Tag: India

India

  • Supreme court: টেটের শূন্যপদ নিয়ে বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    Supreme court: টেটের শূন্যপদ নিয়ে বড় নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের, কী বলল শীর্ষ আদালত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এবার বড় নির্দেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। প্যানেলের মেয়াদ শেষে কোনও নিয়োগ নয়, নির্দেশে সাফ জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। অর্থাৎ ২০২০ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় রয়ে যাওয়া শূন্যপদে নতুন করে কোনও নিয়োগ নয়, এমনটাই নির্দেশ বিচারপতি হৃষীকেশ রায়ের বেঞ্চের।

    ঠিক কী ঘটেছে? (Supreme court) 

    ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে দুটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। এর মধ্যে একটি ২০১৬ সালে এবং অপরটি ২০২০ সালে। ২০২০ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়ার সময় প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদের তরফে ১৬ হাজার ৫০০ শূন্যপদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছিল। কিন্তু, বিভিন্ন কারণের জন্য ৩৯২৯ টি পদ শূন্যই থেকে গিয়েছিল। এই প্রায় ৪ হাজার প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের (Primary Recruitment) ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার কাদের রয়েছে? এই সংক্রান্ত একটি মামলা দায়ের হয়েছিল। যে সমস্ত চাকরিপ্রার্থীরা ২০১৪ সালে টেট পাশ করে তাঁদের দাবি ছিল বাকি পদগুলিতে রয়েছে তাঁদের অগ্রাধিকার। উল্লেখ্য, এর আগে কলকাতা হাইকোর্টে এই শূন্যপদগুলিতে নিয়োগ সংক্রান্ত মামলা গিয়েছিল তৎকালীন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে। তিনি সেই সময় মেধার উপর ভিত্তি করে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু, সুপ্রিম কোর্ট (Supreme court) সেই নির্দেশকে মান্যতা দিল না। 

    শূন্যপদগুলিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে আদালতের নির্দেশ 

    বৃহস্পতিবার মামলাটি আদালতে (Supreme court) উঠতে সেখানেই এই দাবি খারিজ করে দেয় দেশের শীর্ষ আদালত। এই শূন্যপদগুলিতে নিয়োগের (Primary Recruitment) ক্ষেত্রে যে পদগুলি বাকি রয়েছে সেগুলি আগামী নিয়োগ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হবে বলে জানানো হয়েছে সর্বোচ্চ আদালতের (Supreme court) তরফে। অর্থাৎ ২০২২ সালের যে নিয়োগ প্রক্রিয়া ছিল তার সঙ্গে যুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। সেই মতোই করা হবে নিয়োগ।

    আরও পড়ুন: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    অন্যদিকে আবার এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলার জলও গড়িয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। এই মামলায় কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ ২০১৬ সালের পুরো নিয়োগ প্রক্রিয়াটিই বাতিল করে দেয়। আর এই নির্দেশে শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের চাকরি যায়। আর অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের সুদ সমেত টাকা ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। যদিও সেই মামলায় আপাতত স্থগিতাদেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ship Seized by Iran: অবশেষে দেশে ফিরছেন ইরানের হাতে আটক ১৬ জন ভারতীয় নাবিক

    Ship Seized by Iran: অবশেষে দেশে ফিরছেন ইরানের হাতে আটক ১৬ জন ভারতীয় নাবিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে মুক্তি। গত ১৩ এপ্রিল অর্থাৎ শনিবার পারস্য উপসাগরের হরমুজ প্রণালীতে ইরানের বিশেষ বাহিনী ‘রেভোলি‌উশনারি গার্ডস অ্যারোস্পেস ফোর্স’-এর হাতে একটি ইজরায়েলি জাহাজ আটক (Ship Seized by Iran) হয়। জানা যায় সেই জাহাজের মধ্যে ছিল ২৫ জন নাবিক। এরমধ্যে ১৭ জন ছিল ভারতীয়। তাঁদের মধ্যে এক জন মহিলা নাবিক দেশে ফিরলেও বাকিরা এত দিন আটক ছিলেন। অবশেষে তাঁরা মুক্তি (Indian Sailors Released) পেতে চলেছেন। শুধু ভারতীয়রাই নন, আটক হওয়া অন্যান্য নাবিকেরাও মুক্তি পেতে চলেছেন শীঘ্রই। 

    জাহাজ বাজেয়াপ্তর কাহিনী (Ship Seized by Iran) 

    জানা গিয়েছে আটক হওয়া জাহাজটির পরিচালনা দায়িত্বে ছিল ইটালীয়-সুইস সংস্থা এমএসসি। ইতিমধ্যেই তারা ইরান প্রশাসনের দ্বারা জাহাজটির আটকের বিষয়টি স্বীকার করে। সংস্থা জানায়, হেলিকপ্টারে চেপে ওই জাহাজে ওঠেন ইরানের প্রশাসনের আধিকারিকেরা। সূত্রের খবর, জাহাজটি আদতে লন্ডনের জোডিয়াক গোষ্ঠীর। জোডিয়াক গ্রুপ হল ইজরায়েলি ধনকুবের ইয়াল অফারের। গত ১২ এপ্রিল দুবাই থেকে জাহাজটি মুম্বইয়ের উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল। পরের দিনই হরমুজ প্রণালীতে সেই জাহাজটি বাজেয়াপ্ত (Ship Seized by Iran) করে ইরানের বিশেষ বাহিনী। 

    ঠিক কী ঘটেছিল? 

