Tag: madhyom news

madhyom news

  • Ramakrishna 193: “তাঁকে দর্শন হলে মানুষ আনন্দে বিহ্বল হয়ে যায়, চুপ হয়ে যায়। খবর কে দেবে? বুঝাবে কে?”

    Ramakrishna 193: “তাঁকে দর্শন হলে মানুষ আনন্দে বিহ্বল হয়ে যায়, চুপ হয়ে যায়। খবর কে দেবে? বুঝাবে কে?”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে এপ্রিল

    শ্রীরামকৃষ্ণ ও আচার্য শ্রীবেচারাম — বেদান্ত ও ব্রহ্মতত্ত্ব প্রসঙ্গে

    আচার্য—আজ্ঞা হাঁ, বেদান্তে ওইরূপ কথাই (Kathamrita) আছে।

    নির্গুণ ব্রহ্ম ‘অবাঙ্মনসোগোচরম্‌’—ত্রিগুণাতীতম্‌ 

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—লবণপুত্তলিকা সাগর মাপতে গিছিল, ফিরে এসে আর খবর দিলে না। এক মতে আছে শুকদেবাদি দর্শন-স্পর্শন করেছিল, ডুব দেয় নাই।

    “আমি বিদ্যাসগরকে বলেছিলাম, সব জিনিস এঁটো হয়ে গেছে, কিন্তু ব্রহ্ম উচ্ছিষ্ট হয় নাই। অর্থাৎ ব্রহ্ম কি, কেউ মুখে বলতে পারে নাই। মুখে বললেই জিনিসটা এঁটো হয়। বিদ্যাসাগর পণ্ডিত, শুনে ভারী খুশি।

    “কেদারের ওদিকে শুনেছি বরফে ঢাকা পাহাড় আছে। বেশি উচ্চে উঠলে আর ফিরতে হয় না। যারা বেশি উচ্চেতে কি আছে, গেলে কিরূপ অবস্থা হয়—এ-সব জানতে গিয়েছে, তারা ফিরে এসে, আর খবর দেয় নাই।

    “তাঁকে দর্শন হলে মানুষ আনন্দে বিহ্বল হয়ে যায়, চুপ হয়ে যায়। খবর কে দেবে? বুঝাবে কে?

    “সাত দেউড়ির পর রাজা। প্রত্যেক দেউড়িতে এক-একজন মহা ঐশ্বর্যবান পুরুষ (Ramakrishna) বসে আছেন। প্রত্যেক দেউড়িতেই শিষ্য জিজ্ঞাসা করছে, এই কি রাজা? গুরুও বলছেন, না; নেতি নেতি। সপ্তম দেউড়িতে গিয়ে যা দেখলে, একেবারে অবাক! আনন্দে বিহ্বল। আর জিজ্ঞাসা করতে হল না ‘এই কি রাজা?’ দেখেই সব সংশয় চলে গেল।”

    আচার্য—আজ্ঞে হাঁ, বেদান্তে (Kathamrita) এইরূপই সব আছে।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    Diabetes: ডায়াবেটিস রুখতে ভাত-রুটি কি একেবারেই বাদ দিতে হবে? জোর দেবেন কোন কোন খাবারে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বদলে যাচ্ছে জীবন‌যাপনের ধরন। খাদ্যাভ্যাস, ঘুমের সময়, বদল এসেছে সব কিছুর। আর তার জেরেই বাড়ছে একাধিক রোগের দাপট। সেই তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে ডায়াবেটিস। দেশ জুড়ে বাড়ছে ডায়াবেটিসের প্রকোপ। এই রোগ আর বয়সের সীমানায় আটকে নেই। শিশুদের মধ্যেও মারাত্মক ভাবে বাড়ছে। শিশুর শরীরে টাইপ টু ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ বাড়ায় উদ্বিগ্ন চিকিৎসক মহল। ১৪ নভেম্বর ছিল ওয়ার্ল্ড ডায়াবেটিস ডে! দেশ জুড়ে চলেছে নানান সচেতনতা কর্মসূচি। সুস্থ জীবন এবং ডায়াবেটিসের প্রকোপ রুখতে খাবারকেই হাতিয়ার করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু কীভাবে রুখবেন ডায়াবেটিসের প্রকোপ? চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাদ্যাভ্যাসই ডায়াবেটিস রুখতে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। আর পুষ্টিকর খাবারে অভ্যস্ত হলে সহজেই এই রোগের প্রকোপ কমানো যায়।

    কখন খাবেন? (Diabetes)

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, খাবার কখন খাওয়া হচ্ছে, সেটা খুব জরুরি। ডায়াবেটিসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতে ঠিক সময়ে খাওয়া দরকার।‌ অর্থাৎ, তাঁরা জানাচ্ছেন, সকালের জলখাবার ন’টার মধ্যে খেতে হবে। অনেকেই দেরি করে ঘুম থেকে ওঠেন। এর ফলে জলখাবার খাওয়া হয় না। একেবারেই দুপুরের খাবার খান। এই অভ্যাস অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর। নিয়মিত সকালের জলখাবার খাওয়া জরুরি। অন্তত তিন ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খেতে হবে। হালকা খাবার খাওয়ার দিকেই নজর দেওয়া জরুরি। অর্থাৎ একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাওয়ার পরিবর্তে বারবার হালকা খাবার খেলে শরীর ভালো থাকবে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকেই দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে একসঙ্গে অনেক পরিমাণ খাবার খান। আর এর ফলেই একাধিক সমস্যা দেখা যেতে পারে। দীর্ঘ সময় না খাওয়ার ফলে একদিকে রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করে। আবার হঠাৎ করেই অনেকটা খাবার খেয়ে নিলে শরীরের একাধিক উপাদান যেমন সোডিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মাত্রাও ওঠানামা করে। ফলে ডায়াবেটিসের বিপদ বাড়ে। রাতের খাবারের সময় নিয়েও সতর্কতা জরুরি। তাঁরা জানাচ্ছেন, তরুণ প্রজন্মের একাংশ অনেক রাতে ভারী খাবার খাওয়ায় অভ্যস্থ হয়ে উঠছে।‌ এর ফলে লিভার এবং কিডনির উপরে মারাত্মক চাপ পড়ছে। তাই ডায়াবেটিসের জটিলতা বাড়ছে। কখনই রাত ন’টার পরে ভারী খাবার খাওয়া চলবে না বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    কী খাবেন?

