Tag: India

India

  • Vikram Misri: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি, জানাল বিদেশ মন্ত্রক

    Vikram Misri: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি, জানাল বিদেশ মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ (Bangladesh) সফরে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিস্রি (Vikram Misri)। হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে চলছে হিন্দু নিধন যজ্ঞ। ভারতের জাতীয় পতাকার অবমাননাও হচ্ছে। গ্রেফতার করা হয়েছে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে। তার জেরে তপ্ত বাংলাদেশ। এহেন আবহে পড়শি দেশে যাচ্ছেন বিক্রম। শুক্রবার বিক্রমের বাংলাদেশ সফর নিশ্চিত করা হয়েছে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে। মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল জানান, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের বিদেশমন্ত্রকের কার্যনির্বাহী সচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন বিক্রম। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের অন্য প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন ভারতের বিদেশ সচিব।

    কী বললেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র (Vikram Misri)

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “আগামী ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফরে যাচ্ছেন বিদেশ সচিব। তাঁর এই সফরের উদ্দেশ্য – ফরেন অফিস কনসালটেশন। বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা শুরু করার এটা আমাদের প্রয়াস।” তিনি বলেন, “সেখানে বাংলাদেশের বিদেশ সচিবের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক স্বার্থ জড়িত এমন সব ইস্যুতে আলোচনা হবে। শুধু বাংলাদেশের বিদেশ সচিবের সঙ্গে নয়, বিক্রম মিস্রি আরও একাধিক বৈঠক করবেন।” চিন্ময় কৃষ্ণের গ্রেফতারি প্রসঙ্গে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, “চিন্ময় দাসের আইনি অধিকার নিশ্চিত করা হবে।” বিদেশ মন্ত্রকের আশা, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ বিচার হবে।

    আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বাড়িতে ঢুকে হিন্দু মহিলাকে খুন! ছেঁড়া হয় তুলিসীর মালা, চলে দেদার লুটপাট

    তপ্ত আবহেই ঢাকা যাচ্ছেন বিক্রম

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি বাংলাদেশে হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেফতার করে বাংলাদেশ পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ আনা হয়। পরবর্তী কালে অভিযোগ ওঠে, আদালতে মামলা লড়ার সুযোগও পাননি চিন্ময়। তাঁর হয়ে যাঁরা মামলা লড়তে চেয়েছিলেন, তাঁদের অনেকের (Vikram Misri) ওপর হামলা হয়েছে। হামলা হয়েছে চিন্ময়ের আইনজীবীর ওপরও। তাঁর হয়ে যাতে কোনও আইনজীবী সওয়াল না করেন, তা নিশ্চিত করতে রীতিমতো হুমকিও দেয় কট্টরপন্থীরা। যার জেরে চিন্ময়ের জামিনের আবেদন সংক্রান্ত মামলা মুলতুবি করে দেওয়া হয় এক মাসের জন্য। এ বিষয়ে ভারতের পক্ষ থেকে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ভারতের তরফে ইউনূস প্রশাসনের প্রতি বিশেষ বার্তাও পাঠানো হয়। এহেন আবহেই ঢাকা সফরে যাচ্ছেন (Bangladesh) ভারতের বিদেশ সচিব (Vikram Misri)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    India vs Australia: আতঙ্কের অ্যাডিলেড! স্টার্কের গোলাপি বিস্ফোরণে  ১৮০ রানে অলআউট ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছর আগের ঘটনা, ঠিক এই মাঠেই ভারতকে ৩৬ রানে অলআউট হতে হয়েছিল। যা আজও টিম ইন্ডিয়ার টেস্টের সর্বনিম্ন স্কোর। আতঙ্কের অ্যাডিলেডে ভারতের ফের ব্যাটিং ভরাডুবি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বীতিয় টেস্টে (India vs Australia) মাত্র ১৮০ রানে শেষ হয়ে গেল রোহিত শর্মাদের (Rohit Sharma) প্রথম ইনিংস। অজি সুপারস্টার মিচেল স্টার্ক (Mitchell Starc) একাই তুলে নিলেন ৬ উইকেট। স্টার্কের (Mitchell Starc) আগুনে বোলিং এর পর মার্নাস লাবুশেন ও ন্যাথান ম্যাকস্যুইনির পরিপক্ক ব্যাটিংয়ে অ্যাডিলেডে দ্বিতীয় টেস্টের (IND vs AUS 2nd Test) প্রথম দিন শেষে অ্যাডভান্টেজ অস্ট্রেলিয়া। প্রথম দিনের খেলা শেষে অস্ট্রেলিয়ার স্কোর এক উইকেটের বিনিময়ে ৮৬। ভারতের থেকে মাত্র ৯৪ রানে পিছিয়ে কামিন্সরা। হাতে রয়েছে নয় উইকেট।

