Tag: India

India

  • Narendra Modi: ‘‘বাদ বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র’’! নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদের পক্ষে সওয়াল মোদির

    Narendra Modi: ‘‘বাদ বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র’’! নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদের পক্ষে সওয়াল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের দাবিতে সওয়াল করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারত (India)। কিন্তু রাষ্ট্রসংঘের (United Nations) নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যের তালিকায় নেই তারা। তাহলে তো রাষ্ট্রসংঘের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েই মানুষের মনে প্রশ্ন উঠতে পারে!ফরাসি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মন্তব্য মোদির।

    রাষ্ট্রসংঘে স্থায়ী সদস্যপদের দাবি

    ফ্রান্স (France) সফরের আগে সেদেশের প্রথম অর্থনৈতিক সংবাদপত্র ‘লেজেকো’-কে সাক্ষাৎকার দিলেন মোদি (Narendra Modi)। ফরাসি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকরে বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের ভূমিকার কথা তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সঙ্গে যুদ্ধ নয়, যোগ ও আয়ুর্বেদ চর্চার উপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।  সন্ত্রাস মুক্ত বিশ্বই ভারতের প্রধান লক্ষ্য বলে জানান। দীর্ঘদিন ধরেই রাষ্ট্রসংঘের স্থায়ী সদস্যপদ পাওয়ার দাবি জানিয়েছে ভারত। এবার সরাসরি এই প্রসঙ্গে সরব হলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ ভারত। অথচ রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (United Nations Security Council) ভারতের স্থায়ী সদস্যপদ নেই। এখানেই প্রশ্ন থেকে যায়। নিরাপত্তা পরিষদের দাবি, গোটা বিশ্বের হয়েই তারা কথা বলে। কিন্তু সেখানে যদি বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রই না থাকে, তাহলে কি এই দাবিকে যুক্তিসঙ্গত বলা যায়? শুধু বিশ্বাসযোগ্যতা নয়, আরও বড় প্রশ্ন ওঠে রাষ্ট্রসংঘের এহেন আচরণে।”

    বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারত

    বর্তমানে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যভুক্ত দেশগুলি হল আমেরিকা, চিন, রাশিয়া, ফ্রান্স এবং ব্রিটেন। ভারতের স্থায়ী সদস্যপদের জন্য একমাত্র চিন ছাড়া বাকি দেশগুলি সম্মতি দিয়েছে। স্থায়ী সদস্যগুলির মধ্যে যে কোনও একজনের ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা থাকায়, চিনের আপত্তিতে স্থায়ী সদস্যপদ পাইনি ভারত। তবে, ফ্রান্স সফরের আগে প্রধানমন্ত্রীর (Narendra Modi) স্থায়ী সদস্যপদের সওয়াল, যথেষ্ট ইঙ্গিতপূর্ণ বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র রয়েছে ভারতে। সামাজিক ও আর্থিক ক্ষেত্রে ব্যাপক বৈষম্য থাকা সত্ত্বেও ভারতে গণতন্ত্র বজায় রাখতে পেরেছি আমরা। বৈচিত্র্যের মধ্যেও ঐক্য বজায় রাখা যায়, সেটাই দেখাতে পারে ভারত। সেই কারণেই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যোগ্য স্থান দিতে হবে বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রকে।”

    আরও পড়ুন: ফ্রান্সের উদ্দেশে রওনা দিলেন নরেন্দ্র মোদি, দুদিনের সফরে কী কী কর্মসূচি রয়েছে?

    সাক্ষাৎকারে ‘পশ্চিমী মূল্যবোধের সর্বজনীন গ্রহণযোগ্যতা’ নিয়ে সতর্কতা প্রকাশ করেছেন মোদি (Narendra Modi)। এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিশ্বের প্রতিটি কোণায় দর্শন ও সংস্কৃতির কথা বিবেচনা করতে হবে। পুরনো ধারণা ত্যাগ না করলে পৃথিবী কখনই দ্রুত গতিতে এগিয়ে যেতে পারবে না। পৃথিবী একটাই। কিন্তু এখানে অনেক দর্শন ও দৃষ্টিভঙ্গি আছে।’ পাশাপাশি যোগ ও আয়ুর্বেদের পক্ষেও সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর মতে, যোগ আজ একটি পারিবারিক শব্দ। তিনি বলেন, প্রাচীন কাল থেকে ভারতে আয়ুর্বেদ চর্চা হয়েছে আসছে। বিশ্ব জুড়ে যোগ ও আয়ুর্বেদ চর্চাকে ছড়িয়ে দেওয়ার আবেদন জানান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    UN Report: ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা, বলছে রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা। গত ১৫ বছরে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের একটি রিপোর্ট (UN Report)। সেখানেই উঠে এসেছে এই আশার আলোর খবর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে গ্লোবাল মাল্টি ডাইমেনশনাল পোভার্টি ইনডেক্স। এটি প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ। সেখানেই জানা গিয়েছে ভারতে দ্রুত কমছে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা।

