Tag: India

India

  • Railway Jobs: মোদি জমানায় ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে রেলে, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    Railway Jobs: মোদি জমানায় ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে রেলে, দাবি অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ১০ বছরে মোদি সরকার ইউপিএ-র তুলনায় অনেক বেশি কর্মসংস্থান করেছে রেলে। সম্প্রতি সংসদে বক্তৃতা দেওয়ার সময় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) দাবি করেছেন, এনডিএ আমলে ইউপিএর তুলনায় ভারতীয় রেলে অনেক বেশি কর্মসংস্থান হয়েছে। সংসদে ভারতীয় রেলওয়ের দেওয়া তথ্য অনুসারে, নরেন্দ্র মোদি সরকার ২০১৪ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ৫.০২ লক্ষ কর্মসংস্থান  (Railway Jobs) করেছে।

    রেলমন্ত্রীর দাবি (Ashwini Vaishnaw) 

    এদিন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব উল্লেখ করেছেন যে, ইউপিএ সরকার ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত ৪.১১ লক্ষ কর্মসংস্থান তৈরি করেছিল, যা বর্তমান সরকারের চেয়ে ৯১ হাজার কম। চাকরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (Railway Jobs) অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছেন যে, আগস্ট ২০২২ থেকে অক্টোবর ২০২২ পর্যন্ত, ১.১ কোটিরও বেশি প্রার্থী আরআরবি (RRB) পরীক্ষা দিয়েছে। এর মধ্যে রেলওয়ে দ্বারা ১,৩০,৫৮১ জন প্রার্থী নিয়োগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে রেলমন্ত্রী আশ্বস্ত করে জানিয়েছেন যে, এই প্রক্রিয়া চলাকালীন প্রশ্নপত্র ফাঁস বা অনুরূপ সমস্যার কোনও ঘটনা ঘটেনি, স্বচ্ছ ভাবে পরীক্ষার মাধ্যমেই নিয়োগ ঘটেছে। এছাড়াও এদিন তিনি উল্লেখ করেছেন যে, রেল দুর্ঘটনা ২০১৩-১৪ সালে ১১৮ থেকে ২০২৩-২৪ সালে ৪০-এ নেমে এসেছে। 
    এছাড়াও অন্য একটি প্রশ্নের উত্তরে, তিনি জানিয়েছেন, রেল মন্ত্রকের তথ্য অনুসারে, ২০০৪-২০১৪ সাল পর্যন্ত ১,৭১১টি দুর্ঘটনা রিপোর্ট হয়েছে, যার ফলে ৯০৪ জন মারা গেছে। কিন্তু অন্যদিকে এনডিএ ক্ষমতায় আসার পর গত ১০ বছরে, ৬৭৮টি দুর্ঘটনা ঘটেছে এবং ৭৪৮টি প্রাণহানি ঘটেছে। ফলে দুর্ঘটনার সংখ্যা ৬০ শতাংশ এবং প্রাণহানির সংখ্যা ১৭ শতাংশ কমেছে।

    আরও পড়ুন: জঙ্গি অনুপ্রবেশের জের! বিএসএফের প্রধান এবং উপপ্রধানকে অপসারণ করল কেন্দ্র

    রেল নিরাপত্তায় শীর্ষ অগ্রাধিকার (Railway Jobs) 

    অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে রেলমন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) জানিয়েছেন যে মোদি সরকার আসার পরেই রেল মন্ত্রক রেল নিরাপত্তাকে শীর্ষ অগ্রাধিকার দিয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য ২০২২-২৩ সালে ব্যয় করেছিল ৮৭,৭৩৬ কোটি টাকা এবং ২০২৪-২৫ সালে সেই টাকা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১,০৮,৭৯৫ কোটিতে। এখনও পর্যন্ত ৯,৫৭২ টিরও বেশি কোচে সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। শিশু সুরক্ষার ক্ষেত্রে মেল কোচে দুটি নিম্ন বার্থের সঙ্গে দুটি শিশুর বার্থ সংযুক্ত করা হয়েছে, যাতে যাত্রার সময় শিশু সহ মায়েদের ভ্রমণ সহজ হয়। এ বিষয়ে যাত্রীদের কাছ থেকে প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া ইতিবাচকই ছিল। 
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: কোটি টাকা উপার্জন করলেও, দিতে হবে না কর! আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি সিকিমবাসীদের

