Tag: India

India

  • Madhyamik Result 2024: ফের মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন, প্রথম দশে স্থান পেল ৬ পড়ুয়া

    Madhyamik Result 2024: ফের মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন, প্রথম দশে স্থান পেল ৬ পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও মাধ্যমিক পরীক্ষায় (Madhyamik Result 2024) মেধা তালিকায় নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন। রাজ্যে প্রথম দশটি স্থানের মধ্যে রয়েছে ৫৭ জন পড়ুয়া। ঠিক এই প্রথম দশের মধ্যেই মিশনের ৬ জন পড়ুয়া জায়গা করে সাফল্যের নজির গড়েছে। নরেন্দ্রপুরে তাই খুশির আবহ। রাজ্যের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় প্রকাশিত হয়েছে। এরপরই এই সংবাদ জানা গিয়েছে।

    কে কে রয়েছে প্রথম দশে (Madhyamik Result 2024)?

    জানা গিয়েছে, মাধ্যমিকের (Madhyamik Result 2024) মেধা তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে নৈর্ঋতরঞ্জন পাল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। ষষ্ঠ স্থান লাভ করেছে অলিভ গাইন। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৮। ৬৮৭ নম্বর পেয়ে সপ্তম হয়েছে আলেখ্য মাইতি। একই সঙ্গে নবম স্থানের অধিকারী হয়েছে যুগ্মভাবে ঋত্বিক দত্ত এবং ঋতব্রত নাথ। উভয়ের প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫। একই ভাবে মেধাতালিকার দশম স্থান দখল করেছে শুভ্রকান্তি জানা। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৪।

    পড়ুয়াদের বক্তব্য

    মিশনের পড়ুয়ারা জানিয়েছে, পরীক্ষায় (Madhyamik Result 2024) আশানুরূপই ফল লাভ করেছে তারা। কিন্তু মেধাতালিকার প্রথম দশে জায়গা হবে, অনেকেই ভাবতে পারেনি। তবে পড়ুয়ারা যেহেতু মিশনে থেকে পড়াশুনা করত, তাই তাদের সাফল্যের সবটাই মিশনের মহারাজদের, শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের দিয়েছে কৃতীরা। বেশিরভাগ পড়ুয়া ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আবার কেউ কেউ সরকারি আমলা হতে চায়। তাদের দাবি, কতক্ষণ পড়তে হয় তা বড় কথা নয়, যে কোনও বিষয়কে মনোযোগ দিয়ে পড়লে সাফল্য আসবেই। প্রত্যেক বছরই মাধ্যমিক এবং উচ্চমাধ্যমিকে রামকৃষ্ণ মিশনের একটা বিশেষ জায়গা থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হল না।

    আরও পড়ুনঃ প্রকাশিত হল এবছরের মাধ্যমিকের ফল, পাস ৭ লক্ষ ৬৫ হাজার ২৫২ জন

    প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য

    স্কুলের এই সাফল্যের পিছনে কি কোনও যাদুমন্ত্র রয়েছে? উত্তরে স্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বামী ইষ্টেশানন্দ বলেন, “আবাসিক বিদ্যালয়ের নিয়মানুবর্তিতা, শৃঙ্খলা রয়েছে এই সাফল্যের পিছনে। তবে সামাজিক মাধ্যম এবং মোবাইল ব্যবহারে কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। এর ফলেও পরীক্ষার ফলাফল (Madhyamik Result 2024) অনেক ভালো হয়েছে।”

    উল্লেখ্য, এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯,১০,৫৯৮। এর মধ্যে ছাত্র ছিল ৪,০৩,৯০০ এবং ছাত্রী ছিল ৫,০৮,৬৯৮ জন। মোট পাশ করেছে ৭,৬৫,২৫২ জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Heat Stroke Deaths: বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যু, নেপথ্যে জলবায়ু পরিবর্তন! বলছে গবেষণা

    Heat Stroke Deaths: বাড়ছে হিট স্ট্রোক থেকে মৃত্যু, নেপথ্যে জলবায়ু পরিবর্তন! বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রবল গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা সকলের। বিশেষ করে কলকাতা ও তার আশপাশের জেলাগুলিতেই গত কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির মাত্রা পার করেছে। আর এই তীব্র গরম সহ্য করতে না পেরে মৃত্যু হচ্ছে অনেকের। যদিও গরমের জেরে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) ঘটনা নতুন নয়। ২০১৯ সালের এক জার্নালে প্রকাশিত সমীক্ষায় দেখা গেছে হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতি বছর বাড়তে বাড়তে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৫ লক্ষ্য ২০ হাজারে। যা বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে ভয় ধরাচ্ছে ছোট থেকে বড় সকলের মনেই। 

    আবহাওয়ার পরিবর্তন (Heat Stroke Deaths)

    প্রতি বছর এই ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রার প্রধান কারণ হল জলবায়ু পরিবর্তন (Climate Change)। আর জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ হল বিশ্ব উষ্ণায়ন (Global Warming)। প্রতিনিয়ত যথেচ্ছ ভাবে গাছ কাটার ফল ভুগছে সারা বিশ্বের মানুষ। প্রকৃতি নিজের ভারসম্য হারাচ্ছে, আর তার ফলে প্রভাবিত হচ্ছে আবহাওয়া। আর আবহাওয়ার পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে না পেরে মৃত্যু (Heat Stroke Deaths) হচ্ছে অনেকের। 

