Tag: India

India

  • Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    Maldives: মলদ্বীপে মৌষল-পর্ব, সংসদের অন্দরে ‘মল্লযুদ্ধ’, ভাইরাল ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৌষল-পর্ব শুরু হয়ে গেল মলদ্বীপে (Maldives)। রবিবারের দুপুরে তামাম বিশ্ব সাক্ষী রইল বেনজির এক সংসদীয়কাণ্ডের। সংসদের ভেতরেই চলল লাথি, ঘুষি, চড়-থাপ্পড়, চুল ধরে টানা, বাঁশি বাজিয়ে অধ্যক্ষের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেওয়া সবই। হাতাহাতির জেরে জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন সাংসদ। অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে হাসপাতালে। মুইজ্জু সরকার ভারত-বিরোধী অবস্থান নেওয়ায় কার্যত দু’ ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে সে দেশের রাজনৈতিক মহল। তার জেরেই এদিন সংসদ পরিণত হল মল্লযুদ্ধের আখড়ায়।

    মহম্মদ মুইজ্জু

    গত নির্বাচনে দ্বীপরাষ্ট্রের (Maldives) ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে। মলদ্বীপের রাজনৈতিক মহলও ভাগ হয়ে গিয়েছে দু’ ভাগে। একদল মুইজ্জুপন্থী। আর অন্য দল ভারতপন্থী। মলদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা মুইজ্জু সরকারের চিন-প্রেমে যারপরনাই ক্ষুব্ধ। ‘পরম মিত্র’ দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের জন্য তাঁরা দুষছেন মুইজ্জু প্রশাসনকে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। চাপে পড়ে তাঁদের সাসপেন্ড করা হলেও, উন্নতি ঘটেনি ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। এহেন আবহে ঘটল রবিবার (অ)সংসদীয়কাণ্ড।

    বিশেষ অধিবেশন

    মুইজ্জু সরকারের মন্ত্রিসভায় ঠাঁই হয়েছে ২২ জন মন্ত্রীর। তাঁদের সংসদীয় (Maldives) অনুমোদনের জন্যই ডাকা হয়েছিল বিশেষ অধিবেশন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মুইজ্জুর নেতৃত্বাধীন জোট জয়ী হলেও, সংসদে তাঁদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই। সেখানে দাপট রয়েছে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলিহের দল এমডিপির। এদিন মুইজ্জুর মন্ত্রিসভার ২২ জন মন্ত্রীর নামের মধ্যে ১৮ জনকে অনুমোদন দেয় সংসদ। এমডিপি আপত্তি জানায় চারজনের নামে। তার পরেই দু’ পক্ষে শুরু হয় হাতাহাতি। জখম হন বেশ কয়েকজন সাংসদ।

     

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, এমডিপি সাংসদ ঈশা এবং পিএনসি সাংসদ আবদুল্লা শাহীম আবদুল হাকিমের মধ্যে মারামারি হচ্ছে। ঈশার পা ধরে টেনে ফেলে দিচ্ছেন শাহীম। ঈশা পড়ে যান। শাহীমের ঘাড়ে লাথি মেরে তাঁর চুল টেনে ধরেন। জখম হন শাহীম। অন্য একটি ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে, অধ্যক্ষের কাজে বাধা দেওয়ার জন্য মুইজ্জুর দলের সাংসদরা, তাঁর আসনের পাশে দাঁড়িয়ে ভেঁপু বাজাচ্ছেন। সংসদে কথা বলার জন্য যে মাইক রাখা থাকে, সেই মাইক তুলে হাতাহাতির উপক্রম হয়। এর পরেই মলদ্বীপের (Maldives) সংসদ ভবন থেকে সব মাইক সরিয়ে নেওয়া হয়।

    আরও পড়ুুন: নীতীশকে শুভেচ্ছা মোদির, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: ইংল্যান্ডের কাছে লজ্জার হার ভারতের, পড়ুন পরাজয়ের ধারা বিবরণী

    India vs England: ইংল্যান্ডের কাছে লজ্জার হার ভারতের, পড়ুন পরাজয়ের ধারা বিবরণী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম টেস্ট ম্যাচে চার দিনেই ইংল্যান্ডের কাছে হেরে গেল ভারত (India vs England)। নিজেদের পাতা স্পিনের ফাঁদেই আটকে গেল রোহিত শর্মার দল। রবিবার ইংল্যান্ডের অখ্যাত স্পিনারদের সামনে অসহায়ভাবে আত্মসমর্পণ করলেন ভারতীয় ব্যাটাররা।

    লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে ব্যর্থ রোহিতরা

    ২৮ রানে হেরে সিরিজ শুরু করেছিলেন রোহিতরা। তার পরেও ২৩১ এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে পারল না ভারতীয় ক্রিকেট দল। খেলা হচ্ছিল হায়দরাবাদে। প্রথম থেকেই কারও মধ্যে টেস্টসুলভ ব্যাটিং করার মানসিকতা দেখা যায়নি। শুভমন গিল আউট হয়ে যান শূন্য রানে। তরুণ ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়ালও ড্রেসিংরুমে ফিরেছেন মাত্র ১৫ রান করে। ৪২ রানের মধ্যে দুটি উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় রোহিত শর্মার দল। ৩৯ রান করে স্বয়ং অধিনায়ক টেন্টে ফিরে যাওয়ায় সেই চাপ আরও বাড়ে।

    অভিষেক টেস্টেই মাত হার্টলের

    খেলা ধরতে নামানো হয় অলরাউন্ডার অক্ষর পটেলকে। চা বিরতি পর্যন্ত অক্ষর করেন ১৭ রান। তার পরে নেমে আর রান পাননি। রাহুল দ্রাবিড়ও আউট হয়ে যান মাত্র ২২ রানে। রোহিত শর্মার দলের পাঁচ ব্যাটারের মধ্যে চারজনকেই সাজঘরে ফেরান ইংল্যান্ডের তরুণ স্পিনার টম হার্টলে (India vs England)। এটি ছিল তাঁর অভিষেক টেস্ট। ৬২ রানে ৭ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্বও অর্জন করলেন এই তরুণ। মাত্র ১৭ রানে আউট হন শ্রেয়স আইয়ার। ২ রানে আউট হন রবীন্দ্র জাডেজা। ১৯৯ রানেই ৭ উইকেট পড়ে যায়। শ্রীকর ভরত সাজঘরে ফেরেন ২৮ রান করে। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের সংগ্রহেও ২৮ রান। ১২ রান করে আউট হয়ে যান মহম্মদ সিরাজ। ৬ রানে অপরাজিত রইলেন যশপ্রীত বুমরা।

    আরও পড়ুুন: “শক্তিশালী বিচারব্যবস্থা বিকশিত ভারতের অংশ”, সুপ্রিম কোর্টের জন্মদিনে বললেন মোদি

    এদিন মধ্যাহ্নভোজের বিরতির আগে ৪২০ রানে শেষ হয় ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস। ২২ গজে কার্যত দাপিয়ে বেড়ান অলি পোপ। চার মেরেছেন ২১টি। তাঁর সংগ্রহে ১৯৬ রান। বুমরার বলে আউট হন তিনি। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে দ্বিতীয় ইনিংসে সফলতম বুমরাই। ৪১ রানে চার উইকেট নিয়েছেন তিনি। অশ্বিন নিয়েছেন ৩ উইকেট। ১৩১ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট নিয়েছেন জাডেজা। অক্ষরের ঝুলিতে মাত্রই একটি উইকেট। পাঁচ ম্যাচের সিরিজ। তার প্রথমটিতেই ধরাশায়ী রোহিতের দল (India vs England)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত”, মন কি বাতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত।” রবিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ‘মন কি বাতে’র ১০৯তম পর্ব। প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এল অযোধ্যার রাম মন্দির, প্রজাতন্ত্র দিবসের ৭৫ বছর পূর্তি, আসন্ন বিভিন্ন বোর্ডের পরীক্ষা এবং অবশ্যই লোকসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ।

