Tag: Madhyom

Madhyom

  • TMC: ‘টাকার বিনিময়ে তৃণমূলের উপ প্রধান বদল’, সরব দলের একাংশ, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    TMC: ‘টাকার বিনিময়ে তৃণমূলের উপ প্রধান বদল’, সরব দলের একাংশ, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোর্ড গঠনের দিনই তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এল। ব্লক নেতৃত্বের বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ এনে সরব হলেন দলেরই একাংশ। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে মালদার চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। বোর্ড গঠনের আগেই প্রকাশ্যে তৃণমূলের দলীয় কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    খেলেনপুর বুথ থেকে তৃণমূলের (TMC) জয়ী প্রার্থী হেলি খাতুনকে উপ প্রধান করা হয়েছে। তাঁর অনুগামীদের দাবি, উপপ্রধান হিসেবে রাজ্য নেতৃত্ব হেলি খাতুনের নাম পাঠিয়েছে। কিন্তু, সেই সিদ্ধান্ত অমান্য করে ব্লক নেতৃত্ব বিরস্থল বুথ থেকে জয়ী তৃণমূল প্রার্থী মুক্তার হোসেনকে উপপ্রধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর প্রতিবাদে বোর্ড গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনে ধর্ণা দিয়ে বিক্ষোভ দেখান হেলি খাতুনের অনুগামীরা। পঞ্চায়েতের সামনে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন তৃণমূলের নেতারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে চাঁচল থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়।

    বিক্ষুব্ধ তৃণমূল কর্মীদের কী বক্তব্য?

    বিক্ষুব্ধ তৃণমূল (TMC) কর্মীদের বক্তব্য, রাজ্য নেতৃত্বের পাঠানো তালিকায় এদিন সকাল পর্যন্ত উপ প্রধান হিসেবে হেলি খাতুনের নাম ছিল। এক ঘণ্টার মধ্যে ব্লক নেতৃত্ব খাম পরিবর্তন করে দেন। টাকার বিনিময়ে ব্লক নেতৃত্ব সব করেছে। আমরা এই  উপ প্রধানকে মানব না।

    বোর্ড গঠন নিয়ে কালিয়াচকে উত্তেজনা

    পঞ্চায়েত ভোট গঠন নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ালো মালদার কালিয়াচকের আলিপুর- ২ গ্রাম পঞ্চায়েতে। এদিন ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের (TMC) পক্ষের মধ্যে ব্যাপক হাতাহাতি ও ধস্তাধস্তি হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়ন করা হয়। জানা গিয়েছে, আলিপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট আসন সংখ্যা ২৪টি। এর মধ্যে কংগ্রেস পায় দশটি আসন, নির্দল একটি, সিপিআইএম একটি আসন এবং তৃণমূল কংগ্রেস পায় ১২টি আসন। বুধবার বোর্ড গঠনের সময় কংগ্রেস পক্ষ দাবি করে তাদের সমর্থন করছে সিপিএম ও নির্দল ছাড়াও একজন তৃণমূল জয়ী সদস্য। স্বভাবতই তাদের দল থেকেই প্রধান পদের দাবী জানানো হয়। অন্যদিকে, তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি তাদের পক্ষেই রয়েছে সংখ্যা গরিষ্ঠ সমর্থন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রথমে বিরোধীদের সঙ্গে ও পরে নিজেদের দলেরই অপর গোষ্ঠীর সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে তৃণমূল কংগ্রেস। নেতাকর্মীরা ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়। স্থগিত করে দেওয়া হয় বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে মোতায়ন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: তৃণমূলের দৌরাত্ম্যে খড়্গপুর আইআইটির মেডিক্যাল কলেজের বহির্বিভাগের পরিষেবা বন্ধ

