Tag: India

India

  • FATF Pakistan: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    FATF Pakistan: এফএটিএফ-এর ধূসর তালিকা থেকে মুক্ত পাকিস্তান! ক্ষুব্ধ ভারত, জানেন তার কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসবাদে আর্থিক মদত দান প্রতিরোধের জন্য নজরদারি সংস্থা ফিনান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্সের (এফএটিএফ) ধূসর তালিকা থেকে বাদ গেল পাকিস্তান। এর ফলে ক্ষুব্ধ ভারত। ২০১৮ থেকে এই আন্তর্জাতিক সংস্থার ধূসর তালিকায় থাকার পর এ বার মুক্তি পেল প্রতিবেশী দেশ। কিন্তু দিল্লির দাবি, সন্ত্রাসের আকড়ভূমি পাকিস্তান। সন্ত্রাসবাদে সবরকম সাহায্য করে পাকিস্তান। তারা যে নিরন্তর আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাস চালাচ্ছে তার প্রমাণ রয়েছে ভারতের কাছে। উল্লেখ্য, গত ৪ বছর ধরে জঙ্গি কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া ও জঙ্গি কার্যকলাপে অর্থ যোগানের অভিযোগে পাকিস্তানকে ধূসর তালিকায় রেখেছিল এফএটিএফ। এফএটিএফ জানিয়েছে, পাকিস্তান জঙ্গি কার্যকলাপে অর্থ যোগান কমিয়েছে পাশাপাশি এই সংক্রান্ত প্রযুক্তিগত জটিলতাও ক্রমশ কাটিয়ে ওঠার লক্ষণ দেখিয়েছে।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে বিপত্তি বাড়ল অনুব্রতের! আজই দিল্লিতে ইডির হাতে সায়গল

    শুধু পাকিস্তানই নয়, নিকারাগুয়াও এফএটিএফের ধূসর তালিকা থেকে বেরিয়ে এসেছে। অন্য দিকে মায়নমারের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে। তারা ধূসর থেকে কালো তালিকায় পৌঁছেছে। তবে ধূসর তালিকা থেকে পাকিস্তান বেরিয়ে এলেও দিল্লির যুক্তি, বিশ্বে সন্ত্রাসবাদের মূল কেন্দ্র পাকিস্তান। এখনও তারা ভারত-সহ বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাস ছড়ানোর মূল উৎস। সন্ত্রাসবাদে সর্বদাই পুঁজির জোগান দেয় পাকিস্তান। শুক্রবার এফএটিএফের প্রেসিডেন্ট টি রাজা কুমার বলেন, “পাকিস্তানকে ধূসর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে এখনও তাদের অনেক কিছুই (সন্ত্রাসবাদ দমন) করতে হবে। তবে তারা সমস্ত শর্ত পূরণ করেছে। আমরা সন্তুষ্ট। আমরা চাই জঙ্গিদের অর্থ জোগান ঠেকাতে এশিয়া-প্যাসিফিক এই সংগঠনটির সঙ্গে কাজ করুক পাকিস্তান।” 

