Tag: India

India

  • Modi in Japan: মোদির সফরেই সাফল্য! ভারতের স্মার্ট সিটি ও 5G পরিষেবায় অবদান রাখবে জাপান

    Modi in Japan: মোদির সফরেই সাফল্য! ভারতের স্মার্ট সিটি ও 5G পরিষেবায় অবদান রাখবে জাপান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফরেই মিলল সাফল্য! ভারতে স্মার্ট সিটি (smart cities) তৈরিতে অবদান রাখবে জাপান (Japan)। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Modi) সঙ্গে সাক্ষাতের পর একথা জানান এনইসি (NEC) কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান নোবুহিরো এন্ডো।

    কোয়াড বৈঠকে (QUAD summit) যোগ দিতে দু’দিনের জাপান সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ৪০ ঘণ্টায় ২৩টি কর্মসূচিতে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি কর্মসূচি সারা হয়ে গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। টোকিওতে (Tokyo) প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন নোবুহিরো। তিনি বলেন, স্মার্ট সিটির দৃষ্টিকোণ থেকে আমরা ফাইভ-জি (5G) পরিষেবায়ও অবদান রাখতে পারি।

    আরও পড়ুন : মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান

    তিনি জানান, নিরাপদ ফাইভ-জি প্রদানের জন্য ভারতের টেলিকম অপারেটরদের সঙ্গে সহযোগিতা করার গুরুত্বের ওপর জোর দেওয়া হবে। বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলি বাস্তবায়নের জন্য ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। নোবুহিরো বলেন, ফাইভ জি সিস্টেম দেওয়ার জন্য আমাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে। তাই অপারেটরদের সঙ্গে সহযোগিতা ও সিস্টেমের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হবে। তিনি বলেন, ৬ হাজার ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ার আমাদের ইতিমধ্যেই রয়েছে। আমাদের কাজের সঙ্গে বেশ ঘনিষ্ঠভাবেই যুক্ত তাঁরা। আমরা তাঁদের সঙ্গে আমাদের প্রকল্প চালিয়ে যেতে চাই।

    আরও পড়ুন : বাঃ! কোথা থেকে শিখলে? জাপানি শিশুর হিন্দিতে মুগ্ধ মোদি

    প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ২৫ জুন ভারতে স্মার্ট সিটি মিশন (Smart City Mission) চালু করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রকল্পটির লক্ষ্য ছিল, ভারতে বসবাসকারী মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করা এবং অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটানো। পাঁচ রাউন্ডে সারা দেশে ১০০টি শহর বেছে নেওয়া হয়েছে। এলাকা উন্নয়ন পরিকল্পনা অনুযায়ী এসব শহরকে উন্নীত করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর এই স্বপ্ন পূরণেই সহযোগিতা করবে জাপান।

    এ নিয়ে তৃতীয়বার জাপান সফরে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কোয়াড বৈঠকে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি তিনি আলাদা করে বৈঠক করবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (US President Joe BIden), জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। জাপানের ৩৫ জন ব্যবসায়ীর সঙ্গেও বৈঠকে বসবেন তিনি। আলাপচারিতা করবেন জাপানে বসবাসকারী প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও।

     

  • Women Pilot: ভারতেই মহিলা পাইলটের সংখ্যা বেশি, সমীক্ষায় উঠে এল নতুন তথ্য

    Women Pilot: ভারতেই মহিলা পাইলটের সংখ্যা বেশি, সমীক্ষায় উঠে এল নতুন তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনি কি জানেন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি মহিলা পাইলট কোন দেশে আছে? না জানলে জেনে নিন, অন্য যে কোনও দেশের তুলনায় মহিলা পাইলটের সংখ্যা ভারতে সবচেয়ে বেশি। শুনে অবাক হচ্ছেন তো! কিন্তু এটিই সত্যি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ভারতে এবারে মহিলাদের হাত ধরেই বিমান পরিষেবার পথ আরও বেশি উন্নত ও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ উইমেন এয়ারলাইন পাইলট (International Society of Women Airline Pilots) অনুসারে, ভারতে ১২.৪ শতাংশই মহিলা পাইলট, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ৫.৫ শতাংশ ও ব্রিটেনে ৪.৭ শতাংশ মহিলারা বিমান চালনার সঙ্গে জড়িত আছেন।

