Tag: Madhyom

Madhyom

  • Hooghly: মৃত্যুর মুখ থেকে বাড়ি ফিরলেন পাহাড় জয়ী কন্যা পিয়ালি বসাক

    Hooghly: মৃত্যুর মুখ থেকে বাড়ি ফিরলেন পাহাড় জয়ী কন্যা পিয়ালি বসাক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুপায়ের চার আঙুলে ফ্রস্ট বাইটের চুমু। গিয়েছিলেন মাকালু পর্বত জয় করতে। জয় করেও ছিলেন। কিন্তু বিপত্তি বাঁধে মাকালু থেকে নামার সময়। পথে প্রচন্ড তুষার ঝড়ের কবলে পড়ে যান পিয়ালি। কঠিন পরিস্থিকে জয় করে অবশেষে বাড়িতে (Hooghly) ফিরলেন পিয়ালি বসাক ।

    বাড়িতে (Hooghly) কীভাবে ফিরলেন?

    এবারে গত ৯ মার্চ অন্নপূর্ণা এবং মাকালু শৃঙ্গ জয় করার লক্ষ্যে চন্দননগরের (Hooghly) বাড়ি থেকে রওনা হন পিয়ালি। ১৭ এপ্রিল বিশ্বের দশম উচ্চতম শৃঙ্গ অন্নপূর্ণা জয় করেছিলেন। তাঁর কথায় প্রায় মাইনাস পঞ্চাশ ডিগ্রি ঠান্ডা ওইখানে। তারমধ্যে প্রচন্ড তুষার ঝড়ে, তাঁর চোখে বরফ কুচির ঝাপটা লাগায় স্নো ব্লাইন্ড নেস হয়ে যায়। কিছু দেখতে পাচ্ছিলেন না। আটকে পড়েন তিনি। তাঁর সঙ্গী সাথীরা নেমে গেলেও খাড়াই বরফ পাহাড়ে দুটি পা খাঁজে আটকে, প্রায় ২২ ঘন্টা না ঘুমিয়ে টানা দাঁড়িয়ে থাকেন পিয়ালি। অবশেষে এক রাশিয়ান পর্বতারোহিনী মাকালু থেকে নামার পথে, তাঁকে ওই অবস্থায় দেখতে পেয়ে স্যাটেলাইট ফোনে নেপালে পাইওনিয়ার সংস্থায় খবর দেন। পরদিন সকালে শেরপারা গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে ক্যাম্পে নিয়ে আসেন। সেখান থেকে চপারে করে পিয়ালি নামিয়ে কাটমান্ডু হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ততক্ষণে তাঁর দুপায়ের আঙুলেই ফ্রস্ট বাইট ধরে নিয়েছে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা করিয়ে অবশেষে শনিবার সন্ধ্যায় পিয়ালি চন্দননগরের (Hooghly) বাড়িতে পৌঁছন।

    কতটা কঠিন ছিল যাত্রা!

    নেপালের সংস্থা পাইওনিয়ার অ্যাডভেঞ্চার সূত্রে জানা যায়, এই মাকালু শৃঙ্গ জয় মোটেই সহজ ব্যাপার নয়। এই পর্বতের চার পাশে ধারালো জায়গা উলম্বভাবে প্রায় ২৭৭৬৫ ফুট শিখরের দিকে আরোহণ করে, যা অভিজ্ঞ পর্বতারোহী ছাড়া আরোহণ করা অসম্ভব।পিয়ালির বাড়িতে (Hooghly) ফেরা খুব কঠিন ছিল এই যাত্রায়।

    পিয়ালীর সাফল্য

    স্বাভাবিক ভাবেই ভীষণ ক্লান্ত বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল তাঁকে। যদিও মানসিক ভাবে ভেঙে পড়লেও এখন তিনি চাঙ্গা। পিয়ালি (Hooghly) জানিয়েছেন, পা সারলে আবার যাবেন সামিটে। এভারেস্ট জয়ী পিয়ালি গত ১৭ মে তারিখে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম পর্বত শৃঙ্গ মাকালু জয় করেন। মাকালুকে বিশ্বের সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং পর্বত আরোহণ বলে মনে করা হয়। এই নিয়ে ৬ টি আটহাজারী শৃঙ্গ জয় করেছেন পিয়ালি। কয়েক বছরের মধ্যে এভারেস্ট, লোৎসে, মানাসুলু, ধৌলাগিরি এবং অন্নপূর্ণা জয় করেছেন তিনি। এর আগেও একবার মাকালু অভিযানে যেতে গিয়ে অসুস্থ বাবার জন্য মাকালু অভিযান স্থগিত রেখে বাড়ি ফিরে এসেছিলেন পিয়ালি। এদিনপিয়ালির বাড়িতে গেলে দেখা যায় আত্মীয়স্বজনরা তাঁকে পেয়ে খুব খুশি। বাড়ির মেয়ে ফিরে এসেছেন দীর্ঘদিন বাদে। আপাতত ৬ মাস বিশ্রামের নিদান দিয়েছেন চিকিৎসক। ইতিমধ্যেই মা স্বপ্না বসাক মেয়ের শুশ্রূষাতে তৎপর। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনায় মুর্শিদাবাদে মৃত ১, নিখোঁজ ২ এবং আহত ২