    আরও পড়ুন: অরুণাচল প্রদেশে আচমকাই ভেঙে পড়ল সেনা বাহিনীর কপ্টার, শুরু উদ্ধারকাজ

    সূত্রের খবর, সন্ত্রাসবাদে আর্থিক ও অন্যান্য মদত বন্ধ করতে এফএটিএফ পাকিস্তানকে (Pakistan) ৩৪টি শর্ত দিয়েছিল। সেই অ্যাকশন প্ল্যানের সব ক’টি শর্তই নাকি ইসলামাবাদ পূরণ করেছে! ওই শর্তের মধ্যে ২৭টি ছিল সন্ত্রাসে আর্থিক মদত সংক্রান্ত এবং সাতটি বেআইনি অর্থ পাচারের বিষয়ে। ২৯ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পাকিস্তান সফর করে এফএটিএফ-এর ১৫ সদস্যের একটি দল। ব্রিটেন, আমেরিকা, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, ইইউ, এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ (এপিজি) এবং অন্যান্যদের প্রতিনিধিরা পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন চলাকালীন রিপোর্ট জমা দেন এবং আলোচনা করেন। তার ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ভারতের বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী জানান, সারা বিশ্বে সন্ত্রাস দমনের স্বার্থে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ করা উচিত ছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Agni: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    Agni: অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণ, পাল্লায় চিন, পাকিস্তান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নি প্রাইম (Agni Prime) নিউ জেনারেশন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (Ballistic Missile) সফল উৎক্ষেপণ করল ভারত (India)। শুক্রবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট নাগাদ ওড়িশা উপকূলের অদূরে হয় এই উৎক্ষেপণ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফেই এ খবর জানা গিয়েছে। অগ্নি প্রাইমের সফল উৎক্ষেপণের জেরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে এক লপ্তে অনেকখানি এগিয়ে গেল ভারত। এদিন পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের সময় অগ্নি (Agni) প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্রটি এর সর্বোচ্চ পাল্লা পর্যন্ত যায়। পরীক্ষার সমস্ত দিকগুলি সফলভাবে পাশ করেছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। এনিয়ে তৃতীয়বার সফল্যের গণ্ডী পার হল অগ্নি প্রাইম ক্ষেপণাস্ত্র। নিখুঁত এবং বিশ্বাসযোগ্যভাবে লক্ষ্যে আঘাত আনতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র।

    অগ্নি-৫ এর নেভিগেশন সিস্টেম অত্যাধুনিক। এই ক্ষেপণাস্ত্রে ব্যবহার করা হয়েছে দু’ধরনের নেভিগেশন সিস্টেম। প্রথমটি রিনস (RINS) এবং দ্বিতীয়টি মিনস (MINS)। ১ থেকে ৫ হাজার কিলোগ্রাম ওজনের পারমাণবিক বোমা বহনে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্র। এর রক্ষণাবেক্ষণও ঢের কম। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেন, অগ্নি (Agni) প্রাইমের পারফরমেন্স খুবই ভাল। উৎক্ষেপণের শুরু থেকে প্রতিটি মুহূর্তের জার্নি রাডার, টেলিমেট্রি এবং ইলেকট্রো-অপটিক্যাল ট্র্যাকিং স্টিস্টেম দিয়ে পরীক্ষা করা হয়েছে। উৎক্ষেপণের পর অগ্নি প্রাইমের পুরো গতিপথের ওপর নজর রেখেছিল দুটি ডাউন রেঞ্জ জাহাজ।

    জানা গিয়েছে, অগ্নি (Agni) প্রাইম পারমাণবিক অস্ত্রবহনে সক্ষম। এটির প্রথম পরীক্ষা করেছিল ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (DRDO)। ২০২১ সালের জুন মাসে হয় প্রথম উৎক্ষেপণ। ওই বছরেরই ডিসেম্বরে হয় দ্বিতীয় উৎক্ষেপণ। শুক্রবার হল তৃতীয় উৎক্ষেপণ। অগ্নি (Agni) সিরিজের নয়া প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র অগ্নি প্রাইম (Agni Prime) । এক থেকে দু হাজার কিলোমিটার দূরত্ব পর্যন্ত নিখুঁতভাবে নিশানায় আঘাত করতে সক্ষম এই অগ্নি প্রাইম। অত্যন্ত হালকা মিশ্র ধাতুতে তৈরি এই ক্ষেপণাস্ত্র। অগ্নি ৩ এর থেকে এর ওজন প্রায় ৫০ শতাংশ কম। জানা গিয়েছে, অগ্নি প্রাইমের পাল্লার মধ্যে অনায়াসেই চলে আসছে ভারতের দুই প্রতিবেশী দেশ চিন ও পাকিস্তানের অনেকটা অংশ।

    আরও পড়ুন: “পশ্চিমবঙ্গ, না কি হিটলারের জার্মানি?” টেট উত্তীর্ণদের উপর পুলিশের বলপ্রয়োগে ট্যুইট শুভেন্দু অধিকারীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • UK Prime Minister: ব্রিটেন সম্পর্কে ভারতের নীতি ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’, জানালেন পীযূষ গোয়েল

