Tag: Madhyom

Madhyom

  • Har Ghar Tiranga: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Har Ghar Tiranga: প্রত্যেক নাগরিককে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ কর্মসূচিতে অংশ নিতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবারই দেশজুড়ে পালিত হবে ভারতের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস। স্বাধীনতার অমৃত মহোৎসব পালনের পাশাপাশি দেশের সাধারণ মানুষকে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এক কর্মসূচি পালন করতে বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই কর্মসূচির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) রবিবার ১৩ অগাস্ট থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে এই কর্মসূচি। যার সমারোপ হবে ১৫ অগাস্ট।

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী? 

    এ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘ভারতের জাতীয় পতাকা স্বাধীনতার উদ্যম এবং জাতীয় একতার প্রতীক। জাতীয় পতাকা নিয়ে প্রত্যেকের নিজের একটি ছবি তুলুন। আর সেটি আপলোড করে ফেলুন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) ওয়েবসাইটে। এদিন নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার এনিয়ে পোস্ট করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি সেখানে লেখেন, ‘‘প্রত্যেক ভারতবাসীর দেশের জাতীয় পতাকার প্রতি বিশেষ আবেগ জড়িত রয়েছে। কঠোর পরিশ্রম এবং ভবিষ্যতের অগ্রগতির পথে এই জাতীয় পতাকা আমাদের উদ্যোগ এবং অনুপ্রেরণা জোগায়। আমি আপনাদের সকলকে অনুরোধ করব ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করুন।’’ 

    কীভাবে আপলোড করবেন ‘তিরঙ্গা’-র সঙ্গে তোলা ছবি?

    প্রধানমন্ত্রী বিস্তারিতভাবে বলে দিয়েছেন ‘হর ঘর তিরঙ্গা’ (Har Ghar Tiranga) কর্মসূচিতে কীভাবে আপলোড করা যাবে তেরঙ্গার সঙ্গে ছবি। জানা গিয়েছে,  https://harghartiranga.com এই ওয়েবসাইটে ছবি আপলোড করা যাবে। প্রসঙ্গত ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান হতে চলেছে নয়া দিল্লিতে। বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানে ১৮০০ বিশেষ বিশেষ অতিথি হাজির থাকবেন এবং লালকেল্লায় পতাকা উত্তোলন করে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি। জানা গিয়েছে, ৭৫তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে গত বছর বাড়ি বাড়ি জাতীয় পতাকা উত্তোলন করতে বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রীর সেই ডাকে সাড়া দিয়েছিল দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনতা। ঘরে ঘরে তিরঙ্গার (Har Ghar Tiranga) ছবি উঠেছিল। ‘কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স’-এর হিসাব বলছে, এই অভিযানের ফলে ৩০ কোটিরও বেশি জাতীয় পতাকা বিক্রি হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED-CBI: ‘ইডি-সিবিআই স্বাধীনভাবেই কাজ করছে’, কলকাতায় বললেন জিতেন্দ্র সিং

    ED-CBI: ‘ইডি-সিবিআই স্বাধীনভাবেই কাজ করছে’, কলকাতায় বললেন জিতেন্দ্র সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলি সরকারের অঙ্গুলিহেলনে কাজ করে না, শনিবার কলকাতায় এমনই জানালেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। সিবিআই এবং ইডি (ED-CBI) সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে একথা বলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। প্রসঙ্গত রাজ্যে একাধিক দুর্নীতিতে তদন্ত করছে ইডি-সিবিআই। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি, গরু পাচার মামলায় রাজ্যের একাধিক তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী জেলে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হওয়া শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে, বলতে গেলে জেলে রয়েছে তৃণমূল সরকারের গোটা শিক্ষা দফতর। অন্যদিকে গরু পাচার মামলায় তিহাড়ে বন্দি রয়েছেন বীরভূম তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে ইডি-সিবিআইকে। এদিন কলকাতায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলা সেই অভিযোগকেই খণ্ডন করতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীকে।

    কী বললেন জিতেন্দ্র সিং? 

    কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং এদিন বলেন, ‘‘পূর্বতন ইউপিএস সরকার রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সিবিআই এবং ইডিকে (ED-CBI) ব্যবহার করত। যাঁরা এখন বলছেন যে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করছে সরকার, তাঁরা মনগড়া কথা বলছেন।’’ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘ইউপিএ সুরেই তাঁরা কথা বলছেন, যাঁরা মনে করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে সরকার নিয়ন্ত্রণ করে।’’  জিতেন্দ্র সিং এক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণের কথা উল্লেখ করেন। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘‘ইউপিএ জমানাতে যেভাবে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে সিবিআই এবং ইডিকে (ED-CBI) ব্যবহার করা হতো, সেই কারণেই মহামান্য  সুপ্রিম কোর্ট সিবিআইকে খাঁচা বন্দি তোতা পাখি বলে উল্লেখ করেছিল।’’

    মোদি জমানায় দেশ এগিয়ে চলেছে

    জিতেন্দ্র সিং এদিন আরও বলেন, ‘‘মোদি জমানায় দেশ নতুনভাবে, নতুন পথে এগিয়ে চলেছে। সম্পূর্ণভাবে সংবিধানকে মর্যাদা দিয়ে সমস্ত রকম কাজ করা হচ্ছে। সিবিআই-ইডির (ED-CBI) মতো সংস্থাগুলি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারছে।’’ প্রসঙ্গত, কলকাতায় একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। তিনি আরও বলেন, ‘‘আপনারা মনে করুন ২০১৪ সালের আগে সিবিআই কিভাবে তৎকালীন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করত!’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ju Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    Ju Student Death: যাদবপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও ২, ধৃতদের মধ্যে স্বপ্নদীপের রুমমেটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরকাণ্ডে (Ju Student Death) আরও দু’ জনকে গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। জানা গিয়েছে ধৃতদের নাম মনোতোষ ঘোষ এবং দীপশেখর দত্ত। এরা দুজনেই ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া। শুক্রবার রাতেই সৌরভ চৌধুরীকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। হস্টেলের প্রাক্তনী সৌরভকে জেরা করেই এই দুজনের নাম পাওয়া গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। শনিবার রাতভর জেরা করা হয় মনোতোষ এবং দীপশেখরকে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, দীপশেখর বাঁকুড়ার বাসিন্দা, তার বয়স ১৯ বছর। যাদবপুরে তিনি অর্থনীতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। অন্যদিকে মনোতোষ হুগলির আরামবাগের বাসিন্দা। তার বয়স কুড়ি বছর। হস্টেলের ১০৪ নম্বর ঘরে মনোতোষ থাকেন এবং এখানেই থাকছিলেন স্বপ্নদীপ।

    ঘটনার রাতে স্বপ্নদীপের ফোন কেড়ে নেওয়া হয়

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা অনার্সের প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপের অস্বাভাবিক মৃত্যু (Ju Student Death) হয় বৃহস্পতিবার ভোরে। শুক্রবার রাতেই এই ঘটনায় প্রথম গ্রেফতার করা হয় হস্টেলের প্রাক্তনী সৌরভ চৌধুরীকে। শনিবারে আলিপুর আদালতে তাকে হাজির করা হলে বিচারক ১০ দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। এদিকে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে যে বুধবার রাতে স্বপ্নদীপকে তার পরিবারের লোকেদের সঙ্গে কথা বলতে দেওয়া হয়নি। এবং তার ফোনটিও কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। স্বপ্নদীপের বাবা অভিযোগ করেন, এসব কিছুর নেপথ্যে সৌরভই ছিল। বুধবার রাতে স্বপ্নদীপকে ফোন করেছিলেন তাঁর মা। কিন্তু সেই ফোন তাকে তুলতে দেওয়া হয়নি। তা সৌরভের নিয়ন্ত্রণে ছিল বলে দাবি করেছেন স্বপ্নদীপের বাবা। কিন্তু যতক্ষণ স্বপ্নদীপ কথা বলতে পেরেছিল ফোনে, ততক্ষণে সে আর্তনাদ করে গিয়েছিল বলে দাবি পরিবারের। সে বারবার বলছিল আমি এখানে ভালো নেই (Ju Student Death)। আমাকে এখান থেকে নিয়ে চলো। আমার ভয় করছে।

