Tag: Madhyom

Madhyom

  • Rape: পানীয় জলে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে বধূকে পালা করে ধর্ষণ, গ্রেফতার দুই সিভিক ভলান্টিয়ার

    Rape: পানীয় জলে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে বধূকে পালা করে ধর্ষণ, গ্রেফতার দুই সিভিক ভলান্টিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমের গৃহবধূকে ধর্ষণের (Rape) অভিযোগে দুই সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করল পুলিশ। ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের লাভপুর থানা এলাকায়। ধৃতদের নাম ছোট্টু দত্ত ও সুমিত মুখোপাধ্যায়। তারা লাভপুর থানায় কর্মরত।  বৃহস্পতিবারই তাদের আদালতে তোলা হলে বিচারক তিনদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    কয়েকদিন আগে চার বছরের শিশুকন্যাকে নিয়ে লাভপুরে একটি মন্দিরে পুজো দিতে গিয়েছিলেন এক গৃহবধূ। ছোট্টু দত্ত ও সুমিত মুখোপাধ্যায় নামে  দুই সিভিক ভলান্টিয়ার সেখানেই কর্তব্যরত অবস্থায় ছিলেন। চরম গরমের কারণে ওই বধূ সিভিকদের কাছে গিয়ে পানীয় জল চান। এমনিতেই দুপুরের দিকে মন্দির চত্বর ফাঁকা ছিল। জানা গিয়েছে, ওই দুই সিভিক পানীয় জলের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন। সেই জল খেয়ে ওই বধূ অসুস্থ বোধ করেন। তাঁকে সাহায্য করার নাম করে সিভিক ভলান্টিয়াররা  অতিথি শালায় নিয়ে যান। সঙ্গে করে চার বছরের শিশু কন্যাকে তাঁরা নিয়ে যান। এরপর অতিথিশালার ভিতরে পালা করে তারা ওই বধূকে ধর্ষণ (Rape) করে বলে অভিযোগ। পরে, ওই বধূ বাড়ি ফিরে গিয়ে প্রথমে ভয়ে কাউকে কিছু বলেননি। পরে, তিনি স্বামীকে সমস্ত বিষয়টি খুলে বলেন। এরপরই স্ত্রীকে সঙ্গে করেই তাঁর স্বামী ১৯ এপ্রিল বুধবার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁদের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ দুই সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করে। প্রসঙ্গত, নদিয়ার হাঁসখালিতে কিশোরীকে ধর্ষণ (Rape) এবং পরে হত্যার ঘটনায় তোলপাড় হয়েছিল গোটা রাজ্য। স্থানীয় এক তৃণমূল নেতার ছেলের বাড়িতে মদ্যপানের আসরে ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ (Rape) করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছিল। শুধু হাঁসখালি নয় তেহট্টের বাড়িতে মা বাবার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে ১৫ বছরের কিশোরীকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের (Rape)  অভিযোগ উঠেছিল এক পড়শি যুবকের বিরুদ্ধে। এবার মন্দিরের অতিথিশালা নিয়ে গিয়ে বধূকে পালা করে ধর্ষণের (Rape) অভিযোগ উঠল। যা নিয়ে বীরভূম জেলা জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কী বললেন জেলা পুলিশ সুপার?

    জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, অভিযোগ পাওয়ার পরই দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এই ঘটনায় যা যা করার দরকার তা করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: তৃণমূল অফিসে ঝোলানো হল তিনটি তালা! শাসকদলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    TMC: তৃণমূল অফিসে ঝোলানো হল তিনটি তালা! শাসকদলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোষ্ঠীকোন্দলের জেরে তালা ঝুললো তৃণমূলেরই (TMC) দলীয় কার্যালয়ে। তবে, একটি নয়, তিন-তিনটি তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এ ছবি আরামবাগের হরিণখোলার হরাদিত্য এলাকার একটি তৃণমূল (TMC) কার্যালয়ের। পঞ্চায়েত ভোটের আগে দলীয় কোন্দলের জেরে চরম অস্বস্তিতে পড়েছে শাসকদল।

    ঠিক কী নিয়ে গণ্ডগোল?

    দলীয় কার্যালয় কোন নেতার দখলে থাকবে, সেই নিয়েই দুই নেতা ও তাঁদের অনুগামীদের মধ্যে বিবাদ। এলাকা দখল নিয়ে আরামবাগের হরিণখোলা অঞ্চলে তৃণমূলের (TMC) যুব ও মাদার সংগঠনের দ্বন্দ্ব বরাবরই। বর্তমানে হরিণখোলার তৃণমূল (TMC) অঞ্চল সভাপতি পার্থ হাজারির সঙ্গে তৃণমূল যুব অঞ্চল সভাপতি স্বরূপ দাসের বিবাদ চলছে। দলীয় কার্যালয় কার দখলে থাকবে তা নিয়ে এই দুই নেতার মধ্যে বিবাদ। আর সেই বিবাদের জেরেই এক পক্ষ তৃণমূলের কার্যালয়ে হামলা চালায় বলে অভিযোগ।

    কী বললেন তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা?

