Tag: Madhyom

Madhyom

  • Dengue: সরকারি হাসপাতালে নেই পর্যাপ্ত কিট! ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে গিয়ে নাজেহাল রোগীরা!

    Dengue: সরকারি হাসপাতালে নেই পর্যাপ্ত কিট! ডেঙ্গি পরীক্ষা করাতে গিয়ে নাজেহাল রোগীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছরের ধাক্কার পরেও বদল হয়নি পরিস্থিতি। সরকারি হিসাবে গত বছরে এ রাজ্যের প্রায় ৭০ হাজার মানুষ ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত হয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও এ বছরে কি বিশেষ হেলদোল দেখা যাচ্ছে? রোগ মোকাবিলায় সরকার কি সক্রিয়তা দেখাচ্ছে? ডেঙ্গির বিষয়ে সাম্প্রতিক রোগী হয়রানির অভিযোগ এই প্রশ্নগুলোকে আরও জোরালো করছে।

    কী অভিযোগ তুলছেন ভুক্তভোগীরা (Dengue)? 

    এ রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা রোগী ও পরিবারের একাংশের অভিযোগ, চলতি সপ্তাহে একাধিক সরকারি হাসপাতালে জ্বর, কাশি এবং হাতে-পায়ে যন্ত্রণার মতো উপসর্গ নিয়ে গেলেও ডেঙ্গি (Dengue) পরীক্ষা হয়নি। হাসপাতালের তরফে তাদের জানানো হয়েছে, প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নেই। তাই ডেঙ্গি পরীক্ষা করা যাচ্ছে না। তাদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে মেডিক্যাল কলেজ কিংবা বাইরে থেকে ডেঙ্গি পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া দরকার। 
    ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই অভিজ্ঞতা হচ্ছে জেলার হাসপাতালগুলোতে। যার জেরে ডেঙ্গির উপসর্গ নিয়েই রোগীকে থাকতে হচ্ছে। সামান্য পরীক্ষা করানোর জন্য অসুস্থ ব্যক্তি কয়েক কিলোমিটার দূরের হাসপাতালে যেতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক সময় এক জেলা থেকে আরেক জেলায় যেতে হচ্ছে। আর তার পরে পরীক্ষা করে জানা যাচ্ছে তার সংক্রমণ হয়েছে কিনা। এতেই বাড়ছে বিপদ।

    কোন বিপদের আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল (Dengue)? 

    ডেঙ্গি প্রতিরোধে সবচেয়ে জরুরি সময় মতো সংক্রমণ আটকানো এবং রোগীর চিকিৎসা করা। এমনই জানাচ্ছে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মহল। কিন্তু যেভাবে ডেঙ্গি পরীক্ষা করতেই বাড়তি সময় ব্যয় হচ্ছে, তাতে সংক্রমণ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি আরও বেড়ে যাচ্ছে। এমনটাই আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তারা জানাচ্ছে, ডেঙ্গির উপসর্গ থাকা ব্যক্তির যদি সংক্রমণ হয়ে থাকে, আর তিনি এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতাল বিনা চিকিৎসায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন, তাতে একদিকে তাঁর সময় মতো চিকিৎসার সুযোগ কমছে। তাঁর শরীরের অবনতি হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। তেমনি তাঁর থেকে, তাঁর পরিবার ও এলাকার মানুষের মধ্যে রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কাও কয়েক গুণ বেড়ে যাচ্ছে। ডেঙ্গির মতো সংক্রামক রোগ রুখতে তাই উপসর্গ থাকা রোগীর দ্রুত রোগ নির্ণয় সবচেয়ে জরুরি। ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্ত নিশ্চিত হলে রোগীকে আলাদাভাবে রাখা এবং তার চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি। সামান্য পরীক্ষার জন্য যদি রাজ্যবাসীকে শুধুমাত্র মেডিক্যাল কলেজ নির্ভর হতে হয়, তাহলে পরিস্থিতি আরও ভয়ানক হবে বলেই তাদের আশঙ্কা। জেলা হাসপাতাল নয়। ডেঙ্গি পরীক্ষার কিট স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পর্যাপ্ত রাখতে হবে। তবেই দ্রুত রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে রোগ নির্ণয় সম্ভব হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এমনটাই মনে করছে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মহল।

    কী বলছেন স্বাস্থ্যকর্তারা (Dengue)? 