    লিভিং ডকুমেন্ট

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের সংবিধান অনেক চিন্তাভাবনা করে তৈরি করা হয়েছে। একে বলা হয় লিভিং ডকুমেন্ট। ভারতের সংবিধান রামরাজ্য থেকে অনুপ্রাণিত। সংবিধানের মূল অনুলিপির তৃতীয় অধ্যায়ে, ভারতের নাগরিকদের মৌলিক অধিকারগুলি বর্ণনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “ভগবান রামের শাসনও সংবিধান প্রণেতাদের অনুপ্রেরণার উৎস ছিল।” এর পরেই তাঁর ‘মন কি বাতে’ উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দির প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “ভগবান রাম সকল জাতির মানুষকে একত্রিত করেছেন। প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ করতে এক অভিন্ন মালা গেঁথেছে। এদিন (২২ জানুয়ারি, মন্দির উদ্বোধনের দিন) বহু মানুষ রাম ভজনায় মেতে উঠেছিলেন। শ্রীরামের জন্য উৎসর্গ করা হয়েছিল দিনটি। ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় গোটা দেশে রাম জ্যোতি প্রজ্জ্বলিত করে অকাল দীপাবলির উদযাপন হয়েছে। এদিন জাতি এক সম্মিলিত শক্তি প্রত্যক্ষ করেছে। উন্নত ভারতের অঙ্গীকারের ভিত্তিও গঠন করেছে।”

    নারী শক্তি প্রদর্শন

    নারীর ক্ষমতায়নের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে নারী শক্তি প্রদর্শন সব চেয়ে বেশি আলোচিত হয়েছে। যখন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা বাহিনী ও দিল্লি পুলিশের মহিলা দলের সদস্যরা কর্তব্য পথে কসরত দেখাচ্ছিলেন, তখন প্রত্যেকে গর্ব অনুভব করেছিল। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে দেড় হাজারের মতো মেয়ে অংশ নিয়েছিল। অনেক মহিলা শিল্পীও ভারতীয় বাদ্যযন্ত্র যেমন, শঙ্খ, নাদেস্বরম ও নাগাড়া বাজিয়েছেন।” তিনি বলেন, “এ বছর ভারতের সংবিধানের পঁচাত্তর বছর পূর্ণ হল। সুপ্রিম কোর্টেরও তাই।”

    আরও পড়ুুন: ইস্তফা দিয়েই ইন্ডি জোটকে নিশানা নীতীশের, কথা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “প্রত্যেকের অনুভূতি এক। রাম সবার কথা। রাম সকলের হৃদয়ে। এই সময় দেশের প্রচুর মানুষ নিজেদের উৎসর্গ করেছেন রামের চরণে।” প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাতে’ উঠে এসেছে আর্য়ুবেদ চিকিৎসা পদ্ধতির কথা। হাজারেরও বেশি মানুষ মরণোত্তর অঙ্গদান করেছেন বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: ইনিংস জয়ের স্বপ্ন দেখার শুরু! দ্বিতীয় দিনের শেষে ১৭৫ রানে এগিয়ে ভারত

    India vs England: ইনিংস জয়ের স্বপ্ন দেখার শুরু! দ্বিতীয় দিনের শেষে ১৭৫ রানে এগিয়ে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবীন্দ্র জাদেজার ব্যাটে ভর করে বড় রানের লিডের দিকে এগোচ্ছে ভারত। দ্বিতীয় দিনের শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে ভারতের রান ৪২১। আপাতত ১৭৫ রানে এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া।  প্রথম দিন মাত্র ১ উইকেট হারিয়ে ১১৯ রান তুলে নিয়েছিল ভারত।  দ্বিতীয় দিন শতরানের দোরগোড়া থেকে ফেরেন যশস্বী জয়সওয়াল এবং কেএল রাহুল। যথাক্রমে ৮০ এবং ৮৬ রানে ফেরে দুই ভারতীয় ব্যাটার। শতরানের মুখে দাঁড়িয়ে জাদেজা। দ্বিতীয় দিনের শেষে ৮১ রানে অপরাজিত তিনি। 

    জাদেজার যাদু

    বৃহস্পতিবার ৮৮ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ইংল্যান্ডের ইনিংসে ধস নামিয়েছিলেন যাদেজা। এবার সেই পিচেই অর্ধ শতরান করে ফেললেন ভারতীয় অলরাউন্ডার। রবীন্দ্র জাদেজা তাঁর ২০তম টেস্ট হাফ সেঞ্চুরি ৮৪ বলে পূর্ণ করেন। দিনের শেষ সেশনে দাপট দেখালেন অক্ষর প্যাটেল। ক্রিজে জাদেজার সঙ্গে রয়েছেন তিনি। দুই বাঁ হাতি সেট ব্যাটার, যদি তৃতীয় দিনের শুরুটা ভাল করতে পারেন তাহলে ভারত ইনিংস জয়ের স্বপ্নও দেখতে পারে। প্রথম ইনিংসে ২৫০ রানের লিড নিতে পারলে ইনিংস জয়ের একটা সম্ভাবনা থাকবে। 