    Train Accident: বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনায় মুর্শিদাবাদে মৃত ১, নিখোঁজ ২ এবং আহত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালেশ্বরের রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) সাগরদিঘির ১ বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। সেই সঙ্গে জেলায় আরও ২ শ্রমিক নিখোঁজ এবং আহত আরও ২ জন পরিযায়ী শ্রমিক। রাজ্যে কাজ নেই, তাই বাইরের রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন পরিবার। এলাকায় শোকের ছায়া।

    দুর্ঘটনায় (Train Accident) সাগরদিঘি থেকে এক ব্যক্তির মৃত্যু   

    পরিযায়ী শ্রমিক কাজের উদ্দেশ্যে ওড়িশা যাচ্ছিল মুর্শিদাবাদ থেকে। মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘী থানার অন্তর্গত মাদারডাঙ্গার নিমগাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন মুনসি টুডু। ওড়িশা যাবার পথেই বালেশ্বর রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) মৃত্যু হয় ওই ব্যক্তির। পরিবারের পক্ষে মুনসি টুডুর দাদা রাজেশ হেম্ব্রম জানান, আমাদের পরিবার অভাবের সংসার, অন্য রাজ্যে কাজ করেই আমাদের সংসার চলে, আর্থিক অবস্থা তেমন নেই। তিনি আরও বলেন, প্রশাসন যদি ভাইয়ের মৃতদেহকে বাড়িতে পাঠানোর ব্যবস্থা করে, তাহলে খুব উপকার হয়। মৃত্যুকে ঘিরে রীতিমতো নেমে এসেছে শোকের ছায়া গোটা পরিবার জুড়ে। 

    সাগরদিঘিতে আহত ২ ও নিখোঁজ ১

    মৃত মুনসি টুডুর গ্রামের আরেক পরিযায়ী শ্রমিক শম্ভুলাল কিসকু গুরুতর আহত অবস্থায় ওড়িশায় চিকিৎসাধীন রয়েছেন। উল্লেখ্য সাগরদিঘী এলাকার নিমগাছিয়া গ্রামের বাসিন্দা সিলবানিস টুড নামে আরেক ব্যাক্তির কোনও খোঁজ মেলেনি বলে জানা গেছে। করমণ্ডল এক্সপ্রেস ট্রেনে থাকলেও এখনও পর্যন্ত তাঁর কোনও সন্ধান পায়ননি পরিবার। আবার সাগরদিঘির পাটেল ডাঙ্গা অঞ্চলের গৌরীপুরের আরও এক পরিযায়ী শ্রমিক আহত হয়েছেন দুর্ঘটনায়। তাঁর নাম আতাউর রহমান, বয়স ৪১। ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনায় (Train Accident) কামরা উল্টে গেলে সিটের রডে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে আহত হয়েছেন আতাউর রহমান। সাগরদিঘীতে খবর পৌঁছতেই এলাকায় দুশ্চিন্তার ছায়া।