    কমছে দারিদ্র্য

    রাষ্ট্রসংঘের (UN Report) প্রকাশিত রিপোর্টে জানা গিয়েছে, গত ১৫ বছরে ভারত সহ ২৫টি দেশে কমেছে দারিদ্র্য। এর মধ্যে চিন, কম্বোডিয়া, কঙ্গো, হন্ডুরাস, ইন্দোনেশিয়া, মরক্কো, সার্বিয়া এবং ভিয়েতনামও রয়েছে। রাষ্ট্রসংঘের ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে জানা গিয়েছে, ভারতে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে দারিদ্র্যের হার। মাত্র ১৫ বছরে এ দেশে দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি মানুষের। চিন এবং ইন্দোনেশিয়াতেও বিরাট সংখ্যক মানুষের দারিদ্র্য ঘুচেছে।

    উন্নতি হচ্ছে দ্রুত

    রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ২০০৫/২০০৬ অর্থবর্ষ থেকে ২০১৯/২০২০ অর্থবর্ষ পর্যন্ত দারিদ্র্য-মুক্তি ঘটেছে ৪১.৫ কোটি ভারতবাসীর। ৫৫.১ শতাংশ থেকে তা কমে হয়েছে ১৬.৪ শতাংশ। রিপোর্টেই উঠে এসেছে, ভারতের দরিদ্রতম রাজ্য এবং গোষ্ঠীগুলি দ্রুত উন্নতি করেছে। এর মধ্যে শিশু এবং পিছিয়ে পড়া জাতিগোষ্ঠীও রয়েছে।

    রাষ্ট্রসংঘের রিপোর্ট (UN Report) থেকে জানা গিয়েছে, ভারত দারিদ্র্য দূরীকরণে সফল হলেও, এখনও ২৩ কোটি মানুষকে দারিদ্র্যের করাল গ্রাস থেকে বের করা যায়নি। বছর দুয়েক ধরে অতিমারির জেরে এই সংখ্যাটা কমানো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে। ভারতের কিছু অঞ্চলে জাতীয় গড়ের চেয়েও দ্রুত হারে দারিদ্র্য কমেছে। এই রাজ্যগুলি হল, বিহার, উত্তরপ্রদেশ এবং ঝাড়খণ্ড। প্রসঙ্গত, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৪ পর্যন্ত দেশের ভার ছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বে ইউপিএ সরকারের হাতে। তার পর থেকে এ পর্যন্ত চলছে নরেন্দ্র মোদির সরকার।

    আরও পড়ুুন: ‘‘পাথর ছোড়ার ঘটনা অতীত, ছন্দে ফিরেছে কাশ্মীর’’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা কেন্দ্রের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    Most Powerful Military 2023: বিশ্বে সবচেয়ে শক্তিশালী মার্কিন সেনা! জানেন ভারতের স্থান?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সামরিক শক্তির দিক থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের (Most Powerful Military 2023) তকমা পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থেকে আমেরিকার ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে রাশিয়া ও চিন। গত বছরের সঙ্গে তুলনায় তালিকায় স্থান অপরিবর্তিত রইল এই তিন দেশের। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ে স্থান অপরিবর্তিত রয়েছে ভারতেরও। গত বছরের মতো এবারও চতুর্থ স্থানে রয়েছে নয়াদিল্লি।

    ব়্যাঙ্কিংয়ে কে কোথায়

    বর্তমানে বিশ্বের প্রায় সবকটি দেশই সামরিক শক্তি (Military Strength) বাড়াতে তৎপর। বলা যায়, কোন দেশ সামরিক শক্তিতে কতটা শক্তিশালী (Most Powerful Military 2023), সে ব্যাপারে ভিতরে-ভিতরে প্রতিযোগিতাও শুরু হয়েছে। সাধারণভাবে যে দেশের পারমাণবিক শক্তি যত বেশি, সেই দেশ সামরিক দিক থেকে ততটা শক্তিশালী বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি স্থল, জল ও নৌ বাহিনীর শক্তিও তুলনীয়। প্রতি বছর এই সংক্রান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (GFP) অন্তত ৬০টি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সামরিক শক্তির ব়্যাঙ্কিং দেয়। চলতি বছরে ১৪৫টি দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত ব়্যাঙ্কিংয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    চিন ও পাকিস্তানকে রুখতে গত কয়েক বছর ধরে সামরিক শক্তি বাড়িয়ে চলেছে ভারত। ফলে আগামী দিনে চিনকে পিছনে ফেলে তৃতীয় স্থানে উঠে আসতে পারে ভারত, বলে দাবি প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের। সামরিক শক্তির দিক থেকে গত বছর অষ্টম স্থানে ছিল ব্রিটেন। এবার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে এই দেশ।

