Tag: Jadavpur University

Jadavpur University

  • Jadavpur University: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    Jadavpur University: ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ! ছাত্র মৃত্যুর পর যাদবপুরে উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর মৃত্যুর পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) গেলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। সেখানে গিয়ে তিনি বলেন, ” রাজ্যপাল পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর আমার জীবনের অন্যতম দুঃখের দিন। ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ ঘটেছে। এটা খুব দুঃখের বিষয়। ক্যাম্পাসের ভিতরেও হিংসার প্রবেশ ঘটেছে। এটা তার বহিঃপ্রকাশ।”

    কী বললেন রাজ্যপাল

    সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল স্পষ্ট বলেন, হিংসা বর্জিত বাংলার পাশাপাশি হিংসা বর্জিত বিশ্ববিদ্যালয়ও চান তিনি। সূত্রের খবর, সে কারণেই আজকের দিনটিকে ক্যাম্পাসে অ্যান্টি-ভায়োলেন্স ডে হিসাবে পালন করার ঘোষণা করেন তিনি। শুধু তাই নয়, কী ভাবে স্বপ্নদীপের মৃত্যু হয়েছে তা জানার জন্য তাঁর বাবার সঙ্গেও কথা বলেন। ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে তার সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। কথা বলেন পুলিশ-প্রশাসনের সঙ্গেও। কথা বলেন স্বপ্নদীপের সহপাঠীদের সঙ্গে। কিন্তু, যেহেতু তদন্ত চলছে তাই তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি তিনি। তবে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তদন্ত কমিটির সঙ্গে মিনিটে মিনিটে যোগাযোগ রাখবে রাজভবন। 

    আরও পড়ুন: আজ আসছেন মোহন ভাগবত! ‘পঞ্চায়েত রাজ’ সম্মেলন সহ একগুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে রাজ্যে নাড্ডাও

    রাজ্যপালের দুঃখপ্রকাশ

    ইতিমধ্যেই ছাত্র-মৃত্যুর ঘটনায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত করছে পুলিশ। সঠিক তদন্তের দাবিতে এদিন সকাল থেকেই দফায় দফায় অরবিন্দ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখায়  একাধিক ছাত্র সংগঠন। উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যেই সন্ধ্যাবেলা ক্যাম্পাসে আসেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যপাল ক্যাম্পাসে ঢুকতেই পড়ুয়াদের স্লোগানের তীব্রতা আরও বাড়তে থাকে। ছাত্রের মৃত্যু নিয়ে রাজ্যপাল দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “একজন তরুণকে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ , সময়ে হারালাম আমরা। একটা গাছকে আমরা কেটে ফেললাম পুরোপুরি বড় হওয়ার আগেই। যে গাছটি খুব সুন্দর ফুল, ফল দিতে পারতো। আমাদের শপথ নিতে হবে, যে নতুন প্রজন্মের মধ্য হিংসার প্রবেশ ঘটতে দেব না আমরা।”

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Jadavpur University: রাজ্যপালের নির্দেশে পদত্যাগ করলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    Jadavpur University: রাজ্যপালের নির্দেশে পদত্যাগ করলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাসখানেক আগেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) অস্থায়ী উপাচার্য হিসেবে অমিতাভ দত্তকে নিয়োগ করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শুক্রবার অমিতাভ দত্ত উপাচার্য পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। প্রশাসনিক সূত্রে খবর পাওয়া গিয়েছে যে, রাজ্যপালের নির্দেশেই এই পদত্যাগ। প্রসঙ্গত, রাজ্যের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পদাধিকার বলে আচার্য হন রাজ্যপাল। 

