Tag: India

India

  • IND vs NZ: ফের কিউইদের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে আনল ভারত, শুভমন-রোহিতের জোড়া শতরানে বাজিমাৎ

    IND vs NZ: ফের কিউইদের বিরুদ্ধে জয় ছিনিয়ে আনল ভারত, শুভমন-রোহিতের জোড়া শতরানে বাজিমাৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের কিউইদের (IND vs NZ) বিরুদ্ধে শেষ হাসিটি হাসল ভারতই। ভারতের বেঁধে দেওয়া টার্গেট যে নিউজিল্যান্ড চেজ করতে পারবে না, তা আগে থেকেই জানা ছিল। আর হলও ঠিক তাই। কিউইদের ২৯৫ রানে অল আউট করল মেন ইন ব্লু। আর এরই সঙ্গে আইসিসি একদিনের র‍্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে চলে গেল ভারত। প্রথমে শুভমন গিল-রোহিত শর্মার জোড়া সেঞ্চুরির পর, শার্দূল ঠাকুর এবং কুলদীপ যাদবের আগ্রাসী বোলিং জয়কে আরও সহজ করে তোলে। আর এই দুই বোলারকে সঙ্গ দেন হার্দিক পান্ডিয়া এবং উমরান মালিক। চার বোলারের দাপুটে বোলিং- এর সামনে ছিটকে গেল টম ল্যাথামের দল। ৯০ রানে ভারতের কাছে হেরে গেল নিউজিল্যান্ড। ডেভন কনওয়ের সেঞ্চুরিতেও শেষ রক্ষা হল না।

    আগ্রাসী মেজাজে ভারত    

    চলতি বছর নিউজিল্যান্ডের আগে শ্রীলঙ্কাকেও (IND vs NZ) এভাবেই চুনকাম করেছে ভারত। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়ার ব্যাটিং কিন্তু খানিকটা হলেও অনিশ্চয়তা এনে দিয়েছে। বিস্ফোরক মেজাজে প্রথম উইকেটে ২১২ রান তুলে দেন রোহিত ও শুভমন। মনে করা হয়েছিল ফের একবার স্কোরবোর্ডে বড় রান তোলা সময়ের অপেক্ষা। কিন্তু চূড়ান্ত ব্যর্থ হল ভারতের তারকাখচিত মিডল অর্ডার। ফলে শেষ ১৭৩ রান তুলতে ৮ উইকেট হারায় ভারতীয় দল। শেষে রুখে দাঁড়ান হার্দিক। আর তাই নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ৩৮৫ রান তুলতে পারল নীল জার্সি।     

    কিউইদের (IND vs NZ) বিরুদ্ধে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ভারত। নিয়ম রক্ষার এই ম্যাচেও ঝড়ের বেগে ব্যাট করলেন রোহিত ও শুভমন। সিরিজের প্রথম ম্যাচে দ্বিশতরান হাঁকানোর পরে আবারও চেনা ছন্দে শুভমান। শেষ চারটি ম্যাচের তিনটিতেই সেঞ্চুরি হাঁকালেন তিনি। সেই সঙ্গে বিরাট কোহলির নজির ভাঙলেন শুভমন। তবে সামান্য সময়ের ব্যবধানে আউট হয়ে যান দুই ব্যাটারই।

    আরও পড়ুন: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!   

    মঙ্গলবার টস জিতে ব্যাট (IND vs NZ) করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। ম্যাচের শুরু থেকেই আগ্রাসী মেজাজ ব্যাটিং শুরু করেন রোহিতরা। ২০২০ সালে শেষবার শতরান করেছিলেন রোহিত। আর এবার  তিন বছর ও ১৬ ইনিংস পর ফের ৫০ ওভারের ফরম্যাটে শতরান করলেন তিনি। মাত্র ৮৪ বলে শতরান করেন তিনি। এই নিয়ে রোহিতের ঝুলিতে এল ৩০তম শতরান। কিন্তু তারপরেই তাল কাটল। ৮৫ বলে ১০১ রানে আউট হন রোহিত। ৩০তম শতরানে ছুঁলেন রিকি পন্টিং- এর রেকর্ড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    S  Jaishankar: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে অংশটি চিন (China) দখল করেছে বলে অভিযোগ করছেন বিরোধীরা, সেটি আসলে চিনের দখলে চলে গিয়েছে ১৯৬২ সালেই। নাম না করে কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi) এই ভাষায়ই জবাব দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S  Jaishankar)। ভারত-চিন সংঘাতের আবহেই কেন্দ্রকে আক্রমণ শানিয়েছে কংগ্রেস সহ দেশের বিভিন্ন বিরোধী দল। তারই জবাব দিতে গিয়ে নেহরু জমানার প্রসঙ্গ তোলেন বিদেশমন্ত্রী।

