Tag: India

India

  • Sheikh Hasina: ভারত সফর শুরুর আগেই মোদির ভূয়সী প্রশংসা হাসিনার গলায়, কেন জানেন?

    Sheikh Hasina: ভারত সফর শুরুর আগেই মোদির ভূয়সী প্রশংসা হাসিনার গলায়, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ভূয়সী প্রশংসা করলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (PM Hasina)। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Russia Ukraine War) শুরুর দিকে ভারত যেভাবে তাঁর দেশের পড়ুয়াদেরও উদ্ধার করেছে, তারও প্রশংসা শোনা গিয়েছে হাসিনার গলায়।

    ৫ অগাস্ট, সোমবার মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন হাসিনা। তার আগে সংবাদ সংস্থা এএনআইকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে মোদির প্রশংসা করেন হাসিনা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর সময় বিশেষ বিমান পাঠিয়ে ইউক্রেনে আটকে পড়া ভারত ও বাংলাদেশের পড়ুয়াদের দেশে ফিরিয়েছিলেন মোদি। এদিন তার প্রশংসা করার পাশাপাশি কোভিড মোকাবিলায় ভারতের অবদানের কথাও শোনা গিয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মুখে। প্রসঙ্গত, কোভিডের সময় ভ্যাকসিন মৈত্রী প্রোগ্রামের অধীনে বাংলাদেশে টিকা পাঠিয়েছিল ভারত।

    ভারত বাংলাদেশ এই দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় হওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন হাসিনা। তিনি বলেন, মতানৈক্য থাকতেই পারে, তবে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তা মিটিয়ে নিতে হবে। এভাবে যে অনেক সমস্যার সমাধান হয়েছে, তাও মনে করিয়ে দেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। হাসিনা বলেন, রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের সময় প্রধানমন্ত্রী যেভাবে তাঁদের দেশের পড়ুয়াদের পাশাপাশি আমাদের দেশের পড়ুয়াদেরও দেশে ফিরিয়ে এনেছেন, সেজন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। প্রকৃতই আপনি বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। এর পরেই কোভিড ভ্যাকসিনের প্রসঙ্গ তোলেন হাসিনা। তাঁর দেশে ৯০ শতাংশ টিকাকরণ হয়ে গিয়েছে বলেও জানান তিনি। ভারত যে তাঁদের প্রকৃত বন্ধু, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন তিনি। বলেন, ভারতকে যেদিন বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল, সেই সময়ই ভারত আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রথম ১৯৭১ সালে। তার পর আরও অনেকবার।

    আরও পড়ুন : ভয়াল বন্যায় বিপর্যস্ত পাকিস্তান, মৃত্যু হাজার পার, সমবেদনা জানালেন মোদি

    বাংলাদেশ যে ধর্মনিরপেক্ষ দেশ, এদিন তাও জানান হাসিনা। বলেন, আমরা যতদিন ক্ষমতায় রয়েছি, ততদিন ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর জোর দিয়েছি। সংখ্যালঘুদের বলেছি, আপনারাও দেশের নাগরিক। তবে বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ঘটে। আমরা সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থাও নিই। তবে এই অনাকাঙ্খিত ঘটনা কেবল বাংলাদেশে নয়, ভারতেও ঘটে। প্রসঙ্গত, চারদিনের ভারত সফরে আসছেন হাসিনা। দ্বিপাক্ষিক নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা দুই দেশের দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে। প্রতিরক্ষামূলক সহযোগিতা এবং আঞ্চলিক স্থিতাবস্থা নিয়েও আলোচনা হতে পারে মোদি-হাসিনার মধ্যে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sheikh Hasina: ভাষা আন্দোলনই স্বাধীনতার পথ দেখায়! ভারত সফরে এসে বাংলার  প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ হাসিনার

