Tag: madhyom news

madhyom news

  • RG Kar Rape Murder: বুধবার ফের ‘রাত দখল’ জুনিয়র ডাক্তারদের, সামিল হবেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    RG Kar Rape Murder: বুধবার ফের ‘রাত দখল’ জুনিয়র ডাক্তারদের, সামিল হবেন নির্যাতিতার বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর কাণ্ডের (RG Kar Rape Murder) প্রতিবাদে কলকাতা পুলিশের সদর দফতর লালবাজারের সামনে জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান (RG Kar) শুরু হয়েছে গতকাল সোমবার থেকেই। মঙ্গলবারও চলছে অবস্থান। পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ না করানো পর্যন্ত তাঁরা উঠবেন না, এমনটাই সংকল্প জুনিয়র ডাক্তারদের। এবার এই প্রতিবাদ আন্দোলনে সশরীরে উপস্থিত থাকার অঙ্গীকার করলেন আরজি কর হাসপাতালের নিহত জুনিয়র চিকিৎসকের বাবা ও মা। ৪ সেপ্টেম্বর রাত দখলের আন্দোলনে (Junior Doctors Raat Dokhol) তাঁরা সামিল হবেন বলে জানা গিয়েছে। নির্যাতিতার মা সোমবারই সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি নিয়ে খুশি নই। আরও যারা দোষী রয়েছে তারা যতক্ষণ গ্রেফতার না হবে, বিচারের আশায় আন্দোলন চালিয়ে যাব। শুধু সন্দীপ ঘোষ বা সঞ্জয় নয়, এর পেছনে আরও অনেকে জড়িত রয়েছে। তাদেরও গ্রেফতার করতে হবে।’’

    সোমবারই সামিল হয়েছিলেন অনেক অভিভাবক

    সোমবার ডাক্তারদের লালবাজার ঘেরাও (RG Kar Rape Murder) অভিযানে সামিল হয়েছিলেন অনেক অভিভাবকই। তাঁরা সাফ জানিয়েছেন, যে নারকীয় ও পাশবিক ঘটনা ঘটেছে সরকারি হাসপাতালে তার পর তাঁরা তাঁদের সন্তানদের ভবিষ্যৎ নিয়েও উদ্বিগ্ন। তাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অভিযানে নেমেছেন তাঁরা। এবার জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনে (Junior Doctors Raat Dokhol) তাঁদের সঙ্গেই রাত জাগবেন নির্যাতিতার বাবা-মা।

    বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি যথাযথ বলে জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা

    সোমবারই জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন করে বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি (RG Kar Rape Murder) যথাযথ বলেই জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। সোমবার সন্ধ্যায় সোদপুরে বাড়িতে তিনি বলেন, ‘‘কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের দাবি যথাযথ! সৎ সাহস থাকলে উনি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন। জুনিয়র ডাক্তাররা নিরস্ত্র অবস্থায় আন্দোলন করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে একবার হলেও দেখা করা উচিত ছিল পুলিশ কমিশনারের। কিন্তু, সেটা না করে লোহার ব্যারিকেড দিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors Raat Dokhol) আটকানোর চেষ্টা করলেন! এটা অমানবিক ছাড়া আর কিছুই নয়।’’

    সন্দীপের গ্রেফতারিতে উল্লসিত ডাক্তাররা (RG Kar)

    গতকাল রাতেই আন্দোলনকারীদের কাছে খবর পৌঁছে যায় (RG Kar Rape Murder) সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন। এই খবরে উল্লসিত হয়ে ওঠেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই ঘটনাকে তাঁরা নিজেদের নৈতিক জয় হিসেবে আখ্যা দেন। এর পাশাপাশি তাঁরা আরও জানান, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি তাঁদের নৈতিক জয়, তবে পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে। মঙ্গলবার রাত যত বেড়েছে আন্দোলনকারীদের সমর্থনে সাধারণ মানুষের ভিড় তত বেড়েছে (Junior Doctors Raat Dokhol)। তাঁদের ধর্নাস্থলে একসময় সিনিয়র চিকিৎসরা সামিল হতে থাকেন। মুখে বলতে থাকেন, ডিউটি ছেড়ে এসেছি জুনিয়রদের আন্দোলনকে বুস্ট-আপ করতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ‘‘কমিশনার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত…’’, সোম পেরিয়ে মঙ্গল, ডাক্তারদের ধর্না চলছে লালবাজারে

    RG Kar: ‘‘কমিশনার পদত্যাগ না করা পর্যন্ত…’’, সোম পেরিয়ে মঙ্গল, ডাক্তারদের ধর্না চলছে লালবাজারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়ার পর মঙ্গলবার সকালেও কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের (Vineet Goyal) পদত্যাগের দাবিতে ফিয়ার্স লেনে চলছে (RG Kar) জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান। তাঁদের দাবি এক, বিনীত গোয়েলের পদত্যাগ। আন্দোলনকারীরা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে যতক্ষণ না পর্যন্ত তাঁদের এই দাবি পূরণ করা হচ্ছে, তাঁরা এক চুলও নড়বেন না ধর্না থেকে। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার ভোরে সকলকে এড়িয়ে লালবাজার (Lalbazar) ছেড়ে বেরিয়ে যান কলকাতার পুলিশ কমিশনার। অন্যদিকে ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের তরফে আন্দোলনকারীদের প্রস্তাব দেওয়া হয় যে লালবাজারে একটি প্রতিনিধি দল পাঠানোর, তবে এই প্রস্তাব খারিজ (RG Kar) করে দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তাঁদের একটাই দাবি, পুলিশ কমিশনারকে পদত্যাগ করতে হবে।