    জয়শঙ্কর…

    রাহুল গান্ধীর নাম না করেই জয়শঙ্কর বলেন, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবে চিন ইস্যু নিয়ে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। তিনি বলেন, যে অঞ্চলটি চিনের দখলে চলে গিয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে, সেটি ১৯৬২ সালে জওহরলাল নেহেরু প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে ভারত-চিন যুদ্ধে চিন দখল করে নিয়েছে। পুরনো ইতিহাস তুলে ধরে কেউ কেউ বলছেন, এটি সম্প্রতি ঘটেছে। গুজব ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে পূর্ব লাদাখে ৬৫টি পেট্রোলিং পয়েন্টের মধ্যে ২৬টিতেই অস্তিত্ব নেই ভারতের। সর্বভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমের এহেন দবি প্রকাশ্যে আসতেই শাসক বিরোধী তরজা তুঙ্গে। ঘটনাটি নিয়ে সরকারকে নিশানা করেছেন বিরোধীরা।

    আরও পড়ুুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    এঁদেরই একহাত নিয়ে জয়শঙ্কর (S  Jaishankar) বলেন, বিরোধীদের মধ্যে কিছু লোক রয়েছেন, যাঁদের বোঝা খুব কঠিন। কখনও কখনও এঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে চিন সম্পর্কে মিথ্যা খবর ছড়ান, শুধুমাত্র রাজনৈতিক ফয়দা তোলার জন্য। তিনি বলেন, তাঁরা মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন, চিন সম্পর্কে ভুল খবর ছড়াচ্ছেন। আমি জানি, তাঁরাও রাজনীতি করছেন। বিদেশমন্ত্রী বলেন, কখনও কখনও তাঁরা ইচ্ছাকৃতভাবে এই ধরনের খবর ছড়াচ্ছেন, যদিও তাঁরা জানেন যে এটা সত্য নয়। এর পরেই জয়শঙ্কর বলেন, কখনও কখনও বিরোধী দলের কিছু নেতা এমন কিছু অঞ্চলের কথা সামনে তুলে ধরছেন, যেটি ১৯৬২ সালের যুদ্ধে চিন দখল করেছিল। তারা এমনভাবেই বিষয়টি আপনার সামনে তুলে ধরবে যে আপনি মনে করবেন, ঘটনাটি গতকালই ঘটেছে।

    সম্প্রতি রাহুল বলেছিলেন, ক্রিটিক্যাল ইস্যুগুলি জানতে আমি ভারতে নিযুক্ত চিনা ও ভুটানের রাষ্ট্রদূত এবং উত্তর পূর্বের কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। সে প্রসঙ্গ টেনে বিদেশমন্ত্রী (S  Jaishankar) বলেন, যদি আমাকে কিছু জানতে হয় (চিন প্রসঙ্গে) তাহলে আমি চিনা রাষ্ট্রদূতের কাছে তথ্য সংগ্রহের জন্য যাব না। আমি যাব আমাদের সেনা কর্তাদের কাছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    Republic Day: প্রজাতন্ত্র দিবসে কর্তব্যপথে মোদির ‘আত্মনির্ভর’ ভারত, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ২৬ জানুয়ারি। প্রজাতন্ত্র দিবস (Republic Day)। এদিন দিল্লির (Delhi) কর্তব্যপথে হয়েছে প্যারেড। আজ যেটি কর্তব্যপথ নামে পরিচিত, এক সময় সেটাই ছিল রাজপথ। গত বছর হয় নয়া নামকরণ। এদিন এই কর্তব্যপথেই হয় প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে প্যারেড। এবার ৭৪তম প্রজাতন্ত্র দিবস। কর্তব্যপথে প্রদর্শিত হয়েছে আত্মনির্ভরতার বিভিন্ন নিদর্শন। রাজধানীর ইন্ডিয়া গেটের কাছের রাস্তাটি দীর্ঘদিন রাজপথ নামে পরিচিত ছিল। গত বছর তার নয়া নামকরণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নতুন নাম হয় কর্তব্যপথ। এদিন এই কর্তব্যপথেই রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।

    প্রজাতন্ত্র দিবস…

    গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনেক পরে রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নেন দ্রৌপদী। তাই এবারই প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি অংশ নেন প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে। এদিন সকাল সাড়ে দশটায় শুরু হয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে সামরিক শক্তির পাশাপাশি প্রদর্শিত হয় সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যও। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত রয়েছেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফতেয়া এল সিসি। বর্তমানে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব। সেই আবহে এবার পালিত হচ্ছে প্রজাতন্ত্র দিবস। দিল্লি পুলিশের হিসেব, এদিন প্রায় ৬৫ হাজার মানুষ প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড চাক্ষুষ করছেন। এজন্য কিউআর কোডের মাধ্যমে অনেক আগেই তাঁরা নাম নথিভুক্ত করেছিলেন। এদিনের অনুষ্ঠান ঘিরে ব্যবস্থা করা হয়েছে আঁটোসাঁটো নিরাপত্তার। মোতায়েন করা হয়েছে ৬ হাজার জওয়ান। কর্তব্যপথে নজরদারি চালানোর জন্য বসানো হয়েছে হাই রেজ্যুলিউশনের ১৫০ সিসিটিভি ক্যামেরা।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক অপচয়ের অভিযোগ! গুজরাট জেলে বন্দি তৃণমূল মুখপাত্র সাকেত গোখলেকে গ্রেফতার করল ইডি

