Tag: India

India

  • MQ9B-Predator: আতঙ্কে চিন-পাকিস্তান! ৩০০ কোটি ডলার ব্যয়ে ভারতের হাতে আসছে আরও ৩০ ‘প্রিডেটর’?

    MQ9B-Predator: আতঙ্কে চিন-পাকিস্তান! ৩০০ কোটি ডলার ব্যয়ে ভারতের হাতে আসছে আরও ৩০ ‘প্রিডেটর’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব ঠিকঠাক চললে অপেক্ষা হয়ত আর কিছুদিনের। টাকাপয়সার লেনদেন ঠিকঠাক হলই তিন দফায় আমেরিকা থেকে ১০টি করে এমকিউ-৯বি (Predator MQ-9B Reaper) সশস্ত্র প্রিডেটর ড্রোন চলে আসবে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর তিন বিভাগ অর্থাৎ স্থল, নৌ ও বায়ুসেনার হাতে। মাঝেমধ্যেই সীমান্ত পেড়িয়ে ভারতের আকাশে চলে আসছে পাক ড্রোন। মাঝে মধ্যেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে চিন (China) সীমান্তবর্তী লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা। এই পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এবার খুব শীঘ্রই ভারত আমেরিকা থেকে আমদানি করবে অতি উন্নতমানের সশস্ত্র ড্রোন। 

    আধুনিক ড্রোন

    আমেরিকার হানাদার ড্রোনের শিকার হয়েছেন তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মহম্মদ ওমর থেকে সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ। সেই ‘প্রিডেটর ড্রোন’ ৩০০ কোটি ডলার ব্যয় করে আমেরিকা থেকে কিনবে ভারত। ভারতীয় স্থল, নৌ এবং বায়ুসেনার জন্য প্রিডেটরের ‘এমকিউ-৯বি’-র ‘সি গার্ডিয়ান’ (Predator Drone) এবং ‘স্কাই গার্ডিয়ান’ সংস্করণ কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে। জেনারেল অ্যাটোমিক্স গ্লোবাল কর্পোরেশনের মুখ্য আধিকারিক বিবেক লাল জানান, এই ড্রোন নিয়ে ভারত ও আমেরিকার সরকারের মধ্যে কথাবার্তা প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। আমেরিকার সঙ্গে যৌথ উদ্য়োগে শক্তিশালী সশস্ত্র ড্রোন বানানোর পরিকল্পনাও আছে ভারতের।

    আরও পড়ুন: প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ৫ লক্ষ ৯৪ হাজার কোটি টাকা! জানেন কী কী অস্ত্র কিনতে পারে ভারত?

    ঘাতক ড্রোন

    মার্কিন বায়ুসেনা এই ধরনের সশস্ত্র ড্রোন (Drones) ব্যবহার করে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা এই প্রিডেটর-বি ড্রোনকে বলেন ঘাতক ড্রোন। উঁচু পাহাড়ি এলাকায় নজরদারি চালানো এবং দুর্গম এলাকায় অতর্কিতে শত্রুঘাঁটির উপরে হামলা চালাতে এই ড্রোনের জুড়ি মেলা ভার। এর উন্নত রাডার ও সেন্সর সিস্টেম অনেক উঁচু থেকেই শত্রুঘাঁটি চিনে নিতে পারে। প্রতিপক্ষ টের পাওয়ার আগেই নির্ভুল লক্ষ্যে আঘাত হানতে পারে। আমেরিকার তৈরি এই ঘাতক ড্রোনকে ‘এমকিউ-৯ রিপার’ বলা হয়। ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় ২৭ ঘণ্টা ধরে একটানা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১,৭৪৬ কিলোগ্রাম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Modi Biden Meet: মোদিকে আমন্ত্রণ বাইডেনের, জুন-জুলাইয়ে আমেরিকা যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi Biden Meet: মোদিকে আমন্ত্রণ বাইডেনের, জুন-জুলাইয়ে আমেরিকা যেতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদিকে (PM Modi) আমন্ত্রণ বাইডেনের (Joe Biden)। জুন-জুলাই মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমেরিকা সফরের জন্য আমন্ত্রণ জানালেন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জো বাইডেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রেই এ খবর মিলেছে। চলতি বছর সেপ্টেম্বরে জি-২০ সম্মেলনের সভাপতিত্ব করবে ভারত। জি-২০ নিয়ে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি এবং সম্মেলনেরও আয়োজন করবে ভারত। যেহেতু আমেরিকাও জি-২০র সদস্য রাষ্ট্র, তাই উপস্থিত থাকার কথা বাইডেনেরও। এই আবহে মোদিকে বাইডেনের আমন্ত্রণ (Modi Biden Meet) জানানো তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    নরেন্দ্র মোদি…