    ব্যাটিংয়ে ভরাডুবি ভারতের

    এদিন শুধু টস ছিল ভারতের পক্ষে। বাকি পুরোটাই বিপক্ষে। টসে জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন রোহিত। দিনের প্রথম বলেই স্টার্কের কাছে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন যশস্বী। প্রথম টেস্টের সেঞ্চুরিকারী যশস্বী কোনও রান না করেই সাজঘরে ফেরেন। রাহুলের হাত শক্ত করতে এসেছিলেন শুভমন গিল। তাঁরা ভালোই সেট হয়ে গিয়েছিলেন। রাহুল ৬৪ বলে ৩৭ রান করে আউট হয়ে যান। যদিও তিনি দু’বার জীবনদান পেয়েছেন এদিন। নাহলে অনেক আগেই আউট হতেন। শুভমনকে রেখে রাহুল ফিরতেই মাঠে নামেন বিরাট কোহলি। পারথে সেঞ্চুরি করেছিলেন বটে, তবে এদিন চারে নেমে ৮ বলে মাত্র ৭ রান করে আউট হয়ে যান তিনি। সেট হওয়া শুভমনকেও ফিরতে হয় ৩১ রানে। ব্যর্থ হন রোহিত ও পন্থও। ভারতের চূড়ান্ত ব্যাটিং ভরাডুবিতে একমাত্র উজ্জ্বল নীতীশ কুমার রেড্ডি। সাতে নেমে ৫৪ বলে তিনি ৪২ রান না করলে, ভারত আরও অনেক কম রানেই গুটিয়ে যেত। আটে নেমে অশ্বিনও ২২ বলে ২২ রান জুড়েছেন স্কোরবোর্ডে। এরপর হর্ষিত রানা, জসপ্রীত বুমরা কোনও রান না করেই ফিরেছেন। মহম্মদ সিরাজ অপরাজিত থাকেন ৪ রানে। 

    ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া, দ্বিতীয় টেস্টের একাদশ

    ভারত: রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জয়সওয়াল, শুভমন গিল, বিরাট কোহলি, কেএল রাহুল, ঋষভ পন্থ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, মহম্মদ সিরাজ, হর্ষিত রানা, নীতীশ কুমার রেড্ডি

    অস্ট্রেলিয়া: প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), স্কট বোল্যান্ড, অ্যালেক্স কেরি (উইকেটরক্ষক), ট্র্যাভিস হেড, উসমান খোয়াজা, মারনাস লাবুসেন, নাথান লিয়ন, মিচেল মার্শ, নাথান ম্যাকসুইনি, স্টিভ স্মিথ, মিচেল স্টার্ক

     

  • Vladimir Putin: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র বন্দনা, কী বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট?

    Vladimir Putin: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র বন্দনা, কী বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুতিনের মুখে মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র (Make In India) বন্দনা! রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ নীতির ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “এটি মূল রুশ বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।” বুধবার মস্কোয় ভিটিবি ইনভেস্টমেন্ট ফোরামে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাশিয়ার ইমপোর্ট সাবস্টিটিউশন প্রোগ্রামের সঙ্গে ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের সাদৃশ্য তুলে ধরেন পুতিন। ভারতে উৎপাদন কার্যক্রম প্রতিষ্ঠা করার বিষয়ে রাশিয়ার প্রস্তুতির কথাও জানান তিনি।

    পুতিন কী বললেন? (Vladimir Putin)

    পুতিন বলেন, “ভারতের নেতৃত্ব তার স্বার্থকে অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতি অনুসরণ করছে।” তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী মোদির একটি অনুরূপ প্রোগ্রাম আছে, যার নাম ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’। আমরা ভারতে আমাদের উৎপাদন ইউনিট স্থাপন করতে প্রস্তুত… ভারতের প্রধানমন্ত্রী এবং ভারত সরকার স্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করেছে এবং এটি সম্ভব হয়েছে কারণ ভারতীয় নেতৃত্ব ‘ভারত প্রথম’ নীতি অনুসরণ করেছে। আমরা বিশ্বাস করি যে ভারতে বিনিয়োগ লাভজনক।”

