Tag: India

India

  • EPFO: ইপিএফও-তে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ! কীসের ইঙ্গিত, বাড়ছে চাকরির সম্ভাবনা?

    EPFO: ইপিএফও-তে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ! কীসের ইঙ্গিত, বাড়ছে চাকরির সম্ভাবনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা কালে (Covid-19) অনেকেই চাকরি হারিয়েছিলেন। তবে ছবিটা ধীরে ধীরে বদলাচ্ছে। তার বড় ইঙ্গিত মিলল কেন্দ্রীয় শ্রম দফতরের একটি রিপোর্টে। যেখানে বলা হয়েছে, চলতি বছরের জুলাই মাসে প্রায় ১৮.২৩ লক্ষ সদস্য যুক্ত হয়েছে ইপিএফও’তে (EPFO)।  পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর এই মাসে ইপিএফও’তে যুক্ত হওয়া সদস্য সংখ্যার চেয়ে এবার সদস্য সংখ্যা প্রায় ২৪.৪৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। শুধু তাই নয়, এর মধ্যে নতুন সদস্য সংখ্যা প্রায় ১০.৫৮ লক্ষ। পে রোল ডাটা থেকে আরও একটা তথ্য সামনে এসেছে যে, এই নতুন সদস্যের মধ্যে আবার অধিকাংশের বয়স ১৮-২৫ বছরের মধ্যে। অর্থাৎ চাকরির বাজার আবার উর্দ্ধমুখী হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতে আস্থা! আধুনিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য দেশীয় সংস্থাগুলির কাছে দরপত্র চাইল সেনা

    এবছর জুলাইয়ে ইপিএফও’তে যুক্ত হওয়া নতুন প্রায় সাড়ে দশ লক্ষ্য সদস্যর মধ্যে মহিলা চার লক্ষের বেশি। জুলাইয়ে নতুন চাকরিতে যোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে মহিলাদের সংখ্যা প্রায় ৩৪.৮৪শতাংশ, যা গত বছরের একই মাসের হিসেবের তুলনায় অনেকটা বেশি। শুধু তাই নয়, সারা বছরে মাসের নিরিখে যুক্ত হওয়া সদস্য সংখ্যার বিচারের জুলাই মাসেই সবচেয়ে বেশি মহিলা নতুন কর্মজীবন শুরু করেছেন বলে তথ্যে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: সাইরাস-কাণ্ডের জের! বাধ্যতামূলক হতে চলেছে গাড়ির পিছনের সিটবেল্ট অ্যালার্মও?

    রাজ্য ওয়াড়ি হিসেবে দেখা গিয়েছে কর্নাটকের পাশাপাশি, তামিলনাড়ু, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, দিল্লি থেকেই বেশি সদস্য ইপিএফও’তে নতুন করে যোগ দিয়েছেন। এই রাজ্যগুলি থেকে ইপিএফও-তে প্রায়  ১২.৪৬ লক্ষ নতুন সদস্য যোগ দিয়েছেন। পরিসংখ্যানে আরও দেখা গিয়েছে, স্কুল, বিল্ডিং ও কনস্ট্রাকশন শিল্প এবং ফিনান্সিয়াল সেক্টরেই সবচেয়ে বেশি চাকরি হয়েছে। কারণ, এই সেক্টরগুলি থেকেই ইপিএফও’তে নতুন সদস্য যোগ দিয়েছে সবচেয়ে বেশি। অতএব আগামী দিনেও যে এই সেক্টরগুলিতে চাকরি হবে, এমন আশা করাই যেতে পারে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    Al Qaeda Terrorist: বাংলাদেশি ব্লগার হত্যায় জড়িত? আল কায়দা জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার মালদার যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গি (Terrorist) সন্দেহে গ্রেফতার মালদহের সুজাপুরের নাজিরপুর এলাকার যুবক। উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) সাহারানপুর থেকে গ্রেফতার করা হল হাসনাত শেখকে। সাহারানপুর থেকে তাকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশের (Calcutta Police) এসটিএফ (STF)। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের (Al Queda Indian Sub Continent) সদস্য। ২০১৫ সালে খুন হন বাংলাদেশি ব্লগার (Blogger) অভিজিৎ রায়। ওই ঘটনায় হাসনাতের হাত রয়েছে বলে সন্দেহ পুলিশের। ধৃতকে জেরা করে এ রাজ্যে জঙ্গিদের শেকড় কতটা গভীরে তা জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।  