    র‍্যাগিং নিয়ে কী বলছেন স্বপ্নদীপের সহপাঠী

    স্বপ্নদীপের (Ju Student Death) এমন পরিণতি হতেই র‍্যাগিং নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে রাজ্য জুড়ে। ইতিমধ্যে রাজ্যপাল র‍্যাগিং বিরোধী কমিটি গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছেন। র‍্যাগিং নিয়ে এবার মুখ খুললেন স্বপ্নদীপের সহপাঠী। নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক সেই সহপাঠীর দাবি, হস্টেলের ভিতরে সিসিটিভি না থাকার সুবিধা নিয়ে মদ-গাঁজায় আসক্ত থাকতেন সিনিয়ররা। জুনিয়রদের ফাই ফরমাস খাটানো হতো। জুনিয়ররা বড় চুল বা দাড়ি রাখতে পারতেন না। নিজের ঘর ছাড়া অন্য কোথাও ফোনে কথা বলার সুযোগ ছিল না। সিনিয়রদের জন্য মদ, খাবার, সিগারেট এনে দিতে হতো।  ওই পড়ুয়ার আরও দাবি যে স্বপ্নদীপের সঙ্গে তাকেও একদিন ইন্ট্রোতে ডাকা হয়েছিল। রাত এগারোটা থেকে ভোর সাড়ে পাঁচটা অবধি জাগিয়ে রাখা হতো। সিনিয়ররা কেউ নিজের নাম বা রুম নাম্বার বলতেন না। সেটা জেনে নিতে হতো। হাতে বিয়ারের খালি বোতল ধরিয়ে তাতে জল আনতে বলা হতো এবং সেই জলভরা বিয়ারের বোতল হাতে ছবি তোলা হতো। তারপর ব্ল্যাকমেইল করা হতো তা ফেসবুকে পোস্ট করা হবে বলে। মাঝরাতে খাবার আনতে বলা হতো। বাইরে থেকে সেই খাবার নিয়ে স্বপ্নদীপের সহপাঠী যখন আসে তখন তাকে মদ খেতে বলা হয়। সে অস্বীকার করলে বলা হয় এবার মাথায় ঢেলে দেব।

    ঠিক কী হয়েছিল স্বপ্নদীপের সঙ্গে

    ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে স্বপ্নদীপের র‍্যাগিং নিয়ে একটি চ্যাট (মাধ্যম এর সত্যতা যাচাই করে দেখেনি)। ওই চ্যাট অনুযায়ী স্বপ্নদীপের সমপ্রেমী বলে খেপানো হতো। তাকে শুধু গামছা পরিয়ে রাখা হতো এবং তার পুরুষাঙ্গ উত্থিত করতে বলা হতো (Ju Student Death)। চাপে পড়ে স্বপ্নদীপের তাই করে। কিন্তু তারপরেও সিনিয়ররা হাসাহাসি করতে থাকে। এর পরেই সহ্য করতে না পেরে ঝাঁপ দেয় সে (Ju Student Death)। আরও জানা গিয়েছে, প্রতি রাতে নিয়মিতভাবে সিনিয়রদের কাছে ইন্ট্রো দিতে হতো। হোস্টেলের এক একটি ব্লকে এক একদিন সময় আসতো ইন্ট্রো দেওয়ার। এই সময় কাছে মোবাইল ফোন রাখা যেত না। বিবস্ত্র হয়ে কিংবা শুধুমাত্র অন্তর্বাসটুকু পড়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো। এর পাশাপাশি চলতো নানান ধরনের গালিগালাজ, অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ

  • Kedarnath: বৃষ্টির জেরে ধস, কেদারনাথ যাত্রায় প্রাণ গেল ৫ তীর্থযাত্রীর

    Kedarnath: বৃষ্টির জেরে ধস, কেদারনাথ যাত্রায় প্রাণ গেল ৫ তীর্থযাত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেদারনাথের (Kedarnath) যাত্রাপথে বড়সড় দুর্ঘটনা। বৃহস্পতিবার রাতে কেদারনাথ যাত্রা করতে যাওয়ার সময় রুদ্রপ্রয়াগে ধস নামে। এবং তাতেই চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ৫ তীর্থযাত্রীর। তাঁরা প্রত্যেকেই গাড়ির ভিতরে ছিলেন। শুক্রবার সকালে ৫ জনেরই দেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং শনিবার রুদ্রপ্রয়াগের জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে একথা জানানো হয়। উত্তরাখণ্ডের রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর একটি দল এই উদ্ধারকার চালায়।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা 

