Tag: India

India

  • Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    Indresh Kumar: পাক-অধিকৃত কাশ্মীর আমাদের, ফের আমাদের হওয়া উচিত, দাবি আরএসএস নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) অধিকৃত কাশ্মীর (Kashmir) আমাদের। ফের আমাদের হওয়া উচিত। এই কথাগুলি যিনি বলেছেন তিনি রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের (RSS) ন্যাশনাল এক্সিকিউটিভ মেম্বার ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar)। শুক্রবার ছিল মুসলিম ন্যাশনাল ফোরামের ২১তম প্রতিষ্ঠা দিবস। এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল ইন্দ্রেশ কুমারকে। এই অনুষ্ঠানেই তিনি বলেন, বালুচিস্তান এবং সিন্ধের মতো অঞ্চলগুলি পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যেতে পারে। সেখানকার বাসিন্দারা পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ার কথা বলছেন। এবং এজন্য তাঁরা লাগাতার আন্দোলন করে চলেছেন।

    আরএসএসের এই নেতা বলেন…

    আরএসএসের এই নেতা বলেন, যদি মানুষ ধর্মান্ধতার চোখে একে দেখেন, তাহলে উত্তরও বদলে যাবে। যদি তাঁরা সততার সঙ্গে বিবেচনা করেন, তাহলে সত্য প্রকাশ্যে আসবেই। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ওই অনুষ্ঠানে ইন্দ্রেশ কুমার বলেন, পাকিস্তানেই স্লোগান উঠছে, কাশ্মীর ছাড়া পাকিস্তান অসম্পূর্ণ। তিনি (Indresh Kumar) বলেন, এটা আমাদেরও কর্তব্য। ভারতীয়দেরও বলতে হবে লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এট মসজিদ, মাদ্রাসা এবং জনসভায় বলতে আমাদের সমস্যা কোথায়?  

    আরও পড়ুন: প্রাক নববর্ষে এক পদ, এক পেনশন নিয়ে বড় ঘোষণা মোদি সরকারের, জানুন বিশদে

    পাকিস্তানকে নিশানা করে ইন্দ্রেশ কুমার (Indresh Kumar) গালিব অডিটোরিয়ামের একটি অনুষ্ঠানে বলেছিলেন, আমরা আমাদের দেশকে ভালবাসি। তোমরা তোমাদের দেশকে ভালবাস। তোমরা যদি আমাদের ভালবাসা চুরি কর, তাহলে তোমাদেরও আয়না দেখাতে হবে। মুসলিম রাষ্ট্রীয় মঞ্চের ২০তম প্রতিষ্ঠা সভায় ইন্দ্রেশ কুমার বলেছিলেন, এতে আমাদের কী সমস্যা হবে যদি বলি নানকানা সাহিব, সারদাপীঠ, লাহোর, করাচি ছাড়া ভারত অসম্পূর্ণ। এবং এটাই সত্য। তিনি বলেন, কৈলাশ-মানস সরোবরও আমাদের। আবারও আমাদের হওয়া উচিত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    Richard Verma: আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ পদে ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড ভার্মা, জানেন তিনি কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জয়জয়কার ভারতীয় (Indian) বংশোদ্ভূতের! এবার ইউএস (US) ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের ডিপ্লমেটিক পদে বসলেন এক ইন্দো-আমেরিকান। শুক্রবার তাঁকে নিয়োগ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। ইন্দো-আমেরিকান এই ব্যক্তির নাম হল রিচার্ড আর ভার্মা (Richard Verma)। হোয়াইট হাউস সূত্রে খবর, শুক্রবার ওই পদে রিচার্ড আর ভার্মার নাম ঘোষণা করেছেন বাইডেন স্বয়ং। স্টেট ফর ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিসোর্সেসের ডেপুটি সেক্রেটারি পদে নিয়োগ করা হয়েছে তাঁকে।