    Sikkim: কোটি টাকা উপার্জন করলেও, দিতে হবে না কর! আয়কর প্রদান থেকে অব্যাহতি সিকিমবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিকিম হল ভারতের একমাত্র রাজ্য যেখানে কাউকেই কোনও আয়কর (Income Tax) দিতে হয় না। সেখানে মানুষ যদি কোটি টাকাও উপার্জন করেন, তাহলেও এক টাকাও কর দিতে হয় না। এমনকী, শেয়ার এবং ডিভিডেন্ড থেকে আয় করলেও তাঁদের কোনও কর দিতে হয় না। ১৯৭৫ সালে সিকিম ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত হয়। সেই সময় সিকিমের (Sikkim) শর্ত ছিল যে তারা শুধু তাদের পুরনো নিয়ম-নীতিই মেনে চলবে এবং স্পেশাল স্টেটাসে থাকবে। আর তাই সেই সময় থেকেই আয়করের আওতার বাইরেই থেকেছে সিকিম। 

    দেশের আয়করের আওতায় বাইরে সিকিম (Sikkim) 

    ভারতে যোগদানের আগে, সিকিমের নিজস্ব কর ব্যবস্থা ছিল এবং সেখানকার বাসিন্দারা ভারতীয় আয়কর (Income Tax) আইনের অধীনে ছিলেন না। কিন্তু পরে সিকিম যখন ভারতের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল, সেই সময় এই শর্তই তাদের দাবিতে ছিল। সেই মোতাবেক, সিকিমের (Sikkim) বাসিন্দারা ১৯৭৫ সালের অন্তর্ভুক্তি চুক্তি এবং সংবিধানের ৩৭১এফ ধারা অনুসারে করের আওতায় পড়েন না। তাই এই রাজ্যের বাসিন্দাদের উপর ১৯৬১ সালের আয়কর আইন কার্যকর হয় না। তবে ১৯৭৫ সালের ২৬ এপ্রিলের আগে থেকে যে সমস্ত আদি বাসিন্দারা বা ‘সিকিমিজ’-রাই কেবল এই সুবিধে পাবেন। 

    সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের

    কিন্তু, এই ‘সিকিমিজ’-এর সংজ্ঞা নিয়ে অনেকে অসন্তুষ্ট ছিলেন। এই নিয়ে তারা সুপ্রিম কোর্টেরও দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের দাবি, ১৯৭৫ সালের যুক্তিটি অন্যায্য এবং বৈষম্যমূলক। তাঁদের যুক্তি, ১ এপ্রিল, ১৯৭৫ সালের আগে সিকিমে বসতি জমানো ভারতীয়দেরও — অর্থাৎ, সিকিম ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে যোগদানের আগে থেকে ওই রাজ্যে বসবাস শুরু করা ভারতীয়দেরও ‘সিকিমিজ’- হিসেবে গণ্য করতে হবে (যা বর্তমানে করা হয় না)। উপরন্তু, যে সকল সিকিমিজ মহিলা নন-সিকিমিজদের বিয়ে করেছেন, তাঁদেরও এই ছাড়ের আওতা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি ভারতবাসীর দারিদ্র্য মুক্তি স্মার্টফোনেই! ডিজিটাল ভারতের প্রশংসায় রাষ্ট্রসঙ্ঘ

    আদালতের রায় 

    এরপর সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির বেঞ্চ রায় দিয়েছে যে, ২০০৮ সালের ১ এপ্রিলের পরে অ-সিকিমি পুরুষদের সঙ্গে বিবাহিত সিকিমিজ মহিলাদের কর ছাড় অস্বীকার করা সত্যিই বৈষম্যমূলক, অবিলম্বে তা প্রত্যাখ্যান করা উচিত। আদালত তরফে জানানো হয়েছে আইন সংশোধন না হওয়া পর্যন্ত, এই ব্যক্তিদের ১০(২৬ এএএ) ধারার অধীনে কর ছাড় দেওয়া উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bonds Scheme: নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতি! সিট গঠনের আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতে

    Electoral Bonds Scheme: নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতি! সিট গঠনের আবেদন খারিজ শীর্ষ আদালতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতির (Electoral Bonds Scheme) খোঁজে তদন্তে সিট গঠনের আবেদন খারিজ করল শীর্ষ আদালত। এর আগে নির্বাচনী বন্ড নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে আদালতের নজরদারিতে বিশেষ তদন্তকারী দলের (SIT) তদন্ত চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) জনস্বার্থ মামলা করেছিল দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। কিন্তু শুক্রবার শীর্ষ আদালত সেই আবেদন খারিজ করে দিল।

    কী জানিয়েছে শীর্ষ আদালত?  

