Tag: Madhyom

Madhyom

  • TMC: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে রণক্ষেত্র কল্যাণী, বোমাবাজি, জখম ৪

    TMC: তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে রণক্ষেত্র কল্যাণী, বোমাবাজি, জখম ৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার রাতে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী কোন্দলের জেরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় কল্যাণীর সগুনা পঞ্চায়েতের কাঁটাবেলে এলাকা। তৃণমূলের পার্টি অফিসের সামনেই বুথ সভাপতিকে ধরে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ ওঠে সংখ্যালঘু সেলের নেতার বিরুদ্ধে। পাল্টা হামলার ঘটনাও ঘটে। ঘটনার জেরে এলাকায় বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। ভাঙচুর চালানো হয় দলীয় কার্যালয়ে। দুপক্ষের চারজন জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে আসে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    নব জোয়ার কর্মসূচিতে যোগ দিতে তৃণমূলের (TMC) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নদিয়ায় আসছেন। কল্যাণীর সগুনায় তাঁর আসার কথা রয়েছে। সেই কর্মসূচি উপলক্ষে তৃণমূলের বুথ সভাপতি সাইফুল মণ্ডলের উদ্যোগে বুধবার রাতে কাঁটাবেলে তৃণমূল পার্টি অফিসে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সেই আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। মিটিং চলাকালীন তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি জাহাঙ্গির মণ্ডল দলবল নিয়ে এসে হামলা চালায় বলে অভিযোগ। এমনকী এলাকায় বোমাবাজি করা হয় বলে অভিযোগ। আক্রান্ত তৃণমূলের বুথ সভাপতি সাইফুল মণ্ডল বলেন, “আসলে আমি নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছি। সেটা অনেকেই মেনে নিতে পারছে না। মিটিং চলাকালীন জাহাঙ্গিরের নেতৃত্বে হামলা হয়। মেরে আমার মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। এলাকায় বোমাবাজি করে ওরা।” অন্যদিকে, সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি জাহাঙ্গির মণ্ডল বলেন, “সাইফুলের নেতৃত্বে এই হামলা হয়েছে। বিজেপির মদতে ওরা এসব করছে। আমি সহ কয়েকজন কর্মী জখম হয়েছি। আমরা কোনও হামলা করিনি। বোমাবাজির অভিযোগ ঠিক নয়।”

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের (TMC) অঞ্চল সভাপতি তারক চন্দ বলেন, “পার্টি অফিসে বসা নিয়ে গণ্ডগোল হয়েছিল। ভুল বোঝাবুঝি থেকে এসব হয়েছে। দলীয় কোন্দলের বিষয় নেই। তবে, আমাদের আরও সংযত হওয়া দরকার। দুপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। প্রত্যেকে নিজেদের ভুল স্বীকার করেছে। ফলে, আর কোনও সমস্যা নেই। আমরা সকলেই একজোট হয়ে লড়াই করব।”

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই ঘটনা নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বিজেপি নেতা শুভাশিস বিশ্বাস বলেন, “তৃণমূলের (TMC) এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব আজকের নয়। এই দল শুরু থেকেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের সূত্রপাত। এই ঘটনা শুধু কাঁটাবেলের এলাকা জুড়ে নয়, গোটা রাজ্যজুড়ে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব শুরু হয়েছে। দুর্নীতির জেরেই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। এই দলটি লুটের রাজত্ব চালাচ্ছে। এই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ঘটনায় মানুষ আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: সরকারি অনুষ্ঠানেই ব্রাত্য, ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী

    Uttar Dinajpur: সরকারি অনুষ্ঠানেই ব্রাত্য, ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) সরকারি অনুষ্ঠানে ইসলামপুরের বিধায়ককে ব্রাত্য করে রাখার অভিযোগ উঠল। ঘটনায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ তৃণমূলের ওই বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। তাঁর অভিযোগ, সরকারি অনুষ্ঠানে তাঁকে ব্রাত্য রেখে শুধুমাত্র ইসলামপুর পুরসভার পুরপিতাকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আর এই ঘটনায় জেলার রাজনীতিতে ফের চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    কী ঘটেছিল উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) ইসলামপুরে?

    বুধবার ইসলামপুর মহকুমা (Uttar Dinajpur) প্রশাসনের উদ্যোগে স্টেডিয়ামে ফুটবল খেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়। আমন্ত্রিত ছিলেন উত্তর দিনাজপুরের জেলাশাসক, ইসলামপুর পুলিশ জেলার পুলিশ সুপার, পুরপিতা, বিডিও এবং মহকুমা যুব আধিকারিক সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আধিকারিকরা। তবে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তাঁকে আমন্ত্রণই জানাননি মহকুমা প্রশাসক, এমনটাই অভিযোগ করেন ইসলামপুরের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। সরকারি অনুষ্ঠানে বিধায়ককে আমন্ত্রণ না জানানোর ঘটনায় জোর বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে এলাকায়।

    তৃণমূলের বিধায়ক বনাম উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) জেলা সভাপতি