    ভারতে উৎপাদন কেন্দ্র গড়তে প্রস্তুত

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা ভারতেও আমাদের প্রোডাকশন সাইট স্থাপন করতে প্রস্তুত।” তিনি ব্রিকসের ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলির বিকাশে অগ্রসর হওয়ার প্রেক্ষাপটে রাশিয়ার আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির প্রাসঙ্গিকতার ওপরও জোর দেন। ব্রিকসের অন্তর্ভুক্ত দেশগুলিতে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলির স্বাচ্ছন্দ্যময় কার্যক্রমের জন্য দ্রুত বিরোধ নিষ্পত্তি ফোরামের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট (Vladimir Putin) বলেন, “আমাদের জন্য এটি বিশেষ প্রাসঙ্গিক। কারণ আমদানি প্রতিস্থাপন কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমাদের বাজারে নতুন রুশ ব্র্যান্ডগুলির আবির্ভাব ঘটছে, যা সেই পশ্চিমি অংশীদারদের ব্র্যান্ডগুলিকে প্রতিস্থাপন করছে। এরা স্বেচ্ছায় আমাদের বাজার ছেড়ে চলে গিয়েছে। এবং আমাদের স্থানীয় উৎপাদকরা শুধু ভোক্তা সামগ্রীতেই নয়, তথ্যপ্রযুক্তি এবং উচ্চপ্রযুক্তিতেও বেশ সফল।”

    আরও পড়ুন: আজ ফড়ণবীশের শপথ মুম্বইয়ের আজাদ ময়দানে, হাজির থাকবেন মোদি, শাহ, নাড্ডা

    তিনি বলেন, “কৃষিক্ষেত্রে আমাদের উৎপাদক এবং প্রডিউসারদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ১৯৮৮ সালে, সোভিয়েত ইউনিয়ন ৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য আমদানি করেছিল। গত বছর আমরা ৬৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের শস্য রফতানি করেছি। এর যাবতীয় কৃতিত্ব আমাদের কৃষক এবং উৎপাদকদের।” পুতিন বলেন, “রুশ ফেডারেশনের এই সব ক্ষেত্র, বিশেষত উচ্চপ্রযুক্তি ক্ষেত্রেও পণ্য বিক্রির এবং রফতানির সুযোগ বাড়ানোর (Make In India) প্রয়োজন রয়েছে (Vladimir Putin)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • Strategic Infrastructures: চিনকে চাপে রাখতে তাওয়াংয়ে একাধিক কৌশলগত পরিকাঠামো নির্মাণ করছে ভারত

    Strategic Infrastructures: চিনকে চাপে রাখতে তাওয়াংয়ে একাধিক কৌশলগত পরিকাঠামো নির্মাণ করছে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশে চোখ রাঙাচ্ছে চিন। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের বিভিন্ন অংশ নিজেদের বলে দাবিও করেছে বেজিং। এ সংক্রান্ত মানচিত্রও প্রকাশ করেছে শি জিনপিংয়ের দেশ। এবার চিনকে চাপে রাখতে কৌশলগত পরিকাঠামো (Strategic Infrastructures) নির্মাণ করছে ভারত। প্রোজেক্ট ভরতক-এর আওতায় চলছে সড়ক নির্মাণের কাজ। গুয়াহাটি, তাওয়াং এবং পশ্চিম কামেং এলাকায় হচ্ছে (India) সড়ক নির্মাণ। এই প্রকল্পের কাজ ঘুরে দেখলেন বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশনের (BRO) ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) লেফটেন্যান্ট জেনারেল রঘু শ্রীনিবাসন। ১ থেকে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ওই এলাকায় ঘুরে দেখেন কাজের অগ্রগতি।

    আপডেট দিলেন মহানির্দেশক (Strategic Infrastructures)

    গুয়াহাটিতে তাঁকে সম্পূর্ণ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন সীমান্ত সড়ক প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে আপডেট দেন বর্ডার রোডসের (পূর্ব) অতিরিক্ত ডিরেক্টর জেনারেল (এডিজি) হরেন্দ্র কুমার। তাওয়াংয়ে এরিয়াল সমীক্ষার মাধ্যমে নেলিয়া, ধৌলা এবং হাতোঙ্গা এলাকার জিমিথাং সেক্টরে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ সীমান্ত সড়কের কাজের অগ্রগতি পর্যালোচনা করেন ডিজি। লুংরো, দমটেং এবং ইয়াংসের সামনের এলাকাগুলিও পরিদর্শন করেন তিনি।

    মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা

    পরিদর্শনের পর অরুণাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী পেমা খান্ডুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন শ্রীনিবাসন। এলাকার ভবিষ্যৎ সড়ক পরিকাঠামো প্রকল্প সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি তাওয়াং অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তাদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন। কথা বলেন স্থানীয় বিধায়ক এবং তাওয়াং জেলার ডেপুটি কমিশনারের সঙ্গেও। শ্রীনিবাসন সেলা টানেলের কাজকর্মও খতিয়ে দেখেন। সেখানে তাঁকে সুপারভাইজরি কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাটা অ্যাকুইজিশন (SCADA) সম্পর্কে অবহিত করা হয়। এটি রিয়েল-টাইম ডেটা মনিটরিংয়ের জন্য একটি কম্পিউটার-ভিত্তিক সিস্টেম।

    আরও পড়ুন: খালেদার সঙ্গে বৈঠক পাক কূটনীতিকের, ফের জঙ্গি আখড়া হবে বাংলাদেশ?