    সন্দীপের গ্রেফতারিতে উল্লসিত ডাক্তাররা (RG Kar)

    গতকাল রাতেই আন্দোলনকারীদের কাছে খবর পৌঁছে যায় (RG Kar) সন্দীপ ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন। এই খবরে উল্লসিত হয়ে ওঠেন জুনিয়র ডাক্তাররা। এই ঘটনাকে তাঁরা নিজেদের নৈতিক জয় হিসেবে আখ্যা দেন। এর পাশাপাশি তাঁরা আরও জানান, সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতারি তাঁদের নৈতিক জয়, তবে পুলিশ কমিশনারকে (CP kolkata) পদত্যাগ করতে হবে। মঙ্গলবার রাত যত বেড়েছে আন্দোলনকারীদের সমর্থনে সাধারণ মানুষের ভিড় তত বেড়েছে। তাঁদের ধর্নাস্থলে একসময় সিনিয়র চিকিৎসরা সামিল হতে থাকেন। মুখে বলতে থাকেন, ডিউটি ছেড়ে এসেছি জুনিয়রদের আন্দোলনকে বুস্ট-আপ করতে। আগামিকাল বুধবার ৪ সেপ্টেম্বর লালবাজারের (Lalbazar) সামনেই আন্দোলনকারী পড়ুয়ারা রাত দখলের (Raat Dokhol – Claim The Night) ডাক দিয়েছেন। এখানেই হাজির থাকবেন নির্যাতিতার বাবা-মা।

    জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনকে সমর্থন নির্যাতিতার বাবা-মায়ের (RG Kar)

    সোমবারই জুনিয়র ডাক্তারদের লালবাজার (Lalbazar) আন্দোলনকে সমর্থন করে বিনীত গোয়েলের পদত্যাগের দাবি যথাযথ বলেই জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। সোমবার সন্ধ্যায় সোদপুরে বাড়িতে তিনি বলেন, ‘‘কলকাতা পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগের দাবি যথাযথ! সৎ সাহস থাকলে উনি জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দেখা করতে পারতেন। জুনিয়র ডাক্তাররা (RG Kar) নিরস্ত্র অবস্থায় আন্দোলন করতে গিয়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে একবার হলেও দেখা করা উচিত ছিল পুলিশ কমিশনারের (Vineet Goyal)। কিন্তু, সেটা না করে লোহার ব্যারিকেড দিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের আটকানোর চেষ্টা করলেন! এটা অমানবিক ছাড়া আর কিছুই নয়।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

     

  • RG Kar: সন্দীপ একা নন, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার তাঁর নিরাপত্তারক্ষী, ২ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও

    RG Kar: সন্দীপ একা নন, সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার তাঁর নিরাপত্তারক্ষী, ২ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে (RG Kar) সন্দীপ ঘোষ (Sandip Ghosh) ছাড়াও সিবিআইয়ের (CBI) হাতে গ্রেফতার হয়েছেন আরও তিনজন। ধৃতরা হলেন সুমন হাজরা, বিপ্লব সিং ও আফসার আলি। এর মধ্যে, সুমন হাজরা ও বিপ্লব সিং সন্দীপ-ঘনিষ্ঠ ২ ব্যবসায়ী। তৃতীয়জন আফসার আলি সন্দীপের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা রক্ষীর কাজ করতেন।

    বাকি ধৃতদের পরিচয় (RG Kar)

    হাওড়া সাঁকরাইল এর বাসিন্দা বিপ্লব সিং সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। বিপ্লবের সংস্থার নাম ছিল ‘মা তারা ট্রেডার্স’। এই সংস্থা হাসপাতালে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ করত। গত সপ্তাহের রবিবার যেদিন সন্দীপের (Sandip Ghosh) বাড়িতে সিবিআই পৌঁছায় সেদিনই বিপ্লব সিংয়ের বাড়িতে হাজির হয় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। জানা গিয়েছে, বিপ্লবের বাবা কলকাতার একটি মেডিক্যাল কলেজের চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী ছিলেন, সেই সূত্রে আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালে টিনের প্লেটের নম্বর লেখা কিংবা বেড নম্বর লেখার টেন্ডার পেতেন বিপ্লব। ওই কাজ করতে করতে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহের ব্যবসা শুরু করেন বিপ্লব। অন্যদিকে, দুর্নীতি মামলায় (CBI) হাজরা মেডিক্যাল নামের একটি ওষুধের দোকানে তল্লাশি চালায় সিবিআই। ওই দোকানের মালিক সুমন হাজরাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতার হয়েছেন আফসার আলি নামের নিরাপত্তারক্ষীও। এঁদের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এর পাশাপাশি, এই ধৃত তিনজনকে বেআইনিভাবে হাসপাতালে ক্যাফেটেরিয়া, পার্কিং সহ নানা সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে সন্দীপের (Sandip Ghosh) বিরুদ্ধে। আপাতত চার জনই রয়েছে নিজাম প্যালেসে।

    ১৫ দিন সিবিআই জেরার মুখোমুখি সন্দীপ 

    প্রসঙ্গত, গত ১৬ অগাস্ট থেকে টানা ১৫ দিন সিবিআই জেরার মুখোমুখি হতে হয়েছিল সন্দীপ ঘোষকে। তার মাঝে এক রবিবারে সন্দীপের বাড়িতেও পৌঁছে যায় সিবিআইয়ের দল (RG Kar)। গতকাল, সোমবার ফের তাঁকে তলব করা হয় সিজিও কম্পপ্লেক্সে। সেখান থেকে সিবিআই আধিকারিকরা সন্দীপকে নিয়ে যান নিজাম প্যালেসে। তার পরেই তাঁর গ্রেফতারের খবর সামনে আসে। এর পরেই জানা যায়, আর্থিক দুর্নীতি মামলায় শুধু সন্দীপ (Sandip Ghosh) নন, সেইসঙ্গে আরজি কররে প্রাক্তন অধ্যক্ষের ঘনিষ্ঠ আরও তিনজনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Hanuman Chalisa: বাড়ে মনের জোর, কাটে যাবতীয় বাধা, হনুমান চালিশা পাঠে মেলে হরেক ফল!

