Tag: India

India

  • US visa: আমেরিকায় ঘুরতে যাবেন! জানেন ভিসা পেতে কতদিন অপেক্ষা করতে হবে?

    US visa: আমেরিকায় ঘুরতে যাবেন! জানেন ভিসা পেতে কতদিন অপেক্ষা করতে হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাঁরা এতদিন ধরে মার্কিন মুলুকে (America) পাড়ি দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে আপেক্ষা করছিলেন, তাঁদের জন্য বড়সড় সুখবর। কারণ পরের মাস থেকেই চালু হয়ে যাচ্ছে আমেরিকার পর্যটন ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট (Tourist Visa Appointment)। আমেরিকার দূতাবাসের তরফে সম্প্রতি জানানো হয়েছে যে, আগামী সেপ্টেম্বর মাস থেকে আবার ইন-পার্সন ট্যুরিস্ট ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট (In-person Tourist Visa Appointment) রুটিন শুরু হয়ে যাচ্ছে। আগে নির্ধারিত প্লেসহোল্ডার (Placeholders) অ্যাপয়েন্টমেন্টগুলিকে এখন বাতিল করা হয়েছিল। তবে চিন্তা নেই। কারণ যে-সব আবেদনকারীর প্লেসহোল্ডার অ্যাপয়েন্টমেন্ট (Placeholder Appointments) আগে বাতিল হয়ে গিয়েছে, তাঁরা এখন পুনরায় সিস্টেমে প্রবেশ করে রেগুলার অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করে নিতে পারেন।

    তবে, যাঁরা ঘুরতে যেতে চান, তাঁদের আমেরিকার ভিসা পেতে অপেক্ষা করতে হবে প্রায় দেড় বছর। অর্থাৎ, যাঁরা এখন ভিসার জন্য আবেদন করছেন, তথ্য যাচাইয়ের জন্য তাঁরা ডাক পাবেন ২০২৪ সালের মার্চ-এপ্রিল মাসে। ‘ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট’-এর সরকারি ওয়েবসাইট বলছে, পর্যটন ভিসার ক্ষেত্রে আবেদনের ৫২৫ দিন পর ‘ভিসা অ্যাপয়েন্টমেন্ট’ মিলবে। ছাত্র ভিসার ক্ষেত্রে সেটি ৪৭১ দিন।

    আরও পড়ুন: ছোট থেকেই সেনায় যোগ দিতে চাইতাম! আবেগপ্রবণ প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

    আসলে বর্তমানে পড়াশোনা এবং চাকরিবাকরি সংক্রান্ত ভিসা অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে পর্যালোচনা করে দেখা হচ্ছে। তাই সে-ক্ষেত্রে হয় তো আর একটু অপেক্ষা করতে হতে পারে ট্যুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদনকারীদের, এমনটাই জানানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: “করোনা ভাইরাস ক্লান্ত নয়, আগামী মাসে ফের বাড়বে আক্রান্তের সংখ্যা”, সতর্কবার্তা ‘হু’ প্রধানের

    বিভিন্ন শহরের ক্ষেত্রেও সময়সীমার পার্থক্য দেখা যাচ্ছে। চেন্নাই থেকে পর্যটন ভিসার আবেদন করলে তা হাতে পেতে অপেক্ষা করতে হবে ৫৫৭ দিন। হায়দরাবাদ থেকে করলে ৫১৮ দিন। আমেরিকার দূতাবাস থেকেই মূলত কাগজপত্র যাচাইয়ের জন্য ডাকা হয়। আবেদনের কত দিন পর, তথ্য যাচাইয়ের ডাক পাওয়া যাবে, তা অনেকাংশে নির্ভর করে আমেরিকান দূতাবাসে কাজের চাপ এবং কর্মী বহুলতার উপর।

  • 75th Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে এবার লালকেল্লায় কোন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা? জানুন  

