Tag: Madhyom

Madhyom

  • TMC: তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলেরই বহিষ্কৃত কর্মীরা

    TMC: তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলেরই বহিষ্কৃত কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের মিছিল থেকে গলায় গামছা জড়িয়ে দলীয় কর্মীদের সামনে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল বহিষ্কৃত তৃণমূল (TMC) কর্মীদের বিরুদ্ধে। পরে, তৃণমূল নেতাকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম বর্ধমানের বুদবুদ থানার দেবশালা এলাকায়। আক্রান্ত তৃণমূল নেতার নাম আজম মোল্লা। রাস্তায় ফেলে তাঁকে বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। পরে, তাঁকে রাস্তায় ফেলে রেখে পালায় হামলাকারীরা। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই ঘটনায় দলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    সোমবার সন্ধ্যায় বুদবুদের দেবশালা পঞ্চায়েত এলাকায় তৃণমূলের (TMC) পদযাত্রা ছিল। সেই পদযাত্রায় অঞ্চলের সহ সভাপতি আজম মোল্লা সহ একাধিক দলীয় নেতাকর্মীরা ছিলেন। পদযাত্রা শেষ হওয়ার পর আজম সাহেব দেবশালা বাসস্ট্যান্ডের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। একটি গাড়ি করে কয়েকজন এসে তাঁর সামনে গাড়ি দাঁড় করায়। গলায় গামছা জডিয়ে তাঁকে ধরে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে, গাড়িতে করে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রায় দু’ কিলোমিটার দূরে একটি গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে ফের হামলা চালানো হয়। হামলার জেরে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে, তাঁকে ফেলে রেখে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় তৃণমূল নেতাকে উদ্ধার করে বুদবুদ থানার পুলিশ। আহত তৃণমূল কর্মীকে কাঁকসার রাজবাঁধের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে বুদবুদ থানার পুলিশ।

    কী বললেন আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) নেতা?

    জখম তৃণমূল (TMC) নেতা আজম সাহেব বলেন, ২০২১ সালে ৭ সেপ্টেম্বর দেবশালা পঞ্চায়েতের প্রধান শ্যামল বক্সির ছেলে চঞ্চল বক্সি খুন হয় দুষ্কৃতীদের গুলিতে। নাম জড়িয়ে ছিল বেশ কিছু তৃণমূল নেতার। তাদের নাম সামনে আসতেই তাঁদের বহিষ্কার করে তৃণমূল নেতৃত্ব। জামিনে মুক্তি পেয়ে সেই দুষ্কৃতীরা আমার ওপর চড়াও হয়। সমস্ত বিষয়টি দলীয় নেতৃত্ব জানে। পুলিশের সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। আমি চাই, অবিলম্বে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এবার ডিজিটাল দেওয়াল! মামলার নথিও পেপারলেস

    Supreme Court: সুপ্রিম কোর্টে এবার ডিজিটাল দেওয়াল! মামলার নথিও পেপারলেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়া সংসদ ভবনের উদ্বোধন হয়েছে গত মাসেই। এবার খোলনলচে বদলে ফেলে ঢেলে সাজা হল সুপ্রিম কোর্টকে (Supreme Court)। সুপ্রিম কোর্টের আধুনিকীকরণের ফলে মিলবে বেশ কিছু সুবিধা ও পরিষেবা। মোদি সরকারের নীতিই হল ‘পেপারলেস ওয়ার্ক এবং ডিজিটাল ইন্ডিয়া’। সুপ্রিম কোর্টের সংস্কারে সেই নীতিরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে।

    কী কী পরিষেবা মিলবে?