    Hanuman Chalisa: বাড়ে মনের জোর, কাটে যাবতীয় বাধা, হনুমান চালিশা পাঠে মেলে হরেক ফল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হনুমান চালিশায় (Hanuman Chalisa) উল্লেখ রয়েছে, ‘‘জো য়াহ পড়ে হনুমান চালিশা, হোয়ে সিদ্ধি সাখী গৌরীশা’’। অর্থাৎ যিনি এই হনুমান চালিশা ভক্তি সহকারে পাঠ করেন, স্বয়ং ভগবান শিব সাক্ষী, তিনি অবশ্যই সিদ্ধিলাভ করেন। মঙ্গলবার অনেকেই হনুমান চালিশা পাঠ করে থাকেন। ভক্তি ও নিষ্ঠাভরে পুজো করেন বজরঙ্গবলিকে। হনুমানজিকে (Lord Hanuman) খুশি করার অনেক উপায় হিন্দু শাস্ত্রে বর্ণিত আছে। সেই সব পদ্ধতি মেনে পুজো করলে সঠিক উপকারও পাবেন। হনুমান চালিশা পাঠে মনের জোর বাড়ে, জীবনের সকল বাধা দূর হয়, এমনটাই বিশ্বাস রয়েছে ভক্তদের। মঙ্গলবার ও শনিবার হনুমান চালিশা পাঠ করার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা, তবে আপনি চাইলে প্রতিদিনও করতে পারেন।

    হনুমানজিকে কী কী অর্পণ করবেন

    শাস্ত্র মতে, বজরঙ্গবলীর পুজো করতে হলে স্নান সেরে ১১টি পিপল গাছের পাতা নিতে বলছেন পণ্ডিতরা। গঙ্গাজল দিয়ে এই পাতাগুলি পরিষ্কার করার পরে কুমকুম বা চন্দন দিয়ে শ্রী রাম লিখে তা মালা বানিয়ে হনুমানজিকে অর্পণ করলে জীবনে শুভ ফল পাওয়া যায় বলে বিশ্বাস। রীতি অনুযায়ী লাড্ডুতে তুলসী পাতা দিয়ে হনুমান মন্দিরে ভোগ নিবেদন করা হয়। দীর্ঘ সময় ধরে কোনও কাজ আটকে থাকলে বা কোনও বিশেষ কাজে যাওয়ার আগে মঙ্গলবার হনুমানজিকে (Lord Hanuman) পান অর্পণ করার পরামর্শ দিচ্ছেন পণ্ডিতরা। বিশ্বাস, এর ফলে প্রতিটি কাজে সাফল্য আসে। এর পাশাপাশি হনুমানজিকে জুঁই তেল ও ফুল নিবেদন করলেও তিনি প্রসন্ন হন। এতে ঘরে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে।

    শনির খারাপ দৃষ্টি রোধ করে হনুমান চালিশা (Hanuman Chalisa)

    অনেক ব্যক্তির কোষ্ঠীতে শনি খারাপ অবস্থানে থাকে। ফলে পদে পদে বাধা আসে। তাই শনির দশা কাটাতেও হনুমান চালিশা পাঠ বিশেষ ফল দেয় বলে বিশ্বাস। পৌরাণিক কাহিনি অনুযায়ী, একবার শনিদেবের প্রাণ বাঁচিয়েছিলেন হনুমান। প্রসন্ন শনিদেব জানিয়েছিলেন, হনুমানের সত্যিকারের ভক্তের তিনি কখনও কোনও ক্ষতি করবেন না। এছাড়া দুষ্টদমনে হনুমান চালিশা খুব কাজে দেয়। এখানেই উল্লেখ রয়েছে, ‘‘ভূত পিশাচ নিকট নহি আবে, মহাবীর যব নাম শুনাবে।’’ যে কোনও ধরনের ভয়, আতঙ্ক কাটে এই মন্ত্রে। এই কারণে শিশুদেরও এই মন্ত্র জপ করার পরামর্শ দেন জ্যোতিষীরা।

    হনুমান চালিশা (Hanuman Chalisa) পাঠের পদ্ধতি

    হনুমান চালিশা পাঠের নানা নিয়ম-বিধিও রয়েছে। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী আচার মেনে মঙ্গল ও শনিবার ভোরে স্নান করে সকালেই হনুমান মন্ত্র জপ করে থাকেন ভক্তরা। বিশ্বাস, এতে কেটে যায় জীবনের প্রতিকূল পরিস্থিতি। এক নজরে দেখে নিন, কীভাবে পুজো করবেন বজরঙ্গবলির।

    সকালে স্নান করে উঠে পুজোর আয়োজন করুন।

    শুদ্ধবস্ত্রে একটি চৌকি নিয়ে, তার ওপর একটি লাল কাপড় বিছিয়ে দিন।

    হনুমানজিকে সেই আসনের ওপর রাখুন।

    ধূপ-দীপ জ্বালিয়ে লাড্ডু নিবেদন করুন।

    এরপর হনুমান চালিশা (Hanuman Chalisa) পাঠ করুন।

    সন্ধ্যাবেলাতে হনুমানালিশা পাঠ করলে একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন। শুদ্ধ বস্ত্র পরিধান করুন।

    বজরঙ্গবলির পুজো করার দিনে অবশ্যই নিরামিশ আহার করুন।

    হনুমান চালিশার শুরুতে এবং শেষে ভগবান রামের নাম জপ করতে ভুলবেন না যেন।

    হনুমান চালিশা পাঠে কী কী ফল মেলে?