    Sheikh Hasina: ভাষা আন্দোলনই স্বাধীনতার পথ দেখায়! ভারত সফরে এসে বাংলার প্রতি গভীর অনুরাগ প্রকাশ হাসিনার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ দশক আগে  বাংলা ভাষাই পাকিস্তান (Pakistan) থেকে বাংলাদেশকে (Bangladesh) আলাদা হতে সাহায্য করেছিল। ভারত (India) সফরে এসে এমনই দাবি করলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলা ভাষার প্রতি নিজের গভীর ভালবাসা ব্যক্ত করে হাসিনা ( sheikh hasina) জানান, “আমার মাতৃভাষা বাংলা। যখন পাকিস্তান তৈরি হয়, ঠিক সেই সময় থেকে আমাদের উপর উর্দু ভাষা চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা দিয়েছিল। সারা দেশ জুড়ে শুরু হয়েছিল ভাষা আন্দোলন। বাংলা ভাষাকে জাতীয় ভাষার মর্যাদা দিতে প্রাণ হারিয়েছিলেন বহু মানুষ। ভাষা আন্দোলনই আমাদের স্বাধীনতার পথ দেখায়। তৈরি হয় বাংলাদেশ।”

    ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সোমবার থেকে শুরু হয়েছে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর চার দিনের ভারত সফর। আজ, মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। পাশাপাশি দু’দেশের শীর্ষ প্রতিনিধি দলের বৈঠক এবং প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য, জলসম্পদ, যোগাযোগ-সহ বিভিন্ন বিষয়ে একাধিক চুক্তিপত্র সই হওয়ার কথা আজকে। 

    আরও পড়ুন: চারদিনের সফরে ভারতে শেখ হাসিনা, মোদির সঙ্গে বৈঠকে নজরে জলবণ্টন

    সোমবার এক সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধুর কন্যা জানান, যে কোনও সম্প্রদায়ের কাছে তার ভাষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যা ভাষার অস্তিত্ব রক্ষার্থেই তৈরি হয়েছিল। তিনি বলেন, “আমি ইংলিশ বলি, কিন্তু স্বচ্ছন্দ নই। এটা আমার কাছে কোনও বিষয় নয় কারণ ইংলিশ বিদেশি ভাষা, আমি আমার ভাষা বাংলাতেই স্বচ্ছন্দ। আমরা কোনও ভাষাকে ছোট করছি না। কোনও ভাষার সঙ্গে আমাদের বৈরিতা নেই। তবে আমাদের কাছে বাংলা ভাষা ভালবাসার এবং গর্বের।”

    নৈশভোজে এ দিন বেশ হাসিখুশি ছিলেন শেখ হাসিনা। জানান, ইলিশ রফতানির ছাড়পত্র দিয়েই তিনি দিল্লি সফরে এসেছ‌েন। পুজোর সময়ে এ দেশের মানুষকে এটা তাঁর উপহার। এ দেশের বাঙালিদের বিশেষ করে রাজ্যবাসীর সঙ্গে তাঁর মধুর সম্পর্কের কথাও জানান হাসিনা। বাংলা ও বাঙালি তাঁর কাছে বড়ই প্রিয়। হাসিনা বলেন, “যে কোনও নতুন ভাষা শিখতে ভাল লাগে। সব ভাষার নিজস্ব মাধুর্য্য আছে কিন্তু আমার কাছে বাংলাই শ্রেষ্ঠ।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    Indian Economy: আগামী সাত বছরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে ৩ নম্বরে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনকে (UK) হারিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় পাঁচ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছে মোদির (PM Modi) ভারত (India)। তবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই দেশের ঠাঁই হবে আরও ওপরের দিকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (SBI) এক রিপোর্টেই এই তথ্য উঠে এসেছে। ওই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চলতি দশকেরই শেষের দিকে ভারত হারাবে বিশ্বের আরও দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দুই দেশকে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার ইকনোমিক রিসার্চ ডিপার্টমেন্ট আগাম জানিয়েছিল ২০২৭ এর মধ্যে ভারত বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ জার্মানিকে (Germany) এবং ২০২৯ সালের মধ্যে জাপানকে (Japan) টপকে তিন নম্বরে চলে আসতে পারে।