    জানা গিয়েছে, মার্কিন রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ গ্রহণ করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের তরফে। ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর আমেরিকা সফর নিয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের পরিকল্পনা শুরু হয়েছে। দুই দেশের প্রশাসনিক অফিসাররা দুই দেশের রাষ্ট্র প্রধানের সাক্ষাতের (Modi Biden Meet) জন্য উপযুক্ত দিন খুঁজতে শুরু করেছেন। জুন কিংবা জুলাইয়ের মধ্যে উপযুক্ত দিন দেখে ব্যবস্থা করা হতে পারে দুই রাষ্ট্র প্রধানের সাক্ষাৎকারের।

    গুজরাট হিংসা ও ভারতের মুসলিমদের সমস্যা নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্র ও মার্কিন সংস্থা হিন্ডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টে আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে শেয়ার জালিয়াতির অভিযোগে সরগরম রাজনৈতিক মহল। দুই ক্ষেত্রেই আমেরিকার অবস্থান নিয়ে তৈরি হয়েছে জল্পনা। ভারতে বিবিসির তথ্যচিত্র নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছে মার্কিন বিদেশমন্ত্রক। তাদের বক্তব্য, এভাবে মত প্রকাশের স্বাধীনতা হরণ করা হয়েছে। এদিকে, হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টকেও অনেকে ভারত বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দেখছে। সেই আবহে মোদিকে বাইডেনের আমন্ত্রণ তাৎপর্যপূর্ণ (Modi Biden Meet)।

    আরও পড়ুুন: ‘কয়লা ভাইপো কে? তাঁর পরিচয়ই বা কী?’, প্রশ্ন কলকাতা হাইকোর্টের

    জানা গিয়েছে, আমেরিকা সফরে গেলে সেখানে কয়েকদিন থাকতে পারেন মোদি। ভাষণ দিতে পারেন মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে। হোয়াইট হাউসের তরফে আয়োজিত একটি নৈশভোজেও যোগ দিতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, জুন-জুলাই মাসে মোদি আমেরিকা সফরে গেলে সেটাই হবে বাইডেন জমানায় তাঁর দ্বিতীয়বার আমেরিকা সফর (Modi Biden Meet)। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। গত বছরও অবশ্য মুখোমুখি হয়েছিলেন এই দুই রাষ্ট্র প্রধান। নভেম্বরে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে হয়েছিল জি-২০ সম্মেলন। সেই সময় মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারত ও আমেরিকার দুই প্রধান। তারপর ফের হতে চলেছেন চলতি বছরের জুন কিংবা জুলাইয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    Draupadi Murmu: ‘৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল…, আমার সরকার নির্ভীক সরকার’, বললেন রাষ্ট্রপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সার্জিক্যাল স্ট্রাইক থেকে সন্ত্রাসবাদ দমনে কড়া পদক্ষেপ, লাইন অফ কন্ট্রোল থেকে লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল, ৩৭০ ধারা থেকে তিন তালাক বাতিল, এসব কাজ করে আমার সরকার পরিচিত হয়েছে নির্ভীক সরকার হিসেবে। মঙ্গলবার বাজেট অধিবেশনের শুরুতে সংসদে ভাষণ দিতে গিয়ে এ কথাই বললেন রাষ্ট্রপতি (President) দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)। গোটা বিশ্ব ভারতের (India) দিকে তাকিয়ে রয়েছে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য এমন এক ভারত তৈরি করা যেখানে মানুষ প্রকৃত অর্থেই আত্মনির্ভর হবেন।

    রাষ্ট্রপতি উবাচ…

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু বলেন, আজ দেশে একটি স্থায়ী, নির্ভীক সরকার রয়েছে। যা বড় স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে সহায়ক। কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ, তিন তালাক রদের মতো সিদ্ধান্তের প্রসঙ্গ টেনে রাষ্ট্রপতি বলেন, আমার সরকার বড় সিদ্ধান্ত নিতে অকারণ কালক্ষেপ করেনি। তিনি বলেন, সব চেয়ে বড় বদল এসেছে প্রতিটি ভারতীয়ের মানসিকতায়। তাঁরা আজ আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটছেন। রাষ্ট্রপতি বলেন, এই কারণেই ভারত সম্পর্কে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মূল্যায়নও বদলে গিয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেন, বর্তমান ভারত আত্মবিশ্বাসী। দেশকে এক নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখে সারা বিশ্ব। আন্তর্জাতিক সমস্যার সমাধানও করছে ভারত। তিনি বলেন, নির্ভয় ও শক্তিশালী সরকারের হাত ধরেই নতুন স্বপ্ন দেখছে ভারত। সমস্যা মেটাতে শর্টকার্ট নয়, স্থায়ী সমাধান করেছে এই সরকার।

    আরও পড়ুুন: অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহ তৈরির পাথর আসছে নেপাল থেকে! জানেন এই শীলার মাহাত্ম্য?