    75th Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে এবার লালকেল্লায় কোন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা? জানুন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার ৭৫ বছর (75th Independence) পূর্তি  উৎসব। পালিত হবে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস (Independence Day)। এই উপলক্ষে সেজে উঠেছে দিল্লির লালকেল্লা (Red Fort)। স্বাধীনতা দিবসেব ঢের আগেই আক্ষরিক অর্থেই নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে লালকেল্লা। স্বাধীনতা দিবসে এই লালকেল্লা থেকেই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    জানা গিয়েছে, এবারের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিতের সংখ্যা হাজার সাতেক। তাঁদের নিরাপত্তার গড়ে তোলা হয়েছে বহুস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়। বসানো হয়েছে হাজার হাজার সিসিটিভি ক্যামেরা। মোতায়েন করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী,  অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র সজ্জিত বিশেষ বাহিনীও। অনুষ্ঠান স্থলের প্রতিটি এন্ট্রি পয়েন্টে বসানো হয়েছে ফেসিয়াল রিকগনিশন সিস্টেম। স্বাধীনতা দিবসে অন্তত ১০ হাজার সশস্ত্র পুলিশ কর্মী ঘিরে থাকবে লালকেল্লা চত্বর। জাতীয় পতাকা উত্তোলন না হওয়া পর্যন্ত লালকেল্লার আশপাশের ৫ কিলোমিটার এলাকাকে ঘোষণা করা হয়েছে নো কাইট ফ্লাইং জোন। ৪০০ কাইট ক্যাচার ও ফ্লায়ারও মোতায়েন করা হয়েছে। ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থার তরফে অ্যান্টি-ড্রোন সিস্টেমও ইনস্টল করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতা-৭৫ এর সংকল্প হোক আত্মনির্ভর ভারত

    জানা গিয়েছে, প্রতিটি এন্ট্রি পয়েন্টে থাকবেন একজন করে আইপিএস পদমর্যাদার আধিকারিক। দিল্লির স্পেশাল পুলিশ কমিশনার দীপেন্দ্র পাঠক জানান, ইতিমধ্যেই দিল্লি জুড়ে জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। লাঞ্চ বক্স, জলের বোতল, রিমোট চালিত গাড়ির চাবি নিয়ে অনুষ্ঠান স্থলে প্রবেশ করা যাবে না। তিনি জানান, অনুষ্ঠান শেষ না পর্যন্ত কেউ ঘুড়ি, বেলুন কিংবা চিনে লণ্ঠন ওড়ালে তাকে শাস্তি দেওয়া হবে। দিল্লি পুলিশের ওই আধিকারিক জানান, বিভিন্ন জায়গায় কাইট ক্যাচার বসানো হয়েছে। এই কাইট ক্যাচারগুলি কোনও ঘুড়ি, বেলুন কিংবা চিনা লণ্ঠন অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছানোর আগেই ধরে ফেলবে। জানা গিয়েছে, লালকেল্লার অনুষ্ঠান যাতে নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়, সেজন্য বসানো হচ্ছে রাডারও। দিল্লি পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে পুলিশি পেট্রোলিং বাড়ানো হয়েছে। এলাকার হোটেল, গেস্টহাউস, পার্কিংলট এবং রেস্তঁরাগুলি নিয়মিত পরীক্ষা করা চলছে। এলাকার ভাড়াটে এবং বাইরে থেকে আসা লোকজন সম্পর্কেও নেওয়া হচ্ছে পুঙ্খানুপুঙ্খ খোঁজখবর।

    আরও পড়ুন : মমতার স্বাধীনতা প্রোফাইলে নেহরু বাদ, এলেন সর্দার প্যাটেল, অরবিন্দ

     

  • Bengaluru Idgah Maidan: স্বাধীনতা দিবসে ইতিহাস, ইদগাহ ময়দানে উড়ল তেরঙা  

    Bengaluru Idgah Maidan: স্বাধীনতা দিবসে ইতিহাস, ইদগাহ ময়দানে উড়ল তেরঙা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে মর্যাদার সঙ্গে পালিত হল স্বাধীনতার (Independence) পঁচাত্তর বছর পূর্তি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) ডাকে পালিত হয়েছে হর ঘর তিরঙ্গা (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচিও। স্বাধীনতা দিবসে সর্বত্রই উত্তোলন করা হয়েছে জাতীয় পতাকা (National Flag)। ছোট জনপদেও পালিত হয়েছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব (Azadi Ka Amrit Mahotsav)। স্বাধীনতার ৭৬ তম বর্ষে সৃষ্টি হল আরও একটি ইতিহাসের। সেটি হল, এই প্রথম জাতীয় পতাকা উড়ল কর্নাটকের বেঙ্গালুরুর ইদগাহ ময়দানে (Idgah Maidan)। স্বাধীনতার পর এই প্রথম এখানেও স্বাড়ম্বরে পালিত হল স্বাধীনতা দিবস।