    পুলিশ সূত্রে খবর, বছর পঁচিশের হাসনাত প্রথমে সুজাপুরের লাল মহম্মদ মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। পরে পড়াশোনা করে বর্ধমানের একটি মাদ্রাসায়। বছর সাতেক আগে ধর্মশিক্ষার জন্য সে চলে যায় উত্তর প্রদেশের সাহারানপুরের একটি মাদ্রাসায়। মাস চারেক পরে মৌলবী হয়ে ফেরার কথা ছিল তার। ঘটনার জেরে বিস্মিত হাসনাতের প্রতিবেশীরা। নাজিরপুর এলাকায় ভদ্র ও মৃদুভাষী হিসেবেই পরিচিত ছিল সে। তাই তার সঙ্গে জঙ্গিযোগের খবর মেনে নিতে পারছেন না হাসনাতের পরিবারও। হাসনাতের মা রেজি বিবি বলেন, কিছু দিন আগেই ছেলে বাড়ি ঘুরে গেল। ওর কাছে ফোন ছিল না। প্রতি বৃহস্পতি ও শুক্রবার মাদ্রাসা হস্টেলের সুপারের ফোন থেকে বাড়িতে কথা বলত। আমি বিশ্বাস করি না জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে ওর আছে।   

    আরও পড়ুন : বন্দরে আটক ২০০ কোটি টাকার হেরোইন আসছিল তৃণমূল নেতার জন্য?

    তবে এসটিএফ সূত্রে খবর, হাসনাত আল কায়দা ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্টের সদস্য। সূত্র মারফত তদন্তকারীরা খবর পেয়েছিলেন, বাংলাদেশি ব্লগার অভিজিৎ রায় খুনের নেপথ্যে ছিল আল কায়দা ইন ইন্ডিয়ান সাব কন্টিনেন্ট নামক জঙ্গি সংগঠনের হাত। ওই ঘটনায় সম্প্রতি ফয়জল আহমেদ নামে ধৃত এক বাংলাদেশিকে জেরা করে হাসনাতের নাম জানতে পারেন গোয়েন্দারা। এর পরেই হাসনাতকে গ্রেফতার করতে উঠপড়ে লাগে পুলিশ। প্রথমে তদন্তকারীরা যান সুজাপুরে। সেখানে তার নাগাল পাননি তাঁরা। পরে তাঁরা জানতে পারেন, হাসনাত রয়েছে সাহারানপুরে। এর পরেই তদন্তকারীদের একটি দল চলে যায় সেখানে। দিন কয়েক ধরে কড়া নজর রাখা হয় হাসনাতের গতিবিধির ওপর। শেষমেশ বুধবার গ্রেফতার করা হয় তাকে। নিয়ে আসা হয়েছে কলকাতায়।

    উত্তর ২৪ পরগনার শাসন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবার, পশ্চিম বর্ধমানের সালানপুর। গত এক মাসেরও কম সময়ে এই এলাকা গুলি থেকে এসটিএফের হাতে গ্রেফতার সন্দেহভাজন বেশ কয়েকজন জঙ্গি। এবার সেই তালিকায় উঠল মালদহের সুজাপুরের নামও। কারণ সাহারানপুরে ধৃত হাসনাত এখানকারই বাসিন্দা।  

    বাংলা কি তবে ক্রমেই জঙ্গিদের নিশ্চিন্ত আশ্রয় হয়ে দাঁড়াচ্ছে?

