Tag: India

India

  • Amit Shah: “বিশ্বের পছন্দের গন্তব্য ভারত এবং গুজরাট”, ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মঞ্চে বললেন শাহ

    Amit Shah: “বিশ্বের পছন্দের গন্তব্য ভারত এবং গুজরাট”, ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মঞ্চে বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তামাম বিশ্বে আজ যদি কোনও দেশ বিনিয়োগের জন্য প্রত্যেকের পছন্দের গন্তব্য হয়, তাহলে সেটা ভারত এবং গুজরাট।” ভাইব্র্যান্ট গুজরাট গ্লোবাল সামিট ২০২৪ এর অনুষ্ঠানের শেষ দিনে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। শুক্রবার ছিল এই অনুষ্ঠানের শেষ দিন। এদিনই আরও একবার ভারত ও গুজরাটের ঢক্কানিনাদ বাজিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    কী বললেন শাহ

    তিনি বলেন, “২০১৪ সালে যখন প্রধানমন্ত্রী হন নরেন্দ্র মোদি, তখন বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকায় ১১ নম্বরে নাম ছিল ভারতের। আর আজ, দেশের ঠাঁই হয়েছে এই তালিকার পাঁচ নম্বরে। আর মোদি তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর দেশের জায়গা হবে তিন নম্বরে।” শাহ (Amit Shah) বলেন, “২০০৩ সালে গান্ধীনগর থেকে যাত্রা শুরু হয় উন্নতির। পরে পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পৌঁছায় ভারত। আর আজ এই অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে উন্নত ভারতের একটা নতুন সঙ্কল্প শুরু হল। তা হল ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত পরিণত হবে উন্নত ভারতে।”

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট

    তিনি বলেন, “এই অনুষ্ঠান কেবল গুজরাটকে সাহায্য করছে না, গোটা দেশের অর্থনীতিতে এর প্রভাব পড়ছে। দেশের অনেক রাজ্য ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের মডেল অনুসরণ করছে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেপেলপমেন্টের কিছু মডেলও তারা গ্রহণ করছে।” এদিনের অনুষ্ঠানে পূর্বতন মনমোহন সিংহের সরকারকেও একহাত নিয়েছেন শাহ। বলেন, “বিশ্বের দরবারে ওই সময়টা একটা কলঙ্কের স্পটের মতো। আর আজ, আমাদের একটা ভাইব্র্যান্ট স্পট রয়েছে। দেশ তার জার্নি শুরু করেছিল একজন বোবা প্রধানমন্ত্রী থেকে। পৌঁছেছে একজন ভিজিওনারি এবং ভাইব্র্যান্ট প্রধানমন্ত্রীর জমানায়।” শাহ (Amit Shah) বলেন, “ভাইব্র্যান্ট গুজরাট সামিট দেশকে পথ দেখাচ্ছে।”

    আরও পড়ুুন: মেঝেতে বিছানা, ব্রাহ্মমুহূর্তে শয্যাত্যাগ, রাম মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠার আগে কঠোর ব্রতে মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    SKAO: তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ, গুরুত্বপূর্ণ অবদান ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৈরি করা হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় রেডিও টেলিস্কোপ। এই কাজে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে ভারতও। গবেষকদের অনুমান, এর ফলে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের অনেক গুরুত্বপূর্ণ জটিল রহস্যের সমাধান সম্ভব হবে। এত শক্তিশালী টেলিস্কোপ আগে বানানো হয়নি। ব্রহ্মাণ্ডের প্রাচীনতম ছায়াপথগুলি কীভাবে কোটি কোটি বছর ধরে তৈরি হয়েছিল এবং সময়ে সঙ্গে সঙ্গে কোটি কোটি বছর ধরে সেগুলি কেমনভাবে বিবর্তিত হয়েছে সেই সম্পর্কে তথ্য সন্ধান করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। এর ফলে, ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের স্বচ্ছ ধারণা দিতে সক্ষম হবে এই টেলিস্কোর। এই যন্ত্রের প্রকল্পের নাম হয়েছে ‘স্কোয়ার কিলোমিটার অ্যারে অবজারভেটরি’ (SKAO)। 

    নক্ষত্রপুঞ্জ অধ্যয়ন করবে (SKAO)