    বেশ কিছু দিন ধরে ইসলামপুরের তৃণমূল বিধায়কের সঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা (Uttar Dinajpur) সভাপতির বিবাদ চরমে উঠেছিল। তৃণমূল কংগ্রেসের সেকেন্ড ইন কমান্ডের নবজোয়ার যাত্রায় যাননি বিধায়ক। বিধায়কের এই ভূমিকা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নজরে আসার পর দলের নেতাদের মধ্যে বিবাদ মিটিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন তিনি। বিধায়কের অভিযোগ ছিল, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সেই নির্দেশের পর কেবলমাত্র নামেই বিধায়কের বাড়িতে গিয়েছিলেন জেলা সভাপতি। আবার সূত্রে জানা যায়, বিধায়ক জেলা সভাপতির উপর বেশ কিছু শর্ত আরোপ করেছিলেন। বিধায়কের সেই শর্তের মান্যতা দেওয়া জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালের পক্ষে কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তাই তৃণমূল কংগ্রেসের দুই নেতার বিবাদ এবার প্রশাসনের কাজের উপর পড়ল বলে মনে করছে রাজনীতিকদের একাংশ।

    মহকুমা শাসকের বিরুদ্ধে ইসলামপুর বিধায়কের ক্ষোভ

    বুধবার বিধায়ককে বাইরে রেখেই ইসলামপুর স্টেডিয়ামে খেলার উদ্বোধন হল। মহকুমা (Uttar Dinajpur) প্রশাসনের এহেন ভূমিকায় ক্ষুব্ধ বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী। তিনি জানান, মহকুমা শাসক একজন আইএএস অফিসার। উন্নয়নের কথা বললেই, তিনি আইন দেখান। সরকারি অনুষ্ঠানে বিধায়ককে আমন্ত্রণ না জানানো কোন আইনে আছে? তাঁকে চক্রান্ত করেই সরকারি অনুষ্ঠানে ব্রাত্য রাখা হয়েছে বলে দাবি করেন এই তৃণমূলের বিধায়ক।

    মহকুমা শাসকের বক্তব্য

    অন্যদিকে, ইসলামপুরের মহকুমা (Uttar Dinajpur) শাসক মহঃ আব্দুল শাহিদ বলেন, স্টেডিয়ামের উদ্বোধন আগেই হয়েছিল। আজ একটি মাত্র ফুটবল খেলা এখানে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এরপর বড় কোনও খেলার প্রতিযোগিতা হলে সবাইকে আমন্ত্রণ জানিয়েই করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mango: গরমে পাতে দেদার পাকা আম? ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য কি বাড়তি ঝুঁকি?

    Mango: গরমে পাতে দেদার পাকা আম? ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য কি বাড়তি ঝুঁকি?

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    গরমকাল মানেই তাপমাত্রার পারদ চড়বে, এটাই স্বাভাবিক! থাকবে হাঁসফাঁস করা অস্বস্তিও। কিন্তু গরমকালের রোদ্দুরের সঙ্গে উচ্চারিত হয় সুস্বাদু নানা আমের (Mango) নামও! সকালের জলখাবার হোক কিংবা রাতের খাবার, শেষ পাতে থাকে পাকা আম! খাদ্যরসিক অধিকাংশ বাঙালির সবচেয়ে পছন্দের ফল হল আম। তবে, বাঙালির বাড়ছে ডায়াবেটিস। কম বয়স থেকেই অনেকে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। তাদের জন্য কি বিপদ বাড়াচ্ছে পাকা আম!

    আম (Mango) কি ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য বিপজ্জনক? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, আমে থাকে গ্লুকোজ, অর্থাৎ শর্করা। তাই ডায়াবেটিস থাকলে অতিরিক্ত আম (Mango) খেলে বিপদ বাড়তে পারে। নিয়মিত অনেকেই চারবেলা খাওয়ার পরে পাকা আম খান। সেক্ষেত্রে খুব দ্রুত রক্তে সুগার লেভেল বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কা থাকে। তাই একটু নিয়ন্ত্রণ করে খাওয়া দরকার বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তাঁদের পরামর্শ, যদি দিনে একটি আম খাওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বিপদের ঝুঁকি কম। তাঁরা জানাচ্ছেন, আমে শর্করা থাকলেও, তার পরিমাণ মারাত্মক নয়। অর্থাৎ, আলু বা চিনিতে যে পরিমাণ শর্করা থাকে, আমে কিন্তু সেই পরিমাণ থাকে না। তাই ডায়াবেটিস আক্রান্তদের আলু বা চিনি খাওয়ার ক্ষেত্রে যতখানি নিয়ন্ত্রণ থাকা জরুরি, আমের ক্ষেত্রে ততটা না হলেও ক্ষতি নেই। তবে, অবশ্যই পরিমাণের দিকে নজর দেওয়া দরকার।

    কোন কোন রোগ মোকাবিলায় আম (Mango) সাহায্য করে? 

