Tag: India

India

  • Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    Election Commissioners Of India: ১৫ মার্চের মধ্যেই ২ নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ! বৈঠকে বসছেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগে আচমকাই ইস্তফা দিয়েছেন দেশের অন্যতম নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। অবসর নিয়েছেন আর এক কমিশনার অনুপ চন্দ্র পাণ্ডে। সেই শূন্যস্থান পূরণ করতে নতুন করে দুজন নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) নিয়োগ হতে চলেছে।

    দুই পদে নিয়োগ

    ১৫ মার্চের মধ্যেই এই দুই পদে নিয়োগ হতে পারে বলে খবর। শুক্রবার সকালে পদত্যাগ করেন গোয়েল। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু তাঁর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন শনিবার। আইনমন্ত্রকের তরফে এ ব্যাপারে নোটিফিকেশনও জারি হয়েছে। এই দুটি পদ খালি হওয়ায় একা হয়ে পড়েছেন রাজীব কুমার। লোকসভা নির্বাচনের আগে যা তাঁর পক্ষে খুবই ‘চাপে’র। জানা (Election Commissioners Of India) গিয়েছে, কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী অর্জুন রাম মেঘওয়ালের অধীনে একটি সার্চ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিতে রয়েছেন স্বরাষ্ট্র সচিব এবং পার্সোনাল অ্যান্ড ট্রেনিং সেক্রেটারির দফতর। এঁরাই প্রথমে দুটি আলাদা প্যানেল তৈরি করবেন।

    কীভাবে নির্বাচিত হন?

    দুটি পদের জন্য প্রতিটি প্যানেলে পাঁচজনের নাম দেবেন এঁরা। এর পর প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি সিলেকশন কমিটি, যাতে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরীও ওই দুটি প্যানেলের মোট ১০টি নামের মধ্যে থেকে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বেছে নেবেন দুজনকে। সেই দুটি নাম পাঠানো হবে রাষ্ট্রপতির কাছে। তিনিই নিয়োগ করবেন ওই দুই কমিশনারকে। জানা গিয়েছে, এই সিলেকশন কমিটির বৈঠক হতে পারে মার্চের ১৩ বা ১৪ তারিখে। এই তারিখ ঠিক হবে কমিটির সদস্যদের সম্মতির ভিত্তিতে। ১৫ তারিখে নিয়োগ করা হতে পারে নয়া দুই নির্বাচন কমিশনারকে।

    আরও পড়ুুন: রাজ্যের ৪২ আসনে প্রার্থী ঘোষণা মমতার, কী বলল কংগ্রেস?

    দেশে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার (Election Commissioners Of India) সহ মোট তিনজন নির্বাচন কমিশনারের থাকার কথা। একেই বলে ফুল বেঞ্চ। এতদিন রাজীব এবং অরুণই দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন। তৃতীয় পদটি শূন্যই ছিল। তৃতীয় পদে নিয়োগ না হওয়ায় এবং অরুণ ইস্তফা দেওয়ায় রয়েছেন রাজীব একা। নির্বাচন কমিশনার পদে অরুণের কার্যকালের মেয়াদ ছিল সাতাশের নভেম্বর মাস পর্যন্ত। রাজীবের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ২০২৫ সালে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার পদে বসার কথা ছিল (Election Commissioners Of India) অরুণেরই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • FTA: স্বাক্ষরিত হল আরও একটি এফটিএ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    FTA: স্বাক্ষরিত হল আরও একটি এফটিএ, কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার স্বাক্ষরিত হল আরও একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (FTA)। ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোশিয়েশনের সঙ্গে ভারতের ওই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

    কী বললেন পীযূষ গোয়েল?

    চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর মন্ত্রী বলেন, “ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোশিয়েশন ভারতে ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির জেরে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে এই পরিমাণ বিনিয়োগ তারা করবে।” মন্ত্রী বলেন, এটি (FTA) একটি স্মরণীয় মুহূর্ত। ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে ট্রেড অ্যান্ড ইকনোমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট স্বাক্ষর আগামী ১৫ বছর কঠোর শ্রম, প্রচণ্ড শক্তি এবং প্রচেষ্টার একটা মাইল ফলক হয়ে থাকবে (FTA)।”