    ২০১৪ সালে ওই তালিকায় দেশের ঠাঁই হয়েছিল ১০ নম্বরে। রিপোর্ট বলছে, সাতটি দেশকে টপকে অচিরেই মোদির ভারত চলে আসবে তিন নম্বরে। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার গ্রুপ চিফ ইকনোমিক অ্যাডভাইজার সৌম্যকান্তি ঘোষ বলেন, যে কোনও মানদণ্ডেই মাপা হোক না কেন, এই তথ্য একটা একটা মনে রাখার মতো প্রাপ্তি। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    আরও পড়ুন : ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার প্রকাশিত ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ’২৩ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি রেট ৬.৭ শতাংশ থেকে ৭.৭ শতাংশ হবে, এটা অবাস্তব। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এটা ঘোরাফেরা করবে ৬ শতাংশ থেকে ৬.৫ শতাংশের মধ্যে। বৃদ্ধির এই হার নিউ নর্মাল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    India surpasses UK: ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি হিসেবে উঠে এল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির (Largest Economy) দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেল ভারত (India)। এর আগে ওই জায়গায় ছিল ব্রিটেন (UK)। এবার ব্রিটেনকে ছাপিয়ে পঞ্চম স্থান দখল করল মোদির ভারত। রানির দেশ ছিটকে গিয়ে দাঁড়াল ছয়ে। এই উন্নয়ন এল এমন একটা সময়ে যখন গত চল্লিশ বছরের মধ্যে এই প্রথম ভয়ঙ্কর মুদ্রাস্ফীতির (Inflation) সম্মুখীন ব্রিটেন। সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ। সেই রিপোর্টেই দেখা গিয়েছে, শেষ তিন মাসে ব্রিটেনকে পিছনে ফেলে সামনে চলে এসেছে ভারত। যে হিসেবের সাপেক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে এই ফল, সেটির মানদণ্ড হল মার্কিন ডলার। রিপোর্ট অনুযায়ী, মার্কিন ডলারের নিরিখে ভারতীয় রুপির তুলনায় দাম কমেছে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের। ভারতীয় মুদ্রার তুলানায় ৮ শতাংশ কমেছে পাউন্ডের দর।

    প্রায় দুশো বছর ধরে ভারত শাসন করেছে ব্রিটিশ। ১৯৪৭ সালে ভারত অর্জন করে কাঙ্খিত স্বাধীনতা। তার পর এই প্রথম অর্থনীতিতে ভারত হারাল ব্রিটেনকে। প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ভারতের আগে রয়েছে মাত্র চারটি দেশ। এগুলি হল, আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। এদের মধ্যে আমেরিকা প্রথম, চিন দ্বিতীয়, জাপান তৃতীয় এবং চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হল জার্মানি। দেশের অর্থনীতির এই ছবি বড়সড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দেবে ব্রিটেনের নয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে। ৫ সেপ্টেম্বর কনজার্ভেটিভ পার্টি জানাবেন প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন তাঁদের দলের কে। তবে যিনিই হোন না কেন, তাঁকে সামলাতে হবে বিরাট এক চ্যালেঞ্জ। ব্রিটেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের উত্তরসূরির মূল দৌড়ে রয়েছেন প্রাক্তন সচিব লিজ ট্রাস এবং এক্সচেকারের প্রাক্তন চান্সেলর ঋষি সুনক। রিপোর্ট অনুযায়ী, আশা করা যায় সুনককে ধরাশায়ী করে প্রধানমন্ত্রী পদে বসবেন ট্রাস।

    আরও পড়ুন : বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    সদ্যই করোনা পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠেছে ভারত। বেড়েছে জিডিপিও। জারি রয়েছে মুদ্রস্ফীতির সঙ্গে লড়াইও। এহেন পরিস্থিতিতে ভূতপূর্ব শাসকের দেশ ব্রিটেনকে হারিয়ে হাসছে মোদির ভারত। এবং এই সাফল্য এল এমন একটা সময়ে, যখন দেশজুড়ে চলছে অমৃত মহোৎসব।  

     

  • FATF at Pakistan: পাকিস্তানে এফএটিএফের প্রতিনিধি দল, ধূসর তালিকা থেকে বের হবে কি শরিফের দেশ?  

