Tag: Madhyom

Madhyom

  • Canada News: বাড়িতে ‘সন্দেহজনক’ আগুন, কানাডায় মৃত্যু ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি, কিশোরী কন্যার

    Canada News: বাড়িতে ‘সন্দেহজনক’ আগুন, কানাডায় মৃত্যু ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি, কিশোরী কন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় (Canada News) আগুনে পুড়ে মারা গেলেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতি। জানা গিয়েছে, নিহত দম্পতির নাম রাজীব ওয়ারিকু (৫১) এবং শিল্পা ওয়ারিকু (৫১)। মর্মান্তিক এই ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে ওই দম্পতির কিশোরী কন্যা মেহেকেরও (১৬)। জানা গিয়েছে, গত ৭ মার্চ কানাডার অন্টারিওতে ঘটনাটি ঘটে। তখনই স্থানীয় পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহগুলি উদ্ধার করে। কানাডার পুলিশ অনুমান করছে, কোনওভাবে বাড়িতে আগুন লাগার কারণেই মৃত্যু হয়েছে ওই পরিবারের সদস্যদের।

    আগুন লাগার কারণ জানা যায়নি 

    যদিও আগুন লাগার কারণ কী, তা এখনও পর্যন্ত কোনওভাবে জানা যায়নি। ঘটনার তদন্ত করছে কানাডার হোমিসাইড শাখা। এ নিয়ে ধন্দে পড়েছেন খোদ তদন্তকারীরাও। রাজীব ওয়ারিকু পেশায় পুলিশ কর্মী ছিলেন বলে জানা যায়। ২০১৬ সালে তিনি অবসর নেন। কানাডার স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই পরিবারের আবাসস্থলে আগুন লাগার ঘটনা যথেষ্ঠ ‘সন্দেহজনক’। আগুন লাগার সময় তাঁদের বাড়িতে আর অন্য কেউ ছিলেন কি না, তা পুলিশ এখনও নিশ্চিত করতে পারেনি বলে সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আরও ৫ বছর নিষিদ্ধ ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ, ঘোষণা কেন্দ্রের

    কী জানাল কানাডার পুলিশ

    কানাডার পুলিশ নিজেদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, ভারতীয় বংশোদ্ভূত (Canada News) ওই পরিবার অন্টারিওর ব্রাম্পটনের ভ্যান কার্ক ড্রাইভ এলাকায় বসবাস করতেন। গত ৭ মার্চ তাঁদের বাড়িতে আগুন জ্বলতে দেখেন এক প্রতিবেশী। ওই প্রতিবেশীর নাম কেনেথ ইউসুফ তিনি সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এক বিকট আওয়াজ তিনি শুনতে পেয়েছিলেন আগুন লাগার আগে। সঙ্গে সঙ্গে ওই প্রতিবেশী পুলিশে খবর দেন। প্রশাসনের সঙ্গে সেখানে পৌঁছয় দমকলও। এর পরেই আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। শেষে দেহাবশেষ উদ্ধারের কাজে লাগেন দমকলকর্মীরা। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখতে পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। আগুন লাগার কারণও খুঁজে বার করতেও তৎপর হয়েছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Shantanu Thakur: লাগু হয়েছে সিএএ, নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করবেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর

    Shantanu Thakur: লাগু হয়েছে সিএএ, নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করবেন কেন্দ্রীয়মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাগু হয়ে গিয়েছে সিএএ, এবার নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করবেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী তথা বনগাঁ লোকসভার সাংসদ শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur)। উল্লেখ্য সারা দেশে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হতেই তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোয়াপধ্যায় আইনের ব্যাখ্যা নিয়ে অপপ্রচার করছেন বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আগেই অভিযোগ করেছেন। এবার তৃণমূলের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে একাধাপ গিয়ে নিজেই সিএএ আইনে নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করবেন বলে জানান মতুয়া সংঘের নেতা শান্তনু ঠাকুর।

    কী বললেন শান্তনু (Shantanu Thakur)