    এর আগে, সুপ্রিম কোর্টের আবেদনে দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা জানিয়েছিল, নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bonds Scheme) সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে যে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সুবিধে পাওয়ার জন্য বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলকে টাকা দিয়েছে কর্পোরেট সংস্থাগুলি। তাই নির্বাচনী বন্ডে দুর্নীতি হয়েছে কিনা তার তদন্ত হোক। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করে এবার শীর্ষ আদলত বলেছে, ”নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে অনুদান দেওয়া এবং নেওয়ার সময় তা ‘কুইড প্রো কো’ (কোনও কিছুর বিনিময়ে কাউকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়া) বা ‘ক্ষতিকারক’ ছিল কি না, তা নিয়ে এখন তদন্ত হতে পারে না। বর্তমান পরিস্থিতিতে ৩২ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ করা সম্ভব নয়।”   

    আরও পড়ুন: ভোট লুটের বিরুদ্ধে ফের আদালতে বিজেপি, এবার সাংসদ দেবকে নোটিশ হাইকোর্টের

    এর আগে কী হয়েছিল? 

    প্রসঙ্গত, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী বন্ড প্রকল্পকে ‘অসাংবিধানিক’ অ্যাখ্যা দিয়ে খারিজ করেছিল শীর্ষ আদালত। সেই সঙ্গে বন্ড (Electoral Bonds Scheme) কেনাবেচা সংক্রান্ত সব তথ্য প্রকাশ করতে স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া ও নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয় আদালত। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিল দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। সেই জনস্বার্থ আবেদনে বলা হয়, মূলত তিন ধরনের লেনদেনের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। প্রথমত, কাজের বরাত, লাইসেন্স, কাজের অনুমতি পাওয়ার জন্য অনুদান। এই সব কাজের বরাতের মূল্য অনেক ক্ষেত্রে কয়েক লক্ষ কোটি টাকা। দ্বিতীয়ত, ইডি, আয়কর দফতর বা সিবিআইয়ের অভিযানের ঠিক আগে বন্ডে অনুদান দিয়েছে অনেক সংস্থা। অনেক ক্ষেত্রে অনুদানের বিনিময়ে ড্রাগ কন্ট্রোলারের মতো সংস্থা উপযুক্ত নিয়ন্ত্রণের কাজ করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে। তৃতীয়ত, সংস্থার পক্ষে অনুকূল নীতি তৈরির জন্য বন্ডে অনুদান দিয়েছে কয়েকটি সংস্থা। ফলে এই সমস্ত অভিযোগের ভত্তিতেই সিট গঠনের আবেদন জানিয়েছিল ওই দুই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তবে, এদিন মামলার রায়ে সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) সেই আবেদন খারিজ করে দিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Yogi Adityanath: আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন আদিত্যনাথ

    Yogi Adityanath: আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন আদিত্যনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা ইস্যুতে সমাজবাদী পার্টিকে কোণঠাসা করলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath)। তিনি জানিয়েছেন, আগের সরকারের তুলনায় এই বছর অপরাধের হার (Crime rate in UP) উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। এদিন বিধানসভায় বাজেট নিয়ে আলোচনার জবাবে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”অযোধ্যায় সমাজবাদী পার্টির (এসপি) একজন কর্মী, অনগ্রসর শ্রেণির ১২ বছর বয়সি একটি মেয়েকে ধর্ষণে জড়িত বলে প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সমাজবাদী পার্টি তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি। আমি বুঝতে পারছি না এই সব কী।” 

    উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্য (Yogi Adityanath)

    এ প্রসঙ্গে আদিত্যনাথ আরও বলেছেন, ”গতকালই হারদোইতে একজন আইনজীবীকে হত্যা করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত অভিযুক্ত সমাজবাদী পার্টির জেলা সভাপতি। তার বিরুদ্ধে হত্যাসহ বিভিন্ন জঘন্য অপরাধে ২৮টি মামলা রয়েছে। আমরা যদি এই ধরনের অপরাধীদের শাস্তি না দিই, তাহলে কি গলায় মালা দেব? এইসব মানুষেরা সমাজের ব্যাধি। সমাজ থেকে এদের না সরালে উত্তরপ্রদেশের অবস্থার উন্নতি করা কঠিন হয়ে পড়বে।” 