    FATF at Pakistan: পাকিস্তানে এফএটিএফের প্রতিনিধি দল, ধূসর তালিকা থেকে বের হবে কি শরিফের দেশ?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) কি পারবে ফিনান্সিয়াল অ্যাকসন টাস্ক ফোর্স, সংক্ষেপে এফএটিএফ (FATF)-এর ধূসর তালিকা (Grey List) থেকে বের হতে? এতদিন এই প্রশ্নই ঘোরাফেরা করছিল। ২৯ অগাস্ট পাকিস্তান পৌঁছেছে এফএটিএফ-এর এক প্রতিনিধি দল। তামাম বিশ্বে আর্থিক তছরুপ ও সন্ত্রাসবাদের ওপর নজরদারি চালায় এই সংস্থা। পাকিস্তানে এসে যাচাই করে দেখেছে ইসালামাবাদের (Islamabad) পদক্ষেপ। শর্ত পূরণ করলেই ওই সংস্থার ধূসর তালিকা থেকে বের হতে পারবে শাহবাজ শরিফের দেশ। জানা গিয়েছে, এই প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ১৫ জন সদস্য। তাঁরাই স্থির করবেন পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ!

    পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে অর্থ জোগানোর (Terror Funding) অভিযোগ উঠেছে বারংবার। তার পরেও পাকিস্তানের গা থেকে খসেনি ‘সন্ত্রাসবাদের আঁতুড় ঘরে’র তকমা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর একাধিক শর্ত আরোপ করেছিল এফএটিএফ। পাকিস্তানকে তারা রেখে দিয়েছে ধূসর তালিকায়। 

    এফএটিএফ কোনও দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করার আগে দুটি পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যায়। একটি হল ‘ধূসর তালিকা’, অন্যটি ‘আরও বেশি ধূসর’। এই দুই তালিকাভুক্ত করে কোনও দেশকে দুবার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। তার পরেও কাজ না হলে ওই দেশকে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়। অনেক আগেই এফএটিএফের তরফে ইসলামবাদকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলা হয়েছিল, শর্ত ঠিক মতো পালন না করলে কালো তালিকাভুক্ত করা হবে। গত চার বছর ধরে এফটিএফের ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। পনের জনের যে প্রতিনিধি দলটি পাকিস্তান এসেছিল, তারা সে দেশে ছিল ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। ভারতের গোয়েন্দা সূত্রের দাবি, এটা পাকিস্তানের আইওয়াশের একটি প্রচেষ্টা। কারণ পাকিস্তান এখনও ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। 

    আরও পড়ুন :’মৃত’ জঙ্গিকে ‘গ্রেফতার’, ধূসর তালিকা থেকে বেরোতে মরিয়া পাকিস্তান?

    প্রসঙ্গত, এফএটিএফ জুনের ১৭ তারিখে জানিয়েছিল, পাকিস্তানকে এখনও ধূসর তালিকায়ই থাকতে হবে। অন সাইট ভেরিফিকেশনের পরেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, ‘শাপমুক্তি’ ঘটবে কবে। বার্লিনে এফএটিএফের প্লেনারির সময়ই এই ঘোষণা করা হয়েছিল। শেষমেশ শাহবাজ শরিফের দেশে এল এফএটিএফের প্রতিনিধি দল। আদৌ পাকিস্তান ধূসর তালিকা থেকে বাদ পড়ে কিনা, এখন সেটাই দেখার!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Shehbaz Sharif: মোদির ট্যুইটের জবাব দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী, কী লিখলেন জানেন?

    Shehbaz Sharif: মোদির ট্যুইটের জবাব দিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী, কী লিখলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াল বন্যায় ভাসছে প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান (Pakistan)। মৃতের সংখ্যা হাজার পার। তা দেখে চুপ করে থাকতে পারেননি ভারতের (India) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ট্যুইট করে জানিয়েছিলেন সমবেদনা। এবার প্রত্যুত্তর মিলল পাকিস্তানের তরফেও। মোদিকে ধন্যবাদ জানালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ (Shehbaz Sharif)।  

