Tag: Kerala

Kerala

  • Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    Wayanad Landslide: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে! একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনী এলাকা বিপর্যয়ের মুখে, তবুও একবারও স্থান পরিদর্শনে এলেন না সাংসদ রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। ইতিমধ্যেই এ নিয়ে সমালোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে মারাত্মকভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধীর নির্বাচনী এলাকা ওয়েনাড় (Wayanad Landslide)। গ্রামের পর গ্রাম তলিয়ে গিয়েছে নদীতে। নিশ্চিহ্ন হয়েছে রাস্তা। ভেঙে পড়েছে অসংখ্য বাড়ি। ঠিক যেন মৃত্যুপুরী। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতেও একবারের জন্যও এলাকা পরিদর্শন করেননি কংগ্রেস নেতা। 

    বাতিল রাহুলের ওয়েনাড় সফর (Rahul Gandhi)

    ৩১ জুলাই বিপর্যস্ত ওয়েনাড় সফরের (Wayanad Landslide) কথা ছিল রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর। কিন্তু এখনও এক নাগাড়ে বৃষ্টি হয়ে চলেছে ওয়েনাড়ে। আবহাওয়ার পরিস্থিতিও বেশ খারাপ। এই পরিস্থিতিতে বিমান বা কপ্টার নামতে পারবে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। তারপরেই সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আর রাহুলের এই সফর বাতিলের পরেই শুরু হয়েছে তুমুল সমালোচনা। 

    আরও পড়ুন: গোলান হামলার বদলা নিল ইজরায়েল! খতম হিজবুল্লা কমান্ডার ফুয়াদ

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট রাহুল গান্ধীর

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে রাহুল গান্ধী জানিয়েছেন, যত দ্রুত সম্ভব তাঁরা ওয়েনাড়ে যাবেন। ততক্ষণ পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতির (Wayanad Landslide) উপর নজর রাখছেন তাঁরা। যাবতীয় সাহায্যের কাজও করা হবে। এই কঠিন সময়ে ওয়েনাড়ের জনগণের সঙ্গে রয়েছেন তাঁরা।

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার ভোররাত থেকে শুরু হয়েছে ধসের ধ্বংসলীলা (Wayanad Landslide)। কেরলের স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শেষ পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, মৃত্যু সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ প্রায় শতাধিক। প্রতিকূল আবহাওয়ার মধ্যেই চলছে উদ্ধারকাজ। সেনাবাহিনীর সঙ্গেই উদ্ধারকাজে হাত লাগিয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীরাও। তবে বারবার প্রতিকূল আবহাওয়ার জেরে ব্যহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ। এরইমধ্যে ত্রাণ তৎপরতা বাড়াচ্ছে বিজেপি ও আরএসএস। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad landslides: ওয়েনাড়ে ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৩! চলছে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান

    Wayanad landslides: ওয়েনাড়ে ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৫৩! চলছে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের ওয়েনাড়ে ভূমিধসের (Wayanad landslides) ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৫৩। এখনও আটকে বহু এবং নিখোঁজ প্রায় ৯৮ জন। তবে ধসের পর থেকেই দুর্যোগ মাথায় নিয়ে চলছে উদ্ধারকাজ। কেরলের বিপর্যয় মোকাবিলা কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, যেখানে যেখানে ধস নেমেছে, সেখানে দমকল এবং জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী (NDRF) মোতায়েন করা হয়েছে। আরও একটি এনডিআরএফ টিমকে ওয়েনাড়ে পাঠানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চালিয়ে ১০০০ জন বাসিন্দাকে উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। 

    ওয়েনাড়ে জারি কমলা সতর্কতা 

    মঙ্গলবার ভোর ৩টে নাগাদ কেরলের (Kerala) ওয়েনাড় জেলার পাহাড়ি এলাকায় প্রথম ধস (Wayanad landslides) নামার খবর পাওয়া যায়। এরপর ভোর ৪টে ১০ মিনিটে আরও একটি জায়গায় ধস নামার খবর আসে। তবে বিপর্যস্ত ওয়েনাড়ের উপর থেকে এখনই বিপদ কাটছে না। মৌসম ভবন জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ওয়েনাড় এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। ফলে উদ্ধারকাজে এই বৃষ্টি বাধা হতে পারে বলে মনে করছেন উদ্ধারকারীরা। স্থানীয় প্রশাসন সূত্রে খবর, ওয়েনাড়ের মেপ্পাড়ি এলাকায় ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে বুধবার সকাল পর্যন্ত ১৫৩ জনের দেহ উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। নিহতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন মহিলা ও শিশুও রয়েছে। অন্যদিকে প্রায় শতাধিক মানুষকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে।  

    ওয়েনাড়ে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী (Wayanad landslides)

    অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নির্দেশে ওয়েনাড়ে ত্রাণ ও উদ্ধারকার্যে নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জর্জ কুরিয়ান। জানা গিয়েছে, এই উদ্ধারকার্যে ভারতীয় নৌবাহিনীর ৩০ জন বিশেষজ্ঞ সাঁতারুর একটি দল মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এয়ার ফোর্স স্টেশন সুলুর থেকে দুটি হেলিকপ্টারও পাঠানো হয়েছে এই উদ্ধারকার্যে। জানা গিয়েছে, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকার মধ্যে রয়েছে চুরালপাড়া, ভেলারিমালা, মুন্ডকাইল এবং পোথুকালু। ধসের পর এইসমস্ত এলাকাগুলি থেকে সবরকম যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে।  

    আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা শাহের  

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ মঙ্গলবার কেরলের (Kerala) মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের সঙ্গে কথা বলেছেন। শাহ বিজয়নকে এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে সম্ভাব্য সব ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। 

    জানা গিয়েছে, নিখোঁজ ব্যক্তিদের খোঁজে এখনও আত্মীয়-স্বজনরা মুন্ডকাইলে ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু বাড়ির সামনে অপেক্ষা করছেন এই আশায়, যে উদ্ধারকারী দল হয়তো কাউকে জীবিত খুঁজে পাবে। অন্যদিকে, পুলিশ ইতিমধ্যেই পর্যটকদের ওয়েনাড় (Wayanad landslides) ভ্রমণ থেকে বিরত রেখেছে কারণ, ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলির বেশিরভাগ রাস্তাই এখন উদ্ধারকার্যের জন্য যান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Wayanad landslides: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    Wayanad landslides: ভারী বৃষ্টিতে কেরলের ওয়েনাড়ে ধস, মৃত্যু ৮০ পার! চাপা পড়ে শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত কেরল। মঙ্গলবার ভোর ৩টে নাগাদ কেরলের (Kerala) ওয়েনাড় জেলার পাহাড়ি এলাকায় প্রথম ধস (Wayanad landslides) নামার খবর পাওয়া যায়। এরপর ভোর ৪টে ১০ মিনিটে আরও একটি জায়গায় ধস নামার খবর আসে। শেষ খবর মেলা পর্যন্ত ধসে চাপা পড়ে অন্তত ৮৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও বৃষ্টিতে ভূমিধসে আটকে প্রায় শতাধিক মানুষ। ইতিমধ্যেই উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে। এনডিআরএফ-এর অতিরিক্ত দলকে ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন জানিয়েছেন, সংশ্লিষ্ট সব দফতর এবং বিভাগকে উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। উদ্ধারকাজে গতি আনতে ডেকে পাঠানো হয়েছে সেনাবাহিনীকেও। তবে বৃষ্টির কারণে মাঝেমধ্যেই উদ্ধারকাজ ব্যাহত হচ্ছে।

    উদ্ধারকাজে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর

    গত কয়েক দিন ধরেই ভারী বর্ষণ হচ্ছে ওয়েনাড়ে। তবে মঙ্গলবার ভোরে বৃষ্টির জেরে ধস (Wayanad landslides) নামে ওয়েনাড়ে। ধসের খবর পেয়েই রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের সঙ্গে উদ্ধারকাজে নামে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। মঙ্গলবার সকালে কেরলের রাজস্বমন্ত্রী কে রাজন জানিয়েছিলেন, আট জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। তবে বেলা গড়ানোর সঙ্গে বাড়তে থাকতে নিহতদের সংখ্যা। শেষ পাওয়া খবর অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৮৪-তে। এছাড়াও ধ্বংসস্তূপে আরও অনেকের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা করছে স্থানীয় প্রশাসন। ভারী বৃষ্টি এবং ধসের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ওয়েনাড় জেলার মেপ্পাডি, মুন্ডাকাই এবং চুরাল মালা এবং নুলপুঝা।

    জরুরি সহায়তার জন্য চালু হেল্পলাইন নম্বর 

    বিপর্যয়ে আটকে পড়া মানুষদের জন্য জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন একটি নিয়ন্ত্রণ কক্ষ স্থাপন করেছে। জরুরি সহায়তার জন্য চালু হয়েছে হেল্পলাইন নম্বরও। সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে তামিলনাড়ুর সুলুর থেকে বিমান বাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার পাঠানো হয়। ভূমিধসে আহত ১৬ জনকে ওয়েনাডের মেপ্পাদির একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নও এই বিষয়ে নজর রাখছেন। তিনি বলেছেন, ওয়েনাড়ে ভূমিধসের (Wayanad landslides) পরে সমস্ত সম্ভাব্য উদ্ধার কাজ তৎপরতার সঙ্গে করা হচ্ছে।   

    আরও পড়ুন: মালগাড়ির সঙ্গে ধাক্কা, লাইনচ্যুত হাওড়া-সিএসএমটি এক্সপ্রেসের ১৮টি কামরা

    কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথোপকথন প্রধানমন্ত্রীর (Kerala) 

    এ প্রসঙ্গে কেরলের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে অর্থ সাহায্য দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।

    উল্লেখ্য, পরিস্থিতি যাতে আর খারাপ না হয় তার জন্য ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার ৫টি জেলায় রেড অ্যালার্ট জারি করেছে। যে জেলাগুলির জন্য সতর্কতা জারি করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে কাসারগোড, কন্নুর, ওয়েনাড়, কোঝিকোড় এবং মাল্লাপুরম। এসব জেলায় বাড়তি সতর্কতা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Nambi Narayanan: সাজানো চর-কাণ্ডে নির্দোষ নাম্বি নারায়ণন, কী বলছে সিবিআই-এর চার্জশিট?

