Tag: Madhyom

Madhyom

  • Himachal Pradesh University: অতিবর্ষণে ফের ধস, বাতিল হল হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা

    Himachal Pradesh University: অতিবর্ষণে ফের ধস, বাতিল হল হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২৪ ঘণ্টায় প্রবল বৃষ্টিপাতে ধসের কবলে হিমাচল প্রদেশ। প্রচুর বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, সেই সঙ্গে বড়বড় গাছ ধসের ফলে উপড়ে গেছে। ১৫০ টিরও বেশি রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যেই হিমাচল প্রদেশ বিশ্ববিদ্যালয়ের (Himachal Pradesh University) বিএড পরীক্ষা বাতিল করেছে। সেই সঙ্গে স্নাতকোত্তরবর্ষের ক্লাস বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে সাময়িক ভাবে।

    বন্ধ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান

    আপাতত ১৪ই অগাস্ট পর্যন্ত বন্ধ থাকার বিশেষ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে বিশ্ববিদ্যালয় (Himachal Pradesh University) কর্তৃপক্ষ। হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সুখু রাজ্যের শিক্ষা দফতরের সচিবকে বিশেষ বিজ্ঞপ্তি জারি করতে বলেছেন। আগামী ১৪ই অগাস্ট পর্যন্ত সরকারি বেসরকারি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় গুলিকে বন্ধ রাখা হবে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী খুব স্পষ্ট করে বলেন যে রাজ্যে অতিরিক্ত বর্ষণ এবং প্রাকৃতিক পরিস্থিতি ঠিক না হওয়া পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীদের জীবন ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। আর সেই জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি। হিমাচল প্রদেশের শিক্ষা দফতরের সচিব খুব স্পষ্ট করে ছাত্রদের সুরক্ষা এবং নিরপাত্তার কথা ভেবে সরকারের আদেশকে বিজ্ঞপ্তি আকারে জারি করেছেন। রাজ্যের আইটিআই, পলিটেকনিক কলেজ, ইঞ্জিনারিং, ফারমাসি, এবং বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বন্ধের কথা বলা হয়েছে।

    ধসে আহত এক

    হিমাচলে শিক্ষা (Himachal Pradesh University) প্রতিষ্ঠান বন্ধের পাশাপাশি রবিবার অতিভারি বৃষ্টিপাতে একটি বাস ধসের কবলে পড়ে। সেই বাসের টিকিট পরীক্ষক নিজে আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। এর কারণ হল অধিক বৃষ্টির ফলে একটি গাছ বাসের উপর পড়ে যাওয়ায় এই বিপত্তি ঘটেছে। জেলার সারকারি আধিকারিকের তরফে বলা হয়েছে মোট ৪৫২টি রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। তাঁর মধ্যে ২৩৬টি রাস্তা মান্ডিতে, ৫৯ টি রাস্তা শিমলাতে এবং বিলাসপুরে ৪০ টি রাস্তা অবরুদ্ধ হওয়ার কথা জানা গেছে। শিমলা শহরের দুধলিতে রাস্তার পাশে থাকা তিনটি গাড়িও ধসের কবলে পড়েছে। শিমলা-মাতাউর রাস্তায় ধসের কারণে বিলাসপুর জেলার নামহোলে বেশ কিছু গরু রাখার গোয়ালঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ওই এলাকার ধস নামার পর প্রশাসন নয়টি বাড়ি থেকে মানুষকে সরিয়ে নিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Yoga for Asthma: যোগব্যায়ামে সারতে পারে হাঁপানি, বলছে গবেষণা

    Yoga for Asthma: যোগব্যায়ামে সারতে পারে হাঁপানি, বলছে গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি আজকালকার জীবনে একটি দৈনন্দিন সমস্যা। দূষণ যত বাড়ছে, একই হারে বাড়ছে শ্বাসজনিত সমস্যা। আধুনিক চিকিৎসা শাস্ত্রে হাঁপানি, সিওপিডি এবং শ্বাসকষ্ট থেকে রেহাই পেতে নানা ওষুধ পত্তর দিয়ে থাকেন ডাক্তাররা। সেসবের পরেও দীর্ঘমেয়াদী সুস্থ জীবনের জন্য যোগাসনের (Yoga for Asthma) ওপর জোর দিতে বলছেন চিকিৎসকেরাই। প্রাণায়ামের সঠিক নিয়ম  না জেনে করবেন না। একজন উপযুক্ত প্রশিক্ষকের কাছ থেকে শিখুন। অনুলোম-বিলোম বা কপাল-ভাতি যে কোনও ধরনের প্রাণায়াম আপনাকে আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করবে। এটি দীর্ঘ দিন অভ্যাস করলে ভবিষ্যতে হাঁপানি থেকে বাঁচার সম্ভাবনা বাড়বে। এমনটাই দাবি গবেষকদের।

    কী বলছে গবেষণা?