    এতদিন প্যারেডে গান স্যালুট দেওয়া হত ব্রিটিশদের তৈরি কামান দিয়ে। এবার দেওয়া হয়েছে ১০৫ মিমি ইন্ডিয়ান ফিল্ড গান-এর মাধ্যমে। এবারই প্রথম প্যারেডে (Republic Day) পা মেলালেন মিশরের আর্মড ফোর্সও। প্রদর্শিত হয়েছে ভারতে তৈরি বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র। প্রতি বছরের মতো এবারও কর্তব্যপথে বের হবে ট্যাবলো। ১৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তরফে বের হবে ওই ট্যাবলো। ছটি মন্ত্রকের তরফেও বের করা হবে ট্যাবলো। এর মধ্যে থাকবে পশ্চিমবঙ্গের দুর্গা ট্যাবলোও। এদিন বায়ু সেনা প্রদর্শন করবে তাদের কসরত। এ বার প্রজাতন্ত্র দিবসে ছিল অন্য চমকও। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে ছিলেন সমাজের সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • NASA: নাসার মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানুন কে

    NASA: নাসার মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে ভারতীয় বংশোদ্ভূত, জানুন কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India)-মার্কিন এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রি বিশেষজ্ঞ এসি চারানিয়াকে মুখ্য প্রযুক্তিবিদ পদে নিয়োগ করল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা (NASA)। তার আগে ওই পদে ছিলেন ভারত-মার্কিন বিজ্ঞানী ভব্য লাল। ভারতীয় বংশোদ্ভূত এসি চারানিয়ার এই নিয়োগে তাঁদের এ দেশের বাড়িতে চলছে আনন্দ উৎসব। খুশি ভারতীয়রাও। চারানিয়া নাসার প্রিন্সিপাল অ্যাডভাইসার হিসেবে কাজ করবেন। নীতি নির্ধারণের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকবে তাঁর।

    নাসা…

    সোমবার একটি বিবৃতিতে নাসা জানিয়েছিল, নাসার বিভিন্ন সহযোগী এজেন্সির সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলবেন নাসার নয়া চিফ টেকনোলজিস্ট। কেবল ওই সংস্থা নয়, প্রাইভেট সেক্টর এবং এক্সটারনাল স্টেকহোল্ডারর্সদের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখবেন। নাসার অ্যাসোসিয়েট ভব্য লাল বলেন, নাসার প্রতিটি মিশনে টেকনোলজি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নাসা (NASA) গ্লোবাল লিডার হিসেবে কাজ করে। তাই সব সময় আমাদের সেরা নীতিটিই অনুসরণ করতে হয়। ভব্য বলেন, চারানিয়া একজন দক্ষ নেতা। তিনি তাঁর জ্ঞান এবং উৎসাহ নাসায় কবে কাজে লাগাবেন, তা দেখতে আমি মুখিয়ে রয়েছি। চারানিয়া বলেন, নাসার ভিতরে এবং বাইরে পার্টনারশিপের অবিশ্বাস্য সুযোগ রয়েছে। মহাকাশ অভিযানে অগ্রগতির জন্য যে সুযোগ রয়েছে, তাকে আমি কাজে লাগাব।

    আরও পড়ুুন: ফের বন্দুক হামলা! চিনা নববর্ষের উৎসবে রক্তাক্ত আমেরিকা, নিহত অন্তত ১০

    জর্জিয়া ইনসটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে মাস্টার ডিগ্রি করেছেন চারানিয়া। এমোরি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাভ করেছেন অর্থনীতিতে ব্যাচেলার্স ডিগ্রি। নাসায় (NASA) মুখ্য প্রযুক্তিবিদ হিসেবে যোগ দিয়েছেন চারানিয়া। তার আগে তিনি চাকরি করতেন ব্লু অরিজিনে। লুনার পারফরমেন্স স্ট্র্যাটেজি, ব্লু মুন লুনার ল্যান্ডার প্রোগ্রাম এবং আরও বিভিন্ন প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে নাসার সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি। রিলায়েবল রোবোটিক্সে প্রোডাক্ট স্ট্র্যাটেজির ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও কাজ করেছেন চারানিয়া। নাসার তরফে প্রেস রিলিজে জানানো হয়েছে, এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রযুক্তিবিদ স্পেস ওয়ার্কস এন্টারপ্রাইজেসে চাকরি করেছেন। আরও কয়েকটি ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড টেকনোলজি প্রতিষ্ঠানেও কাজ করেছেন তিনি। চারানিয়া জেনারেশন অরবিট এবং টার্মিনাল ভেলোসিটি এরোস্পেসেও চাকরি করেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Hina Rabbani Khar: পাকিস্তান মনমোহন সিংকে ভালবাসে, মোদিকে নয়, দাবি পাক বিদেশমন্ত্রীর  