    রিচার্ড আর ভার্মা…

    বিস্তর টালবাহানার পরে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। ব্রিটেনের পর এবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গুরুত্বপূর্ণ পদ অলঙ্কৃত করবেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। বর্তমানে ভার্মা রয়েছেন চিফ লিগ্যাল অফিসার পদে। তিনি মাস্টারকার্ডে গ্লোবাল পাবলিক পলিসির প্রধানও। এক সময় তিনি কাজ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে, পোস্টিং ছিলেন ভারতে। ওবামা প্রশাসনেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন তিনি। তখন ভার্মা ছিলেন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অফ স্টেট ফর লেজিসলেটিভ অ্যাফেয়ার্স। কেরিয়ারের একেবারে গোড়ার দিকে ভার্মা (Richard Verma) ছিলেন ইউনাইটেড স্টেট সেনেটর হ্যারি রীডের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসর। একই সঙ্গে তিনি ছিলেন ডেমোক্রেটিক হুইপ, মাইনরিটি লিডার এবং মেজরিটি লিডার অফ দ্য ইউনাইটেড স্টেটস সেনেট। এশিয়া গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। আরও বেশ কিছু সংস্থার গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন ছিলেন রিচার্ড আর ভার্মা। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সেও কাজ করেছেন তিনি। সেখানে তিনি ছিলেন জাজ অ্যাডভোকেট।

    আরও পড়ুন: মৃতদেহের স্তূপ, কাজ করছেন সংক্রমিতরা, চিনের করোনা পরিস্থিতিতে তস্ত্র গোটা বিশ্ব

    দীর্ঘ কেরিয়ারে বহু পুরস্কার পেয়েছেন ইন্দো-আমেরিকান রিচার্ড আর ভার্মা। এর মধ্য রয়েছে ডিস্টিংগুইশড সার্ভিস মেডেল। তাঁকে এই সম্মান দিয়েছিল ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট। কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের কাছ থেকে তিনি পেয়েছিলেন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স ফেলোশিপ। ইউনাইটেড স্টেটস এয়ারফোর্সের কাছ থেকে পেয়েছিলেন মেরিটোরিয়াস সার্ভিস মেডেল। হোয়াইট হাউসের ওই প্রেস রিলিজ থেকে এও জানা গিয়েছে, রিচার্ড আর ভার্মাকে (Richard Verma) এক সময় নিয়োগ করা হয়েছিল প্রেসিডেন্টের ইন্টেলিজেন্স বোর্ডে। ওয়েপনস অফ মাস ডেস্ট্রাকশান অ্যান্ড টেররিজম কমিশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। ফোর্ড ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি হিসেবেও কাজ করেছেন রিচার্ড আর ভার্মা। এছাড়াও আরও বেশ কিছু বোর্ডে কাজ করেছেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ন্যাশনাল এনডাওমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি অ্যান্ড লেহাই ইউনিভার্সিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    MQ 9 Reaper Drone: ভারতের হাতে আসছে আমেরিকার ঘাতক ড্রোন, জেনে নিন মারণ ক্ষমতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমকিউ সিরিজের অত্যাধুনিক সংস্করণ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone) হাতে পাচ্ছে ভারত (India)। এই অস্ত্রেই আমেরিকা (US) বধ করেছিল তালিবান প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমর, তেহরিক ই তালিবানের পাকিস্তানের নেতা বায়তুল্লা মেহসুদ, সিরিয়ার আল কায়দা প্রধান সেলিম আবু আহমেদ, ইরানের (Iran) জেনারেল কাশেম সোলেমানি, আল কায়দা প্রধান আয়মান আল জাওয়াহিরি সহ অনেকেই। এই সিরিজেরই অত্যাধুনিক সংস্করণ হাতে পাচ্ছে ভারতীয় সেনা।

    এমকিউ ৯ রিপার…

    এমকিউ ৯ রিপার নামের এই ড্রোনটি পরিচিত গার্ডিয়ান নামে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত আপাতত কিনবে এমকিউ ৯ ড্রোনের দুটি মডেল। এই ড্রোনের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল, ৫০ হাজার ফুট উচ্চতায় থেকে শত্রুর ওপর নির্ভুল আঘাত হানতে পারে। শত্রুপক্ষের রেডারের নজরদারি এড়াতে পারে এই ড্রোন। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৩০ কিলোমিটার গতিতে উড়তে পারে। টানা ২৭ ঘণ্টা ওড়ার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। সর্বোচ্চ বহন ক্ষমতা ১ হাজার ৭৪৬ কিলোগ্রাম। জানা গিয়েছে, আমেরিকা ছাড়া ফ্রান্স, গ্রিস, ইতালি, জার্মানি, বেলজিয়াম এবং স্পেনের হাতে রয়েছে এমকিউ ৯ রিপার ড্রোন (MQ 9 Reaper Drone)। ন্যাটো জোটের বাইরে থাকা প্রথম দেশ হিসেবে এই অস্ত্র পাচ্ছে ভারত।