    জানা গিয়েছে, গাড়িটি (UK07 TB 6315) সোনপ্রয়াগের দিকে যাচ্ছিল। বৃহস্পতিবার রাতেই তারসালি এলাকায় ধস নামে। এই ধসের জেরে হাইওয়ের প্রায় ৬০ মিটার এলাকা বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে। এবং রাস্তায় পাথরের স্তূপও তৈরি হয়ে যায়। সেই সময়ে ওই তীর্থযাত্রী বোঝাই গাড়িটি কেদারনাথের (Kedarnath) দিকে যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু প্রবল ঝড়-বৃষ্টির জেরে পাহাড় থেকে পাথর মাটিতে এসে পড়তে থাকে। এতেই তীর্থযাত্রীদের গাড়ি চাপা পড়ে যায় (Kedarnath)। মৃত্যু হয় ৫ জনেরই। জানা গিয়েছে, মৃতদের মধ্যে তিনজন গুজরাটের বাসিন্দা এবং বাকি দুজন হরিদ্বারের বাসিন্দা। উত্তরাখণ্ডের ভারী বৃষ্টির জেরে রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীকে হিমশিম খেতে হয় উদ্ধার কাজ চালাতে। এই উদ্ধার কার চালাতে জেসিবি পর্যন্ত নামাতে হয়। এবং বড় বড় পাথরের খণ্ডগুলিকে সরানোর কাজ চলতে থাকে। দেখা যায় একটি ‘সুইফট কার’ ভিতরে চাপা পড়ে রয়েছে। শনিবার সকালেই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি বিপর্যয়গ্রস্ত এলাকাগুলি পরিদর্শন করেন এবং আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে রাস্তাতে যান চলাচলের ব্যবস্থা করতে বলেন।

    উত্তরাখণ্ডে বিপর্যয় চলছেই

    এই দুর্ঘটনার কারণে গুপ্তকাশি থেকে গৌরিকুণ্ডের হাইওয়ে দীর্ঘক্ষণের জন্য বন্ধ হয়ে যায় (Kedarnath)। রাস্তা সারাইয়ের কাজ তারপর থেকেই শুরু হয় যুদ্ধকালীন তৎপরতায়। প্রসঙ্গত, বর্ষার পর থেকেই বেহাল অবস্থা হয়ে রয়েছে উত্তরাখণ্ডের। সেখানে হড়পাবান, মেঘভাঙ্গা বৃষ্টির খবর তো মিলছেই এবং কিছুদিন অন্তর অন্তর একাধিক জেলায় লাল ও কমলা সতর্কতা জারি করতে হচ্ছে প্রশাসনকে বৃষ্টির কারণে। রাজ্যের একাধিক জায়গায় যান চলাচলও বন্ধ থাকছে বৃষ্টির কারণে ধস নামায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pm Modi: ‘পিছিয়ে পড়া সমাজের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে তাঁর সরকারের আমলে’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    Pm Modi: ‘পিছিয়ে পড়া সমাজের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে তাঁর সরকারের আমলে’, মত প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi) শনিবার বলেন যে দেশের পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলি যেমন দলিত, ওবিসি এবং উপজাতি সমাজ সর্বোচ্চ সম্মান পেয়েছে তাঁর সরকারের আমলে। তাঁদের সর্বাঙ্গীণ উন্নতি হয়েছে। যেখানে পূর্ববর্তী ইউপিএ সরকারকে একহাত নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘এই সময়ে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলি অবহেলার শিকার হয়েছিল। তাদের কথা শুধুমাত্র ভোট এলেই ভাবত ইউপিএ সরকার।’’ পূর্বতন মনমোহন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেখে প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) আরও সংযোজন, ‘‘ইউপিএ আমলে পিছিয়ে পড়া সমাজ বা সম্প্রদায়গুলির কাছে পানীয় জলের সুবিধা পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়া হয়নি। বর্তমানে জল জীবন মিশন প্রকল্পের সৌজন্যে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায়গুলির বাড়িতে বাড়িতে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।’’

    সন্ত রবিদাসের মন্দিরের ভূমিপূজন 

    প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi) শনিবার মধ্যপ্রদেশের সাগর জেলাতে একটি জনসভা করেন। জনসভার আগে তিনি ১০০ কোটি টাকার প্রকল্পে একটি মন্দির তথা সমাজ সংস্কারক সন্ত রবিদাসের স্মৃতিসৌধের ভূমিপূজনও করেন স্থানীয় বাড়টুমা গ্রামে। মোট ১১ একর জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে প্রকল্পটি। সেখানে রবি দাসের মূর্তিতে প্রণাম করে, এই ভূমিপূজন অনুষ্ঠান শুরু করেন নরেন্দ্র মোদি (Pm Modi)। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, ‘‘হাজারেরও বেশি গ্রাম থেকে মাটি এবং তিনশোর বেশি নদীর জল দিয়ে তৈরি হবে সন্ত রবিদাসের মন্দির তথা স্মৃতিসৌধ।’’  এদিন প্রধানমন্ত্রী সন্ত রবিদাসের স্মৃতিচারণাও করেন এবং তিনি বলেন যে মুঘল আমলে জন্ম নেওয়া এই মহান মানুষটি সমাজের বৈষম্যর বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন সারা জীবন ধরে।

