Tag: India

India

  • S Jaishankar: রাশিয়ায় পৌঁছলেন জয়শঙ্কর, কী নিয়ে আলোচনা করতে জানেন?

    S Jaishankar: রাশিয়ায় পৌঁছলেন জয়শঙ্কর, কী নিয়ে আলোচনা করতে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দু দিনের সফরে রাশিয়া (Russia) পৌঁছলেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবার তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই লাভরভের সঙ্গে। এই বৈঠকে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পরিবহণ, লজিস্টিক, এনার্জি সেক্টর, বিশেষত আর্কটিক সেল্ফ এবং রাশিয়ান ফার ইস্ট (Russian Far East) নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা।

    জয়শঙ্করের (S Jaishankar) সফর নিয়ে বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা হয়েছে একটি বিবৃতি। তাতে বলা হয়েছে, ভারতের সঙ্গে রাশিয়ার সহযোগিতার মূল বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে। অর্থনীতির উন্নতি, অর্থনৈতিক, এনার্জি, মিলিটারি-টেকনিক্যাল, হিউম্যানিটেরিয়ান, সায়েন্টিফিক এবং টেকনিক্যাল কোঅপারেশন নিয়ে আলোচনা হবে। মূল বিষয়গুলিতে কীভাবে দুই দেশ যৌথভাবে কাজ করতে পারে, তা নিয়েও আলোচনা হবে। রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানা গিয়েছে, জাতীয় মুদ্রা বিনিময় নিয়েও আলোচনা হতে পারে দুই দেশের মধ্যে। দুই দেশের দুই বিদেশমন্ত্রী রাষ্ট্রসংঘ, এসসিও, জি-২০ এবং আরআইসি নিয়েও মত বিনিময় করবে।

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) এবং লাভরভের মধ্যে আলোচনায় উঠে আসতে পারে এসসিও, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মতো আঞ্চলিক বিভিন্ন বিষয়ও। ইরানিয়ান নিউক্লিয়ার প্রবলেম সহ অন্যান্য কয়েকটি বিষয় নিয়েও আলোচনা হওয়ার কথা দুই দেশের দুই বিদেশমন্ত্রীর মধ্যে। রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, দুই দেশই বহন করে প্রিভিলেজড ও স্ট্র্যাটেজিক অংশীদারিত্ব। দুই দেশের সম্পর্কও বেশ কয়েক দশকের পুরানো।

    আরও পড়ুন: টাকার জোগান হচ্ছে, তাই বাড়ছে সন্ত্রাসবাদ, রাষ্ট্রসংঘের বৈঠকে এস জয়শঙ্কর

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ চলছে এখনও। এমতাবস্থায় রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক মসৃণ হলেও, ইউক্রেনের সঙ্গে নয়াদিল্লর সম্পর্ক খুব একটা ভালো নয়। কারণ যুদ্ধ চলাকালীনও ভারত জ্বালানি কিনেছে রাশিয়ার কাছ থেকে। রাষ্ট্রসংঘেও ভারতকে থাকতে দেখা গিয়েছে রাশিয়ার পাশেই। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ থামাতে ভারত মধ্যস্থতা করবে বলে যে খবর ছড়িয়েছে, সে প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রক বলেছে, আমরা তখনই সফল হব, যখন দু পক্ষই আমাদের কূটনৈতিক সততা সম্পর্ক নিঃসন্দেহ হবে। এ ক্ষেত্রে আস্থার অভাব রয়েছে। আর পুতিনকে বাদ দিয়ে কোনও মধ্যস্থতা কার্যকর হবে না। প্রসঙ্গত, এর আগে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) রাশিয়া গিয়েছিলেন ২০২১ সালের জুলাই মাসে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে নয়াদিল্লিতে এসেছিলেন রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Byju-s Lionel Messi: আড়াই হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পর বাইজুসের বাণিজ্যিক দূত মেসি! বিতর্কের ঝড় নেটদুনিয়ায়

    Byju-s Lionel Messi: আড়াই হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পর বাইজুসের বাণিজ্যিক দূত মেসি! বিতর্কের ঝড় নেটদুনিয়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাভের মুখ দেখার জন্য সম্প্রতি এক-ধাক্কায় আড়াই হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে বাইজুস ( BYJU’s)। তার জন্য ক্ষমাও চেয়েছেন সংস্থার প্রধান। এই আবহেই নয়া চমক দিল বাইজুস। ফুটবলের মেগাস্টার লিওনেল মেসিকে (Lionel Messi) গ্লোবাল অ্যাম্বাসাডর (Global Brand Ambassador) হিসেবে নিয়োগের ঘোষণা করল তারা। সামনেই ফিফা বিশ্বকাপ। তার আগে বাজার ধরতেই এই সিদ্ধান্ত বাইজুসের। তবে এতগুলো কর্মীকে কাজ থেকে ছাঁটাই করে মেসিকে বিপুল টাকা দিয়ে অ্যাম্বাসাডর নিয়োগ করায় বিতর্ক দানা বেঁধেছে।

