Tag: India

India

  • President Murmu: অলিম্পিক্সে পদকজয়ী সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টনে মাতলেন রাষ্ট্রপতি! ভাইরাল তাঁর নয়া অবতারের ভিডিও

    President Murmu: অলিম্পিক্সে পদকজয়ী সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টনে মাতলেন রাষ্ট্রপতি! ভাইরাল তাঁর নয়া অবতারের ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এক অন্য অবতারে ধরা দিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu)। শাড়ি ছেড়ে সালোয়ার কামিজ পরে, কোমরে ওড়না বেঁধে নেমে পড়লেন ব্যাডমিন্টন কোর্টে। তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি। গোটা দেশের অভিভাবকও তিনি। তবে ব্যাডমিন্টন হাতেও যে এভাবে চমক দেখাবেন কে জানত? বুধবার অলিম্পিক পদকজয়ী সাইনা নেহওয়ালের (Saina Nehwal) সঙ্গে ব্যাডমিন্টন কোর্টে মুখোমুখি হলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। 

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল ভিডিও 

    বুধবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করা হয় রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে। সেখানে দেখা যায়, হাতে ব্যাডমিন্টন র‍্যাকেট এবং পায়ে সাদা স্পোর্টস শ্যু পড়ে একেবারে ম্যাচের মুডে রাষ্ট্রপতি। অধিকাংশ সময়ই সম্বলপুরী শাড়িতে দেখা যায় রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে (President Murmu)। কিন্তু, বুধবার সন্ধ্যায় একেবারে অন্য মুডে ছিলেন তিনি। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনের ব্যাডমিন্টন কোর্টে একেবারে দক্ষ খেলোয়াড়ের মেজাজে নেমে পড়লেন দ্রৌপদী মুর্মু (President Murmu)। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ২০১২ অলিম্পিকের ব্রোঞ্জজয়ী সাইনার বিরুদ্ধে ৬৬ বছর বয়সি দ্রৌপদী জিতে নেন একটি পয়েন্টও। সেই দেখে হাততালিতে ফেটে পড়ে ব্যাডমিন্টন কোর্টের দর্শকাসন।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by President of India (@presidentofindia)

    এই ভিডিও পোস্ট করে রাষ্ট্রপতি ভবনের তরফে জানানো হয়, খেলাধুলার প্রতি খুব স্বাভাবিক ঝোঁক রয়েছে রাষ্ট্রপতির (President Murmu)। তিনি মনে করেন নিয়মিত খেলাধূলা করলে শরীর ও মন তাজা থাকে। সম্প্রতি বিভিন্ন স্পোর্টসে মহিলাদের অংশগ্রহণের পরিসংখ্যানে তিনি খুশি। আর সাইনার সঙ্গে ব্যাডমিন্টন খেলতে পেরেও তিনি খুব খুশি। 

    আরও পড়ুন: ‘কোনও প্রশ্নপত্র হারায়নি, ফাঁসও হয়নি’, সুপ্রিম কোর্টে হলফনামায় জানাল কেন্দ্র

    রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন সাইনা

    সাইনা নেহওয়াল, শুধু একজন তারকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় নন বরং পদ্মশ্রী এবং পদ্মভূষণ পুরস্কারপ্রাপ্তও। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি ভবনে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখবেন সাইনা। জানা গিয়েছে, ‘হার স্টোরি-মাই স্টোরি’ নামের ওই অনুষ্ঠানে পদ্ম সম্মান পাওয়া মহিলাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে, সেখানে সাইনা (Saina Nehwal) তাঁর জীবনের কাহিনি নিয়ে একটি বক্তব্য পেশ করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • World Population Day: আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, জানেন এর ইতিহাস ও গুরুত্ব

    World Population Day: আজ বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস, জানেন এর ইতিহাস ও গুরুত্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, ১১ জুলাই ওয়ার্ল্ড পপুলেশন ডে বা বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস (World Population Day)। সারা পৃথিবীতে প্রায় প্রতিনিয়তই দ্রুত হারে বেড়ে চলেছে জনসংখ্যা। এর ফলে একদিকে যেমন স্থিতাবস্থা নষ্ট হচ্ছে তেমনই বাড়ছে উদ্বেগ। এর ভালো মন্দ দু’রকমের প্রভাবই পড়ছে। বাড়তে থাকা জনসংখ্যার প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার উদ্দেশ্যেই পালিত হয় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস।

    বিশ্ব জনসংখ্যা দিবসের ইতিহাস (World Population Day)

    এই দিনটি পালন করার পরামর্শ দিয়েছিলেন ড. কিসী। ১০০০ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল ৪০ কোটি এবং ১৮০৪ সালের মধ্যে এই সংখ্যা পৌঁছেছিল ১ বিলিয়নে। এরপর ১৯৬০ সালে এই সংখ্যাটি পৌঁছায় ৩ বিলিয়ন এবং ১৯৮৭ সালে এই সংখ্যাটি পৌঁছায় ৫ বিলিয়নে। বর্তমানে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮ বিলিয়নেরও বেশি। ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির তৎকালীন গভর্নিং কাউন্সিল এই দিনটি পালন করার কথা বিবেচনা করেন। ১৯৯০ সালের ১১ জুলাই প্রথম এই দিনটি পালন করা হয়। প্রথম বছরই বিশ্বের ৯০টির বেশি দেশ এই দিনটি পালন করে। তারপর থেকেই সারা বিশ্বে প্রতি বছর ১১ জুলাই পালন করা হয় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস (World Population Day)।