    আরও পড়ুন: নববর্ষের উপহার! ২০২৩-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন দেবে কেন্দ্র

    ২০১৭ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমেরিকা সফরের আগে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতকে এই সিরিজের ২২টি ড্রোন বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। মূল্য ধার্য হয়েছিল ৩০০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪ হাজার ৮৩১ কোটি টাকা। পরে স্থল, নৌ ও বিমানবাহিনীর জন্য এই সিরিজের মোট ৩০টি ড্রোন কেনার সমঝোতাপত্রে স্বাক্ষর হয়।

    এমকিউ ৯ রিপারের (MQ 9 Reaper Drone) অস্ত্রভাণ্ডারের মধ্যে রয়েছে হেলফায়ার আর ৯ এক্স। পাঁচ ফুট লম্বা, পঁয়তাল্লিশ কিলোগ্রাম ওজনের মিলিমেট্রিক ওয়েভ রেডার যুক্ত এই ক্ষেপণাস্ত্রের ধারালো ব্লেডগুলি উচ্চ গতিতে বেরিয়ে ছিন্নভিন্ন করে দেয় শত্রুকে। তবে বাড়িঘরের কোনও ক্ষতি হয় না। এই মারণাস্ত্র হাতে এলে ভবিষ্যতে বালাকোটের ধাঁচে পাক অধিকৃত কাশ্মীর বা খাইবার পাখতুনখোয়ায় জঙ্গি শিবিরে কোনও ঝুঁকি ছাড়াই হামলা চালাতে পারবে ভারতীয় সেনা। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে দু বছরের জন্য ভারতীয় নৌসেনা এই সিরিজের ড্রোন লিজে নিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

  • Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Vande Bharat Express: অত্যাধুনিক ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার দেশের পঞ্চম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বেঙ্গালুরু থেকে দক্ষিণ ভারতে এমন এক্সপ্রেস ট্রেন এটিই প্রথম। ট্রেনটি চলাচল করবে মাইসুরু ও চেন্নাইয়ের মধ্যে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) জানিয়েছে, ট্রেনটি চেন্নাইয়ের ইন্ডাস্ট্রিয়াল হাব থেকে বেঙ্গালুরুর টেক, স্টার্টআপ হাব এবং মাইসুরু শহরের বিখ্যাত পর্যটনস্থলগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করবে। ট্রেনটি যদি বেঁধে দেওয়া গতিতে ছোটে, তাহলে চেন্নাই থেকে বেঙ্গালুরু যেতে সময় লাগবে মাত্র তিন ঘণ্টা।

    বন্দে ভারত এক্সপ্রেস…

    আসুন, জেনে নেওয়া যাক বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সুযোগ সুবিধা। নয়া বন্দে ভারত ট্রেনের মাঝে থাকছে নন ড্রাইভিং ট্রেলার কোচ। এটি খানিকটা ইএমইউয়ের মতো। এটি প্রতি ১৪০ সেকেন্ডে অতিক্রম করবে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা। এর আগে এর সময়কাল ছিল ১৪৫ সেকেন্ড। এই ট্রেনের ইমার্জেন্সি ইলেক্ট্রিসিটি সংযোগ আগের চেয়ে অনেক বেশি ভাল। কোচের বাইরে থাকবে ৪টি প্লাটফর্ম সাইট ক্যামেরা। থাকবে রিয়ার ভিউ ক্যামেরাও। ট্রেনে যাতে জীবাণুমুক্ত বাতাস থাকে, তাই থাকবে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ইউভি ল্যাম্প। কোচে রয়েছে লেভেল ২ ইন্টিগ্রেশন সার্টিফিকেশন সেফটি। অগ্নিকাণ্ড থেকে রক্ষা পেতে এই ট্রেনে রয়েছে এরোসল ফায়ার সাপ্রেশন সিস্টেম। ফলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটলে ট্রেনে ততক্ষণাৎ ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

    আরও পড়ুন: বাংলাকে প্রাক-নববর্ষের উপহার প্রধানমন্ত্রীর! এ রাজ্যেও চলবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, জানুন কবে

