Tag: Madhyom

Madhyom

  • PM Modi On AI: কৃত্রিম মেধার কারণে চাকরি থেকে ছাঁটাই! প্যারিসে এআই নিয়ে কী বললেন মোদি?

    PM Modi On AI: কৃত্রিম মেধার কারণে চাকরি থেকে ছাঁটাই! প্যারিসে এআই নিয়ে কী বললেন মোদি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তির বাড়-বাড়ন্তে কখনও কর্মসংস্থানে ভাঁটা পড়েনি। সময়ের সঙ্গে চাকরির ধরন পাল্টালেও, নতুন ধরনের চাকরির সুযোগ বাড়ে। প্যারিসে আয়োজিত এআই বা কৃত্রিম মেধা নিয়ে আলোচনায় এমনই অভিমত ব্যক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi On AI)। বর্তমানে ক্রমে মানুষের রোজকার জীবনের অংশ হয়ে উঠছে আর্টিফিসিয়াল এনার্জি। কিন্তু সবকিছুর ভাল দিক যেমন রয়েছে, রয়েছে মন্দ দিকও। যন্ত্রমেধা নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানোর উদ্দেশে প্যারিসে এআই গ্লোবাল সামিটের আয়োজন করা হয়। সেখানেই নানা বিষয়ে নিজের মত ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

    কৃত্রিম মেধার দাপট

    এই শতকের মানবতার সাঙ্কেতিক ভাষা বা কোড লিখবে কৃত্রিম মেধা বা এআই ৷ মঙ্গলবার ফ্রান্সের প্যারিসে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে বিশ্ববাসীকে এই বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি ৷ প্যারিসের এই ‘এআই অ্যাকশন সামিট’-এ ভারতকে সহ-সভাপতিত্ব করার আমন্ত্রণ জানিয়েছে ফ্রান্স ৷ প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর বক্তৃতায় প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রঁকে তাঁর বন্ধু বলে উল্লেখ করেন এবং এই এআই সামিট-এর আমন্ত্রণের জন্য কৃতজ্ঞতা জানান ৷

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মোদি বলেন, “আমাদের যাবতীয় সম্পদ, প্রতিভাকে একত্রিত করতে হবে, স্বচ্ছতা ও আস্থা অর্জন করতে হবে। পক্ষপাতমুক্ত ওপেন সোর্স সিস্টেম তৈরি করতে হবে, যাতে গোটা পৃথিবী উপকৃত হয়। যন্ত্রমেধা অ্যাপ্লিকেশনগুলি মানুষকেন্দ্রিক হোক। সাইবার সিকিওরিটি, ভুয়ো খবর এবং ডিপফেক সংক্রান্ত উদ্বেগের সমাধান বের করতে হবে।” তিনি বলেন, “রাজনীতি, অর্থনীতি, নিরাপত্তা এবং সমাজকে নতুন আকৃতি দিচ্ছে কৃত্রিম মেধা ৷ এই শতাব্দীতে মানবতার কোড লিখছে এআই ৷ কিন্তু মানব ইতিহাসে অন্য সব প্রযুক্তি যেভাবে মাইলফলক ছুঁয়েছে, এটা তার থেকে আলাদা ৷ দিনে দিনে অভূতপূর্ব মাত্রা ও গতিতে এগিয়ে চলেছে কৃত্রিম মেধা ৷ তার চেয়েও দ্রুতগতিতে এআই ছড়িয়ে পড়ছে ৷ আমাদের অংশীদারি মূল্যবোধ, ঝুঁকিগুলি তুলে ধরা এবং নিজেদের মধ্যে বিশ্বাস গড়ে তুলতে প্রশাসন ও পরিমাপক স্থাপন করতে হবে ৷ তাই এবার সমগ্র বিশ্বের একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন ৷”

    তৈরি হবে নতুন কাজ

    কৃত্রিম মেধার দাপটে মানুষ চাকরি হারাবে- প্যারিসের এআই সামিটে বিশ্বের তাবড় রাষ্ট্রনেতাদের সামনে এই তত্ত্ব খারিজ করে দেন প্রধানমন্ত্রী ৷ তিনি বলেন, “কৃত্রিম মেধার কারণ কাউকে তাঁর চাকরি থেকে ছাঁটাই করা হবে, এআই-কে নিয়ে এটাাই সবচেয়ে বড় ভয় ৷ কিন্তু ইতিহাস দেখিয়েছে যে প্রযুক্তির কারণে চাকরি উধাও হয়ে যায়নি ৷ শুধু এর ধরনটা পাল্টেছে ৷ এআই পরিচালিত ভবিষ্যতে আমাদের জনগণের দক্ষতা এবং পুনঃদক্ষতার ক্ষেত্রে আমাদের আরও বিনিয়োগ করতে হবে ৷” এদিন বক্তৃতার শুরুতে প্রধানমন্ত্রী এআই-এর সুবিধে এবং সীমাবদ্ধতা- দু’টি দিকই তুলে ধরেন ৷