    আরও পড়ুন: ফ্রান্স থেকে ফের রাফাল, সাবমেরিন কিনবে ভারত!

    অন্যদিকে ব়্যাঙ্কিং (Most Powerful Military 2023) খারাপ হয়েছে জাপান ও ফ্রান্সের। গত বছরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে ছিল জাপান। এবার তিন ধাপ নেমে অষ্টম স্থানে চলে এসেছে প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপরাষ্ট্র। সপ্তম থেকে নবম স্থানে নেমেছে ফ্রান্সও। প্রথম দশে জায়গা পেয়েছে পাকিস্তানও। সপ্তম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। পাশাপাশি কম শক্তিশালী ১০টি দেশর তালিকাও প্রকাশিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ভুটানের নাম। হিমালয়ের কোলের দেশটি ছাড়াও তালিকায় জায়গা পেয়েছে সোমালিয়া, মলডোভা, সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক ও আইসল্যান্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshya Sen: চিনকে হারিয়ে জয়ী ভারত! কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন লক্ষ্য সেন

    Lakshya Sen: চিনকে হারিয়ে জয়ী ভারত! কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন লক্ষ্য সেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) কাছে হার মানল চিন (China)। লক্ষ্য সেনের (Lakshya Sen) র‍্যাকেটের উপর ভর করে চিনকে হারিয়ে কানাডায় (Canada) উড়ল ভারতীয় পতাকা। মেগা ফাইনালে অল ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন (All England Champion) লি শি ফেংকে (Li Shi Feng) স্ট্রেট গেমে হারালেন লক্ষ্য। খেলার ফল লক্ষ্যের পক্ষে ২১-১৮, ২২-২০। জিতলেন কানাডা ওপেন সুপার ৫০০ ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্ট (Canada Open 2023)।

    লক্ষ্যের লক্ষ্যভেদ

    ফাইনাল জেতা সহজ ছিল না লক্ষ্যের (Lakshya Sen)। নিজের থেকে ন’ধাপ (ক্রমতালিকায় ফেং ১৯, লক্ষ্য ১০) এগিয়ে থাকা ব্যাডমিন্টন তারকার বিরুদ্ধে শুরু থেকেই আক্রমণের নীতি নিয়েছিলেন তিনি। ঠিক যে ভাবে সেমিফাইনাল খেলেছিলেন, সে ভাবেই ফাইনাল শুরু করেন তিনি। শুরুতেই ৬-২ এগিয়ে যান লক্ষ্য। বিদ্যুৎ গতিতে শট মারছিলেন দুই খেলোয়াড়। ফেংয়ের দু’টি শটের গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩৯০ কিলোমিটার। আবার লক্ষ্যের কয়েকটি শট ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার গতিবেগে আছড়ে পড়ে। ফলে সমানে সমানে লড়াই চলছিল।  ২১-১৮ প্রথম গেম জিতে যান লক্ষ্য। দ্বিতীয় গেমেও একই ছবি। তবে এই গেমে  একটা সময় খেলার ফল ছিল লক্ষ্যের বিপক্ষে ১৩-১৪। কিন্তু হার মানেননি তিনি। শেষ পর্যন্ত ২২-২০ শেষ হয় খেলা। পর পর দু’টি পয়েন্ট দু’টি জোরালো স্ম্যাশে জিতে যান লক্ষ্য। মাত্র ৫০ মিনিটেই লক্ষ্যভেদ করে ফেলেন লক্ষ্য।

    আরও পড়ুন: দলে নেই রিঙ্কু! ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টি২০-র স্কোয়াড ঘোষণা ভারতের

    লক্ষ্য এশিয়ান গেমস ও প্যারিস অলিম্পিক্স

    চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর লক্ষ্য (Lakshya Sen) বলেন, “গত কয়েকটা প্রতিযোগিতায় ছন্দ পাচ্ছিলাম না। তাই এই জয় আমার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা ম্যাচের পরিস্থিতি আলাদা ছিল। পরিস্থিতির সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নিয়েছি। তাই জিততে পেরেছি।” গত বছর কমনওয়েলথ গেমসে সিঙ্গলসে সোনা জেতার পর থেকে কোনও প্রতিযোগিতা জিততে পারেননি লক্ষ্য। কানাডা ওপেন জেতায় লক্ষ্যকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে স্পোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (সাই)।