    স্বাস্থ্যকর্তারা অবশ্য জানাচ্ছেন, জুলাই মাস থেকে রাজ্যে ডেঙ্গি (Dengue) পরীক্ষার চাহিদা বেড়েছে। গত এক মাসে ডেঙ্গিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে ৭০০-র কাছাকাছি। আগস্টের প্রথম সপ্তাহেও সেই ধারা এক রকম আছে। তাই অনেক হাসপাতাল বিশেষত নদিয়া, উত্তর চব্বিশ পরগনা ও হুগলি জেলার কিছু হাসপাতালে সাময়িক সঙ্কট হয়েছিল। কিন্তু তা মিটে গিয়েছে বলেও দাবি করছেন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তারা। পাশপাশি তাঁরা জানান, রাজ্য সরকারের তরফে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কিট যাতে পাওয়া যায় এবং ডেঙ্গি রোগীর যাতে কোনও রকম অসুবিধা না হয়, তা নিশ্চিত করতে তৎপর স্বাস্থ্য ভবন। এমনই জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্তাদের একাংশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ায় ডেঙ্গির বলি আরও এক, আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০০ পার, জেলাজুড়ে আতঙ্ক

    Nadia: নদিয়ায় ডেঙ্গির বলি আরও এক, আক্রান্তের সংখ্যা ১৫০০ পার, জেলাজুড়ে আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়াতে (Nadia) আবারও ডেঙ্গির বলি হলেন একজন। এই নিয়ে জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৬। আক্রান্ত প্রায় ১৫০০-র উপরে। আতঙ্কে গোটা জেলাবাসী। গোটা রাজ্যজুড়ে হু হু করে বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। নদীয়া জেলাও তার ব্যতিক্রম নয়। গত বছরের তুলনায় এবছর রেকর্ড মাত্রা ছাড়িয়েছে ডেঙ্গি আক্রান্ত। যত দিন যাচ্ছে ততই বেড়ে চলেছে ডেঙ্গি সংক্রমণের হার। যার কারণে যথেষ্ট চিন্তায় রয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতর।

    কী বললেন মৃতের পরিবারের লোকজন?

    হাসপাতাল ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম রতন কর্মকার। তাঁর বাড়ি নদিয়ার (Nadia) রানাঘাটের নন্দীঘাট এলাকায়। বয়স আনুমানিক ৭০ বছর। প্রায় ৭-৮ দিন ধরে জ্বরে ভুগছিলেন তিনি। প্রাথমিকভাবে বাড়িতেই চিকিৎসা চলছিল তাঁর। প্লেটলেট অনেকটা কমে যাওয়ায় অবশেষে তাঁকে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়। চিকিৎসকরা মৃত্যুর কারণ হিসেবে ডেঙ্গি পজিটিভ-এর কথা জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মৃত রতনবাবুর বউমা বিথীকা কর্মকার বলেন, বাড়িতেই চিকিৎসা করা হচ্ছিল। তিন-চার দিন চিকিৎসার পর অনেকটা সুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন। স্যালাইন চলছিল, কিন্তু, প্লেটলেট কমে যাওয়ার কারণে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে ভর্তি করার পরই তাঁর মৃত্যু হয়।

    কী বললেন জেলা স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক?

    এই প্রথম নয়, এর আগেও ডেঙ্গির বলি হয়েছেন আরও পাঁচজন। নদিয়া (Nadia) জেলার বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে দিন দিন বাড়ছে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা। বিভিন্ন হাসপাতালে আক্রান্তের সংখ্যা অনুযায়ী বেডের পরিমাণ অনেকটা কম থাকায় মেঝেতে শুয়েই চলছে চিকিৎসা। ‌যদিও জেলা স্বাস্থ্য দফতরের এক আধিকারিক বলেন, স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। মাইক প্রচার করে চালানো হচ্ছে সচেতনতা বার্তা। পঞ্চায়েত এবং স্বাস্থ্য দফতরের তরফ থেকে বিভিন্ন এলাকায় ডেঙ্গি সংক্রমণ দমনে চলছে কীটনাশক স্প্রে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road Accident: লরির ধাক্কায় মৃত খুদে পড়ুয়া! পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধে ধুন্ধুমার বেহালায়

    Road Accident: লরির ধাক্কায় মৃত খুদে পড়ুয়া! পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধে ধুন্ধুমার বেহালায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পথ দুর্ঘটনায় (Road Accident) এক স্কুল পড়ুয়ার মৃত্যুকে ঘিরে শুক্রবার অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল বেহালা। জানা গিয়েছে, মৃত পড়ুয়ার নাম সৌরনীল সরকার। এই ঘটনার জেরে ধুন্ধুমার বেঁধে যায় গোটা এলাকায়। জনতার রোষে পুলিশের ভ্যান দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে বেহালায়। সরকারি বাসেও ভাঙচুর চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ। পাল্টা পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়ে। স্থানীয়দের বিক্ষোভে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে গোটা এলাকা। পাশাপাশি ডায়মন্ড হারবার রোডও বিক্ষুব্ধ জনতা অবরোধ করে। অভিযোগ, দুর্ঘটনার (Road Accident) পর লরিচালককে ধরা গেলেও, পুলিশ তাকে ছেড়ে দিয়েছে। পরে, সকাল দশটা নাগাদ কোনা এক্সপ্রেসওয়ের বাবলাতলা নামক জায়গা থেকে লরি চালককে গ্রেফতার করেছে হাওড়া ট্রাফিক পুলিশ।