    এই ট্রেনে অনেক বেশি সংখ্যক ইমার্জেন্সি জানালা রয়েছে। প্যাসেঞ্জার ইনফর্মেশন সিস্টেমও আগের চেয়ে ঢের বেশি ভাল। ট্রেনের (Vande Bharat Express) প্রতিটি শ্রেণিতেই রয়েছে রিক্লাইনিং আসন। এক্সিকিউটিভ কোচে রয়েছে ১৮০ ডিগ্রি রোটেটিং আসন। বিমানের আসনের মতো সুবিধাও মিলবে এই আসনগুলিতে। জরুরি প্রয়োজনে লোকো পাইলট এবং ট্রেনের গার্ড নিজেদের পাশাপাশি যাত্রীদের সঙ্গেও কথা বলতে পারবেন। বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে থাকছে অটোমেটিক দরজা, ফায়ার সেন্সর, সিসিটিভি ক্যামেরা, ওয়াইফাইয়ের সুবিধা, তিন ঘণ্টার ব্যাটারি ব্যাক আপ এবং জিপিএস। ট্রেনের কোচগুলি অন্যান্য ট্রেনের তুলনায় হালকা। ট্রেনের জানালাগুলোও বেশ চওড়া। যাত্রীদের লাগেজ রাখার জন্য রয়েছে ঢের বেশি জায়গা। প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ৩০ তারিখে শিয়ালদহ থেকে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। বাংলায় এটিই হবে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Zelensky: ইটের বদলে পাটকেল! ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত ইউক্রেনের, গোলায় জখম ২ রুশ আধিকারিক

    Zelensky: ইটের বদলে পাটকেল! ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত ইউক্রেনের, গোলায় জখম ২ রুশ আধিকারিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়াকে (Russia) ইটের জবাব পাটকেলে দিল ইউক্রেন (Ukraine)! ভ্লাদিমির পুতিন বাহিনীর হাত থেকে অধিকৃত অঞ্চল ছিনিয়ে নিতে ডনেৎস্কে প্রত্যাঘাত করল ভলোদিমির জেলেনস্কির বাহিনী। দিন কয়েক ধরে ইউক্রেনের রাজধানী কিভে ব্যাপক হামলা চালাচ্ছে রুশ ফৌজ। বুধবার তারই জবাব দিল ইউক্রেন (Zelensky)। জেলেনস্কির বাহিনীর গোলাবর্ষণে গুরুতর জখম হয়েছেন রুশ প্রশাসনের দুই পদস্থ আধিকারিক। এঁরা হলেন, পুতিনের অন্যতম উপদেষ্টা তথা রাশিয়ার প্রাক্তন উপপ্রধানমন্ত্রী দিমিত্রি রোগোজিন এবং মস্কো স্বীকৃত সার্বভৌম ডনেৎস্ক পিপলস রিপাবলিকের মুখ্য প্রশাসক ভিতালি খোটসেঙ্কো। রুশ সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ডনেৎস্কের একটি হোটেলে বৈঠক করছিলেন রুশ প্রশাসনের এই দুই আধিকারিক। আচমকাই হোটেলে আছড়ে পড়ে গোলা। গুরুতর জখম হন দুজনেই।

    ডনেৎস্ক ও লুহানস্ক…

    গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার আগেই ডনেৎস্ক ও লুহানস্ক অঞ্চলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল মস্কো। গত কয়েক বছর ধরে ওই দুই অঞ্চলে সক্রিয় মস্কোপন্থী সশস্ত্র মিলিশিয়া গোষ্ঠীগুলি। যদিও ওই অঞ্চলে নিরঙ্কুশ আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি রাশিয়া। ২০১৪ সালে দক্ষিণ ইউক্রেনের ক্রাইমিয়ায় গণভোট করিয়ে দখল নিয়েছিল মস্কো। সেই একই কায়দায় চলতি বছর সেপ্টেম্বরের গোড়ায় ইউক্রেনের ডনেৎস্ক ও লুহানস্কের পাশাপাশি জাপোরিজিয়া ও খেরসনের অধিকৃত অঞ্চলে গণভোট করিয়ে সেগুলিকে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তির কথা ঘোষণা করেছিল পুতিন সরকার। তাদের দাবি, ডনেৎস্ক, লুহানস্ক, জাপোরিজিয়া ও খেরসন এই চার অঞ্চলের ৮০ শতাংশেরও বেশি অধিবাসী রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্তিকরণের পক্ষে মত দিয়েছিলেন।

    আরও পড়ুন: ৭০টিরও বেশি মিসাইল হামলা রাশিয়ার! মৃত ৪, ইউক্রেন জুড়ে ‘ব্ল্যাকআউট’