    দেশের দক্ষিণাংশে সপ্তাহভর প্রবল বর্ষণের জেরে বানভাসি হয়েছে পাকিস্তানের বিস্তীর্ণ অংশ। মৃতের সংখ্যা বারোশোর কাছাকাছি। মৃত্যু হয়েছে বহু অবোলা পশুর। প্রতিবেশী দেশের বিপদের দিনে সমবেদনা জানিয়ে ট্যুইট করেন মোদি। তিনি লেখেন, পাকিস্তানের বন্যায় আমি দুঃখিত। বন্যায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন, জখম হয়েছেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানাই। আশাকরি শীঘ্রই স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে পাকিস্তান।

    এর পরেই পাল্টা ট্যুইট করেন পাক প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির জেরে সমবেদনা জানানোর জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানাই। ইনশাল্লাহ, কিন্তু পাকিস্তানবাসীর চারিত্রিক দৃঢ়তা জেরে এই প্রাকৃতিক বিপর্যয় আমরা কাটিয়ে উঠব। জীবন এবং জাতিকে পুনর্গঠিত করব। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল জানিয়েছিলেন, ভারত থেকে শুল্কমুক্ত শাক-সবজি আনার পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান। কেবল আনাজ নয়, ওয়াঘা সীমান্ত দিয়ে অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীও নিয়ে আসার পরকল্পনা করছে সরকার। তিনি জানান, মুদ্রাস্ফীতির ওপর যাতে ক্ষতিকারক প্রভাব না পড়ে তাই এই পরিকল্পনা।

    এর পরিপ্রেক্ষিতে কাশ্মীর ইস্যু খুঁচিয়ে তুলেছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেছিলেন, আমি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি। আমরা যুদ্ধ চাই না। দারিদ্র দূরীকরণে আমাদের সম্পদকে কাজে লাগাতে হবে। কিন্তু আমরা শান্তিতে বসবাস করতে পারব না এই সব (কাশ্মীর) ইস্যুগুলির সমাধান না করে। ক্ষমতায় এসে কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা রদ করেছেন মোদি। দিন দুয়েক আগে তার সমালোচনাও করেছিলেন শাহবাজ। কূটনৈতিক মহলের মতে, এছাড়া শাহবাজের কাছে আর কোনও রাস্তা ছিল না। কারণ ঘরোয়া  রাজনীতিতে তাঁর ঘাড়ের ওপর নিঃশ্বাস ফেলছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। দেশীয় রাজনীতির বাধ্যবাধ্যকতাও রয়েছে। সেই কারণেই ভয়াল বন্যার পরিস্থিতিতেও কাশ্মীর ইস্যু খুঁচিয়ে তুলেছেন শাহবাজ। 

    আরও পড়ুন : বন্যায় ভাসছে দেশ, মোদির সমবেদনার পরেও পাক প্রধানমন্ত্রীর মুখে সেই কাশ্মীর!

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GDP: বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    GDP: বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চলতি আর্থিক বর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে বাড়ল ভারতের (India) গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট, সংক্ষেপে জিডিপি (GDP)। গত বছর এই সময়সীমার মধ্যে এই বৃদ্ধির হার ছিল ২০.১ শতাংশ। এবার তা দাঁড়িয়েছে ১৩.৫ শতাংশে। জাতীয় পরিসংখ্যান দফতর (National Statistical Office) থেকে যে ডেটা প্রকাশ করা হয়েছে, তাতেই উঠে এসেছে এই তথ্য। বুধবার ওই ডেটা প্রকাশ করা হয়।

    কোনও একটি দেশের অভ্যন্তরে এক বছরে চূড়ান্তভাবে উৎপাদিত দ্রব্য ও সেবার বাজারে সামগ্রিক মূল্যই হচ্ছে গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট বা জিডিপি। আগের বছরের তুলনায় পরের বছরে এই উৎপাদন যে হারে বাড়ে সেটি হল জিডিপির প্রবৃদ্ধি। এই জিডিপি একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান সূচক। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে ভারতে জিডিপি পৌঁছেছে ১৩.৫ শতাংশে।

