Tag: Madhyom

Madhyom

  • Chhattisgarh Urban Bodies Election: ছত্তিশগড়ে পুরনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার, রায়গড়ে মেয়র হলেন চাওয়ালা জীবর্ধন

    Chhattisgarh Urban Bodies Election: ছত্তিশগড়ে পুরনির্বাচনে বিজেপির জয়জয়কার, রায়গড়ে মেয়র হলেন চাওয়ালা জীবর্ধন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ের রং এখন গেরুয়া। ছত্তিশগড়ে স্থানীয় নির্বাচনেও (Chhattisgarh Urban Bodies Election) বিরাট জয় পেল বিজেপি। শনিবার সমস্ত মেয়র পদেই জয় পেয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি। মুখ্যমন্ত্রী বিষ্ণুদেও রাই ভোটারদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, এটা ছত্তিশগড় বিজেপির জন্য একটা ঐতিহাসিক দিন। ছত্তিশগড় পুরসভার নির্বাচনে বিজেপি প্রার্থীরা ১০টা আসনেই জয় পেয়েছে। বিপুল মার্জিনে জয় পেয়েছেন তারা। কংগ্রেস একটা আসনেও জিততে পারেনি। বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপর ভরসা রাখার জন্য সমস্ত ভোটারদের ধন্য়বাদ জানান তিনি।

    নাড্ডার শুভেচ্ছা

    ভোটের ফল ঘোষণার পরে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ছত্তিশগড়ে বিজেপির সভাপতি ও ছত্তিশগড়ে মুখ্য়মন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এই বিপুল বিজয়ের জন্য। জেপি নাড্ডা এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, এই ঐতিহাসিক জয় হল মানুষের আস্থা জনকল্যাণমুখী স্কিম ও আদিবাসী কল্যাণে নিয়োজিত স্কিমগুলির উপর। ডাবল ইঞ্জিন সরকার এই স্কিমগুলি প্রয়োগ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গাইডেন্সে এই কর্মকাণ্ড চলছে। কার্যত ছত্তিশগড় থেকে ধুয়ে মুছে যাচ্ছে কংগ্রেস। একের পর এক ক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে বিজেপি। এবার পুরসভাগুলির ভোটেও বিজেপিরই জয় জয়কার।

    চা-ওয়ালা থেকে মেয়র

    একজন চাওয়ালার দেশের প্রধানমন্ত্রী পদে বসার নজির আগেই দেখেছে দেশ। এবার এক চা বিক্রেতাকে মেয়রও হতে দেখল ছত্তিশগড়। নির্বাচনী লড়াইয়ে কংগ্রেসকে ‘নাকের জলে, চোখের জলে’ করে রায়গড় শহরের মেয়র হলেন বিজেপি নেতা জীবর্ধন চৌহান। তাঁর এই সাফল্য এখন মুখে মুখে ফিরছে। শূন্য থেকে শুরু করে শীর্ষে উঠে চৌহান হয়ে উঠেছেন নয়া অনুপ্রেরণা। এই ঘটনার পর স্থানীয় বিধায়ক ওপি চৌধুরী বলেন, ‘এই জয় ঐতিহাসিক জয়।’ জয়ের পর সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে চৌহান বলেন, “যেদিন আমি খবর পেয়েছিলাম একজন চাওয়ালাকে মেয়র পদের জন্য মনোনীত করা হয়েছে, সেদিন বিশ্বাস করতে পারিনি। দীর্ঘ বছর ধরে আমি সংঘের সঙ্গে যুক্ত। অবশেষে এই সাফল্যে আমার অত্যন্ত আনন্দিত। আমি সংঘ, বিজেপি ও বিধায়ক ওপি সিংকে ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার মতো একজন গরিব মানুষকে এই পদের যোগ্য বলে মনে করেছেন ও আমায় লড়াইয়ের সুযোগ দিয়েছেন।”

  • Suvendu Adhikari: স্যালাইনকাণ্ডের পরে আরও এক ওষুধ দুর্নীতি! সমাজমাধ্যমে পোস্ট শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: স্যালাইনকাণ্ডের পরে আরও এক ওষুধ দুর্নীতি! সমাজমাধ্যমে পোস্ট শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি, মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের স্যালাইন কাণ্ড নিয়ে রাজ্য তোলপাড় হয়েছে। হাসপাতালে ভর্তি প্রসূতিদের বিষাক্ত স্যালাইন দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনায় একজনের মৃত্যুও হয়। সেই রেশ এখনও পুরোপুরি কাটেনি। তারই মধ্যে আবারও বিরাট অভিযোগ সামনে আনলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর দাবি, বাংলায় আরও এক ওষুধ দুর্নীতি চলছে।