    স্বাধীনতা দিবসে দেশের সর্বত্র জাতীয় পতাকা উড়লেও, এতদিন এই পতাকা ওড়ানো হত না বেঙ্গালুরুর এই ইদগাহ ময়দানে। কারণ এই ময়দানের দখলদারি নিয়ে বিতর্ক থাকায় এতদিন এখানে জাতীয় পতাকা ওড়ানো হত না। ছামারাজপতের এই ইদগাহ ময়দানের মালিকানা কার, তা নিয়ে ছিল বিতর্ক। তাই স্বাধীনতা দিবসে অতি ছোট মহল্লায় জাতীয় পতাকা উড়লেও, এই ময়দানে উড়ত না। এতদিন এ নিয়ে কেউ কোনও উচ্চবাচ্য না করলেও, সম্প্রতি স্থানীয় কয়েকটি গোষ্ঠী ঘোষণা করে, স্বাধীনতা দিবসে এই ইদগাহ ময়দানে উড়বে জাতীয় পতাকা। মর্যাদার সঙ্গে পালিত হবে ৭৬ তম স্বাধীনতা দিবস। ঠিক হয়, জাতীয় পতাকা উত্তোলন করবেন রাজস্ব দফতরের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনার পর্যায়ের কোনও আধিকারিক। সেই মতো স্বাধীনতা দিসবের আগেই কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা তল্লাট। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে মোতায়েন করা হয় র‌্যাফ, সিটি আর্মড রিজার্ভ এবং কর্নাটক স্টেট রিজার্ভ পুলিশ। তার পরেই ওড়ে তেরঙা পতাকা।

    আরও পড়ুন : স্বাধীনতার ৭৫ বছর পরেও প্রাসঙ্গিক শ্রী অরবিন্দর জীবনদর্শন! আজ তাঁর ১৫০তম জন্মজয়ন্তী

    কেন এতদিন এই ময়দানে উত্তোলন করা হত না জাতীয় পতাকা? জানা গিয়েছে, কর্নাটক স্টেট ওয়াকফ বোর্ড ১৯৬৫ সালের একটি গেজেট নোটিফিকেশন দেখিয়ে দাবি করে, জমিটি ওয়াকফ বোর্ডের সম্পত্তি। যদিও ১৯৭৪ সালের সিটি সার্ভে রেকর্ড এবং অন্যান্য সিভিক রেকর্ড অনুযায়ী দেখা যায়, জমিটি একটি খেলার মাঠ। সম্প্রতি কর্নাটক স্টেট ওয়াকফ বোর্ডের দাবি খারিজ করে দেয় সিটি সিভিক বডি বৃহৎ  বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকে (Brihat Bengaluru Mahanagara Palike)। তারা জানিয়ে দেয়, জমিটি কর্নাটক সরকারের রাজস্ব দফতরের। তার পরেই অবসান হয় কয়েক দশক ধরে চলা বিতর্কের। পালিত হয় স্বাধীনতা দিবস।

    আরও পড়ুন :ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন

  • Independence Day: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কামানেই উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব

    Independence Day: দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি কামানেই উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর স্বাধীনতা দিবস (Independence Day) উপলক্ষে হয় একুশবার তোপধ্বনি (Gun Salute)। এ বছরও হবে। এতদিন বিদেশে তৈরি কামানেই দাগা হত তোপ। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে এবার পালিত হচ্ছে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব। এবারও ১৫ অগাস্ট (15th August) স্বাধীনতা দিবসের কর্মসূচিতে দাগা হবে তোপ। এবারই প্রথমবার ওই তোপধ্বনি হবে ভারতে তৈরি হাউইৎজার (Howitzer) কামানে। প্রতিরক্ষা সচিব অজয় কুমার জানান, ঐতিহ্যবাহী ব্রিটিশ কামানের পাশাপাশি এবার ভারতে তৈরি হাউইৎজার কামানও ব্যবহার করা হবে তোপধ্বনিতে।

    জানা গিয়েছে, ভারত সরকারের মেইড ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের অধীনে তৈরি হয়েছে এই কামান। আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্পের অধীনে দেশের প্রতিরক্ষা খাতকে আরও স্বাবলম্বী করে তুলতে চাইছে কেন্দ্র। ২০১৩ সালে ডিআরডিও-র আর্টিলারি গান সিস্টেম প্রকল্প শুরু হয়েছিল। পুরানো কামানের বদলে নয়া ১৫৫ মিলিমিটারের কামান নিয়ে আসার জন্য চালু করা হয়েছিল এই প্রকল্প। ভারত ফোর্জ লিমিটেড ও টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস লিমিটেডের সঙ্গে মিলে ডিআরডিও এই হাউইৎজার কামান তৈরি করে। ৪৮ কিমি দূর পর্যন্ত লক্ষ্য ভেদ করতে পারে এই কামান। স্বাধীনতা দিবসের দিন লালকেল্লায় ভারতীয় সেনার গান স্যালুটে ব্যবহৃত হবে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ওই কামান। অজয় কুমার জানান, ডিআরডিও-র পুণের আর্মামেন্ট রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট এস্টাবলিশমেন্টের একটি বিশেষ দল এই গান স্যালুট পরিচালনা করবে।