    লোকসভার ভোটে এই রাজ্যে বিজেপি ২২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দিয়েছে। ইতিমধ্যে ভোটের প্রচার শুরু হয়ে গিয়েছে। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের সুফল পেতে ঠাকুর নগরের ঠাকুর বাড়িতে মতুয়া সমাজের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পরবার মতো। বনগাঁ লোকসভার বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুর (Shantanu Thakur) গতকাল বাগদার হেলেঞ্চা এলাকায় বিজেপি কর্মীদের একটি সমাবেশ করেন। সেখানে সাংবাদিকদের বলেন, “বাংলাদেশের নথি বাধ্যতামূলক নয়, যদি কারও কাছে নথি নাও থাকে তাহলে যে কোনও রেজিস্টার্ড সংস্থা থেকে লিখিত কপি জমা দিতে পারেন। অত্যন্ত বিচক্ষণতার সঙ্গে এই গেজেট তৈরি হয়েছে। আগামী প্রজন্মের মানুষকে ভারতে সুরক্ষিত করতেই এই আইন ব্যাপক কার্যকরী হবে। ভারতের মানুষের আভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা এবং দেশের প্রগতির জন্য আইন ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।”

    নাগরিকত্ব আবেদন করবেন

    নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের কার্যকর প্রসঙ্গে তৃণমূলের অপপ্রচারকে সমালোচনা করে শান্তনু (Shantanu Thakur) বলেন, “আমি আবশ্যই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করব। আমার না করলেও কিছু হবে না। কারণ আমার ঠাকুর দাদার নিজস্ব সিটিজেনশিপ কার্ড রয়েছে এদেশের। কিন্তু আমি তবুও আবেদন করব। কারণ তৃণমূল বিভ্রান্তি তৈরি করছে। আমি নাগরিকত্বে আবেদন করে দেখেব আমার কিছু বাদ হয় কি না।”

    সিএএ কি বলা হয়েছে?

    নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনে বলা হয়েছে ভারতের প্রতিবেশী মুসলমান রাষ্ট্র বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তান থেকে হিন্দু, শিখ, জৈন, পার্সি, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ধর্মের মানুষদের মধ্যে যাঁরা ধর্মীয় অত্যাচারের শিকার হয়েছেন তাঁদের সকলকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু এই রাজ্যে হিন্দু উদ্বাস্তু শরণার্থীদের জন্য এই আইন সম্মানের সঙ্গে বাঁচার অধিকারকে সুরক্ষিত করবে। অপর দিকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজের জনসভায় প্রচার করছেন সিএএ-তে আবেদন করলে নাগরিকত্ব চলে যাবে। পাল্টা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেছেন, ‘নাগরিকত্ব গেলে বিধায়কপদ থেকে ইস্তফা দেবো’। এর মধ্যে সিএএ-তে শান্তনুর (Shantanu Thakur) নাগরিকত্বের আবেদনের কথায় শোরগোল পড়েছে।     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu And Kashmir: আরও ৫ বছর নিষিদ্ধ ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ, ঘোষণা কেন্দ্রের

    Jammu And Kashmir: আরও ৫ বছর নিষিদ্ধ ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ, ঘোষণা কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘জম্মু-কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্ট’-কে আরও পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করল নরেন্দ্র মোদি সরকার। প্রসঙ্গত, এই সংগঠনের নেতৃত্বে ছিলেন ইয়াসিন মালিক। যিনি বর্তমানে জেলবন্দি রয়েছেন। সংগঠনের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী (Jammu And Kashmir) নানা ধরনের কার্যকলাপে যুক্ত থাকার প্রমাণ মিলেছে। জম্মু-কাশ্মীর লিবারেশন ফ্রন্টকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার পরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, যদি কোনও ব্যক্তি বা কোনও সংগঠন দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব এবং অখণ্ডতাকে চ্যালেঞ্জ করে তবে তার বিরুদ্ধে কঠোর আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    ‘জম্মু-কাশ্মীর পিপলস লিগে’র চারটি শাখাই নিষিদ্ধ

    একটি আলাদা বিজ্ঞপ্তিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, জেকেএলএফ-এর অধীনে থাকা ‘জম্মু-কাশ্মীর পিপলস লিগে’র চারটি শাখাকেই (Jammu And Kashmir) তারা নিষিদ্ধ ঘোষণা করছে। এগুলি হল— জেকেপিএল (মুখতার আহমেদ ওয়াজা), জেকেপিএল (বশির আহমেদ তোতা), জেকেপিএল (গুলাম মোহাম্মদ খান) এবং ইয়াকুব শেখের নেতৃত্বাধীন জেকেপিএল (আজিজ)।