  • Manipur: মণিপুরে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে? রুদ্ধদ্বার বৈঠক বিজেপির

    Manipur: মণিপুরে পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে? রুদ্ধদ্বার বৈঠক বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরের (Manipur) মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সম্প্রতি সরে দাঁড়িয়েছেন বীরেন সিং। এই আবহে মণিপুরের পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রীর খোঁজ শুরু করে দিয়েছে পদ্ম শিবির। বিজেপি সূত্রে খবর, ইম্ফলে সম্ভাব্য মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থীদের সাথে গুরুত্বপূর্ণ রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন দলের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী কে

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে বৈঠক করে রাজ্যপালের কাছে ইস্তফাপত্র (Resignation) পেশ করেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। দীর্ঘ ২ বছর ধরে মণিপুরে (Manipur) লাগাতার হিংসার মাঝে অবশেষে ইস্তফা দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং (N Biren Singh)। রবিবার ইম্ফলে রাজভবনে রাজ্যপাল অজয় কুমার ভাল্লার কাছে ইস্তফাপত্র পেশ করেছেন তিনি। বীরেনের ইস্তফার পর কে হবেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী? চলতি সপ্তাহের শেষের দিকে বিজেপি নেতৃত্ব নয়াদিল্লিতে কুকি-জো বিধায়কদের সাথে আলাদা করে দেখা করতে চলেছেন বলেও জানা গিয়েছে। বিজেপি নেতৃত্ব এমনক এক নেতাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন, যিনি মৈতৈ এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যকার এই চলমান হিংসা এবং সংঘাত মোকালিবা করতে পারবে।

    বিজেপির বৈঠক

    উত্তরপূর্বের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিজেপি নেতা সম্বিত পাত্র আপাতত ইম্ফলের এক হোটেলে আছেন। এর আগে বীরেন সিংয়ের পদত্যাগের সময়ও তিনি তাঁর সঙ্গে রাজ্যপালের কাছে গিয়েছিলেন। জানা গিয়েছে, সোমবার হোটেলের ঘরেই স্পিকার টি সত্যব্রত সিং, শিক্ষামন্ত্রী ওয়াই খেমচাঁদ, টিএইচ বিশ্বজিৎ, প্রাক্তন মন্ত্রী থ রাধেশ্যাম এবং মন্ত্রী আওয়াংবোই নিউমাইয়ের সঙ্গে দেখা করেন সম্বিত পাত্র। মনে করা হচ্ছে, বীরেন পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী করা হতে পারে এঁদের কাউকে। খেমচাঁদকে মুখ্যমন্ত্রী করা হলে কুকিদের কোনও আপত্তি নাও থাকতে পারে। এই আবহে সম্বিত পাত্রের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় খেমচাঁদ বলেন, ‘দলের হাইকমান্ড যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আমরা তা মেনে নেব। আমাদের লক্ষ্য রাজ্যে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা।’ পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি জবাব দেন, ‘হাইকমান্ড যদি আমাকে প্রজেক্ট করে, আমি তা মেনে নেব।’

  • TMC Inner Clash: তিহাড় থেকে ফিরেছেন অনুব্রত, চরমে গোষ্ঠীকোন্দল, বোমার ঘায়ে পা উড়ল তৃণমূল কর্মীর

    TMC Inner Clash: তিহাড় থেকে ফিরেছেন অনুব্রত, চরমে গোষ্ঠীকোন্দল, বোমার ঘায়ে পা উড়ল তৃণমূল কর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন তিহাড় জেলে ছিলেন। গত বছরের শেষের দিকে ফিরেছেন গাঁয়ে (West Bengal)। তার পরেই তৃণমূলের কাজল শেখ গোষ্ঠীর সঙ্গে ঘাসফুল শিবিরেরই অনুব্রত মণ্ডলের অন্তর্দ্বন্দ্ব (TMC Inner Clash) চরমে ওঠে বলে অভিযোগ। তার জেরে হয় ব্যাপক বোমাবাজি। বোমাবাজির জেরে উত্তপ্ত বীরভূমের খয়রাশোল ব্লকের কাঁকরতলা থানার জামালপুর গ্রাম। স্থানীয় সূত্রে খবর, বালি বিক্রির টাকার বখরা নিয়েই তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ হয়। বোমার ঘায়ে পা উড়ে গিয়েছে এক তৃণমূল কর্মীর। নাম শেখ সাত্তার আলি। জখম হয়েছেন আরও কয়েকজন। জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা তৃণমূল নেতা স্বপন সেন ও তৃণমূলের কোর কমিটির উজ্জ্বল হক কাদেরির ঘনিষ্ঠ। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় কাঁকরতলা থানার পুলিশ।