    আরও পড়ুন: স্বপ্নের উড়ান, একই ফ্লাইটে পাইলটের ভূমিকায় মা ও মেয়ে

    নিবেদিতা ভাসিন, যিনি ১৯৮৯ সালে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ বাণিজ্যিক এয়ারলাইন ক্যাপ্টেন হন, তাঁর পর থেকেই ভারতে বিমান শিল্পে মহিলা পাইলটের কমতি দেখা যায়নি। মহিলা পাইলটের সংখ্যা ভারতে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। নিবেদিতা ভাসিন ও তাঁর মতই আরও পাইলটরা জানিয়েছেন, ভারতে কর্পোরেট নীতি, পরিবারের সমর্থনের জন্যই মহিলারা এই পেশায় যেতে আগ্রহী হচ্ছে। এছাড়াও ১৯৪৮ সালে গঠিত জাতীয় ক্যাডেট কর্পসের মাধ্যমে ভারতের মেয়েরা এই পেশার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। এটি এক ধরণের যুব প্রোগ্রাম যেখানে ভারতের ছেলেমেয়েদের মাইক্রোলাইট বিমান চালানোর ট্রেনিং দেওয়া হয়। অন্যদিকে বিভিন্ন রাজ্যও মহিলাদের জন্য এই ট্রেনিংকে আরও সহজলোভ্য করার জন্য সহায়তা করে থাকে। আবার বর্তমানে বিভিন্ন সংস্থাও নির্দিষ্টকালের জন্য বিমান চালানোর জন্য ট্রেনিং দিয়ে থাকে। ভারত ১৯৯০ সাল থেকেই বিমান পাইলট হিসেবে মহিলাদের নিয়োগ করা শুরু করেছে। আবার কিছু কিছু বিমান সংস্থা মহিলাদের সুবিধার্থে গর্ভাবস্থাকালীন ছুটিরও ব্যবস্থা করেছে। যেমন- ইন্ডিগো ২৬ সপ্তাহের জন্য ছুটি দেয়, অন্যদিকে ভিস্তারা ছয় মাসের জনয ছুটি দেয়। আবার জানা গিয়েছে, মহিলা পাইলটদের জন্য আলাদা একজন ড্রাইভার এবং গার্ডকে নিয়োগ করা হয়।

    আরও পড়ুন: অনন্য নজির! ভারতীয় সেনার প্রথম মহিলা কমব্যাট অ্যাভিয়েটর অভিলাশা বারাক

    আবার বিমানের সুরক্ষার ক্ষেত্রেও মহিলাদের অবদানই বেশি কারণ জেন্ডার ডিফারেন্স ইন জেনারেল এভিয়েশন ক্র্যাশেস নামে একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মহিলারা বিমান চালালে বিমান দুর্ঘটনা কম ঘটে। অর্থাৎ পুরুষ পাইলটদের দুর্ঘটনার হার মহিলাদের চেয়ে বেশি। উইমেন ইন কমব্যাট আর্মস: অ্যা স্টাডি অফ দ্য গ্লোবাল ওয়ার অন টেরর অনুসারে, মহিলারা বেশি নিরাপদে বিমান চালায়। ভারতীয় মহিলারা যারাই এয়ারলাইন শিল্পে সফল হয়েছেন তাঁরা অন্যান্য মেয়েদেরও বিমান চালনা সম্পর্কে অনুপ্রাণিত করেছেন। ফলে দেশে মহিলা পাইলটের সংখ্যা ক্রমেই বেড়ে চলেছে ও আশ করা হচ্ছে, ভারতীয় মহিলারা ভবিষ্যতে এক নজির গড়ে তুলতে চলেছে।

  • INS Vikrant: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    INS Vikrant: আইএনএস বিক্রান্তের জন্য ২৬টি যুদ্ধবিমান সরাসরি কিনবে নৌসেনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে তৈরি প্রথম বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্তের (INS Vikrant) জন্য ২৬টি নৌ-যুদ্ধবিমান কিনবে ভারত। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে খবর, ফাইটার জেটের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে, ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নৌবাহনীর শক্তি বৃদ্ধি হবে। এর ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে ভারত। নৌবাহিনীর সুপারিশে এই যুদ্ধবিমানগুলি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

    গত জানুয়ারিতেই গোয়ায় ভারতীয় নৌবাহিনীর পরীক্ষা কেন্দ্রে ফরাসি রাফাল-মেরিনের (Rafale-M) পরীক্ষা হয়েছে। অন্যদিকে আগামী ১৫ জুনের মধ্যে মার্কিন ‘এফ-১৮ সুপার হর্নেট’ (F-18 Super Hornet) -এর ট্রায়ালও সেরে ফেলা হবে। দুটি যুদ্ধবিমানেরই গোয়ার পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। কিন্তু সেগুলি এখনও ভারতের একমাত্র বিমানবাহী ক্যারিয়ার জাহাজ আইএনএস বিক্রমাদিত্যে (INS Vikramaditya) অবতরণ করেনি। কারণ বর্তমানে এই বিমানবাহী রণতরীটি রক্ষণাবেক্ষণের অধীনে রয়েছে। জুনের পরে যাত্রা শুরু করবে।