    মোদি জমানায় বদলেছে জম্মু-কাশ্মীর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, ‘জম্মু-কাশ্মীর পিপলস ফ্রিডম লিগ’- এই সংগঠনকে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা (Jammu And Kashmir) হয়েছিল আগেই। কারণ এই সংগঠন হয়ে উঠেছিল ভারতবর্ষের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রসঙ্গত, জম্মু-কাশ্মীরের খোলনলচে যেন বদলে গিয়েছে মোদি জমানায়। একদিকে উন্নয়ন অন্যদিকে সন্ত্রাসীদের প্রতি কড়া পদক্ষেপ- দুটোই নিতে দেখা গিয়েছে মোদি সরকারকে। ৩৭০ ধারা উঠে যাওয়ার পর থেকেই হলিউড-বলিউডের শ্যুটিং সমেত পর্যটকদের নজরকাড়া ভিড়ও লক্ষ্য করা যাচ্ছে সেখানে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • KKR: আসন্ন আইপিএল-এ ট্রফিই লক্ষ্য, ইডেনে উইকেট পুজো করে অনুশীলন শুরু কেকেআর-এর 

    KKR: আসন্ন আইপিএল-এ ট্রফিই লক্ষ্য, ইডেনে উইকেট পুজো করে অনুশীলন শুরু কেকেআর-এর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ময়দানের রীতি মেনে ইডেনের উইকেটে এবার পুজো করলেন নাইটরা। দশ বছর ধরে আইপিএল ট্রফি জিততে পারেনি কলকাতা নাইট রাইডার্স, এবার সেই ট্রফির খরা কাটাতে বদ্ধ পরিকর কেকেআর। মেন্টর হিসেবে দলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন নাইটদের দুবারের চ্যাম্পিয়ন অধিনায়ক গৌতম গম্ভীর। তাঁর কৌশলেই এবার বাজিমাত করার কথা ভাবছেন রিঙ্কুরা।

    পুজো দিয়ে অনুশীলন শুরু

    শুক্রবার অনুশীলন শুরু করার আগে উইকেটে মালা পরিয়ে, নারকেল ভাঙলেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের ক্রিকেটাররা। এই সময়ে ইডেন গার্ডেন্সে মাঠে উপস্থিত ছিলেন রিঙ্কু সিং, বেঙ্কটেশ আইয়ার, নীতীশ রানা, এবং কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত সহ একাধিক খেলোয়াড়। এদিন বৃষ্টির বাধা সত্ত্বেও অনুশীলন করেন রিঙ্কু সিং, বেঙ্কটেশ আইয়াররা। শুক্রবার অনুশীলনে দলের সব ক্রিকেটার ছিলেন না। বিদেশিরা এখনও যোগ দেননি। দলের প্রধান কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ও মেন্টর গৌতম গম্ভীর ছিলেন অনুশীলনে। বিকাল পৌনে ৫টায় ক্রিকেটারেরা ইডেনে পৌঁছন। কিছু ক্ষণ ওয়ার্ম আপ করার পরে ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত অনুশীলন চলে কেকেআরের। অনুশীলনের মাঝে ক্রিকেটারদের সঙ্গে কথা বলছিলেন পণ্ডিত ও গম্ভীর। প্রথমে ফিল্ডিংয়ের অনুশীলন হয়। তার পরে ব্যাটিং ও বোলিং অনুশীলন চলে।

    নাইটদের কৌশল

    অনুশীলনে ফর্মে দেখা যায় রিঙ্কুকে। গত আইপিএল থেকেই ক্রিকেট জীবনে রিঙ্কুর সোনালি অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। জাতীয় দলেও এখন নিয়মিত সদস্য তিনি। এদিন পেসার ও স্পিনারদের বিরুদ্ধে বড় শট মারেন রিঙ্কু। ভাল ব্যাটিং করেন বেঙ্কটেশ, নীতীশরাও। প্রথম দিনের অনুশীলনে বেশ খোশমেজাজে দেখা যায় কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ও মেন্টর গৌতম গম্ভীরকে। ২৩ মার্চ নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলতে নামবে কেকেআর। ঘরের মাঠে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের মুখোমুখি হবে তারা। জয় দিয়েই যাত্রা শুরু করতে চায় নাইট শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Local Train: দমদমে টানা ৫২ ঘণ্টা কাজ চলার জন্য শিয়ালদা উত্তর শাখায় ১৪৩টি ট্রেন বাতিল