    তিহাড় জেলে বন্দি ছিলেন অনুব্রত (TMC Inner Clash)

    গত প্রায় দু’বছর ধরে দিল্লির তিহাড় জেলে বন্দি ছিলেন তৃণমূল নেতা অনুব্রত। স্থানীয়দের একাংশের বক্তব্য, মমতা ঘনিষ্ট অনুব্রত যতদিন জেলে বন্দি ছিলেন, ততদিন একপ্রকার শান্তই ছিল বীরভূম। তাঁর গোষ্ঠীর লোকজন নিষ্ক্রিয় হয়েছিলেন। অনুব্রত জেলায় ফিরতেই তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল ফের প্রকাশ্যে এসেছে বলে তৃণমূলেরই একটি সূত্রের খবর।

    তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব

    বেশ কয়েক জায়গায় অনুব্রত গোষ্ঠীর লোকজনের সঙ্গে তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাধিপতি কাজল শেখের অনুগামীদের সংঘর্ষ হয়েছে। অনুব্রতর অবশ্য দাবি (TMC Inner Clash), বীরভূমে কোনও গোষ্ঠীকোন্দল নেই। তবে তৃণমূলের এই নেতা যে ঠিক বলছেন না, তা দাবি করেছেন তাঁর দলেরই একটি গোষ্ঠী। জানা গিয়েছে, উজ্জ্বল অনুব্রতের কাছের লোক। আর স্বপন, কালো শেখরা কাজল গোষ্ঠীর বলে জেলায় পরিচিত। বালির টাকার বখরা নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই এলাকায় উত্তেজনা ছিল। তার জেরেই সোমবার রাতভর জেলায় হয় বোমাবাজি। যার জেরে পা খোয়ান তৃণমূলের সাত্তার।

    উজ্জ্বলের অভিযোগ, তাঁকে খুনের উদ্দেশ্যেই সোমবার রাতে তৃণমূল নেতা কালো শেখের বাড়িতে জড়ো হন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য মহিবুল শেখ-সহ বেশ কয়েকজন। তাঁর দাবি, গত কয়েক দিন ধরে ওই বাড়িতে বেআইনি অস্ত্র ও বোমা মজুত করা হচ্ছিল। যদিও কালোর অভিযোগ, সোমবার রাতে তাঁর বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছুড়ছিলেন তৃণমূল নেতা উজ্জ্বলের অনুগামীরা (West Bengal)। অশান্তি এড়াতে এলাকায় টহল দিচ্ছে পুলিশ (TMC Inner Clash)।

  • Mark Zuckerberg: স্মার্টফোনের দিন শেষ! আসছে স্মার্ট চশমা, দাবি জুকেরবার্গের

    Mark Zuckerberg: স্মার্টফোনের দিন শেষ! আসছে স্মার্ট চশমা, দাবি জুকেরবার্গের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় তিন দশক ধরে স্মার্টফোন আধুনিক জীবনে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। সাধারণ যোগাযোগের উপকরণ থেকে শক্তিশালী ডিভাইসে পরিণত হয়েছে স্মার্টফোন। কর্মজগত থেকে বিনোদন সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করে এই মুঠোফোন। তবে, এর যুগ শেষ হতে চলেছে। এমনই দাবি করলেন মার্ক জুকেরবার্গ (Mark Zuckerberg)। তাঁর মতে, আগামী দশকের মধ্যে স্মার্টফোনের জায়গা দখল করবে স্মার্ট চশমা। যা হবে মানুষের প্রধান ডিজিটাল তথ্য প্রবেশের মাধ্যম।

    স্মার্টফোনের সমাপ্তি

    প্রযুক্তির প্রগতির সঙ্গে আমাদের যোগাযোগের ধরণও একেবারে বদলে যেতে পারে, বলে অভিমত জুকেরবার্গের। স্মার্টফোন দীর্ঘদিন ধরে প্রতিদিনের জীবনের অংশ হয়ে থাকলেও, তার প্রভাব এবার কিছুটা হালকা হতে পারে। স্ক্রিন ক্লান্তি, অবিরাম নোটিফিকেশন এবং হাতে ধরে রাখা ডিভাইসের উপর নির্ভরশীলতা ক্রমশ বিরক্তিকর হয়ে উঠছে, তাই হ্যান্ডস-ফ্রি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে যাওয়ার ধারণাটি এখন আরও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, পরবর্তী উদ্ভাবন স্মার্টফোনের উন্নতির ব্যাপারে নয়, বরং সেটিকে সম্পূর্ণভাবে প্রতিস্থাপন করার ব্যাপারে হবে। জুকেরবার্গ এমন একটি পৃথিবী কল্পনা করেন, যেখানে মানুষ কোনও ডিভাইস বের না করেই ডিজিটাল কনটেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সক্ষম হবে। স্মার্টফোনের জায়গায় আসবে স্মার্ট চশমা।