    রাষ্ট্রপতি বলেন, কোভিডের সময় সারা বিশ্ব যেখানে সংকটের মধ্যে পড়েছে কিন্তু ভারত এই সমস্যার মোকাবিলায় অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে। বিশ্বব্যাপী দারিদ্রের মধ্যেও দেশবাসীর হাতে ২৭ লক্ষ কোটি টাকা তুলে দেওয়া হয়েছে, যেন অতিমারির সময় তাঁদের খাদ্য সংকটে পড়তে না হয়। তিনি (Draupadi Murmu) বলেন, সম্পূর্ণ দুর্নীতিমুক্তভাবে গোটা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০৪৭ সালের মধ্যে এই সরকার দারিদ্রমুক্ত ভারত গড়বে বলেও জানান রাষ্ট্রপতি। গত ন বছরে একাধিক ক্ষেত্রে উন্নয়নমূলক কাজের মাধ্যমে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত উঠে এসেছে বলেও জানান তিনি। রাষ্ট্রপতি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা গিয়েছে। ওই দেশগুলি নানা সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু আমার সরকার দেশবাসী স্বার্থে এমন সব সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারত ভাল জায়গায় রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Ajit Doval: আমেরিকা পৌঁছলেন অজিত ডোভাল, কী নিয়ে বৈঠক করতে জানেন?

    Ajit Doval: আমেরিকা পৌঁছলেন অজিত ডোভাল, কী নিয়ে বৈঠক করতে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা (US) পৌঁছলেন ভারতের (India) জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (NSA) অজিত দোভাল (Ajit Doval)। সোমবার সকালে তিনি ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন। জানা গিয়েছে, ইনিশিয়েটিভ ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজ নিয়ে আলোচনা হবে দু পক্ষের মধ্যে। প্রসঙ্গত, ওয়াশিংটনের সঙ্গে দোভালের এ নিয়ে এটাই হতে চলেছে প্রথম বৈঠক। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুরে ওই বৈঠক হবে। ভারতের তরফে যেমন উপস্থিত থাকবেন ডোভাল, তেমনি আমেরিকার তরফে হাজির থাকবেন জ্যক সুলিভান। বৈঠক হবে হোয়াইট হাউসে।

    মাইলস্টোন…

    ভারত মার্কিন নানা আলোচনা নিয়ে যাঁরা খবরাখবর রাখেন সেরকমই এক আধিকারিক বলেন, ভারত মার্কিন স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপের পরবর্তী সব চেয়ে বড় মাইলস্টোন হল ইনিশিয়েটিভ ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজ। দোভালের (Ajit Doval) সঙ্গে এই আলোচনার পর ফের হবে পরবর্তী পর্যায়ের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক। সেই আলোচনায় উঠে আসবে ভারতের স্বার্থের নানা বিষয়। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে গিয়েছে উচ্চ পর্যায়ের এক প্রতিনিধি দল। পাঁচজনের ওই প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ভারতের প্রিন্সিপাল সায়েন্টিফিক অ্যাডভাইজার, ইসরোর চেয়ারম্যান, প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সায়েন্টিফিক অ্যাডভাইজার, টেলি কমিউনিকেশন দফতরের সেক্রেটারি এবং ডিআরডিওর ডিজি। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেলিগেশনের একটি দলও গিয়েছে আমেরিকার প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলতে।

    আরও পড়ুুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    জানা গিয়েছে, গত বছর জাপানের টোকিওতে হয় কোয়াড সম্মেলন। ওই সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পার্শ্ব বৈঠক হয়। সেখানেই ইনিশিয়েটিভ ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজ নিয়ে দুপক্ষে প্রাথমিক কথাবার্তাও হয়। তার জেরেই হচ্ছে এবারের বৈঠক। হোয়াইট হাউসের ওই বৈঠকে ওয়াশিংটন এবং নয়াদিল্লির আলোচনার মূল কেন্দ্রে থাকবে স্ট্র্যাটেজিক, কমার্সিয়াল এবং সায়েন্টিফিক অ্যাপ্রোচ। বিশেষ জোর দেওয়া হবে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে। এক আধিকারিক জানান,  ইনিশিয়েটিভ ফর ক্রিটিক্যাল অ্যান্ড এমার্জিং টেকনোলজিজের মাধ্যমে ভারত একটা বার্তা পাঠাতে পারে। ভারত যে আমেরিকার বিশ্বস্ত একটি পার্টনার, সেই বার্তাও পৌঁছে দেওয়া হবে। ভারত এবং আমেরিকা দুই গণতান্ত্রিক দেশ কীভাবে আরও মজবুত সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের আশা, ভারত এবং আমেরিকা সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করতে সক্ষম হবে এই বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     