    সালার থেকে নিখোঁজ ১ পরিযায়ী শ্রমিক

    সংসারের অভাবেই করমণ্ডল এক্সপ্রেসে চেপে অন্য রাজ্যে পাড়ি দিতে চেয়েছিলেন বলে জানা গেছে। পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতে মুর্শিদাবাদের সালারের তালিপুরের ৫ শ্রমিকের একটি দল চেন্নাইয়ে যাওয়ার মাঝ পথেই রেল দুর্ঘটনা (Train Accident) শিকার হয়ে বাড়ি ফিরছে চারজন শ্রমিক, তবে ঘটনায় একজন শ্রমিকের এখনো পর্যন্ত কোনও খোঁজ না মেলায় গভীর দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন পরিবার। কান্দি মহকুমার সালার থানার তালিবপুর সুন্দরপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন রেজাইল দফাদার। তিনি এই দুর্ঘটনায় নিখোঁজ বলে জানা গিয়েছে। তিনি মূলত নির্মাণ কাজে যোগ দেওয়ার উদ্দেশ্যেই সালার থেকে চেন্নাই যাচ্ছিলেন। পরিবারের পক্ষে তাঁর স্ত্রী জানিয়েছেন, স্বামী যেন ঠিকাঠাক ভাবে বাড়িতে ফেরেন এই আশাই রাখছি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: বালাসোরে উদ্ধারকাজে অনন্য নজির সঙ্ঘের! দুর্ঘটনার রাতেই ৩০০ ইউনিট রক্তদান 

    RSS: বালাসোরে উদ্ধারকাজে অনন্য নজির সঙ্ঘের! দুর্ঘটনার রাতেই ৩০০ ইউনিট রক্তদান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিপর্যয় যেমনই হোক, সেবাকাজে সবার আগে ঝাঁপিয়ে পড়ে সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা (RSS)। বালাসোরে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনাতেও দেখা গেল একই চিত্র। শুক্রবার রাতে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনার পরে স্থানীয়দের সঙ্গেই উদ্ধারকাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা। জখমদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার কাজ অতি দ্রুত শুরু করেন তাঁরা। এনডিআরএফ, সেনা, স্থানীয়দের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ চলতে থাকে। দুর্ঘটনাগ্রস্ত বগিগুলি থেকে আহতদের উদ্ধার, তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি, পোশাক বিতরণ, খাদ্য সামগ্রী দেওয়ার কাজ করতে থাকেন সঙ্ঘের কার্যকর্তারা। জানা গেছে, দুর্ঘটনার দিন রাতেই ৩০০ ইউনিটের বেশি রক্তদান করেন সঙ্ঘের স্বয়ংসেবকরা।

    শনিবার অবধি ৬০০ ইউনিট রক্তদান সঙ্ঘের

    শেষ খবর পাওয়া অবধি শনিবার পর্যন্ত মোট ৬০০ ইউনিট রক্তদান করেছেন সঙ্ঘের কার্যকর্তারা। বালাসোরের এক সঙ্ঘ আধিকারিকের কথায়, ‘‘দুর্ঘটনার রাতে, অ্যাম্বুলেন্স পর্যাপ্ত ছিলনা, আমাদের কার্যকর্তারা অটো, মোটরবাইকে বসিয়ে জখমদের হাসপাতাল নিয়ে যেতে থাকেন। এরমধ্যেই চিকিৎসার কাজে প্রয়োজন হয় রক্তের। সে অভাব পূরণ করতে স্থানীয়দের সঙ্গেই লাইনে দাঁড়িয়ে রক্তদান করতে থাকেন আমাদের স্বয়ংসেবকরা।’’ সাংগঠনিক নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে দুর্গতদের বাড়ির সঙ্গেও যোগাযোগ করানোর কাজ করতে থাকে সঙ্ঘ। দুর্গতদের সাহায্যের জন্য বাহানাগা হাসপাতাল, বালাসোর হাসপাতালের সামনে এখনও চলছে সঙ্ঘের ক্যাম্প। হাসাপাতালে ভর্তি থাকা আহতদের সঙ্গে প্রতিমুহুর্তে যোগাযোগ রাখছেন স্বয়ংসেবকরা। সেবাকাজে রয়েছে সঙ্ঘের আনুষঙ্গিক সংগঠন এবিভিপি, বজরঙ্গ দল, সেবা ভারতীও।

    মৃত্যুপুরী বালাসোর

    প্রসঙ্গত, রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) পর থেকেই যেন গোটা বালাসোর পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। শুক্রবার সন্ধ্যার পরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। ১৩০ কিমি বেগে থাকা এই ট্রেনের বগি চলে আসে বেঙ্গালুরু-হাওড়া এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ির ট্রাকে। শেষ খবর পাওয়া অবধি, নিহতের সংখ্যা ২৮৮। উদ্বারকারীদের আশঙ্কা এখনও বহু দেহ আটকে রয়েছে কামরার মধ্যে। ড্রোন, স্নিফার ডগ, হেলিকপ্টার সবকিছু নিয়েই চলছে উদ্ধারকাজ।

     

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Coromandel Express Accident: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় স্মৃতি ফিরল গাইসালের

