Tag: Madhyom

Madhyom

  • Weather Report: রাজ্যে তাপপ্রবাহের সতর্কতা, এবার দোসর আর্দ্রতা! কবে থেকে বৃষ্টি?

    Weather Report: রাজ্যে তাপপ্রবাহের সতর্কতা, এবার দোসর আর্দ্রতা! কবে থেকে বৃষ্টি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়েই বেড়ে চলেছে গরম। চলতি বছরের এপ্রিলের মাঝামাঝির সেই হাঁসফাঁস গরম যেন ফের ফিরে এসেছে। সপ্তাহ শেষে বৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও শোনাচ্ছে না হাওয়া অফিস (Weather Report)। জুন মাসের প্রথম সপ্তাহেই চড়চড়িয়ে বাড়ছে পারদ। কাঠফাটা রোদে বেলা দশটার পরে বাইরে পা রাখাই কঠিন হয়ে পড়ছে। ইতিমধ্যে আরও কয়েকদিন স্কুলগুলিতে গরমের ছুটি বাড়িয়েছে রাজ্য সরকার।

    হাওয়া অফিস (Weather Report) জানাচ্ছে, গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ২৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়া অফিসের মতে, ২ জুন বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ রয়েছে ৪৫ শতাংশ। সাধারণভাবে জুন মাসের ৪ তারিখে দেশে ঢোকে বর্ষা এবং ৮ অথবা ৯ জুন রাজ্যে ঢোকে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু। তবে প্রতি বছর এই হিসাব মেলে না। কোনও বছর আগে, কোনও বছর পরে বর্ষা ঢুকতে দেখা যায়। সেই মতো রাজ্যে বর্ষা কবে আসবে, তা নিয়েই উৎসুক হয়ে রয়েছে সাধারণ মানুষ।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিতে রাজসাক্ষী কারা? আদালতে কী জানাল সিবিআই?

    কতদিন চলবে তাপপ্রবাহ

    হাওয়া অফিস (Weather Report) জানাচ্ছে, বুধবার পর্যন্ত গরম এবং এই অস্বস্তিকর আবহাওয়া বজায় থাকবে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে লু বওয়ার সতর্কতা জারি করা হয়েছে। হাওয়া অফিসের সতর্কতা, আর্দ্রতাজনিত এই অস্বস্তি আগামী কয়েকদিন চরমে উঠবে।

    দক্ষিণবঙ্গ

    শুক্র ও শনিবার পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম, দক্ষিণ ২৪ পরগনা সহ পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শনি ও রবিবার বিকেলের পরে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখা দিতে পারে উপকূলের জেলাগুলিতে। অর্থাৎ পূর্ব মেদিনীপুর এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় হালকা সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গ

    উত্তরবঙ্গের গরম আপাতত কমবে না বলেই জানিয়েছে হাওয়া অফিস। তাপমাত্রা বাড়বে দার্জিলিং এবং কালিম্পং-এ। এছাড়া তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি করা হয়েছে মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। জলপাইগুড়ি, কোচবিহার আলিপুরদুয়ারে অস্বস্তিজনক আবহাওয়া (Weather Report) বজায় থাকবে।

    কলকাতার তাপমাত্রা

    কলকাতাতেও সারা রাজ্যের মতোই বাড়বে গরম এবং আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি। বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা শোনাননি হাওয়া অফিসের কর্তারা। বৃহস্পতিবার সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৩০ ডিগ্রি যা স্বাভাবিকের তুলনায় তিন ডিগ্রি বেশি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূলের বুথ সভাপতিকে খুঁটিতে বেঁধে মারধর করলেন গ্রামবাসীরা, কেন জানেন?

    TMC: তৃণমূলের বুথ সভাপতিকে খুঁটিতে বেঁধে মারধর করলেন গ্রামবাসীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাম শিস মহম্মদ ওরফে ডালিম। তিনি তৃণমূলের (TMC) বুথ সভাপতি। আর তাঁকেই কিনা বিদ্যুতের খুঁটিতে দড়ি দিয়ে বেঁধে রেখে চলছে মারধর। গ্রামবাসীরা সকলেই সেই দৃশ্য তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছেন। ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের ইলামবাজার থানার ভগবতী বাজার এলাকায়। আর এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। শাসক দলের নেতাকে মারধর করার ঘটনা নিয়ে এলাকায় শুরু হয়েছে ব্যাপক চর্চা।

    তৃণমূল (TMC) নেতাকে বেঁধে রেখে কেন এমনটা করলেন গ্রামবাসীরা?