    জনতা-পুলিশ খণ্ডযুদ্ধ

    স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, শুক্রবার সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ মাটি বোঝাই একটি লরি প্রচণ্ড গতিতে এসে ধাক্কা মারে বড়িশা হাইস্কুলের দ্বিতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রকে। তার বাবা ছিটকে গিয়ে পড়েন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই খুদে পড়ুয়ার (Road Accident)। গুরুতর জখম তার বাবা সরোজ সরকারকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বিদ্যাসাগর হাসপাতালে। সেখান থেকে তাঁকে পাঠানো হয়েছে এসএসকেএম হাসপাতালে। বর্তমানে, এসএসকেএম-এর ট্রমা সেন্টারে চিকিৎসাধীন পড়ুয়ার বাবা। এদিকে, এই দুর্ঘটনার পরই রাস্তা অবরোধ বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে স্থানীয় মানুষজন। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। পুলিশ ভ্যানে আগুন লাগিয়ে দেয় ক্ষিপ্ত জনতা। পুলিশ-জনতা খণ্ডযুদ্ধ বেধে যায় (Road Accident)। পথচলতি সাধারণ মানুষকে এই কারণে ব্যাপক দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয়। এরপরে পরিস্থিতি সামাল দিতে আসে বিশাল পুলিশবাহিনী। আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় দমকল বাহিনী ও পুলিশের তরফে কাঁদানে গ্যাস ছোড়া হয়েছে বলে খবর রয়েছে।

    বিক্ষোভকারীদের দাবি

    এদিন বিক্ষোভকারীরা বলতে থাকেন যে পুলিশ নিজের কাজ করে না। ঘুষ খেতে ব্যস্ত। পুলিশ সচেষ্ট হলে এমন ঘটনা কি ঘটতে পারে? এদিন স্কুলের অভিভাবকদের মুখেও শোনা যায় ক্ষোভের সুর। তাঁরা ট্রাফিক পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে বলতে থাকেন যে স্কুলের সামনে কোনও ট্রাফিক পুলিশ থাকে না। দূরে যারা বসে থাকে তারা সবসময় ফোন নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করে। অন্যদিকে বড়িশা হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন, ‘‘আমার একটি ছেলেকে এইভাবে হারাতে হবে (Road Accident) আমি বিশ্বাস করতে পারছি না। পুলিশ যদি সচেতন হতো, তাহলে এই ঘটনা ঘটত না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: গঙ্গার নিচে দিয়ে মেট্রোর যাত্রী পরিষেবা শুরু চলতি বছরের শেষেই?

    Kolkata Metro: গঙ্গার নিচে দিয়ে মেট্রোর যাত্রী পরিষেবা শুরু চলতি বছরের শেষেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের মধ্যে প্রথম কোনও নদীর তলা দিয়ে ছুটবে মেট্রো। এনিয়ে কৌতূহলের সীমা নেই! কেমন হবে সেই অভিজ্ঞতা তা ভাবছেন অনেকেই। পরীক্ষামূলকভাবে গঙ্গার নিচে দিয়ে মেট্রো (kolkata Metro) তো ছুটেছে, এবার যাত্রী নিয়ে ছুটবে। রেলসূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের শেষেই এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দান শাখার মেট্রো চালু হয়ে যেতে চলেছে। এর মধ্যে সেজে উঠছে বিভিন্ন স্টেশন।

    গঙ্গার নিচে ৫২০ মিটার পথ অতিক্রম

    হাওড়া ময়দান স্টেশনে গেট বসানোর কাজ চলছে। গঙ্গার নিচে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো যাত্রীরা (kolkata Metro) কাটাবেন আধ মিনিটেরও কম সময়। গঙ্গার নিচে মেট্রো ছুটবে ৫২০ মিটার। এই নিয়েই কৌতূহল তুঙ্গে। জোর আলোচনা সারা দেশে। ভারতে এটা প্রথম। অবশ্য যাঁরা গঙ্গার নিচে মেট্রো সফর করবেন, তাঁদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয় যে তাঁরা জলের তলায় রয়েছেন। প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, মাটির ১০০ ফুট নিচে কেউ বুঝতেই পারবেন না, গঙ্গা কোথায় শুরু হচ্ছে আর কোথায় শেষ হচ্ছে! কিন্তু সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে যখন গঙ্গার নিচে প্রবেশ করবে মেট্রো, তখন একটি সাইনবোর্ড দেখতে পাবেন যাত্রীরা। আবার যখন বেরোবেন তখনও একটি সাইনবোর্ড দেখা যাবে। প্রসঙ্গত কয়েকদিন আগেই রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রোর এই অংশটি পরিদর্শন করে গিয়েছেন। কলকাতার মেট্রো (kolkata Metro) কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে যে রেলমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন সিগন্যাল এবং ট্র্যাক যেন ১০০ শতাংশ কর্মক্ষম হয়! আপাতত নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বেশি জোর দিচ্ছেন মেট্রো কর্তারা!