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের দাবি, দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই হাউইৎজার কামান বিশ্বের অন্যতম সেরা। অক্সিলারি পাওয়ার মোড, স্বয়ংক্রিয় নির্দেশ ও নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা, ওয়্যারলেস স্টেট অব দ্য আর্ট কমিউনিকেশন সিস্টেমও রয়েছে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি এই কামান। এর মাধ্যমে যুদ্ধক্ষেত্রে মোতায়েন প্রতিটি এটিএজিএস বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযোগ ও সমন্বয় বজায় রাখতে পারে। রাতের অন্ধকারেও যাতে শত্রুপক্ষকে খুঁজে বের করা যায়, সেজন্য প্রয়োজনীয় নাইট ভিশন প্রযুক্তিও রয়েছে এই কামানে। এককথায়, অনবদ্য এই কামানেই এবার উদযাপন হবে আজাদি কা অমৃত মহোৎসব।

     

  • India Bangladesh: জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ

    India Bangladesh: জলবণ্টন চুক্তি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে ভারত-বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিস্তা (Teesta), গঙ্গা (Ganga) সহ অন্যান্য নদীর জলবণ্টন (Water Sharing) চুক্তি নিয়ে মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে বসল ভারত (India) ও বাংলাদেশ (Bangladesh)। ভারতের কেন্দ্রীয় জল শক্তি মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত (Gajengra Singh Shekhawat) এ কথা জানান। বৃহস্পতিবার ওই বৈঠক হয়েছে।

    ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে বয়ে গিয়েছে প্রচুর নদী। সেই কারণে গঠিত হয়েছে জয়েন্ট রিভার্স কমিশন। এই কমিশন আয়োজিত মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হয়ে গেল এদিন। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের জলসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক। বৈঠকে তাঁর নেতৃত্বে যোগ দেন ১৭ জন প্রতিনিধি। তাঁরাই বৈঠক করেন শেখাওয়াতের সঙ্গে। জানা গিয়েছে, জয়েন্ট নদী কমিশনের এটি ৩৮তম বৈঠক। বৈঠক শেষে ট্যুইট করেন শেখাওয়াত। ট্যুইট বার্তায় তিনি লেখেন, বিভিন্ন নদীর জল বণ্টন চুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এর মধ্যে ছিল গঙ্গা এবং তিস্তাও। জলশক্তি মন্ত্রী বলেন, জল বণ্টন সংক্রান্ত দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা নিয়ে দু দেশের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। গঙ্গা এবং তিস্তা ছাড়াও আরও ছটি নদী নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিন।

    আরও পড়ুন : প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে ভারত বাংলাদেশ

    প্রসঙ্গত, ২০১০ সালে জয়েন্ট রিভার্স কমিটির প্রথম বৈঠক হয়। তার পর সব মিলিয়ে হয়েছে ৩৮ তম বৈঠক। সেপ্টেম্বরের পাঁচ তারিখে ভারত সফরে আসবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিন দিনের ভারত সফরে আসছেন তিনি। প্রতিরক্ষা সহযোগিতা এবং আঞ্চলিক সুস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আলোচনা হওয়ার কথা তাঁর। হাসিনার সফরের আগে আগেই জল সম্পদ নিয়ে দুই দেশের মন্ত্রী পর্যায়ের এই বৈঠক যথেষ্ঠ তাৎপর্যপূর্ণ। মঙ্গলবারই হয়েছে জয়েন্ট রিভার্স কমিশনের দুই দেশের সচিব পর্যায়ের বৈঠক। দুই দেশের আলোচনায় উঠে এসেছে তিস্তা জল বণ্টন ইস্যুও। এই তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও  আলোচনা হয়েছিল হাসিনার। তার পরেও তিস্তার জল বণ্টন নিয়ে জট কাটেনি দু দেশের।

