Tag: India

India

  • Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) মোট মূলধন ভারতের পড়শি দেশ পাকিস্তানের অর্থনীতির চেয়েও বেশি। ইকনমিক টাইমসের রিপোর্টেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। এই গোষ্ঠীর মূলধন ৩৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ৩০.৩ লক্ষ কোটি টাকার সমান। এদিকে, পাকিস্তানের জিডিপির পরিমাণ প্রায় ৩৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অঙ্কের হিসেবে ২৮.২ লাখ কোটি টাকার সমান। আর ভারতের জিপিডির পরিমাণ ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা পাকিস্তানের তুলনায় ১১ গুণ বেশি। বর্তমানে বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। প্রথম চারে রয়েছে যথাক্রমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি ও জাপান।

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    একা টিসিএস-ই পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক!

    টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস। সংক্ষেপে, টিসিএস (TCS)।  টিসিএস টাটা গ্রুপেরই (Tata Group)। এটা যে কেবল ভারতের বৃহত্তম আইটি কোম্পানি তাই নয়, এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানিও। এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। ইকনমিক টাইমসের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, কেবল টিসিএসের মূলধনই প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে দাঁড়ায় ১৭০ বিলিয়ন। এই পরিমাণটি হল পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক। এমনিতেই পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হতে বসেছে দেশটি।

    টাটা গোষ্ঠীর একাধিক ব্যবসা

    টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে। এর মধ্যে যেমন আইটি সার্ভিস রয়েছে, তেমনি রয়েছে স্টিল উৎপাদন, হসপিটালিটি, কেমিক্যালস এবং ফাস্ট মুভিং কনজিউমার গুডস (এফএমসিজি)। ওই রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর সব চেয়ে বেশি লভ্যাংশ আসে টাটা মোটরস এবং ট্রেন্ট থেকে। টাইটান, টিসিএস এবং টাটা পাওয়ারের থেকেও বেশি গ্রোথ টাটা মোটরস ও ট্রেন্টের।

    স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত টাটা গ্রুপের (Tata Group) ২৫টি কোম্পানির মধ্যে একমাত্র টাটা কেমিক্যালসের শেয়ার নিম্নমুখী। গত এক বছরে এই কোম্পানি ডাউন হয়েছে ৫ শতাংশ। রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর কিছু কোম্পানি যেমন টাটা সন্স, টাটা ক্যাপিট্যাল, টাটা প্লে, টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস এবং এয়ারলাইন্স ব্যবসা সমৃদ্ধ হতে পারে অচিরেই। যার পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১৬০ থেকে ১৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India UAE Relation: মোদির আমিরশাহি সফরে স্বাক্ষরিত হল ১০ চুক্তি, জানেন কী কী?

    India UAE Relation: মোদির আমিরশাহি সফরে স্বাক্ষরিত হল ১০ চুক্তি, জানেন কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ নিয়ে গত ক’মাসে তিনি প্রায় পাঁচ বার গেলেন সেদেশে। মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী পৌঁছন আবু ধাবিতে। সেটিকে তিনি তাঁর ঘর বলেই মনে করেন, জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

    কী বললেন বিদেশ সচিব?

    বুধবার বিদেশ সচিব বিনয় কোয়েত্রা বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির (India UAE Relation) মধ্যে ১০টি বিষয়ে চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে। শক্তি, পরিকাঠামো, লগ্নি এবং আর্কাইভাল ম্যানেজমেন্টের মতো জটিল ক্ষেত্রগুলিতে দুই দেশের সহযোগিতা আরও বাড়াতেও সম্পাদিত হয়েছে চুক্তি। মঙ্গলবার সে দেশে পৌঁছেই প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহেনের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকেই সম্পাদিত হয়েছে চুক্তি এবং মউ। দুই দেশের বাণিজ্য যাতে মসৃণ গতিতে চলে এবং শক্তি নিরাপত্তা যাতে নিশ্চিত হয়, তাই দুই দেশের (India UAE Relation) মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে মউ।