    গবেষণায় দেখা গিয়েছে হাঁপানি সারানোর (Yoga for Asthma) সবথেকে ভাল উপায় হল ব্রেথিং এক্সারসাইজ এবং যোগব্যায়াম। বিশেষজ্ঞরা বলছেন সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে মেডিসিন জার্নালে। সেখানে হাঁপানি সারিয়ে তোলার নানা রকম উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে যে হাঁপানি (Yoga for Asthma) থেকে সেরে ওঠার জন্য ঠিক কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।  হেনান নরমাল ইউনিভার্সিটি স্কুল অফ ফিজিক্যাল এডুকেশনের সহকারী অধ্যাপক শুয়াংতাও জিং এই গবেষণার অন্যতম গবেষক। তিনি বলছেন, ‘‘ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ানোর সবথেকে ভাল উপায় হল যোগ ব্যায়াম।’’

    ৩০ কোটিরও বেশি হাঁপানি রোগী রয়েছে বিশ্বজুড়ে

    বিশ্বজুড়ে এই সংস্থা এনিয়ে সমীক্ষাও চালিয়েছে এবং তাতে দেখা গিয়েছে প্রায় ৩০ কোটির বেশি মানুষ বর্তমানে হাঁপানিতে ভুগছেন। এই রোগ হল ফুসফুসের অসুস্থতা যেখানে কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুক শক্ত হয়ে যাওয়া এ সমস্ত লক্ষণগুলি দেখা যায়। আগে আগে মনে করা হতো যে ব্যায়াম হয়তো হাঁপানির প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে সঠিক পদ্ধতিতে ব্যায়াম (Yoga for Asthma) শ্বাসযন্ত্রের কার্যকারিতাকে বাড়ায়। মোট ২,১৫৫ জন হাঁপানি রোগীর ওপর এই সমীক্ষা চালানো হয়। এবং সেখানে দেখা যায় শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যোগব্যায়াম এ সমস্ত ফুসফুসের কার্যকারিতা কে উন্নত করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Adani Hindenburg: আদানি-হিন্ডেনবার্গ মামলা, তদন্ত শেষ করতে সুপ্রিম কোর্টে ১৫দিন সময় চাইল সেবি

    Adani Hindenburg: আদানি-হিন্ডেনবার্গ মামলা, তদন্ত শেষ করতে সুপ্রিম কোর্টে ১৫দিন সময় চাইল সেবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টকে সেবি জানিয়ে দিল যে হিন্ডেনবার্গ মামলায় (Adani Hindenburg) তদন্ত শেষ করতে তাদের এখনও ১৫ দিন সময় লাগবে। এবং এরপরই এ নিয়ে তারা রিপোর্ট জমা দিতে পারবে। সেবির আরও দাবি যে তদন্ত একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তদন্তের জন্য আদানি গ্রুপের ২৪টি লেনদেন প্রক্রিয়াকে বাছা হয়েছে (Adani Hindenburg), যার মধ্যে সেবি এখনও পর্যন্ত ১৭টি লেনদেনের তদন্ত সম্পূর্ণ করতে পেরেছে বলে জানিয়েছে। জানা গিয়েছে এই তদন্তে ১১ টি দেশের তদন্তকারী সংস্থার থেকে এ সংক্রান্ত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে সেবি।