    বীরভূমের ইলামবাজারের নানাশোল অঞ্চলের খাদিমপুকুর গ্রামে তৃণমূলের বুথ সভাপতি হচ্ছেন ডালিম। তাঁর সঙ্গে ইলামবাজারের ভগবতী বাজার এলাকার এক মহিলার বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরেই গ্রামবাসীদের মধ্যে চর্চা হচ্ছিল। কিন্তু, কেউ তাঁদের একসঙ্গে দেখতে পাননি বলে কোনও পদক্ষেপ নিতে পারেননি। আর শাসক দলের নেতার নামে কোনও অপবাদ দেওয়ার পর তা মিথ্যা প্রমাণিত হলে তার পরিণাম খারাপ হতে পারে, সেটা এলাকাবাসী জানতেন। তাই এলাকার মানুষ এতদিন ওৎ পেতে ছিলেন। বৃহস্পতিবার তাঁদের একসঙ্গে দেখতে পেয়ে এলাকার লোকজন ঘিরে ধরেন। এরপরই বিদ্যুতের খুঁটিতে ওই তৃণমূল নেতা ও মহিলাকে বেঁধে রেখে চলে মারধর। গ্রামবাসীদের অনেক বলেন, ওই মহিলার সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হোক। ১৬ লক্ষ টাকা জরিমানা করার কথাও বলা হয়। যদিও আপাতত তাঁরা সেই পথে যাননি। বেশ কিছুক্ষণ পর তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

    এই ঘটনা নিয়ে কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    এই ঘটনা জানাজানি হতে চরম বিড়ম্বনায় পড়ে তৃণমূল (TMC)  নেতৃত্ব। এই বিষয়ে তৃণমূলের জেলার সহ সভাপতি সৈয়দ সিরাজ জিম্মি বলেন, বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখব। দলগতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার, দলই তা নেবে। এই বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarpara: সাত সকালেই উত্তরপাড়ায় ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি, এলাকায় আতঙ্ক

    Uttarpara: সাত সকালেই উত্তরপাড়ায় ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি, এলাকায় আতঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে বারাকপুর শহরে সোনার দোকানে ঢুকে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর ছেলেকে গুলি করে খুন করেছিল দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনায় এখনও সব অভিযুক্ত ধরা পড়েনি। এর জের মিটতে না মিটতেই ফের গুলিবিদ্ধ হলেন এক ব্যবসায়ী। শুক্রবার সাত সকালে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপাড়া (Uttarpara) থানা এলাকায়। গুলিবিদ্ধ ব্যবসায়ীর নাম রাজীব সরকার। বাড়ি হিন্দমোটরের রবীন্দ্রনগর এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজীববাবু ডিমের পাইকারি কারবারি। উত্তরপাড়ার (Uttarpara) ঘোষপাড়া এলাকায় গঙ্গার ধারে প্রতিদিন ভোরে ট্রাকে করে আনা পেটি পেটি ডিম নামানো হয়। বিভিন্ন ব্যবসায়ী সেখান থেকে ডিমের পেটি নিয়ে যান। এদিন ভোরে রাজীববাবু স্কুটি করে সেখানে যান। সূত্রের খবর, সেই সময় পাঁচ-ছজন দুষ্কৃতী তাঁকে ঘিরে ধরে। তাদের প্রত্যেকের মুখ ঢাকা ছিল। তাঁকে সামনে পেয়েই প্রথমে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে দুষ্কৃতীরা। রাজীববাবু মাটিতে পড়ে গেলে তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয়। এরপরই দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন ওই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করে স্থানীয় নার্সিংহোমে ভর্তি করেন। তবে, সাত সকালে এমন দুষ্কৃতী হামলার ঘটনায় এলাকায় চরম আতঙ্ক তৈরি হয়েছে।

    কী বললেন আক্রান্ত ব্যবসায়ী?

    হাসপাতালের বেডে শুয়ে রাজীববাবু বলেন, বহু আগে একজনের সঙ্গে ব্যবসায়িক কারণে শত্রুতা তৈরি হয়েছিল। তবে, এখন আর সে সব নেই। আমি নিজের মতো করে ব্যবসা করি। তবে, আমি কোনওদিন ভোরে ব্যবসার কাজে বের হই না। গত দুদিন ধরে আমি ভোরে ডিম নিতে আসছিলাম। এতে কেউ নজরদারি চালাচ্ছিল। আমি ঘটনাস্থলে আসতেই পাঁচ-ছজন আমাকে ঘিরে ধরে। প্রত্যেকের মুখ গামছা দিয়ে ঢাকা ছিল। কোনও টাকাপয়সা না চেয়ে ওরা আমার শরীরে ধারালো অস্ত্র চালাতে শুরু করে। আমি মাটিতে পড়ে যাই। এরপরই ওদের মুখে সার্চ লাইট মারতে ওরা আমাকে গুলি চালায়। আমার স্কুটি নিয়ে ওরা চম্পট দেয়।

    কী বললেন পুলিশ কমিশনার?

    চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিশ কমিশনার অমিত পি জাভালগি বলেন, কয়েকজন দুষ্কৃতী উত্তরপাড়ায় (Uttarpara) ওই ব্যবসায়ীর ওপর হামলা চালায়। তারা ওই ব্যবসায়ীকে গুলি করে পালিয়েছে। তাদের খুব তাড়াতাড়ি ধরে ফেলা হবে। ইতিমধ্যেই তদন্তে নেমে পড়েছে পুলিশ। ব্যবসায়িক কারণ না পুরোনো শত্রুতার জেরে এই ঘটনা ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Visva Bharati: শান্তিনিকেতনের কলা ভবনের ছাদে তুলির টানে আস্ত একটি পুকুর!

    Visva Bharati: শান্তিনিকেতনের কলা ভবনের ছাদে তুলির টানে আস্ত একটি পুকুর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকৃতির মাঝে সৃষ্টির আনন্দই বোধহয় আলাদা। তা যেমন নিজেকে পরিতৃপ্ত করে, তেমনই আনন্দ দেয় আপামর মানুষকে। শান্তিনিকেতনের (Visva Bharati) কলা ভবনের ছাদে তুলির টানে আস্ত একটি পুকুর বানিয়ে পদ্ম ফোটালেন বিশ্বভারতীর ছাত্র। নীল জলে ফুটে রয়েছে শালুক-পদ্মফুল৷ কৃত্রিম এই পুকুরে ছবি তোলার সুযোগ কেউ হাতছাড়া করতে চাইছেন না৷ ইতিমধ্যেই সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে ছড়িয়ে পড়েছে এই অনবদ্য শিল্পকর্মের ছবি৷ প্রশংসিত হয়েছেন শিল্পী সুমন দে।

    দেখে বোঝার উপায় নেই, এটি ছবির পদ্মপুকুর

    বাঁকুড়া জেলার বাসিন্দা সুমন। বিশ্বভারতীর (Visva Bharati) কলা ভবনের স্নাতকোত্তর শেষ বর্ষের ছাত্র৷ পরীক্ষার জন্য যখন প্রত্যেক ছাত্র নিজ নিজ শিল্পকর্ম তৈরিতে ব্যস্ত, তখন সুমনের মাথায় আসে এক অভিনব ভাবনা। শান্তিনিকেতনের বিভিন্ন জায়গা থেকে পদ্ম পুকুরের ছবি তিনি মোবাইলে লেন্সবন্দি করে আনেন৷ পরে সঙ্গীত-কলা ভবনের ছাদটাকেই তুলির টানে আস্ত একটি পুকুর বানিয়ে পদ্ম ফোটান শিক্ষানবীশ শিল্পী। জলও রয়েছে তাতে৷ উঁচু জায়গা থেকে দেখে বোঝার উপায় নেই, এটি ছবির পদ্মপুকুর৷ তাঁর এই শিল্পকর্ম সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইটে প্রচুর প্রশংসা কুড়চ্ছে। অন্যান্য পড়ুয়াদের মধ্যেও এই পুকুরের ছবি তোলার হিড়িক কম নয়।

    কী বললেন শিল্পী?

    সুমন (Visva Bharati) জানান, প্রায় ১০ দিন ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করে তিনি এই পদ্মপুকুর বানিয়েছেন। অ্যাক্রেলিক ও ওয়েদার কোট রং ব্যবহার করা হয়েছে। প্রায় ৩৫ হাজার টাকা খরচ হয়েছে কৃত্রিম পদ্মপুকুরের জন্য৷ পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় শিল্পকলার কাজ করে উপার্জিত অর্থ সঞ্চয় করেই তিনি এই নজরকাড়া পুকুরটি বানিয়েছেন৷ শিল্পী বলেন, “ছাদটি পুকুরের মতো আকারের৷ তাই পরীক্ষার আগে এটিকেই পদ্মপুকুর বানিয়ে ফেললাম৷ এই কাজটি করার সময় বৃষ্টি হচ্ছিল৷ সেটাকেও আমি শিল্পের অঙ্গ হিসাবেই নিয়েছিলাম৷ সবাই খুব প্রশংসা করছে। কতজন এসে এসে ছবি তুলছে৷ এটাই আমার পরম প্রাপ্তি৷”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: অভিষেকের মিছিলে হাঁটছেন পুলিশ সুপার! ভিডিও পোস্ট করে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেকের নবজোয়ারে উর্দি পরে হাঁটছেন জেলার পুলিশ সুপার। এমনই চাঞ্চল্যকর ভিডিও ট্যুইট করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ছিল অভিষেকের নবজোয়ার যাত্র। বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে তিনটে নাগাদ চণ্ডীপুর থেকে যাত্রা শুরু হয়। নন্দীগ্রাম পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পদযাত্রায় উর্দি পরে হাঁটতে দেখা যায় পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার আইপিএস অমরনাথকে। যা নিয়ে শুভেন্দু বলেন, তৃণমূল ক্যাডারের মতোই কাজ করছেন পুলিশ সুপার।