    অন্যদিকে জাহাজটি ইরান বাহিনির হাতে আটক (Ship Seized by Iran) হওয়ার পর সেই খবর দেশে আসতেই ১৭ জন ভারতীয়কে মুক্তি দেওয়ার জন্য ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। এরপর ভারতের আবেদনে সারা দিয়ে ওই মহিলা নাবিককে দেশে ফেরায় ইরান। গত ১৮ এপ্রিল কোচিন বিমানবন্দরে পা রাখেন তিনি। দেশে ফিরে ত্রিশূরের অ্যান টেসা জোসেফ নামের ওই মহিলা নাবিক জানিয়েছিলেন, বন্দি থাকলেও ভারতীয় নাবিকদের কোনও অসুবিধা হয়নি। তবে টেসার মুক্তি হলেও বাকিদের মুক্তি নিয়ে এতদিন কূটনৈতিক আলোচনা চলছিল। সেই আলোচনার পরেই অবশেষে আশার আলো মিলল। 

    আরও পড়ুন: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    ইরানের অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে ইরানের অর্থমন্ত্রী আমির আবদুল্লাহিয়ানের জানিয়েছেন, মানবিক দিক থেকে বিচার করেই ওই জাহাজের সঙ্গে আটক (Ship Seized by Iran) করা নাবিকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, কিছু নথি সংক্রান্ত কাজকর্ম বাকি রয়েছে। সেগুলি মিটলেই সকলকে মুক্তি (Indian Sailors Released) দেওয়া হবে। 
    বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানিয়েছে, “ভারতের আবেদন মেনে আটক (Ship Seized by Iran) হওয়ার এক মাসের মধ্যে বৃহস্পতিবার এমএসসি এরিসের ৫ জন নাবিককে ইতিমধ্যেই ভারতে পাঠানো হয়েছে। ভারতের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য আমরা ইরানের কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। এ কথা স্পষ্ট যে এই নাবিক মুক্তির পর ভারতের সঙ্গে ইরানের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। “

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kedarnath Dham: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    Kedarnath Dham: ভক্তদের জন্য সুখবর! অক্ষয় তৃতীয়ায় খুলে গেল কেদারনাথ ধামের দ্বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে লম্বা অপেক্ষার অবসান। ৬মাস টানা বন্ধ থাকার পর অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য দিন থেকে ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হল কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) দরজা। অগণিত ভক্তদের অপেক্ষা থাকে এই বিশেষ দিনের। গত বছর এপ্রিলেই কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রীর দরজা খুলে গেলেও এবার অপেক্ষা করতে হল মে মাস পর্যন্ত। শুক্রবার অর্থাৎ ১০ মে খুলে গেল কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রীর দরজা। সকাল ৭টায় খুলল মন্দিরের দরজা। প্রথম দর্শনের জন্য ইতিমধ্যেই ভিড় জমিয়েছেন ভক্তরা। যদিও বদ্রীনাথের দরজা ভক্তদের জন্য খুলবে ১২ মে।   

    চারধাম যাত্রা (Char Dham Yatra 2024)

    চারধাম যাত্রার জন্য অনলাইন রিজার্ভেশন শুরু হয়েছিল ১৫ এপ্রিল থেকে। ভক্তরা চারধাম যাত্রা শুরু করেন যমুনোত্রী থেকে। তারপর গঙ্গোত্রী ও কেদারনাথ ধাম (Kedarnath Dham) হয়ে শেষ হয় বদ্রিনাথ ধামে। হিন্দু ধর্মে এই চারধাম যাত্রার গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিবছর মূলত এপ্রিল-মে থেকে শুরু হওয়া এই যাত্রা শুরু হয় আর শেষ হয় অক্টোবর-নভেম্বর মাসে। বিশ্বাস করা হয় যে একজন ভক্ত ঘড়ির কাঁটার দিক নির্দেশ মেনে এই পবিত্র যাত্রা সম্পূর্ণ করে থাকেন। 

    পুজোর রীতি (Kedarnath Dham)

    শীত পড়তে না পড়তেই আবহাওয়ার উপর ভিত্তি করে নভেম্বরের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায় কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) দরজা। নিয়ম অনুযায়ী, বৈশাখের তৃতীয়া তিথি অর্থাত্‍ অক্ষয় তৃতীয়ার দিন থেকেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় কেদারনাথ মন্দিরের প্রধান দরজা। ৬মাস টানা বন্ধ থাকার পর কেদারনাথ মন্দিরে নিয়ে এসে পুজো করা হয় ভৈরবনাথকে। কেদারনাথ মন্দির খোলার জন্য রয়েছে বেশ কিছু রীতি। প্রতিবছর এই প্রথা মেনেই কেদারনাথে মূর্তি দোলায় করে নিয়ে যাওয়া হয়। আর সেই বিশেষ দিনটি হল অক্ষয় তৃতীয়া। শুধুমাত্র এপ্রিল মাসের শেষ থেকে কার্তিক পূর্ণিমা অবধি খোলা থাকে মন্দির। আর শীতের সময়, কেদারনাথ মন্দিরের মূর্তিগুলিকে ছয় মাসের জন্য উখিমঠে নিয়ে গিয়ে পুজো করা হয়। জানা গিয়েছে, এবছর অক্ষয় তৃতীয়ার দিন উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দিরে পুজো হবে ভৈরবনাথের। ভগবান শিবের পাঁচটি মন্দির কেদারনাথ, মদমহেশ্বর, তুঙ্গনাথ, রুদ্রনাথ, কল্পনানাথের সম্মিলিত পুজো দিয়ে পঞ্চ কেদারের শীতকালীন আসন উখিমঠের ওমকারেশ্বর মন্দিরে ভগবান ভৈরবনাথের পুজোর মধ্যে দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। এরপর পঞ্চমুখী ডলি বা দোলায় চড়ে ভৈরবনাথ মূর্তি কেদারনাথ ধামের (Kedarnath Dham) উদ্দেশ্যে রওনা হয়। যে সময় ভৈরবনাথ মূর্তি কেদারনাথ ধামের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় সে সময় হেলিকপ্টার থেকে ফুল বর্ষণ করা হয়। ইতিমধ্যেই হাজার হাজার ভক্তের উল্লাস নিয়ে কেদারনাথে পৌঁছেছে বাবা কেদারের পঞ্চমুখী ডলি।