    Paschim Medinipur: তৃণমূলের দৌরাত্ম্যে খড়্গপুর আইআইটির মেডিক্যাল কলেজের বহির্বিভাগের পরিষেবা বন্ধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইআইটি খড়্গপুরের (Paschim Medinipur) নবনির্মিত মেডিক্যাল কলেজের বহির্বিভাগের পরিষেবা সম্প্রতি চালু হয়েছিল। তবে, স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেসের একটি অংশের দৌরাত্ম্যে এই পরিষেবাও সোমবার থেকে বন্ধ হয়ে গেল। বলা ভালো, শাসক দলের চাপে পরিষেবা বন্ধ করে দিতে বাধ্য হলেন আইআইটি খড়্গপুর কর্তৃপক্ষ।

    মূল অভিযোগ কী (Paschim Medinipur)?

    প্রধান অভিযোগ হল, হাসপাতালের (Paschim Medinipur) ঠিকা কর্মীদের ঢুকতে বাধা দেওয়া হচ্ছিল তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে। তৃণমূল কংগ্রেসের দাবি, স্থানীয় বাসিন্দাদের কাজে ঢোকাতে হবে। আর কাজে বাধা দেওয়ার ফল ভুগতে হল স্থানীয় রোগীদের। মঙ্গলবার আইআইটি কর্তৃপক্ষের তরফে নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অনির্দিষ্টকালের জন্য শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতাল ( বি.সি রায় ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি) এর ‘আউটডোর’ (বহির্বিভাগ) পরিষেবা বন্ধ রাখা হচ্ছে।

    হাসপাতালের বক্তব্য

    খড়্গপুর (Paschim Medinipur) আইআইটির নবনির্মিত এই মেডিক্যাল কলেজ বা মাল্টি স্পেশালিটি হাসপাতালের একটি সূত্রে জানা যায়, স্থানীয় তৃণমূল নেতা মিলন বক্সী, রূপচাঁদ মুর্মু, শারাফত আলি সহ আরও কিছু ব্যাক্তিরা কর্তৃপক্ষের উপর চাপ দেওয়া হচ্ছে। তৃণমূলের নেতাদের বক্তব্য, তাঁদের লোককে কাজে যোগদান করাতে হবে। শুধু তাই নয়, ইতিমধ্যে হাসপাতালে নিয়োগ পাওয়া কিছু প্রার্থীদের বাদ দেওয়ার দাবিও করা হয়েছে। পাল্টা কর্তৃপক্ষের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, এখনে এই ধরনের অনৈতিক দাবি মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। ইতিমধ্যে যাঁরা ঠিকা কর্মী হিসাবে কাজ পেয়েছেন, তাঁরাই কাজ করবেন। আইআইটি খড়্গপুরের রেজিস্ট্রার অমিত জৈন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, “স্থানীয়রা দিনের পর দিন, আমাদের ওই হাসপাতালে কর্মরত ঠিকা কর্মীদের ঢুকতে বাধা দিচ্ছিলেন। এমনকি তাঁদের গায়ে হাতও তোলা হয়েছে। এই হাসপাতাল তো জাতীয় সম্পত্তি। তাকে পরিচ্ছন্ন করার জন্য সাফাই কর্মীরা আসতে না পারায় বন্ধ করা ছাড়া উপায় ছিলো না!” আইআইটি খড়গপুর কর্তৃপক্ষের তরফে পুলিশ-প্রশাসনকে এই বিষয়ে জানিয়েও কাজ না হওয়ায়, শেষে হাসপাতালের বহির্বিভাগ পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয় অনির্দিষ্টকালের জন্য।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    তৃণমূল কংগ্রেসের ২৯ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চন্দন সিংহ সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, আইআইটি (Paschim Medinipur) কর্তৃপক্ষ স্থানীয় গ্রামবাসীদের কাজে নেওয়ার আশ্বাস দিয়েও, তা পূরণ করেননি! আর, এই সমস্ত অশান্তির কারণেই আইআইটি কর্তৃপক্ষের তরফে জেলা পুলিশ প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়ে আউটডোর পরিষেবা বন্ধ করে দিয়েছে। যদিও, এই বিষয়ে জেলা পুলিশের তরফে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে, জেলা তৃণমূলের সভাপতি সুজয় হাজরা জানান, “এই বিষয়ে এখনো পর্যন্ত আমি কিছুই জানি না। কারণ, আমরা পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন নিয়ে ব্যস্ত আছি। তবে, বিষয়টি খোঁজ নেব এবং দ্রুত উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়ে আউটডোর পরিষেবা চালু করার আবেদন জানাব কর্তৃপক্ষের কাছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ভাইরাল জ্বরে কাবু হাইকোর্ট, আক্রান্ত বিচারপতি থেকে আইনজীবীরা