    ট্যুইট করেছেন লক্ষ্য নিজেও। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘‘কখনও কখনও সব থেকে কঠিন লড়াইয়ের ফল সব থেকে মিষ্টি হয়। অপেক্ষা শেষ হল। কানাডা ওপেন চ্যাম্পিয়ন হতে পেরে খুব খুশি।’’ এবার তাঁর ‘লক্ষ্য’ এশিয়ান গেমস ও প্যারিস অলিম্পিক্স। এই দুই মেগা টুর্নামেন্টের জন্য তৈরি হচ্ছেন ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajnath Singh: মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রাজনাথের, কি নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    Rajnath Singh: মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক রাজনাথের, কি নিয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালয়েশিয়া (Malaysia) সফরে গিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ (Rajnath Singh)। সোমবার সে দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকও করেন তিনি। বৈঠক হয় কুয়ালালামপুরে। ইন্ডিয়া-মালয়েশিয়ান কো-অপারেশনের রোডম্যাপ নিয়ে রাজনাথের সঙ্গে আলোচনা হয় মহম্মদ হাজি হাসানের। বৈঠকের আগে রাজনাথকে জানানো হয় উষ্ণ অভ্যর্থনা। রয়্যাল মালয় সোলজার রেজিমেন্টের ফার্স্ট ব্যাটেলিয়নের তরফে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে দেওয়া হয় মেইন গার্ড অফ অনার। 

    সিংহ-হাসান বৈঠক

    সিংহ-হাসান বৈঠকে আলোচনা হয় বিভিন্ন এক্সটেনসিভ দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা এনগেজমেন্ট নিয়ে। ইন্ডিয়া-মালয়েশিয়ান ডিফেন্স কো-অপারেশনের চার দশকের রোডম্যাপ নিয়েও আলোচনা হয়। বৈঠক শেষে ট্যুইট-বার্তায় হাসান লেখেন, ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহের (Rajnath Singh) সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছিলাম। তাঁকে রয়্যাল মালয় সোলজার রেজিমেন্টের ফার্স্ট ব্যাটেলিয়নের তরফে দেওয়া হয় মেইন গার্ড অফ অনার। রাজনাথের সঙ্গে বৈঠক অর্থপূর্ণ বলেও দাবি করেছেন মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী।

    লেটার অফ এক্সচেঞ্জ

    তিনি জানান, রাজনাথ সিংহ দুই দেশের সরকারের লেটার অফ এক্সচেঞ্জের সিঙ্গিং সেরিমনি চাক্ষুষ করেছেন। মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, ভারত ও মালয়েশিয়া দুই দেশের সরকারের লেটার অফ এক্সচেঞ্জের সিঙ্গিং সেরিমনি চাক্ষুষ করেছি আমরা।

    ১৯৯৩ সালে দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যে মউ স্বাক্ষরিত হয়েছিল, তাকে সংশোধন করতেই এটা করা হয়েছে। তিনি বলেন, ভারত ও মালয়েশিয়ার মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক শক্তিশালী করতে এই বৈঠক খুবই অর্থপূর্ণ।

    আরও পড়ুুন: তেরঙ্গায় ছাইল আকাশ! কানাডার দূতাবাসে খালিস্তানিদের আটকাল প্রবাসীরা

    বৈঠককে এক্সেলেন্ট আখ্যা দিয়েছেন রাজনাথও (Rajnath Singh)। তিনি বলেন, আজ কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে যে বৈঠক হয়েছে, তা এক কথায় এক্সেলেন্ট। আমরা প্রতিরক্ষার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছি। ফোর্থ ডিকেড অফ ইন্ডিয়া-মালয়েশিয়া ডিফেন্স কো-অপারেশনের রোডম্যাপ নিয়েও আলোচনা করেছি। প্রসঙ্গত, ভারত এবং মালয়েশিয়ার সম্পর্ক বেশ ভাল। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ভারত ও মালয়েশিয়া ভারতীয় মুদ্রায় ব্যবসা করতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Global Peace Index 2023: বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ আইসল্যান্ড, জানেন কোথায় ভারত? 