    বাইজুস-এর ব্যবসা নীতি নিয়ে বিভ্রান্ত অনেকেই। লোকসানে ডুবে থাকা সংস্থা কীভাবে বিশ্বসেরা ফুটবলারের সঙ্গে হাত মেলায়? প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীদের। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ২০২০-২১ সালে বিপুল লোকসানের রিপোর্ট প্রকাশ করে বাইজুস। তারপরেই বাইজু-র বিনিয়োগকারীরা সংস্থার খরচে রাশ টানার জন্য চাপ দিতে শুরু করেন। এর আগে ২০১৯ সালে ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান স্পনসর হিসাবে জায়গা করে নেয় বাইজুস। সম্প্রতি ৫৫ মিলিয়ন ডলারের(৪৫৩ কোটি টাকা) বিনিময়ে ফের সেই চুক্তি রিনিউ করে সংস্থা। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চলছে, তারও অন্যতম প্রধান স্পনসর বাইজুস। বাইজুসের বিজ্ঞাপনের অন্যতম প্রধান মুখ শাহরুখ খান। তাঁর সঙ্গেও যে কম টাকার চুক্তি নয়। শুধু খরচে রাশ টানার ক্ষেত্রে কর্মী ছাঁটাই করা হচ্ছে। যেভাবে একধাক্কায় একাধিক কর্মীকে বাইজুস ছেঁটে ফেলেছে, তার জেরে কর্মচারীদের আস্থায় জায়গা থেকে তাদের ভবিষ্যতে ভুগতে হতে পারে বলে অবশ্য আশঙ্কা অনেকের।

    দেশজুড়ে বিভিন্ন শ্রেণির পড়ুয়াদের পড়াশোনায় সাহায্য করার অন্যতম বিকল্প মাধ্যম হয়ে উঠেছে বাইজুস। এডুকেশন ফর অল,তথা সবার জন্য শিক্ষা কর্মসূচির অঙ্গ হিসেবে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যদূত করা হয়েছে আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসিকে। ভারতীয় কোনও সংস্থার এভাবে বিশ্বব্যাপী অভিযানের মাঝে লিওনেল মেসির মাপের ফুটবলারকে অ্যাম্বাসাডর হিসেবে নিয়োগ করা একটি বড় চমক। মেসি এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “সবাইকে পড়াশোনায় আগ্রহী করে তোলার বাইজুস-এর ভাবনার সঙ্গে নিজের মিল খুঁজে পেয়েছি। ভাল পড়াশোনা পারে জীবনের গতিপথ বদলে দিতে। আশা রাখি বাইজুসের কাজ আরও মসৃণ হবে। খুদেরা ভবিষ্যতে নিজেদের শিখরে দেখার স্বপ্ন নিয়েই এগিয়ে যাবে।”

  • T20 World Cup: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে জিতে গ্রুপ শীর্ষে ভারত, সেমিফাইনালে মুখোমুখি ইংল্যান্ড 