    তিনি সুরক্ষার বৈশিষ্ট্যগুলির কার্যকারিতা এবং বর্তমান আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী প্রযুক্তিগত দিকগুলির বাস্তবায়ন নিয়েও পর্যালোচনা করেন (Strategic Infrastructures)। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১৩,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সেলা টানেলটি বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ বাই-লেন টানেল, যা গুয়াহাটি এবং তাওয়াংয়ের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে। টানেলের কাজ দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন শ্রীনিবাসন। প্রোজেক্ট ভরতক-এর সঙ্গে জড়িত দলের প্রশংসাও করেন তিনি। এঁরাই বছরভর তাওয়াং এবং অন্যান্য সীমান্ত এলাকায় যানবাহন চলাচল নিশ্চিত করে।

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে ভারত সরকার ইন্দো-চিন সীমান্তে গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামো উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন অরুণাচলপ্রদেশ (India) সীমান্তের বিভিন্ন এলাকায় সড়ক নির্মাণ করছে। সেলা টানেলও এরই অংশ ((Strategic Infrastructures))।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India Foreign Secretary: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    India Foreign Secretary: চলছে হিন্দু নির্যাতন, ঢাকায় যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব, সুর নরম বাংলাদেশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাসিনা-উত্তর জমানায় বাংলাদেশে (Bangladesh) তুঙ্গে উঠেছে হিন্দু নির্যাতন। তা নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠিও লিখেছিলেন সে দেশের এক হিন্দু কিশোরী। তার পরেও সরাসরি কোনও পদক্ষেপ করেনি ভারত। তবে, এবার বড় পদক্ষেপ করল মোদি সরকার। আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে যেতে পারেন ভারতের বিদেশ সচিব (India Foreign Secretary)। অন্তত, তাঁঁর বাংলাদেশে আসার কথা জানিয়েছে ইউনূস প্রশাসনের বিদেশ উপদেষ্টা। এর পর থেকেই ভারত নিয়ে সুর নরম বাংলাদেশের। ঢাকার মুখে এখন দিল্লির সঙ্গে সুসম্পর্কের কথা। 

    বাংলাদেশ সফরে ভারতের বিদেশ সচিব (India Foreign Secretary)

    সম্প্রতি হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের গ্রেফতারিকে কেন্দ্র করে তপ্ত হয়েছে ভারতের পূব দিকের এই প্রতিবেশী দেশে। নিত্যদিন নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন সে দেশের হিন্দুরা। হিন্দু-সহ বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ইউনূস প্রশাসনকে বারংবার বার্তা দিয়েছে ভারত। তার পরেও থামেনি হিন্দু নির্যাতন। চিন্ময়কৃষ্ণের আইনজীবীর ওপর প্রাণঘাতী হামলা হয়েছে। এহেন আবহে এবার বাংলাদেশ সফরে যাচ্ছেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি (India Foreign Secretary)। ১০ ডিসেম্বর ঢাকা যেতে পারেন তিনি।

    কী বলছে বাংলাদেশ?

    ভারতের তরফে অবশ্য বিদেশ সচিবের এই ঢাকা সফর নিয়ে কিছু বলা হয়নি। তবে ইউনূস প্রশাসনের বিদেশ উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, “বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করতে আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসবেন ভারতের বিদেশ সচিব বিক্রম মিশ্রি।” তাঁর সঙ্গে ভারতের এক প্রতিনিধি দলেরও ঢাকায় যাওয়ার কথা। ঢাকায় বাংলাদেশের বিদেশ সচিব মহম্মদ জসীমউদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন বিক্রম।

    ভারতের বিদেশ সচিবের (India Foreign Secretary) আসার খবরে সুর নরম বাংলাদেশের। এদিন তৌহিদের মুখে শোনা গিয়েছে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার সুর। তিনি বলেন, “আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখতে চাই। ভারত ও বাংলাদেশ, দুই দেশের স্বার্থেই দুই দেশের মধ্যে ভালো সম্পর্ক থাকা উচিত। দু’পক্ষকেই তার জন্য উদ্যোগী হতে হবে।”

    আরও পড়ুন: “মুসলিম তোষণ করতেই সাম্ভালে যাওয়ার চেষ্টা রাহুলের”, তোপ বিজেপির

    ভারত-বাংলাদেশ দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বিদেশ সচিব পর্যায়ের (India Foreign Secretary) বৈঠকে আলোচনা হতে পারে দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ এবং বাংলাদেশিদের ভারতের ভিসা দেওয়া নিয়েও হতে পারে আলোচনা। বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করেছে হাসিনার নামে। ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তিও রয়েছে। ভারতের তরফে হিন্দুদের ওপর হামলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হবে ওই বৈঠকে (Bangladesh)। চিন্ময়কৃষ্ণের গ্রেফতারির বিষয়টিও উঠতে পারে দুপক্ষের আলোচনায় (India Foreign Secretary)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