    Hina Rabbani Khar: পাকিস্তান মনমোহন সিংকে ভালবাসে, মোদিকে নয়, দাবি পাক বিদেশমন্ত্রীর  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান (Pakistan) মনমোহন সিংকে ভালবাসেন, নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নয়। এমনই বক্তব্য শোনা গেল পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী হিনা রব্বানি খারের (Hina Rabbani Khar) গলায়। শুক্রবার সুইজারল্যান্ডের দাভোসে তিনি বলেন, ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে আমি সেই পার্টনার খুঁজে পাইনি, যেটা পেয়েছিলাম মনমোহন সিংহের মধ্যে। দাভোসে আয়োজন করা হয়েছিল ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক ফোরামের। সেখানেই সংবাদ মাধ্যমের সামনে পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সরকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    হিনা রাব্বানি…

    মুসলমান সাংবাদিক রানা আয়ুব কীভাবে ভারতের অত্যাচারের শিকার হয়েছিলেন তা নিয়ে মিথ্যাচার করেন হিনা। তার জেরে প্রকাশ্যে আসে হিনার এই অভিমত, মোদি সরকারের চেয়ে কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন সরকার অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য ছিল সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র পাকিস্তানের কাছে। হিনা রাব্বানি (Hina Rabbani Khar) বলেন, আমরা রানা আয়ুবের বাড়ি ধূলিসাৎ করার বিষয়টি জানি। যদিও রাজ্য সরকার কিংবা কেন্দ্রের বিজেপি সরকার বিতর্কিত ওই সাংবাদিকের বাড়ি ভাঙার নির্দেশ দেয়নি। ভারত-বিরোধী লেখিকা অরুন্ধতী রায়ের উদাহরণও টানেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী। আন্তর্জাতিক এই মঞ্চে তিনি বলেন, আমরা অরুন্ধতী রায়ের সম্পর্কে জানি। ভারতের রাজনীতি নিয়ে তিনি কী বলেছেন, তাও আমরা জানি। এদিন ভারতের বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা অভিযোগও করেন পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: বালুচিস্তানের প্রাকৃতিক সম্পদ লুঠ করছে চিন! বিক্ষোভ বালুচদের

    তিনি (Hina Rabbani Khar) বলেন, ভারত লাহোরে সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম চালিয়েছিল। বালুচিস্তানকে অশান্ত করেছিল। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জয় নিশ্চিত করতেই বালাকোটে এয়ার স্ট্রাইক চালানো হয়েছিল বলে অভিযোগ করেন হিনা রাব্বানি। তিনি বলেন, বালাকোটে ভারত যে এয়ার স্ট্রাইক চালিয়েছিল, সেটা উনিশের লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির জয় নিশ্চিত করতে। হিনা এদিন যে কথাটির উল্লেখ আন্তর্জাতিক মঞ্চে করেননি, সেটি হল পাকিস্তানের মদতে পুলওয়ামায় সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম চালানো। যার জেরে মৃত্যু হয়েছিল ৪০ জনের।

    এর পরেই রাব্বানি বলেন, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে এই প্রজেক্ট (শত্রুতা বর্জন করে শান্তির পথে অগ্রসর) এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পার্টনার দেখতে পাইনি, যা দেখেছিলাম মনমোহন সিংয়ের মধ্যে। তিনি বলেন, এটাই প্রকৃত বাস্তব। আমি বাস্তবতাকে অস্বীকার করতে পারি না। এদিনের মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আর্ট অফ লিভিংয়ের স্রষ্টা শ্রী শ্রী রবিশঙ্করও। হিনার উদ্দেশে তিনি বলেন, গোটা বিশ্ব জানে সন্ত্রাসবাদের আঁতুড়ঘর কোন দেশ। ওসামা বিন লাদেন কোথায় লুকিয়ে ছিলেন? কোথাকার সন্ত্রাসবাদীরা সমস্যা তৈরি করছে? এগুলোকে অস্বীকার করা যাবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Pakistan Economy: অবিলম্বে বিশ্বব্যাঙ্কের সাহায্য না পেলে ভেঙে পড়বে পাকিস্তানের অর্থনীতি?