    T20 World Cup: জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে জিতে গ্রুপ শীর্ষে ভারত, সেমিফাইনালে মুখোমুখি ইংল্যান্ড 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জিম্বাবয়ের বিরুদ্ধে সহজ জয় পেল ভারত। গ্রুপে শীর্ষস্থান দখলে রেখে সেমিফাইনালে পৌঁছে গেল ভারত। বৃহস্পতিবার ১০ তারিখ ইংল্যান্ড ও ভারতের মধ্যে সেমিফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে।
    ২ বল বাকি থাকতেই চার উইকেটে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে দিল ইংল্যান্ড। শ্রীলঙ্কার সেমিফাইনাল সম্ভাবনা আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচের ফলাফল সকলেরই জানা ছিল। ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কার জয় চেয়েছিল। শ্রীলঙ্কা জিতলে সেমিফাইনালে পৌঁছাতে পারত অস্ট্রেলিয়া। ২০২২ সালে বিশ্বকাপ আয়োজক দল প্রথম থেকেই টুর্নামেন্টে পিছিয়ে ছিল। এদিকে এর আগেরকার ফাইনালে হেরে যাওয়া কিউইরা সবার আগে সেমিফাইনালে পৌঁছে যায়। নিউজিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের মতো পাচটি ম্যাচে সাত পয়েন্ট থাকলেও নেট রানরেটের নিরিখে পিছিয়ে থাকায় বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেল অস্ট্রেলিয়া।
    শ্রীলঙ্কা ও ইংল্যান্ডের ম্যাচটি সহজে জয় হয়নি জশ বাটলারদের। শেষ দু-ওভারে লড়াই জমে ওঠে। ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। হাতে ৪ উইকেট। তবে ক্রিজে তখনও বহুযুদ্ধের নায়ক বেন স্টোকস। স্নায়ুর চাপ সামলানোর মঞ্চে বেন স্টোকস বরাবরই ফ্যাক্টর হয়ে ওঠেন। এ দিনও ইংল্যান্ডের সেমিফাইনাল নিশ্চিত হল তাঁর সৌজন্যেই। চতুর্থ বলে বাউন্ডারি মেরে ম্যাচ ফিনিশ করেন ক্রিস ওকস। ২ বল বাকি থাকতেই ৪ উইকেটে জয়। 
    অপরদিকে আজ জিম্বাবয়ের বিরুদ্ধে সহজেই ম্যাচ জিতে নিয়েছে ভারত। জিম্বাবোয়ের (Zimbabwe) বিরুদ্ধে সে কারণেই ভারতকে নিয়ে যেন একটু চিন্তার জায়গা ছিল। কেননা এমন ম্যাচেই আত্মতুষ্টির উপর ভর করে। সেমিফাইনালের আগে যা অস্বস্তির হতে পারত। ভারত অবশ্য জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে দাপট রেখেই ৭১ রানের বিরাট ব্যবধানে জিতল। গ্রুপ ২-এর পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষে থেকেই সেমিফাইনালে উঠল ভারত। 
    সেমিফাইনালে উঠলেও রোহিতদের এক নতুন চিন্তা ভাবাচ্ছে।

     

    ম্যাচের শেষে ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত বলেছেন, সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া। আমাদের দ্রুত পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হবে। আমরা ওখানে আগেও একটা ম্যাচ খেলেছি। কিন্তু তার পরেও নিশ্চিন্ত হলে হবে না। ইংল্যান্ড খুব কঠিন প্রতিপক্ষ। আশা করছি ওদের বিরুদ্ধে কঠিন লড়াই হবে।
    তিনি আরও জানান, ভারতীয় লাইন-লেংথের দিকে নজর দিতে হবে। কারণ, অ্যাডিলেডে দুই পাশের বাউন্ডারি একটু ছোট। সামনে, পিছনে লম্বা। সে দিকে আমাদের নজর রাখতে হবে। মাঠের সুবিধা নিতে হবে আমাদের।

     



    প্রসঙ্গত, জ়িম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ২৫ বলে অপরাজিত ৬১ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেছেন সূর্যযাদব। তিনি ম্যাচের ম্যান অফ দ্য ম্যাচ হয়েছেন। তার প্রশংসায় রোহিত বলেছে, তাঁর প্রশংসা করে রোহিত বলেছেন, সূর্য যে ভাবে খেলছে তা এক কথায় অসাধারণ। খেলতে নেমে শুরু থেকেই একই রকম ছন্দে খেলা খুব কঠিন। ওর জন্য অন্য ক্রিকেটারদের চাপ অনেকটা কমে যায়। সূর্য যখন ব্যাট করে তখন ডাগআউটও খুব নিশ্চিন্ত থাকে। আমরা চাই পরের ম্যাচগুলোতেও সূর্য একই ভাবে ব্যাট করুক। দিন দিন সূর্য আরও ভাল খেলছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    China Spy Ship: ভারত মহাসাগরে ফের চিনা গুপ্তচর জাহাজ, কারণ জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ পাঠাল শি জিন পিংয়ের দেশ। বর্তমানে ভারত মহাসাগরে রয়েছে চিনের ওই গুপ্তচর জাহাজ। পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত (India)। ভারতীয় নৌবাহিনী এ ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে। নজর রাখছে জাহাজটির ওপরও।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক (Defence Ministry) সূত্রে খবর, ভারত মহাসাগরে চিন যে গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) মোতায়েন করেছে, সেটি ভারতের জলসীমার অনেক দূরে। তবুও নিরাপত্তার খাতিরে ড্রাগনের দেশের ওই গুপ্তচর জাহাজটির ওপর কড়া নজর রাখছে ভারত। মানববিহীন এরিয়াল ভেহিক্যাল দিয়েই চালানো হচ্ছে নজরদারি।