    সব কিছুই ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court)। মামলার নথি থেকে লাইব্রেরি, এমনকী ১২০ ইঞ্চির স্ক্রিনে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে চলবে বিচারপর্বও। সোমবার থেকেই আদালতে শুরু হয়েছে এই সুবিধা। আদালত কক্ষের দেওয়ালগুলিতেও ডিজিটাল প্রযুক্তির ছোঁয়া। আদালতের প্রতিটি দেওয়াল এলইডি স্ক্রিন হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আদালতে ২ এবং ৫ নম্বর কক্ষে এবার ওয়াই ফাইয়ের মাধ্যমে মিলছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। তবে ভিডিও কনফারেন্সের সুবিধা আপাতত ১ থেকে ৩ নম্বর আদালত কক্ষ পর্যন্ত মিলবে বলেই জানা গিয়েছে। এ ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টের সামনের বারান্দা এবং ক্যান্টিনেও মিলবে ওয়াই ফাই পরিষেবা। আধুনিক ইলেকট্রনিক সামগ্রী চার্জ দেওয়ার জন্য চার্জিং পয়েন্টও রাখা হয়েছে আদালত কক্ষগুলির ভিতরে। সব মিলিয়ে ডিজিটাল ইন্ডিয়ায় গড়ে উঠেছে ডিজিটাল সুপ্রিম কোর্ট।

    আরও পড়ুন: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

    কী জানা গেল শীর্ষ আদালত সূত্রে?

    শীর্ষ আদালত (Supreme Court) সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় নিজেই এই সংস্কারের উদ্যোক্তা। প্রতিটি মানুষের কাছে সমানভাবে পৌঁছানোর জন্যই এই ডিজিটাল উদ্যোগ বলে জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সর্বোচ্চ আদালতের আধুনিকীকরণ করার কথা বলেন। তার পরেই শুরু হয় সংস্কার পর্ব। শুনানি চলার সময়ে আদালত কক্ষে উপস্থিত বিচারপ্রার্থী, আইনজীবী, বিচারপতি, সাংবাদিক প্রত্যেকের সুবিধার জন্যই ভিডিও কনফারেন্সের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। 

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Poll: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    Panchayat Poll: কেশপুরে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, জখম ৭

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Poll) ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটছে। দুদিন আগেই গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে যুব তৃণমূল কর্মীকে খুন করার ঘটনা ঘটল দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে। মূলত মাদারের সঙ্গে যুব তৃণমূলের গণ্ডগোলের জেরেই এই ঘটনা। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুরে ফের শাসকের গোষ্ঠী কোন্দল। ব্লক যুব সভাপতি আসিফ ইকবালের অনুগামীদের সঙ্গে ব্লক সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজা অনুগামীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    কেশপুরের শাকপুর এলাকায় পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Poll) বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হয়েছে তৃণমূল। এই এলাকায় শুধু জেলা পরিষদের ভোট হবে। তৃণমূলের পঞ্চায়েত স্তরে জয়লাভ করার পরও স্বস্তিতে নেই দলীয় কর্মীরা। সোমবার বিকেলে চায়ের দোকানে বসেছিলেন কেশপুর ব্লকের যুব তৃণমূলের সভাপতি আসিফ ইকবালের অনুগামীরা। অভিযোগ, সেই সময় তাঁদের লক্ষ্য করে গালাগালি করে ব্লক তৃণমূল সভাপতি প্রদ্যুৎ পাঁজার অনুগামীরা। এর পরই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে দু-পক্ষ। ঘটনায় জখম হয়েছেন দু-পক্ষের ৭ জন, যুব তৃণমূলের ৫ জন এবং ব্লক তৃণমূলের ২ জন। এঁদের মধ্যে তিনজনকে গুরুতর জখম অবস্থায় নিয়ে আসা হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। ঘটনাকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন আক্রান্ত যুব তৃণমূল নেতা?

    আক্রান্ত যুব তৃণমূলের বুথ সভাপতি আমারুল ইসলাম বলেন, আমরা গত বিধানসভায় দলের জন্য প্রাণ দিয়ে লড়াই করেছিলাম। এখন পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Poll) ব্লক সভাপতির অনুগামীরা নব্য তৃণমূলীদের নিয়ে দল করছে। দলে আমাদের কোনও গুরুত্ব নেই। চায়ের দোকানে বসেছিলাম। সেখানেই ওরা হামলা চালিয়েছে। আমাদের ৫ জন জখম হয়েছে।

    কী বললেন জেলা তৃণমূল নেতৃত্ব?