    জানা গিয়েছে, ব্রহ্মাণ্ডের সমস্ত পরিদৃশ্যমান জগতের নক্ষত্রপুঞ্জ সম্পর্কে অধ্যয়ন করবে এই রেডিও টেলিস্কোপ। সেই সঙ্গে গবেষণার নানা সহযোগিতা করবে এই দূরবীক্ষণযন্ত্র। এই প্রকল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ভারত। এই বৃহৎ যন্ত্র নির্মাণে ভারত ১২৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে। ‘স্কাও’ প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল এক বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিশ্বের বৃহত্তম রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্র তৈরি করা।

    বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র

    স্কাও- মহাবিশ্বে সমস্ত দৃশ্যমান নক্ষত্রপুঞ্জকে নিয়ে গবেষণা করবে বলে জানা গিয়েছে। এই টেলিস্কোপটি অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিস্তৃত দূরত্বের মধ্যে থাকা হাজার হাজার সংখ্যক রেডিও অ্যান্টেনার সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করব। যদি ঠিকঠাক ভাবে সফল ভাবে তৈরি করা যায় তাহলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দূরবীক্ষণ যন্ত্র। এই যন্ত্রের কাজ দুই ধাপে প্রস্তুত করা হবে। প্রথম ধাপের কাজ ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে শুরু হয়েছিল। তবে আগামী ২০২৯ সালের মধ্যে এই কাজ শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। এই যন্ত্রের কার্যক্ষমতা অন্যান্য রেডিও দূরবীক্ষণ যন্ত্রের তুলানয় ৫০ গুণ বেশি।

    কোন কোন দেশ অংশ গ্রহণ করছে

    স্কাও প্রকল্পটি ১৬টি দেশ যৌথ ভাবে তৈরি করছে। এই দেশগুলি হল- ভারত, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা, চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রিটেন, পর্তুগাল, স্পেন, সুইৎজারল্যান্ড, ফ্রান্স, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন এবং ইতালি। তবে স্কাও (SKAO) টেলিস্কোপের নির্মাণ হবে মূলত অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Afghanistan: দুরন্ত দুবে, আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম টি-২০ ম্যাচে সহজ জয় ভারতের

    India vs Afghanistan: দুরন্ত দুবে, আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম টি-২০ ম্যাচে সহজ জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে দাপুটে জয় ভারতের। কনকনে মোহালিতে আফগানদের ৬ উইকেটে হারিয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে ১-০ তে এগিয়ে গেলেন রোহিতরা।‌ প্রথমে ব্যাট করে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫৮ রান তোলে আফগানিস্তান। জবাবে ১৭.৩ ওভারে জয়সূচক রানে পৌঁছে যায় ভারত। ৬০ রানে অপরাজিত শিবম দুবে। টি-২০ বিশ্বকাপের আগে শেষ সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের সিরিজ এটা। এখানেই দলের কম্বিনেশন দেখে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে কোচ দ্রাবিড়ের সামনে।

    রোহিতের প্রত্যাবর্তন

    গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর জাতীয় দলে এই ফর্ম্যাটে ফিরেছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। ব্যাটার রোহিতের শুরুটা যদিও ভালো হল না। শুভমনের ভুলে শূন্য হাতে রান আউট হয়ে ফেরেন তিনি।  ১৪ মাস পর টি-টোয়েন্টিতে ভারতের হয়ে খেলতে নেমে শূন্য রানে ফিরলেন রোহিত। তা-ও আবার রান আউট হয়ে। মাঠেই শুভমনের উপর ক্ষোভ উগরে দেন রোহিত।

    দুরন্ত দুবে

    ব্যাটে, বলে দাপট দেখালেন শিবম দুবে। তিনি ২ ওভার বল করে ৯ রান দিয়ে একটি উইকেট নেন। সেই সঙ্গে ব্যাট হাতে অর্ধশতরান। পেস বোলিংয়ের সঙ্গে তাঁর ব্যাটিং ভারতকে ভরসা দিচ্ছে। হার্দিক পাণ্ডিয়া চোট পেলে এবার দুবের কথা ভাবা যেতেই পারে। ৪০ বলে ৬০ রান করেন তিনি। শেষ পর্যন্ত থেকে ম্যাচও জেতান। ভারতীয় দলে পেসার অলরাউন্ডার হিসাবে হার্দিকের অভাব ঢাকার এক জনকে প্রয়োজন ছিল। চোটপ্রবণ হার্দিক মাঝে মধ্যেই খেলতে পারেন না। সেই জায়গা নিতে ব্যর্থ হয়েছেন শার্দূল ঠাকুর। শিবম যদি ধারাবাহিক ভাবে খেলতে পারেন তাহলে আগামী দিনে তাঁকে নিয়মিত দলে দেখা যেতেও পারে। ম্যাচের সেরা হন দুবে।