    Coromandel Express Accident: করমণ্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় স্মৃতি ফিরল গাইসালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার ওড়িশার বালেশ্বরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস (Coromandel Express Accident) ট্রেন দুর্ঘটনা ফের ভয়াবহতার স্মৃতি উস্কে দিল উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরবাসীর মনে। প্রায় ২৪ বছর আগে গাইসালে অবধ আসাম এক্সপ্রেস এবং ব্রহ্মপুত্র মেলের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছিল। আর এই ট্রেন দুর্ঘটনার কথা বর্তমান সময়ে এলাকার মানুষের মনকে শোকগ্রস্থ করে তুলেছে বলে জানা গেছে।

    কীভাবে হয়েছিল রেল দুর্ঘটনা

    উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালের ১লা আগষ্ট ইসলামপুর শহরের কাছে গাইসাল এলাকায় ট্রেন দুর্ঘটনার ঘটনা ঘটেছিল। উত্তর দিনাজপুর জেলার গাইসাল একটি ছোট রেলস্টেশন। এই স্টেশন আর প্রত্যন্ত জায়গার নাম গোটা রাজ্য তথা দেশ জেনে গিয়েছিল, একমাত্র দুর্ঘটনার কারণেই। গভীর রাত্রি, আনুমানিক ১টা বেজে ৪৫ মিনিট সময়ে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটেছিল অবধ আসম এক্সপ্রেস আর ব্রহ্মপুত্র মেলের। প্রাণ গিয়েছিল কমপক্ষে ৩০০ যাত্রীর। প্রায় দু’দশক পেরিয়ে এসেও সেই বীভৎসতার কথা ভুলতে পারেননি গাইসাল তথা ইসলামপুরবাসী। শুক্রবার ওড়িশার বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনার (Coromandel Express Accident) খবর পেয়ে গাইসালের ভয়াবহতার স্মৃতি মনে পড়ছে ইসলামপুরবাসীর।

    পৌরপিতার স্মৃতিতে দুর্ঘটনা (Coromandel Express Accident)

    ইসলামপুর পৌরসভার তৎকালীন পৌরপিতা কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, গতকালের বালেশ্বর দুর্ঘটনার (Coromandel Express Accident) কথা জানতে পেরে গাইসালের দুর্ঘটনার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। প্রায় একই রকমই ঘটনা। দুটো ট্রেনের মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে যে ভয়ানক দুর্ঘটনা ঘটেছিল, তার বিবরণ দিতে গেলে এখনো গা শিউরে ওঠে।  প্রায় ছয় দিন ধরে আমরা দুর্ঘটনাস্থলেই পড়েছিলাম এবং উদ্ধার কাজে সক্রিয় ভূমিকা নিয়েছিলাম। তিনি আরও বলেন, চারিদিকে শুধু মৃতদেহ পড়েছিল, সেই স্মৃতি বড়ই কষ্টদায়ক।

    গাইসালের স্থানীরা কী বললেন?

    অন্যদিকে গাইসাল স্টেশনের কাছে এক চা বিক্রেতা নরেশ দাস বলেন, গতকালকের (Coromandel Express Accident) অ্যাক্সিডেন্ট টিভিতে দেখে গাইসালের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। গাইসালেও এমনই হয়েছিল! রাতের বেলা বিকট আওয়াজ শুনে, এসে দেখি ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে। প্রচুর লোক মারা গিয়েছিল। গ্যাস কাটার দিয়ে কামরা কেটে মৃতদেহ বের করা হয়েছিল। খুব ভয়ানক অভিজ্ঞতা ছিল। গাইসালের অপর এক বাসিন্দা মহঃ বাধালু বলেন, গতকালকের ঘটনা টিভিতে দেখে গাইসাল ট্রেন দুর্ঘটনার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। সেইসময় একটার উপর একটা ট্রেনের কামরা উঠে গিয়েছিল। অন্ধকারে ঠিকমতো বোঝা যাচ্ছিল না। উদ্ধার কাজে আমরাও হাত লাগিয়েছিলাম।

    ইসালামপুরের বাসিন্দা কী বলছেন?