    এদিকে, বুধবারই রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে অস্ত্র সাহায্যের আবেদন জানাতে আমেরিকা সফরে গিয়েছেন জেলেনস্কি (Zelensky)। এদিন তিনি মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ অধিবেশনে ভাষণও দেন। জেলেনস্কি বলেন, ইউক্রেন বেঁচে রয়েছে এবং লাথি মারছে। তিনি বলেন, ইউক্রেন তার লাইনেই রয়েছে। এবং আমরা কখনও আত্মসমর্পণ করব না। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। তার জেরে মৃত্যু হয়েছে কয়েক হাজার মানুষের। ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বিশ্ব অর্থনীতিতে। যদিও এটা যুদ্ধের যুগ নয় বলে পুতিনকে বার্তা দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Covid 19: ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    Covid 19: ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙাচ্ছে মারণ ভাইরাস করোনা (Covid 19)। নিত্যদিন সংক্রমণ বাড়ছে চিন (China), জাপান (Japan), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে। সেই কারণে মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যকে করোনা পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ দিয়েছে।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বক্তব্য…

    এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানায়, হঠাৎ করেই জাপান আমেরিকা, কোরিয়া, ব্রাজিল, চিনে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়া যথেষ্ঠ উদ্বেগের। চিনের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে ভারত (India)। পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করতে হবে। এতে করোনার প্রজাতি ট্র্যাক করা সম্ভব। এতে বোঝা যাবে ভারতে করোনার নতুন কোনও প্রজাতি এসেছে কী না। যদি জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে নয়া কোনও প্রজাতি ধরা পড়ে, তবে শীঘ্রই পদক্ষেপ করা সম্ভব হবে।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ, অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি এবং প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্বাস্থ্য সচিবদের চিঠি লিখে জানিয়েছেন, বর্তমানে দেশে করোনার (Covid 19) যে প্রজাতি রয়েছে, তার স্বভাববিধির ওপর নজর রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজেশ ভূষণ চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, ভারত ফাইফ ফোল্ড স্ট্র্যাটেজি মেনে করোনার মোকাবিলা করে এসেছে। এই ফাইভ ফোল্ড স্ট্র্যাটেজি হল, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিট, ভ্যাক্সিনেশন এবং কোভিডবিধি মেনে চলা।  

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৬ মার্চ প্রথম করোনা (Covid 19) সংক্রমিতের খোঁজ মেলে এ রাজ্যে। এর পর তিন বছর ধরে দাপিয়ে বেড়িয়েছে করোনা। শেষমেশ রবিবার দৈনিক সংক্রমণ পৌঁছে যায় শূন্যে। তার পর আটচল্লিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই চলে এল কেন্দ্রের সতর্কবার্তা।

    আরও পড়ুন: ‘ডাকাতকে বাঁচাতে সরকার যা করছে, তাতে বিপদ বাড়ছে’ অনুব্রত প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    এদিকে, চিনের করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও, এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই ভারতে। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্যানেলই এ কথা জানিয়েছে। তারা এও জানিয়েছে, চিনের কোভিড পরিস্থিতির ওপর সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে। কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান এনকে অরোরা সংবাদ সংস্থাকে জানান, দেশে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা পরিস্থিতি। এদিকে, আজ, বুধবার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করতে পদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনশুখ মাণ্ডব্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Project Vartak: চিনকে চাপে রাখতে অরুণাচল সীমান্তে পরিকাঠামো গড়ছে ভারত!

    Project Vartak: চিনকে চাপে রাখতে অরুণাচল সীমান্তে পরিকাঠামো গড়ছে ভারত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে চোখ রাঙাচ্ছে লাল ফৌজ। মাঝে মধ্যেই চেষ্টা চালাচ্ছে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢুকে পড়ার। অরুণাচল প্রদেশে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছেই চিন(China) পরিকাঠামোও গড়ে তুলেছে বলে খবর। এসবেরই জবাব দিতে ফের একবার আস্তিন গোটাচ্ছে ভারতীয় সেনা। লাল ফৌজকে যোগ্য জবাব দিতে অরুণাচল প্রদেশে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর পরিকাঠামো গড়ছে ভারতও (India)। তাওয়াংয়ের ঘটনার পর এবার এ ব্যাপারে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রকল্পের নাম দেওয়া হয়েছে প্রজেক্ট ভারটক (Project Vartak)। এই প্রজেক্টের চিফ ইঞ্জিনিয়র ব্রিগেডিয়ার রামন কুমার সংবাদ মাধ্যমকে জানান বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন রাস্তার উন্নয়ন করছে, সংস্কার করা হচ্ছে রাস্তাঘাট। পশ্চিম অসম এবং পশ্চিম অরুণাচল প্রদেশে ইতিমধ্যেই এ কাজ শুরু হয়েছে।