    সূত্রের খবর, আগামী ১৫ অগস্ট, স্বাধীনতা দিবসে বিক্রান্তকে আনুষ্ঠানিকভাবে নৌসেনায় অন্তর্ভুক্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi)। ২৬২ মিটার উঁচু, ৬২ মিটার চওড়া এবং ৫৯ মিটার উঁচু আইএনএস বিক্রান্তে ১,৭০০-রও বেশি নৌসেনা এবং অফিসারের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে। রয়েছে মহিলা অফিসারদের থাকার জন্য পৃথক ব্যবস্থা। সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২৮ নট (প্রায় ৫২ কিলোমিটার)। রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৯০ মিটারেরও বেশি। ‘অ্যারেস্টেড হুক’ ব্যবহার করে তেজসের মতো আধুনিক যুদ্ধবিমানও ওঠানামা করতে পারবে এই বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ থেকে।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় নৌ, বায়ুসেনার হাতে আসছে দেশীয় “অস্ত্র”

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় বৃটিশ নৌবাহিনীর জন্য তৈরি করা বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ হারকিউলিস পাঁচের দশকে কিনেছিল ভারত। নাম দেওয়া হয় আইএনএস বিক্রান্ত। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে উজ্জ্বল ভূমিকা ছিল সেই বিক্রান্তের। প্রায় ৪ দশক কাজ করার পরে নয়ের দশকের শেষপর্বে বিক্রান্ত অবসর নেয়। ভেঙে ফেলা হয় জাহাজটি। তারই স্মৃতিতে তৈরি হয়েছে প্রথম ‘ভারতীয়’ বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজটি।

    মন্ত্রকের এক আধিকারিক জানান, বিক্রান্তের জন্য নতুন মোট ২৬টি যুদ্ধবিমান কেনার কথা ভাবা হচ্ছে। তার মধ্যে ৮টি টুইন সিটার প্রশিক্ষক বিমান। প্রশিক্ষক বিমানের মাধ্যমে নৌসেনার নতুন পাইলটদেরও যুদ্ধবিমান চালনার ট্রেনিং দেওয়া যাবে। তবে, এগুলি যে শুধু ট্রেনিংয়ে ব্যবহৃত হবে, তা নয়। যুদ্ধ পরিস্থিতিতেও ব্যবহার করা যেতে পারে। দেশীয় প্রযুক্তির মাধ্যমে ফাইটারগুলি ভারতেই রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত করা যাবে।

     

  • Viva Tech 2022: ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলনে বিশেষ স্বীকৃতি প্রদান ভারতকে

    Viva Tech 2022: ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলনে বিশেষ স্বীকৃতি প্রদান ভারতকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছরের সেরা দেশের স্বীকৃতি পেল ভারত (India)। সম্প্রতি হয়ে গেল ইউরোপের (Europe) বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলন ভিভাটেক ২০২২ (Viva Tech 2022)। সেখানেই মিলেছে এই স্বীকৃতি।

    সেরা দেশের খোঁজ পেতে ইউরোপে হয় স্টার্টআপ কনফারেন্স ভিভাটেক ২০২২। এটি ইউরোপের বৃহত্তম স্টার্টআপ সম্মেলন। ফ্রান্সের (France) প্যারিসে আয়োজিত ওই সম্মেলনে ভারতের তরফে যোগ দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় যোগাযোগ মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি বলেন, সেরা দেশের স্বীকৃতি হিসেবে ভিভাটেক ২০২২-তে অংশ নিতে পারাটা ভারতের কাছে সম্মানের। এটার কারণ হল, সারা বিশ্বে ভারতের স্টার্টআপগুলির অবদান।এই সম্মান ভারতীয় স্টার্টআপগুলির স্বীকৃতি। আমরা এক রোমাঞ্চকর যাত্রায় শামিল হয়েছি।

    আরও পড়ুন : পাসওয়ার্ডহীন সাইন ইন স্ট্যান্ডার্ড আনার পরিকল্পনা তিন প্রযুক্তি জায়ান্টের

    তিনি বলেন, এটা এমন এক যাত্রা যেখানে কয়েক কোটি স্মার্টফোন, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট এবং ডিজিটাল পরিচয়পত্রকে এই যাত্রায় শামিল করা গিয়েছে।ভারতীয় তরুণদের মধ্যে যে উদ্যম রয়েছে, বিশ্বের আর কোনও দেশে তা পাবেন না বলেও মন্তব্য করেন ভারতের যোগাযোগ মন্ত্রী।