               

  • U19 Women T20 World Cup: পরিকল্পনা বাস্তব রূপ পেল! এতদিনে স্বপ্ন পূরণ বিশ্বকাপ জয়ী বাংলার তিতাসের

    U19 Women T20 World Cup: পরিকল্পনা বাস্তব রূপ পেল! এতদিনে স্বপ্ন পূরণ বিশ্বকাপ জয়ী বাংলার তিতাসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঝুলনরা পারেননি , তিতাসরা পারলেন! দক্ষিণ আফ্রিকায় আয়োজিত মহিলাদের অনূর্ধ্ব-১৯ টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে জয়লাভ করল ভারত। এর আগে একাধিক চেষ্টায় ভারতের মেয়েরা বিশ্বকাপ জিততে পারেনি। এই প্রথম ভারতীয় মহিলা দল বিশ্বজয়ের স্বাদ পেল। আর সেই ম্যাচে সেরার পুরস্কার ছিনিয়ে নিলেন বাংলার মেয়ে চুঁচুড়ার তিতাস সাধু।  অনূর্ধ্ব-১৯ মেয়েদের টি২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে শুরু থেকেই তিতাসের আগুনে পেসের কাছে হার মানে ইংল্যান্ড। ৪ ওভার বল করে মাত্র ৬ রান দিয়ে ২ উইকেট তুলে নেন তিতাস। তাঁর পেস এবং সুইংয়ে শুরুতেই বেসামাল হয়ে যায় ব্রিটিশরা। প্রথম ওভারেই উইকেট নেন তিতাস। রবিবার আয়োজিত এই ম্যাচে ভারত ইংল্যান্ডকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দেয়। এই ম্যাচে ভারতীয় বোলারদের দাপটে ইংল্যান্ড মাত্র ৬৮ রানে ধরাশায়ী হয়ে যায়। এরপর টিম ইন্ডিয়া ৩৬ বল বাকি থাকতেই জয়লাভ করে।

    মোদির ট্যুইট

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতের এই অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা ক্রিকেট দলকে বিশ্বকাপ জয়ের জন্য শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি ট্যুইট করে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভারতের মহিলা ক্রিকেট দলকে। লিখেছেন, ‘ভারতীয় ক্রিকেট দল অসাধারণ পারফরম্যান্স করেছে। দেশের মেয়েদের এই সাফল্য আগামীদিনে ক্রিকেটারদের অনুপ্রেরণা জোগাবে। আগামী ভবিষ্যতের জন্য দেশের এই মহিলা ক্রিকেট দলের জন্য আমার শুভেচ্ছা রইল।’

    ম্যাচের সেরা তিতাস 

    ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিয়ে তিতাস বলেন, “সবকিছুই স্বপ্নের মতো লাগছে। এগুলো বাস্তবে ঘটছে বলে মনে হচ্ছিল না। প্রথম বিশ্বকাপ জেতার অনুভূতি ভাষায় বলে বোঝাতে পারব না। দারুণ লাগছে। অবশেষে আমরা পেরেছি। বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য হতে পেরে গর্বিত অনুভব করছি।” বিশ্বকাপে তাঁর ঝুলিতে রয়েছে মোট ৬ উইকেট। মেগা ফাইনালে তাঁর গতিতে ভেঙে পড়ে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইন আপ। ম্যাচের পরে তিতাস বলেন, “অনেক দিন ধরে এই দিনটির জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আমাদের মনে একটি পরিকল্পনা ছিল, আমরা সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি। স্পিনাররা খুব ভালো ব্যাক আপ করেছে। আমরা এখানে ২টি ম্যাচ খেলেছিলাম এবং প্রতিপক্ষকে কোথায় বল করতে হবে তার একটি ভালো ধারণা ছিল। সেই অনুযায়ী খেলেই সাফল্য এল।”