    স্মার্ট চশমার উত্থান

    এটি আর শুধু একটি দূর কল্পনা নয়। মেটা এবং অ্যাপল ইতিমধ্যেই অগমেন্টেড রিয়েলিটি (এআর) পরিধানযোগ্য প্রযুক্তির প্রতি তাদের বিনিয়োগ বৃদ্ধি করেছে। অ্যাপলের ভিশন প্রো তাদের স্মার্টফোনের পরবর্তী যুগে যাওয়ার সংকল্পের নিদর্শন, যখন মেটা মূলধারায় স্মার্ট চশমা চালু করার লক্ষ্যে কাজ করছে। ধারণাটি হলো, ফোনের স্ক্রিনে তাকানোর পরিবর্তে, ডিজিটাল তথ্য বাস্তব জগতের সাথে একীভূত হয়ে বাস্তব সময়ে প্রদর্শিত হবে। স্মার্টফোনের পরিবর্তে স্মার্ট চশমা আসার মূল কারণ হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটির ক্ষেত্রে অগ্রগতি। স্মার্ট চশমা শুধুমাত্র তথ্য প্রদর্শন করবে না, তারা হবে একটি বুদ্ধিমান ব্যক্তিগত সহকারী, যা ভয়েস কমান্ডের মাধ্যমে সাড়া দিতে সক্ষম।

     

     

  • Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে নামছে ভক্তের ঢল, সময় বাড়ল দেবদর্শনের

    Ram Mandir: অযোধ্যার রাম মন্দিরে নামছে ভক্তের ঢল, সময় বাড়ল দেবদর্শনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অযোধ্যার (Ayodhya) রাম মন্দির (Ram Mandir) দেখতে এমনিতেই নিত্য ভিড় হয়। তার ওপর উত্তরপ্রদেশেরই প্রয়াগরাজের ত্রিবেণী সঙ্গমে চলছে মহাকুম্ভ মেলা। স্বাভাবিকভাবেই এক যাত্রায় পৃথক ফল যাতে না হয়, তাই কুম্ভে অমৃতস্নান করে পুণ্যার্থীরা চলে যাচ্ছেন অযোধ্যার রাম মন্দির দর্শনে। স্বাভাবিকভাবেই অযোধ্যায় ভিড় বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি। এই ভিড় সামাল দিতেই মন্দিরের দর্শন (পুজো)-এর সময়সূচি পরিবর্তন করলেন মন্দির কর্তৃপক্ষ। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট জানিয়েছে, এখন থেকে মন্দির খোলা থাকবে প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে রাত্রি ১০টা পর্যন্ত। এর আগে রামলালার এই মন্দিরের দ্বার ভক্তদের জন্য খুলত সকাল ৭টায়।

    বদলাল আরতির সূচিও (Ram Mandir)

    যেহেতু দর্শনের সময়সীমা এক ঘণ্টা বেড়েছে, তাই বদলে গিয়েছে আরতির সূচিও। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, আগে মঙ্গল আরতি হত ভোর সাড়ে ৪টায়। এখন থেকে সেটাই হবে ভোর ৪টায়। এর পর সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে মন্দিরের দ্বার। সকাল ৬টায় হবে শৃঙ্গার আরতি (Ram Mandir)। সেই সময় থেকেই ভক্তরা করতে পারবেন দেব দর্শন। মন্দির ট্রাস্ট আরও জানিয়েছে, রামলালাকে রাজভোগ নিবেদন করা হবে দুপুর ১২টায়। তখনও ভক্তরা দর্শনের সুযোগ পাবেন। সন্ধ্যা আরতি হবে সন্ধ্যা ৭টায়। এই সময় মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকবে ১৫ মিনিটের জন্য। তারপর ফের খোলা হবে। দিনের শেষ আরতি যা শয়ন আরতি নামে পরিচিত তা হবে ১০টায়। আগে হত রাত্রি সাড়ে ৯টায়। এই শয়ন আরতির পরেই দেবতার বিশ্রামের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হবে মন্দিরের দরজা। খুলবে ফের পরের দিন ভোরে, মঙ্গল আরতির সময়।

