Tag: Madhyom

Madhyom

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ৩০/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ৩০/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

     

    মেষ

    ১)  জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এ কারণে দৌড়ঝাঁপ করতে হবে। 

    ২) আজকের দিনটি ব্যস্ততায় ভরে থাকবে।

    বৃষ

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) সন্তানের কোনও কাজের কারণে সমস্যায় পড়তে পারেন।

    মিথুন

    ১) আর্থিক লেনদেন করবেন না, তা না হলে লোকসান সম্ভব।

    ২) সন্তানের অর্থের অপব্যয়ের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    কর্কট

    ১) বুদ্ধি ও বিবেকের সাহায্যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন। তখনই সাফল্য লাভ করতে পারবেন।

    ২) বড়সড় পরিমাণে অর্থ লাভের ফলে আনন্দিত হবেন।

    সিংহ 

    ১) রাজনীতির সঙ্গে জড়িতরা অপ্রত্যাশিত সাফল্য লাভ করতে পারেন, এর ফলে উন্নতি হবে। 

    ২) ছাত্রছাত্রীরা কঠিন পরিশ্রমের পরই সাফল্য লাভ করতে পারেন।

    কন্যা

    ১) অংশীদারীত্বে কোনও ব্যবসা করে থাকলে সর্বাধিক লাভ হবে।
     
    ২) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    তুলা 

    ১) আবহাওয়াজনিত রোগ ইত্যাদি হতে পারে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোনও উপহার বা ছোট অনুষ্ঠান আয়োজিত করতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) বাড়ির শান্তির জন্য বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন।

    ২) বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন।

    ধনু

    ১) আর্থিক লেনদেনে সতর্ক থাকুন। তা না-হলে লোকসান সম্ভব।

    ২) সরকারি কাজ পূর্ণ না-হওয়ায় আইন-আদালতের চক্কর লাগাতে পারেন।

    মকর

    ১) শ্বশুরবাড়ির তরফে আর্থিক লাভ সম্ভব। 

    ২) পরিবারের সদস্য ও বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে ছুটি কাটাবেন।

    কুম্ভ

    ১) মায়ের চোখের সমস্যা থাকলে তা আপনাকে সমস্যায় ফেলতে পারে।

    ২) পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রির কথা চিন্তা করে থাকলে সমস্ত দিক গাম্ভীর্যের সঙ্গে যাচাই করে নিতে পারেন।

    মীন

    ১) সম্পত্তির সওদা করার আগে মা-বাবার পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যাবেন।         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Uttar Dinajpur: পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল “ব্যালট বাক্স”! ডালখোলায় তীব্র শোরগোল

    Uttar Dinajpur: পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল “ব্যালট বাক্স”! ডালখোলায় তীব্র শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) পুকুরে জাল ফেলে মাছের বদলে উঠল ব্যালট বাক্স। এই ভিডিও, রীতিমতো ভাইরাল হয়েছে সামাজিক মাধ্যমে। ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। বিরোধীরা বলেছেন, তৃণমূল গণতন্ত্রকে হত্যা করে ভোট লুট করেছে।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Uttar Dinajpur)?

    ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার ডালখোলা থানার অন্তর্গত করনদিঘি ব্লকের বাজারগাঁও -১ গ্রাম পঞ্চায়েতের বেলুয়া বুথে। ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে ডালখোলা থানার পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার হওয়া ব্যালট বাক্সটিকে ডালখোলা থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    প্রশাসনের বক্তব্য

    এই ঘটনায় করণদিঘির (Uttar Dinajpur) বিডিও নিতীশ তামাং বলেছেন, “গতকাল একটি ব্যালট বাক্স উদ্ধারের খবর পেয়ে তড়িঘড়ি পুলিশকে জানান। পুলিশ গিয়ে বাক্সটি উদ্ধার করে ডালখোলা থানায় নিয়ে আসেন।” তিনি আরও বলেন, গত ৮ই জুলাই পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনে ২৫ নম্বর বুথে ব্যালট বাক্স লুটের ঘটনা ঘটেছিল। সেখানকার প্রিসাইডিং অফিসার এসে প্রশাসনকে জানিয়ে ছিলেন যে ৩টি ব্যালট বাক্স লুট হয়েছে। পরবর্তী সময়ে সেই বুথে আবার পুনঃনির্বাচন হয়। পুকুর থেকে যে ২টি ব্যালট বাক্স উদ্ধার হয়েছে, তা লুঠ হওয়া ব্যালট বাক্স বলেই দাবি তাঁর।

    নির্বাচন কতাটা সুরক্ষিত ছিল?