    কর্মক্ষেত্রে সাফল্য

    ভক্তদের বিশ্বাস, হনুমান চালিশা পাঠ করার মধ্যে দিয়ে যদি নিয়মিত শ্রী হনুমানের আরাধনা করা যায়, সৌভাগ্য প্রতিদিনের সঙ্গী হয়ে ওঠে। ফলে মনের ইচ্ছা পূরণ হয় খুব তাড়াতাড়ি। সেই সঙ্গে কর্মক্ষেত্রে চরম সফলতার স্বাদ পাওয়া যায়। ফলে অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটে চোখে পড়ার মতো।

    মনের জোর বাড়ে

    এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে মঙ্গল ও শনিবারের পাশাপাশি প্রতিদিন যদি হনুমান চালিশা পাঠ করা যায়, তাহলে চারপাশে ইতিবাচক শক্তির প্রভাব খুবই বেড়ে যায়। মনের জোর বাড়তে শুরু করে। ফলে জীবনের পথে চলতে চলতে যতই বাধা আসুক না কেন, তা এড়িয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে কোনও কষ্টই হয় না।

    বাধা কেটে যায়

    জীবনে যে কোনও বাধা আপনি টপকে যেতে পারেন হনুমান চালিশা পাঠের দ্বারা। বাধার পরিস্থিতিতে হনুমান চালিশা পড়া যদি শুরু করতে পারেন, তাহলে বাধার পাহাড় খুব তাড়াতাড়ি সরে যেতে বাধ্য হয়। কোনও সমস্যায় যদি বহুদিন ধরে ফেঁসে থাকেন, তাহলে আজ থেকেই হনুমান চালিশা পড়া শুরু করুন।

    নেগেটিভ শক্তি দূর হয়

    নেগেটিভ এনার্জি আমাদের চিন্তাভাবনাকেও নেতিবাচক করে তোলে। চারপাশ থেকে নেগেটিভ এনার্জিকে সরাতে ও ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে নিয়মিত হনুমান চালিশা পড়া উচিত। কারণ হনুমানের আশীর্বাদে সর্বদাই ইতিবাচক শক্তি মেলে।

    স্ট্রেস এবং মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমে

    আধুনিক জীবনে মানুষের বড় রোগ হল স্ট্রেস। যে কোনও শারীরিক রোগের সঙ্গেও স্ট্রেসের সরাসরি যোগ রয়েছে। তাই সুস্থ ভাবে যদি বাঁচতে চান, তাহলে স্ট্রেস এবং মানসিক অবসাদ কাটাতেই হবে। নিয়মিত হনুমান চালিশা পড়া শুরু করলে দেখবেন স্ট্রেস লেভেল তো কমবেই, সেই সঙ্গে মনেও গভীর শান্তি অনুভব করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RSS: সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠকে উঠল আরজি কর প্রসঙ্গ, নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

    RSS: সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠকে উঠল আরজি কর প্রসঙ্গ, নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরএসএস-এর (RSS) সমন্বয় বৈঠকে আলোচিত হল আরজি কর ইস্যু (RG Kar Issue)। প্রসঙ্গত কেরলের পালাক্কড়ে তিনদিনের আরএসএস-এর বৈঠকের আজ সোমবারই শেষ দিন। এদিন সন্ধ্যায় সমাপন ভাষণ দেবেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তার আগে এদিন দুপুরে সাংবাদিক বৈঠক করলেন আরএসএস-এর অখিল ভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। সেখানেই উঠে এল আরজি কর ইস্যু। সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, এবিষয়ে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে বৈঠকে, যাতে এধরনের ঘটনা ভবিষ্যতে না ঘটে।

    আরজি কর ইস্যুতে কী বললেন সুনীল আম্বেকর?

    সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘সমন্বয় বৈঠকে (RSS) অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে আলোচনা করা হয়েছে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের (RG Kar Issue) হৃদয়বিদারক ঘটনা নিয়ে। সঙ্ঘ পরিবারের প্রায় প্রতিটি সংগঠনই আরজি কর কাণ্ডে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। এই ধরনের ঘটনাগুলি কেন ঘটছে তার কারণ আমাদের খুঁজে বের করতে হবে। নারী নির্যাতন রোধে সরকারকে অত্যন্ত দায়িত্ববান হতে হবে। কঠোর আইন ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দরকার এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে।’’ এর পাশাপাশি সুনীল আম্বেকরের আরও সংযোজন, ‘‘মহিলাদের ওপর হওয়া অপরাধের ক্ষেত্রে বিচার প্রক্রিয়াকে দ্রুত হতে হবে। ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টেই (RG Kar Issue) এই ধরনের মামলাগুলির বিচার প্রক্রিয়া চলা উচিত।’’ সুনীল আম্বেকর (RSS) আরও বলেন, ‘‘নারী নির্যাতন রোধে একাধিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে সঙ্ঘের বৈঠকে। এগুলি হল, শক্তিশালী আইন প্রণয়, সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধি, ছোট থেকেই বাচ্চাদের সংস্কার শেখানো, শিক্ষাদান, মহিলাদের আত্মরক্ষার কৌশল শেখানো এবং যে ধরনের কনটেন্ট অশ্লীলতা ছড়ায় তা প্রতিরোধ করা।’’ প্রসঙ্গত, আরজি কর কাণ্ডে উত্তাল হয়েছে বাংলা। প্রশ্নের মুখে পড়েছে মমতার সরকারের ভূমিকা। এবিষয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, বাংলায় কি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা উচিত? উত্তরে সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘গণতন্ত্রে এমনটা কাম্য নয়, তবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হওয়া উচিত।’’