    এফটিএ 

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রের কুর্সিতে বসেই মরিশাস, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল ভারত। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হল ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনও। এই অ্যাসোসিয়েশনে রয়েছে আইসল্যান্ড, নরওয়ে, লিচেনস্টাইন এবং সুইজারল্যান্ড। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারতকেই অগ্রাধিকার দেবে বিশ্বের ৯৪টি দেশ। শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, ভুটান, সিঙ্গাপুর, কোরিয়া, জাপান এবং আশিয়ান গোষ্ঠীর সঙ্গেও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করেছে ভারত। ব্রিটেন, ওমান, পেরু, ইজরায়েল এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন-সহ আরও বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গেও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করা নিয়ে কথাবার্তা চলছে নয়াদিল্লির। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে বিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশ বিভিন্ন পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ভারতকেই অগ্রাধিকার দেবে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডের জের! তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা থেকে ছেঁটে ফেলা হল নুসরতকে

    ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের তরফে ফেডারেল কাউন্সিলর গাই পার্মেলিন বলেন, “এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার ফলে এই অ্যাসোসিয়েশন থেকে ভারত এবার প্রচুর লগ্নি টানতে পারবে। স্বাভাবিকভাবেই কর্মসংস্থানের সুযোগও বাড়বে। এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় আমাদের অ্যাসোসিয়েসন ও ভারত দু’ তরফই লাভবান হবে।”

    এদিনের চুক্তিতে অংশগ্রহণকারীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি লিখেছেন, “ভারত এবং ইউরোপিয়ান ফ্রি ট্রেড অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে স্বাক্ষরিত এই চুক্তিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পরিকাঠামোগত বৈচিত্র্য থাকলেও, আমাদের অর্থনীতি বিশ্বের প্রতিটি দেশের কাছেই উইন-উইন পরিস্থিতির প্রতিশ্রুতি প্রদান করে (FTA)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sudha Murthy: রাজ্যসভায় সাংসদ মনোনীত সুধা মূর্তি, নারী দিবসে খুশির খবর দিলেন মোদি

    Sudha Murthy: রাজ্যসভায় সাংসদ মনোনীত সুধা মূর্তি, নারী দিবসে খুশির খবর দিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর জামাই ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। আর তিনি পা রাখতে চলেছেন ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষে। হ্যাঁ, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনকের শাশুড়ি সুধা মূর্তির (Sudha Murthy) কথাই বলছি। তিনি ইনফোসিস প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তির স্ত্রী। সুধার বড় পরিচয়, তিনি শিক্ষাবিদ, নাম করা লেখিকাও। এহেন শিক্ষাবিদকে রাজ্যসভায় সাংসদ হিসেবে মনোনীত করলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।

    সুধাকে নিয়ে কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? (Sudha Murthy)

    শুক্রবার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে এক্স হ্যান্ডেলে এ ব্যাপারে পোস্ট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু রাজ্যসভার জন্য সুধা মূর্তিকে মনোনীত করেছেন। এই খবরে আমি খুব খুশি। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুধাজির অবদান অনস্বীকার্য। সামাজিক, জনহিতকর ও শিক্ষাক্ষেত্রে তিনি অনেক কাজ করেছেন।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সংসদের উচ্চকক্ষে সুধা মূর্তির (Sudha Murthy) উপস্থিতি আমাদের নারী শক্তির ক্ষেত্রে শক্তিশালী পদক্ষেপ। সাংসদ হিসেবে তাঁর সময়কালের জন্য অভিনন্দন জানাই।”

     চিনে নিন সুধা মূর্তিকে 

    সুধা ইনফোসিস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা। পদ্মভূষণ সম্মানও পেয়েছেন। বছর তিয়াত্তরের সুধা বিয়ে করেছিলেন ইনফোসিস প্রতিষ্ঠাতা নারায়ণ মূর্তিকে। তাঁদের দুই সন্তান রোহন ও অক্ষতা। এই অক্ষতার স্বামী ঋষি সুনক ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। ২০০৬ সালে পদ্মশ্রী সম্মান পান সুধা। গত বছর ফের পদ্মভূষণ সম্মানে ভূষিত করা হয় তাঁকে। ১৯৯৬ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইনফোসিস ফাউন্ডেশন। গেটস ফাউন্ডেশনের সদস্যও ছিলেন তিনি। কর্নাটকে একাধিক অনাথ আশ্রম খুলেছেন সুধা। উন্নয়নমূলক নানা কর্মকাণ্ডের সঙ্গেও জড়িত ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর শাশুড়ি।

