Tag: India

India

  • Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    Vladimir Putin: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় মোদি স্তুতি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আমলে ভারতের (India) যে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে তাও মনে করিয়ে দেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার (Russia) ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের বার্ষিক সভায় ভাষণ দিচ্ছিলেন পুতিন। তাঁর বক্তৃতার সিংহভাগ জুড়েই ছিল মোদি-প্রশস্তি। মোদির নেতৃত্বে ভারতের উন্নতির পাশাপাশি তিনি যে একজন দেশপ্রেমিক, তারও উল্লেখ করেন ভ্লাদিমির পুতিন। মোদির স্বাধীন বিদেশ নীতিরও প্রশংসা করেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।

    মস্কোর ভালদাই ডিসকাসন ক্লাবের ওই বার্ষিক সভায় এদিন পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শুধুই মোদির প্রশংসা! পুতিন বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে অনেক কিছুই হয়েছে। তিনি একজন দেশপ্রেমিক। তাঁর মেক ইন ইন্ডিয়ার আদর্শ অর্থনীতি এবং নীতির ক্ষেত্রে ভীষণ কার্যকরী। ভারতের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল। বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র হিসেবে তাঁরা গর্ববোধ করতেই পারেন।

    এক সময় ব্রিটিশ শাসনে থাকা দেশটি যে বর্তমানে প্রভূত উন্নতি করেছে, তাও স্মরণ করিয়ে দেন পুতিন (Vladimir Putin)। তিনি বলেন, বিকাশের ক্ষেত্রে ভারত ব্যাপক উন্নতি করেছে। ব্রিটিশ শাসন থেকে তার উত্তরণ হয়েছে আজকের ভারতে। প্রায় ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এবং তার উন্নয়নের কারণে ভারত বিশ্ববাসীর শ্রদ্ধা ও প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    আরও পড়ুন:ইউক্রেনের চার অঞ্চলকে রাশিয়ায় যুক্ত করতে চলেছেন পুতিন?

    এর পরেই পুতিনের (Vladimir Putin) গলায় শোনা যায় ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের কথা। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, বহু দশকের ঘনিষ্ঠ মিত্রতার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে উভয়ের মধ্যে। আমাদের মধ্যে কখনওই কঠিন কোনও সমস্যা হয়নি। পরস্পরকে সমর্থন করে গিয়েছি। এখনও তাই হচ্ছে। পুতিন বলেন, আমি নিশ্চিত, ভবিষ্যতেও তাই হবে। মোদির আবেদনের প্রেক্ষিতে ভারতে সারের জোগান ৭.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে বলেও দাবি করেন পুতিন। কৃষিক্ষেত্রে বাণিজ্য দ্বিগুণ হয়েছেন বলেও জানান তিনি।

    মোদির নেতৃত্বে ভারতের ভূয়সী প্রশংসা করার পাশাপাশি এদিন পুতিন (Vladimir Putin) আমেরিকা ও তার দোসরদের একহাত নিয়েছেন। তিনি বলেন, আমেরিকা ও তার সঙ্গীরা যে কাজ করছে, তার ফল ভুগতে হবে তাদেরও। তিনি বলেন, একমাত্র বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যদি এক লক্ষ্যে জোট বাঁধে তাহলেই উদ্ভূত চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সম্ভব। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, পশ্চিমী বিশ্ব যে খেলা খেলছে, তাকে আমি নিশ্চিতভাবে বলব বিপজ্জনক, রক্তাক্ত ও নোংরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • UN terror meet: সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ভালো-খারাপ হয় না, মুম্বাইয়ে রাষ্টসংঘের বৈঠকের আগে বলল ভারত

    UN terror meet: সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ভালো-খারাপ হয় না, মুম্বাইয়ে রাষ্টসংঘের বৈঠকের আগে বলল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহেই ভারতে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের সন্ত্রাসবিরোধী কমিটির বৈঠক (UN Terror Meet) অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে সন্ত্রাসে ব্যবহৃত আধুনিক প্রযুক্তি, ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম এবং ড্রোন নিয়ে মূলত  আলোচনা হবে। বৈঠকটির আনুষ্ঠানিক সূচনা হবে ২৮ অক্টোবর মুম্বাইয়ের তাজ হোটেলে। ২০০৮ সালে, মুম্বাইয়ের তাজ হোটেলে পাকিস্তানের লস্কর ই তৈবা জঙ্গিদের হামলায় বহু মানুষ প্রাণ হারান।   