    শুধুই স্বাদ আর গন্ধে নয়। পাকা আমের উপকারও তাকে অন্য ফলের থেকে এগিয়ে রাখছে। এমনটাই জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, আমের উপকার অনেক। নিয়মিত একটি পাকা আম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষত, যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য পাকা আম খুব উপকারী। এতে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, যাদের ডায়বেটিস আছে, তাদের মধ্যে অনেকের উচ্চ রক্তচাপ থাকে। তাই তারা পাকা আম (Mango) খেলে, সেটা শরীরের পক্ষে ভালো। আবার গর্ভবতী মায়েদের জন্য পাকা আম খুব ভালো। আমের পুষ্টিগুণ প্রচুর। তাছাড়া আমে আয়রন রয়েছে। তাই গর্ভবতীদের জন্য বাড়তি উপকারী হিসেবে এই ফল কাজ করে। তাছাড়া, রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়ায় ভুক্তভোগীদের জন্য আম খুব উপকারী। আমে থাকে ফাইবার, কপার, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, পটাশিয়াম। আম মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। তাই শিশুদের জন্য আম খুব উপকারী ফল। 
    তবে, আমে বাড়ে ওজন। তাই স্থূলতার সমস্যায় ভুগলে আম খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। তাছাড়া, অতিরিক্ত আম খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। কারণ, আমে ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেট, ম্যাগনেসিয়ামের মতো একাধিক উপাদান থাকে। আম হজম করতে সময় লাগে। দিনে একাধিক আম খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা? 

    চিকিৎসকদের পরামর্শ, আমে (Mango) ভিটামিন, কার্বোহাইড্রেটের মতো উপাদান থাকলেও প্রোটিন থাকে না। আমে মাত্র ১ শতাংশ প্রোটিন। তাই জলখাবার হোক বা দুপুর বা রাতের খাবারে আম খেলে, সঙ্গে থাকুক কোনও প্রোটিন যুক্ত খাবার। অর্থাৎ, একটা আম খেলে অবশ্যই সঙ্গে একটি সিদ্ধ ডিম, কিংবা ডাল, পনির বা সোয়াবিনের মতো খাবার থাকতে হবে। তবেই ব্যালান্স ডায়েট হবে। হজমেও অসুবিধা হবে না। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত একটি আম শরীরের জন্য ভালো। কিন্তু গরম শেষেই ফুরিয়ে যাবে, এই ভেবে দিনে একাধিক আম খেলে তৈরি হতে পারে নানান শারীরিক সমস্যা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    PM Modi: ৯ বছরে ৭টি আইআইটি স্থাপন, কোটির ওপর যুবককে প্রশিক্ষণ মোদি সরকারের!

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) প্রায়ই বলেন, ‘‘আমাদের দুটি অপরিসীম শক্তি আছে। একটি হল জনসংখ্যা এবং অপরটি গণতন্ত্র। পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে বেশি যুবক এখন রয়েছেন ভারতে। সরকার সম্পূর্ণভাবে এই শক্তিকে কাজে লাগাতে চায়।’’ জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ রূপায়ণের ফলে দেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার খোলনলচে বদলে গেছে। জাতীয় শিক্ষানীতিকে তৈরি করা হয়েছে ভারতীয় সভ্যতার ভিত্তির ওপর এবং বেশি জোর দেওয়া হয়েছে ছাত্রদের দক্ষতা বাড়ানোর ওপর। পরিসংখ্যান বলছে, গত ৯ বছরে রেকর্ড সংখ্যায় আইআইটি, আইআইএম, মেডিক্যাল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় সারা দেশ জুড়ে স্থাপিত হয়েছে। অন্যদিকে এখনও অবধি ১ কোটি ৩৭ লক্ষ যুবক স্কিল ইন্ডিয়ার বিভিন্ন ট্রেনিং নিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কৌশল বিকাশ যোজনার মাধ্যমে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে দেশের প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই রোজগার মেলার আয়োজন করেছে। ১০ লক্ষেরও বেশি প্রার্থীকে বিভিন্ন দফতরের নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়েছে। দেশের যুবসমাজকে সশস্ত্র বাহিনীতে যোগদানে উৎসাহ দিতে আনা হয়েছে অগ্নিপথ প্রকল্প। কেন্দ্রীয় সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি খুব স্পষ্ট। কর্মসংস্থান তৈরির বদলে ছোট বড় উদ্যোগপতি নির্মাণ করতে চায় কেন্দ্র। যাতে বর্তমান যুবসমাজ চাকরিমুখী হওয়ার থেকে চাকরিদাতা হতে পারে। এই উদ্দেশ্যে স্টার্ট আপ প্রজেক্ট কেন্দ্রীয় সরকার শুরু করে ২০১৬ সাল থেকে।

    একনজরে দেখে নেওয়া যাক, যুব সমাজের জন্য মোদি সরকারের (PM Modi) প্রয়াস  

    ১) দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে যুব অ্যাথলেটিকদের তুলে আনা হচ্ছে খেলো ইন্ডিয়া প্রকল্পের মাধ্যমে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রচেষ্টার ফল ভারত দেখেছে টোকিও অলিম্পিকে, ২০২১ সালে। এর ফলে অলিম্পিকে ৭টি মেডেল পায় ভারত।

    ২) প্রায় ৪০ বছর পরে জাতীয় শিক্ষানীতিকে নতুনভাবে উপস্থাপন করা হল। শিক্ষাকে সময়োপযোগী এবং কর্মমুখী করে তোলার এক অনবদ্য প্রয়াস মোদি সরকারের।

