Tag: Madhyom

Madhyom

  • BJP: এটাই বোধহয় তৃণমূলের উন্নয়ন! ভাঙাচোরা রাস্তার প্রতিবাদে ৩৫ টি পরিবার শাসকদল ছেড়ে বিজেপিতে

    BJP: এটাই বোধহয় তৃণমূলের উন্নয়ন! ভাঙাচোরা রাস্তার প্রতিবাদে ৩৫ টি পরিবার শাসকদল ছেড়ে বিজেপিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নয়ন রাস্তায় দাঁড়িয়ে। কথার ফানুস উড়িয়ে যিনি সবসময়ই প্রচারের আলোয় থাকতে ভালবাসেন, এটি সেই অনুব্রত মণ্ডলের বিখ্যাত উক্তি। সত্যি, মালদহের এই গ্রামে গেলে দেখা যাবে, উন্নয়ন রাস্তাতেই দাঁড়িয়ে। এখানে কবি শঙ্খ ঘোষের সেই লাইনগুলিই যেন মনে পড়ে যায়। “রাস্তাজুড়ে খড়্গহাতে দাঁড়িয়ে আছে উন্নয়ন।” আর তারই খেসারত দিতে হল শাসকদলকে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে মালদহের গাজোলের আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় তৃণমূলে বড়সড় ভাঙন ধরালো বিজেপি। গাজোল ব্লকের চাকনগর গ্রাম পঞ্চায়েতের জাজিলাপাড়া এলাকায় তৃণমূলের প্রায় ৩৫টি পরিবারের শতাধিক কর্মী-সমর্থক দলত্যাগ করে বিজেপিতে যোগদান করলেন। এদিনের এই কর্মসূচিতে উপস্থিত হয়েছিলেন গাজোল বিধানসভা কেন্দ্রের বিজেপির বিধায়ক চিন্ময় দেববর্মন সহ স্থানীয় নেতৃত্ব। বিধায়ক নিজে উপস্থিত থেকে এদিন প্রায় ৩৫ টি তৃণমূল পরিবারের শতাধিক কর্মী-সমর্থকের হাতে বিজেপির দলীয় পতাকা তুলে দেন।

    কেন এতগুলি পরিবার তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে ? 

    আসুন, শোনা যাক, এক বয়স্ক মহিলা কী বলছেন। তিনি জানালেন, রাস্তার যা অবস্থা, তাতে দৈনন্দিন মারাত্মক সমস্যার মধ্যে দিয়ে চলতে হচ্ছে। রাস্তা সারানোর দাবি নিয়ে গাজোলে যাওয়া হয়েছে, ডিএম অফিসে যাওয়া হয়েছে, দরবার করা হয়েছে ব্লক অফিসেও। আমাদেরকে কথা দিচ্ছে, কিন্তু কাজের কাজ কিছু হচ্ছে না। আমাদের প্রধান সাহেবও বিষয়টা জানেন। ছোট ছোট বাচ্চারা স্কুলে যেতে পারে না। ডেলিভারির জন্য মায়েদের নিয়ে যেতে পারছি না, রাস্তাতেই বাচ্চা হয়ে যাচ্ছে। কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরা গাজোল যেতে পারছি না। সন্ধ্যার পর এখানে বাইরের কোনও গাড়ি ঢুকছে না। ওই মহিলা পরিষ্কারই বলেন, আমরা খাওয়া-দাওয়া চাইছি না, ঘরবাড়িও চাইছি না। আমরা চাইছি শুধু রাস্তাটা হোক।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক ? 

    বিজেপি বিধায়ক চিন্ময় দেববর্মন জানিয়েছেন, শাসক দলের দুর্নীতি, অনুন্নয়ন, সন্ত্রাস এসব দেখেই মানুষ এখন অসন্তুষ্ট ও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এই যোগদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। আগামীদিনে আরও বহু শাসকদলের কর্মী, এমনকী নেতারাও বিজেপিতে আসার জন্য ইচ্ছাপ্রকাশ করেছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Guiness World Records: মাত্র চার বছর বয়সেই বই প্রকাশ করে কব্জায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড

    Guiness World Records: মাত্র চার বছর বয়সেই বই প্রকাশ করে কব্জায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জীবনে কিছু অর্জন করতে হলে বয়স যে কোনও বাধাই নয়, তা প্রমাণ করে দিল একটি ফুটফুটে বাচ্চা। বয়স মাত্র ৪ বছর ২১৮ দিন। কিন্তু এরই মধ্যে একটি আস্ত বই প্রকাশ হওয়ার পর তার হাজার কপি বিক্রিও হয়ে গিয়েছে। আর এমন দুর্লভ গুণের জন্যই সে অর্জন করেছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-এর মতো দুর্লভ সম্মান।
    আবু ধাবির শহিদ রাশিদ আল মেহেরি সব থেকে কম বয়সে বই প্রকাশ করার মতো দুর্লভ কৃতিত্ব অর্জন করেছে। পুরুষদের বিভাগে তাই তার দখলে চলে এসেছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। 
    হাতি এবং ভল্লুকের বন্ধুত্ব হওয়া নিয়ে লেখা ওই বই ইতিমধ্যেই আরব দুনিয়ায় সাড়া ফেলে দিয়েছে।
    শুধু এই বাচ্চাটিই নয়, অসম্ভব গুণের অধিকারী তার আট বছরের বড় বোন। যাবতীয় উৎসাহ সে পেয়েছে তারই ওই বোনের কাছ থেকে। বাইলিংগুয়াল বই প্রকাশ করে ইতিমধ্যেই সে একই ধরনের রেকর্ডের অধিকারী। এই বয়সে সে রীতিমতো একটি পাবলিশিং হাউসও চালায়। এক সাক্ষাৎকারে আবু শহিদ জানিয়েছে, সে তার বোনের সঙ্গে একসঙ্গে পড়াশোনা করে, লেখে, আঁকে এবং না জানি আরও কত কীই করে। এই বই লেখার পিছনে মূল অনুপ্রেরণা তার এই বোনই। বোনকে দেখেই তার মনে হয়েছিল, সেও কিছু করে দেখাতে পারে।

    তার লেখা বইয়ের মূল বিষয়বস্তুটা ঠিক কী ? 

    গল্পটা মূলত একটি ভল্লুক আর একটি হাতিকে নিয়ে। একটি হাতি ভল্লুককে দেখে ভেবেছিল সে বোধহয় তাকে খেয়ে নেবে। কিন্তু পরিশেষে দেখা গেল আদৌ তা হল না। দুজনের মধ্যে গড়ে উঠল নিবিড় বন্ধুত্ব।

    কী বলছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষ ? 

    গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড সূত্রে জানা গিয়েছে, তার এই সৃষ্টি রেকর্ড গড়ল কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হয় ২০২৩ সালের ৯ই মার্চ। যদিও তখন সেই বইটির হাজার কপি বিক্রি হয়ে গিয়েছে। দুটি পশুর মধ্যে অভাবনীয় বন্ধুত্ব অসাধারণ মনে হয়েছে পাঠককূলেরও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) লাগামছাড়া বেড়েছে সম্পত্তিকর। এই অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক ক্ষোভ শহরে। ইতিমধ্যেই সম্পত্তিকর কমানোর দাবি নিয়ে এসডিও, জেলাশাসক ও মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছে বালুরঘাটের সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চ কমিটি। অভিযোগ, কিছু ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক কর ধার্য করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, বর্ধিত সম্পত্তিকর নিয়েও ধন্দে তারা। কার কত কর (Property Tax) বাড়ল, কীসের ভিত্তিতে সম্পত্তিকর বাড়ল, তাও স্পষ্ট নয়। এদিকে এ নিয়ে বিরোধী দলগুলিও আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।   

    কী বলছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ? 

    এবিষয়ে সম্মিলিত নাগরিক কমিটির সম্পাদক নৃপেন্দ্রনাথ কুণ্ডু বলেন,  সম্পত্তিকর বেড়ে বহুগুণ হয়েছে। আমরা তীব্র আপত্তি জানিয়েছি। হিয়ারিং-এর নামে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। আমরা সম্পত্তিকর দিতে চাই। কিন্তু সবার সাধ্য কতটুকু, দেখা প্রয়োজন।

    কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই, অভিযোগ আরএসপির

    আরএসপির জোনাল কমিটির সদস্য প্রলয় ঘোষ বলেন, বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) পুরকর বেড়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১০০০ গুণ সম্পত্তিকর বাড়ানো হয়েছে। কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই।  ফলে সমস্যা হচ্ছে মানুষের। এটা নিয়ে আমাদের তরফে আন্দোলনে নামা হবে। 

    বৈষম্য চরমে, অভিযোগ বিজেপির 

    বিজেপির বালুরঘাট শহর মন্ডল সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত বলেন, শহরে উন্নয়ন স্তব্ধ। তৃণমূল নেতাদের বাড়ির ট্যাক্স কম, অথচ সাধারণ মানুষের বাড়ির ট্যাক্স বেশি। কার কত ট্যাক্স বাড়ল, তাও জানতে পারছে না মানুষ। এ নিয়ে আমরা আন্দোলনে (Movement) নামব। 

    কী বলছেন বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান ?

    এবিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার (Balurghat Municipality) চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, ২০১৮ সালে ভ্যালুয়েশন বোর্ড (Valuation Board)যেভাবে সম্পত্তিকর ধার্য করেছে, সেভাবেই কর নেওয়া হচ্ছে। সকলের সাধ্যমতোই সম্পত্তিকর নেওয়া হচ্ছে। তবে কেউ কেউ রাজনৈতিক স্বার্থে বিরোধিতা করছে। যারা আপত্তি করছে, তারা আবেদন করলে, তা আমরা সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠাব।

    প্রসঙ্গত, বিগত তৃণমূল বোর্ড ২০১৮ সালের ভ্যালুয়েশন বোর্ডের ধার্য করা এই সম্পত্তিকর চালু করতে চাইলেও পরে সাধারণ মানুষের চাপে তা করতে পারেনি। এই বোর্ড নতুন কর ধার্য করতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। কয়েমমাস আগে এনিয়ে সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চের তরফে গণ কনভেনশন, ডেপুটেশন ও আন্দোলন হয়। এরপরে গত ১৫ মার্চ থেকে শহরের শতাধিক বাসিন্দাকে শুনানিতে ডাকা হয়। অভিযোগ, হিয়ারিং হলেও ট্যাক্স কমাচ্ছে না পুরসভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও ঘুরপাক খায় বীরভূমের এক রাজমিস্ত্রির নিজের হাতে বানানো বাড়িটি। মনে আছে? একদম বাসের আদলে নিজের বসত বাড়ি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন ওই রাজমিস্ত্রি। তার আগে কলকাতায় দেখা গিয়েছিল ট্রামের কামরার আদলে চায়ের দোকান। কেটলির আকারে ফুটপাতের চায়ের স্টল বা বাড়ির ছাদে ফুটবলের আকৃতির জলের ট্যাঙ্ক ইত্যাদি তো রাজ্যের অনেক গাঁ গঞ্জেও এখন দেখা যায়। কোন গ্রামের যুবকের তৈরি অভিনব সাইকেল, বাইক ইত্যাদিও মাঝে মাঝে সংবাদের শিরোনামে উঠে আসে। এবার সামনে এলো একেবারে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto)। “চাকদা এক্সপ্রেস” ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর নিজের শহরে হেলিকপ্টার টোটো এখন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নদিয়ার চাকদহের এক যুবক গৌতম মালাকার এমন অদ্ভুত টোটো (Toto) বানিয়ে নজর কাড়লেন।

    কেন এই অভিনব ভাবনা?

    গৌতম পেশায় মেকানিক। চাকদহ চৌরাস্তার কাছে সাইকেল, টোটো ইত্যাদি বিক্রি ও সারাইয়ের দোকান আছে তাঁর। দোকানে অন্য কর্মচারী থাকলেও মেরামতির মূল কাজটা নিজের হাতেই করেন। কারিগরী বুদ্ধি দিয়ে নিজের হাতে নতুন কিছু একটা তৈরি করার ব্যাপারটা তাড়া করে বেড়ায় গৌতমকে। সেই ভাবনা থেকেই একদম হেলিকপ্টারের মতো দেখতে একটা টোটো (Toto) বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। রাস্তায় চলা হেলিকপ্টার তৈরির কাজ শেষ হওয়ার আগে থেকেই তার দোকানে ভিড় করছিলেন স্থানীয় লোকজন। এরপর সেই টোটোতে (Toto) কোন আরোহী আগে চাপবেন সেই আবদারও শুরু হয়ে গিয়েছিল। পরীক্ষামূলকভাবে এই অদ্ভুত দর্শন টোটো (Toto) পথে নামাতে গিয়ে যাত্রী পিছু দশ টাকা করে নিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু, বাস রাস্তায় বা শহরের অলি গলিতে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto) চলছে দেখে তাতে চড়া এবং সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায়। পথে থাকা সাধারণ টোটো (Toto) ছেড়ে এই টোটোতে ওঠার আবদার বাড়তে থাকে। কিন্তু, এই টোটো (Toto) নিয়মিত পথে নামলে বন্ধু টোটো চালকদের ভাড়া কমে যাবে বলে মন কাঁদলো হেলিকপ্টার টোটোর (Toto) নির্মাতা গৌতমের। তাই মত বদলালেন তিনি। গৌতমবাবু বলেন, সব সময় নতুন কিছু করতে মন চাইত। নিজের বুদ্ধি দিয়ে এটা তৈরি করে ফেললাম। এই অল্প সময়ের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়ে যাবে তা ভাবতে পারিনি। তাই, অন্য টোটো (Toto) চালকদের ব্যবসার ক্ষতি হোক তা আমি চাই না। তাই, ঠিক করেছি, বিয়ে, অন্নপ্রাশন, জন্মদিনের মতো অনুষ্ঠান বাড়িতে এই টোটো (Toto) ভাড়া দেব।

    হেলিকপ্টার টোটোর মধ্যে কী কী আছে?