    প্রসঙ্গ ফ্রি রেশন 

    প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) এদিনের বক্তব্যে উঠে আসে লকডাউনের সময়কার কথাও। তিনি বলেন, ‘‘করোনার সময় আমাদের সরকার মনে করেছিল যে কোনও মানুষ যেন ক্ষুধার্তভাবে না ঘুমাতে যায়। এবং সে কথা ভেবে ফ্রি রেশন স্কিম আমরা চালু করেছিলাম গরিব মানুষের জন্য।’’  প্রসঙ্গত গত ২৫ জুলাই থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির মধ্যপ্রদেশ রাজ্য শাখা শুরু করেছিল ‘সমরসতা যাত্রা’ এবং সেই যাত্রার সমারোপ হল এদিন প্রধানমন্ত্রীর (Pm Modi) ভাষণের মধ্য দিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৩/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ১৩/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) বাড়িতে কারও সঙ্গে বিবাদে জড়াবেন না।

    ২) স্বাস্থ্য দুর্বল থাকতে পারে।   
         
    বৃষ

    ১) ব্যবসায়ীরা দুপুর পর্যন্ত ব্যবসায় ব্যস্ত থাকবেন। 

    ২) অসম্পূর্ণ কাজ পূরণের পর কাজে মনোনিবেশ করতে পারবেন না।

    মিথুন

    ১)  চোখ, পিঠ বা কাঁধের সমস্যা হতে পারে। 

    ২) অর্থের জন্য অপ্রয়োজনীয় দৌড়ঝাঁপ করে কিছু লাভ করতে পারবেন না।
      
    কর্কট

    ১) বাড়িতে কিছুক্ষণের জন্য ছোটখাট বিষয়ে অশান্তি থাকবে।

    ২) স্বাস্থ্য দুর্বল থাকতে পারে।

                 
    সিংহ 

    ১) বাড়ির কাজকর্ম ও পরিবারের সদস্যদের করে থাকা প্রতিশ্রুতি পূরণে সংকোচ করবেন।

    ২) পরাক্রম বাড়বে, তবে স্বভাব উগ্র হবে।       

    কন্যা

    ১) ধর্ম-কর্মে কম মনোনিবেশ করবেন। 

    ২) কর্মক্ষেত্রে কম সময়ের মধ্যে আশাজনক লাভ অর্জন করতে পারেন।       

    তুলা 

    ১) ধন লাভ সাধারণ থাকবে, তবে লোক দেখানোয় অধিক অর্থ ব্যয় হবে। 

    ২) বাড়িতে কোনও বস্তু কেনাকাটার কারণে মতভেদ উৎপন্ন হতে পারে।
     
    বৃশ্চিক

    ১) প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী অর্থ লাভ করতে পারেন। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা ব্যয় বৃদ্ধির ফলে কষ্টে অর্থ সঞ্চয় করতে পারবেন। 
             

    ধনু

    ১) বিরোধী সক্রিয় হবে, তাঁদের মধ্যে সামনে কথা বলার সাহস থাকবে না।

    ২) কিছুদিনের জন্য দুর্বলতা ও শারীরিক সমস্যা অনুভূত হতে পারে।

    মকর

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়া সত্ত্বেও বাবাকে বেশি গুরুত্ব দেবেন না। 
     
    ২) সুসংবাদ পেতে পারেন।    

    কুম্ভ

    ১) ব্যয় নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করুন।

    ২) আত্মীয়দের খুশির জন্য কিছু ব্যয় করতে পারেন।

    মীন

    ১)  দুপুর নাগাদ অর্থ আগমন হবে, যার ফলে আনন্দ লাভ করতে পারেন।

    ২) মহিলারা ইচ্ছাপূরণ হওয়ায় প্রসন্ন হবেন।
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Gram Panchayat Election: হাওড়ার সাঁকরাইলে গোপন ব্যালটে বাজিমাত, বোর্ড গঠন বিজেপির

    Gram Panchayat Election: হাওড়ার সাঁকরাইলে গোপন ব্যালটে বাজিমাত, বোর্ড গঠন বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত  নির্বাচনের দিন (Gram Panchayat election) এবং গণনার দিন উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল হাওড়ার সাঁকরাইলের সারেঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েত। এই পঞ্চায়েতে বেশ কয়েকটি আসনে পুনর্নির্বাচনের নির্দেশ দিয়েছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সাঁকরাইলে পঞ্চায়েতে গণনাকেন্দ্রে ঝামেলার পর থেকে সারেঙ্গা পঞ্চায়েত খবরের শিরোনামে চলে আসে। এবার সেই পঞ্চায়েতে বোর্ড করল বিজেপি।