    কেন পালন করা হয় (World Population Day)

    এই মুহূর্তে সারা বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় ৮ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেছে। এই অতিরিক্ত জনসংখ্যার নেতিবাচক প্রভাব পরছে পরিবেশের ওপর। বাড়তে থাকা জনসংখ্যার কারণে দ্রুত পরিবেশ পরিবর্তন হচ্ছে এবং যার ফলে প্রভাব পড়ছে মানুষের স্বাস্থ্য, শিক্ষার ওপর। এই বিষয়টি নিয়ে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালন করা হয়।

    আরও পড়ুন: মেড ইন ইন্ডিয়ার সাফল্য! প্রথম বার স্নাইপার রাইফেল রফতানির বরাত পেল ভারত

    ভারতে এর গুরুত্ব (World Population Day)

    বিশ্বে অন্যান্য দেশের তুলনায় জনসংখ্যার দিকে সবথেকে এগিয়ে রয়েছে ভারত (India), জনসংখ্যা প্রায় ১৪১.৭২ কোটি। সব থেকে কম জনসংখ্যা রয়েছে ভ্যাটিকান সিটির, জনসংখ্যা প্রায় ৯০০ জন। তবে প্রতিবছর দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে জনসংখ্যা। এর ভালো মন্দ দুইই রয়েছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট বলছে, ২০৫০ সালে চিনের সম্ভাব্য জনসংখ্যা হবে ১৩১ কোটিরও বেশি। ওই সময়ে অনেকটাই এগিয়ে যাবে ভারত সম্ভাব্য জনসংখ্যা ১৬৬ কোটিরও বেশি। যা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে বিশেষজ্ঞদের মনে। এক্ষেত্রে দেশে পরিবার পরিকল্পনা বা জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রকল্প আবশ্যিক ভাবে কার্যকর করা উচিত বলে অভিমত অনেকের। খাদ্য, বাসস্থান এবং কর্মসংস্থান নিয়ে এমনিতেই রয়েছে নানা সমস্যা। দেশে কমছে চাষযোগ্য জমির পরিমাণও। জন বিস্ফোরণ হলে, সেক্ষেত্রে খাদ্য সংকটের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে। আর্থিক অবস্থার উন্নতি হলেও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ ভারতের কাছে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    মোহন ভাগবতের মত

    এ বিষয়ে আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত জনসংখ্যার স্থিতাবস্থা বজায় রাখার পক্ষে কথা বলেন। তিনি জানান, জনসংখ্যার ভারসাম্য যেন নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। দেশের সকলের জন্য জনসংখ্যা নীতি প্রযোজ্য হওয়া উচিত, বলে মনে করেন তিনি। জনসংখ্যা (India) ভারসাম্য হারালে ভৌগলিক সীমারেখার ওপর প্রভাব পড়বে। ধর্মভিত্তিক জনসংখ্যার ভারসাম্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যা সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য হওয়া উচিত। এই বিষয়টি আর অগ্রাহ্য করা উচিত হবে না বলেও তাঁর মত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Smartphone Addicted Countries: বিশ্বের স্মার্টফোন আসক্ত দেশগুলির শীর্ষে কে? ভারতের স্থান কত?

    Smartphone Addicted Countries: বিশ্বের স্মার্টফোন আসক্ত দেশগুলির শীর্ষে কে? ভারতের স্থান কত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মজার ছলে অনেকেই বলেন, আগে ছিল জলের আরেক নাম জীবন, বর্তমানে তা হয়েছে ফোনের আর এক নাম জীবন। ফোন ছাড়া এক মুহূর্ত থাকতে পারেন না বর্তমান প্রজন্ম। তবে শুধুমাত্র ইয়ং জেনারেশন নয় বার্ধক্যের একাকিত্বও অনেকটাই মেটায় ফোন। ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব এসবই এখন সময় কাটানোর সঙ্গী বলা যেতে পারে। বিশ্বজুড়ে এমন স্মার্টফোনের আসক্তি আজকে চর্চার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এনিয়ে গবেষণা সামনে এসেছে ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের। এই গবেষণাতে দেখা যাচ্ছে শুধু ভারতই নয় আরও একাধিক দেশ রয়েছে যেগুলি স্মার্টফোনে আসক্ত (Smartphone Addicted Countries)।

    তালিকা অনুযায়ী সবথেকে স্মার্টফোন আসক্ত (Smartphone Addicted Countries) এই ২৪ দেশ