    সমাজ মাধ্যমে লম্বা পোস্ট শুভেন্দুর

    এনিয়েই সমাজ মাধ্যমের পাতায় একটি লম্বা পোস্ট করেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি উল্লেখ করেন, ‘‘সরকারের অধীনে থাকা সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোর্স সম্প্রতি রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালগুলি সহ জেলার চিফ মেডিক্যাল অফিসারদের নোটিস দিয়ে বলেছে ফার্মা ইমপেক্স ল্যাবরেটরিসের সাপ্লাই করা কোনও ওষুধ বা সামগ্রী ব্যবহার না করতে, তা বর্জন করতে। হাসপাতালে যদি স্টক থাকে তাহলে তা যেন অব্যবহৃত রাখা হয়। এর কারণ, গত ২৯ জানুয়ারি স্টেট ড্রাগ কন্ট্রোলের তরফে ফার্মা ইমপেক্সকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত উৎপাদন বন্ধ রাখতে।’’

    এটা একটা ওষুধ দুর্নীতি চলছে, দাবি শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কথায়, ‘‘এটা একটা ওষুধ দুর্নীতি চলছে। কারণ বিষয়টি সম্পর্কে খোলাখুলি কিছুই বলা হয়নি, একটা গোপনীয়তা বজায় রাখা হচ্ছে। একই সঙ্গে, কোন কোন ওষুধ নিষিদ্ধ হল বা ব্যবহার করা যাবে না, সে ব্যাপারেও কোনও স্পষ্ট তথ্য দেওয়া হচ্ছে না। মনে হচ্ছে, এটাও একটা বড় ষড়যন্ত্র।’’ এই ইস্যুতে রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগমের থেকে জবাব চেয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বিরোধী দলনেতার প্রশ্ন, এমন কী হল যার জন্য ওই সংস্থাকে ওষুধ উৎপাদন করতে বারণ করে দেওয়া হল এবং আর কোন কোন ওষুধ উৎপাদন হবে না। প্রসঙ্গত, গত মাসেই স্যালাইন-কাণ্ডে প্রসূতির মৃত্যু হয়েছিল মেদিনীপুরে। সেই নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলাও। ঘটনা গত মাসের ৮ ও ৯ তারিখ। তার মধ্যেই আবার নয়া এক ওষুধ দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন শুভেন্দু অধিকারী।

  • Sadhguru: ‘‘হতে হবে স্মার্ট ফোনের চেয়েও স্মার্ট’’, পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠানে বললেন সদগুরু

    Sadhguru: ‘‘হতে হবে স্মার্ট ফোনের চেয়েও স্মার্ট’’, পরীক্ষা পে চর্চা অনুষ্ঠানে বললেন সদগুরু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষাকে কখনও কঠিন ভাবলে চলবে না। শিক্ষার পরবর্তী ধাপে এগিয়ে যাওয়ার জন্য পড়ুয়ারা ঠিক কতটা উপযুক্ত, সেটা যাচাই করার একটি মাধ্যম‌ হল পরীক্ষা, একথাই শোনা গেল সদগুরুর মুখে (Sadhguru)। পরীক্ষা পে চর্চা (Pariksha Pe Charcha) অনুষ্ঠানে পড়ুয়াদের এমন পাঠই পড়ালেন আধ্যাত্মিক নেতা এবং ইশা ফাউন্ডেশনের প্রধান জাগ্গি বাসুদেব। পড়ুয়াদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘তোমাদের স্মার্ট ফোনের চেয়েও স্মার্ট হতে হবে।‌’’

    সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি নিয়ে কী বললেন সদগুরু (Sadhguru)?

    তিনি বলেন, ‘‘যদি একইসঙ্গে ঘাস আর মোটরসাইকেলের দিকে তাকান, তাহলে আপনার ভাবা উচিত এর পদার্থবিদ্যা, গণিত এবং রসায়ন কী। সঠিক শিক্ষাই বিষয়গুলি বুঝতে সাহায্য করে এবং জীবনের দিকে এগিয়ে দেয়। এর জন্য বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন।’’ তবে সোশ্যাল মিডিয়া এবং ফোনের প্রতি আসক্তি সম্পর্কে এক ছাত্রের প্রশ্নের উত্তরে সদগুরু বলেন, ‘‘একজন ব্যক্তির উচিত স্মার্ট ফোন কীভাবে ব্যবহার করবেন তা ঠিক করা। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত চিন্তাভাবনা বলে কিছু নেই, কারণ মূল্যবান কিছু করার জন্য অন্যরকম চিন্তা করতে হবে।’’