     রাজ্যের মন্ত্রী মানস ভূঁইয়া বলেন, হামলাকারীরা বিজেপির লোকজন নয়তো! বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখব। দলগত কোনও সমস্যা হলে দলীয় স্তরে গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখা হবে। আর এই ঘটনায় এলাকায় আইনশৃঙ্খলার অবনতি হলে পুলিশ-প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত প্রার্থীরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    Panchayat Vote: গ্রাম পঞ্চায়েতের সমস্ত প্রার্থীরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote)। সোমবার কমিশনকে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। এবার গ্রাম সংসদের প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশ করতে হবে। উচ্চ আদালতের পর্যবেক্ষণ, এর ফলে ভোটাররা জানতে পারবেন, তাঁরা কাকে ভোট দিচ্ছেন। প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনে জেলা পরিষদ ও পঞ্চায়েত সমিতির প্রার্থীদের হলফনামা প্রকাশ করে থাকে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কিন্তু এই প্রথম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের এই নির্দেশের ফলে শনিবারের মধ্যে কমিশনকে ৬০ হাজারেরও বেশি আসনে সমস্ত প্রার্থীর হলফনামা প্রকাশ করতে হবে। কমিশন সূত্রে খবর, গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রার্থী সংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে কমিশন হলফনামা প্রকাশ করে না।

    আরও পড়ুন: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    বিচারপতি অমৃতা সিনহা এই নির্দেশ দেন

    সোমবার বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হয়। সেখানেই বিচারপতি সিনহা নির্দেশ দেন, শুধু জেলা পরিষদ বা পঞ্চায়েত সমিতি নয়, গ্রাম পঞ্চায়েতে হলফনামা প্রকাশ করতে হবে কমিশনকে। কেন পঞ্চায়েত প্রার্থীদেরও হলফনামা প্রকাশ করা দরকার, তাও বিচারপতি সিনহা তাঁর পর্যবেক্ষণে জানিয়ে দিয়েছেন। তাঁর মতে, ‘‘ভোটারা যাদের ভোট দেবেন তাঁদের সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকবেন। তাই এই হলফনামা প্রকাশ্যে আসা প্রয়োজন।’’

    জনৈক দেবপ্রসাদ নস্কর এ বিষয়ে মামলা করেন হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, গ্রাম পঞ্চায়েতে (Panchayat Vote) প্রার্থীদের হলফনামাও প্রকাশ্যে আনতে হবে, এই দাবি নিয়ে হাইকোর্টর দ্বারস্থ হন জনৈক দেবপ্রসাদ নস্কর। তাঁর দাবিতেই এদিন সিলমোহর দিতে দেখা গেল হাইকোর্টকে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, আদালতের এই নির্দেশের ফলে ফের চাপের মুখে পড়ল কমিশন। হাইকোর্টে একের পর এক ধাক্কা খেয়েই চলেছে কমিশন, তার মাঝে আবার এটা নতুন সংযোজন। পাঁচদিনের মধ্যে ৬০ হাজার হলফনামা প্রকাশ করা বেশ কঠিন কাজ বলেই মনে করছেন কমিশনের আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: লক্ষ্য ২০৪৭! বাদল অধিবেশনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক! ক্লাস নিলেন মোদি

    PM Modi: লক্ষ্য ২০৪৭! বাদল অধিবেশনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক! ক্লাস নিলেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ নয়, লক্ষ্য হোক ২০৪৭! এভাবেই মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্বুদ্ধ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নয়াদিল্লির প্রগতি ময়দানের কনভেনশন সেন্টারে সোমবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠক সম্পন্ন হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের ক্লাস নিলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। আসনে বসে মন্ত্রিসভার কমবেশি সব সদস্যকে খাতা-পেন নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট নোট করতে দেখা যায়। সূত্রের খবর, বাদল অধিবেশনের আগে এই বৈঠকে নানা উন্নয়ন প্রকল্প, একাধিক বিল পেশ নিয়ে আলোচনা হয়। জানা গিয়েছে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সম্ভাব্য রদবদল নিয়েও আলোচনা হয়েছে এদিনের বৈঠকে।

    লক্ষ্য হোক ২০৪৭! 