    এদিন চায়ের বিরতিতে ৬৩ রানে এগিয়ে ছিল ভারত। ৫ উইকেট হারিয়ে ভারতের রান ছিল ৩০৯। ৪৫ রানে অপরাজিত ছিলেন জাদেজা। তৃতীয় সেশনে একশোর বেশি রান যোগ হয়। ভারত হারায় ২ উইকেট। ৪১ করেন শ্রীকর ভরত। উইকেটকিপিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও রান পান। তবে রাহুল আউট হওয়ার পর লিড বাড়ানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন জাদেজা। প্রথমে ভরতের সঙ্গে, পরে অক্ষরকে নিয়ে এগিয়ে যান। রান পাননি অশ্বিন। জাদেজার সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে ১ রানে রান আউট হন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • U19 World Cup 2024: আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সহজ জয়, অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে ভারত

    U19 World Cup 2024: আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সহজ জয়, অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুই ম্যাচ জিতে ছোটদের বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে পৌঁছে গেল ভারত। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারানোর পর দ্বিতীয় ম্যাচে আয়াল্যান্ডের বিরুদ্ধেও সহজ জয় তুলে নিল ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দল। গ্রুপের শেষ ম্যাচে আমেরিকার মুখোমুখি হবেন উদয়রা। তবে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সুপার সিক্সে জায়গা নিশ্চিত করে নিল গত বারের চ্যাম্পিয়ন ভারত।

    মুশির-ম্যাজিক

    বৃহস্পতিবার আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২০১ রানে হারায় টিম ইন্ডিয়া। এ দিন প্রথমে ব্যাট করে উদয় সাহারানের দল করে ৭ উইকেটে ৩০১ রান। জবাবে আইরিশদের ইনিংস শেষ হয় মাত্র ১০০ রানে। এদিন ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের হয়ে ব্যাট হাতে নজর কাড়েন মুশির খান। ১০৬ বলে ১১৮ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেলেন মুশির। ৯টি চার এবং ৪টি ছক্কা দিয়ে নিজের ইনিংস সাজিয়েছেন মুম্বইয়ের তরুণ ক্রিকেটার। ভারতের হয়ে ভাল ব্যাট করেন অধিনায়ক উদয়ও। চার নম্বরে নেমে ৮৪ বলে ৭৫ রান করেন তিনি। তৃতীয় উইকেটের জুটিতে মুশির-উদয় তুললেন ১৫৬ রান। 

    দুরন্ত বোলিং

    ৩০১ রানের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। আইরিশ ইনিংসে ধস নামান ভারতীয় বোলারেরা। ৪৫ রানেই ৮ উইকেট হারায় তারা। তখনই ভারতের জয় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়। ভারতের বোলিং আক্রমণের সামনে আয়ারল্যান্ডের কোনও ব্যাটারকেই স্বচ্ছন্দ দেখায়নি। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে নমন তিওয়ারি ৫৩ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন। ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সৌমি পান্ডে। ১টি করে উইকেট পেয়েছেন ধনুশ গৌড়া, মুরুগন অভিষেক এবং উদয়। শেষ ম্যাচেও জয়ের ধারা ধরে রাখার বিষয়ে আশাবাদী ভারত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: ‘‘ভারতই মিত্র দেশ’’, যৌথ বিবৃতি জারি মলদ্বীপের দুই প্রধান দলের

    Maldives: ‘‘ভারতই মিত্র দেশ’’, যৌথ বিবৃতি জারি মলদ্বীপের দুই প্রধান দলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন ধরে ভারত ছিল তাদের ‘‘পরম মিত্র’’ দেশ। চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর তলানিতে ঠেকে ভারত-মলদ্বীপ (Maldives) সম্পর্ক। পুরানো বন্ধু-দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে এবার সুর চড়াল দ্বীপরাষ্ট্রের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল মলদ্বিভিয়ান ডেমক্রেটিক পার্টি ও ডেমোক্র্যাটস। যৌথ বিবৃতিতে এই দুই বিরোধী দলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ভারত মলদ্বীপের দীর্ঘদিনের পরম মিত্র।