    টাটা ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড লোকোমোটিভ কোম্পানিতে মহিলা ইঞ্জিনিয়র হিসেবে কাজ করেছেন সুধা। পরে ওয়ালচাঁদ গোষ্ঠীতে যোগ দেন সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট হিসেবে। বেঙ্গালুরু ও ক্রাইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবেও কাজ করেছেন সুধা। ইংরেজি, কন্নড় ও মারাঠি ভাষায় বই লিখেছেন ৪০টিরও বেশি। ইংরেজি ও কন্নড় সংবাদপত্রে প্রচুর কলামও লিখেছিলেন সুধা। তাঁর লেখা জনপ্রিয়তম বইগুলির মধ্যে রয়েছে ‘মহেশ্বতা’, ‘হাউ আই টট মাই গ্র্যান্ডমাদার টু রিড’, ‘ডলার বহু’।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনে বসিরহাটে বিজেপির প্রার্থী মহম্মদ শামি? রাজ্য রাজনীতিতে নয়া জল্পনা

    সুধা যে রাজনীতিতে যোগ দিতে পারেন, কিছুদিন ধরে সেই জল্পনা চলছিলই। দিন কয়েক আগে তিনি গিয়েছিলেন নয়া সংসদ ভবনে। শীতকালীন অধিবেশন চলাকালীনই নয়া সংসদ ভবনে হাজির হয়েছিলেন তিনি। তার পরে বেড়েছিল জল্পনার পারদ। যা সত্যি হল ঠিক নারী দিবসেই (Sudha Murthy)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chabahar Port: চাবাহার বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য চাই, কাবুলে তালিব সরকারের সঙ্গে বৈঠক ভারতের

    Chabahar Port: চাবাহার বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্য চাই, কাবুলে তালিব সরকারের সঙ্গে বৈঠক ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানে কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু করল নরেন্দ্র মোদির সরকার। সে দেশে (Chabahar Port) পালাবদলের পর এই প্রথম কূটনৈতিক সম্পর্ক শুরু করল নয়াদিল্লি। বিদেশমন্ত্রকের পাকিস্তান-আফগানিস্তান-ইরান বিষয়ক যুগ্মসচিব জেপি সিং সহ ভারতীয় কূটনীতিকদের একটি দল কাবুলে গিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে বৈঠক করেছে আফগানিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ওয়াকিল আহমেদ মুত্তাওয়াকিলের সঙ্গে।

    ভারতের ঘোষণা

    লক্ষ্মীবারে বৈঠক হলেও, সলতে পাকানোর কাজ শুরু হয়েছিল কিছু দিন আগেই। আফগানিস্তানকে ৫০ হাজার টন গম, ওষুধ, করোনার টিকা ও অন্যান্য ত্রাণসামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল ভারত। আন্তর্জাতিক মহলের মতে, ভারতের এই পদক্ষেপের নেপথ্যে রয়েছে চিনা আগ্রাসনের চোখরাঙানি। প্রায় তিন সপ্তাহ আগেই আফগানিস্তানের তালিব সরকারের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে কূটনৈতিক সম্পর্কের সূচনা করেছিল চিন। পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কার মতো আফগানিস্তানও যাতে ড্রাগনের খপ্পরে না পড়ে, তা-ই ত্রাণসামগ্রী দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে নয়াদিল্লি।

    চাবাহার বন্দরে (Chabahar Port) বাণিজ্যে আগ্রহী ভারত

    আড়াই বছর আগে আফগানিস্তানের দখল নিলেও, এখনও রাষ্ট্রপুঞ্জের স্বীকৃতি পায়নি আফগানিস্তানের তালিব সরকার। ভারত-সহ বিশ্বের সিংহভাগ দেশের সঙ্গেই স্বীকৃত কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই কাবুলের। এহেন পরিস্থিতিতে ভারতের পদক্ষেপ কূটনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক মহলের।

    তালিব সরকারের মুখপাত্র জানান, এদিনের বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানো, ট্রানজিট রুটের মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, দুর্নীতি মোকাবিলা ও আইএস জঙ্গি দমনের মতো বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিদেশমন্ত্রকের জয়েন্ট সেক্রেটারি জানান, ইরানের চাবাহার বন্দরের (Chabahar Port) মাধ্যমে বাণিজ্য বাড়াতে চায় ভারত। সেই জন্যই কাবুলের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি ঘটানো প্রয়োজন বলে মনে করে ভারত।

    আরও পড়ুুন: চাকরির টোপ দিয়ে ‘মানব’ পাচার রাশিয়ায়, চক্রের খোঁজে ভারতজুড়ে সিবিআই তল্লাশি