        চিন
        সৌদি আরব
        মালয়েশিয়া
        ব্রাজিল
        দক্ষিণ কোরিয়া
        ইরান
        কানাডা
        তুর্কি
        ইজিপ্ট
        নেপাল
        ইতালি
        অস্ট্রেলিয়া
        ইজরায়েল
        সার্বিয়া
        জাপান
        ব্রিটেন
        ভারত
        মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
        রোমানিয়া
        নাইজেরিয়া
        বেলজিয়াম
        সুইজারল্যান্ড
        ফ্রান্স
        জার্মানি 

    সমীক্ষার বিশ্লেষণ

    ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমীক্ষা অনুযায়ী চিন রয়েছে সবার ওপরে। এই দেশে মোবাইল ডিভাইস ও তার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সব থেকে বেশি। বিশ্বব্যাপী সবথেকে বেশি জনসংখ্যা হল চিনে এবং সেখানকার ইলেকট্রনিক্স পণ্যের বাজারও ব্যাপক বিস্তৃত। অন্যদিকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা সৌদি আরব বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলির মধ্যে একটি। এখানেও স্মার্টফোন ব্যবহারের সংখ্যা বাকি দেশের থেকে অনেক বেশি। সবথেকে আশ্চর্যের তথ্য হল, প্রথম তিনে থাকা তিনটি দেশই এশিয়ার। অর্থাৎ চিন, সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া। এর থেকেই বোঝা যায় ইউরোপ এবং আমেরিকার থেকে বেশি স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয় এশিয়াতে।

    ভারতের (India) অবস্থান ১৭ নম্বরে

    উক্ত গবেষণা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে, স্মার্টফোনের আসক্তির (Smartphone Addicted Countries) দিক থেকে ভারতের (India) অবস্থান ১৭ নম্বরে। ভারতের আগে রয়েছে ব্রিটেন এবং পরে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। সবথেকে বেশি জনবহুল দেশ হিসেবে চিনের পরেই ভারতের স্থান। তারপরেও ভারত অনেকটাই পিছনে রয়েছে স্মার্টফোনের আসক্তির (Smartphone Addicted Countries) দিক থেকে। আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, আমেরিকায় ৯৭ শতাংশ নাগরিক আছেন যাঁদের কাছে মোবাইল রয়েছে। অন্য একটি গবেষণা অনুযায়ী জানা যাচ্ছে, ৪৮ শতাংশ স্মার্টফোন ব্যবহারকারী চিন্তায় পড়ে যান যখন তাঁদের ফোনের ব্যাটারি ২০ শতাংশ বা তার নিচে নেমে যায়। এর নাম দেওয়া হয়েছে মনোফোবিয়া। ইন্টারনেট বা মোবাইল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার যে ভয় তাকেই বলা হয় মনোফোবিয়া।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi In Austria: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়”, অস্ট্রিয়ায় বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভারত বিশ্বকে বুদ্ধ দিয়েছে, যুদ্ধ নয়।” বুধবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Austria)। এদিন ভিয়েনায় (India Austria Relation) প্রবাসী ভারতীয়দের সম্মেলনে ভাষণ দিচ্ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেখানেই তিনি বলেন, “ভারত বিশ্ব সেরা হওয়ার জন্য নিরন্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। উজ্জ্বলতম হতে চাইছে। সব চেয়ে বড় হওয়ার চেষ্টা করছে। পৌঁছতে চাইছে উচ্চতম মাইলস্টোনে।”

    শান্তির ললিত বাণী (PM Modi In Austria)

    তামাম বিশ্বকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছেন বুদ্ধের দেশের প্রতিনিধি নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষিতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। অস্ট্রিয়া সফরে গিয়েও তিনি বার্তা দিয়েছেন এই বলে যে, “এটা যুদ্ধের সময় নয়”। ভিয়েনায় প্রবাসী ভারতীয়দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালেও তিনি ফের শোনালেন ‘বুদ্ধ’-বাণী। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হাজার হাজার বছর ধরে আমরা আমাদের জ্ঞান ও দক্ষতাকে শেয়ার করে চলেছি। আমরা বিশ্বকে যুদ্ধ দিইনি, দিয়েছি বুদ্ধ।” তিনি বলেন, “ভারত সবসময় বিশ্বকে শান্তি এবং সমৃদ্ধি দিয়েছে। তাই একবিংশ শতাব্দীতে ভারত তার ভূমিকাকে মজবুত করতে চলেছে।”

    প্রতীক্ষার অবসান

    প্রসঙ্গত, রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের আমন্ত্রণে দু’দিনের রাশিয়া সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখান থেকে উড়ে যান অস্ট্রিয়ায়। ইন্দিরা গান্ধীর অস্ট্রিয়া সফরের পর তিনিই একমাত্র প্রধানমন্ত্রী, যিনি পা রেখেছেন ভিয়েনায়। তাঁর অস্ট্রিয়া সফরকে অর্থপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “৪১ বছর পর ভারতের এক প্রধানমন্ত্রী এই দেশ সফরে এলেন। এই দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হয়েছে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্তে। সেটি হল, এ বছর ভারত ও অস্ট্রিয়ার বন্ধুত্বের ৭৫তম বর্ষ পূর্তি।”