    ডায়াবেটিস রুখতে সব্জি, ফল এবং প্রোটিন জাতীয় খাবারের মধ্যে ব্যালান্স জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত সব্জি খেতে হবে। বিশেষ করে সবুজ সব্জি! পালং শাক, পটল, ঢ্যাঁড়শ, ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো নানা রকমের সব্জি নিয়মিত মেনুতে থাকা জরুরি। সঙ্গে রাখতে হবে ডাল। মটর, ছোলার মতো নানান দানাশস্য নিয়মিত খাবারের তালিকায় থাকলে শরীরে ডায়াবেটিসের (Diabetes) প্রকোপ কমবে। শরীরে এনার্জির জোগান থাকবে। তবে প্রাণীজ প্রোটিনকেও মেনুতে রাখতে হবে। যদিও পরিমাণ নিয়ে সতর্কতা জরুরি। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলেও নিয়মিত মাছ, মাংস, ডিম খাওয়া যাবে। তবে পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ জরুরি। অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন নিয়মিত বেশি পরিমাণে খেলে ডায়াবেটিসের সমস্যা হতে পারে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। পাশপাশি পনির, ছানা এবং টক দই নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল‌। প্রতিদিন শশা, আপেল, পেয়ারা, কিউই, লেবু জাতীয় ফল খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, শরীরের নানান খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনের জোগান ঠিকমতো হলে ডায়াবেটিস জটিল আকার নিতে পারে না।

    ডায়াবেটিস রুখতে কি ভাত-রুটি বাদ? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, ডায়াবেটিস রুখতে কার্বোহাইড্রেট (Carbohydrates) সম্পূর্ণ বাদ দিতে হবে, এই ধারণা একেবারেই ভ্রান্ত। বরং, ডায়াবেটিসের মোকাবিলার জন্য ব্যালান্স ডায়েট জরুরি। তাই‌ নিয়মিত ফল, সব্জি, মাছ-মাংসের জন্য দরকার কার্বোহাইড্রেট। অর্থাৎ ভাত কিংবা রুটি। কারণ ভাত-রুটির মতো কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার থেকেই শরীরে এনার্জি পাওয়া যায়। কার্বোহাইড্রেট শরীরে এনার্জি‌ জোগানে সব চেয়ে বেশি সাহায্য করে। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে শরীরে এনার্জির ঘাটতি দেখা‌ দিতে পারে। ফলে, নানান রোগের প্রকোপ বাড়তে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট নিয়মিত খেতে হবে বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ।

    চিনি, ধূমপান, মদ্যপান বিপদ বাড়াবে! (Diabetes)

    নিজে ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে কিংবা যাদের পরিবারে কেউ ডায়াবেটিস আক্রান্ত, তাদের বাড়তি সতর্কতা জরুরি বলেই জানাচ্ছেন‌ চিকিৎসকদের একাংশ। কারণ, তাদের নানান জটিলতা ও ঝুঁকি তৈরি হয়। ডায়াবেটিস আক্রান্ত হলে‌, বিপদ কমাতে একেবারেই চিনি খাওয়া চলবে না। বংশানুক্রমিক ডায়াবেটিসের সমস্যা থাকলে প্রথম থেকেই মিষ্টি জাতীয় খাবারে রাশ টানতে হবে। চকলেট, পেস্ট্রি, প্যাকেটজাত পানীয় কিংবা রাসায়নিক উপাদান দেওয়া চটজলদি খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না। অর্থাৎ, বার্গার, পিৎজা থেকে বিরিয়ানি, খাবারের তালিকায় রাশ না টানলেই বিপদ‌ বাড়বে। আবার খাবারের পাশপাশি স্বাস্থ্যকর অভ্যাসের দিকেও‌ নজর দিতে হবে। অর্থাৎ, মদ্যপান এবং ধূমপানের মতো অভ্যাস ছাড়তে হবে। এই ধরনের অভ্যাস ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। কিডনি এবং লিভারের জটিল রোগ তৈরি করতে পারে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: বঙ্গভবন থেকে সরল ছবি, পাঠ্যবই থেকেও বাদ বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্কুলে জুড়ছে আরবি ভাষা