    রাম মন্দিরে ভক্তের ঢল

    প্রসঙ্গত, গত বছর ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় অযোধ্যার রাম মন্দিরের। সেদিনই হয় রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান। তার পর থেকেই ফি দিন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দর্শনার্থীর সংখ্যা। এই অযোধ্যা থেকেই মাত্র ১৬০ কিলোমিটার দূরে হচ্ছে মহাকুম্ভ উপলক্ষ্যে মেলা। সেই মেলা দেখতে এসেই রামলালার দর্শন সেরে যাচ্ছেন ভক্তকুল। পর্যটন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালের প্রথম ছ’মাসে উত্তরপ্রদেশে এসেছেন ৩২.৯৮ কোটি পর্যটক। এঁর সিংহভাগই ঘুরে গিয়েছেন অযোধ্যা ও বারাণসী। উত্তরপ্রদেশ সরকারের মতে, জানুয়ারির ২৬ তারিখ থেকে ৩ ফেব্রুয়ারি বসন্ত পঞ্চমীর দিন পর্যন্ত (Ayodhya) মাত্র নদিনে এক কোটিরও বেশি ভক্ত অযোধ্যা পরিদর্শন করেছেন (Ram Mandir)।

  • PM Modi In France: মোদিকে আলিঙ্গন ম্যাক্রঁ-র, প্যারিসে ট্রাম্পের ডেপুটির সঙ্গে আলোচনা প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi In France: মোদিকে আলিঙ্গন ম্যাক্রঁ-র, প্যারিসে ট্রাম্পের ডেপুটির সঙ্গে আলোচনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই বন্ধুর উষ্ণ আলিঙ্গন। প্যারিসে (PM Modi In France) এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে হওয়া সম্মেলনে যোগ দিতে সোমবার ফ্রান্স গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi meets Macron)। তাঁকে আলিঙ্গন করে স্বাগত জানান ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁ। সেই সাক্ষাতের কথা জানিয়ে মোদি সমাজমাধ্যমে লেখেন, ‘‘প্যারিসে বন্ধু তথা প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রঁর সঙ্গে দেখা করে খুশি হয়েছি।’’ পাশাপাশি মোদি লিখেছেন, ‘প্যারিসে অভ্যর্থনা স্মরণীয় হয়ে থাকবে!’ ঠান্ডা উপেক্ষা করে ভারতীয় সম্প্রদায়ের লোকেরা যেভাবে ভালবাসা দেখিয়েছেন তাতে আমাদের প্রবাসী সম্প্রদায়ের প্রতি কৃতজ্ঞ’!

    মোদি-ম্যাক্রঁ সাক্ষাত

    ম্যাক্রঁর আমন্ত্রণে ফ্রান্স সফরে গিয়েছেন মোদি (PM Modi In France) । আজ, মঙ্গলবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক সম্মেলনটি হবে ফ্রান্সে। ২০২৩ সালে এই সম্মেলন শুরু হয় ব্রিটেনে। ২০২৪ সালে এই আসর বসেছিল দক্ষিণ কোরিয়ায়। এ বার আয়োজিত হচ্ছে ফ্রান্সে। সেই সম্মেলনেই থাকবেন মোদি। এই সম্মেলনের মূল লক্ষ্যই হল এআই প্রযুক্তির নৈতিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহযোগিতা বৃদ্ধি করা। এআই সম্মেলন ছাড়াও ফ্রান্স সফরে বেশ কয়েকটি উচ্চস্তরের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন মোদি। এ ছাড়াও ম্যাক্রঁর সঙ্গে একান্ত বৈঠক করার কথা আছে তাঁর। ভারত এবং ফ্রান্সের মধ্যে বাণিজ্য, প্রযুক্তিগত অংশীদারি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কী কী করণীয়, তা নিয়ে আলোচনা হতে পারে দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে। বুধবার মোদি এবং ম্যাক্রঁ— দু’জনে মার্সেইতে মাজারগুয়েস যুদ্ধের সমাধিক্ষেত্র পরিদর্শন করবেন। যুদ্ধে শহিদ ভারতীয় সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন মোদি (Modi meets Macron)।

    মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলাপ

    ফ্রান্সের মাটিতে মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভান্সের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন মোদি (PM Modi In France) । সোমবার, প্যারিসে বিশ্বনেতাদের নৈশভোজের ফাঁকে দুজনের মধ্যে কথোপকথন হয়। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রঁর পোস্ট করা একটি ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, জেডি ভান্সের সঙ্গে করমর্দন করছেন মোদি। মার্কিন নির্বাচনে রিপালিকানদের জয়ের জন্যে ভান্সকে অভিনন্দন জানাচ্ছিলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। উল্লেখ্য, ফ্রান্স থেকেই ১২ ফেব্রুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

  • Delhi Chief Minister: আরএসএস ঘনিষ্ঠ কারও মাথায় উঠবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রিত্বের তাজ?