    Local Train: দমদমে টানা ৫২ ঘণ্টা কাজ চলার জন্য শিয়ালদা উত্তর শাখায় ১৪৩টি ট্রেন বাতিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দমদমে টানা ৫২ ঘণ্টা কাজ চলার জন্য বাতিল করা হয়েছে ১৪৩টি ট্রেন (Local Train)। প্রতিদিনের ব্যস্ততম জীবনে যাত্রীদের চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, আজ শনিবার দমদম স্টেশনে ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলছে। আর তাই বেশ কিছু রেলের যাত্রা পথও সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে। ফলে সময় মতো ট্রেন না পাওয়ার জন্য নিত্য যাত্রীদের যাতায়তে একটা বিরাট প্রভাব পড়ছে। তবে শনি-রবি ট্রেন বাতিল থাকলেও সোমাবার থেকে আবার সব স্বাভাবিক হয়ে যাবে।  

    রেল সূত্রে খবর (Local Train)

    রেলের শিয়ালদা ডিভিশনের সূত্রে জানা গিয়েছে, দমদম রেল স্টেশনে ইন্টারলকিং সিস্টেমটি ১৯৯৬ সাল থেকে কাজ করে আসছে। অনেক পুরাতন হওয়ায় কাজ করা একান্ত প্রয়োজন। এখানে অধুনিকীকরণের প্রয়োজনীয়তা একান্ত অপরিহার্য। আর এই কাজ করার জন্য স্টেশনের বিশেষ কাজ শুরু হয়েছে। এর ফলে টানা ৫২ ঘণ্টা শিয়ালদা স্টেশন শাখায় মোট ১৪৩টি ট্রেন (Local Train) বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে।

    কোন কোন ট্রেন বাতিল

    সূত্রে জানা গিয়েছে, শিয়ালদা উত্তর এবং মেইন শাখায় শিয়ালদা-রানাঘাট, শিয়ালদা-হাবড়া, শিয়ালদা-হাসনাবাদ, শিয়ালদা-মধ্যমগ্রাম, শিয়ালদা-দমদম ক্যান্টনমেন্ট, শিয়ালদা-বারাসত, শিয়ালদা-গোবরডাঙা, শিয়ালদা-বনগাঁ, শিয়ালদা-বর্ধমান, শিয়ালদা-কাটোয়া, শিয়ালদা-দত্তপুকুর শাখার একাধিক ট্রেন বাতিল থাকবে। সেই সঙ্গে ব্যারাকপুর-দমদম, বিবাদীবাগ-কৃষ্ণনগর সিটি জংশন, মাঝেরহাট-মধ্যমগ্রাম, মাঝেরহাট-বারাসত, হাসনাবাদ-মাঝেরহাট, ক্যানিং-বারাসত, বারাসত-হাসনাবাদ, হাসনাবাদ-দমদম জংশন, বালিগঞ্জ-ব্যারাকপুর এবং মাঝেরহাট-নৈহাটি শাখার কিছু ট্রেন (Local Train) বাতিল করা হয়েছে। একই ভাবে বাতিল করা হয়েছে শিয়ালদা-জঙ্গিপুর এক্সপ্রেস, আসানসোল ইন্টারসিটি এবং শিয়ালদা-সিউড়ি এক্সপ্রেস। যাত্রীদের সাময়িক সমস্যা হেলেও রেলের যোগাযোগকে আরও মসৃণ করতেই এই কাজ বলে জানা গিয়েছে। 

    রবিবারও থাকবে ট্রেন বাতিল

    একই ভাবে কাজের জন্য রবিবারও কিছু ট্রেন (Local Train) বাতিল থাকবে বলে জানা গিয়েছে। শিয়ালদা-হাবড়া, শিয়ালদা-হাসনাবাদ, শিয়ালদা-ডানকুনি, শিয়ালদা-বারাসত, শিয়ালদা-গোবরডাঙা, শিয়ালদা-দত্তপুকুর, শিয়ালদা-নৈহাটি, ব্যারাকপুর-দমদম জংশন, বিবাদী বাগ-কৃষ্ণনগর সিটি জংশন, মাঝের হাট-মধ্যমগ্রাম, মাঝেরহাট-বারাসত, হাসনাবাদ-মাঝেরহাট, দত্তপুকুর-মাঝেরহাট সহ একাধিক ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। একই ভাবে শিয়ালদা-সিউড়ি এক্সপ্রেস ট্রেনও আগামীকাল চলবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শনি-সন্ধ্যায় ভিজবে কলকাতা, দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে টানা পাঁচ দিন বর্ষণের পূর্বাভাস