    কী বলছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ?

    বৃহস্পতিবার গঙ্গার তলা দিয়ে মেট্রো চালানো নিয়ে পাতাল রেল (kolkata Metro) কর্তৃপক্ষ বলেন, ‘‘হাওড়া ময়দান-এসপ্ল্যানেড রুটে বেশিরভাগ স্টেশন তৈরি হয়ে গেছে। সৌন্দর্যায়ন, বৈদ্যুতিক কাজ এ সমস্ত কিছু এখনও চলছে। চলতি বছরের শেষে জনসাধারণের জন্য খুলে যাবে মেট্রোর দরজা, গঙ্গার তলা দিয়ে হাওড়া থেকে কলকাতায় পৌঁছানো যাবে।’’ মেট্রোর তরফে আরও জানানো হয়েছে যে হাওড়া ময়দান স্টেশনে আটটি গেট বসানো হচ্ছে। এই গেটগুলির মধ্য দিয়েই যাত্রীরা স্টেশনে আসতে পারবেন। যাত্রীদের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে চারটি গেট দ্বিমুখী করা হয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষের ক্যালকুলেশন বলছে প্রতি মিনিটে ৪৫ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন এই গেটগুলি দিয়ে। অন্যান্য স্টেশনের মতো টোকেন পাঞ্চ করেও ঢোকা যাবে। কিউআর কোড স্ক্যানারও থাকছে। প্রসঙ্গত চলতি বছরের ১২ এপ্রিল প্রথম বার গঙ্গার তলা দিয়ে ট্রায়াল রান সম্পূর্ণ করেছিল মেট্রো। সেই প্রথম দেশের মধ্যে কোনও নদীর নিচে দিয়ে ছুটেছিল পাতাল রেল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: রূপনারায়ণের জলের তোড়ে ভাঙল বাঁশের সেতু! হাওড়ার দ্বীপাঞ্চলের তিনটি গ্রাম বিচ্ছিন্ন

    Howrah: রূপনারায়ণের জলের তোড়ে ভাঙল বাঁশের সেতু! হাওড়ার দ্বীপাঞ্চলের তিনটি গ্রাম বিচ্ছিন্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রূপনারায়ণের পানার চাপ আর জোয়ারের তোড়, দুইয়ে মিলে ভাঙল হাওড়ার (Howrah) দ্বীপাঞ্চলের সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের সংযোগকারী তিন-তিনটি বাঁশের সেতু। তিনটি সেতু ভেঙে যাওয়ায় মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল হাওড়ার দ্বীপাঞ্চল ভাটোরা এবং ঘোড়াবেড়িয়া-চিতনান গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রায় ৬০ হাজারের বেশি মানুষ। বৃহস্পতিবার ভোর থেকে দুপুরের মধ্যে আজানগাছি, কুলিয়া ও গায়েনপাড়া-এই  তিনটি এলাকায় তিনটি সেতুই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। আপাততভাবে যাতায়াতের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে স্পিডবোট ও নৌকা।

    কীভাবে ভাঙল সেতু?

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানা গিয়েছে, কয়েকদিন ধরে বৃষ্টির জেরে ডিভিসি জল ছেড়েছে। সেই জল রূপনারায়ণ নদী বয়ে বঙ্গোপসাগরের দিকে যায়। সঙ্গে প্রচুর পানা বহন করে নিয়ে আসে। বৃহস্পতিবার সকালের দিকে জোয়ারের সময় সেই পানা মুণ্ডেশ্বরী নদীতে চলে আসে এবং সেই পানা প্রথমে আজানগাছির সেতুতে আটকে যায় এবং জোয়ারের তোড় আর পানার চাপে প্রথমেই ভেঙে পড়ে আজানগাছি বাঁশের সেতু। এরপর সেতুর বাঁশ এবং পানা  মিলে এসে ধাক্কা মারে কুলিয়ার সেতুতে। ভেঙে পড়ে কুলিয়ার সেতু। একইভাবে কুলিয়া সেতু ও আজানগাছি সেতুর বাঁশ ও পানা গিয়ে ফের ধাক্কা মারে গায়েনপাড়ার সেতুতে (Howrah)। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে গায়েনপাড়ার সেতুও।

    কী বলছেন পঞ্চায়েত প্রধান?