    Calcutta High Court: ভাইরাল জ্বরে কাবু হাইকোর্ট, আক্রান্ত বিচারপতি থেকে আইনজীবীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বরের উত্তাপে কাঁপছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। উচ্চ আদালতের প্রায় ৭ জন বিচারপতির জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ হয়ে রয়েছেন। এর ফলে তাঁরা বিগত কয়েকদিন ধরেই আদালতের স্বাভাবিক কাজকর্মে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না। আক্রান্তদের তালিকায় রয়েছেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমও। মঙ্গলবার তিনি সশরীরে এজলাসে হাজির থাকতে পারেনি। তাই ভার্চুয়াল মাধ্যমেই মঙ্গলবার বেশ কিছু মামলার শুনানি হয়।

    জ্বরে আক্রান্ত বিচারপতিরা

    প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এদিন তাঁকে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আশা করি আপনি ভালো আছেন।’’ তখন প্রধান বিচারপতি উত্তর দেন, ‘‘আর ৭ জন বিচারপতি জ্বরে অসুস্থ। আবহাওয়ার বদল নাকি অন্য কোনও কারণে বোঝা যাচ্ছে না। প্রধান বিচারপতি এদিন আরও জানান যে চিকিৎসকের সঙ্গে তাঁর আলোচনা হয়েছে। এবং তাঁকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। তিনি দুর্বল রয়েছেন বলেও জানান।  হাইকোর্টের (Calcutta High Court) অনেকে আবার কনজাঙ্কটিভাইটিস-এ আক্রান্ত হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে।

    বেশ কয়েকজন আইনজীবীও জ্বরে আক্রান্ত

    তবে মঙ্গলবার এজলাসে হাজির থাকতে না পারলেও বুধবার সশরীরে প্রধান বিচারপতি উপস্থিত হন হাইকোর্টে। এবং এজলাসেও বসেছেন। জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও জ্বরে আক্রান্ত। তবে বুধবার তিনি আদালতে (Calcutta High Court) এসেছেন। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষকেও বুধবার আদালতে দেখা গিয়েছে। হাইকোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারপতি সম্পা সরকার এবং বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্থ বুধবারেও আদালতে (Calcutta High Court) আসতে পারেন নি। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেক আইনজীবীও শুনানির সময় হাজির থাকতে পারেন নি। হাইকোর্টের স্টাফদের এই পরিস্থিতি দেখে ঠিক যেন করোনাকালের কথা মনে পড়ছে। বছর দু’য়েক আগে করোনার থাবায় বেশ কয়েকজন বিচারপতি আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই তখন বিরতি নেন দৈনন্দিন কোর্টের কাজ থেকে। এবারও যেন সেই ছবিই ধরা পড়েছে হাইকোর্টে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে পিংবনিতে সভা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিশ্ব আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন তিনি। বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসক শিবিরকে কড়া ভাষায় নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। ওবিসিতে বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে কেবল মাত্র ভোটের অঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) তোপ মমতাকে