    মনসংযোগ বাড়াতে ধ্যান

    অন্যদিকে মনোসংযোগ বাড়াতে পড়ুয়াদের ধ্যানের কথা মনে করিয়ে দিয়ে তিনি (Sadhguru) বলেন, ‘‘শরীর ভালোভাবে অনুশীলন করলে আরও ভালোভাবে কাজ করা যায়। তাহলে মানসিক ক্ষমতা বাড়াতে কেন সেটা আমরা করতে পারি না?’’ সদগুরু (Sadhguru) মানুষের বুদ্ধিমত্তা নিয়ে তুলনা করতে নিষেধ করেন। তিনি বলেন, ‘‘আমি কি এই ব্যক্তির মতো বুদ্ধিমান নাকি ওই ব্যক্তির মতো? এমন ভাবার কিছু নেই। এটা একটা প্রহসন যা সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে। সবাই সবকিছু করতে পারেন। প্রত্যেকে মানুষের মধ্যে সেই ক্ষ্মতা রয়েছে। কে কখন কী করে দেবেন বলা মুশকিল।’’

    গত সোমবার থেকেই চলছে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’

    প্রসঙ্গত, গত সোমবার থেকেই চলছে ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ (Pariksha Pe Charcha 2025) অনুষ্ঠান। আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে দিল্লির একটি নার্সারিতে পড়ুয়াদের সঙ্গে দেখা করেন তিনি। কীভাবে নিজেদের পরীক্ষার চাপ থেকে একেবারে মুক্ত রাখা যায়, ভালো নম্বর পাওয়া যায় সে সংক্রান্ত কিছু টিপস দিতে শোনা যায় প্রধানমন্ত্রীকে। এদিন নির্ধারিত সময় মেনে সকাল ১১টায় প্রধানমন্ত্রী ‘পরীক্ষা পে চর্চা’ নিয়ে আলোচনা শুরু করেন সদগুরু।

  • President Draupadi Murmu: ‘‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নতিতে ভবিষ্যৎ হবে নাটকীয়’’, মন্তব্য রাষ্ট্রপতির

    President Draupadi Murmu: ‘‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উন্নতিতে ভবিষ্যৎ হবে নাটকীয়’’, মন্তব্য রাষ্ট্রপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) ও প্রযুক্তিগত শিক্ষার অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গেই আমাদের ভবিষ্যৎ আরও নাটকীয় হতে চলেছে, এমনটাই জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু (President Draupadi Murmu)। প্রসঙ্গত, রাষ্ট্রপতি মুর্মু বর্তমানে রয়েছে ঝাড়খণ্ড সফরে। সেখানেই তাঁকে এমন মন্তব্য করতে শোনা যায়। নিজের বক্তব্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘‘সময় যত গড়াচ্ছে, ততই পাল্লা দিয়ে উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি। আর সেই প্রযুক্তিতেই ভর করে উন্নত হচ্ছে আমাদের সমাজ।’’ এদিন এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় তিনি আরও জানান, কেন্দ্রের মোদি সরকার উচ্চশিক্ষায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে অন্তর্ভুক্ত করার পদক্ষেপ করছে।

    বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ৭৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান ছিল

    শনিবারই রাঁচির মেসরায় অবস্থিত বিড়লা ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির ৭৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান ছিল। সেখানেই প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু। ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে রাষ্ট্রপতি (President Draupadi Murmu) বলেন, ‘‘কেন্দ্র উচ্চশিক্ষার কথা মাথায় রেখে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছে। এমনকি ২০২৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নিয়ে কোর্সও চালু হয়েছে।’’ নিজের ভাষণে রাষ্ট্রপতি (President Draupadi Murmu) আরও জানান, প্রযুক্তি হাতেকলমে শেখার কারণে বহু সুযোগ তৈরি হচ্ছে আজকের দিনে। সমাজে যে সমস্ত মানুষজন পিছিয়ে রয়েছেন, তাঁদেরও বিষয়টি বোঝানো উচিত বলেই মনে করেন রাষ্ট্রপতি। তিনি আরও জানান, প্রযুক্তি সবার ভালো কাজে ব্যবহার হোক।

    কখনও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাকে উপেক্ষা করা উচিত নয়

    রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Draupadi Murmu) এদিন নিজের ভাষণে বলেন, ‘‘কখনও ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাকে উপেক্ষা করা উচিত নয়।’’ এদিন ঝাড়খণ্ডের ওই অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞান, প্রযুক্তির উপর আয়োজিত একটি প্রদর্শনীর উদ্বোধনও করেন। এই প্রদর্শনীতেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্বলিত নানা জিনিস ছিল। প্রদর্শনীতে ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-সক্ষম রোবট এবং স্ব-চালিত গাড়ি-সহ একাধিক জিনিস ছিল। শুক্রবারই রাষ্ট্রপতি পা রাখেন ঝাড়খণ্ডে। তাঁর সফরকে সামনে রেখে ঝাড়খণ্ডের রাজধানীতে নিরাপত্তা ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে।

  • ICC Champions Trophy: ট্রফির লক্ষ্যে আজ দুবাইয়ের বিমানে চাপলেন রোহিতরা

    ICC Champions Trophy: ট্রফির লক্ষ্যে আজ দুবাইয়ের বিমানে চাপলেন রোহিতরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। শনিবার দুবাইগামী বিমানে উঠছে ভারতীয় দল। ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করবেন রোহিত শর্মা অ্যান্ড কোং। তার আগে দিনচারেক দুবাইয়ের পরিবেশ, পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া এবং প্রস্তুতি সারবেন রোহিত-কোহলিরা। এরপর রয়েছে ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ।

    সরাসরি টুর্নামেন্টে রোহিতরা

    দুবাইয়ে কোন ওয়ার্ম-আপ ম্যাচ খেলবে না ভারত। সরাসরি টুর্নামেন্টে নামবে। গৌতম গম্ভীর, রোহিত শর্মাদের বিশ্বাস, দল খেলার মধ্যে রয়েছে। ইংল্যান্ড সিরিজে প্রস্তুতিও ভালো হয়েছে। সাফল্যের ধারাটা আইসিসি টুর্নামেন্টে বজায় রাখার পালা এবার। অধিনায়ক রোহিত স্বীকার করেছেন, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি কঠিন ফর্ম্যাট। একটা ম্যাচের উনিশ-বিশে যে কোনও সময়ে স্বপ্নভঙ্গ হতে পারে। অথচ সতর্কভাবে প্রতিটি ম্যাচে পদক্ষেপ ফেলায় জোর দিতে হবে। ফোকাস পুরোপুরি বাইশ গজে রাখতে হবে। ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডও ঠিক সেটাই চাইছে। ফলস্বরূপ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে পরিবার-বন্ধুবান্ধব, ব্যক্তিগত সচিব, রাঁধুনি নিয়ে যাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

    পাঁচজন স্পিনার কেন

    অস্ট্রেলিয়া সফরের বিপর্যয়, সাজঘরের পরিবেশ নিয়ে বিতর্কের পর ১০ দফা বিধিনিষেধ আনার সিদ্ধান্ত নেয় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। গত ইংল্যান্ড সিরিজেও যা বলবৎ করা হয়েছিল। আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে যা আরও কড়াকড়ি করা হচ্ছে। বোর্ডের নিয়মের জাঁতাকলে স্বয়ং ভারতীয় দলের হেডকোচ গৌতম গম্ভীরও। অন্যদিকে ইতিমধ্যেই দল নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন। দুবাইতে পাঁচ স্পিনার নিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় দল। স্কোয়াডে রয়েছেন রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, বরুণ চক্রবর্তী এবং ওয়াশিংটন সুন্দর। দল নির্বাচন প্রসঙ্গে নিজের ইউটিউব চ্যানেলে অশ্বিন বলেন, ‘আমি বুঝতে পারছি না কী কারণে দুবাইয়ে পাঁচজন স্পিনার নেওয়া হয়েছে। অথচ যশস্বী জয়সওয়ালকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে। লম্বা সফরের জন্য তিন-চারজন স্পিনার নেওয়া হয়ে থাকে, কিন্তু পাঁচজন স্পিনার দুবাইয়ের জন্য একটু বেশিই মনে হচ্ছে।’ তাঁর প্রশ্ন দুবাইয়ের পিচে অতিরিক্ত স্পিনারের বদলে ব্যাটিংয়ে জোড় দিলে ভালো হত। অতিরিক্ত ব্যাটসম্যান প্রয়োজন ছিল।

  • Jammu Kashmir High Court: ২০,০০০ টাকা জরিমানা! ডিভোর্সি শব্দের ব্যবহার নিয়ে কঠোর মন্তব্য কাশ্মীর হাইকোর্টের