    ভাটোরা গ্রাম পঞ্চায়েতের (Howrah) বিদায়ী বোর্ডের প্রধান অশোক গায়েন বলেন, ‘‘তিনটি সেতু ভেঙে যাওয়ায় দীপাঞ্চল কার্যত হাওড়ার (Howrah) মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। ব্যাপক সমস্যায় পড়ে গেছেন দ্বীপাঞ্চলের বাসিন্দারা। আপাততভাবে তাঁদের যাতায়াতের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে নৌকা ও ইঞ্জিনচালিত নৌকা।’’ যদিও দীপাঞ্চলের মানুষরা এই তিনটি প্রধান সংযোগকারী সেতু ভেঙে যাওয়ায় ভীষণ সমস্যায় পড়েছেন। কারণ এই দীপাঞ্চলের মূল দোকান-বাজার থেকে প্রায় সব জিনিসই তাঁদের হাওড়ার মূল ভূখণ্ড থেকে নিয়ে যেতে হয়। বিশেষ করে ওই দীপাঞ্চলে (Howrah) কাজের সুযোগ সেভাবে না থাকায় কাজের সন্ধানে এবং চিকিৎসার কাজে মানুষ এই সাঁকো পেরিয়ে মূল ভূখণ্ডে আসেন। সেতু ভেঙে যাওয়ায় যেমন কাজের সুযোগ বন্ধ তেমন কিছু বিপদ হলেও হাসপাতালেও পৌঁছাতে পারছেন না তাঁরা। কারণ স্পিড বোট বা ইঞ্জিন চালিত নৌকার যে পরিষেবা রয়েছে তা পর্যাপ্ত নয়। তাই দ্রুত এই সেতুগুলি পুনর্নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন দীপাঞ্চলের বাসিন্দারা (Howrah)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘লোকসভায় ৩৬ আসন জেতার শপথ নিন’, বিজেপি কর্মীদের বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘লোকসভায় ৩৬ আসন জেতার শপথ নিন’, বিজেপি কর্মীদের বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার দুর্গাপুরের জনসভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তোপ দাগলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। বিরোধী জোটের ইন্ডিয়া নামকরণ নিয়েও কটাক্ষ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, ‘‘ইন্ডিয়া লিখলেই ভারতীয় হওয়া যায় না। রাষ্ট্রবাদী হওয়া যায় না। বৃটিশরা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির নামে আমাদের দেশে ব্যবসা করেছে। ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন কাশ্মীরে জঙ্গিহানা করেছে। তাই পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফেরাতে নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করতে আগলি বার ৪০০ পার। আর লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩৬ আসন তুলে দেওয়ার শপথ নিন।’’

    তৃণমূল-সিপিএমকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    প্রসঙ্গত, সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচনের হিংসার আগুন এখনও ধিক ধিক করে জ্বলছে। এখনও দুর্গাপুর সহ বেশ কিছু পুরসভায় মেয়াদ শেষের পরও নির্বাচন হয়নি। তার ওপর ভোট লুট ও কারচুপির অভিযোগে সরব বিজেপি। আগামী বছর লোকসভা নির্বাচন। আর ওই নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৩৫ টি আসনের টার্গেট নিয়ে ময়দানে নেমেছে গেরুয়া শিবির। ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় সংগঠন শক্তিশালী করতে ও জনসম্পর্ক দৃঢ় করতে আসরে নেমেছে গেরুয়া শিবির। বৃহস্পতিবার বিকালে দুর্গাপুরের কল্পতরু ময়দানে ছিল বিজেপির জনসভা। সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন বিজেপি বিধায়ক তথা বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এদিন সভায় বক্তব্যের শুরু থেকে রাজ্যের তৃণমূল ও সিপিএমকে একই কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) সিপিএমকে আক্রমণ করে বলেন, ‘‘২০১১ সালে সিপিএমের বিরোধী দলনেতা ছিল। বেঙ্গালুরুতে সীতারাম ইয়েচুরির সঙ্গে ভাব, ভালবাসা, প্রীতি তৈরি হয়ে গেছে তৃণমূলের। দিল্লিতে দোস্তি আর রাজ্যে কুস্তি করা যায় না। আপনারা কিছু বললে মানুষ বিশ্বাস করে না। বিজেপি লাগাতার সংগ্রাম করছে। তাই মানুষ বিশ্বাস করে। আর তাই নিচু তলার সিপিএম কর্মীদের বলছি, চোর পিসি-ভাইপোকে তাড়াতে বিজেপিতে আসুন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘বিধানসভায় হাসপাতাল খুলতে বললে, বলে টাকা নেই। রাস্তা করতে টাকা নেই। আর সারাদিন চুরি করে বেড়ায়।’’