    Global Peace Index 2023: বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ আইসল্যান্ড, জানেন কোথায় ভারত? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশগুলির বার্ষিক র‌্যাঙ্কিং প্রকাশ করল গ্লোবাল পিস ইনডেক্স (Global Peace Index – GPI)। ১৬৩টি দেশের উপর সমীক্ষা চালিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে এই তালিকা। তালিকায় একেবারে শীর্ষে রয়েছে আইসল্যান্ডের নাম। ২০০৮ থেকে বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশের তকমা পেয়ে আসছে ইউরোপের এই দেশ। তালিকায় ভারতের স্থান ১২৬।

    উন্নতি করেছে ভারত

    ২০২৩ জিআইপি অনুসারে, আইসল্যান্ড (Iceland)  বিশ্বের সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ দেশ। এই দেশটির পরই শীর্ষে রয়েছে ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রিয়া ৷ অন্যদিকে সর্বাধিক অশান্ত দেশ হিসেবে অষ্টম বারের জন্য তালিকার একেবার শেষে এবারও রয়েছে আফগানিস্তান। এর ঠিক উপরে রয়েছে চারটি রাষ্ট্র। সেগুলির হল ইয়েমেন, সিরিয়া, দক্ষিণ সুদান ও গণতান্ত্রিক-প্রজাতন্ত্র কঙ্গো।

    গত বছর সামগ্রিক ভাবে দেখতে গেলে শান্তির ক্ষেত্রে ৩.৫ শতাংশ উন্নতি করেছে ভারত। যার জেরে গত বছরের তুলনায় দু’ধাপ উপরে উঠে এসেছে নয়াদিল্লি। এই প্রসঙ্গে চিন ও পাকিস্তানের সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষের কথাও উল্লেখ করেছে জিপিআই। তালিকা প্রকাশকারী সংস্থার দাবি, গত বছর থেকেই দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গেই সেভাবে সীমান্ত সংঘাতে জড়ায়নি ভারত। শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় ১৬৩-র মধ্যে ১২৬ তম স্থানে রয়েছে ভারত। শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকায় ১৬৩-র মধ্যে ১২৬ তম স্থানে রয়েছে ভারত। 

    আরও পড়ুন: ‘অপহরণ করে ইসলামে ধর্মান্তকরণ’! হাইকোর্টের নির্দেশে এফআইআর সিবিআই-এর

    ১০টি শান্তিপূর্ণ দেশ

    সিডনি-ভিত্তিক ইন্সটিটিউট ফর ইকোনমিক্স অ্যান্ড পিস থিঙ্ক ট্যাঙ্ক সংঘাত, নিরাপত্তা এবং সামরিকীকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বার্ষিক শান্তিপূর্ণ দেশের তালিকা প্রকাশ করে। ওই তালিকা অনুযায়ী, প্রথম দশটি দেশ হল আইসল্যান্ড, ডেনমার্ক, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, সিঙ্গাপুর, পর্তুগাল, স্লোভেনিয়া, জাপান, সুইজারল্যান্ড

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Emerging Asia Cup 2023: জুলাইয়েই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ! দেখে নিন এমার্জিং এশিয়া কাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি

    Emerging Asia Cup 2023: জুলাইয়েই ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ! দেখে নিন এমার্জিং এশিয়া কাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ মানেই উত্তেজনা। তা সে ফুটবল হোক বা ক্রিকেট কিংবা হকি। যখন যেখানেই ভারত বনাম পাকিস্তান খেলা হয় আম-জনতা লুটে নেয় সেই ম্যাচের মজা। আর বাইশ গজে দুই দল মুখোমুখি হলে তো কথাই নেই। সেই ম্যাচে নজর থাকে সব ক্রিকেটপ্রেমীদের৷ দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী দলের এই লড়াই সব সময়েই একইরকম উত্তেজনা ও উন্মাদনা তৈরি করে৷ এশিয়া কাপ ও একদিনের ক্রিকেটের বিশ্বকাপ এই বছরেই৷ কিন্তু এই দুই মেগা টুর্নামেন্টের আগেও ভারত বনাম পাকিস্তান হতে চলেছে৷  দুই দলই মুখোমুখি হতে যাচ্ছে এমার্জিং এশিয়া কাপে (Emerging Asia Cup 2023)। এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল এই সিরিজের সূচি প্রকাশ করেছে যেখানে ভারত ও পাকিস্তান গ্রুপ পর্বেই একে অপরের মুখোমুখি হবে।

