Tag: Madhyom

Madhyom

  • Heat Wave: রাজ্য জুড়ে রবিবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা! বর্ষা ঢুকছে কবে?

    Heat Wave: রাজ্য জুড়ে রবিবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা! বর্ষা ঢুকছে কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্বস্তির গরমে (Heat Wave) নাজেহাল বঙ্গবাসী। চাতক পাখির মতোই বৃষ্টির অপেক্ষা করছে সারা রাজ্য। বর্ষা আসার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে জানাল হাওয়া অফিস। তবে এখনই রেহাই মিলবে না গরম থেকে, তাও জানিয়ে রেখেছেন আলিপুর আবহাওয়া অফিসের কর্তারা। তাঁরা জানিয়েছেন, রবিবার পর্যন্ত রাজ্যে জারি থাকছে তাপপ্রবাহ। তবে গরম শুষ্ক হবে না। জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাতাসে বেশি হওয়ায় আর্দ্রতাজনিত গরম বাড়বে। এক কথায় ঘাম বেশি হবে। প্রসঙ্গত, জুন মাসের প্রথম সপ্তাহেই বর্ষা ঢোকে কেরলে। তারপর দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু জলীয় বাষ্প নিয়ে বাংলায় প্রবেশ করে। আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু হয়েছে কেরলে।

    কেরলে কবে ঢুকবে বর্ষা?

    আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে কেরল হয়ে ভারতের মূল ভূখণ্ডে বর্ষা ঢুকবে। প্রসঙ্গত, আরব সাগরে তৈরি হওয়া ঘূর্ণিঝড় ‘বিপর্যয়’-এর কারণে বর্ষা ঢুকতে দেরি হয় কেরলে। কারণ দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর জলীয় বাষ্প টেনে নিচ্ছিল এই ঘূর্ণাবর্ত। বর্ষার অনুকূল পরিবেশ তাই তৈরি হচ্ছিল না। তবে ইতিমধ্যেই প্রাক বর্ষার বৃষ্টি শুরু হয়েছে কেরল-সহ দক্ষিণ ভারতের কিছু রাজ্যে এবং উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য অরুণাচল প্রদেশ, মেঘালয় ও অসমে। কেরলে বর্ষা ঢোকার পরে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমি বায়ু উত্তর পূর্ব দিকে ধাবিত হয়, তা ধাক্কা খায় হিমালয়ে। এই কারণে রাজ্যে বর্ষার বৃষ্টি শুরু হয় উত্তরবঙ্গ থেকে। তবে বর্ষা আসতে বেশ খানিকটা দেরি রয়েছে বলেই জানাচ্ছেন হাওয়া অফিসের অধিকর্তা। 

    বঙ্গে আপাতত চলবে তাপপ্রবাহ (Heat Wave)

    দক্ষিণবঙ্গে রবিবার পর্যন্ত তাপপ্রবাহের সতর্কতা রয়েছে। শুক্রবার ও শনিবার পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া এবং হুগলিতে রয়েছে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা। কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরেও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বাতাসে জলীয় বাষ্প থাকায় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি চরমে উঠবে এই জেলাগুলিতে। রবিবারেও দক্ষিণবঙ্গের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে তাপপ্রবাহ থাকবে। উত্তরবঙ্গের মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা থাকবে। জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারের কিছু অংশে তাপপ্রবাহের মতো পরিস্থিতি রয়েছে।

    আরও পড়ুন: কয়লা পাচার মামলায় আজ ইডি দফতরে রুজিরার হাজিরা! যাচ্ছেন কি?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০৮/০৬/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০৮/০৬/২০২৩)

    মেষ

    ১) মহিলারা আজ নিজের ইচ্ছা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। আত্মতুষ্ট হবেন এই রাশির জাতিকারা। 

    ২) বাড়িতে অতিথি ও বন্ধুর আগমনের ফলে জমজমাট পরিবেশ থাকবে। 
     

    বৃষ

    ১)  বৃষ রাশির জাতকদের আজ সতর্ক থাকতে হবে। লোকসান হতে পারে। 

    ২) যে কাজে ভয় পাবেন না, তা করতে গিয়েই লোকসানের শিকার হবেন এই রাশির জাতক। 

    মিথুন

    ১) যাঁরা আপনার সমালোচনা করেন, তাঁরা আপনার ক্ষতি করতে পারেন। সতর্ক থাকুন।

    ২) স্বাস্থ্যে ওঠা-পড়া দেখা দেবে। বিনোদনের সুযোগ পাবেন।

    কর্কট

    ১) সরকারি কাজ আজ সহজে পুরো করতে পারবেন।

    ২) আজ আপনার পরিবারে সুখ-শান্তি থাকবে। 

    সিংহ 

    ১) প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী ধন লাভ করতে পারবেন। 

    ২)  মহিলারা আর্থিক কারণে চিন্তিত থাকবেন। 

    কন্যা

    ১)   কর্মক্ষেত্র থেকে কম প্রত্যাশা থাকবে। পরিশ্রম সার্থক হবে। কম পরিশ্রম করলে লাভ কম পাবেন।