    যদিও ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে একটি বাক্স উদ্ধারের ছবি দেখা গেছে। গোটা ঘটনায় ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। উল্লেখ্য, গণনার দিন গণনাকেন্দ্রে কারচুপির অভিযোগ এনেছিলেন রায়গঞ্জের বিজেপি সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী। তাঁর মতে করণদিঘী গণনা কেন্দ্রে কারচুপির ঘটনা ঘটেছে বলে সরব হন সাংসদ। কারচুপির অভিযোগে রায়গঞ্জে (Uttar Dinajpur) গণনাকেন্দ্রে গিয়ে রায়গঞ্জের বিডিওকে বিক্ষোভ দেখান। আর এই বিক্ষোভ দেখানোর সময় বিডিওকে হেনস্থার অভিযোগ উঠেছিল বিজেপি নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। পুকুর থেকে ব্যালট বাক্স উদ্ধারের ভাইরাল হওয়া ভিডিও, তৃণমূলের বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগকে আরও একবার উস্কে দিল বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক মহল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Heavy Rain: অতিভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল! তেলেঙ্গানায় মৃত ১১, দিল্লিতে ফের শুরু বৃষ্টি

    Heavy Rain: অতিভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল! তেলেঙ্গানায় মৃত ১১, দিল্লিতে ফের শুরু বৃষ্টি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষা নামার (Heavy Rain) পর থেকেই প্রাকৃতিক দুর্যোগে উত্তরাখণ্ডের জনজীবন সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত। একই অবস্থা হিমালয়ের কোলে অবস্থিত অপর রাজ্য হিমাচলেরও। বিগত একমাস ধরে দেশের উত্তর থেকে দক্ষিণ, পূর্ব থেকে পশ্চিম একাধিক রাজ্য বন্য পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ঘরের বদলে দিন কাটছে ত্রাণ শিবিরে। রাজ্যে রাজ্যে বেড়েই চলেছে বন্যায় মৃতের সংখ্যা। শুক্রবারও দক্ষিণের রাজ্য তেলেঙ্গানায় বন্যার কারণে ১১টি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর। নতুন করে আবার ভারী বর্ষণ (Heavy Rain) শুরু হয়েছে দিল্লিতে। যার জেরে রীতিমতো উদ্ধিগ্ন রাজধানীর বাসিন্দারা। মহারাষ্ট্র, গুজরাট, উত্তর পূর্বে অসম রাজ্যেও বন্যা পরিস্থিতি তেরি হয়েছে।

    বিপর্যস্ত উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল

    ভারী বৃষ্টির (Heavy Rain) কারণে ধসের খবর প্রতিদিনই মিলছে দেবভূমিতে। শুক্রবার জলের প্রবল দাপটে ভেসে গেল বদ্রীনাথ জাতীয় সড়কের একাংশ। যার জেরে ভেঙে পড়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। শুক্রবার রাত থেকে আবারও অতি ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে চামোলি জেলায়।  শুক্রবার সকালেও উত্তরাখণ্ডের বেশ কয়েকটি এলাকায় ধস নামার খবর আসতে থাকে। গঙ্গোত্রী এবং যমুনোত্রী জাতীয় সড়ক বন্ধ হয়ে যায় ধসের জেরে। অন্যদিকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ চলছে হিমাচলেও। সূত্রের খবর, ভারী বৃষ্টির কারণে ধস নেমেই চলেছে এই রাজ্যে। শুক্রবার সিমলার ৫ নম্বর জাতীয় সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ধসের কারণে। পাশাপাশি চলছে মেঘভাঙা বৃষ্টি। গত মঙ্গলবার কুলুতে মেঘভাঙা বৃষ্টি (Heavy Rain) হয়। যার জেরে দুটো সেতু ভেঙে পড়ে। পাঁচটি বাড়ি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

    রাজধানীতে ভারী বৃষ্টি! দিল্লিবাসীর উদ্বেগ বাড়ছে

    শনিবাকর সকাল থেকেই দিল্লিতে চলছে অতিভারী বর্ষণ (Heavy Rain)। যার জেরে রাজধানীর একাধিক এলাকায় জল জমার খবর মিলেছে। আগামী কয়েক দিন এমন বৃষ্টিপাত চলবে বলেই জানিয়েছে মৌসম ভবন। অন্য দিকে এখনও বিপদসীমার উপরেই বইছে যমুনা। তবে নদীর জলস্তর ধীরে ধীরে নামতে শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। কেন্দ্রীয় জল কমিশন বলছে, শনিবার সকাল ৬টায় যমুনার জলস্তর ছিল ২০৫.৩৬ মিটার। যমুনার বিপদসীমা ২০৫.৩৩ মিটার। ফলে বিপদসীমার উপরেই বইছে যমুনা। 