    এক্স হ্যান্ডেলে আফগানিস্তানের তালিব সরকারের মুখপাত্র আবদুল কাহার বালখি লিখেছেন, “আজ, প্রজাতান্ত্রিক ভারতের বিদেশমন্ত্রকের জয়েন্ট সেক্রেটারি (আফগানিস্তান-ইরান-পাকিস্তান) জেপি সিংয়ের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে আইইএ-র বিদেশমন্ত্রী ওয়াকিল আহমেদ মুত্তাওয়াকিলের। বৈঠকে ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক, অর্থনীতি, ট্রানজিট বিষয়, দেশে দুর্নীতি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।” তাঁর দাবি, আফগানিস্তানের সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে ভারত আগ্রহী। তিনি বলেন, “সিং জানিয়েছেন, ভারত আফগানিস্তানের সঙ্গে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। চাবাহার বন্দরের মাধ্যমে বাণিজ্যও বাড়াতে চেয়েছে ভারত (Chabahar Port)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Bangladesh Relationship: বাংলাদেশে চড়ছে ‘ভারত বয়কট’ সুর, পেঁয়াজ পাঠিয়ে মোক্ষম চাল মোদির

    India Bangladesh Relationship: বাংলাদেশে চড়ছে ‘ভারত বয়কট’ সুর, পেঁয়াজ পাঠিয়ে মোক্ষম চাল মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-বিরোধী প্রচার শুরু হয়েছিল দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপে। এবার তার আঁচ লাগল ভারতের নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশেও (India Bangladesh Relationship)। জানুয়ারি মাসে সাধারণ নির্বাচনে বাংলাদেশের কুর্সিতে ফেরে আওয়ামি লিগ সরকার। ফের প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। তার পরেই শুরু হয়েছে ভারত বয়কট প্রচার। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, জানুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে যারা আওয়ামি লিগের বিরোধিতা করেছিল, ভারত বয়কট প্রচারে সুর চড়িয়েছে তারাই। সূত্রের খবর, ভারতীয় পণ্য বয়কটের ডাক সমর্থন করেছে বিএনপি এবং সমমনস্ক ১২টি দল।

    কমেছে ভারতীয় পণ্যের বিক্রি (India Bangladesh Relationship)

    এক সময় (India Bangladesh Relationship) বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার পান্থপথ এলাকায় ঢালাও মিলত ভারতীয় পণ্য। গত মাসে এই এলাকার কিছু দোকান মালিক ভারতীয় পণ্য তুলতে চায়নি। ঢাকা-চট্টগ্রামের দোকানদারদের একটা বড় অংশই জানিয়েছে, সম্প্রতি কমে গিয়েছে ভারতীয় পণ্যের বিক্রিবাটা। বাংলাদেশের ক্ষমতায় রয়েছে ভারতের পছন্দের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। তাই ভারতীয় পণ্য বয়কটের আওয়াজ তুলেছে সরকার বিরোধীদের একাংশ। নয়াদিল্লির মতে, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের পাকিস্তানপন্থীরা রয়েছে এই প্রচারের নেপথ্যে। সংগঠিত কোনও শক্তির হাতও থাকতে পারে বলে ধারণা নয়াদিল্লির।

    নেপথ্যে পাকিস্তানের হাত!

    অতীতে বাংলাদেশের মাটিকে ব্যবহার করে ভারতে সন্ত্রাসবাদী কাজকর্ম চালিয়ে গিয়েছে আইএসআই। হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরে সেসব অবশ্য বন্ধ হয়েছে। তবে সম্প্রতি মলদ্বীপকাণ্ডের পর বাংলাদেশে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে সেই অশুভ শক্তি। যার জেরে উঠেছে ভারত বিরোধী আওয়াজ। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর ‘ইন্ডিয়া আউট’ প্রচারও বাড়তি অক্সিজেন জুগিয়েছে বাংলাদেশের ভারত-বিরোধী শক্তিকে। তবে বাংলাদেশে পণ্য বয়কটের প্রভাব অর্থনৈতিকভাবে খুব বেশি হবে না বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। কারণ ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বাংলাদেশে মোট রফতানির পরিমাণ ছিল ২.৬ শতাংশ। তবে ভারত বিরোধী প্রচারের জেরে ছাপ পড়তে পারে দুই দেশের সম্পর্কে।

    আরও পড়ুুন: ত্রিপুরায় কিস্তিমাত! বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকারে যোগ তিপ্রা মথার