    ২ মার্চ সুপ্রিম নির্দেশ  

    প্রসঙ্গত, হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টে (Adani Hindenburg) কাঠগড়ায় তোলা হয়েছিল ভারতের আদানি গ্রুপকে। জানা গিয়েছে চলতি বছরের ২ মার্চ সুপ্রিম কোর্ট সেবিকে নির্দেশ দিয়েছিল হিন্ডেনবার্গ মামলার তদন্ত করার জন্য। পরবর্তীকালে গত ২৯ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টে সেবি জানায় যে আরও সময় লাগবে, কারণ এই মামলায় সবদিক খতিয়ে দেখেতে বেশ কিছুটা সময় লাগার কথা। দেশের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় তখন তিন মাস সময় দিয়েছিলেন সেবিকে (Adani Hindenburg)। নির্দেশে বলা হয় তাদের স্ট্যাটাস রিপোর্ট তিনমাসেই জমা দিতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে আগামী ২৯ অগাস্ট। তার আগেই সুপ্রিম কোর্টে সেবি জানিয়ে দিল আরও ১৫ দিন সময়ের কথা। জানা গিয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট এ নিয়ে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি তৈরি করেছে, এই নিয়ন্ত্রক সংস্থা কেমন তদন্ত করছে তার ওপর নজরদারি চালানোর জন্য। সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি এএম সাপ্রে, বোম্বে হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি জেভি দেভাধর, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার প্রাক্তন চেয়ারম্যান ওপি ভাট, আইসিআইসিআই ব্যাঙ্কের প্রাক্তন প্রধান কেভি কামাথ, ইনফোসিসের সহ প্রতিষ্ঠাতা নন্দন নিলেকানি ও নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ সোমশেখর সুন্দরেশান।

    হিন্ডেনবার্গের রিপোর্ট অস্বীকার আদানি গ্রুপের

    প্রসঙ্গত, হিন্ডেনবার্গের রিপোর্টকে (Adani Hindenburg) কার্যত খারিজ করে দিয়েছে আদানি গ্রুপ। এবং তাদের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছে। তাদের দাবি যে একেবারে ছক কষে এ সমস্ত কিছু করা হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আদানি গ্রুপের কর্ণধার এও জানান যে এটা ভারতের উপর আক্রমণ করা হচ্ছে, কোনও নির্দিষ্ট কোম্পানির উপর নয়। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের জানুয়ারির মাসের শেষের দিকে হিন্ডেনবার্গ রিপোর্টে (Adani Hindenburg) দাবি করা হয়েছিল বেনামি সংস্থা খুলে নিজেদের শেয়ার নিজেরাই কিনে নিত আদানি গোষ্ঠী। এবং বাজারে চাহিদা সৃষ্টি করে শেয়ারের দাম চড়ানো হতো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: আরামবাগের খানাকুল-২ পঞ্চায়েত সমিতিতে প্রথম বোর্ড গড়ল বিজেপি, কর্মীদের উচ্ছ্বাস

    Arambagh: আরামবাগের খানাকুল-২ পঞ্চায়েত সমিতিতে প্রথম বোর্ড গড়ল বিজেপি, কর্মীদের উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলকে হারিয়ে আরামবাগের (Arambagh) খানাকুল-২ পঞ্চায়েত সমিতিতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি। শুধু আরামবাগ নয়, হুগলি জেলায় প্রথম বিজেপি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বোর্ড গঠন করল। যদিও বোর্ড গঠনের আগেই একটু উত্তেজনা তৈরি হয়েছিল। পরে, তা মিটে যায়। খানাকুল-২ পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট ৩৩ টি আসন রয়েছে। এরমধ্যে তৃণমূল জয়ী হয় ১৫ টি আসনে। আর বাকি ১৮ টি আসনের দখল নেয় বিজেপি। সেই কারণে এদিন সকাল থেকে বোর্ড গঠনের জন্য পঞ্চায়েত সমিতির অফিস চত্বরে প্রচুর বিজেপি কর্মী সমর্থক জমায়েত হন। প্রথমদিকে সামান্য উত্তেজনা হওয়ার পর বিজেপি বোর্ড গঠন করে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Arambagh)