    Nambi Narayanan: সাজানো চর-কাণ্ডে নির্দোষ নাম্বি নারায়ণন, কী বলছে সিবিআই-এর চার্জশিট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্দোষ ছিলেন ইসরোর মহাকাশ বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন (Nambi Narayanan)। তাঁকে গুপ্তচরবৃত্তির মিথ্যা মামলায় (ISRO 1994 Espionage Case) ফাঁসানো হয়েছিল। সিবিআই-এর চার্জশিটই এর প্রমাণ। কেরিয়ারের মধ্যগগনে থাকতেই নামের পাশে সেঁটে গিয়েছিল ‘দেশদ্রোহী’ তকমা। চরবৃত্তির অভিযোগে জেলও খাটতে হয়েছিল তাঁকে। সেই বদনাম কাটিয়ে উঠতে দু’দশকেরও বেশি সময় লেগে গিয়েছিল। তবে এত দিনে প্রকৃত অর্থে ‘সুবিচার’ পেলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো)-র প্রাক্তন বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন। 

    সিবিআই-এর চার্জশিটে কী বলা হয়েছে

    ২০১৮ সালে সুপ্রিম কোর্টে চরবৃত্তির অভিযোগ (ISRO 1994 Espionage Case) থেকে রেহাই পান নাম্বি নারায়ণন (Nambi Narayanan)। শীর্ষ আদালত এই মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন। সম্প্রতি এই মামলায় চার্জশিট দিল সিবিআই। সেই চার্জশিটে নাম রয়েছে পুলিশের দুই প্রাক্তন ডিজি সিবি ম্যাথুস (কেরলের) এবং গুজরাটের আর বি শ্রীকুমারের। এছাড়াও চার্জশিটে নাম রয়েছে অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্তা এস বিজয়ন এবং থাম্পি এস দুর্গা দত্তের। তিরুবনন্তপুরমের মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারকের কাছে চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই। আদালত সূত্রের খবর, এই আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অপরাধ মূলক ষড়যন্ত্র, বেআইনিভাবে আটকে রাখা, স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তি করতে আঘাত করা, মিথ্যা নথি তৈরি করা, প্রমাণ জালিয়াতি করা সহ মহিলাদের উপর অত্যাচারের ধারায় চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে। সিবিআই এই মামলার তদন্তে প্রাক্তন পুলিশ কর্তা ও আইবি সহ ১৮ জনের ভূমিকা খতিয়ে দেখে।

    আরও পড়ুন: রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছল দেশের বিদেশি অর্থ ভাণ্ডার, জানেন এর প্রভাব

    কী ঘটেছিল নাম্বিদের সঙ্গে (Nambi Narayanan)

    ১৯৯৪ সালে ইসরোর গুপ্তচর বৃত্তির (ISRO 1994 Espionage Case) মামলায় বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণনকে (Nambi Narayanan) অভিযুক্ত করা হয়েছিল। তিনি ভারতের সাইক্রোজেনিক ইঞ্জিন টেকনোলজিকে পাকিস্তানের কাছে বিক্রি করে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। মলদ্বীপের কোনও নাগরিকের মাধ্যমে তিনি এই ঘটনা ঘটিয়েছিলেন বলে অভিযোগ তোলা হয়। এই অভিযোগে ইসরোর সহকর্মী ডি শশীকুমার সহ আরও চারজন অভিযুক্তের সঙ্গে নাম্বিকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তিনি প্রায় ৫০ দিন জেলে কাটান। পরে কেরল পুলিশের হাত থেকে মামলা সিবিআইয়ের হাতে গেলে মুক্তি পান তাঁরা। সিবিআই জানিয়ে দেয়, তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনও সারবত্তা নেই। পরবর্তী কালে নাম্বি নারায়ণন দাবি করেন, ইসরো চর-কাণ্ড আসলে একটি আন্তর্জাতিক ছক। যা ভারতে রকেটে তরল জ্বালানি ব্যবহারের প্রযুক্তিকে ১৫ বছর পিছিয়ে দেয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kerala: কেরলে ৩৫৩৩৬ জন মহিলা নিখোঁজ! প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ

    Kerala: কেরলে ৩৫৩৩৬ জন মহিলা নিখোঁজ! প্রশাসনের কপালে চিন্তার ভাঁজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কেরল রাজ্যে ৩৫৩৩৬ জন নিখোঁজ মহিলাদের নিয়ে উদ্বেগ বেড়েছে। পরিসংখ্যান এবং তদন্ত নিয়ে দারুণ চিন্তার ভাঁজ পড়েছে রাজ্য প্রশাসনের কপালে। নারী নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি একেবারে মর্মান্তিক গল্পের মতো সামনে উঠে এসেছে। বাম শাসিত এই রাজ্যের সামাজিক দুর্বলতা এবং চ্যালেঞ্জগুলি আরও একবার প্রকাশিত হয়েছে। আসুন দেখে নিই একটি পরিসংখ্যান কী বলছে?