    মন্ত্রিসভার সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী পরামর্শ দেন, ২০২৪-এ সীমাবদ্ধ না রেখে, তার পরবর্তী ২৫ বছর—স্বাধীনতার ১০০ বছরের লক্ষ্যে কাজ করা। ২০৪৭ সাল পর্যন্ত এই সময়কে দেশের অমৃতকাল বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সময়ে উচ্চশিক্ষিত দেশ হিসেবে উঠে আসবে ভারত। দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটবে। প্রধানমন্ত্রী মোদি (PM Modi) বৈঠক সম্পর্কে ট্যুইটারে লেখেন, ‘‘মন্ত্রিসভার একটি ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। আমরা বিভিন্ন নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে মতামত বিনিময় করেছি।’’ ওয়াকিবহাল মহলের মতে, লোকসভা নির্বাচনের আগে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার রদবদল প্রত্যাশিত ছিল। কারণ কয়েক জন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীকে পাঁচ রাজ্যের আসন্ন বিধানসভা ভোট এবং পরের বছরের লোকসভা ভোটের আগে সংগঠনের কাজে আনা হতে পারে।

    ২০ জুলাই শুরু হচ্ছে সংসদের বাদল অধিবেশন

    ২০ জুলাই সংসদের বাদল অধিবেশন শুরু হচ্ছে। তার আগেই মন্ত্রিসভার রদবদল হতে পারে বলে জল্পনা করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা। প্রসঙ্গত, গত বছরের জুলাইয়ে শেষ বার মন্ত্রিসভায় বড় মাপের পরিবর্তন করেছিলেন মোদি সরকার। সেসময় রবিশঙ্কর প্রসাদ, হর্ষ বর্ধন, প্রকাশ জাভড়েকরের মতো ১২ জন মন্ত্রীর স্থলাভিষিক্ত হন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, অশ্বিনী বৈষ্ণব-সহ ১৭ জন। অন্যদিকে কোনও কোনও মহল বলছে, একনাথ শিন্ডের নেতৃত্বাধীন শিবসেনা এবং অজিত পাওয়ারের এনসিপি থেকেও কিছু নতুন মুখ আসতে পারে মন্ত্রিসভায়। মহারাষ্ট্রের রাজনীতিতে গত বছরেই সব সমীকরণ বদলে যায়, যখন একনাথ শিন্ডে উদ্ধভ ঠাকরের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে শিবসেনা ছেড়ে বিজেপির জোট সঙ্গী হন। রবিবারই কাকা শরদ পাওয়ারের সঙ্গে সংঘাতের কারণে এনসিপি ছেড়েছেন অজিত পাওয়ার। যোগ দিয়েছেন শিবসেনা-বিজেপি জোটে। মন্ত্রীত্ব প্রাপ্তির জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে বিহারের রামবিলাস পাসওয়ানের পুত্র চিরাগ পাসোয়ানেরও।

     

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের উপরে উড়ছে রহস্যজনক ড্রোন! তদন্ত শুরু দিল্লি পুলিশের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৪/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৪/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ধর্মীয় কাজ করতে ভালো লাগবে। দান-পুণ্যের কাজে ব্যয় হবে।