    ইসলামপুরের বাসিন্দা কাজল কুমার মন্ডল বলেন, বালেশ্বরে ট্রেন দুর্ঘটনার (Coromandel Express Accident) খবর দেখে গাইসালের কথা মনে পড়ছে। তখনও মাধ্যমিক পরীক্ষা দিই। শিক্ষকের সঙ্গে গাড়িতে করে গাইসালে যাই দুর্ঘটনা দেখতে। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে, ঘটনার ভয়াবহতা দেখে আর দেখতে পারিনা যে কোন রকমের দুর্ঘটনার দৃশ্য। দৃশ্য দেখে, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বাড়ি ফিরে এসেছিলাম।

    তবে গাইসাল ট্রেন দুর্ঘটনার সাক্ষী বহনকারী সকলের আশা যে, গাইসাল হোক কিংবা বালেশ্বরের রেল দুর্ঘটনা, আর যাতে না ঘটে, তা নিয়ে  রেল কর্তৃপক্ষ যেন সজাগ ও সতর্ক থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কবে নামবে স্বস্তির বৃষ্টি? জানাল হাওয়া অফিস

    Weather Update: কবে নামবে স্বস্তির বৃষ্টি? জানাল হাওয়া অফিস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অস্বস্তির গরমে নাজেহাল অবস্থা রাজ্যবাসীর। কবে নামবে বারিধারা? হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিম অঞ্চলের জেলাগুলি যেমন বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, বর্ধমান, মুর্শিদাবাদ এই সকল জেলায় আগামী দু’দিনের মধ্যে হালকা বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তার পাশাপাশি তাপপ্রবাহের সর্তকতাও দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। উত্তরবঙ্গের দিকে দার্জিলিং, কালিম্পং অঞ্চলেও দুই দিনের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এবং তিন দিনের মধ্যে আলিপুরদুয়ারে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এছাড়াও চার-পাঁচ দিনের মধ্যে জলপাইগুড়ি ও কোচবিহারে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতায় বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই এবং তাপপ্রবাহের সতর্কতাও দেয়নি আবহাওয়া দফতর। কলকাতা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা প্রায় ৪০ এর গণ্ডি ছুঁয়ে ফেলেছে।

    বুধবার অবধি তাপপ্রবাহের সতর্কতা

    রবিবার থেকে বুধবার পর্যন্ত পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, হাওড়া, হুগলি, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া জেলাতে তাপপ্রবাহ সতর্কবার্তা। তাপ প্রবাহের পরিস্থিতি ও চরম অস্বস্তি থাকবে কলকাতা, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায়। রবি ও সোমবার এই পরিস্থিতি চরমে উঠবে।  জলীয় বাষ্প পরিপূর্ণএই তাপপ্রবাহে অস্বস্তি বাড়বে বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। হাওয়া অফিসের তরফে এও জানান হয়েছে, পারদ চড়তে চড়তে অবস্থা চরমে উঠবে ৬ ও ৭ জুন।

    পশ্চিমবঙ্গে কবে ঢুকছে বর্ষা?

    আবহবিদরা বলছেন, পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা ঢোকার স্বাভাবিক সময় হচ্ছে ১০ জুন। হাওয়া অফিস (Weather Update) জানাচ্ছে, কেরলে বর্ষা পিছিয়ে যাচ্ছে বলেই যে পশ্চিমবঙ্গে বিলম্ব হবে এমনটা ভাবার কোন কারণ নেই। প্রসঙ্গত, কেরলে বর্ষা ঢোকে ৪ জুন। অন্যদিকে দক্ষিণবঙ্গের সুন্দরবনে বর্ষা ঢোকার দিনক্ষণ নির্ধারণ করেছে হাওয়া অফিস ১০ জুন এবং কলকাতায় বর্ষার ঢুকবে ১১ জুন। যদিও এর পুরোটা নির্ভর করছে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার উপর।

     

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • LIC: রেল দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা সহজেই পাবেন বিমার টাকা! জানাল এলআইসি

    LIC: রেল দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা সহজেই পাবেন বিমার টাকা! জানাল এলআইসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ওড়িশার বালাসোরে ট্রেন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তরা যাতে সহজেই বিমার টাকা হাতে পান, তার ব্যবস্থা করা হবে বলে জানাল এলআইসি (LIC)। নিহতদের পরিবারবর্গের প্রতি এদিন দুঃখ প্রকাশ করেছেন এলআইসি-র চেয়ারপার্সন সিদ্ধার্থ মোহান্তি। পাশাপাশি, এলআইসির (LIC) বিভিন্ন পলিসি এবং প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বীমা যোজনার টাকা সহজেই দেওয়ার জন্য বেশ কিছু ছাড়ের কথাও ঘোষণা করেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘‘দোষীদের শাস্তি হবে, ঘটনার তদন্তও হবে’’, বালাসোরে বললেন মোদি

    কী বললেন এলআইসির (LIC) চেয়ারপার্সন?