    রেটিং এজেন্সি আইসিরএ-র মতে, জিডিপি ১৩ শতাংশে পৌঁছানোর কথা ছিল। তবে ২০২২ সালের এপ্রিল-জুন এই ত্রৈমাসিকে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া তার রিপোর্টে বলেছিল, জিডিপি দাঁড়াতে পারে ১৫.৭ শতাংশে গিয়ে। এই মাসের শুরুর দিকে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছিল প্রথম ত্রৈমাসিকে জিডিপি রেট দাঁড়াতে পারে ১৬.২ শতাংশে। প্রসঙ্গত, চলতি অর্থবর্ষে এই সময় সীমায় ভারতের প্রতিবেশী দেশ চিনের আর্থিক বৃদ্ধি ০.৪ শতাংশ।

    আরও পড়ুন : দুমাসে দুবার! ফের রেপো রেট বাড়াল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, কতটা সমস্যায় মধ্যবিত্ত?

    সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বিশ্ব মন্দার ভয় এবং সুদ বাবদ খরচ বৃদ্ধির জেরেই এই বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হচ্ছে। রিজার্ভ ব্যাংক বেঞ্চমার্ক পলিশি রেট বাড়িয়ে করেছে ১৪০ পয়েন্ট। মে মাস থেকে তিন কিস্তিতে ওই বৃদ্ধি হয়েছে। দেশের শীর্ষ ব্যাংক এও জানিয়েছিল, দেশে মুদ্রাস্ফীতির হার ৬ শতাংশের নীচে রাখার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। কেবল জিডিপি বাড়েনি, বেড়েছে বেসরকারি বিনিয়োগও। প্রকাশিত তথ্য বলছে, চলতি আর্থিক বর্ষের এপ্রিল থেকে জুন এই তিন মাসে বেসরকারি বিনিয়োগের পরিমাণ ২০.১ শতাংশ। যা গত বছরের তুলনায় বেশি। আরও জানা যাচ্ছে, সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি হয়েছে ১.৩ শতাংশ, বেসরকারি ক্ষেত্রে খরচের হার বেড়েছে প্রায় ২৬ শতাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Sonia Gandhi: প্রয়াত সোনিয়া গান্ধীর মা, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির 

    Sonia Gandhi: প্রয়াত সোনিয়া গান্ধীর মা, শোকজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন কংগ্রেসের (Congress) অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর (Sonia Gandhi) মা পাওলা মেইনো (Paola Maino)। ২৭ অগাস্ট প্রয়াত হন তিনি। শেষকৃত্য সম্পন্ন হয় ৩০ অগাস্ট, মঙ্গলবার। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi), রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (Draupadi Murmu)।

    বয়স হয়েছিল ৯০। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। সে খবর পেয়ে মাকে দেখতে রাহুল ও প্রিয়ঙ্কাকে নিয়ে সোনিয়া গান্ধী ইটালি উড়ে যান ২৩ অগাস্ট। ২৭ অগাস্ট মৃত্যু হয় তাঁর মায়ের। এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ ট্যুইট বার্তায় জানান, শ্রীমতি সোনিয়া গান্ধীর মা শ্রীমতি পাওলা মেইনো শনিবার ২৭ অগাস্ট ইটালিতে নিজের বাড়িতে প্রয়াত হয়েছেন। শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে গতকাল।

    ঘটনায় শোকজ্ঞাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, প্রয়াত হয়েছেন সোনিয়া গান্ধীজির মা পাওলা মেইনো। শোকের সময় তাঁকে সমবেদনা জানাই। সোনিয়াজির মায়ের আত্মার শান্তি কামনা করি। এই শোকের সময় আমার চিন্তা তাঁর পুরো পরিবারকে নিয়ে।

    শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। ট্যুইট বার্তায় তিনি লিখেছেন, কংগ্রেস সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর মা পাওলা মেইনো মারা গিয়েছেন শুনে দুঃখিত। তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আন্তরিক সমবেদনা জানাই। এই অপূরণীয় ক্ষতি সহ্য করার শক্তি ভগবান  তাঁকে দিন।

    আরও পড়ুন : জবাব সন্তোষজনক নয়, সোনিয়া-রাহুলকে ফের জেরা করতে পারে ইডি

  • Virat Kohli to Suryakumar Yadav: সূর্যের তেজকে কুর্নিশ কোহলির! দুবাইয়ের বাইশগজে ছক্কার বন্যা