    UK Prime Minister: ব্রিটেন সম্পর্কে ভারতের নীতি ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’, জানালেন পীযূষ গোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-ব্রিটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (Free Trade Agreement) নিয়ে কথা চলছে। ব্রিটেনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ভারত ‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’ নীতি নিয়েছে। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান ইন্ডাস্ট্রির জাতীয় রফতানি সামিটে ভাষণ দিচ্ছিলেন ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল (Piyush Goyal)। তখনই একথা বলেন তিনি। ভারত (India)-ব্রিটেন (UK) দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে চুক্তি হয় চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। সেই ঘটনার প্রেক্ষিতেই এদিন বাণিজ্যমন্ত্রী ব্রিটেনের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের অবস্থান জানান।

    মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় প্রধানমন্ত্রীর (UK Prime Minister) পদ থেকে ইস্তফা দেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস। তাঁর অর্থনৈতিক নীতির জেরে দলেই সমালোচিত হয়েছিলেন তিনি। লিজ ট্রাসের পদত্যাগের পর কে হবেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী, আপাতত সেই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ব্রিটেনে। এমনই আবহে ভারতের অবস্থানের কথা জানালেন পীযূষ। তিনি জানান, কেবল ব্রিটেন নয়, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে কথা চলছে কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে। গোয়েল বলেন, ব্রিটেনের এহেন পরিস্থিতিতে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। নজর রাখতে হবে ঘটনাক্রমের ওপর। যদি সেখানে দ্রুত নেতৃত্বের পরিবর্তন ঘটে, যদি পুরো ব্যাপারটা ঠিকঠাক চলে…। তাই আমাদের এখন দেখতে হবে সে দেশের সরকারে কে আসেন। তাঁদের দৃষ্টিভঙ্গীই বা কী হবে তা দেখতে হবে। একমাত্র তার পরেই ব্রিটেন নিয়ে আমরা ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ঠিক করতে পারব। তিনি জানান, ব্রিটেনের রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ীরা জানেন ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করা কতখানি জরুরি। যদিও এই চুক্তি হতে হবে স্বচ্ছ, ন্যায়সঙ্গত এবং ভারসাম্যের।    

    আরও পড়ুন: এবার বিজেপির প্রার্থী আরও এক ‘চায়েওয়ালা’, শিমলা সদরে সঞ্জয় সুদ

    প্রসঙ্গত, দশ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সময় লিজ টাস বলেছিলেন, যে প্রতিশ্রুতি নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলাম, তা পূরণ করতে অপারগ। তাই পদত্যাগ করছি। তবে প্রধানমন্ত্রী (UK Prime Minister) পদে ইস্তফা দিলেও, কনজার্ভেটিভ পার্টির পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাবেন তিনিই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Garment Industry: ফের ভারতের কাছে দরবার বাংলাদেশের

    Garment Industry: ফের ভারতের কাছে দরবার বাংলাদেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে ৪ দিনের সফর করে গিয়েছেন। এই সফরে কুশিয়ারা নদীর জলবন্টন সহ রোহিঙ্গা সমস্যা, দ্বিপাক্ষিক বানিজ্য ও সীমান্তে হত্যার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। এবার ভারতে কাছে এই প্রতিবেশী দেশটি তাঁদের দেশের পোশাক শিল্পের উন্নতির জন্য সহযোগীতা চেয়েছেন। বাংলাদেশ ১২ থেকে ১৮ নভেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ‘মেইড-ইন-বাংলাদেশ সপ্তাহ’ আয়োজন করতে চলেছে। অনুষ্ঠানটিকে সফল করতে ভারতের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানটি আয়োজন করবে পোশাক শিল্পের (Garment Industry) সাথে যুক্ত বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পোশাক তৈরীর সংগঠন বিজিএমইএ (Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association)।

    ঢাকায় অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Sheikh Hasina) । তিনি এই অনুষ্ঠানে বিগত ৪০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পোশাক শিল্পের (Garment Industry) অবদানের কথা তুলে ধরবেন।

    বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, এই প্রথম বিজিএমইএ কেন্দ্র করে সপ্তাহব্যাপী এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করছে। বাংলাদেশের বৈশ্বিক পোশাক বিপণনের জন্য ভারতের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন কারণ, তাদের কারখানাগুলি মূলত ভারতের কাঁচামালের উপর নির্ভরশীল।

    তিনি জানিয়েছেন, চলমান গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের জন্য এটি একটি চ্যালেঞ্জিং সময়।