    ম্যাচে ভারতের দাপট 

    এদিন টসে জিতে আফগানিস্তানকে ব্যাট করতে পাঠান অধিনায়ক রোহিত শর্মা। শুরু থেকে উইকেট না পেলেও রান দিচ্ছিলেন না ভারতীয় বোলারেরা। সেই চাপেই উইকেট দিয়ে যান ওপেনার রহমনুল্লা গুরবাজ। অক্ষর প্যাটেলের বলে স্টাম্পড হন তিনি। অধিনায়ক ইব্রাহিম জাদরান করেন ২৫ রান। তাঁর উইকেট নেন শিবম দুবে। শেষ দিকে নবি ঝোড়ো ইনিংস খেলেন। ভারতের হয়ে ২ উইকেট নেন মুকেশ কুমার। তিনি ৪ ওভারে ৩৩ রানও দেন। রবি বিষ্ণোই ৩ ওভারে ৩৫ রান দেন। তিনি কোনও উইকেট পাননি।

    এদিন ঠান্ডায় বল করা বেশ কঠিন হচ্ছিল বোলারদের পক্ষে। বল ধরা কঠিন হচ্ছিল। তার মধ্যেও রিঙ্কু সিং দুর্দান্ত ক্যাচ ধরেন। পাঞ্জাবের এই মাঠে ঠান্ডায় কাঁপতে দেখা যায় সকলকে। ম্যাচের দিন আম্পায়ারদের দেখা গেল গ্লাভস পরে থাকতে। ভারতীয় ক্রিকেটারেরাও ম্যাচের আগে গ্লাভস পরেছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    Maldives: মলদ্বীপে বাড়তে পারে মৌলবাদ, জঙ্গি কার্যকলাপ, মাদক পাচার, বলছেন গোয়েন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপের (Maldives) রাষ্ট্রপতি পদে রয়েছেন চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক। তার জেরে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি জোরালো হচ্ছে দ্বীপরাষ্ট্রে। দেশের এই টালমাটাল পরিস্থিতিতে মুসলমান অধ্যুষিত এই দেশে মাথাচাড়া দিতে পারে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ, বেড়ে যেতে পারে মাদক পাচারের মতো ঘটনাও।

    একাধিক জঙ্গিগোষ্ঠীর ডেরা 

    মলদ্বীপে ইরাক এবং সিরিয়ার জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসআইএসের ডেরা রয়েছে। ঘাঁটি গেড়েছে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা। এই অঞ্চলে মাদক পাচারকারীদের অন্যতম বড় আখড়াও এই দ্বীপরাষ্ট্র। গোয়েন্দাদের দাবি, মলদ্বীপের নির্জন দ্বীপগুলিতে মাদক কারবার চলে রমরমিয়ে। দ্বীপরাষ্ট্রের জেলগুলিতে বসে ব-কলমে এগুলি চালায় গ্যাংস্টারেরা। ভারত মহাসাগরের বুকের এই দ্বীপরাষ্ট্রে (Maldives) ইসলামিক মৌলবাদের রমরমা। এই মৌলবাদীরাই ফান্ডিং করছে বড় বড় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে।

    ফান্ডিং করছে চিন, পাকিস্তান

    দেশের শাসনের রাশ যাতে ভারতের মতো মিত্র দেশপন্থী কোনও নেতার হাতে চলে না যায়, তাই এই ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলিকে নানাভাবে প্রলোভিত করছে চিনা সরকার এবং পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে খবর, পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা এখানে আখড়া গড়ে চালাচ্ছে গ্লোবাল কার্যকলাপ। ২০০৮ সালে মুম্বইয়ে ঘটে ২৬/১১-র ঘটনা। তার ঠিক দু’ বছর পরে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে গিয়েছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পি চিদম্বরম। তখনই তিনি মলদ্বীপ সরকারকে লস্করকে ঠাঁই না দিতে অনুরোধ করেছিলেন। কয়েক বছর সেসব বন্ধ থাকার পর মলদ্বীপে ফের মাথাচাড়া দিয়েছে বিভিন্ন জঙ্গিগোষ্ঠী।