    Delhi Chief Minister: আরএসএস ঘনিষ্ঠ কারও মাথায় উঠবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রিত্বের তাজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপ দুর্গে ধস নামিয়ে দিল্লি দখল করেছে বিজেপি। ৭০ আসনের এই বিধানসভায় বিজেপি একাই পেয়েছে ৪৮টি। বাকি ২২টিতে জয়ী হয়েছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আম আদমি পার্টি। দিল্লি বিজয় হওয়ার পর বিজেপির অন্দরে যে প্রশ্নটি ঘুরপাক খাচ্ছে, তা হল কার মাথায় উঠবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রিত্বের তাজ (Delhi Chief Minister)? ইতিমধ্যেই এ নিয়ে একপ্রস্ত আলোচনা হয়ে গিয়েছে পদ্ম পার্টির শীর্ষ নেতৃত্বের মধ্যে। তার পরেই ফ্রান্স উড়ে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কানাঘুষোয়, শোনা যাচ্ছে তিনি দেশে ফিরলে, তবেই জানা যাবে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রিত্বের কুর্সিতে কে বসবেন।

    মসনদে আরএসএস ঘনিষ্ঠ কেউ (Delhi Chief Minister)

    তবে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের ওই রুদ্ধদ্বার বৈঠকের পরে শোনা যাচ্ছে পদ্মময় দিল্লির মসনদে বসানো হতে পারে আরএসএস ঘনিষ্ঠ কাউকে। এর মধ্যে রয়েছেন উত্তম নগর থেকে জয়ী পবন শর্মা। পবন প্রাক্তন সংঘ প্রচারক। দিল্লি রাজ্য সংগঠনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদকও তিনি। পবন ছাড়াও মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে রয়েছেন আরও একজন। তিনি আদর্শ নগর কেন্দ্র থেকে জয়ী রাজকুমার ভাটিয়া। এবিভিপির সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি পাঞ্জাবি সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। রোহিণী থেকে জয়ী জিতেন্দ্র মহাজন পাঞ্জাবি এবং বৈশ্য উভয় সম্প্রদায়েরই প্রতিনিধি। তবে তিনি সংঘ পরিবারের বাইরের। তাই তাঁর কপালে মুখ্যমন্ত্রিত্বের শিকে ছেঁড়ার সম্ভাবনা কম।

    মুখ্যমন্ত্রিত্বের দৌড়ে এগিয়ে কারা

    বিজেপি (Delhi Chief Minister) যদি আরএসএস ঘনিষ্ঠ কাউকে দিল্লির কুর্সিতে বসায়, তাহলে দৌড়ে এগিয়ে পবন এবং রাজকুমার। তবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বিদেশ সফর থেকে ফিরে না আসা পর্যন্ত এ ব্যাপারে কোনও সিদ্ধান্ত হবে না বলেই জানা গিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ফিরবেন ১৪ ফেব্রুয়ারি। তার পরেই চূড়ান্ত হতে পারে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর নাম। বিজেপির এক প্রবীণ নেতা বলেন, “আরএসএস বিভিন্ন বিষয়ে পরামর্শ দেবে। যার মধ্যে একটি নির্দিষ্ট জাতি বা সম্প্রদায়ের ভোটারদের দ্বারা বিজেপিকে দেওয়া সমর্থন অন্যতম।” বিজেপির একটি সূত্রের খবর, বিজেপির দিল্লি বিজয় যাদের জন্য সম্ভব হয়েছে, তাদের মধ্যে মূলত রয়েছেন ব্রাহ্মণ, জাঠ এবং পাঞ্জাবি সম্প্রদায়ের ভোটার। তাই এই তিন সম্প্রদায়ের থেকেই কাউকে বেছে নেওয়া হবে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপ-মুখ্যমন্ত্রী, দিল্লি বিধানসভার স্পিকার এবং মন্ত্রিসভার সাতজন মন্ত্রীর নামও চূড়ান্ত করা হতে পারে প্রধানমন্ত্রী দেশে ফিরলে (Delhi Chief Minister)।

  • BJP: আপকে দুরমুশ করে দিল্লি বিজয় হয়েছে, এবার বিজেপির মিশন ‘বাংলা চলো’

    BJP: আপকে দুরমুশ করে দিল্লি বিজয় হয়েছে, এবার বিজেপির মিশন ‘বাংলা চলো’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লি বিজয় হয়েছে। এবার বিজেপির (BJP ) পাখির চোখ বাংলা। সদ্য সমাপ্ত দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দুর্গে ধস নামিয়েছে গেরুয়া পার্টি। এবার পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল সরকারকে দুরমুশ করতে চাইছে পদ্ম পার্টি (Bangla Chalo)। ২৭ বছর পরে দিল্লিতে ফের সরকার গড়েছে বিজেপি। তার পর থেকেই বাড়তি অক্সিজেন পেয়েছে বঙ্গ বিজেপি।

    তৃণমূলের মৌরসিপাট্টায়ও থাবা! (BJP)

    পদ্ম পার্টির বদ্ধমূল ধারণা, আপের দুর্গে যখন ধস নামানো গিয়েছে, তখন তৃণমূলের মৌরসিপাট্টায়ও থাবা বসানো অসম্ভব নয়। দিল্লি বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮টিতে ফুটেছে পদ্ম। বিজেপি সূত্রে খবর, তার পরেই তারা চাইছে পূর্ব ভারতের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে তেরঙ্গা শিবিরে ধস নামানো। দিল্লির মতো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শাসিত বাংলায় প্রবেশ করাও বিজেপির পক্ষে একটি কঠিন কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে, কেন্দ্রে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার পর বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশের আশা করেছিল। তবে, সেবার ফল ভালো হয়নি। ২৯৪ আসনের বিধানসভায় বিজেপি মাত্র ৩টি আসনে জয় পেয়েছিল।

    মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গ ভেদের চেষ্টা!