    যুব তৃণমূলের (TMC) অঞ্চল সভাপতি বলেন, দীর্ঘ দিন ধরে হরাদিত্য এলাকায় দলীয় কার্যালয় আমরা ব্যবহার করে আসছি। সেখান থেকেই দলের সমস্ত কাজকর্ম আমরা করি। সম্প্রতি অঞ্চল সভাপতি নতুন গঠন হওয়ার পর, নবনির্বাচিত অঞ্চল সভাপতি নিজের ইচ্ছামত কাজ করছে। এমনকি হরাদিত্য এলাকার তৃণমূলের (TMC) কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেয়। অঞ্চল সভাপতির নেতৃত্বে তালা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।

    তৃণমূলের (TMC) অঞ্চল সভাপতি কী বললেন?

    যদিও তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি পার্থ হাজারি বলেন, এলাকায় বিজেপি-র দুষ্কৃতীদের উৎপাত বেড়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেই কারণে রাতে তালা দেওয়া হয়। কিন্তু, সকালে জানতে পারি একটি তালার বদলে তিনটি তালা ঝুলিয়ে দেও হয়েছে। কে বা কারা এটা করেছে তা উর্ধ্বতন নেতৃত্ব ও প্রসাশনকে জানানো হয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূলের (TMC)ব্লক সভাপতি?

    এবিষয়ে  আরামবাগের তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শিশির সরকার বলেন, অঞ্চলের কার্যালয় অঞ্চল সভাপতির অধীনে চলবে। তবে, তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার বিষয়টি জানা নেই। খোঁজ নিয়ে উর্ধ্বতন নেতৃত্বকে আমরা জানাব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক বিমান ঘোষ বলেন, শাসকদলের কোন্দল ঢাকতে ওরা আমাদের দলের নামে অভিযোগ করছে। আসলে, তৃণমূল (TMC) দলে কারও সঙ্গে কারও সম্পর্ক নেই। সবাই নিজেকে নেতা মনে করেন। তাই, ওদের দলে এত গোষ্ঠীকোন্দল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Land Dispute: জমি নিয়ে বিবাদের জেরে মর্মান্তিক পরিণতি, কাকাকে খুনে গ্রেফতার ভাইপো!

    Land Dispute: জমি নিয়ে বিবাদের জেরে মর্মান্তিক পরিণতি, কাকাকে খুনে গ্রেফতার ভাইপো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি নিয়ে বিবাদের (Land Dispute) জেরে ভাইপোর হাতে খুন হয়েছেন কাকা এবং প্রকাশ্য দিবালোকে গলায় ছুরির কোপ মেরে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। পুলিশের হাতে গ্রেফতার অভিযুক্ত। ব্যাপক চাঞ্চল্য এলাকায়। অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ। কান্নায় ভেঙে পড়েছে পরিবার। মালদা জেলার হরিশ্চন্দ্রপুর থানার রশিদাবাদ গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত রানিপুরা গ্রামের ঘটনা। 

    কীভাবে ঘটল ওই মর্মান্তিক ঘটনা?

    রানিপুরা গ্রামের বাসিন্দা ইখতেয়ার হোসেন (৪৫)। একটি জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে তাঁর সঙ্গে বিবাদ (Land Dispute) চলছিল তাঁরই ভাইপো মুশফিক রেজার (২৫)। জমির আল নিয়েই ছিল বিবাদ। সেই বিবাদের জেরে ৩ দিন আগে মুশফিক রেজার হাতে আক্রান্ত হন ইখতেয়ার হোসেন। সেই সময় হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে গিয়ে নিজের চিকিৎসা করান তিনি। হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করেছিলেন বলে জানা গেছে। কিন্তু তারপরেই কুশিদায় নিজের দোকানে যাচ্ছি্লেন ইখতেয়ার। সেই সময় প্রকাশ্য দিবালোকে রাস্তার মাঝেই তাঁকে গলায় ছুরির কোপ মারে ভাইপো মুশফিক। ঘটনাস্থলে রক্তাক্ত হয়ে লুটিয়ে পড়েন ইখতেয়ার। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হরিশ্চন্দ্রপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। সমগ্র ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে তুলসীহাটাগামী রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় এলাকাবাসী। খবর পাওয়ামাত্র ঘটনাস্থলে গিয়ে পৌঁছায় হরিশচন্দ্রপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের হস্তক্ষেপে উঠে যায় বিক্ষোভ। গ্রেফতার করা হয় অভিযুক্ত মুশফিক রেজাকে। এই মুহূর্তে ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকাবাসী। পরিবার এবং এলাকার লোকেরা ‘খুনীর’ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে। ইখতেয়ার হোসেনের দুই মেয়ে এবং এক ছেলে রয়েছে। তাঁর মৃত্যুতে শোকে ভেঙে পড়েছে পরিবার।

    কী বলছেন মৃতের আত্মীয়রা?

    মৃতের আত্মীয় রমজান আলি বলেন, জমি নিয়ে ওদের মধ্যে বিবাদ (Land Dispute) চলছিল। তিনদিন আগেও ঝামেলা চলছিল। তারপর আজ এই ঘটনা ঘটে। মৃতের আরেক আত্মীয় ইফতেসার হোসেন বলেন, এইভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন করে দিল! আমরা এই ঘটনার বিচার চাইছি। খুনিকে যেন কোনোভাবেই না ছাড়া হয়। মৃতের স্ত্রী নাজিমা খাতুন বলেন, আমার বাড়িতে দুই মেয়ে এবং এক ছেলে। এখন আমরা কী করবে, কোথায় যাব। রাস্তায় সবার সামনে ছুরি মেরেছে। খুনি যাতে আজীবন শাস্তি পায়, এটাই দাবি জানাবো।

    পুলিশ কী জানালো?

    হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ অফিসার জাকির হোসেন বলেন, জমি বিবাদকে কেন্দ্র করে ঘটনাটি ঘটেছে। গলায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্ত চলছে। প্রসঙ্গত, হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকায় বারবার দেখা যাচ্ছে জমি নিয়ে বিবাদের ঘটনা। বিবাদের জেরেই হচ্ছে গণ্ডগোল। যেখান থেকে খুনোখুনি পর্যন্ত হয়ে যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে এইভাবে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হওয়ায় এলাকার নিরাপত্তা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hospital: জীবিত শিশুকে মৃত বলে ঘোষণার অভিযোগ, গ্রামীণ হাসপাতালে রাতভর বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

    Hospital: জীবিত শিশুকে মৃত বলে ঘোষণার অভিযোগ, গ্রামীণ হাসপাতালে রাতভর বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার রাতে এলাকারই একটি পাঁচদিনের অসুস্থ শিশুকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই শিশুকে মৃত ঘোষণা করেন বলে অভিযোগ। শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন চিকিৎসক। শিশুটিকে মৃত ভেবে বাড়িতে নিয়ে চলে গেলে সে নাকি পুনরায় শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে শুরু করে এবং হাত-পা নাড়া শুরু করে। এরপরই বাড়ির লোক তৎক্ষণাৎ তাকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক চাঁচল মহকুমা হাসপাতালে রেফার করে দেন। সেখানে পৌঁছলে ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন শিশুটিকে। এই ঘটনার কথা জানাজানি হতেই চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ তুলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র ঘেরাও করে গভীর রাতে চিকিৎসকের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ঘটনা। গভীর রাতে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের জেরে চাঞ্চল্য ছড়ায় ভালুকা এলাকা জুড়ে। খবর পেয়ে এলাকায় ছুটে যায় ভালুকা ফাঁড়ির বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ভালুকা এলাকার গোবরা গ্রামের বাসিন্দা তপন মহালদারের পাঁচদিনের শিশু রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ায় বাড়ির লোক তাকে স্থানীয় ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে (Hospital) নিয়ে আসেন। সেখানে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার আই ফারানা ইয়াসমিন শিশুটিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন এবং তৎক্ষণাৎ বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। বাড়ির লোক শিশুটিকে বাড়িতে নিয়ে এলে শিশুটি চোখ মেলে তাকায় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে শুরু করে। পুনরায় ওই শিশুকে ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে চাঁচলে রেফার করেন। সেখানে ওই শিশুকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। তবে চাঁচল মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, আর কিছুক্ষণ আগে আনলেই শিশুটিকে বাঁচানো যেত। এই ঘটনা জানার পরে শিশুটির আত্মীয়-স্বজন এবং গ্রামবাসীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ তুলে ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এবং দীর্ঘক্ষণ ঘেরাও করে রাখেন। তাঁদের অভিযোগ, স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের গাফিলতির কারণে শিশুটি মারা গেল। এর দায় কে নেবে। গ্রামবাসীরা ভালুকা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসক আই ফারানা ইয়াসমিনের উপযুক্ত শাস্তির দাবি তুলেছেন। তাঁদের দাবি, ভালুকা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে উপযুক্ত চিকিৎসকের ব্যবস্থা করতে হবে। না হলে তাঁরা বৃহত্তর আন্দোলনে শামিল হবেন। বিক্ষোভকারী এক গ্রামবাসী নীরদ চৌধুরী বলেন, ভালুকা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের চিকিৎসকের গাফিলতির কারণে আজকে এই শিশুর মৃত্যু হল। আমরা চাই ওই চিকিৎসকের যেন উপযুক্ত শাস্তি হয়।

    কী বললেন অভিযুক্ত চিকিৎসক?

    এদিকে অভিযুক্ত ওই চিকিৎসক জানান, শিশুটিকে যখন হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে আসা হয়, তার আগেই শিশুটি মারা গিয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Attack: দলীয় কর্মীদের হামলায় টিএমসিপি-র নেতাসহ জখম চার, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    Attack: দলীয় কর্মীদের হামলায় টিএমসিপি-র নেতাসহ জখম চার, শাসক দলের কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুদিন আগেই কামারহাটি পুরসভা এলাকায় বেআইনি বাড়ি নির্মাণে বাধা দেন তৃণমূল কাউন্সিলর। আর তারজন্য কাউন্সিলরকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে দলেরই কর্মীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই পুরানো বিবাদকে কেন্দ্র করে ফের কামারহাটিতে তৃণমূলের  গোষ্ঠী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। হামলায় (Attack) তৃণমূল ছাত্র পরিষদের এক নেতা সহ চারজন জখম হন। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়। ঘটনাস্থলে বেলঘড়িয়া থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক আধিকারিক বলেন, কোনও একটি বিষয়কে কেন্দ্র করে গণ্ডগোল হয়েছে। অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,  বেশ কিছুদিন আগে তৃণমূলের রোহিত সিংয়ের সঙ্গে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা দেবজ্যোতি দে-এর লোকজনের গণ্ডগোল হয়েছিল। পরে, তা মিটে যায়। এদিন এলাকা দখলকে কেন্দ্র করেই এবার বেলঘড়িয়া আদর্শপল্লি এলাকায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা দেবজ্যোতি দে এবং তাঁর সঙ্গীদের ওপর রোহিত সিং এর দলবল আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা (Attack) চালায় বলে অভিযোগ । অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে বাঁশ, হকি স্টিক ও পিস্তল দিয়ে হামলা চালানো হয়।

    কী বললেন জখম তৃণমূল ছাত্র পরিষদ কর্মী?