    আরও পড়ুন: মলদ্বীপের বিদেশমন্ত্রীর ভারত সফর, ট্রোল নেটিজেনদের 

    ভক্তদের আমন্ত্রণ উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর 

    এবছর কেদারনাথ মন্দির (Kedarnath Dham) সাজানো হয়েছে ৪০ কুইন্টাল ফুল দিয়ে। ইতিমধ্যে সমাজমধ্যম সেই ছবি প্রকাশ্যে এসেছে। হেলিকপ্টারের মাধ্যমে এই বিপুল পরিমানে ফুল সেখানে পৌঁছেছে বলে জানা গিয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই মন্দির সজ্জায় উচ্ছ্বসিত তীর্থযাত্রীরা। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি সমাজমাধ্যমে কেদারনাথ ধামে ভক্তদের স্বাগত জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Navneet Rana: “আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে”- ওয়াইসিকে হুঁশিয়ারি নবনীত রানার

    Navneet Rana: “আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে”- ওয়াইসিকে হুঁশিয়ারি নবনীত রানার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মরশুমে এবার খোলা মঞ্চ থেকে সরাসরি আকবরউদ্দিন ওয়াইসিকে (Akbaruddin owaisi) হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির টিকিটে লোকসভা নির্বাচনের প্রার্থী নবনীত রানা। হায়দরাবাদ লোকসভা কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েইসির বিরুদ্ধে বিজেপি প্রার্থী মাধবী লতার হয়ে প্রচারে এসে সভা থেকে হুঁশিয়ারি দেন নবনীত রানা।  

    কোন প্রসঙ্গে এই মন্তব্য? 

    ২০১৩ সালে এক সভায় অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন নেতা আকবরউদ্দিন ওয়াইসি (Akbaruddin owaisi) ‘১০০ কোটি হিন্দু’কে হুঁশিয়ার করে বলেছিলেন, “১৫ মিনিটের জন্য পুলিশ তুলে নিলে তারা কী করতে পারে, তা দেখিয়ে দেবে তাঁর সম্প্রদায়।” এবার সেই মন্তব্যের পাল্টা জবাব দিয়ে এদিন নবনীত (Navneet Rana) জানান,”পুলিশকে সরিয়ে দেওয়া হলে বা সরে দাঁড়াতে বাধ্য করা হলে আমাদের ১৫ সেকেন্ড সময় লাগবে। আপনার ১৫ মিনিট সময় লাগতে পারে, কিন্তু আমাদের সময় লাগবে মাত্র ১৫ সেকেন্ড।”  
    উল্লেখ্য, আসাদউদ্দিন ২০০৪ সাল থেকে হায়দরাবাদ থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন। এর আগে তিনি পূর্বতন অবিভক্ত অন্ধ্রপ্রদেশ থেকে দুবার বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

    নবনীত রানার বক্তব্য নিয়ে ওয়ারিস পাঠান (Navneet Rana)

    অন্যদিকে নবনীত রানার (Navneet Rana) বক্তব্য শুনে পাল্টা আবার ওয়ারিস পাঠান বলেছেন, “নবনীত রানা বুঝতে পেরেছেন যে তিনি অমরাবতীতে নির্বাচনে হারতে চলেছেন। সেই কারণেই তিনি এসব বলছেন।” এছাড়াও তিনি আরও বলেন, “১৫ সেকেন্ডের জন্য পুলিশকে সরিয়ে দিয়ে তারা কী করবে? তারা কি সব মুসলমানকে হত্যা করবে? পুলিশ প্রশাসন কি করছে? এখন পর্যন্ত কেন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এবং নির্বাচন কমিশন কী করছে? নির্বাচন কমিশনের (Election commission) উচিত এই বক্তব্যকে আমলে নিয়ে বিজেপি সাংসদ নবনীত রানার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া। ওরা (বিজেপি) মেরুকরণ ও সাম্প্রদায়িক বিভেদের চেষ্টা করছে।”   

    আরও পড়ুন: “নদিয়ার সৌন্দর্য ফেরাতে রানিমাকে জেতাতে হবে,” রোড শো থেকে আর্জি জানালেন মিঠুন

    মাধবী লতার হয়ে প্রচারে নভনীত রানা 

    প্রসঙ্গত, এদিন মাধবী লতার হয়ে প্রচারে নভনীত রানা (Navneet Rana) বলেন, “মাধবী লতা ভারতের সঙ্গে থাকা মানুষের কাছ থেকে যে ধরনের সমর্থন পাচ্ছেন- তারা সবাই এবার মাধবী লতাকে ভোট দেবেন। আমি আশা করি ভোট হলে মাধবী লতা অবশ্যই হায়দরাবাদকে পাকিস্তানে পরিণত হওয়া থেকে বিরত রাখবেন এবং সংসদের মাধ্যমে হায়দরাবাদের উন্নয়নের জন্য কাজ করবেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Odisha: ওড়িশায় আত্মসমর্পণ করল ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী, জানেন কেন?