    পিংবনির সভা থেকে শুভেন্দু রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দাগলেন। এই আক্রমণের প্রধান তির ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে। তিনি বলেন, ‘‘রানিমা হেলিকপ্টারে করে জঙ্গলমহলে কুম্ভকার-দলিতরা কেমন আছেন, তা দেখতে এসেছেন। সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের টাকা খরচ করে ঝাড়গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী সভা করছেন। আপনারা না চিনলেও আমি পিসিকে হারে হারে চিনি। ২১ বছর সঙ্গে ছিলাম। জঙ্গলমহলে ঢোকার রাস্তা খুঁজে পাননি। কীভাবে লালগড় যেতে হয়, সেই রাস্তাটাও জানতেন না। ২০০৯ সালে আমি রাস্তা চিনিয়েছিলাম।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘হারিয়েছি নন্দীগ্রামে, আদালতে ফাইনও জমা করেছিলেন তিনি। তাই মুখ্যমন্ত্রী আপনাকে যদি প্রাক্তন না করতে পারি, ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই আমরা। আপনার আদরের দুলালটি জেলে যাবে। বালি, পাথর, গরুর পর এখন ব্যালট খায় তৃণমূল।’’

    ওবিসিদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    পিংবনি সভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এই রাজ্যে তোষণ ও দুর্নীতির জন্য সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ওবিসিরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ওবিসিতে বিশেষ ধর্মের মানুষকে অতিরিক্ত সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন। সংরক্ষণ নীতিকে নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছেন। এই ওবিসিদের মধ্যে আছেন কুড়মি, কুম্ভকার, স্বর্ণকার। কিন্তু তাঁরা বঞ্চিত।‘‘ চাকরি দুর্নীতি কাণ্ড নিয়েও সরব হয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘এই রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম তফসিলে সাঁওতালি ভাষার মর্যাদা দিয়েছেন অটল বিহারী বাজপেয়ী। মুখ্যমন্ত্রীর মারাং প্রকল্পের সমালোচনা করেন শুভেন্দু। মুখ্যমন্ত্রীর কথিত অলচিকি ভাষা আদতে লিপি। তাই শুভেন্দু বলেছেন, ওসব ভুলভাল, মারাং কী জিনিস মমতা জানেন না, আদতে মুখ্যমন্ত্রী অশিক্ষিত। রাজেশ মাহাতো বিক্রি হতে পারেন, তবে মাহাতো সমাজ বিক্রি হওয়ার লোক নয়। কুড়মিরা বিক্রি হওয়ার লোক নয়।‘‘

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বোর্ড গঠনের দিনই পঞ্চায়েত অফিস লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বোর্ড গঠনের দিনই পঞ্চায়েত অফিস লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে বোমাবাজির ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ থানার মোস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত দফতর। বুধবার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের অনন্তপুর, মোস্তাফানগর ও ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের দিন স্থির করেছিল জেলা প্রশাসন। সেই মতো এদিন নির্ধারিত সময়ে বোর্ড গঠনের জন্য ব্লক প্রশাসনের তরফে তোড়জোড় শুরু হয়। কিন্তু আচমকাই মোস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত দফতরে বাইরে শুরু হয় ব্যাপক বোমাবাজি। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। ভেঙে যায় দফতরের জানলার কাচ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    জানা গিয়েছে, ৮ নম্বর মোস্তফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত মোট আসন ৩০ টি। ম্যাজিক ফিগার ১৬টি। তার মধ্যে তৃণমূল জয়ী হয় ১৩ টি আসনে। বিজেপি (BJP) পেয়েছে ৮ টি,কংগ্রেস ৩ টি, সিপিএম ২ টি ও নির্দল ৪ টি আসনে জয়লাভ করে। ২০১৮ সালে এই গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপি বোর্ড গঠন করলেও ২০২৩ সালের নির্বাচনে এই পঞ্চায়েত ত্রিশঙ্কু হয়। এদিন পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের দিন ধার্য্য করেছিল ব্লক প্রশাসন। কিন্তু, বোর্ড গঠন শুরুর মুহূর্তে পঞ্চায়েত দফতরে বোমাবাজি চালায় দুষ্কৃতীরা। বোমার আঘাতে কেউ হতাহত না হলেও জানলার কাঁচ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। ঘটনায় তীব্র আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কালিয়াগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি (BJP) নেতা গৌরাঙ্গ দাস বলেন, বোর্ড গঠনে বাধা দিতেই তৃণমূল এই গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করেছে। পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয় পঞ্চায়েত দফতরে। গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে গিয়েছে। যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