    ভিভাটেক নামের এই প্রদর্শনীতে গিয়ে এদিন অশ্বিনী উদ্বোধন করেন ভারতীয় প্যাভেলিয়নের। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি, ডিজিটাল পরিচয়পত্র এবং স্মার্টফোন তৈরিতে ভারতে ইউনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। ভারতের যোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, এ দেশ (ফ্রান্স) থেকে একটা জিনিস আমাদের নিয়ে যাওয়া উচিত, সেটা হল চিন্তাভাবনার নয়া পথ। ব্যর্থতার মোকাবিলা কীভাবে করতে হবে, তা শিখতে  হবে ফরাসিদের কাছ থেকে। কী ব্যর্থ হতে পারে? কী কী ব্যর্থ হতে পারে? আপনি যদি তা জানতে পারেন, তখনই আপনার প্রোডাক্ট কখনওই ব্যর্থতার মুখ দেখবে না।

    আরও পড়ুন : আইফোন ১৪ ফোনে থাকছে স্যাটেলাইট কানেক্টিভিটি? পড়ুন বিস্তারিত

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন অশ্বিনী। বলেন, আপনি যদি নরেন্দ্র মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রোগ্রামগুলো দেখেন, তাহলে বুঝতে পারবেন সেগুলো কীভাবে ডিজিটালি হয়। এর সব চেয়ে বড় উদাহরণ ইউপিআই। এর পরেই আসতে চলেছে আমাদের হেল্থ মিশন।

     

  • Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর খবর অস্বীকার ভারতের

    Sri Lanka Crisis: শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর খবর অস্বীকার ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কায় (Sri Lanka) ভারত সেনা পাঠাচ্ছে না। বুধবার সাফ জানিয়ে দিল কলম্বোস্থিত ভারতীয় হাইকমিশন (India in Sri Lanka)। সংবাদ মাধ্যমের একাংশ এবং বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে শ্রীলঙ্কায় ভারত সেনা পাঠাচ্ছে বলে খবর ছড়ায়। সেই খবর যে ভুয়ো, তা জানিয়ে দেওয়া হল ভারতীয় হাইকমিশনারের (Indian High Commissioner) তরফে। 

    গত কয়েক মাস ধরে আর্থিক সঙ্কটে (economic crisis) ভুগছে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। দেশে বিদেশি মুদ্রার ভাঁড়ার বাড়ন্ত। বিদেশি মুদ্রার অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে নিউজপ্রিন্ট। যার জেরে সংবাদপত্র ছাপানো বন্ধ। শ্রীলঙ্কার মানুষের ভরসা আপাতত বিভিন্ন বৈদ্যুতিন মাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়া। কাগজের অভাবে বন্ধ হয়ে গিয়েছে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা। দেশজুড়ে দেখা গিয়েছে জ্বালানির সঙ্কট। কয়লার অভাবে ফি দিন ১৩ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হচ্ছে। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বল্গাহীন। সরকারের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটছে প্রায়ই। দলে দলে লোকজন দ্বীপরাষ্ট্র ছেড়ে আশ্রয় নিচ্ছেন পড়শি দেশগুলিতে।

    [tw]


    [/tw]

    শ্রীলঙ্কাবাসীর দাবি, প্রাক্তন ‘চিনপন্থী’ প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষের (Mahinda Rajapaksa) ভুল সিদ্ধান্তের কারণে দেউলিয়া হয়েছে দেশ। তাই দিনকয়েক ধরে তাঁর পদত্যাগ দাবি করছিল বিরোধী দলগুলি। বিরোধীদের ক্রমাগত চাপের মুখে শেষমেশ নতিস্বীকার করেন মাহিন্দা। ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট গোতারায়া রাজাপক্ষের  (Gotabaya Rajapaksa) কাছে। তার পরেও দ্বীপরাষ্ট্রে নেভেনি অশান্তির আগুন। সরকার ও সরকার বিরোধীদের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন পাঁচজন। পরিস্থিতির মোকাবিলায় দেখা মাত্র গুলির (Shoot at Sight) নির্দেশ সেনাকে (Sri Lanka Army) দেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে। তার পরেও অশান্তির আঁচ নিভছে কই?

    আরও পড়ুন : শ্রীলঙ্কার এমপিরা ভারতে? নৌঘাঁটিতে আশ্রয় নিয়েছেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী?