    আরও পড়ুন: মমতা রেলমন্ত্রী থাকাকালীন দুর্ঘটনা কত ছিল! পরিসংখ্যান তুলে আক্রমণ বৈষ্ণবের

    ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর তথ্য প্রকাশ (Crime rate in UP) 

    মুখ্যমন্ত্রী এই মন্তব্যের পরেই (Yogi Adityanath) ন্যাশনাল ক্রাইম রেকর্ডস ব্যুরোর (NCRB) তথ্য প্রকাশ করে বলেন, ”২০১৬ সালে যখন রাজ্যে সমাজবাদী পার্টির সরকার ছিল, তার তুলনায় ২০২৪ সালে ডাকাতির ঘটনা ৮৬.৪৭ শতাংশ কমেছে। পাশাপাশি সেই সময়ের তুলনায় বর্তমানে ছিনতাইয়ের ঘটনা ৭৮.১৭ শতাংশ, খুনের ঘটনা ৪৩.২১ শতাংশ, দাঙ্গা ৬৭.৪২ শতাংশ এবং অপহরণের ঘটনা ৭০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।” এছাড়াও আদিত্যনাথ এদিন আরও জানান, নারীদের যৌতুকের হার ১৭.৪৩ শতাংশ কমেছে। এ ছাড়া ধর্ষণের ক্ষেত্রে ২৫.৩০ শতাংশ, শ্লীলতাহানির ক্ষেত্রে ১৬.৫৬ শতাংশ এবং অপহরণের ক্ষেত্রে ০.১৭ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। 
    ফলে এ তথ্য আবারও প্রমাণ করল যে, উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) আসার পর থেকে সমগ্র রাজ্যে অপরাধের হার উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। যা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে যোগী আদিত্যনাথের গর্বের অন্যতম কারণ।  
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hamas: খতম হামাস প্রধান! কী উদ্দেশ্যে হামাস ভারতে সিমিকে প্রতিষ্ঠিত করছিল? জানুন ইতিহাস

    Hamas: খতম হামাস প্রধান! কী উদ্দেশ্যে হামাস ভারতে সিমিকে প্রতিষ্ঠিত করছিল? জানুন ইতিহাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি তেহরানে নিজের বাড়িতে গুপ্তঘাতকের হাতে প্রাণ দেয় গাজার জঙ্গি সংগঠন, হামাসের রাজনৈতিক প্রধান ইসমাইল হানিয়ে। তেহরানে বাড়িতে ঢুকে খুন করা হয়েছে হামাস (Hamas) প্রধানকে। বিবৃতি দিয়ে এমন দাবি করল স্বাধীনতাপন্থী প্যালেস্টাইনি জঙ্গিগোষ্ঠী হামাস। শুধু তিনি একা নন, তাঁর দেহরক্ষীকেও গুলিতে ঝাঁঝরা করে দেওয়া হয়েছে। ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডও বুধবার সকালে হানিয়ের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে। 

    সিমির লক্ষ্য 

    স্টুডেন্টস ইসলামিক মুভমেন্ট অফ ইন্ডিয়া (সিমি) মূলত জামাত-ই-ইসলামি হিন্দের (JIH) ছাত্র শাখা, যেটি ১৯৮১ সালে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের নেতা ইয়াসির আরাফাতের ভারত সফর নিয়ে মতপার্থক্যের কারণে মূল সংগঠন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। তবে হামাস (Hamas) এবং সিমির যৌথ লক্ষ্য ভারতে (India) একটি ইসলামিক রাষ্ট্র তৈরি করা। সিমি ভারতের প্রেক্ষাপটে ইসলামি রাষ্ট্র গঠনের উপর বিশেষ জোর দেয়। তারা মনে করত যে, দেশে সংখ্যালঘু হওয়া সত্ত্বেও, মুসলমানদের শরিয়ত বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করা উচিত, কারণ তা করতে ব্যর্থ হলে তাদের নরকে ঠাঁই হবে। 

    আরও পড়ুন: সমুদ্রের নীচে ২১ কিমি টানেলের মধ্যে দিয়ে ছুটবে বুলেট ট্রেন! সংসদে জানালেন রেলমন্ত্রী