    অগাস্ট মাসেই একটি চিনা গুপ্তচর (China Spy Ship) জাহাজ নোঙর করেছিল শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে। এরই কিছু দিন আগে চিনের ওই জাহাজটি রওনা দিয়েছিল শ্রীলঙ্কার দিকে। তখনই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল আমেরিকাও। জাহাজটি যাতে হাম্বানটোটা বন্দরে নোঙর না করে, সেজন্য শি জিন পিংয়ের দেশকে আবেদন করেছিল শ্রীলঙ্কাও। সেসব কানে না তুলেই শ্রীলঙ্কা অভিমুখে যাত্রা করতে শুরু করে ইউয়ান ওয়াং-৫ নামের ওই জাহাজটি।

    জানা গিয়েছে, ওই গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship) চিনের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়। যেহেতু জাহাজটি শি জিন পিংয়ের দেশের মহাকাশ ও উপগ্রহ গবেষণার কাজে ব্যবহৃত হয়, তাই আপত্তি জানিয়েছিল ভারত। নয়াদিল্লির আশঙ্কা, অত্যাধুনিক এই জাহাজের মাধ্যমে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থার ওপর নজরদারি চালাতে পারে ড্রাগনের দেশ। ভারতের এই আপত্তির পরে পরেই শ্রীলঙ্কার তরফেও চিনকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের বন্দরে ওই জাহাজ যেন নোঙর না করে। তার পরেও জাহাজ আসে হাম্বানটোটায়। কয়েকদিন পরে শ্রীলঙ্কার বন্দর ছাড়ে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: শ্রীলঙ্কা ছেড়ে গেল চিনা ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, হাঁফ ছাড়ল ভারতও

    সূত্রের খবর, বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে চিনের এই নয়া গুপ্তচর জাহাজটি (China Spy Ship)। এটি এমন এক সময় ভারত মহাসাগরে পৌঁছেছে, যখন ভারত একটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার নোটিশ জারি করেছে। প্রসঙ্গত, ভারত ১০-১১ নভেম্বরের মধ্যে ওড়িশা উপকূলে আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে নিক্ষেপ করতে পারে ক্ষেপণাস্ত্রটি। ক্ষেপণাস্ত্রটির পাল্লা ২২০০ কিলোমিটার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • North Korea Missile Tests: শান্তি ও নিরাপত্তায় প্রভাব ফেলবে, উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ প্রসঙ্গে বলল ভারত

    North Korea Missile Tests: শান্তি ও নিরাপত্তায় প্রভাব ফেলবে, উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ প্রসঙ্গে বলল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েক ধরে পর পর ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করছে উত্তর কোরিয়া (North Korea Missile Tests)। স্বাভাবিকভাবেই কোরিয়া (Korea) উপদ্বীপে বেড়েছে উত্তেজনা। ঘটনার নিন্দে করেছেন রাষ্ট্রসংঘের সিকিউরিটি জেনারেল অ্যান্টোনিও গুতেরেস। পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনার আহ্বানও জানিয়েছেন তিনি। উত্তর কোরিয়ার ওই ঘটনায় এবার রাষ্ট্রসংঘে (UN) উদ্বেগ প্রকাশ করল ভারতও (India)। ভারতের প্রতিক্রিয়া, শান্তি এবং নিরাপত্তার ওপর প্রভাব ফেলবে। ভারতের বার্তা, আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে।

    রাষ্ট্রসংঘে ভারতের স্থায়ী প্রতিনিধি রুচিরা কম্বোজ। তিনি বলেন, সাম্প্রতিক কালে ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া যে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করেছে, সেই বিষয়ে আমরা আগেই আমাদের উদ্বেগ প্রকাশ করেছি। নিরাপত্তা পরিষদের ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া সম্পর্কিত প্রস্তাবনা লঙ্ঘন করে এই উৎক্ষেপণগুলি। এই ঘটনা গোটা অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তাকে প্রভাবিত করে। ভারত ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া সংক্রান্ত রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাবনা বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে। তিনি বলেন, পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির বিস্তার উদ্বেগের বিষয়। এগুলি এই অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার ওপর বিরুপ প্রভাব ফেলে। রুচিরা আরও বলেন, কোরিয়া উপদ্বীপে শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে আমরা পরমাণু নিরস্ত্রীকণকে সমর্থন করেই যাব। সামগ্রিক স্বার্থেই এটা আমাদের করতে হবে। আমরা এনিয়ে কথাবার্তা চালিয়ে যাব। কূটনৈতিক স্তরেও আলোচনা চলবে। কোরিয়া উপদ্বীপে উত্তেজনা কমাতে এটা আমাদের করতে হবে।