    কীভাবে পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করল বিজেপি? (Gram Panchayat election)

    নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সারেঙ্গার ৬টি আসনে পুনরায় ভোট হবে। তবে, তারমধ্যেই সারেঙ্গা পঞ্চায়েতে যে কটি আসনে ফলাফল বের হয়েছিল, সেই জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে শনিবার বোর্ড গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এখন মোট ২৪টি আসনের মধ্যে ১৮টির ফল বের হয়েছে। যার মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ৬টি আসন আর সিপিএম ও আইএসএফ জোট পেয়েছে ৭টি আসন। তৃণমূল জয়লাভ করে ৫টি আসনে। বোর্ড গঠনের শুরুতেই বিজেপির পক্ষ থেকে প্রধান এবং উপপ্রধানের নাম প্রস্তাব করা হয়। সিপিএম-এর তরফেও প্রধান এবং উপপ্রধানের নাম প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু, শাসকদলের পক্ষ থেকে কোনও নাম প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। ভোটাভুটির মাধ্যমে বিজেপি প্রধান এবং উপপ্রধান ঠিক হয়। গোপনে ভোট হয়। তাতে বিজেপি প্রার্থীদের পক্ষে সমর্থন বেশি হয়। প্রধান হন বিজেপির সুজাতা টকাল ও উপপ্রধান বিজেপির দীপা নস্কর। সারেঙ্গা পঞ্চায়েত (Gram Panchayat election) দখলে নেয় বিজেপি।

    বিজেপির বোর্ড দখল নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এই ঘটনায় বামেদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয় যে তৃণমূল সামনে থেকেই একপ্রকার বিজেপিকে সমর্থন করল। বামেদের তরফে বিজেপি ও তৃণমূলের গোপন আঁতাতের দিকে আঙুল তোলা হয়েছে। যদিও এখনও ৬টি আসনে ভোট বাকি আছে। তাই নির্বাচনের (Gram Panchayat election) দিন ঘোষণা হলে কী হয়, সেই দিকে তাকিয়ে সাঁকরাইলবাসী। বিজেপি জানিয়েছে, গোপনে ভোট হয়েছে। কে সমর্থন করেছে তা জানি না। তবে, ভোটে আমরা জয়ী হয়েছি। অন্যদিকে তৃণমূলের বক্তব্য, গোপনে ভোট হয়েছে। তাই, কে ভোট দিয়েছে বলা সম্ভব নয়। ভোটাভুটিতে বিজেপি এগিয়ে যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: “চব্বিশের আগে সিএএ করেই ছাড়বো” হুঙ্কার সুকান্ত মজুমদারের

    Howrah: “চব্বিশের আগে সিএএ করেই ছাড়বো” হুঙ্কার সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ আজ নয় কাল হবেই। হাওড়ায় (Howrah) পঞ্চায়েতি রাজের এক অনুষ্ঠানে, প্রত্যেক দেশবাসীকে ২৪ এর লোকসভার আগে সিএএ (CAA) করে ছাড়বো বলে হুঙ্কার দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। লোকসভা ভোটের আগে ফের শোরগোল সিএএ নিয়ে।

    কোথায় বললেন সুকান্ত (Howrah)?

    হাওড়ার (Howrah) বাগনানের নাওপালায় একটি বেসরকারি পাঁচতলা হোটেলে উত্তর-পূর্বের সাতটি রাজ্যের জেলা পরিষদের সভাধিপতি এবং সহকারী সভাধিপতিদের নিয়ে পঞ্চায়েতি রাজ সম্মেলন উপলক্ষে এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা সুকান্ত মজুমদার বলেন। এই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জিপি নাড্ডা এবং এই অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    সুকান্ত কী বললেন?

    সুকান্ত মজুমদার হাওড়ায় (Howrah) বলেন, পশ্চিমবঙ্গের জন্য এটা বিরাট সম্মানের ব্যাপার এত সন্ত্রাস, এত অত্যাচারে ভোট লুট হওয়ার পরেও, এই ক্ষেত্রীয় পঞ্চায়েত পরিষদ, পঞ্চায়েত রাজ পরিষদের জন্য পশ্চিমবঙ্গকে বেছে নেওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় বিজেপির পক্ষ থেকে। এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয়। আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করবে প্রধানমন্ত্রী ও সভাপতির মার্গ দর্শন।