    ২)  আকস্মিক ব্যয় আপনাকে চিন্তিত করে তুলবে।  

    তুলা 

    ১) তুলা রাশির জাতকরা আজ শুভ ফল লাভ করবেন। 

    ২) বেশ কিছুদিন ধরে আটকে থাকা কাজ পূর্ণ হওয়ায় স্বস্তি পাবেন। 

    বৃশ্চিক

    ১)  কারও কথায় কান দেবেন না এবং একাগ্র হয়ে কাজ করে যান। 

    ২) অর্থ ও মান-সম্মান লাভ করতে পারেন।

    ধনু

    ১) মহিলারা পারিবারিক প্রয়োজনীয়তায় ব্যয় করবেন। 

    ২) দিনের মধ্যভাগ পর্যন্ত ব্যবসায়িক পরিস্থিতি ধীরগতির থাকবে, তার পর হঠাই গতি বাড়বে ও আর্থিক পরিস্থিতি ভালো হবে।

    মকর

    ১) চাকরিজীবীরা অলস ব্যবহারের কারণে কর্মক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করবেন।

    ২) পরিজনদের সহযোগিতায় উৎসাহিত হবেন। 

    কুম্ভ

    ১)   স্ত্রী ও পুরুষরা নিজের ব্যক্তিত্বের জোরে সমাজে সম্মান লাভ করতে পারবেন। 

    ২) আর্থিক লাভের একাধিক সুযোগ পাবেন।

    মীন

    ১) মীন রাশির জাতকদের আজকের দিনটি শান্তিতে কাটবে।

    ২) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসিঠাট্টা করে সময় কাটাবেন। 

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Autism: বাচ্চা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত? সময় থাকতে নজর দিন

    Autism: বাচ্চা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত? সময় থাকতে নজর দিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপনার বাচ্চার মধ্যে হঠাৎ কিছু পরিবর্তন নজর করছেন? দেখছেন, তার মধ্যে চঞ্চলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে, তার সমবয়সী বাচ্চার সাথে সে মেলামেশা করছে না, এমনকী কথা বলাও কমে গিয়েছে অনেকটাই। সব সময় যেন সে নিজের অন্য জগতে বিচরণ করছে? হঠাৎ এই ধরনের আচরণ দেখলে বুঝতে হবে, আপনার বাচ্চা অটিজমের (Autism) শিকার হতে পারে। আরও একটি বিষয় ইদানীং লক্ষ্য করা যায়, বর্তমানে বাচ্চারা একটু বেশিই মোবাইলের প্রতি আসক্ত। ফলে তারা এই মোবাইলে যে সব ভিডিও, ছবি দেখছে, সেগুলিকেই বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করছে। তার মস্তিষ্কে তৈরি হচ্ছে এক অন্য জগৎ। সবার সাথে মিলেমিশে থাকতে পারছে না। খেলাধুলো করার ইচ্ছা শেষ হয়ে যাচ্ছে। সারাদিন এই মোবাইলের মধ্যেই বুঁদ হয়ে থাকছে। চিকিৎসকের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এই ধরনের রোগ ভার্চুয়াল অটিজম নামে পরিচিত।

    কী হয় এই অসুখে (Autism)?

    এই অসুখ নিয়ে অনেক গবেষণা করা হচ্ছে এখনও। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এটি এক ধরনের নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার। এর প্রভাবে একটি বাচ্চার ব্যবহারে একগুঁয়েমি, চঞ্চল মনোভাব, কারও সাথে বেশি কথা না বলা, ইন্দ্রিয়গত সমস্যা ইত্যাদি লক্ষ্য করা যায়। অপরদিকে ভার্চুয়াল অটিজমের (Autism) প্রভাবে ঠিক ওই সমস্যাগুলিই থাকে। তার সাথে ছটফটে মনোভাব, কম কথা বলা, চোখে চোখ রেখে কথা না বলা ইত্যাদি থাকে। কিন্তু এর সাথে মোবাইল ফোনের একটি যোগসূত্র গবেষকরা খুঁজে পান। ভার্চুয়াল অটিজমের ক্ষেত্রে মোবাইলের নেশা সব থেকে বেশি প্রভাব ফেলে বাচ্চাদের ওপর।

    আর কী পার্থক্য আছে অটিজম (Autism) আর ভার্চুয়াল অটিজমের মধ্যে?