    ভারতের হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা 

    গবেষকরা জানিয়েছেন, ক্রমবর্ধমান এই তাপমাত্রার বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হচ্ছে দশ বছরের বেশি বয়সি লোকেরা। জানা গেছে তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে ভারতে হিট স্ট্রোক হয়ে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) সংখ্যা ৩৩ হাজারে পৌঁছেছে। 

    আরও পড়ুন: “সংবিধান বদলের মতো পাপ করতে জন্মাইনি”, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    চিকিৎসকদের পরামর্শ

    চিকিৎসকরা বলেছেন, এরকম তীব্র গরমের সময় সতর্ক না থাকলে শারীরিক নানা সমস্যার পাশাপাশি হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর (Heat Stroke Deaths) আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণে জল খান। সম্ভব হলে বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টে অব্দি টানা রোদে না বেরনোই চেষ্টা করুন। হালকা, তরল জাতীয় খাবার খান। বাইরে বের হলেও সাথে জল, ছাতা, সানগ্লাস রাখুন। পাতলা, হালকা রঙের  সুতির জামা পরে বের হন। রাস্তায় কেউ অসুস্থ হলে অবশ্যই তাকে সাহায্য করুন। অবস্থা খারাপ বুঝলে হসপিটালে ভর্তি করুন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Bomb Threat: ১০০টি স্কুল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি! দিল্লি, নয়ডায় বোমাতঙ্ক, কী মিলল?

    Bomb Threat: ১০০টি স্কুল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি! দিল্লি, নয়ডায় বোমাতঙ্ক, কী মিলল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের আবহেই দিল্লির (Delhi) প্রায় শতাধিক স্কুলে বোমাতঙ্ক (Bomb threat)। খবর ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়েছে পড়ুয়া ও অভিভাবকদের মধ্যে। ইতিমধ্যেই স্কুলগুলি খালি করে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বম্ব স্কোয়াড এবং দিল্লি দমকল বাহিনী। তবে এখনও পর্যন্ত স্কুলে কোনও বোমা উদ্ধার হয়নি ।

    ঠিক কী ঘটেছিল (Bomb threat)? 

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে দিল্লির প্রায় ১০০ টি স্কুল বোমাতঙ্কের (Bomb threat) হুমকি ই-মেল পেয়েছে। জানা গিয়েছে, চাণক্যপুরীর সংস্কৃত স্কুল, ময়ূর বিহারের মাদার মেরি স্কুল, দ্বারকার দিল্লি পাবলিক স্কুল রয়েছে এই তালিকায়। ই-মেল পেয়েই তড়িঘড়ি খালি করে দেওয়া হয়েছে স্কুল চত্বর। স্কুল থেকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় পড়ুয়াদের। 

    ঘটনার তদন্তে দিল্লি পুলিশ

    পুরো ঘটনায় তদন্তে নেমেছে দিল্লি পুলিশ। যদিও এখনও পর্যন্ত সন্দেহজনক কিছু মেলেনি বলেই জানা গিয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, মঙ্গলবার একই প্যাটার্নে মেলগুলি পাঠানো হয়েছে৷ তারিখের কোনও উল্লেখ নেই৷ তবে বিসিসি-র উল্লেখ রয়েছে, যার অর্থ একটি মেল একাধিক জায়গায় পাঠানো হয়েছে৷ সেই বিষয়েই তদন্ত চলছে৷ সন্দেহ করা হচ্ছে, এর পিছনে একজন ব্যক্তিই রয়েছেন ৷ আইপি অ্যাড্রেস ও প্রযুক্তির সাহায্যে কে এই মেল পাঠিয়েছে তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে৷ দিল্লি পুলিশের স্পেশাল সেল-সহ নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ই-মেলের উৎস খুঁজছে ৷ এ প্রসঙ্গে পুলিশ আধিকারিকরা জানিয়েছেন,ভোর ৪টে নাগাদ এই স্কুলগুলির (Delhi School) অফিসিয়াল ইমেল আইডিতে ইমেল করে বোমা হামলার হুমকি (Bomb threat) দেওয়া হয়। 

    দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নর ভি কে সাক্সেনা এ ঘটনায় একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে বলেছেন, “আমি আজকের এই ঘটনা নিয়ে পুলিশ কমিশনারের সঙ্গে কথা বলেছি এবং দিল্লির স্কুলে বোমা হামলার (Bomb threat) বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট চেয়েছি। দিল্লি পুলিশকে স্কুল চত্বরে পুঙ্খানুপুঙ্খ তল্লাশি চালাতে বলা হয়েছে৷ অপরাধীদের শনাক্ত করার পাশাপাশি আমি অভিভাবকদের আতঙ্কিত না হওয়ার আবেদন জানাচ্ছি”।