    তেলেঙ্গানাতে শুক্রবার বন্যার কারণে ১১ জনের মৃত্যু

    উত্তর ভারতের মতোই এখন বন্যা পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত তেলেঙ্গানা। জেলায় জেলায় একাধিক এলাকায় জল ঢুকেছে (Heavy Rain) বাড়িতে। এরমাঝে আবার বিপদ বাড়িয়েছে হড়পা বান। এর আগে ৯ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছিল। শুক্রবারে আরও ১১ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ করছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সদস্যরা (NDRF)। জানা গিয়েছে, আচমকা হড়পা বান চলে আসে বেশ কিছু এলাকায়। আর তাতেই জলের তোড়ে ভেসে যান একাধিক গ্রামের মানুষজন। এরমধ্যে ৩ জন নিঁখোজ ব্যক্তির সন্ধান চালাচ্ছে প্রশাসন। তেলঙ্গানার একটি গ্রাম ফুট জলের তলায় তলিয়ে গিয়েছে বলে খবর। প্রাণ বাঁচাতে গাছের ডালেও আশ্রয় নিচ্ছেন মানুষজন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: থ্রিডি ছবি এঁকে দেশ-বিদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করলেন এক জুটমিলের শ্রমিক

    Hooghly: থ্রিডি ছবি এঁকে দেশ-বিদেশে জনপ্রিয়তা অর্জন করলেন এক জুটমিলের শ্রমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুধারে জল, মাঝখান দিয়ে একফালি রাস্তা গেছে এঁকেবেঁকে…. এই ভাবনা কি শুধুমাত্র কাঠকয়লা আর চক দিয়েই রাস্তায় এঁকে ফুটিয়ে তোলা যায়! অসম্ভবকেই সম্ভব করে তুলছেন ভদ্রেশ্বর (Hooghly) হিন্দুস্থান পার্কের অবাঙালি যুবক চন্দন চৌধুরি এবং তাঁর স্ত্রী পুনম চৌধুরি। শিল্পীর গুণে চাঞ্চল্য জেলা।

    কেমন এই আঁকা চিত্র (Hooghly)?

    একেই বলা হয় থ্রিডি পিকচার। অর্থাৎ বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্ন রকম মনে হয়। আর এই চিত্র এঁকেই সমাজমাধ্যমে ছেড়ে অর্থ উপার্জন করছেন শিল্পী চন্দন। দেশ-বিদেশে তাঁদের তৈরি এই থ্রিডি, বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। সামান্য জুটমিলের শ্রমিক থেকে এই চমৎকার আর্ট তৈরি করতে তিনি কোনও প্রথাগত শিক্ষা নেননি। শুধু মাত্র মোবাইল ঘেঁটে বিভিন্ন অ্যাপ দেখে নিজে নিজেই শিখে নেন এই থ্রিডি ছবি আঁকার কৌশল। আসলে কথায় আছে, কেউ দেখে শেখে আর কেউ ঠেকে শেখে। ভদ্রেশ্বর (Hooghly) হিন্দুস্থান পার্কের বাসিন্দা অবাঙালি যুবক চন্দন চোধুরী ঠিক তাঁর জলজ্যান্ত প্রমাণ।

    কীভাবের শিখলেন

    মাধ্যমিক ফেল এই যুবক ছিলেন চন্দননগর (Hooghly) গোন্দলপাড়া জুটমিলের শ্রমিক। কয়েক বছর ধরে এই মিলটি বন্ধ ছিল। বিয়ে হয়ে গেছে কিন্তু রোজগার না করলে হয়? বিভিন্ন চীনা ও কোরিয়ান ভিডিও দেখে থ্রিডি ছবি আঁকা শিখে নেন চন্দন। সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন তাঁর স্ত্রী পুনম। কিন্তু ছবিটা ফোটাবেন কোথায়? বাড়ির সামনেই ১০ ফুট চওড়ার লম্বা গলি। সেখানেই কিছুটা জায়গা নিয়ে কাজ শুরু করে দেন তাঁরা। দেখতে দেখতে একবছর পার হয়ে গেছে। গতবছর জানুয়ারি মাসে শুরু করেছিলেন। ক্রমশ তাঁরা পোক্ত হয়ে উঠেছেন।

    উপকরণ কী ব্যবহার করেন?

    চন্দনের ছবি আঁকতে গিয়ে কোনও স্কেলের প্রয়োজন হয়না চতুর্দিক বর্ডার টানতে। আগে ছবি আঁকা হয় কাঠকয়লা দিয়ে। এরপর তার উপরে সাদা চক বোলান হয়। চক কাঠ কয়লার সংমিশ্রণ ব্রাশ দিয়ে হালকা করে মিশিয়ে দিলে ধূসর রঙে পরিচিতি পায় চিত্র। এইভাবেই ফুটে ওঠে নানান ধরণের ছবি। কখনো দাবার ছক, কখনও ইংরেজি বর্ণমালা, আবার কখনও বা গ্রাম বাংলার পথ।