    করিডর তৈরির কাজে জোর

    বিদেশমন্ত্রকের সচিব বলেন, “ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকনমিক করিডর এবং ইন্টার গভর্নমেন্টাল ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট নিয়েও আলোচনা হবে দুই দেশের মধ্যে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে উপকৃত হবে দুই দেশই। ভারত এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মধ্যে যে লজিস্টিক প্লাটফর্মে আরও বেশি করে বোঝাপড়া প্রয়োজন, এই করিডর তৈরির জন্যও যে দুই দেশের সহযোগিতা প্রয়োজন, তাও জানান বিদেশ মন্ত্রকের সচিব। দুই দেশের মধ্যে সাপ্লাই চেনও বজায় রাখতে হবে। বাল্ক কনটেনার্স এবং লিক্যুইড গুডসই যে দুই দেশের  আলোচনার অন্যতম ভরকেন্দ্র, তার ওপরও জোর দিয়েছেন ভারতের বিদেশ সচিব। তিনি জানান, ভারতের লক্ষ্য দ্রুত ইন্ডিয়া-মিডল ইস্ট-ইউরোপ ইকনমিক করিডর তৈরির কাজ শেষ করা এবং এই করিডরের সঙ্গে যেসব দেশ জড়িত, তাদের সঙ্গে শক্তপোক্ত সম্পর্ক গড়ে তোলা।

    আরও পড়ুুন: ফের ভাঙল কংগ্রেস, বিজেপিতে যোগ দিলেন লালবাহাদুর শাস্ত্রীর নাতি

    প্রসঙ্গত, গত সেপ্টেম্বরে দিল্লিতে হয় জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেই ওই করিডর গড়ে তোলার ওপর জোর দেন প্রধানমন্ত্রী। এই করিডর তৈরির কাজ শেষ হলে এক সুতোয় বাঁধা পড়বে ভারত, সংযুক্ত আরব আমির শাহি, সৌদি আরব, জর্ডন, ইজরায়েল এবং ইউরোপ। ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহির সম্পর্ক যাতে আরও শক্তিশালী হয় তাই ডিজিটাল ইনফ্রাকস্ট্রাকচার প্রজেক্ট নিয়েও মউ স্বাক্ষরিত হবে দুই দেশের মধ্যে। দুই দেশের মধ্যে দক্ষতা, প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং এক্সপার্টাইজও শেয়ার করা হবে (India UAE Relation)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    PM Modi: “ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ”, প্রবাসীর সুর প্রধানমন্ত্রীর মুখে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংযুক্ত আরব আমিরশাহির নেতাকে নিজের ভাই বলে সম্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বলেন, “আমার মনে হচ্ছে নিজের বাড়িতে এসেছি। এবং যখনই আমি আমিরশাহি আসি, তখনই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করি।” মঙ্গলবার আবু ধাবি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানে তিনি বৈঠক করে ইউএইর প্রেসিডেন্ট মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে। এদিন দুই দেশ অন্তত আটটি ক্ষেত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বিনিয়োগ, বিদ্যুৎ সংক্রান্ত বাণিজ্য এবং ডিজিটাল পেমেন্ট প্লাটফর্ম সংক্রান্ত বিষয়।

    কী বললেন মোদি?

    এদিন বিন জায়েদের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতার কথাও বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, “আবু ধাবিতে বিএপিএস মন্দির নির্মাণের মধ্যে এটি প্রতিফলিত হয়েছে। আপনাদের সহযোগিতা ছাড়া এটা সম্ভব হত না।” হিন্দু মন্দিরের জন্য জমি দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত সমর্থন ও উদারতার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরশাহির রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রতিটি ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠ অংশীদারিত্ব রয়েছে এবং উভয় পক্ষের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের সংযুক্তিকরণ ফিনটেকের ক্ষেত্রে একটি নয়া যুগের সূচনা করবে, যখন দ্বিপাক্ষিক বিনিয়োগ চুক্তির দীর্ঘস্থায় প্রভাব থাকবে।”

    ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎ

    এদিন সে দেশে বসবাসকারী ভারতীয় সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানের নাম ছিল ‘আহলান মোদি’, বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায়, ‘হ্যালো মোদি’। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এখানে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের মানুষ উপস্থিত রয়েছেন। কিন্তু তাঁদের হৃদয় এক সুতোয় বাঁধা। তবে তাঁদের প্রত্যেকের হৃদয়ে বাজছে এক সুর – ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরশাহি দোস্তি জিন্দাবাদ।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “আপনারা আমায় অসম্ভব ভালোবাসেন। আমার সঙ্গে দেখা করতে আমরা সময় বের করেছেন। তাই আপনাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ।” তিনি বলেন, “আমি আমার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। সঙ্গে নিয়ে এসেছি মাটির গন্ধ। সেই মাটি যে মাটিতে আপনারা জন্মেছিলেন, এবং এদেশে বয়ে নিয়ে এসেছেন ১৪০ কোটি মানুষের বার্তা। বার্তাটি হল, আপনার জন্য ভারত গর্বিত।” প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “বিন জায়েদ আমায় যা শ্রদ্ধা করেন, তা আমার কাছে একটি অতিমূল্যবান সম্পদ।”