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi In Austria) বলেন, “ভারত ও অস্ট্রিয়া ভৌগোলিকভাবে দুই প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে প্রচুর সাদৃশ্য রয়েছে। গণতন্ত্রই দুই দেশকে এক সূত্রে বেঁধেছে। আমাদের মধ্যে বিনিময় হয়েছে মূল্যবোধ, স্বাধীনতা, সাম্য, বহুত্ববাদ। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাও রয়েছে দুই দেশে। আমাদের সমাজ বহুসংস্কৃতির। দুই দেশই জয়গান গায় বৈচিত্রের। এই সব মূল্যবোধ প্রতিফলিত হয় নির্বাচনে।” প্রধানমন্ত্রী যখন বিশ্বকে (India Austria Relation) আরও একবার ‘যুদ্ধ নয়, শান্তি চাই’ বার্তা দিচ্ছেন, তখন সভাস্থল বারংবার মুখরিত হচ্ছে ‘মোদি’, ‘মোদি’ ধ্বনিতে (PM Modi In Austria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Om Birla: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    Om Birla: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন স্পিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে (BRICS Forum) ভারতীয় সংসদীয় দলের নেতৃত্ব দেবেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা (Om Birla)। ১১-১২ জুলাই রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত হবে ১০তম ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরাম। এই ফোরামেই যোগ দেবে ভারতীয় সংসদীয় দল, যার নেতৃত্ব দেবেন লোকসভার স্পিকার।

    প্রতিনিধি দলে কারা থাকবেন? (Om Birla)

    ভারতীয় সংসদীয় এই প্রতিনিধি দলে থাকবেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান হরিবংশ, রাজ্যসভার সেক্রেটারি জেনারেল পিসি মোদি, রাজ্যসভার সাংসদ শম্ভুশরণ প্যাটেল, লোকসভার মহাসচিব উৎপল কুমার সিং, লোকসভা সচিবালয়ের যুগ্ম সচিব অঞ্জনি কুমার-সহ আরও কয়েকজন। ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে ফি বছর একটি করে বিষয়ের ওপর আলোচনা করা হয়। এবারের থিম হল, ‘রোল অফ পার্লামেন্টস ইন স্ট্রেনদেনিং মাল্টিল্যাটারালিজম ফর জাস্ট গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড সিকিউরিটি’। ব্রিকসের সদস্য দেশগুলি হল ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চিন, দক্ষিণ আফ্রিকা, ইরান, মিশর, ইথিওপিয়া এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত।

    কী বললেন লোকসভার স্পিকার?

    এক্স হ্যান্ডেলে লোকসভার স্পিকার লিখেছেন, “সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত দশম ব্রিকস পার্লামেন্টারি ফোরামে আইপিডির নেতৃত্ব দিচ্ছি। ব্রিকস এবং আমন্ত্রিত দেশগুলির সঙ্গে ইন্টার পার্লামেন্টারি সহযোগিতা মজবুত করতে মুখিয়ে রয়েছি। এই সফরে ভাইব্র্যান্ট ইন্ডিয়ান প্রবাসীদের সঙ্গে কখন সাক্ষাৎ করতে পারব, সেদিকেও তাকিয়ে রয়েছি।” এই ফোরামে (Om Birla) গিয়ে লোকসভার স্পিকার বিভিন্ন দেশের স্পিকারদের সঙ্গে যোগ দেবে পার্শ্ববৈঠকে। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ভারতের অবস্থানও স্পষ্ট করবেন তিনি। মস্কোয় ভারতীয় বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন তিনি।

    আর পড়ুন: “এটা যুদ্ধের সময় নয়, সমর্থনযোগ্য নয় সন্ত্রাসবাদও”, অস্ট্রিয়ায় বললেন মোদি

    এই ফোরামে মূলত দু’টি বিষয়ে তাঁর বক্তব্য পেশ করবেন লোকসভার স্পিকার। একটি হল, ‘ব্রিকস পার্লামেন্টারি ডাইমেনশন – পসিবিলিটিজ অফ স্ট্রেনদেনিং ইন্টার পার্লামেন্টারি কো-অপারেশন’ এবং ‘রোল অফ পার্লামেন্টস ইন ওভারকামিং থ্রেটস রিলেটেড টু ফ্র্যাগমেন্টেশন অফ দ্য মিউচুয়াল ট্রেডিং সিস্টেম অ্যান্ড দ্য কনসিকোয়েন্সেস অফ গ্লোবাল ক্রাইসিস’। ব্রিকস সম্মেলনের শেষে পাশ হবে জয়েন্ট স্টেটমেন্ট।

    প্রসঙ্গত, এবারের ব্রিকস সম্মেলনে (BRICS Forum) আমন্ত্রিত দেশ হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আজারবাইজান, আর্মেনিয়া, বেলারুশ, কিরগিজ রিপাবলিক, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান এবং তুর্কিমেনিস্তানের প্রতিনিধিরাও (Om Birla)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Terrorists Attacked: দেশের সেবায় ২ মাসে শহিদ ২ ভাই! শোকে পাথর উত্তরাখণ্ডের নেগি পরিবার