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Droupadi-Hasina Meet: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে ইংল্যান্ডে দ্রৌপদী-হাসিনার সাক্ষাৎ

    Droupadi-Hasina Meet: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে ইংল্যান্ডে দ্রৌপদী-হাসিনার সাক্ষাৎ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্যে (Funeral of Queen Elizabeth II) যোগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। এই মুহূর্তে ইংল্যান্ডে রয়েছেন তিনি। ভারত সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে দেশের তরফে ব্রিটেনের রাজপরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি। লন্ডনে গিয়ে রাষ্ট্রপতি দেখা করলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (Bangladesh Sheikh Hasina) এবং তাঁর বোন শেখ রেহানার (Sheikh Rehana) সঙ্গে। সোমবার লন্ডনে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া শুরুর ঠিক আগে সাক্ষাৎ হয় তাঁদের। রাষ্ট্রপতির অফিসিয়াল হ্যান্ডেলে শেয়ার করা হয়েছে দ্রৌপদী-হাসিনার ছবি। এর আগে ৬ সেপ্টেম্বর হাসিনার ভারত সফরের সময় দিল্লিতে দুজনের দেখা হয়। তারপরেই এই সাক্ষাৎ।  

    আরও পড়ুন: ভারত নিজের অধিকারেই বিশ্বে সম্মানিত, স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় পুতিন


              

    রবিবার সন্ধ্যায় রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের শেষকৃত্য উপলক্ষে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা ব্রিটিশ রাজপরিবারের আয়োজন করা সভায় যোগ দেন। সেই সভায় যোগদান করেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুও। এই সভার আয়োজন করা হয়েছিল বাকিংহাম প্যালেসে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ বিশ্বের তাবড় তাবড় নেতারা যোগ দিয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। কড়া নিরাপত্তায় ঢেকে ফেলা হয়েছিল বাকিংহাম প্যালেস।  

    আরও পড়ুন: পরনে ইক্কত শাড়ি, সঙ্গে মুক্তোর দুল, সোনার চেন-বালা, আজ যেন ঘরোয়া নারী দ্রৌপদী মুর্মু

    রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় শতাধিক বিশ্ব রাষ্ট্রপ্রধান যোগ দেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবার রানি এলিজাবেথের শেষকৃত্যের জন্য লন্ডনে পৌঁছেছেন। এছাড়াও অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় যোগদান করেছেন  কানাডার রাষ্ট্রপতি জাস্টিন ট্রুডো, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি ইমানুয়েল ম্যাক্রন, ইতালির রাষ্ট্রপতি সার্জিও মাতারেলা, ইউরোপীয় কাউন্সিলের রাষ্ট্রপতি চার্লস মিশেল, ইউরোপীয় কমিশনের রাষ্ট্রপতি উরসুলা ফন ডার লেইন, চিনের উপরাষ্ট্রপতি ওয়াং কিশান এবং ন্যাটোর মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    India Russia Rupee Trade: ভারত-রাশিয়া বাণিজ্যে লেনদেন হবে টাকায়! প্রক্রিয়া চালু শীঘ্রই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিটতে চলেছে দীর্ঘদিনের সমস্যা। শেষমেশ শুরু হতে চলেছে ভারত-রাশিয়া বাণিজ্য (India Russia Trade)। বাণিজ্য হবে ভারতীয় মুদ্রা রুপিতে (Rupee)। বুধবার এ খবর জানিয়েছে ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ান এক্সপোর্ট অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট এ শক্তিভেল। তিনি জানান, এ ব্যাপারে রাজিও হয়েছে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI)।

    রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে। তার পরেই পশ্চিমের বহু দেশ ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সরব হয়। এই দেশগুলির মধ্যে আমেরিকাও রয়েছে। ঘটনার জেরে রাশিয়ার ওপর অর্থনীতি সহ বিভিন্ন ধরনের নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। তার জেরে সমস্যায় পড়ে পুতিনের দেশ। মার খায় বাণিজ্যও। এপ্রিল থেকে জুলাই এই চার মাসে রাশিয়া থেকে ভারতের রফতানি কমে যায় এক তৃতীয়াংশ। যদিও রাশিয়া থেকে তেল কিনতে থাকে ভারত।

    এ শক্তিভেল বলেন, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া রাশিয়ার সঙ্গে রুপিতে বাণিজ্য করতে এগিয়ে এসেছে। দেশের আরও কয়েকটি ব্যাংকও এ ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছে। তিনি জানান, ভারতের তরফে স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া যেমন এগিয়ে এসেছে, তেমনি রাশিয়ার কোন ব্যাংক এ ব্যাপারে এগিয়ে আসবে, তা জানিয়ে দেওয়া হবে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে।

    আরও পড়ুন : পাকিস্তানকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানের যন্ত্রাংশ দেওয়ার মার্কিন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ ভারত