    আরও পড়ুন: ফের সন্দেশখালিতে হানা, শাহজাহানের ভাই সিরাজের বাড়িতে তলবের নোটিস দিল সিবিআই

    উল্লেখ্য, এর আগে ফেব্রুয়ারি মাসে আরকে পুরমের দিল্লি পুলিশ স্কুলেও একই ধরনের হুমকি (Bomb threat) মেল পাঠানো হয়েছিল। যদিও এবারের ঘটনাটিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে ‘ভুয়ো’ বলে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই স্কুল কর্তৃপক্ষের তরফে অভিভাবকদের খবর দিয়ে পড়ুয়াদের বাড়ি ফেরত পাঠানোর কথা জানানো হয়েছে। পড়ুয়াদের ফিরিয়ে নিয়ে যেতে স্কুলগুলির বাইরে ভিড় জমিয়েছেন আতঙ্কিত অভিভাবকেরা। ফলে স্কুলগুলির বাইরে ব্যাপক যানজট তৈরি হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Unemployed Workers: শ্রমিক দিবসেই কর্মহীন শয়ে শয়ে শ্রমিক

    Unemployed Workers: শ্রমিক দিবসেই কর্মহীন শয়ে শয়ে শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে বন্ধ হয়ে গেল আরও একটি চা বাগান (Tea Garden)। শ্রমিক দিবসের দিনই কাজ হারালো প্রায় হাজারের কাছাকাছি শ্রমিক। ফলে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কর্মহীন শ্রমিকদের (Unemployed Workers) কপালে। মে দিবসের দিন সকালেই ডুয়ার্সের (Dooars) এক চা বাগানে কাজ বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছে চা বাগানের মালিক কর্তৃপক্ষ। আর তার জেরেই মে দিবসে কর্মহীন হয়ে পড়লেন প্রায় ৮৩০ জন শ্রমিক।  

    ঠিক কী ঘটেছিল (Unemployed Workers)?

    জানা গিয়েছে, বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই পাওনাগন্ডা নিয়ে শ্রমিক-মালিক অসন্তোষ চলছিল। পিএফ, গ্র্যাচুইটির মতো বিভিন্ন পাওনা বাকি ছিল। শুধু তাই নয়, শ্রমিকদের ৩ পাক্ষিক সপ্তাহের মজুরিও বকেয়া ছিল বলে অভিযোগ। যার জেরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন কর্মরত শ্রমিকরা। এরপর ২৭ এপ্রিল নিজেদের বকেয়া অর্থ বুঝতে চেয়ে শ্রমিকদের (Unemployed Workers) একাংশ বানারহাট থানায় গিয়ে অবস্থানে শামিল হন। বানারহাট বিডিও অফিসে একটি ত্রিপাক্ষিক বৈঠকও ডাকা হয়। তবে মালিকপক্ষের কেউ উপস্থিত না থাকায় সেই বৈঠক ভেস্তে যায়। কিন্তু মালিকপক্ষের তরফে একটি চিঠি দিয়ে প্রশাসনকে জানানো হয়, মঙ্গলবার বকেয়া মজুরির এক কিস্তির টাকা তাঁরা মিটিয়ে দেবেন। সেই টাকা গতকাল দিয়েও দেওয়া হয়। কিন্তু তারপরই রাত্রিবেলা কর্মবিরতির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। পুলিশ-প্রশাসনকেও মালিক পক্ষ জানিয়ে দেয় নিজেদের সিদ্ধান্তের কথা। বাগানে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় তালা। এরপর সকালে শ্রমিকরা কাজে এসে দেখেন বাগানে তালা ঝুলছে।

    চা শ্রমিক নেতার বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে চা শ্রমিক নেতা অজয় মাহালি বলেন, “কোন সমস্যা থাকলে মালিকপক্ষ তা আলোচনার মাধ্যমে মেটাতে পারতেন। সেটা না করে শ্রমিক দিবসের ঠিক আগের রাতে এভাবে বাগান বন্ধ করে চলে যাওয়ার ঘটনার ঘোর নিন্দা জানাই। হাজার শ্রমিক কর্মহীন (Unemployed Workers)।”

    আরও পড়ুন: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তার পরেই এল কাজ বন্ধের নোটিশ

    প্রসঙ্গত, শ্রমিক দিবস (International labour day) উপলক্ষে সকালেই মুখ্যমন্ত্রী শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মুখ্যমন্ত্রী তার শুভেচ্ছা বার্তায় লেখেন,”আমাদের সকল শ্রমিক (Unemployed Workers) ভাই বোনকে জানাই আন্তর্জাতিক  শ্রমিক দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা। শ্রমিকরা আমাদের সমাজের সম্পদ। তাদের নিয়ে আমরা গর্বিত। আমি সব সময় তাদের পাশে থাকি। বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার মত যুগান্তকারী প্রকল্প চালু করা থেকে, কেন্দ্রের কাছ থেকে ১০০ দিনের কাজের টাকা পাওয়া থেকে বঞ্চিত রাজ্যের ৫৯ লক্ষ গ্রামীণ শ্রমিকের টাকা রাজ্যের নিজস্ব তহবিল থেকে মিটিয়ে দেওয়া, বরাবর আমরা সকল ক্ষেত্রে শ্রমিক ভাই বোনদের পাশে থেকেছি আগামীতেও থাকবো।” আর মুখ্যমন্ত্রী এই বার্তার পরেই জানা গেল উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার ধুপগুড়ি মহাকুমার বারানহাট (Banarhat) ব্লকের তোতাপাড়া চা বাগানে কাজ বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • International Labour Day: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    International Labour Day: জানেন কি কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটিতে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর ১ মে পালিত হয় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (International Labour Day)। এই দিন মে দিবস নামেও পরিচিত। কিন্তু কেন পালন করা হয় মে দিবস? কোন ইতিহাস লুকিয়ে এই দিনটির পিছনে তা জেনে নিন এই প্রতিবেদনে।