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) আরও সংযোজন, ‘‘কয়লা চুরি করে ফাঁক করে দিয়েছে তোলামূল। বীরভুম, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জেলার এসপি ৪৩ কোটি টাকা করে তুলে নিয়ে চলে গেছে। আইপিএস-রা যদি ৪৩ কোটি তোলে, তাহলে ভাইপো কত কোটি তুলেছে ভাবুন। থাইল্যান্ডের ব্যাংককে কাশিকর্ন শাখায় রুজিরার অ্যাকাউন্টে লালার কত কোটি টাকা গেছে হদিশ উঠে এসেছে।’’ বৃহস্পতিবার রাজ্যের বেকারত্ব নিয়েও সরব হন তিনি। শুভেন্দু বলেন, ‘‘রাজ্যে ২ কোটি বেকার। নতুন কর্মসংস্থান নেই। ৫০ লক্ষ পরিযায়ী শ্রমিক। রাজ্যে ৩০ লক্ষ রাজ্য সরকারের স্থায়ী চাকরি ফাঁকা। ১৭ সালে পিএসসির শেষবার বিজ্ঞপ্তি জারি হয়েছিল। পুলিশ নিয়োগ বোর্ড উঠে গেছে। পিএসসি, স্টাফ সিলেকশন বোর্ড তুলে দিয়েছে। এসএসসিকে দুর্নীতিগ্রস্ত করে তুলেছে। ১২ বছরে কোনও নিয়োগ নেই। ৭০টার বেশি পুরসভায় নিয়োগে দুর্নীতি। রাজ্যে দুর্নীতি আর তৃণমূল সমার্থক হয়ে গেছে। তাই তোলামূলের হাত থেকে পরিত্রাণ পেতে মানুষকে জোট বাঁধতে হবে।’’

    প্রসঙ্গ পরিবারবাদ

    ছাপ্পা, রিগিং, সন্ত্রাস নিয়েও তৃণমূলকে একহাত নেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘কর্পোরেশন, পুরসভায় ভিভি প্যাড ছাড়া ভোট করে জেতে তৃণমূল। পঞ্চায়েত ভোটে ডাকাতি করেছে। কয়লা চোর, বালি চোর, চাকরি চোর, ব্যালট চোর মমতা ব্যানার্জির তৃণমূলকে তাড়াতে হবে।’’ দেশজুড়ে আঞ্চলিক দলগুলির পরিবাররাজের বিরুদ্ধেও সরব হন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘মুলায়ম সিংয়ের মত পরিবারকে ফুলে ফেঁপে তুলতে চাইলে সাইকেল চিহ্নে ভোট দেবেন। চারা ঘোটালা চাইলে লালু প্রসাদের হ্যারিক্যানে ভোট দেবেন। কয়লা, বালি চোর, ব্যালট চোর গরু চোর চাইলে তোলামূলকে ভোট দেবেন। আর নিজের পরিবার, নিজের সমাজের, দেশের ভালো চিন্তা করলে বিজেপিকে ভোট দেবেন। তৃতীয় বারের জন্য নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করবেন।’’

    মমতার ইভিএম হ্যাক তত্ত্বের উত্তর

    পশ্চিমবঙ্গের পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর মন্তব্য, ‘‘আফগানিস্তানে যেরকম হয়েছিল ধর্ম ছাড়ো, না হয় দেশ ছাড়ো, পশ্চিমবঙ্গে সেরকম আশঙ্কা করছি। তাই পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফিরে পেতে পারি, তার লড়াই চলছে। তাই নরেন্দ্র মোদির হাত শক্তিশালী করতে আগামী লোকসভায় পশ্চিমবঙ্গ থেকে ৩৬ আসন তুলে দেবো। এটাই আমাদের শপথ।’’ এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেছেন, আগামী লোকসভায় এনএডিএ ইভিএম হ্যাক করার পরিকল্পনা করেছে। তার পাল্টা জবাবে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) চাঁছাছোলা আক্রমণ করে বলেন, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে পঞ্চায়েত ভোটে বিডিও, এসডিও, পুলিশকে দিয়ে কারচুপি করেছে, ভোট লুট করেছে। তাই এসব বলার আগে ইভিএমের সঙ্গে ভিভি প্যাড লাগিয়ে সততা প্রমাণ করুন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০৪/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০৪/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ছাত্রছাত্রীরা কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকলে তাঁদের প্রচেষ্টা সফল হবে এবং সাফল্য় লাভ করবেন।

    ২) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন। 
         
    বৃষ

    ১) সন্তানের জন্য কাজ পূর্ণ করায় আত্মসম্মান বাড়বে।

    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা লাভ করবেন।

    মিথুন

    ১) সৃজনশীল দৃষ্টিতে কোনও প্রচেষ্টা করে থাকলে তা ফলদায়ক প্রমাণিত হবে। 

    ২) ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় আগত বাধা দূর হবে।

    কর্কট

    ১) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিবাদের সময় বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন। তা না-হলে সম্পর্কে তিক্ততা আসতে পারে।

    ২) জীবনসঙ্গীর জন্য এমন কোনও কাজ করবেন, যার ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা বৃদ্ধি পাবে এবং বিশ্বাস গভীর হবে।

    সিংহ 

    ১) আজ সারাদিন ব্যস্ত থাকবেন। 

    ২) সন্তান সংক্রান্ত কোনও কাজ পূর্ণ হতে পারে আজ।         

    কন্যা

    ১) সন্তানের শিক্ষা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন।
     
    ২)  আয়ের নতুন উৎস পাবেন।         

    তুলা 

    ১) সৃজনশীল দৃষ্টিতে যে কাজ করবেন, তাতে সাফল্য অর্জন করবেন।

    ২) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরিজীবীরা পার্টটাইম কাজ করার চিন্তা করে থাকলে, তার জন্য সময় বের করতে পারবেন। 