    জুলাই মাসে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া (SBI) একটি মেকানিজম চালু করে। রুপিতে যাতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চালু রাখা যায় তাই এই ব্যবস্থা। এর মূল উদ্দেশ্য পশ্চিমের দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞার জেরে রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক লেনদেন যে বন্ধ হয়ে রয়েছে, তা ফের চালু করা। ইরানের সঙ্গেও ভারতের এরকম পেমেন্ট সিস্টেম চালু রয়েছে। এই ইরানের বিরুদ্ধেও অর্থনৈতিক সহ নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল পশ্চিমের দেশগুলি। ভারতের একাধিক সংস্থা রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য সচল রাখতে ডলার এবং ইউরোর ব্যবহার কমাচ্ছে। এফআইইও প্রেসিডেন্ট বলেন, নয়া মেকানিজম ব্যবহার করে রাশিয়ায় রফতানি বাড়াতে চাইছে সরকার। বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে ঘরোয়া মুদ্রাকেই ব্যবহার করতে চাইছে তারা। ভারতের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণও সম্প্রতি জানিয়েছিলেন, রিজার্ভ ব্যাংকের এ হেন মেকানিজম চালুর পরে অনেক দেশই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সচল রাখতে এই পন্থা অবলম্বন করতে আগ্রহ দেখিয়েছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    Cheetah: দেশের জঙ্গলে ছাড়া হয়েছে চিতা, সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল মজাদার মিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাত দশক পরে ভারতে ফিরেছে চিতা। আফ্রিকার নামিবিয়া থেকে আনা হয়েছে আটটি চিতা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi) সেগুলিকে খাঁচা মুক্ত করেছেন তাঁর ৭২তম জন্মদিনে। এই ৮টি চিতার মধ্যে রয়েছে ৫টি স্ত্রী ও ৩টি পুরুষ। মধ্যপ্রদেশের কুনো জাতীয় উদ্যানে (Kuno National Park) ছাড়া হয়েছে বিদেশি এই অতিথিদের। ছত্তিশগড়ের রাজা মহারাজ রামানুজ প্রতাপ সিং দেও ১৯৪৭ সালে শেষ তিনটি চিতাকে মেরে ফেলার পরেই ভারতে লুপ্ত হয়ে যায় চিতার বংশ। তারপর থেকে ভারত সরকার চিতা ফেরানোর উদ্যোগ নিলেও, নানা কারণে এতদিন তা বাস্তবায়িত হয়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে সম্প্রতি হল ভারতবাসীর সেই ইচ্ছেপূরণ। 

    আরও পড়ুন: মোদির যাতে ফাঁসি হয়, তার ছক কষেছিলেন তিস্তা শেতলবাদ? চার্জশিটে শিট

    দীর্ঘ সাত দশক পর চিতাকে দেশে ফেরানোয় খুশি তামাম ভারত। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই ব্যক্ত করেছেন তাঁদের প্রতিক্রিয়া। সোশ্যাল মিডিয়ার এক ইউজার লিখেছেন, চিতার বায়োপিক তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন অক্ষয় কুমার। অক্ষয় কুমারের চিতা প্রিন্টের শার্ট পরিহিত ছবি শেয়ার করা হয়েছে মিমটিতে।

    ভারতে চিতা ফিরিয়ে আনা নিয়ে অফিসিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে একটি মিম শেয়ার করেছে পিআইবি ইন্ডিয়াও। “কভি খুশি কভি গম” সিনেমাটির একটি আইকনিক দৃশ্য শেয়ার করেছে তারা। যেখানে অভিনেত্রী জয়া বচ্চনকে পুজোর প্লেট হাতে অপেক্ষা করতে দেখা যাচ্ছে।

    মধ্যপ্রদেশ সরকারের জনসম্পর্ক বিভাগ (Public Relations Department) ধনুষের ছবি ‘আটরঙ্গি রে’-এর একটি ছোট ক্লিপ শেয়ার করেছে। ভিডিওতে ধনুষকে মিষ্টি বিতরণ করতে দেখা যাচ্ছে। এই মিম দেখে হাসি থামাতে পারবেন না দর্শক।