    Odisha: ওড়িশায় আত্মসমর্পণ করল ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী, জানেন কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করল ২ জন মহিলা ক্যাডার (Female cadres) সহ ৯ জন মাওবাদী। ৭ মে, মঙ্গলবার ওড়িশার (Odisha) ভুবনেশ্বরে নিষিদ্ধ ঘোষিত সিপিআই (মাওবাদী) এর ৯ জন সদস্য একসঙ্গে ওড়িশা পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। জানা গিয়েছে, ওই ২ মহিলা ক্যাডার সহ ৯ জন মাওবাদী এর আগে কুখ্যাত কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত ছিল। এদিন বৌধ জেলায় পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে তারা।  

    পুলিশ তরফে জানানো হয়েছে 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মহিলা ক্যাডার যোগী মাদভি ওরফে জ্যোতি এবং পোজে মাদভি সহ নয়জন মাওবাদীই পার্শ্ববর্তী ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া জেলার মুলের গ্রামের বাসিন্দা। যোগী যখন ২০১৯ সালে সিপিআই (মাওবাদী) তে যোগ দিয়েছিল তখন তিনি মাওবাদী নেতা সিলা ওরফে নাগমনির ব্যক্তিগত নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। এরপরে ২০২০ সালে কেকেবিএন বিভাগের চতুর্থ কোম্পানির বিভাগীয় কমিটির সদস্য (DCM) বিকাশ ওরফে জগদীশের সঙ্গে চরমপন্থী গোষ্ঠীতে যোগ দিয়েছিল। 

    কী বলল আত্মসমর্পণকারী মাওবাদীরা?

    আত্মসমর্পণকারী অন্যদের মধ্যে কেকেবিএন বিভাগের ডিসিএম সাময় মাদকাম ওরফে নরেশও রয়েছে। তিনি ডিভিশনের চতুর্থ কোম্পানিতে ১ম প্লাটুনের কমান্ডার ছিল এবং এর আগে ওডিশার কান্ধমাল, বৌধ এবং নুয়াপাদা জেলায় তার বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা বিচারাধীন ছিল। এই দুজন ছাড়া বাকিরা মাওবাদী (Maoists) সংগঠনে দলীয় সদস্য হিসেবে কাজ করছিল। মাদকাম পুলিশের কাছে জানিয়েছে, দলের মধ্যে নিচুতলার কর্মী-সদস্যদের ওপর ভীষণভাবে শোষণ ও নীপিড়ন হতো। বিশেষ করে, মহিলা সদস্যদের ওপর লাগাতার যৌন নির্যাতন চলত। এসব দেখে তারা মূলস্রোতে ফেরার সিদ্ধান্ত নেয়।

    আরও পড়ুন: বাংলায় তিন দফায় ‘শান্তিপূর্ণ’ ভোট, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের প্রশংসা কমিশনের

    ছত্তিশগড়েও মাওবাদীদের আত্মসমর্পণ (Maoists surrender)

    অন্যদিকে সম্প্রতি ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া জেলায় ৩৫জন মাওবাদী, পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। রবিবার দান্তেওয়াড়া পুলিশের প্রচার অভিযানের জেরে ওই রেঞ্জের ডি আই জি পুলিশ কমললোচন কাশ্যপ এবং সিআরপিএফ ও পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের সামনে তারা আত্মসমর্পণ করে। জানা গিয়েছে ভইরামগড় এবং কাটেকল্যাণ এলাকায় মাওবাদী (Maoists) সংগঠনের কাজকর্মে যুক্ত ছিল তারা। এদের বিরুদ্ধে রাস্তা অবরোধ সহ বিভিন্ন ধরনের জঙ্গি তৎপরতার অভিযোগ রয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • India Hindu Population: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    India Hindu Population: ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার হার কমেছে ৮ শতাংশ, তরতরিয়ে বেড়েছে সংখ্যালঘুরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সংখ্যা (India Hindu Population) দ্রুত কমছে। আর যারা সংখ্যালঘু তাদের বংশলতিকা বাড়ছে বর্ষার লবঙ্গলতিকার মতো। সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায়ই উঠে এসেছে ভারতের জনসংখ্যার এই ছবি। প্রধানমন্ত্রীর ইকনোমিক অ্যাডভাইসরি কাউন্সিলের (EAC-PM Study) প্রকাশিত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ১৯৫০ থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে ভারতে সংখ্যাগুরু হিন্দুদের সংখ্যা কমেছে ৭.৮ শতাংশ। অথচ এই সময়সীমায় ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে সংখ্যাগুরু (পড়ুন মুসলমান) জনসংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

    বেড়েছে সংখ্যালঘু (India Hindu Population) 

    কেবল প্রতিবেশী দেশগুলিতে নয়, ভারতেও যেখানে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, সেখানেও সংখ্যালঘু মুসলমান, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ এবং শিখ সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বাড়ছে। আর উল্লেখযোগ্যভাবে কমছে জৈন ও পার্শিদের সংখ্যা। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ এই পঁয়ষট্টি বছরে (India Hindu Population) ভারতে মুসলমান জনসংখ্যার হার বেড়েছে ৪৩.১৫ শতাংশ। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বেড়েছে ৫.৩৮ শতাংশ। জনসংখ্যা বেড়েছে শিখ এবং বৌদ্ধদেরও। শিখদের জনসংখ্যা বেড়েছে ৬.৫৮ শতাংশ। বৌদ্ধদের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে সামান্য।