    আরও পড়ুুন: ক্ষোভের আগুনে জ্বলছে সন্দেশখালি, তারকা-সাংসদ নুসরতের ফোন ‘সুইচড অফ’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Lok Sabha Elections 2024: ছোট হচ্ছে ইন্ডি জোটের ‘পিন্ডি’, আড়েবহরে বাড়ছে এনডিএ

    Lok Sabha Elections 2024: ছোট হচ্ছে ইন্ডি জোটের ‘পিন্ডি’, আড়েবহরে বাড়ছে এনডিএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘর ভাঙছে ইন্ডি জোটের। আর ফুলে ফেঁপে উঠছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট। লোকসভা নির্বাচন (Lok Sabha Elections 2024) যখন কড়া নাড়ছে দোরে, তখন এই ভিন্ন ছবিই দেখা যাচ্ছে শাসক এবং বিরোধী শিবিরে। নির্বাচন কমিশন এখনও প্রকাশ করেনি নির্বাচনের নির্ঘণ্ট। তবে কিছু দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চের আসার কথা বাংলায়। সেই সময়ই বাজিয়ে দেওয়া হতে পারে ভোটের ঘণ্টা। অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচন শুরু হতে পারে এপ্রিলের মাঝামাঝি। তাই প্রস্তুতি (Lok Sabha Elections 2024) তুঙ্গে। লড়াইয়ের ময়দানে মুখোমুখি হবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ এবং বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডি।

    ফিরছে মোদি সরকার

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি একাই পেয়েছিল ৩০৩টি আসন। অথচ সরকার গড়তে প্রয়োজন ছিল ২৭২টি আসনের। সেবার এনডিএ পেয়েছিল ৩৫৩টি আসন। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে আরও বেশি কেন্দ্র জয় করে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চাইছে মোদি সরকার। বাঁধা হয়ে গিয়েছে স্লোগানও – আপ কি বার, চারশো পার।

    কলেবর বাড়ছে এনডিএর

    লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ চারশোর অনেক বেশি আসন পাবে বলে মনে করছেন ভোট বিশেষজ্ঞরা। কারণ হিসেবে তাঁরা জানাচ্ছেন, ইন্ডি জোট যখন ভাঙছে, তখন সেই জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসা দলগুলি ভিড়ছে এনডিএ শিবিরে। বিজেপির একাংশের মতে, মোদি-জাদুর টানেই একূল (ইন্ডি জোট) ভেঙে ওকূল (এনডিএ) গড়ছে রাজনৈতিক দলগুলি। স্বাভাবিকভাবেই স্ফীতকায় হচ্ছে এনডিএ।

    আরও পড়ুুন: পার্টি অফিসে ধর্ষণ করেছিলেন শাহজাহান! রিপোর্ট তলব মহিলা কমিশনের

    এই যেমন জয়ন্ত চৌধুরীর রাষ্ট্রীয় লোক দল। প্রথমে (Lok Sabha Elections 2024) ইন্ডি জোটে থাকলেও, দিন দুয়েক আগে দলবল নিয়ে তিনি যোগ দেন এনডিএ শিবিরে। ইন্ডি জোটকে রামধাক্কা দিয়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। বছর দেড়েক আগে বিজেপি-সঙ্গ ছেড়ে মহাগটবন্ধনের সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। লোকসভা নির্বাচনের পদধ্বনি শুনতে পেয়েই ফের শিবির বদলেছেন নীতীশ। ফিরেছেন এনডিএ শিবিরে। অথচ ইন্ডি জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন তিনিই।

    রাজ ঠাকরের নব নির্মাণ সেনাও এনডিএ শিবিরের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছে বলে খবর। ইতিমধ্যেই দুই শিবিরের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়ে গিয়েছে চুক্তি। টিডিপি সুপ্রিমো এন চন্দ্রবাবু নাইডুও বুধবার দেখা করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। সেখানেও দু পক্ষে কথা হয়েছে জোট নিয়ে। বিজেপির পুরানো বন্ধু পঞ্জাবের শিরোমনি আকালি দলও এনডিএ শিবিরে ভিড়তে পারে বলে সূত্রের খবর (Lok Sabha Elections 2024)।

    রাজনৈতিক মহলের মতে, এভাবে চলতে থাকলে দিনের শেষে ইন্ডি জোটের হাতে রইবে শুধুই পেন্সিল!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Qatar: চরবৃত্তির অভিযোগে কাতারে ধৃতদের মুক্তি, ঠিক কী ঘটেছিল গত ১৮ মাসে?