    মহিলার দেহ সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলা হয় (Kerala)

    আশ্চর্যজনকভাবে, প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, এই মহিলাদের মধ্যে ১৭০ জনের কেস খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না এই রাজ্যে (Kerala)। তাঁদের মামলাগুলি প্রায়ই অধিকাংশ স্বেচ্ছায় তুলে নেওয়া হয়েছে বা নিখোঁজ হওয়ার অনুমানে বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। তবে নিখোঁজ মহিলাদের একটা বড় অংশ অন্য দেশে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করেন বলে অনুমান করা হচ্ছে। ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে কেরলের আলাপ্পুঝা জেলার মান্নার থেকে একজন মহিলার নিখোঁজ সহ সাম্প্রতিক ঘটনাবলী দ্বারা এই সমস্যাটি এখন আলোচনা মূল ভরকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। অভিযোগ উঠে এসেছে, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে এবং দেহাবশেষ একটি সেপটিক ট্যাঙ্কে ফেলে দেওয়া হয়েছে। নিখোঁজ মহিলাদের মামলার তদন্ত ভার দেওয়া হয় ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) পুলিশের জেলা সি শাখাকে। একই ভাবে রাজ্যের উদ্বেগজনক কেন্দ্রগুলির মধ্যে রয়েছে কোল্লামে ২৪টি কেস, পাথানামথিট্টা ১২টি কেস এবং কাসারগোডে ৬টি কেস। মোট এই ৪২ জন মহিলা নিখোঁজের সন্ধানে তদন্ত চলছে। এই মামলাগুলির মধ্যে অনেকগুলি প্রেমের সম্পর্ক এবং পালিয়ে যাওয়ার মতো বিষয়গুলির সঙ্গেও যুক্ত।

    কী কী কারণে নিখোঁজ?

    সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, অপহরণের ঘটনা জটিল করে তুলেছে রাজ্যের (Kerala) নারী সুরক্ষার বিষয়টি। ২০১৬ সালে ১৫৫০টি এবং এই বছর এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৩৮টি রিপোর্ট করা হয়েছে। ভিক্ষাবৃত্তির অসাধুচক্র এবং শরীরের অঙ্গ পাচারের মতো কার্যকলাপে জড়িত নানান নেটওয়ার্কের সংযোগগুলিকে নিয়ে ইতিমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। নারী (Women) নিখোঁজের কিছু কারণ যেমন–সমাজ বিরোধী পুরুষের সঙ্গে নারীদের পলায়ন, স্বামী বা আত্মীয়দের দ্বারা সংগঠিত হত্যাচারের শিকার মহিলাদের, দূরবর্তী জায়গায় চাকরি বা কাজের খোঁজ, সন্ত্রাসী বা জঙ্গি গোষ্ঠীতে মগজ ধোলাই করে নিয়োগ এবং মানব পাচারকারীদের খপ্পরে পড়া সহ আরও একাধিক কারণ রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ দুধের গাড়িতে ধাক্কা, উল্টে গেল বাস, উত্তরপ্রদেশে পথ দুর্ঘটনায় মৃত অন্তত ১৮

    গত ৫ বছরের পরিসংখ্যান

    কেন্দ্রীয় সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেখা গিয়েছে কেরলে (Kerala) ৫ বছরে নারী নিখোঁজের সংখ্যা ৩৫৩৩৬। যার প্রতিবছর সংখ্যা হল, ২০১৭ সালে ৬০৭৬ জন, ২০১৮ সালে ৭৮৩৯ জন, ২০১৯ সালে ৮৮৪৩ জন, ২০২০ সালে ৬৩৯৫ জন, ২০২১ সালে ৬১৮৩ জন। আবার নারী অপহরণের পরিসংখ্যান দেখলে দেখা যাবে, ২০১৬ সয়ালে ১৬৬ জন, ২০১৭ সালে ১৮৪ জন, ২০১৮ সালে ১৭৩ জন, ২০১৯ সালে ২২৭ জন, ২০২০ সালে ১৫১, ২০২১ সালে ১৭৯ জন, ২০২২ সালে ২৪১ জন, ২০২২ সালে ২৪১, ২০২৩ সালে ১৯১ জন এবং ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত ৩৮ জন মহিলা। এই পরিসংখ্যান অত্যন্ত চিন্তার বিষয়।

    রাজ্যে ক্রমবর্ধমান জনরোষ এবং আন্দোলনের চাপে রাজ্যের পুলিশ প্রধান ডিজি, মহিলা (Women) ও শিশু নিখোঁজ সংক্রান্ত অভিযোগগুলিকে অস্বীকার করতে পারেনি। তাই রাজ্য সরকারের উপর বেশ চাপ তৈরি হয়েছে। সরকারের জবাবদিহি এবং তাত্ক্ষণিক পদক্ষেপের উপর জোর দিয়ে ইতিমধ্যে নির্দেশ জারি করা হয়েছে। এই পরিসংখ্যানকে অস্থির করে তুলেছে রাজ্যের আইন শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা সুরক্ষার বিষয়কে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    Brain Eating Amoeba: শিশুদের পুকুরের জলে স্নান করানো নিয়ে কেন সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের সংক্রমণের ভ্রুকুটি। মস্তিষ্কের সংক্রমণে (Brain Eating Amoeba) ফের শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক। কেরলে একের পর এক শিশুমৃত্যুর ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারলে, বিপদ বাড়বে।

    কেন উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্য মন্ত্রক?