    সহজ ভাষায় বলতে গেলে কাজের ফাঁকে শ্রমিকদের একটু বিশ্রামের দিন এই শ্রমিক দিবস। কাজ তো করতেই হবে। কিন্তু সারাদিন ধরে কাজ করা তো সম্ভব নয়। তাই কাজ যেমন জরুরি, ঠিক ততটাই জরুরি পর্যাপ্ত বিশ্রামের সময় পাওয়া। এই সহজ কথাটাই নতুন করে মনে করার দিন ১ মে। আর্ন্তজাতিক শ্রমিক দিবস (Labour Day)। আর এরই সঙ্গে বিশ্বজুড়ে শ্রমিকদের ঐতিহাসিক সংগ্রামের কথা মনে করিয়ে দিতেই দিনটি পালিত হয়ে থাকে।

    আর্ন্তজাতিক শ্রমিক দিবসের ইতিহাস

    ১৯ শতকের শ্রমিক আন্দোলন থেকে শ্রমিক দিবসের উৎপত্তি। শ্রমিকরা আরও ভাল কাজের পরিবেশ, সংক্ষিপ্ত কাজের সময় এবং সংগঠিত হওয়ার অধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন। ১৮৮২ সালে সেন্ট্রাল লেবার ইউনিয়নের (Central Labour union) আয়োজনে নিউইয়র্ক সিটিতে প্রথম শ্রমিক দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর ১৮৮৬ সাল থেকে আমেরিকায় আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। যদিও ভারতে এই দিনটি পালন করা হচ্ছে ১৯২৩ সাল থেকে।

    ১৮৮৬ সালে আমেরিকার (America) শিকাগো শহরের হে মার্কেটে আন্দোলনের বলিদান হওয়া শ্রমিকদের আত্মত্যাগকে মনে রেখে এই দিনটি পালন করা হয়। সেদিন দৈনিক ৮ ঘণ্টার কাজের দাবিতে শ্রমিকরা (workers) হে মার্কেটে জমায়েত করেছিলেন। তাঁদের ঘিরে থাকা পুলিশের প্রতি কেউ একজন বোমা ছোঁড়ে। তার পরে পুলিশ শ্রমিকদের উপর গুলি চালাতে শুরু করে। ফলে প্রায় ১০-১২ জন শ্রমিক ও পুলিশ নিহত হন।

    এই দিনটির তাৎপর্য

    বিশ্বব্যাপী ৮০টিরও বেশি দেশে শ্রমিক দিবস পালিত হয়, প্রতিটি দেশ তার নিজস্ব অনন্য উপায়ে দিবসটি পালন করে।  অনেক দেশে, শ্রমিক দিবস একটি জাতীয় সরকারী ছুটির দিন (National Holiday) হিসাবে পালন করা হয়, যার ফলে শ্রমিকরা তাদের কাজের থেকে প্রাপ্য বিরতি নিয়ে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারে।

    আরও পড়ুন:কোভিশিল্ড পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া! করোনাকালে টিকা নিয়েছিলেন যাঁরা, তাঁদের কতটা বিপদ?

    সচেতনতা বৃদ্ধি

     শ্রমিক দিবসের দিন অনেক জায়গাতেই প্যারেড বা সমাবেশ হয়, যেখানে শ্রমিক এবং শ্রমিক ইউনিয়নগুলি তাঁদের দাবিতে সোচ্চার হতে এবং তাদের সাফল্য উদযাপন করতে একত্রিত হয়। এই অনুষ্ঠানগুলি আসলে শ্রমিকদের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা (awareness) বৃদ্ধি করতে এবং ন্যায্য মজুরি, নিরাপদ ও উন্নত কাজের পরিবেশের পক্ষে প্রচারের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir weather: লাগাতার তুষারপাতে যেন ধ্বংসপুরী ভূ-স্বর্গ! বন্ধ হল স্কুল, জাতীয় সড়ক