    রামন কুমার বলেন…

    প্রজেক্টের চিফ ইঞ্জিনিয়র ব্রিগেডিয়ার রামন কুমার বলেন, আমাদের ন্যাশনাল হাইওয়ে রয়েছে, সিঙ্গল লেন রোডস, ডাবল লেন রোডস এবং অন্যান্য ধরনের রাস্তা আছে। আমরা তাওয়াং জেলার প্রত্যন্ত এলাকার সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চাই। এলাকার আর্থ-সামাজিক পরিকাঠামোর উন্নয়নও করতে চাই আমরা। তিনি জানান, দুটি টানেলের কাজও চলছে। একটি হল সেলা টানেল, অন্যটি নেচিপু টানেল। শীতকালে বরফ পড়ে। তখন যাতায়াতে সমস্যা হয়। সেই সমস্যার সমাধান করতেই তৈরি করা হচ্ছে দুটি টানেল। তিনি বলেন, সেলা টানেলের কাজ চলছে। এটি সেলা পাসের চারশো মিটার নীচে। টানেলের কাজ শেষ হয়ে গেলে এই এলাকার লোকজন শীতকালে বরফ পড়ার সময়ও অনায়াসে একস্থান থেকে অন্যত্র যাতায়াত করতে পারবেন টানেলের মাধ্যমে।

    আরও পড়ুন: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    চিফ ইঞ্জিনিয়র ব্রিগেডিয়ার রামন কুমার বলেন, আমরা নেচিপু টানেলেও কাজ করছি। এটা নেচিপু পাসের কাছেই। টানেল দুটির নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ হয়ে গেলে সেনার পাশাপাশি সাধারণ যানবাহনও চলাচল করতে পারবে। টানেলের মাধ্যমে যাতায়াত হবে অনায়াস। তিন বলেন, এটা যে কেবল সেনা এবং এলাকাবাসীর উপকারে লাগবে তা নয়, উন্নত হবে এলাকার পর্যটন শিল্পও। রাস্তার পরিকাঠোমা উন্নয়নের পাশাপাশি প্রত্যন্ত এলাকায়ও যাতে মোবাইল কানেকটিভিটি মেলে, সেজন্য তাওয়াং এবং সীমান্তের অন্যত্র বসানো হচ্ছে মোবাইল টাওয়ারও। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ৯ তারিখে তাওয়াংয়ে হাতাহাতি হয় ভারতীয় সেনা ও লাল ফৌজের।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • S Jaishankar: রাহুলের ‘পিটাই’ শব্দের তীব্র প্রতিবাদ জয়শঙ্করের, কংগ্রেস সাংসদকে কী বললেন জানেন?

    S Jaishankar: রাহুলের ‘পিটাই’ শব্দের তীব্র প্রতিবাদ জয়শঙ্করের, কংগ্রেস সাংসদকে কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) আমাদের জমি কেড়ে নিয়েছে। আমাদের সেনাদের প্রহার করছে। অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) তাওয়াংয়ে ভারতীয় সেনা ও চিনা ফৌজের হাতাহাতি প্রসঙ্গে কথাগুলি বলেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সোমবার লোকসভায় কংগ্রেস সাংসদের ওই বক্তব্যের জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তাঁর মতে, সেনা জওয়ানদের সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে রাহুলের ‘পিটাই’ (প্রহার) শব্দটি ব্যবহার করা উচিত হয়নি। জয়শঙ্কর বলেন, রাজনৈতিক সমালোচনা নিয়ে আমাদের কোনও অসুবিধা নেই। কিন্তু আমাদের জওয়ানদের অশ্রদ্ধা করা উচিত নয়। তিনি বলেন, লোকে বলে, আমার নিজের উপলদ্ধি আরও গভীর হওয়া উচিত। যিনি এই পরামর্শ দিয়েছেন, তাঁর প্রতি আমার মনে শ্রদ্ধা ছাড়া কিছু নেই। এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, জওয়ানদের সম্পর্কে পিটাই শব্দটি ব্যবহার করা ঠিক হয়নি।