    চন্দনের এই সৃজনশীলতাকে পছন্দ করে প্রতিবেশীরাও। তাই তো পড়শি জুটমিল শ্রমিক কমল দাস বলে ওঠেন, চন্দন আমাদের পাড়ার (Hooghly) গর্ব। অসাধারণ তাঁর সৃষ্টি। আর তাঁর কাজ সারা পৃথিবীতে, আমাদের কলোনিকেও পরিচিত করেছে চন্দন। ওঁর জন্য আমরা আপ্লুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Vidyasagar: ২৯ জুলাই বিদ্যাসাগরের প্রয়াণ দিবস! জানুন তাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলব্ধি

    Vidyasagar: ২৯ জুলাই বিদ্যাসাগরের প্রয়াণ দিবস! জানুন তাঁর সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপলব্ধি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ জুলাই ১৮৯১ সালে মহাপ্রয়াণ হয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar)। বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ঋত্বিক ছিলেন তিনি। ধর্মীয় গোঁড়ামি, কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তাঁর জীবনভর সংগ্রাম ইতিহাসে স্থান পেয়েছে। বিধবা বিবাহ প্রচলনের তিনিই ছিলেন অন্যতম হোতা।  বোধোদয়, বর্ণপরিচয়, কথামালা, চরিতাবলী, ঋজুপাঠ প্রভৃতি অসংখ্য গ্রন্থ তিনি রচনা করেছেন ।  এছাড়াও রঘুবংশ, সর্বদর্শ সংগ্রহ, কুমারসম্ভব , কাদম্বরী, মেঘদূত, উত্তররামচরিত, অভিজ্ঞান শকুন্তলম প্রভৃতি গ্রন্থ সম্পাদনা করেন। ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ভগবতী দেবীর সন্তান পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (Vidyasagar) ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায় বিদ্যাসাগরের বর্ণনা

    কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিদ্যাসাগর (Vidyasagar) সম্পর্কে বলছেন, ‘‘গোপালের জীবনী লেখকের নিজের জীবনে, গোপালের সহিত কোনও কোনও অংশে এবং রাখালের সহিত বেশীরভাগ অংশের মিল পাওয়া যেত, প্রতিবেশী মথুর মণ্ডলের স্ত্রীকে রাগানোর জন্য যে প্রকার সভ্য বিগর্হিত আচরণ তিনি করেছিলেন, বর্ণপরিচয়ে সর্বজননিন্দিত রাখাল বেচারাও বোধহয় সেরুপ আচরণ কখনও করেনি। এই ক্ষীণতেজ দেশে আর কতগুলো রাখাল এবং তার জীবনী লেখকের আবির্ভাব ঘটলে বাঙালি জাতির শীর্ণ চরিত্রের অপবাদ ঘুচে যেতে পারতো।’’ কবিগুরুর আরও সংযোজন , ‘‘এই তার্কিক, দাম্ভিক, হৃদয়হীন জাতির প্রতি বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar) ছিল এক তীব্র ঘৃণা , তিনি নিজের মধ্যে যা উপলব্ধি করতেন , চারপাশে আর কারও মধ্যে খুঁজে পেতেন না। তাঁর চারপাশের লোকজনেরা ভুরি পরিমাণ  বাক্য রচনা করতে পারত কিন্তু তিল পরিমাণ আত্মত্যাগ করতে পারতো না। বিদ্যাসাগরের (Vidyasagar) চরিত্র সমস্ত প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে জয় লাভ করেছে । যে অবস্থায় মানুষ নিজের নিকট নিজেই প্রধান দয়ার পাত্র সে অবস্থায় তিনি অন্যদের দয়া করতেন।  স্কলারশিপের টাকার পুরোটাই ব্যয় করতেন সহপাঠীদের মিষ্টি খাওয়াতে। প্রচুর সম্পত্তি নিয়েও কোনও রাজপুত্র যা পাননি এই দরিদ্র পিতার দরিদ্র সন্তান পেলেন সেই সর্বোচ্চ সম্মান ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: এবার বন দফতর বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটাবে শুশুনিয়া পাহাড়ে

    Bankura: এবার বন দফতর বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটাবে শুশুনিয়া পাহাড়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়ায় (Bankura) ব্যাগ ভর্তি রাশি রাশি বোমা। এই বোমা হল “বীজ বোমা”। এই “বীজ বোমা” ফাটাতে বন বিভাগের কর্মীরা শুশুনিয়া পাহাড়ের পথ বেয়ে উঠছেন দলবেঁধে। সেখানে বোমা ফাটাবেন তাঁরা। পাহাড়ের সেই অংশটা পাথুরে, ফলে গাছ গজায়নি। এই অংশটা পাহাড়ের ন্যাড়া অঞ্চল হিসেবেই পরিচিত। এই ন্যাড়া অঞ্চলেই বোমা ফাটিয়ে “সবুজ বিপ্লব” ঘটানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছে বন দফতর।

    কীভাবে বীজ বোমা ফাটানো হবে (Bankura)?