    পরম মিত্র ভারত

    ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক আক্ষরিক অর্থেই ছিল পরম মিত্রের মতো। গত নির্বাচনে মলদ্বীপের ক্ষমতায় আসে মুইজ্জু সরকার। তার পর থেকেই চড়তে থাকে মলদ্বীপ-চিনের সখ্যের পারা। প্রত্যাশিতভাবেই আলগা হতে থাকে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের বাঁধন। এই বাঁধন ছিন্ন হয়ে যায় সম্প্রতি একটি ঘটনাকে ঘিরে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করেন মলদ্বীপের তিন মন্ত্রী। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে সাসপেন্ড করা হয় ওই মন্ত্রীদের। তার পরেও অবশ্য উন্নতি হয়নি নয়াদিল্লি-মালের সম্পর্কের।

    চিনা চর জাহাজকে স্বাগত

    সম্পর্কের এই আবহে ঘৃতাহুতি দেয় চিনা চর জাহাজকে মুইজ্জু সরকারের (Maldives) স্বাগত জানানোকে কেন্দ্র করে। ভারত মহাসাগরে নোঙর করবে জাহাজটি। এরই কিছুদিন আগে চিন সফরে গিয়ে বেজিংকে বন্ধু বলে ঘোষণা করেছিলেন মুইজ্জু স্বয়ং। চিনপন্থী মুইজ্জু সরকারের ভারত-বিরোধী এহেন অবস্থান মেনে নেয়নি মলদ্বীপের বিরোধী দলগুলি। দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দল ভারতকেই পুরানো বন্ধু বলে উল্লেখ করে যৌথ বিবৃতি দেয়। মুইজ্জু সরকার চিনা গুপ্তচর জাহাজকে স্বাগত জানানোয়ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ওই দুই রাজনৈতিক দল।

    আরও পড়ুুন: বকেয়া ডিএ, চলছে আমরণ অনশন, রাজ্যপালকে হস্তক্ষেপের আর্জি শুভেন্দুর

    দ্বীপরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের একটি প্রথা ছিল, যিনি প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হবেন, তিনি প্রথমে সফর করবেন পরম মিত্র দেশ ভারতে। সেই প্রথা ভেঙে মুইজ্জু সফর করেন তুরস্কে। এনিয়েও ক্ষুব্ধ বিরোধীরা। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান প্রশাসন ভারত-বিরোধী অবস্থান নিচ্ছে। তবে এমডিপি এবং দ্য ডেমোক্র্যাটস বিশ্বাস করে, দেশের দীর্ঘমেয়াদি উন্নতিতে দীর্ঘ পুরানো মিত্র দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতিতে। নয়াদিল্লি-মালে সম্পর্কের উন্নতিতে এদিন বারংবার জোর দিয়েছেন এমডিপির চেয়ারপার্সন ফৈয়জ ইসমাইল, পার্লামেন্টের ডেপুটি স্পিকার আহমেদ সালিম, ডেমক্র্যাটস পার্টির প্রেসিডেন্ট হাসান লতিফ এবং পার্লামেন্টারি গ্রুপ লিডার আলি আজিম (Maldives)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: চিনা চর জাহাজকে স্বাগত জানাল মলদ্বীপ, ভারতকে চাপে রাখার কৌশল বেজিংয়ের!

    Maldives: চিনা চর জাহাজকে স্বাগত জানাল মলদ্বীপ, ভারতকে চাপে রাখার কৌশল বেজিংয়ের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ভারতকে চাপে রাখার কৌশল চিনের! এবার অবশ্য শ্রীলঙ্কা নয়, চিনা গুপ্তচর জাহাজ ঘাঁটি গাড়তে চলছে নয়া বন্ধু মলদ্বীপের (Maldives) রাজধানী মালেতে। ‘শিয়াং ইয়াং হং ৩’ নামের ওই গুপ্তচর জাহাজটি ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চিন সাগর থেকে মলাক্কা প্রণালী পেরিয়ে ইন্দোনেশিয়ার জাভা ও সুমাত্রা দ্বীপপুঞ্জের মধ্যবর্তী সুন্দা প্রণালীতে পৌঁছে গিয়েছে।