    Qatar: চরবৃত্তির অভিযোগে কাতারে ধৃতদের মুক্তি, ঠিক কী ঘটেছিল গত ১৮ মাসে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনীর আট প্রাক্তন কর্মীকে। দীর্ঘ ১৮ মাস কাতারের (Qatar) জেলে বন্দি ছিলেন তাঁরা। শেষমেশ মুক্তি পেয়েছেন। সোমবার কাকভোরে পা রেখেছেন ভারতভূমে। দেশে ফিরে তাঁরা যেমন ভারত মাতা কী জয় স্লোগান দিচ্ছেন, তেমনি উদাত্ত কণ্ঠে গাইছেন মোদি প্রশস্তিও।

    চরবৃত্তির অভিযোগ

    নৌবাহিনীর এই প্রাক্তন সদস্যরা কাজ করছিলেন আল ধারা নামের এক বেসরকারি সংস্থায়। চরবৃত্তির অভিযোগে ২০২২ সালের অগাস্টে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। ২০২২ সালের অক্টোবরে বন্দি করা হয় কাতারের কারাগারে। গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ আনা হয় তাঁদের বিরুদ্ধে। ২০২৩ সালের ২৫ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়। কাতারের (Qatar) আইনে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। ওই বছরেরই মে মাসে আল ধারা গ্লোবাল দোহায় তাদের অপারেশন বন্ধ করে দেয়। এই অপারেশনে যাঁরা যোগ দিয়েছিলেন, যাঁদের সিংহভাগই ভারতীয়, তাঁরা দেশে ফেরেন।

    মৃত্যুদণ্ড

    ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে ধৃত আট ভারতীয়কে মৃত্যুদণ্ড দেয় কাতারের আদালত। সে দেশের এই রায়কে দুঃখজনক বলে অভিহিত করে ভারত সরকার। এই রায়ের বিরুদ্ধে থাকা সমস্ত বৈধ অপশনগুলি খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ৯ নভেম্বর মাসে মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করে ভারত। সেই আপিল গ্রহণও করে কাতারের উচ্চ আদালত। ১৬ নভেম্বর ভারত সরকার আপিলের কথা জানায়। সরকারের তরফে এও জানানো হয় সদর্থক কিছু ঘটতে চলেছে।

    বিদেশমন্ত্রকের তৎকালীন মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী বলেন, “কাতার সরকারের সঙ্গে এ ব্যাপারে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। মৃত্যুদণ্ডাজ্ঞাপ্রাপ্ত ৮ ভারতীয়কে মুক্ত করতে যা যা করা প্রয়োজন, সরকার তা করবে।” ২৩ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিল গ্রহণ করে কাতার আদালত। ডিসেম্বরের ৭ তারিখে ভারতীয় রাষ্ট্রদূত কাতারে বন্দি আট ভারতীয়র সঙ্গে দেখা করেন। অরিন্দম বাগচী বলেন, “মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে যে আপিল করা হয়েছিল, তার দুটো শুনানি হয়ে গিয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: রাজ্যসভা নির্বাচনে ১৪ জনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ বিজেপির, জায়গা পেলেন কারা?

    ২৭ ডিসেম্বর মৃত্যুদণ্ড রদ করা হয় বলে জানায় কাতারের আদালত। বিষয়টিকে ভারতীয় কূটনীতির বিরাট সাফল্য বলে মনে করে বিদেশমন্ত্রক। তার আগে অবশ্য কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানির সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। চলতি বছরের ৪ জানুয়ারি কাতার আদালত জানায় মৃত্যুদণ্ড রদের কথা। ১২ ফেব্রুয়ারি মেলে কাঙ্খিত মুক্তি। এদিন ভোরেই দিল্লি এসে পৌঁছান সাত ভারতীয়। দেশে তাঁদের স্বাগত জানানো হয় সরকারের তরফে (Qatar)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: মুক্তি পেলেন কাতারের জেলে বন্দি ৮ ভারতীয়, দেশে ফিরে কি বললেন জানেন?