    ভিতরে চারটে আসন। গদি আঁটা। লাইট অ্যান্ড সাউন্ডে ভিতরের পরিবেশ সাজাচ্ছেন এখনও। চালকের আসন, স্টিয়ারিং, বাইরের দিকের  জানালা, হেলিকপ্টারে ওঠার ধাপ, কিংবা বাইরের ছাদে ফ্যান ইত্যাদি হেলিকপ্টারের আদলেই জোড়া হয়েছে। দু লক্ষ টাকার বেশি খরচ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি টোটোর (Toto) মালিকের। আসল হেলিকপ্টারে নিজে চড়ার সুযোগ পাননি গৌতম। তাতে কী ! নিজের সখ কিছুটা তো মিটলো। এখন অনেকের মুখে সেই দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে দিতে চান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Home: আবাসিককে বেধড়ক মার! ভাইরাল ভিডিও, হোম পরিদর্শনে প্রশাসনের আধিকারিকরা, কোথায় জানেন?

    Home: আবাসিককে বেধড়ক মার! ভাইরাল ভিডিও, হোম পরিদর্শনে প্রশাসনের আধিকারিকরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন হোমের (Home) এক আবাসিকের ওপর চলছে শারীরিক নির্যাতন। আর সেই ভিডিও ভাইরাল হতেই পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর থানা এলাকার ইস্পাত নগরীর এ জোন হর্ষবর্ধনে “দুর্গাপুর হ্যান্ডিকাপ্ড হ্যাপি হোম” নামে একটি হোম (Home)  নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। শুক্রবার বিষয়টি জানাজানি হতেই দুর্গাপুরের মহকুমা শাসক সৌরভ চট্টোপাধ্যায় সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিকদের তদন্ত করতে পাঠান।

    ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? Home

    এই হোমে অনেক বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বাচ্চা রয়েছে। হোমের (Home) বারান্দায়, উঠানের চারিদিকে সকলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসে রয়েছে। কেউ আবার শুয়ে রয়েছে। উঠানের পাশে এক আবাসিক গেঞ্জি পড়ে বসে রয়েছে। তার পরনে প্যান্ট নেই। একজন পরিচারিকা তাকে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।  হোমের (Home)  ভিতরেই একজন সেই ছবি মোবাইল বন্দি করছেন। আর এই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়ে যায়। যা নিয়ে প্রশাসনের কর্তারা নড়েচড়ে বসেন। শুরু হয় তদন্ত।

    হোম পরিদর্শন করে কী বললেন সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিক? Home

     হোমের (Home) আবাসিককে মারধর করার ভিডিও প্রকাশ্যে আসতেই প্রশাসনের বিষয়টি নজর আসে। এদিন সমাজ কল্যাণ দপ্তরের আধিকারিক দেব দুর্লভ ঘোষাল হোম (Home)  পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনের পর দেব দুর্লভ বাবু জানান, এই ভিডিও সম্ভবতঃ পুরানো। তাছাড়া হোমে (Home)  সব আবাসিকের সঙ্গে কথা বলেছি। কেউ মারধর করার কথা বলেনি।  তবুও, বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

    কী বলল হোম কর্তৃপক্ষ? Home

    এই হোমে ৪১ জন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বাচ্চা রয়েছে। হোমের (Home) সম্পাদক পাপিয়া মুখোপাধ্যায় বলেন, এই ভিডিও ফুটেজটি ২০১৭ সালের। এই ভাইরাল ভিডিও নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। যার সঙ্গে এই ঘটনা ঘটেছিল, সেই আবাসিকও নেই। তবে, এই হোমের সুপারভাইজার আমির হাসান বলেন, এই হোমের (Home)  অনেক রকম দুর্নীতি আছে। এমনকি বাইরে কিছু ফাঁস করলে প্রাণ নাশের হুমকিও দেওয়া হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    Municipality: অয়ন শীলের হাত ধরে আরও একটি পুরসভায় ২২০ জন নিয়োগ! জানেন কোন পুরসভা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার পর এবার টিটাগড় পুরসভা (Municipality)। নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমেই এই পুরসভায় বিভিন্ন পদে বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছিল। নিয়োগ দুর্নীতিতে অয়ন শীল গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকেই এই পুরসভায় (Municipality) নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বরানগর, কামারহাটি, হালিশহর পুরসভার নাম সামনে এলেও এতদিন টিটাগড় পুরসভার (Municipality) নাম তালিকায় ছিল না। চয়নিকা আ়ঢ্য নামে এক চাকরি প্রার্থী পাশ করেও অয়ন শীলকে তার দাবি মতো টাকা দিতে না পারার জন্য টিটাগড় পুরসভায় চাকরি পাননি। এমনই দাবি করেছেন ওই চাকরি প্রার্থী। আর এই বিষয়টি সামনে আসতেই এই পুরসভা (Municipality) নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই পুরসভায় নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বজনপোষণ হয়েছে বলে কোনও অভিযোগ ওঠেনি। তবে, অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ হওয়ায় স্বচ্ছতা কতটা হয়েছে তা অনেকেই প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছেন।