    প্রসঙ্গত, যখন তিস্তা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা হচ্ছিল, তখন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মনমোহন সিংহ। ২০১১ সালে বাংলাদেশ সফরে গিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহ। সেই সময়ই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা ছিল। তবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপত্তিতে স্বাক্ষরিত হয়নি ওই চুক্তি। অবশ্য তিস্তা চুক্তি না হলেও, ১৯৯৬ সালে হয় গঙ্গা জল বণ্টন চুক্তি। ২০১৬ সালে ওই চুক্তি রিনিউয়াল হওয়ার কথা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi on Har Ghar Jal campaign: সরকার গঠন সহজ কিন্তু দেশ গঠন…! জানুন কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকার গঠন করা অনেক সহজ কাজ। কিন্তু দেশ গঠন করতে গেলে চাই কঠোর পরিশ্রম। দেশকে ভালবেসে সবটা উজাড় করে দিতে হবে। দেশের মানুষের স্বার্থে নিরলস পরিশ্রম করতে হবে। ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে। এমনই অভিমত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। শুক্রবার ‘হর ঘর জল’ অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময়  তিনি বলেন, সরকার গঠন করতে এত পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না, তবে দেশ গঠনের জন্য কঠোর পরিশ্রম অপরিহার্য।”

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় ‘আত্মনির্ভরতা’! দেশীয় সারমেয় মধুল হাউন্ডে ভরসা, জানেন এর বৈশিষ্ট্য

    দেশের বিরোধী দলগুলিকে আক্রমণ করে মোদি বলেন, “যারা দেশের কথা চিন্তা করে না, তারাই দেশের সমস্যার প্রতি উদাসীন থাকে।” গত আট বছরে এনডিএ সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে মোদি জানান, সরকার গঠন করা সহজ, কিন্তু বিজেপি দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছে… যা কঠোর পরিশ্রমের কাজ।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা (বিজেপি সরকার) দেশ গঠনের পথ বেছে নিয়েছি। তাই, আমরা সর্বদা কাজ করছি।” বিরোধী দলগুলোকে কটাক্ষ করে তিনি আরও বলেন, “যারা জাতির কথা চিন্তা করে না, তারা এসব সমস্যার প্রতি কোনও উদ্বেগ বা আগ্রহ দেখায় না। তারা জলের ব্যবস্থা করার জন্য বড় বড় প্রতিশ্রুতি দিতে পারে, কিন্তু কখনোই দূরদৃষ্টি নিয়ে কাজের কাজ করবে না।”

    আরও পড়ুন: বকেয়া বিল, অন্ধকারে ডুববে ১৩টি রাজ্য! জানুন তালিকায় কোন কোন জায়গা

    প্রধানমন্ত্রী আজ একটি ভিডিও বার্তার মাধ্যমে জল জীবন মিশনের অধীনে ‘হর ঘর জল’ উৎসবে ভাষণ দেন। গোয়ার পানাজিতে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ দেশের ১০ কোটি গ্রামীণ পরিবারকে পাইপযুক্ত বিশুদ্ধ জলের সুবিধার সঙ্গে সংযুক্ত করা হয়েছে। এটি সরকারের প্রতি ঘরে জল পৌঁছে দেওয়ার প্রচারের একটি বড় সাফল্য।” প্রধানমন্ত্রী জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যেও দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানান।

     

  • Andhra’s Christian High School: হিন্দু রীতি মানতে বাধা! অন্ধ্রপ্রদেশে খ্রিস্টান স্কুলে নয়া বিতর্ক

    Andhra’s Christian High School: হিন্দু রীতি মানতে বাধা! অন্ধ্রপ্রদেশে খ্রিস্টান স্কুলে নয়া বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দু রীতি অনুযায়ী তিলক বা টিপ পরে স্কুলে যাওয়াকে কেন্দ্র করে বাঁধলো বিতর্ক। কেন্দ্রস্থল অন্ধ্রপ্রদেশের (Andhra Pradesh) একটি স্কুল। সম্প্রতি  কুর্নুলের (Kurnool) মাউন্ট কার্মেল হাইস্কুলের (Mount Karmel High School) এই ঘটনা সামনে আসায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। 