    প্রথমবার টি২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup) অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৭ সালে। দক্ষিণ আফ্রিকায় সে বার মহেন্দ্র সিং ধোনির ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এবার আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ মেয়েদের টি২০ বিশ্বকাপের (ICC U19 Women’s T20 World Cup) উদ্বোধনী সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন হল শেফালি ভার্মার ভারত। এ বারও সেই দক্ষিণ আফ্রিকাতেই। এদিন তিতাস ছাড়াও বাংলার আরও দুই তারকা ক্রিকেটার গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। উইকেটের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন রিচা ঘোষ। একেবারে শেষের দিকে নেমে অপরাজিত থাকেন বাংলার আর এক কন্যা হৃষিতা বসু।

    আরও পড়ুন: ব্রিটিশ কন্যাদের হারিয়ে অনূর্ধ্ব ১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জয় ছিনিয়ে নিল ভারতীয় তরুণীরা

    মেয়ের এই সাফল্য দেখে নিজের উচ্ছ্বাস চেপে রাখতে পারেননি তিতাসের বাবা রণদীপ সাধু। তিনি বললেন,”আশা করেছিলাম যে আমার মেয়ে ভালো পারফরম্যান্স করতে পারবে। সেই প্রত্যাশা এতদিনে পূরণ হল। ফাইনালে সঠিক জায়গায় বল রেখেছে ও।” মা ভ্রমর সাধু বলেন, “তিতাস সবে খেলা শুরু করেছে। ও ভালো পারফর্ম করেছে। আমরা সকলে খুব খুশি। তবে এখানেই শেষ নয়। ওর সামনে অনেক লম্বা রাস্তা রয়েছে। ও যেন ভালো খেলে সেটাই চাই।” আরও জানান, একজন ভারতীয় হিসেবে তিনি খুবই আনন্দিত। পাশাপাশি বলেন, “মেয়ে হিসেবে ভারতের এই জয়ে আমি বিশেষ খুশি। ভারতের মেয়েদের এর আগে বিশ্বকাপ ছিল না। এটাই ভারতের মেয়েদের জেতা প্রথম বিশ্বকাপ। যে কারণে আমি ভীষণ খুশি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    Sanghai Cooperation Organization: গোয়া এসসিও সামিটের চিঠি গেল চিন এবং পাকিস্তানেও, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর মাঝ সেপ্টেম্বরে উজবেকিস্তানের সমরখন্দে হয়েছিল সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (Sanghai Cooperation Organization) ২২তম সামিট। চলতি বছর আয়োজক দেশ ভারত। এবার সামিট হবে গোয়ায়। চিন (China), পাকিস্তান (Pakistan), রাশিয়া, ভারত, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, কিরগিজস্তান এবং কাজাখস্তান এই আটটি দেশ সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের পূর্ণ সদস্য। পরে এই সংগঠনে যোগ দিয়েছে ইরান। মে মাসে গোয়ায় হবে এবারের সামিট। এর আগে ২০১৯ সালে শেষবার কিরগিজস্তানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এসসিও। অতিমারির কারণে এর পরের দুবার এসসিও সামিট হয়েছিল ভার্চুয়ালি। সমরখন্দে এসসিও সামিটে যোগ দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এসসিও হল ৮টি এশিয় রাষ্ট্রের সম্মিলিত জোট, যা মূলত আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত।

    এসসিও সামিট…

    গোয়ার এসসিও সামিটে ভারত আমন্ত্রণ জানিয়েছে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীকে। সামিটে (Sanghai Cooperation Organization) মুখোমুখি হবেন ভারত ও পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীরা। সম্মেলন চিন সহ নটি দেশেরই প্রতিনিধি থাকার কথা। তবে চিনের বিদেশমন্ত্রী কুইন গ্যাং এবং পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির উপস্থিতি তাৎপর্যপূর্ণ। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাশাপাশি আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফকেও। যদিও এঁদের দুজনের কেউ একজন সামিটে উপস্থিত হন তাহলে সেটা হবে এক দশক পরে পাকিস্তানের কোনও নেতার ভারতে আগমন। তবে ভুট্টো সামিটে যোগ দেবেন কিনা, তা এখনও নিশ্চিত করা হয়নি পাকিস্তানের তরফে।