    Jammu and Kashmir weather: লাগাতার তুষারপাতে যেন ধ্বংসপুরী ভূ-স্বর্গ! বন্ধ হল স্কুল, জাতীয় সড়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত সত্যিই বৈচিত্র্যময় দেশ। এদিকে যখন ৪৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় বাংলায় নাজেহাল পরিস্থিতি, ঠিক তখনই  দেশের উত্তরের চেহারাটা একদম বিপরীত। টানা বৃষ্টি চলছে জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir weather)। সঙ্গে তুষারপাত। তার জেরে সোমবার কাশ্মীরের (kashmir) সোনমার্গে নেমেছে বরফধস। বরফে ঢেকে রয়েছে গুলমার্গও। অন্যদিকে ভারী বৃষ্টির (Heavy rainfall) কারণে জম্মু এবং কাশ্মীরের বিভিন্ন অংশে নেমেছে ধস। ধসের কারণে সোমবার বন্ধ হয়ে যায় জম্মু-শ্রীনগর জাতীয় সড়ক। জাতীয় সড়ক বন্ধ থাকায় বিপাকে বহু মানুষ। এক কথায় ভূ-স্বর্গের চিত্র ধ্বংসপুরীর চেহারা নিয়েছে।

    সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে বন্ধ স্কুল (Jammu and Kashmir weather)

    বেশ কিছু দিন ধরেই পাহাড়ি এলাকায় তুষারপাত হচ্ছে। কোথাও ভারী, কোথাও আবার হালকা তুষারপাত হচ্ছে। বেশ কিছু জায়গায় ধসও (landslides) নেমেছে। তুষারপাতের মধ্যেই আবার ভারী বৃষ্টি জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতিকে আরও সঙ্কটময় করে তুলেছে। যার জেরে আগাম সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসাবে কাশ্মীর উপত্যকা (Jammu and Kashmir weather) এবং রিয়াসি জেলায় সমস্ত স্কুল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

    জলমগ্ন বহু এলাকা

    সিলু কুপওয়ারায় পোহরু নালা বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। এই নালা উপচে পড়ায় সিলু কুপওয়ারার (Jammu and Kashmir weather) বহু গ্রামে জল ঢুকেছে। ইতিমধ্যেই জলের তলায় চলে গিয়েছে কুপওয়ারা হাইওয়ের (kupwara national highway) একাংশ। প্রশাসন সূত্রে খবর জলস্তর বাড়তে থাকায় ৩৩৬টি পরিবারকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত ২ মহিলা সহ ৭ মাওবাদী

    ত্রাণ শিবিরে ঠাঁই শয়ে শয়ে কাশ্মীরির

    কাশ্মীরি ভূমিধস, তুষারধসে ভেঙে পড়েছে বহু ঘরবাড়ি। ফলে সর্বস্ব খুইয়ে সর্বশান্ত হয়েছেন শয়ে শয়ে মানুষ। ফলে বর্তমানে তাঁদের ঠাঁই হয়েছে ত্রাণ শিবিরে (Relife camp)। জানা যাচ্ছে, জম্মু কাশ্মীরের দোদা, রিয়াসি, কিশতওয়াড় এবং রামবান জেলায় সব চেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। হড়পা বানে (Harpa Ban) ভেসে গিয়ে ৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। যার মধ্যে এখনও পর্যন্ত ২ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। বিগত কয়েকদিনে উপত্যকার বিপর্যয় ১২ জন শিশু সহ মোট ২২ জনের প্রাণ কেড়েছে বলে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sri Lanka: চিনের তৈরি হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের রাশ ভারত-রুশ সংস্থার হাতে, বোধোদয় শ্রীলঙ্কার!

    Sri Lanka: চিনের তৈরি হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের রাশ ভারত-রুশ সংস্থার হাতে, বোধোদয় শ্রীলঙ্কার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে সমীকরণ। চিনের ফাঁদ থেকে বেরিয়ে ক্রমেই নয়াদিল্লির কাছাকাছি আসতে চাইছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। এই শ্রীলঙ্কায়ই দেশের বৃহত্তম হাম্বানটোটা বিমানবন্দর (Hambantota Airport) গড়ে উঠেছিল চিনের সহায়তায়। বেজিংয়ের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পেই গড়া হয়েছিল দ্বীপরাষ্ট্রের এই দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর। এই বিমানবন্দরেরই রাশ এবার যৌথভাবে হাতে নিতে চলেছে ভারত ও রাশিয়ার দুই সংস্থা।

    ড্রাগনের দেশকে বার্তা! (Sri Lanka)

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, কলম্বো (শ্রীলঙ্কার রাজধানী) যে ক্রমেই নয়াদিল্লির দিকে ঝুঁকছে, ড্রাগনের দেশকে সেই বার্তা দিতেই বিমানবন্দরটির (Hambantota Airport) পরিচালনার রাশ তুলে দেওয়া হল ভারত ও রাশিয়ার দুই কোম্পানির হাতে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) মন্ত্রিসভা। জানা গিয়েছে, বিমানবন্দরটি যৌথভাবে পরিচালনা করবে শৌর্য অ্যারোনটিক্স প্রাইভেট লিমিটেড (ভারত) এবং এয়ারপোর্টস অফ রিজিয়নস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি অফ রাশিয়া। এই দুই সংস্থাই বিমানবন্দরটি পরিচালনা করবে আগামী তিরিশ বছর।