    বোর্ড গঠনের দিনই বিজেপি প্রার্থীদের অপহরণের অভিযোগ

    অন্যদিকে, বোর্ড গঠনের আগে রাস্তা থেকেই বিজেপির (BJP) ৩ ও ১ নির্দল সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। জানা গিয়েছে অপহৃত চার পঞ্চায়েত সদস্যর নাম ধীরেন রায়,অষ্টমি রায়, আদোরি বর্মন ও পঞ্চমী রায়৷ এদের মধ্যে পঞ্চমী রায় নির্দল জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    এদিন বোর্ড গঠন উপলক্ষ্যে চার জন সদস্য গাড়ি করে পঞ্চায়েত দফতরে যাচ্ছিলেন। সেই সময় ডালিমগাঁ পেট্রোল পাম্পের সামনে থেকে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁদের রাস্তা থেকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। আর এই ঘটনার পর থেকে এখনও কোনও খোঁজ নেই বিজেপির ৩ ও নির্দল পঞ্চায়েত সদস্যর। উল্লেখ্য ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন ২৮ টি। ২০২৩ সালে ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতে সর্বাধিক আসনে জয়ী হয় বিজেপি (BJP)। তাদের মোট আসন ১২ টি। অন্যদিকে তৃণমূলের দখলে যায় ১১ টি আসন। বাকী সিপিএম ২ টি, কংগ্রেস ২ টি ও নির্দল ১ টি আসনে জয়লাভ করে। এদিন বোর্ড গঠনের আগেই বিরোধী চার পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপির নেতা কর্মীরা।

    অপহরণ নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি (BJP) নেতা গৌতম বিশ্বাস বলেন, বিজেপি যাতে বোর্ড করতে না পারে সেজন্য দলের পঞ্চায়েত সদস্যদের অপহরণ করেছে তৃণমূল। এদিকে এই ঘটনায় পালটা বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে তোপ দেগেছে তৃণমূল। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি সাধন সরকার বলেন, বিজেপির প্রধান কে হবেন তা নিয়েই গোলমালের সূত্রপাত। বিজেপির অভিযোগ ভিত্তিহীন।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের দুই জয়ী সদস্য যোগ দিলেন বিজেপিতে, বোর্ড গঠনের পথে গেরুয়া শিবির

    BJP: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের দুই জয়ী সদস্য যোগ দিলেন বিজেপিতে, বোর্ড গঠনের পথে গেরুয়া শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদ জেলাতেও তৃণমূলের জয়ী সদস্যরা দল ছেড়ে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছে। বহরমপুর জেলা কার্যালয়ে বেলডাঙ্গা-১ ব্লকের চৈতন্যপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দুজন জয়ী তৃণমূলের সদস্য বিজেপিতে যোগদান করলেন। তৃণমূলে ধস নামিয়ে এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনে বাজিমাত করতে চলেছে বিজেপি।

    পঞ্চায়েতে বিজেপির আসন সংখ্যা কত হল?