    এহেন আবহে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে খবর ছড়ায়, শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠাচ্ছে ভারত। ভারতীয় হাইকমিশনারের তরফে অবশ্য এ খবরের সত্যতা স্বীকার করা হয়নি। কমিশনারের তরফে করা এক টুইটে জানানো হয়েছে, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও সোশ্যাল মাধ্যমে শ্রীলঙ্কায় সেনা পাঠানোর যে খবর ছড়ানো হচ্ছে, তা ঠিক নয়। ভারত সরকার এখনও পর্যন্ত এমন কোনও সিদ্ধান্ত নেয়নি। তবে সেনা না পাঠালেও পড়শি দেশের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত। বেশ কয়েক দফায় দ্বীপরাষ্ট্রে পাঠানো হয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সামগ্রী। পাশাপাশি, বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি মঙ্গলবার নয়াদিল্লিতে বলেছেন, “গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থরক্ষাকেই সর্বদা মর্যাদা দেবে ভারত”।

       

  • India Pak Trade Ties: ফের চালু হতে চলেছে ভারত-পাক বাণিজ্য?  

    India Pak Trade Ties: ফের চালু হতে চলেছে ভারত-পাক বাণিজ্য?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর তিনেক ধরে বন্ধ রয়েছে ভারতপাকিস্তানের (India Pakistan) বাণিজ্য। তাতে সমস্যা এতদিন কিছু ছিল না। তবে এখন ফের উঠছে সেই প্রশ্ন, ভারত পাকিস্তানের মধ্যে বন্ধ থাকা ব্যবসা-বাণিজ্য (Trade) কী আবার চালু হবে? এই মুহূর্তে প্রশ্ন ওঠার কারণও অবশ্য একটা রয়েছে। তা হল, ভয়াবহ বন্যায় (Flood) বিপর্যস্ত ভারতের এই প্রতিবেশী দেশটি। প্রাণ হারিয়েছেন বহু মানুষ। মৃত্যু হয়েছে অসংখ্য অবোলা জীবেরও। এহেন পরিস্থিতিতে বন্যায় যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার পরেই ভারত থেকে আনাজ আমদানির ব্যাপারে চিন্তাভাবনা চলছে বলে জানিয়েছিলেন পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মন্ত্রী (Pak Finance Minister)। তার পরেই উঠতে শুরু করেছে সেই প্রশ্ন, তাহলে কি ফের চালু হতে চলেছে ভারত-পাক বাণিজ্য?  

    ২০১৯ সালের অগাস্ট মাসে কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা প্রত্যাহার করে নেয় কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদির সরকার। তার পরেই ভারতের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিন্ন করে পাকিস্তান। সেই থেকে বন্ধ রয়েছে দুই দেশের ব্যবসায়িক লেনদেন। দিন কয়েক আগেই সংবাদমাধ্যমকে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী মফতাহ ইসমাইল বলেছিলেন, শুল্কমুক্ত সবজি এবং অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী আমদানি করার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছি। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছি। তিনি এও জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে সরকার ভারত থেকে স্থলপথে সবজি এবং অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী আমদানি করবে। বন্যার কারণে দেশে দেখা দেওয়া খাদ্যসংকটের মোকাবিলা করতেই আমদানির কথা চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।    

    আরও পড়ুন : বন্যায় ভেসে গিয়েছে ফসল, ভারত থেকে আনাজ আমদানি করতে চলেছে পাকিস্তান?

    দেশের অর্থমন্ত্রীর এই বক্তব্যের পরে পরেই ফের একবার কাশ্মীর ইস্যু খুঁচিয়ে তোলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। ঘরোয়া রাজনীতির বাধ্যবধকতার কারণেই শরিফকে এটা করতে হয়েছে বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। বিপদের দিনেও পাক সরকারের এহেন মনোভাবে যারপরনাই বিস্মিত ভারত। তাই ভারত-পাক বাণিজ্য চালু নিয়ে তাড়াহুড়ো করতে নারাজ নয়াদিল্লি। তারা বল গড়িয়ে দিয়েছে ইসলামাবাদের দিকে। পাক সরকার উদ্যোগী হলে তবেই ফের চালু হবে নয়াদিল্লি-ইসলামাবাদ বাণিজ্যিক লেনদেন।

    এখন কোন পথে হাঁটে শাহবাজ শরিফের সরকার, সেটাই দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Rupee Ruble Mechanism: ডলার নয়, “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! কীভাবে লেনদেন?