    সাধারণত, সমস্ত বাচ্চার মধ্যে সামাজিক সচেতনতা বোধ কম-বেশি থাকে। কিন্তু যে সব বাচ্চা অটিজমের (Autism) শিকার, তাদের সামাজিক সচেতনতা বোধ নেই বললেই চলে। তার আশপাশের পরিবেশগত উদ্দীপনা স্বাভাবিক থাকলেও তার প্রভাব কোনও ভাবেই বাচ্চার মধ্যে পড়ে না। অপরদিকে ভার্চুয়াল অটিজমের ক্ষেত্রে সামাজিক সচেতনতা বোধ বাচ্চাদের মধ্যে একটু হলেও বেশি। কিন্তু পরিবেশগত উদ্দীপনা এদের মস্তিষ্কে কোনও প্রভাব ফেলে না। তাই এদেরও অটিজমের শিকার হতে হয়।

    এর (Autism) থেকে মুক্তি পেতে কী করা উচিত?

    যদি আপনি সন্দেহ করেন যে আপনার বাচ্চা এই ভার্চুয়াল অটিজমের (Autism) শিকার, তাহলে দেরি না করে কোনও মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাচ্চার মোবাইল ফোনের ব্যবহার কমিয়ে দিন। তাছাড়াও চিকিৎসকের কাছে অকুপেশনাল থেরাপি ও স্পিচ থেরাপি শুরু করা উচিত। চারপাশের মানুষের সাথে যাতে সহজে মেলামেশা করতে পারে, তার জন্য আপনার বাচ্চাকে অবগত করুন। এতেই আপনার বাচ্চার ইন্দ্রিয়গুলির কার্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটবে খুব তাড়াতাড়ি।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Coromandel Express: গন্তব্য চেন্নাই, হাজার হাতের প্রার্থনা নিয়ে যাত্রা শুরু আপ করমণ্ডল এক্সপ্রেসের

    Coromandel Express: গন্তব্য চেন্নাই, হাজার হাতের প্রার্থনা নিয়ে যাত্রা শুরু আপ করমণ্ডল এক্সপ্রেসের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫ দিন আগে চালক মোহান্তি শালিমার থেকে চাকা গড়িয়েছিলেন করমণ্ডলের (Coromandel Express)। তখনও অবশ্য মোহান্তি জানতেন না বালাসোরে ঠিক কী ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা অপেক্ষা করছে ট্রেনযাত্রীদের জন্য! শুক্রবার সন্ধ্যায় সেই ভয়ানক দুর্ঘটনাকে সামলে উঠে ফের গড়াল করমণ্ডলের চাকা। বুধবার শালিমার স্টেশন থেকে দুপুর ৩টে ২০ মিনিটে ছাড়ল এক্সপ্রেস। প্রায় ১২০ ঘণ্টা পরে প্ল্যাটফর্মের মাইকে পরিচিত রেকর্ডিং বেজে উঠল, ‘‘এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১২৮৪১ আপ করমণ্ডল এক্সপ্রেস ছাড়তে চলেছে।’’ আগের রুট ধরেই ২৭ ঘণ্টার জার্নি শেষে করমণ্ডল পৌঁছবে তার গন্তব্য চেন্নাইতে। অভিশপ্ত বাহানাগা স্টেশন পার হবে ঠিক সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে। ট্রেনের যাত্রীরা দেখবেন সেই মৃত্যুপুরী যা দিনকয়েক আগেও হাহাকার, কান্না, উদ্বেগের সাক্ষী থেকেছে। মায়ের কাছ থেকে ছেলে কেড়েছে, সন্তানের কাছ থেকে কেড়েছে বাবা! বালাসোরের যে ট্রাকে স্পর্ধার সঙ্গে উচ্চগতিতে সাইরেন বাজিয়ে এগিয়ে চলত রেল, সেখানেই সারিবদ্ধ ভাবে সোয়ানো ছিল মৃতদেহগুলি। কেউ যাচ্ছিলেন ডাক্তার দেখাতে, কেউ বা পরিযায়ী শ্রমিকের কাজে। আজ অবশ্য একবারের জন্য হলেও বাহানাগা স্টেশন পেরতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হবেন ট্রেনের চালক থেকে যাত্রী প্রত্যেকেই! সন্ধ্যার আবছা আলোয় যাত্রীরা জানলা দিয়ে খোঁজার চেষ্টা করবেন দুর্ঘটনার চিহ্নগুলিকে। চালকও নিশ্চয় দেখবেন মেইন লাইন ও লুপ লাইনের সংযোগস্থলটি।

    ট্রেন ছাড়ার সময়কার দৃশ্য

    এদিন নির্ধারিত সময়ের ৬ মিনিট পরে যাত্রা শুরু করে করে করমণ্ডল। যাত্রীরা পরস্পরের সঙ্গে শুক্রবার দুর্ঘটনার আলোচনা করতে থাকেন। ট্রেন যখন ছাড়ল কেউ কেউ চাপা উত্তেজনায় তাকালেন জানলার বাইরে। তেমনই এক যাত্রী চেন্নাইয়ের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘কী করব, কাজের জন্য যেতে তো হবেই। ভগবান ভরসা।’’