    কেরলে তিন শিশুর রহস্যজনকভাবে মস্তিষ্কের সংক্রমণ থেকে মৃত্যু হয়েছে। পাঁচ বছর বয়সি একটি মেয়ে এবং ১৩ বছর বয়সি আরেক কিশোরীর মৃত্যুর পরে, সম্প্রতি ১৪ বছর বয়সি আরেক কিশোর মারা যায়। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba) থেকেই এই মৃত্যু হচ্ছে। সংক্রমণের জেরে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তার জেরে শরীরের নানান অঙ্গের জটিলতা তৈরি হচ্ছে। সম্প্রতি ওই ১৪ বছরের কিশোর এই উপসর্গ নিয়েই কেরলের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। সংশ্লিষ্ট ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানান, দ্রুত চিকিৎসা শুরু হয়েছিল। পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতিও হয়েছিল। কিন্তু তারপরে হঠাৎ শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। আর তার জেরেই ছেলেটি মারা যায়। এর আগে আরও দুই শিশু এক ভাবে মারা যায়। আর তার জন্যই উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞেরা? (Brain Eating Amoeba)

    স্বাস্থ্য মন্ত্রক থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেক রাজ্যে এই নিয়ে সতর্কতা জারি করা জরুরি। শিশুরা এই সমস্যায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মন্ত্রকের তরফ থেকে শিশুস্বাস্থ্যের দিকেও বাড়তি নজরদারি দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, মস্তিষ্কের এই সংক্রমণ এক ধরনের অ্যামিবা থেকে হচ্ছে। তাঁরা আশঙ্কা করছেন, পুকুরের জল থেকেই এই সংক্রমণ হচ্ছে। পুকুর থেকেই ওই ব্যাকটেরিয়া নাকের মাধ্যমে মস্তিষ্কে প্রবেশ করছে। আর তার জেরেই বিপদ বাড়ছে। মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কমছে। আর হঠাৎ করেই প্রাণহানির মতো বিপদও ঘটছে। 
    চিকিৎসকদের পরামর্শ, শিশুদের বিশেষত পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের, আপাতত পুকুরের জলে (Pond Water) স্নান না করানোই ভালো। কারণ, এদের কতখানি সংক্রামক ক্ষমতা রয়েছে, সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত কিছু বোঝা যাচ্ছে না। তাই কয়েকটি বিষয়ে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া জরুরি বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। 

    ডুব সাঁতারে সতর্কতা

    ১০ বছরের উর্ধ্বে শিশুদের পুকুরে (Pond Water) স্নানের ক্ষেত্রে ডুব দিয়ে নিঃশ্বাস নেওয়া এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, বহু কিশোর-কিশোরী খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারে। তারা স্নানের সময় দীর্ঘক্ষণ পুকুরের ভিতরে ডুবসাঁতার দেয়। এই ধরনের ব্যাকটেরিয়া (Brain Eating Amoeba) সহজেই নাকের মাধ্যমে তখন মস্তিষ্কে পৌঁছতে পারে। আর তার থেকেই বড় বিপদ ঘটতে পারে। তাই আপাতত এই ধরনের কাজ থেকে আপাতত বন্ধ রাখা উচিত। সুইমিং পুলে নামার ক্ষেত্রে শিশুদের জন্য সতর্কতা জরুরি বলে মনে করছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Brain Eating Amoeba: ব্রেন-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণ বাড়ছে কেরলে, দুই মাসে মৃত ৩

    Brain Eating Amoeba: ব্রেন-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণ বাড়ছে কেরলে, দুই মাসে মৃত ৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুকুর বা নদীতে নেমে স্নান, এরপরেই শুরু হচ্ছে সংক্রমণ। শেষ পরিণতি হচ্ছে মৃত্যু! কেরলে (Kerala) দিন দিন বাড়ছে ব্রেন-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba)। গত ৪ জুলাই ১৪ বছরের এক কিশোরের মৃত্যুর কারণও ছিল ব্রেন-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণ। এখন আরও এক কিশোর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ঠিক কী কারণে এই বিরল সংক্রমণ বাড়ছে তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তবে সাধারণ মানুষের মধ্যে এনিয়ে বাড়ছে আতঙ্ক। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আক্রান্তদের প্রাথমিকভাবে দেওয়া হয়, অ্যামফোটেরিসিন বি, অ্যাজিথ্রোমাইসিন, ফ্লুকোনাজোল, রিফাম্পিন, মিল্টেফোসিন, ডেক্সামেথাসোন এই জাতীয় ওষুধ। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, সংক্রমণ (Brain Eating Amoeba) বেশি হয়ে গেলে রোগীর বাঁচার সম্ভাবনা খুব কমে আসে।

    মে মাস থেকে কেরলে আক্রান্ত  ৪, তারমধ্যে মৃত ৩ (Brain Eating Amoeba)

    জানা গিয়েছে, গত মে মাস থেকে এখনও পর্যন্ত ৪জন এমন রোগে আক্রান্ত হয়েছে কেরলে (Kerala)। তাদের মধ্যে তিনজনেরই মৃত্যু হয়েছে। বেশিরভাগ রোগীর বয়সই ছিল ১৮ বছরের কম। বর্তমানে আরও এক ১৪ বছরের কিশোর সঙ্কটজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। কিন্তু কেন আচমকা এই বিরল রোগের প্রকোপ বাড়ছে রাজ্যে তা বুঝে উঠতে পারছে না অনেকেই। তবে চিকিৎসক মহলের একটা বড় অংশের ধারণা, দূষিত জল থেকেই সংক্রমণ ছড়াচ্ছে।