    Pakistan Economy: অবিলম্বে বিশ্বব্যাঙ্কের সাহায্য না পেলে ভেঙে পড়বে পাকিস্তানের অর্থনীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে দেউলিয়া হয়েছে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। এবার প্রায় একই হাল হতে চলেছে ভারতের (India) আর এক প্রতিবেশী দেশেরও। সর্বস্বান্ত হওয়ার পথে এবার পাকিস্তানও (Pakistan)। দেশের হাঁড়ির হাল হয়ে যাওয়া অর্থনীতির (Pakistan Economy) হাল ফেরাতে বিশ্বব্যাঙ্কের কাছে দরবার করেছে শাহবাজ শরিফের দেশ। তার পরেও  মেলেনি কাঙ্খিত সাহায্য। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ওই সাহায্য না মিললে দেশের আর্থিক পরিস্থিতি আরও করুণ হবে। অন্তত আল আরবিয়া পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এমনই জানা যাচ্ছে। পাকিস্তানকে ২৪তম লোন দিতে দেরি করছে বিশ্বব্যাঙ্ক। সৌদি এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহিও পাকিস্তানকে সাহায্য করবে না বলে সতর্ক করে দিয়েছে।

    বন্ধু দেশগুলিও সাফ জানিয়ে দিয়েছে…

    আল আরবিয়া পোস্টের প্রতিবেদন থেকে এও জানা গিয়েছে, সম্প্রতি গলফ বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও নয়া সেনা প্রধান জেনারেল আসীম মুনির। পাকিস্তানের ওই বন্ধু দেশগুলিও সাফ জানিয়ে দিয়েছে, দেশের তলানিতে ঠেকে যাওয়া অর্থনীতিকে (Pakistan Economy) চাঙা করতে অবিলম্বে সংস্কারমূলক ব্যবস্থাগুলি গ্রহণ করুক সে দেশের সরকার। পাক প্রধানমন্ত্রী এবং নয়া সেনা প্রধানকে তারা এও জিজ্ঞাসা করছে, দেশের অর্থনীতির এহেন করুণ দশার জন্য কি নোংরা রাজনীতি দায়ি?

    আরও পড়ুুন: ইডির জালে কুন্তল! কী মিলল চিনার পার্কের ফ্ল্যাট থেকে?

    শাহবাজ শরিফের আগে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তারকা ক্রিকেটার কাম রাজনীতিক ইমরান খান। পরে সেনা প্রধানের সঙ্গে দূরত্বের কারণে পদত্যাগ করতে হয় ইমরানকে। এর পরেই পাকিস্তানের কুর্সিতে বসেন শাহবাজ শরিফ। ইমরানের দাবি, পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হালের জন্য দায়ী শাহবাজ শরিফ। ঠিক একই অভিযোগ করেছেন শাহবাজ শরিফও। তাঁর দাবি, ইমরানের ভুল নীতির জন্যই দেশের অর্থনীতির (Pakistan Economy) এই হাল। অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগের মতে, দেশের দুর্বল অর্থনীতির স্বাস্থ্য ফেরাতে এখনই জরুরি ছিল সংস্কারমূলক নানা পন্থা অবলম্বন করা। কিন্তু সে পথে হাঁটেনি শাহবাজ শরিফ কিংবা তার পূর্বসূরি ইমরান খানের সরকার। পাকিস্তানের অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগে রয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। এর মধ্যে যেমন রয়েছে ইসলামাবাদের বন্ধুদেশ, তেমনি রয়েছে আমেরিকার মতো দেশও। এখন দেখার, দেশের আর্থিক স্বাস্থ্য ফেরাতে কী করে শাহবাজ শরিফের দেশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    Indus Water Treaty: সিন্ধু জল চুক্তি নিয়ে পাকিস্তানকে নোটিশ দিল ভারত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) নিয়ে এবার কড়া অবস্থান নিল ভারত (India)। ১৯৬০ সালের সেপ্টেম্বরের সিন্ধু জল চুক্তি সংশোধনের জন্য ইসলামাবাদকে নোটিশ পাঠিয়েছে ভারত সরকার। সরকার সাফ জানিয়েছে, পাকিস্তানের একাধিক ভুল পদক্ষেপের ফলেই সিন্ধু জল চুক্তি বাস্তবায়নের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। চুক্তি সংশোধনের জন্য নোটিশ জারি করতে বাধ্য হয়েছে ভারত সরকার। প্রসঙ্গত, সিন্ধু জল চুক্তি হওয়ার পর জল বণ্টনে বরাবরই নরম মনোভাব দেখিয়ে এসেছে ভারত।

    বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায়…

    স্বাধীনতার পর থেকেই এই সিন্ধু নদের জল ব্যবহার নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চলছে টানাপোড়েন। টানা ছ বছর ধরে আলাপ আলোচনার পর ১৯৬০ সালে ভারত পাকিস্তান (Pakistan) দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয় সিন্ধু জল চুক্তি। বিশ্বব্যাঙ্কের মধ্যস্থতায় ১৯৬০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর পাকিস্তানের করাচিতে গিয়ে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু। পাকিস্তানের তরফে ওই চুক্তিতে সই করেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট আয়ুব খান।

    একাধিক নদীর জলবণ্টন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা ও তথ্য আদানপ্রদানের জন্য স্বাক্ষরিত হয় এই চুক্তি। ২০১৫ সালে একটি নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ কমিটি নিয়োগের অনুরোধ জানায় পাকিস্তান। এই কমিটি ভারতের কিষেন গঙ্গা ও ব্যাটল হাইড্রো ইলেকট্রিক প্রজেক্টসের প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে আপত্তিকর দিকগুলি পরীক্ষা করে দেখবে। ২০১৬ সালে পাকিস্তান একতরফাভাবে এই অনুরোধ প্রত্যাহার করে নেয়। তারা জানিয়ে দেয়, কোর্ট অফ আর্বিট্রেশন এই আপত্তিকর (Indus Water Treaty) জায়গাগুলি বিচার করে দেখুক। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ভারতও একজন নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞ নিয়োগের অনুরোধ জানিয়েছিল।

    আরও পড়ুুন: মনোবল ধরে রাখাই সাফল্যের চাবিকাঠি! ছাত্রছাত্রীদের পরামর্শ প্রধানমন্ত্রীর

    ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাঙ্ক ভারত ও পাকিস্তানকে আলোচনা করে একটি সর্বসম্মত পথ বেছে নিতে বলে। তার পর থেকে লাগাতার চেষ্টা করেও ভারত এ ব্যাপারে পাকিস্তানকে রাজি করাতে পারেনি। ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ পর্যন্ত পার্মানেন্ট ইন্ডাস কমিশনের পাঁচটি বৈঠক হয়েছে। সেগুলিতে এনিয়ে কোনও আলোচনাই করতে রাজি হয়নি পাকিস্তান। তাই সিন্ধু জল চুক্তির শর্তগুলি লঙ্খনের ফলে পাকিস্তানকে নোটিশ দেয় ভারত। সংশ্লিষ্ট কমিশনারদের মাধ্যমে ২৫ জানুয়ারি এই নোটিশ জারি করা হয়েছে। এই নোটিশের উদ্দেশ্য হল, সিন্ধু জল চুক্তি (Indus Water Treaty) লঙ্ঘন সংশোধন করার জন্য পাকিস্তানকে ৯০ দিনের মধ্যে আন্তঃসরকারি আলোচনায় প্রবেশের সুযোগ দেওয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    Mission 2047: ২০৪৭ সালের মধ্যে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হতে চাইছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতিমারিকালে খানিকটা ধাক্কা খেয়েছিল ভারতীয় অর্থনীতির গতি। অতিমারি পর্ব পেরিয়ে ফের ছন্দে ফিরছে দেশের অর্থনীতির গতি। ২০২৩ সালে আগের চেয়ে বেড়েছে ভারতীয় অর্থনীতির গতি। সম্প্রতি এ নিয়ে তথ্য প্রকাশ করেছে বিশ্ব ব্যাঙ্ক। তারা জানিয়েছে, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি গ্রোথ ৬.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬.৯ শতাংশ। ভারতের নীতি (Mission 2047) এবং সংস্কারের কারণেই ফের বাড়ছে অর্থনীতির রথের চাকার গতিবেগ। বিশ্ব ব্যাঙ্কের ইন্ডিয়া কানট্রি ডিরেক্টর অগাস্টি টানো কুয়ামি এজন্য ভারতের মাইক্রো ইকোনমিক ফান্ডামেন্টালসকে ক্রেডিড দিচ্ছেন।

    গ্রোথ রেট…

    ভারত সরকারের নিজস্ব প্রোজেকশন অনুযায়ী ২০২২-২০২৩ অর্থবর্ষে ইন্ডিয়ার গ্রোথ রেট দাঁড়াবে ৭ শতাংশে গিয়ে। স্ট্যাটিসটিকস অ্যান্ড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন মন্ত্রকের মতে, বিশ্বের অনেকে দেশ যেখানে অর্থনীতিতে নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়েছে, সেখানে ভারতের অর্থনীতির স্বাস্থ্য তুলনায় ভাল। ওই মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ভারতের নমিনাল জিডিপি বৃদ্ধির হার ধরে নেওয়া হচ্ছে ১৫.৪ শতাংশ। অর্থনীতিবিদদের মতে, সরকারের সংস্কার নীতি – সবচেয়ে বেশি কার্যকরী লিংকড ইনসেন্টিভ স্কিম এবং পিএম গতি শক্তির জেরে ভারতীয় অর্থনীতির এই ফল।  

    আরও পড়ুুন: জীবন কাটছে জেলখানায় বন্দিদের মতো! চিনের শিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের কী অবস্থা জানেন?

    অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, ভারত সফলভাবেই বিভিন্ন ওয়েলফেয়ার স্কিম ও পরিকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যালেন্স করে চলছে। ভারত দেশের লক্ষ লক্ষ পরিবারে খাদ্য নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করেছে। অতিমারি পর্বের পরেও এই ধারা অব্যাহত রয়েছে। পরিকাঠামোগত ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যার জেরে এগিয়ে চলেছে ভারতীয় অর্থনীতির চাকা। বিশেষজ্ঞদের মতে, রেকর্ড করেছে ভারতের এক্সপ্রেসওয়ে। অসংখ্য এক্সপ্রেয়ওয়ে তৈরির পাশাপাশি ফ্রেট করিডর তৈরিও ভারতকে নিয়ে গিয়েছে ভিন্ন উচ্চতায়। যার জেরে ভারত পরিণত হয়েছে ব্র্যান্ড ইন্ডিয়ায়। ভারতের লক্ষ্য হল, লজিস্টিক কস্ট যথা সম্ভব কমিয়ে দেওয়া। বর্তমানে রয়েছে ১৪ শতাংশ। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে একে নিয়ে আসা হবে ৮ শতাংশে। পরবর্তীকালে এই কস্ট নিয়ে আসা হবে ৬ শতাংশে। লজিস্টিকের উন্নতি হলে বাড়বে লগ্নিও। ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টমেন্ট রুলসও কাজে আসবে। আশা করা যাচ্ছে, চলতি আর্থিক বর্ষে এই প্রথম ফরেন ডায়রেক্ট ইনভেস্টের পরিমাণ দাঁড়াতে চলেছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বর্তমানে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ ভারত। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ব্রিটেন। সেই জায়গা নিয়েছে ভারত। নয়াদিল্লির লক্ষ্য, ২০৪৭ সালের (Mission 2047) মধ্যে তৃতীয় স্থানে আসা।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Meghalaya: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    Meghalaya: ইস্তেহার প্রকাশ তৃণমূলের, ভোট কিনতে বাংলার মতো টাকার টোপ মেঘালয়েও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার (West Bengal) মতো মেঘালয়েও (Meghalaya) ভোট ‘কেনা’র পথে হাঁটল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)! লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ধাঁচে ক্ষমতায় এলে এখানেও মহিলাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ফি মাসে ১০০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিল বাংলার শাসক দল। মঙ্গলবার তৃণমূলের তরফে শিলং থেকে ইস্তেহার প্রকাশ করেন দলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল ক্ষমতায় এলে খাসো এবং গারো ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়।

    তৃণমূল…

    বাংলায় তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর গোটা দেশে সংগঠন বিস্তারে উদ্যোগী হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। এজন্য বড় রাজ্যগুলির পরিবর্তে তারা পাখির চোখ করে ছোট ছোট রাজ্যগুলিকে। সেই মতো গোয়ায় প্রার্থী দেয় তৃণমূল। সেখানে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ বিজেপির কাছে মুখ থুবড়ে পড়ে মমতার দল। তার আগে আক্ষরিক অর্থেই ‘রাম’ধাক্কা খেয়েছিল উত্তর-পূর্বের বিজেপি শাসিত রাজ্য ত্রিপুরায়। গত বছর পঞ্চায়েত নির্বাচনে ত্রিপুরায় প্রার্থী দেয় তৃণমূল। কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা খরচ করে সেখানে প্রচারে যান দলের হেভিওয়েট নেতারা। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত বার পাঁচেক প্রচারে যান ত্রিপুরায়। তার পরেও আদতে কোনও লাভ হয়নি। বিজেপির কাছে গোহারা হারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। একটি মাত্র আসনে যিনি তৃণমূলের প্রতীকে জয়ী হয়েছিলেন, তিনিও পরে যোগ দেন বিজেপিতে।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    উত্তর পূর্বের আরও একটি রাজ্যকে পাখির চোখ করেছে তৃণমূল। সেটি মেঘালয় (Meghalaya)। মেঘের রাজ্যে পায়ের নীচে মাটি পেতে বিধানসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেস ভাঙিয়ে দল ভারী করেছে তৃণমূল। চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে বিজেপিকে। এ রাজ্যে বিজেপি বেশ শক্তশালী। তাই বিজেপিকে গদিচ্যুত করতে নগদ অর্থের ‘টোপ’ দিয়েছে তৃণমূল। বাংলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের মতো এখানেও ফি মাসে মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ইস্তেহারে দিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল।  