    Terrorists Attacked: দেশের সেবায় ২ মাসে শহিদ ২ ভাই! শোকে পাথর উত্তরাখণ্ডের নেগি পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের জঙ্গি হামলা জম্মু-কাশ্মিরে (Jammu and Kashmir)। ৩০ এপ্রিলের পর ৭ জুলাই। প্রথম শোক সামলে উঠতে না উঠতেই এল দ্বিতীয় দুঃসংবাদ। দু’মাসের ব্যবধানে শহিদ হলেন একই পরিবারের দুই সন্তান। ঘটনার জেরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ছে সমগ্র পরিবার। শোকে কার্যত পাথর হয়ে গিয়েছেন বাবা-মা।  

    ঠিক কী ঘটেছিল? (Terrorists Attacked)

    জানা গিয়েছে, সোমবার বিকেলে কাঠুয়া (Kathua) জেলার মাছেদি এলাকায় রুটিন টহলদারি চালাচ্ছিল সেনাবাহিনী। ঠিক সেই সময় সেনার কনভয় লক্ষ্য করে অতর্কিতে হামলা (Terrorists Attacked) চালায় একদল জঙ্গি। এই হামলায় শহিদ হন ৫ সেনা জওয়ান। তাঁদেরই একজন ২৬ বছরের আদর্শ নেগি। 
    আর এর আগে ৩০ এপ্রিল রাতে উত্তরাখণ্ডের গ্রামের বাড়িতে এসেছিল এই একই দুঃসংবাদ। শোকে পাথর হয়ে গিয়েছিল নেগি পরিবার। আদর্শর খুড়তুতো দাদা অর্থাৎ পরিবারের বড় সন্তান ৩৩ বছরের মেজর প্রণয় নেগি আর নেই। লেহতে ডিউটি করার সময় অক্সিজেনের অভাবে শহিদ (Terrorists Attacked) হয়েছিলেন তিনি। আর তাঁর মৃত্যুর দুমাসের মধ্যেই ফের দুঃসংবাদ পেল নেগি পরিবার।

    বিএসসি পাশ করে সেনায় যোগ 

    ২০১৮ সালে গারওয়াল রাইফেলসে যোগ দিয়েছিলেন আদর্শ। তাঁর বাবা কৃষক। পরিবারে রয়েছে মা, ভাই ও দিদি। পরিবার তরফে জানা গিয়েছে, ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অত্যন্ত ভালো ছিলেন তিনি। গারওয়াল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি পাশ করে সেনায় যোগ দেন রাইফেলম্যান হিসেবে। শারীরিক দিক থেকেও ছিলেন দারুণ ফিট। এবার সেই তরুণের আকস্মিক শহিদ (Terrorists Attacked) হওয়ার খবরে ভেঙে পড়েছে গোটা নেগি পরিবার। 

    আরও পড়ুন: দুধের গাড়িতে ধাক্কা, উল্টে গেল বাস, উত্তরপ্রদেশে পথ দুর্ঘটনায় মৃত অন্তত ১৮

    শোকে পাথর পরিবার (Terrorists Attacked) 

    এদিন আদর্শর মৃত্যুর খবর তাঁর উত্তরাখণ্ডের গ্রামে পৌঁছতেই কান্নায় ভেঙে পড়ে নেগি পরিবার। দু’মাসের ব্যবধানে দুই সন্তানকে হারিয়ে শোকস্তব্ধ উত্তরাখণ্ডের তেহরি জেলার থাটি দেগার গ্রাম। এ প্রসঙ্গে আদর্শের কাকা বলবন্ত সিং নেগি বলেন, ”মাত্র দু’মাস আগে দেশ রক্ষায় নিয়োজিত পরিবারের এক সন্তানকে হারিয়েছি। সে ছিল মেজর। আর সোমবার আদর্শকে হারালাম।”
    অন্যদিকে, আদর্শ নেগির বাবা দলবীর সিং নেগি বলেন, “গত রবিবার ওর সঙ্গে কথা বললাম। ও তখন খাচ্ছিল। বলল-এখনই দৌড়তে হবে। বিয়েবাড়ির জন্য শেষবার ছুটি নিয়ে গ্রামে এসেছিল ছেলে। যদিও মার্চ মাসে বিয়ে মিটলে ও আবার সেনাবাহিনীতে ফিরে গিয়েছিল।”  তিনি আরও বলেন, ”দু’মাসের ব্যবধানে দুই সন্তানকে হারালাম। গাড়ওয়াল এবং কুমায়ুন থেকে যাঁরা সেনায় কাজ করতে যান, তাঁরা প্রায়ই শহিদ হন। সরকারকে বলব এই নিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নিতে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: অস্ট্রিয়ায় পৌছলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি, চ্যান্সেলরের সঙ্গে নৈশভোজ, আজ কূটনৈতিক বৈঠক