    ২) সমাজে মান-সম্মান বাড়বে। 

    বৃষ

    ১) পরিবারের সদস্যদের কারণে আপনার ব্যয় বৃদ্ধি হবে। 

    ২) রোজগারের চেয়ে বেশি খরচ হবে। এর ফলে চিন্তাবৃদ্ধি। 

    মিথুন

    ১) পারিবারিক ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য আপনার মনের মধ্যে নতুন পরিকল্পনার আনাগোনা লেগে থাকবে। ব্যবসার কারণে কোথাও যাত্রা করতে পারেন।  

    ২) সন্তানের তরফে আনন্দদায়ক সংবাদ শুনতে পাবেন। 

    কর্কট

    ১) কোনও পুরনো বিবাদের কারণে ভাইদের মধ্যে কলহ বাড়তে পারে। ব্যবসায় লাভের পরিমাণ কমবে। 

    ২) নিজের দৈনন্দিন ব্যয় সহজে পূরণ করতে পারবেন।

    সিংহ 

    ১) সামাজিক কাজে রুচি থাকবে। আশপাশের ব্যক্তিদের ভালোর জন্য কিছু অর্থ ব্যয় হতে পারে। 

    ২) শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্যকে অর্থ ঋণ দিয়ে থাকলে তা আজ ফিরে পেতে পারেন। 

    কন্যা

    ১) যে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তা আজ পূর্ণ হবে এবং এতে সাফল্য লাভ করবেন। 

    ২) জমি, বাড়ি কেনার পরিকল্পনা করে থাকলে তা সহজে পেতে পারেন।  

    তুলা 

    ১) পরিবারের সদস্যরা নিজের ইচ্ছা পূরণের জন্য জোর-জবরদস্তি করতে পারেন। যার ফলে আপনার অর্থ ব্যয় হবে। 

    ২) ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে এগিয়ে এসে অংশগ্রহণ করবেন।   

    বৃশ্চিক

    ১) দীর্ঘদিন ধরে অবসাদগ্রস্ত থাকলে আপনার শারীরিক কষ্ট বাড়তে পারে। মাথা-ব্যথা ইত্যাদির সম্ভাবনা। 

    ২) সরকারি ও সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয়ে জটিলতা বাড়তে পারে।  

    ধনু

    ১) ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষায় আগত বাধা দূর করার জন্য শিক্ষক ও বরিষ্ঠদের সাহায্য গ্রহণ করবেন। 

    ২) বন্ধু বা পরিবারের সদস্যের জন্য টাকার ব্যবস্থা করতে পারেন।

    মকর

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে কাজ করেন যে জাতকরা, তাঁরা আজ বড়সড় সাফল্য পেতে পারেন।  

    ২) সরকারি চাকরিজীবীদের ওপর কাজের চাপ বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) কোন ঝুঁকিপূর্ণ কাজ এড়িয়ে যান। 

    ২) পরিবারে কোনও সদস্যের বিবাহ প্রস্তাব স্বীকার করতে হবে।     

    মীন

    ১)  প্রিয়জনদের কারণে অধিকাংশ সময় ব্যয় হবে। 
     
    ২) ছাত্রছাত্রীদের জন্য আজকের দিনটি চ্যালেঞ্জপূর্ণ।     

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘বিজেপিকে ভোট দিতেই কেরল থেকে ছুটে এলাম’, রাজমিস্ত্রিকে কুর্ণিশ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘বিজেপিকে ভোট দিতেই কেরল থেকে ছুটে এলাম’, রাজমিস্ত্রিকে কুর্ণিশ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুদূর কেরল থেকে শুধুমাত্র বিজেপিকে ভোট দেওয়ার জন্য কাজ থেকে ছুটি নিয়ে নাগরাকাটা এসেছেন মনুলাল খেরোয়ার। নাগরাকাটার বাসিন্দা তিনি। এখানে কাজ নেই। পেটের টানে বাধ্য হয়েই তিনি পাড়ি দিয়েছেন কেরল রাজ্যে। সেখানে তিনি রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। তার সঙ্গে এলাকার আরও বহু যুবক পাড়ি দিয়েছেন রুজি রুটির টানে। নিজের গাঁটের কড়ি খরচ করে এখানে এসেছেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট দেওয়ার জন্য।

    শুভেন্দুকে (Suvendu Adhikari) সামনে পেয়ে কী বললেন কেরল থেকে আসা রাজমিস্ত্রি?