    কমেছে হিন্দুর হার

    সংখ্যালঘুদের সংখ্যা যেভাবে বাড়ছে, তার চেয়ে তুলনায় ঢের কমছে সংখ্যাগুরু হিন্দু জনসংখ্যা (India Hindu Population)। ১৯৫০ সাল থেকে ২০১৫ এই পর্বে ভারতে হিন্দু জনসংখ্যার ভাগ ৮৪ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ৭৮ শতাংশ। এই সময় মুসলমানদের ভাগ ৯.৮৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪.০৯ শতাংশ। ভারতে হিন্দুদের জনসংখ্যা যে হারে কমছে, সেদিক থেকে ভারতের স্থান হয়েছে পড়শি দেশ মায়ানমারের পরেই। এখানে হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে ১০ শতাংশ। ভারতে এই হার ৭.৮ শতাংশ। হিন্দুর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ নেপালেও। এখানেও হিন্দুরাই সংখ্যা গরিষ্ঠ। তবে তাদের বৃদ্ধির হার মাত্রই ৩.৬ শতাংশ। যে রিপোর্টের ভিত্তিতে এসব বলা হচ্ছে, তা সংগ্রহ করা হয়েছে বিশ্বের ১৬৭টি দেশ থেকে। গবেষণাপত্রটির লেখকদের মতে, বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা কেবল নিরাপদেই রয়েছেন তা নয়, তাঁরা ক্রমেই ছড়িয়ে পড়ছে গোটা দেশে (India Hindu Population)।

    এগিয়ে বাংলাদেশ

    সংখ্যাগুরু হওয়া সত্ত্বেও ভারতে যেখানে হিন্দুদের সংখ্যা কমছে, সেখানে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে সংখ্যাগুরু মুসলমানদের সংখ্যা বাড়ছে তরতরিয়ে। সব চেয়ে বেশি বেড়েছে বাংলাদেশে। এদেশে মুসলমান বেড়েছে ১৮.৫ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে পাকিস্তান। সেখানে বেড়েছে ৩.৭৫ শতাংশ। এই তালিকার একেবারে শেষে রয়েছে আফগানিস্তান। সেখানে বেড়েছে মাত্রই ০.২৯ শতাংশ। গবেষণাপত্রটির লেখক শমিকা রবি, আব্রাহাম জোশ এবং অপূর্বকুমার মিশ্র। তাঁরা বলছেন, পাকিস্তানে হানিফ মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ৩.৭৫ শতাংশ। এদেশে সামগ্রিকভাবে মুসলমানের সংখ্যা বেড়েছে ১০ শতাংশ। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান থেকে বেরিয়ে গিয়ে বাংলাদেশ আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার পরেও পাকিস্তানে অব্যাহত মুসলমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার। ভারতের পূর্ব দিকের প্রতিবেশী মায়ানমার। সেখানে জনসংখ্যার হার কমেছে ব্যাপকভাবে। ১৯৫০ থেকে ২০১৫ এই সময়সীমায় সে দেশে থেরাভাদা বৌদ্ধদের সংখ্যা কমে গিয়েছে ১০ শতাংশ। এদেশে এরাই সংখ্যাগুরু (India Hindu Population)। গবেষণায় জানা গিয়েছে, ভারত এবং মায়ানমারের পরে নেপালে সংখ্যাগুরু হিন্দুদের জনসংখ্যা কমেছে ৩.৬ শতাংশ।

    পিছিয়ে মলদ্বীপও

    ভারত মহাসাগরের বুকে ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপ। এখানেও মুসলমানেরাই সংখ্যাগুরু। তবে এঁরা সফি সুন্নি সম্প্রদায়ের মুসলমান। কমেছে এঁদের হারও। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে ১.৪৭ শতাংশ। ভারতের আরও দুই প্রতিবেশী দেশে বৌদ্ধরা সংখ্যাগুরু। এই দুই দেশের একটি হল ভুটান, অন্যটি শ্রীলঙ্কা। চলতি বছরের মে মাসে যে গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে ভুটানে বৌদ্ধ জনসংখ্যার হার বেড়েছে ১৭.৬ শতাংশ। আর শ্রীলঙ্কায় এই হার ৫.২৫ শতাংশ। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশে সংখ্যালঘুদের মোট জনসংখ্যার শেয়ারের পরিবর্তন থেকে ওই দেশের সংখ্যালঘুদের স্টেটাস কী, তা বোঝা যায়।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের হাতে সিয়াচেন তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন সোনিয়া গান্ধী?

    বিশ্বেও হ্রাস পাচ্ছে সংখ্যাগুরুরা

    ওই গবেষণা থেকে আরও জানা গিয়েছে, কেবল ভারতেই (India Hindu Population) নয়, গোটা বিশ্বেই কমছে সংখ্যাগুরুদের বৃদ্ধির হার। চিন, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউজিল্যান্ড এবং পূর্ব এশিয়ার কয়েকটি দেশের কথা অবশ্য আলাদা। এই দেশগুলিতে ভারতের চেয়ে বেশি বেড়েছেন সংখ্যালঘুরা। বিশ্বের যে ১৬৭টি দেশে ধর্মীয় জনগণনা করা হয়েছিল, সেখানে গড়ে জনসংখ্যা কমেছে ২২ শতাংশ (১৯৫০-২০১৫ এই সময় সীমায়)। লাইবেরিয়ায় কমেছে ৯৯ শতাংশ। আর নাবিমিয়ায় বেড়েছে ৮০ শতাংশ। ১২৩টি দেশে সংখ্যাগুরুদের সংখ্যা কমেছে উল্লেখযোগ্যভাবে।

    ভারতে সংখ্যালঘুরা নিরাপদ

    কী কারণে ভারতে বাড়ছে সংখ্যালঘুরা? গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, ভারতে সংখ্যালঘুরা যে নিরাপদেই রয়েছেন, এটা তার একটা বড় প্রমাণ। গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, সংখ্যাগুরুদের জনসংখ্যা হ্রাসের পাশাপাশি সংখ্যালঘুদের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার প্রমাণ করে দেশের নীতি রয়েছে সঠিক পথে। রাজনৈতিক সিদ্ধান্তও রয়েছে ঠিকঠাক। তার জেরেই জনসংখ্যা বাড়ছে সংখ্যালঘুদের। ভারতের যে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্যের বাতাবরণ রয়েছে, তাও যে সত্য, তা প্রমাণিত এ দেশে সংখ্যালঘুদের বাড়বাড়ন্তে (India Hindu Population)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Air India: গণ ‘সিক লিভে’র শাস্তি! ৩০ জন কেবিন ক্রু-কে একসঙ্গে ছাঁটাই এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের

    Air India: গণ ‘সিক লিভে’র শাস্তি! ৩০ জন কেবিন ক্রু-কে একসঙ্গে ছাঁটাই এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কর্মীসঙ্কটের জেরে বিপাকে পড়েছিল এয়ার ইন্ডিয়া (Air India Flights) এক্সপ্রেস। একসঙ্গে প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু আচমকাই ছুটি নিয়েছিলেন। ফলে কর্মীসঙ্কটের জেরে বাধ্য হয়ে ৭০টির বেশি এয়ার ইন্ডিয়া (Air India) এক্সপ্রেস বিমান বাতিল (Flights Cancelled) করতে বাধ্য হয়েছিল বিমান সংস্থা। আর এবার কর্মীদের এমন আচরণের পাল্টা পদক্ষেপ নিল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। এক চিঠিতে একসঙ্গে চাকরি গেল কমপক্ষে ৩০ জন কেবিন ক্রু-র।

    ঠিক কী কারনে এই সিদ্ধান্ত? (Air India) 

    সম্প্রতি শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ছুটি নিয়েছিল প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু। তারা নিজেদের মোবাইলও অফ করে দেন যাতে যোগাযোগ করা না যায়। সূত্রের খবর টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাটিতে চাকরির নতুন যে শর্ত দেওয়া হয়েছিল তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদেই এই ঘটনা (Flights Cancelled)ঘটেছে। নয়া নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে কয়েক দিন ধরেই অসন্তোষ দেখা দিচ্ছিল কর্মীদের মধ্যে। আর কর্মী অসন্তোষের জেরে এবার চটে লাল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। বিক্ষুব্ধ কর্মচারিদের একাংশকে বিনা নোটিশে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে দিল টাটা গোষ্ঠীর এই উড়ান সংস্থা। যদিও এয়ার ইন্ডিয়ার বিক্ষোভকারী কেবিন ক্রুদের দাবি, অসুস্থতার কারণে ছুটি চেয়েছিলেন তাঁরা। যা না মেলায় মঙ্গলবার কাজে যোগ দেননি এদের একটা বড় অংশ। 

    উড়ান সংস্থার বক্তব্য 

    অন্যদিকে বুধবার, 8 মে একগুচ্ছ বিক্ষোভকারীর হাতে টার্মিনেশন লেটার বা চাকরি থেকে বরখাস্তের চিঠি ধরিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া (Air India) এক্সপ্রেস। চিঠিতে উড়ান সংস্থাটি বলেছে, ‘যে ভাবে একসঙ্গে কেবিন ক্রুরা অসুস্থতার রিপোর্ট করেছে, তা সন্দেহজনক। এটি পূর্ব পরিকল্পিত বলেই মনে করা হচ্ছে। তাঁদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট। তাঁরা সম্মিলিতভাবে কাজ থেকে বিরতি নিতে চাইছেন। যা কোনভাবেই বরদাস্ত করা সম্ভব নয়।’ তবে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India) এই সিদ্ধান্ত পরিস্থিতি আরও জটিল করতে পারে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। হঠাৎ করে একসঙ্গে এতজন কর্মীদের ছুটি নেওয়ায় বিমানবন্দররে যে অব্যবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল, তার জেরেই শাস্তি স্বরূপ ৩০ জন কর্মীকে ছাঁটাই করে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে নীতি বিরুদ্ধ আচরণের জন্য আরও কর্মীকে ছাঁটাই করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: মোদির নির্দেশের পরই বড় সিদ্ধান্ত, যোগ্য শিক্ষকদের জন্য চালু বিশেষ পোর্টাল

    এ প্রসঙ্গে উড়ান সংস্থাটির সিইও (CEO) অলোক সিং জানিয়েছেন, “মঙ্গলবার উড়ান টেক অফের মুখে প্রায় ৩০০ কেবিন ক্রু অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ছুটি চেয়েছিলেন। যা অনৈতিক।” হঠাৎ করে এই পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার জেরে যাত্রী পরিষেবা স্বাভাবিক রাখা যায়নি বলে জানিয়েছেন তিনি।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India Russia Relation: ‘লোকসভা ভোটের মধ্যেই ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা’, অভিযোগ রাশিয়ার

    India Russia Relation: ‘লোকসভা ভোটের মধ্যেই ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা’, অভিযোগ রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন ভারতে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে আমেরিকা।’ কথাগুলি বলল রাশিয়ার (India Russia Relation) বিদেশমন্ত্রক। ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে রিপোর্ট দিয়েছে মার্কিন ফেডারেল কমিশন। সেই প্রেক্ষিতেই এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করল রাশিয়া।

    কী বলছে রাশিয়া? (India Russia Relation)

    রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র মারিয়া জ্যাকারোভা বলেন, “ভারতের জাতীয় মানসিকতা এবং ইতিহাস বোঝার ক্ষমতা নেই ওয়াশিংটনের। তাই ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে না জেনেই দোষারোপ করে চলেছে তারা। লোকসভা নির্বাচনের সময় এভাবে তারা অস্থিরতা সৃষ্টি করতে চাইছে ভারতে।” তিনি বলেন, “এটা দেশ হিসেবে ভারতের প্রতি অশ্রদ্ধার পরিণতি। এর কারণ হল ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। তাই সাধারণ নির্বাচন জটিল হয়ে উঠছে। এই আবহে ওয়াশিংটনের পদক্ষেপ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানোর শামিল।”

    কী বলা হয়েছে মার্কিন রিপোর্টে?

