Tag: Madhyom

Madhyom

  • Panchayat Poll: জোট প্রার্থীকে কুপিয়ে গুলি করে খুনের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Panchayat Poll: জোট প্রার্থীকে কুপিয়ে গুলি করে খুনের চেষ্টা, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন পরই হচ্ছে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Poll)। তার আগেই মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুরের সাদিকপুরে এক জোট  প্রার্থীকে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুলি করে খুনের চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। তাঁর ছেলে মকবুল শেখকেও মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। আক্রান্ত জোট প্রার্থীর নাম বদর শেখ। তিনি সিপিএমের এরিয়া কমিটির সদস্য ও রঘুনাথগঞ্জ ১ পঞ্চায়েত সমতিরি এবারের জোট প্রার্থী। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Poll) নিয়ে এলাকা সরগরম। বৃহস্পতিবার জোট প্রার্থী বদরসাহেব  হেঁটে বাড়ি ফিরছিলেন। রাস্তাতেই তৃণমূলের লোকজন পথ আটকায়। প্রথমে দুপক্ষের মধ্যে বচসা হয়। পরে, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বেধড়ক মারধর করে। পরে, ধারাল অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারি কোপায়। বিষয়টি জানতে পেরে প্রার্থী ছেলে ঘটনাস্থলে ছুটে আসে। বাবাকে বাঁচাতে গিয়ে তিনিও আক্রান্ত হন। ধারাল অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কোপানো হয়। এরপরই জোট প্রার্থীকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। তাঁর পায়ে গুলি লাগে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে তাঁদের ভর্তি করা হয়। অন্যদিকে, এদিন সাদিকপুরে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে জোট প্রার্থী সাহিদা খাতুন বাড়িতে দুষ্কৃতীরা চড়াও হয়। বোমাবাজি করে বলে অভিযোগ। হামলার জেরে চারজন জখম হয়েছেন।

    কী বললেন সিপিএম নেতৃত্ব?

    সিপিএমের রাজ্য কমিটির সদস্য সোমনাথ সিংহরায়ের বক্তব্য, বৃহস্পতিবার ভোরে এই ঘটনায় তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা জড়িত। দুষ্কৃতীরা প্রথমে দলীয় প্রার্থী বদরের পরিবারের লোকজনের মোবাইল কেড়ে নেয়। তারপর ওই প্রার্থীর উপর হামলা চালায়। এলাকায় পঞ্চায়েতের প্রার্থীর বাড়িতে বোমাবাজি হয়েছে। প্রায় দু’ঘণ্টা পর পুলিশ যায় ঘটনাস্থলে। এখনও কেউ গ্রেফতার হয়নি। ভোটের (Panchayat Poll) আগে তৃণমূল সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে। ওরা ভাবছে এসব করে মানুষকে আতঙ্কিত করবে। ভয়ে কেউ ভোট দিতে যাবে না। আর ওরা ভোট লুট করবে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের রঘুনাথগঞ্জ-১ ব্লকের সভাপতি গৌতম ঘোষ বলেন, হামলা চালানো বা  বোমাবাজি করার অভিযোগ ভিত্তিহীন। আসলে জোট প্রার্থীদের এলাকায় কোনও গ্রহণযোগ্যতা নেই। তাই, এই ধরনের মিথ্যা অভিযোগ করে তারা খবরের শিরোনামে আসতে চাইছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bjp: নিশীথ প্রামাণিক চলে যেতেই বিজেপির অস্থায়ী পার্টি অফিসে হামলা

    Bjp: নিশীথ প্রামাণিক চলে যেতেই বিজেপির অস্থায়ী পার্টি অফিসে হামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক কোচবিহার জেলার টাকাগাছ রাজারহাট অঞ্চলের  শুনশুনি বাজার এলাকায় এসেছিলেন ভোটের প্রচারে। সেখানে সংখ্যালঘু অধ্যুষিত ৩/২১০ নম্বর বুথে পায়ে হেঁটে সাধারণ মানুষের কাছে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়ে গেছেন। কিন্তু আজ, বৃহস্পতিবার ভোরে সেই জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেসের দুষ্কৃতীরা তাদের (Bjp) দলীয় পতাকা জলে ফেলে দিয়েছে এবং অস্থায়ী পার্টি অফিসের কাপড় ছিড়ে ফেলেছে বলে অভিযোগ তুলল স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। ভোটের ঠিক মুখে এই ঘটনায় এলাকা জুড়ে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। 

    কীভাবে আক্রমণ চালাল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা?