    সন্ত্রাসবাদবিরোধী এই বৈঠকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, ব্রিটেনের বিদেশমন্ত্রী জেমস ক্লিভারলি, ঘানার বিদেশমন্ত্রী, সংযুক্ত আরব আমিরাতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত থাকবেন। ইউএনএসসির বর্তমান ১৫ জন সদস্য ছাড়াও তাজ হোটেলের অনুষ্ঠানে পাঁচ দেশের প্রতিনিধিরাও অংশ নেবেন। এই বৈঠকে ২৬/১১ হামলায় নিহতদের শ্রদ্ধা জানানো হবে। মুম্বাইয়ের সেই হামলায় মোট ১৬৬ জনের প্রাণ যায়। 

    এই বৈঠকে বক্তৃতা রাখবেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর এবং আদামো। মুম্বাই হামলায় নিহতদের পরিবারের লোকজনও এই অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। তারা সংক্ষেপে এ সম্পর্কে বলবে। এর বাইরে সন্ত্রাস দমনে স্থানীয় পর্যায়ে কী করা যেতে পারে। এ বিষয়ে আলোচনা চলবে। দ্বিতীয় দিনের বৈঠকটি দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলা নিয়ে আলোচনা করা হবে।   

    এতে যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হবে তার মধ্যে থাকবে আধুনিক যুগে সন্ত্রাসের জন্য ব্যবহৃত যোগাযোগের মাধ্যম, ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়া এবং অনলাইনে সন্ত্রাসের জন্য অর্থায়ন। এফএটিএফও এই আলোচনায় যুক্ত হবে। ৯/১১ হামলার পর CTC (কাউন্টার টেররিজম কমিটি) গঠিত হয়। এ পর্যন্ত আটবার দেখা হয়েছে নিউইয়র্কে। ২০১৫ সালে এই বৈঠকটি স্পেনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এরপর এই প্রথম নিউইয়র্কের বাইরে বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

    রাষ্ট্রসঙ্ঘে ভারতের রাষ্ট্রদূত রুচিরা কাম্বোজ বলেছেন, “সন্ত্রাসবাদের ব্যাপারে কোনো দ্বৈত ভূমিকা গ্রহণ করা উচিত নয়। সন্ত্রাসে ভালো বা খারাপ কোনও জঙ্গি নেই। কেউ কেউ ভালো-মন্দ করে সন্ত্রাসীদের বাঁচাতে নিয়োজিত। কাম্বোজ নাম না করে চিন ও পাকিস্তানের দিকে আঙুল তোলেন। সন্ত্রাসীদেরকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী ঘোষণা করতে ভারতের প্রস্তাবে চারবার বাধা দিয়েছে চিন।

    আরও পড়ুন: সুরজকুণ্ডে অমিত শাহের ডাকে চিন্তন বৈঠকে যোগ দিচ্ছেন না মমতা, কেন?

    উল্লেখ্য, রাষ্ট্রসঙ্ঘে আমেরিকা ও ভারত পাকিস্তানী জঙ্গি সাহিদ মেহমুদের নাম বিশ্ব জঙ্গি বা গ্লোবাল টেররিস্টের তালিকায় রাখার আবেদন করেছিল, যা চিনের তরফে খারিজ করা হয়েছে। এই নিয়ে চতুর্থবারের মতো বিশ্ব মঞ্চে পাকিস্তানি জঙ্গিদের আড়াল করার কাজ করল চিন। 

    গত মাসে, ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর UNGA এর ৭৭তম অধিবেশনে ভাষণ দেন। সেখানেও তিনি রাষ্ট্রসংঘে জঙ্গিদের কালো তালিকাভুক্ত করার বিষয়ে চিন ও পাকিস্তান উভয়কেই নির্দেশ দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন গোটা বিশ্ব যেখানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এককাট্টা, সেখানে ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিরও উচিত এই বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া। নয়াদিল্লি আশা করে পাকিস্তান ও চিন জঙ্গিদের কালো তালিকাভুক্ত করতে একমত হবে। তবে জয়শঙ্করের বক্তব্য যে বেজিং ও ইসলামাবাদের কানে যায়নি, তা তাদের এই আচরণেই স্পষ্ট। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • PM Modi: ঋষিকে শুভেচ্ছা ফোন, মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও বার্তা মোদির

    PM Modi: ঋষিকে শুভেচ্ছা ফোন, মুক্ত বাণিজ্য নিয়েও বার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের (Britain) প্রধানমন্ত্রীকে ফোন ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রীর! বৃহস্পতিবার ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনককে (Rishi Sunak) ফোন করলেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। দুজনের মধ্যে শুভেচ্ছা বিনিময় হয়। কথা হয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (FTA) নিয়েও।

    ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ঋষি সুনক। ব্রিটেনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস দেড় মাসের মাথায় পদত্যাগ করায় ওই পদে বসেন ঋষি। তামাম ভারত যেদিন দীপাবলি উৎসবে মাতোয়ারা, সেদিনই প্রধানমন্ত্রী পদে ঋষির নাম ঘোষণা করে তার দল কনজারভেটিভ পার্টি। এর পর বৃহস্পতিবার মোদি ফোন করেন ঋষিকে। জানা গিয়েছে, প্রথমে ঋষিকে শুভেচ্ছা জানানোর পর ‘কাজের কথায়’ চলে যান মোদি। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে দু দেশের একটা সিদ্ধান্তে আসা যে প্রয়োজন, তাও ঋষিকে বলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দীপাবলির মধ্যে হয়ে যাবে বলে আশা করেছিল ভারত। কিন্তু গত প্রায় দু মাস ধরে ব্রিটেনের ঘটনাপ্রবাহের জেরে স্বাক্ষরিত হয়নি সেই চুক্তি।

    আরও পড়ুন: মোদি দেশপ্রেমিক, ওঁর নেতৃত্বে ভারতের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে, জানালেন পুতিন

    ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথাবার্তা শেষ করে ট্যুইট করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট- বার্তায় তিনি লেখেন, আজ ঋষি সুনকের সঙ্গে কথা বলতে পেরে খুব খুশি। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে বসায় তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছি। দু দেশের সম্পর্ক মজবুত করতে আমরা এক সঙ্গে কাজ করব। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির ব্যাপারে যে দ্রুত সিদ্ধান্তে আসা প্রয়োজন, তা নিয়েও আমরা একমত হয়েছি।

    পাল্টা ট্যুইট করেছেন ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রীও। তাঁর নয়া ভূমিকায় তাঁকে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন মোদিকে। ট্যুইট বার্তায় সুনক লিখেছেন, ভারত এবং ব্রিটেন অনেক কিছুই শেয়ার করে। আমি উত্তেজিত এই ভেবে যে দুটি মহান গণতন্ত্র সব কিছু পেতে পারে যদি আমরা নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা এবং অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব বজায় রাখতে পারি মাসের পর মাস এবং বছরের পর বছর ধরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • India beat Netherlands: ফের দুর্দান্ত ইনিংস কোহলির, ৫৬ রানে নেদারল্যান্ডকে হারাল ভারত

    India beat Netherlands: ফের দুর্দান্ত ইনিংস কোহলির, ৫৬ রানে নেদারল্যান্ডকে হারাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দুর্দান্ত জয়ের মাধ্যমে টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (T20 World Cup) শুরু করার পর আজ নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধেও দ্বিতীয় ম্যাচ জিতে জয়ের ধারা অব্যহত রাখল মেন ইন ব্লু। যদিও এই ম্যাচের ফলাফল সম্পর্কে সকলেই প্রায় নিশ্চিত ছিল। নেদারল্যান্ডকে এই ম্যাচ হারানোর ফলে গ্রুপ ২ এর শীর্ষ স্থানে পৌঁছে গেল টিম ইন্ডিয়া। এমন পরিস্থিতিতে ভারতীয় দল আর দুটি ম্যাচ জিতলেই সেমিফাইনালে পৌঁছাতে পারবে। আজ ম্যাচের শুরুতেই ভারত টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয়।

    সিডনির একই মাঠে পরপর দুটো ম্যাচ।ফলে ২০ ওভারের ক্রিকেটের প্রত্যাশিত ছন্দে শুরু করতে পারেননি রোহিত, লোকেশ রাহুলরা। তার উপর রাহুল আউট হলেন ৯ রানে। ভারতীয় দলের সহ-অধিনায়ক অবশ্য আউট ছিলেন না। আম্পায়ার আউট দিলেও অধিনায়ক রোহিতের পরামর্শে রিভিউ না নিয়েই সাজঘরে ফিরে যান রাহুল। পরে দেখা যায় বল লেগ স্টাম্পের বাইরে ছিল।ভারতীয় ইনিংসের প্রথম কয়েক ওভার তেমন রান ওঠেনি। আট-নয় ওভার থেকে হাত খুলতে শুরু করেন ভারতীয় ব্যাটাররা। মন্থর উইকেটের সুবিধা কাজে লাগাতে পারলেন না নেদারল্যান্ডসের বোলাররা।

    [tw]


    [/tw]

    রোহিত, কোহলিরা চেনা মেজাজে ব্যাট করলেন। তাঁরা দু’জন ছাড়াও অর্ধশতরান এল সূর্যকুমার যাদবের ব্যাট থেকেও। রোহিত করলেন ৩৯ বলে ৫৩ রান। তাঁর ইনিংসে রয়েছে চারটি বাউন্ডারি এবং তিনটি ওভার বাউন্ডারি। মেলবোর্নে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যে মেজাজে ছিলেন, সিডনিতে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধেও সেই মেজাজে দেখা গেল প্রাক্তন অধিনায়ককে। এই ম্যাচেও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন কোহলি। ৪৪ বলে ৬২ রানের ইনিংস খেলার পথে মারলেন তিনটি চার এবং দু’টি ছক্কা। প্রতিপক্ষ তুলনায় দুর্বল হলেও কোহলির চোখে-মুখে ছিল চেনা সংকল্পের ছাপ।