    ৫১ ঘণ্টা পরে সারাই হয় ট্রাক, চোখে জল রেলমন্ত্রীর

    দুর্ঘটনার ৫১ ঘণ্টা পরে রেললাইন মেরামতের কাজ সম্পূর্ণ হয়। পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হয় মালগাড়ি। ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে থেকে প্রার্থনা করতে থাকেন রেলমন্ত্রী। মালগাড়ির চাকা গড়াতেই চোখে জল আসে অশ্বিনী বৈষ্ণবের। মঙ্গলবার দক্ষিণ-পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক বলেন, ‘‘রেলপথ সারাইয়ের কাজ হয়ে গিয়েছে। আগের রুট ধরেই এগিয়ে যাবে করমণ্ডল এক্সপ্রেস।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: হিসাব না দেওয়াতেই ১০০ দিনের টাকা বন্ধ, রাজ্যে এসে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    Asansol: হিসাব না দেওয়াতেই ১০০ দিনের টাকা বন্ধ, রাজ্যে এসে জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের ন-বছরের উন্নয়নমূলক কাজের খতিয়ান তুলে ধরে এক সাংবাদিক বৈঠক (Asansol) করলেন পঞ্চায়েতের রাষ্ট্রমন্ত্রী কপিল মরেশ্বর পাটিল। বুধবার আসানসোলের এক বেসরকারি হোটেলে তিনি ওই সাংবাদিক বৈঠক করেন। এদিন মন্ত্রী বলেন, বিগত ৯ বছরে মোদিজির নেতৃত্বে আবাস যোজনায় ঘর পেয়েছে সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি উজ্জ্বলা যোজনায় কয়েক লক্ষ গরিব মানুষকে গ্যাসের কানেকশন দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্প রয়েছে। সেই সব প্রকল্পের আওতায় শিক্ষা ক্ষেত্রে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এছাড়াও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পে প্রচুর সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়েছেন। তবে আবাস যোজনায় কেন্দ্র সরকারের বিরুদ্ধে বাংলাকে বঞ্চনার অভিযোগকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তিনি। এছাড়া ১০০ দিনের কাজের ক্ষেত্রেও তিনি বলেন, হিসাব না দেওয়ার কারণেই ১০০ দিনের কাজের টাকা বাকি রয়েছে।

    পরিদর্শন করলেন ইএসআই হাসপাতাল (Asansol)

    ন বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে যে সব উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, সেই উপলক্ষে আজ আসানসোলে (Asansol) এসেছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। প্রথমে তিনি একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। পরে আসানসোলের ইএসআই হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। এছাড়া ছিলেন সাংসদ সৌমিত্র খাঁ, জেলা সভাপতি দিলীপ দে। এখানে যে হসপিটাল বিল্ডিং তৈরির পর পড়ে আছে, সেটা তিনি পরিদর্শন করেন। এখানে ৩৮ একর জায়গা পড়ে আছে। সেই জায়গাতে জেলার একটি মেডিক্যাল কলেজ বাড়ানোর জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছে প্রস্তাব দেবেন বলে জানান। এছাড়া এখানে আরও ৫০ বেড বাড়িয়ে ৩২ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছিল। কিন্তু কেন ২৬ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে, কেন এই কাজ পড়ে রয়েছে, সে ব্যাপারে তিনি খোঁজখবর নেন। ভুপেন্দ্র কুমারজির সঙ্গে কথা বলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কাজ শুরু করার চেষ্টা করা হবে বলে তিনি আশ্বাস দেন।

    কী বললেন আসানসোল পুর নিগমের চেয়ারম্যান (Asansol)?

    অপরদিকে সাংবাদিক বৈঠকে করা মন্তব্যকে কটাক্ষ করেছেন আসানসোল (Asansol) পুর নিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায়। পাল্টা তাঁর অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির নেতৃত্বে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের জন্য পুরস্কার পাচ্ছে রাজ্য সরকার। বর্তমান কেন্দ্রের সরকার কর্মসংস্থানের জন্য কোনও বড় প্রজেক্ট তৈরি করতে পারেনি। উল্টে কয়েকটি বেসরকারি সংস্থাকে বিভিন্ন ভাবে সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: শুধুই কি গয়না কিনেছেন? অনুব্রতর দেহরক্ষীর সম্পত্তিতে বিস্মিত বিচারক

    Anubrata Mondal: শুধুই কি গয়না কিনেছেন? অনুব্রতর দেহরক্ষীর সম্পত্তিতে বিস্মিত বিচারক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে ভার্চুয়াল শুনানিতে অংশ নিলেন গরু পাচার কাণ্ডে অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ও তাঁর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। বুধবার আদালতে মূলত সায়গল হোসেনের সোনা-রূপোর গয়না সংক্রান্ত বিষয়েই শুনানি হয়।