    রাজভবনের সঙ্গে বিকাশ ভবনের দ্বন্দ্ব

    রাজভবনের সঙ্গে বিকাশ ভবনের দ্বন্দ্ব ক্রমশই বাড়তে থাকে তখন থেকে যখন উপাচার্য নিয়োগের দায়িত্ব রাজ্যপাল নিজে হাতে নেন। এই আবহে এই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক অমিতাভ দত্তকে উপাচার্যের দায়িত্ব দিয়েছিলেন রাজ্যপাল। শুক্রবার তাঁর নির্দেশেই পদত্যাগ করলেন অমিতাভ দত্ত (Jadavpur University)। এবিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, ‘‘এ বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। উনিই তাঁকে নিয়োগ করেছিলেন। উনিই তাঁকে ইস্তফা দিতে বলেছিলেন। তা ছাড়া উনি উপাচার্যের সুযোগ সুবিধাও নিচ্ছেন না।’’ প্রসঙ্গত, শুক্রবার উপাচার্য নিয়োগ প্রক্রিয়াকে রাজ্য সরকারের হাতে রাখতে সার্চ কমিটি তৈরিতে উদ্যোগী হয়েছে শাসক দল। এবং সেই মতো বিধানসভায় পাশ করা হয়েছে একটি সংশোধনী বিল। ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি (সংশোধনী) ল বিল ২০২৩’। এই আইনের দ্বারা স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করতে পারবে সরকার।  বিধানসভায় এই বিল যখন পাশ হচ্ছে তখন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সমেত বিজেপি বিধায়করা এর বিরোধিতা করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।

    রাজভবনে বিজেপি বিধায়করা

    নিয়ম অনুযায়ী, রাজ্য বিধানসভায় পাশ হওয়া বিল রাজ্যপাল সই করলে তখনই তা আইনে পরিণত হয়। এই আইনের দ্বারা উপাচার্য নিয়োগের যাবতীয় ক্ষমতা সরকার নিজেদের হাতে নিতে চাইছে। বিজেপির পরিষদীয় দলের মুখ্য সচেতক তথা উত্তরবঙ্গের বিধায়ক মনোজ টিগ্গার নেতৃত্বে শুক্রবারই এক প্রতিনিধি দল রাজভবন পৌঁছায় এবং রাজ্যপালের কাছে তাঁরা অনুরোধ জানান যে ওই বিলে যাতে তিনি স্বাক্ষর না করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ambikesh Mahapatra: ১১ বছর পর কার্টুনকাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি! ‘‘গণতন্ত্রপ্রিয় নাগরিকের জয়’’, প্রতিক্রিয়া অম্বিকেশ মহাপাত্রর

    Ambikesh Mahapatra: ১১ বছর পর কার্টুনকাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি! ‘‘গণতন্ত্রপ্রিয় নাগরিকের জয়’’, প্রতিক্রিয়া অম্বিকেশ মহাপাত্রর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ১১ বছরের আইনি লড়াইয়ের পর কার্টুনকাণ্ড থেকে নিষ্কৃতি পেলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়নের অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্র।  শুক্রবার ক্রবার রাতে আদালতের এক নির্দেশনামা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে একথা জানিয়েছেন অধ্যাপক নিজে। আদালতের এই নির্দেশকে নাগরিকের বাকস্বাধীনতার জয় বলে দাবি করেছেন তিনি। 

    কী ঘটেছিল

    ২০১২ সালে রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদীকে সরিয়ে মুকুল রায়কে তাঁর জায়গায় বসানোর পরে সত্যজিতের ফেলুদা-কাহিনি ‘সোনার কেল্লা’র সংলাপ বসানো একটি মিম শেয়ার করেন অম্বিকেশ। ফেসবুকে ব্যঙ্গচিত্র বা মিম শেয়ার করার অভিযোগে ২০১২ সালে‌র ১২ এপ্রিল অম্বিকেশকে গ্রেফতার করে পূর্ব যাদবপুর থানার পুলিশ। পরে জামিন পান। কিন্তু চার্জশিট দিয়ে মামলা চালিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। ২০২১-এর সেপ্টেম্বরে আলিপুরের মুখ্য বিচারবিভাগীয় বিচারকের কাছে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করেন অম্বিকেশ। এর পরে আলিপুরের অতিরিক্ত দায়রা বিচারকের এজলাসে আবেদনের শুনানি হয়।  অম্বিকেশ এ দিন ‘সোনার কেল্লা’র সংলাপের ঢঙেই বলছেন, ‘‘এত দিনে মামলাটা ‘ভ্যানিশ’ হল!’’সঙ্গে আগে যে তৃণমূল নেতারা আয়োজন করে তাঁকে মারধর করেছিলেন তাঁদের গ্রেফতারি দাবি করেছেন অধ্যাপক।

    আরও পড়ুন: সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের পর এবারে তৃণমূলের যুবনেতা কুন্তলের জোড়া ফ্ল্যাটে ইডির হানা!