    প্রসঙ্গত হিন্দু ধর্মে মাঙ্গলিক তিলক পরার রীতি রয়েছে। অনেকে ঈশ্বরের আর্শীর্বাদ হিসেবে টিপও পরেন। অভিযোগ, স্কুলে হিন্দু ছাত্ররা তিলক পরে এলে তাদের তা মুছে ফেলতে বলা হয়। শিক্ষকদের কাছে বকুনিও শুনতে হয় ছাত্রছাত্রীদের। এই নিয়ে একটি স্বেচ্ছাসেবক সংস্থা সম্প্রতি অভিযোগও দায়ের করে। অভিযোগ, ধর্মীয় আচারণ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে এই যুক্তিতে ৩৬ জন ছাত্র স্কুল ছাড়তে চায়। কিন্তু তাদের টিসি দেওয়ার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত টাকা চায় স্কুল কর্তৃপক্ষ। স্কুলে ভর্তির সময়ও ছাত্রছাত্রীদের কাছে অতিরিক্ত টাকা চাওয়া হয় বলে দাবি অভিভাবকদের। স্কুলে জোর করে বাইবেল পড়ানো হয় বলেও অভিযোগ তোলেন অনেক।

    উল্লেখ্য, রাখি উৎসকে কেন্দ্র করে কিছুদিন আগেই বিতর্ক বাধে কর্ণাটকের ম্যাঙ্গালোরের একটি স্কুলে। পড়ুয়াদের হাতে রাখি খেই সেগুলিকে জোরপূর্বক খুলতে বাধ্য করেন শিক্ষকরা। এমনকি, পরবর্তীতে সেগুলি ডাস্টবিনে ফেলে দেওয়া হয় বলেও জানা গিয়েছে। ঘটনাটি সামনে আসতেই অভিভাবকদের পাশাপাশি এলাকার বহু হিন্দু সংগঠনও বিক্ষোভে সামিল হয়। উত্তেজনা ছড়াতেই ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের ফাদার সন্তোষ লোবো জানান, “অভিযোগ সামনে আসার পরই আমরা সকলকে নিয়ে একটি বৈঠক আয়োজন করি। এই কাজটি যারা ঘটিয়েছে, তারা সকলেই ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত করা গিয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • India-Srilanka: পিছিয়ে গেল চিনা জাহাজের শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ, ভারতের অনুরোধে পাশে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা সরকার

    India-Srilanka: পিছিয়ে গেল চিনা জাহাজের শ্রীলঙ্কায় প্রবেশ, ভারতের অনুরোধে পাশে দাঁড়াল শ্রীলঙ্কা সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবেশ দেশ শ্রীলঙ্কার (Srilanka) বিপদের পাশে দাঁড়িয়েছিল ভারত (India)। কিন্তু এবারে শ্রীলঙ্কার জন্য ভারতকে বিপদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কারণ চিনের একটি সামরিক জাহাজ সম্প্রতি রওনা দিয়েছে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরের উদ্দেশ্যে। আর এই জাহাজকে নিয়েই শুরু হয়েছিল জল্পনা। ফলে এই জাহাজ প্রবেশের সময় পিছিয়ে দিল শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার রনিল বিক্রমসিংহে। আগামী সপ্তাহেই হাম্বানটোটা বন্দরে প্রবেশের কথা ছিল এই চিনা ‘গুপ্তচর জাহাজ’ ‘ইউয়ান ওয়াং-৫’-এর। অনুমান করা হয়েছে, ভারতের ওপর নজর রাখার জন্যই এই জাহাজটিকে শ্রীলঙ্কার বন্দরে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছিল। তবে শ্রীলঙ্কার নতুন সরকার ভারতের কথা ভেবেই এই জাহাজ প্রবেশে কিছুসময়ের জন্য নিষেধ করেছেন।

    জানা গিয়েছে, শ্রীলঙ্কার বিদেশ মন্ত্রক কলম্বোর চিনা দূতাবাসকে জানিয়েছে যে পরবর্তী আলোচনা না হওয়া পর্যন্ত এই জাহাজ শ্রীলঙ্কার বন্দরে প্রবেশ করতে পারবে না। প্রসঙ্গত, ১২ জুলাই শ্রীলঙ্কার বিদেশ মন্ত্রক এই চিনা জাহাজ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিল। অর্থাৎ গোটাবায়া দেশ ছাড়ার আগেই তিনি এই অনুমতি দিয়ে গিয়েছিলেন। এর ফলে যে ভারতের নিরাপত্তা, সুরক্ষায় প্রশ্ন উঠবে তা জেনেও শ্রীলঙ্কা এতে রাজি হয়েছিল। এতে ভারতের নৌবাহিনীর ওপরেও বিপদ আসতে পারে জেনেও তারা এই চিনের কথা মেনে নিয়েছিল। এর ফলেই পরে ভারত শ্রীলঙ্কার এই পদক্ষেপের বিরোধিা করে ও পরে কলম্বো চিনকে জাহাজের প্রবেশের তারিখ পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।

    আরও পড়ুন: ভারতের আর্থিক অবস্থা শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মতো হবে না, দৃঢ়বিশ্বাসী রঘুরাম রাজন