    Virat Kohli to Suryakumar Yadav: সূর্যের তেজকে কুর্নিশ কোহলির! দুবাইয়ের বাইশগজে ছক্কার বন্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরুটাই করেছিলেন ঝড়ের গতিতে। আর শেষটাও একই ভঙ্গিতে। সূর্যকুমার যাদবের (Suryakumar Yadav) ব্যাটিং তাণ্ডবে হংকংয়ের (Hong Kong) বোলাররা রীতিমতো হতোদ্যম হয়ে পড়েন। বুঝেই উঠতে পারছিলেন না, কীভাবে সূর্যর এই প্রখর তেজ থেকে তাঁরা রক্ষা পাবেন। তাঁরা রেহাই পাননি। বরং ক্রমশ ঝাঁঝ বেড়েছে ভারতীয় ব্যাটসম্যানটির। ইনিংসের অন্তিম ওভারে সূর্যকুমার চারটি বিশাল ছক্কা হাঁকান। ভারতীয় ইনিংসে যোগ হয় মূল্যবান ২৬ রান। সূর্যর ঝোড়ো ব্যাটিং দেখে দুবাইয়ের (Dubai) গ্যালারি উদ্বেলিত হয়ে ওঠে বার বার। তাঁরা তো এরকম বাটিং দেখার টানেই মাঠে ছুটে এসেছেন।

    সূর্যর মারমুখী ইনিংস মন ছুঁয়ে গিয়েছে বিরাট কোহলির। উইকেটের অন্য প্রান্তে দাঁড়িয়ে চাক্ষুস করেছেন এক অনবদ্য ২৬ বলে অপরাজিত ৬৮ রানের ইনিংস। শেষ ওভারে হংকংয়ের বোলার হারুন অফ স্টাম্পের বাইরে বল করেন, কিন্তু সেই ডেলিভারি সজোরে সীমানার বাইরে পাঠিয়ে দেন সূর্য অনায়াসে। তারপর অভিনব ভঙ্গিতে সূর্যকে কুর্নিশ জানাতে ভোলেননি বিরাট। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় উল্কার গতিতে ভাইরাল হয়েছে।

    বিশ্ব ক্রিকেটে সূর্যকুমারকে বলা হয় মিঃ ৩৬০ ডিগ্রি। উইকেটের সব প্রান্তে তিনি শট খেলার ক্ষমতা রাখেন। বল যতই ভালো হোক, সহজেই তিনি তা বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে দিতে সক্ষম। এই কারণেই টি-২০ ফরম্যাটে সূর্য এখন ভারতীয় দলের অন্যতম সেরা সম্পদ।

    আরও পড়ুন: বিরাট-ব্যাটে রান এল! এশিয়া কাপের সুপার ফোরে টিম ইন্ডিয়া

    সূর্যকুমার যখন ব্যাট করতে নামেন তখন ভারতীয় দলের স্কোর ছিল ২ উইকেটে ৯৪। তৃতীয় উইকেটে বিরাটের সঙ্গে জুটি বেঁধে মাত্র ৪২ বলে অপরাজিত ৯৮ রান যোগ করেন তিনি। সেটাই মূলত ভারতীয় ইনিংসকে দু’শোর দোরাগোড়ায় পৌঁছে দেয়। তারকাদের ছাপিয়ে ম্যাচের সেরা হয়েছেন সূর্যই। তাঁর পারফরম্যান্স দেখার পর ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘আগামী দিনে ওপেনার হিসেবেই কাজে লাগানো উচিত সূর্যকে।’ পর পর দু’টি ম্যাচ জিতে ভারত সুপার ফোরে পৌঁছে গিয়েছে। সব কিছু ঠিক থাকলে আগামী রবিবার মরুশহর দুবাইয়ে ফের ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) মহারণের সম্ভাবনা প্রবল। সেক্ষেত্র হংকংকে হারাতেই হবে বাবরদের। আর সেটা কোনও বিরাট ব্যাপার নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pakistan Flood: বন্যায় ভেসে গিয়েছে ফসল, ভারত থেকে আনাজ আমদানি করতে চলেছে পাকিস্তান?  