    দেশের ৪৭২টি স্থানে মহিলা সম্মেলন করেছে আরএসএস (RSS)

    সুনীল আম্বেকর আরও একাধিক ইস্যু তুলে ধরেন। তিনি জানান, গত বছর আরএসএস-এর উদ্যোগে সারাদেশে ৪৭২টি স্থানে নারী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেগুলিতে অংশগ্রহণ করেছেন মোট ৫ লাখ ৭৫ হাজার ৭৪০ জন মহিলা। এই সম্মেলনগুলিতে নারী অধিকার ও মহিলা সশক্তিকরণের একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

    অন্যান্য ইস্যু 

    বাংলাদেশের পরিস্থিতি আম্বেকর জানান, সেখানকার হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অনেকেই উদ্বিগ্ন। ভারত সরকার এবিষয়ে সদর্থক ভূমিকা পালন করেছে বলেও জানান এই সঙ্ঘ (RSS) নেতা। রানি অহল্যাবাঈ-এর ৩০০তম জন্মবার্ষিকী ও রানি দুর্গাবতীর ৫০০তম জন্ম বার্ষিকীতে আরএসএস সারা দেশে একাধিক কর্মসূচি নেবে বলে জানিয়েছেন তিনি। শেষ দিনের এই সাংবাদিক বৈঠকে সুনীল আম্বেকরের পাশাপাশি হাজির ছিলেন উত্তর কেরলের সঙ্ঘ চালক কেকে বলরাম। প্রসঙ্গত, গত শনিবার ৩১ অগাস্ট কেরলের পালাক্কড়ে শুরু হয় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের তিন দিনের অখিল ভারতীয় সমন্বয় বৈঠক। বৈঠকে যোগ দেন আরএসএস-এর (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, আরএসএস-এর সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবালে সমেত অন্যান্য নেতারা। শনিবার বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জগৎ প্রকাশ নাড্ডাও হাজির ছিলেন বৈঠকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 121: “বদ্ধজীবের—সংসারী জীবের—কোন মতে হুঁশ আর হয় না, এত দুঃখ, তবুও চৈতন্য হয় না”

    Ramakrishna 121: “বদ্ধজীবের—সংসারী জীবের—কোন মতে হুঁশ আর হয় না, এত দুঃখ, তবুও চৈতন্য হয় না”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ উপদেশ

    দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ
    অনিত্যমসুখং লোকমিমং প্রাপ্য ভজস্ব মাম্‌।
      (গীতা — ৯।৩৩)

    জীব চার থাক —বদ্ধজীবের লক্ষণ কামিনী-কাঞ্চন

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—জীব চার থাক বলেছে—বদ্ধ, মুমুক্ষু, মুক্ত, নিত্য। সংসার জালের স্বরূপ, জীব যেন মাছ, ঈশ্বর (যাঁর মায়া এই সংসার) তিনি জেলে। জেলের জালে যখন মাছ পড়ে, কতকগুলো মাছ জাল ছিঁড়ে পালাবার অর্থাৎ মুক্ত হবার চেষ্টা করে। এদের মুমুক্ষু জীব বলা যায়। যারা পালাবার চেষ্টা করছে, সকলেই পালাতে পারে না। দু-চারটা মাছ ধপাঙ্‌ শব্দ করে পালায়; তখন লোকেরা বলে (Kathamrita), “ওই মাছটা বড়, পালিয়ে গেল!” এই দু-চারটা লোক মুক্তজীব। কতকগুলি মাছ স্বভাবত এত সাবধান যে, কখনও জালে পড়ে না। নারদাদি নিত্যজীব কখনও সংসারজালে পড়ে না। কিন্তু অধিকাংশ মাছ জালে পড়ে; অথচ এ-বোধ নাই যে, জালে পড়েছে মরতে হবে। জালে পড়েই জাল-শুদ্ধ চোঁ-চা দৌড় মারে ও একেবারে পাঁকে গিয়ে শরীর লোকোবার চেষ্টা করে। পালাবার কোন চেষ্টা নাই বরং আরও পাঁকে গিয়ে পড়ে। এরাই বদ্ধজীব। জালে এরা রয়েছে, কিন্তু মনে করে, হেথায় বেশ আছি। বদ্ধজীব, সংসারে—অর্থাৎ কামিনী-কাঞ্চনে—আসক্ত হয়ে আছে; কলঙ্ক-সাগরে মগ্ন, কিন্তু মনে করে বেশ আছি! যারা মুমুক্ষু বা মুক্ত সংসার (Ramakrishna) তাদের পাতকুয়া বোধ হয়; ভাল লাগে না। তাই কেউ কেউ জ্ঞানলাভের (Kathamrita) পর, ভগবানলাভের পর শরীরত্যাগ করে। কিন্তু সে-রকম শরীরত্যাগ অনেক দূরের কথা।

    “বদ্ধজীবের—সংসারী জীবের—কোন মতে হুঁশ আর হয় না। এত দুঃখ, এত দাগা পায়, এত বিপদে পড়ে, তবুও চৈতন্য হয় না।

    আরও পড়ুনঃ “আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে…সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে”