    এই বিষয়ে স্থানীয় সংখ্যালঘু নেতা (Bjp) আব্দুল কাদের এন্টনি বলেন, গতকাল দেশের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক আমাদের এলাকায় পায়ে হেঁটে পরিদর্শন করে যান। এরপর স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের অঙ্গুলি হেলনে দুষ্কৃতীরা গভীর রাতে আমাদের পার্টি অফিসে কাপড়গুলোকে ছিড়ে দেয়। সেই সাথে আমাদের পতাকাগুলো নিয়ে জলে ফেলে দেয়। তারা বুঝতে পেরেছে তাদের পায়ের তলার মাটি সরে গেছে। তাই তারা এমন নোংরা রাজনীতি করছে। বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, এভাবে অত্যাচার করে বিরোধীদের দমিয়ে রাখা যাবে না। ভোটেই এর যোগ্য জবাব তারা পাবে।

    অন্যত্রও একই ধরনের হামলা (Bjp)

    অন্যদিকে ঢাংঢিংগুঁড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের মরা নদীকুঠিরের দেবিরহাট এলাকার ৩/১৩৯ এবং ১৪০ নম্বর বুথের বিজেপির অস্থায়ী পার্টি অফিস তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ভাঙচুর করে এবং সেই সাথে দলীয় (Bjp) পতাকাগুলি নিয়ে তারা জলে ফেলে দেয়। স্থানীয় বিজেপির অঞ্চল কমিটির সদস্য অভিজিৎ দাস বলেন, পুরো এলাকায় তৃণমূল কংগ্রেস বুঝতে পেরেছে তাদের ফল ভালো হবে না। তাই তারা গতকাল গভীর রাতে ঢাংঢিংগুঁড়ি গ্রাম পঞ্চায়েতের মরা নদীকুঠির দেবিরহাট এলাকার ৩/১৩৯,১৪০ নম্বর বুথের বিজেপির অস্থায়ী পার্টি অফিস ভেঙে বিজেপির দলীয় পতাকা সব জলে ফেলে দেয়। বিজেপির বক্তব্য, ভোট যত এগিয়ে আসছে, ততই এই ধরনের হামলা এবং আক্রমণের ঘটনা বাড়ছে। আর সবই চলছে প্রশাসনের প্রত্যক্ষ মদতে। ফলে অভিযোগ জানিয়েও কোনও কাজ হচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: নির্দল প্রার্থীদের বাড়িতে ভাঙচুর, আতঙ্কে ঘরছাড়া পরিবার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    TMC: নির্দল প্রার্থীদের বাড়িতে ভাঙচুর, আতঙ্কে ঘরছাড়া পরিবার, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নদিয়ার একাধিক জায়গায় তৃণমূলেরই (TMC) বিক্ষুব্ধরা টিকিট না পেয়ে নির্দল হিসেবে দাঁড়িয়েছে। আর এই নির্দলরা এখন মন্তবড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই, ভোটের দুদিন আগেই এলাকায় চলছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব। ঘর ছাড়া নির্দল প্রার্থী সহ বেশ কয়েকটি পরিবার। এমনটাই অভিযোগ নির্দল প্রার্থী বিশু শেখের পরিবার। বুধবার রাতে নদিয়ার শান্তিপুর হরিপুর পঞ্চায়েতের চাঁদকুড়ি গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে। তৃণমূলীদের হামলায় ভাঙচুর করা হয় নির্দল প্রার্থীর বাড়ি। আতঙ্কে ঘরছাড়া নির্দল প্রার্থীর পরিবারের লোকজন।

    কী বললেন নির্দল প্রার্থীদের পরিবারের লোকজন?