    অয়নের সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগ নিয়ে কী বললেন প্রাক্তন চেয়ারম্যান? Municipality

    টিটাগড় পুরসভায় তত্কালীন চেয়ারম্যান ছিলেন প্রশান্ত চৌধুরী। ২০১৯ সালে এই পুরসভায় কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। পুরসভার (Municipality) বিভিন্ন পদে ২২১ জন কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। প্রায় কয়েক হাজার চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন। অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছিল। অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ পুর কর্মচারী ইউনিয়নের এক রাজ্য নেতা এই পুরসভায় আসতেন। তবে, তার কোনও অনুগামীর এই পুরসভায় চাকরি হয়েছে কি না তা জানা যায়নি। প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত চৌধুরী বলেন, টেন্ডারে ওই সংস্থার রেট সব থেকে কম ছিল। তাই, আমরা ওই সংস্থাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম। ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ায়  কোনও দুর্নীতি হয়নি। কারণ, যাদের নিয়োগ করা হয়েছে যোগ্যতার মাপকাঠিতে নেওয়া হয়েছে। কোনও সুপারিশ মেনে কাউকে নিয়োগ করা হয়নি। এমনকী আমার পরিবারে কেউ চাকরি পাননি। ফলে,  আমি স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ করেছিলাম। কোথাও কোনও দুর্নীতি হয়নি। ২২১ জনের নেওয়ার কথা বলা হলেও চুঁচুড়ার ওই চাকরি প্রার্থী কাজে যোগ দেননি। কারণ, সবাইকে নেওয়া হয়েছে, তিনি আসলে তাঁর চাকরিও হত। তাই, ওই প্যানেলে ২২০ জনের চাকরি হয়েছে। আসলে নির্দিষ্ট সময়ে ওই চাকরি প্রার্থী আসেনি বলেই তার চাকরি হয়নি।

    টিটাগড় পুরসভার বর্তমান চেয়ারম্যান কমলেশ সাউ বলেন, অয়ন শীলের সংস্থার মাধ্যমে এই পুরসভায় (Municipality) বহু কর্মী নিয়োগ হয়েছে শুনলাম। তবে, সেটা আগের বোর্ডে হয়েছে। ফলে, আমার কিছু জানা নেই। যদি কোনও অনিয়ম বা স্বজনপোষণ হয়ে থাকে তা আগের চেয়ারম্যান বলতে পারবেন। আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Student: ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রীর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার! বিক্ষোভে উত্তাল এলাকা, গ্রেপ্তার ৩, কোথায় জানেন?

    Student: ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রীর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার! বিক্ষোভে উত্তাল এলাকা, গ্রেপ্তার ৩, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হওয়া এক ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রীর (Student) ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ উদ্ধারকে ঘিরে উত্তাল হয়ে উঠল আসানসোলের হিরাপুর থানার  নিউটাউন এলাকা । মৃত ছাত্রীর (Student) নাম কোয়েল হাঁসদা (২২)। মঙ্গলবার রাতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। জানা গিয়েছে, গত ২৭ মার্চ থেকে ওই ছাত্রী (Student)  নিখোঁজ ছিলেন। পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় মিসিং ডায়েরি করা হয়। ২৮ মার্চ নিউটাউন এলাকার ১২ নং রাস্তা থেকে ওই ছাত্রীর (Student)  ক্ষতবিক্ষত মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। শরীরের একাধিক জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মৃতদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় । মৃতদেহ উদ্ধারের বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর থেকে আদিবাসী সংগঠনের সদস্যরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। বুধবার অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবিতে তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন। হিরাপুর থানার সামনেই রাস্তা অবরোধ করে তাঁরা বিক্ষোভে ফেটে পড়েন।  একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ছাত্রীর (Student)  সঙ্গে এক যুবকের সম্পর্ক ছিল। পরিবারের পক্ষ থেকে ওই ছাত্রীর (Student)  দুর্গাপুরে বিয়ে ঠিক করে। সেটা ওই ছাত্রীর প্রেমিক জানতে পেরে ফোন করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে এই ঘটনা ঘটিয়েছে।