    জখম তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী দেবজ্যোতি দে বলেন, আমরা ক্লাবের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। আচমকা বাইকে করে ১০-১২ জন এসে আমাদের ওপর হামলা (Attack) চালায়। হামলা (Attack)  চালানোর সময় রোহিত সিংসহ কয়েকজনের নাম করে হুমকিও দিয়ে যায়। চরম আতঙ্কে রয়েছি। থানায় অভিযোগও জানিয়েছি। অভিযুক্ত রোহিত সিং নির্দল কাউন্সিলর বাবু মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ। রোহিত সিং এলাকায় তৃণমূল কর্মী বলে পরিচিত। ঘটনায় যাদের দিকে অভিযোগের আঙুল সেই নির্দল পুরপিতা বাবু মণ্ডল ও রোহিত সিং এর কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    কী বললেন বেলঘরিয়া শহর তৃণমূলের সভাপতি?

    বেলঘরিয়া শহর তৃণমূলের সভাপতি সায়ন মুখোপাধ্যায় বলেন, আমাদের সংগঠনের কর্মীদের বেধড়ক মারধর করা হয়। হামলাকারীরা বাবু মণ্ডল আর রোহিত সিংয়ের নাম নেয়। আসলে দুষ্কৃতীরা এলাকা দখলের চেষ্টা করছে। ছাত্র, যুব কর্মীরা তাতে বাধা দিচ্ছে। এটাতেই তাদের আপত্তি। তাই, এই ধরনের হামলা (Attack) চালানো হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে সমস্ত কিছু জানানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    কামারহাটিতে তৃণমূলের এই গোষ্ঠীসংঘর্ষের ঘটনায় সরব হয়েছে বিজেপি নেতৃত্ব । বিজেপি নেতা জয় সাহা বলেন, তৃণমূলের সময় ঘনিয়ে এসেছে । কামারহাটিতে তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষ রোজকার ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Akshay Tritiya 2023: মহাভারতের রচনা থেকে গঙ্গার মর্ত্যে আগমন! কী কী মাহাত্ম্য রয়েছে অক্ষয় তৃতীয়ার?

    Akshay Tritiya 2023: মহাভারতের রচনা থেকে গঙ্গার মর্ত্যে আগমন! কী কী মাহাত্ম্য রয়েছে অক্ষয় তৃতীয়ার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  হিন্দুধর্মে এই দিনটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে উদযাপিত হয় অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023)। দীপাবলি বা ধনতেরাসের মতোই গুরুত্বপূর্ণ এই তিথি। অনেকে এদিন সোনা কিনে থাকেন। দেশের নানা প্রান্তে অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023) ‘আখা তিজ’ নামেও পরিচিত। শুধুমাত্র হিন্দুদের কাছেই নয়, জৈন সমাজের কাছেও দিনটির মাহাত্ম্য রয়েছে। ভক্তদের বিশ্বাস এই তিথিতে পূজা-অর্চনায় জীবনে সমৃদ্ধি বিরাজ করে। সাধারণত, অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshay Tritiya 2023) দিনে ব্যবসায়ীরা সিদ্ধিদাতা গণেশ ও সম্পদ ও সৌভাগ্যের দেবী লক্ষ্মীর পুজো করে থাকেন। পয়লা বৈশাখের মতো অনেক দোকানে অক্ষয় তৃতীয়া থেকেও হালখাতা শুরু করা হয়। অনেক বাড়িতেও অক্ষয় তৃতীয়ায় লক্ষ্মী পুজো করা হয়। পরিবারের মঙ্গল কামনায় বিভিন্ন মন্দিরেও পুজো দেন অনেকে। ভক্তদের বিশ্বাস অনুযায়ী, অক্ষয় তৃতীয়ার সঙ্গে জুড়ে রয়েছে বেশ কিছু পৌরাণিক আখ্যান।

    অক্ষয় তৃতীয়ার (Akshay Tritiya 2023) মাহাত্ম্য

    পুরাণ মতে, অক্ষয় তৃতীয়ায় (Akshay Tritiya 2023) বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরামের জন্ম হয়।

    অক্ষয় তৃতীয়াকে দেশের অনেক প্রান্তে পরশুরাম জয়ন্তীও বলা হয়। ভক্তদের বিশ্বাস, এই দিন জন্মেছিলেন বিষ্ণুর ষষ্ঠ অবতার পরশুরাম।

    ঋষি জমদগ্নি ও মাতা রেণুকার পুত্র পরশুরাম জাতিতে ব্রাহ্মণ হলেও আচার আচরণে ছিলেন ক্ষত্রিয়। পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নিতে তিনি পৃথিবীকে ২১ বার ক্ষত্রিশূন্য করেছিলেন। ব্রহ্মক্ষত্রিয় পরশুরামের রাজত্ব ছিল দেশের বিস্তীর্ণ অংশে।

    অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023) থেকেই সত্য যুগের অবসান ও ত্রেতা যুগের শুরু হয়।