    বান্টি খাতুন বিবি আগে তৃণমূলের সদস্য ছিলেন। এবার পঞ্চায়েত নির্বাচনে টিকিট পাননি তিনি। তাই, তাঁর দেওর বিশু শেখ এবার ভোটে দাঁড়িয়েছেন। আর তারপর থেকে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। নির্দল প্রার্থী বিশু শেখের বউদি বান্টি খাতুন বিবি বলেন, আমার দেওর বিশু শেখ নির্দলে দাঁড়ানোর পর থেকেই তৃণমূলরা প্রতিনিয়ত আমাদের উপর ভয় দেখাচ্ছে। এদিন সকালেও তৃণমূলীরা গ্রামে ঢুকে একাধিক নির্দল কর্মীদের বাড়িতে ঢুকে ভাঙচুর করে লুটপাট চালাই তৃণমূলের কর্মীরা। তৃণমূলের সন্ত্রাসের কারণে গ্রামে ঢুকতে পারছি না। অনেক পরিবার ঘরছাড়া রয়েছে। এই ঘটনায় শান্তিপুর থানায় আমরা লিখিত অভিযোগ করেছি।

    হবিবপুরেও নির্দল প্রার্থীর বাড়ি ভাঙচুর

    নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন নির্দল প্রার্থীর বাড়ি ভাঙচুর ও তাঁর পরিবারের লোকজনকে মারধর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের (TMC) বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার হবিবপুর পঞ্চায়েতের এলাকায়। এই প্রসঙ্গে নির্দল প্রার্থী গোপাল ঘোষের বাবা সুশান্ত ঘোষ বলেন, আমার ছেলে এই পঞ্চায়েতের দীর্ঘ কুড়ি বছরের তৃণমূল সদস্য ছিল। কিন্তু, এবার পঞ্চায়েত ভোটে দলের থেকে টিকিট না দেওয়ার কারণে সেই নির্দল প্রার্থী হয়ে নির্বাচনি লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। এদিন নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন ছেলে ছাড়াও কয়েকজনকে হুমকি দেওয়ার পাশাপাশি বেধড়ক মারধর করে তৃণমূল নেতাকর্মীরা। এমনকী আমাকেও তাঁরা মেরেছে। তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে আমরা দল করি। আমি নিজে তৃণমূল পরিচালিত হবিবপুর পঞ্চায়েতের কুড়ি বছরের সভাপতি পদে নিযুক্ত ছিলাম। কিন্তু, আমাকেও ওরা মারধর করতে ছাড়েনি। এই ঘটনার পর থেকে বাড়িছাড়া গোটা পরিবার। বর্তমানে আতঙ্কের মধ্যে দিয়েই দিন কাটছে নির্দল প্রার্থীর পরিবারের। খোঁজ নেই নির্দল প্রার্থীর। পরিবারের অভিযোগ তৃণমূল নির্দল প্রার্থীকে তুলে নিয়ে গিয়েছে। নির্বাচন কমিশন ও পুলিশ প্রশাসনের সহযোগিতার দাবি করছেন নির্দল প্রার্থীর পরিবার।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের (TMC) জেলা নেতা সনৎ চক্রবর্তী বলেন, নির্দলদের কোথাও হামলা চালানো হয়নি। বরং,ওরা অশান্তি পাকাচ্ছে। শান্তিপুরে আমাদের কর্মীদের উপর ওরা হামলা চালিয়েছে। ৩ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। ওরা আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kedarnath: কেদারনাথ প্রাঙ্গণে করা যাবে না রিল বা ভিডিও! কড়া বার্তা প্রশাসনের

    Kedarnath: কেদারনাথ প্রাঙ্গণে করা যাবে না রিল বা ভিডিও! কড়া বার্তা প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেদারনাথ (Kedarnath) মন্দির প্রাঙ্গণে কোনও ভিডিও বা রিল বানালেই তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানাল মন্দির কমিটি ও প্রশাসন। দিনকয়েক আগেই হলুদ পোশাক পরা প্রেমী যুগলের প্রোপোজের ভিডিও ভাইরাল হতেই বিতর্কের ঝড় ওঠে। নেটাগরিকরা সরব হন, মন্দিরের পবিত্রতা নষ্ট হচ্ছে বলে প্রতিবাদ চলতে থাকে নেটপাড়ায়। এই ঘটনায় আপত্তি জানায় বদ্রীনাথ-কেদারনাথ মন্দির কর্তৃপক্ষ (বিকেটিসি) এবং সেই মতো প্রশাসনকে চিঠিও লেখে তারা। 