    সেই ছাপ যাতে না পড়ে তাই রমজান ও ইদের আগেই বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ পাঠিয়েছে ভারত। অথচ দেশের বাজারে পেঁয়াজের জোগানে সঙ্কট ও তার জেরে মূল্যবৃদ্ধির আশঙ্কায় গত বছরই পেঁয়াজ রফতানিতে রাশ টেনেছিল নরেন্দ্র মোদির সরকার। বাংলাদেশের পাশাপাশি আর এক বন্ধু দেশ সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতেও পেঁয়াজ পাঠানো বন্ধ করে দিয়েছিল ভারত। তবে বাংলাদেশে ভারত-বিরোধী সুর চড়তেই পেঁয়াজ পাঠিয়ে ইদের তোফা দিয়ে নয়াদিল্লি মোক্ষম চাল দিলেন বলেই ধারণা (India Bangladesh Relationship) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    India Economy: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০৩১ সালের মধ্যেই ভারত হবে উচ্চ-মধ্যবিত্তের দেশ। এই সুখবর শোনাল বিশ্বের আর্থিক রেটিং সংস্থা ক্রিসিল (India Economy)। সংস্থাটি জানিয়েছে, ২০৩১ সালের মধ্যেই উচ্চ মধ্যবিত্তের দেশে পরিণত হবে ভারত। এ দেশের মাথাপিছু আয় হবে ৪৫০০ মার্কিন ডলার।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (CRISIL Survey)

    সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ক্রিসিল। তারা জানিয়েছে, ভারতীয় অর্থনীতি (India Economy) বর্তমান স্তর থেকে দ্বিগুণ হয়ে ৭ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে। তার পরেই এটি উচ্চ মধ্যবিত্তের বন্ধনীভুক্ত হবে। ভারতের এই অগ্রগতির কারণও জানিয়েছে ক্রিসিল। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ কাঠামোগত সংস্কার ও অন্যান্য পদক্ষেপগুলির কারণে অর্থনৈতিক অগ্রগতি দেখা যাবে ভারতে। বিশ্ব রেটিং এই সংস্থার অনুমান, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারত ঠাঁই করে নেবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকাতেও।

    ভারতের জিডিপি (India Economy)

    ভারতের জিডিপি বৃদ্ধির হারও যে ভালো হতে পারে, তারও ইঙ্গিত মিলেছে ক্রিসিলের ওই রিপোর্টে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের মধ্যে এই বৃদ্ধির হার হতে পারে ৭.৬ শতাংশের চেয়ে ভালো। আগামী অর্থবর্ষে এটি কিছুটা কমে হতে পারে ৬.৮ শতাংশ।

    ক্রিসিলের রিপোর্ট (India Economy) অনুযায়ী, ২০৩১ সালের মধ্যে ভারতের জিডিপি গড়ে ৬.৭ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে। এর ফলেই ভারত পরিণত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে। আর এই সময়সীমার মধ্যে এ দেশের মাথাপিছু আয় দেশটিকে নিয়ে যাবে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০২৫-২০৩১ এই সময়সীমায় সাতটি অর্থবর্ষে ভারতীয় অর্থনীতি প্রথমে পেরোবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের চৌকাঠ। তার পর পৌঁছবে ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতির কাছাকাছি।

    আরও পড়ুুন: ‘বাঘের’ চোখে জল! কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের প্রশ্নবাণে কি কেঁদে ফেললেন শাহজাহান?

    বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় বর্তমানে ভারত (India Economy) রয়েছে পঞ্চম স্থানে। দেশটির অর্থনীতির বহর ৩.৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাই ওই তালিকায় ভারতের আগে রয়েছে আমেরিকা, চিন, জাপান এবং জার্মানি। বিশ্বব্যাঙ্কের মতে, হাজার থেকে ৪ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি নিম্ন মধ্যবিত্ত আয়ের বিভাগে পড়ে। ৪ হাজার থেকে ১২ হাজার ডলারের মাথাপিছু আয়ের দেশগুলি পড়ে উচ্চ মধ্যবিত্ত আয়ের শ্রেণিতে। ২০৩১ সালের মধ্যে এই বন্ধনীতেই চলে আসবে ভারত। প্রসঙ্গত, বিভিন্ন সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও জানিয়েছিলেন, অচিরেই ভারত চলে আসবে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার তিন নম্বরে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    DMK: “আমরা রামের শত্রু”! ডিএমকে নেতা এ রাজার ঘৃণাভাষণের কড়া সমালোচনা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা রামের শত্রু। ভারত কোনও জাতি নয়।” মঙ্গলবার কথাগুলি বললেন ডিএমকে নেতা এ রাজা। যার জেরে ফের একবার বিতর্কে জড়িয়েছে ডিএমকে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে ডিএমকে (DMK)। তাই ‘ইন্ডি’ ব্লককে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    কী বললেন ডিএমকে নেতা?