    অক্ষয় তৃতীয়া থেকে নতুন যুগের শুরু করা হয়। ভবিষ্যপুরাণ অনুসারে সত্য, ত্রেতা ও কলিযুগের সূচনা হয়। দ্বাপর যুগের অবসান ঘটে অক্ষয় তৃতীয়াতেই।

    সত্যযুগে নারায়ণ মত্‍স্য, কূর্ম, বরাহ ও নরসিংহ অবতার রূপে ধরাধামে আসেন। ত্রেতাযুগে তিনি বামন অবতার, পরশুরাম অবতার ও রাম অবতার রূপে জন্ম নেন। অধর্মের বিনাশ করে ধর্মের প্রতিষ্ঠা করতে বারবার অবতার-রূপে পৃথিবীতে এসেছেন বিষ্ণু।

    বিশ্বাস মতে, অক্ষয় তৃতীয়ায় (Akshay Tritiya 2023) শ্রীকৃষ্ণের বাল্যবন্ধু সুদামা তাঁকে অন্ন ভোগ দেন।

    পুরাণ অনুযায়ী, এই বিশেষ তিথিতেই  সুদামা তাঁর বাল্যবন্ধু শ্রীকৃষ্ণকে অন্নভোগ দেন। তার পরিবর্তে কৃষ্ণ তাঁর এই প্রিয় বন্ধুকে সুখ ও সমৃদ্ধির কামনা করেন।

    এরপর থেকেই সুদামার জীবন সুখ সমৃদ্ধিতে ভরে যায়। ভক্তদের বিশ্বাস এইদিন দান করলে তার ফল খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়।

    মহাভারত অনুসারে বনবাসে থাকাকালীন অক্ষয় তৃতীয়াতেই (Akshay Tritiya 2023) শ্রীকৃষ্ণ দ্রৌপদীকে অক্ষয়পাত্র দান করেন।

    এই দিনই দ্রোপদীকে অক্ষয়পাত্র দান করেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ, যাতে বনবাসে তাঁদের কখনও খাদ্যাভাব না হয়।

    পুরাণ মতে দেবী অন্নপূর্ণার কাছেই এই পৃথিবীর সমস্ত খাদ্য রয়েছে। এদিন খাদ্যসামগ্রী দান করলে কোনও খাবারের অভাব হয় না বলে প্রচলিত বিশ্বাস। এই কারণে অক্ষয় তৃতীয়া থেকেই ক্ষেতে বীজ রোপণ করা শুরু করেন কৃষকরা। 

    অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023) থেকেই বেদব্যাস মহাভারত লেখা শুরু করেন।

    মহাভারতকে বলা হয় পঞ্চম বেদ। অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023) থেকেই মহর্ষি বেদব্যাস মহাভারত রচনা শুরু করেন।

    মহাভারতের মধ্যেই রয়েছে শ্রীমদ ভগবত্‍ গীতা। বলা হয়ে থাকে, গীতার অষ্টদশ অধ্যায় যিনি পাঠ করেন, তাঁকে কোনও দুঃখ কষ্ট স্পর্শ করতে পারে না।

    অক্ষয় তৃতীয়াতেই (Akshay Tritiya 2023) ভগীরথের প্রার্থনায় স্বর্গ থেকে মর্ত্যে নেমে আসেন গঙ্গা।

    পুরাণ অনুসারে অক্ষয় তৃতীয়াতেই (Akshay Tritiya 2023) স্বর্গ থেকে মর্ত্যে আসেন দেবী গঙ্গা।

    এদিন থেকে মর্ত্যে প্রবাহিত হতে শুরু করে এই পূণ্যসলিলা নদী। রাজা ভগীরথ তপস্যায় খুশি হয়ে মহাদেবের বরে অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে মর্ত্যে নেমে আসেন গঙ্গা। ভক্তদের বিশ্বাস, গঙ্গার জলে স্নান করলে গত সাত জন্মের পাপ ধুয়ে যায় বলে মনে করা হয়।

    কুবেরকে এই বিশেষ তিথিতে বরদান করেছিলেন মহাদেব।

    পুরাণ মতে, এদিনই কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেছিলেন। এ দিনেই কুবেরের লক্ষ্মীলাভ হওয়ায় বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়।

    চারধামযাত্রা ও চন্দন উৎসব

    পুরীতে জগন্নাথের রথযাত্রার জন্য রথ তৈরি শুরু হয় অক্ষয় তৃতীয়া (Akshay Tritiya 2023) থেকেই।

    অক্ষয় তৃতীয়া থেকেই (Akshay Tritiya 2023) রথ তৈরির কাজে হাত লাগানো হয়।

    পুরীর জগন্নাথ ধামে এদিন থেকেই ধুমধাম করে শুরু হয় চন্দনযাত্রা উৎসব। টানা ২১ দিন চলে।

    চারধামযাত্রা শুরু হয় এদিন থেকেই।

    এদিন থেকেই খুলে যায় চারধামের অন্যতম বদ্রীনাথ মন্দিরের দরজা।

    তার সঙ্গে এদিনই মথুরায় বাঁকে বিহারীর দর্শন পাওয়া যায়। সারা বছর পোশাকের আড়ালে ঢাকা থাকেন বাঁকে বিহারী। তাঁর চরণ দর্শন করতে পারলে মৃত্যুর পর স্বর্গে স্থান হয় বলে প্রচলিত বিশ্বাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • GAIL: ক্ষতিপূরণ নিয়ে বচসা, কেন্দ্রীয় সংস্থার গ্যাসের পাইপলাইনের কাজ বন্ধ করে দিলেন জমিদাতারা