    মন্দির কমিটির চিঠি

    চারধামের অন্যতম হল কেদারনাথ (Kedarnath)। ভক্তদের ভিড়ে চারধাম যাত্রার সময় এখানে তিল ধারণের জায়গা থাকেনা। পুণ্যার্থীদের বিশ্বাস, সাক্ষাৎ দেবাদিদেব মহাদেব বিরাজ করেন এই স্থানে। ভক্তির ভাব, আধ্যাত্মিকতার টানে বহু তীর্থযাত্রী এখানে এলেও, ইদানিং মন্দির চত্বরে অনেককেই, ভিডিও বা রিল বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে দেখা যাচ্ছে। যা নিয়েই বিতর্ক।

    ধর্মীয় স্থানকে এভাবে পিকনিক স্পট বানানো যাবেনা, এই বলে সরব হতে দেখা গিয়েছে বহু স্থানীয় মানুষকে। তাঁরাও ভিডিও বার্তায় জানিয়েছেন, কোনও ভাবেই কেদারনাথের পবিত্রতা নষ্ট হতে দেওয়া যাবেনা। অন্যদিকে প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে মন্দির কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, ‘‘মন্দির চত্বরে এ ভাবে ভিডিয়ো বা রিল তৈরি করে সমাজমাধ্যমে পোস্ট করায় বহু মানুষের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লাগছে। তা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত।’’ জানা গিয়েছে মন্দির কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে চিঠি পেয়ে পুলিশের বক্তব্য, ‘‘কেদারনাথ মন্দির চত্বরে কোনও ভিডিও বা রিল বানানো যাবে না। কড়া নজরদারি চালানো হবে। এই ধরনের কাজ বন্ধ করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভিডিও বা রিল বানালে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করা হবে।’’

    তরুণ তরুণীর রিল

    কয়েকদিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় এক যুগলের ভিডিও। ভিডিও এর চিত্রনাট্য অনেকটা এরকম, হলুদ পাঞ্জাবি পরা এক তরুণ প্রার্থনা করছেন মন্দিরের দিকে তাকিয়ে। তাঁর পাশেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন হলুদ শাড়ি পরা এক তরুণী। চোখ বন্ধ তরুণ চোখ খুলেই দেখেন তাঁর প্রেমিকা হাঁটু মুড়ে বসে আংটি হাতে তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিচ্ছেন। এরপরেই পরস্পর গভীর আলিঙ্গনে আবদ্ধ হন। ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই বিতর্ক শুরু হয় ধর্মীয় স্থানে এহেন আচরণ নিয়ে।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Vishakha Fulsunge || India🇮🇳 (@ridergirlvishakha)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bjp: গোপন করেছেন খুনের মামলা? তৃণমূল নেতার মনোনয়ন বাতিলের দাবি

    Bjp: গোপন করেছেন খুনের মামলা? তৃণমূল নেতার মনোনয়ন বাতিলের দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের তৃণমূল জেলা সভাপতি মৃণাল সরকারের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে রাজ্যপাল এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে চিঠি পাঠাল বিজেপি (Bjp)। তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুরের ৪ (চার) নং জেলা পরিষদ আসনে প্রার্থী হয়েছেন। ওই আসনের বিজেপি প্রার্থী প্রদীপ সরকার। মৃণাল সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ, মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় তাঁর বিরুদ্ধে থাকা একটি খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার বিষয়টি হলফনামায় উল্লেখ করেননি তিনি। এই অভিযোগ তুলেই তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাতিলের দাবি জানানো হয়েছে। যদিও ভোটের মাত্র দুদিন আগে এই অভিযোগের পরিণতি কী হবে, সে ব্যাপারে বিজেপি সন্দিহান। 

    বিজেপির (Bjp) অভিযোগ ঠিক কী?