    ২০১৯ সালে, বিজেপি কেন্দ্রে আরও বড় ব্যবধানে ক্ষমতায় ফিরে আসে। ততক্ষণে তারা উত্তর-পূর্ব ভারতেও যথেষ্ট শক্তিশালী ভিত তৈরি করে ফেলেছিল। ২০১৪ সালের আগে এই এলাকায় বিজেপির প্রায় কোনও প্রভাবই ছিল না। দুবছর পর বিজেপি ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গ ভেদ করার চেষ্টা করেছিল, যদিও কোনও লাভ হয়নি।

    ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশিত হলে দেখা যায়, বিজেপি ৭৭টি আসনে জিতেছে। তৃণমূল কংগ্রেস (TMC) জিতেছে ২১৫টি আসনে। এই নির্বাচনে বিজেপির ভোট ও আসন সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল। যদিও তা তাদের লক্ষ্যমাত্রা ২০০ আসনের তুলনায় অনেক কম। তবে, দিল্লিতে জয়ী হওয়ার পর, পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা এখন মনে করছেন যে বাংলা আর “মিশন ইম্পসিবল” নয় (BJP)।

    ৮ ফেব্রুয়ারি, দিল্লিতে বিজেপির জয় উদযাপনের সময়, রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানিয়ে বলেছিলেন, “জাতীয় রাজধানীর পর এবার বাংলা বিজেপিকে ভোট দেবে এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করবে (Bangla Chalo)।” তিনি বলেন, “দিল্লি কি জিত হামারি হ্যায় … ২০২৬ মে বাংলা কি বারি হ্যায় …” (দিল্লির বিজয় আমাদের … ২০২৬ সালে বাংলার পালা)” (BJP)।

  • Aligarh Muslim University: চিকেনের পরিবর্তে বিফ বিরিয়ানি! আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় বিতর্কের ঝড়

    Aligarh Muslim University: চিকেনের পরিবর্তে বিফ বিরিয়ানি! আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় বিতর্কের ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকেনের বদলে দুপুরের খাবার হিসেবে দেওয়া হবে গরুর মাংসের বিরিয়ানি। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aligarh Muslim University) স্যার শাহ সুলেমান হলে এমন নোটিশ ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এটি একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল এবং এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী তাঁরা। তবে কেন এমন নোটিশ তা নিয়েই তদন্তের দাবি তুলেছে হিন্দু ছাত্ররা।

    নোটিশে কী ছিল

    কলেজ কর্তৃপক্ষ (AMU Beef Biryani Row) অনুমোদিত নোটিশে পরিস্কার লেখা রয়েছে, “রবিবারের মধ্যাহ্নভোজের মেনু পরিবর্তন করা হয়েছে এবং চাহিদা মতো মুরগির বিরিয়ানির বদলে গরুর মাংসের বিরিয়ানি পরিবেশন করা হবে।” এমন নোটিশ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই বিতর্কের ঝড় ওঠে। হিন্দু ছাত্ররা ক্ষোভে ফেটে পড়েন।

    কী বলছে কলেজ কর্তৃপক্ষ

    এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় (Aligarh Muslim University) কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছে, এটি একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল এবং এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী তাঁরা। টাইপিংয়ের ভুল বলেও জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে আরও বলা হয়েছে, ‘পুরো বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। ঘটনার যথাযথ তদন্ত করে দোষীকে শাস্তি দেওয়া হবে।’ পাশাপাশি নোটিশটির বৈধতা নিয়েও নানা রকম প্রশ্ন উঠেছে। প্রাথমিক ভাবে এই ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে দুই সিনিয়র ছাত্রকেই দায়ী করা হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, “আমাদের নামে ভুয়ো নোটিশ জারি করার জন্য দুই সিনিয়র ছাত্রকে শোকজ নোটিশ ধরানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মকানুন কঠোরভাবে মেনে চলা হবে।”