    চৈতন্যপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ১৪টি আসন রয়েছে। এরমধ্যে ৫টি আসন পেয়েছে তৃণমূল। ৬টি বিজেপির (BJP) দখলে রয়েছে। বাকী ৩ টি আসন বিরোধীদের দখলে রয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে জেলা বিজেপি কার্যালয়ে দলের জেলা সভাপতি শাখারাভ সরকারের হাত থেকে  বেলডাঙ্গা -১ নম্বর ব্লকের চৈতন্যপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের দুই জয়ী প্রার্থী শ্যামলী হালদার এবং সুফল দাস বিজেপির পতাকা গ্রহণ করেন। দুজন জয়ী প্রার্থী বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় এই পঞ্চায়েতে তৃণমূলের আসন সংখ্যা বেড়ে হল ৮ জন। আর তৃণমূলের আসন কমে হল ৩ জন। বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে জয়ী প্রার্থী সুফল দাস বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলাম।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি শাখারাভ সরকার বলেন, জেলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা বলে আমার কাছে ফোন আসছে। তৃণমূল সন্ত্রাস করে ভোটে জয়ী হয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত এই দলে কেউ থাকতে চাইছে না। তাই, বিজেপিতে যোগ দিতে চাইছে। চৈতন্যপুর-২ পঞ্চায়েতে আমরা সব থেকে বেশি আসন পেয়েছিলাম। কিন্তু, বোর্ড গঠনের জায়গায় ছিলাম না। দুজন সদস্য যোগ দেওয়ায় এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    নওদার তৃণমূল বিধায়ক সাইনা মমতাজ বেগম বলেন, আসলে মানুষের লোব। মোটা টাকা লোভ দেখিয়ে বিজেপি (BJP) ওদের দলে টেনে নিয়েছে। এসব করে মানুষের মনে ওরা জায়গা করতে পারবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    TMC: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জরি করা হয়েছিল। তাতেও রক্ষা হয় না। আইএসএফ -তৃণমূল (TMC) সংঘর্ষে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল আইএসএফের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে এলাকায় বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকায় বিজয় মিছিল করার জন্য ইজাজ খান নামে এক তৃণমূল (TMC) নেতা ৩ লাখ টাকার দাবি করেছে স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর কাছে। টাকা না দেওয়ায় তাঁকে মারধর করে বলে অভিযোগ। পাল্টা ওই ব্যবসায়ী সহ তাঁর লোকজন ইজাজকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর জখম ইজাজ খানকে জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রথমে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে কলকাতার একটু বেসরকারি নার্সিংহোমে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভোগালি ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন। সেই বোর্ড গঠনে তৃণমূল কর্মীদের বাঁধা দিতে বোমাবাজি করেছে আইএসএফ। ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাশীপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি হওয়ায় পোড়া সুতলির দড়়ি উদ্ধার করে কাশীপুর থানার পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কাশিপুর থানার পুলিশ কর্মীরা।

    কী বললেন আক্রান্ত তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকজন?

    আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) নেতা ইজাজ খানের দাদা বলেন, আইএসএফ সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই এলাকায় বোমাবাজি করেছে। আমার ভাইকে রাস্তায় ফেলে ওরা মারধর করেছে। বিষয়টি জানার পর সেখানে গেলে আমাদের লক্ষ্য করে ওরা বোমাবাজি করে। ফলে, আমি পিছু হঠতে বাধ্য হই। পরে, অন্য রাস্তা দিয়ে ভাইয়ের কাছে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা আরাবুল ইসলাম বলেন, আইএসএফ এলাকায় তাণ্ডব চালাচ্ছে। আমাদের দলের লড়াকু সংগঠকের উপর হামলা চালিয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    কী বললেন আইএসএফ নেতৃত্ব?

    আইএসএফের এক নেতা বলেন, এই হামলার সঙ্গে আইএসএফ কোনওভাবে জড়িত নই। আসলে তোলাবাজি করতে গিয়ে ওই তৃণমূল (TMC) নেতা আক্রান্ত হয়েছেন। ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs West Indies: টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৭ উইকেটে হারাল ভারত

    India vs West Indies: টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ৭ উইকেটে হারাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে (India vs West Indies) টি-টোয়েন্টি সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটে জিতল ভারত। দুর্দান্ত ফিনিশ করলেন হার্দিক পান্ডিয়া। শেষ দিকে প্রয়োজন ছিল ২ রান। অন্যদিকে তখন ব্যাটিং করছেন ৪৯ রানে অপরাজিত তিলক ভার্মা। তাঁর অপর দিকের ক্রিজে দাঁড়িয়ে রয়েছেন হার্দিক পান্ডিয়া, ছয় মেরে ম্যাচ জেতালেন ভারত অধিনায়ক (India vs West Indies)। এবং প্রায় ২ ওভার বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে গেল ভারত। সিরিজ এখন ২-১ অবস্থায়। ভারতকে সিরিজ জিততে পরের দুটি ম্যাচেই এখন জিততে হবে।