    টুর্নামেন্টে কয়টি দল

    আগামী ১৩ থেকে ২৩ জুলাই শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হবে পুরুষদের এমার্জিং এশিয়া কাপের (Emerging Asia Cup 2023) পঞ্চম আসর। এশিয়ার আটটি দল এই টুর্নামেন্টে অংশ নেবে, যার মধ্যে সাতটি তাদের নিজ নিজ দেশের ‘এ’ দল পাঠাবে। ভারত এর আগে ২০১৩ সালে পুরুষদের এমার্জিং এশিয়া কাপ জিতেছে, শ্রীলঙ্কা দুইবার এবং পাকিস্তান একবার জিতেছে।

    কোন ফরম্যাটে খেলা

    আটটি দলকে চারটি করে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। ‘গ্রুপ লিগে প্রতিটি দল নিজেদের মধ্যে ১টি করে ম্যাচ খেলবে। প্রতি গ্রুপের প্রথম ২টি দল সেমিফাইনালের যোগ্যতা অর্জন করবে। এ-গ্রুপের এক নম্বর দল সেমিফাইনালে মাঠে নামবে বি-গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিরুদ্ধে। বি-গ্রুপে এক নম্বর দল দ্বিতীয় সেমিফাইনালে লড়াই চালাবে এ-গ্রুপের দুই নম্বর দলের বিরুদ্ধে। দুই সেমিফাইনালের জয়ী দল খেতাবি লড়াইয়ে সম্মুখসমরে নামবে।

    আরও পড়ুন: চোখের জলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম ইকবালের

    কোন গ্রুপে কারা

    এ-গ্রুপ: শ্রীলঙ্কা-এ, বাংলাদেশ-এ, আফগানিস্তান-এ ও ওমান-এ

    বি-গ্রুপ: ভারত-এ, পাকিস্তান-এ, নেপাল-এ, আমিরশাহি-এ

    কবে কবে ভারতের ম্যাচ

    ১৪ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম সংযুক্ত আরব এমিরেট ‘এ’ সকাল ১০টায়।

    ১৭ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম নেপাল দুপুর ২টোয়।

    ১৯ জুলাই- ভারত ‘এ’ বনাম পাকিস্তান ‘এ’ দুপুর ২টোয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SCO Summit: চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পে আপত্তি ভারতের, এসসিও-র বিবৃতিতে সই নেই নয়াদিল্লির

    SCO Summit: চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পে আপত্তি ভারতের, এসসিও-র বিবৃতিতে সই নেই নয়াদিল্লির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত এসসিও সম্মেলনের (SCO Summit) আয়োজক দেশ ছিল ভারত (India)। ভার্চুয়াল এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। সেই বক্তৃতায় তিনি বলেছিলেন, এসসিও গোষ্ঠীর সনদকে মান্যতা দেওয়া উচিত সকলের। চিনের নাম না করে সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষার জন্যও সওয়াল করেন প্রধানমন্ত্রী। সম্মেলন শেষে যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করে সদস্য রাষ্ট্রগুলি জানায়, যৌথভাবে তৈরি হওয়া ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পকে সমর্থন করছে তারা। বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেছে পাকিস্তান, রাশিয়া সহ এসসিও-র প্রায় সব সদস্য দেশ। তবে উল্লেখযোগ্যভাবে তাতে সই করেনি ভারত।

    স্বাক্ষর না করার কারণ

    কী কারণে যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেনি নয়াদিল্লি? জানা (SCO Summit) গিয়েছে, ভারতের মূল আপত্তি ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ প্রকল্পের একটি নির্দিষ্ট অংশ নিয়ে। ‘চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডর’ নামের এই রাস্তা চিন অধিকৃত শিনজিয়াংয়ের কাশগড়কে যুক্ত করেছে পাকিস্তানের গ্বদল বন্দরকে। যাত্রা পথে রাস্তাটির একটি অংশ গিয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট-বালটিস্তান এলাকার মধ্যে দিয়ে। পাক অধিকৃত কাশ্মীর যে আদতে ভারতেই অংশ, বহুবার তা দাবি করেছে ভারত। তাদের দবি, এই রাস্তা তৈরি করে ভারতের সার্বভৌমত্বে আঘাত করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। সেই কারণেই এসসিও-র ওই যৌথ বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেনি নরেন্দ্র মোদির দেশ।

    প্রসঙ্গ সন্ত্রাসবাদ

    উদ্বোধনী ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রী সুর চড়িয়েছেন সন্ত্রাসবাদের (SCO Summit) বিরুদ্ধেও। তিনি বলেন, “আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সব চেয়ে বড় অন্তরায় হল সন্ত্রাসবাদ। তার বিরুদ্ধে লড়তে হবে আমাদের।” পাকিস্তানের নাম না করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কিছু দেশের নীতিই হল সীমান্তপারের সন্ত্রাসকে মদত দেওয়া। তাদের নিন্দা করার ক্ষেত্রেও কোনও দ্বিধা থাকা উচিত নয়।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘তৃণমূলকে ভোট না দিলে বঞ্চিত থাকবে এলাকাবাসী’’, হুঁশিয়ারি রাজ্যের মন্ত্রীর