    অম্বিকেশের দাবি 

    আইনিভাবে মামলা প্রত্যাহারের পর এদিন অম্বিকেশবাবু বলেন, এই মামলার কোনও আইনি সারবত্তা ছিল না। রাজ্য সরকার তার পুলিশ ও গুন্ডাদের দিয়ে মামলাটাকে জীবিত রেখেছিলেন। অম্বিকেশের কথায়, ‘‘একটি কার্টুন শেয়ার করার জন্য আমি পাড়ায় শাসক দলের কর্মীদের নিগ্রহ, হুমকি, পুলিশি জুলুমের শিকার হয়েছি। লকআপে রাত কাটাতে হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর সচিবালয়, পুলিশ থেকে নিম্ন আদালতকে কাজে লাগিয়ে এত দিন অনর্থক হেনস্থা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এঁদের বিরুদ্ধে আমার জয় মানে গণতন্ত্রপ্রিয় নাগরিকেরই জয়!’’তিনি দাবি করেন, মমতা ক্ষমতায় আসার পর থেকে তাঁর স্বৈরতান্ত্রিক চেহারাটা বেরিয়ে পড়েছিল। কেউ তার সমালোচনা করতে পারবে না, ব্যঙ্গ করতে পারবে না। করলে হামলা করবে। এখনো বিভিন্ন পোর্টেলের লোকজনকে ডেকে ধমকাচ্ছে, তৃণমূল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • IIT Kharagpur:ভারত-সেরা বাংলার খড়গপুর আইআইটি জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে, পিছিয়ে নেই যাদবপুরও

    IIT Kharagpur:ভারত-সেরা বাংলার খড়গপুর আইআইটি জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে, পিছিয়ে নেই যাদবপুরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলা আবার জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসনে। বিশ্বের দরবারে ফের জায়গা করে নিল খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। খড়গপুর আইআইটি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় স্থান পেয়েছে। সম্প্রতি ৫০০ সেরা প্রযুক্তিগত শিক্ষাক্ষেত্রের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেই তালিকায় উপরের দিকেই স্থান পেয়েছে বাংলার এই দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় গোটা দেশের মধ্যে একমাত্র রাজ্য সরকার পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় যা বিশ্বসেরার তালিকায় স্থান পেয়েছে।
    খড়গপুর আইআইটি ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে বিশ্বের ১০১ নম্বরে রয়েছে। বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে ১০১ নম্বরে থাকা বিরাট সাফল্য বলেই মনে করা হচ্ছে। আর যাদবপুরও খুব বেশি পিছিয়ে নেই। কলা ও হিউম্যানিটসের বিচারে এই বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের সেরা ৫০০-র মধ্যে একটি। একমাত্র রাজ্য পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়।
    কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি ব়্যাঙ্কিংয়ের হিসাবে পঠন-পাঠন বিষয় অনুযায়ী খড়গপুর আইআইটি দেশের শ্রেষ্ঠ তিন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের মধ্যে একটি। ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজির নিরিখে দেশের তিনটি শ্রেষ্ঠ কলেজের মধ্যে একটি হল খড়গপুর আইআইটি। আর আর্টস ও হিউম্যানিটিসের বিচারে দেশের সেরা পাঁচে রয়েছে বাংলার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।
    খড়গপুর আইআইটি ১৯টি বিষয়ে বিশ্বের সেরা ১০০-র মধ্যে নিজের স্থান করে নিয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মিনারেল অ্যান্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং। এই বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ৩৭। ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগে খড়গপুর আইআইটির ব়্যাঙ্কিং ছিল ৯০। এখন তারা উঠেছে এসেছে ৮০-তে।
    খড়গপুর আইআইটি বড় চমক দিয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বহু বিভাগেই সেরা। এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিতে খড়গপুর আইআইটি-র স্থান এক নম্বরে। শুধু এগ্রিকালচাল ও ফরেস্টিই নয়, স্ট্যাটিস্টিক্স ও অপারেশনাল রিসার্চেও খড়গপুর আইআইটি প্রথম স্থান অর্জন করে রয়েছে দেশের বুকে। মিনারেল ও মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও তারা দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। পরিবেশবিদ্যাতেও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে খড়গপুর আইআইটি।

LinkedIn
Share