    Bangladesh: বঙ্গভবন থেকে সরল ছবি, পাঠ্যবই থেকেও বাদ বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশের স্কুলে জুড়ছে আরবি ভাষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের (Bangladesh) রাষ্ট্রপতির আবাসস্থল বঙ্গভবন থেকে অন্তর্বর্তী সরকার সরিয়ে দিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ছবি। সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সমাজ মাধ্যমে পাতায় একথা জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের স্কুলপাঠ্য বইগুলিতে বর্তমানে আরবি ভাষাকে যুক্ত করা হচ্ছে। ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পড়ুয়াদের এই আরবি ভাষা পড়তে হবে। উচ্চমাধ্যমিকের বাংলার যে পাঠ্যবই, সেখানে চারজন লেখকের লেখা বাদ দেওয়া হচ্ছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন বঙ্গবন্ধুও। প্রসঙ্গত ভাষা আন্দোলন নিয়ে তিনি লিখেছিলেন, ‘বায়ান্নর দিনগুলি’। ২০২৫ সালের পাঠ্য বই থেকে এগুলি আর থাকবে না বলে জানা গিয়েছে।

    কী বলছেন অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) উপদেষ্টা মাহফুজ আলম? 

    অন্তর্বর্তী সরকারের (Bangladesh) উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘‘৭১ পরবর্তী ফ্যাসিস্ট শেখ মুজিবুর রহমানের (Sheikh Mujibur Rahman) ছবি সরানো হয়েছে। এটা আমাদের জন্য লজ্জার যে, আমরা ৫ অগাস্টের পর বঙ্গভবন থেকে তাঁর ছবি সরাতে পারিনি। তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। কিন্তু, জুলাইয়ের চেতনা বেঁচে থাকা পর্যন্ত তাঁকে আর কোথাও দেখা যাবে না। পাশাপাশি তিনি লিখেছেন, ‘শেখ মুজিব এবং তাঁর মেয়ে বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে যা করেছেন, তা বাংলাদেশ আওয়ামি লিগকে স্বীকার করতে হবে। ১৯৭২ সালের অগণতান্ত্রিক সংবিধানের পাশাপাশি দুর্ভিক্ষ, কোটি কোটি টাকা পাচার এবং হাজার হাজার ভিন্নমতাবলম্বী ও বিরোধীদের বিচারবহির্ভূত হত্যার (৭২-৭৫, ২০০৯-২০২৪) জন্য ক্ষমা চাইতে হবে। তবেই আমরা ১৯৭১ সালের আগের শেখ মুজিবের কথা বলতে পারি। ক্ষমা ও ফ্যাসিস্টদের বিচার ছাড়া কোনও সমন্বয় হবে না।’’

    আলিম-ওলামাদের পরামর্শ মেনেই অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে আরবি

    প্রসঙ্গত, ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় এসেই ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড’ (এনসিটিবি)-কে নির্দেশ দেয় পাঠ্যসূচিকে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনা’-র অনুসারী করতে হবে। জামাত-বিএনপির বাংলাদেশে (Sheikh Mujibur Rahman) বর্তমানে মৌলবাদের (Bangladesh) শিক্ষা দেওয়া হবে বলেই মনে করছেন অনেকে। শিক্ষা দফতরের এক সূত্রের কথায়, সেই অনুযায়ী ‘আলিম-ওলামাদের পরামর্শ মেনে’ মাধ্যমিক স্তরে আরবি ভাষাকে বিষয় হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Union Government: মোদি সরকার ৫০ থেকে ৭০ হাজার কোটির সুদমুক্ত ঋণ দেবে রাজ্যগুলিকে

    Union Government: মোদি সরকার ৫০ থেকে ৭০ হাজার কোটির সুদমুক্ত ঋণ দেবে রাজ্যগুলিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকার (Union Government) ২০২৫ অর্থবর্ষের তৃতীয় কোয়ার্টারে (অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর) প্রতিটি রাজ্যকে মূলধন বিনিয়োগের জন্য বিশেষ ফান্ড দেবে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, এই ফান্ড ৫০ হাজার কোটি থেকে ৭০ হাজার কোটি পর্যন্ত হতে পর্যন্ত হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, এমন বরাদ্দ বৃদ্ধির লক্ষ্য হল, রাজ্যের প্রকল্পগুলিকে আরও জোরদার করা। কেন্দ্রীয় সরকারের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এই ফান্ডিং পুরোটাই সুদ মুক্ত হতে চলেছে এবং ২০২৫ অর্থবর্ষের তৃতীয় কোয়ার্টারে এই ফান্ডিং (Infrastructure Growth) রাজ্যগুলিকে করা হবে।

    বিহার, গুজরাত, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ সমেত ১৬টি রাজ্য এসেছে প্রকল্পের আওতায়

    প্রসঙ্গত, ২০২৪ অর্থবর্ষে (Union Government) বিহার, গুজরাট, তামিলনাড়ু, পশ্চিমবঙ্গ সমেত ১৬টি রাজ্য সুদ মুক্ত এই ঋণের প্রকল্পের আওতায় এসেছে। এই স্কিমের আওতায় সুদ মুক্ত ঋণ নেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর মেয়াদ হবে ৫০ বছর। চলতি বছরের জুলাই মাসে বাজেট পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। সেখানেই তিনি জানিয়েছিলেন, ২০২৫ অর্থবর্ষে রাজ্যগুলিকে সাহায্য প্রদানের (Infrastructure Growth) জন্য এই স্কিমের বরাদ্দ বাড়ানো হবে।

    করোনা পরবর্তীতে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতেই চালু হয় এই প্রকল্প

    জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের (Union Government) মধ্যে ৫৮ শতাংশ অর্থাৎ আনুমানিক ৮৮ হাজার কোটি টাকা- আবাসন, নগর পরিকল্পনা, যুব সমাজের জন্য ডিজিটাল লাইব্রেরি, পুরনো সরকারি যানবাহন বাতিল এবং সংস্কার এই সমস্ত কিছুর কাজ করা হবে। প্রসঙ্গত, সুদ ছাড়া ঋণ প্রকল্প চালু করা হয়েছিল ২০২১ সালেই। সে সময়তে করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্যই এমন কর্মসূচি নিয়েছিল সরকার।

    ‘‘কোনও রাজ্যের সঙ্গেই সৎ মায়ের মতো আচরণ করা হচ্ছে না’’

    অন্যদিকে, বুধবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় (Union Government) অর্থমন্ত্রী হাজির ছিলেন ম্যাঙ্গালুরুর একটি অনুষ্ঠানে। সেখানে তিনি জানান, কোনও রাজ্যের সঙ্গেই সৎ মায়ের মত আচরণ করা হয়নি। ২০০৪ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত সরকারের ১০ বছরের শাসনের সময় রাজ্যগুলিকে যে পরিমাণ বরাদ্দ দেওয়া হত এবং মোদি জমানায় যতটা বরাদ্দ করা হয়, তার পরিসংখ্যান তিনি তুলে ধরেন। তিনি জানান, ভারত প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের বড় উৎপাদক ও রফতানিকারক হয়ে উঠেছে। এর পাশাপাশি মোবাইল, আধা-পরিবাহী, পুনর্নবীকরণ শক্তির সরঞ্জামসহ অন্যান্য উৎপাদন অনেক বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সীতারামন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা চলবে না, ইউনূসদের কড়া হুঁশিয়ারি আমেরিকার

    Bangladesh: সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা চলবে না, ইউনূসদের কড়া হুঁশিয়ারি আমেরিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে (United state) বিপুল জয় পেয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই আবহে বুধবার আমেরিকার বিদেশ দফতর বাংলাদেশের (Bangladesh) ইউনূস সরকারকে স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিল, কোনও পরিস্থিতিতেই সাংবাদিকদের স্বাধীনতা এবং অধিকারে হস্তক্ষেপ করা চলবে না। প্রসঙ্গত, হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকেই সেদেশে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ ওঠে বাংলাদেশের সরকারের বিরুদ্ধে। শুধু তাই নয়, তিন দফায় বাংলাদেশের ১৬৭ সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ডও বাতিল করেছে মহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার, এমনটাই অভিযোগ। এনিয়ে আমেরকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ‘‘আমরা চাই সব সাংবাদিকের স্বাধীনতা ও অধিকারকে যথাযথভাবে সম্মান দেখানো হোক।’’

    বাইডেন সরকারের ঘনিষ্ঠ ছিলেন ইউনূস সরকার

    জো বাইডেনের ডেমোক্র্যাট সরকার (United state) ইউনূসের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছিল বাইডেন প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন। গত ৫ অগাস্ট বাংলাদেশে (Bangladesh) ক্ষমতার পালাবদল হয়, জামাত-বিএনপির সহায়তায় ক্ষমতার মসনদে বসেন ইউনূস। এই ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছিল আমেরিকার বিদেশ দফতর। কিন্তু ২০২৪ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারপর্বেই বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলেন ট্রাম্প। প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের এডিটর কাউন্সিলও এই ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে এবং এনিয়ে তারা প্রেস বিবৃতি জারি করেছে। ঢাকা ট্রাইবুনাল নিউজ পেপার এই ঘটনায় প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে। সেখানে লেখা হয়েছে, ১৬৭ জন সাংবাদিককে প্রেস কার্ড বাতিল করেছে ইউনূস সরকার। এই ঘটনা সম্পূর্ণভাবে অনভিপ্রেত এবং অগণতান্ত্রিক।

    কী বলছেন আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্র? 

    বিশেষজ্ঞ মহল মনে করছে, ট্রাম্পের আমলে আমেরিকার সরকার বাংলাদেশ (Bangladesh) সম্পর্কে কেমন অবস্থান নিতে চলেছে, তা বিদায়ী সরকারের বিদেশ নীতিতেই পরিষ্কার। সেই দিশানির্দেশ দেখিয়ে দিয়েছে বুধবার। শুধু সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতার সওয়াল নয়, ইউনূস সরকারকে বিরোধীদের গণতান্ত্রিক অধিকারের কথাও মনে করিয়ে দিয়েছে মার্কিন বিদেশ দফতর। ১০ নভেম্বর আওয়ামি লিগের রাজনৈতিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি এবং ধরপাকড়-হামলার প্রসঙ্গ তুলে আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্রের মন্তব্য— ‘‘আমরা মত প্রকাশের স্বাধীনতা, শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং ভিন্নমত পোষণ করতে পারার অধিকারকে সমর্থন করি। আমেরিকা মনে করে, কোনও গণতন্ত্রিক পরিবেশের জন্য এগুলি অপরিহার্য।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 192: “দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে”

    Ramakrishna 192: “দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    পঞ্চম পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে এপ্রিল

    শ্রীরামকৃষ্ণ ও আচার্য শ্রীবেচারাম — বেদান্ত ও ব্রহ্মতত্ত্ব প্রসঙ্গে

    সন্ধ্যার পর আদিসমাজের আচার্য শ্রীযুক্ত বেচারাম বেদীতে বসিয়া উপাসনা করিলেন। মাঝেমাঝে ব্রহ্মসঙ্গীত ও উপনিষদ্‌ হইতে পাঠ হইতে লাগিল। উপাসনান্তে শ্রীরামকৃষ্ণের (Ramakrishna) সঙ্গে বসিয়া আচার্য অনেক আলাপ করিতেছেন।

    শ্রীরামকৃষ্ণ—আচ্ছা, নিরাকারও সত্য আর সাকারও সত্য; আপনি কি বল?