    PM Modi: অস্ট্রিয়ায় পৌছলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি, চ্যান্সেলরের সঙ্গে নৈশভোজ, আজ কূটনৈতিক বৈঠক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া সফর শেষে, মঙ্গলবার রাতে অস্ট্রিয়ায় (Austria) পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৪১ বছর পর কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ভিয়েনা গেলেন। আজ, বুধবার অস্ট্রিয়ার প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভ্যন ডের বেলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন প্রধানমন্ত্রী। দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে এই সফর মোদির৷ 

    ৪১ বছর পর অস্ট্রিয়ায় (PM Modi)

    ১৯৮৩ সালে প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী অস্ট্রিয়া সফরে এসেছিলেন। এরপর নরেন্দ্র মোদিই (PM Modi) প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী, যিনি অস্ট্রিয়া (Austria) সফরে গেলেন। প্রধানমন্ত্রী ভিয়েনায় পৌঁছতেই তাঁকে স্বাগত জানাতে আসেন সে দেশের চ্যান্সেলর। তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ে ছবিও পোস্ট করেন মোদি। মঙ্গলবার বিমানমন্দরে মোদিকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রিয়ার বিদেশমন্ত্রী আলেকজেন্ডার শ্যালেনবার্গ এবং সেদেশে ভারতের রাষ্ট্রদূত শম্ভু কুমারন৷ এদিন মোদিকে স্বাগত জানানো হয় ‘বন্দে মাতারম’ গানের সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রীর জন্য এই বিশেষ গান পরিবেশন করেন অস্ট্রিয়ান শিল্পীরা। 


    চ্যান্সেলরের সঙ্গে নৈশভোজ (PM Modi)

    মঙ্গলবারই ভিয়েনা পৌঁছে দেশের চ্যান্সেলার কার্ল নেহামারের সঙ্গে নৈশভোজ সারেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi)। তাঁরা দুজনে সেলফিও তোলে। কার্লকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মোদি লেখেন, “উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য চ্যান্সেলারকে ধন্যবাদ৷ আগামিকালের আলোচনার জন্য অপেক্ষা করছি৷ ভবিষ্যতে বিশ্বের উন্নতি স্বার্থে দুই দেশ এভাবেই একসঙ্গে চলবে৷”

    এই সফরের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলার৷ এক্স হ্যান্ডেলে মোদির সঙ্গে তোলা ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছেন, “অস্ট্রিয়াতে আপনাকে স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দিত হয়েছি। দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে অস্ট্রিয়া এবং ভারতের (Austria-India Relation) মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে। আমার আশা দু’দেশের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক আলোচনা ফলপ্রসূ হবে৷” 

    আরও পড়ুন: আধুনিক জীবনেও প্রাসঙ্গিক আয়ুর্বেদ! পেশির জোর বাড়ায় প্রকৃতির যে যে উপাদান

    প্রধানমন্ত্রীর সারাদিন

    আজ, বুধবার অস্ট্রিয়ার (Austria) প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভ্যন ডের বেলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দ্বিপাক্ষিক বৈঠক সারবেন অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর কার্ল নেহামারের সঙ্গে। পাশাপাশি ভারত ও অস্ট্রিয়ার শিল্পপতিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী ও অস্ট্রিয়ার চ্যান্সেলর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RBI: দেশে নয়া কর্মসংস্থান হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ, বলছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    RBI: দেশে নয়া কর্মসংস্থান হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ, বলছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেস্টিনেশন ২০৪৭। প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে এনডিএ-র সর্বসম্মত নেতা বিজেপির নরেন্দ্র মোদি। এই মোদি জমানায়ই তরতরিয়ে হচ্ছে ভারতের উন্নতি। বিভিন্ন সময় নানা সমীক্ষায় করা রিপোর্টে উঠে এসেছিল এই ছবি। এবার জানা গেল, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে দেশে নয়া কর্মসংস্থানের (Jobs) সৃষ্টি হয়েছে ৪ কোটি ৭০ লাখ।

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের রিপোর্ট (RBI)  

    সোমবার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) তরফে প্রকাশিত একটি রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির এই খবর। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, কর্মসংস্থান বৃদ্ধির হারও। ২০২২-’২৩ অর্থবর্ষে যেখানে এই হার ছিল ৩.২ শতাংশ, গত অর্থবর্ষে (২০২৩-’২৪) এই হারই বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারে জমা পড়া নানান তথ্য বিশ্লেষণ করে ২৭টি ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের হার খতিয়ে দেখেছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। এই ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে কৃষি, মৎস্য, খনি এবং শিল্পোৎপাদন। প্রসঙ্গত, এই ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারেই বিশ্লেষণ করা হয় শিল্পোৎপাদন ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত পরিসংখ্যান।