  • India China Ties: “চিন-ভারত সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    India China Ties: “চিন-ভারত সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে”, বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “চিন-ভারত সম্পর্কের (India China Ties) উন্নতি হয়েছে।” মঙ্গলবার লোকসভায় এমনই দাবি করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। তিনি জানান, ২০২০ সালের এপ্রিলে গালওয়ানে দুই দেশের সেনা সংঘাতের পর থেকে ক্রমাগত কূটনৈতিক আলোচনার কারণেই পরিস্থিতি বদলেছে।

    কী বললেন জয়শঙ্কর (India China Ties)

    জয়শঙ্কর বলেন, “২০২০ সাল থেকে আমাদের সম্পর্ক টালমাটাল হয়েছিল। চিনের কার্যকলাপের কারণে সীমান্ত এলাকায় শান্তি এবং স্থিতিশীলতা নষ্ট হয়। সেই থেকে আমরা ক্রমাগত কূটনৈতিক আলোচনা চালিয়ে গিয়েছি। যার ফলে দুই দেশের সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে।” তিনি জানান, সীমান্তে স্থিতাবস্থা বজায় রাখার জন্য চিনের সঙ্গে কথা চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর ভারত। স্বচ্ছ এবং দুই দেশের কাছে গ্রহণযোগ্য কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করার দিকেই নজর রয়েছে সরকারের। বিদেশমন্ত্রী বলেন, “সাম্প্রতিক ঘটনাবলী যা ক্রমাগত (India China Ties) কূটনৈতিক ব্যস্ততার প্রতিফলন ঘটায় ভারত-চিন সম্পর্ক  কিছুটা উন্নতির দিকে গিয়েছে।”

    বিচ্ছিন্নতার পর্বের সমাপ্তি

    তিনি বলেন, “আগামী দিনগুলিতে আমরা সীমান্ত এলাকায় কর্মকাণ্ডের উত্তেজনা হ্রাস ও কার্যকর ব্যবস্থাপনা উভয় বিষয়েই আলোচনা করব।” বিদেশমন্ত্রী বলেন, “বিচ্ছিন্নতার পর্বের সমাপ্তি এখন আমাদের দ্বিপাক্ষিক আলোচনার অন্যান্য দিকগুলিতে ফোকাস করতে পারে। এর পরেই ডি-এসকালেশন নিয়ে এগোতে চায় দিল্লি।” তিনি বলেন, “পরবর্তী (India China Ties) অগ্রাধিকার হবে ডি-এসকালেশন বিবেচনা করা যা এলএসি বরাবর সৈন্য জমায়েতের সমাধান করবে। তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকার ছিল ফ্রকশন পয়েন্ট থেকে ডিসএনগেজমেন্ট নিশ্চিত করা।”

    আরও পড়ুন: ফের প্রকাশ্যে ‘ইন্ডি’ জোটের ফাটল, কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে গরহাজির তৃণমূল, সপা

    জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা সীমানা বিষয়ে নিষ্পত্তির জন্য ন্যায্য, পারস্পরিক গ্রহণযোগ্য কাঠামোয় পৌঁছানোর জন্য চিনের সঙ্গে জড়িত থাকার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।” জাতীয় নিরাপত্তা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “আমাদের (India China Ties) জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থকে সর্বাগ্রে রেখে, চিনা বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে আমার সাম্প্রতিক বৈঠকে আমরা একটি সমঝোতায় পৌঁছেছি যে বিশেষ প্রতিনিধি এবং বিদেশ সচিব পর্যায়ের প্রক্রিয়া শীঘ্রই আহ্বান করা হবে।”

    প্রসঙ্গত, অক্টোবর মাসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং চিনা প্রধানমন্ত্রী শি জিনপিং এলএসি (S Jaishankar) থেকে সেনা সরানোর বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ হন (India China Ties)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

      

  • INDI Block Rift: ফের প্রকাশ্যে ‘ইন্ডি’ জোটের ফাটল, কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে গরহাজির তৃণমূল, সপা

    INDI Block Rift: ফের প্রকাশ্যে ‘ইন্ডি’ জোটের ফাটল, কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে গরহাজির তৃণমূল, সপা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোটের (INDI Block Rift) বৈঠকে গরহাজির ছিল তৃণমূল। একবার নয়, দু’দু’বার। তখনই বোঝা গিয়েছিল ফের ফাটল ধরেছে ইন্ডি জোটে। আদানি ঘুষকাণ্ডে ফের একবার প্রকাশ্যে এল ইন্ডি জোটের অন্দরের কোন্দল। আদানি ঘুষকাণ্ডে মঙ্গলবার কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন যৌথ প্রতিবাদে যোগ দিল না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল এবং অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি (TMC SP Skip)।