    জানা গিয়েছে, বুধবার সকালে কুড়িটিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ করে উত্তর কোরিয়া (North Korea Missile Tests)। এর একটি মিসাইল গিয়ে পড়ে দক্ষিণ কোরিয়ার উপকূল থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে, আন্তর্জাতিক সমুদ্রে। সেটি ব্যালিস্টিক মিসাইল ছিল। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি দক্ষিণ কোরিয়া ও আমেরিকার বায়ুসেনার যৌথ মহড়ার বিরোধিতা করে এসেছে উত্তর কোরিয়া। এই আবহে মিসাইল উৎক্ষেপণের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে দুই কোরিয়াজুড়ে।

    আরও পড়ুন: তাইওয়ানের চারপাশে ১১টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল চিন, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    Ram Madhav: নিপীড়িতদের স্বাগত জানায় ভারত, ধর্মীয় সম্মেলনে বললেন আরএসএস নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে (India) বৈচিত্র (Diversity) আছে। এর তীরে স্বাগত বিশ্বের নিপীড়িতদের। বৃহস্পতিবার একথা বলেন আরএসএস (RSS) নেতা রাম মাধব (Ram Madhav)। এদিন রিলিজিয়ন-২০তে একদল গ্লোবাল রিলিজিয়াস নেতার সঙ্গে কথা বলছিলেন রাম মাধব। তখনই তিনি বলেন এ কথা। অদূর ভবিষ্যতে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হবে বলেও জানিয়ে দেন তিনি। প্রসঙ্গত, এই মুহূর্তে বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হল ইন্দোনেশিয়া।

    এদিন ইন্দোনেশিয়ার বালিতে রিলিজিয়ন-২০তে ভাষণ দিচ্ছিলেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বিশ্বের ধর্মীয় নেতাদের সম্মেলন এটি। জি-২০ সম্মেলনের মতোই। এবার এই সম্মেলন হচ্ছে ইন্দোনেশিয়ায়। দিন কয়েক পরে এখানেই হবে জি-২০ সম্মেলন। আগামী বছর জি-২০ সম্মেলন হবে ভারতে। রাম মাধব বলেন, আগামী বছর আমরা রিলিজিয়ন-২০-র আয়োজক দেশ হতে চাই।

    এদিনের সভায় বক্তৃতা দিতে গিয়ে রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, আমাদের ভারতে ১৮০ মিলিয়ন মুসলমান রয়েছেন। খ্রিস্টান রয়েছেন ২৫ মিলিয়ন। বাস্তব চিত্র বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে আমাদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা ইন্দোনেশিয়ার সমান হয়ে যাবে। আর ২০৫০ সালে আমরা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হয়ে যাব। সেই সময় আমদের দেশে মুসলিম জনসংখ্যা হবে ৩১০ মিলিয়ন।

    রাম মাধব (Ram Madhav) বলেন, ভারত কেবল বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে তাই নয়, একে উদযাপনও করে। এদেশেই রাষ্ট্রপতি, উপ রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতির পদ অলঙ্কৃত করেছেন মুসলমান সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ভারত সব ধর্ম ও বৈচিত্রকে শ্রদ্ধা করে। তিনি বলেন, ভারত আধ্যাত্মিকতার মাতৃভূমি। ভারত এমন একটা দেশ, যেখানে বসবাস করেন বিশ্বের সব ধর্মের মানুষ। নিপীড়ন ছাড়াই তাঁরা রয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্যাতিতরা ভারতে আসেন, আসতেই থাকেন এবং ভারতে আশ্রয়ও নেন।

    আরও পড়ুন: সংখ্যালঘু-সংখ্যাগুরু বিভাজনে বিশ্বাস করে না আরএসএস, সাফ জানালেন প্রচার প্রমুখ

    এটি যে কেবল ধর্মীয় সম্মেলন নয়, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন রাম মাধব (Ram Madhav)। বলেন, এটা কেবল মাত্র ধর্ম কেন্দ্রিক একটি সম্মেলন নয়, বরং মানবতাকেন্দ্রিক সম্মেলন। আমাদের সামনে রয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ, যুদ্ধ, অনৈক্য, ক্ষুধা এবং দারিদ্রের মতো জ্বলন্ত সমস্যা। এই ইস্যুগুলির প্রতি আধ্যাত্মিক, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি আকর্ষণের প্রয়োজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • T20 World Cup: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    T20 World Cup: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৩৩ রানে হারিয়ে টি-২০ বিশ্বকাপের (T-20 World Cup) সেমি-ফাইনালে ওঠার আশা জাগিয়ে রাখল পাকিস্তান (Pakistan)। আইসিসি’র নিয়ম অনুযায়ী দু’টি গ্রুপ থেকে দু’টি করে দল সেমি-ফাইনালে উঠবে। এই মুহূর্তে দু’নম্বর গ্রুপে চারটি ম্যাচ খেলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারত। দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকার ঝুলিতে সমসংখ্যক ম্যাচে ৫ পয়েন্ট। অনেকটা পিছিয়ে থেকে তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে পাকিস্তান। চার ম্যাচে বাবরদের সংগ্রহ ৪ পয়েন্ট। বাংলাদেশও চার পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে চতুর্থ স্থানে।