    ৩) যুব উদ্যোগপতি বানাতে স্টার্ট আপ প্রজেক্ট  চালু করা হয়েছে ২০১৬ সাল থেকেই।

    ৪) ১ কোটি ৩৭ লক্ষ যুবককে প্রধানমন্ত্রী কৌশল বিকাশ যোজনার অধীনে ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে।

    ৫) গত ৯ বছরে নতুন সাতটি আইআইএম চালু করা হয়েছে।

    ৬) প্রধানমন্ত্রী শ্রী যোজনার আওতায় ১৪,৫০০ স্কুলকে নতুনভাবে ঢেলে সাজানো হয়েছে।

    ৭) ২০১৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ২৩ লক্ষ প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ চাকরি তৈরি করা গেছে, স্টার্ট আপ প্রজেক্টের মাধ্যমে।

    ৮) অধিক সংখ্যায় AIIMS তৈরি হয়েছে। বর্তমানে দেশে যার সংখ্যা ২৩টি।

    ৯) ৭ টি নতুন আইআইটি তৈরি হয়েছে। সারা দেশে আইআইটির সংখ্যা এখন ২৩। প্রসঙ্গত, ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে দেশে স্থাপিত হয়েছিল ১৬ টি আইআইটি। অন্যদিকে ২০১৪ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে দেশে স্থাপিত হয়েছে ৭ টি আইআইটি।

    ১০) পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে মেডিক্যালে আসন সংখ্যা ছিল ৮২ হাজার ৪৬৬। অন্যদিকে বিগত ৯ বছরে মেডিক্যালে আসন সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে ৬৯ হাজার ৬২৩। বর্তমানে মোট আসন সংখ্যা ১ লক্ষ ৫২ হাজার ১৩৯।

    ১১) পরিসংখ্যান বলছে, সারা দেশে ১৯৪৭ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৬৪১ টি মেডিক্যাল কলেজ ছিল। ৯ বছরের মোদি সরকারের জমানায় কলেজের বাড়ানো হয়েছে ৭০০টি। বর্তমানে দেশে মেডিক্যাল কলেজের সংখ্যা ১,৩৪১।

    ১২) সারা দেশে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ৭২৩ টি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল। মোদি জমানায় গত ৯ বছরে আরও ৩৯০ টি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১,১১৩।

    ১৩) ক্রীড়া ক্ষেত্রে পরিকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে দেশের কমনওয়েলথ গেমসে (২০২২) ৬১টি মেডেল এনেছেন আমাদের যুব ক্রীড়াবিদরা।

     

    আরও পড়ুন: বন্ধ হয়েছে তিন তালাক, মোদি সরকারের আমলে মহিলাদের জন্য অজস্র প্রকল্প

    আরও পড়ুন: দুধ উৎপাদনে শীর্ষে ভারত, প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় ১১ কোটি মানুষ!

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    চলবে….

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat: “দলের কোন্দলের জন্যই রাস্তা করতে পারিনি”, ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য

    Panchayat: “দলের কোন্দলের জন্যই রাস্তা করতে পারিনি”, ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃণমূলের দলীয় কোন্দলের জন্য রাস্তা করতে পারিনি। আপনারা আমায় ক্ষমা করুন।” গ্রামবাসীদের কাছে এভাবেই ক্ষমা চাইছেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য নরেশ রায়। শিলিগুড়ির কাছে জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জ ব্লক। সেখানকার পানিকৌরি গ্রাম পঞ্চায়েতের (Panchayat) নয়াবড়ি গ্রামের রাস্তাটি দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। রাস্তা জুড়ে খানাখন্দ। বৃষ্টি হলেই জল জমে। বর্ষাকাল তো বটেই, বছরের অন্যান্য সময়ও এই রাস্তা দিয়ে যানবাহন চলা তো দূরের কথা, পথ চলতে হয় ঝুঁকি নিয়ে। তাই এবার রাস্তার দাবিতে পঞ্চায়েত ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

    রাস্তার দাবিতে ভোট বয়কটের (Panchayat) হুমকি

    বাসিন্দাদের অভিযোগ, ভোট আসে, ভোট চায়। তবু রাস্তার হাল ফেরে না। ভোটের সময় নেতা-মন্ত্রীরা প্রচারে এসে রাস্তা করে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে যান। কিন্তু ভোট মিটে গেলে তাঁদের দেখা মেলে না। এভাবেই দীর্ঘ ১৫ বছরে ধরে এই রাস্তা বেহাল হয়ে পড়ে রয়েছে। রাস্তা ভেঙে জায়গায় জায়গায় বড় গর্ত হয়ে গিয়েছে। গ্রামের ছেলেমেয়েরা সাইকেল চালিয়ে স্কুলে যেতে পারে না। রোগী নিয়ে হাসপাতালে যেতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। বর্ষাকালে হাঁটাও যায় না। সবাইকে বলেছি, কিন্তু কোনও কাজ হয়নি।