    PM Modi: মুক্তি পেলেন কাতারের জেলে বন্দি ৮ ভারতীয়, দেশে ফিরে কি বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সয়েছেন দীর্ঘ জেল যন্ত্রণা। বিদেশে কারাবাসের যে যন্ত্রণা তা ভাষায় বলে বোঝানো যায় না কাউকে। শেষমেশ মিলল মুক্তি। গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগে ভারতীয় নৌসেনার প্রাক্তন যে আট কর্মীকে বন্দি করেছিল কাতার, তাঁদের দেওয়া হয়েছে মুক্তি।

    “ভারত মাতা কি জয়”

    দেশে ফিরে তাঁরাই সমস্বরে বললেন, “ভারত মাতা কি জয়।” প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নামেও জয়ধ্বনি দেন তাঁরা। সোমবার ভোরে বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ‘কাতারে আটক আট ভারতীয় নাগরিক, যাঁরা দাহরা গ্লোবাল কোম্পানিতে কাজ করছিলেন, তাঁদের মুক্তিকে ভারত সরকার স্বাগত জানায়। এঁদের মধ্যে সাতজন ভারতে ফিরে এসেছেন। এই নাগরিকদের মুক্তি ও দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে কাতারের আমিরের সিদ্ধান্তের আমরা প্রশংসা করি।’

    কূটনৈতিক সাফল্য মোদির

    গত ডিসেম্বরে কাতারি আদালত আল দাহরা গ্লোবাল মামলায় গ্রেফতার হওয়া এই আট ভারতীয়ের মৃত্যুদণ্ড রদ করে। পরিবর্তে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কাতারে ধৃত নৌবাহিনীর এই (PM Modi) কর্মীরা হলেন, ক্যাপ্টেন নবতেজ সিং গিল, ক্যাপ্টেন বীরেন্দ্র কুমার বর্মা, ক্যাপ্টেন সৌরভ বাসিস্ট, কমান্ডার অমিত নাগপাল, কমান্ডার পূর্ণেন্দু তিওয়ারি, কমান্ডার সুগুনাকর পাকালা, কমান্ডার সঞ্জীব গুপ্তা এবং নাবিক রাজেশ। কাতারের আদালত এঁদের মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করলে, ভারত সরকার সেই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন জানায়। তার পরেই মৃত্যুদণ্ডের পরিবর্তে দেওয়া হয় কারাদণ্ড। শেষমেশ মেলে মুক্তি। আটজন ছাড়া পেলেও, ভারতে ফিরেছেন সাতজন। এই বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানান তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: “লোকসভা ভোটে বিজেপি ছাড়াবে ৩৭০ আসন”, মধ্যপ্রদেশে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মুক্তি পাওয়া নৌবাহিনীর এক কর্মী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির হস্তক্ষেপ ছাড়া আমাদের এখানে এসে দাঁড়ানো সম্ভব হত না। ভারত সরকারের ক্রমাগত প্রচেষ্টার কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে।” অন্য এক মুক্তি পাওয়া প্রাক্তন নৌবাহিনীর আধিকারিক বলেন, “আমি স্বস্তি বোধ করছি। নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পেরে আমি যারপরনাই খুশি। এজন্য আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। তিনি (PM Modi) হস্তক্ষেপ না করলে, মুক্তি মিলত না। কৃতজ্ঞতা জানাই কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানিকে। মুক্তি পাওয়া নৌবাহিনীর আর এক প্রাক্তন কর্তা বলেন, ভারতে ফিরতে আমাদের প্রায় আঠারো মাস অপেক্ষা করতে হয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। তাঁর ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপ ও কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছাড়া এটা সম্ভব হত না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Indo Pak Border: সীমান্তে ফের মিলল চিনে তৈরি ড্রোন, তারপর…

    Indo Pak Border: সীমান্তে ফের মিলল চিনে তৈরি ড্রোন, তারপর…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে (Indo Pak Border) মিলল চিনা ড্রোন। তবে সেটি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। বিএসএফ এই ড্রোনটি খুঁজে পেয়েছে। পঞ্জাবের অমৃতসর জেলার ছান্না কালান গ্রামের একটি খেতে মিলেছে ড্রোনটির ধ্বংসাবশেষ। বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে বিএসএফের টহলদারি দলটি খেতে ড্রোনটিকে পড়ে থাকতে দেখে। প্রোটোকল মেনে সঙ্গে সঙ্গেই পদক্ষেপ করে বিএসএফের ক্যুইক রেসপন্স টিম। ড্রোনটিকে কোয়াডকপ্টার হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিএসএফ (Indo Pak Border)। ড্রোনটি ডিজেআই ম্যাভিক ৩ ক্লাসিকের। এই ধরনের ড্রোন চিনে তৈরি হয়।