    রোহিত আউট হওয়ার পর চার নম্বরে ব্যাট করতে নামেন সূর্যকুমার যাদব। প্রত্যাশা মতো প্রথম থেকেই আগ্রাসী মেজাজে ব্যাট করলেন সূর্যকুমার। তিনি নামার পর বেশ খানিকটা বাড়ল ভারতের রান তোলার গতিও। সূর্যকুমারও শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেন ২৫ বলে ৫১ রানের ইনিংস খেলে।ভারতীয় ব্যাটারদের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসের বোলারদের কেউই তেমন সুবিধা করতে পারলেন না। নেদারল্যান্ডসের সফলতম বোলার পল ভ্যান মিকিরেন ৩২ রানে ১ উইকেট নিলেন। ফ্রেড ক্লাসেন ১ উইকেট পেলেন ৩৩ রান দিয়ে।

    [tw]


    [/tw] 

    জয়ের জন্য ১৮০ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে সাধ্য মতো লড়াই করল স্কট এডওয়ার্ডসের দল।তবে, প্রথমে অক্ষর প্যাটেল, রবিচন্দ্রন অশ্বিনদের দাপটে নিয়মিত ব্যবধানে উইকেট হারাতে থাকে ডাচরা। অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস করলেন ৫ রান। সর্বোচ্চ ২০ রান টিম প্রিঙ্গলের। ১৭তম ওভারে পরপর দুই বলে উইকেট নেন অর্শদীপ সিং। দুটি করে উইকেট ভাগ করে নিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন, অক্ষর প্যাটেল, ভুবনেশ্বর কুমার, অর্শদীপ সিং। একটি উইকেট নেন মহম্মদ সামির। অবশেষে ভারতের দেওয়া ১৭৯ রান তাড়া করতে নেমে ১২৩ রানেই গুটিয়ে গেল ডাচরা।

    গত মঙ্গলবার অনুশীলনের পর খাবার ‘অযোগ্য’ এবং ‘অপর্যাপ্ত’ মধ্যহ্নভোজের ব্যবস্থা করা হয়েছিল সিডনির আয়োজকদের পক্ষে। না খেয়েই মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন রোহিত, কোহলিরা। তাতেও যে ভারতকে দমানো যায় না, তা মাঠে নেমে প্রমাণ করে দিলেন ভারতীয় দলের ক্রিকেটাররা।

    তুলনায় দুর্বল প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধেও কোনও পরীক্ষা নিরীক্ষার পথে যায়নি ভারতীয় দল। পাকিস্তান ম্যাচের প্রথম একাদশে কোনও পরিবর্তন করেনি। উইনিং কম্বিনেশন ভাঙতে চাননি কোচ রাহুল দ্রাবিড়। ভারতের পরবর্তী ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে ৩০ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    Sun Weidong: “আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত”, বললেন চিনা রাষ্ট্রদূত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গালওয়ানে সংঘর্ষের পরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় (LAC) ভারত ও চিনের মধ্যে উত্তেজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। ভারতে নিযুক্ত সেই চিনা রাষ্ট্রদূত সান উইদং (Sun Weidong) বিদায় নেওয়ার আগে  বুধবার দেখা করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের (S Jaishankar) সঙ্গে। সেখানে সান বলেন, ‘‘দু’দেশের গুরুতর কোনও মতপার্থক্য না থাকলেও সীমান্তে উত্তেজনা স্বাভাবিক ঘটনা। আমি ভারতের খুব বড় ভক্ত।’’ 

    ভারতে চিনা রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেওয়ার আগে মঙ্গলবার বিদায়ী বক্তৃতায় সান বলেছিলন, ‘‘কিছু মতপার্থক্য থাকলেও ভারত-চিন সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়া প্রয়োজন।’’ প্রতিবেশী দুই দেশের মধ্যে কিছু বিষয়ে মতপার্থক্য কোনও অস্বাভাবিক ঘটনা নয় বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সাউথ ব্লকে বিদায়ী চিনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতের পর বুধবার এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন, “সীমান্তে শান্তি ফিরলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে, এবং তা এশিয়া এবং গোটা বিশ্বের জন্যে মঙ্গল।” 

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের কোনও ভালো-খারাপ হয় না, মুম্বাইয়ে রাষ্টসংঘের বৈঠকের আগে বলল ভারত