    সাকার-নিরাকার চিন্ময়রূপ ও ভক্ত 

    আচার্য—আজ্ঞা, নিরাকার যেমন Electric Current (তড়িৎ-প্রবাহ) চক্ষে দেখা যায় না, কিন্তু অনুভব করা যায়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—হাঁ, দুই সত্য। শুধু নিরাকার বলা কিরূপ জানো (Kathamrita)? যেমন রোশনচৌকির একজন পোঁ ধরে থাকে—তার বাঁশির সাত ফোকর সত্ত্বেও। কিন্তু আর-একজন দেখ কত রাগ-রাগিণী বাজায়! সেরূপ সাকারবাদীরা দেখ ঈশ্বরকে কতভাবে সম্ভোগ  করে! শান্ত, দাস্য, সখ্য, বাৎসল্য, মধুর—নানাভাবে।

    “কি জানো, অমৃতকুণ্ডে কোনও রকমে পড়া। তা স্তব করেই হোক অথবা কেউ ধাক্কা মেরেছে আর তুমি কুণ্ডে পড়ে গেছ, একই ফল। দুই জনেই অমর হবে!

    “ব্রাহ্মদের পক্ষে জল বরফ উপমা ঠিক। সচ্চিদানন্দ যেন অনন্ত জলরাশি। মহাসাগরের জল, ঠান্ডা দেশে স্থানে স্থানে যেমন বরফের আকার ধারণ করে, সেইরূপ ভক্তি হিমে সেই সচ্চিদানন্দ (সগুণ ব্রহ্ম) ভক্তের জন্য সাকার রূপ ধারণ করেন। ঋষিরা সেই অতীন্দ্রিয় চিন্ময় রূপ দর্শন করেছিলেন, আবার তাঁর সঙ্গে কথা কয়েছিলেন। ভক্তের প্রেমের শরীর, ‘ভাগবতীতনু’ দ্বারা সেই চিন্ময় রূপ দর্শন হয়।

    আবার আছে, ব্রহ্ম (Ramakrishna) অবাঙ্মনসোগোচর। জ্ঞানসূর্যের তাপে সাকার বরফ গলে যায়। ব্রহ্মজ্ঞানের পর, নির্বিকল্পসমাধির পর, আবার সেই অনন্ত, বাক্যমনের অতীত, অরূপ নিরাকার ব্রহ্ম!

    “ব্রহ্মের স্বরূপ মুখে বলা (Kathamrita) যায় না, চুপ হয়ে যায়। অনন্তকে কে মুখে বোঝাবে! পাখি যত উপরে উঠে, তার উপর আরও আছে, আপনি কি বল?”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 191: “মা-কালী, মা-দুর্গার পূজা করে, ‘মা’ ‘মা’ বলে কত ডাকে কত ভালবাসে.. মূর্তি না-ই বা মানলে”

    Ramakrishna 191: “মা-কালী, মা-দুর্গার পূজা করে, ‘মা’ ‘মা’ বলে কত ডাকে কত ভালবাসে.. মূর্তি না-ই বা মানলে”

    ভক্তসঙ্গে শ্রীরামকৃষ্ণ

    চতুর্থ পরিচ্ছেদ

    ১৮৮৩, ২২শে এপ্রিল

    শ্রীরামকৃষ্ণ সিঁথির ব্রাহ্মসমাজে ব্রাহ্মভক্তসঙ্গে

    ব্রাহ্মভক্ত ও ভোগান্ত—বিদ্যারূপিণী স্ত্রীর লক্ষণ—বৈরাগ্য কখন হয় 

    “আবার আছে খোসাটি আছে বলে (Kathamrita) তবে আমটি বাড়ে ও পাকে। আমটি তয়ের হয়ে গেলে তবে খোসা ফেলে দিতে হয়! মায়ারূপ ছালটি থাকলে তবেই ক্রমে ব্রহ্মজ্ঞান হয়। বিদ্যা-মায়া, অবিদ্যা-মায়া আমের খোসার ন্যায়; দুই-ই দরকার।”

    ব্রাহ্মভক্ত—আচ্ছা, সাকারপূজা, মাটিতে গড়া ঠাকুরপূজা—এ-সব কি ভাল?

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—তোমরা সাকার মান না, তা বেশ; তোমাদের পক্ষে মূর্তি নয়, ভাব। তোমরা টানটুকু নেবে, যেমন কৃষ্ণের উপর রাধার টান, ভালবাসা। সাকারবাদীরা যেমন মা-কালী, মা-দুর্গার পূজা করে, ‘মা’ ‘মা’ বলে কত ডাকে কত ভালবাসে—সেই ভাবটিকে তোমরা লবে, মূর্তি না-ই বা মানলে।

    ব্রাহ্মভক্ত—বৈরাগ্য কি করে হয়? আর সকলের হয় না কেন?