    সিমির আর্থিক উৎস 

    উত্তরপ্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু, কেরল, পশ্চিমবঙ্গ, গুজরাট, দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ এবং জম্মু ও কাশ্মীর সহ একাধিক রাজ্যে ঘাঁটি সহ উপস্থিত ছিল সিমি। জামাত বাংলাদেশের ছাত্র শাখা ইসলামি ছাত্র শিবির (আইসিএস) এবং সৌদি আরবের জামাইয়াতুল আনসার (জেএ) উভয়ের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পেয়েছিল সিমি। এছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় মুসলমানদের পরামর্শদাতা কমিটি, কুয়েতে ইন্টারন্যাশনাল ইসলামিক ফেডারেশন অফ স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনস এবং রিয়াধে মুসলিম যুবদের বিশ্ব সমাবেশকে অর্থের অন্যান্য উৎস হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। তবে পরবর্তীকালে সিমি সদস্যরা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (পিএফআই) এর মতো দলে যোগ দিয়েছিল। এরপর সিমির পুনর্গঠনের বিষয়ে রিপোর্ট প্রকাশিত হলেও অনেকেই সিমিতে যোগদানে অনুপস্থিত ছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Love Jihad Scandal: উত্তরপ্রদেশে ৬ সপ্তাহে ৫ হিন্দু নারী নিখোঁজ! অনশন ঘোষণা হিন্দু গোষ্ঠীর

    Love Jihad Scandal: উত্তরপ্রদেশে ৬ সপ্তাহে ৫ হিন্দু নারী নিখোঁজ! অনশন ঘোষণা হিন্দু গোষ্ঠীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) জালাউন জেলায় লাভ জিহাদের (Love Jihad Scandal) বেশ কয়েকটি ঘটনা সামনে এসেছে। ইতিমধ্যেই এই এলাকায় গত ৬ সপ্তাহে পাঁচজন হিন্দু নারী নিখোঁজ হয়েছেন। যা নিয়ে হিন্দু গোষ্ঠীগুলির মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এই নিখোঁজের ঘটনায় মুসলিম যুবকদেরই সন্দেহ করা হচ্ছে। ঘটনার প্রতিবাদে হিন্দু সংগঠনগুলি প্রশাসনের কাছে যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করেছে। অন্যদিকে, অভিযুক্তর সন্ধানে কর্তৃপক্ষ ১৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে। 

    অনশন ঘোষণা হিন্দু গোষ্ঠীর

    হিন্দু নারীদের এই নিখোঁজ (Love Jihad Scandal) হওয়ার ঘটনায় ইতিমধ্যেই হিন্দু সংগঠনগুলি জেলা কর্মকর্তাদের কাছে একটি স্মারকলিপি পেশ করে জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়া নারীদের খোঁজ দিতে না পারলে ভবিষ্যতে তাঁরা অনশনে বসবেন। এরপরই জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ সুপারইন্টেনডেন্ট এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেন এবং তাঁরা আশ্বাস দেন যে এই গোটা ঘটনার সঙ্গে যে বা যারা যুক্ত রয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এবং পুলিশ সুপারইন্টেনডেন্টের এই আশ্বাসের পরেই বিক্ষোভ স্থগিত হয়। 

    আরও পড়ুন: সমুদ্রের নীচে ২১ কিমি টানেলের মধ্যে দিয়ে ছুটবে বুলেট ট্রেন! সংসদে জানালেন রেলমন্ত্রী

    একের পর এক নিখোঁজের ঘটনা (Uttar Pradesh) 

    জানা গিয়েছে, জালাউন শহরে মুসলিম যুবকরা হিন্দু মেয়েদের টার্গেট (Love Jihad Scandal) করে। কোতোয়ালি এলাকার একটি মেয়ের ১৪ জুলাই বিয়ে হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু বিয়ের আগেই ৩ জুলাই সে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। তাঁর ভাই জালাউন থানায় তাঁর নিখোঁজের অভিযোগ জানায়। এরপর ১৫ জুলাই, হিন্দু সংগঠনের নেতারা একটি মৌন মিছিলের জন্য দ্বারকাধীশ মন্দিরে জড়ো হন এবং সাব-ডিভিশনাল ম্যাজিস্ট্রেটের (SDM) মাধ্যমে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কাছে একটি স্মারকলিপি জমা দেন। কিন্তু এত চেষ্টা করেও এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজ তরুণীর সন্ধান পায়নি পুলিশ। শুধু মামলার প্রাথমিক সন্দেহভাজন হিসেবে একজন কে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে কেবল এই মামলাটিই নয়, সম্প্রতি সময়ে আর যে ৪টি নিখোঁজের ঘটনা রয়েছে সব ঘটনারই তদন্ত চলছে। 
    অন্যদিকে, এ প্রসঙ্গে সার্কেল অফিসার রাম সিং জানিয়েছেন যে, আকরাম নামে এক যুবক একটি মামলার সঙ্গে (Love Jihad Scandal) জড়িত থাকতে পারে বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই তাঁকে ধরার জন্য চারটি দল গঠন করা হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ মেয়েটিকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। 
      