    GAIL: ক্ষতিপূরণ নিয়ে বচসা, কেন্দ্রীয় সংস্থার গ্যাসের পাইপলাইনের কাজ বন্ধ করে দিলেন জমিদাতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের জেরে থমকে গেল কেন্দ্রীয় সংস্থার (GAIL) গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ। হলদিয়া থেকে পানাগড় শিল্পতালুক পর্যন্ত পাইপলাইনের মাধ্যমে বেসরকারি কারখানাগুলির জ্বালানির জন্য গ্যাস সরবরাহ করার পরিকল্পনা নিয়েছে ওই কেন্দ্রীয় সংস্থা। কিন্তু জমি নিয়ে সেই আন্দোলনের জেরে আপাতত প্রকল্পটি অথই জলে পড়ে গেল। গেইল বা গ্যাস অথরিটি অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড হল কেন্দ্রীয় সংস্থা। তারা মাটির নিচ দিয়ে হলদিয়া থেকে পানাগড় শিল্পতালুক পর্যন্ত গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ শুরু করেছে।

    কীভাবে বন্ধ হয়ে গেল কাজ?

    বৃহস্পতিবার সকালে সংস্থার কর্মীরা যন্ত্রপাতি এবং বেশ কয়েকটি গাড়ি নিয়ে বুদবুদের খান্ডারি গ্রামে মাটির তলা দিয়ে পাইপলাইন (GAIL) বসানোর কাজ শুরু করতেই প্ল্যাকার্ড এবং পোস্টার নিয়ে বিক্ষোভ দেখান এলাকার মানুষ ও জমির মালিকরা। দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখানোর পর দুপুর নাগাদ হঠাৎই এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে প্রথমে বচসা ও পরে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায় সংস্থার কর্মীদের। মুহূর্তের মধ্যে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে বুদবুদ থানার পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকাবাসীর বিক্ষোভের জেরে বন্ধ রাখা হয় কাজ।

    কী দাবি এলাকার বাসিন্দাদের?

    এলাকার বাসিন্দাদের দাবি, প্রতি শতকে তাঁদের ৮০ হাজার টাকা করে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। কিন্তু দেওয়া হচ্ছে ২৪ হাজার টাকা। সেই ক্ষতিপূরণ না দিলে তাঁরা কোনওভাবেই কাজ শুরু করতে দেবেন না। যদিও এদিন ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি (GAIL) প্রশাসনিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দেয়। তারপরই বিক্ষোভ উঠিয়ে নেন গ্রামবাসীরা।

    কী বলছে বিজেপি নেতৃত্ব?

    পূর্ব বর্ধমান জেলার বিজেপি নেতা রমন শর্মা বলেন, এটা (GAIL) স্থানীয় প্রশাসনের বিষয়। স্থানীয় প্রশাসনেরই তো হিয়ারিং করার কথা। জানিনা আদৌ হিয়ারিং হয়েছে কিনা। তৃণমূলের নেতারা হয়তো  মাঝখানে এসে নিজেদের পকেটে টাকা ঢুকিয়ে নিয়েছে। এটা তদন্তের বিষয়। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রেই পাইপলাইনের কাজ চলছে। পাইপ লাইনের কাজ তো হবেই। কিন্তু যাদের জমির উপর দিয়ে কাজটা হবে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করাটা তো স্থানীয় প্রশাসনেরই দায়িত্ব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: নন্দীগ্রামের তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ানকে নোটিশ পাঠাল ব্যাঙ্ক! কেন?

    TMC: নন্দীগ্রামের তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ানকে নোটিশ পাঠাল ব্যাঙ্ক! কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচনী এজেন্ট তথা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি শেখ সুফিয়ানকে নোটিশ পাঠাল ব্যাঙ্ক। কাঁথি কো- অপারেটিভ ব্যাঙ্কের  নন্দীগ্রাম শাখার পক্ষ থেকে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তৃণমূল (TMC) নেতা শেখ সুফিয়ান। এ নিয়ে সিপিএম ও বিজেপি তীব্র কটাক্ষ করেছে।

    তৃণমূলের (TMC)  ওই নেতার বিরুদ্ধে কেন নোটিশ পাঠাল ব্যাঙ্ক?

    ব্যাঙ্ক সূত্রে খবর, সেখ সুফিয়ান নামে ওই তৃণমূল (TMC) নেতার ব্যাঙ্কে লোন বাকি রয়েছে ৪৯ লক্ষ টাকা।  ২০১৪ সালে নিজের জাহাজ বাড়ি তৈরির জন্য ২৫ লক্ষ টাকা লোন নিয়ে ছিলেন তিনি। ২০২০ সালে ব্যবসার কাজে একটি ট্রলার কেনার জন্য তিনি ২৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার লোন নিয়েছিলেন। বাড়ির কিছুটা টাকা শোধ করলেও এখনও পর্যন্ত ৭ লক্ষ টাকা বাকি রয়েছে বলে ব্যাঙ্ক সূত্রে জানা গিয়েছে। যদিও ট্রলার কেনার পর সেই লোনও তিনি শোধ করেননি। ঋণ নেওয়ার পর তিন বছর কেটে গেলেও কিস্তির টাকা পরিশোধ করেননি। বিষয়টি কয়েকবার আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করেছিল ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ। কিন্তু, লাভ হয়নি। এরপরই নোটিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

    কী বললেন কাঁথি কো- অপারেটিভ ব্যাঙ্কের কর্মকর্তা?