    প্রধানমন্ত্রীর কথা সুকান্তের কণ্ঠে

    সুকান্ত মজুমদার এইদিন প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বক্তব্যের অংশ তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁর মার্গ দর্শনে ভার্চুয়ালি আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। যেভাবে পশ্চিমবঙ্গে সন্ত্রাসের মোকাবিলা করে আমাদের কার্যকর্তারা প্রায় ১২ হাজার পঞ্চায়েতের সিটে জয়লাভ করেছেন, তার জন্য বিশেষ অভিবাদন জানিয়েছেন। ভারতীয় জনতা পার্টির পশ্চিমবঙ্গের কর্মীদের লড়াইকে তিনি কুর্ণিশ জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উন্নয়নের প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে সব রাজ্য এগিয়ে যাচ্ছে এবং পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ৪০ লক্ষ ঘর আমরা প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীদের দিতে পেরেছি। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ভারতবর্ষ অতি গরিব যাঁদের বলা হতো সেই অতি গরীবরা এক শতাংশের নিচে চলে এসেছে। ২৩ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশের নিচে চলে এসেছে বিপিএল তালিকা ভুক্ত মানুষ। এই সাফল্যগুলোকে আরও ত্বরান্বিত করার জন্য জেলা পরিষদ থেকে গ্রাম পঞ্চায়েতের স্তর পর্যন্ত সকলকে আরও সক্রিয় হতে হবে। প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের ভাবনাকে নীচু স্তর পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে সেই জন্য আমাদের কাজ করতে হবে।

    সরব বিজেপি নেতা অনুপম হাজরাও

    পাশাপাশি বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা এই সভায় (Howrah) উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেছেন যে তৃণমূলের ভোট লুটেরা যখন ভোট লুটতে এসেছে জনগণ তখন জবাব দিয়েছে। কয়েক জায়গায় দেখা গিয়েছে লাইট পোস্টে ভোট লুণ্ঠনকারীদের মারধর করা হয়েছে। এরপর আরও বলেন, আমি জনগণের কাছে আবেদন করছি, ভোট আপনাদের নিজেদের। ভোটাধিকার প্রয়োগ যদি না করতে পারেন! যদি শুনেন যে আপনাদের ভোট তৃণমূলের দাদা বা দিদিরা দিয়ে দিয়েছেন, তাহলে যে ওষুধে রোগ তাড়াতাড়ি সারে সেই ওষুধই প্রয়োগ করুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ আদালত, কেন জানেন?

    Raiganj: তৃণমূলের জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ আদালত, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের এক জেলা পরিষদ প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ বাতিল করল রায়গঞ্জ (Raiganj) জেলা আদালত। ঘটনায় ব্যাপক শোরগোল রাজনৈতিক মহলে। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদের ২০ নম্বর জেলা পরিষদ আসনে। এই আসনে জয়ী হন তৃণমূলের প্রার্থী সেলিমা খাতুন। এই আসনের বিজেপি প্রার্থী রমা বর্মন তৃণমূলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন।

    কেন তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা?

    জানা গিয়েছে, তৃণমূল প্রার্থী সেলিমা খাতুন জলসম্পদ দফতরের (গ্রুপ ডি) চুক্তিভিত্তিক কর্মচারি। পঞ্চায়েত আইনে কোনও সরকারি দফতরের গ্রুপ ডি পদে চুক্তিভিত্তিক কর্মীরা ভোটে দাঁড়াতে পারবে না বলে জানিয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। সেই মতো বিজপির পক্ষ থেকে রায়গঞ্জ (Raiganj) জেলা আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। শুক্রবার রায়গঞ্জ জেলা আদালতের বিচারপতি পার্থপ্রতিম চক্রবর্তী ওই তৃণমূল প্রার্থীর ‘উইনিং সার্টিফিকেট’ কোথাও দেখাতে কিংবা জমা করতে পারবে না বলে রায় দেন। আইনজীবী উৎপল কুমার বাগচী বলেন, ‘হেমতাবাদ ২০ নং জেলা পরিষদ আসনের তৃণমূল প্রার্থী সেলিমা খাতুন জলসম্পদ দফতরের গ্রুপ ডি ক্যাজুয়াল স্টাফ। সে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশ নিতে পারে না, এই মর্মে মামলা দায়ের করে রমা বর্মন। জেলা আদালতের বিচারপতি ওই প্রার্থীর উইনিং সার্টিফিকেট কোথাও ব্যবহার করতে পারবে না বলে রায় দিয়েছেন। কার্যত তা বাতিল করা হল।’