    বিজেপির কটাক্ষ (INDI Block Rift)

    এদিন ঘুষকাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদ চত্বরে বিক্ষোভ দেখায় কংগ্রেস এবং ইন্ডি জোটের বিভিন্ন শরিকদল। এই কর্মসূচিতে সামনের সারিতে ছিলেন কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী। তবে এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে শামিল হয়নি তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টি। ইন্ডি জোটের কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসায় হাতে অস্ত্র পেয়ে গিয়েছে বিজেপি। কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন প্রতিবাদ কর্মসূচিতে তৃণমূল এবং সমাজবাদী পার্টির অনুপস্থিতিকে বিরোধী জোটে ফাটল (INDI Block Rift) বলে দাবি করেছে পদ্ম পার্টি। রাজ্যসভার সাংসদ বিজেপির শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “কংগ্রেস যেখানেই যায়, মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করে।” ইন্ডি জোটের দিকে ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, “আপনারা অবস্থাটা দেখুন। কখনও তৃণমূল থাকে না, তো কখনও আবার আম আদমি পার্টি থাকে না।”

    তৃণমূলের সাফাই

    ইন্ডি জোটের প্রতিবাদ সভায় গরহাজির থাকার (INDI Block Rift) প্রশ্নের উত্তরে তৃণমূল সাংসদ তথা লোকসভার উপদলনেতা কাকলি ঘোষদস্তিদারের সাফাই, “আমাদের দল সাধারণ মানুষের সমস্যাগুলি সংসদে তুলে ধরবে।” তিনি জানান, তৃণমূল চায় মসৃণভাবে সংসদের কাজ পরিচালিত হোক। কাকলি বলেন, “আমরা সংসদ অচল করতে চাই না। বিভিন্ন বিষয়ে ব্যর্থতার জন্য আমরা এই সরকারের জবাব চাই।”

    প্রসঙ্গত, সোমবার সংসদে কক্ষ সমন্বয় নিয়ে ইন্ডি জোটের বৈঠকেও যায়নি তৃণমূল। তার আগে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের বাসভবনে আয়োজিত ইন্ডি জোটের বৈঠকেও গরহাজির ছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। মঙ্গলবারের কর্মসূচিতে শামিল হল না অখিলেশের দলও (INDI Block Rift)। এদিকে, সমাজবাদী পার্টির সাংসদরা এদিন দেখা করেছেন লোকসভার স্পিকারের সঙ্গে। সাম্ভাল ইস্যুতে আলোচনার (TMC SP Skip) জন্য অনুরোধও করেছেন। সমাজবাদী পার্টির নেতাদের মতে, আদানির বিষয়টি সাম্ভালের মতো বড় নয়। সাংসদ সমাজবাদী পার্টির ধর্মেন্দ্র যাদব বলেন, “আমাদের কাছে আদানির চেয়ে কৃষকরা একটি বড় সমস্যা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স  ট্রফি! কবে, কোথায় ভারত-পাক ম্যাচ?

    ICC Champions Trophy: হাইব্রিড মডেলেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি! কবে, কোথায় ভারত-পাক ম্যাচ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাইব্রিড মডেলেই আয়োজিত হতে চলেছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy)। রবিবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন জয় শাহ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন নিয়ে এবার পাকিস্তানের সঙ্গে তিনিই কথা বলবেন। এই অবস্থায় কিছুটা হলেও নিজেদের অনড় অবস্থান থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছে পিসিবি। শোনা যাচ্ছে ভারতের ম্যাচগুলি দুবাইতে আয়োজনের কথা ভাবছে তারা। সেই মতো ভারত-পাকিস্তান মহারণও হবে মরু শহরে।