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ashwini Vaishnaw:  সমুদ্রের নীচে ২১ কিমি টানেলের মধ্যে দিয়ে ছুটবে বুলেট ট্রেন! সংসদে জানালেন রেলমন্ত্রী

    Ashwini Vaishnaw: সমুদ্রের নীচে ২১ কিমি টানেলের মধ্যে দিয়ে ছুটবে বুলেট ট্রেন! সংসদে জানালেন রেলমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় গঙ্গার নীচে মেট্রোর পর এবার সমুদ্র গর্ভে ছুটবে বুলেট। বুধবার লোকসভার অধিবেশনে নিজের ভাষণে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) দাবি করেন, দেশে উচ্চ গতির ট্রেন চালানোর জন্য অধিকাংশ কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এদিন বুলেট ট্রেন প্রকল্পের (Bullet Train Project) কথা বলতে গিয়ে দেশে প্রথম সমুদ্রের নিচ দিয়ে রেল টানেলের কথা বলেন রেলমন্ত্রী। তিনি বলেন, “এই প্রকল্পের জন্য সমুদ্রতলের ৩০ মিটার নীচে একটা টানেল হচ্ছে। ওই টানেলটি ২১ কিলোমিটারের। ভারতের প্রথম সমুদ্রতলের নিচ দিয়ে টানেল হবে। খুবই দ্রুত গতিতে কাজ চলছে।”

    ঠিক কী জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী? (Ashwini Vaishnaw) 

    এদিন লোকসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে বুলেট ট্রেন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে রেলমন্ত্রীর কাছে জানতে চান গুজরাটের ভালসাদের বিজেপি সাংসদ ধবল লক্ষ্মণভাই প্যাটেল। সেসময় রেলমন্ত্রী জানিয়েছেন, জাপান সরকারের সহযোগিতায় এবার বুলেট ট্রেনের (Bullet Train Project) জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এসেছে ভারতে। বুলেট ট্রেন একটি অত্যন্ত জটিল এবং প্রযুক্তিনির্ভর প্রকল্প। যাত্রীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে জাপানি রেলওয়ের সাহায্যে এই প্রকল্পের নকশা তৈরি করা হয়েছে। ভারতের পরিবেশ এবং চাহিদা অনুযায়ী প্রকল্পের কাজ এগোচ্ছে। প্রাথমিক ভাবে বুলেট ট্রেনের প্রযুক্তি জাপানের কাছ থেকে নেওয়া হলেও এখন দেশের মাটিতে এমন অনেক প্রযুক্তি তৈরি হচ্ছে। 
    মহারাষ্ট্রের বান্দ্র-কুরলা কমপ্লেক্স থেকে শিলফাটা পর্যন্ত বুলেট ট্রেন চলাচলের জন্য টানেল তৈরি হবে। ২১ কিমি ওই টানেলের মধ্যে ৭ কিমি আরব সাগরের থানে খাঁড়ির নীচ দিয়ে যাবে। এদিন রেলমন্ত্রী (Ashwini Vaishnaw) আরও জানান, ৫০৮ কিমি দূরত্বের এই রুটে ১২টি স্টেশনে থামবে বুলেট ট্রেন। ২০২৭ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এই প্রকল্পের খরচ ধরা হয়েছে ১.১ লক্ষ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: দুর্গতদের জন্য তৈরি মানবসেতু! বৃষ্টির মধ্যেও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা

    কবে থেকে চালু হবে বুলেট ট্রেন? 