    কী বললেন আদিবাসী সংগঠনের সদস্যরা? Student

    অবস্থান বিক্ষোভ চলাকালীন আদিবাসী সংগঠনের এক সদস্য বলেন “ওই ছাত্রীকে (Student)  পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে।  ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেপ্তার করতে হবে। তিনি আরও বলেন “ দীর্ঘদিন ধরে এই রাজ্যে আদিবাসীদের ওপর নির্যাতন করা হয়। প্রশাসন এই ব্যাপারে কোনরকম কড়া পদক্ষেপ নেয় না। ফলে আদিবাসী সম্প্রদায়কে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়”।  বিক্ষোভকারীদের দাবি, অবিলম্বে দোষীদের ধরে উপযুক্ত শাস্তি দিতে হবে ।

    ছাত্রীর মৃত্যু নিয়ে কী বললেন পুলিশ কমিশনারেটের কর্তা? Student

     আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারেট ডিসি (সেন্ট্রাল) অভিষেক মোদি বলেন, “ মৃতার বাড়ি থেকে অভিযোগ আসা মাত্র পুলিশ তদন্ত করে মৃতদেহটি উদ্ধার করে। পরে, তদন্তের মাধ্যমে জানা যায় তিন জন অভিযুক্ত এই ঘটনার সাথে যুক্ত। তারমধ্যে একজনকে প্রথমে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের নাম সুমির মাড্ডি, রোহিত হাঁসদা এবং সুমিত্রা হেমব্রম।

    কী বললেন ছাত্রীর বাবা? Student

    ছাত্রীর (Student) মৃতদেহ উদ্ধারের পর থেকেই শোকের ছায়া নেমে আসে গোটা পরিবার জুড়ে। মৃত ছাত্রীর (Student)  বাবা লক্ষ্মীনারায়ণ হাঁসদা বলেন, “২৭ মার্চ মেয়ে একটি ফোন পেয়ে বেরিয়ে যায়। মেয়ের ফিরতে দেরি হওয়ায় তাঁর মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করি। কিন্তু, তাঁর মোবাইল সুইচড অফ পাই। থানায় মিসিং ডায়েরি করি। আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি করছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Patient: হাসপাতালের বেডের নীচে মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীর কাছে এত টাকা! হতবাক সকলে, কোথায় জানেন?

    Patient: হাসপাতালের বেডের নীচে মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীর কাছে এত টাকা! হতবাক সকলে, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালের সার্জিক্যাল ওয়ার্ড। সেখানে একটি বেডের মতো বসে রয়েছেন অজ্ঞাত পরিচয় মানসিক ভারসাম্যহীন এক  রোগী (Patient)। পরনে কালো প্যান্ট আর চেক জামা। হিন্দি ভাষী। তাঁর শারীরিক দুর্বলতার ওপর চিকিৎসা শুরু হয়। আচমকাই ভবঘুরে ওই রোগীর (Patient)  বেডের নীচে থেকে উদ্ধার হয় নোটের বান্ডিল। সবমিলিয়ে প্রায় এক লক্ষ টাকা। যা দেখে হতবাক হাসপাতালের নার্স থেকে চিকিত্সক সকলেই। এরকম একজন মানসিক ভারসাম্যহীন ভবঘুরের কাছে এতগুলো টাকা এল কোথা থেকে? বিষয়টি জানতে পেরে হাসপাতালের সুপার ধীমান মণ্ডল ছুটে আসেন। কোনওরকমে বুঝিয়ে তাঁর ওই টাকা উদ্ধার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের জিম্মায় রাখা হয়েছে। বিষয়টি কোকওভেন থানায় জানানো হয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

     ভবঘুরে ওই রোগীর  কাছে এত টাকা আছে, জানা গেল কীভাবে? Patient

    ১৭ মার্চ কোকওভেন থানার এক সিভিক ভলান্টিয়ার মুচিপাড়া থেকে ওই ভবঘুরেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু, তাঁর নাম ও পরিচয় জানা যায়নি। হাসপাতালের এক নার্স বলেন, দুদিন চিকিত্সা করার পর তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। আর সুস্থ হতেই বেডের মধ্যে কিছুক্ষণ বসে থাকার পর তিনি বার বার বেডের নীচে লুকিয়ে পড়ছেন। বেডের নীচে দীর্ঘক্ষণ বসে থাকছেন। মানসিক রোগী (Patient) ভেবে প্রথমে আমরা গুরুত্ব দিইনি। এক রোগীর (Patient)  বাড়ির লোকজন বলেন, বেডের নীচে ও কিছু গুনছে। তবে, সেটা কাউকে দেখাচ্ছেন না। এরপরই কৌতূহলবশত হাসপাতালের এক কর্মী বেডের নীচে নেমে দেখেন তাঁরা কাছে ৫০০ টাকার মোটা দুটি বান্ডিল রয়েছে। প্যান্টের পকেট থেকে বের করছে আর গুনছে। বার বার তিনি ওই টাকা গুনছিলেন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানানো হয়। সমস্ত টাকা ওই রোগীর (Patient) কাছে থেকে উদ্ধার করে রাখার ব্যবস্থা করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। মানসিক ভারসাম্যহীন ওই ভবঘুরে বলেন, আমার জমি কেনাবেচা আর চটির ব্যবসা রয়েছে। ভাইয়ের সঙ্গে আমি ব্যবসা করি। ব্যবসার জন্যই টাকা নিয়ে এসেছিলাম। তারপর আবার বিরবির করে কী বলতে থাকেন। এতগুলো টাকা নিয়ে রাস্তার ধারে কেন পড়েছিল তা পরিষ্কারভাবে তিনি কিছু বলতে পারেননি।