    নামিবিয়ার এই চিতাদের নিয়ে বাহুবলী সিনেমার মিমও ভাইরাল হচ্ছে। মিমটিতে অভিনেতা প্রভাসের মুখ বদলে বসানো হয়েছে চিতার মুখচ্ছবি। সিনেমাটির একটি বিখ্যাত ডায়লগ ব্যবহার করা হয়েছে মিমটিতে। 

     ভারতে এত বছর পরে চিতা ফিরে আসায় সাধারণ মানুষের পাশাপাশি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন সেলিব্রিটিরাও। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাউত (Kangana Ranaut) প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। তিনি লিখেছেন, আগে  কবুতর ছেড়ে দেওয়া হত, আজ চিতা ছাড়া হচ্ছে।’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • S Jaishankar: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: একপেশে সংবাদ পরিবেশন! মার্কিন মিডিয়াকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একপেশে সংবাদ পরিবেশনের অভিযোগে মার্কিন সংবাদ মাধ্যমকে (American Media) একহাত নিলেন ভারতের (India) বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এর মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্টও। মার্কিন মিডিয়ার বিরুদ্ধে বিদেশমন্ত্রীর অভিযোগ, ভারতের খবর করতে গিয়ে তারা অযথা এক পেশে সংবাদ পরিবেশেন করছে। রবিবার ইন্ডিয়া-আমেরিকান জমায়েতে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, আমি সংবাদমাধ্যমের দিকে দেখি। আপনারা জানেন, কিছু সংবাদ পত্র রয়েছে তারা ঠিক কী লিখছে, তাদের নিজেদের সম্পর্কেই বা কী লিখছে…।

    এদিন বিখ্যাত মার্কিন সংবাদপত্র ওয়াশিংটন পোস্টকেও নিশানা করেন জয়শঙ্কর। আমেরিকার ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রতিদিন প্রকাশিত হয় সংবাদপত্রটি। একপেশে খবর প্রকাশ করার জন্যও তাকে আক্রমণ করেন জয়শঙ্কর। দেশে ভারত বিরোধী শক্তি ক্রমেই মাথাচাড়া দিচ্ছে। এ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, একপেশে  খবর পরিবেশন হচ্ছে। ভারত যত তাঁর নিজের পথে ও নিজের গতিতে এগিয়ে চলেছে, বহির্বিশ্বের কিছু শক্তি, যারা এতদিন নিজেদের ভারতের অভিভাবক বলে মনে করত, তাদের পায়ের তলার জমি সরে যাচ্ছে। যে কারণে, তারা প্রকাশ্যে এসে এধরনের (বিরূপ) মন্তব্য করতে শুরু করেছে।

    আরও পড়ুন : মোদির সফল নেতৃত্বের দৌলতেই আজ বিশ্বে ভারতের গুরুত্ব বৃদ্ধি, বললেন জয়শঙ্কর

    তিনি বলেন, এই জাতীয় গোষ্ঠী ভারতে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারছে না। তারা বরং চেষ্টা করেই চলবে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, এই সব বিষয়ে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। প্রতিযোগিতা করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে সিংহভাগ আমেরিকান জানেন না যে কিছু শক্তিশালী গোষ্ঠী কীভাবে বিশৃঙ্খলা এবং জটিলতার সৃষ্টি করছে। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আমরা পিছনের সারিতে থাকব না। অন্যকে আমাকে বিচার করতে দেব না। কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে আমেরিকায় অপব্যাখ্যা হচ্ছে কিনা, সে প্রশ্নও ওঠে এদিন। জয়শঙ্কর বলেন, যদি সেখানে(কাশ্মীরে) জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে, তাহলে প্রশ্ন ওটা উচিত নয়, জঙ্গি হামলায় যিনি নিহত হলেন, তিনি কোন ধর্মাবলম্বী। জয়শঙ্কর বলেন, এটা প্রতিযোগিতার বিশ্ব। এই সময় বিশ্বে পৌঁছে দিতে হবে আমাদের বার্তা। আপনাদের প্রতি আমারও বার্তা এটাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    PFI: মধ্যপ্রাচ্য থেকে বাংলাদেশ, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে রমরমা পিএফআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বয়স মাত্র ১৬ বছর। ইতিমধ্যেই কেবল ভারত (India) নয়, মুসলিম অধ্যুষিত দেশগুলিতে জাল বিস্তার করেছে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া, সংক্ষেপে পিএফআই (PFI)। বৃহস্পতিবারই দেশজুড়ে পিএফআই নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও অফিসে চালানো হয়েছে তল্লাশি অভিযান। বাজেয়াপ্ত হয়েছে প্রচুর নথিপত্র এবং নগদ টাকা। তার পরেই উঠে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। গোয়েন্দাদের দাবি, ভারত ছাড়াও একাধিক মুসলিম অধ্যুষিত রাষ্ট্রে জাল বিস্তার করেছে পিএফআই।

    ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে তিনটি মুসলিম সংগঠন একত্রিত হয়ে তৈরি করা হয় পিএফআই। ২০০৬ সালে কেরলে গঠিত এই সংগঠনের নাম ছিল ন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ফ্রন্ট। পরবর্তী কালে মানিথা নীতি পাসারাই, কর্নাটক ফোরাম ফর ডিগনিটি সহ তিনটি সংগঠন মিলিত হয়ে তৈরি হয় পিএফআই। দেশবিরোধী ও সমাজবিরোধী কার্যকলাপের সঙ্গেই যুক্ত ছিল এই সংগঠন। বিভিন্ন রাজ্যে এই সংগঠনের শাখাও রয়েছে।

    বৃহস্পতিবার গোটা দেশের ১৩টি রাজ্যে পিএফআইয়ের অফিসগুলিতে তল্লাশি চালায় এনআইএ (NIA) এবং ইডি (ED)। এই দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে সাহায্য করেছে বিভিন্ন রাজ্য পুলিশও। পিএফআইয়ের ৪৫ জন নেতা সহ গ্রেফতার করা হয়েছে প্রায় দুশোজনকে। সূত্রের খবর, উপসাগরীয় দেশগুলিতে পিএফআই তিনটি নামে সংগঠন চালায়। এগুলি হল ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম (IFF), ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম (ISF) এবং রিহ্যাব ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশন (RIF)। বিদেশে ভারত বিরোধী নানা কাজে লিপ্ত এই সংগঠনগুলি।

    আরও পড়ুন : টার্গেট আরএসএস? সংঘের ওপর গুপ্তচরবৃত্তি চালাত পিএফআই! চক্রান্ত ফাঁস

    জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়া ফ্র্যাটারনিটি ফোরাম এবং ইন্ডিয়ান সোশ্যাল ফোরাম মধ্য প্রাচ্যে পোক্ত সংগঠন গড়ে তুলেছে। দেশবিরোধী কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করছে তারা। জামাত-ই-ইসলামির ধর্মীয় কয়েকজন নেতা এবং পিআইএফ নেতারা প্রায়ই সংযুক্ত আরব আমিরশাহি পরিদর্শন করেন। কেবল সংযুক্ত আরব আমিরশাহি নয়, ওমান, কাতার, কুয়েত, তুরস্ক, পাকিস্তান মায় বাংলাদেশেও জাল বিছিয়েছে পিএফআই। বাহরিন, শ্রীলঙ্কা এবং মালদ্বীপেও পা রেখেছে এই সংগঠন। পিএফআইয়ের এক ক্যাডারকে গ্রেফতার করা হয় লখনউ থেকে। তখনই জানা যায় বাংলাদেশের জঙ্গি সংগঠন জামাত-উল-মুজাহিদিন বাংলাদেশ ভারতে বিস্ফোরণ ঘটানোর প্রশিক্ষণ দিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    Bhutan Border: ৩০ মাস পর পুজোর মুখে খুলে গেল ভুটান সীমান্ত, খুশি পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মুখে সুখবর পর্যটকদের জন্য। দীর্ঘ দিন বন্ধ থাকার পর খুলে গেল ভুটান সীমান্ত (Bhutan Border)। করোনা অতিমারির জেরে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভুটান সীমান্ত। দীর্ঘ আড়াই বছর পর ফের পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হল ভুটানের দ্বার। ভুটানের রাষ্ট্রদূত (Ambassador) মেজর জেনারেল ভেটসপ নামগেল জানান, সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত পর্যটকদেরই ভুটানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এই পর্যটকদের আলাদা করে নিভৃতবাসে থাকতে হবে না। শুধু ভ্যাকসিন নেওয়ার শংসাপত্র দেখালেই মিলবে রাজার দেশে প্রবেশাধিকার। করোনা অতিমারির বাড়বাড়ন্ত রুখতে ভুটান সরকার দীর্ঘদিন ধরে বাইরের পর্যটকদের (Tourist) দেশে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। সরকারের প্রাথমিক উদ্দেশ্য ছিল, প্রাণহানি রোধ করা। সরকারের কঠোর সিদ্ধান্তের জেরে হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ছোট্ট এই দেশটিতে করোনায় মৃত্যুর হারও ছিল কম। 