    পিসিবির শর্ত

    হাইব্রিড মডেলে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (ICC Champions Trophy) আয়োজন করতে রাজি হলেও আইসিসি সূত্রে খবর, একগুচ্ছ শর্ত দিয়েছে পিসিবি। তার মধ্যে অন্যতম হল ২০২৭ অবধি কোনো বহুদেশীয় টুর্নামেন্টের কোনো ম্যাচ ভারতে এসে যাতে না খেলতে হয় সে বিষয়ে আইসিসি’র সবুজ সংকেত চেয়েছে পাক বোর্ড (PCB)। আসন্ন টুর্নামেন্ট গুলির মধ্যে ২০২৬-এর টি-২০ বিশ্বকাপ (T20 World Cup 2026) রয়েছে ভারতের মাটিতে। যদিও সেখানে কো-হোস্ট হিসেবে থাকার কথা শ্রীলঙ্কার। ফলে পাকিস্তান চাইলে দ্বীপরাষ্ট্রে খেলতেই পারে ম্যাচগুলি। সমস্যা দেখা যেতে পারে আগামী বছরে মহিলাদের ওডিআই বিশ্বকাপ (Women’s World Cup 2025) ও পুরুষদের এশিয়া কাপ (Asia Cup 2025) নিয়ে। দুটি টুর্নামেন্টেরই একমাত্র হোস্ট ভারত। পাকিস্তান না এলে তাদের ম্যাচগুলি মধ্যপ্রাচ্য বা অন্য কোথাও আয়োজনের কথা ভাবতে হবে বিসিসিআই-কে। শোনা যাচ্ছে প্রতিটি টুর্নামেন্টের ফাইনালের জন্যও নাকি নিরপেক্ষ ভেন্যু চেয়েছে পিসিবি, তা আদৌ মানা হবে কিনা তা নিয়ে যদিও সংশয় রয়েছে। আইসিসি সূত্রে খবর, সোমবার চেয়ারম্যান হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে আইসিসির সদস্য দেশগুলির সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন জয় শাহ। তবে আইসিসি-র তরফে এখনও চূড়ান্ত কিছু জানানো হয়নি।

    ভারত-পাক ম্যাচ 

    আইসিসি সূত্রে খবর, সব ঠিক থাকলে দুবাইয়ে খেলা হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy) ভারত-পাক হাইভোল্টেজ ম্যাচ। সাধারণত মেগা টুর্নামেন্ট শুরু হওয়ার প্রথম সপ্তাহের রবিবার ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ রাখা হয়। সম্প্রচারের কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ক্ষেত্রেও সেই প্রথাই মানা হবে। সম্ভবত ২৩ ফেব্রুয়ারি মুখোমুখি হতে চলেছে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • India-Bangladesh Relation: বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ১৩৫ কোটি! টাকা চেয়ে ঢাকাকে হুঁশিয়ারি ত্রিপুরার

    India-Bangladesh Relation: বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ১৩৫ কোটি! টাকা চেয়ে ঢাকাকে হুঁশিয়ারি ত্রিপুরার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিদ্যুৎ বিল বাবদ বাংলাদেশ (India-Bangladesh Relation) সরকারের কাছে বকেয়া ১৩৫ কোটি টাকা চাইল ত্রিপুরা সরকার। বিদ্যুৎচুক্তি নিয়ে গৌতম আদানির মালিকানাধীন শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে টালবাহানার মধ্যেই ত্রিপুরা সরকার বাংলাদেশকে বকেয়া মিটিয়ে দিতে বলেছে। প্রসঙ্গত, এমন একটা সময় ত্রিপুরা সরকারের তরফে বাংলাদেশের কাছে বকেয়া চাওয়া হয়ছে, যখন ঢাকার সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক নিয়ে টানাপড়েন চলছে। বাংলাদেশের মধ্যে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

    বকেয়া বাড়ছে নিয়মিত

    বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে ভারতের ‘ন্যাশনাল থার্মাল পাওয়ার কর্পোরেশন’-এর সঙ্গে বাংলাদেশ (India-Bangladesh Relation) সরকারের চুক্তি হয়েছিল। ‘বিদ্যুৎ ব্যাপার নিগম লিমিটেড’-এর মাধ্যমে এই চুক্তি হয়। চুক্তি মোতাবেক, প্রতি ইউনিটের জন্য একটি নির্দিষ্ট অর্থ ধার্য করেছিল ত্রিপুরা সরকার। সেই অর্থের বিনিময়ে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ পাঠায় তারা। কিন্তু ত্রিপুরা সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশের কাছে বিদ্যুৎ বিল বাবদ অনেক টাকা বকেয়া পড়ে গিয়েছে। ত্রিপুরার বিদ্যুৎমন্ত্রী রতন নাথ জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ বাবদ প্রতি ইউনিটের হিসাবে ৬ টাকা ৬৫ পয়সা করে নেয় ত্রিপুরা সরকার।

    অশান্ত বাংলাদেশ

    গত কয়েক দিন ধরে সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে বাংলাদেশের একাংশে। একাধিক সংখ্যালঘু নেতা, সন্ন্যাসীকে গ্রেফতারের ফলে বাংলাদেশের কিছু জায়গায় অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ, প্রতিবাদ শামিল হয়েছেন। বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত সরকার। অভিযোগ উঠেছে যে, ভারত-বিরোধী শক্তি মাথাচাড়া দিয়েছে বাংলাদেশে। এমনকী বাংলাদেশে ত্রিপুরা-কলকাতাগামী বাসে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে। এই আবহে বাংলাদেশকে কোনও রকম ছাড় দিতে নারাজ ভারত। 