    বিজিএমইএ সভাপতি আরও জানান, বাংলাদেশের শ্রম সস্তা নয় বরং প্রতিযোগিতামূলক। বাংলাদেশে পণ্যের দ্রুত চালান, পরিবেশবান্ধব কারখানা স্থাপনের মতো আধুনিক সুযোগ-সুবিধা দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে।  এ বছর তাঁরা জাপানে পোশাক রপ্তানি করে ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি অর্থ নিজের পকেটে পুরেছে। এছাড়া ভারত সহ দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও রাশিয়াতেও রপ্তানি বেড়েছে।

    তিনি আশা করেছেন যে,  আগামী  ২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী পোশাকের বাজারের ১০ শতাংশ জায়গা দখল করতে সক্ষম হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ সারা পৃথিবীর ৬.৮ শতাংশ মার্কেট দখল করে রেখেছে।

    হাসান ভারতীয় সমর্থনের প্রয়োজনীয়তার প্রসঙ্গে জানান, বাংলাদেশ এবং ভারতের তৈরি পোশাক আন্তর্জাতিক বাজারে একে অপরের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে না  বরং আমরা একে অপরের পরিপূরক এবং তাই একে অন্যের সহযোগিতা করা উচিত। চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে বাংলাদেশের পোশাকের রপ্তানি প্রায় ৯৯ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। যেখানে ভারত বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলির মধ্যে একটি  অন্যতম প্রধান দেশ। ভারতের সঙ্গে চলতি অর্থবছরে ১ বিলিয়নেরও বেশী ব্যবসা হবে বলে আশা করেছেন তিনি।

    তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ভারতের জমি ব্যবহার করে অন্যান্য দেশে পণ্য রপ্তানির করার সময় ভারত সরকার যদি বাংলাদেশের পণ্যের উপর যদি পরিবহন শুল্ক সরিয়ে দেয় তা বাংলাদেশের পোশাক কোম্পানিগুলোর জন্য সুবিধে হবে। 

    প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ পোশাক উৎপাদনের জন্য অধিকাংশ তুলোই ভারত থেকে আমদানি করে থাকে। এছাড়াও পেট্রোকেমিক্যালের মতো কাঁচামালও ভারত থেকে নিয়ে যায় প্রতিবেশী এই দেশটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    T20 World Cup 2022: সব ম্যাচই সমান গুরুত্বপূর্ণ! পাকিস্তানকে হারিয়ে দিওয়ালিতে দেশবাসীকে জয় উপহার দিতে চান রোহিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বার অধিনায়ক হিসাবে কোনও আইসিসি প্রতিযোগিতায় খেলতে নামছেন রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। নিজের সেরাটা দিতে তাই মরিয়া হিট-ম্যান। সঙ্গে চাই দলের সাফল্যও তবেই হবে স্বপ্নপূরণ। বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে (Pakistan) হারিয়ে দেশবাসীকে দিওয়ালির উপহার দিতে চান রোহিত। বিশ্বকাপ (ICC T20 World Cup 2022) জয় তাঁর লক্ষ্য। তবে তার জন্য প্রতিটি ম্যাচ ধরে ধরে এগোতে চাইছেন ভারত অধিনায়ক। তিনি চাইছেন, প্রত্যেক ক্রিকেটার নিজের সেরাটা দিন। আগাম কোনও ভবিষ্যৎ বাণী নয়। ধীরে চলো নীতিতেই আসবে সাফল্য মনে করছেন রোহিত

    আরও পড়ুন: ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে বৃষ্টির ভ্রুকুটি! কী বলছে হাওয়া অফিস?

    বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে নামার আগে রোহিতের একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে বিসিসিআই। সেখানে বিশ্বকাপের প্রস্তুতি, পাকিস্তান ম্যাচ, তাঁদের লক্ষ্য এই সব নিয়ে কথা বলেছেন রোহিত। ভিডিয়োয় রোহিত বলেছেন, ‘‘আমি জানি সবাই পাকিস্তান ম্যাচের আগে খুব উত্তেজিত। বিশ্বকাপের সব থেকে বড় ম্যাচ এটা। দু’দেশের কোটি কোটি সমর্থকের নজর থাকে এই ম্যাচের দিকে। কিন্তু আমরা সে সব নিয়ে বেশি চিন্তা করছি না। নিজেদের মধ্যে বেশি কথা বলছি না। শুধু নিজেদের প্রস্তুতির দিকে নজর দিচ্ছি।’’ভারত অধিনায়ক বলেছেন, ‘‘পাকিস্তানকে হারালেই তো বিশ্বকাপ জেতা হবে না। তার জন্য সবাইকে হারাতে হবে। তাই এখনই বিশ্বকাপ জেতার কথা ভাবছি না। একটা করে ম্যাচ ধরে এগোতে চাই। একটা করে ম্যাচ ধরে পরিকল্পনা করতে চাই। একটা করে ম্যাচ জিতে তার পরে শেষে বিশ্বকাপ জিততে চাই।’’