    ক্ষমা চাইলেন তৃণমূলেরই পঞ্চায়েত (Panchayat) সদস্য

    এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য (Panchayat) তৃণমূলের নরেশ রায় বলেন, আমি একাধিকবার গ্রাম পঞ্চায়েতের বৈঠকে এই রাস্তা করার জন্য বলেছি। লিখিতভাবেও জানিয়েছি। কিন্তু আমার কথা শোনা হচ্ছে না। আমাদের দলের গোষ্ঠী কোন্দলের জন্যই এই রাস্তা হচ্ছে না। আমি তৃণমূলের ওবিসি সেলের নেতা। তাই আমার কথা শুনছে না গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান। তাই আমি গ্রামবাসীদের কাছে ক্ষমা চাইছি। তারপরেও গ্রামের মানুষ ভোট বয়কট করলে আমার করার কিছু নেই।

    প্রধানের (Panchayat) পাল্টা অভিযোগ 

    পানিকৌরি গ্রাম পঞ্চায়েত (Panchayat) প্রধান আলোপ রায় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি পাল্টা অভিযোগ করেন, পঞ্চায়েত সদস্য নরেশ রায় কিছুই বোঝে না। কয়েকজনকে নিয়ে রাজনীতি করছে। আমার দলের লোক, তাই কিছু বলা উচিত নয়। ওই রাস্তা করার জন্য একবারও সে বলেনি। তালিকার শীর্ষে থাকা কাজটিকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। এই রাস্তা বাদ দিয়ে গ্রামের একটি ভালো রাস্তার টেন্ডার পাশ করিয়েছেন নরেশ রায়। আমি তৃণমূলের শাখা সংগঠন বা মাদার- এরকম কোনও ভেদাভেদের রাজনীতি করি না। দলকে ওর সম্পর্কে আমি সব জানিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: ২০০ টাকা না দিলে মিলবে না মার্কশিট, তীব্র অসন্তোষ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে

    Uttar Dinajpur: ২০০ টাকা না দিলে মিলবে না মার্কশিট, তীব্র অসন্তোষ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০ টাকা না দিলে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মার্কশিট দেওয়া হচ্ছে না বলে মারাত্মক অভিযোগ উঠেছে। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার (Uttar Dinajpur) রায়গঞ্জের সুদর্শনপুর দ্বারিকাপ্রসাদ উচ্চ বিদ্যাচক্র স্কুলে। এর জেরে তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছে মার্কশিট নিতে আসা ছাত্রছাত্রী এবং অভিভাবকদের মধ্যে। এই ঘটনার কথা জানাজানি হতেই স্কুলে ছুটে আসেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তাঁর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেে।

    উত্তর দিনাজপুরে (Uttar Dinajpur) কোথায় ঘটল এমন ঘটনা?

    বৃহস্পতিবার রায়গঞ্জ (Uttar Dinajpur) শহরের সুদর্শনপুর দ্বারিকাপ্রসাদ উচ্চ বিদ্যাচক্র স্কুলে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার মার্কশিট দেওয়া হচ্ছিল। ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, স্কুলের ৭৫ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানের জন্য ২০০ টাকা করে চাঁদা না দিলে, মার্কশিট দেওয়া হচ্ছে না। তাদের আরও অভিযোগ, ৭৫ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানের জন্য গত বছরও ২০০ টাকা করে চাঁদা নেওয়া হয়েছিল। সেই টাকা জমা করার রশিদও রয়েছে তাদের কাছে। প্রশ্ন এখানেই, দুবার কেন টাকা দিতে হবে? এই প্রশ্নের কোনও সদুত্তর স্কুল কর্তৃপক্ষ দেয়নি বলে অভিযোগ ছাত্রছাত্রীদের। তাদের বক্তব্য, গতকাল একটি নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, যারা বিদ্যালয়ের ৭৫ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানের জন্য ২০০ টাকা দিতে ইচ্ছুক, তারাই টাকা দিয়ে মার্কশিট নিতে পারবে। অথচ মার্কশিট নিতে গেলে দেখা যায়, প্রত্যেককেই ২০০ টাকা দিতে হবে বলে জানানো হচ্ছে স্কুলের তরফে। পরীক্ষার আগে একবার ২০০ টাকা দেওয়ার পরেও আবার কেন টাকা চাওয়া হচ্ছে! পাশাপাশি নোটিশে বলা হয়নি যে, সবাইকেই টাকা দিতে হবে! যাদের সামর্থ্য আছে তারা দিচ্ছে ঠিক আছে। কিন্তু সবার আর্থিক অবস্থা তো সমান নয়। তাহলে এই নিয়ম সবার ওপর কেন চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে, সেই প্রশ্ন তুলছে ছাত্রছাত্রীরা।

    স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বক্তব্য

    ঘটনার খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ছুটে আসেন বিদ্যালয়ের (Uttar Dinajpur) প্রধান শিক্ষক অভিজিৎ দত্ত। তিনি জানিয়েছেন, বিষয়টা ছাত্রছাত্রীরা বুঝতে ভুল করেছে। অভিভাবকদের মিটিং-এ সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে বিদ্যালয়ের ৭৫ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান উপলক্ষে মাথা পিছু ৪০০ টাকা করে নেওয়া হবে। কাউকেই জোর করা হয়নি। হয়তো তারা মিটিং-এ আসেনি, তাই বিষয়টা বুঝতে ভুল করছে। বিদ্যালয়ের তরফে কাউকে বাধ্য করা হয়নি যে টাকা দিতেই হবে। প্রধান শিক্ষক বলেন, যারা টাকা দিতে অসমর্থ, তাদেরও মার্কশিট দেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে প্রধান শিক্ষকের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। যদিও এই ঘটনায় স্কুল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে প্রশ্ন উঠছে অনেক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Anganwadi Center: দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ, বাদ যাচ্ছে না অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রও!