    Rupee Ruble Mechanism: ডলার নয়, “রুপি-রুবল” বিনিময়ে হবে ভারত-রুশ বাণিজ্য! কীভাবে লেনদেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউক্রেনের (Ukraine) সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে বিপাকে পড়েছে রাশিয়া (Russia)। ইউরোপের বিভিন্ন দেশের পাশাপাশি ভ্লাদিমির পুতিনকে (Vladimir Putin) উচিত শিক্ষা দিতে উঠে পড়ে লেগেছে আমেরিকাও (USA)। রাশিয়াকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ফাইনান্সিয়াল মেসেজিং সিস্টেম, সংক্ষেপে “সুইফট” (SWIFT) থেকে। যার জেরে বিপাকে পড়েছে মস্কো (Moscow)।

    একশো দিনের বেশি সময় ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ (Ukraine Russia War)। যুদ্ধের কারণ, ন্যাটোতে (NATO) যোগ দিতে চেয়েছিল ইউক্রেন। তার সেই ইচ্ছার কথা জানতে পেরেই ইউক্রেন আক্রমণ করেন পুতিন। রাশিয়ার এই আগ্রাসনের পরে পরেই কার্যত দু’ভাগ হয়ে যায় বিশ্ব। একদিকে ইউরোপের বিভিন্ন দেশ এবং আমেরিকা। অন্যদিকে রাশিয়ার বন্ধু দেশগুলি।

    আরও পড়ুন : মোদি-বাইডেন বৈঠকে উঠতে পারে ইউক্রেন, গম রফতানি প্রসঙ্গ

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পরে পরেই রাশিয়া থেকে তেল কেনায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল আমেরিকা। ভারতকেও রাশিয়া থেকে তেল কিনতে না বলেছিল জো বাইডেনের (Joe Biden) দেশ। বাইডেনের সেকথা কানে তোলেনি ভারত (India)। তার পরেও রাশিয়ার সঙ্গে অপরিশোধিত তেল সহ নানা বিষয়ে লেনদেন চালিয়ে গিয়েছে নয়াদিল্লি।

    এদিকে সুইফট থেকে বেরিয়ে গেলে যেকোনও দেশকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে লেনদেন করতে গিয়ে বিষম সমস্যায় পড়তে হয়। কারণ তখন আর মার্কিন ডলারে লেনদেন করা যায় না। এই একই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে মস্কো। তবে আমেরিকা এবং ইউরোপের দেশগুলি রাশিয়ার পাশ থেকে সরে গেলেও, ভারত যায়নি। এখনও ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যিক লেনদেন চলছে। 

    আরও পড়ুন : রাশিয়া থেকে গ্যাস কেনা কি যুদ্ধে মদত নয়? পশ্চিমকে তোপ ভারতের

    তবে কীভাবে পরিশোধ করা হবে মূল্য? দুই দেশই ঠিক করেছে “রুপি-রুবল”-এর (Rupee Ruble mechanism) মাধ্যমে চলবে লেনদেন। এটা করতে গেলে রুশ ব্যাংকগুলিকে ভারতীয় ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুপি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। একইভাবে ভারতীয় ব্যাংকগুলিও রাশিয়ার ব্যাংকগুলির সঙ্গে রুবল অ্যাকাউন্ট খুলবে। দুই দেশই অ্যাকাউন্টে একশো কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের রুপি এবং রুবল জমা রাখবে। এই ব্যবস্থা চালু হয়ে গেলেই ডলার এড়িয়েই দিব্যি বাণিজ্যিক লেনদেন করতে পারবে পুতিনের রাশিয়া এবং মোদির (Modi) ভারত।

  • Modi in Japan: মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান   

    Modi in Japan: মোদিময় জাপান! প্রধানমন্ত্রীকে দেখেই উঠল ‘মোদি মোদি’, ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতমাতা কি জয় স্লোগানে মুখরিত হল সূর্যোদয়ের দেশ। জাপানের মাটিতে পা রাখতেই নরেন্দ্র মোদিকে (Modi) উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালেন সেদেশে বসবাসকারী ভারতীয়রা। প্রধানমন্ত্রীর দেখা পেতেই উঠল ‘ভারত মাতা কি জয় স্লোগান’।

    সোমবার কোয়াড বৈঠকে (Quad meeting) যোগ দিতে দু’দিনের জাপান (Japan) সফরে গিয়েছেন মোদি। সেখানেই তাঁকে ঘিরে জাপানি এবং ভারতীয়দের উন্মাদনায় আপ্লুত স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও। টোকিও (Tokyo) বিমানবন্দরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী বহু ভারতীয়ও। মাত্র ৪০ ঘণ্টার এই সফরে ২৩টি কর্মসূচিতে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    [tw]


    [/tw]

    প্রধানমন্ত্রী হিসেবে এটি মোদির তৃতীয়বার জাপান সফর। তাঁর এই সফরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden), জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ব্যক্তিগত দ্বিপাক্ষিক আলোচনা ছাড়াও যোগ দেবেন কোয়াডের বৈঠকে। প্রায় ৩৬টি জাপানি কোম্পানির সিইও-র সঙ্গেও বৈঠক করার কথা তাঁর। প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গেও আলাপচারিতার কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