    আসলে অনেকটা বোমের মতো দেখতে এই গোলাকার মন্ড “বীজ বোমা”। যাকে বন দফতরের কথায় “বীজ বোমা” বলা হয়। এই “বীজ বোমা” তৈরী করা হয় বীজ, গোবর সার, এবং জৈব সার দিয়ে। এই সব কিছুর মিশ্রণে গোলাকার আকৃতির বল বানানো হয়। যা হুবহু দেখতে বোমার মতোই। এই বোমা ফাটিয়ে দেওয়ার পর সুর্যের আলো, বৃষ্টির জল পেলে এই বোমা থেকেই ঘটবে বীজের অঙ্কুরোদগম। ধীরে, ধীরে চারা বড়ো হয়ে বৃক্ষে পরিণত হবে৷ ফলে শুশুনিয়া (Bankura) পাহাড়ের ন্যড়া অঞ্চল ন্যাড়ার তকমা ঘুচিয়ে সবুজের সমারোহে সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। এমনই টাই মনে করছেন বন দফতরের আধিকারিকরা।

    বন দফতরের বক্তব্য

    বন দফতরের ছাতনা রেঞ্জের আধিকারিক এষা বোস জানান, শুশুনিয়া (Bankura) পাহাড়ে সবুজ ফেরাতেই বন দফতর এই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। পাহাড়ের যে জায়গাতে গাছপালা নেই, সেই জায়গাটা দিন দিন ক্রমশ্য ক্ষয়িষ্ণু হয়ে যাচ্ছে। মূলত ক্ষয়রোধ করার জন্য এই বীজ বোমার ব্যবহার করা হচ্ছে। বর্ষাকালকেই নির্বাচন করে নিয়েছেন বন দফতর। ফলে বীজগুলি বৃষ্টির জল পেয়ে নতুন গাছ জন্মাবে। এই “বীজ বোমা”র মাধ্যমে ওই ক্ষয়িষ্ণু অঞ্চলে আকাশমণি, বাবলা সহ তিনটি গাছের বীজ ছড়ানো হচ্ছে। এর ফলে পাহাড়ের ন্যাড়া অঞ্চল সবুজ গাছে ভরে যাবে বলে আশাবাদী বন দফতর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রণামী বাক্স ভেঙে টাকা ও গয়না লুট! তদন্তে পুলিশ

    Jagannath Temple: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে প্রণামী বাক্স ভেঙে টাকা ও গয়না লুট! তদন্তে পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের (Jagannath Temple) প্রণামী বাক্স থেকে চুরি গেল টাকা ও মূল্যবান গয়না। জগন্নাথ মন্দিরের চুরি সামনে আসতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতে প্রণামী বাক্স থেকে এই টাকা লুট হয়েছে।  স্থানীয় কিছু সংবাদ মাধ্যমের দাবি, মন্দিরের দক্ষিণ দ্বারে রাখা ছিল একটি প্রণামী বাক্স। সেটি ভেঙেই লুটপাট চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। তবে কত টাকা খোয়া গিয়েছে তা জানা যায়নি।

    খালি প্রণামী বাক্স পড়ে থাকতে দেখেন সেবায়েতরা

    শুক্রবার নৃসিংহ মন্দিরের (Jagannath Temple) পিছন থেকে খালি প্রণামী বাক্স পড়ে থাকতে দেখা যায়। তার পরই চুরির বিষয়টি সামনে আসে। একটি সূত্রের দাবি, বিষয়টি শুক্রবার সকালে প্রথমে দেখেন সেবায়েতদের। এদিন পুজোর সময় নৃসিংহ মন্দিরে প্রবেশ করেই হাঁ হয়ে যান সেবায়েতদের। তাঁরা দেখেন প্রণামী বাক্স খালি এবং তা ভাঙা। তখনই বোঝা যায় যে প্রণামীর টাকা এবং গয়না চুরি গিয়েছে। ঘটনা সামনে আসতেই ছুটে আসেন সকল সেবায়েত, পুলিশ কর্মী এবং জগন্নাথ মন্দির (Jagannath Temple) কমিটির সদস্যরা।