    প্রসঙ্গত, ২০২০-র জুনে পূর্ব লাদাখের গালওয়ানে ভারত ও চিন সেনার সম্পর্কের অবনতি হয়। এর ফলে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তলানিতে এসে ঠেকেছিল। সে সময় সান নয়াদিল্লিকে বলেছিলেন,  “পড়শি দেশকে শত্রু ভাবা মোটেই বুদ্ধিমানের কাজ নয়। তিক্ততা ভুলে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে কী ভাবে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা যায়, সেই চেষ্টাই করতে হবে দুই দেশকে।” তাঁর ওই বিবৃতির পরেই সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনের জন্য কূটনৈতিক এবং সামরিক স্তরে নতুন করে তৎপরতা শুরু হয়েছিল।  

    লাদাখ সীমান্তের ঘটনার পর নয়াদিল্লি-বেজিং আর্থিক এবং বাণিজ্যিক সম্পর্কেও প্রভাব পরে। সে সময় একাধিক চিনা অ্যাপকে নিষিদ্ধ করেছিল ভারত সরকার। সে প্রসঙ্গে সান সেই সময় বলেছিলেন, ‘‘সংঘাতের পরিস্থিতিতেও ভারতকে নিয়ে চিনের মত বদলায়নি। ভারতের সঙ্গে সম্পর্কেও ছেদ পড়েনি। গোটা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে কোনও দেশের পক্ষেই আত্মনির্ভর হওয়া সম্ভব নয়। বিশ্বায়নের যুগে বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ যত বাড়বে, ততই মঙ্গল। তবেই উন্নতিসাধন সম্ভব।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • US: চিনা আগ্রাসন রুখতে ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা!

    US: চিনা আগ্রাসন রুখতে ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সম্পর্ক জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও জোরদার করতে চাইছে আমেরিকা (US)। ক্রমেই বাড়ছে চিনা (China) আগ্রাসন। ড্রাগনের দেশের এই বাড়বাড়ন্ত রুখতেই ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও পোক্ত করতে চাইছে জো বাইডেনের (Joe Biden) সরকার। ইউএস ন্যাশনাল ডিফেন্স স্ট্র্যাটেজি ২০২২ প্রকাশিত হয়েছে বৃহস্পতিবার। তা থেকেই জানা গিয়েছে বাইডেন প্রশাসনের এই মনোভাবের কথা।

    কিছুদিন আগেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং জানিয়েছিলেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হওয়ার প্রচেষ্টা গেম চেঞ্জার হতে চলেছে। কয়েকদিন আগেই মার্কিন প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিনের সঙ্গে কথা হয়েছে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতকে প্রযুক্তিগত সাহায্য করার অনুমতি দিয়েছেন তিনি। যদি সেই সরঞ্জামটি তৈরি হয়, তবে তা ভারতেই নির্মাণ করা হবে।

    প্রসঙ্গত, রাজনাথের এই দাবির আগে আগেই পাকিস্তানকে (Pakistan) এফ-১৬ ফাইটার জেট রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল বাইডেন সরকার। ঘটনার জেরে ততক্ষণাৎ আপত্তির কথা জানিয়ে দেয় নয়াদিল্লি। বিশেষজ্ঞদের মতে, তার পর থেকে ভারতের ক্ষোভ প্রশমনে উদ্যোগী হয়েছে হোয়াইট হাউস। আমেরিকার (US) ওই স্ট্র্যাটেজিতে বলা হয়েছে, চিনা আগ্রাসন রুখতে দফতর (মার্কিন প্রতিরক্ষা) ভারতের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গাঁটছড়া আরও শক্ত করবে। এভাবে ভারত মহাসাগর অঞ্চলে শান্তি এবং অবাধ যাতায়াত নিশ্চিত করবে।

    আরও পড়ুন: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    চিন এবং রাশিয়া দুটি দেশই যে আমেরিকার পক্ষে সমান বিপজ্জনক, তাও জানা গিয়েছে ওই স্ট্র্যাটেজি থেকে। এতে বলা হয়েছে, চিন সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করছে। আর রাশিয়া দেশ এবং বিদেশের জন্য মার্কিন জাতীয় স্বার্থের পক্ষে হুমকির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রকাশিত ওই স্ট্র্যাটেজিতে আরও বলা হয়েছে, মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জটি হল চিনের জবরদস্তিমূলক এবং ক্রমবর্ধমান আক্রমণাত্মক প্রচেষ্টা। ইন্দো প্যাসিফিক অঞ্চলে ওই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে চিন। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে তার অনুকূলে আনতেই এটা করছে ড্রাগনের দেশ। দফতর তার সহযোগী এবং সঙ্গীদের সমর্থন করবে মার্কিন নীতি ও আন্তর্জাতিক আইন মেনে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    Coimbatore Blast: কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার ইউএপিএ ধারায় মামলা পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাতুর বিস্ফোরণ (Coimbatore Blast)-কাণ্ডে এবার ইউএপিএ (UAPA) ধারায় মামলা করল পুলিশ। স্বাভাবিকভাবেই এর পর তামিলনাড়ু (Tamil Nadu) পুলিশের হাত থেকে এই তদন্তের ভার নিতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ (NIA)। রবিবার সকালে কোয়েম্বাতুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে বিস্ফোরণ হয়। মৃত্যু হয় গাড়িতে থাকা বছর পঁচিশের যুবক জামেজা মুবিনের। ওই ঘটনার পরে পরেই তাঁর বাড়িতে হানা দেয় পুলিশ। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর বিস্ফোরক। তদন্তকারীদের অনুমান, ভবিষ্যতে বড় ধরনের নাশকতার ছক ছিল। বছর কয়েক আগেও একবার মুবিনকে জেরা করেছিল এনআইএ।