    আরও পড়ুন: ভারতকে নিশানা করে মিথ্যা অভিযোগ! নিরাপত্তা পরিষদে ফাঁস হল পাকিস্তানের দ্বিচারিতা

    ভুটানের রাষ্ট্রদূত জানান, ভুটানে রাত্রিবাস করলে পর্যটকদের দিতে হবে দৈনিক ফি। ভারতীয়দের জন্য এই ফি-র পরিমাণ ধার্য করা হয়েছে ১২০০ টাকা (Rupee) করে। অন্যান্য দেশের পর্যটকদের জন্য ধার্য করা হয়েছে ২০০ মার্কিন ডলার। ভারত-চিন সেনা সংঘর্ষের প্রভাব পড়ছে প্রতিবেশী দেশ ভুটানেও। ২০১৭ সালে ভুটানের ডোকালাম(Doklam) সীমান্তে ভারত চিন সেনার সম্মুখ সমরের প্রভাব পড়েছিল সেদেশের পর্যটন শিল্পের ওপর। তবে এদিন রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন, সীমান্তের সমস্যা পর্যটন ক্ষেত্রে কোনও সমস্যার সৃষ্টি করবে না।

    ভুটান কর্তৃপক্ষের এই ঘোষণার পরে খুশির হাওয়া পর্যটকদের মধ্যে। এদিনই উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ার জেলার জয়গাঁও-ফুন্টশোলিং সীমান্তে (Border) কয়েকশো ভারতীয় ও ভুটানি নাগরিককে দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে দেখা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র ২০২০ সালেই ভুটানে গিয়েছিলেন ২৯ হাজার ৮১২ জন পর্যটক। এর মধ্যে ২২ হাজার ২৯৮ জন গিয়েছিলেন শুধু ভারত থেকেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    PM Modi: ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের (India) উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন শহুরে নকশালরা (Urban Naxals)। এমনই অভিযোগ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর অভিযোগ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে কোটি কোটি টাকার বিনিময়ে ভারতের উন্নয়নে বাধা দিচ্ছেন তাঁরা। শুক্রবার গুজরাটের (Gujrat) নর্মদা জেলার একতা নগরে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ন্যাশনাল কনফারেন্স অফ এনভায়রনমেন্ট মিনিস্টার অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই সময়ই তিনি নিশানা করেন শহুরে নকশালদের।

    গুজরাটের সর্দার সরোবর বাঁধ তৈরিতে প্রথম পদক্ষেপ করেছিলেন জওহরলাল নেহরু, ১৯৬১ সালে। এদিন সে  প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, নর্মদা নদীর ওপর এই সর্দার সরোবর বাঁধ প্রকল্প দীর্ঘ সময় আটকে রেখেছিলেন শহুরে নকশালরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষ। যার জেরে বাঁধ তৈরিতে নষ্ট হয়েছে বেশ কয়েকটা দশক। এই শহুরে নকশাল ও উন্নয়ন বিরোধী কিছু মানুষের বাধার জেরে বাঁধ উঁচু করতে ঋণ দিতেও অস্বীকার করেছিল বিশ্বব্যাংক। মোদি বলেন, এই ষড়যন্ত্র বুঝতে কিছু সময় লেগেছিল। তবে শেষমেশ জয়ী হয়েছেন গুজরাটের বাসিন্দারা। বলা হয়েছিল, এই বাঁধ পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর। আজ সেই একই বাঁধ পরিবেশ রক্ষা করছে। এই শহুরে নকশালদের থেকে সতর্ক থাকতে বলেন মোদি।