    শ্রীলঙ্কার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মিডিয়া মুখপাত্র কর্নেল নলিন হেরাথ (Colonel Nalin Herath) জানিয়েছেন, চীন শ্রীলঙ্কাকে জানিয়েছে যে তারা ভারত মহাসাগরে নজরদারি ও নৌচলাচলের জন্য জাহাজটি পাঠাচ্ছে। এর ফলেই শ্রীলঙ্কার বন্দরে চিনের যুদ্ধজাহাজ আসা নিয়ে ভারত উদ্বেগে রয়েছে। আর ভারত মহাসাগরে ঢুকে শ্রীলঙ্কার কাছাকাছি এলেই চিনা জাহাজ ভারতীয় নৌসেনাদের ওপর নজরদারি চালাতে পারবে বলেই ভারত এই অবস্থায় চিন্তায় রয়েছেন।

    এর আগেও ২০১৪ সালে দু’টি চিনা ডুবোজাহাজের হাম্বানটোটা বন্দরে প্রবেশ করায় আপত্তি করা হয়েছিল নয়াদিল্লির তরফে। সেই সময়ও ভারতীয় নৌ-সেনা সীমান্ত সুরক্ষা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু এবারে আবারও জাহাজ প্রবেশের কথা উঠলে অনির্দিষ্ট কালের জন্য পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলম্বো। আর ভারত যেখানে শ্রীলঙ্কার বিপদে পাশে ছিল তেমনি এবার ভারতের অনুরোধে সাড়া দিয়েই শ্রীলঙ্কার এমন পদক্ষেপ বলে মনে করছে কূটনৈতিক মহলের একাংশ।

    আরও পড়ুন: রনিল বিক্রমাসিংহেকে ‘চিঠি’ দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন নরেন্দ্র মোদি

     

  • India export: গম, আটার পর এবার ময়দা, সুজি রফতানিতেও জারি নিষেধাজ্ঞা  

    India export: গম, আটার পর এবার ময়দা, সুজি রফতানিতেও জারি নিষেধাজ্ঞা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গম (Wheat) ও আটা (atta) রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছিল আগেই। এবার নিষেধাজ্ঞা জারি হল ময়দা, সুজি এবং ভূষিযুক্ত আটার রফতানিতেও। সোমবার এই মর্মে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। আদেশ কার্যকর হবে ১৪ অগাস্ট থেকে। কেন্দ্র জানিয়েছে, বিজ্ঞপ্তি জারির আগে থেকে যদি কোনও জাহাজে পণ্য তোলা শুরু হয় কিংবা কোনও চালান শুল্কবিভাগের কাছে ইতিমধ্যেই জমা দেওয়া হয়ে গিয়ে থাকে, সেক্ষেত্রে অবশ্য নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা পণ্যগুলিকে রফতানি করতে দেওয়া হবে।

    মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক বাজারে গম ও আটা রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত (India)। গম রফতানির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য গঠন করা হয়েছে একটি আন্তঃমন্ত্রক কমিটি। এখন ভারত থেকে যে গম ও আটা রফতানি করা হয়, তা করা হয় এই কমিটির সুপারিশেই। ১৪ অগাস্ট থেকে দীর্ঘায়িত হবে এই তালিকায়ই। গম ও আটার পাশাপাশি এতে জুড়বে সুজি, ময়দা ও ভূষিযুক্ত আটাও। সরকারের তরফে জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুধুমাত্র আন্তঃমন্ত্রক কমিটি অনুমোদন দিলেই হবে না, তাদের অনুমোদনের পর আবার দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই এবং কলকাতা থেকে রফতানি পরিদর্শন পরিষদের দেওয়া গুণমানের শংসাপত্রও লাগবে।

    আরও পড়ুন : এদেশ থেকে কেনা গম বেচতে পারবে না আমদানিকারী দেশ, শর্ত ভারতের

    তীব্র তাপপ্রবাহের জেরে এবার শস্যের উৎপাদন হয়েছে কম। তাই দেশের বাজারে গম ও আটার দাম পৌঁছেছিল রেকর্ড উচ্চতায়। তার জেরে চলতি বছরের মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করে ভারত। মাস দুয়েক পরে ওই একই কারণে আটার রফতানিতেও পরানো হয় লাগাম। গম ও আটা এই দুই পণ্যই রফতানির আগে ব্যবসায়ীদের অনুমতি নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। বিদেশি রফতানি নীতির আওতায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তখনই ব্যবসায়ীরা জানান, কেবল আটা নয়, গমজাত সব পণ্যের রফতানিই বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। কারণ নয়া নিয়ম কেবল আটা নাকি গমজাত সকল পণ্যের ওপরই প্রয়োজ্য, সে ব্যাপারে স্পষ্ট কোনও নির্দেশিকা ছিল না। নয়া নির্দেশিকায় সেটাই স্পষ্ট হয়ে গেল। প্রসঙ্গত, গম রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা জারির জেরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ মুখর হয় ভারতের সমালোচনায়। সেই সময় অবশ্য ভারতের সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছিল চিন (China)।