    ভারত মহাসাগরে আসছে চিনা চর জাহাজ

    ৮ ফেব্রুয়ারি সেটি মলদ্বীপের রাজধানী মালেতে পৌঁছবে বলে সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর। তবে চিনা চর জাহাজটি যে সামরিক উদ্দেশ্যে ভারত মহাসাগরে নোঙর করতে চলেছে, তা নিশ্চিত করা হয়েছে মলদ্বীপের চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু সরকারের তরফে। দ্বীপরাষ্ট্রের তরফে জানানো হয়েছে, চিনা গুপ্তচর জাহাজটি মলদ্বীপের জলভাগে কোনও গবেষণা করবে না। এর আগে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে ঘাঁটি গেড়েছিল চিনা চর জাহাজ ‘ইউয়ান ওয়াং ৫’। এ নিয়ে ভারত-শ্রীলঙ্কা মন কষাকষি হয়। তার পরেই চিনা গুপ্তচর জাহাজটিকে বন্দর ছেড়ে চলে যেতে বলা হয়। ‘শিয়াং ইয়াং হং ৩’-ও হাম্বানটোটায় নোঙর করতে চেয়েছিল।

    শ্রীলঙ্কায়ও নোঙর করেছিল চিনা গুপ্তচর

    শ্রীলঙ্কার আপত্তিতে (Maldives) জাহাজটি ভিড়তে পারেনি হাম্বানটোটা বন্দরে। তবে ‘হাই ইয়াং ২৪ হাও’ এবং ‘শি ইয়ান ৬’ চিনের এই দুটি গুপ্তচর জাহাজ নোঙর করেছিল হাম্বানটোটায়। পরবর্তীকালে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে চিনা গুপ্তচর জাহাজকে সে দেশের বন্দরে পা রাখতে দেয়নি শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহের সরকার। মলদ্বীপের প্রশাসনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই জাহাজটি এলে মলদ্বীপের সঙ্গে তার সঙ্গী দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক মজবুত হবে। বন্ধু দেশ থেকে আসা জাহাজকে স্বাগত জানানোটা এ দেশের শতাব্দী-প্রাচীন একটি ঐতিহ্য।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালির সেই তৃণমূল নেতার বাড়িতে ইডির হানা, শাহজাহান কোথায়?

    দীর্ঘদিন ধরে ভারত ছিল মলদ্বীপের পরম মিত্র দেশ। গত নির্বাচনে দেশের রশি যায় চিনপন্থী মুইজ্জুর হাতে। তার পর থেকে তিনি একের পর এক ভারত-বিরোধী পদক্ষেপ করছেন বলে অভিযোগ। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে সরকার। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে শেষমেশ সাসপেন্ড করা হয় ওই তিনজনকে। তাতে অবশ্য উন্নতি হয়নি নয়াদিল্লি-মালে (Maldives) সম্পর্কের। কারণ সেই চিনপন্থী মুইজ্জু। তাঁর এই চিন-প্রেমে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ভারত। এহেন আবহে চিনা চর জাহাজকে স্বাগত জানাল মুইজ্জু সরকার (Maldives)। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ভারতকে চাপে রাখতে মলদ্বীপকে দিয়ে চর জাহাজকে স্বাগত জানানোর কৌশল আসলে বেজিংয়েরই ব্রেন চাইল্ড।   

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • AFC Asian Cup 2024: সিরিয়ার কাছে শেষ ম্যাচেও হার, এশিয়ান কাপ থেকে বিদায় ভারতের

    AFC Asian Cup 2024: সিরিয়ার কাছে শেষ ম্যাচেও হার, এশিয়ান কাপ থেকে বিদায় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এএফসি এশিয়ান কাপে ভারতের প্রাপ্তি খাতায়-কলমে শূন্য। শুধুই ভাল দলের বিপক্ষে খেলার শিক্ষা নিয়েই ফিরতে হচ্ছে ব্লু টাইগারসদের। পরপর তিন ম্যাচে হার মানল ভারত। প্রথমে অস্ট্রেলিয়া, তারপর উজবেকিস্তান। শেষ ম্যাচে দুর্বল সিরিয়ার কাছে জয়ের আশা করেছিল স্টিমাচের ছেলেরা। কিন্তু ম্যাচের ৭৬ মিনিটের মাথায় একমাত্র গোল খেয়ে শেষ ম্যাচেও পরাজিত সুনীলরা।