    ব্যাপক তল্লাশি

    বিএসএফের তরফে জারি করা বিবৃতিতে এও বলা হয়েছে, যে এলাকায় ড্রোনটি পড়েছিল, সেই এলাকায় ব্যাপক তল্লাশি চালানো হয়েছে। রাত ৯টা ১২ মিনিট নাগাদ বিএসএফের টহলদারি ভ্যানটি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত একটি ছোট্ট ড্রোনের হদিশ পায়। সেটি পড়েছিল খেতে। উদ্ধার করার পরেই জানা যায়, ড্রোনটি কোন গোত্রের, তৈরিই বা হয়েছিল কোথায়। ড্রোনটির গতিবিধি সম্পর্কেও জানার চেষ্টা করছে বিএসএফ। গত শুক্রবারই চিনে তৈরি একটি ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছিল বিএসএফ। ঘটনাটি ঘটেছিল পঞ্জাবেরই গুরুদাসপুরে ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে।

    ড্রোনের মাধ্যমে পাচার

    পঞ্জাবে ভারত-পাক সীমান্তে ড্রোন উদ্ধারের ঘটনা অবশ্য এই প্রথম নয়। এর আগেও একাধিকবার পাকিস্তান থেকে পাঠানো ড্রোন গুলি করে নামিয়েছে বিএসএফ। এই ড্রোনের মাধ্যমে কখনও মাদক, কখনও আবার অস্ত্র পাচার করছে পাকিস্তানে ঘাঁটি গেড়ে থাকা দুষ্কতীরা।

    আরও পড়ুুন: সুবক্তা, দলের একনিষ্ঠ সৈনিক শমীক ভট্টাচার্যকেই রাজ্যসভায় পাঠাচ্ছে বিজেপি

    জানা গিয়েছে, পঞ্জাব লাগোয়া পাকিস্তান সীমান্ত থেকে গত এক বছরে একশোরও বেশি ড্রোন উদ্ধার করেছে বিএসএফ। উদ্ধার করা হয়েছে ৫০০ কেজিরও বেশি মাদক। বিএসএফের তরফে জানানো হয়েছে, গত বছর তারা সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে গুলি করে নামিয়েছে ১০৭টি ড্রোনকে। ৪৪৫ কেজি হেরোইন, ২৩টি অস্ত্র ও ৫০৫ রাউন্ড গুলিও উদ্ধার করেছে বিএসএফ (Indo Pak Border)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • FDI: মোটা অঙ্কের লগ্নি আসছে দেশে, কতজনের চাকরি হবে জানেন?

    FDI: মোটা অঙ্কের লগ্নি আসছে দেশে, কতজনের চাকরি হবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোটা অঙ্কের লগ্নি (Investment) আসতে চলেছে দেশে। ইউরোপিয়ান দেশগুলির একটি ছোট্ট গোষ্ঠী ভারতের সঙ্গে ব্যবসা চালাতে চুক্তি করবে শীঘ্রই। এই চুক্তির পরেই আগামী পনের বছরে এ দেশে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি করবে ওই গোষ্ঠী। তার (FDI) জেরে ভারতে প্রায় দশ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের অন্তর্ভুক্ত এই দেশগুলি হল নরওয়ে, আইসল্যান্ড, সুইৎজারল্যান্ড এবং লাইচেনস্টাইন। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই চুক্তির বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে ভারতের সঙ্গে ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের।

    এফডিআই

    জানা গিয়েছে, নয়াদিল্লির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পরেই লগ্নি করা হবে পুরানো এবং নয়া ম্যানুফ্যাকচারিং প্রজেক্টে। ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের তরফে (FDI) এই বিনিয়োগ করবে সরকারি সংস্থা এবং ব্যবসায়ী গোষ্ঠী। এই লগ্নির মাধ্যমে বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশে ব্যবসা সম্প্রসারণ করবে ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের ওই চার দেশ। ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে ভারত সরকারের চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে কিছু কৃষি প্রজেক্টের বাজারজাতকরণ হবে অনায়াস।

    নির্বাচনের আগেই স্বাক্ষরিত হবে চুক্তি!