    সমালোচনা বিজেপির

    এই ঘটনাটির তীব্র সমালোনা করেছেন, বিজেপি নেতা এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aligarh Muslim University) প্রাক্তনী নিশীথ শর্মা। তিনি বলেন, ‘ঘটনাটি খুবই লজ্জাজনক। এ ধরনের কর্মকাণ্ড ইঙ্গিত দেয় যে, কর্তৃপক্ষ ধর্মনিরপেক্ষতার বিরুদ্ধে গিয়ে শিক্ষার্থীদের অসদাচরণ করতে উৎসাহিত করছে।’ তাঁর কথায়, এই ঘটনায় প্রশাসনের ভূমিকা লজ্জাজনক। স্যার শাহ সুলেমান হলে চিকেন বিরিয়ানির পরিবর্তে বিফ বিরিয়ানি পরিবেশন করা হবে বলে একটি নোটিশ প্রচার করা হয়। নোটিশটি প্রকাশ্যে প্রদর্শিত হয়েছিল এবং এটি সিনিয়র ফুড কমিটির সদস্যদের দায়িত্ব ছিল। এ ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে বোঝা যায়, প্রশাসন মৌলবাদীদের উৎসাহিত করছে এবং শিক্ষার্থীদের অসদাচরণ ধামাচাপা দিচ্ছে।

  • Donald Trump: “শনিবার দুপুরের মধ্যেই বন্দিদের মুক্তি দিন, না হলে…,”হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    Donald Trump: “শনিবার দুপুরের মধ্যেই বন্দিদের মুক্তি দিন, না হলে…,”হামাসকে হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গাজার জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসকে (Hamas) চরম হুঁশিয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের (Donald Trump)। সাফ জানিয়ে দিলেন, শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে সমস্ত বন্দিকে মুক্তি দিতে হবে। যদি তা না হয়, তাহলে সব কিছু ভেঙে পড়বে।

    হামাসের অত্যাচার! (Donald Trump)

    ইহুদি রাষ্ট্র ইজায়েলের সঙ্গে ১৫ মাস ধরে যুদ্ধ চলেছে গাজার মুসলিম জঙ্গি গোষ্ঠী হামাসের। সম্প্রতি ৪২ দিনের যুদ্ধ বিরতি স্বাক্ষরিত হয়েছে ইজরায়েল এবং হামাসের মধ্যে। এই যুদ্ধবিরতি পর্বে অল্প অল্প করে হামাস মুক্তি দিচ্ছে বন্দিদের। যাঁদের এই জঙ্গি গোষ্ঠী মুক্তি দিচ্ছে, তাঁরা যে নিদারুণ অত্যাচারের শিকার হয়েছেন বন্দিদশা পর্বে, তা জানিয়েছেন মুক্তিপ্রাপ্তরা। এহেন আবহে এল মার্কিন প্রেসিডেন্টেরে হুঁশিয়ারি।

    চরম হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

    সোমবার ট্রাম্প বলেন, “আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বলছি, যদি শনিবার দুপুর ১২টার মধ্যে সমস্ত বন্দিকে মুক্তি না দেওয়া হয়—আমি মনে করি এটি একটি উপযুক্ত সময়—তাহলে আমি বলব, যুদ্ধবিরতি বাতিল করুন এবং সমস্ত কিছু ভেঙে পড়ুক।” খানিক থেমে তিনি বলেন, “তবে আমি আমার নিজস্ব মতামত দিচ্ছি। ইজরায়েল এটি অগ্রাহ্য করতে পারে।”  ট্রাম্প (Donald Trump) বলেন, “আমি গাজা কেনার এবং মালিকানা নেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

    সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “আমাদের এটি পুনর্গঠনের বিষয়ে, আমরা হয়তো মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশকে এর কিছু অংশ গড়ে তোলার দায়িত্ব দিতে পারি। অন্যরা আমাদের তত্ত্বাবধানে এটি করতে পারে। কিন্তু আমরা এর মালিকানা নেওয়া, এটি দখলে রাখা এবং নিশ্চিত করা যে হামাস যাতে ফিরে আসতে না পারে, এ ব্যাপারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ফিরে আসার মতো কিছুই নেই। এটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। অবশিষ্ট অংশও ভেঙে ফেলা হবে।”

    প্রসঙ্গত, হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসসাম ব্রিগেডের এক মুখপাত্র সোমবারই এক বিবৃতি জারি করে বলেছেন, পরবর্তী বন্দিমুক্তির প্রক্রিয়া, যা আগামী শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫-এ নির্ধারিত ছিল, তা পরবর্তী ঘোষণা না করা পর্যন্ত স্থগিত থাকবে। হামাস জানিয়েছে, বন্দিবিনিময় পুনরায় (Hamas) শুরু করা ইজরায়েলি দখলদার বাহিনীর প্রতিশ্রুতি মেনে চলা এবং বিগত কয়েক সপ্তাহের দায়বদ্ধতা পূরণের ওপর নির্ভর করছে (Donald Trump)।

LinkedIn
Share