    সোমবার নাগরাকাটায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)  সভা ছিল। সেখানে বক্তব্য রাখার পর তিনি শিলিগুড়ি যাওয়ার পথে গাড়ির মধ্যে দাঁড়িতে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলছিলেন। তখনই মনুলাম খেরোয়ার শুভেন্দুবাবুকে ভিড়ের মাঝে চিৎকার করে বলেন, আমি নাগরাকাটার বাসিন্দা হলেও পেশার টানে সুদূর কেরলে থাকি। নাগরাকাটায় এসেছি পঞ্চায়েতের ভোট দিতে। বিজেপিকে ভোটে জেতাতে এবং আমাদের এলাকাকে তৃণমূল এবং দূর্নীতি মুক্ত করতে আমি ভোট দিতে এসেছি। বিজেপিকে সমর্থন করার পাশাপাশি আমি আপনার (শুভেন্দু অধিকারী) বড় ভক্ত। আপনাকে কাছে থেকে দেখতে পেয়ে খুব ভাল লাগছে। এক কষ্ট করে কেরল থেকে আসা  আমার স্বার্থক হয়েছে। বিজেপির প্রার্থীদের জেতাতে বিজেপির হয়ে মাঠেও নামবেন বলে তিনি জানান। মনুলালের কথা শুনে তাঁকে সকলের সামনে কুর্নিশ জানান শুভেন্দু অধিকারী।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে আদালতের রায়কে কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    সোমবার জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ির সভা শেষ করে নাগরাকাটায় সভা করতে যান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সভা শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ২০১৮ সালে তারা জলপাইগুড়ি জেলাপরিষদ দখল করেছিলেন। কিন্তু গণনার সময় তৃণমূলের এক মন্ত্রীর উপস্থিতিতে  ব্যালট গুলির মধ্যে বিজেপি প্রার্থীর পাশে ছাপ দেওয়া থাকলেও তৃণমূলের প্রার্থীর পাশে আরেকটি ছাপ দিয়ে তাদের ব্যালটগুলি বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। যার ফলে তাদের প্রার্থীরা জেতা পরেও হেরে যান। কিন্তু এবার সেই অবকাশ নেই। সোমবার হাইকোর্টের  নির্দেশে রাজ্যে আসতে চলেছে পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী। ফলে এবার বুথ থেকে গণনা কেন্দ্র সব জায়গাতেই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে। এদিনের হাইকোর্টের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি নির্বাচনের পর আরও ১৫ দিন এই বাহিনী থাকছে যাতে কোনো গণ্ডগোল না হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: পঞ্চায়েত ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি (BJP) প্রার্থীর বাড়ির কাছেই বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠল দৃষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বারাকপুর মহকুমার শিউলি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সোমবার তদন্তে এসে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি তাজা বোমা উদ্ধার করে। ভোটের আগে বিজেপি প্রার্থীর বাড়ির কাছে বোমাবাজি এবং বোমা উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে আচমকাই শিউলি পঞ্চায়েতের সালামপুর এলাকা বোমার আওয়াজে কেঁপে ওঠে। রাতে কেউ ভয়ে বের হতে না পারলেও সকালে স্থানীয়রা কাজে বের হতে গিয়ে দেখেন, এলাকায় একটি তাজা বোমা পড়ে রয়েছে। খবর পেয়ে মোহনপুর থানার পুলিশ বোমাটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। কে বা কারা শিউলি পঞ্চায়েতের ৫ এবং ৬ নম্বর লাগোয়া বুথে এই বোমাবাজি করল, তা নিয়ে বেশ চাপানউতোর শুরু হয়েছে শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, আচমকাই গোটা এলাকা কেঁপে ওঠে। আমরা ভয়ে কেউ বের হইনি। এদিন ফের বোমা উদ্ধার হয়। এই ঘটনার পর আমরা আতঙ্কিত।