    আরও পড়ুন : গম, চিনির পর এবার চাল রফতানিও নিয়ন্ত্রিত করবে কেন্দ্র?

     

  • 5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    5G Services: ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা কবে চালু হবে জানেন? কী বললেন মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষ হয়ে গিয়েছে নিলাম প্রক্রিয়া। ভারতে ফাইভ জি পরিষেবা (5G Services) লঞ্চ হবে অক্টোবরের মধ্যেই। প্রথম ধাপে দেশের ১৩টি শহরে চালু হবে এই পরিষেবা। তবে কোন শহরে কতটা পরিষেবা মিলবে, তা ঠিক হয়ে যাবে চলতি মাসেই। কেন্দ্রীয় যোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwani Vaishnaw) বলেন, নিলাম প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গিয়েছে। ১০ অগাস্টের মধ্যে সমস্ত প্রক্রিয়াও শেষ হয়ে যাবে। স্পেকট্রাম বরাদ্দও হয়ে যাবে।

    ফাইভ জি স্পেকট্রামের (Spectrum) সব চেয়ে বেশি বরাত পেয়েছে মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়েন্স জিও। এ খবরও জানিয়েছিলেন বৈষ্ণব। জানা গিয়েছে, ফাইভ জি স্পেকট্রামের ৮৮ হাজার ৭৮ কোটি টাকার বরাত পেয়েছে মুকেশের সংস্থা। এদিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানান, অক্টোবরের মধ্যেই বোধহয় দেশে চালু হয়ে যাবে ফাইভ জি পরিষেবা। ফাইভ জি স্পেকট্রাম নিলাম দেশে টেলিকম শিল্পের ফাইভ জির দিকে অগ্রগতিরই ইঙ্গিত দেয়। ফাইভ জি লাগু হলে দেশে টেলিকম পরিষেবার ব্যাপক উন্নতি হবে বলেও জানান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। জানা গিয়েছে, দেশের যে ১৩টি শহরে ফাইভ জি পরিষেবা প্রথম ধাপে চালু হবে সেগুলি হল আহমেদাবাদ, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, চেন্নাই, দিল্লি, গান্ধীনগর, গুরগাঁও, হায়দরাবাদ, জামনগর, কলকাতা, লক্ষ্ণৌ, মুম্বই এবং পুণে।

    আরও পড়ুন : ৫-জি-এর অপেক্ষা শেষ, আজই শুরু স্পেকট্রাম নিলামের প্রক্রিয়া

    টেলিকম মন্ত্রক জানিয়েছে, নিলামের প্রথম দিনেই নিলামে দর ওঠে ১.৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। সোমবার ৪০ রাউন্ড নিলামের পর স্পেকট্রাম বণ্টনের প্রক্রিয়া শেষ হয়। সরকার জানিয়েছে, দেড় লক্ষ কোটি টাকার স্পেকট্রাম বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে মুকেশের সংস্থা কিনেছে বিভিন্ন ব্যান্ডের ৭০০ মেগাহার্টজের স্পেকট্রাম। এই স্পেকট্রামের সাহায্যে ছয় থেকে দশ কিলোমিটার পর্যন্ত সিগন্যাল পাওয়া যাবে। গৌতম আদানির সংস্থা কিনেছে ২৬ গিগাহার্টজ ব্যান্ডের স্পেকট্রাম। প্রসঙ্গত, আগে থ্রি-জিতে কোনও কিছু ডাউনলোড করতে গেলে যেখানে দু ঘণ্টা সময় লাগত, ফোর জি-তে সেখানে সময় লাগে ৪০ মিনিট। ফাইভ জি চালু হয়ে গেলে এই সময়টাই কমে দাঁড়াবে মাত্র ৩৫ সেকেন্ড।

    আরও পড়ুন : স্পেকট্রাম নিলামের অনুমতি মন্ত্রিসভার, ভারতে আসছে ৫জি?

LinkedIn
Share