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। বিজেপির জেলা কমিটির সদস্য অভিজিৎ যোশি বলেন, ‘মনোনয়ন জমা করার সময় আমরা জানতে পারি নির্বাচন কমিশনের যে গাইডলাইন, তাতে বলা আছে কোনও সরকারি কর্মচারি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। আমরা জানতে পারি তৃণমূল প্রার্থী একজন গ্রুপ ডি কর্মী। সরকারি কর্মচারি হয়ে নমিনেশন ফাইল করেছেন, তখন আমরা রায়গঞ্জে (Raiganj) আদালতের দ্বারস্থ হই। তারই স্থগিতাদেশ হয়েছে। নির্বাচন প্রক্রিয়ার স্ক্রুটিনিতেও কি করে বিষয়টি ধরা পড়লো না এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনিক আধিকারিকদের সঙ্গে তৃণমূলের যোগ-সাজসের অভিযোগ আনেন তিনি।

    তৃণমূলের জয়ী প্রার্থীর স্বামী কী বললেন?

    সেলিমা খাতুনের স্বামী মজিবুর রহমান বলেন, আমার কাছে এ ধরনের কোনও তথ্য এখনও পৌঁছায়নি। এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আমার স্ত্রীর নমিনেশন যদি অবৈধ হত তাহলে তা  স্ক্রুটিনিতেই ধরা পড়ত। তাঁকে উইনিং সার্টিফিকেট নির্বাচন কমিশন দিয়ে দিয়েছে। বিজেপি যেখানে ভোটে লড়াই জিততে পারে না সেখানে হয়তো আমাদেরই কিছু লোক তাদের সঙ্গে মিলে এ সমস্ত অপপ্রচার ছড়াচ্ছে। আর যদি সত্যিই কোর্টের এমন কোনও নির্দেশ আমার কাছে আসে তাহলে আমরাও আইনি পথে লড়ব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: মগরাহাটে দলীয় নেতার বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভে তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    Gram Panchayat Election: মগরাহাটে দলীয় নেতার বিরুদ্ধে অবস্থান বিক্ষোভে তৃণমূল কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের নির্দেশকে অমান্য করে গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এরই প্রতিবাদে শনিবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি অঞ্চলের সামনে অনির্দিষ্টকালের জন্য অবস্থান বিক্ষোভে বসলেন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।

    গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনকে কেন্দ্র করে ঠিক কী অভিযোগ?

    গত ১০ তারিখ মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান গঠনের দিন ধার্য হয়েছিল। আর এই প্রধান গঠনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছিল গোটা এলাকায়। পাশাপাশি ভোটাভুটির মাধ্যমে জয়ী প্রার্থী নাসির মণ্ডলকে প্রধান না করায় এদিন তৃণমূল বিধায়িকার বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে দলেরই কর্মী সমর্থকরা। মূলত মগরাহাট পূর্ব বিধানসভার মুলটি পঞ্চায়েতের প্রধানের পদটি জেনারেল। সেখানেই দলীয় নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেয় ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রধানের জন্য নাম মনোনীত হবে। আর সেখানেই দলের নির্দেশ মতো বিধায়িকার উপস্থিতিতে প্রধানের পদের জন্য জয়যুক্ত হয় নাসির মণ্ডল। কিন্তু, পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করতে গিয়ে দেখা যায়, মুলটি অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি অরূপ বন্দ্যোপাধ্যায় দলের নির্দেশকে অমান্য করে কালিদাস নস্কর নামে এক ব্যক্তিকে প্রধান করেন। এরপরই বিক্ষোভে সামিল হন তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকেরা। মূলত মুলটি অঞ্চলের ২৩ টি আসন ছিল। যারমধ্যে তৃণমূল কংগ্রেস ১৬ টি, বিজেপি পাঁচটি ও সিপিএম দুটি আসন দখল করেছিল। তবে, এ নিয়ে মগরাহাট পূর্বের বিধায়িকা নমিতা সাহা জানিয়ে ছিল দলের নির্দেশ যারা অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পদক্ষেপ নেবে এবং সাসপেন্ডও করা হতে পারে।

    কী বললেন বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীরা?

    দলের নির্দেশ অমান্যকারীর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ক্ষুব্ধ দলেরই একাংশ। পঞ্চায়েত অফিসের সামনে প্যান্ডেল করেই তৃণমূল কর্মীরা অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। তৃণমূল যুব নেতা আনিসুর রহমান বলেন, দলের নির্দেশ অমান্য করেই গ্রাম পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) প্রধান নির্বাচিত করা হয়েছে। আমরা এই প্রধানকে মানি না। দলের নির্দেশ মেনে যাকে প্রধান করা হয়েছিল, তাকেই দায়িত্ব দিতে হবে। না হলে আমাদের অবস্থান বিক্ষোভ কর্মসূচি চলবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share