    আরও পড়ুন : ‘‘ঠিক কথাই তো বলেছেন…’’, ফ্রান্সের পর এবার মোদি-স্তুতি ব্রিটেন, আমেরিকার মুখেও

    তিনি বলেন, শহুরে নকশালদের মতো গোষ্ঠীর থেকে প্রত্যেকের সতর্ক থাকতে হবে। জানা গিয়েছে, বিভিন্ন রাজ্যের ছ হাজারেরও বেশি পরিবেশ সংক্রান্ত ছাড়পত্র এবং সাড়ে ছ হাজারের বেশি জঙ্গল সংক্রান্ত ছাড়পত্র পড়ে রয়েছে। সে প্রসঙ্গ টেনে মোদি বলেন, এই প্রস্তাবগুলিকে তাড়াতাড়ি ছাড়পত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। যদি ঠিকঠাক থাকে। ব্যাকলগ থাকলে কোটি কোটি টাকা মূল্যের প্রোজেক্ট আটকে যাবে। মোদি বলেন, এটা অর্থনীতি এবং পরিবেশের পক্ষে একটা উইন-উইন পরিস্থিতি। অযথা পরিবেশের দোহাই দিয়ে কোনও প্রকল্প আটকে রাখা ঠিক নয়। জীবনকে সহজ করতে যা করণীয়, তা করা হবে। তিনি বলেন, যত তাড়াতাড়ি পরিবেশের ছাড়পত্র মিলবে, তত তাড়াতাড়ি হবে উন্নয়ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    FDI: ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ হতে পারে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অব্যাহত আর্থিক সংস্কারের ধারা। মিলতে শুরু করেছে তার সুফলও। তার জেরে ভারতে বাড়ছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (FDI) পরিমাণ। শনিবার কেন্দ্রের তরফে শোনানো হয়েছে এই সুখবর। সরকারের তরফে জারি করা বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, চলতি আর্থিকবর্ষে (Fiscal Year) ভারতে (India) প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ আকর্ষণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসা করার অনুকূল পরিবেশের কারণেই এটা সম্ভব হচ্ছে বলে দাবি কেন্দ্রের। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে ওই বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল সব চেয়ে বেশি, ৮৩.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি অর্থবর্ষে এটাই বেড়ে হতে পারে ১০০ বিলিয়ন।

    ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এই যে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের কথা বলা হচ্ছে, তা আসবে বিশ্বের ১০১টি দেশ থেকে। বিনিয়োগ হবে দেশের ৫৭টি সেক্টরে। লগ্নিকারীরা লগ্নি করবেন রাজ্য ও কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৩১টি জায়গায়। ওই মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সংস্কার ও ব্যবসার অনুকূল পরিবেশের কারণে চলতি অর্থবর্ষে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার লগ্নি টানাই লক্ষ্য সরকারের। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিদেশি বিনিয়োগ টানতে সরকার মুক্ত ও স্বচ্ছতার নীতি নিয়েছে। বর্তমানে স্বয়ংক্রিয় রুটের অধীনে ভারতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ ক্ষেত্র খুলে রাখা হয়েছে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য।

    আরও পড়ুন :বাড়ল ভারতের জিডিপি, প্রথম ত্রৈমাসিকে কত জানেন?

    ভারতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ হতে পারে দুটো রুটে। একটি স্বয়ংক্রিয়, অন্যটি সরকারি। স্বয়ংক্রিয় রুটে বিনিয়োগ করতে হলে বিনিয়োগকারীকে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া কিংবা সরকারের অনুমতি নিতে হয় না। আর সরকারি রুটে দেশে বিনিয়োগ করতে হলে সরকারের উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ এবং রিজার্ভ ব্যাংকের অনুমতি নিতে হয়।

    বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যেসব সংস্কার করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে নির্দেশিকা ও নিয়মবিধির মুক্তিকরণ। যার জেরে বিনিয়োগকারী সহজেই এ দেশে ব্যবসা করতে পারে। ২০২১-’২২ অর্থবর্ষে খেলনা আমদানি কমেছিল ৭০ শতাংশ। আর রফতানি বেড়েছিল ৬১ শতাংশ। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ ৩২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

LinkedIn
Share