    আরও পড়ুন: আমার ক্যাপ্টেনের হাসি মুখটা যেন একই রকম থাকে! ইমরানের উপর হামলায় আবেগঘন ট্যুইট মুস্তাকের

    গ্রুপের শেষ ম্যাচে ভারত খেলবে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ আফ্রিকার লড়াই নেদরাল্যান্ডসের বিরুদ্ধে। আর পাকিস্তান মুখোমুখি হবে বাংলাদেশের। ভারত যদি জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে দেয় তাহলে রোহিত শর্মারা শীর্ষে থেকেই সেমি-ফাইনালে উঠবেন। নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে জেতা উচিত দক্ষিণ আফ্রিকার। সেক্ষেত্রে বাভুমাদের পয়েন্ট দাঁড়াবে সাত। তাদেরও শেষ চারের টিকিট নিশ্চিত হবে। তবে বৃষ্টিতে যদি এই ম্যাচ ভেস্তে যায়, তাহলে অঙ্ক বদলে যেতে পারে। কারণ, সেক্ষেত্র প্রোটিয়া বাহিনীর হবে ৬ পয়েন্ট। আর পাকিস্তান যদি বাংলাদেশকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে দেয়, তাহলে তাদেরও ঝুলিতে থাকবে ৬ পয়েন্ট। সেক্ষেত্রে দেখা হবে নেট রান রেট। দক্ষিণ আফ্রিকার নেট রান রেট ১.৪৪১ আর পাকিস্তানের নেট রান রেট ১.১১৭। তাই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে জিতলেই হবে না, মার্জিনও অনেক বড় রাখতে হবে। তবে ভারত যদি কোনওভাবে জিম্বাবোয়ের কাছে হেরে যায়, তাহলে সুবিধা হবে পাকিস্তানের। কারণ, রোহিত শর্মাদের নেট রান রেট (০.৭৩০) পাকিস্তানের তুলনায় খারাপ। আর জিম্বাবোয়ে যেহেতু পাকিস্তানকে হারিয়ে দিয়েছে, তাই রোহিতরা মোটেও সিকন্দর রাজাদের হাল্কাভাবে নেবেন না।  

    আরও পড়ুন: বিরাট রেকর্ড কোহলির! সচিনকে পিছনে ফেলে বিদেশের মাঠে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক কে জানেন?

    দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নেদারল্যান্ডস যদি অঘটন ঘটিয়ে দেয়, তাহলে সবচেয়ে বেশি খুশি হবে পাকিস্তান। সেক্ষেত্রে বাবর আজমরা শুধু জিতলেই হবে। কারণ, তখন আর নেট রান রেট দেখার প্রয়োজন পড়বে না। দক্ষিণ আফ্রিকা আটকে থাকবে ৫ পয়েন্টে। আর পাকিস্তান জিতলে ৬ পয়েন্ট নিয়ে সেমি-ফাইনালে চলে যাবে। তাই নিশ্চিন্তে নেই কোনও দলই। শেষ পর্যন্ত কারা সেমি-ফাইনালে ওঠে সেটাই দেখার।

  • T20 World Cup: ভারতকে হারাতে পারলে জিম্বাবোয়ের কোন ক্রিকেটারকে বিয়ের প্রস্তাব দেবেন পাক অভিনেত্রী? নজরে কে সিকন্দর রাজা?

    T20 World Cup: ভারতকে হারাতে পারলে জিম্বাবোয়ের কোন ক্রিকেটারকে বিয়ের প্রস্তাব দেবেন পাক অভিনেত্রী? নজরে কে সিকন্দর রাজা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে (India) হারাতে পারলে বিয়ে (marry) করব তোমাদের মধ্যে একজনকে। টি-২০ বিশ্বকাপে (T20 World Cup) গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচের আগে জিম্বাবোয়েন ক্রিকেটারদের এমনই প্রস্তাব দিলেন পাকিস্তানের বিতর্কিত অভিনেত্রী সেহর শিনওয়ারি (Pakistani actress Sehar Shinwari)। রবিবার মেলবোর্নে দু’নম্বর গ্রুপে শেষ ম্যাচে জিম্বাবোয়ের (Zimbabwe) মুখোমুখি হবে টিম ইন্ডিয়া। এই ম্যাচটা ভারত হারলে পাকিস্তানের সেমি-ফাইনালে ওঠার সম্ভাবনা জিইয়ে থাকবে। আর সেই কারণেই সিকন্দর রাজাদের জয় চাইছেন শিনওয়ারি। পরিবর্তে তিনি জিম্বাবোয়ে দলের এক ক্রিকেটারকে বিয়ে করতেও রাজি বলে জানিয়েছেন।