    অন্যদিকে এদিন মহারাষ্ট্রের প্রাথমিক কিছু সমস্যার কথা তুলে ধরে অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) বলেন,”মুম্বই-আহমেদাবাদ বুলেট ট্রেন প্রকল্পে (Bullet Train Project) মোট রেললাইন ৫০৮ কিলোমিটারের। তার মধ্যে ৩২০ কিলোমিটার রেললাইনের কাজ চলছে। মহারাষ্ট্রে প্রথম দিকে কাজ শুরুতে একটু সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু, একনাথ শিন্ডে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পর জমি অধিগ্রহণ-সহ সমস্ত অনুমোদন দেন। সেখানে কাজ চলছে। কাঠামো, রেললাইন, বিদ্যুত সিগন্যালিং এবং টেলি যোগাযোগের কাজ সম্পন্ন হলেই বুলেট ট্রেন চালু করার দিনক্ষণ স্থির করা যাবে।”   
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: দুর্গতদের জন্য তৈরি মানবসেতু! বৃষ্টির মধ্যেও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা

    Wayanad Landslide: দুর্গতদের জন্য তৈরি মানবসেতু! বৃষ্টির মধ্যেও উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন কেটে গেলেও এখনও স্বাভাবিক হয়নি ওয়েনাড়ের পরিস্থিতি। ভয়াবহ ভূমি ধসে (Wayanad Landslide) প্রাণহানি ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কাদা ও বালির স্তূপ থেকে একের পর এক দেহ উদ্ধার হচ্ছে৷ তবে বৃষ্টি মাথায় নিয়েও প্রতিকূল পরিস্থিতিকে উপেক্ষা করে উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন সেনা জওয়ানরা (Indian Army)। এবার দুর্গতদের উদ্ধার করতে মানবসেতু তৈরি করলেন তাঁরা। কোলে করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিলেন শিশুদের।  

    সেনাবাহিনীর উদ্ধারকাজের ভিডিও প্রকাশ্যে

    কাদা আর বালির স্তূপ ঘেঁটে ঘেঁটে এখনও প্রাণের খোঁজ চালাচ্ছেন উদ্ধারকারীরা। সম্প্রতি ওয়েনাড়ে (Wayanad Landslide) সেনাবাহিনীর উদ্ধারকাজের একটি ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। সেখানেই দেখা গিয়েছে, কীভাবে হাতে হাত ধরে মানবসেতু তৈরি করেছেন জওয়ানেরা (Indian Army)। ওয়েনাড়ের চূড়ামালা গ্রামে এই মানবসেতু তৈরি করেছিলেন জওয়ানরা।

    প্রবল স্রোতে বইছে নদী। তার উপরে দুদিকের স্থলভাগে দড়ি টাঙিয়ে কোনও রকমে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে মানুষকে। মাঝে সেনা জওয়ানেরা দুহাত বিছিয়ে দড়ি ধরে সংযোগ রক্ষার চেষ্টা করছেন। শিশুদের কোলে তুলে নিরাপদ স্থানে তাঁদের পৌঁছে দিচ্ছেন জাওয়ানরা। ১২ জন জওয়ান মিলে এই মানবসেতু তৈরি করেছিলেন ওই গ্রামে।

    মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৫০-র গণ্ডি

    এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে (Wayanad Landslide) এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ২৫০-র গণ্ডি। ২০০ জনেরও বেশি আহত গ্রামবাসীকে উদ্ধার করেছে এনডিআরএফ৷ তাঁদের চিকিৎসাও শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই৷ এখনও পর্যন্ত ৩,০০০ জনেরও বেশি লোককে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দিয়েছেন উদ্ধারকারীরা৷ উদ্ধারকাজে নামানো হচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনার হেলিকপ্টারও। যাঁরা বেঁচে গিয়েছেন, তাঁরা এখন ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই ইট, কাঠ বালি, কাদা সরিয়ে স্বজনদের খুঁজে বেড়াচ্ছেন। 

    আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    তবে এখনই শেষ হচ্ছে না এলাকাবাসীর দুর্ভোগ (Wayanad Landslide)। আবহাওয়া দফতরের তরফে ওয়েনাড় এবং পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে ‘কমলা’ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১ অগাস্ট ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে এই সব স্থানে। আবহাওয়া দফতর আরও জানিয়েছে, ২ অগাস্টও ওয়েনাড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে নতুন করে আবার চিন্তার ভাঁজ পড়ছে সকলের কপালে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে, তবুও একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী এলাকা ওয়েনাড় (Wayanad Landslide)। গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গিয়েছে নদীতে। নিশ্চিহ্ন হয়েছে রাস্তা। ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ঠিক যেন মৃত্যুপুরী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও একবারের জন্যও এলাকা পরিদর্শন করেননি কংগ্রেস নেতা। 