    Jammu Kashmir High Court: ২০,০০০ টাকা জরিমানা! ডিভোর্সি শব্দের ব্যবহার নিয়ে কঠোর মন্তব্য কাশ্মীর হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিভোর্সি কারুর পদবী নয়, তাহলে কেন বিবাহবিচ্ছেদের পর মহিলাদের নামের সঙ্গে বারবার ডিভোর্সি শব্দটি উচ্চারিত হবে, প্রশ্ন তুলল কাশ্মীর হাইকোর্ট। সম্প্রতি একটি শিশুর অভিভাবকত্ব মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে পর্যালোচনা আবেদন খারিজ করে এই মত দেয় কাশ্মীর ও লাদাখ হাইকোর্ট। আদালত ডিভোর্সি শব্দটি আইনগত প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করাকে কঠোরভাবে নিন্দা করেছে এবং এর ব্যবহার বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছে।

    হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    পারভেজ আহমদ খান ও তার প্রাক্তন স্ত্রী আরীবের মধ্যে সন্তানদের অভিভাবকত্ব নিয়ে একটি দীর্ঘকালীন বিতর্ক চলছিল। আরীবই তাদের ছোট ছেলের মূল অভিভাবক, বলে জানিয়েছেন বিচারপতি বিনোদ চট্টোপাধ্যায়। পারভেজ খানকে ২০,০০০ টাকা জরিমানাও করেছে আদালত। পারভেজ খান তার পর্যালোচনা আবেদনপত্রে দাবি করেছিলেন যে, পূর্ববর্তী রায়টি তার আবেদনটির অধিকারিতা সম্পর্কে কোনও সিদ্ধান্ত না নিয়ে সরাসরি মূল বিষয়ে রায় দিয়েছে। তিনি আরও দাবি করেন, তার মামলা শুধুমাত্র আবেদনটির গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে শুনানির জন্য রেখেছিল, কিন্তু মূল বিষয়ের উপর কোনও আলোচনা হয়নি। তবে আদালত এই দাবি খারিজ করে দিয়ে জানায় যে, আবেদনটি শুনানি শেষে ২০২২ সালের ১ জুন রিজার্ভ করা হয়েছিল এবং আদালত ঠিকমতো মূল বিষয়টির উপরই রায় দিয়েছিল। বিচারপতি কৌল তার ৩৩ পৃষ্ঠার রায়ে উল্লেখ করেন, “মামলার মূল বিষয়টি খোলামেলা শুনানি হয়েছিল এবং আদালত অবশ্যই তার সিদ্ধান্তে স্বচ্ছ ছিল।”

    ডিভোর্সি শব্দটা অপমানজনক

    একই সাথে আদালত সাফ জানায়, যে কোনও মামলায় “তালাকপ্রাপ্তা” শব্দ ব্যবহার একটি অত্যন্ত অবমাননাকর আচরণ। আদালত বলেন, “একজন নারীর নামের সঙ্গে তালাকপ্রাপ্তি শব্দ যুক্ত করা যেন তার পদবী বা জাতির অংশ হয়ে দাঁড়ায়—এটি অত্যন্ত দুঃখজনক এবং অসঙ্গতিপূর্ণ। যদি একে সঠিক মনে করা হয়, তবে তালাক দেওয়া পুরুষের নামেও ‘তালাকদাতা’ শব্দ যুক্ত করা উচিত, যা অবশ্যই অশোভন হবে।” এই রায়ের পর আদালত নির্দেশ দেয় যে, কোনও আইনি নথিতে “তালাকপ্রাপ্তা” শব্দ ব্যবহার করা হলে সেই নথি নিবন্ধন বা ডায়রি করা যাবে না।

  • Devendra Fadnavis: লাভ জিহাদ রুখতে আইন আনছে ফড়ণবীশ সরকার, তৈরি হল কমিটি

    Devendra Fadnavis: লাভ জিহাদ রুখতে আইন আনছে ফড়ণবীশ সরকার, তৈরি হল কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল শুক্রবার দেবেন্দ্র ফড়ণবীশের (Devendra Fadnavis) নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র সরকার ৭ সদস্যের একটি বিশেষ কমিটি তৈরি করল। এই কমিটি লাভ জিহাদের (Love Jihad) বিরুদ্ধে আইনের খসড়া তৈরি করবে বলে জানা গিয়েছে। এই কমিটির নেতৃত্বে রয়েছেন মহারাষ্ট্র পুলিশের ডিজি। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মহারাষ্ট্রের ডিজিপি জানিয়েছেন যে ওই প্যানেল আলোচনা করবে মহিলা ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রক, সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রক, আইন মন্ত্রক, সামাজিক ন্যায় বিচার মন্ত্রকের সঙ্গে।