    আরও পড়ুুন: “এই কংগ্রেস নেহরুর, গান্ধীর নয়”, অযোধ্যার আমন্ত্রণ ফেরানোয় ‘হাত‘কে নিশানা পদ্মের

    সূত্রের খবর, মলদ্বীপের কুর্সিতে চিনপন্থী মুইজ্জু বসতেই বাড়তি ইন্ধন পায় জঙ্গিগোষ্ঠীগুলি। তারপর থেকে ক্রমেই বাড়ছে রমরমা। সূত্রের খবর, দক্ষিণ এশিয়ায় মাদক পাচার এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হাত ধরাধরি করে চলে। আইএসআইএস-কে-র অন্যতম মাথা উমর নাসির ভাট গ্রেফতার হয়েছিল ২০২১ সালে। গোয়েন্দাদের জেরায় এই জঙ্গি নেতা কবুল করেছিল, বাংলাদেশ ও মলদ্বীপ ভিত্তিক মুসলমান আমিরদের সঙ্গে তার নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে। এদের মাধ্যমে সে সন্ত্রাসবাদী প্রচার নেটওয়ার্ক গড়ে তুলত। গোয়েন্দারা জেনেছেন, জঙ্গি নাসির মলদ্বীপের সেনাবাহিনীতে চাকরি নিতে গিয়েছিল স্রেফ মলদ্বীপ ভিত্তিক আইএসআইএসের চাঁইকে মেটিরিয়াল সরবরাহ করবে বলে। তবে ধরা পড়ে যাওয়ায় সে স্বপ্ন আর সফল হয়নি নাসিরের (Maldives)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: মোদি-মন্তব্যে উত্তাল দ্বীপরাষ্ট্র, জোরালো হচ্ছে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি

    India Maldives Row: মোদি-মন্তব্যে উত্তাল দ্বীপরাষ্ট্র, জোরালো হচ্ছে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য মুইজ্জু মন্ত্রিসভার তিন মন্ত্রীর। তার জেরে গদি টলোমলো মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর (India Maldives Row)। প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবিও উঠেছে দ্বীপরাষ্ট্রে।

    কী বলছেন বিরোধীরা?

    মলদ্বীপের সাংসদ তথা পার্লামেন্টে বিরোধী দলনেতা আলি আজিম ওই দাবি জানিয়েছেন। মোদির অপমান সম্পর্কে বিদেশমন্ত্রী মুশা জামিরকে কেন জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে না, সে বিষয়ে পার্লামেন্টকে প্রশ্ন করতে বলছেন মলদ্বীপের আর এক সাংসদ মিকালী নাসিম। দিন কয়েক আগে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে সেখানকার কিছু ছবি ও ভিডিও আপলোড করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারই কয়েকটির কমেন্টে প্রধানমন্ত্রীকে পুতুল ও জোকার বলে মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। ঘটনার জেরে মলদ্বীপ সফর বাতিল করেন ভারতীয়রা।

    অশনি সঙ্কেত দেখছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা

    মলদ্বীপ বয়কটের ডাক দেওয়া হয় ভারতীয় পর্যটকদের তরফে। যেহেতু মলদ্বীপের সিংহভাগ পর্যটকই ভারতীয় এবং তারা মলদ্বীপ ভ্রমণের সিদ্ধান্ত বাতিল করায় অশনি সঙ্কেত দেখেন সে দেশের পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষ। তাঁরাও ভারতের কাছে ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন। ভারতের কাছে (India Maldives Row) ক্ষমা চাওয়ার দাবি তোলেন মলদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারাও। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে ওই মন্ত্রীদের সাসপেন্ড করে মুইজ্জু সরকার। তা সত্ত্বেও কমেনি ক্ষোভের আঁচ। তার পর থেকে মলদ্বীপে ক্রমেই জোরালো হচ্ছে প্রেসিডেন্ট পদ থেকে মুইজ্জুকে বরখাস্ত করার দাবি। আজিম বলেন, “মুইজ্জুকে পদ থেকে সরাতে যা করতে হয়, করব। তাঁকে অপসারণের জন্য আমরা অনাস্থা প্রস্তাব আনব।” এক্স হ্যান্ডেলে তিনি লেখেন, “আমরা চাই দেশের বিদেশনীতিতে স্থিতাবস্থা বজায় থাকুক। কোনও প্রতিবেশী দেশকে কোণঠাসা করার চেষ্টা বন্ধ হোক।”

    আরও পড়ুুন: মুইজ্জুর ভারত সফরে আগ্রহ দেখায়নি নয়াদিল্লি, কেন জানেন?

    পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেসের নেতা চিনপন্থী মুইজ্জুকে দুষে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষত মেরামতের ডাক দিয়েছেন মলদ্বীপের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির চেয়ারম্যান ফয়াজ ইসমাইলও। মুইজ্জুর বিরুদ্ধে মলদ্বীপ-ভারত সম্পর্ক নষ্ট করার অভিযোগে সোচ্চার হয়েছেন মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী আহমেদ দিদি। তাঁর সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন মুইজ্জুর দল পিপলস ন্যাশনাল কংগ্রেসের বেশ কয়েকজন নেতাও। প্রসঙ্গত, ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছিলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন রাষ্ট্রপতিও। ওই মন্ত্রীদের মন্তব্য ঘৃণার্হ্য বলেও মন্তব্য করেছিলেন প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি (India Maldives Row)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: মুইজ্জুর ভারত সফরে আগ্রহ দেখায়নি নয়াদিল্লি, কেন জানেন?

    India Maldives Row: মুইজ্জুর ভারত সফরে আগ্রহ দেখায়নি নয়াদিল্লি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হওয়ার পরে পরে ভারত সফরে আসতে চেয়েছিলেন চিনপন্থী মহম্মদ মুইজ্জু (India Maldives Row)। তবে ভারত বিশেষ আগ্রহ না দেখানোয় ভারত-দর্শন হয়নি মুইজ্জুর। এহেন পরিস্থিতিতে সম্প্রতি মলদ্বীপের জুনিয়র তিন মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় দ্বীপরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক আক্ষরিক অর্থেই তলানিতে এসে ঠেকেছে।

    উদাসীন ভারত

    অথচ ভারত মলদ্বীপের পরম মিত্র দেশ। এহেন এক দেশের শাসকের ভারত সফর নিয়ে নয়াদিল্লির ‘শৈত্য’ বুঝিয়ে দেয়, চিনের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধায় মুইজ্জুর প্রতি ভারত উদাসীন। সম্প্রতি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়ে সেখানকার কিছু ছবি ও ভিডিও আপলোড করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তারই কয়েকটি ছবির কমেন্টে প্রধানমন্ত্রীকে পুতুল ও জোকার বলে মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। ঘরে-বাইরে চাপের মুখে পড়ে ওই মন্ত্রীদের সাসপেন্ড করে সরকার। তার পরেও অবশ্য মলদ্বীপের প্রতি ভারতের ক্ষোভের আঁচ স্তিমিত হয়নি এতটুকুও। যার প্রমাণ,  অতি সম্প্রতি মলদ্বীপের বিভিন্ন হোটেলের ১৪ হাজার টিকিট বাতিল করেছেন ভারতীয় পর্যটকরা।

    জানুন কারণ

    কী কারণে মলদ্বীপের (India Maldives Row) নয়া শাসকের প্রতি এই শৈত্য প্রদর্শন ভারতের? আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, এর প্রধান কারণ তিনটি। প্রথম কারণটি হল, মুইজ্জু চিনপন্থী। ক্ষমতায় বসেই মলদ্বীপে নিযুক্ত ভারতীয় সেনাদের দেশে ফিরে যেতে বলে মুইজ্জু সরকার। দ্বিতীয় কারণটি হল, ক্ষমতা দখল করতে গিয়ে মুইজ্জু লাগাতার ভারত-বিরোধী প্রচার করে চলেছিলেন। সর্বোপরি, প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নিয়েই মুইজ্জু প্রথা ভেঙে ভারতের পরিবর্তে তুরস্ক এবং সংযুক্ত আরব আমিরশাহি সফরে গিয়েছিলেন। অথচ তাঁর পূর্বসূরিরা প্রথমে ভারত সফর করতেন। পরে যেতেন অন্যত্র।

    আরও পড়ুুন: ব্যর্থ চিন! ভুটানের নয়া প্রধানমন্ত্রী ‘ভারতের বন্ধু’ শেরিং তোবগে, শুভেচ্ছা মোদির