    প্রসঙ্গত, ২০০১ সালে চিনের সাংহাইতে গঠিত হয় সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন। সদস্য দেশ ছিল রাশিয়া, কাজাখস্তান, কিরঘিজস্তান ও চিন নিজে। ২০০৭ সালে এসসিও সম্মেলনে (SCO Summit) আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে উপস্থিত ছিল ভারত। এর ঠিক ১০ বছর পরে এসসিওতে যোগ দেয় ভারত। ওই একই বছর যোগ দেয় পাকিস্তানও।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় পদক্ষেপ করেছে”, বললেন ট্রুডো

    Justin Trudeau: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় পদক্ষেপ করেছে”, বললেন ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কানাডা সব সময় কঠোর পদক্ষেপ করেছে।” বৃহস্পতিবার এমনই দাবি করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো (Justin Trudeau)। কানাডার অটোয়ায় ভারতীয় হাইকমিশনের কর্মীদের হুমকি দিয়েছে খালিস্থানপন্থীরা। ওই ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে ভারত। কানাডায় খালিস্তানিপন্থীদের বাড়বাড়ন্তের জন্য সে দেশের রাজনীতিকেই দায়ী করেছিল ভারত। সেই অভিযোগেরই এদিন জবাব দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী।

    হিংসার বিরোধী কানাডা!

    ট্রুডো বলেন, “ওরা (ভারত) ভুল বলছে। হিংসা এবং হিংসার হুমকির ক্ষেত্রে কানাডা বরাবর কঠোর পদক্ষেপ করেছে। আমরা সব সময় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধেও কঠোর পদক্ষেপ করেছি। এবং আগামী দিনেও তা করব।” দিন কয়েক আগে কানাডার একটি গুরুদ্বারের ভিতরেই গুলি করে খুন করা হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জারকে। তার পর থেকে সে দেশের খালিস্তানপন্থীরা ভারতের বিরুদ্ধে আরও বেশি করে সুর চড়িয়েছে। তাদের অভিযোগ, ভারতই খুন করিয়েছে নিজ্জারকে।

    ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টার

    এই আবহেই কানাডায় নিযুক্ত দূতাবাস কর্মীদের ছবি প্রকাশ করে ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টার সাঁটায় খালিস্তানপন্থীরা। তার পরেই ভারতের তরফে দেওয়া হয় কড়া প্রতিক্রিয়া। যে প্রতিক্রিয়ার পাল্টা দিতে গিয়ে এদিন ট্রুডো (Justin Trudeau) বলেন ওই কথা। তিনি বলেন, “কানাডা সব ধরনের হিংসার বিরোধী। এই বিষয়টি আমরা সব সময় গুরুত্ব দিয়ে দেখি।” কানাডার প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশে বহুস্বর রয়েছে। আমরা বাক স্বাধীনতাকে মূল্যও দিই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, আমরা হিংসাকে প্রশ্রয় দিই। আমরা বরাবর হিংসার বিরোধী। উগ্রপন্থার যে কোনও রূপেরই আমরা বিরোধী।”

    ট্রুডোর (Justin Trudeau) সুর শোনা গিয়েছে কানাডার বিদেশমন্ত্রী মেলানি জলির গলায়ও। তিনি বলেন, “হাতে গোণা কয়েকজন মানুষ একটা গোটা সম্প্রদায় কিংবা কানাডার কথা বলে না।” এদিকে, ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, কানাডা এবং অন্যত্র বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে ভারত-বিরোধীরা। ৮ জুলাই টরেন্টোয় খালিস্তান স্বাধীনতা মিছিল করবেন খালিস্তানপন্থীরা। ‘কিল ইন্ডিয়া’ পোস্টারেও নিজ্জার খুনে টরেন্টোয় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা এবং কাউন্সেল জেনারেল অফ ইন্ডিয়া অপূর্ব শ্রীবাস্তবকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। সেই প্রেক্ষিতেই বিদেশমন্ত্রকের তরফে দেওয়া হল কড়া প্রতিক্রিয়া।

    আরও পড়ুুন: “এখনও সময় আছে রাজধর্ম পালন করুন”, রাজীবকে হুঁশিয়ারি রাজ্যপালের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SAFF Championship: সাডেন ডেথে কুয়েতকে হারিয়ে সাফ কাপ চ্যাম্পিয়ন ভারত