    হাম্বানটোটা বিমানবন্দর

    প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালে উদ্বোধন হয় হাম্বানটোটা বিমানবন্দরের (Hambantota Airport)। এই বিমানবন্দর নির্মাণের সিংহভাগ খরচ দিয়েছে চিন। বিমানবন্দরটির নামকরণ করা হয়েছে শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপক্ষের নামে। বিমানবন্দরটি তৈরি করতে খরচ হয়েছিল সাড়ে ১৭ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে (Sri Lanka) চড়া সুদে শ্রীলঙ্কাকে ১৬ হাজার কোটি টাকা দিয়েছিল ড্রাগনের দেশের এক ব্যাঙ্ক। সেই ঋণ শোধ করতে গিয়েই বিপাকে পড়ে দ্বীপরাষ্ট্রের প্রশাসন। ২০১৬ সাল থেকেই বিমানবন্দরটি দেখভালের জন্য বাণিজ্যিক সঙ্গী খুঁজছিল শ্রীলঙ্কা। কারণ উদ্বোধনের পর থেকে এ পর্যন্ত একবারও লাভের মুখ দেখেনি বিমানবন্দরটি। বরং যত দিন গিয়েছে, ততই সব চেয়ে ফাঁকা বিমানবন্দরের তকমা পেয়েছে শ্রীলঙ্কার এই বিমানবন্দরটি। শেষমেশ ভারত ও রাশিয়ার দুই সংস্থা যৌথভাবে দায়িত্ব নিল বিমানবন্দরটি পরিচালনার।

    বিমানবন্দরের বেহাল দশা

    জানা গিয়েছে, এখান থেকে প্রাপ্ত অর্থই পরিশোধ করা হবে চিনের ব্যাঙ্ককে। বিমানবন্দরটির পরিচালনার ভার নিতে চেয়ে আবেদন করেছিল পাঁচটি কোম্পানি। তাদের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া হয়েছে দুটিকে। শ্রীলঙ্কার সরকারি মুখপাত্র বন্দুলা গুণবর্ধন বলেন, “ভারতীয় সংস্থাটির নাম শৌর্য অ্যারোনেটিক্স প্রাইভেট লিমিটেড এবং রাশিয়ান সংস্থাটির নাম এয়ারপোর্টস অফ রিজিয়নস ম্যানেজমেন্ট।” উদ্বোধনের প্রায় পর থেকেই ক্ষতির মুখে পড়ে রয়েছে দ্বীপরাষ্ট্রের হাম্বানটোটা বিমানবন্দর (Hambantota Airport)। প্রথম দিকে অবশ্য ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক বিমান ওঠানামা করত। সংখ্যায় কম হলেও, সচল ছিল বিমানবন্দর। পরে ধীরে ধীরে কমতে থাকে বিমান ওঠানামা। এক সময় বন্ধই হয়ে যায়। ধু ধু প্রান্তরে পরিণত হয় সাজানো গোছানো আস্ত বিমানবন্দর।

    আরও পড়ুুন: “উল্টে ঝুলিয়ে এমন শাস্তি দিতাম, দাঙ্গার কথা ভাবতে পারত না”, কড়া বার্তা যোগীর

    চিনা ঋণের ফাঁদ

    জানা গিয়েছে, একের পর এক দেশকে ঋণ দিয়ে ফাঁদে ফেলছে চিন। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে চিন ঋণ দিয়েছে সব মিলিয়ে ১৬৫টি দেশকে। মার্কিন ডলারের অঙ্কে এর পরিমাণ হল ১.৩৮ ট্রিলিয়ন। চিনের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে রাশিয়া। দেনার পরিমাণ ১৭০ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ভেনেজুয়েলা। তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের পড়শি দেশ পাকিস্তান। ঋণের পরিমাণ প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলার। পশ্চিমের দেশগুলির অভিযোগ, চিনা ঋণের ফাঁদ আসলে মৃত্যু ফাঁদ।

    আরও পড়ুুন: “মাতৃশক্তির বিষয়ে বিজেপির অবস্থান স্পষ্ট”, প্রোজ্জ্বলকাণ্ডে বললেন শাহ

    চাইলেই আর্থিকভাবে দুর্বল দেশগুলিকে চড়া সুদে ঋণ দেয় বেজিং। দেনা মেটাতে না পেরে যখন ভেঙে পড়ে ঋণগ্রস্ত দেশগুলির অর্থনীতির কোমর, তখনই হাত গুটিয়ে নেয় চিন। উপায়ান্তর না দেখে ড্রাগনের দেশের কাছে সারেন্ডার করে ঋণগ্রস্ত দেশগুলি। এভাবেই একের পর এক দেশের চালিকা শক্তি হয়ে উঠেছে চিন। দ্বীপরাষ্ট্রের জলবন্দর হাম্বানটোটার পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে চিন (Sri Lanka)। সেখান থেকে এই বিমানবন্দরের (Hambantota Airport) দূরত্ব খুব বেশি নয়। সেদিক থেকে দেখলে, ড্রাগনের দেশের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলতে শুরু করল ভারত ও রাশিয়া।