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    Journalist Umesh Upadhyay: চারতলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায়, শোকবার্তা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্ঘটনায় প্রয়াত হলেন দেশের অন্যতম বিশিষ্ট সাংবাদিক উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay)। রবিবার অত্যন্ত দুঃখজনক এই ঘটনাটি ঘটে সাংবাদিকের নিজের বাড়িতেই। চারতলা থেকে দ্বিতীয় তলে পড়ে যান উমেশ উপাধ্যায়। তাঁর বাড়ির মেরামতের কাজ চলছিল দিল্লির বসন্তকুঞ্জ এলাকায়। সেই কাজ তদারকি করতে গিয়েই মাত্র ৬৪ বছর বয়সেই প্রয়াত হলেন তিনি। বিশিষ্ট সাংবাদিকের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। প্রসঙ্গত, উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অন্যতম পরিচয় হল যে তিনি দিল্লির বিজেপির প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি সতীশ উপাধ্যায়ের দাদা। চারতলা থেকে পড়ে যাওয়ায় তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। গতকাল রবিবার সকালেই এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। মাথার পাশাপাশি ব্যাপকভাবে আঘাত লাগে তাঁর মেরুদণ্ডেও।

    প্রধানমন্ত্রীর শোকবার্তা (Journalist Umesh Upadhyay)

    এই ঘটনায় গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলের বার্তায় প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) লেখেন, ‘‘দেশের বিশিষ্ট সাংবাদিক এবং লেখক উমেশ উপাধ্যায়ের (Journalist Umesh Upadhyay) অসংখ্য অবদান রয়েছে ডিজিটাল মিডিয়া এবং টেলিভিশনে। তাঁর মৃত্যুতে এক অপূরণীয় ক্ষতি হল সাংবাদিকতার জগতে। আমি তাঁর পরিবারকে এই সময় সমবেদনা জানাই।’’

    তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ

    আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে, রবিবার সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ যখন উমেশ উপাধ্যায় (Journalist Umesh Upadhyay) নিজের বাড়ির কাজ তদারকি করছিলেন তখনই চারতলা থেকে তিনি দ্বিতীয় তলায় পড়ে যান। এরপর বেলা ১১টা নাগাদ তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ঠিক কীভাবে এমন ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করছে দিল্লি পুলিশ।

    সংক্ষিপ্ত জীবনী

    জানা যায়, ১৯৫৮ সালে উত্তরপ্রদেশের মথুরায় জন্মগ্রহণ করেন উমেশ উপাধ্যায়। ২২ বছর বয়সেই তিনি সাংবাদিকতার জগতে প্রবেশ করেন। সেটা ছিল ১৯৮০ সাল। অল্প দিনের মধ্যেই সাংবাদিকতা জগতে নজর কাড়েন উমেশ উপাধ্যায়। সম্প্রতি ‘ওয়েস্টার্ন মিডিয়া ন্যারেটিভস অন ইন্ডিয়া: ফ্রম গান্ধী টু মোদি’- এই শীর্ষক একটি বইও লিখেছেন তিনি যা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। এ ছাড়া দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও পড়াশোনা করেছিলেন বলে জানা যায়। জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি এমফিল করেন ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের ওপর। এছাড়াও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। অনেকগুলি বড় মিডিয়া হাউসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন উপাধ্যায়। নিউজ নেটওয়ার্ক-১৮ এর সভাপতি ছিলেন তিনি। এছাড়াও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিস লিমিটেডের মিডিয়া বিভাগের প্রধান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়া, জি নিউজ, সাব টিভি, জনমত টিভি, দূরদর্শন, প্রেস ট্রাস্ট অফ ইন্ডিয়াতেও কাজ করেছেন তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের উত্তপ্ত মণিপুর, হিংসায় নিহত এক মহিলা সহ ২, পশ্চিম ইম্ফলে জারি কার্ফু

    Manipur: ফের উত্তপ্ত মণিপুর, হিংসায় নিহত এক মহিলা সহ ২, পশ্চিম ইম্ফলে জারি কার্ফু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একমাস আগেই মণিপুরের (Manipur) দুই জনগোষ্ঠী কুকি ও মেইতেইদের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে শান্তি চুক্তি। কিন্তু তাতেও এড়ানো গেল না হিংসা। ফের উত্তপ্ত হল মণিপুর এবং এরই মধ্যে সশস্ত্র দুষ্কৃতীদের গুলিতে নিহত হলেন ২ জন। একজন নিহতের নাম নাংবাম সুরবালা দেবী, বয়স ৩১ বছর। অন্যদিকে, অপর মৃতের পরিচয় এখনও জানা যায়নি। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৯ জন। যাদের মধ্যে ওই নিহত মহিলার নাবালিকা কন্যাসন্তানও রয়েছে। দুষ্কৃতীদের সঙ্গে সংঘর্ষে দুই পুলিশ কর্মীও গুরুতর জখম হয়েছেন বলে খবর মিলেছে। সংঘর্ষের নেপথ্যে কুকি জঙ্গিগোষ্ঠীদের হাত রয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশ অনুমান করছে। অশান্তির কারণে পশ্চিম ইম্ফলে জারি করা হয়েছে কার্ফু।

    ড্রোনে করে গ্রামে অস্ত্র ও বোমা ফেলা হচ্ছিল (Manipur) 

    মণিপুরের (Manipur) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবারে পশ্চিম ইম্ফল জেলার কৌত্রাক এলাকায় সংঘর্ষ ও গুলির লড়াই শুরু হয়। জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় হঠাৎই সশস্ত্র দুষ্কৃতীরা হামলা চালায়। ড্রোনে করেও গ্রামে অস্ত্র ও বোমা ফেলা হচ্ছিল বলে জানা গিয়েছে। মণিপুর সরকারের তরফ থেকে এই ঘটনার নিন্দা করা হয়েছে। এর পাশাপাশি, মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং অভিযুক্তদের কড়া শাস্তি দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের মে মাস থেকেই অশান্ত হতে শুরু করে মণিপুর (Manipur Violence)। সেখানকার দুই জনগোষ্ঠীর (কুকি ও মেইতেই) মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। দেড় বছর প্রায় হতে চলল তবুও থামেনি সংঘর্ষ। গতমাসেই কুকি ও মেইতেই ২ জনগোষ্ঠীর মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রসঙ্গত, ইম্ফল উপত্যকায় সংখ্যাগরিষ্ঠ হল মেইতেই জনগোষ্ঠী। সম্প্রতি তারা দাবি জানিয়েছিল, তফশিলি উপজাতির তকমা তাদের দিতে হবে। এই দাবির বিরোধিতা করে অপর স্থানীয় জনগোষ্ঠী কুকিরা এই নিয়ে বিরোধ করলে, সংঘর্ষের সূত্রপাত সেখান থেকেই।