    Anganwadi Center: দুষ্কৃতীদের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ এলাকার মানুষ, বাদ যাচ্ছে না অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাতের অন্ধকারে এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে দুষ্কৃতীরা! তাদের তাণ্ডবে কার্যত অতিষ্ঠ দাসপুরের খাটবাড়ই এলাকার মানুষ। দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব থেকে বাদ যাচ্ছে না এলাকার অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রও (Anganwadi Center)। তাই স্বাভাবিকভাবেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। একইসঙ্গে মানুষের ক্ষোভও বাড়ছে।

    কীভাবে তাণ্ডব চালাচ্ছে দুষ্কৃতীরা (Anganwadi Center)?

    এলাকার ভুক্তভোগী মানুষজন জানাচ্ছেন, দীর্ঘদিন ধরে এই সমস্যা চলছে। রাত বাড়লে দুষ্কৃতীরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। দাসপুর এক নম্বর ব্লকের বাসুদেবপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাটবাড়ই এলাকায় তারা দাপিয়ে বেড়ায়। বাড়ে মদ্যপদের দাপাদাপি। এমনকী রেহাই পায় না শিশুদের জন্য তৈরি এলাকার আইসিডিএস কেন্দ্রও (Anganwadi Center)। গত বুধবার রাতে তাণ্ডব কার্যত চরমে ওঠে। ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় আইসিডিএস কেন্দ্রের চেম্বার। বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। জানা গিয়েছে, দাসপুরের প্রত্যন্ত এলাকার এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে পড়াশোনা করে প্রায় ৬০ জন শিশু। প্রায় ৪০ জন গর্ভবতী মহিলার পুষ্টিকর খাদ্যেরও সরবরাহ করা হয় এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র থেকেই। কিন্তু সেখানেই দুষ্কৃতীদের দাপটে চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী থেকে সহায়িকাদের।

    কী বলছেন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের (Anganwadi Center) কর্মীরা?

    অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী কাবেরী সিংহরায়ের অভিযোগ, এর আগে পানীয় জলের ট্যাপের মুখ খুলে নিয়ে চম্পট দিত দুষ্কৃতীরা। পরে তারা ভেঙে ফেলে আস্ত কল। ফলে এখন পানীয় জলের বন্দোবস্ত করতে হয় বাইরে থেকেই। অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের আবর্জনা ফেলার জন্য দিন কয়েক আগে তৈরি করা হয়েছিল চেম্বার। এবার সেই চেম্বারটিকেও ভেঙে গুঁড়িয়ে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। এমন কাণ্ডে রীতিমতো আতঙ্ক ছড়িয়েছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের (Anganwadi Center) কর্মী থেকে এলাকাবাসীর মধ্যে। উল্লেখ্য, অতীতেও এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে তালা ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু এত কিছুর পরেও কেন টনক নড়েনি প্রশাসনের? সে নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। গোটা বিষয়টি পঞ্চায়েত প্রধানের কাছে জানিয়েছেন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীরা। কেন এমন ঘটনা ঘটছে, তা খতিয়ে দেখা হবে বলেই জানাচ্ছেন দাসপুর এক পঞ্চায়েত সমিতির আধিকারিকরা। এখনও পর্যন্ত থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। তবে গোটা বিষয়টি নিয়ে থানার দ্বারস্থ হওয়ার কথা জানিয়েছেন অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীরা। এতকিছুর পরেও আদৌ কি এলাকায় কমানো যাবে দুষ্কৃতিদের তাণ্ডব? বাগে আনা যাবে মদ্যপদের? এটাই এখন বড় প্রশ্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের বাড়িতে বিস্ফোরণ! উড়ল বাড়ির ছাদ

    Nadia: তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের বাড়িতে বিস্ফোরণ! উড়ল বাড়ির ছাদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগে পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার খাদিকুলে বিস্ফোরণের ঘটনায় তৃণমূল নেতা ভানু বাগের বাড়ি উড়ে গিয়েছিল। মৃত্যু হয়েছিল ১১ জনের। তার কয়েকদিন পরই বীরভূমের দুবরাজপুরে এক তৃণমূল নেতার বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। রাজ্যু জুড়ে সর্বত্র মুড়ি মুড়কির মতো বোমা উদ্ধার করছে পুলিশ। এইসব ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়ের বাড়িতে বোমা বিস্ফোরণে উড়ে গেল বাড়ির ছাদ, ভেঙে পড়ল দেওয়াল। বিকট আওয়াজে চরম আতঙ্কে এলাকাবাসী। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) চাপড়া থানার মহিষনগর পূর্বপাড়া এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    বুধবার রাতে নদিয়ার (Nadia) চাপড়া থানার মহিষনগর পূর্বপাড়ায় সাইফুল শেখ নামে এক ব্যক্তির বাড়িতে আচমকা বিকট আওয়াজ শুনতে পান এলাকাবাসী। সাইফুল তৃণমূলের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের আত্মীয়। প্রথমে কেউ বাড়ি থেকে ভয়ে না বের হলেও পরে গিয়ে দেখতে পান, সাইফুল শেখের বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছে। ঘরের চারপাশের দেওয়াল ভেঙে পড়েছে। যেহেতু বিকট আওয়াজের সঙ্গে এই বিস্ফোরণ ঘটে, তাই এলাকাবাসী মনে করছেন, বোমা বিস্ফোরণই হয়েছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় চাপড়া থানার পুলিশ। খবর দেওয়া হয় বোমা নিষ্ক্রিয়কারী প্রতিনিধি দলকে। তবে, বোমা বিস্ফোরণের সময় সাইফুলের বাড়িতে কেউ ছিল না বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দা?