    বিমানবন্দরটির হাল ফেরে কিনা, এখন তা-ই দেখার (Sri Lanka)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    Covishield: কোভিড টিকা কোভিশিল্ডে বিপদ! বিরল রোগের সম্ভাবনা রয়েছে কতটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২০-২১ এর মহামারীর সেই দিনগুলোর স্মৃতি এখনও দগদগে। করোনা ভাইরাসের হাত থেকে তখন কোভ্যাকসিন-কোভিশিল্ডের (Covishield) মতো টিকাগুলোই হাজার হাজার মানুষের প্রাণ রক্ষা করেছিল। কিন্তু এবার সেই করোনার টিকা কোভিশিল্ড নিয়ে বড়সড় তথ্য ফাঁস হল। আদালতে পেশ করা নথি বলছে বিরল ঘটনা হলেও কোভিশিল্ড টিকার (covishield vaccine) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় টিটিএস বা ‘থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম’ -এর মতো বিরল রোগ। কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় (Covishield) কি হতে পারে মৃত্যু? এই নিয়ে প্রশ্নের দানা বেঁধেছে।

    আইনি মামলা দায়ের (Covishield)

    বিরল এই রোগে শারীরিক ক্ষতির পাশাপাশি মৃত্যু হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি আইনি মামলা করা হয়েছে কোভিশিল্ড টিকা (Covishield Side Effect) প্রস্তুতকারীদের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে বেশ কয়েকটি পরিবার আদালতে অভিযোগ করেছে যে, কোভিশিল্ড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Side Effect) মারাত্মক ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলেছে।

    গত ফেব্রুয়ারি মাসে আদালতে জমা দেওয়া একটি নথিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা সংস্থা জানায়, তাদের তৈরি করা প্রতিষেধকের কারণে বিরল রোগ থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোমে (TTS)-এ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এই রোগে আক্রান্ত হলে রক্তে অণুচক্রিকার পরিমাণ কমে যায় এবং রক্ত জমাট বাঁধতে শুরু করে।

    আরও পড়ুনঃ প্রয়াত হলেন সারদা মঠ ও রামকৃষ্ণ-সারদা মিশনের অধ্যক্ষা আনন্দপ্রাণা মাতাজি

    রোগের লক্ষণ

    এই বিরল রোগে শরীরের নানা জায়গায় রক্ত জমাট বেঁধে (Blood Clots) কমে যেতে পারে রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা। রক্তে প্লেটলেটসের মাত্রা কমে এলে তা শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হতে পারে। ফলে  মাথায় অসহ্য যন্ত্রণা, পেটে যন্ত্রণা, পা ফুলে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট,  জ্ঞান হারানোর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

    মূলত যাঁরা ভ্যাক্সজেভরিয়া বা অ্যাস্ট্রেজেনেকার কোভিশিল্ড টিকা নিয়েছেন বা জনসন অ্যান্ড জনসন/জ্যানসেন-এর কোভিড টিকা নিয়েছেন, তাঁদেরই এই ধরনের রোগের ঝুঁকি আছে। তাই উপরিউক্ত কোনোরকম সমস্যা হলে তৎক্ষণাৎ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    প্রসঙ্গত, করোনা পর্বের ভারতে কোভিশিল্ড সর্বাধিক জনপ্রিয় হয়েছিল। ঘরে ঘরে মানুষ এই টিকার দুটি আবার কেউ কেউ তো তিনটি অর্থাৎ বুস্টার ডোজও (Booster dose) গ্রহণ করেছেন। সে ক্ষেত্রে এতদিন পর কোভিশিল্ড টিকা (Covishield) সম্পর্কিত এই ভয়ংকর তথ্য প্রকাশ্যে আসতে আতঙ্কিত হচ্ছেন সকলেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh Encounter: ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত ২ মহিলা সহ ৭ মাওবাদী

    Chhattisgarh Encounter: ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত ২ মহিলা সহ ৭ মাওবাদী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের মধ্যেই ফের মাওবাদী বিরোধী অভিযানে সাফল্য। আগামী ৭ মে তৃতীয় দফায় ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Encounter) সাতটি লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ (Lok sabha vote 2024) হবে। আর তার আগেই ছত্তিশগড়ের (Chhatisgarh) বস্তার লাগোয়া জঙ্গলে একসঙ্গে ৭ মাওবাদীকে নিকেশ করল নিরাপত্তা বাহিনী। তাঁদের মধ্যে দুজন মহিলাও রয়েছে বলে জানা গেছে। জেলা রিজার্ভ গার্ড এবং স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (STF) যৌথ ভাবে নারায়ণপুর জেলায় অভিযান চালিয়ে ওই সাত জনকে নিকেশ করেছে।

    ঘটনার বিবরণ (Chhattisgarh Encounter)