    তদন্ত করছে পুলিশ

    জানা গিয়েছে ভাঙা ওই প্রণামী বাক্সটি (Jagannath Temple) শ্রী জগন্নাথ মন্দিরের কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দিয়েছে পুলিশ। ইতিমধ্যে নবীন পট্টনায়েকের পুলিশ তদন্তও শুরু করেছে গোটা ঘটনার। মন্দির চত্বরে নিরাপত্তা বেশ আঁটোসাটো। মন্দির বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরে কোনও ভক্ত সেই প্রাঙ্গণে থাকতে পারেন না, মন্দিরের ভিতরে ছবি তোলাও নিষিদ্ধ। ড্রোনের মাধ্যমে চলে সর্বক্ষণের নজরদারি। তারপরেও কীভাবে এই চুরি হল সেটাই ভাবাচ্ছে প্রশাসনকে। পুলিশের একাংশ বলছে, দুষ্কৃতীদের ধরতে সিসিটিভি ফুটেজ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। যদিও মন্দির কমিটি (Jagannath Temple) এখনও কোনও লিখিত অভিযোগা দায়ের করেনি বলেই জানা গিয়েছে। কত পরিমাণ টাকার সম্পত্তি চুরি গিয়েছে তার কোনও সঠিক হিসেব প্রকাশ্যে আসেনি। মনে করা হচ্ছে, ভাল পরিমাণেই ক্ষতিই হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ায় নির্দল সমর্থককে বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    Nadia: নদিয়ায় নির্দল সমর্থককে বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্দল করার অপরাধে, এক ব্যক্তিকে ঘর থেকে বের করে, বন্দুকের বাট দিয়ে পিটিয়ে খুন করল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) নাকাশীপাড়া থানার বীরপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। রাজ্যের ভোট পরবর্তীকালে নির্দল সমর্থকের খুনের ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা।

    কেন খুনের অভিযোগ (Nadia)?

    সুত্রের খবর, নদিয়ার (Nadia) বীরপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের সারবাড়ি এলাকায় খুন হওয়া নির্দল সমর্থকের নাম খবির শেখ। সদ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনে তিনি ওই এলাকার নির্দল প্রার্থীর সমর্থনে কাজ করেছিলেন। সেই কারণে ওই এলাকার শাসকদলের দুষ্কৃতীদের চক্ষুশূল হয়ে ওঠেন খবির। আরও জানা যায়, আগেও একাধিকবার খুনের হুমকি দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা তাঁকে। কিন্তু তৃণমূল না করে, ভোটের সময় কেবল নির্দল প্রার্থীকেই সমর্থন করেছেন খবির শেখ।

    পরিবারের বক্তব্য

    পরিবার সূত্রে জানা যায়, গতকাল রাতে প্রতিদিনের মতো ঘরে বসে সকলে মিলে ভাত খেতে বসেছলেন খবির। ঠিক তখনই ১০-১২ জনের তৃণমূল আশ্রিত এক দুষ্কৃতী দল, তাঁর বাড়িতে চড়াও হয়। এরপর তাঁকে ঘর থেকে টেনে হিচড়ে বাইরে বের করে নিয়ে আসে। এরপরই চলে বন্দুকের বাট দিয়ে বেধড়ক মারধর। মারধর করতে করতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন খবির। আতঙ্কিত পরিবারের চিৎকার চেঁচামেচি শুনে এলাকাবাসী ছুটে এলে, ঘটনাস্থল ছেড়ে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতীরা। এরপর আশঙ্কা জনক অবস্থায় তাঁকে স্থানীয় (Nadia) হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য

    নির্দল সমর্থক খবির শেখের মৃত্যুর বিষয়ে ওই এলাকার এক বাসিন্দা আসমান শেখ বলেন, তিনি নির্দলএর কর্মী ছিলেন। সেই কারণেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁকে বাড়ি (Nadia) থেকে বের করে বেধড়ক মারধর করে। আর এই মারধরের ফলেই তাঁর মৃত্যু হয়। তিনি আরও বলেন, আমরা চাই প্রশাসন অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের চিহ্নিত করে উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করুক।

    পুলিশের ভূমিকা

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় নাকাশিপাড়া থানার পুলিশ। ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ করে দুষ্কৃতীদের উদ্দেশ্যে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই ঘটনা রীতিমতো শোকের ছায়া গোটা এলাকায়। ভোট পরবর্তী কালে এখনও পর্যন্ত ৫৫ জনের প্রাণ গেছে। গতকাল নদিয়ায় আরও এক জনের প্রাণ গেল। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Yuge Yugeen Museum: বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘর! মোদি জমানায় দিল্লিতে নির্মাণ হচ্ছে ‘যুগে যুগেন ভারত’

    Yuge Yugeen Museum: বিশ্বের বৃহত্তম জাদুঘর! মোদি জমানায় দিল্লিতে নির্মাণ হচ্ছে ‘যুগে যুগেন ভারত’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় জাদুঘর তৈরি হচ্ছে ভারতে। জাদুঘরের নাম হতে চলেছে ‘যুগে যুগেন ভারত’(Yuge Yugeen Museum)। শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানে জাতীয় জাদুঘরের ভার্চুয়াল ওয়াক উদ্বোধন করেন। প্রসঙ্গত, ৪৭তম জাতীয় জাদুঘর দিবসে এই উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। নর্থ ব্লক এবং সাউথ ব্লক জুড়ে হতে চলেছে এই মিউজিয়াম।

    দেশের ৫ হাজার বছরের ইতিহাস লিপিবদ্ধ থাকবে (Yuge Yugeen Museum)