    কী বললেন বিজেপি (BJP) নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সন্দীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দলের প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি অলক জানার স্ত্রী ৫ নম্বর বুথের প্রার্থী। তাঁর বাড়ির কাছেই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বোমাবাজি করে। আসলে এই এলাকায় বিজেপির অবস্থা ভালো। তাতে শাসক দল ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই, এভাবে বোমাবাজি করে প্রার্থী ও কর্মীদের মনোবল ভেঙে দিতে চাইছে তৃণমূল। কিন্তু, এসব করে কোনও লাভ হবে না।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    অন্যদিকে, এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা অরুণ ঘোষ বলেন, এই এলাকায় তৃণমূল বরাবরই ভালো ভোট পায়। ফলে, এসব বোমাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন। এটা বিরোধীদের চক্রান্ত। ওরা নিজেরা এসব করে আমাদের দলকে বদনাম করার চেষ্টা করছে। আমরা চাই, পুলিশ ঘটনার তদন্ত করে দেখে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করুক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: তৃণমূলের বিধায়ক ও প্রার্থীর বিরুদ্ধে ‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ’ পোস্টার, শোরগোল মহিষাদলে

    Purba Medinipur: তৃণমূলের বিধায়ক ও প্রার্থীর বিরুদ্ধে ‘ছিঃ ছিঃ ছিঃ’ পোস্টার, শোরগোল মহিষাদলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন হাতে গোনা কয়েক দিন পরেই। তার মধ্যেই মহিষাদল (Purba Medinipur) ব্লকের কিসমৎ নাইকুন্ডি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ৯ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের প্রার্থী বিরুদ্ধে ঘাগরা এবং শরবেড়িয়া এলাকায় পোস্টার ঘিরে জোর শোরগোল পড়েছে। প্রার্থী নিজে এলাকার রাস্তাঘাট এবং মানুষদের তেমন চেনেন না বলে অভিযোগ উঠেছে পোস্টারে। বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।

    পোস্টারে কী লেখা রয়েছে (Purba Medinipur)?

    পোস্টারে লেখা রয়েছে, “বিশেষ বিজ্ঞপ্তি-মহিষাদল ২০৮ এর বিধায়ক, মহিষাদল (Purba Medinipur) পঞ্চায়েত সমিতিতে কাকে প্রার্থী করেছেন? বাগদা, বাসুদেবপুর, শরবেড়িয়া, ঘাগরা, গোপালপুর গ্রামে যিনি রাস্তা চিনে না এবং বাড়ি বাড়ি তো দূরের কথা। বড় লজ্জা। ছিঃ ছিঃ ছিঃ।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও বিষয়টিকে বিরোধীদের চক্রান্ত বলছেন মহিষাদলের (Purba Medinipur) তৃণমূল বিধায়ক তিলককুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, আমাদের দলে নেত্রীর আঁকা প্রতীকই বড় কথা। বিরোধীরা তাঁদের পরাজয় বুঝতে পেরে এই ধরনের ঘটনা ঘটিয়ে চলেছেন। এর জবাব সঠিক সময়, ভোটের ফলাফল ঘোষণার দিন পাবেন।

    মহিষাদল ব্লকের ৯ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূলের প্রার্থী সুজাতা জানা ফাদিকা বলেন, গত ১৩ বছর ধরে আমি মহিষাদলে রয়েছি। মহিষাদলের মানুষের সাথে আমার গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। মিথ্যা অভিযোগ তুলে মানুষের মন পাওয়ার চেষ্টা করছে বিরোধীরা। এতে লাভ হবে না। জয় তৃণমূল কংগ্রেসের নিশ্চিত।