    ট্যুইটে কী লিখলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    নন্দীগ্রামের বিধায়ক তাঁর ট্যুইটে লেখেন, ‘‘এই ভিডিওটা না দিলে অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতেন না, চণ্ডীপুরে তৃণমূলের রাজনৈতিক পদযাত্রায় দলের কর্মীদের সঙ্গে হাঁটছেন একজন আইপিএস আধিকারিক মিস্টার অমরনাথ। তৃণমূল দলের কর্মীরা দয়া করে বলবেন না, উনি নিরাপত্তা দিতে মিছিলে ছিলেন। এক কথায় পুলিশের পোশাক পরে তিনি তৃণমূলের ক্যাডারের মতো কাজ করছেন।’’

    এই ভিডিওতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব, রাজ্য পুলিশের ডিজি এবং জাতীয় নির্বাচন কমিশনকেও ট্যাগ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    তাঁর যাত্রাপথে নজরদারি চালাচ্ছে মমতার সিভিক পুলিশ! অভিযোগ বিরোধী দলনেতার

    এদিন শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। স্পিড ক্যামেরা নিয়ে তাঁর কোনও সমস্যা নেই। তবে নন্দীগ্রামের বিধায়কের প্রশ্ন, ‘‘বিরোধী দলনেতার কনভয় চলে যাওয়ার পর কেন তা লুকিয়ে ফেলা বা সরিয়ে ফেলা হচ্ছে?’’ তিনি অভিযোগ করেন, তাঁর যাত্রাপথে ট্রাফিক জ্যাম ইচ্ছাকৃতভাবে করার জন্যই মমতার সরকার এই অপচেষ্টা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয়, শুভেন্দু অধিকারীর আরও অভিযোগ, রাজ্য জুড়ে তাঁর যাত্রাপথে সিভিক ভলান্টিয়ারদের সাদা পোশাকে মোতায়ন করিয়ে তাদের দিয়ে ভিডিওগ্রাফি করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Education: অব্যবস্থার জের, দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা

    West Bengal Education: অব্যবস্থার জের, দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অচলাবস্থার জেরে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন পড়ুয়ারা। প্রায় আড়াই মাস ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ও কন্ট্রোলার না থাকায় রেজাল্ট আটকে রয়েছে। তেমনই আটকে কর্মীদের বেতন। জেলার শিক্ষা মহলের (West Bengal education) দাবি, অব্যবস্থা ও অচলাবস্থার জেরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ সঙ্কটের মুখে। সেজন্যই বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ার হিড়িক শুরু হয়েছে পড়ুয়াদের মধ্যে। ইতিমধ্যেই ভর্তি হওয়া প্রায় ৪০ শতাংশ পড়ুয়া বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গিয়েছেন। দ্রুত অচলাবস্থা না কাটলে আগামীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসে তালা ঝুলবে বলে আশঙ্কা জেলার শিক্ষা মহলের।

    কী জানালেন বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) কর্তা?

    দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল রেজিস্ট্রার পঙ্কজ কুণ্ডু বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিকাঠামোগত ও অন্যান্য একাধিক সমস্যায় পড়ুয়ারা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়ছেন বলে মনে হয়। উপাচার্য না থাকায় ওই সমস্যা হচ্ছে। আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় সমস্যা রাজ্যপালকে জানিয়েছি। এছাড়াও উচ্চ শিক্ষা দফতরে (West Bengal education) সব জানানো হয়েছে। তবে এখনও কোনও সুরাহা মেলেনি। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে সঞ্চারি রায় মুখোপাধ্যায়কে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর ভাড়া নেওয়া ক্যাম্পাসেই ২০২১-এর সেপ্টেম্বর মাসে পঠনপাঠন শুরু হয়। কিন্তু চলতি বছরের ১৪ মার্চ উপাচার্যের পদ থেকে সঞ্চারি রায় মুখোপাধ্যায়কে সরানো হয়। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনও স্থায়ীভাবে উপাচার্য পদে কাউকে নিয়োগ করা হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ে আপাতত ১৬ জন কর্মী রয়েছেন।

    কী বলছেন ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকরা (West Bengal education)?

    বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্ক বিভাগের চতুর্থ সেমেস্টারের ছাত্রী অর্পিতা কর্মকার বলেন, নবদ্বীপ থেকে এসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছি। এখনও পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাস হল না। হস্টেলের সুবিধাও নেই। বাধ্য হয়ে ভাড়ায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে, উপাচার্য ও কন্ট্রোলার না থাকায় তৃতীয় সেমেস্টারের ফল প্রকাশ হচ্ছে না। ফলে চতুর্থ সেমেস্টারের পরীক্ষাও পিছিয়ে যাবে। অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছি। বালুরঘাট শহরের শিক্ষক কৃষ্ণপদ মণ্ডল বলেন,দীর্ঘ আন্দোলনের জেরে জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সেই বিশ্ববিদ্যালয় আজ সঙ্কটে। পড়ুয়ারা চলে যাচ্ছেন। এই হাল দেখে আগামীতে কেউ ভর্তি হবে না। অবিলম্বে এই সমস্যাগুলির সমাধান হোক। ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ বলেন, রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রীর উদাসীনতার জেরেই আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা সমস্যায় পড়ছেন। আমি শিক্ষামন্ত্রীকে চিঠি পাঠিয়েছি। আজও সদুত্তর পাইনি।

    কী বলছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ?

    জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভাপতি অমরনাথ ঘোষ বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় (West Bengal education) ছেড়ে যাওয়ার কোনও খবর আমাদের কাছে নেই। তবে রাজ্যপাল উপাচার্য নিয়োগ করছেন না বলেই এই সমস্যাগুলি হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে প্রথম সেমেস্টারে ইংরেজি, অঙ্ক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান, এই তিনটি বিষয়ে ১৫০টি সিটের মধ্যে ১৪২ জন ভর্তি হয়। চতুর্থ সেমেস্টার আসতেই পড়ুয়ার সংখ্যা একের পর এক কমে বর্তমানে তা ৯৮ জনে দাঁড়িয়েছে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সেশনে আবার তিনটি বিষয়ের ১৫০টি সিটের মধ্যে ভর্তি হয়েছিল ১২৬ জন। এক বছর পর পড়ুয়ার সেই সংখ্যা মাত্র ৫৯ জনে দাঁড়িয়েছে। দুই সেমেস্টার মিলিয়ে মোট পড়ুয়া থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ চলে গিয়েছে। বর্তমানে ৬০ শতাংশ পড়ুয়া থাকলেও, পরীক্ষার ফর্ম ফিলাপের আগে তা আরও কমে যাবে বলে মনে করছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    PM Modi: বার্ষিক ৭ লাখ আয় করমুক্ত, কমেছে বাড়ি-গাড়ির ঋণে সুদের হার! খুশি মধ্যবিত্তরা

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত ৯ বছরে ঘরে ঘরে পানীয় জল, মাথার উপর ছাদ, রান্নার গ্যাস, শৌচালয়, বিদ্যুৎ, ইন্টারনেট পরিষেবা, বিমা, কর ছাড়-এ সবই মধ্যবিত্ত জীবনকে অনেক সহজ করে দিয়েছে। বাস্তবায়িত হয়েছে নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) আচ্ছে দিনের সংকল্প। মধ্যবিত্তরা যাতে নিজেদের প্রথম বাড়ি বানাতে সমস্যায় না পড়েন, সেজন্য সুদের হারে অনেকটাই ছাড় দিয়েছে মোদি সরকার। এই ছাড়কে যুক্ত করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সঙ্গেও। রোজগারের ওপর বিপুল কর ছাড়ের ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণি এখন অনেকটাই সঞ্চয় করতে পারছে, এমনটাই বলছে রিপোর্ট। ২০১৪ সালে বিমানে চড়ার কথা শুধু ধনীরাই ভাবতে পারত। কিন্তু পরবর্তীকালে মোদি সরকারের ‘উড়ান’ প্রকল্পের দৌলতে সাধারণ মানুষও বিমানে যাতায়াত করতে পারছেন। অফিস টাইমে দেশের প্রতিটি শহরেই নিত্যযাত্রীদের ভিড়ে ট্রেনগুলি উপচে পড়ত। এই সমস্যা সমাধানের জন্য কমবেশি প্রতিটি শহরের সঙ্গে শহরতলিকে জোড়ার জন্য ট্রেন এবং মেট্রো রেলের বিভিন্ন প্রজেক্টকে বাস্তবায়িত করেছে মোদি সরকার। যার ফলে অফিস যাত্রীদের সময় যেমন বাঁচছে, তেমনি প্রাইভেট যানবাহনে তাঁদের চড়তে হচ্ছে না। ইন্টারনেট পরিষেবাও ব্যাপক উন্নত এখন। নরেন্দ্র মোদি সরকার সম্প্রতি ৫জি সার্ভিসও চালু করেছে। গত ন’ বছর ধরে কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, পরিবহণ, স্মার্ট সিটি, শিল্প- এই সমস্ত ক্ষেত্রেই নতুন জোয়ার এসেছে। সরকার গত ন’ বছর ধরে সাধারণ মানুষের জীবনের মানের উন্নতি করার জন্য সদা সচেষ্ট থেকেছে। প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’, ‘সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াস’ গত ৯ বছরে সফল, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

    মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপন অনেক সহজ হয়েছে মোদি (PM Modi) জমানায়

    ১) ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক রোজগারের কোনও কর দিতে হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্তের ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণির সঞ্চয় আরও বেড়েছে।

    ২) যাদের বার্ষিক আয় ১৫ লক্ষ টাকা, তাদের কার্যকরী করের হার ২০১৩ সালে ছিল ১৯.২২ শতাংশ। ২০২২ সালে তা কমে হয়েছে ১০.৪ শতাংশ।

    ৩) স্মার্ট ফোনের যুগে ২১,৮০১টি সরকারি পরিষেবাকে হাতের মুঠোয় তুলে দিয়েছে মোদি সরকার,  Umang app এর মাধ্যমে।

    ৪) এক লক্ষেরও বেশি মামলা ‘রিয়েল এস্টেট রেগুলেটরি অথরিটি’র মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা গেছে।

    ৫) ৩ কোটির বেশি শহুরে এবং গ্রামীণ মানুষের জন্য প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘর দেওয়া গেছে।

    ৬) ২০১৪ সালের আগে পর্যন্ত ভারতবর্ষে মাত্র ৫ টি শহরে মেট্রো চলত। ২০২৩ সালে ২০ টি শহরে চলছে।

    ৭) ১ কোটি ১৬ লক্ষ মানুষ উড়ানের সুবিধা পাচ্ছেন, যার ফলে তাঁদের বিমানযাত্রা সুলভ হয়েছে।

    ৮) ইন্টারনেট ডেটার দাম কমেছে ৯৭ শতাংশ।

    ৯) ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করা এখন অনেক বেশি সহজ হয়েছে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে ইনকাম ট্যাক্স ফাইল করেছিলেন ৩ কোটি ৯১ লক্ষ মানুষ। সেখানে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে দেখা যাচ্ছে ট্যাক্স ফাইল করেছেন ৭ কোটি ৬০ লক্ষ মানুষ। অর্থাৎ ইনকাম ট্যাক্সের আওতায় গত ১০ বছরে এসেছেন প্রায় দ্বিগুণ মানুষ। এতেই বোঝা যাচ্ছে মোদি সরকারের উপর সাধারণ মানুষের বিশ্বাসযোগ্যতা কত বাড়ছে।

    ১০) মোদি (PM Modi) জমানায় অনেকটাই কমেছে গৃহ নির্মাণের ঋণ, যার ফলে উপকৃত হয়েছেন প্রায় ছয় লক্ষ মধ্যবিত্ত।

    ১১) ২০১৪ সাল থেকে কমেছে গাড়ি কেনার ঋণের পরিমাণও।

    ১২) ৪০ শতাংশ ভারতবাসীকে আনা হয়েছে আয়ুষ্মান যোজনা প্রকল্পের আওতায়। এতে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা বিনামূল্যে করা যাবে।

    ১৩) গত ৯ বছরে দেশে ইন্টারনেট সংযোগ বৃদ্ধির হার ২৩১ শতাংশ।

    ১৪) পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে কম দামের স্যানিটারি প্যাড পাওয়া যায় ভারতে। মোদি (PM Modi) সরকারের জমানায় নির্মিত জনঔষধি কেন্দ্রগুলিতে এগুলি মেলে।

    ১৫) পরিবহণের ক্ষেত্রে গত ৯ বছরে চালু করা হয়েছে ২,৪৩৫টি ইলেকট্রিক বাস। যা পরিবেশবান্ধব।

    ১৬) ১.৯৩ লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতকে যুক্ত করা হয়েছে ভারত নেটের অপটিক ফাইবারের সঙ্গে।

    ১৭) প্রধানমন্ত্রী জনঔষধি কেন্দ্রগুলিতে ৫০ শতাংশ ছাড়ে ওষুধ বিক্রি চলছে।

    ১৮) মধ্যবিত্তদের ইলেকট্রিক বিলও কম আসছে, উজ্জ্বলা এলইডি লাইটের জন্য।

     

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে রাজসাক্ষী কারা? আদালতে কী জানাল সিবিআই?