    আরও পড়ুন: আরও শক্তিশালী নৌসেনা! ফ্রান্স থেকে ২৬ রাফাল মেরিন যুদ্ধবিমান আসছে ভারতে, চুক্তি শীঘ্রই

    আদানির কাছে ধার

    আদানিদের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে সমস্যা চলছে বাংলাদেশ সরকারের। ২০১৭ সালে শেখ হাসিনার আমলে আদানি গোষ্ঠীর বিদ্যুৎচুক্তির বিষয়ে হাইকোর্ট তদন্তের নির্দেশ দেয়। এর পাশাপাশি ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারও আদানি-সহ ছ’টি সংস্থার সঙ্গে হওয়া বিদ্যুৎচুক্তি খতিয়ে দেখছে। সম্প্রতি আদানি গোষ্ঠী বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি দিয়ে জানায়, বিদ্যুতের বকেয়া বিল বাবদ ৮০ কোটি ডলার বকেয়া রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jagdeep Dhankhar: “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    Jagdeep Dhankhar: “ভারতের ইতিহাস বিকৃত করে আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করা হয়েছে”, দাবি ধনখড়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করে মুষ্টিমেয় কয়েকজনকে জায়গা দিতে ভারতের ইতিহাস (Indian History) বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল। এমনই দাবি করলেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। রবিবার নয়াদিল্লির ভারত মণ্ডপমে রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের ১৩৮তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ভাষণ দেন উপরাষ্ট্রপতি। সেখানেই তিনি ইতিহাস বই বিকৃত করার অভিযোগ করেন।

    কী বললেন ধনখড়? (Jagdeep Dhankhar)

    তিনি বলেন, “ভারতের ইতিহাস বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল। এতে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে এই দাবি করার জন্য একচেটিয়া জায়গা দেওয়া হয়েছিল যে, তাঁরাই ব্রিটিশদের কাছ থেকে ভারতের স্বাধীনতা অর্জনে অবদান রেখেছেন।” উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “ভারতের স্বাধীনতার ভিত্তি সম্পর্কে মানুষকে খুব ভিন্নভাবে শেখানো হয়েছে। ইতিহাস বই আমাদের আসল নায়কদের প্রতি অবিচার করেছে। আমাদের ইতিহাস বিকৃত ও পরিবর্তিত করা হয়েছিল, এবং এতে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে একচেটিয়া স্থান দেওয়া হয়েছে যারা আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের কৃতিত্ব পেয়েছে। এটা আমাদের বিবেকের ওপর একটি অসহনীয় ব্যথা। এটা আমাদের আত্মা ও হৃদয়ের ওপর একটি বোঝা।”

    বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ

    তিনি ভারতের ঐতিহাসিক বিবরণে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনের আহ্বানও জানান। উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “আমাদের ইতিহাস বইগুলো রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকৃতি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।” রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংকে তিনি একজন স্বাভাবিক কূটনীতিক, রাজনীতিবিদ, দূরদর্শী ও জাতীয়তাবাদী হিসেবে অভিহিত করেন। এই অবহেলাকে ‘ন্যায়বিচারের প্রহসন’ বলে অভিহিত করেছেন উপরাষ্ট্রপতি। ইতিহাসের ভুল উপস্থাপনাকে সংশোধন করার গুরুত্বও এদিনের বক্তৃতায় তুলে ধরেন তিনি। ভারতের স্বাধীনতার ভিত্তি স্থাপনকারী ব্যক্তিদের যাতে যথাযথ স্বীকৃতি দেওয়া যায়, তাই এটা প্রয়োজন বলেও মনে করেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ভারতের জিডিপি বৃদ্ধি পৌঁছতে পারে ৬.৪ শতাংশে, দাবি মর্গানের রিপোর্টে

    উপরাষ্ট্রপতি বলেন, “এটা ন্যায়বিচারের প্রতি অবিচার, কী ট্র্যাজেডি। আমাদের স্বাধীনতার ৭৫ তম বছরে, আমরা ব্যর্থ হয়েছি—ভয়ানকভাবে ব্যর্থ হয়েছি—রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিংয়ের মতো মহান মানুষের বীরত্বপূর্ণ কীর্তিগুলিকে স্বীকার করতে। আমাদের ইতিহাস তাঁকে তার প্রাপ্য মর্যাদা দেয়নি। আমাদের স্বাধীনতার ভিত্তিগুলি, যেগুলি তাঁর মতো মানুষদের এবং অন্যান্য অবহেলিত বা কম পরিচিত বীরদের সর্বোচ্চ ত্যাগের (Indian History) ওপর প্রতিষ্ঠিত, তা ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে (Jagdeep Dhankhar)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  WhatsappFacebookTwitterTelegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share