    আর্থিক বৃদ্ধির হার বেড়েছে

    মোদি জমানায় যে ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির হার বেড়েছে, সম্প্রতি তা জানিয়েছিল বেসরকারি সংস্থা ‘সিটিগ্রুপ ইন্ডিয়া’। তারা জানিয়েছিল, ভারতে আর্থিক বৃদ্ধির (RBI) হার ৭ শতাংশ। এই রিপোর্টেই বলা হয়েছিল, বর্তমান আর্থিক বৃদ্ধির হার বজায় থাকলে বছরে ৮০ থেকে ৯০ লাখ কর্মসংস্থান তৈরি হতে পারে। সোমবার কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক জানিয়ে দেয়, ‘পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে’ এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ‘ক্লেমস’ তথ্যভান্ডারের পরিসংখ্যান অনুসারে দেশে নতুন করে চাকরি হয়েছে ৮ কোটি।

    আর পড়ুন: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    প্রসঙ্গত, ‘পিরিয়ডিক লেবার ফোর্স সার্ভে’র সাম্প্রতিক রিপোর্টে বলা হয়েছিল, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে ভারতে বেকারত্বের হার কমেছে ৩.২ শতাংশ। ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে এই হার ছিল ৬.১ শতাংশ। এই সংস্থা এই রিপোর্ট তৈরি করেছিল জুলাই-জুন পর্বে।

    গত মাসে সরকার যে ফর্মাল এমপ্লয়মেন্ট ডেটা প্রকাশ করেছিল, তাতেও দেখা গিয়েছে, ২০২৪ অর্থবর্ষে ৩১ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ ফর্মাল ওয়ার্কফোর্সে যোগ দিয়েছেন। এই সময় এমপ্লয়িজ স্টেট ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশনে যোগ দিয়েছেন ২১ মিলিয়ন মানুষ। আর এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড স্কিমে যোগ দিয়েছেন ১০ মিলিয়ন মানুষ। অর্থনীতিবিদ সুপর্ণ মৈত্র বলেন, “রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) পরিসংখ্যানকে অস্বীকার করা যায় না। নিশ্চয়ই দেশে কর্মসংস্থানের (Jobs) হার বৃদ্ধি পেয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi In Russia: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    PM Modi In Russia: ভারতে আরও ৬টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র গড়বে রাশিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতকে পারমাণবিক শক্তিতে (nuclear power units) সমৃদ্ধ করতে চায় রাশিয়া! অন্তত এমনই ইঙ্গিত মিলল মঙ্গলবার, রাশিয়ান স্টেট নিউক্লিয়ার এনার্জি কোম্পানি রোসাটমের কথায়। সংস্থাটি জানিয়েছে, ভারতে আরও ছ’টি পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র তৈরির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছে তারা। সোমবারই দু’দিনের সফরে রাশিয়ায় গিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi In Russia)।

    পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার (PM Modi In Russia)

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের আমন্ত্রণেই রাশিয়ায় গিয়েছেন মোদি। সেখানে মোদি-পুতিনের দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হওয়ার কথা। এই বৈঠকেই সস্তায় শক্তি সরবরাহ রবহার এবং অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা দুই রাষ্ট্রপ্রধানের। লো-কার্বন শক্তির উৎস হিসেবে বিশ্বে ক্রমেই বাড়ছে পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার। ২০২৯ সালের মধ্যে এর ব্যবহার আরও বাড়বে। ইউরেনিয়ামের চেয়েও সস্তা হওয়ায় তামাম বিশ্ব ঝুঁকছে পারমাণবিক শক্তির দিকে।

    ভারতে ইতিমধ্যেই চালু হয়েছে দুটি ইউনিট

    মোদির এই সফর ভারত-রাশিয়ার ২২তম শীর্ষ সম্মেলন। ১৯তম দ্বিপাক্ষিক শীর্ষ সম্মেলনে স্বাক্ষরিত চুক্তি মোতাবেক ২০১৮ সালেই ভারতে ছ’টি নয়া পারমাণবিক কেন্দ্র (PM Modi In Russia) নিয়ে চলছে আলোচনা। ভারতকে ১০০ থেকে ২০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন মডিউলার রিঅ্যাক্টর দেওয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে পুতিনের দেশ। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ৬ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন কুদানকুলাম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে সাহায্য করছে রাশিয়া। ভারতে প্রথম দু’টি ইউনিট চালু হয় যথাক্রমে ২০১৩ ও ২০১৬ সালে। দু’টি কেন্দ্রই হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন। শেষের পথে আরও দু’টি ইউনিট নির্মাণের কাজ। ২০২১ সালেও শুরু হয়েছে আরও দু’টি পারমাণবিক কেন্দ্র নির্মাণের কাজ।