    সূত্রের খবর, ছত্তিশগড়ের নারায়ণপুর কাঙ্কের সীমান্তে অবুঝমাড়ের জঙ্গলে মাওবাদীদের (Maoists) আস্তানার খোঁজ পেয়ে সেখানে হানা দেন নিরাপত্তারক্ষীরা। এরপর মঙ্গলবার সকালে সেখানেই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এরপর বেশ কয়েক ঘণ্টা লড়াইয়ের পরে নিরাপত্তারক্ষীদের গুলিতে জখম হয়ে সাত জনের মৃত্যু হয়। এরপর নিরাপত্তারক্ষীরা ঘটনাস্থল থেকে বেশ কিছু অস্ত্রশস্ত্রও উদ্ধার করে। জানা গেছে, একটি একে ৪৭ (AK47) এবং অন্যান্য অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যদিকে দুষ্কৃতী দলের বাকি সদস্যদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ (Police) জানিয়েছে, গুলির লড়াই এখনও চলছে। ইতিমধ্যেই ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Encounter) নারায়ণপুরের জঙ্গল থেকে ২ মহিলাসহ ৭ জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ “পাকিস্তানকে সবার আগে ফোনে জানিয়েছিলাম”, বালাকোট এয়ার স্ট্রাইক নিয়ে বড় খোলসা মোদির

    পুলিশের বক্তব্য

    এ প্রসঙ্গে ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh Encounter) বস্তার রেঞ্জের পুলিশ কর্তা জানান, “সকাল ৬টা নাগাদ সংঘর্ষ শুরু হয়। অবুঝমাড় জঙ্গলের টেকমেটা এবং কাকুর গ্রামের মাঝামাঝি এলাকায় বাহিনী দেখে গুলি চালাতে শুরু করে মাওবাদীরা। জঙ্গলে মাওবাদীদের কয়েকজন শীর্ষ নেতা ঘাপটি মেরে রয়েছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে খবর ছিল। সেই মতো রাত থেকেই তল্লাশি শুরু করে যৌথ বাহিনী।” তবে এই ঘটনায় নিরাপত্তা বাহিনীর (security forces) কেউ আহত হননি। উল্লেখ্য গত ১৫ দিনের মধ্যে এটাই মাওবাদীদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বড়সড় অভিযান। এর আগে গত ১৬ এপ্রিল কাঙ্কের জেলায় গুলির লড়াইয়ে ২৯ জন মাওবাদীকে খতম করেছিল জেলা রিজার্ভ গার্ড এবং স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের (STF) যৌথ বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India US Relation: পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন, সাফ জানাল ভারত

    India US Relation: পান্নুনকে হত্যার চেষ্টা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন, সাফ জানাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোস্ট ওয়ান্টেড খালিস্তানপন্থী জঙ্গি গুরুপতওয়ান্ত সিং পান্নুন খুনের চেষ্টার নেপথ্যে রয়েছেন র-এর এজেন্ট। মার্কিন (India US Relation) এক দৈনিকে প্রকাশিত এই রিপোর্ট খারিজ করে দিল ভারত। সাফ জানিয়ে দিল, মার্কিন দৈনিকের অভিযোগ অযৌক্তিক, ভিত্তিহীন।

    বিদেশ মন্ত্রকের প্রতিক্রিয়া (India US Relation)

    প্রতিবেদনটির প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “সংগঠিত অপরাধী, সন্ত্রাসী ও অন্যদের নেটওয়ার্ক নিয়ে মার্কিন সরকারের নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু উদ্বেগের কথা আমাদের জানানো হয়েছিল। তা খতিয়ে দেখতে ভারত সরকার একটি উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। সেই কমিটির তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। এই আবহে বিষয়টি সম্পর্কে অনুমানমূলক ও দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য একদমই সহায়ক নয়।”

    র-কে নিশানা

    সম্প্রতি মার্কিন (India US Relation) দৈনিক ওয়াশিংটন পোস্টের একটি রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসে। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিক্রম যাদব নামে র-এর এক এজেন্ট নাকি পান্নুন হত্যার জন্য একটি হিট টিমকে টাকা দিয়েছিলেন। এই হত্যাকাণ্ডের চেষ্টার পরিকল্পনায় নাকি অনুমোদন দিয়েছিলেন তৎকালীন র-এর প্রধান সমন্ত গোয়েল। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালও বিষয়টি জানতেন। ওয়াশিংটন পোস্টের এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে ভারত।

    গত বছরের শেষের দিকেও পান্নুন খুনের চেষ্টায় যে ভারত জড়িত নয় তা জানিয়ে দিয়েছিল নয়াদিল্লি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও বলেছিলেন, “খালিস্তানি বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা খুনের ষড়যন্ত্রে ভারত যোগের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রমাণ দিলেই সরকার তা খতিয়ে দেখতে প্রস্তুত।” আইনের শাসনের প্রতি তাঁর সরকারের দায়বদ্ধতার কথাও সেদিন মনে করিয়ে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ট্রুডোর বক্তৃতা চলাকালীনই খালিস্তানের দাবিতে স্লোগান, কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

    পান্নুন খুনের চেষ্টায় ভারতকে দোষারোপ আগেও করা হয়েছিল। এর আগেও একটি রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, পান্নুন হত্যার ছক নিয়ে মার্কিন দাবির প্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করে ভারত। সেই তদন্ত থেকেই জানা গিয়েছিল, র-এর এক প্রাক্তন এজেন্ট নাকি এই হত্যার ছক কষার নেপথ্যে থাকতে পারেন। যদিও ভারত সরকার নাকি এই ধরনের কোনও অভিযানের অনুমতি দেয়নি (India US Relation)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share