    এদিন আরামবাগের (Arambagh) খানাকুল-২ পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন ঘিরে সকাল থেকেই চাপা উত্তেজনা ছিল। ঘটনার সূত্রপাত, ব্লক অফিসে একটি অচেনা গাড়ি ঢোকাকে কেন্দ্র করে। অচেনা গাড়ি দেখে হঠাৎ করে বিজেপি কর্মীরা বাধা দেন। সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ লাঠিচার্জ করতেই বিজেপি কর্মীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। বিজেপি কর্মীরা পুলিশের লাঠিচার্জের প্রতিবাদ করেন। বিজেপি কর্মীরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতেই বাধ্য হয়েই পিছু হটতে হয় পুলিশকে। যদিও পরে, শান্তিপূর্ণভাবে বোর্ড গঠন হয়। প্রথম পঞ্চায়েত সমিতি দখল করে বিজেপি কর্মীরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক সুশান্ত ঘোষ বলেন, এই খানাকুলে তৃণমূল এতদিন সন্ত্রাস কায়েম করে রেখেছিল। এবার মানুষ বিজেপির উপর আস্থা রেখেছে। এলাকার সার্বিক উন্নয়নে কাজ করবে নতুন বিজেপি বোর্ড। অন্যদিকে, বিজেপি রাজ্য সম্পাদক বিমান ঘোষ বলেন, পুলিশ শাসক দলের হয়ে কাজ করছে। আমাদের কর্মীরা পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন করতে গিয়েছিল, সেখানে পুলিশ তাদের ওপর অমানবিকভাবে বিনা দোষে লাঠি চালিয়েছে। বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। শাসক দল চেয়েছিল পুলিশকে দিয়ে বোর্ড গঠন বানচাল করে পঞ্চায়েত সমিতি দখল নেবে। কিন্তু, আমাদের কর্মীরা মার খেয়েও এক ইঞ্চি জমি ছাড়েনি। তাই, এতদিন পর আমরা বোর্ড দখল করলাম।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি স্বপন নন্দী বলেন, বিজেপির বাধায় আমাদের কর্মীরা যেতে পারেনি। যাওয়ার পর ওরা যে পরিস্থিতি তৈরি করেছিল তাতে কর্মীরা বাধ্য হয়ে ফিরে আসে। তবে পুলিশের উপর হামলা করেছে বলে জানতে পারছি। এ ঘটনা খুবই নিন্দনীয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মালদার হবিবপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপি, বোর্ড গঠন বাতিল করল প্রশাসন

    Malda: মালদার হবিবপুরে সংখ্যাগরিষ্ঠ বিজেপি, বোর্ড গঠন বাতিল করল প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর্যাপ্ত পুলিশকর্মী না থাকার কথা জানিয়ে সোমবার বাতিল হয়ে গেল পূর্ব নির্ধারিত মালদার (Malda) হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন। পঞ্চায়েত সমিতিতে সংখ্যা গরিষ্ঠতা না থাকা তৃণমূলকে সন্তুষ্ট করতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে বিজেপির অভিযোগ। এদিন পূর্ব নির্ধারিত সময়ে বোর্ড গঠনের জন্য বিজেপির লোকজন হবিবপুর ব্লক প্রশাসনের কার্যালয়ে এসে বোর্ড গঠন স্থগিতের নোটিশ টাঙানো দেখে ক্ষুব্ধ হন। হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের তারিখ পিছিয়ে দেওয়ার অর্ডার জারি করা হয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    এদিন বেলা এগারোটা নাগাদ বিজেপি সমর্থকরা মালদার (Malda) হবিবপুর বিডিও অফিসে গিয়ে জানতে পারে, আজ বোর্ড গঠন হচ্ছে না। পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন স্থগিত করা হয়েছে জানতে পেরে ব্লক জুড়ে শোরগোল পড়ে যায়। বিজেপি সমর্থকরা বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। পরে, ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। প্রশাসনের তরফ থেকে তাদেরকে বোঝানো হয়। অবশেষে নোটিশ হাতে করে তারা ফিরে যায়। জানা গিয়েছে, হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতিতে মোট আসন ৩৩ টি। বোর্ড গঠনের জন্য প্রয়োজন ১৭ জন সদস্যের। নির্বাচনের ফলাফলের নিরিখে বিজেপি- ১৭, তৃণমূল- ১৩, সিপিআইএম- ২ এবং কংগ্রেস- ১ টি আসনে জয়ী হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, মালদার (Malda) হবিবপুর পঞ্চায়েত সমিতিতে মহিলা তফশিলি জাতি সংরক্ষিত একটি আসনে বিজেপি’র এক বিজয়ী প্রার্থী সুলেখা সিংহের জাতিগত শংসাপত্র ভুয়ো বলে বাতিল করা হয়েছে তৃণমূলকে সন্তুষ্ট করতে। এদিন বিজেপির বিধায়ক জয়েল মুর্মু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, পঞ্চায়েত সমিতিতে বিজেপির বিজয়ী প্রার্থী সুলেখা সিংহের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ বঞ্চিত করার ষড়যন্ত্র করে তাঁর জাতিগত শংসাপত্র বাতিল করেছে প্রশাসন। তৃণমূলকে খুশি করতেই এই ব্যবস্থা। সোমবার বোর্ড গঠনের ভোট ছিল। এদিন আমরা এসে দেখি, বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত পুলিশ না থাকার কথা উল্লেখ করে বোর্ড গঠন স্থগিত রাখার নোটিশ টাঙাচ্ছে। এদিন বোর্ড গঠনের দিন ধার্য করেছিল প্রশাসন। তাহলে কেন পুলিশি ব্যবস্থা আগে নেওয়া হয়নি। আসলে বিজেপি যাতে বোর্ড গঠন করতে না পারে এটা সেই চক্রান্ত। এর বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আমরা আদালতে যাব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্বের?