    শ্রীরামকৃষ্ণ—ভোগের শান্তি না হলে বৈরাগ্য হয় না। ছোট ছেলেকে খাবার আর পুতুল দিয়ে বেশ ভুলানো যায়। কিন্তু যখন খাওয়া হয়ে গেল, আর পুতুল নিয়ে খেলা হয়ে গেল, তখন “মা যাব” বলে (Kathamrita)। মার কাছে নিয়ে না গেলে পুতুল ছুঁড়ে ফেলে দেয়, আর চিৎকার করে কাঁদে।

    সচ্চিদানন্দই গুরু—ঈশ্বরলাভের পর সন্ধ্যাদি কর্মত্যাগ 

    ব্রাহ্মভক্তেরা গুরুবাদের বিরোধী। তাই ব্রাহ্মভক্তটি এ-সম্বন্ধে কথা কহিতেছেন।

    ব্রাহ্মভক্ত—মহাশয়, গুরু না হলে কি জ্ঞান হবে না?

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—সচ্চিদানন্দই গুরু; যদি মানুষ গুরুরূপে চৈতন্য করে তো জানবে যে, সচ্চিদানন্দই ওই রূপ ধারণ করেছেন। গুরু যেমন সেথো; হাত ধরে নিয়ে যান। ভগবানদর্শন হলে আর গুরুশিষ্য বোধ থাকে না। ‘সে বড় কঠিন ঠাঁই, গুরুশিষ্যে দেখা নাই!’ তাই জনক শুকদেবকে বললেন, ‘যদি ব্রহ্মজ্ঞান চাও আগে দক্ষিণা দাও।’ কেননা, ব্রহ্মজ্ঞান হলে আর শিষ্য ভেদবুদ্ধি থাকবে না। যতক্ষণ ঈশ্বরদর্শন না হয়, ততদিনই গুরুশিষ্য সম্বন্ধ।

    ক্রমে সন্ধ্যা হইল। ব্রাহ্মভক্তেরা কেহ কেহ ঠাকুরকে বলিতেছেন, “আপনার বোধহয় এখন সন্ধ্যা করতে হবে।”

    শ্রীরামকৃষ্ণ(Ramakrishna)—না, সেরকম নয়। ও-সব প্রথম প্রথম এক-একবার করে নিতে হয়। তারপর আর কোশাকুশি বা নিয়মাদি দরকার হয় না।

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “আবার সেই সমাধি! আবার নিস্পন্দন দেহ, স্তিমিতি লোচন, দেহ স্থির

    আরও পড়ুনঃ দেখিয়াই ঠাকুর উচ্চহাস্য করিয়া ছোকরাদের বলিয়া উঠিলেন, “ওই রে আবার এসেছে”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Mallikarjun Kharge: ‘গেরুয়াধারীদের রাজনীতি ছাড়া উচিত’! খাড়্গের মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সন্তসমাজের

    Mallikarjun Kharge: ‘গেরুয়াধারীদের রাজনীতি ছাড়া উচিত’! খাড়্গের মন্তব্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সন্তসমাজের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) মন্তব্য করেছিলেন যে, গেরুয়া পরা লোকেদের রাজনীতি ছেড়ে দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস সভাপতি খাড়্গের এই কথার ইঙ্গিত ছিল উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দিকেই। কংগ্রেস নেতার এহেন মন্তব্যে দেশ জুড়ে নিন্দার ঝড় শুরু হয়। সাধু-সন্ত-সন্ন্যাসীরাও তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতির এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে। কংগ্রেসের সভাপতি খাড়্গের এই মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা জানিয়েছেন প্রাক্তন কংগ্রেস নেতা তথা সন্ত আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম। তিনি খাড়্গের ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। অন্যদিকে, সন্ন্যাসী জগৎ গুরু রামভদ্রাচার্যের প্রশ্ন, গেরুয়াধারীরা বাদ যাবে, তবে কি গুন্ডারা রাজনীতি করবে? একইসঙ্গে রামভদ্রাচার্য জানিয়েছেন, গেরুয়া হল আসলে ভগবানের রঙ।

    কোথায় লেখা আছে যে গেরুয়াধারীদের রাজনীতি করা যাবে না?

    জগৎ গুরু রামভদ্রাচার্য (Mallikarjun Kharge) সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে খাড়্গের মন্তব্যের তীব্র বিরোধিতা করেন। তিনি (Spiritual Leaders) বলেন, ‘‘এটা কোথায় লেখা আছে যে গেরুয়াধারীরা রাজনীতি করতে পারবেন না? তবে কি গুন্ডাদের রাজনীতি করা উচিত? লোফারদের রাজনীতি করা উচিত? গেরুয়াধারীদের রাজনীতি করতে হবে কারণ গেরুয়া হল ভগবানের রঙ।’’  ইতিহাস থেকে শিবাজী মহারাজের উদাহরণ টেনে এনে তিনি আরও বলেন, ‘‘রাজা শিবাজী গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করেছিলেন এবং সমগ্র জাতি ও মহারাষ্ট্রকে একত্রিত করেছিলেন। তাই গেরুয়াধারীদের রাজনীতি করাই উচিত। স্যুট-বুটের পলিটিক্স ভারত থেকে বন্ধ হোক।’’

    কী বলেছিলেন মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge)?

    সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ মন্তব্য করেছিলেন, ‘বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে’ অর্থাৎ বিভক্ত হলেই আমরা ধ্বংস হয়ে যাব। হিন্দু ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে এমন কথা বলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। এই স্লোগানের সমালোচনা করে মল্লিকার্জুন খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) মুম্বইতে বলেছিলেন, ‘‘অনেক নেতাই সাধুদের ছদ্মবেশে বসবাস করে বর্তমানে রাজনীতিবিদ হয়েছেন। কেউ কেউ মুখ্যমন্ত্রীও হয়েছেন। তাঁরা গেরুয়া পোশাক পরেন, তাঁদের মাথায় চুল নেই। আমি বিজেপিকে বলব হয় সাদা পোশাক পরুন নয়ত আপনি সন্ন্যাসী হয়ে গেরুয়া পোশাক পরলে রাজনীতি ছেড়ে দিন।’’

    ‘বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে’ স্লোগান যোগীর, সমর্থন জগৎগুরু রামভদ্রাচার্যের 

    জগৎ গুরু রামভদ্রাচার্য অবশ্য যোগী আদিত্যনাথের ‘বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে’ স্লোগানকে (Spiritual Leaders) সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করেছেন এবং বলেন, ‘‘সম্প্রদায় আলাদা আলাদা হলেও আমাদের সকল হিন্দুদের ঐক্যবদ্ধ থাকা উচিত। আমরা এক হলে কেউ আমাদের ক্ষতি করতে পারবে না। এক একটি আঙুল এককভাবে দুর্বল কিন্তু একটি মুষ্টি শক্তিশালী।’’

    নিজের ধর্ম প্রকাশ করুন খাড়্গে

    অন্যদিকে, আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম মল্লিকার্জুন খাড়্গের ধর্ম নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন এবং তিনি বলেছেন, ‘‘কোনও হিন্দুই অন্ততপক্ষে সাধু-সন্ত এবং মহাত্মাদের অপমান করতে পারেন না।’’ সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রমোদ কৃষ্ণমের আরও দাবি, অবিলম্বে খাড়্গের উচিত, তাঁর নিজের ধর্ম কী? এনিয়ে সবাইকে জানানো। 

    সনাতন ধর্মের যাঁরা বিরুদ্ধে, তাঁরা আসলে ভারত-বিরোধী

    আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণমের মতে, যে ধরনের বিবৃতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে দিয়েছেন, তা সন্ন্যাসীদের পক্ষে খুবই অপমানজনক। এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম বলেন, ‘‘তাঁর নাম দেখে মনে হচ্ছে তিনি হিন্দু। কিন্তু তাঁর কাজ দেখে কখনও মনে হচ্ছে না, তিনি হিন্দু। তাঁর প্রথমে উচিত যে সবার সামনে প্রকাশ করা নিজের পরিচয়। তিনি হিন্দু বটেন কিনা!’’ মল্লিকার্জুন খাড়্গের বিরুদ্ধে আচার্য প্রমোদ কৃষ্ণম আরও বলেন, ‘‘সনাতন ধর্মের যাঁরা বিরুদ্ধে, তাঁরা আসলে ভারত-বিরোধী।’’ তিনি আরও দাবি করেন, ‘‘ভারতবর্ষ ঋষি প্রধান দেশ এবং সেই দেশে এ ধরনের মন্তব্য মানায় না।’’

    সনাতন ধর্মকে অপমান করছেন খাড়্গে

    প্রমোদ কৃষ্ণমের মতে, ‘‘নিঃসন্দেহে তিনি (খাড়গে) একজন সিনিয়র নেতা কিন্তু তিনি হিন্দু সন্ন্যাসীদের অপমান করছেন। সনাতন ধর্মকে অপমান করছেন। গেরুয়া রঙকে অপমান করছেন। এ ধরনের ব্যবহার তাঁর করা উচিত নয়। কোনও হিন্দুরই উচিত নয়, হিন্দু সন্ন্যাসীদের অপমান করা। যোগী আদিত্যনাথ সম্পর্কে এমন দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করা কখনও উচিত হয়নি মল্লিকার্জুন খাড়্গের।’’ প্রসঙ্গত, ‘বাটেঙ্গে তো কাটেঙ্গে’ স্লোগানটি যোগী আদিত্যনাথ প্রথম ব্যবহার করেন। হিন্দু ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে এই স্লোগান দিয়ে মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডে নির্বাচনী প্রচারও করেন তিনি। অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও মহারাষ্ট্রে নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে বলেন, ‘‘আমরা এক থাকলেই নিরাপদ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Canada: খালিস্তানি হামলার আশঙ্কা, কানাডার মন্দিরে ভারতীয় দূতাবাসের অনুষ্ঠান বাতিল

    Canada: খালিস্তানি হামলার আশঙ্কা, কানাডার মন্দিরে ভারতীয় দূতাবাসের অনুষ্ঠান বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডার (Canada) ব্রাম্পটনের মন্দিরে সম্প্রতি হামলা হয়েছে। এই আবহে সেখানকার ত্রিবেণী মন্দিরে ভারতীয় দূতাবাস (Indian Consulate) আয়োজিত একটি অনুষ্ঠান বাতিল করা হল। আশঙ্কা করা হচ্ছে ফের একবার সেখানে বিক্ষোভ দেখাতে পারে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি সংগঠনগুলি। এছাড়া সেখানে ছড়াতে পারে হিংসাও। সমাজ মাধ্যমে এনিয়ে অনেকেই সরব হয়েছেন কানাডার  (Canada) আইন-শৃঙ্খলার এমন উদ্বেগজনক পরিস্থিতি নিয়ে।

    ৩ নভেম্বর হামলা হয় কানাডার (Canada) ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দিরে 