    গত বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাবর আজমদের বিরুদ্ধে ১০ উইকেটে হেরে গিয়েছিল ভারত। কয়েক মাস আগে এশিয়া কাপে দুবার ফের দুই প্রতিবেশী দেশের সাক্ষাৎ হয়েছিল। সেখানে প্রথম ম্যাচ জিতলেও, সুপার ফোরের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ হেরে প্রতিযোগিতা থেকে বিদায় নিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া(Team India)। এবার তাই জয়ই পাখির চোখ রোহিতদের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী জানেন? রহস্য ফাঁস করলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদেশমন্ত্রীর কাজ কী, তাঁর ভূমিকাই বা কী, মঙ্গলবার তা বিস্তারিত জানিয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। মঙ্গলবার গুজরাটের (Gujrat) আমেদাবাদে এক আলোচনা সভায় যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। সভার আলোচ্যসূচি ছিল, মোদি জমানায় ভারতের (India) বিদেশ নীতি। ওই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিদেশমন্ত্রী বলেন, তিনি কেবল জানাতে চান একজন বিদেশমন্ত্রী ঠিক কী কাজ করেন, আর দ্বিতীয়ত বিদেশ নীতি কীভাবে এখন প্রভাব ফেলে প্রত্যেকের ওপর।

    এদিনের আলোচনা সভায় জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, বিদেশমন্ত্রীর বড় দুটি কাজ রয়েছে। একটি হল, বিশ্বের সামনে ভারতকে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। আর অন্যটি হল, অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা এবং নয়া ভারতে ঠিক হচ্ছে, তা গোটা বিশ্বকে জানিয়ে দেওয়া।

    আলোচনা সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আমি ঠিক কী করি, তা আমি আপনাদের বোঝাতে চাই। মোদি জমানায় যে দেশে অনেক কিছু বদল এসেছে, এদিন তা মনে করিয়ে দেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। ২০১৪ সালে কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে বিজেপি (BJP) সরকার। গত এই আট বছরে যে দেশে অনেক কিছু বদলেছে, তা তুলে ধরেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, গত আট বছরে মোদি সরকারের আমলে অনেক কিছু বদলে গিয়েছে। বিদেশ নীতির তিনটি স্তরের ওপরও এদিন আলোকপাত করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)।

    আরও পড়ুন: কেবল ব্যবসা নয়, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায় ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    তাঁর ভাষায়, আমাদের বিদেশ নীতির তিনিটি স্তর রয়েছে। প্রথমত, এটি নিরাপত্তা কেন্দ্রিক। দ্বিতীয়ত, এটি উন্নয়ন কেন্দ্রিক। এবং তৃতীয়ত, এটি জনগণ কেন্দ্রিক। তিনি বলেন, আজ আমাদের ভিশন হল ১০ সপ্তাহের, ১০ মাসের এমন কি ১০ বছরের। এর অর্থ হল, আমাদের শর্ট টার্ম এবং লং টার্ম দু রকমের ভিশনই রয়েছে। বিশ্বের কোথাও কিছু ঘটলে তার প্রভাব এখন তামাম বিশ্বের ওপর পড়ে বলেও জানান জয়শঙ্কর। বিদেশমন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধ এবং কোভিড অতিমারির প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বে। এটা আমাদের শিক্ষা দিয়েছে কোনও একটি বিশেষ দেশের ওপর নির্ভর না করতে। তিনি বলেন, বিশ্বে কাজের বাজার এবং বিশ্বে ব্যবসার বাজারের উন্নতি ঘটাতে হবে আমাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: কেবল ব্যবসা নয়, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায় ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: কেবল ব্যবসা নয়, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায় ভারত, জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) কেবল ব্যবসা করতে চায় না, মিশরের সঙ্গে কাজও করতে চায়। রবিবার এ কথা বলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি বলেন, আঞ্চলিক ও বিশ্বস্তরের সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত-মিশর দুই দেশ কীই না করতে পারে! বর্তমানে মিশর সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। এটি তাঁর এই প্রথম মিশর সফর। ইজিপ্টের বিদেশমন্ত্রী সোমেহ শৌক্রির আমন্ত্রণে মিশরে গিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সেখানেই তিনি মিশরের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক স্থাপনের কথা বলেন। কায়রোতে ইন্ডিয়া-ইজিপ্ট বিজনেস ফোরামের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন জয়শঙ্কর। সেখানেই ভাষণ দিতে গিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক নিয়ে মন্তব্য করেন তিনি।