    সিদ্ধার্থ মোহান্তি বলেন, “রেজিস্টার্ড ডেথ সার্টিফিকেটের পরিবর্তে, রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ, পুলিশ বা যে কোনও রাজ্য বা কেন্দ্রীয় সরকারি কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত হতাহতের তালিকাকেই মৃত্যুর প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা হবে। দাবি-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে এবং দাবিদারদের সহায়তা প্রদানের জন্য বিভাগীয় এবং শাখা পর্যায়ে বিশেষ সহায়তা ডেস্ক স্থাপন করা হয়েছে।”তিনি আরও জানিয়েছেন, প্রত্যেক দাবিদারের কাছেই পৌঁছানোর চেষ্টা করবে এলআইসি। ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলির দাবির দ্রুত নিষ্পত্তি করতে চেষ্টা করা হবে। এলআইসির তরফে জানানো হয়েছে, যে কোনও রকম সহায়তার জন্য, বিমায় লগ্নিকারীরা তাদের নিকটতম এলআইসির শাখা বা বিভাগে যোগাযোগ করতে পারবেন। ০২২৬৮২৭৬৮২৭ নম্বরে ফোন করেও সহায়তা পেতে পরেন বিমার টাকার দাবীদাররা।

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

    মৃত্যুপুরী বালাসোর

    প্রসঙ্গত, রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) পর থেকেই যেন গোটা বালাসোর পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। শুক্রবার সন্ধ্যার পরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। ১৩০ কিমি বেগে থাকা এই ট্রেনের বগি চলে আসে বেঙ্গালুরু-হাওড়া এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ির ট্রাকে। শেষ খবর পাওয়া অবধি, নিহতের সংখ্যা ২৮৮। উদ্বারকারীদের আশঙ্কা এখনও বহু দেহ আটকে রয়েছে কামরার মধ্যে। ড্রোন, স্নিফার ডগ, হেলিকপ্টার সবকিছু নিয়েই চলছে উদ্ধারকাজ।

    আরও পড়ুন: হৃদয়বিদারক! বাহানাগা হাইস্কুল যেন পরিণত হয়েছে আস্ত মর্গে

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident: হৃদয় বিদারক! বাহানাগা হাইস্কুল যেন পরিণত হয়েছে আস্ত মর্গে

    Train Accident: হৃদয় বিদারক! বাহানাগা হাইস্কুল যেন পরিণত হয়েছে আস্ত মর্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাহানাগা হাইস্কুল যেন পরিণত হয়েছে মর্গে। সারি দিয়ে রাখা দেহ। ওড়িশা প্রশাসনের এক আধিকারিক অরবিন্দ আগরওয়ালের কথায়, ‘‘১৬৬টি দেহ রয়েছে এই স্কুলে। যার মধ্যে ৩০টি দেহ শনাক্ত করেছেন নিহতের পরিবারের লোকজন।’’

    আরও পড়ুন: ‘‘দোষীদের শাস্তি হবে, ঘটনার তদন্তও হবে’’, বালাসোরে বললেন মোদি

    হৃদয়বিদারক ছবি বাহানাগা হাইস্কুলে

    কিন্তু দেহ রাখতে স্কুলকে কেন বাছা হল? স্থানীয় প্রশাসনিক এক আধিকারিক বলেন, ‘‘দুর্ঘটনাস্থল থেকে স্কুলটি অত্যন্ত কাছে। এছাড়া বিদ্যালয়ের হল এবং ঘরগুলোও বেশ বড়।’’ নিহতদের পরিবারের লোকজন আসছেন, সাদাকাপড় সরিয়ে শনাক্ত করছেন দেহগুলি। এমনই হৃদয়বিদারক ছবি ধরা পড়ল ওই স্কুলে। নির্দিষ্ট প্রমাণ দেওয়ার পরে ওড়িশা সরকার পরিবারের লোকের হাতে দেহ তুলে দিচ্ছে। স্থানীয় প্রশাসনের প্রায় ১০০ এর বেশি লোক তত্ত্বাবধান করছেন এই কাজে।