    বাতিল রাহুলের ওয়েনাড় সফর (Rahul Gandhi)

    ৩১ জুলাই বিপর্যস্ত ওয়েনাড় সফরের (Wayanad Landslide) কথা ছিল রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। কিন্তু এখনও এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে ওয়েনাড়ে। আবহাওয়ার পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। এই পরিস্থিতিতে বিমান বা কপ্টার নামতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপরেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর রাহুলের এই সফর বাতিলের পরেই শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট রাহুল গান্ধীর

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব তাঁরা ওয়েনাড়ে যাবেন। ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতির (Wayanad Landslide) উপর নজর রাখছেন তাঁরা। যাবতীয় সাহায্যের কাজও করা হবে। এই কঠিন সময়ে ওয়েনাড়ের জনগণের সঙ্গে রয়েছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে ধসের ধ্বংসলীলা (Wayanad Landslide)। কেরলের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃত্যু সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ প্রায় শতাধিক। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। সেনাবাহিনীর সঙ্গেই উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও। তবে বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ব্যহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। এরইমধ্যে ত্রাণ তৎপরতা বাড়াচ্ছে বিজেপি ও আরএসএস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ”এই ভাষণ সকলের শোনা উচিত”, জাতগণনা ইস্যুতে অনুরাগের বক্তৃতার প্রশংসা মোদির

    PM Modi: ”এই ভাষণ সকলের শোনা উচিত”, জাতগণনা ইস্যুতে অনুরাগের বক্তৃতার প্রশংসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি জাতগণনা ইস্যুতে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে উদ্দেশ করে বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুরের মন্তব্য (Anurag Thakur Vs Rahul Gandhi) ঘিরে উত্তাল হয় লোকসভা। এবার অনুরাগ ঠাকুরের সেই মন্তব্যেরই ভরপুর সমর্থন করল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। 

    প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্য (PM Modi)   

    এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লোকসভায় বিজেপি সাংসদ অনুরাগ ঠাকুরের বক্তৃতার প্রশংসা করেছেন। একইসঙ্গে তিনি সমাজমাধ্যমে সাংসদ কক্ষের সেই তর্কবিতর্কের ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন যে, ”আমার তরুণ সহকর্মীর বক্তব্য শুনুন সকলে। তিনি কত সুন্দর করে তথ্য এবং যুক্তি দিয়ে ‘ইন্ডি জোটের নোংরা রাজনীতি’ সকলের কাছে ফাঁস করে দিলেন।”   

    আগে কী বলেছিলেন অনুরাগ ঠাকুর? 

    এর আগে লোকসভায় বাজেট নিয়ে বিতর্কে রাহুল গান্ধী দাবি করেছিলেন, ‘ইন্ডি জোট’ ক্ষমতায় এলে দেশের ওবিসিদের সংখ্যা নির্ধারণে জাতগণনা করাবে। এই মন্তব্যের পরেই বিজেপি সাংসদ, প্রাক্তন মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর নাম না করেই রাহুল গান্ধীকে নিশানা করে বলেছিলেন, ”যাঁর নিজের জাতের ঠিক নেই, সে এখন গণনার কথা বলছে।” এখানেই শেষ নয়, অনুরাগ আরও কটাক্ষ (Anurag Thakur Vs Rahul Gandhi) করে বলেন যে, ” কিছু মানুষ আছে যারা হঠাৎ করে হিন্দু হয়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয় তাঁদের মহাভারত সম্বন্ধেও কম জ্ঞান আছে।” 

    আরও পড়ুন: ওয়েনাড়ে ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৩! চলছে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান

    অনুরাগ ঠাকুরের এই মন্তব্যের পরেই গোটা বিরোধী শিবির প্রতিবাদ জানায়। রাহুল নিজে উঠে বলেন, ”এ দেশে বঞ্চিত, গরিবের জন্য যে মুখ খুলেছে, তাঁকে গালিগালাজ শুনতে হয়েছে। আপনারা আমায় যত অপমান করুন, আমি ক্ষমা চাইতে বলব না। কিন্তু এই সংসদে জাতগণনা পাশ করিয়ে ছাড়ব।” এদিনের এই বাকবিতণ্ডার মধ্যে অনুরাগ ঠাকুরের কটাক্ষকেই এবার ভরপুর সমর্থন করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। 
     
      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share