    এ বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দা সেলিম শেখ বলেন, বিকট আওয়াজ শুনতে পেয়ে গিয়ে দেখি, সাইফুলের বাড়ির ছাদ উড়ে গিয়েছে এবং দেওয়াল ভেঙে পড়েছে। সামনে পঞ্চায়েত ভোট। সেই কারণে অনুমান করা হচ্ছে, একাধিক বোমা মজুত ছিল ওই বাড়িটিতে। ঘটনার পর আমরা রীতিমতো আতঙ্কে রয়েছি।

    বোম্ব স্কোয়াডের আধিকারিক কী বললেন?

    বোমা নিষ্ক্রিয়কারী প্রতিনিধি দলের এক আধিকারিক জানান, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে। প্রাথমিকভাবে বোমা ফেটেই এই ঘটনা ঘটেছে। তবে, বিস্ফোরণের তীব্রতা কতটা ছিল, সেটা যাচাই করা হচ্ছে। ঘটনার পর চাপড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। সমস্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ-প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

    ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার হল তাজা বোমা

    বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে সিআইডি ঘটনাস্থলে যায়। ফরেনন্সিক টিম গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করে। এদিন ঘটনাস্থল থেকে একাধিক তাজা বোমা পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে। আর কোথাও বোমা রয়েছে কি না তার খোঁজে তল্লাশি চালানো হয়। তবে, ঘটনার পর এলাকার লোকজন চরম আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panihati: পানিহাটি মহোৎসবতলা ঘাটের মন্দিরের ভিতরে এবার পুজো দিতে পারবেন না ভক্তরা, কেন জানেন?

    Panihati: পানিহাটি মহোৎসবতলা ঘাটের মন্দিরের ভিতরে এবার পুজো দিতে পারবেন না ভক্তরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাল, শুক্রবার পানিহাটির (Panihati) মহোৎসবতলা ঘাটে চিঁড়ে উৎসবের সূচনা হচ্ছে। সাজো সাজো রব গোটা এলাকা। গতবারের  দুর্ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার পানিহাটির মহোত্সবতলা ঘাটের মন্দিরের ভিতরে ঢুকে এবার আর ভক্তরা পুজো দিতে পারবেন না। প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফলে, প্রশাসনের পক্ষ থেকে সবরকম প্রস্তুতি রয়েছে। গতবার পদপিষ্ট হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছিল। জখম হয়েছিলেন বহু ভক্ত। মন্দিরের মূল সেবাইত বঙ্কুবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “দুর্ঘটনা এড়াতে এবার ভক্তের সংখ্যা কমবে মনে হয়। আর ভক্তরা এসে মন্দিরে পুজো দিতে না পারলে তাঁরা হতাশ হবে। ফলে, আগামীদিনে ভক্তের সংখ্যা আরও কমবে। তবে, প্রশাসনের সিদ্ধান্ত আমাদের মেনে নিতে হবে।”

    দুর্ঘটনা এড়াতে এবার কী উদ্যোগ নিল প্রশাসন?

    জানা গিয়েছে, পানিহাটি (Panihati) দণ্ড মহোৎসব এবছর প্রশাসন কিছু নির্দিষ্ট রুটে দর্শনার্থীদের প্রবেশের জন্য ধার্য করা হয়েছে। মূলত দর্শনার্থীরা সোদপুর ট্রাফিক মোড় ও স্বদেশী মোড় দিয়ে হেঁটে প্রবেশ করতে পারবে উৎসব প্রাঙ্গণে। কিছুটা দূরত্ব থেকে একমুখী পথ রাখা রয়েছে দর্শনার্থীদের  জন্য। সেই পথ ধরে কয়েকটি ড্রপ গেট ধরে এগিয়ে শ্রী শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর শ্রী মন্দির পানিহাটি (Panihati) দণ্ড মহোৎসব তলায় প্রবেশ করতে পারবেন  দর্শনার্থীরা। মূল মন্দিরে পুজোর ক্ষেত্রেও রয়েছে কিছু নির্দেশিকা। মূল মন্দির থেকে ইসকন পানিহাটি হয়ে রাঘব ভবন (পাটবাড়ী) যাওয়ার পথ সম্পূর্ণ একমুখী রাখা রয়েছে। পানিহাটি বৈষ্ণব সমিতি মাঠে করা হচ্ছে পূর্ণার্থীদের বিশ্রামের ব্যবস্থা। রয়েছে স্বাস্থ্য শিবির। এছাড়াও দুটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এছাড়া থাকছে ফ্রায়ার ব্রিগেড থেকে শুরু করে পানীয় জলের সুব্যবস্থা। প্রসাদ বিতরণের জন্য মন্দিরগুলিকে আলাদা ভাবে ব্যবস্থা করার কথা বলা হয়েছে প্রশাসন সূত্রে। মেলার ৫০০ মিটারের মধ্যে কোনো স্টল বসার অনুমতি দেওয়া হয়নি এবার। এছাড়া খুব গরম থাকায় থাকবে বিশেষ জল বর্ষণের ব্যবস্থা। এছাড়া থাকছে ২০০ টির বেশি সিসিটিভির মাধ্যমে সুরক্ষা ব্যবস্থা।