    রাহুল উবাচ…

    প্রসঙ্গত, গত ৯ ও ১১ ডিসেম্বর অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং জেলায় প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর চিন ও ভারতীয় সেনার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছিল। দু পক্ষেরই বেশ কয়েকজন সেনা অল্পবিস্তর জখম হয়েছিলেন। এই প্রসঙ্গেই রাজস্থানের জয়পুরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে কংগ্রসে সাংসদ রাহুল গান্ধী বলেন, চিন আমাদের জমি কেড়ে নিয়েছে। আমাদের সেনাদের প্রহার করছে। চিনের হুমকি স্পষ্ট। কিন্তু, সরকার এটা গোপন করে যাচ্ছে, অবজ্ঞা করছে। লাদাখ ও অরুণাচলে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে চিন। আর সরকার ঘুমিয়ে আছে।

    আরও পড়ুন: ফের একবার প্রধানমন্ত্রীর মুখোমুখি হতে পারেন মমতা, কেন জানেন?

    বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমরা যদি চিনা হুমকি অস্বীকারই করে থাকি, তাহলে সেনা জওয়ানরা নিয়ন্ত্রণরেখায় কী করছেন? রাহুল গান্ধী বলেছেন বলে তাঁরা সেখানে যাননি। সেনা জওয়ানরা ওখানে গিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন বলে। তিনি বলেন, আমরা চিনকে একতরফাভাবে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখার পরিবর্তন করতে দেব না। তিনি বলেন, আমাদের সেনারা সমুদ্রস্পৃষ্ঠ থেকে ১৩ হাজার ফুট ওপরে ইয়াংসি সীমান্তে পাহারা দিচ্ছেন। সেই সেনাদের সম্মান করা উচিত এবং তাঁদের প্রশংসা করা উচিত। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর এই প্রথম মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় চিনা ও ভারতীয় সেনার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    Nuclear Threat: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি পাক মন্ত্রীর, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের বিরুদ্ধে পরমাণু যুদ্ধের হুমকি (Nuclear Threat) পাকিস্তানের মন্ত্রীর! দিন কয়েক আগে ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে(PM Modi) নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছিলেন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (PPP) নেতা বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি। রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে তিনি ওই মন্তব্য করেছিলেন। এবার তাঁরই দলের এক নেত্রী শাজিয়া মারি দিলেন পরমাণু যুদ্ধের (Nuclear Threat) হুমকি। বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে আয়োজিত এক সভায় পাকিস্তানের মন্ত্রী শাজিয়া মারি বলেন, ভারতের ভুলে গেলে চলবে না যে পাকিস্তানের কাছেও পরমাণু বোমা আছে। চুপ করে বসে থাকার জন্য আমরা পরমাণু বোমা বানাইনি। প্রয়োজনে আমরা পিছপা হব না। 

    নেপথ্য কাহিনি…

    রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আলোচনায় যোগ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেই সময় তিনি পাকিস্তানকে সন্ত্রাসের এপিসেন্টার বলে অভিহিত করেন। আন্তর্জাতিক মঞ্চে পাকিস্তানের মুখোশ খুলে দিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, যে দেশ ওসামা বিন লাদেন ও পড়শি দেশের সংসদে হামলাকারীদের আশ্রয় দেয়, অন্যদের উপদেশ দেওয়ার বিশ্বাসযোগ্যতাই তাদের নেই। এর পরেই বক্তৃতা দিতে উঠে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি নিশানা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে। তিনি বলেন, ওসামা বিন লাদেন মারা গিয়েছেন। কিন্তু গুজরাটের কসাই বেঁচে আছেন। তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: অগ্নি-৫ এর পাল্লা বাড়িয়ে করা যেতে পারে ৭ হাজার কিমি!

    বিলাওয়ালের এহেন মন্তব্যের জেরে কড়া প্রতিক্রিয়া দেয় ভারত। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রীর এই মন্তব্য পাকিস্তানের হীনমন্যতার পরিচায়ক বলে মন্তব্য করে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। বিলাওয়ালের মন্তব্যের প্রতিবাদে শুক্রবার দিল্লিতে পাক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপি। শনিবার দেশের সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন পদ্ম নেতৃত্ব। পাকিস্তান ও বিলাওয়ালের কুশপুতুলও দাহ করে বিজেপি। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, বিলাবল ভুট্টো জারদারির মন্তব্যের সমর্থনে বলতে গিয়েই পরমাণু যুদ্ধের প্রসঙ্গ টানেন তাঁরই দল পিপিপির নেত্রী শাজিয়া। শাজিয়া কিংবা তাঁর দলের নেতা বিলাওয়ালের ‘অভব্য’ মন্তব্য তাঁদের দেশের মানসিকতারই পরিচায়ক বলে মনে করেন সিংহভাগ ভারতবাসী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Tawang: তাওয়াংয়ের ওপর শ্যেন দৃষ্টি চিনের! কারণ কি জানেন?