     স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের বক্তব্য, বিষয়টি পুরোপুরি প্রশাসনিক। তাই, এর সঙ্গে দলের কোনও যোগ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh: এই বর্ষায় হিমাচলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃত্যু ২৫৭ জনের, সম্পত্তি নষ্ট  ৭০০০ কোটির

    Himachal Pradesh: এই বর্ষায় হিমাচলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে মৃত্যু ২৫৭ জনের, সম্পত্তি নষ্ট ৭০০০ কোটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) এই বছরে মৃত্যু হয়েছে ২৫৭ জনের এবং মোট সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭০০০ কোটি টাকা। গতকাল রবিবারে হিমাচল প্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এমনটাই ঘোষণা করা হয়েছে। এই বছর উত্তর ভারতে অধিক বৃষ্টিপাত এবং প্রাকৃতিক ধসের কারণে এই ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

    সরকারি ভাবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ (Himachal Pradesh)?

    গত ২৪ জুন থেকে হিমাচল প্রদেশের (Himachal Pradesh) বিভিন্ন অঞ্চল অধিক বৃষ্টিপাত এবং ধসজনিত সমস্যায় বিপর্যয়ের শিকার হয়ে চলেছে। সরকারি ভাবে জানানো হয়েছে আনুমানিক ৭০২০.২৮ কোটি টাকার সম্পত্তি ধ্বংস হয়েছে। বর্ষার এই বৃষ্টিপাতে এখনও পর্যন্ত প্রায় ২৫৭ জনের মৃত্যু ঘটেছে। এর মধ্যে পাহাড়ি অঞ্চলে ধসের কারণে ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৯১ জন মানুষের রাস্তায় বিপর্যয়ের কারণে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে। এই বর্ষার প্রবহমান বিপর্যয়ে নিখোঁজ হয়েছেন ৩২ জন। বিশেষ ভাবে আহত হয়েছেন ২৯০ জন মানুষ। এছাড়াও ১৩৭৬ টি বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। ৭৯৩৫টি বাড়ি আংশিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রায় ২৭০ টি দোকান সম্পূর্ণ ভাবে ভেঙে পড়েছে। ২৭২৭ টি গরু রাখার গোয়ালঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে গেছে। পরিসংখ্যানে বলা হয়, ৯০ টি ধসের ঘটনা ঘটেছে। ৫৫ টি বৃষ্টির জলে বন্যার ঘটনা ঘটেছে। ৪৫০ টির মতো রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটেছে। ইতিমধ্যে ২টি জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ১৮১৪ টি স্থানে বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্নের ঘটনা ঘটেছে। ৫৯ টি স্থানে জল সরবরাহ সংযোগ চ্যুত হয়েছে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। প্রকৃতির মারে হিমাচলের জনজীবন নাজেহাল অবস্থা।

    মুখ্যমন্ত্রী কী বলেন

    মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুকু (Himachal Pradesh) জানান, রাজ্যের বর্ষা কবলিত পরিবেশের কথা ভেবে শিক্ষা দফতরকে বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সরকারি-বেসরকারি স্কুলকলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আগামী ১৪ অগাস্ট পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজ্যের সব জেলা থেকে ক্ষয়ক্ষতি এবং বিপর্যয়ের বিষয়ে জেলা শাসকদের তৎপর থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্রসচিবকে বিশেষ ভাবে বিপর্যয়কে মোকাবিলা করার জন্য সংযোগ রক্ষার কথা বলা হয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Heart Attack: হার্ট অ্যাটাকের পরের গোল্ডেন আওয়ারে হচ্ছে যথেচ্ছ রেফার! ঝুঁকি বাড়ছে রোগীর!

    Heart Attack: হার্ট অ্যাটাকের পরের গোল্ডেন আওয়ারে হচ্ছে যথেচ্ছ রেফার! ঝুঁকি বাড়ছে রোগীর!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে! কম বয়সী থেকে প্রৌঢ়, দেশ জুড়ে বাড়ছে হৃদরোগ (Heart Attack)! বাদ নেই এ রাজ্য। তবে, এ রাজ্যে হৃদরোগের জটিলতা আরও বাড়িয়ে তুলছে সরকারি হাসপাতালের রেফার রোগ। হার্ট অ্যাটাকের পরের চিকিৎসা যত দ্রুত শুরু করা যায়, বিপদ তত কমে! কিন্তু অভিযোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীর চিকিৎসা শুরু হতে অনেক দেরি হয়ে যায়। তাই মৃত্যু আটকানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

    কী অভিযোগ উঠছে (Heart Attack)? 