    কী বললেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)

    একইসঙ্গে মহারাষ্ট্রের স্বরাষ্ট্র দফতরের সঙ্গেও আলোচনা চালাবে ওই কমিটি। জানা গিয়েছে, তারপরেই লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে কিরকম আইন আনা যেতে পারে সেরকম খসড়া তৈরি করা হবে। এ নিয়ে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) বলেন, এ ধরনের পরিকল্পনা আমরা আগেই নিয়েছিলাম। বিশেষত সেই ধরনের কেসগুলিতে যেখানে জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণ করানো হয়, লাভ জিহাদের মাধ্যমে। প্রসঙ্গত, ধর্মান্তকরণ করানোর অনেক অভিযোগই সামনে আসে দেশের একাধিক রাজ্যে। এ নিয়ে উত্তরপ্রদেশে সহ অন্যান্য রাজ্যে আইন চালু রয়েছে।

    এমন আইন আসতে পারে আগেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis)

    লাভ জিহাদ রুখতে যে কমিটি তৈরি করা হয়েছে মহারাষ্ট্রে। তারা বর্তমান স্থিতিকে পর্যবেক্ষণ করবে এবং সেই মতোই আইনের খসড়া তৈরি করবে। এই নথি গুলি নিয়ে আলোচনা করা হবে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি ও বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে। এর পাশাপাশি নাগরিক সমাজকেও লাভ জিহাদ এবং জোরপূর্বক ধর্মান্তকরণের বিষয়ে অবগত করানো হবে। ২০২৩ সালেই দেবেন্দ্র ফড়ণবীশ (Devendra Fadnavis) এনিয়ে বলেছিলেন। প্রসঙ্গত, সেসময় তিনি ছিলেন মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রী। সেসময় তিনি বলেছিলেন, যে অনেক ঘটনাই সামনে আসছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে যে মেয়েদের বিয়ে করে তাঁদেরকে ধর্মান্তকরণ করে নেওয়া হয়েছে। তাই চারিদিক থেকে দাবি উঠছে এর বিরুদ্ধে আইন তৈরির জন্য। ২০২৩ সালে তিনি যে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তাতে সিলমোহর পড়ল ২০২৫ সালে।

  • Indian Migrants: আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে দ্বিতীয় বিমান ভারতে আসবে শনিবার

    Indian Migrants: আমেরিকা থেকে অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে দ্বিতীয় বিমান ভারতে আসবে শনিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকা থেকে বেআইনি ভারতীয় অভিবাসীদের (Indian Migrants) নিয়ে দ্বিতীয় বিমানটি শনিবার পাঞ্জাবে অবতরণ করবে। দ্বিতীয় দফায় ১১৯ জন অবৈধ অভিবাসী নিয়ে মার্কিন বিমান অবতরণ করবে পাঞ্জাবের অমৃতসর বিমানবন্দরে৷ এর আগে গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফায় মার্কিন সেনাবাহিনীর সি-১৭ গ্লোবমাস্টার বিমানে অমৃতসর বিমানবন্দরে নামেন ১০৪ জন অবৈধ ভারতীয় অভিবাসী৷ এই অবৈধ অভিবাসীদের মধ্যে গুজরাট ও হরিয়ানার ৩৩ জন এবং পাঞ্জাবের ৩০ জন বাসিন্দা ছিলেন৷

    কখন আসবে বিমান

    সরকারি সূত্রে খবর, শনিবার রাত ১০টা নাগাদ বিমানটি অমৃতসর বিমানবন্দরে অবতরণ করতে পারে ৷ এই ১১৯ জন অবৈধ ভারতীয় অভিবাসীদের (Indian Migrants) মধ্যে ৬৭ জন পঞ্জাবের, ৩৩ জন হরিয়ানার, ৪ জন গুজরাটের, ৩ জন উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি গোয়া, মহারাষ্ট্র ও রাজস্থান থেকে ২ জন করে এবং হিমাচল প্রদেশ ও জম্মু-কাশ্মীর থেকে একজন বাসিন্দা রয়েছেন ৷ এরপর ১৬ ফেব্রুয়ারি তৃতীয় দফায় অবৈধ ভারতীয়দের নিয়ে আরও একটি বিমান আমেরিকা থেকে ভারতে আসবে বলে জানা গিয়েছে ৷ ভালোভাবে বাঁচার জন্য আমেরিকায় গিয়েছিলেন এই অবৈধ অভিবাসীরা ৷ আমেরিকার সীমান্তে তাঁরা প্রশাসনের হাতে ধরা পড়েন এবং তাঁদের স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যায় ৷