    প্রদীপ সরকারের অভিযোগ, সাতটি ক্রিমিন্যাল কেসের আসামি মৃণাল সরকার কী করে একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে নিজের নামে মনোনয়ন জমা করতে পারেন। ক্রিমিন্যাল কোনও কেসের আসামি হলে নির্বাচন কমিশনের  নিয়ম অনুযায়ী তিনি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন না। বিজেপির (Bjp) অভিযোগ, মৃণাল সরকার তথ্য গোপন করেছেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিক প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশন। ভোটের ঠিক দুই দিন আগে এই অভিযোগকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপান উতোর শুরু হয়েছে গঙ্গারামপুরে।

    কী জবাব দিলেন তৃণমূল প্রার্থী?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা জেডপি ৪ নম্বর আসনের প্রার্থী মৃণাল সরকারের দাবি, তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ বিজেপি (Bjp) আনছে, তা মিথ্যা। যে মামলা তাঁর বিরুদ্ধে রয়েছে, সে সবই তিনি উল্লেখ করেছেন। এগুলো সবই মিথ্যা মামলায় তাঁকে ফাঁসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল। অনেকগুলিতে তিনি জামিন পেয়েছেন। যে অভিযোগ বিজেপি করছে তা রাজনৈতিক ফায়দা তোলার জন্য। কারণ রাজনৈতিকভাবে লড়াই করার ক্ষমতা বিজেপির নেই। সেই কারণেই পুরনো বিভিন্ন কেসকে হাতিয়ার করে তারা তাঁর বদনাম করার চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বিজেপির প্রচারে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা, আক্রান্ত দলীয় প্রার্থী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বিজেপির প্রচারে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা, আক্রান্ত দলীয় প্রার্থী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির নির্বাচনী প্রচার চলাকালীন বিজেপি (BJP) প্রার্থী সহ কর্মী সমর্থকদের উপর আচমকা হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। যদিও বিজেপির তোলা অভিযোগ সম্পূর্ণ অস্বীকার করে তৃণমূল নেতৃত্ব। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার রানাঘাট থানার হবিবপুর বিনপাড়ার ঘটনা। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    কীভাবে হামলা চালানোর ঘটনা ঘটল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপি (BJP) প্রার্থী জ্যোতি বিন পাসি দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে এলাকায় প্রচার করছিলেন। সেই সময় তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা দল বেঁধে এসে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। বিজেপি প্রার্থীর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর থেকেই আতঙ্কে বিজেপি প্রার্থী সহ কর্মী সমর্থকরা। বিজেপি প্রার্থী জ্যোতি বিন পাসি বলেন, আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে তৃণমূলের লোকজন হামলা চালায়। আমাদের প্রচারে বাধা দেওয়া হয়। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) জেলা সহ সভানেত্রী পূর্ণিমা দত্ত বলেন, ঘটনার পরে পুলিশ প্রশাসনকে আমরা জানিয়েছি। কিন্তু, কোনও পদক্ষেপ নেয়নি পুলিশ প্রশাসন। উপরন্ত দলীয় প্রার্থী, কর্মী সমর্থকদের হয়রানি করা হয়। গত কয়েকদিন ধরেই তৃণমূল করছে। আসলে ওরা বিজেপিকে ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই, ভোটের আগে ওরা সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে চাইছে তৃণমূল।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা নিরঞ্জন বিন বলেন, নির্দল ও বিজেপি (BJP) একত্রিত হয়ে তৃণমূলের নাম কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে। বিজেপির কোনও রাজনৈতিক কর্মসূচিই ছিল না, তাহলে তৃণমূল কী করে তাদের উপর হামলা করবে। সম্পূর্ণই দোষ চাপানো হচ্ছে তৃণমূলের উপর। আসলে তৃণমূল সব সময় মানুষের পাশে থাকে। সেটা বিজেপির কাছে আতঙ্কের। আর সেই জন্যই আমাদের দলের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • BJP: মহম্মদবাজারে বিজেপি কর্মী খুন, উদ্ধার গুলির খোল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: মহম্মদবাজারে বিজেপি কর্মী খুন, উদ্ধার গুলির খোল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বাকি আর মাত্র দু’দিন। তবু অশান্তি থামার লক্ষ্মণ নেই। বৃহস্পতিবার সকালেই মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বোমা বিস্ফোরণে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এবার অনুব্রতহীন বীরভূমে  প্রাণ গেল এক বিজেপি (BJP) কর্মীর। গলা টিপে খুন করে তাঁকে রাস্তায় ফেলে রেখে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই খুন করেছে বলে বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ। অন্যদিকে, জলপাইগুড়িতে বিজেপি জেলা সভাপতির গাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চলানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সবমিলিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ৪৮ ঘণ্টা আগেও উত্তপ্ত রাজ্যের একাধিক জেলা। এনিয়ে রাজ্যে পঞ্চায়েত ভোটে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ১৬।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে, খুন হওয়া বিজেপি কর্মীর নাম দিলীপ মাহারা (৪৮)। তিনি মহম্মদবাজারের বি মণ্ডলের হিংলো গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপির (BJP) বুথ সহ-সভাপতি। যদিও এবার তাঁর স্ত্রী ছবি মাহারা পঞ্চায়েত নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হয়েছেন। বিজেপির ওই কর্মীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। মহম্মদবাজারের সারেন্ডা গ্রামে রাস্তার উপর তাঁর দেহ ফেলে রাখা হয়। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই পরিবারের পক্ষ থেকে পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) কর্মীর পরিবারের লোকজন?