    স্ত্রীর বেতনের টাকাতেই গয়না, দাবি সায়গলের আইনজীবীর

    সায়গল ও তাঁর পরিবারের কাছ থেকে যে সোনার গয়না বাজেয়াপ্ত করেছিল সিবিআই, তার মূল্য ৩৬ লক্ষ ৬৭ হাজার ৭০৯ টাকা। সায়গলের (Anubrata Mondal) বাজেয়াপ্ত হওয়া গয়নার মূল্য সাড়ে ৩৬ লক্ষের বেশি, একথা তাঁকে বলেন বিচারক। এই প্রসঙ্গে সায়গলের আইনজীবী আদালতে বলেন, সায়গলের স্ত্রী ২০১৪ সালে টেট পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষিকার চাকরি পান। ওই বেতন থেকেই তিনি সোনার গয়না কিনেছেন। তখন বিচারক জিজ্ঞাসা করেন, এই কয়েক বছরে কি সে ৩৬ লক্ষের বেশি বেতন পেয়েছে? বিচারক এও বলেন, খাওয়া দাওয়া বা অন্যান্য খরচ না করে কেবল গয়নাই কিনেছেন? যদিও পুরনো সোনা ও রূপোর গয়না ফেরত দেওয়ার আদেশ দেন বিচারক রাজেশ চক্রবর্ত্তী। যার আনুমানিক বাজার মূল্য ৯০ হাজার টাকা।

    জামিন চাইলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)

    অন্যদিকে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) আইনজীবী আদালতে জামিনের জন্য আবেদন করেননি। কিন্তু ভার্চুয়াল শুনানিতে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী অনুব্রতর শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন। তখন অনুব্রত বলেন, আমি হাত-পায়ে ব্যালেন্স পাচ্ছি না। হাতে পায়ে যন্ত্রণা। শরীরের অবস্থা খুব খারাপ। হাই সুগার, এমনকী আমার ৯ মাস হয়ে গেল। আমাকে জামিন দিন। উত্তরে বিচারক বলেন, আপনার কেস তো উচ্চ আদালতে আছে। সেখানে আপনার আইনজীবীকে জামিনের জন্য আবেদন করতে বলুন। তারপর এখানে আবেদন করুন। যদিও আদালতে অনুব্রত এবং সায়গলের জামিনের জন্য কোনও আইনজীবী আবেদন করেননি। যেহেতু জামিনের জন্য আবেদন করেননি, সেই কারণে সিবিআইয়ের আইনজীবীর পক্ষ থেকে কোনও বিরোধিতা করা হয়নি। অবশেষে দুই পক্ষের শুনানি শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী অনুব্রত মণ্ডল এবং সায়গল হোসেনের পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন ৩০ শে জুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Heat Wave: গরমে বাড়ছে ত্বকের সমস্যা, সান বার্ন থেকে বাঁচবেন কীভাবে?

    Heat Wave: গরমে বাড়ছে ত্বকের সমস্যা, সান বার্ন থেকে বাঁচবেন কীভাবে?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ চড়ছে (Heat Wave)! গরমে নাজেহাল বঙ্গবাসী। আর তার জেরেই বাড়ছে সান বার্নের মতো একাধিক সমস্যা। বিশেষত শিশুদের ত্বকের নানা সমস্যা অনেক সময়ই চিন্তায় ফেলে দিচ্ছে।

    গরমে (Heat Wave) কী ধরনের সমস্যা হচ্ছে? 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এই গরমে (Heat Wave) সান বার্নের সমস্যা সব চেয়ে বেশি দেখা যাচ্ছে। শরীরের অনাবৃত অংশে সূর্যের তাপে লাল দাগ হয়ে যাচ্ছে। গোল আকারের লাল দাগের সঙ্গে চুলকানি ও জ্বালা অনুভব করছেন অনেকেই। Rash থেকেই তৈরি হচ্ছে ত্বকের নানান সমস্যা। তবে অতিরিক্ত ঘামের জেরে শিশুদের নানান ত্বকের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। চুলকানি, জ্বালা, Rash এর মতো একধিক ত্বকের সমস্যা হচ্ছে।

    গরমে (Heat Wave) কীভাবে সুস্থ রাখবেন ত্বক? 