    ২) মায়ের স্বাস্থ্যের প্রতি সতর্ক হন।         

    ধনু

    ১) পরিবারে কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

    ২) নিজের জন্যও কিছু অর্থ ব্যয় করতে পারেন।

    মকর

    ১) ছাত্রছাত্রীরা গুরুজনদের আশীর্বাদ লাভ করবেন। 

    ২) কারও সাহায্যে সন্তানের বিবাহে আগত বাধা দূর হবে।       

    কুম্ভ

    ১) জীবনসঙ্গী অসুস্থ থাকতে পারেন, এ ক্ষেত্রে অর্থ ব্যয় হবে।

    ২) আয়-ব্যয় মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।

    মীন

    ১)  ভবিষ্যৎ লগ্নির দ্বারা আজ লাভান্বিত হবেন।
     
    ২) রাজনীতিতে সাফল্য লাভ করবেন।        

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই বিজেপি সহ বিরোধীদের উদ্দেশে হুমকি দেওয়া শুরু হয়েছিল। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও চলছে হুমকি। তৃণমূলের হুগলি জেলার পান্ডুয়া ব্লক সভাপতি সিপিএম নেতাদের নাম করে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর শহিদ দিবসের দিন মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও করার ডাক দিয়েছিলেন। এরপর বিরোধী দলের জয়ী প্রাথীদের নিজের দলে নিয়ে আসার জন্য একাধিক জেলায় শাসক দলের নেতারা হুমকি দিয়ে চলেছেন।  এবার খোদ মুর্শিদাবাদ জেলায় বড়ঞা ব্লকের পাঁচথুপি এলাকায় বাবাই চৌধুরী নামে যুব নেতা  সোশ্যাল মিডিয়াতে বিরোধীদের হুমকি দিয়েছিলেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা কী হুমকি দিয়েছেন?

    তৃণমূলের (TMC) ওই যুব নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন,’ তৃণমূল কংগ্রেসে  থেকে যারা পাঁচথুপি অঞ্চলে ভোটের সময় বা এখনও পর্যন্ত বিরোধীদের হাত মিলাচ্ছেন, সাবধান হয়ে যান। নাহলে আপনাদের বাপের দিন নাই আপনাদের কেউ বাঁচাবে। দলটার নাম তৃণমূল কংগ্রেস।’ সোশ্যাল মিডিয়াতে এইরকম হুমকি পোস্ট করার পর ওই তৃণমূল নেতা কোনও কথা বলতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা মাহে আলম বলেন, বাবাই চৌধুরী বাচ্চা ছেলে। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিষয়টি দেখেছি। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। আসলে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলে থেকে দলের বিরুদ্ধে  যারা কাজ করছে তাদের বার্তা দিয়েছেন, ঠিক একইভাবে সেই বার্তার মাধ্যমে হয় তো গ্রামগঞ্জের ওই ছেলে আবেগবশত এসব বলে দিয়েছেন। এটা নিয়ে অন্য কিছু বিষয় নেই।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে বিজেপি নেতা লাল্টু দাস বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যেভাবে হওয়া দরকার সেভাবে হয়নি। এখন চমকাবে,ধমকাবে,ভয় দেখাবে এটাই হচ্ছে তৃণমূল (TMC)। এখন ওদের শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভয় দেখানো, প্রশাসনের কাছে বলব এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল কোয়েল

    Howrah: যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল কোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারোত্তলনে জুনিয়র মহিলা ৪৯ কেজি বিভাগে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল হাওড়ার (Howrah) কোয়েল বর। যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাড়ি ফিরল সাঁকরাইলের মহিষগোট এলাকার এই ছোট্ট মেয়েটি। কোচ অষ্টম দাস থেকে শুরু করে সকলেই খুশি কোয়েলের এই সাফল্যে। হাওড়া সিটি পুলিশের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার কোয়েলকে সংবর্ধনা জানানো হয়।

    কীভাবে এল এই সাফল্য (Howrah)?