    তবে এটাই প্রথম নয়। এর আগেও পাক অভিনেত্রীর ট্যুইট তোলপাড় ফেলেছিল ক্রিকেট মহলে। সম্প্রতি এশিয়া কাপের সময় তিনি বলেছিলেন, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত জিতলে আর কখনও ট্যুইট করবেন না। যদিও রোহিত শর্মাদের কাছে গ্রুপের ম্যাচে হেরে গিয়েছিলেন বাবররা। শিনওয়ারি কথা রাখেননি। তাই এবারও তাঁর ট্যুইটকে সেভাবে কেউ পাত্তা দিতে চাইছেন না। অনেকে বলছেন, এটা আসলে সস্তায় প্রচারে আসার একটা উপায়।

    আরও পড়ুন: শেষ চারে যেতে গেলে জিততে হবে ভারতকে! না হলে নানান অঙ্ক, জেনে নিন কোন দল কোন জায়গায়

    মাঠের ভিতরে পাকিস্তানের বিরুদ্ধ ঝাঁঝ দেখা গিয়েছিল কোহলির ব্যাটে। মাঠের বাইরে ভারতীয় সমর্থকরাও একই মেজাজে। পাক অভিনেত্রীর ট্যুইট ভাইরাল হওয়ার পর টিম ইন্ডিয়ার সমর্থকরা শিনওয়ারিকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি। তবে ক্রিকেট দেবতার কী নিষ্ঠুর পরিহাস যে জিম্বাবোয়ের কাছে হেরে পাকিস্তানের সেমি-ফাইনাল ভাগ্য এখন বিশবাঁও জলে, সেই জিম্বাবোয়ের হয়েই এখন পাক সমর্থকরা সাফল্য প্রার্থনা করছেন।

    ট্যুইটারে ব্যাপকভাবে ট্রোলড হচ্ছেন সেহর শিনওয়ারি। কেউ লিখেছেন, ‘মনের কথা খুলে বলতেই পারতেন যে জিম্বাবোয়ের সিকন্দর রাজাকে ভালো লেগেছে। তাঁকে বিয়ে করতে চান। এত নাটকের কোনও প্রয়োজন নেই।’ আসলে বাবরদের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছিলেন পাক বংশোদ্ভূত জিম্বাবোয়ের অলরাউন্ডার সিকন্দর রাজা। তাঁর লক্ষ্য ছিল পাক এয়ারফোর্সে চাকরি করা। কিন্তু চোখের সমস্যার কারণে সেই স্বপ্ন পূরণ হয়নি। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান গ্লাসগো। সেখানেই ক্রিকেটের প্রতি তাঁর ভালোবাসা জন্মায়। আর বাকিটা ইতিহাস।

  • Imran Khan: ‘পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি’, ইমরানকে গুলির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের

    Imran Khan: ‘পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছি’, ইমরানকে গুলির ঘটনায় প্রতিক্রিয়া ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবাদ মিছিল করতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান (Imran Khan)। তার পর থেকে অবশ্য এখনও পর্যন্ত অশান্ত হয়ে ওঠেনি ভারতের (India) প্রতিবেশী দেশটির পরিস্থিতি। তবে ঘটনার জেরে ভারত পাকিস্তানের পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে বলেই জানিয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রক (MEA)।

    বৃহস্পতিবার ওই ঘটনার পর পরই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি। তিনি বলেন, পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের ওপর হামলার ঘটনা আমরা সবে মাত্র জেনেছি। গোটা ঘটনার ওপর আমরা নজর রাখছি। এ নিয়ে যাবতীয় খবরের দিকে আমাদের নজর রয়েছে। এখনই এনিয়ে ভারত কোনও মন্তব্য করতে চায় না।