    প্রতি (India Russia Relation) বছর একটি করে রিপোর্ট প্রকাশ করে ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম। এই রিপোর্টেই দাবি করা হয়েছে, ভারতে ধর্মীয় স্বাধীনতা লঙ্ঘিত হচ্ছে। ভারতে এ নিয়ে যে উদ্বেগ রয়েছে, তাও জানানো হয়েছে কমিশনের তরফে। জাতীয় রাজনীতিতে কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি যে বৈষম্য করছে, তাও উল্লেখ করা হয়েছে ওই রিপোর্টে। ইউএপিএ, ফরেন কনট্রিবিউশন অ্যাক্ট, সিএএ, অ্যান্টি-কনভার্সান এবং গোহত্যা আইনেরও উল্লেখ করা হয়েছে। এই আইনগুলির মাধ্যমে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের টার্গেট করা হচ্ছে বলেও অনুযোগ করা হয়েছে রিপোর্টে। আরও বলা হয়েছে, সংবাদ মাধ্যম এবং এনজিওগুলি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিয়ে রিপোর্ট করছে। তারা বলছে, এফসিআরএ রেগুলেশনের অধীনে তাঁদের (ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের) ওপর কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে। মার্কিন রিপোর্টের কড়া সমালোচনা করেছে ভারতও। বিদেশমন্ত্রকের তরফে এই রিপোর্টকে দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার বলেও অভিহিত করা হয়েছে।

    বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল গত সপ্তাহেই বলেছিলেন, “ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা নিয়ে পক্ষপাতিত্বমূলক রিপোর্ট পেশ করে।” তিনি বলেন, “ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডম যে রাজনৈতিক বিভিন্ন অ্যাজেন্ডা নিয়ে পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, তা সবাই জানে। ভারতের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করতেই তারা এই জাতীয় রিপোর্ট প্রকাশ করে।” তিনি বলেন, “ভারতের বৈচিত্র, বহুত্ববাদ এবং গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে ওদের রিপোর্টে কী বলা হয়েছে, তা আমরা থোড়াই কেয়ার করি (India Russia Relation)।”

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তানের হাতে সিয়াচেন তুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন সোনিয়া গান্ধী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • West Nile fever: ওয়েস্ট নাইল ফিভারে কাবু কেরল! কীভাবে ছড়াচ্ছে সংক্রমণ? জানুন এই রোগের লক্ষণ

    West Nile fever: ওয়েস্ট নাইল ফিভারে কাবু কেরল! কীভাবে ছড়াচ্ছে সংক্রমণ? জানুন এই রোগের লক্ষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি এক ভাইরাল জ্বরের (West Nile fever) ভাইরাস কাবু করেছে দক্ষিণ ভারতের কেরালার বেশ কিছু মানুষজনকে। তবে মশার কামড়ে সৃষ্ট এই রোগ পরিচিত ডেঙ্গি বা ম্যালেরিয়া নয়। জানা গিয়েছে, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস থেকে সৃষ্ট এই রোগ বিশেষত দেখা গিয়েছে কেরলের কোঝিকোড়, ত্রিশূর এবং মালাপ্পুরাম এলাকায়। 

    ইতিমধ্যেই কেরলে (Kerala) ওয়েস্ট নাইল ফিভারের (West Nile fever) একাধিক কেস রিপোর্ট করা হয়েছে। এই রোগে সংক্রমিত ব্যক্তিদের পরীক্ষার নমুনাগুলি পুনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ভাইরোলজিতে পাঠানো হয়েছিল। সেখানে পরীক্ষা নিরীক্ষার পর বর্তমানে সকলেই চিকিৎসার পরে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।  

    ওয়েস্ট নাইল ফিভার আসলে কী? (West Nile fever)

    ওয়েস্ট নাইল ফিভার হল ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস (West Nile virus) দ্বারা সৃষ্ট একটি রোগ। ভাইরাসটি সাধারণত আফ্রিকা, ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য,‌ উত্তর আমেরিকা এবং পশ্চিম এশিয়ার পাওয়া যায়। কেরালা রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের মতে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস মানুষের মধ্যে একটি মারাত্মক স্নায়বিক রোগের সৃষ্টি করে। বেশিরভাগ সময়ে এই রোগের কোন উপসর্গ দেখা যায় না।  

    ওয়েস্ট নাইল ফিভারের উৎপত্তি 

    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাসটি ফ্ল্যাভিভাইরাস গোষ্ঠীর সদস্য এবং এটি ফ্ল্যাভিভিরিডি পরিবারের জাপানিজ এনসেফালাইটিস অ্যান্টিজেনিক কমপ্লেক্সের অন্তর্গত। ১৯৩৭ সালে প্রথম এই ভাইরাস উগান্ডায় পাওয়া যায়। এরপর ২০১১ সালে কেরলে (Kerala) ওয়েস্ট নাইল ফিভারের (West Nile fever)  প্রথম কেস রিপোর্ট করা হয়েছিল। ২০১৯ সালে, মালাপুররামের একটি ছয় বছর বয়সী একটি ছেলে এই রোগে মারা গিয়েছিল। ২০২২ সালে, ত্রিশুর জেলার একজন ৪৭ বছর বয়সী ব্যক্তিও এই ভাইরাস থেকে মারা গিয়েছিলেন।

    ওয়েস্ট নাইল ফিভারের লক্ষণ

    এই ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত বেশিরভাগ মানুষই উপসর্গবিহীন। অনেক ক্ষেত্রে সংক্রামিত মশার কামড় থেকে এই ভাইরাস ছড়ায়। ওয়েস্ট নাইল ফিভারের (West Nile fever) লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ক্লান্তি, শরীরে ব্যথা, বমিভাব, মাঝে মাঝে ত্বকে ফুসকুড়ি দেখা দেওয়া। তবে এই ভাইরাসে সংক্রমণ গুরুতর হলে উচ্চ জ্বর, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, কোমা, কম্পন, খিঁচুনি, পেশী দুর্বলতা এবং পক্ষাঘাতের লক্ষণ দেখা দেয়। লক্ষণগুলি সাধারণত ৩ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে স্থায়ী হয়। 

    আরও পড়ুন: জাল আধার কার্ড বানিয়ে কেরলে রয়েছে ৫০ হাজার অনুপ্রবেশকারী!