    Weather Update: শনি-সন্ধ্যায় ভিজবে কলকাতা, দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে টানা পাঁচ দিন বর্ষণের পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চৈত্র পবণে উষ্ণতার ছোঁয়া। ক্রমশ বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। গরমে নাজেহাল ছোট থেকে বড়রা। এই সময় খুশির খবর শোনাল আলিপুর আবহাওয়া দফতর। বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত। তার ফলে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে সপ্তাহভর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস। শনিবার বিকেল থেকে বৃষ্টি শুরু হতে পারে কলকাতায়। বিকেলে কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস (Weather Update) দেওয়া হয়েছে। রবিবার বৃষ্টি আরও বাড়বে। তবে বৃষ্টি হলেও তাপমাত্রার পারদ চড়বে শহর থেকে জেলায়।

    জেলায় জেলায় কেন বৃষ্টি

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, ঝাড়খণ্ড থেকে দক্ষিণ ছত্তীসগঢ় পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে অক্ষরেখা। সেই অক্ষরেখার টানে বঙ্গোপসাগর থেকে ছুটে আসছে জলীয় বাষ্প। তার প্রভাবেই সপ্তাহভর বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে গাঙ্গেয় বঙ্গে। কোথাও কোথাও বৃষ্টির পাশাপাশি ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াও বইতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। শনিবার থেকে আগামী বুধবার পর্যন্ত ভিজতে পারে উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হাওড়া, হুগলি, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম-সহ  দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা। শনিবার এই জেলাগুলিতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। রবিবার সর্বত্রই বৃষ্টি বাড়তে পারে। সোম থেকে বুধবার পর্যন্ত সব ক’টি জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বেশ কয়েকটি জেলায় শিলাবৃষ্টিরও পূর্বাভাস রয়েছে।

    আরও পড়ুন: “হিন্দু বা মুসলিম পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা ভারতীয়” বললেন অমিত শাহ

    কলকাতার আবহাওয়া

    শনিবার সকাল থেকেই শহরের আকাশ মেঘলা। সঙ্গে রয়েছে ভ্যাপসা গরম। শুক্রবার বিকেলে শহরে সামান্য বৃষ্টি (Weather Update) হওয়ায় ফের গরম বাড়ে। শনিবার বিকেল থেকে ঝেঁপে বৃষ্টি নামতে পারে। গত কাল কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Lowest Temperature Of The Day In Kolkata) ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি স্বাভাবিকের থেকে ৪ ডিগ্রি বেশি। শনিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৩.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি বেশি। দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হলেও উত্তরবঙ্গ আপাতত শুকনো থাকবে। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে শনিবার সামান্য বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। তবে সপ্তাহের বাকি দিনগুলি শুকনোই থাকবে। উত্তরের অন্যান্য জেলাতেও আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “হিন্দু হোক বা মুসলিম, পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা ভারতীয়”, বললেন অমিত শাহ

    Amit Shah: “হিন্দু হোক বা মুসলিম, পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা ভারতীয়”, বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতের অংশ এবং এখানকার জনগণ হিন্দু হোক বা মুসলিম তাঁরা ভারতীয়ই। পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা তাঁদের ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে ভারতীয়ই, বললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। সিএএ বা নাগরিকত্ব সংশোধন আইন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে এক অনুষ্ঠানে শুক্রবার এই দাবি করেন শাহ। 

    প্রসঙ্গ সিএএ

    ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়নের জন্য এ দেশে আসা সংখ্যালঘু শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ওই দেশগুলি থেকে হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের নাগরিকত্ব প্রদানের বিষয়টি সিএএ-তে উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও এই আইনে মুসলিম সম্প্রদায়ভুক্তদের কথা বলা হয়নি, এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah) বলেন, “তিনটি দেশই ইসলামিক রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে এবং মুসলমানরা নিপীড়নের মুখোমুখি হতে পারে না।” 