    সম্প্রতি একটি জনসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ রাজা জানান, তামিলনাড়ুবাসী কখনওই ‘জয় শ্রীরাম’ এবং ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান গ্রহণ করবেন না। তিনি বলেন, “এই যদি হয় জয় শ্রীরাম, যদি তোমরা ভারত মাতা কী জয় বলো, তাহলে জেনে রেখো, আমরা কখনওই জয় শ্রীরাম ও ভারত মাতা কি জয় স্লোগান গ্রহণ করব না। তামিলনাড়ু এগুলো নেবে না। তোমরা বলে দাও, আমরা রামের শত্রু।” মার্চ মাসের ৩ তারিখে কোয়েম্বাটরের এক জনসভায় ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন রাজা (DMK)। সমালোচনা করেছিলেন হিন্দু মহাকাব্য রামায়ণেরও। ডিএমকের এই নেতা বলেছিলেন, “রামায়ণ এবং ভগবান রামে আমার বিশ্বাস নেই।” রাজা যেদিন মন্তব্যটি করেছিলেন, ঘটনাচক্রে সেদিন ছিল তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী ডিএমকের এমকে স্ট্যালিনের জন্মদিন। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও নিশানা করেছিলেন। ভারতকে জাতি বলার সমালোচনাও করেছিলেন। তাঁর দাবি, ভারত কোনও জাতি নয়, উপমহাদেশ।

    কড়া প্রতিক্রিয়া বিজেপির

    ডিএমকে নেতার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে বিজেপি। এক্স হ্যান্ডেলে রাজাকে উদ্ধৃত করে বিজেপি নেতা অমিত মালব্য বলেন, “ভারত জাতি নয়। এটা ভালো করে বুঝুন। ভারত কখনওই জাতি নয়। একটা জাতি মানে এক ভাষা, এক ঐতিহ্য এবং এক সংস্কৃতি। তখনই এটা হবে একটা জাতি। ভারত জাতি নয়, উপমহাদেশ।” ডিএমকের ঘৃণাভাষণের সমালোচনাও করেছেন অমিত। বিজেপি নেতা রবিশঙ্কর প্রসাদ ডিএমকের এই নেতাকে ‘মাওবাদী আদর্শে’ উদ্বুদ্ধ বলেছেন। রাজার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কংগ্রেসের অবস্থান কী, তাও জানাতে বলেছেন তিনি।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “এঁরা হচ্ছেন সেই মানুষ যাঁরা ভারতের শেষ দেখতে চায়। টুকরে টুকরে গ্যাংকে সমর্থন করেন। রাজ্যসভায় দলীয় প্রার্থী বিজয়ী হতেই এঁরা পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিয়েছিলেন।” অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের প্রধান পুরোহিত রমেশ দাস বলেন, “ডিএমকে নেতা যা বলেছেন, তা ত্রুটিপূর্ণ। গোটা বিশ্বই রামময়। আমরা বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিকে জানাব (DMK)।”

    আরও পড়ুুন: হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখল শীর্ষ আদালত, আজই সিবিআই-এর হাতে শেখ শাহজাহান?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dubai Tourist Multiple Visa: ভারতীয়দের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিচ্ছে দুবাই, কেন জানেন?

    Dubai Tourist Multiple Visa: ভারতীয়দের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দিচ্ছে দুবাই, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয়দের পাঁচ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা (Dubai Tourist Multiple Visa) দিচ্ছে দুবাই। এই ভিসায় ভারত ও গলফ দেশগুলিতে যাতায়াত করতে পারবেন তাঁরা। এ কথা জানিয়েছে দুবাই ডিপার্টমেন্ট অফ ইকনোমি অ্যান্ড ট্যুরিজম।