    গাড়ি বিস্ফোরণের (Coimbatore Blast) ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁরা হলেন মহম্মদ তালকা, মহম্মদ আজহারউদ্দিন, মহম্মদ রিয়াজ, ফিরোজ ইসমাইল এবং মহম্মদ নওয়াজ ইসমাইল। প্রত্যেকেরই বয়স কুড়ির কোঠায়। জানা গিয়েছে, এঁদের মধ্যে কয়েকজনকে ২০১৯ সালে একবার জেরা করেছিল এনআইএ। তামিলনাড়ুর সিটি পুলিশ কমিশনার ভি বালাকৃষ্ণণ জানান, ধৃতদের কাজকর্ম খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তিনি জানান, ইউএপিএ, ষড়যন্ত্র সহ আইপিসি সেকশনে মামলা করা হয়েছে। এর আগে তামিলনাড়ু বিজেপি নেতৃত্ব পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেছিল, ধৃত পাঁচজন সম্পর্কে পুলিশ কেন কোনও নির্দিষ্ট কারণ দর্শাচ্ছে না, কোনও ধারায় তাঁদের গ্রেফতার করা হয়েছে, তা বলছে না কেন?

    আরও পড়ুন: কোয়েম্বাতুরে মন্দিরের সামনে গাড়ি বিস্ফোরণে যুবকের মৃত্যু, নেপথ্যে জঙ্গি-যোগ?

    জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণে (Coimbatore Blast) মৃত মুবিনের সঙ্গে আজহারউদ্দিনের কোনও সংযোগ ছিল কিনা, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। শ্রীলঙ্কার চার্চে ইস্টার সানডে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছিল ২০১৯ সালে। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ২৫০রও বেশি মানুষের। ওই ঘটনায় আজহারউদ্দিনের নাম জড়িয়েছিল। তাই তার সঙ্গে মুবিনের যোগ কতটা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। বালাকৃষ্ণণ বলেন, যেহেতু বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, তাই ইউএপিএ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।

    পুলিশ কমিশনার জানান, সিসিটিভির ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে ঘটনার আগে আগে মুবিন দুটি এলপিজি সিলিন্ডার, দুটি ছোট ড্রাম বয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। এই ড্রামের মধ্যে থাকা পদার্থই ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। তিনি জানান, এই জিনিসগুলি মুবিনকে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছিল যে তিনজন, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। মুবিনকে গাড়ি দেওয়ায় গ্রেফতার করা হয়েছে আরও একজনকে। বিস্ফোরণের কারণ জানতে সম্ভাব্য সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে, জানান তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • EPFO: কেবল অগাস্টেই ইপিএফও-র সদস্য সংখ্যা বাড়ল ১১ শতাংশ!

    EPFO: কেবল অগাস্টেই ইপিএফও-র সদস্য সংখ্যা বাড়ল ১১ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্মীদের কল্যাণে রয়েছে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড অর্গানাইজেশন (EPFO)। এই স্কিমের প্রতি কর্মীদের আগ্রহ ছিল বরাবর। তবে কোনও এক অজানা কারণে এক লপ্তে বেড়ে গিয়েছে এর সদস্য সংখ্যা। চলতি বছরে কেবল অগাস্ট মাসেই ওই প্রকল্পে নতুন করে অংশ নিয়েছেন প্রায় ১০ লক্ষ কর্মী।

    বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক সুরক্ষা সংগঠন হল পিএফও (PFO)। সদস্য ও টাকা লেনদেনের হিসেবেই এই সংগঠন বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক সুরক্ষা সংগঠন। বর্তমানে এই সংগঠন মেনটেন করে ২৪.৭৭ কোটি অ্যাকাউন্ট। ২০১৯-২০ অর্থবর্ষের হিসেবে মিলেছে এই তথ্য। গত অগাস্টে এই সংগঠনেরই সদস্য সংখ্যা বেড়েছে ৯ লক্ষ ৮৬ হাজার ৮৫০টি। গত মাসের তুলনায় যা ১১ শতাংশ বেশি। মিনিস্ট্র অফ স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশনের তরফে মঙ্গলবার এই তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১৮ সালের এপ্রিল মাস থেকে এই মন্ত্রক এমপ্লয়মেন্ট-সম্পর্কিত স্ট্যাটিসটিকস প্রকাশ করে। ২০১৭ সালের সেপ্টম্বর থেকে ফর্মাল সেক্টরে কত সদস্য অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, সেই হিসেব তুলে ধরে। তিনটি প্রধান স্কিম- এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিম, এমপ্লয়িজ স্টেট ইনস্যুরেন্স স্কিম এবং ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে কত সাবস্ক্রাইবার রয়েছেন, তার ভিত্তিতে ওই তথ্য প্রকাশ করা হয়।

    আরও পড়ুন: ‘২০৩০ এর রোডম্যাপ বাস্তবায়নে এক সঙ্গে কাজ করব’, ঋষিকে বার্তা মোদির

    প্রাপ্ত তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ এর অগাস্ট পর্যন্ত সব মিলিয়ে এমপ্লয়ি প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিমে যোগ দিয়েছেন ৫ কোটি ৮১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৬৩০ জন। এদিকে, ইএসআই স্কিমে সব মিলিয়ে নতুন নথিভুক্তকরণের সংখ্যা ১৪ লক্ষ ৬২ হাজার ১৪৫। এই প্রকল্পে ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর মাস থেকে এ পর্যন্ত যোগ দিয়েছেন ৭ কোটি ২২ লক্ষ ৯২ হাজার ২৩২ জন। প্রাপ্ত তথ্য থেকে এও জানা যাচ্ছে, অগাস্ট মাসে ন্যাশনাল পেনশন স্কিমে যোগ দিয়েছেন ৬৫ হাজার ৫৪৩ জন। ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এই স্কিমে সব মিলিয়ে যোগ দিয়েছেন ৩৭ লক্ষ ৮৫ হাজার ১০১ জন। এ সংক্রান্ত পরবর্তী রিপোর্ট বের হবে চলতি বছরের ২৫ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Early Marriage: চাকরি নেই, ২১ ছোঁওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে বাংলার সিংহভাগ মহিলার!

    Early Marriage: চাকরি নেই, ২১ ছোঁওয়ার আগেই বিয়ে হয়ে যাচ্ছে বাংলার সিংহভাগ মহিলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২১ ছোঁওয়ার আগেই বিয়ের (Marriage) পিঁড়িতে বসে যান পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) ও ঝাড়খণ্ডের (Jharkhand)  অর্ধেকেরও বেশি মহিলা। কম বয়সে মা হওয়ায় ভগ্নস্বাস্থ্য হচ্ছেন তাঁরা। জন্মের পর থেকে সন্তানও হচ্ছে কমজোরি। কী কারণে কম বয়সে বিয়ে (Early Marriage) করে ফেলছেন এই দুই রাজ্যের মেয়েরা? কারণ জানলে চমকে উঠবেন আপনিও। বিশেষজ্ঞদের মতে, দেশের মধ্যে এই দুই রাজ্যে মহিলাদের চাকরির সুযোগ কম। তাই ঘরে বসে থেকে সময় নষ্ট না করে বিয়ে করে সংসারি হয়ে পড়ছেন এই দুই রাজ্যের সিংহভাগ মহিলা। আরও জানা গিয়েছে, সরকারের যেসব উন্নয়নমূলক প্রকল্প রয়েছে, তার সুবিধা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁরা। যার জেরে নিত্য বাড়ছে কম বয়সে বিয়ের প্রবণতা। তবে বিশেষজ্ঞদের একাংশ আবার এই ডেটায় সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের বক্তব্য, এই সমীক্ষা করা হয়েছিল কোভিড অতিমারি পরিস্থিতিতে।

    তবে ওই সমীক্ষা থেকে এটা স্পষ্ট যে, দেশের মধ্যে কেবল বাংলা ও ঝাড়খণ্ডই সেই রাজ্য যেখানে অর্ধেকেরও বেশি মহিলার বিয়ে হয়ে যায় একুশ বছর হওয়ার আগেই। সমীক্ষায় প্রাপ্ত পরিসংখ্যান বলছে, বাংলার  মহিলাদের মধ্যে ৫৪.৯ শতাংশের বিয়ে হয়ে যায় একুশের গণ্ডী পার হওয়ার আগেই। ঝাড়খণ্ডের ক্ষেত্রে এটা ৫৪.৬ শতাংশ। শতাংশের হিসেবে গোটা দেশের গড় ২৯.৫।