    এদিনের অনুষ্ঠানে জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, আজ আপনাদের প্রতি আমার বার্তা হল, ভারত শুধু ব্যবসার জন্য খোলা নয়, মিশরের সঙ্গে আমরা কাজও করতে চাই। আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক স্তরের সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত-মিশর দুই দেশ কীই না করতে পারে। গোটা বিশ্বে কোভিড পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তার পরেও অবশ্য সব দেশ সমানভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। সে প্রসঙ্গ টেনে জয়শঙ্কর বলেন, স্পেকট্রামের শেষে আমরা আরও বেশি আশাবাদী। কেবল দেশেই নয়, বিদেশেও ব্যবসা করার বিশাল সুযোগ তৈরি হয়েছে। এই ইভেন্টে কেমিক্যালস, ম্যানুফ্যাকচারিং, সার, শিক্ষা, পুনর্নবীকরণ শক্তি, রিটেল, ফার্মা এবং সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রির প্রতিনিধিত্ব ছিল।   

    আরও পড়ুন:‘আড়াই বছর অত্যন্ত কঠিন ছিল…’ ভারত-চিন সম্পর্কের হাল হকিকত জানালেন জয়শঙ্কর

    গোটা আফ্রিকা মহাদেশের মধ্যে মিশরই ভারতের সাবেক ব্যবসায়িক পার্টনার। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষের তুলনায় এই বৃদ্ধির হার ৭৫ শতাংশ। মিশরে ভারতীয় দূতাবাস সূত্রেই এ খবর মিলেছে। এদিনের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার আগের দিন জয়শঙ্কর (S Jaishankar) সাক্ষাৎ করেছিলেন মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাট্টা এই সিসির সঙ্গে। পরে জানিয়েছিলেন, ভারত-মিশর ব্যবসার পরিমাণ ৭.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের উল্লেখ করে মিশরের প্রেসিডেন্ট তাঁকে জানিয়েছিলেন, এটাই যথেষ্ট বলে তিনি মনে করেন না। প্রেসিডেন্ট বলেছিলেন, ব্যবসার পরিমাণ কীভাবে আরও বাড়ানো যায়, তার পথ খুঁজে বের করতে হবে।       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    Joe Biden: পাকিস্তান বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি, মার্কিন তোপে বেকায়দায় ইসলামাবাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন বিনা মেঘে বজ্রপাত! পাকিস্তানকে (Pkistan) বিশ্বের বিপজ্জনক দেশগুলির একটি বলে দেগে দিল আমেরিকা (America)। শনিবার লস অ্যাঞ্জেলেসে ডেমক্রেটিক কংগ্রেসনার ক্যাম্পেন কমিটির রিসেপশনে ভাষণ দিচ্ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden)। তখন তিনি বলেন, পাকিস্তান বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক দেশ। উপযুক্ত সুরক্ষা ছাড়াই পরমাণু অস্ত্র রেখেছে।