    জানা গিয়েছে, এই জাদুঘরের (Yuge Yugeen Museum) আয়তন হতে চলেছে ১ লাখ ১৭ হাজার বর্গমিটার। দেশের পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাস লিপিবদ্ধ হবে ৯৫০টি কক্ষে। প্রাচীন সিন্ধু-সরস্বতী সভ্যতা থেকে শুরু হবে ইতিহাসের লিপিবদ্ধকরণ। এদেশ প্রকৃতি পুজোয় বিশ্বাস করে। পাহাড়,সমুদ্র,গাছ এবং নদীকে আজও পুজো করা হয়, এগুলিও স্থান পাচ্ছে জাদুঘরে। বেদ, উপনিষদ যুগের কথা, সমাজ ব্যবস্থা সবকিছুরই উল্লেখ থাকবে জাদুঘরে।

    মৌর্য-সাতবাহন-গুপ্ত, ভারতের স্বর্ণযুগ থাকছে মিউজিয়ামে  

    চন্দ্রগুপ্ত ও চাণক্য গড়ে তুলেছিলেন প্রথম অখণ্ড সাম্রাজ্য। সেই মৌর্য সাম্রাজ্যের উত্থান ও বিস্তারও ঠাঁই পেতে চলেছে জাদুঘরে। পাশাপাশি প্রাচীন ভারতে সাতবাহন, পল্লব ও কুষাণ, গুপ্ত রাজবংশ, রাষ্ট্রকূট,চালুক্য, চেরা,পান্ড্য রাজবংশ সমেত সবকিছুরই উল্লেখ থাকছে জাদুঘরে (Yuge Yugeen Museum)। জানা গিয়েছে, মধ্য যুগের ভারতে রাজপুতদের ইতিহাসও সংকলিত হচ্ছে এখানে। চৌহান,প্রতিহার,পারমার, সোলাঙ্কি,সিসোদিয়া এবং রাজপুত রাজাদের বীরত্বগাথার পাশাপাশি তাদের পৃষ্ঠপোষকতায় শিল্প,নৈপুণ্য ও সংস্কৃতিরও অভূতপূর্ব বিকাশ ঘটেছিল। জাদুঘরে এ সংক্রান্ত তথ্যও পাওয়া যাবে।

    ঔপনিবেশিক সাম্রাজ্যের সূচনাও থাকছে মিউজিয়ামে

    জানা গিয়েছে, মিউজিয়ামে দেখতে পাওয়া যাবে কীভাবে পলাশি ও বক্সারের যুদ্ধের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসনের বিস্তার শুরু হয়েছিল। ১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহকে দেশের প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রাম বলে উল্লেখ করেছিলেন বীর সাভারকর। সেই মহাবিদ্রোহের প্রতিটি কাহিনীও ছাঁই পাচ্ছে মিউজিয়ামে (Yuge Yugeen Museum)। ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসন এবং স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস সংকলিত হচ্ছে এখানে।

    স্বাধীন ভারতে সংবিধান নির্মাণ

    স্বাধীন ভারতে কীভাবে সংবিধান প্রণয়ন হয়েছিল, সেই ইতিহাসও সংকলিত হচ্ছে। আধুনিক ভারতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নিয়েও নানা তথ্য থাকছে এই জাদুঘরে। একবিংশ শতকের ডিজিটাল ইন্ডিয়াও থাকছে জাদুঘরে। চিকিৎসা ক্ষেত্রে ভারতের অবদান, বিশ্বের অর্থনৈতিক মানচিত্রে ভারতের বর্তমান স্থান। এসব কিছুই থাকছে জাদুঘরে (Yuge Yugeen Museum)। অতীত থেকে আধুনিক ভারতের ঝলক দেখা যাবে জাদুঘরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah Station: প্রি-পেইড বুথ চিরতরে বন্ধ, হাওড়া স্টেশনে ট্যাক্সি পেতে নাজেহাল হচ্ছেন যাত্রীরা