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    প্রসঙ্গত, ভারতের তরফে যেদিন পাকিস্তানকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে, তার ঠিক একদিন আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ভারতের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, ভুট্টোকে আমন্ত্রণ জানিয়ে ভারত পরিচয় দিল উদারতার। কারণ কিছুদিন আগেই রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে অসভ্য বলে আখ্যা দিয়েছিলেন পাক বিদেশমন্ত্রী। গত মাসেই মুম্বইয়ে হয়েছিল এসসিও (Sanghai Cooperation Organization) ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ওই অনুষ্ঠানে অংশ নেয়নি পাকিস্তান। এসসিওর সব দেশ এন্ট্রি পাঠালেও, পাকিস্তান তা করেনি। তাই গোয়া সামিটে তারা যোগ দেবে কিনা, সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত নয় ওয়াকিবহাল মহল।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    BBC: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার কংগ্রেস (Congress) ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি (Anil Antony)। আজ, বুধবার কংগ্রেস থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এর আগে অনিল অ্যান্টনি বলেছিলেন, বিবিসির (BBC) মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করবে।

    নরেন্দ্র মোদি…

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নিয়ে তথ্যচিত্র তৈরি করেছে সংবাদ সংস্থা বিবিসি। ওই তথ্যচিত্রের দুটি অংশ। প্রথম অংশটি ইতিমধ্যেই সম্প্রচারিত হয়েছে। এবার বিবিসি যাতে দ্বিতীয় অংশ সম্প্রচার না করে, তাই কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের উচ্চকক্ষের এক সদস্য। মঙ্গলবার মুক্তি পায় মোদিকে নিয়ে বিবিসির (BBC) তৈরি তথ্যচিত্র- ইন্ডিয়া: দ্য মোদি কোয়েশ্চান। তথ্যচিত্রটিতে প্রধানমন্ত্রী মোদির ক্ষমতায় আসার যাত্রাপথ তুলে ধরা হয়েছে। উল্লেখ করা হয়েছে গুজরাট (Gujarat) হিংসার কথাও। ওই তথ্যচিত্রের সমালোচনায় ইতিমধ্যেই মুখর হয়েছে ভারতীয় বিদেশমন্ত্রক। সমালোচনা করেছেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ হাউস অফ লর্ডসের সদস্য লর্ড রামি রাংগার। তথ্যচিত্রটির দ্বিতীয় অংশটি যাতে সম্প্রচারিত না হয় সেজন্য বিবিসির ডিরেক্টর জেনারেল ব্রডকাস্টিং হাউস টিম দাভেইকে চিঠি লিখেছেন হাউস অফ লর্ডসের আর এক সদস্য ডলার অমর্ষি পপাট।

    আরও পড়ুুন: মোদিকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র ‘ভীষণভাবে একপেশে’, বিবিসিকে চিঠি দিলেন ব্রিটেনের সাংসদ

    বিদেশের এই প্রতিবাদের পাশাপাশি দেশেও শুরু হয়েছে সমালোচনা। ঘটনার প্রতিবাদে কংগ্রেস ছাড়লেন একে অ্যান্টনির ছেলে অনিল। পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, গতকালের ঘটনা বিবেচনা করে আমি বিশ্বাস করি যে কংগ্রেস ছেড়ে যাওয়া আমার পক্ষে উপযুক্ত…আমি সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, বিশেষ করে কেরালা রাজ্য নেতৃত্ব ও ডঃ শশী থারুরকে। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, বিজেপির সঙ্গে সমস্ত মতপার্থক্য থাকা সত্ত্বেও, বিবিসি (BBC) ও প্রাক্তন ব্রিটিশ বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে যেভাবে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তা দেশের পক্ষে ক্ষতিকর এবং এই ধরণের পদক্ষেপ দেশের সার্বভৌমত্বকে প্রভাবিত করতে পারে। অনিল বলেন, যারা ব্রিটিশ চ্যানেল ও ব্রিটেনের প্রাক্তন বিদেশ সচিব জ্যাক স্ট্রের মতামতকে সমর্থন করে এবং মেনে চলে তারা দেশের পক্ষে বিপজ্জনক পরিস্থিতি তৈরি করতে চলেছে। কারণ ২০০৩ সালের ইরাক যুদ্ধের পিছনে ছিল জ্যাক স্ট্রে। তিনি বলেন, বিজেপির সঙ্গে বড় মত পার্থক্য থাকা সত্ত্বেও আমি মনে করি এটি আমাদের সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ণ করবে। বিবিসির এই তথ্যচিত্র দেখানোর সিদ্ধান্তকে দেশদ্রোহিতা আখ্যা দিয়েছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • IND vs NZ: ফের কিউইদের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে আনল ভারত, শুভমন-রোহিতের জোড়া শতরানে বাজিমাৎ