    অবৈধ অভিবাসীদের নিয়ে সমস্যা

    এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, বেআইনি ভারতীয় অভিবাসীদের (Indian Migrants) মোট তিন দফায় ফেরত পাঠাতে চলেছে আমেরিকা। প্রথম বিমানটি এসেছে ৫ ফেব্রুয়ারি। ১৫ তারিখ আসার কথা দ্বিতীয় বিমানের। আগের বারের মতো এ বারেও সেটি অমৃতসর বিমানবন্দরেই নামবে। পঞ্জাবের অর্থমন্ত্রী হরপাল চিমা অবশ্য এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। ভারতের বিদেশসচিব বিক্রম মিশ্রি জানিয়েছেন, আমেরিকার প্রশাসন ভারতকে বলেই সব কিছু করছে। আমেরিকায় নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পরে এ পর্যন্ত মোট ৪৮৭ জন ভারতীয়কে বেআইনি অভিবাসী বলে চিহ্নিত করেছে এবং বিতাড়নের নির্দেশিকাও জারি হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আমেরিকা সফরে গিয়ে পরিষ্কার জানিয়েছেন, শুধু ভারত নয়, অবৈধ অভিবাসীদের সমস্যা সারা বিশ্বে ৷ মার্কিন মুলুকে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের ফেরত নেবে ভারত ৷ তিনি আরও জানান, এই অবৈধ অভিবাসীদের অধিকাংশই মানব পাচারের শিকার৷ উন্নত জীবনের স্বপ্ন দেখিয়ে তাঁদের কাছ থেকে বিপুল টাকা নেয় দালালরা৷ এরপর ওই অভিবাসীদের বেআইনি পথে আমেরিকা নিয়ে যাওয়া হয়৷

  • NIA: পাঞ্জাবে হিন্দুত্ববাদী নেতা খুনের ঘটনায় চার্জশিট জমা এনআইয়ের, নাম ২ খালিস্তানি জঙ্গির

    NIA: পাঞ্জাবে হিন্দুত্ববাদী নেতা খুনের ঘটনায় চার্জশিট জমা এনআইয়ের, নাম ২ খালিস্তানি জঙ্গির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল শুক্রবার পাঞ্জাবে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের (VHP) এক নেতার খুনের ঘটনায় চার্জশিট পেশ করল এনআইএ (NIA)। পাঞ্জাবের বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা বিকাশ প্রভাকর ওরফে বিকাশ বাগ্গার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পরিপ্রেক্ষিতে খালিস্তানপন্থী জঙ্গি সংগঠন বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল বা বিকেআইয়ের দুই সন্ত্রাসবাদীর বিরুদ্ধে এই চার্জশিট জমা করা হয়েছে। এই দুই সন্ত্রাসবাদীদের মধ্যে একজনের নাম ধর্মিন্দার কুমার ওরফে কুনাল এবং অপরজন হলেন পলাতক আসামী হরবিন্দর কুমার। এই জঙ্গি বর্তমানে দুবাইয়ে রয়েছেন বলে এনআইএ (NIA) সূত্রে খবর। এই দুজনের বিরুদ্ধেই বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন, ভারতীয় দণ্ডবিধি আইপিসির বিভিন্ন ধারা এবং অস্ত্র আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এক বিবৃতিতে এনআইএ একথা জানিয়েছে।

    ২০২৪ সালের ১৩ এপ্রিলের ঘটনা (NIA)

    জানা গিয়েছে, প্রায় এক বছর আগে ২০২৪ সালে ১৩ এপ্রিল পাঞ্জাবের রূপনগর জেলায় অন্য দিনের মতোই নিজের মিষ্টির দোকানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা বিকাশ প্রভাকর। সেই সময়ে ওই দুই খালিস্থানপন্থী জঙ্গি তাঁকে গুলি করে হত্যা করে। জানা গিয়েছে, বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল নামের এই খালিস্থানপন্থী জঙ্গি সংগঠনের প্রধানের নাম হল ওয়াধাওয়া সিং। তিনি বর্তমানে পাকিস্তানে রয়েছেন। তাঁরই নির্দেশে এই ঘটনা ঘটানো হয় বলে জানিয়েছে এনআইএ (NIA)। অন্যদিকে এই ঘটনায় আরও একজন সন্ত্রাসবাদীর নাম উঠে এসেছে। জানা গিয়েছে, ওই খালিস্তানপন্থী জঙ্গি সংগঠনের নেতার নাম হারজিত সিং ওরফে লাড্ডি। তিনি বর্তমানে জার্মানিতে অবস্থান করছেন।