    Howrah Station: প্রি-পেইড বুথ চিরতরে বন্ধ, হাওড়া স্টেশনে ট্যাক্সি পেতে নাজেহাল হচ্ছেন যাত্রীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাত্রী দুর্ভোগ এবং ট্যাক্সি চালকদের যথেচ্ছাচার কমাতে কয়েক বছর আগে হাওড়া (Howrah Station), শিয়ালদহ, কলকাতা স্টেশন, এমনকী কলকাতা বিমানবন্দরে চালু হয় প্রি-পেইড ট্যাক্সি বুথ। সেখান থেকে লাইন দিয়ে টিকিট কেটে ট্যাক্সিতে চড়তেন যাত্রীরা। এবার সেই দিন শেষ। তার বদলে রাজ্য সরকারের তৈরি করা ওলা-উবেরের মতো ‘অ্যাপ’-এ (Yatri Sathi) বুকিং করে তবেই ট্যাক্সি চড়তে পারবেন যাত্রীরা। এর ফলে চড়া দামের টিকিট কেটে ট্যাক্সিতে চড়তে হবে বলে যাত্রীদের আশঙ্কা। গত পাঁচ জুলাই থেকে রাজ্য সরকার এই সমস্ত জনবহুল স্টেশনে এই পরিষেবা চালু করেছে। তার বদলে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে প্রি-পেইড ট্যাক্সি বুথ। এতে একদিকে যেমন চরম দুর্ভোগে পড়ছেন সাধারণ যাত্রীরা, একইভাবে বেশি ভাড়া দিয়ে তাঁদের গন্তব্যে যেতে হচ্ছে বলে অভিযোগ। হাওড়া স্টেশনের পুরনো এবং নতুন কমপ্লেক্সের বাইরে দুটি করে চারটি এই ধরনের প্রি-পেইড ট্যাক্সি বুথ ছিল। যেখান থেকে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ ট্যাক্সি বুকিং করে গন্তব্যে যেতেন। বর্তমানে সেখানে প্রি-পেইড ট্যাক্সি বুথে তালা লাগানো। তার বদলে যাত্রীদের নিজেদেরই মোবাইল ফোনে ‘অ্যাপ’ ইন্সটল করে বুকিং করতে হচ্ছে ট্যাক্সি।

    অনেকেই পড়ছেন সমস্যায় (Howrah Station)

    যাত্রীরা জানিয়েছেন, তাঁদের অনেকের কাছেই অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন নেই। ফলে তাঁরা ট্যাক্সি বুকিং (Howrah Station) করতে না পেরে বাধ্য হয়ে ফিরে যাচ্ছেন এবং বাসে করে গন্তব্যে যেতে হচ্ছে। তাতে তাঁরা খুবই সমস্যায় পড়েছেন। অন্যদিকে যাঁরা ওই অ্যাপ দিয়ে ট্যাক্সি বুকিং করছেন তাঁরা জানিয়েছেন, আগে প্রি-পেইড ট্যাক্সি বুথে একটি নির্দিষ্ট ভাড়ার তালিকা ছিল। সেই অনুযায়ী ভাড়া দিতে হত। কিন্তু বর্তমানে হাওড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে কোনও গন্তব্যে গেলে যে ভাড়া দেখাচ্ছে, একই সময় সেই গন্তব্য থেকে হাওড়া ট্যাক্সিস্ট্যান্ড পর্যন্ত আলাদা ভাড়া দেখাচ্ছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভাড়া অনেকটাই বেশি। বিশেষ করে রাতের দিকে ভাড়ার অনেকটাই তারতাম্য দেখা যাচ্ছে। যাত্রীদের দাবি, তাঁদের স্বার্থে নিদিষ্ট ভাড়ার তালিকা তৈরি করা হোক।

    কীভাবে চলছে কাজ (Howrah Station)?

    পরিবহণ কর্মীরা জানিয়েছেন, স্মার্টফোনে প্রথমে যাত্রীকে ওই যাত্রী সাথী (Yatri Sathi) নামে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। এরপর বুকিং করলে একটি ওটিপি নম্বর পাওয়া যাবে। সেই ওটিপি নম্বর ড্রাইভারকে দেখালে তবেই গাড়িতে ওঠা যাবে। আপাতত এই ধরনের সিস্টেম চালু হয়েছে হাওড়া স্টেশন (Howrah Station), শিয়ালদা স্টেশন, কলকাতা বিমানবন্দর, সাঁতরাগাছি স্টেশন এবং কলকাতা স্টেশনে। এখন সমস্যা দেখা দেওয়ায় ওই বুথ থেকেই যাত্রীদের স্মার্টফোনে অ্যাপ ডাউনলোড করে দেওয়া হচ্ছে। এর ফলে বুথের লাইন দীর্ঘ হচ্ছে। যাত্রীদের বুকিং পেতে বেশ কিছুটা সময় লাগছে। আবার যদি কোনও যাত্রীর স্মার্টফোন না থাকে, তাহলে বুথ থেকেই ট্যাবের মাধ্যমে বুকিং করে দেওয়া হচ্ছে। সেখান থেকেই ওটিপি নাম্বার ড্রাইভারকে দিয়ে যাত্রীদের ট্যাক্সিতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। ওই কাজে হাওড়া সিটি পুলিশের ট্রাফিক অফিসার এবং কনস্টেবল ছাড়াও সিভিক ভলান্টিয়াররা সাহায্য করছেন। অনেক যাত্রী প্রি-পেইড সিস্টেম ভালো ছিল বলে মন্তব্য করলেও বেশিরভাগ যাত্রী জানিয়েছেন, এতে তাঁদের ভালো হয়েছে। চালকরাও জানিয়েছেন, তাঁদের সুবিধা হয়েছে। তবে এই সিস্টেমের মাধ্যমে যাত্রী ভাড়া বেড়েছে গড়ে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share