    এদিন বাইডেন (Joe Biden) বলেন, এই লোকটি (শি জিনপিং) যিনি বোঝেন তিনি কী চান, কিন্তু তাঁর সামনে রয়েছে সমস্যার পাহাড়। আমরা কীভাবে সেটা হ্যান্ডেল করব? রাশিয়ায় বর্তমানে যা চলছে, তাই বা হ্যান্ডেল করব কীভাবে? এর পরেই পাকিস্তানকে নিশানা করেন তিনি। বলেন, আমি মনে করি, বিশ্বের অন্যতম বিপজ্জনক একটি দেশ হল পাকিস্তান। যারা সুরক্ষা ছাড়াই রেখেছে পারমাণবিক অস্ত্র। সম্প্রতি পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমানের সরঞ্জাম সরবরাহের আশ্বাস দিয়েছিল আমেরিকা। তখন পাকিস্তানের হয়ে সাফাই দিতে গিয়ে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বলেছিলেন, খুব স্পষ্ট করে বলতে গেলে পাকিস্তানের কাছে দীর্ঘদিন ধরে রয়েছে এফ-১৬ যুদ্ধ বিমান। এগুলি পুরানো প্লেন এবং সিস্টেম, যা ইতিমধ্যেই তাদের কাছে রয়েছে। আমরা এই বহরের রক্ষণাবেক্ষণ ও টিকিয়ে রাখার জন্য সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করি। তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব ও বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

    মার্কিন বিদেশ সচিবের এহেন মন্তব্যের ছাপ পড়েছিল ভারত-মার্কিন সম্পর্কে। মার্কিন ওই সিদ্ধান্তের জেরে প্রকাশ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল নয়াদিল্লি। সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমেরিকায় গিয়ে বাইডেন সরকারকে কটাক্ষ করে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আপনারা আমাদের বোকা বানাতে পারবেন না। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর ওই মন্তব্যের পর বিবৃতি জারি করে শেহবাজ শরিফের দেশ বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘস্থায়ী এবং বিস্তৃত সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্কের মৌলিক নিয়মগুলিকে সম্মান করার এবং আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিষয়ে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হচ্ছে ভারতকে। ভারত তার কূটনৈতিক আচরণ খতিয়ে দেখুক।

    আরও পড়ুন: আগ্রহী খোদ আমেরিকা, ন্যাটোর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে মোদির দেশ?

    এর পর এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্টের এই মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক কূটনীতিকদের। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার অভিযোগে চার বছর ধরে ধূসর তালিকায় রয়েছে পাকিস্তান। সেই কলঙ্ক মোছার কথা ছিল খুব শীঘ্রই। বাইডেনের এই মন্তব্যের জেরে শাহবাজ শরিফের দেশ যে বেশ বেকায়দায় পড়ল, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India China: ‘আড়াই বছর অত্যন্ত কঠিন ছিল…’ ভারত-চিন সম্পর্কের হাল হকিকত জানালেন জয়শঙ্কর

    India China: ‘আড়াই বছর অত্যন্ত কঠিন ছিল…’ ভারত-চিন সম্পর্কের হাল হকিকত জানালেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই প্রতিবেশীর সম্পর্ক যেমন হওয়া উচিত, ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক কখনওই তেমন ছিল না। তবে গত কয়েক বছরে এই সম্পর্কের আরও অবনতি হয়েছে। ভারত-চিন সম্পর্ক নিয়ে বলতে গিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, কঠিন সময় ছিল আড়াই বছর। মঙ্গলবার সিডনিতে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে একথা বলেন তিনি। তবে প্রতিবেশীদের যেহেতু মিলেমিশে থাকতেই হয়, তাই চিনের সঙ্গে আলোচনার পথ খোলা রাখা হয়েছে বলেও জানান জয়শঙ্কর। ভারত (India) অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক ও কোয়াড সদস্য হিসেবে সদস্য দেশগুলির সুরক্ষা প্রসঙ্গে শি জিনপিংয়ের দেশের প্রসঙ্গ টানেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, গত আড়াই বছরে ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছে। এর মধ্যে ঝরেছে রক্তও। চল্লিশ বছর পর সীমান্তে রক্ত ঝরেছে। আমাদের ২০ জন সৈন্যকে হারাতে হয়েছে।