    সুনীলের শেষ এএফসি কাপ 

    সুনীল ছেত্রী কেরিয়ারের শেষ এএফসি কাপ খেললেন। টুর্নামেন্টে ৩৯-এর সুনীলের লড়াই ছিল দুর্দান্ত। কিন্তু টিম গেম হল না। তাই কাতার থেকে খালি হাতেই ফিরতে হচ্ছে ভারত অধিনায়ককে। গোলের একাধিক সহজ সুযোগ নষ্টের খেসারত দিয়ে সিরিয়ার কাছেও হেরে গেল ভারত। গ্রুপের শেষ ম্যাচে সুনীলেরা হারলেন ০-১ ব্যবধানে। এ দিনের হারের ফলে তিন ম্যাচে ভারতের প্রাপ্তি শূন্য পয়েন্ট। ৭৬ মিনিটে সিরিয়ার পক্ষে এক মাত্র গোলটি করেন ওমর খরিবিন।

    গ্রুপ থেকেই বিদায়

    এএফসি এশিয়া কাপের দ্বিতীয় রাউন্ডে ওঠা হল না সুনীল ছেত্রীদের। প্রতিযোগিতার পরের রাউন্ডে যাওয়ার আশা বাঁচিয়ে রাখতে হলে সিরিয়ার বিরুদ্ধে জিততেই হত ভারতকে। প্রথমার্ধে সিরিয়ার সঙ্গে সমানে সমানে লড়াইকরে ভারতীয় দল। তবে দ্বিতীয়ার্ধে কৌশল বদলে মাঝ মাঠের দখল ধীরে ধীরে নিয়ে নেন সিরিয়ার ফুটবলারেরা। জিততেই হবে— এ রকম ম্যাচে যেমন ফুটবল খেলা উচিত, সে ভাবেই খেলার চেষ্টা করেছে সিরিয়া। সিরিয়ার ফুটবলারদের গতি এবং শরীরিক সক্ষমতার সঙ্গে এঁটে উঠতে পারেনি ভারতীয় দল। সাত বছর পর এএফসি এশিয়ান কাপে কোনও ম্যাচ জিততে পারল সিরিয়া ফুটবল দল। আর সেইসঙ্গে ক্যাসিয়ান ঈগলসের দল খুব সম্ভবত এই প্রতিযোগিতার শেষ ১৬-তেও পৌঁছে গেল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives India Row: ভারতীয় বিমান ব্যবহারে না মুইজ্জু সরকারের, মলদ্বীপে বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    Maldives India Row: ভারতীয় বিমান ব্যবহারে না মুইজ্জু সরকারের, মলদ্বীপে বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্টের একগুঁয়ে মনোভাবের বলি কিশোর! শনিবার দ্বীপরাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে বছর চোদ্দর ওই কিশোরের (Maldives India Row)। তাকে এয়ারলিফ্টের জন্য ভারতের দেওয়া ডর্নিয়ার বিমান ব্যবহার করার অনুমতি দেয়নি মহম্মদ মুইজু প্রশাসন। তার জেরেই অসুস্থ ওই কিশোরটির মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি পরিবারের।

    মুইজ্জু সরকার

    গত নির্বাচনে দ্বীপরাষ্ট্রের ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী মুইজ্জুর সরকার। তার পর থেকে পরম মিত্র ভারতের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে মলদ্বীপের। দুই দেশের সম্পর্ক যখন প্রায় তলানিতে, তখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কটাক্ষ করে বসে মলদ্বীপের তিন জুনিয়র মন্ত্রী। তার পরে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্কে আক্ষরিক অর্থেই ফাটল ধরে। বিশ্ব নেতা মোদিকে কক্ষাট করায় ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে যায় মুইজ্জু প্রশাসন। বাধ্য হয়ে (Maldives India Row) সাসপেন্ড করে অভিযুক্ত তিন মন্ত্রীকে। তার পরেও অবশ্য উন্নতি হয়নি দুই দেশের সম্পর্কের। এহেন আবহে অসুস্থ বালককে ভারতীয় বিমান ব্যবহারের অনুমতি না দিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে মুইজ্জুর সরকার।

    বেঘোরে মৃত্যু কিশোরের

    জানা গিয়েছে, ওই কিশোরের ব্রেন টিউমার ছিল। স্ট্রোক হওয়ার পর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে পড়ে। তার পরিবারের তরফে বাড়ি গাফ আলিফ ভিলিংগিলি থেকে রাজধানী মলে নিয়ে যাওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের অনুরোধ করা হয়। অভিযোগ, অসুস্থ কিশোরের পরিবারের অনুরোধে কান দেয়নি মুইজ্জু সরকার। যার জেরে কার্যত বেঘোরে মৃত্যু হয় ওই কিশোরের। ঘটনার জেরে শোকে মুহ্যমান মৃতের পরিবার। কান্না সামলে কোনওরকমে ওই কিশোরের বাবা বলেন, “ছেলের স্ট্রোকের পরেই আমরা তাকে মালেতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আইল্যান্ড অ্যাভিয়েশনকে কল করেছিলাম। কিন্তু তারা আমাদের কলের উত্তর দেয়নি।”