    ভারতীয় বিশেষজ্ঞরাও ওই চার দেশে সহজে ব্যবসা (Investment) করতে পারবে। জানা গিয়েছে, চুক্তিটি বাস্তবায়িত হলে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্টের অধীনে এটাই হবে প্রথম চুক্তি। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়ে যাবে বলে আশাবাদী সুইস অর্থমন্ত্রী গাই পার্মেলিন। তিনি জানান, এপ্রিলে ভারতে সাধারণ নির্বাচনের আগেই স্বাক্ষরিত হয়ে যাবে চুক্তি।

    আরও পড়ুুন: “সংবিধানের দেখানো স্বপ্ন বাস্তবায়িত করেছে এই লোকসভা”, বললেন মোদি

    বিশাল অঙ্কের লগ্নি যে ভারতে আসছে, কিছু দিন আগেই তা জানিয়ে দিয়েছিলেন দেশের আইটি এবং টেকনোলজি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেছিলেন, “আশা করি, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই ভারত এফডিআইয়ের মাধ্যমে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি হবে। ভারতে বিনিয়োগ আসবে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি থেকেও। ভারতে তারা ৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার কথা বিবেচনা করছে।”

    জানা গিয়েছে, চিনের বিকল্প হিসেবে অনেক দেশই আপাতত লগ্নির জন্য বেছে নিচ্ছে ভারতকে। এর প্রধান কারণ হল, ভারত ক্রমেই চিনের শক্তিশালী বিকল্প হয়ে উঠছে। ভারতের বিশাল বাজারও স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠছে লগ্নিকারীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • India vs England: নেই কোহলি, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিন টেস্টে বাংলার আকাশ দীপ

    India vs England: নেই কোহলি, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিন টেস্টে বাংলার আকাশ দীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টিম ইন্ডিয়ার টেস্ট স্কোয়াডে ঢুকে পড়লেন বাংলার আরও এক পেসার। তিনি আকাশ দীপ। তাঁর আগে এই স্কোয়াডে ঠাঁই হয়েছিল মুকেশ কুমারের। ইংল্যান্ড সিরিজের (India vs England) শেষ তিনটি টেস্টের স্কোয়াডে বাংলার পেসারের ঠাঁই হলেও, জায়গা হয়নি শ্রেয়স আইয়ারের। বাদ পড়েছেন আবেশ খানও। তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আকাশ।

    আকাশ দীপ

    ভারতীয়-এ দলের হয়ে ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিরুদ্ধে বেসরকারি টেস্ট সিরিজে দারুণ পারফর্ম করেন আকাশ। সেই কারণেই তাঁর কপালে শিকে ছিঁড়েছে বলে ধারণা ক্রীড়া মহলের একাংশের। এই সিরিজে থাকছেন না বিরাট কোহলি। ব্যক্তিগত (India vs England) কারণেই বাকি সিরিজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, প্রথম দুটি টেস্টের মতো ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের শেষ তিনটি টেস্ট ম্যাচেও মাঠে নামছেন না কোহলি। দ্বিতীয় টেস্টের পরেই পিঠ ও কুঁচকির সমস্যার কথা শ্রেয়স জানিয়েছিলেন ম্যানেজমেন্টকে। তাই বাদ দেওয়া হয়েছে তাঁকেও।

    এক নজরে টিম ইন্ডিয়া 

    চোট পাওয়ায় দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন রবীন্দ্র জাদেজা ও লোকেশ রাহুল। তবে সিরিজের শেষ তিনটি স্কোয়াডে ঠাঁই হয়েছে তাঁদের। অবশ্য শর্তও দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, বিসিসিআইয়ের মেডিক্যাল টিম ফিট সার্টিফিকেট দিলে তবেই মাঠে নামতে পারবেন তাঁরা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিনটি টেস্টের জন্য ঘোষিত দলে রয়েছেন রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জসওয়াল, শুভমান গিল, লোকেশ রাহুল, রজত পাতিদার, সরফরাজ খান, ধ্রুব জুরেল, কেএস ভরত, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, কুলদীপ যাদব, মহম্মদ সিরাজ, মুকেশ কুমার ও আকাশ দীপ।

    আরও পড়ুুন: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন, সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস-বিজেপি

    বাংলার ছেলে আকাশ সুযোগ পাওয়ায় খুশি বাংলার ক্রীড়াপ্রেমীরা। ৯টি লাল বলের ম্যাচে আকাশ নিয়েছেন ১০৩টি উইকেট। ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে উঠে আসা অন্যতম বড় নাম তিনি। আকাশ ভারতীয় দলের ভবিষ্যতের তারকা বলেও মনে করছেন সিংহভাগ ক্রীড়াপ্রেমী। এতদিন আবেশকে ব্যাকআপ পেসার হিসেবে রেখেছিলেন নির্বাচকরা। তাঁকে এবার ছেড়ে দিতে চান তাঁরা। তাঁর জায়গায় সুযোগ দেওয়া হয়েছে আকাশকে। জানা গিয়েছে, আকাশের পেস ও বল মুভ করতে পারার ক্ষমতার জন্য দলে নেওয়া হয়েছে তাঁকে (India vs England)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Arabul Islam: পুলিশি হেফাজত আরাবুল ‘কারাবুলে’র, সিঁদুরে মেঘ দেখছে জাহাঙ্গিরের অনুগামীরা