    রাজ্যের অধিকাংশ জেলাস্তরের হাসপাতাল, এমনকি জেলার মেডিক্যাল কলেজগুলোর বিরুদ্ধেও একাধিক সময়ে অকারণ রেফার করার অভিযোগ ওঠে। রেফারের জেরে রোগীর চিকিৎসার সুযোগ কমে। রোগীর সমস্যা আরও জটিল হয়ে যায়। হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যার ক্ষেত্রেও এই রেফার রোগের ব্যতিক্রম হয় না। অভিযোগ, কালনা থেকে কৃষ্ণনগর কিংবা জলপাইগুড়ি থেকে ঝাড়গ্রাম, একাধিক জেলার হাসপাতালে রোগীর পরিজনদের অভিজ্ঞতা, হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) রোগী গেলেও হাসপাতালের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, চিকিৎসার প্রয়োজনীয় পরিকাঠামো নেই। তাই অন্য হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া দরকার। আর এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে নিয়ে যেতে গিয়েই চিকিৎসার সময় পাওয়া যায় না। যেমন দিন কয়েক আগে কালনার বাসিন্দা বছর পঞ্চাশের এক প্রৌঢ়ার হার্ট অ্যাটাক হয়। তাঁকে কালনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু তাঁকে কল্যাণী জেএনএম মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। তাঁকে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যেতেই প্রয়োজনীয় সময় কেটে যায়। ফলে, কার্যত বিনা চিকিৎসাতেই মারা যান ওই প্রৌঢ়া। এমনই অভিযোগ রোগীর পরিবারের। 
    একই অভিজ্ঞতা হয়েছিল বসিরহাটের বছর চল্লিশের এক ব্যক্তির। তাঁর হার্ট অ্যাটাকের পরে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখান থেকে তাঁকে আরজিকর হাসপাতালে রেফার করা হয়। পরিবারের অভিযোগ, আরজিকর হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, হার্ট অ্যাটাকের পরের গোল্ডেন আওয়ারে চিকিৎসা শুরু না করলে মৃত্যু আটকানো কঠিন।

    গোল্ডেন আওয়ার (Heart Attack) কী? 

    হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, হার্ট অ্যাটাকের (Heart Attack) পরের ৯০ মিনিট হল গোল্ডেন আওয়ার। তবে, প্রথম এক ঘণ্টা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যে সমস্ত প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করে রোগীর চিকিৎসা শুরু হলে বড় বিপদ এড়ানো যায়। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নানান জটিলতার কারণে এই গোল্ডেন আওয়ারের মধ্যে চিকিৎসা শুরু করা যায় না। ফলে, হৃদরোগে আক্রান্তদের ঝুঁকি বাড়ে।

    এই সমস্যা (Heart Attack) রুখতে কী পদক্ষেপ নেবে স্বাস্থ্য ভবন? 

    সরকারি হাসপাতালের রেফার সমস্যা নিয়ে একাধিকবার স্বাস্থ্য ভবনে অভিযোগ জমা পড়েছে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতি বদল হয়নি। যদিও স্বাস্থ্যকর্তারা জানাচ্ছেন, রোগীর পরিজন হাসপাতালের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করলে সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হয়। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হয়। যদিও ভুক্তভোগীরা জানাচ্ছেন, রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তৎপরতা থাকলে অনেকেই সুস্থ জীবনে ফিরে যেতে পারতেন। কিন্তু রেফার রোগের জেরে অনেকেই প্রাণ হারাচ্ছেন (Heart Attack)।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Amit Shah: গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে অমিত শাহের ১০৫২ কোটি প্রকল্পের শিলান্যাস

    Amit Shah: গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে অমিত শাহের ১০৫২ কোটি প্রকল্পের শিলান্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) গুজরাটের জন্য ১০৫২ কোটি টাকার বিশেষ প্রকল্পের শিলান্যাস করলেন। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রে এই মোটা অঙ্কের প্রকল্পের শিলান্যাস অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গান্ধীনগরে স্বাস্থ্য, রাস্তা এবং পরিবেশ বান্ধব উন্নয়নের জন্য এই প্রকল্প বিশেষ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রকল্পের কাজ গুজরাট সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের যৌথ উদ্যোগে সুসম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।

    কী বললেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)?