    একুশের বিধানসভা ভোটে বাংলা দখল করতে মহিলাদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তৃণমূল। ভোটে জয়ী হওয়ার পরে সে টাকা দেওয়াও হয়। তবে সেজন্য আগে থেকে কোনও ফান্ডের ব্যবস্থা করা হয়নি। অভিযোগ, মিড-ডে মিল সহ বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টাকা ‘সরিয়ে’ দেওয়া হচ্ছে ‘ভাণ্ডারে’। এনিয়ে একাধিকবার কেন্দ্রকে নালিশ জানিয়েছেন বাংলার বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। অভিযোগ খতিয়ে দেখার ব্যবস্থা করেছে কেন্দ্র। তার পরেও শিক্ষা হয়নি এ রাজ্যের শাসক দলের। যার জেরে ফের টাকার টোপ। রাজ্যটা অবশ্য বাংলা নয়, উপজাতি অধ্যুষিত মেঘালয়!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Ayush: পর্যটন মন্ত্রকের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর আয়ুষের, জানুন কারণ

    Ayush: পর্যটন মন্ত্রকের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর আয়ুষের, জানুন কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন, পর্যটন মন্ত্রক, ভারত (India) সরকারের সঙ্গে মউ (MOU) স্বাক্ষর করল আয়ুষ মন্ত্রক (Ayush)। আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল প্রোমোশন এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলিকে কাজে লাগাতেই ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের সঙ্গে মউ সই করল আয়ুষ মন্ত্রক। আয়ুষ মন্ত্রকের ডিরেক্টর শশী রঞ্জন বিদ্যার্থী এবং ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের ডিরেক্টর (কমার্সিয়াল ও মার্কেটিং) ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

    মউ…

    চুক্তি সই হয় এ প্রমোদকুমার পাঠকের উপস্থিতিতে। প্রমোদকুমার আয়ুষ মন্ত্রকের স্পেশাল সেক্রেটারি। চুক্তি স্বাক্ষরের সময় দু তরফেই আরও কয়েকজন করে পদস্থ আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন। এদিন যে মউ স্বাক্ষর হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে, আয়ুষ মন্ত্রক ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের আধিকারিকদের প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দেবে। আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলির সঙ্গে তাঁদের পরিচয় ঘটাবেন। ট্যুরিস্ট সার্কিটের মধ্যেই এটা করা হবে। কারণ এই ক্ষেত্রেই আয়ুর্বেদে মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল প্রোমোশন এবং ওষুধের ঐতিহ্যশালী সিস্টেমগুলির সম্পর্কে সম্যক ধারণা দেওয়া যাবে। এ সংক্রান্ত টেকনিক্যাল বিষয়গুলিও বোঝানো হবে। জারি করা বিবৃতিতে আয়ুষ (Ayush) মন্ত্রক জানিয়েছে, ট্যুরিস্ট গন্তব্যগুলিতে নলেজ ট্যুরিজম ও ফিল্মের ডেভেলপমেন্ট কিংবা সাহিত্য ট্যুরিস্টদের কাছে প্রয়োজনীয় হয়ে উঠবে।

    আরও পড়ুুন: ‘স্বাধীনতার পর নেতাজিকে ভোলানোর চেষ্টা করা হয়েছে’, অনুযোগ প্রধানমন্ত্রীর

    ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন পরিচালিত হোটেলগুলিতে যে আয়ুর্বেদ চর্চা হয় এবং যোগ সেন্টার চলে সেগুলিও ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকেরা। আয়ুষ মন্ত্রকের সঙ্গে যৌথভাবে যে কর্মশালার আয়োজন করা হবে, তাতেও অংশ গ্রহণ করতে পারবেন তাঁরা। মউ কতদূর এগোল, কীভাবেই বা কাজ করবে, তা মনিটরিং করবে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ। আষূষ মন্ত্রক ও ইন্ডিয়া ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনের প্রতিনিধিরাও নজরদারি চালাবেন। জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্যরা মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন অঞ্চল খুঁজে বেড়াবে, যে জায়গাগুলিতে আয়ুর্বেদ নিয়ে সব থেকে বেশি চর্চা হয়। ওই জায়গাগুলি মেডিক্যাল ভ্যালু ট্রাভেল ট্যুরিজমের গন্তব্য হতে পারে কিনা, তাও খতিয়ে দেখবেন তাঁরা। ভারতে ইদানিং বেড়ে গিয়েছে আয়ুর্বেদের (Ayush) চর্চা। একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে আয়ুষ ভিত্তিক হেল্থ কেয়ার এবং ওয়েলনেস ইকোনমি ২০২৫ সালের মধ্যে ৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছে যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

LinkedIn
Share