    সাঁকরাইলের (Howrah) মহিষগোট এলাকার বাসিন্দা সবে ১৩ উত্তীর্ণ কোয়েলের এক ছোট ভাই রয়েছে। বাবা মুটে মজুরের কাজ করেন। খুবই গরিব পরিবারের কোয়েলের ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল বড় কিছু হওয়ার। বিশেষ করে খেলার প্রতি তার ঝোঁক ছিল অনেক বেশি। কোয়েল জানায়, ছোটবেলা থেকেই সে নিয়মিত এক বেলা করে প্র্যাকটিস করত। বছর দুয়েক আগে থেকে দুবেলা করে প্র্যাকটিস শুরু করে। অবশেষে যে সে সাফল্য পেয়েছে, খুবই ভালো লাগছে। আগামী দিনে আরও বড় সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাতে চায় সে। কোয়েল জানায়, ছোট থেকেই পড়ার ফাঁকে ফাঁকে খেলতে বেরিয়ে যেত। তবে জুনিয়র বিভাগের এই সাফল্য সবে শুরু বলে মনে করে সে। কোয়েল বলেন, আগামী দিনে কঠোর পরিশ্রম করেই সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাতে চায় সে।

    মেয়ের সাফল্যে খুশি বাবা (Howrah)

    মেয়ের এই সাফল্যে খুশি কোয়েলের বাবা মিঠুন বর। তিনি জানান, নিজে সেভাবে পড়াশোনা করতে পারেনি। তাই ছেলে-মেয়েকে পড়াশোনা এবং খেলাধূলায় পারদর্শী করার স্বপ্ন ছিল। আজ এই স্বপ্ন সার্থক হল। তাঁর গ্রাম (Howrah) থেকে আগে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনও সাফল্য আসেনি বলে তিনি জানান। গত বছর হাওড়ারই ছেলে অচিন্ত্য শিউলি কমনওয়েলথ গেমসে ভারোত্তলনে সোনা জিতেছিল। তারপর জুনিয়র বিভাগে কোয়েলের এই সাফল্য হাওড়ার মুকুটে আরও একটা নতুন পালক জুড়ল।

    রূপো আসবেই, নিশ্চিত ছিলেন কোচ

    কোচ অষ্টম দাস বলেন, অচিন্ত্যর ক্ষেত্রেও তাঁরা আগেই বলেছিলেন যে অচিন্ত্যের (Howrah) সোনা জয় নিশ্চিত। কোয়েলের ক্ষেত্রেও তিনি জানিয়েছিলেন, যদি কোনও ভাবে অসুস্থ হয়ে না পড়ে, তাহলে সোনা জয় করতে না পারলেও অন্তত কোয়েলের ঝুলিতে রূপো আসবে। কোয়েল সোনা নিয়েই ফিরেছে তার নিজের গ্রামে। উজ্জ্বল করেছে গ্রামের মুখ। আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া গ্রামকে তুলে ধরেছে বিশ্বের দরবারে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Arambagh: জলের তোড়ে ভাঙল একাধিক সেতু, আরামবাগে বহু এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, দুর্ভোগ

    Arambagh: জলের তোড়ে ভাঙল একাধিক সেতু, আরামবাগে বহু এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, দুর্ভোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলের তোড়ে ভেসে গেল আরামবাগ (Arambagh) মহকুমার একাধিক অস্থায়ী সেতু। যার জেরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এই মহকুমার একাধিক গ্রামের। কয়েকদিন ধরে ভারী বৃষ্টি এবং বাঁকুড়া জেলার জল ঢুকে ফুঁসছে দ্বারকেশ্বর ও রুপনারায়ণ। যার জেরেই একাধিক সেতু ভেঙে বিপত্তি তৈরি হয়েছে। বুধবার বিকালের পর নদী গুলোতে জলস্তর বাড়তে শুরু করে। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সেই জল বেড়ে দ্বারকেশ্বর নদীতে আরামবাগের ডোঙ্গল এলাকায় বাঁশের সেতু ভেঙে ভেসে যায়। অন্যদিকে, রুপনারায়ণের জলের তোড়ে মারোখানা, জগৎপুর সহ সাতটি জায়গায় বাঁশ ও কাঠের সেতু ভেঙে ভেসে গিয়েছে। নদীতে জল বাড়ছে দেখে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সেতুর ওপর দিয়ে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়। সেতুগুলো থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় সাধারণ মানুষদের।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    আরামবাগ (Arambagh), খানাকুল সহ একাধিক এলাকায় সেতু ভেঙে যাওয়ায় এবার সেই গ্রাম গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়়েছে।  আচমকাই নদীতে জল বাড়তে শুরু হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, গত বন্যায় ভেঙে যাওয়া নদী বাঁধগুলি এখনও সম্পূর্ণভাবে মেরামতি করা হয়নি। এরমধ্যেই বেশ কয়েকটি সেতু ভেঙে জলে তলিয়ে গিয়েছে। নদীতে এভাবে দ্রুত জল বাড়ে তাহলে আরও সমস্যায় বাড়বে। এমনিতেই বহু এলাকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আগামীদিনে ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    কী বললেন মহকুমা শাসক?

    আরামবাগের (Arambagh) মহকুমা শাসক সুভাষিণী ই বলেন, জলের তোড়ে এই মহকুমার ৭টি জায়গায় সেতু ভেঙে গিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেখানে নৌকার ব্যবস্থা করেছি। আর এই পারাপারের জন্য এলাকাবাসীকে কোনও পয়সা দিতে হবে না। আর পারাপারে যাতে কোনও সমস্যা না হয় তারজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে। আর এলাকার মানুষদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share