    কবে শুরু হয়েছিল এই উৎসব?

    চৈতন্য মহাপ্রভু পানিহাটির (Panihati) মহোত্সবতলা ঘাটে চিঁড়ে উত্সবের সূচনা করেছিলেন। ৫০৭ বছর আগেই ভক্তদের উপস্থিতিতে মহাপ্রভুর নির্দেশে এই উত্সব শুরু হয়েছিল। কথিত আছে ১৫১৬ সালে সপ্তগ্রামের জমিদার রঘুনাথ দাসকে দই চিঁড়ে বিতরণের কৃপাদণ্ড দিয়েছিলেন। মহাপ্রভু ও ভক্তদের সকলের জন্য দই, চিঁড়া, কলার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেই থেকেই  এখানে এই চিঁড়ে উত্সব পালিত হয়ে আসছে। ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ পরমহংস এই উত্সবে আসতেন। এছাড়াও রামদাস বাবাজী, মহাত্মা গান্ধী, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর মতো মণীষীদের পদধূলি ধন্য এই মহোত্সব তলা ঘাট। কালের নিয়ম মেনেই কয়েকশো বছর ধরেই এই পানিহাটিতে এই উত্সব পালিত হয়ে আসছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পুরসভার ভিতরে তৃণমূল কাউন্সিলরকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলীয় দুই কাউন্সিলর

    TMC: পুরসভার ভিতরে তৃণমূল কাউন্সিলরকে বেধড়ক মার, অভিযুক্ত দলীয় দুই কাউন্সিলর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরসভার মধ্যে ঢুকে তৃণমূলের (TMC) এক কাউন্সিলরকে মারধর করার অভিযোগ উঠল দলেরই দুই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে ভাটপাড়া পুরসভা এলাকায়। জখম কাউন্সিলরের নাম সত্যেন রায়। তিনি বরাবরই সাংসদ অর্জুন ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। জগদ্দল বিধানসভার বিধায়ক সোমনাথ শ্যামের মা রেবা রাহা ভাটপাড়া পুরসভায় চেয়ারপার্সন। পুরসভার চেয়ারপার্সন সহ একাধিক কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তিনি মুখ খুলেছেন। পুরসভাকে ব্যবহার করে কয়েকজন কাউন্সিলর লুটেপুটে খাচ্ছেন বলে তিনি অভিযোগ করেছিলেন। এরপরই পুরসভার ভিতরে এই হামলার ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। হামলার এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তৃণমূলের (TMC) গোষ্ঠী কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    কী বললেন আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) কাউন্সিলর?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন দুপুরে ভাটপাড়া পুরসভায় বোর্ড মিটিং ছিল। তার আগেই পুরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সত্যেন রায়ের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ ওঠে দলেরই দুই কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত কাউন্সিলরকে চিকিৎসার জন্য ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এবিষয়ে থানায় অভিযোগও দায়ের করা হয়েছে। আক্রান্ত তৃণমূল (TMC)  কাউন্সিলর সত্যেন রায় বলেন, “আমাকে একা পেয়ে সাত-আটজন মিলে মারধর করেছে। তাদের মধ্যে দুজনকে চিনতে পেরেছি। তাঁরা ১১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ছিলেন। আসলে আমি অন্যায়ের প্রতিবাদ করি। ওরা আমার মুখ বন্ধ করতে চায়। তাই এই হামলা।” ঘটনার পর অবশ্য ভাটপাড়া পুরসভায় বোর্ড মিটিং হয়েছে। সেখানে দলের কাউন্সিলরের ওপর আরেক কাউন্সিলারের হামলার ঘটনাটি উত্থাপিত হয়।

    হামলার ঘটনা নিয়ে কী বললেন ভাটপাড়া পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান?

    এই প্রসঙ্গে পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, “ঘটনার সময় আমি পুরসভায় ছিলাম না। তবে, বিষয়টি মোটেই কাঙ্খিত হয়। অভিযুক্ত কাউন্সিলর জানিয়েছেন, উত্তপ্ত পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার কারণে ঘটনাটি ঘটে গিয়েছে। আগামী দিনে এই রকম ঘটনা ঘটবে না বলে প্রত্যেক কাউন্সিলর জানিয়েছেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share