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির (Purba Medinipur) প্রার্থী সুন্দরানন্দ গুড়িয়া বলেন, এই ধরনের পোস্টার বিজেপিকে করতে হয় না। তৃণমূলের নিজেদের লোকেরা যাঁরা প্রার্থীকে পছন্দ করেননি তাঁরাই এই কাজ করেছেন। সবটাই তৃণমূলেরই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তৃণমূলের প্রার্থী বাইরে থেকে এসেছেন, এলাকার কোনও লোকজনকেই চেনেন না। যারা দীর্ঘদিন ধরে দল করল, টিকিট না পাওয়ায় এই ক্ষোভ তাদেরই। এসব তৃণমূলের মূলত গোষ্ঠী কোন্দলের পরিচয় ছাড়া আর কিছুই নয় বলে মন্তব্য করেন এই বিজেপির প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    Panchayat Vote: কোর্টের গুঁতো! স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ১৮৯ থেকে দাঁড়াল কয়েক হাজারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোট (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ। প্রথমে কমিশন কেন্দ্রীয় বাহিনীতে না’ বলে। এরপর সুপ্রিম কোর্টে ধাক্কা খেয়ে মাত্র ২২ কোম্পানি বাহিনী চায়। কমিশনের তখন যুক্তি ছিল, রাজ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা নাকি মাত্র ১৮৯টি। এক লাফে এবার স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা দাঁড়াল ১৮৯ থেকে কয়েক হাজারে! এই সমস্ত স্পর্শকাতর বুথের তালিকা আদালতে জমা দিয়েছে কমিশন। বিরোধীদের কটাক্ষ, এই যে রাতারাতি স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা বেড়ে গেল, তা কি হাইকোর্টের চাপে পড়ে? অধীর চৌধুরীর কটাক্ষ, প্রতমে কমিশন যে ১৮৯টি স্পর্শকাতর বুথের কথা বলেছিল, তা হয়তো তৃণমূলের জন্য। হতে পারে ওই বুথগুলিতে শাসক দল গোষ্ঠীকোন্দলে জর্জরিত ছিল তাই এমনটা হিসাব দিয়েছিল কমিশন।

    আরও পড়ুন: ‘রাজ্য নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে কোর্টে যাচ্ছে বিজেপি’, কেন বললেন সুকান্ত?

    ভোটে কলকাতা পুলিশ থাকবে ১৫ হাজার

    জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত মোট ১,১৩৭ কোম্পানি বাহিনীতে হবে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Vote)! পঞ্চায়েত ভোটে বাহিনী মোতায়েন নিয়ে শনিবারই এডিজি আইন-শৃঙ্খলা, ডিজি ও মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সেই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয় যে ভোটে রাজ্য পুলিশ থাকবে ৬৫ হাজার। কলকাতা পুলিশ থাকবে ১৫ হাজার। অর্থাত্ মোট ৮০ হাজার বাহিনী দেবে রাজ্য। সূত্রের খবর, এখন কলকাতা পুলিশে মোট বাহিনী আছে ২০ হাজার। তার মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ হাজার বাহিনী দিতে পারবে বলে জানিয়েছে কলকাতা পুলিশ। রাজ্যের তরফে পঞ্চায়েত ভোটে থাকছে ৮০০ কোম্পানি। কেন্দ্র বাহিনী পাঠাচ্ছে ৩৩৭ কোম্পানি। অর্থাত, মোট বাহিনীর সংখ্যা দাঁড়াচ্ছে (৮০০+৩৩৭)= ১,১৩৭ কোম্পানি।

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের মোতায়েন 

    আদালতকে জমা দেওয়া রিপোর্টে কমিশন জানিয়েছে, এখনও পর্যন্ত যে সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে এসেছে তাদের মোতায়েন হয়ে গিয়েছে জায়গায় জায়গায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর থাকা, খাওয়া ও পরিবহণের ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এ ব্যাপারে কোনও ত্রুটি রাখা হয়নি।

     

    আরও পড়ুন: বাকি ৪৮৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে শীঘ্রই! চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share