    গরমে যেমন শরীর সুস্থ রাখতে বাড়তি যত্ন নিতে হয়, সেইভাবে ত্বকের জন্যও আলাদা যত্নের প্রয়োজন। এমনই জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, বাড়ির বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই সান স্ক্রিন মাখতে হবে। রোদ থেকে ত্বককে সুরক্ষিত করতে সান স্ক্রিন সাহায্য করবে। গরমে বাইরে থেকে ফেরার পরে অবশ্যই স্নান করা আবশ্যক। কারণ, বাইরে ঘামের জেরে নানান ব্যাকটেরিয়া ত্বকে বাসা বাঁধে। স্নান করলে সেই ব্যাকটেরিয়া শরীর থেকে দূর হয়। ত্বক ঠান্ডা থাকে। সান বার্নের মতো সমস্যা দূর হয়। পাশপাশি Rash এর ঝুঁকি ও কমে। তবে, শুধু বাইরে থেকে ফিরে নয়। বরং, বাড়িতে থেকেও যদি অতিরিক্ত ঘাম (Heat Wave) হয়, তাহলে একাধিকবার স্নান করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। শিশুদের ক্ষেত্রে অবশ্য বারবার স্নান করানো সম্ভব না হলে, অতিরিক্ত ঘাম হলে পোশাক পরিবর্তন করানোর পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। যাতে কোনও ভাবেই ঘাম থেকে ব্যাকটেরিয়া ত্বকে বাসা বাঁধতে না পারে, সে দিকে নজর রাখতে হবে বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।

    খাবারে কীভাবে নজর দেবেন?

    স্নানের পাশাপাশি ত্বক ভালো রাখতে আরও কয়েকটি জিনিসে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। যেমন, শশা ও টক দই-এই দুই ঘরোয়া খাবারের উপর তাঁরা বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন। নিয়মিত শশা ও টক দই খেলে যেমন লিভার সুস্থ থাকবে, তেমনি ভালো থাকবে ত্বক। শশায় জলীয় উপাদান রয়েছে। ফলে, দেহে জলের ভারসাম্য বজায় রাখতে শশা খুব উপকরী। আর শরীরে জলের ভারসাম্য বজায় থাকলে ত্বক ভালো থাকে। এই গরমে (Heat Wave) রোদের জন্য অতিরিক্ত সান ট্যান পড়ে গেলে টমেটোর ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। তারা জানাচ্ছে, টমেটো পেস্ট করে মাখলে ত্বকের সান ট্যান খুব সহজেই উঠে যায়। তবে, ত্বক পরিষ্কার রাখাকেই সবচেয়ে গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ ত্বক পরিষ্কার থাকলে Rashহওয়ার ঝুঁকি কমবে। তাই নিয়মিত মুখ ও ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। গরমে একাধিকবার তা করার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: ট্রেনের ফ্যান থেকে ঝুলছে লাশ! ভাবলে এখনও শিউরে উঠছেন রীতিশঙ্কর

    Train Accident: ট্রেনের ফ্যান থেকে ঝুলছে লাশ! ভাবলে এখনও শিউরে উঠছেন রীতিশঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হাতল ভেঙে পাঁজরে ঢুকে যাওয়া যাত্রীর আর্তনাদের মাঝে বেঁচে থাকার জন্য হাহাকার। কোনওক্রমে রক্ষা পাওয়া তাঁদের এসি কামরা ভেঙেচুরে তছনছ। সন্ধ্যা সাতটা থেকে রাত তিনটে পর্যন্ত রেল লাইনের ধারে গাছ তলায় তাঁরা আশ্রয় নিয়েছিলেন। সে সময় ট্রেনের টিটিই, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার লোকজন, উদ্ধারকারী দল অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে জল, শুকনো খাবার, ওষুধ দিয়ে তাঁদের মনোবল ধরে রেখেছিলেন। স্থানীয় মানুষজন সব সময় তাঁদের সাহস দিয়েছেন, নিশ্চিন্তে বাড়ি ফিরিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত সকলের চেষ্টায় ৩ জুন দুপুরে তাঁরা হাওড়া পৌঁছান। তারপর রূপনারায়ণপুরের ফ্ল্যাটে রীতিশঙ্কর রায় এবং চিত্তরঞ্জনের রেল কোয়ার্টার্সে মণীশ কুমার, রাকেশকুমার রঞ্জন এবং সঞ্জয় পাল ফিরে আসেন। মৃত্যুকে ছুঁয়ে দেখার সেই অভিজ্ঞতার (Train Accident) কথা বলতে গিয়ে এখনও কেঁপে উঠছেন, বার বার কান্নায় ভেঙে পড়ছেন তাঁরা।

    কী অভিজ্ঞতার (Train Accident) কথা তাঁরা শোনালেন তাঁরা?

    এই চারজনেরই একজন হলেন রীতিশঙ্কর রায়। তিনি বলেন, আমরা চারজন মিলে গিয়েছিলাম চিকিৎসার জন্য। যখন ঘটনাটা (Train Accident) ঘটল, তখন যে আমরা গাড়ি থেকে নামব, পাদানিতে পা দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না। ভয়ে আমাদের হাত-পা কাঁপছিল। ধোঁয়ায় চারদিক ভরে গিয়েছিল। শ্বাস প্রশ্বাসেও কষ্ট হচ্ছিল। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব রেলের আধিকারিকরা এসে আমাদের নিচে নামিয়েছে। তারপর আমাদের খাবার-দাবার জল এইসব দিয়েছে। আমাদের মনের মধ্যে এমনই ভয়ের সৃষ্টি হয়েছে, যে বলার নয়। আমরা মিথিলা এক্সপ্রেস-এ ফিরেছি। কিন্তু সব সময়ই মনে হচ্ছে, এই বুঝি কোনও ট্রেন এসে মেরে দিল। আগামী দিনে কি ট্রেনে আর চাপবেন? উত্তরে তিনি বলেন, ট্রেনে তো যেতেই হবে। কিন্তু এই ধরনের ঘটনা (Train Accident) যাতে ভবিষ্যতে আর না ঘটে, সে ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা দরকার। কারণ, এ এক ভয়াবহ অভিজ্ঞতা। এমনও দেখেছি, ট্রেনের যে ফ্যান, তাতে লাশ ঝুলছে। চট করে স্মৃতি থেকে এসব সরবে না।