    আর পড়ুন: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা আগেই বলেছিলেন, “কুদানকুলাম পারমাণবিক পাওয়ার প্ল্যান্ট ইউনিট এক এবং দুই ইতিমধ্যেই কাজ করতে শুরু করেছে। ইউনিট তিন এবং ছয়ের কাজও চলছে জোরকদমে।” তিনি বলেন, “ভারতের শক্তি সুরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে রাশিয়া বরাবরই একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।” প্রসঙ্গত, ২০২২ ও ২০২৩ সালে রাসাটম কুদানকুলামে পারমাণবিক জ্বালানি সরবরাহ করেছিল। তবে শক্তির জন্য ভারত কেবল রাশিয়ার ওপরই নির্ভর করে (nuclear power units) নেই। জ্বালানি সংগ্রহের জন্য নয়াদিল্লি স্পট চুক্তি করেছে কাজাখস্তান, ফ্রান্স, উজবেকিস্তান এবং কানাডার সঙ্গেও (PM Modi In Russia)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    Pakistan: ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে ঘুরছে পাকিস্তান, অথচ ভিক্ষুকদের পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশবাসীর মুখে দু’মুঠো অন্ন জোগাতে নিজেই ভিক্ষের ঝুলি নিয়ে বিশ্বের দরবারে ঘুরছে পাকিস্তান (Pakistan)। সেই পাকিস্তান সরকারই কিনা এবার বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দু’হাজারেরও বেশি ভিক্ষুকের (Beggars) পাসপোর্ট। পুণ্যার্থীর ছদ্মবেশে পাকিস্তানের বহু মানুষে ছোটেন সৌদি আরব, ইরান এবং ইরাকের মতো ইসলামিক রাষ্ট্রগুলিতে। সেখানে গিয়েই খুলে ফেলেন তীর্থযাত্রীর মুখোশ।

    ‘বেওসা’ বন্ধে পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত (Pakistan)

    পুণ্যার্থীর বেশে যিনি এসেছিলেন এই সব দেশে, সে-ই তিনিই কিনা মুখোশ সরিয়ে রেখে হয়ে পড়েন ভিখিরি! এতে বিশ্বের দরবার কলঙ্কিত হচ্ছে পাকিস্তানের ভাবমূর্তি। সেই কারণেই দু’হাজারেরও বেশি ভিক্ষুকের পাসপোর্ট বাতিল করতে চলেছে পাক সরকার। পাকিস্তানের ‘ডন’ সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী সাত বছরের জন্য বাতিল করা হবে এই পাসপোর্টগুলি। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে এরকম একাধিক চক্র রয়েছে। এই চক্রের মাধ্যমেই পুণ্যার্থীর বেশে বিদেশে নিয়ে যাওয়া হয় ভিক্ষুকদের। তার পরেই দিব্যি চলে ‘বেওসা’। পাক সংবাদ মাধ্যমের খবর, এই এজেন্টদেরও পাসপোর্ট বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে সরকার।

    তীর্থে যাওয়ার নাম করে গিয়ে ভিক্ষে!

    সৌদি আরব, ইরাক এবং ইরানে রয়েছে ইসলামিক একাধিক তীর্থক্ষেত্র। সেই তীর্থ দর্শনে যাওয়ার নাম করে গিয়ে তীর্থক্ষেত্রগুলিতে ভিক্ষে করতে বসে যান এজেন্টের মাধ্যমে পাকিস্তান থেকে যাওয়া লোকজন (Pakistan)। পাক সংবাদ মাধ্যম সূত্রেই খবর, সৌদি আরব, ইরাক এবং ইরানের শতকরা ৯০ শতাংশ ভিক্ষুকই পাকিস্তানি নাগরিক। এদের অনেকের কাছেই বৈধ কাগজপত্র না থাকায় প্রায়ই ঠাঁই হয় বিভুঁইয়ের জেলে। ফলে ওই দেশগুলিতে ক্রমেই বাড়ছে ভিনদেশি বন্দির সংখ্যা।

    গেল অক্টোবরে মুলতান বিমানবন্দরে বিমান থেকে নামিয়ে দেওয়া হয় ১৬ জন পাকস্তানিকে। এঁদের মধ্যে নারীদের পাশাপাশি ছিল কয়েকজন শিশুও। তীর্থযাত্রার নাম করে এঁদের ভিক্ষে করতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল বলে অভিযোগ। গত ডিসেম্বরেও মুলতান বিমানবন্দর থেকে বের করে দেওয়া হয় ন’জন ভিক্ষুককে।

    আর পড়ুন: গাড়ি চালাচ্ছেন পুতিন, সওয়ার মোদি, রাশিয়ায় ‘দুই হুজুরের গপ্পো’

    পাকিস্তানের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে। সৌদি আরব, চিন মায় আন্তর্জাতিক অর্থ ভান্ডারের দুয়ারেও বারংবার হাত পেতেছে পাকিস্তানের সরকার। কেউ বাড়িয়ে দেয়নি সাহায্যের হাত। রাজনৈতিক অস্থিরতা, ইসলামি সন্ত্রাসবাদ, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ভুল অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত পাকিস্তানকে ঠেলে দিয়েছে খাদের কিনারে। তা সত্ত্বেও বিদেশে দেশের সম্মান বাঁচাতে মরিয়া পাক (Pakistan) সরকার। সেই কারণেই পাসপোর্ট বাতিলের সিদ্ধান্ত ভিক্ষুকদের (Beggars)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share