    মৃত্যুপুরী বালাসোর

    প্রসঙ্গত, রেল দুর্ঘটনার (Train Accident) পর থেকেই যেন গোটা বালাসোর পরিণত হয়েছে মৃত্যুপুরীতে। শুক্রবার সন্ধ্যার পরে করমণ্ডল এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত হয়। ১৩০ কিমি বেগে থাকা এই ট্রেনের বগি চলে আসে বেঙ্গালুরু-হাওড়া এক্সপ্রেস এবং একটি মালগাড়ির ট্রাকে। শেষ খবর পাওয়া অবধি, নিহতের সংখ্যা ২৮৮। উদ্বারকারীদের আশঙ্কা এখনও বহু দেহ আটকে রয়েছে কামরার মধ্যে। ড্রোন, স্নিফার ডগ, হেলিকপ্টার সবকিছু নিয়েই চলছে উদ্ধারকাজ। ট্রেনের এক যাত্রী তো নিজের অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে শিউরে উঠছেন। তিনি বলেন, ‘‘তখন ঘুমাচ্ছিলাম ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জেগে উঠে দেখি প্রায় ১০-১৫ জন আমার উপরে পড়ে আছে। আমি হাত ও ঘাড়ে আঘাত পেয়েছি। ভাগ্যক্রমে বেঁচে ফিরেছি।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘যখন আমি ট্রেন থেকে নামলাম দেখি চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিচ্ছিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। একটি পা এখানে, একটি হাত সেখানে। কারও মুখ বিকৃত।’’  

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ০৪/০৬/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ০৪/০৬/২০২৩)

    মেষ

    ১)  ভাইদের সহযোগিতায় আটকে থাকা কাজ পূর্ণ হবে। কেরিয়ারে উন্নতি সম্ভব। 
    ২) নতুন ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হতে পারে। কেরিয়ারে ভালো উন্নতি সম্ভব।

     

    বৃষ

    ১) বাইরের খাবার-দাবার এড়িয়ে যান।

    ২) সন্ধ্যাবেলা আজ কোনও শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    মিথুন

    ১) আর্থিক লাভের প্রত্যাশা করতে পারেন এই রাশির জাতক। 

    ২) কাজ ও ব্যবসায় লাভ অর্জনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এই রাশির জাতকদের।

     

    কর্কট

    ১) কাজে মনোনিবেশ করতে হবে এই রাশির জাতকদের। জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে উন্নতি দেখা যাবে। 

    ২) সরকারি কাজ আটকে থাকলে তা পূর্ণ হবে।

     

    সিংহ 

    ১) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় কাজে সময় কাটাবেন। পরিবারের কোনও সদস্যের কাছ থেকে উপহার পেতে পারেন।

    ২) প্রেম জীবনে নতুন প্রাণশক্তি সঞ্চারিত হবে।

     

    কন্যা

    ১) পরিবারে কোনও বিবাদ উৎপন্ন হতে পারে। এর ফলে সারাদিন নষ্ট হবে। 

    ২) তবে সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের বয়স্কদের সহযোগিতায় এটি সমাপ্ত হবে। 

    তুলা 

    ১)  কোনও পরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে অর্থ লাভ সম্ভব। শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্যের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হতে পারে। 

    ২) সন্তানের বিবাহে আগত বাধা দূর হবে। 

     

    বৃশ্চিক

    ১) ছাত্ররা শিক্ষকদের পূর্ণ সহযোগিতা লাভ করবেন। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিজনদের সঙ্গে মন্দির যেতে পারেন।

     

    ধনু

    ১) পারিবারিক পরিবেশে আনন্দ থাকবে। পরিবারের সদস্যরা একে অপরের যত্ন নেবেন। বন্ধুর সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবেন। 

    ২)  বন্ধুর সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসবেন।  

     

    মকর

    ১) ব্যবসায়ীদের ক্ষেত্রে দিনটি শুভ নয়।

    ২) চাকরিজীবীরা উগ্র স্বভাবের কোনও ব্যক্তির কথায় কান দেবেন না। 

     

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসার জন্য সিদ্ধান্ত নিতেও সক্ষম হবেন। 

    ২) আপনি যদি অংশীদারিত্বে ব্যবসা করেন তবে আপনাকে পার্টনারের উপর নজর রাখতে হবে কারণ সে কিছু ভুল করতে পারে। 

     

    মীন

    ১) চাকরিজীবীরা নিজের কাজে গাফিলতি করবেন না, তা না-হলে আধিকারিকদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হতে পারে। 

    ২) জীবনসঙ্গীর আবেগকে সম্মান জানান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Train Accident:  ‘‘দোষীদের শাস্তি হবে, ঘটনার তদন্তও হবে’’, বালাসোরে বললেন মোদি