    অন্যদিকে, বুধবার সালানপুর ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে রীতিশঙ্কর রায়ের আবাসনে গিয়ে ফুলের তোড়া ও মিষ্টির প্যাকেট দিয়ে শুভেচ্ছা জানান জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আরমান সহ অন্যান্যরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • PM Modi: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    PM Modi: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনা পরিস্থিতির পর সারা বিশ্ব জুড়েই বিভিন্ন দেশে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। এই আবহে ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ড ঘোষণা করেছে, ভারতের অর্থনীতি সারা বিশ্বের মধ্যে অত্যন্ত গতিশীল। ইন্টারন্যাশনাল মনিটারি ফান্ডের এই ঘোষণা আসলে ৯ বছরের মোদি সরকারের (PM Modi) আমলে দেশের আর্থিক উন্নতিতে সিলমোহর দিল বলে মনে করছে আন্তর্জাতিক মহলের একাংশ। জিএসটি চালু হওয়ার পর বিগত বছরগুলিতে দেখা গেছে, বিপুল পরিমাণে সেখান থেকে লাভ হয়েছে সরকারের। রেকর্ড পরিমাণে রফতানি বেড়েছে গত ৯ বছরে। এই কারণগুলির জন্যই করোনা কালে বিশ্বের অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিলেও ভারতে তা প্রভাব ফেলতে পারেনি বলেই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এই কাজ সম্পূর্ণভাবে সম্ভব হয়েছে ২০১৪ সাল থেকে মোদি সরকারের শক্তিশালী অর্থনৈতিক নীতির জন্য, পরিকাঠামোগত সংস্কারের জন্য।

    ভারতের অর্থনীতিকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং দেশের মধ্যে উৎপাদন বাড়াতে মোদি সরকার বিভিন্ন প্রকল্প নিয়েছে। আত্মনির্ভর ভারতের লক্ষ্যে এই প্রকল্পগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল মেক-ইন-ইন্ডিয়া। এই ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতি দেখা গিয়েছে বিগত ৯ বছরে। বিগত বছরগুলিতে কয়েক লাখ যুবকের কর্মসংস্থানও হয়েছে এই স্কিমগুলির দৌলতে। বিশ্বের অর্থনীতিতে ভারত হল এখন মোবাইল তৈরির একটি গুরুত্বপূর্ণ হাব। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪-১৫ সালে যেখানে মোবাইল তৈরি হত দেশে ৬ কোটি, সেখানে ২০২১-২২ সালে তার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩১ কোটি। বিশ্বের মধ্যে ভারতবর্ষকে এখন বিনিয়োগ করার জন্য বেছে নিচ্ছেন শিল্পপতিরা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi)  নেতৃত্ব এবং তাঁর স্পষ্ট অর্থনৈতিক নীতির কারণেই এগুলি সম্ভব হচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষে এফডিআই এসেছে ভারতে ৮,৩০০ কোটি টাকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই নীতির ফলে ভারতের রফতানি অনেকটাই বাড়বে বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতের রফতানি ৪২ লক্ষ কোটি টাকায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রতে এই বিপুল সংস্কার এবং উন্নয়নের প্রভাব ভারতবর্ষের জনসাধারণের মধ্যেও দেখা যাচ্ছে এবং তাঁরা পূর্বের চেয়ে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দের জীবনযাপন করতে পারছেন। তাঁদের পরিবারের সন্তানরা ভালো মানের শিক্ষা পাচ্ছেন।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে গত ৯ বছরের উন্নয়ন

    ১) ইন্টারন্যাশনাল মনিটরি ফান্ড ঘোষণা করেছে, অর্থনীতিতে দ্রুত এগিয়ে চলা দেশগুলির মধ্য়ে ভারত অন্যতম।

    ২) করোনাকালীন সময়ে ২৭.১ লক্ষ কোটি টাকার আত্মনির্ভর ভারতের প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে।

    ৩) প্রতি মাসেই জিএসটি সংগ্রহ রেকর্ড স্পর্শ করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩ এর এপ্রিলে জিএসটি সংগ্রহ হয়েছে ১.৮৭ লক্ষ কোটি টাকা।