    এই তিন কারণে নয়াদিল্লি বুঝে যায়, ভারতের প্রতি মুইজ্জু সরকারের মনোভাব কী। তাই তুরস্ক এবং আরব আমিরশাহি সফর সেরে মুইজ্জু যখন ভারত সফরের সিদ্ধান্ত নেন, তখন আর বিশেষ আগ্রহ দেখায়নি নয়াদিল্লি। অগত্যা চিন সফরের সিদ্ধান্ত নেন মুইজ্জু। এই সফরের মধ্যেই মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য তাঁর তিন মন্ত্রীর। যার জেরে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক প্রশ্নের মুখে। শুধু তাই নয়, মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করছেন হাজার হাজার ভারতীয়। প্রসঙ্গত, মলদ্বীপে যাঁরা বেড়াতে যান, তাঁদের সিংহভাগই ভারতীয় (India Maldives Row)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pervez Musharraf: মৃত্যুর পরও পারভেজ মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড পাক শীর্ষ আদালতের

    Pervez Musharraf: মৃত্যুর পরও পারভেজ মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড পাক শীর্ষ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি প্রয়াত হয়েছেন। তবে তাঁকে দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের সাজা বহাল রাখল পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্ট। সে দেশের বিশেষ আদালত প্রয়াত প্রেসিডেন্ট পারভেজ মুশারফকে (Pervez Musharraf) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। যদিও তার প্রায় সাত বছর আগেই পাকিস্তান ছেড়ে প্রয়াত সেনা প্রধান আশ্রয় নিয়েছিলেন দুবাইয়ে। ক্রিমিনাল ট্রায়াল এড়াতেই দুবাইয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট।

    মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল বিশেষ আদালত 

    বুধবার পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের চার বিচারপতির বেঞ্চে শুনানি হয় এই মামলার। বেঞ্চের নেতৃত্বে ছিলেন প্রধান বিচারপতি কাজি ফিরোজ ইসা। ২০১৯ সালের ১৭ ডিসেম্বর মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড দেয় পাকিস্তানের বিশেষ আদালত। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারি এবং অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়ে ওই সাজা দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। যে সময় ওই অসাংবিধানিক সিদ্ধান্ত মুশারফ নিয়েছিলেন, সেই সময় ক্ষমতায় ছিল পাকিস্তান মুসলিম লিগ নওয়াজ। মুশারফের (Pervez Musharraf) তরফে করা আবেদন খারিজ করে পাক সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, একাধিক নোটিশ পাওয়ার পরে পারভেজ মুশারফের উত্তরসূরিরা মামলাটি নিয়ে নাড়াচাড়া করেননি। মুশারফের আইনজীবী সলমান সফদর বলেন, “আদালত যখন মুশারফের করা আবেদনের শুনানি করার সিদ্ধান্ত নেয়, তখন আমি ওঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলাম। কিন্তু তাঁরা তাতে সাড়া দেননি।”

    দুবাইয়ে প্রয়াত মুশারফ

    গত বছর ৫ ফেব্রুয়ারি দুবাইয়ে প্রয়াত হন পাকিস্তানের একনায়ক শাসক মুশারফ। বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর। বীরবিক্রমে দেশ শাসন করলেও, প্রয়াত একনায়ক শাসককে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে হয় বিদেশে। ভারতের সঙ্গে নিবিড় যোগ ছিল মুশারফের। তাঁর পরিবার বাস করতেন দিল্লিতে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় তাঁর পরিবার চলে যান পাকিস্তানে। পরে হয়ে ওঠেন সে দেশের একনায়ক (Pervez Musharraf)।

    আরও পড়ুুন: ‘ইডি অফিসারদের ওপর হামলাকারীদের বঙ্গরত্ন দেওয়া হবে’, তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    মুশারফ পাকিস্তানের সেনা প্রধান হওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরেই বাসে করে লাহোরে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটলবিহারী বাজপেয়ী। তিনি যখন পড়শি দেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি করার চেষ্টা করছিলেন, তখনই কার্গিল সেক্টর দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করেছিল পাক সেনা। যার জেরে শুরু হয় কার্গিল যুদ্ধ। যে যুদ্ধে ধরাশায়ী হয় পাক সেনা (Pervez Musharraf)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • India Maldives Row: ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা, এবার চিনকে পর্যটক পাঠানোর অনুরোধ মলদ্বীপের