    দূষিত জলে থাকে এই অ্যামিবা (Brain Eating Amoeba) 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সাধারণত দূষিত জলে থাকে এই অ্যামিবা। দেশের একাধিক নদী, পুকুরের জলে এই ধরনের অ্যামিবার খোঁজও মিলেছে। চিকিৎসকরা তাই পরামর্শ দিচ্ছেন, কোনও জায়গায় স্নান করতে নামার আগে সতর্ক হতেই হবে। স্নানের সময়ই অজান্তে অ্যামিবা মানবশরীরে প্রবেশ করে। নাক বা কানের ফুটো দিয়ে প্রবেশ করে অ্যামিবা। তারপর তা সোজা মস্তিষ্কে গিয়ে ব্রেনের অংশ খেতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, অ্যামিবা হল এককোষী প্রাণী। বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যামিবা হল থার্মোফিলিক। উষ্ণ প্রস্রবণ বা গরম জলেই প্রাণীকে ঘোরাফেরা করতে দেখা যায়। অনুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে দেখা যায় অ্যামিবাকে (Brain Eating Amoeba)। ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ভাল থাকে এই অ্যামিবারা। সে জন্য হট ওয়াটার লেকে এদের দেখা মেলে অনেক বেশি।

    কেরলের পুকুর জলাশয়গুলি পরিষ্কারের কাজ চলছে

    পরিস্থিতি এতটাই ভয়ের যে গত শুক্রবার এ নিয়ে বৈঠক ডেকেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। সূত্রের খবর ওই বৈঠকের পরেই তিনি নির্দেশ দিয়েছেন, যে সমস্ত জায়গার পুকুর বা নদীর জল পরিষ্কার নয় সেখানে স্নান করা যাবেনা। পর্যটকদের পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দাদেরও এই নিয়ম মেনে চলতে হবে। বিধি নিষেধ না মানলে ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, রাজ্যের পুকুর বা জলাশয়গুলিকে দ্রুত পরিষ্কার করার কথাও বলা হয়েছে ওই বৈঠকে। একই সঙ্গে তিনি বিভিন্ন সুইমিং পুলের জলের দিকেও পর্যাপ্ত নজর দিতে বলেছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kerala: কেরলের সরকারি চাকরিতে দ্রুত সংখ্যা বাড়ছে সংখ্যালঘুদের, বলছে পরিসংখ্যান

    Kerala: কেরলের সরকারি চাকরিতে দ্রুত সংখ্যা বাড়ছে সংখ্যালঘুদের, বলছে পরিসংখ্যান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলে ৩১.৫% সরকারি চাকরি রয়েছে মুসলিম ও খ্রিষ্টানদের হাতে। বিধানসভায় সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী রাজ্যে ৫,৪৫,৪২৩ জন সরকারি কর্মচারী (Govt Jobs) কাজ করেন। সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী (Kerala) রাজ্যে ৭৩,৭৭৪ জন মুসলিম সরকারি কর্মচারী রয়েছেন। অন্যদিকে রাজ্যে ৭৩,৭১৪ জন উচ্চ বর্ণের খ্রিস্টান সরকারি কর্মচারী রয়েছেন।

    কেরলে সরকারি চাকরি কাদের হাতে (Kerala)

    জানা গিয়েছে ল্যাটিন চর্চার সদস্য ২২,৪৫২ জন কর্মী কেরল সরকারের বিভিন্ন দফতরে (Govt Jobs) কাজ করছেন। এদের মধ্যে ২৩৯৯ জন খুব অল্প সময়ে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। ৯২৯ জন কর্মীকে নাদার খ্রিস্টান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। মোট ৯৯,৪৯৯ জন খ্রিস্টান কেরলের (Kerala) বিভিন্ন ধরনের সরকারি কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত। অর্থাৎ সরকারি কর্মীদের মধ্যে ১৮.২৫% খ্রিস্টান সরকারি কাজের সঙ্গে যুক্ত। বাইবেল না কুরান অনুসারে খ্রিস্টান এবং ইসলাম ধর্মে বর্ণবৈষম্য না থাকলেও কেরলে খ্রিস্টান ও মুসলিমদের মধ্যে চরম বর্ণ বৈষম্য রয়েছে। মুসলিম ও খ্রিস্টান মিলিয়ে সরকারি কাজের সঙ্গে যুক্ত ১,৭৩,২৬৮ জন কর্মী অর্থাৎ সরকারি কর্মীদের ৩১.৫% ব্যক্তি এই দুই ধর্মের সঙ্গে যুক্ত। জৈন ধর্মের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা মাত্র ২৭। তফসিলি জনজাতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা ১০,৫১৩। তফসিলি জাতির সরকারি কর্মীদের সংখ্যা ৫১,৭৮৩। এই রাজ্যে ৭,১১৩ জন ব্রাহ্মণ সরকারি কর্মী রয়েছেন। অর্থাৎ তাদের সংখ্যা মাত্র ১.৫%। এই রাজ্যের যাদব ২৬ জন এবং ২৮ জন ক্ষত্রিয় সরকারি কর্মী রয়েছেন। প্রায় ১,১৫,০০০ এঝাভা জাতির যুক্ত সরকারী কর্মী রয়েছেন। এই জাতি এই রাজ্যে দলিত সম্প্রদায়ভুক্ত। এবং নায়ের সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সংখ্যা প্রায় ১,০৮,০০০।