    সকলেই ভারতীয়

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) জানান, দেশভাগের সময় প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সহ কংগ্রেস নেতারা বলেছিলেন যে, পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের ভারতে স্বাগত জানানো হবে। দেশভাগের সময় পাকিস্তানে হিন্দু জনসংখ্যা ২৩ শতাংশ ছিল। সেখান থেকে কমে এখন ৩.৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। একইভাবে, ১৯৫১ সালে বাংলাদেশে হিন্দুদের সংখ্যা ২২ শতাংশ ছিল। ২০১১ সালে তা কমে ১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। ১৯৯২ সালে আফগানিস্তানে শিখ ও হিন্দুদের সংখ্যা ২ লাখ ছিল। আজ মাত্র ৫০০-তে ঠেকেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশ্ন, কোথায় গেলেন বাকিরা? ভারতে তো তাঁরা আসেননি। অর্থাৎ, জোরপূর্বক ধর্মান্তরণ হয়েছে। কংগ্রেস নেতারা যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদি সরকার তা পূরণ করেছে। কিন্তু পাক অধিকৃত কাশ্মীরের (POK) ক্ষেত্রে এই বিষয়টি খাটে না বলেও মত দেন শাহ। তিনি বলেন, “পাক অধিকৃত কাশ্মীর হামারা হ্যায়। ওটা ভারতের, তাই ওখানকার সকল বাসিন্দা, হিন্দু হোক বা মুসলিম তাঁরা সকলেই ভারতীয়।”

    আরও পড়ুন: আরএসএস-এর শিবিরগুলির প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে এল বেশ কিছু পরিবর্তন

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গ

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর (POK) ভারতের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রসঙ্গে অতীতে একাধিকবার শোনা গিয়েছে প্রতিরক্ষামন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীদের কথায়। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের জন্য জম্মু ও কাশ্মীর বিধানসভায় ২৪টি আসনও সংরক্ষিত করে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রান্তে গত কয়েক বছর ধরেই আন্দোলন চলছে। এমনকি বালুচিস্তানেও এ ধরনের একাধিক প্রতিবাদ হয়েছে। পাকিস্তান নয় ভারতের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার দাবিও উঠেছে পিওকে থেকে। ৩৭০ ধারা অবলুপ্তির পর কাশ্মীরে পরিস্থিতির যে উন্নতি হয়েছে, সে কথাও স্মরণ করিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। কিন্তু তার জন্য আতঙ্কবাদকে কোনও ভাবেই রেয়াত না করার কথা শোনা গিয়েছে শাহের বক্তব্যে। ভারতের ক্ষতি করার কেউ চেষ্টা করলে পাল্টা জোরাল জবাব দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: আরএসএস-এর শিবিরগুলির প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে এল বেশ কিছু পরিবর্তন

    RSS: আরএসএস-এর শিবিরগুলির প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে এল বেশ কিছু পরিবর্তন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (RSS), তাদের প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে। চলতি বছরেই এই পরিবর্তনগুলি সঙ্ঘের প্রশিক্ষণ শিবিরে কার্যকর হবে, এমনটাই জানিয়েছেন আরএসএসের সর্বভারতীয় সহ সরকার্যবাহ মনমোহন বৈদ্য। প্রসঙ্গত, সারা বছর ধরেই দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রশিক্ষণ শিবির চালায় আরএসএস। দেশগঠনে যুব সমাজকে শারীরিক এবং বৌদ্ধিক দু’ভাবেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এবার সেই পদ্ধতিতেই এল বদল।

    কী বললেন মনমোহন বৈদ্য? 

    শুক্রবার নাগপুরে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) অখিল ভারতীয় প্রতিনিধি সভাকে সামনে রেখে একটি সাংবাদিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেই এমন মন্তব্য করেন মনমোহন বৈদ্য। মনমোহন বৈদ্য জানিয়েছেন, বেশ কিছু পরিবর্তন দেখা যাবে প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে। বদল আনা হয়েছে ৭ দিনের প্রাথমিক শিক্ষা বর্গে, ২০ দিনের সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গ-প্রথম বর্ষে, ২০ দিনের সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গ-দ্বিতীয় বর্ষে এবং ২৫ দিনের সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গ-তৃতীয় বর্ষের প্রশিক্ষণ শিবিরে।

    কী কী বদল এল প্রশিক্ষণ পদ্ধতিতে? 