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে রাজসাক্ষী কারা? আদালতে কী জানাল সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) চার্জশিটে এমন অনেকের নাম রয়েছে, সিবিআই যাদের গ্রেফতারের পথে হাঁটেনি। আদালতের এক প্রশ্নের জবাবে সিবিআই বলে, তাঁদের গ্রেফতার করা হয়নি। কারণ তাঁদের রাজসাক্ষী করার কথা ভাবা হচ্ছে। অর্থাৎ অপরাধের মাত্রা কম, এমন ব্যক্তিরাই নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) আদালতের সামনে জবানবন্দি দেবেন। চার্জশিটে নাম থাকা ব্যক্তিদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না কেন! তা নিয়ে অভিযুক্তদের আইনজীবীরা এদিন আদালতের মধ্যেই হইচই শুরু করে দেন। এদিনের শুনানিতে হাজির ছিলেন বড়ঞার বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহা, প্রাক্তন এসএসসি কর্তা সুবীরেশ ভট্টাচার্য, শান্তিপ্রসাদ সিনহা, সুব্রত সামন্ত রায়, প্রসন্ন রায় সমেত মোট ১১ জন।

    অভিযুক্তপক্ষের আইনজীবীরা কী বলছেন?

    অভিযুক্তদের আইনজীবীরা প্রশ্ন তোলেন, চার্জশিটের ১৬.১.১৩ অনুচ্ছেদে কয়েকজনের নাম থাকলেও তাদের কেন গ্রেফতার করা হচ্ছে না? এদের বিরুদ্ধে তো অভিযোগ রয়েছে যে তারা ওএমআর শিটে কারচুপি করেছে। এ বিষয়ে সিবিআইয়ের আইনজীবীর কাছে উত্তর জানতে চান বিচারক।

    আরও পড়ুন: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    কী বললেন সিবিআইয়ের আইনজীবী?

    সিবিআইয়ের আইনজীবী এদিন বলেন, ‘‘রাজ্যজুড়ে একটি সংগঠিত অপরাধচক্রের মাধ্যমে নিয়োগ দুর্নীতি হয়েছে। সেক্ষেত্রে যাদের বিরুদ্ধে জোরালো তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে। কিছু অভিযুক্ত নিয়োগ দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) জড়িত থাকলেও তাদের অপরাধের মাত্রা কম। কিংবা কোনও পারিপার্শ্বিক চাপে পড়ে তারা অপরাধে যুক্ত হয়েছে। এই ধরনের অভিযুক্তদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। পরবর্তী পর্যায়ে তাদের রাজসাক্ষীও করা হতে পারে। সেই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে।’’

    জীবনকৃষ্ণ সহ প্রত্যেকেরই জামিনের আবেদন খারিজ 

    অভিযুক্তদের আইনজীবীদের তরফ থেকে প্রত্যেকেরই জামিনের আবেদন করা হয়। কিন্তু তা খারিজ করে দেন বিচারক। এসএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্যের জামিনের আর্জি জানিয়ে তাঁর আইনজীবী বলেন, উনি বয়স্ক। তারপর অসুস্থ। ওঁকে দরকারে গৃহবন্দি করে রাখা হোক। কিন্তু একথায় কর্ণপাত করেননি বিচারক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ghatal: ডাইনি অপবাদ! বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মার, আতঙ্কে ভিটেছাড়া পরিবার

    Ghatal: ডাইনি অপবাদ! বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মার, আতঙ্কে ভিটেছাড়া পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডাইনি অপবাদ দিয়ে এক বৃদ্ধ দম্পতিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ। প্রতিবেশীদের হামলা থেকে রক্ষা পেতে সপরিবারে বাড়ি ছাড়লেন বৃদ্ধ। প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও মেলেনি সুরাহা, এমনই অভিযোগ পরিবারের। ঘটনাটি ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের (Ghatal) চন্দ্রকোণা-১ নম্বর ব্লকের একটি গ্রামে। এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বছরখানেক ধরে ঘাটালের (Ghatal) ওই গ্রামে একের পর এক বাসিন্দা অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। আর এসবের জন্য গ্রামের এক বৃদ্ধকে ডাইনি অপবাদ দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগে প্রত্যেক বছরের মতো এবারও গ্রামে শালিক পুজোর আয়োজন করা হয়েছিল। আর সেই পুজো থেকেই এলাকার মাতব্বররা ওই বৃদ্ধকে ডাইনির নিদান দেন। তার পরই ওই বৃদ্ধ ও তাঁর স্ত্রী সহ পরিবারের লোকজনের উপর হামলা চালানো হয়। লাঠি দিয়ে তাঁদের বেধড়ক পেটানো হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম অবস্থায় সপরিবারে ওই বৃদ্ধ গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে যান। হামলার জেরে তাঁর পাঁজর ভেঙে যায়। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে, সুস্থ হলেও তিনি আর বাড়ি ফিরতে পারেননি। শেষমেশ  প্রাণভয়ে ওই বৃদ্ধ পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন আত্মীয়ের বাড়িতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।

    কী বললেন পরিবারের সদস্য?