    কেরলে বাড়ছে ধর্মপরিবর্তন

    প্রসঙ্গত কেরলে ৪৯ শতাংশ মানুষ এব্রাহিমিক ধর্মে বিশ্বাস করেন। এদের মধ্যে প্রায় ২২ শতাংশ খ্রিস্টান এবং ২৭ শতাংশ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। প্রসঙ্গত কেরলে বিরোধীরা বাম-কংগ্রেস জোট সরকারকে তাদের রাজ্যের দুর্বল অর্থনৈতিক অবস্থার জন্য নিয়মিত বিধানসভায় আক্রমণ করে। প্রসঙ্গত কেরলে শিক্ষিতদের সংখ্যা বেশি হলেও ধর্ম পরিবর্তন একটি বড় সমস্যা হতে দাঁড়িয়েছে। খ্রিস্টান মিশনারি এবং বেশ কিছু তাবলিগ ইসলামী সংস্থা নিম্ন বর্ণের মানুষদের ধর্ম পরিবর্তনের জন্য প্রলোভন ও চাপ দেয় বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই সংবাদমাধ্যমে এই ধরনের বহু ঘটনা সামনে এসেছে।

    আরও পড়ুন: সাঁওতাল মেয়েদের ধর্মান্তরণ! অবৈধ বাংলাদেশিদের তাড়ানোর নির্দেশ ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের

    এমনকি কেরলের (Kerala) একটি অংশের মানুষের মস্তিষ্কে উগ্রপন্থাও ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে বহু সংগঠন। এ নিয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলি ইতিমধ্যেই কেন্দ্র সরকারকে রিপোর্ট দিয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    ED: সিপিএমের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত, দলটা কি লাটেই উঠে যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাটে ওঠার জোগাড় সিপিএম দলটার! বাংলায় হাতে গোণা দু’একজন বাদে জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছিল সব বামপ্রার্থীর। আর কেরলে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হল লালপার্টির।শুক্রবার সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে কেরলে (ED) দলের অবস্থা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরি। তিনি এও বলেছিলেন, “দলের আদর্শের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় এমন কোনও কার্যকলাপ হচ্ছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে হবে।”

    কী বলছে সিপিএম? (ED)

    দিল্লিতে একে গোপালন ভবনে যখন কেন্দ্রীয় কমিটির বৈঠকে অষ্টাদশ লোকসভা নির্বাচনের ফল নিয়ে চলছিল কাটাছেঁড়া, সেই সময়ই খবর আসে সমবায় ব্যাঙ্ক কেলেঙ্কারি মামলায় দলের ৭৩ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি (ED)। এদিন দুপুরে কেরল সিপিএমের ফেসবুক পেজ থেকে পোস্ট করা হয় একটি বিবৃতি। যার সারাংশ হল, রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করতেই এহেন পদক্ষেপ।

    একাধিক কেলেঙ্কারিতে নাম সিপিএমের

    গত কয়েকবছরে নানা কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছে কেরল সিপিএমের অনেক নেতার। এই তালিকায় রয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা দলের পলিটব্যুরোর সদস্য পিনরাই বিজয়নের নামও। অভিযোগ, সরকারি ক্ষমতা অপব্যবহার করে মেয়ে টি বীণার সংস্থাকে কোচি মিনারেল-সহ বিভিন্ন সংস্থায় কাজের বরাত পাইয়ে দিয়েছিলেন তিনি। যে কেলেঙ্কারির জেরে বাজেয়াপ্ত হয়েছে সম্পত্তি, সেটি ত্রিশূরের কারুভান্নুর সমবায় ব্যাঙ্কের। এই ব্যাঙ্কের পরিচালন সমিতিতে ছিল সিপিএম। অভিযোগ, বহু মানুষকে ভুয়ো ঋণ দেওয়া হয়েছে ওই ব্যাঙ্কের তরফে। অভিযোগ ওঠায় গত বছর তদন্ত শুরু করে ইডি।

    আর পড়ুন: গণনা চলছে ইরানের নির্বাচনের ভোট, ‘পুতুল’ প্রেসিডেন্ট কে?

    এ পর্যন্ত ইডি বাজেয়াপ্ত করেছে সাড়ে পাঁচ কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি। এবার সিপিএমেরও স্থানীয় একটি কমিটির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত রয়েছে ৬০ লাখ টাকা। ১৩ লাখ টাকার একটি জমিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া সম্পত্তির পরিমাণ ৭৩ লাখ টাকা। এই ব্যাঙ্ক থেকে যাঁরা ঋণ নিয়েছিলেন, তাঁদের অনেকেই পার্টি ফান্ডে টাকা জমা দিয়েছিলেন। ইডির দাবি, এর পরিবর্তে সিপিএমের ত্রিশূর জেলা কমিটি ডোনেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করেছিল। সুবিধাভোগীদের বেতন থেকেও টাকা কাটা হয়েছিল। সোসাইটি কমিটির সদস্যরা যে বেআইনিভাবে ওই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন, তার মাধ্যমেও সংগ্রহ করা হয়েছে অর্থ (ED)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • Kerala: কেরলের পালাক্কাদ উপনির্বাচনে ইতিহাস গড়তে পারে বিজেপি, কেমন হবে ভোটের সমীকরণ?