    মনমোহন বৈদ্য আরও জানিয়েছেন, নতুন কর্মীদের জন্য তিনদিনের প্রাথমিক বর্গের একটি অনুষ্ঠান রাখা হচ্ছে। এরপরের প্রশিক্ষণ শিবির হবে ১৫ দিনের, যেটার আগে নাম ছিল ২০ দিনের সঙ্ঘ শিক্ষা বর্গ-প্রথম বর্ষ। পাশাপাশি সঙ্ঘের দ্বিতীয় শিক্ষাবর্ষ এবং তৃতীয় শিক্ষাবর্ষে (RSS) নামেরও পরিবর্তন হতে চলেছে। দ্বিতীয় শিক্ষা বর্ষকে এবার থেকে বলা হবে ‘কার্যকর্তা বিকাশ বর্গ-১’ এবং তৃতীয় বর্ষকে বলা হবে ‘কার্যকর্তা বিকাশ বর্গ-২’। তৃতীয় বর্ষে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে বিভিন্ন ব্যবহারিক বিষয়গুলির উপরে এবং পাঁচ দিন কর্মীদের মাঠে নেমে কাজ করারও প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সঙ্ঘের বিষয়বস্তুগুলিতেও পরিবর্তন হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মনমোহন বৈদ্য।

    আরএসএস-এ যোগদানে আগ্রহী যুবসমাজ

    মনমোহন বৈদ্য আরও জানিয়েছেন, ভারতের বিপুল যুবসমাজ বর্তমানে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্গে যোগদানে আগ্রহী হয়েছে এবং তার প্রশিক্ষণ শিবির গুলিতেও আসার জন্য আবেদন জানাচ্ছে। প্রতিবছরই ১৫ থেকে ১৭ হাজার নতুন যুবক সঙ্ঘের প্রথম শিক্ষা বর্গে যোগদান করে। এবং ১ লাখেরও বেশি সংখ্যক যুবক প্রাথমিক শিক্ষা বর্গে (RSS) অংশগ্রহণ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Navy: জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ, উদ্ধার করল ভারতের নৌবাহিনী

    Indian Navy: জলদস্যুদের কবলে বাংলাদেশি জাহাজ, উদ্ধার করল ভারতের নৌবাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমালিয়া উপকূলে বাংলাদেশি জাহাজের উপরে জলদস্যুদের হামলা রুখল ভারত। এর পাশাপাশি জাহাজে থাকা সমস্ত নাবিকদেরও উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে ভারতের নৌবাহিনী (Indian Navy)। বাংলাদেশের পতাকা লাগানো জাহাজ ‘এমভি আবদুল্লা’ কয়লা নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরশাহির উদ্দেশে রওনা হয়েছিল। কিন্তু মাঝ পথেই হঠাৎ জলদস্যুদের আক্রমণের শিকার হয়ে ওই জাহাজ। আটক করা হয় জাহাজে থাকা সকল নাবিকদেরও। খবর পেয়েই অপারশেনে নামে ভারতের নৌবাহিনী। উদ্ধার করা হয় জাহাজকে।

    এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট নৌবাহিনীর

    এই উদ্ধারকাজের বর্ণনা নিজেদের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy)। সেখানে লেখা হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী বাংলাদেশের জাহাজকে জলদস্যুদের কবল থেকে উদ্ধার করতে সমর্থ হয়েছে। খবর মেলে, জলদস্যুদের হামলার মুখে পড়েছে বাংলাদেশি জাহাজ। দ্রুততার সঙ্গে ভারতীয় নৌবাহিনীর তরফ থেকে একটি যুদ্ধজাহাজকে সেখানে পাঠানো হয়। তারপরেই চলে উদ্ধার কাজ।