    প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে গত প্রায় আড়াই বছরেরও বেশি সময় ধরে বিরোধ চলছে ভারত-চিনের (India China)। সেই সূত্র ধরেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, তার পরেও আমাদের দেশের তরফে চিনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হয়েছে। সংঘর্ষের পরের দিন সকালেও আমি চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ইকে ফোন করি। চিনের দিক থেকে আর যেন কোনও সামরিক পদক্ষেপ না করা হয়, তা নিশ্চিত করতে আবেদনও করি। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, কূটনীতি হচ্ছে দুই দেশের কথা চালাচালি। এটা কেবল চিনের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রেই নয়, অন্য দেশের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। তাঁর প্রশ্ন, যদি কূটনীতিকরা পরস্পরের মধ্যে কথাবার্তা না বলেন, তা কী ধরণের কূটনীতি তাঁরা করবেন? তাঁর মতে, দিনের শেষে প্রতিবেশী দেশগুলির মিলেমিশে থাকাই শ্রেয়।

    আরও পড়ুন : মৌলবাদী শক্তিগুলি স্বাধীনতার অপব্যবহার করছে, কানাডার খালিস্থান সমর্থকদের প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর

    গত কয়েক বছর ধরে ভারত-চিন (India China) সম্পর্ক যে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তা আগেও একবার বলেছিলেন জয়শঙ্কর। অগাস্টে ব্যাংককে একটি অনুষ্ঠনে যোগ দিতে গিয়ে ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেছিলেন, ভারত-চিন সম্পর্ক খুবই কঠিন পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। বিশেষত, বেজিং সীমান্তে যা করেছে, তার পর। তিনি এও বলেছিলেন, যদি দুটি প্রতিবেশী দেশ হাত না মেলায় তাহলে এশিয়ান সেঞ্চুরি হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Economic Growth: অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ভাল, স্বীকার করল আইএমএফ

    Economic Growth: অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ভাল, স্বীকার করল আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রশংসার পালক ভারতের (India) মাথায়! ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে তা স্বীকার করল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও (IMF)। মঙ্গলবার তারা জানিয়েছে, আর্থিক বৃদ্ধির (Economic Growth) ক্ষেত্রে প্রত্যেকে যখন পিছিয়ে পড়ছে, ভারত তখনও থমকে দাঁড়ায়নি। বরং এই দেশ উন্নতি করছে। অন্যান্য দেশের তুলনায় এই দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হারও ভাল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের ডিরেক্টর অফ এশিয়া প্যাসিফিক ডিপার্টমেন্টে কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, এই মুহুর্তে গোটা বিশ্বের দিকে তাকান। দেখুন, সমস্যায় ভুগছে নানা দেশ। তিনি বলেন, মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘায়ের মতো এর সঙ্গে রয়েছে আর্থিক বৃদ্ধির হার। এর পরেই কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার অত্যন্ত ধীর গতি সম্পন্ন। অথচ মুদ্রাস্ফীতি বাড়ছে চড়চড়িয়ে।

    একটি সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কৃষ্ণ শ্রীনিবাসন বলেন, বিশ্বের ৩ ভাগের এক ভাগ দেশ চলতি বছর কিংবা আগামী বছর আর্থিক মন্দার কবলে পড়বে। মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। ফলে সমস্যা বাড়বে বই কমবে না। এই প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, বিশ্বের প্রায় সব দেশের আর্থিক বৃদ্ধির (Economic Growth) হার ধীর গতি সম্পন্ন। তার তুলনায় ভারত ভালো করছে। এই অঞ্চলের অন্যান্য দেশের তুলনায় তার আর্থিক বৃদ্ধির হাল ভালও। এদিন ওয়ার্ল্ড ইকনোমিক আউটলুক প্রজেক্ট প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার। তাতে দেখা যায়, চলতি অর্থবর্ষে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ। গত বছর তা ছিল ৮.৭ শতাংশ।

    অর্থনীতিতে ভারত যে ক্রমেই এগিয়ে চলেছে তার অতি সাম্প্রতিক প্রমাণ মিলেছে অন্যত্রও। বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ভারতের স্থান হয়েছে পাঁচে। আগে দীর্ঘ দিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ব্রিটেন। ব্রিটেনকে হারিয়ে ওই জায়গা দখল করেছে ভারত। অর্থনীতিবিদদের একাংশের মতে, আগামী পাঁচ ছ বছরের মধ্যেই ভারত উঠে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে। সেক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বে তথাকথিত অন্য কোনও বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ। কিছু দিন আগে ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করও ভারতের এই সম্ভাব্য উত্থানের ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছিলেন।  

     

     

LinkedIn
Share