    Pakistan Flood: বন্যায় ভেসে গিয়েছে ফসল, ভারত থেকে আনাজ আমদানি করতে চলেছে পাকিস্তান?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভয়াবহ বন্যার (Flood) কবলে পাকিস্তান (Pakistan)। মৃতের সংখ্যা হাজার পার। ঘরছাড়া বহু মানুষ। শাহবাজ শরিফের দেশের এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত (India)। পাকিস্তানের মৃতদের পরিবারকে সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। বন্যা পরিস্থিতিতে ভয়াবহ খাদ্যসংকট দেখা দিয়েছে দেশটিতে। এমতাবস্থায় ভারত থেকে সবজি আমদানির কথা ভাবছে পাকিস্তান।

    ইমরান খানের (Imran Khan) সরকারের পতনের পর পাকিস্তানের কুর্সিতে বসেছেন শাহবাজ শরিফ। তার পর থেকে তীব্র আর্থিক সংকটে ভুগছে দেশটি। এমতাবস্থায় মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো চলে এসেছে সপ্তাহভর বর্ষণের জেরে ভয়াল বন্যা। প্রবল বন্যায় বহু মানুষের মৃত্যুর পাশাপাশি প্রাণহানি হয়েছে বহু অবোলা পশুরও। দেশের বাকি অংশের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন খাইবার পাখতুন প্রদেশের হাজার হাজার বাসিন্দা। বিপদে পড়া দেশটিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তুরস্ক ও আরব আমিরশাহি। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারও। ভেসে গিয়েছে লক্ষ লক্ষ বিঘের খেতের ফসল। প্রত্যাশিতভাবেই দেখা দিয়েছে খাদ্যসংকট। এহেন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মিফতাহ ইসমাইল জানান, ভারত থেকে শুল্কমুক্ত শাক-সবজি আনার পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান। কেবল আনাজ নয়, ওয়াঘা সীমান্ত দিয়ে অন্যান্য খাদ্য সামগ্রীও নিয়ে আসার পরকল্পনা করছে সরকার। তিনি জানান, মুদ্রাস্ফীতির যাতে ক্ষতিকারক প্রভাব না পড়ে তাই এই পরিকল্পনা। সরকারের এই পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছে সে দেশের ব্যবসায়ী সংগঠন। তবে তারা এও জানিয়েছে, ভারত থেকে কেবল কাঁচামালই আমদানি করা হোক, অন্য কিছু নয়।

    আরও পড়ুন : ভয়াল বন্যায় বিপর্যস্ত পাকিস্তান, মৃত্যু হাজার পার, সমবেদনা জানালেন মোদি

    সংবাদমাধ্যমকে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী বলেন, শুল্কমুক্ত সবজি এবং অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী আমদানি করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছি। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছি। তাঁর মতে, প্রয়োজনে সরকার ভারত থেকে স্থলপথে সবজি এবং অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী আমদানি করবে। দেশ বন্যার কবলে পড়ায় দু দিনের মধ্যে পেঁয়াজ এবং টমাটোর দাম এক লপ্তে বেড়ে গিয়েছে বেশ কয়েকগুণ।

    সরকারের এই পরিকল্পনায় উচ্ছ্বসিত লাহোর ব্যবসায়িক সংগঠন। লাহোর চেম্বার অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মিঞা নৌমান কবীর বলেন, ভারত থেকে সবজি আমদানি শীঘ্রই শুরু হবে বলে আশাবাদী আমরা। আমদানি শুরু হলেই দেশের বাজারে টমাটো, পেঁয়াজ সহ অন্যান্য সবজির দাম কমবে। তিনি বলেন, তবে কেবল সবজি আমদানি করা হলেই ভাল, টমাটো কেচাপের মতো অন্য কোনও ফিনিশড প্রোডাক্ট নয়।

    এদিকে, সূত্রের খবর, ভারতের শীর্ষস্তরে এনিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে মঙ্গলবার সন্ধে পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share