    অশান্ত মণিপুর (Manipur) 

    কুকি ও মেইতেইদের বিরোধের জল প্রথমে গড়ায় মণিপুর হাইকোর্টে। ২০২৩ সালের প্রথম দিকে হাইকোর্ট জানায় যে, মেইতেই জনগোষ্ঠীকে তফশিলি উপজাতির তকমা দেওয়া যায় কিনা তা খতিয়ে দেখুক রাজ্য সরকার। হাইকোর্টের এমন নির্দেশের পরেই ২০২৩ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে মণিপুরের (Manipur) ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন’ একটি মিছিল আয়োজন করে। সেই মিছিল থেকে প্রথম হিংসা ছড়ায় চূড়াচাঁদপুর জেলায়। অশান্ত মণিপুরে (Manipur Violence) এখনও পর্যন্ত হিংসায় প্রাণ হারিয়েছেন কয়েকশো মানুষ। এরই মধ্যে ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ভাইরাল হয়েছিল এক বিভীষিকার ভিডিও। সেখানে দেখা গিয়েছিল দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানো হচ্ছে। পরে তাঁদের মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। সেই ঘটনা ঘটে ২০২৩ সালের ৪ মে তবে ভিডিও ভাইরাল হয় জুলাই মাসে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যা শুরু, তারাপীঠে দেবীর ভোগে আজ থাকছে বিশেষ পদ

    Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যা শুরু, তারাপীঠে দেবীর ভোগে আজ থাকছে বিশেষ পদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ সোমবার ২ সেপ্টেম্বর ভোর ৫টা ৫মিনিটেই শুরু হয়েছে কৌশিকী অমাবস্যা (Kaushiki Amavasya 2024)। সারা বছর ধরেই তারাপীঠে (Tarapith) ভক্তদের ভিড় দেখা যায়, তবে কৌশিকী আমাবস্যায় যেন আলাদাই জমজমাট হয়ে ওঠে তারাপীঠ। আগামিকাল, অর্থাৎ মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর সকাল ৬টা ২৯ পর্যন্ত এই অমাবস্যার তিথি থাকবে বলে জানা গিয়েছে। সোমবার ভোর চারটের সময় দেবীকে স্নান করানো হয়েছে। এর পরই হয় মঙ্গল আরতি হয়। মঙ্গলবারে ভোর ৫টা ৫ মিনিটেই ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হয় গর্ভগৃহের দরজা। কৌশিকী অমাবস্যার কারণে গতকাল অর্থাৎ রবিবার রাত থেকেই ভক্তরা লাইনে দাঁড়িয়ে পড়েন। উৎসব উপলক্ষে পূর্ব রেল (Indian Railways) চালাচ্ছে বিশেষ ট্রেনও।

    ভোগে কী কী ব্যঞ্জন থাকছে?

    তারাপীঠে মা তারাকে এদিন (Kaushiki Amavasya 2024) বিশেষ ভোগ নিবেদন করা হবে। যার মধ্যে থাকবে পোলাও, খিচুড়ি, অন্ন, দু’রকম ভাজা, শোল মাছ ভাজা, একাধিক তরকারি, অন্যান্য মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, পায়েস, মিষ্টি, চাটনি ইত্যাদি। সন্ধ্যার ভোগে মা তারাকে অর্পণ করা হবে লুচি, সুজি, ভাজা ও নানান রকমের মিষ্টান্ন। সোমবার কৌশিকী অমাবস্যার রাতের ভোগে মা তারাকে অর্পণ করা হবে খিচুড়ি, মাছ ভাজা ও বলি দেওয়া পাঁঠা মাংস। উৎসব উপলক্ষে গোটা তারাপীঠ সেজে উঠেছে ফুল ও আলোর মালায়। গোটা মন্দির চত্বর মুড়ে ফেলা হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে।

    ছুটবে বিশেষ ট্রেন (Kaushiki Amavasya 2024)

    কৌশিকী অমাবস্যায় পুণ্যার্থীদের তারাপীঠের উদ্দেশে যাতায়াতের সুবিধার জন্য বিশেষ ট্রেন চালানোর (Indian Railways) কথা ঘোষণা করেছে পুর্ব রেল। আজ সোমবার ২ সেপ্টেম্বর থেকে বুধবার ৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হাওড়া থেকে রামপুরহাট ও রামপুরহাট থেকে হাওড়া পর্যন্ত এই বিশেষ ট্রেন চলবে বলে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। এ বিশেষ ট্রেনটি সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত হাওড়া স্টেশন থেকে ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে ছাড়বে। রামপুরহাট পৌঁছাবে ঠিক সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে। তারপর ওই ট্রেন রামপুরহাট থেকে বেলা ১১টা ৩২ মিনিটে ছাড়বে এবং হাওড়া পৌঁছাবে ৩টা ৫৫ মিনিটে। বিশেষ ট্রেন যাওয়া আসার সময় যে সমস্ত স্টেশনগুলিতে দাঁড়াবে সেগুলি হল শেওড়াফুলি, ব্যান্ডেল, বর্ধমান, গুসকরা, বোলপুর, সাঁইথিয়া। পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র এক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে জানিয়েছেন যে তারাপীঠে পুণ্যার্থীদের (Kaushiki Amavasya 2024) যেন কোনও ধরনের অসুবিধা না হয় সে কথা ভেবেই রেলের তরফে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Ramakrishna 120: “আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে…সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে”