    আরও পড়ুন: “পশ্চিমবঙ্গ, না কি হিটলারের জার্মানি?” টেট উত্তীর্ণদের উপর পুলিশের বলপ্রয়োগে ট্যুইট শুভেন্দু অধিকারীর

    সমীক্ষা থেকে আরও জানা যাচ্ছে, শহরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামাঞ্চলে সমস্যাটা আরও বেশি। গ্রামাঞ্চলের মহিলারা সম্মানজনক কাজ পান না। তাই তাঁদের মা-বাবারা তাড়াতাড়ি বিয়ে (Early Marriage) দিয়ে দেন মেয়েদের। একথা বলছেন কংগ্রেস নেত্রী দীপিকা পাণ্ডে সিং। ঝাড়খণ্ডে বাল্যবিবাহ রোধে কাজ করছেন দীপিকা। তিনি বলেন, ঝাড়খণ্ডে বাল্য বিবাহের প্রবণতা রয়েছে সমাজের সর্বস্তরে। উপজাতি, হিন্দু, সংখ্যালঘু, শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ধনী-গরিব নির্বিশেষে সর্বত্র। জনসচেতনতা বাড়াতে ধারাবাহিক প্রচারের প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি। দীপিকার কথার প্রতিধ্বনি শোনা গেল কলকাতার প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিদ্যার অধ্যাপক সুকন্যা সর্বাধিকারীর গলায়। তিনিও বলেন, গ্রামাঞ্চলে অল্প বয়সী মেয়েদের কাজের সুযোগ কম। তাই কবে চাকরি পাবেন, সেই ভরসায় না থেকে তাঁদের অনেকেই বসে পড়ছেন বিয়ের পিঁড়িতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Saudi Prince: মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী বিন সালমান!

    Saudi Prince: মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন সৌদির প্রধানমন্ত্রী বিন সালমান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে ভারত সফরে আসছেন সৌদি আরবের যুবরাজ (Saudi Prince) তথা প্রধানমন্ত্রী মহম্মদ বিন সালমান। সূত্রের খবর, নভেম্বরের মাঝামাঝি ভারত (India) সফরে আসার কথা তাঁর। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি-২০ বৈঠকে যোগ দিতে আসবেন বিন সালমান। ওই সফরের পথেই তিনি আসবেন ভারতে।

    দীর্ঘ দিন সৌদির যুবরাজ (Saudi Prince) থাকার পর মাস খানেক আগে ওই দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে অভিষিক্ত হন বিন সালমান। বছর সাঁইত্রিশের বিন সালমান ইতিমধ্যেই অর্থ, প্রতিরক্ষা, তেল এবং স্বরাষ্ট্র সহ সে দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করেছেন। সৌদির বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজের নির্দেশে মন্ত্রিসভায় আনা রদবদলের সূত্রেই প্রধানমন্ত্রী পদে বসানো হয় বিন সালমানকে। তার পর এই প্রথমবার ভারত সফরে আসছেন তিনি। জানা গিয়েছে, বিন সালমান ভারতে আসবেন নভেম্বরের ১৪ তারিখে। চলে যাবেন তার পরের দিন। সেপ্টেম্বর মাসে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের মাধ্যমে বিন সালমানকে আমন্ত্রণপত্র পাঠান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণ রক্ষা করতেই দু দিনের ভারত সফরে আসছেন বিন সালমান।

    চলতি সপ্তাহেই ভারত সফরে এসেছিলেন সৌদি আরবের শক্তিমন্ত্রী আবদুল আজিজ বিন সালমান। ওপেক প্লাস তেল উৎপাদনে কাটছাঁট করেছে। সেই কারণেই সৌদির যুবরাজের (Saudi Prince) আগে এক দিনের ভারত সফরে এসেছিলেন সে দেশের বিদ্যুৎ মন্ত্রী। ভারতে আসার সঙ্গে সঙ্গে তিনি অনলাইনে কথা বলেছেন চিনা আধিকারিকদের সঙ্গেও। সৌদির বিদ্যুৎ মন্ত্রী ভারত সফরে এসে বাণিজ্য এবং শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল, তৈলমন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী এবং শক্তিমন্ত্রী আরকে সিংয়ের সঙ্গেও কথা বলেছিলেন। প্রসঙ্গত, সৌদি আরবে সাধারণত প্রধানমন্ত্রিত্বের রাশ নিজেদের হাতেই রাখেন বাদশাহরা। ছেলে মহম্মদ বিন সালমানকে প্রধানমন্ত্রী করার মাধ্যমে তিনি নিঃশব্দে সেরে ফেললেন ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া। রাজ দরবার সূত্রে অবশ্য প্রধানমন্ত্রী নিয়োগের বিষয়ে কোনও কারণ দর্শানো হয়নি।

     

LinkedIn
Share