    Kerala: কেরলের পালাক্কাদ উপনির্বাচনে ইতিহাস গড়তে পারে বিজেপি, কেমন হবে ভোটের সমীকরণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের অব্যবহিত পরে, কেরলের (Kerala) দুটি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দুটি কেন্দ্রের মধ্যে সকলের দৃষ্টি পালাক্কাদের দিকে। এই কেন্দ্রে ভারতীয় জনতা পার্টি দ্বিতীয়বারের মতো রাজ্যে বিধায়ক নির্বাচন করার একটি উল্লেখযোগ্য সুযোগ পেতে পারে। এর আগে, ২০১৬ সালে, দলের প্রবীণ নেতা ও রাজাগোপাল নেমোম থেকে ঐতিহাসিক জয় অর্জন করেছিলেন। আসুন জেনে নিই কেমন অবস্থানে রয়েছে বিজেপি।

    বিজেপির সম্ভাবনা (Kerala)

    পালাক্কাদে (Kerala) বিজেপির জয়ের সম্ভাবনা বেশি বলে মনে করা হয় কারণ বিজেপি এবং রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (আরএসএস)-এর এখানে শক্তিশালী প্রভাব রয়েছে। গত দুই বিধানসভা নির্বাচনেও বিজেপির ফল বেশ ভালো ছিল। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে ভাদাকারা থেকে কংগ্রেসের বর্তমান বিধায়ক শফি পারম্বিলের জয়ের কারণে এই উপনির্বাচন প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। বিজেপি, ২০২১ এবং ২০১৬ উভয় ক্ষেত্রেই পালাক্কাদে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছিল। উল্লেখ্য ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) তৃতীয় স্থানে নেমে এসেছিল। আবার পারম্বিলে বিজেপির ‘মেট্রো ম্যান’ ই শ্রীধরনকে মাত্র ৩,৮৫৯ ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হতে হয়েছিল। কংগ্রেস ৩৮.০৬ শতাংশ ভোট পেয়েছিল, যেখানে বিজেপি ৩৫.৩৪ শতাংশ এবং সিপিআই(এম) ২৫.৬৪ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। আবার ২০১৬ সালে, দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিজেপি এবং সিপিআই(এম)-এর মধ্যে ব্যবধান আরও কম ছিল। কংগ্রেস পেয়েছিল ৪১.৭৭ শতাংশ ভোট, বিজেপি পেয়ছিল ২৯.০৮ শতাংশ এবং সিপিআই(এম) পেয়েছিল ২৮.০৭ শতাংশ ভোট।

    ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে কেমন ফল ছিল?

    কেরলে (Kerala) ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্রে বিজেপি আবার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। কংগ্রেস প্রার্থী ভি কে শ্রীকন্দন পেয়েছেন ৫২৭৭৯ ভোট, আর বিজেপির সি কৃষ্ণকুমার পেয়েছেন ৪৩০৭২ ভোট। সিপিআই(এম) এর এ বিজয়রাঘবন পেয়েছেন ৩৪৬৪০ ভোট।

    উপনির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী

    কেরল (Kerala) বিজেপি এখনও উপনির্বাচনের জন্য প্রার্থী বাছাই করেনি, তবে দল সি কৃষ্ণকুমার বা শোভা সুরেন্দ্রনকে প্রার্থী করতে পারে বলে সম্ভাবনা রয়েছে। শোভা ২০১৬ সালে পালাক্কাদ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন এবং আলাপ্পুঝাতে দলের ভোট উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করিয়েছিলেন। কংগ্রেস নেতা কে মুরলীধরনের বোন এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কে করুণাকরণের মেয়ে পদ্মজা ভেনুগোপালের নামও আলোচনায় রয়েছে। সম্প্রতি তিনিও বিজেপিতে যোগদান করেছেন।

    চ্যালেঞ্জ ও কৌশল

    যদিও কেরলে (Kerala) বিজেপির অবস্থান ভালো মনে হচ্ছে, তবে সবকিছু সহজ নয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিজেপির জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হল সংখ্যালঘু ভোট, বিশেষ করে মুসলিম ভোট। গত নির্বাচনে, শ্রীধরনের ব্যক্তিগত ইমেজের কারণে বিজেপি প্রচুর ভোট পেয়েছিল। তবে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করায়, এই ফ্যাক্টরটি এবার থাকবে না। অতএব, বিজেপিকে দ্বিতীয়স্থান থেকে বিজয়ী হতে গেলে সিপিআই(এম)-র হিন্দু ভোটের দিকে গুরুত্বপূর্ণ নজর দিতে হবে।

    আরও পড়ুনঃ সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন রিপোর্ট ‘পক্ষপাতদুষ্ট’, জানাল নয়াদিল্লি

    সম্ভাব্য প্রার্থীদের উপর চিন্তা

    রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলেছেন, “কেরলে (Kerala) বিজেপির পক্ষে একটি নতুন মুখ উপস্থাপন করা ভাল হবে। কারণ ভোটাররা কৃষ্ণকুমারকে নিয়ে ক্লান্ত। শোভা সুরেন্দ্রনের জন্য, আলাপুজায় ফোকাস করা পক্ষে ভাল হতে পারে। তিনি কায়মকুলাম থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন, কারণ এখানে দল ভাল পারফর্ম করেছে। কংগ্রেস প্রার্থী করতে পারে রাহুল মামকুতাথিলকে, যিনি রাজ্য যুব কংগ্রেসের সভাপতি। তবে, এমনও জল্পনা রয়েছে যে ভিটি বলরামকে প্রার্থী করা হতে পারে। তিনি অবশ্য পালাক্কাদ জেলার থ্রিথালা থেকে দুবার বিধায়ক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share