    কাঁথি কো- অপারেটিভ ব্যাঙ্কের অন্যতম কর্ণধার শেখ অ্যাপোলো আলি বলেন  “ওই ব্যক্তির দু’টি লোন রয়েছে। একটি হাউস বিল্ডিং লোন আর একটা ব্যবসা সংক্রান্ত লোন। দু’টি লোনের কিস্তি সময় মতো জমা না পড়ায় রিকভারি সেকশনে তাঁর ফাইল পাঠানো হয়েছে। তবে, এখনই নিলাম নোটিশ পাঠানোর কথা নয়। প্রথমে ডিফল্ট নেটিশ পাঠানো হবে। পরে, লোন পরিশোধ না করলে চূড়ান্ত নেটিশ ও পরবর্তী পর্যায়ে নিলামের নোটিশ পাঠানো হবে “।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতা শেখ সুফিয়ান?

     জাহাজ বাড়ির মালিক শেখ সুফিয়ান গোটা বিষয়টি রাজনৈতিক চক্রান্ত হিসেবে দাবি করেছেন। তিনি বলেন ” আমি ২০১৪ সালে বাড়ি তৈরি করার জন্য এবং  ২০২০  ট্রলার কেনার জন্যই লোন নিয়ে ছিলাম। শুভেন্দু অধিকারী ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান ছিলেন। তখন আমার লোন অনুমোদন হয়েছিল। লোনের বেশ কিছু টাকা পরিশোধ করেছি। কিছুটা বাকি রয়েছে। টাকা শোধ করে দেব। তিনি আরও বলেন, ব্যাঙ্ক আমার সঙ্গে দ্বিচারিতা করেছে, ট্রলারটি ঠিক সময় দেয়নি। আমি দ্রুত লোক আদালতে যাচ্ছি।

    কী বললেন সিপিএম নেতা?

     সিপিএম নেতা পরিতোষ পট্টনায়ক বলেন,” সুফিয়ানবাবুর জাহাজ বাড়ি দেখতে স্বয়ং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এসেছিলেন। কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের কোলে বসা ব্যবসায়ীরা ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে বিদেশে পালিয়ে গিয়েছেন। আর দিদির স্নেহধন্য সুফিয়ান বাবুও সমবায় ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছেন। এখন ওই টাকা শোধ করবেন কি না তা সময় বলবে। তবে, এসবের জন্যে আখেরে ক্ষতি হবে সাধারণ মানুষের  “।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি-র তমলুক সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি প্রলয় পাল কটাক্ষের সুরে বলেন  “১০০দিনের কাজ,আবাস যোজনার বাড়ি সহ একাধিক চুরি থেকে বাঁচতে এই লোন দেখান হয়েছে। সবই লোক দেখানো ঘটনা। মানুষ বুঝবে যে হীরু ডাকাতের বংশধর সুফিয়ান লোন করে বাড়ি করেছে “।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rape: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ, উত্তাল কালিয়াগঞ্জ, লাঠিচার্জ, টিয়ারগ্যাস

    Rape: উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ, উত্তাল কালিয়াগঞ্জ, লাঠিচার্জ, টিয়ারগ্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণ (Rape) করে খুনের অভিযোগ উঠল এক যুবকের বিরুদ্ধে৷ ঘটনাকে ঘিরে উত্তাল কালিয়াগঞ্জ থানার সাহেবঘাটা সংলগ্ন পালোইবাড়ি। রাস্তার ওপর টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ করেন ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা৷ অবিলম্বে অভিযুক্ত ওই যুবককে তাদের সামনে হাজির করানোর দাবি তোলেন তাঁরা। সব মিলিয়ে কালিয়াগঞ্জে রাজ্য সড়কের উপর ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাতেই ওই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীকে ফুঁসলিয়ে পালোই বাড়ি এলাকার একটি পুকুরের পাশে ফাঁকা জায়গায় নিয়ে গিয়ে ওই যুবক ধর্ষণ (Rape) করে বলে অভিযোগ৷ এরপর প্রমাণ লোপাটের জন্য ওই যুবতীকে পুকুরের জলে চুবিয়ে মারা হয় বলে জানান মৃতার আত্মীয়রা। গোটা ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।

    ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করার পাশাপাশি টিয়ার গ্যাসের সেলও ফাটাল পুলিশ

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত ছাত্রী ও অভিযুক্ত যুবক ভিন্ন সম্প্রদায়ের৷ মৃতার বাড়ি মালগাঁও গ্রাম পঞ্চায়েতের সাহেবঘাটার গাঙ্গুয়া এলাকায়। নৃশংস ঘটনায় অভিযুক্তের কঠোর শাস্তির দাবি তুলেছেন মৃতার পরিবার ও গ্রামবাসীর৷ এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিশ। পুলিশকে ঘিরে তুমুল বিক্ষোভ দেখান উত্তেজিত গ্রামবাসীরা। অভিযুক্তের শাস্তির দাবিতে এলাকার দোকানপাটও বন্ধ করে দেন তাঁরা। আন্দোলনের তীব্রতা ক্রমশ বাড়তে থাকে। রাস্তার ওপর কাঠকুট ফেলে আগুনের তীব্রতা বাড়ান ক্ষুব্ধ গ্রামবাসীরা৷ পুলিশের সামনেই লাঠিসোঁটা নিয়ে জড়ো হতে থাকেন তাঁরা। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুঁড়তে থাকেন তাঁরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ঘটনাস্থলে নামানো হয় কমব্যাট ফোর্স৷ উত্তেজিত জনতাকে পালটা ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করার পাশাপাশি টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটাতে দেখা যায় পুলিশকে৷ ঘটনায় মহিলা, পুরুষ সহ বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে পুলিশ। তবে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যুবক কালিয়াগঞ্জ থানায় আত্মসমর্পণ করেছে।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী?