    ২০২৪ সালের ৯ মে তদন্তভার নেয় এনআইএ (NIA)

    গত বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের ৯ মে পাঞ্জাব পুলিশের কাছ থেকে এই মামলার তদন্তভার নেয় এনআইএ। এরপরে এই চার্জশিট পেশ করা হল গতকাল অর্থাৎ ১৪ ফেব্রুয়ারি। এনআইএ-র তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে লাড্ডি বা হারজিত সিংয়ের কাজ হল এই সংগঠনে জঙ্গি নিয়োগ করা এবং তহবিল সংগ্রহ করা। এর পাশাপাশি অস্ত্র সরবরাহের কাজও তিনি করতেন। জার্মানিতে বসেই লাড্ডি এই কাজগুলো করে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। জানা গিয়েছে, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতা খুনে অভিযুক্ত ধর্মিন্দার কুমার ওরফে কুনাল আদতে উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। এই অভিযুক্ত মধ্যপ্রদেশের একজনের কাছ থেকে অস্ত্র সংগ্রহ করেছিল। এনআইএ এই তদন্তে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিদেশি যোগ এবং এই মামলায় এক অস্ত্র ব্যবসায়ীর ভূমিকাও সামনে এনেছে।

  • Calcutta High Court: পূর্ব বর্ধমানে মোহন ভাগবতের সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: পূর্ব বর্ধমানে মোহন ভাগবতের সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানে আরএসএস (RSS) প্রধান মোহন ভাগবতের সভার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সাই কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত হতে চলা আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের সভায় শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিল উচ্চ আদালত। প্রসঙ্গত আগামীকাল রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ওই সভা রয়েছে। রবিবার স্কুল খোলা থাকবে না। পরীক্ষাও নেই। ঠিক এই কারণে শর্তসাপেক্ষে ওই সভার অনুমতি দিলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তবে বিচারপতি এও নির্দেশ দিয়েছেন, কোনও মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর যাতে সমস্যা না হয়, সেটা দেখার দায়িত্ব মামলাকারীর। এদিন দুটি শর্ত দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। প্রথমত, ৪৫ ডেসিবেলের ওপর আওয়াজ যেন না যায়। দ্বিতীয়ত, সভা চলবে সর্বোচ্চ ৭৫ মিনিট।

    কী বললেন মামলাকারীর আইনজীবী?

    মামলাকারীর আইনজীবী (Calcutta High Court) এদিন বলেন, “সাই কমপ্লেক্সের মাঠ ৫০ বিঘা জমি জুড়ে। ১-২ কিমির মধ্যে কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। তাই কোনও অনুমতি চাওয়ার দরকার নেই। মোহন ভাগবত আসবেন। এসডিও-কে চিঠি দিয়ে জানানো হয়, লাউড স্পিকার ব্যবহার করা হবে। গতকাল জানানো হয়েছে, কোনও সাউন্ড বক্স ব্যবহার করলে সভার অনুমতি বাতিল হবে। অথচ কিছু লিখিত দেওয়া হয়নি। কোনও সাইলেন্স জোন নেই সেখানে। আমরা পরে জানাই, কোনও লাউড স্পিকার ব্যবহার করব না।”

    কী বললেন বিচারপতি?

    এরপরেই বিচারপতি (Calcutta High Court) অমৃতা সিনহা জানতে চান, “কতজন আসবেন ওই সভায়। যেখানে সভা হচ্ছে, সেটা কি মার্ক করা হয়েছে?” তখন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আদালতের একটি নির্দেশের কথা উল্লেখ করেন। যেখানে বলা হয়েছিল, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সময় মাইক ব্যবহার করা যাবে না। মোহন ভাগবতের সভার বিরোধিতা করে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল জানান, দুটি স্কুল আছে ওই চত্বরের দুই কিমির মধ্যে। রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল আরও বলেন, “৪৫টি মাইক ব্যবহার করা হচ্ছে ওই সভায়। শব্দ নিয়ন্ত্রণ করবে কে?” বিচারপতি (Calcutta High Court) অমৃতা সিনহা তখন বলেন, “আমি সেই জন্যই জানতে চাইছি, কত বড় সভা। মাইকে কত ডেসিবল ব্যবহার করা হচ্ছে, সেটা দেখার দায়িত্ব কার? কে প্রয়োগ করবে? দুষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের দেখা উচিত। রেগুলেট করে দিন। যাতে শব্দ সীমার বাইরে না যায়।”

LinkedIn
Share