    ওয়েস্ট ইন্ডিজ করে ১৫৯ রান 

    তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে মাঠে নামার আগে এগিয়ে ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কারণ এই ম্যাচ জিতলেই তারা সিরিজ (India vs West Indies) জিতে নিতে পারত। সেই মত টসের পরে দেখা যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল ব্যাটিং এর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।  শুরু থেকেই ভালো খেলছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং তারা বড় লক্ষ্যের দিকে ক্রমশই এগিয়ে যাচ্ছিল ১৫তম ওভার থেকে তাদের গতি কিছুটা রোধ করেন ভারতীয় বোলাররা। এবং একই ওভারে দুটি উইকেট পড়ে যায়। অন্যদিকে,  ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রোভম্যান পাওয়েল ১৯ বলে ৪০ রানের বিধ্বংস ইনিংস খেলেন। ভারতের জন্য কুড়ি ওভারে ১৬০ রানের দরকার হয় অর্থাৎ ওভার প্রতি আট রানের।

    ৭ উইকেটে জয় ভারতের 

    ম্যাচের শুরুতেই যশস্বীর উইকেট হারায় ভারত।  কিছুক্ষণের মধ্যেই হতাশ করেন আইপিএলের ঝড় তোলা শুভমন গিলও। তবে তিলক ভার্মার ব্যাটিংয়ে কিছুটা ভরসা পায় ভারত। এবং তিনি এগিয়ে যেতে থাকেন। সূর্য কুমার যাদব এবং তিলক ভার্মার পার্টনারশিপে এগিয়ে যেতে থাকে ভারত। ৫১ বলে ৮৭ রানের পার্টনারশিপ করেন সূর্য ও তিলক। সূর্য কুমার ৪৪ বলে ৮৩ রান করে ম্যাচ জেতান। চারটে ছয় এবং দশ টিচার সাজানো ছিল তার ইনিংস। তাঁর এই বিধ্বংস ইনিংসে উড়ে যায় ক্যারিবিয়ানরা এবং দলও সিরিজে (India vs West Indies) বেঁচে যায়।  অন্যদিকে তিলক ভার্মা ৩৭ বলে ৪৯ রান করেন। তাঁর ইনিংসের ৪টি চার এবং একটি ছক্কা রয়েছে। ১৬০ রানের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে খেলতে নেমে ১৭.৫ ওভারেই তিন উইকেটের বিনিময়ে ১৬৪ রান তুলে নেয় ভারত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০৯/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০৯/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আয় ও কেরিয়ারে উন্নতি হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা সন্তানের কাছ থেকে সুখপূর্ণ সংবাদ পেতে পারেন।   
         
    বৃষ

    ১) প্রেম জীবনে সঙ্গীর মধ্যে কিছু পরিবর্তন অনুভব করবেন।

    ২) ছোট ব্যবসায়ীরা লগ্নির তুলনায় কম ব্যয় পেতে পারেন।

    মিথুন

    ১)  ছাত্রছাত্রীরা কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়ায় আনন্দিত হবেন।

    ২) পরিবারের সদস্যরা কোনও পার্টির আয়োজন করবেন।
      
    কর্কট

    ১) পরিবারের সদস্যদের উৎসাহ ও সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ২) সাবধানে যাত্রা করুন, কোনও ঝুঁকি নেবেন না।
                 
    সিংহ 

    ১) ছোটখাটো স্বাস্থ্য সমস্যা থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না, তা না-হলে সমস্যা বাড়বে।

    ২) ব্যবসায় গোপন শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকুন।          

    কন্যা

    ১) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় আলোচনা করবেন।
     
    ২) পরিবারের কোনও সদস্য হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন। ব্যয়ের যোগ রয়েছে।        