    এ বিষয়ে বৃদ্ধের ছেলের অভিযোগ, “একাধিকবার প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কোনও সুরাহা হয়নি। আমরা চাই, প্রশাসন অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। কুসংস্কার দূর করে আমাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।” গ্রামের মানুষের বক্তব্য , “ওই বৃদ্ধ ডাইনি। তাঁর জন্যই গ্রামের মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।”

    কী বললেন বিডিও?

    চন্দ্রকোণা- ১ নম্বর ব্লকের বিডিও রথীন্দ্রনাথ অধিকারী বলেন, “বিষয়টি আমরা শুনেছি। পুলিশ-প্রশাসনকে ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে।” কুসংস্কারের কারণে বসতভিটে ছেড়ে অন্যত্র থাকতে হচ্ছে অসহায় পরিবারকে। প্রশাসন উদ্যোগী হয়ে তাদের ঘরে ফেরানোর ব্যবস্থা করে কি না, তার দিকেই তাকিয়ে রয়েছে ওই বৃদ্ধর পরিবার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    ED: কালীঘাটের কাকু গ্রেফতার হতেই শহরে ইডি প্রধান! বড় কোনও অপারেশনের প্রস্তুতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কালীঘাটের কাকুর গ্রেফতারির তিন দিনের মাথায় দিল্লি থেকে কলকাতা এলেন ইডি (ED) প্রধান সঞ্জয় মিশ্র। তবে কি নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারি নতুন মোড় এনে দিল? বড় কোনও রাঘববোয়ালের সন্ধানে এবার ইডি? এ প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মনে। 

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন ইডি প্রধান (ED)

    প্রসঙ্গত গত বছরের নভেম্বর মাসেই ইডি প্রধান হিসেবে তৃতীয়বারের জন্য দায়িত্ব নেন সঞ্জয় মিশ্র। জানা গেছে, আরও এক বছরের জন্য তাঁর দায়িত্ব বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলকাতায় পা রাখেন তিনি। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তকারীদের সঙ্গে বেশ কয়েকটি বৈঠক হতে পারে তাঁর! বাকি যে তদন্তগুলি চলছে সেগুলির বিষয়ে খোঁজখবর এবং রিপোর্ট নেবেন তিনি। মঙ্গলবার রাতে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরপরই ইডি প্রধানের আগমন কি নিয়োগ দুর্নীতিতে বড় মাথার সন্ধানে? রাজনৈতিক মহলের একাংশ এই ঘটনাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ভাবছে।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের কনভয়কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের দাবিতে আদালতে যাচ্ছে কুড়মিরা

    নিয়োগ দুর্নীতির কেন্দ্র কালীঘাটের কাকু?

    কালীঘাটের কাকু যেন নিয়োগ দুর্নীতির নিউক্লিয়াস। ইডির দাবি, তদন্তকে বিপথে চালিত করতে নানা মিথ্যা তত্ত্ব সামনে এনেছেন সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তিনি বলেছিলেন যে মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে তাঁর কোনও রকমের যোগাযোগ নেই এবং ২০২১ সালের আগে নাকি তিনি প্রাথমিক পর্ষদ সভাপতিকে চিনতেন না! কিন্তু ইডি (ED) যে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০১৮ সালেও নিয়মিত কথাবার্তা চলত মানিক ভট্টাচার্য এবং সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের মধ্যে। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। তেমনি যারা চাকরি পাইয়ে দিত, সেই দালালদের সঙ্গেও ওঠাবসা করতেন সুজয়কৃষ্ণ ওরফে কালীঘাটের কাকু। কুন্তল ঘোষের ডায়েরিতেও তাঁর নাম মিলেছে। প্রসঙ্গত, কালীঘাটের কাকু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক সংস্থা দেখভাল করেন। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের গ্রেফতারির পরে আরও সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। তাদের দাবি, চুনোপুঁটিদের নয়, একেবারে রাঘববোয়ালকেই ধরতে হবে। তবে কি কোনও রাঘববোয়ালকে ধরতেই শহরে তড়িঘড়ি আগমন হল ইডি প্রধানের? এর উত্তর আগামী দিনেই বোঝা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share