    মৃতের পরিবারের অভিযোগ, বুধবার রাত থেকে দিলীপের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। এদিন সকালে গ্রামে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাঁর দেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গলায়ও দাগ রয়েছে। এছাড়া মৃতদেহের কিছু দূরে একটি গুলির খোলও পাওয়া গিয়েছে। দেহ আটকে বিক্ষোভ দেখান বিজেপি কর্মীরা।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) মণ্ডল সভাপতি পিনাকি মণ্ডল বলেন, দিলীপবাবু আমাদের দলের স্থানীয় স্তরের নেতা। তিনি ভাল সংগঠক ছিলেন। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁকে খুন করেছে। আমরা এই খুনের ঘটনার কেন্দ্রীয় সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত দাবি করছি। একইসঙ্গে যে বা যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত রয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, এটা কোনও খুন নয়। স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। এটা নিয়ে বিজেপি (BJP) নোংরা রাজনীতি করছে। পুলিশ প্রশাসন ঘটনার তদন্তে করে দেখুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু! কীসে আসছেন দেবী? গমনই বা কীসে?

    Durga Puja: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু! কীসে আসছেন দেবী? গমনই বা কীসে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। রথের দিন থেকেই দুর্গাপুজোর (Durga Puja) প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। সেদিন কাঠামো পুজো হয়। কলকাতা সহ রাজ্যের বেশ কিছু জনপ্রিয় পুজোতে খুঁটি পুজোর কাজও সম্পন্ন হয় সেদিন। এবারের দুর্গাপুজোর মহালয়া ১৪ অক্টোবর। সেসময় প্রকৃতি সাজবে নতুন ভাবে। কাশফুলে ভরে যাবে চারিদিক। প্রকৃতি জানান দেবে ‘মা আসছেন’।

    ২০২৩ সালে দেবীর আগমন ও গমন কীসে হবে? এর ফলাফলই বা কী?

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ২০২৩ সালে দেবী দুর্গার আগমন হবে ঘোড়ায়। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘোড়ায় আগমন খুব একটা শুভ বার্তা দেয় না। পঞ্জিকা অনুসারে ঘোড়ায় আগমন ‘ছত্রভঙ্গ’এর প্রতীক। ফলে দেবীর আগমন কালে ধ্বংস ও অস্থিরতার বার্তা রয়েছে। আবার মা উমার (Durga Puja) গমনও হবে ঘোড়ায়। অর্থাৎ ফলাফল সেই একই থাকছে। অস্থিরতা ও ধ্বংস।

    দেবীর (Durga Puja) আগমন ও গমনে সপ্তমী তিথি তাৎপর্যপূর্ণ কেন?