    প্রসঙ্গত, গত ৩ নভেম্বর উগ্র খালিস্তানি সমর্থকরা কানাডার ব্রাম্পটনের হিন্দু সভা মন্দির চত্বরে ঢুকে পড়ে। সেখানে উপস্থিত জনতার ওপর মারধর করে বলে অভিযোগ ওঠে। সেই সময় ভারতীয় দূতাবাসের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয় যে এর পরের কনস্যুলেট (Indian Consulate) শিবিরগুলির আয়োজন স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলেই করা হবে। তাঁরাই নিরাপত্তার বন্দোবস্ত করবেন। এরপর গত সপ্তাহে ভারতের হাইকমিশন (India in Canada) কনস্যুলেট প্রোগ্রামগুলিকে বাতিল করে। কারণ হিসেবে তারা জানায়, কানাডার (Canada) নিরাপত্তা সংস্থাগুলি ওই অনুষ্ঠানগুলিতে ন্যূনতম নিরাপত্তাও দিতে পারবে না বলে জানিয়েছে।

    ১৭ নভেম্বরের অনুষ্ঠান বাতিল 

    প্রসঙ্গত, আগামী ১৭ নভেম্বর ত্রিবেণী মন্দিরে ভারতীয় কনস্যুলেটের (Indian Consulate) লাইফ সার্টিফিকেটের ওপর একটি অনুষ্ঠান ছিল। কিন্তু সেখানকার স্থানীয় গোয়েন্দা বিভাগ জানিয়েছে, ওই অনুষ্ঠানে হামলা হতে পারে। এরপরে মন্দির কমিটি এই অনুষ্ঠান করতে না পারার জন্য সকলের কাছে ক্ষমা চেয়েছে। ওই মন্দির কমিটির তরফ থেকে যে বিবৃতি জারি করা হয়েছে সেখানে জানানো হয়েছে, হিন্দুরা এখন সেই দেশের মন্দিরে (Canada) আসতেও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এজন্য মন্দির কমিটি দুঃখ প্রকাশ করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • AIMPLB: ‘মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড’ বেসরকারি সংস্থা, সরানো হোক ‘বোর্ড’ শব্দ, দাবি বিজেপি নেতার

    AIMPLB: ‘মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড’ বেসরকারি সংস্থা, সরানো হোক ‘বোর্ড’ শব্দ, দাবি বিজেপি নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড (এআইএমপিএলবি) থেকে ‘বোর্ড’ শব্দটি সরানোর দাবি জানিয়েছেন বিজেপির (BJP) সংখ্যালঘু মোর্চার সর্বভারতীয় সভাপতি জামাল সিদ্দিকি (Jamal Siddiqui)। তিনি আরও জানিয়েছেন, ওই সংস্থা যদি নাম পরিবর্তন না করে, সেক্ষেত্রে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি দেবেন, এই সংস্থাকে (AIMPLB) নিষিদ্ধ করার দাবিতে।

    ১৯৭৩ সালে তৈরি হয় অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড

    ভারতে মুসলিমদের ব্যক্তিগত আইনের দিকগুলি দেখার জন্য ১৯৭৩ সালে তৈরি করা হয়েছিল বেসরকারি সংস্থা অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড (AIMPLB)। বোর্ডের কাছে তিনি যে চিঠি লিখেছেন, সেখানে সিদ্দিকি (Jamal Siddiqui) যুক্তি দিয়েছেন, ‘‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড একটি বেসরকারি সংস্থা, এটা কোনওভাবেই সরকারি সংস্থা নয়, তাই বোর্ড শব্দ সরানো উচিত।’’ এর পাশাপাশি এআইএমপিএলবি-কে (AIMPLB) সিদ্দিকি যে চিঠি লিখেছেন, সেখানে তিনি, অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের টাকার উৎস এবং অডিট রিপোর্ট সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চেয়েছেন।

    মুসলমানদের ভাবমূর্তিকে কলঙ্কিত করছে মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড

    সংবাদ মাধ্যমকে সিদ্দিকি (Jamal Siddiqui) বলেন, ‘‘অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের (AIMPLB) কর্মকাণ্ড ভারতীয় মুসলমানদের ভাবমূর্তিকে কলঙ্কিত করছে। এর নাম পরিবর্তন করা উচিত।’’ সিদ্দিকি (Jamal Siddiqui) অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ডের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এনে জানিয়েছেন, শুধুমাত্র লাভের দিকে তাকিয়ে এই সংস্থা মুসলিম সম্প্রদায়কে বিভ্রান্ত করছে। এরা শুধু নিজেদের লাভের জন্য ভুল তথ্য ছড়ায়।

    সংবিধানসম্মত সংস্থাই কেবল নামের পাশে বোর্ড শব্দ রাখতে পারে

    তিনি আরও জানিয়েছেন, শুধুমাত্র সংবিধান সম্মত সংস্থাই আইনত তাদের নামের পাশে ‘বোর্ড’ শব্দ ব্যবহার করতে পারে। শাহ বানো মামলা ও ওয়াকফ সংশোধনী বিল সহ বিভিন্ন বিষয়ে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড (AIMPLB) যে ধরনের অবস্থান নিয়েছে, তার সমালোচনা করেছেন সিদ্দিকি (Jamal Siddiqui)। তিনি দাবি করেন, এই সংস্থা প্রতি পদে সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে, এর ফলে সমগ্র মুসলমান সম্প্রদায়ের কল্যাণ হয় না ও তাদের অগ্রগতি ব্যাহত হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share