    প্রাক-করোনা পর্বের হিসেব

    জানা গিয়েছে, গত বছর ২.৪৬ মিলিয়ন ভারতীয় দুবাই গিয়েছিলেন। প্রাক-করোনা পর্বের পর এবার এটা বেড়েছে ২৫ শতাংশ। প্রতি বছরই দুবাই যাওয়ার মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। এই সংখ্যাটাই ভারতের নম্বর ওয়ান সোর্স মার্কেট। ফি বছর যা বাড়ছে ৩৪ শতাংশ করে। এক বছর আগেও (Dubai Tourist Multiple Visa) ভারত থেকে দুবাই বেড়াতে গিয়েছিলেন ১.৮৪ মিলিয়ন পর্যটক। অথচ উনিশ সালে করোনা অতিমারি পর্বের আগে এ শহরে পা রেখেছেন ১.৯৭ মিলিয়ন ভারতীয় পর্যটক। করোনা-পর্বে নানা নিষেধাজ্ঞার জেরে দুবাই ঘুরতে যাওয়া পর্যটকের সংখ্যা কমলেও, ফের তা বাড়তে শুরু করেছে।

    মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা

    জানা গিয়েছে, এখন প্রাপ্ত বয়স্ক ভারতীয়রা মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা নিয়ে পাঁচ বছরের জন্য দুবাই চলে যেতে পারবেন। প্রতিবার তাঁরা সেখানে থাকতে পারবেন টানা তিন মাস করে। এই ভিসার মেয়াদ আবারও তিন মাসের জন্য এক্সটেন্ড করা হবে। তবে সারা বছরে সব মিলিয়ে ১৮০ দিনের বেশি করা হবে না। মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা পেতে গেলে আবেদনকারীকে কয়েকটি যোগ্যতামান পার হতে হবে। এরই একটি হল, ব্যাঙ্কে আবেদনকারীর অন্তত ৪ হাজার মার্কিন ডলার ব্যালেন্স থাকতে হবে। বিদেশি মুদ্রায় সম পরিমাণ অর্থ থাকলেও মিলবে ওই ভিসা।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিকাণ্ডে শর্তসাপেক্ষে সুকান্তকে ধর্নায় অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের

    এর পাশাপাশি আবেদনকারীর থাকতে হবে স্বাস্থ্য বিমাও। যে বিমা কার্যকরী হবে সংযুক্ত আরব আমির শাহিতে। এই ভিসার সাহায্যে আবেদনকারীরা ব্যবসা সংক্রান্ত নানা কাজে দুবাই যেতে-আসতে পারবেন। অবসর বিনোদনের জন্যও যেতে পারবেন ওই দেশে। দুবাই ডিপার্টমেন্ট অফ ইকনমি অ্যান্ড ট্যুরিজমের রিজিয়নাল হেড অফ প্রক্সিমিটি বাদের আলি হাবিব বলেন, “দুবাই একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার। ভারত আমাদের এই বাজারে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ডি৩৩ এজেন্ডার লক্ষ্যে পৌঁছতেই ভারত এটা করবে। ক্রমেই দুবাই হবে উঠবে একটি বিজনেস হাব, লগ্নি ও ট্যুরিজম কেন্দ্র (Dubai Tourist Multiple Visa)।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: “আমেরিকা করলেও বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করেনি কানাডা”, ক্ষোভ জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করছে আমেরিকা। করছে তদন্তও। তবে এ ব্যাপারে কোনও পদক্ষপ করছে না কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর সরকার।” সোমবার এমনই মন্তব্য করলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। গত কয়েক মাসে কানাডা ও আমেরিকায় ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছে বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। হামলা চালানো হয়েছে হিন্দু মন্দিরেও। তার পরেই বাইডেন সরকার পদক্ষেপ করলেও, করেনি ট্রুডো সরকার। সোমবার এ নিয়ে মুখ খুলেছেন জয়শঙ্কর। ভারত-কানাডা সম্পর্ক এবং খালিস্তানপন্থী বিচ্ছিন্নতাবাদী সমস্যা নিয়েও সোচ্চার হয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী।

    কী বললেন জয়শঙ্কর?

    জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, “আমাদের রাষ্ট্রদূতদের হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। তাঁদের প্রাণহানির ঝুঁকি ছিল। তাই আমরা কানাডার নাগরিকদের ভিসা দেওয়া বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছিলাম। এখন অবশ্য ভিসা দেওয়া ব্যবস্থা প্রায় স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে। আসলে বাক স্বাধীনতার নামে কূটনীতিকদের ভয় দেখানো যায় না।” তিনি বলেন, “এটা বাক স্বাধীনতার অপব্যবহার বলে আমি মনে করি।  হাইকমিশনারদের ওপর হামলা করা হচ্ছে। তাঁদের কোনও নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে না। ভারতের পতাকা নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমার প্রশ্ন হল, এটাকে কী বাক স্বাধীনতা বলা যায়?”

    বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে

    তিনি বলেন, “আমেরিকায়ও একই ধরনের হামলা হয়েছিল। সেই দেশে এই ঘটনার তদন্ত চলছে। যদি কানাডা কোনও পদক্ষেপ না করে, তবে সেটাকে একটা বার্তা হিসেবেই পড়তে হবে। যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছে, যারা তাঁদের বিরুদ্ধে পোস্টার সাঁটিয়েছে, সেই সব বিচ্ছিন্নতাবাদীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে হবে।”

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট গড়ে ধাক্কা খেল শাসক দল, তৃণমূলের যুব নেতা যোগ দিলেন বিজেপিতে

    জয়শঙ্কর বলেন, “আমরা আশা করি, সানফ্রান্সিসকোয় যেসব কালপ্রিট আমাদের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়েছিল, তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করা হবে। আমরা আশা করি লন্ডনে আমাদের হাইকমিশনে যারা হামলা চালিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা এও আশা করি, কানাডায় যারা আমাদের কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল, তাদের বিরুদ্ধেও যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

    প্রসঙ্গত, গত বছর ১৯ মার্চ লন্ডনের ভারতীয় হাইকমিশনে হামলা চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থী দুষ্কৃতীরা। ওই বছরেরই জুলাই মাসে সান সানফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে হামলা হয়েছিল। আর সেপ্টেম্বরে কানাডায় ভারতীয় কূটনীতিকদের হুমকি দিয়েছিল (S Jaishankar) বিচ্ছিন্নতাবাদীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কি বলবেন একে, মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়া? আজ্ঞে হ্যাঁ। ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) তৃতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড শুরুটা ভালো করলেও, ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে এগিয়ে থাকলেও, ভারতের কামব্যাক ছিল দুর্দান্ত। যশস্বী জয়সওয়াল শুরুটা দাপিয়ে করেন। শেষ করেন ধ্রুব জুরেল। ৯০ রান করেছেন তিনি। এদিন কার্যত জয়ের দোরগোড়ায় রয়েছে ভারত।

    ম্যাচের তৃতীয় দিন

    রবিবার ম্যাচের তৃতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ২১৯। ধ্রুব ৩০ ও কুলদীব যাদব ১৭ রানে শেষ করেন দ্বিতীয় দিন। তৃতীয় দিনে ভারত (India vs England) নিজেদের ইনিংস শেষ করে ৩০৭ রানে। কুলদীপ ১৩১ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে দেন। ধ্রুব করেন ৯০ রান।

    কামাল স্পিনারদের

    রবিবার ওপেন করতে নামেন রোহিত শর্মা ও যশস্বী। এদিন দ্বিতীয় ইনিংসে আট ওভার খেলে ভারত করে ৪০ রান। রোহিত ও যশস্বী করেন যথাক্রমে ২৪ ও ১৬ রান। জয় পেতে ভারতের প্রয়োজন ১৫২ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ১০ উইকেট। এদিন মাঠ দাপিয়ে বেড়ান তিন বোলার। ব্রিটিশদের পাঁচটি উইকেট নেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। চারটি উইকেট নেন কুলদীপ। একটি উইকেট নেন রবীন্দ্র জাদেজা।

    এদিন ইনিংসের (India vs England) পঞ্চম ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে শুরু করেন অশ্বিন। দুই ইনিংসেই শূন্য ওলি পোপ। জ্যাক ক্রলি ধরে খেলায় চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। তবে চা পানের বিরতির পর দ্রুত চার উইকেট নেয় টিম ইন্ডিয়া। খেলা যায় ঘুরে।

    আরও পড়ুুন: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    ইংল্যান্ডের রান যখন ১৩৩, তখনই তারা খুইয়েছে আট উইকেট। এর মধ্যে কুলদীপ একাই নিয়েছে চার উইকেট। ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত একটি ফরওয়ার্ড ডাইভিং ক্যাচ নেন সরফরাজ খান। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটি ভারতকে কিছুটা চাপে রেখেছিল। শেষমেশ অশ্বিন কট অ্যান্ড বোলে ফেরান বেন ফোকসকে। এর পর বাইশ গজে আসেন জেমস অ্যান্ডারসন। উল্টো দিকে ছিলেন শোয়েব বশির। দু বলের ব্যবধানে জিমিকে ফেরান অশ্বিন। ১৪৫ রানেই অল আউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। ম্যাচের এখনও দু দিন রয়েছে। জিততে হলে ভারতের প্রয়োজন আরও ১৫২ রান (India vs England)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

LinkedIn
Share