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ট্যুইট করে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কড়া সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে আরও এক নাবালিকাকে ধর্ষণ (Rape) করে খুন করা হল। আদিবাসী মহিলাদের দণ্ডি খাটানোর পর এবার রাজবংশী সম্প্রদায়ের ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, ভাইপোর নবজোয়ার কর্মসূচির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্যস্ত পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ। পশ্চিমবঙ্গের আইন বলে কিছু নেই। এর দাম চোকাতে হচ্ছে মহিলাদের। রাজ্য সরকার ব্যবস্থা না নেওয়ায় দুষ্কৃতীরা সাহস পাচ্ছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: রাজনীতি না করেই তৃণমূল কংগ্রেসের কমিটিতে! প্রকাশ্যে তোপ দলের প্রাক্তন মন্ত্রীর

    TMC: রাজনীতি না করেই তৃণমূল কংগ্রেসের কমিটিতে! প্রকাশ্যে তোপ দলের প্রাক্তন মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট যত এগিয়ে আসছে, তৃণমূল (TMC) দলের অন্তর্কলহ ততই প্রকাশ্যে চলে আসছে। দলের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিকেই তুলে ধরছে নানা ঘটনা। এবার গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের আসল চেহারাটা বেরিয়ে এল মালদায়। উত্তর দিনাজপুরের তৃণমূল কংগ্রেস নেতা করিম চৌধুরীর পর জেলা কমিটি নিয়ে বেসুরো গাইলেন রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সম্পাদক কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী। 

    দল নিয়ে কী বললেন প্রাক্তন মন্ত্রী?

    তাঁর সোজাসাপটা তোপ, রাজনীতি করেননি, এমন ব্যক্তিই স্থান পেয়েছেন জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) কমিটিতে। এই একটিমাত্র লাইন বলে তিনি থেমে থাকেননি। একের পর এক বোমা ফাটিয়েছেন। তুনি বলেছেন, যাঁরা বিগত দিনে দলের মিছিলে হাঁটেননি, স্লোগান দেননি, পাড়ায় পাঁচটি ছেলে নেই, বুথ নির্বাচনে হেরে যান, তাঁরাই দলের দায়িত্বে। কলকাতার নেতারা পর্যালোচনা না করেই জেলা কমিটি তৈরি করেছেন। তাঁর পাল্টাও অভিযোগ, যাঁদের কমিটিতে রাখা হয়েছে, তাঁরা দলের বিরোধিতা করে এসেছেন। পঞ্চায়েত, লোকসভা, বিধানসভা সর্বত্র। নিজের বুথে হেরেছেন। এঁদের যদি দলে নিয়ে আসা হয়, তাহলে পার্টির ভবিষ্যৎ কী? ফলে দলের কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কৃষ্ণেন্দুবাবুর এমন মন্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক জল্পনা।

    কী বলছেন জেলার তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব?

    জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) সভাপতি আব্দুল রহিম বক্সি বিষয়টিকে আমল দিতে নারাজ। তিনি বলেন, কিছু ব্যক্তি আছে, যারা দলের বিরোধিতা করে। সমাজে এই ধরনের মানুষ ঘুরে বেড়ায়। যদি বিরোধী কথা বলতে না পারে, তাহলে রাতে ঘুম হয় না। তাঁর দাবি, বুথ থেকে জেলাস্তর পর্যন্ত সমস্ত নেতৃত্ব এই কমিটি দেখে খুশি হয়েছেন। কারণ সবার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষেই এই কমিটি গঠিত হয়েছে। এই ধরনের অভিযোগ ভিত্তিহীন। আর যাঁরা বলছেন সংখ্যালঘুদের সম্মান দেওয়া হয় না, তাঁরাও ঠিক কথা বলছেন না। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্বই রয়েছে কমিটিতে। তাঁর পাল্টা অভিযোগ, যাঁরা এসব কথা বলছেন, তাঁরা তলায় তলায় বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়েছেন, কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধেছেন। মালদা জেলায় আমরা সবাই জোটবদ্ধ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে আমরা এই জেলায় একসঙ্গে কাজ করছি। 

    তৃণমূল কংগ্রেসের কোন্দল দীর্ঘদিনের, তোপ বিজেপির

    বিষয়টি নিয়ে দক্ষিণ মালদার বিজেপি সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অম্লান ভাদুড়ি কটাক্ষ করে বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের (TMC) কোন্দল দীর্ঘদিনের। আজ যাঁরা দলের দারিত্ব পেয়েছেন, তাঁরা নিজেদের আত্মীয়স্বজনকে তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা কমিটিতে নিয়েছেন। তাই ক্ষোভ বাড়ছে। মালদা জেলায় তৃণমূল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে দীর্ণ হয়ে আছে। সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন হওয়ায় তা স্বাভাবিক কারণে বড় আকার নিচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share