    Arabul Islam: পুলিশি হেফাজত আরাবুল ‘কারাবুলে’র, সিঁদুরে মেঘ দেখছে জাহাঙ্গিরের অনুগামীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ আরাবুল ‘কারাবুলে’র (আগেও কারাবাস ভোগ করায় আরাবুলকে এই নামেই চেনেন স্থানীয়দের একটা বড় অংশ)। পঞ্চায়েত নির্বাচনে অশান্তি পাকানোর অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল তৃণমূলের তাজা নেতা আরাবুল ইসলামকে। পরে পাঠানো হয় গারদে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২১ ফেব্রুয়ারি। 

    আরাবুলের নামে খুনের অভিযোগ

    শুক্রবার বারুইপুর আদালতে হাজির করানো হয় আরাবুলকে। আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে পাঠানো হয় পুলিশি হেফাজতে। গত বছর জুন মাসে হয় পঞ্চায়েত নির্বাচন। সেই সময় খুন হন জনৈক মহম্মদ মহিউদ্দিন মোল্লা। তিনি আইএসএফের সদস্য ছিলেন। ১৫ জুন ভাঙড়-২ বিডিও অফিসে মনোনয়নপত্র পেশ করতে গেলে গুলি করে খুন করা হয় তাঁকে। মৃত আইএসএফ কর্মীর বাবা কুতুবউদ্দিন খুনের অভিযোগ দায়ের করেন। আরাবুলের (Arabul Islam) নামে দায়ের হয় এফআইআর। আরাবুলের ছেলে হাকিমুল এবং আরও ২০ জনের নামেও অভিযোগ দায়ের হয়। বৃহস্পতিবার গ্রেফতার করা হয় আইএসএফ কর্মী খুনে অভিযুক্ত আরাবুলকে। মাসখানেক আগে ভাঙড় কলকাতা পুলিশের আওতায় আসে। তার পরেই গ্রেফতার হন আরাবুল। পুলিশ জানিয়েছে, জুন মাসে খুনের ঘটনায় নাম জড়ানোয় গ্রেফতার করা হয়েছে আরাবুলকে।

    লজ্জা ঢাকতে সাদা কাপড়!

    এদিন সাদা কাপড়ে মুখ ঢেকে আদালতে ঢোকেন আরাবুল। বিরোধীদের একাংশের মতে, লজ্জার হাত থেকে বাঁচতে আরাবুল তৃণমূলের ঝান্ডা নয়, মুখ লুকিয়েছেন সাদা কাপড়ের আড়ালে। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বিকেলে উত্তর কাশীপুর থানায় তলব করা হয় আরাবুলকে। সেখানেই গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। নিয়ে আসা হয় লালবাজারে। আদালতে তোলা হলে ঠাঁই হয় জেলে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘হাজার বার বলব জয় শ্রীরাম’’, ধর্মান্ধদের কড়া জবাব মহম্মদ শামির

    তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে যোগ থাকা সত্ত্বেও মমতার পুলিশ যেভাবে গ্রেফতার করল আরাবুলকে, তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন সন্দেশখালির শেখ জাহাঙ্গিরের অনুগামীরা। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে নাম জড়ানোয় তাঁর বাড়িতে হানা দেয় ইডি। অভিযোগ, বাড়িতে থাকা সত্ত্বেও ঘণ্টাখানেক ধরে তালা খোলা হয়নি জাহাঙ্গিরের বাড়ির ফটকের। তার পর আচমকাই বেশ কিছু তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতী (যারা জাহাঙ্গিরের অনুগামী বলে এলাকায় পরিচিত) হামলা চালায় ইডির তদন্তকারী আধিকারিকদের ওপর। তাদের ছোড়া ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই আধিকারিক। জখম হন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দুই জওয়ানও। তার পর থেকে বেপাত্তা জাহাঙ্গির। আরাবুলের (Arabul Islam) গ্রেফতারির খবর পেয়ে আদৌ তিনি আর প্রকাশ্যে আসেন কিনা, আপাতত সেটাই কোটি টাকার প্রশ্ন।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share