    Tawang: তাওয়াংয়ের ওপর শ্যেন দৃষ্টি চিনের! কারণ কি জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশের (Arunachal Pradesh) তাওয়াংয়ের (Tawang) ওপর শ্যেন দৃষ্টি চিনের। এর প্রধান কারণ, তাওয়াং জায়গাটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর। শুধু তাই নয়, ধর্মীয় গুরুত্বের জন্যও তাওয়াংয়ের বিশেষ কদর রয়েছে চিনে (China)। সেই কারণেই দীর্ঘদিন ধরে তাওয়াংকেই পাখির চোখ করেছে ড্রাগনের দেশ।

    তাওয়াং…

    সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭ হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত তাওয়াং। জায়গাটি ১৯৬২ সালে ভারত-চিন সংঘর্ষের সঙ্গে যুক্ত। সেই কারণে ভারত এবং চিন দুই দেশের কাছেই তাওয়াংয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। ৬২-র যুদ্ধে তাওয়াং দখল করার পর ম্যাকমোহন লাইনের ভিতরে পড়ে যাওয়ায় চিন এটি খালি করেছিল। পরে চিন ম্যাকমোহন লাইন মানতে অস্বীকার করে। তাই ফের তাওয়াং দখল করতে চাইছে চিন। তাওয়াং নিজের কবজায় নিয়ে এসে ড্রাগনের দেশ চাইছে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশাপাশি তিব্বতকে পর্যবেক্ষণ করতে। এই তাওয়াংয়ের সঙ্গে তিব্বতের ধর্মীয় নেতা বতর্মান দালাই লামার একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। ১৯৫৯ সালে তিব্বত ছেড়ে যাওয়ার পর এখানে কিছু দিন কাটিয়েছিলেন দালাই।

    চিন থেকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারতের জন্য দুটি পয়েন্ট সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। একটি তাওয়াং (Tawang), অন্যটি চাম্বা উপত্যকা। তাওয়াং রয়েছে চিন-ভুটান সংযোগস্থলে। আর চাম্বার অবস্থান নেপাল-তিব্বত সীমান্তে। তাওয়াং দখল করতে পারলে চিন দাবি করবে, অরুণাচল প্রদেশ তাদেরই অংশ।  

    আরও পড়ুন: “কর্মীদের মধ্যে অতি-উৎসাহ তৈরি হয়েছে’’, ডিএ মামলা ছাড়লেন বিচারপতিরা! পিছল শুনানি

    এদিকে, তাওয়াংয়ে ভারত-চিন সংঘর্ষ পূর্ব পরিকল্পিত বলেই মনে করছেন কেউ কেউ। কারণ উপগ্রহ চিত্রে দেখা যাচ্ছে, তাওয়াং সীমান্তের কাছে গ্রাম তৈরি করে ফেলেছে চিন। এর পাশাপাশি একটি রাস্তাও তৈরি করেছে চিনা সেনাবাহিনী। প্রসঙ্গত, ৯ ডিসেম্বর তাওয়াংয়ের (Tawang) ইয়াঙ্গাটসে অঞ্চলে সংঘর্ষ হয় ভারত ও চিন সেনার। ওই এলাকায় থাকা ভারতীয় সেনা বাহিনীর ছাউনি সরাতে আসে প্রায় ৩০০ চিনা সেনা। তাদের হাতে ছিল কাঁটাযুক্ত লোহার লাঠি। ভারত বাধা দিলে শুরু হয় সংঘর্ষ। বেশ কিছুক্ষণ পরে পিছু হঠে চিনা সেনা। জানা গিয়েছে, পক্ষকাল ধরে এই হামলার প্রস্তুতি নিয়েছিল চিন সেনা। এ ব্যাপারে ভারত প্রথমেই সতর্ক হয়ে যাওয়ায় দ্রুত বদলে যায় পরিস্থিতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share