    কী বললেন হাসপাতালের সুপার? Patient

    হাসপাতালের সুপার ধীমান মণ্ডল বলেন, ওই বৃদ্ধের মানসিক কোনও সমস্যা রয়েছে। তিনি নিজের নাম কখনও আহির খান আবার কখনও বলছে সামিহুল হুদাখান। বাড়ির ঠিকানা বলছেন, বিহার। কখনও  ঝাড়খণ্ডের বিভিন্ন এলাকার নাম করছেন। তাঁর কাছে কোনও পরিচয়পত্রও নেই। কথাই অসঙ্গতি থাকায় আমরা তাঁর কাছ থেকে ৯৯ হাজার টাকা নিয়ে নিজেদের হেফাজতে রেখেছি। তবে, এতগুলো টাকা নিয়ে তিনি কী করছিলেন তা বুঝতে পারছি না। তাঁর পরিবারের কেউ খবর পেয়ে আসলে তাঁদের হাতে ওই টাকা সহ রোগীকে তুলে দিতে চাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

     

     

  • Toilet: নির্মল জেলায় শৌচালয়হীন আদিবাসী গ্রাম! কোথায় জানেন?

    Toilet: নির্মল জেলায় শৌচালয়হীন আদিবাসী গ্রাম! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আজব গ্রাম! নির্মল জেলাতেই আস্ত একটি আদিবাসী গ্রামে কারও বাড়িতে নেই শৌচাগার (Toilet) – খোলা মাঠেই মহিলাদের করতে হয় শৌচকর্ম। যাতায়াতের রাস্তাও অযোগ্য। গ্রামের বিদ্যুতের খুঁটি থাকলেও গ্রামে কারও বাড়িতে বৈধ বিদ্যুত্ সংযোগ নেই। বাধ্য হয়ে বাসিন্দারা  হুকিং করে বাড়িতে আলো জ্বালান। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের ৭ নম্বর রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের শিকারপুর গ্রামে নেই কোনও উন্নয়ন। এতদিনেও গ্রামে শৌচালয় (Toilet)  তৈরি না হওয়ায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তাঁদের বক্তব্য, একাধিকবার সরকারি সহায়তায় শৌচালয়ের (Toilet)  জন্য আবেদন করা হয়েছিল। কিন্তু, সরকারি সাহায্য মেলেনি। তাই, গ্রামের কারও বাড়িতে কোনও শৌচালয় (Toilet)  নেই। গ্রামের বাসিন্দা কলিতা সরেন বলেন, পঞ্চায়েতে ৯০০ টাকা করে জমা দিয়েও শৌচালয় (Toilet)  পাইনি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, কয়েকদিন আগে তৃণমূল নেতারা গ্রামে এসেছিল, সমস্যার কথা না শুনেই চলে গিয়েছে। কারও বাড়িতে শৌচালয় নেই, মেয়েদের কত সমস্যা হয় তা কেউ বোঝে না। এলাকায় বাড়ি বাড়ি শৌচালয় (Toilet)  না হলে এবার ভোটই দেব না।

    কী বললেন তপন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি? Toilet

     নির্মল জেলা দক্ষিণ দিনাজপুরের রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসের সামনে “মাঠে ঘাটে পায়খানা-মৃত্যুর পরোয়ানা”, “মিশন নির্মল বাংলা – প্রচারে ৭নং রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েত” লেখা হোর্ডিং টাঙানো থাকলেও, আদিবাসী অধ্যুষিত গোটা গ্রাম বছরের পর বছর কেন শৌচালয়হীন অবস্থায় রয়েছে ? জেলাবাসীদের একাংশ ইতিমধ্যেই বলতে শুরু করেছেন, স্বঘোষিত নির্মল জেলা দক্ষিণ দিনাজপুরের শিকারপুর গ্রামের অনুন্নয়নের ছবি লজ্জা প্রশাসনের। এই বিষয়ে তপন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি রাজু দাস বলেন, গোটা গ্রামে শৌচালয় (Toilet)  নেই তা আমার জানা ছিল না। মুখ্যমন্ত্রী এত উন্নয়ন করার পরেও আদিবাসী পরিবারগুলি এতটাই পিছিয়ে পড়ে রয়েছে তা কেউ জানাইনি। ওই গ্রামের বাসিন্দারা যাতে শৌচালয় (Toilet)  পান তারজন্য সবরকম উদ্যোগ গ্রহণ করব। তিনি আরও বলেন, গ্রামবাসীদের থেকে টাকা জমা নেওয়ার পরও কেন শৌচালয় তৈরি করা হয়নি তা তদন্ত করে দেখব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? Toilet

    বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক বাপি সরকার বলেন, খুবই লজ্জার বিষয়। আজকের দিনে শৌচকর্ম করতে মহিলাদের মাঠে যেতে হয় তা ভাবতে পারছি না। শৌচালয় (Toilet)  করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার টাকা পাঠাচ্ছে, সেই টাকা তৃণমূল সরকার খেয়ে নিচ্ছে। অবিলম্বে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূল নেতাদের নিয়ে একী বললেন রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়?

    TMC: পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূল নেতাদের নিয়ে একী বললেন রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ এক সময় যারা সাইকেল চড়ে এলাকায় ঘুরে বেড়াতেন, তৃণমূল (TMC) নেতা হয়ে এখন চারচাকা নিয়ে ঘুরছেন। টালি বাড়ি থাকা শাসক দলের নেতা এখন অট্টালিকা হাঁকিয়েছে। বিরোধীরা বার বার শাসক দলের নেতাদের সম্পর্কে এই অভিযোগ করেন। এবার সেই বিরোধীদের অভিযোগকে মান্যতা দিলেন রাজ্যের মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। কয়েকদিন আগেই দলীয় সভায় তিনি বলেছিলেন, দলে কিছু মানুষ খারাপ হতে পারে। তবে, সবাই খারাপ হতে পারে না। আমি চোর হতে পারি, কিন্তু, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চোর হতে পারে না। তাঁর এই বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। এবার দলীয় নেতা কর্মীদের (TMC)  জীবনযাত্রা নিয়ে সতর্ক করলেন মন্ত্রী। খড়দহের বিলকান্দায় দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের এই মন্ত্রী বলেন,আমি ২৪ বছর প্রেসিডেন্ট হয়েও স্কুটার চালিয়েছি। আর আজকাল দেখি পাড়ার প্রেসিডেন্ট সেও একটা গাড়ি করে ফেলেছে। কোথা থেকে আসে, কে দেয় এই টাকা। এইটুকু ত্যাগ করলে তবেই না মানুষ ভালবাসবে। আমি চাইব, আমার সহকর্মী বন্ধুরা যারা দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে উঠে এসেছেন, তাঁরা ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে চরিত্রটাকে নষ্ট করবেন না।

    পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে কী বললেন মন্ত্রী? TMC

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীর জীবনযাত্রা দেখে ভোট দেওয়ার কথা বললেন খড়দহের বিধায়ক। তিনি বলেন, আবার একটা পঞ্চায়েত নির্বাচন আসছে। যাকে মনে হবে আপনারা ভোট দিয়ে জেতাবেন। কিন্তু, ভোটটা দিয়ে বাড়ি ঢুকে যাবেন না। খেয়াল রাখবেন  যাকে ভোট দিলেন তাঁর জীবনযাত্রা, চলাফেরা পাল্টে গেল কিনা। পঞ্চায়েত সদস্য হওয়ার কদিনের মধ্যেই বাড়ির চেহারা পাল্টাচ্ছে কিনা, বাড়িতে নতুন গাড়ি ঢুকলো কিনা, এগুলো দয়া করে দেখবেন। সাধারণ মানুষের কাজ নজর রাখা। শুধু ভোট দিয়ে দায়সারা নয়। আপনাকেও আপনার জীবনযাত্রা সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে বলে দলীয় নেতাদের (TMC)  সতর্ক করেন তিনি।

    সিপিএমকে তোপ দেগে কী বললেন মন্ত্রী? TMC

    সিপিএমকে আক্রমণ করে মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ছাত্রপরিষদ করার কারণে এন্ড্রুজ কলেজের একজনকে সুজন চক্রবর্তী সারা গায়ে সিগারেটের ছ্যাঁকা দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিল। আর এদের এখন লাফানো দেখে মনে হয় সবাই তিলক দিয়ে বৈষ্ণব হয়ে গিয়েছে। ৩৪ বছর ধরে কি অত্যাচার এরা করেছে, আমরা ভুলে যাইনি, বাংলার মানুষও ভুলে যায়নি। এখন সব বড় বড় কথা বলছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।+-

LinkedIn
Share