    আরও পড়ুন : বিদেশে গেলে কেন নৈশ সফর পছন্দ করেন মোদি? কারণ জানলে চমকে উঠবেন

    সোমবার হোটেল নিউ ওটানিতে প্রবাসী ভারতীয়দের তরফে মোদিকে বিশেষ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ‘হর হর মোদি’, ‘মোদি মোদি’, ‘বন্দে মাতরম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগানে মুখরিত হোটেল চত্বর। বিভিন্ন ভাষায় ‘স্বাগত’ লেখা প্ল্যাকার্ড হাতেও দেখা গিয়েছে ছোট ছোট শিশুদের।

    [tw]


    [/tw]

    জনতার উষ্ণ অভ্যর্থনায় যারপরনাই আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী। উপস্থিত এক জাপানি শিশুর সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি তাঁকে একটি অটোগ্রাফও দেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী সেই শিশুকে বলেন, বাঃ, তুমি হিন্দি কোথা থেকে শিখলে? খুব ভাল জানো তো! প্রবাসীরাও প্রধানমন্ত্রীকে পেয়ে খুশি। তাঁরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদিকে জাপানে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। তিনি আমাদের গর্বিত করেছেন।

    আরও পড়ুন : মোদির নিশানায় পরিবারতন্ত্র, অযথা বিতর্ক তৈরি বিরোধীদের কাজ

    অস্ট্রেলিয়া, জাপান, আমেরিকা ও ভারতকে নিয়ে গঠিত হয়েছে কোয়াড (QUAD)। এই সামিটে যোগ দেওয়ার পাশাপাশি আলাদা করে প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন জো বাইডেন, ফুমিও কিশিদা এবং অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের (US President) সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন (Ukraine) প্রসঙ্গ উঠতে পারে বলেও ধারণা কূটনৈতিক মহলের। এদিকে, বৃহস্পতিবার থেকে বিতর্কিত দক্ষিণ চিন সাগরে (South China Sea) সামরিক মহড়া শুরু করেছে চিন (China)। মহড়া চলবে সোমবার পর্যন্ত। ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় (India-US bilateral talks) সেই বিষয়টিও উঠতে পারে বলে ধারণা আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের।

    [tw]


    [/tw]

     

     

  • India Bangladesh: প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে ভারত বাংলাদেশ

    India Bangladesh: প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে ভারত বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বোঝাপড়া শক্তপোক্ত করতে ফের বৈঠকে বসল ভারত (India) ও বাংলাদেশ (Bangladesh)। ১০ অগাস্ট, বুধবার দিল্লিতে (New Delhi) ওই বৈঠক বসে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের নৌ, স্থল ও আকাশ তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্তারা। প্রতিরক্ষা (Defence) সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা আরও উন্নত করতেই হয়েছে বৈঠক। ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ইন্টিগ্রেটেড ডিফেন্স স্টাফ ব্রিগেডিয়ার বিবেক নারাং ও ব্রিগেডিয়ার হুসেন মহম্মদ রেহমানের নেতৃত্বে বৈঠক হয়েছে সৌহাদ্যপূর্ণ পরিবেশে। 

    ভারতের পড়শি দেশ বাংলাদেশ। প্রতিবেশী পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো নয় নয়াদিল্লির। সীমান্তে চোখ রাঙাচ্ছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ চিন। এমতাবস্থায় বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়িয়ে তোলা প্রয়োজন বলেই মনে করে ভারত। জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত দুটি চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি অনুযায়ী, দুই দেশের সেনা অংশ নেবে যৌথ মহড়া ও প্রশিক্ষণে। তাছাড়া ভারতের সশস্ত্র বাহিনী এক্সপার্ট ট্রেনিং ও সরঞ্জাম জোগাবে বাংলাদেশকে। সন্ত্রাসবাদ দমনে দুই দেশই পরস্পরকে সহযোগিতা করবে। উত্তর পূর্ব সীমান্তে মাদক চোরাচালান বন্ধেও সহযোগিতা করবে দুই দেশ। এর আগেও একাধিকবার বাংলাদেশ সরকার এটা স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, কেউ বাংলাদেশের মাটিকে সন্ত্রাসবাদের কাজে ব্যবহার করতে পারবে না। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদ নির্মূলীকরণ এবং সংগঠিত অপরাধের ক্ষেত্রে দুই দেশই নিয়েছে জিরো টলারেন্স নীতি।