    IND vs NZ: ফের কিউইদের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে আনল ভারত, শুভমন-রোহিতের জোড়া শতরানে বাজিমাৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কিউইদের (IND vs NZ) বিরুদ্ধে শেষ হাসিটি হাসল ভারতই। ভারতের বেঁধে দেওয়া টার্গেট যে নিউজিল্যান্ড চেজ করতে পারবে না, তা আগে থেকেই জানা ছিল। আর হলও ঠিক তাই। কিউইদের ২৯৫ রানে অল আউট করল মেন ইন ব্লু। আর এরই সঙ্গে আইসিসি একদিনের র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে চলে গেল ভারত। প্রথমে শুভমন গিল-রোহিত শর্মার জোড়া সেঞ্চুরির পর, শার্দূল ঠাকুর এবং কুলদীপ যাদবের আগ্রাসী বোলিং জয়কে আরও সহজ করে তোলে। আর এই দুই বোলারকে সঙ্গ দেন হার্দিক পান্ডিয়া এবং উমরান মালিক। চার বোলারের দাপুটে বোলিং- এর সামনে ছিটকে গেল টম ল্যাথামের দল। ৯০ রানে ভারতের কাছে হেরে গেল নিউজিল্যান্ড। ডেভন কনওয়ের সেঞ্চুরিতেও শেষ রক্ষা হল না।

    আগ্রাসী মেজাজে ভারত    

    চলতি বছর নিউজিল্যান্ডের আগে শ্রীলঙ্কাকেও (IND vs NZ) এভাবেই চুনকাম করেছে ভারত। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং কিন্তু খানিকটা হলেও অনিশ্চয়তা এনে দিয়েছে। বিস্ফোরক মেজাজে প্রথম উইকেটে ২১২ রান তুলে দেন রোহিত ও শুভমন। মনে করা হয়েছিল ফের একবার স্কোরবোর্ডে বড় রান তোলা সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু চূড়ান্ত ব্যর্থ হল ভারতের তারকাখচিত মিডল অর্ডার। ফলে শেষ ১৭৩ রান তুলতে ৮ উইকেট হারায় ভারতীয় দল। শেষে রুখে দাঁড়ান হার্দিক। আর তাই নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৮৫ রান তুলতে পারল নীল জার্সি।     

    কিউইদের (IND vs NZ) বিরুদ্ধে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ভারত। নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেও ঝড়ের বেগে ব্যাট করলেন রোহিত ও শুভমন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে দ্বিশতরান হাঁকানোর পরে আবারও চেনা ছন্দে শুভমান। শেষ চারটি ম্যাচের তিনটিতেই সেঞ্চুরি হাঁকালেন তিনি। সেই সঙ্গে বিরাট কোহলির নজির ভাঙলেন শুভমন। তবে সামান্য সময়ের ব্যবধানে আউট হয়ে যান দুই ব্যাটারই।

    আরও পড়ুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!   

    মঙ্গলবার টস জিতে ব্যাট (IND vs NZ) করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ম্যাচের শুরু থেকেই আগ্রাসী মেজাজ ব্যাটিং শুরু করেন রোহিতরা। ২০২০ সালে শেষবার শতরান করেছিলেন রোহিত। আর এবার  তিন বছর ও ১৬ ইনিংস পর ফের ৫০ ওভারের ফরম্যাটে শতরান করলেন তিনি। মাত্র ৮৪ বলে শতরান করেন তিনি। এই নিয়ে রোহিতের ঝুলিতে এল ৩০তম শতরান। কিন্তু তারপরেই তাল কাটল। ৮৫ বলে ১০১ রানে আউট হন রোহিত। ৩০তম শতরানে ছুঁলেন রিকি পন্টিং- এর রেকর্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে অংশটি চিন (China) দখল করেছে বলে অভিযোগ করছেন বিরোধীরা, সেটি আসলে চিনের দখলে চলে গিয়েছে ১৯৬২ সালেই। নাম না করে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এই ভাষায়ই জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S  Jaishankar)। ভারত-চিন সংঘাতের আবহেই কেন্দ্রকে আক্রমণ শানিয়েছে কংগ্রেস সহ দেশের বিভিন্ন বিরোধী দল। তারই জবাব দিতে গিয়ে নেহরু জমানার প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী।