    এদিন গান্ধীনগরে এই প্রকল্পের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ভুপেন্দ্র প্যাটেল সহ রাজ্যের বিজেপি নেতারা। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) প্রকল্পের সূচনা করতে গিয়ে বলেন, ৭৯২ টি পরিবার নিজেদের নতুন বাড়ি পাবেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে। এই পরিবারগুলির প্রতি শুভকামনা জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এই দিনে রেবাবাই জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভাবে সংস্কারের কাজ শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি। অনেক দিন ধরে এই হাসপাতালের পরিকাঠামো ঠিকঠাক ছিল না। পাশাপাশি শেঠ এনএন প্যাটেল হাসপাতালেরও শিলান্যাস করেন তিনি। এই হাসপাতাল হলে অনেক মানুষ উপকৃত হবেন বলে উল্লেখ করেন।

    স্বাস্থ্য প্রকল্প নিয়ে কী বললেন? 

    এদিন অমিত শাহ (Amit Shah) প্রধানমন্ত্রীর আয়ুষ্মান প্রকল্পের কথা বলে, ভারত সরকারের সাফল্যের বিশেষ দিকগুলি তুলে ধরেন। মোদি সরকারে আমলে গরিব মানুষের জন্য স্বাস্থ্য বিমা এবং চিকিৎসার বিশেষ সুবিধা কীভাবে জনমুখী হয়েছে, সেই কথাও তুলে ধরেন। গান্ধীনগরে ১৫০ টি বিশেষ শিশু সুরক্ষা কেন্দ্র, অঙ্গনওয়াড়ি স্থাপনের কথা বলেন। এই কেন্দ্রগুলি শিশুদের সুরক্ষার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করবে বলে জানান তিনি। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্রের মানুষের স্বাস্থ্যের কথা ভেবে বেশ কিছু সবুজ বাগানের কথা ভাবা হয়েছে। এই বাগানগুলি কিভাবে পরিবেশ বান্ধব এবং স্বাস্থ্যের অনুকূল হবে, সেই দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সারা গান্ধীনগরের উন্নয়নের জন্য বেশ কিছু রাস্তার কথা বলা হয়েছে। এই লোকসভা কেন্দ্রের রান্দেজা থেকে বালোয়া পর্যন্ত ফোর লেন রাস্তার শিলান্যাস করেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Adulterated Ghee: ভেজাল ঘি তৈরির জন্য পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড উত্তরপ্রদেশে

    Adulterated Ghee: ভেজাল ঘি তৈরির জন্য পাঁচ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড উত্তরপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভেজাল ঘি তৈরির দায়ে পাঁচ জনকে দোষী সাব্যস্ত করা হল। তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিল উত্তরপ্রদেশের জেলা আদালত। ১৪ বছরের পুরনো এই মামলায় দোষীদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে। শনিবার এই সাজা শুনিয়েছেন বরেলীর অতিরিক্ত জেলা বিচারক অরবিন্দ কুমার।

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    ভেজাল খাদ্যদ্রব্যের মামলায় দেশের মধ্যে এখনও পর্যন্ত এটিই সবচেয়ে বড় সাজা বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। পুলিশ সূত্রে খবর, দোষীদের মধ্যে চার জন বুলন্দশহরের এবং অন্য জনের বাড়ি বরেলীতে। পাঁচ জনই ভেজাল ঘি তৈরির কারবারে জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের হেফাজত থেকে প্রায় ২৬ কেজি ভেজাল ঘি, রিফাইনড তেল এবং বনস্পতি ঘি উদ্ধার করেছিল পুলিশ। এর পর ২০০৯ সালে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছিল। এই মামলার সরকারি কৌঁসুলি তেজপাল সিং রাঘব জানিয়েছেন, ক্ষতিকারক রাসায়নিক মিশিয়ে ভেজাল ঘি তৈরি করতেন ওই পাঁচ জন। তবে এই মামলায় অভিযুক্ত দু’জনকে প্রমাণাভাবে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তেজপাল বলেন, ‘‘গত ১৪ বছর ধরে এই মামলার শুনানি চলছে। শুনানি চলাকালীন আট জনকে আদালতে হাজির করানো হয়েছিল।’’

    আরও পড়ুন: আপনি সিনেপ্রেমী! দেখে নিন অগাস্টে কী কী রয়েছে আপনার জন্য?