    আরও পড়ুুন: বাঙালি শিল্পীর কণ্ঠে গাওয়া, নজরুলের লেখা ‘রাম বন্দনা’ ট্যুইট করলেন প্রধানমন্ত্রী

    মেডিক্যাল ইভাকুয়েশনের দায়িত্বে থাকা সংস্থা আসান্ধা কোম্পানি লিমিটেডের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “গভীর দুঃখের সঙ্গে আমরা জানাচ্ছি কিশোরটির অকাল প্রয়াণ দুর্ভাগ্যজনক। ১৮ জানুয়ারি ছেলেটিকে জরুরি ভিত্তিতে মেডিকেল ইভাকুয়েশন দেওয়া হয়েছিল। তার পরেও শেষ রক্ষা হয়নি। আসান্ধা কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট ও স্টাফেরা শোকন্তপ্ত পরিবারকে সমবেদনা জানাচ্ছে। তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে আমরাও আল্লার কাছে কিশোরটির আত্মার শান্তি কামনা করি (Maldives India Row)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নত ভারতের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। শিল্প-বাণিজ্য, ক্রীড়া-বিনোদন সবক্ষেত্রেই জগৎ সভার শ্রষ্ঠ আসনই স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এমনই এক স্বপ্ন পূরণের কথা জানালেন মোদি। খেলার দুনিয়ায় ভারতের টার্গেট ২০৩৬ অলিম্পিক্স, ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। জানালেন, আগামী ২০৩৬ সালের অলিম্পিক গেমসের আয়োজক দেশ হওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে ভারত। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    চেন্নাইয়ে খেলো ইন্ডিয়া ইউথ গেমসের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমরা কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি, যাতে ২০২৯ সালের ইউথ অলিম্পিক্স এবং ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করা যেতে পারে ভারতে। খেলা শুধু মাঠের মধ্যেই সীমিত নেই, এটা নিজেই একটা স্বতন্ত্র অর্থনীতি।” প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তব্য, তিনি গ্যারান্টি দিয়েছেন ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করার। আর সেক্ষেত্রে ‘ক্রীড়াক্ষেত্রের অর্থনীতির’ বৃদ্ধিও যে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, সে কথাও তুলে ধরেন মোদি। শুধু তাই নয়, গত এক দশকে খেলার দুনিয়া কীভাবে আমূল সংস্কার করা হয়েছে, সে কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। অতীতে যেভাবে বিভিন্ন খেলার নিয়ামক বোর্ডগুলিকে কেন্দ্র করে বিস্তর অভিযোগ উঠে আসত, সে সব দিন এখন অতীত। মোদির কথায়, ‘খেলার ভিতরের খেলা’ বন্ধ হয়েছে বিগত এক দশকে। উল্লেখ্য, বিগত কয়েক বছরে খেলার দুনিয়ায় আলাদা জায়গা বানিয়ে নিয়েছে ভারত। প্যারালিম্পিক্স থেকে শুরু করে এশিয়ান গেমস সর্বত্র ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা সাফল্য পেয়েছেন। 

    ক্রীড়াক্ষেত্রে রাজনীতি অতীত

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন বলেন, “গত দশ বছরে সরকার বিভিন্ন সংস্কার এনেছে এবং খেলোয়াড়রাও দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন, যার ফলে গোটা ক্রীড়াক্ষেত্রেই বদল এসেছে।” তাঁর মতে, ভারতে খেলোয়াড় বা প্রতিভার কোনওদিনই কোনও অভাব ছিল না। কিন্তু গত এক দশকে যেভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে সরকার তাঁদের সাহায্য করেছে, তাতে তাঁরা নিজেদের মধ্যে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস পেয়েছেন। এবার সরকার ২০৩০ সালের যুব অলিম্পিক্স (Youth Olympics) ও ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (Olympics) ভারতে আয়োজনের চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share