    জয়শঙ্কর…

    রাহুল গান্ধীর নাম না করেই জয়শঙ্কর বলেন, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে চিন ইস্যু নিয়ে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, যে অঞ্চলটি চিনের দখলে চলে গিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে, সেটি ১৯৬২ সালে জওহরলাল নেহেরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে ভারত-চিন যুদ্ধে চিন দখল করে নিয়েছে। পুরনো ইতিহাস তুলে ধরে কেউ কেউ বলছেন, এটি সম্প্রতি ঘটেছে। গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে পূর্ব লাদাখে ৬৫টি পেট্রোলিং পয়েন্টের মধ্যে ২৬টিতেই অস্তিত্ব নেই ভারতের। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের এহেন দবি প্রকাশ্যে আসতেই শাসক বিরোধী তরজা তুঙ্গে। ঘটনাটি নিয়ে সরকারকে নিশানা করেছেন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    এঁদেরই একহাত নিয়ে জয়শঙ্কর (S  Jaishankar) বলেন, বিরোধীদের মধ্যে কিছু লোক রয়েছেন, যাঁদের বোঝা খুব কঠিন। কখনও কখনও এঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে চিন সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়ান, শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফয়দা তোলার জন্য। তিনি বলেন, তাঁরা মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন, চিন সম্পর্কে ভুল খবর ছড়াচ্ছেন। আমি জানি, তাঁরাও রাজনীতি করছেন। বিদেশমন্ত্রী বলেন, কখনও কখনও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে এই ধরনের খবর ছড়াচ্ছেন, যদিও তাঁরা জানেন যে এটা সত্য নয়। এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, কখনও কখনও বিরোধী দলের কিছু নেতা এমন কিছু অঞ্চলের কথা সামনে তুলে ধরছেন, যেটি ১৯৬২ সালের যুদ্ধে চিন দখল করেছিল। তারা এমনভাবেই বিষয়টি আপনার সামনে তুলে ধরবে যে আপনি মনে করবেন, ঘটনাটি গতকালই ঘটেছে।

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, ক্রিটিক্যাল ইস্যুগুলি জানতে আমি ভারতে নিযুক্ত চিনা ও ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং উত্তর পূর্বের কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। সে প্রসঙ্গ টেনে বিদেশমন্ত্রী (S  Jaishankar) বলেন, যদি আমাকে কিছু জানতে হয় (চিন প্রসঙ্গে) তাহলে আমি চিনা রাষ্ট্রদূতের কাছে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাব না। আমি যাব আমাদের সেনা কর্তাদের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৬ জানুয়ারি। প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day)। এদিন দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে হয়েছে প্যারেড। আজ যেটি কর্তব্যপথ নামে পরিচিত, এক সময় সেটাই ছিল রাজপথ। গত বছর হয় নয়া নামকরণ। এদিন এই কর্তব্যপথেই হয় প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্যারেড। এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস। কর্তব্যপথে প্রদর্শিত হয়েছে আত্মনির্ভরতার বিভিন্ন নিদর্শন। রাজধানীর ইন্ডিয়া গেটের কাছের রাস্তাটি দীর্ঘদিন রাজপথ নামে পরিচিত ছিল। গত বছর তার নয়া নামকরণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নতুন নাম হয় কর্তব্যপথ। এদিন এই কর্তব্যপথেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনেক পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী। তাই এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি অংশ নেন প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে। এদিন সকাল সাড়ে দশটায় শুরু হয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে সামরিক শক্তির পাশাপাশি প্রদর্শিত হয় সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যও। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফতেয়া এল সিসি। বর্তমানে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব। সেই আবহে এবার পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস। দিল্লি পুলিশের হিসেব, এদিন প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চাক্ষুষ করছেন। এজন্য কিউআর কোডের মাধ্যমে অনেক আগেই তাঁরা নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠান ঘিরে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার। মোতায়েন করা হয়েছে ৬ হাজার জওয়ান। কর্তব্যপথে নজরদারি চালানোর জন্য বসানো হয়েছে হাই রেজ্যুলিউশনের ১৫০ সিসিটিভি ক্যামেরা।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক অপচয়ের অভিযোগ! গুজরাট জেলে বন্দি তৃণমূল মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে গ্রেফতার করল ইডি

    এতদিন প্যারেডে গান স্যালুট দেওয়া হত ব্রিটিশদের তৈরি কামান দিয়ে। এবার দেওয়া হয়েছে ১০৫ মিমি ইন্ডিয়ান ফিল্ড গান-এর মাধ্যমে। এবারই প্রথম প্যারেডে (Republic Day) পা মেলালেন মিশরের আর্মড ফোর্সও। প্রদর্শিত হয়েছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র। প্রতি বছরের মতো এবারও কর্তব্যপথে বের হবে ট্যাবলো। ১৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তরফে বের হবে ওই ট্যাবলো। ছটি মন্ত্রকের তরফেও বের করা হবে ট্যাবলো। এর মধ্যে থাকবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলোও। এদিন বায়ু সেনা প্রদর্শন করবে তাদের কসরত। এ বার প্রজাতন্ত্র দিবসে ছিল অন্য চমকও। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ছিলেন সমাজের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share