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, প্রতি বছর দেবীর আগমন ও গমনের বাহন নিয়ে নির্দিষ্ট ব্যাখা রয়েছে। কোনওটাতে শুভফল এবং কোনওটাতে অশুভ! শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘প্রতি বছরের দুর্গাপুজোয় সপ্তমীর দিনটি সপ্তাহের কোন বারে পড়ছে তার ওপর নির্ধারিত হয় দেবী কোন বাহনে আসছেন, সেই বিষয়টি। চলতি বছরে দুর্গাপুজোর সপ্তমী পড়েছে শনিবার।’’ চলতি বছরে দেবীর আগমন ও গমন দুটোই ঘোড়াতে। ঘোড়ায় আগমন বা গমন এমনিতেই অশুভ মানা হয়। তার উপর দেবীর আগমন ও গমন একই বাহনে হলে, তা খুব একটা শুভ ফল দেয় না বলেই জানাচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা।

    ২০২৩ সালের দুর্গা পুজোর (Durga Puja) নির্ঘণ্ট

    মহালয়া- ১৪ অক্টোবর। এদিন পিতৃপক্ষের অবসান ঘটে। দেবীপক্ষের সূচনা হয় সেদিন থেকেই। মহালয়ার পরের দিন দেবীপক্ষের প্রতিপদ তিথি শুরু হয়।

    মহাষষ্ঠী- ২০ অক্টোবর, ২০২৩, শুক্রবার

    মহাসপ্তমী- ২১ অক্টোবর, ২০২৩, শনিবার

    মহাঅষ্টমী – ২২ অক্টোবর, ২৩২৩, রবিবার

    মহানবমী- ২৩ অক্টোবর, ২০২৩, সোমবার

    বিজয়া দশমী- ২৪ অক্টোবর, ২০২৩, মঙ্গলবার

    কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো- ২৮ অক্টোবর, ২০২৩, শনিবার

    কালীপুজো – ১২ নভেম্বর, ২০২৩, রবিবার

    ভাইফোঁটা- ১৪ নভেম্বর, ২০২৩, মঙ্গলবার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ার সাম্রাজ্য যেন শুধুই জুকেরবার্গের। অন্য কাউকে এখানে রেয়াত করার প্রশ্নই নেই। এলন মাস্কের চিন্তা বাড়িয়ে জুকেরবার্গ আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ট্যুইটারের বিকল্প ‘থ্রেডস'(Threads) আনছে মেটা। ৬ জুলাই এই মাইক্রোব্লগিং অ্যাপ চালু হল। চালু হওয়ার পরই নেটাগরিকদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে। চালুর ২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ লক্ষ ব্যবহারকারী সাইন আপ করেছেন। প্রথম চার ঘণ্টায় ৪০ লাখ মানুষ সাইন আপ করেছেন। জানা গিয়েছে, এই অ্যাপটি ভারত সহ ১০০ টিরও বেশি দেশে চালু হয়েছে ইতিমধ্যে। দীর্ঘদিন ধরে মেটা এই অ্যাপ নিয়েই কাজ করছিল। অবশেষে চালু ৬ জুলাই চালু হল ‘থ্রেড অ্যাপ’। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় ডিভাইস থেকেই অ্যাপটি ডাউনলোড করার সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে মেটা।

    কী বলছেন জুকেরবার্গ?

    মেটা সংস্থার মালিক জুকেরবার্গ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “আসুন আমরা নতুন এই অ্যাপে লগ-ইন করি। থ্রেড অ্যাপে (Threads) স্বাগত।” জানা গিয়েছে,  ট্যুইটারের মতোই ‘থ্রেড অ্যাপে’ লাইক দেওয়া, রিপোস্ট করা, রিপ্লাই করা এবং শেয়ারের মত অপশন রয়েছে। পাশাপাশি ট্যুইটারের মতো ব্লু-টিকও রয়েছে এতে। প্রযুক্তিবিদদের মতে, এই অ্যাপ সামনে আসায় মার্ক জুকারবার্গ এবং ইলন মাস্কের মধ্যে এবার টক্কর জোরদার হবে। 

    কীভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন? 