    ওয়েস্ট নাইল ফিভারের চিকিৎসা

    এই ভাইরাসে সংক্রমণ ঘটলে যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে গুরুতর অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। বিশেষত ৫০ বছরের বেশি বয়স্কদের ক্ষেত্রে এই জ্বরে আক্রান্ত হলে গুরুতরভাবে অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তবে ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস (West Nile virus) দ্বারা সৃষ্ট সংক্রমণের জন্য কোনও ভ্যাকসিন এখনও তৈরি হয়নি। এই রোগে হাসপাতালে ভর্তি হলে রোগীকে মূলত স্যালাইন, অক্সিজেন দিয়েই প্রাথমিক চিকিৎসা হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Air India Flights: ‘অসুস্থ’ এয়ার ইন্ডিয়ার শতাধিক কেবিন ক্রু! কর্মীসঙ্কটের জেরে বাতিল ৭০টির বেশি উড়ান

    Air India Flights: ‘অসুস্থ’ এয়ার ইন্ডিয়ার শতাধিক কেবিন ক্রু! কর্মীসঙ্কটের জেরে বাতিল ৭০টির বেশি উড়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মীসঙ্কটের জেরে বিপাকে এয়ার ইন্ডিয়া (Air India Flights) এক্সপ্রেস। একসঙ্গে প্রায় ৩০০ কর্মী আচমকাই ছুটি নিয়েছেন। ফলে কর্মীসঙ্কটের জেরে বাধ্য হয়ে ৭০টির বেশি এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস বিমান বাতিল (Flights Cancelled) করতে বাধ্য হয়েছে বিমান সংস্থা। মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত দেশের অন্যতম বিমান পরিবহণ সংস্থার এই অব্যবস্থা যাত্রীদের চরম সমস্যায় ফেলেছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Air India Flights) 

    সূত্রের খবর, এয়ার ইন্ডিয়ার শতাধিক সিনিয়র কেবিন ক্রু হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। ফলে সকলেই ছুটি নিয়েছেন (Crews Mass Sick Leave)। এই খবর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েই তাঁরা তাঁদের মোবাইল বন্ধ করে দেন। এরপর এয়ার ইন্ডিয়া (Air India Flights) এক্সপ্রেস ম্যানেজমেন্ট ওই সিনিয়র কেবিন ক্রু-দের সঙ্গে যোগাযোগ করতে চেষ্টা করলে তা বিফলে যায়। একসঙ্গে এত কর্মী আচমকাই ছুটি নেওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই প্রভাব পড়েছে আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ বিমান পরিষেবায়। বাতিল করতে হয়েছে ৭৯টির মতো বিমান।

    তবে কেন এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হল? 

    শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে ছুটি নিয়েছে বলেই জানাচ্ছে বিমান সংস্থাটি। তবে সূত্রের খবর টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাটিতে চাকরির নতুন যে শর্ত দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদেই এই ঘটনা (Flights Cancelled)ঘটেছে। নয়া নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে কয়েক দিন ধরেই অসন্তোষ দেখা দিয়েছে কর্মীদের মধ্যে। অভিযোগ, কর্তৃপক্ষ কর্মীদের সঙ্গে পক্ষপাতমূলক আচরণ করছে। তাই এই গণ অসুস্থতা বলে মনে করছেন অনেকে। 

    আরও পড়ুন: “গায়ের রংয়ের ভিত্তিতে অপমান হজম করব না”, পিত্রোদার মন্তব্যকে কটাক্ষ মোদির

    যাত্রীদের অভিযোগ

    এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বাতিল হওয়ার খবর জানিয়ে সমাজমাধ্যমে একাধিক পোস্ট করছেন যাত্রীরা। 

    অনেকেরই অভিযোগ, বিমানবন্দরে এসে তাঁরা বিমান বাতিলের খবর পেয়েছেন। কেন তাঁদের আগে থেকে জানানো হল না, তা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করে প্রশ্ন তুলেছেন।

    এয়ার ইন্ডিয়ার মুখপাত্রের বক্তব্য 

    এ প্রসঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়ার (Air India Flights) মুখপাত্র বলেন, ‘‘বিমান পরিষেবা ব্যাহত হওয়ায় আমাদের যাত্রীরা সমস্যায় পড়েছেন। আমরা যাত্রীদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। বিমান বাতিলের কারণে সমস্যায় পড়া যাত্রীদের টিকিটের সম্পূর্ণ টাকা ফেরত দেওয়া হবে। কিংবা অন্য দিন বিমানে যেতে চাইলে তার ব্যবস্থাও করা হবে।’’ তবে হঠাৎ করে ৭৯ টি উড়ান বাতিল হওয়ায় নির্দিষ্ট সময় বিমান না পেয়ে বহু যাত্রীর সমস্যা হয়েছে। যাত্রীদের বিকল্প ব্যবস্থা করার কথা এয়ার ইন্ডিয়া (Air India Flights) এক্সপ্রেস ঘোষণা করলেও যাত্রীদের একটা বড় অংশ পুরো টিকিটের দাম ফেরত চাইছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share