    ৪) ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বিদেশে রফতানি হয়েছে ৭৭ হাজার কোটি টাকার সামগ্রী এবং অন্যান্য জিনিসপত্র।

    ৫) আগামী পাঁচ বছরে ষাট লাখ কর্মসংস্থান তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে।

    ৬) বিদেশে ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র রফতানি ৫০ শতাংশ বেড়েছে এবং ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে তা ২,৩০০ কোটি টাকা স্পর্শ করেছে।

    ৭) ৬.৬০ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ উদ্ধার করা গেছে।

    ৮) ২০২১-২২ অর্থবর্ষে ভারতে এফডিআই এসেছে ৮,৪০০ কোটি টাকার।

    ৯) জাতীয় সড়কের মোট দৈর্ঘ্য ২০১৪ সালে ছিল ৯১ হাজার ২৮৭ কিমি। সেখানে ২০২২-২৩ সালে তা দাঁড়িয়েছে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার ১৫৫ কিমি।

     

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

    আরও পড়ুন: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থী বাছাইয়েও তৃণমূল নেতার সামনে দিতে হচ্ছে ভোট!

    TMC: পঞ্চায়েত ভোটের প্রার্থী বাছাইয়েও তৃণমূল নেতার সামনে দিতে হচ্ছে ভোট!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার হুগলি জেলার আরামবাগ। তৃণমূলের (TMC) ভোটগ্রহণ কর্মসূচিতে কারচুপির অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য। একাধিক জেলার কর্মসূচিতে এরকম গণ্ডগোলের উদাহরণ লক্ষ্য করা গিয়েছে আগেই, যা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিরোধীরা। এবার আরামবাগে নবজোয়ার কর্মসূচির ভোটাভুটি নিয়ে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ। আরামবাগের কালিপুর স্পোর্টস কমপ্লেক্স মাঠে অভিষেকের অধিবেশন শুরু করার আগেই ভোটাভুটি শুরু হয়। কিন্তু এই ভোটাভুটিতেও কারচুপির অভিযোগ ওঠে।

    ভোটাভুটি নিয়ে কী অভিযোগ (TMC)?

    অভিযোগ, ভোট চলাকালীন আরামবাগের হরিণখোলা এক নম্বর অঞ্চলের সভাপতি (TMC) পার্থ হাজারি ভোট বাক্সের কাছে দাঁড়িয়ে থাকেন এবং তাঁর সামনে ভোট দিতে হচ্ছে তৃণমূ্লের নেতা-কর্মীদের। আরও অভিযোগ, জেরক্স করে এনে ভোটার স্লিপ ভোট বাক্সে দেওয়া হচ্ছে। এরপর আই প্যাকের লোকেরা তা জানতে পেরে প্রাথমিকভাবে হরিণখোলা এক নম্বর অঞ্চলের যে তাঁবুতে ভোট হচ্ছিল, তা বন্ধ করে দেন।

    কী বললেন কুণাল ঘোষ (TMC)?

    এই বিষয়ে তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, “এটা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা।” যদি কোথাও এই রকম ঘটনা ঘটে, সেখানে পুনরায় ভোট করা হচ্ছে। তিনি আরও জানান, গোটা রাজ্য জুড়ে তৃণমূল কংগ্রেসের এত বড় একটা কর্মকাণ্ড চলছে। একটা দলের (TMC) প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য এরকম ভোটগ্রহণ কর্মসূচি প্রথম। সেখানে এক-আধটা জায়গায় এরকম বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা ঘটতেই পারে। এতে আসল বিষয়টিতে কোনও অসুবিধা হবে না। কুণাল যাই বলুন, এই রকম কারচুপি করে ভোট হওয়ায় ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায় তৃণমূল মহলে। যদিও যে তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে কারচুপির অভিযোগ উঠছে, সেই পার্থ হাজারি বলেন, সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ।

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রার্থী বাছাইয়ের (TMC) জন্যই চলছে ভোটগ্রহণ

    উল্লেখ্য, মঙ্গলবার হুগলি জেলায় দ্বিতীয় দিনের নবজোয়ার কর্মসূচিতে একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (TMC)। মঙ্গলবার দুপুরে তারকেশ্বর মন্দিরে যান অভিষেক। সেখানে পুজো দেন। এরপর যান রাধানগর রামমোহন রায় মেমোরিয়ালে। সেখান থেকে কামারপুকুরে শ্রী রামকৃষ্ণের বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। সেখান থেকে রাতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় যান আরামবাগের কালীপুর মাঠে। প্রসঙ্গত, গত মে মাস থেকে নবজোয়ার কর্মসূচি শুরু করেছেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। জেলায় জেলায় জন সংযোগ যাত্রা শুরু করেছেন তিনি। এর মাঝেই পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রার্থী বাছাইয়ের জন্য চলছে ভোটগ্রহণ কর্মসূচি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share