    জানা যাচ্ছে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও লগইন করতে পারেন ‘থ্রেডস’-এ (Threads)। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে গিয়ে থ্রেড অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে ব্যবহারকারীকে। সাইন-ইন করার জন্য ইনস্টাগ্রাম থেকে নিজের প্রোফাইল শেয়ার করার অপশন দেবে মেটা। এরপর ইমপোর্ট ইয়োর প্রোফাইলে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। পাবলিক প্রোফাইল চান নাকি প্রাইভেট প্রোফাইল তা নির্বাচন করার পর Next-এ ক্লিক করতে হবে ব্যবহারকারীকে। এরপর ইনস্টাগ্রামে ফলো করা ফলোয়ারদের একটি তালিকা দেখা যাবে। ব্যবহারকারী ফলো বোতামে ট্যাপ করতে পারেন। এই স্টেপ সম্পন্ন করার পরে অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম থ্রেড অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। সেটআপ সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ট্যুইটারের মতো এখানে ট্যুইট করা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এনআইএ তলব করল আর এক তৃণমূল নেতাকে

    NIA: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এনআইএ তলব করল আর এক তৃণমূল নেতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার এনআইএ (NIA) তলব করল অপরেশ সাঁতরাকে। মানব পড়ুয়ার পর অপরেশ সাঁতরা। পটাশপুরের তৃণমূল নেতা তথা আড়গোয়াল গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদায়ী উপ প্রধান অপরেশ সাঁতরাকে তলব করার ঘটনায় ভোটের মুখে ফের অস্বস্তিতে পড়ল শাসক দল। কারণ, এর আগে এই ঘটনায় ডেকে পাঠানো হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থী মানব পড়ুয়া সহ ভগবানপুর বিধানসভা এলাকার একাধিক তৃণমূল নেতাকে। নির্বাচনের ঠিক আগে একের পর এক তৃণমূল নেতাকে এনআইএ ডাকার ফলে ভগবানপুর ও পটাশপুর এলাকার রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    তবে, সূত্রের খবর, ডাকলেও এখনই গ্রেফতার করা যাবে না অভিযুক্ত ব্যক্তিদের।  আগামী ১৫ ই জুলাই পর্যন্ত রয়েছে আদালতের রক্ষা কবচ। তবুও ভোটের আর মাত্র দুদিন আগে এই ঘটনা ঘটায় অস্বস্তি এড়াতে পারছে না শাসক দল। ব্যালট বাক্সে এর কোনও প্রভাব পড়বে কি না, সেটাই নেতৃত্বকে ভাবাচ্ছে।

    কী ঘটেছিল (NIA)?

    উল্লেখ্য, গত বছর ডিসেম্বর মাসের দু তারিখ রাতে এক ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর ২ ব্লকের নাড়ুয়াবিলা গ্রামে তৃণমূল নেতা রাজকুমার মান্নার বাড়িতে। যে বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিন তৃণমূল কর্মীর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের বিদায়ী সদস্য তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের বর্তমান প্রার্থীকে নির্বাচনের তিন দিন আগে ডেকে পাঠানোর খবরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল ভগবানপুরের রাজনৈতিক মহলে। সূত্রের খবর, শুধু মানব পড়ুয়া নয়, আরও কয়েক জনকে ডেকেছে এনআইএ, যারা প্রত্যেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বা কর্মী। এই বিস্ফোরণের সঙ্গে তৃণমূলের এই নেতাদের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করছে তদন্তকারী সংস্থা (NIA)।

    তৃণমূলের বক্তব্য (NIA)

    ভোটের মুখে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাকর্মী ও প্রার্থীদের এইভাবে ডাকার জন্য নিন্দা করেছিলেন ভগবানপুর দুই ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না। তিনি বলেছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে ঠেকাতে ভোটের মুখে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করছে বিজেপি। অপর দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের তোলা অভিযোগ ইতিমধ্যেই অস্বীকার করেছে বিজেপি। ভগবানপুর (Purba Medinipur) বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতির বক্তব্য, আইন আইনের পথে চলছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্তরা আজ না হয় কাল ধরা (NIA) পড়বেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share