    Ramakrishna 120: “আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে…সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে”

    শ্রীযুক্ত বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী ও অন্যান্য ভক্তের প্রতি ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ উপদেস

    প্রথম অধ্যায়

    ন জায়তে ম্রিয়তে বা কদাচিন্নায়ং ভূত্বাঽভবিতা বা ন ভূয়ঃ ৷
    অজো নিত্যঃ শাশ্বতোঽয়ং পুরাণো ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে ॥
                                                                                    (গীতা—২।২০)

    মুক্তপুরুষের শরীরত্যাগ কি আত্মহত্যা?

    বিষ্ণুর এঁড়েদয়ে বাড়ি, তিনি গলায় ক্ষুর দিয়া শরীরত্যাগ করিয়াছেন। আজ প্রথমে তাঁহারই কথা হইতেছে।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (বিজয়, মাস্টার ও ভক্তদের প্রতি)—দেখ, এই ছেলেটি শরীরত্যাগ করেছে শুনলুম, মনটা খারাপ হয়ে রয়েছে। এখানে আসত, স্কুলে পড়ত, কিন্তু বলত—সংসার ভাল লাগে না। পশ্চিমে গিয়ে কোন আত্মীয়ের কাছে কিছুদিন ছিল—সেখানে নির্জনে মাঠে, বনে, পাহাড়ে সর্বদা বসে ধ্যান করত। বলেছিল যে, কত কি ঈশ্বরীয় (Ramakrishna) রূপ দর্শন করি।

    “বোধ হয়—শেষ জন্ম। পূর্বজন্মে অনেক কাজ করা ছিল। একটু বাকী ছিল, সেইটুকু বুঝি এবার হয়ে গেল।

    পূর্বজন্মের সংস্কার মানতে হয়। শুনেছি (Kathamrita), একজন শবসাধন করছিল, গভীর বনে ভগবতীর আরাধনা করছিল। কিন্তু সে অনেক বিভীষিকা দেখতে লাগল; শেষে তাকে বাঘে নিয়ে গেল। আর-একজন বাঘের ভয়ে নিকটে একটা গাছের উপরে উঠেছিল। শব আর অন্যান্য পূজার উপকরণ তৈয়ার দেখে সে নেমে এসে আচমন করে শবের উপরে বসে গেল। একটু জপ করতে করতে মা সাক্ষাৎকার হলেন ও বললেন—আমি তোমার উপর প্রসন্ন হয়েছি, তুমি বর নাও। মার পাদপদ্মে প্রণত হয়ে সে বললে—মা, একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, তোমার কাণ্ড দেখে অবাক হয়েছি! সে ব্যক্তি এত খেটে, এত আয়োজন করে, এতদিন ধরে তোমার সাধনা করছিল, তাকে তোমার দয়া হল না! আর আমি কিছু জানি না, শুনি না, ভজনহীন, সাধনহীন, জ্ঞানহীন, ভক্তিহীন, আমার উপর এত কৃপা হল! ভগবতী হাসতে হাসতে বললেন, বাছা! তোমার জন্মান্তরের কথা স্মরণ নাই, তুমি জন্ম জন্ম আমার তপস্যা করেছিলে, সেই সাধনবলে তোমার এরূপ জোটপাট হয়েছে, তাই আমার দর্শন (Ramakrishna) পেলে। এখন বল কি বর চাও?

    একজন ভক্ত বলিলেন (Kathamrita), আত্মহত্যা করেছে শুনে ভয় হয়।

    শ্রীরামকৃষ্ণ (Ramakrishna)—আত্মহত্যা করা মহাপাপ, ফিরে ফিরে সংসারে আসতে হবে, আর এই সংসার-যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে।

    “তবে যদি ইশ্বরের দর্শন হয়ে কেউ শরীরত্যাগ করে, তাকে আত্মহত্যা বলে না। সে শরীরত্যাগে দোষ নাই। জ্ঞানলাভের পর কেউ কেউ শরীর ত্যাগ করে। যখন সোনার প্রতিমা একবার মাটির ছাঁচে ঢালাই হয়, তখন মাটির ছাঁচ রাখতেও পারে, ভেঙে ফেলতেও পারে।

    “অনেক বছর আগে বরাহনগর থেকে একটি ছোকরা আসত, উমের কুড়ি বছর হবে। গোপাল সেন যখন এখানে আসত তখন এত ভাব হত যে, হৃদয় কে ধরতে হত—পাছে পড়ে গিয়ে হাত-পা ভেঙে যায়! সে ছোকরা একদিন হঠাৎ আমার পায়ে হাত দিয়ে বললে, আর আমি আসতে পারব না—তবে আমি চললুম। কিছুদিন পরে শুনলাম যে, সে শরীরত্যাগ করেছে।”

     

    আরও পড়ুনঃ “বিবেক, বৈরাগ্যরূপ হলুদ মাখলে তারা আর তোমাকে ছোঁবে না”

    আরও পড়ুনঃ “ধ্যান করবার সময় তাঁতে মগ্ন হতে হয়, উপর উপর ভাসলে কি জলের নিচে রত্ন পাওয়া যায়?”

    আরও পড়ুনঃ “পশ্চিমে বিবাহের সময় বরের হাতে ছুরি থাকে, বাংলাদেশে জাঁতি থাকে”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share