    SAFF Championship: সাডেন ডেথে কুয়েতকে হারিয়ে সাফ কাপ চ্যাম্পিয়ন ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ (SAFF Championship) ফাইনাল। উত্তেজনার ম্যাচ হবে এমনটাই প্রত্যাশিত। লড়াই হল সমানে সমানে। নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে অমীমাংসিত থাকল ম্যাচ। এরপর অতিরিক্ত সময় পর্যন্ত গোল করতে পারল না কোনও দলই। ফলে খেলা গড়াল টাইব্রেকারে। শেষ পর্যন্ত জয় পেল ভারত। ম্যাচের নায়ক গুরপ্রীত সিং সান্ধু। ইম্ফলে ত্রিদেশীয় টুর্নামেন্ট, ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের পর সাফ কাপ জিতে ট্রফি জয়ের হ্যাটট্রিক করল সুনীলরা।

    ছাংতের গোলে সমতা ফেরায় ভারত

    এদিন খেলার শুরুটা ভাল হয়নি সুনীলদের। সাফ ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের (SAFF Championship) ফাইনালেও সুনীল ছেত্রীদের আগ্রাসী খেলার নির্দেশ দিয়েছিলেন কোচ ইগর স্টিমাচ। কিন্তু ভারত শুরু করেছিল মন্থর গতিতে। ১৫ মিনিটে কুয়েত গোল করার পর ধীরে ধীরে খেলায় ফেরেন সুনীলেরা। ৩৮ মিনিটে ভারত সমতায় ফেরে লালিয়ানজুয়ালা ছাংতের গোলে। ফাইনালে প্রথম গোলের সুযোগ পেয়েছিল ভারত। ম্যাচের ৪ মিনিটে সুনীলের হেড সরাসরি কুয়েতের গোলরক্ষকের হাতে যায়। এর মিনিট ২ পরেই কর্নার পায় ভারত। কিন্তু তাতে বিশেষ লাভ হয়নি। খেলার ১৫ মিনিটে সুপরিকল্পিত আক্রমণ থেকে গোল করেন আলখালদি। পিছিয়ে পড়ে খেলার দখল নেওয়ার চেষ্টা করেন ভারতীয় ফুটবলারেরা। ১৯ মিনিটে সুনীলের শট আটকে দেন কুয়েতের গোলরক্ষক। ৩৮ মিনিটে সাহাল সামাদ একা বল নিয়ে অনেকটা উঠে পাশ দেন সুনীলকে। তিনি আবার বল ফিরিয়ে দেন সাহালকে। তিনি বল সাজিয়ে দেন ফাঁকায় থাকা ছাঙতেকে। মঙ্গলবারই বর্ষসেরা ফুটবলার হওয়া ২৫ বছরের মণিপুরের ফুটবলার গোল করতে ভুল করেননি।

    আরও পড়ুন: জন্ম সাল রেখেই প্রকাশিত নতুন লোগো! আজ, মোহনবাগানে মার্টিনেজ

    টাইব্রেকারে দুরন্ত ভারত

    ভারত সমতায় ফেরার পর পেশির ফুটবল শুরু করে কুয়েত। মাঠে উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রথম থেকেই কড়া হাতে ম্যাচ করেছেন রেফারি। প্রয়োজনে কার্ড দেখাতে দ্বিধা করেননি। প্রথমার্ধের শেষ দিকে কুয়েতের কোচকেও হলুদ কার্ড দেখান তিনি। ১-১ ফলেই শেষ হয় প্রথমার্ধের খেলা। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকে দু’দলই কিছুটা সতর্ক ভাবে শুরু করেন। আক্রমণ-প্রতিআক্রমণ নির্ভর খেলা হলেও দ্বিতীয়ার্ধে গোল করতে পারেনি কোনও দলই। যদিও গোল করার মতো একাধিক পরিস্থিতি তৈরি করেছিলেন দু’দলের ফুটবলারেরাই। ফলে খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। গোল হয়নি অতিরিক্ত সময়েও।

    শেষ পর্যন্ত লড়াই করার মানসিকতা থেকে নবমবার সাফ (SAFF Championship) ঘরে তুললেন সুনীলরা। আর সেমিফাইনালের মত ফাইনালেও নায়ক গুরপ্রীত। টাইব্রেকারে আটকে দিলেন কুয়েতকে। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আটকে দলকে জিতিয়ে দিলেন। নির্ধারিত সময়ে ১-১ থাকার পর পেনাল্টিতে ভারত জিতল ৫-৪ গোলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share