    India Maldives Row: ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা, এবার চিনকে পর্যটক পাঠানোর অনুরোধ মলদ্বীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করে বিপাকে মলদ্বীপ সরকার। প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করায় হাজার হাজার ভারতীয় পর্যটক বয়কট করতে শুরু করেন দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপকে (India Maldives Row)। বিমান-হোটেলের টিকিট বাতিল করতে থাকেন শ’য়ে শ’য়ে ভারতীয় পর্যটক। নিত্যদিন সেই সংখ্যার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। যার জেরে পর্যটন ব্যবসা ভয়ঙ্করভাবে মার খাবে বলে ইঙ্গিত পেয়ে যায় মলদ্বীপ সরকার।

    চিনা প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ

    ঠেলায় পড়ে মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অনুরোধ জানালেন আরও বেশি করে পর্যটক পাঠানোর। বর্তমানে পাঁচ দিনের চিন সফরে রয়েছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানেই পর্যটক-ভিক্ষে করেছেন মুইজ্জু। কেবল তাই নয়, মলদ্বীপে বিশেষ পর্যটন অঞ্চল গড়ার জন্য চিনের সঙ্গে ৫ কোটি ডলারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেন মুইজ্জু। মঙ্গলবার ফুজিয়ান প্রদেশের একটি বিজনেস ফোরামে বক্তৃতা (India Maldives Row) দেন মুইজ্জু। তিনি বলেন, “প্রাক অতিমারি পর্বে চিন আমাদের প্রধান বাণিজ্য সহযোগী ছিল। আমরা আবার সেই পরিস্থিতিতে ফিরতে চাই।” এর পরেই মলদ্বীপে আরও বেশি করে চিনা পর্যটকরা যাতে যান, সেই আবদার করেন দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। 

    বিপাকে মলদ্বীপ সরকার

    সম্প্রতি কেন্দ্রশাসিত লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কিছু ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল সমাজমাধ্যমে। অভিযোগ, এর পরেই মলদ্বীপের তিন জুনিয়র মন্ত্রী মরিয়ম শিউনা, মালশা শরিফ এবং মাহজুম মাজিদ কয়েকটি ছবিতে প্রধানমন্ত্রীকে পুতুল ও জোকার বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এর পরেই আক্ষরিক অর্থে মলদ্বীপ বয়কটের হিড়িক পড়ে যায়। দলে দলে ভারতীয় পর্যটক মলদ্বীপ ভ্রমণের সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেন। মলদ্বীপ বয়কটের ডাকও দেন ভারতীয় পর্যটকরা। বিপাকে পড়ে যায় মলদ্বীপ সরকার।

    আরও পড়ুুন: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের

    ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়ে মুইজ্জু সরকার। বাধ্য হয়ে সাসপেন্ড করা হয় অভিযুক্ত তিন মন্ত্রীকে। যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপেরই দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ও মহম্মদ নাসির। তাঁরা সাফ জানিয়ে দেন, ভারত মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এমন মন্তব্য বড়সড় প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে (India Maldives Row)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের জেলে বন্দি মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সঈদ (Hafiz Saeed)। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার সাতটি আলাদা আলাদা মামলায় তাকে ৭৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে পাকিস্তানের আদালত। এমনই জানাল রাষ্ট্রসংঘ।

    গ্লোবাল টেররিস্ট

    মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে গ্লোবাল টেররিস্ট বলে দেগে দেয় রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকায়ও রয়েছে লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজের নাম। তার মাথার দাম এক কোটি ডলার ঘোষণা করেছিল আমেরিকা। মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গি পাকিস্তানে বহাল তবিয়তে রয়েছে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। পাকিস্তানের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনেও সে অংশ নিতে পারে বলে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। এহেন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রসংঘ জানিয়ে দিল, ২০২০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে পাকিস্তানে জেল খাটছে হাফিজ (Hafiz Saeed)।

    হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ

    গত সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানকে হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানিয়েছিল ভারত। তবে যেহেতু ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই, তাই হাফিজকে যে ভারত তার জিম্মায় পাবে না, তা এক প্রকার জানাই ছিল। সম্প্রতি সে কথা জানিয়ে দিয়েছে পাক বিদেশমন্ত্রকও। মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা বালোচ বলেন, “ভারত সরকারের অনুরোধ গ্রহণ করেছে পাকিস্তান। তারা তথাকথিত আর্থিক তছরুপ মামলায় জড়িত হাফিজ সঈদের প্রত্যর্পণ চাইছে। কিন্তু এটাও মনে রাখা প্রয়োজন যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনও প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই।”