    Train Accident: ‘‘দোষীদের শাস্তি হবে, ঘটনার তদন্তও হবে’’, বালাসোরে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  শনিবার বিকাল চারটের কিছু আগেই বালাসোরের দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে গিয়ে উদ্ধারকাজ সম্পর্কিত খোঁজখবর নেন। একইসঙ্গে উদ্ধারকর্মীদের সঙ্গে সঙ্গে কথা বলেন মোদি। প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘আমি আহতদের সঙ্গে কথা বলেছি। আমার দুঃখ প্রকাশ করার ভাষা নেই। দোষীদের শাস্তি হবে। কী ভাবে এই ঘটনা ঘটল তার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘এই ঘটনা থেকেও আমরা অনেক কিছু শিখব এবং নাগরিক সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে আমাদের ব্যবস্থাগুলিকেও এগিয়ে নিয়ে যাব।’’ সূত্রের খবর, এদিন ঘটনাস্থল থেকেই স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে ফোন করেন মোদি। আহতদের চিকিৎসার যাতে কোনও সমস্যা না হয় তা নিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে এখনও পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ২৮৮ এবং আহত ১০৯১।

    আরও পড়ুন: বালাসোর যেন মৃত্যুপুরী! রেললাইনে শোয়ানো সারি সারি দেহ

    প্রধানমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকেও ক্ষতিপূরণ

    প্রসঙ্গত, ভারতীয় রেলের পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীও তাঁর ত্রাণ তহবিল থেকে দুর্গতদের জন্য ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছেন। নিহতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা, আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা শনিবার সকালেই ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী।

  • TMC: তৃণমূলের জেলা সভাপতির সামনে পদত্যাগের হুমকি দিলেন কাউন্সিলর, কেন জানেন?

    TMC: তৃণমূলের জেলা সভাপতির সামনে পদত্যাগের হুমকি দিলেন কাউন্সিলর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংগঠন মজবুত করার বার্তা দিতেই তৃণমূলের (TMC) বারাকপুর সাংগঠনিক জেলা কমিটির বৈঠক ডাকা হয়েছিল। আর সেই বৈঠকেই তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এল। জেলা সভাপতির সামনেই জগদ্দলের বিধায়কের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন সাংসদ অর্জুন সিং ঘনিষ্ঠ তৃণমূল কাউন্সিলর সত্যেন রায়। তাঁর বিক্ষোভের জেরে নড়েচড়ে বসে জেলা নেতৃত্ব। জেলা সভাপতি তাপস রায় জগদ্দল এর বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম এর সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেন। সেই বৈঠক উপস্থিত ছিলেন সেচমন্ত্রী পার্থ ভৌমিকও। সত্যেনবাবুর সঙ্গে আলাদা করে কথা বলেন জেলা সভাপতি।

    কী বললেন তৃণমূলের (TMC) জেলা সভাপতি?

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নব জোয়ার কর্মসূচি সফল করে তুলতে টিটাগরের জেলা তৃণমূল (TMC) দফতরে মিটিং করলেন দমদম বারাকপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের নেতৃবৃন্দ। নব জোয়ারের মিটিং এর শেষে গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক হল জেলা অফিসেই। পরে, তৃণমূলের বারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায় বলেন, উভয়পক্ষের সঙ্গে কথা বলেছি। এইভাবে কথা বললে সমস্যা অনেক মিটে যায়। আমি কয়েক দিনের মধ্যে ভাটপাড়া পুরসভায় গিয়ে একটি মনিটরিং মিটিং করব। আলোচনা করেই সমস্যার সমাধান করা হবে।

    কী বললেন তৃণমূলের (TMC) কাউন্সিলর?

    এদিন বৈঠক চলাকালীন প্রকাশ্যেই ক্ষোভ উগড়ে দিলেন ভাটপাড়া পুরসভা ১০ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সত্যেন রায়। তিনি বলেন, প্রথমদিন থেকে আমি দল করছি। অথচ যারা কয়েকদিন আগে দল ঢুকল তারা এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। পুরসভায় ঢুকে আমার উপর চড়াও হয়েছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। জেলা নেতৃত্বের সামনে সমস্ত সমস্যার কথা বললাম। আশানুরূপ বিচার না পেলে আমি পদত্যাগ করব।

    কী বললেন জগদ্দল বিধায়ক?

    জগদ্দলের বিধায়ক সোমনাথ শ্যাম বলেন, কাউন্সিলররা তাঁর সঙ্গে আলোচনা করতে গিয়েছিলেন। কোনও মারধর করা হয়নি। এখন তিনি মারধরের কথা কেন বললেন জানি না। দলীয় নেতৃত্ব সমস্ত বিষয়টি দেখছে। তারা এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share