    লাহোর থেকে ইসলামাবাদ পর্যন্ত আজাদি মার্চের ডাক দিয়েছিল ইমরানের দল পাকিস্তান তেহেরিক-ই-ইনসাফ, সংক্ষেপে পিটিআই। ওই মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার-রাজনীতিক ইমরান খান (Imran Khan)। আচমকাই তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় এক ব্যক্তি। গুলি লাগে ইমরানের ডান পায়ে। মাটিতে পড়ে যান প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁর পায়ে তিন থেকে চারটি গুলি লেগেছে। পরে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় লাহোর হাসপাতালে। কেবল ইমরান নন, ফয়জল জাভেদ ও আহমেদ ছাত্তাহা নামে তাঁর দলের আরও দুই নেতাও গুরুতর জখম হয়েছেন। ঘটনায় ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: নতুন জীবন পেলাম! বললেন ইমরান, সরকার বিরোধী বিক্ষোভে ফুঁসছে করাচি থেকে পেশোয়ার

    পিটিআইয়ের প্রবীণ নেতা আসাদ উমর বলেন, ইমরানকে (Imran Khan) সড়ক পথে লাহোরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক নয়। তবে তাঁর গুলি লেগেছে। ঘটনার জন্য অবশ্য তিনি কাউকে দোষারোপ করেননি। জানা গিয়েছে, শুক্রবার দুপুর পর্যন্তও ঘটনার দায় স্বীকার করে বিবৃতি দেয়নি কোনও গোষ্ঠী।

    ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। তিনি বলেন, ঘটনাটি চরম নিন্দনীয়। কড়া ভাষায় এর নিন্দে করছি। গুলি চালানোর ঘটনায় অবিলম্বে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছি। আমি ইমরান খানের (Imran Khan) দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। আহতদের যাতে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়, তারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
     
  • ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    ISI: আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি, নাদিমকে নিশানা ইমরানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে তোপ দেগেছিলেন আইএসআই (ISI) প্রধান। এবার আইএসআইকে পাল্টা দিলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরান খান (Imran Khan)। তিনি বলেন, আইএসআইয়ের মুখোশ খুলে দিতে পারি। কিন্তু দেশের ভালর জন্য তা করব না।

    সম্প্রতি ইমরানকে নিশানা করে আইএসআই (ISI) প্রধান নাদিম আহমেদ অঞ্জুম বলেন, ইমরান সেনার সমালোচনা করছেন, কারণ সেনা তাঁর কথা মতো অসাংবিধানিক কাজ করতে সম্মত হয়নি। তিনি বলেন, সরকার বাঁচাতে মদতের বিনিময়ে পাক সেনা প্রধান জেনারেল কমার জাভেদ বাজওয়াকে একটি লোভনীয় প্রস্তাবও দিয়েছিলেন ইমরান। এর পরেই আইএসআই প্রধানকে একহাত নিয়েছেন পাকিস্তান (Pakistan) তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টি সুপ্রিমো ইমরান খান।

    হাকিকি আজাদি লং মার্চ করছে ইমরানের দল। লাহোরের লিবার্টি চক থেকে দলীয় নেতা-কর্মীরা যাচ্ছেন ইসলামাবাদ। সেই মার্চে যোগ দিয়েই ইমরান আক্রমণ শানান আইএসআই (ISI) প্রধানকে। বলেন, আইএসআইয়ের ডিজি কান খুলে শুনুন, আমি অনেক কিছুই জানি। কিন্তু আমি চুপ করে আছি কারণ আমি আমার দেশের ক্ষতি করতে চাইনি। দেশের ভালর জন্য আমি গঠনমূলক সমালোচনা করি। তা না হলে আমিও অনেক কিছু বলতে পারতাম। পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, তারা ভয় পেয়েছিল। কারণ আমি লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফিরোজ হামিদকে নিয়োগ করতে চেয়েছিলাম। তারা ভয় পেয়েছিল। এটা হলে তাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়ত। তিনি বলেন, আমি যাকে তাকে আর্মি চিফ পদে বসানোর কথা কখনও ভাবিনি। আমি এমন কোনও সিদ্ধান্তও নিইনি, যা বুদ্ধিমত্তার পরিচায়ক নয়।

    আরও পড়ুন: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    এদিন ইমরানের মুখে আরও একবার ভারতস্তুতির কথা শোনা যায়। ভারতের স্বাধীন বিদেশ নীতি এবং রাশিয়া থেকে নয়াদিল্লির তেল কেনার সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেন তিনি। বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের আবহে পশ্চিমী দেশগুলির হুমকি অগ্রাহ্য করে জাতীয় স্বার্থে রাশিয়া থেকে জ্বালানি কিনেছে ভারত। ভারত পারলেও পাকিস্তান পারেনি বলেও মন্তব্য করেন ইমরান। বলেন, ভারত রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানি করেছে। যদিও পাকিস্তান দেশবাসীর স্বার্থে সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share