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    মুম্বই হামলার মূল চক্রী হাফিজ। ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গেও যোগ ছিল হাফিজের। হাফিজের বিরুদ্ধে নাশকতার ৭টি অভিযোগ রয়েছে। মুম্বই হামলার প্রধান ষড়যন্ত্রী যে হাফিজ, ভারত একাধিকবার তার স্বপক্ষে প্রমাণও দিয়েছে পাকিস্তানকে। তার পরেও হাফিজকে ভারতের হাতে তুলে দেয়নি পাক সরকার। মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি হাফিজকে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে পাকিস্তান তাকে নাশকতায় মদত দিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছিল। হাফিজের বিষয়ে রাষ্ট্রসংঘে নালিশও জানিয়েছিল ভারত। সেসবে অবশ্য বিশেষ কাজ হয়নি। পাকিস্তানের নিরাপদ আশ্রয়েই রয়েছে হাফিজ। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, হাফিজ বাইরে থাকলে প্রাণহানির সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ‘আশ্রয়’ দেওয়া হয়েছে জেলে। যেখানে কারাদণ্ড ভোগ করার নামে বহাল তবিয়তে রয়েছে কুখ্যাত এই জঙ্গি (Hafiz Saeed)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি।” মলদ্বীপকাণ্ডে (India Maldives row) এবার জানিয়ে দিল কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত চিন। ভারত বিরোধিতা করার জন্য মলদ্বীপকে চিনের তরফে কোনও উসকানিও দেওয়া হয়নি বলে সাফ জানিয়ে দিল বেজিং।

    ঘটনার নেপথ্যে চিনা উসকানি?

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় ব্যাপক হইচই হয় দেশজুড়ে। যেহেতু মলদ্বীপের নয়া প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু চিনপন্থী হিসেবেই পরিচিত, তাই অনেকের ধারণা চিনের তরফে উসকানি পেয়েই ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। এই ঘটনায় (India Maldives row) সোমবার দায় ঝেড়ে ফেলল ড্রাগনের দেশ। কিছুদিন আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিল একদলীয় চিনের সরকারি দৈনিক ‘গ্লোবাল টাইমস’। সেই গ্লোবাল টাইমসেই এদিন বলা হয়েছে, আমরা মলদ্বীপকে সমান স্তরের সহযোগী ভাবি এবং তাদের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করি।

    চিন সফরে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

    বর্তমানে চিন সফরে গিয়েছেন মুইজ্জু। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কের যাতে আর অবনতি না হয়, সেই কারণেই বেজিং ভারতকে বার্তা দিল বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা। কারণ, মলদ্বীপে শিক্ষা-সহ নানা ধরনের উন্নতিতে দ্বীপরাষ্ট্রকে সহযোগিতা করছে ভারত। গত সেপ্টেম্বরে মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-বিরোধী নানা পদক্ষেপ করেছেন মলদ্বীপের চিনপন্থী এই শাসক। এহেন আবহে সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কয়েকটি ছবি এবং ভিডিও তিনি পোস্ট করেছিলেন সমাজমাধ্যমে। সেই ছবি এবং ভিডিও ভাইরালও হয়।

    আরও পড়ুুন: বালু ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে হবে! সিদ্ধান্ত কোর কমিটির বৈঠকে

    অভিযোগ, মলদ্বীপের তিন মন্ত্রী মরিয়ম শিউনা, মালশা শরিফ এবং মাহজুম মাজিদ কিছু ছবিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। আপত্তিকর মন্তব্য করা হয় ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হয় ওই তিন জুনিয়র মন্ত্রীকে। মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করতে থাকেন ভারতীয় পর্যটকরা। চাপে পড়ে যায় দ্বীপরাষ্ট্র। কারণ মলদ্বীপে ফি বছর যত পর্যটক আসেন, তার সিংহভাগই ভারতীয়। মুইজ্জুর বিরোধীরা তড়িঘড়ি জানিয়ে দেন, মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্য তাঁদেরই, মলদ্বীপের সাধারণ মানুষের নয়। এমতাবস্থায় মলদ্বীপকাণ্ড নিয়ে হাত ধুয়ে ফেলল চিনের শি জিনপিং সরকার। জানিয়ে দিল, “ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আমরা শ্রদ্ধা করি। ভারতের সঙ্গ ছাড়তে চিন কখনওই বলেনি মলদ্বীপকে (India Maldives row)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share