    ঘি একটি সুপারফুড, এখন বিদেশীরাও এই সত্যটি মেনে নিয়েছে। ভারতীয় বাড়িতে এটি এত গুরুত্বপূর্ণ যে এটি পূজাতেও ব্যবহৃত হয়। ঘি শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, অনেক পুষ্টিগুণেও ভরপুর। এটি শরীরে গুড কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। বাড়ন্ত শিশুদের জন্য ঘি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তবে, ভেজাল ঘি শরীরে মারাত্মক ক্ষতি করে। উদ্ভিজ্জ তেল এবং পশুর শরীরের চর্বি ঘিতে মেশানো হয় যা দেখতে হুবহু ঘি-র মতো হয়। এছাড়া হাড়ের ধুলো, সীসা ইত্যাদির মতো আজকাল অনেক কিছু মেশানো হচ্ছে যা স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Murshidabad: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলকে হারিয়ে ১০টি পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়ল বিজেপি

    Murshidabad: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলকে হারিয়ে ১০টি পঞ্চায়েতে বোর্ড গড়ল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংখ্যালঘু অধ্যুষিত মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলায় বাজিমাত করল বিজেপি। তৃণমূলের খাসতালুকেই এখন গেরুয়া বাহিনীর দাপট। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপির আসন সংখ্যা প্রায় দূরবীন দিয়ে দেখতে হত। এখন সেখানে জেলার একাধিক ব্লকেই বিজেপি প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। বহু পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করেছে বিজেপি। যা এতদিন ভাবা যেত না। বহু জায়গায় বোর্ড গঠন করতে পেরে বিজেপি কর্মীরাও চাঙ্গা।

    মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলায় কটি পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি?

    এই জেলায় (Murshidabad) লোকসভার তিনটি আসন রয়েছ। এর মধ্যে দুটি তৃণমূলের এবং বিধানসভায় ২২ টি সিটের মধ্যে ২০ টি তৃণমূলের। সেখানে কী করে বিজেপি এতগুলি সিট পেল সেই নিয়ে মুর্শিদাবাদ জেলায় চলছে চুলচেরা বিচার। ভরতপুর বিধানসভার টেঁয়া-বদ্যিপুর, বহরমপুর ব্লকের হাতিনগর গ্রাম প়ঞ্চায়েত, বেলডাঙ্গা বিধানসভার মহুলা গ্রাম পঞ্চায়েত, বড়ঞা ব্লকের কুরুন্ননুন, বেলডাঙ্গা-১ ব্লকের চৈতন্যপুর-২, বহরমপুর ব্লকের রাঙামাটি চাঁদপাড়া, বেলডাঙ্গা-২ ব্লকের রামনগর বাছড়া, বেলডাঙ্গা-২ ব্লকের কামনগর, বড়ঞার বিপ্রশেখর গ্রাম পঞ্চায়েত, কল্যাণপুর-১ পঞ্চায়েত এলাকায় বিজেপির প্রধান নির্বাচিত হয়েছে। বিজেপির উপ প্রধানও হয়েছে বেশ কয়েকটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়।

    কী বললেন কংগ্রেস নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে কংগ্রেসের মুর্শিদাবাদ (Murshidabad) জেলার মুখপাত্র জয়ন্ত দাস বলেন,  বিজেপির সাহায্য নিয়ে তৃণমূল বোর্ড গঠন করছে। স্বাভাবিক কারণে এই জেলায় কিছু কিছু জায়গায় স্থানীয় রাজনীতির উপর ভিত্তি করে অনেক কিছু হয়েছে। তাই বিজেপিও বেশ কয়েকটি বোর্ডে ক্ষমতায় এসেছে। তবে, মানুষ তৃণমূল থেকে মুখ ফেরাচ্ছে এটা তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির জেলা নেতা লাল্টু দাস বলেন, ২০১৮ সালে পঞ্চায়েতে আমাদের অধিকাংশ জায়গায় দলীয় প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেনি। ২০২৩ এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে মোদিজির উন্নয়নকে মানুষ বিশ্বাস করেছে। তৃণমূলের একচেটিয়া রাজকে তছনছ করে বিজেপিকে চেয়েছে। যার ফলে জেলায় (Murshidabad) বিজেপির এইরকম রেজাল্ট হয়েছে। জেলায় দশটি পঞ্চায়েতে বিজেপির প্রধান রয়েছে। আর আটটা উপপ্রধান রয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতিতে ৩৭ জন জয়ী হয়েছে। জেলায় ৩৭৮ টি গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য এবার জয়ী হয়েছে। সংখ্যালঘু জেলায় বিজেপির উপর আস্থা বাড়ছে এই ঘটনা তা প্রমাণ করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share