    আরও পড়ুন : দেশভাগ যন্ত্রণার! এক হোক ভারত-পাকিস্তান-বাংলাদেশ, চান হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী

    এদিনের বৈঠকে ভারত ও বাংলাদেশ মউ (MOU) স্বাক্ষর করেছে। স্বাক্ষর হয়েছে দুটি চুক্তি। একটি হল ভারতের ডিএসএসসি এবং ঢাকা ডিফেন্স সার্ভিস কমান্ডের এবং অন্যটি দুই দেশের উপকূল রক্ষী বাহিনীর। দুটি ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল করিডর তৈরিতে লগ্নি করতে বাংলাদেশি কোম্পানিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। এই করিডর দুটির একটি হবে উত্তর প্রদেশে, অন্যটি তামিলনাড়ুতে। জাহাজ নির্মাণ শিল্পে উন্নতির সুযোগও রয়েছে। ভারত মর্টার, মিসাইল, অস্ত্র এবং রাডার দিয়েও বাংলাদেশকে সামরিক সহযোগিতা করে। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের আমদানিকৃত অস্ত্রের ৭৪ শতাংশই আসে চিন থেকে। হাসিনার দেশে একটি নৌঘাঁটি তৈরি করেছে, যেখানে প্রয়োজনের সময় চিনা সাবমেরিন নোঙর করতে পারে। ২০০২ সালে বাংলাদেশ ও চিন প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংক্রান্ত চুক্তিতে সই করেছিল।

     

  • Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী, প্রজাতন্ত্র দিবসে রাষ্ট্রপতি! জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পার্থক্য জানেন

    Independence Day: স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী, প্রজাতন্ত্র দিবসে রাষ্ট্রপতি! জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পার্থক্য জানেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৬ জানুয়ারি এবং ১৫ অগাস্ট। দু’টি দিনই ভারতের ইতিহাসে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রজাতন্ত্র দিবস এবং স্বাধীনতা দিবস। স্বাধীনতা দিবসের দিন লালকেল্লায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন প্রধানমন্ত্রী এবং ২৬ জানুয়ারি পতাকা উন্মোচন করেন দেশের রাষ্ট্রপতি৷ এই দু’টি দিনই জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান দেখিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়। কিন্তু দু’টি দিন জাতীয় পতাকার প্রতি সম্মান দেখানোর পদ্ধতির পার্থক্য আছে।

    স্বাধীনতা দিবসের দিন পতাকা নীচে থেকে উপর পর্যন্ত তোলা হয়। লালকেল্লায় দেশের সম্মানে পতাকা উত্তোলন (Hoist) করেন প্রধানমন্ত্রী। জাতীয় পতাকা খুঁটির নিচের অংশে বেঁধে ওপরে ‘উত্তোলন’ করা হয়। এটি একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে ভারতের উত্থান এবং ব্রিটিশ শাসনের অবসান চিহ্নিত করে। ১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে উঠে দাঁড়িয়েছিল। তাই স্বাধীনতা দিবসে নীচে থেকে পতাকা উত্তোলন করা হয়। যখন দেশ স্বাধীন হয় তখন ভারতে কোনও রাষ্ট্রপতি ছিলেন না ছিলেন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু।  

    আরও পড়ুন: দেশ বিভাজনের বিভীষিকা, এক যন্ত্রণার ইতিহাস

    অন্যদিকে প্রজাতন্ত্র দিবসে, জাতীয় পতাকা খুঁটির একদম শীর্ষেই বাঁধা হয় এবং স্বাধীনতা দিবসের মতো খুঁটির নীচের অংশে বাঁধা হয় না। সেটি শুধু ভাঁজ করা অবস্থায় থাকে। সেখান থেকে পতাকাকে মুক্ত করা হয়।  প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করা হয় ১৯৫০ সাল থেকে। ওই বছরের ২৬ জানুয়ারি ছিল প্রজাতন্ত্র দিবস। তত দিন ভারত স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে গিয়েছে। তাই জাতীয় পতাকা সেদিন উপরেই বাঁধা থাকে। সেটির উন্মোচন (Unfurl) করা হয় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে ভারতের ডানা মেলার প্রতীক ধরে। এটি একটি মুক্ত সময়কে ইঙ্গিত করে। ২৬ জানুয়ারী, ১৯৫০,  ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসাবে শপথ নেন এবং আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রপ্রধান হন। ওই দিন তিনিই পতাকা উন্মোচন করেন।  এরপর থেকেই প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবসে প্রধানমন্ত্রী পতাকা উত্তোলন করেন আর প্রজাতন্ত্র দিবসে রাষ্ট্রপতি পতাকা উন্মোচন করেন।

LinkedIn
Share