    মার্চের প্রথমেই আরও ১ বাণিজ্যিক জাহাজ উদ্ধার

    তবে এটাই নতুন কিছু নয়, মার্চ মাসের প্রথমেই ভারতীয় নৌবাহিনী (Indian Navy) এডেন উপসাগরের একটি পণ্যবাহী জাহাজের উপর আগুন লেগে গেলে সেখান থেকেও ২১ জন নাবিককে উদ্ধার করে। জানা যায়, জলদস্যুদের মিসাইল হামলার জেরে ওই জাহাজে আগুন লেগে গিয়েছিল। ওই উদ্ধারকৃত নাবিকদের মধ্যে বেশ কয়েকজন ভারতীয়ও ছিলেন। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার সকালেই এমভি আবদুল্লা নামের ওই বাংলাদেশি জাহাজকে সোমালিয়ার জলদস্যুরা আটক করে।

     

  • CAA: সিএএ ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’, মার্কিন উদ্বেগ ‘অযৌক্তিক’, জানাল নয়াদিল্লি

    CAA: সিএএ ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’, মার্কিন উদ্বেগ ‘অযৌক্তিক’, জানাল নয়াদিল্লি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সোমবারই সিএএ (CAA) চালু করেছে মোদি সরকার। এনিয়েই উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে আমেরিকাকে। সিএএ ভারতে কীভাবে প্রয়োগ করা হবে, সেদিকে ওয়াশিংটন নজর রাখবে বলে জানিয়েছিল তারা। আমেরিকার বিদেশ দফতরের মুখপাত্রের এই বিবৃতির পরে জবাব দিল নয়াদিল্লি। ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে ওয়াশিংটনের এই বিবৃতিকে ‘অযৌক্তিক’ বলা হয়েছে। সিএএ ভারতের ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়’ বলেও উল্লেখ করেছে নয়াদিল্লি।

    কী বললেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র?

    ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র শুক্রবার এবিষয়ে জানিয়েছেন, সিএএ (CAA) প্রসঙ্গে আমেরিকার বিবৃতি ‘অযৌক্তিক, ভুল তথ্য দ্বারা পরিচালিত এবং ভুল জায়গায় প্রযুক্ত’। নিজের বিবৃতির পক্ষে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র বলেন, ‘‘সিএএ মানুষকে নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন। তা কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। এই আইনে মানুষের রাষ্ট্রহীনতা, অধিকার এবং মর্যাদা রক্ষার কথা বলে। এটি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। দেশের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতি এবং মানবাধিকারের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে তৈরি। আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, পাকিস্তান থেকে হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধ, জৈন এবং পারসিক সম্প্রদায়ের যে সমস্ত মানুষ ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে ভারতে প্রবেশ করেছেন, তাঁদের নিরাপদ আশ্রয় দেয় সিএএ।’’ বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র আরও বলেছেন, ‘‘আমরা মনে করছি, আমেরিকার বিদেশ মন্ত্রক সিএএ নিয়ে যে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে, তা ভুল তথ্য দ্বারা পরিচালিত, ভুল জায়গায় প্রযুক্ত এবং অযৌক্তিক।’’

    কী বলেছিল আমেরিকা?

    বৃহস্পতিবার আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট-এর মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেছিলেন, ‘‘গত ১১ মার্চ ভারত সরকার সিএএ (CAA) নিয়ে যে বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, আমরা তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এই আইন কী ভাবে প্রণয়ন করা হচ্ছে, আমরা তার দিকে নজর রেখেছি। ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধা এবং আইনে সব সম্প্রদায়ের সমান অধিকার মৌলিক গণতান্ত্রিক নীতি।’’ শুক্রবার দুপুরে তারই জবাব দিল নয়াদিল্লি।

    সিএএ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই, আগেই জানিয়েছে সরকার

    ভারত সরকার ইতিমধ্যেই জানিয়েছে সিএএ নিয়ে মুসলিম নাগরিকদের ভীতির কারণ নেই। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, কোনও মুসলিমকেই তাড়ানো হবে না। বিরোধীদের নিশানা করে শাহ জানিয়েছেন, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি অহেতুক ভীতির পরিবেশ তৈরি করছে। মানুষকে ভুল বুঝিয়ে বিভ্রান্ত করছে। এছাড়াও ভারত সরকার একটি প্রেস বিবৃতিতে ভারতীয় মুসলিম সমাজকে আশ্বস্ত করে জানিয়ে দিয়েছে, সিএএ-র (CAA) ফলে তাঁদের নাগরিকত্বে কোনও প্রভাব পড়বে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share