    তুলা 

    ১) ছাত্রছাত্রীরা কোনও পরীক্ষার জন্য আবেদন করে থাকলে, তাতে সুখকর ফলাফল পাবেন।

    ২) পারিবারিক জীবনে সন্তান ও জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা লাভ করবেন।
     
    বৃশ্চিক

    ১) গাড়ি কেনার পরিকল্পনা করে থাকলে দিন ও সময় ভালো।

    ২)  আপনার ইচ্ছাপূরণ হবে। বাড়িতে সুখ-সাধন বৃদ্ধি হবে।         

    ধনু

    ১) কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়ে তাঁর পরামর্শ নিলে তা আপনার কাজ ও সম্পর্কের জন্য লাভজনক হবে।

    ২) আত্মীয়দের বাড়িতে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন।

    মকর

    ১) মা-বাবার আশীর্বাদ নিয়ে কোনও কাজ করলে তাতে সফল হবেন।
     
    ২) প্রেম জীবনে ভালোবাসা ও সহযোগিতা বজায় থাকবে। প্রেমীর জন্য উপহার নিতে পারেন।        

    কুম্ভ

    ১) আয় ও প্রভাব বৃদ্ধি হবে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা একাগ্র হয়ে পড়াশোনা করুন।
             

    মীন

    ১) সন্ধ্যাবেলা বাবার সঙ্গে কোনও পারিবারিক বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন।

    ২) রাজনীতি ও সামাজিক ক্ষেত্রে কাজ করেন যাঁরা, তাঁরা আজ জনসমর্থন ও সহযোগিতা লাভ করবেন।     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Arambagh: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    Arambagh: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগ (Arambagh) মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে হাসপাতাল চত্বরেই  অবস্থান বিক্ষোভ কোভিড কর্মীদের। হাসপাতাল চত্বরে দিনভর তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। নিয়োগের দাবিতে তাঁরা সরব হন।

    বিক্ষোভকারীদের কী বক্তব্য?

    আরামবাগে (Arambagh) নতুন যে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে তাতে ৩৫০ জন কর্মী নেওয়া হবে ধাপে ধাপে। সেই কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে ই টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদারি সংস্থা। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, করোনার সময় হাসপাতালে হয়ে কাজ করেছি। আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, মেডিক্যাল কলেজে কর্মী নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। কিন্তু, আমাদের না জানিয়েই কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। পাশাপাশি এই নিয়োগে দুর্নীতিরও অভিযোগ উঠেছে। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের আন্দোলন করা ছাড়া কোনও উপায় নেই। আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ীভাবে কর্মী নিয়োগ চলছে। কিন্তু, আমাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে না। অথচ কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল  আরামবাগ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ হলে কোভিড যোদ্ধাদের নিয়োগের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। কিন্তু,কেউ কথা রাখেনি। তাই বাধ্য হয়ে এদিন আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে কাজের দাবিতে মিছিল ও অবস্থানে বসে কোভিড যোদ্ধারা।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক মধুসূদন বাগ বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। এবার স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও নিয়োগ দুর্নীতি শুরু হয়েছে। যারা টাকা দিয়েছে তারা আরামবাগের (Arambagh) ওই হাসপাতালে কাজ পাচ্ছেন, আর যারা টাকা দিতে পারছেন না, তারা কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে কোভিড যোদ্ধারা টাকা দিতে পারেননি বলে তাদের কাজ দেওয়া হচ্ছে না।

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ রমাপ্রসাদ রায় বলেন, এই বিষয়টির সঙ্গে কলেজের কোনও সম্পর্ক নেই। ই টেন্ডারের মাধ্যমে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করবে ঠিকাদার সংস্থা। ই টেন্ডারের মাধ্যমে বরাত পেয়েছে তারা। এসডিও, বিডিও  থেকে শুরু করে  প্রশাসনের সকলকে জানিয়ে ই টেন্ডার দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share