Tag: Madhyom

Madhyom

  • PM Narendra Modi: মোদির ভূয়সী প্রশংসা মার্কিন কংগ্রেসের ২ সদস্যের, কী বললেন জানেন?

    PM Narendra Modi: মোদির ভূয়সী প্রশংসা মার্কিন কংগ্রেসের ২ সদস্যের, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদির (PM Narendra Modi) প্রশংসায় পঞ্চমুখ মার্কিন কংগ্রেসের দুই সদস্য। তাঁদের দাবি, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পুনর্নির্বাচিত হয়ে ফের দিল্লির কুর্সিতে ফিরতে চলেছেন মোদি। তাঁর তুঙ্গ জনপ্রিয়তা ও দক্ষ নেতৃত্বই তাঁকে ক্ষমতায় ফেরাবে বলে মনে করেন তাঁরা।

    কী বললেন রিচ ম্যাককর্মিক? (PM Narendra Modi)

    জর্জিয়া থেকে জয়ী হয়েছেন রিপাবলিকান পার্টির রিচ ম্যাককর্মিক। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জনপ্রিয়তা অবিশ্বাস্য। আমি ভারতে সম্প্রতি গিয়েছিলাম। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কংগ্রেসের লোকজনের সঙ্গে আমি মধ্যাহ্নভোজ করেছিলাম। তাঁর জনপ্রিয়তাও প্রত্যক্ষ করেছি। মোদি এমন একজন মানুষ, যাঁর জনপ্রিয়তা ৭০ শতাংশ। তিনি ফের প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন।” ম্যাককর্মিক বলেন, “অর্থনীতির ওপর তাঁর (PM Narendra Modi) প্রোগ্রেসিভ দৃষ্টিভঙ্গী, উন্নয়ন সম্পর্কে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী, মানব কল্যাণে তাঁর নজর, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা প্রবাসী ভারতীয়দের সম্পর্কে তাঁর সদর্থক দৃষ্টিভঙ্গী এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে তার প্রভাব, তাদের কৌশলগত সম্পর্ক এসবই আমরা দেখছি। ভারতের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাবও আমি চাক্ষুষ করেছি।” মার্কিন কংগ্রেসের এই সদস্য বলেন, “আপনারা যদি তাঁদের কাজ করার ইচ্ছের দিকে তাকান, তাহলে আমি বলব, আমি সেখানে একটা ক্যাভিয়েট দাখিল করব। চিন যেটা করেছে, মনে হবে, তারা যেন তাদেরই প্রতিলিপি। ব্যবসায়ীদের জন্য ভারতের বাজার প্রসারিত করতে তারা অবিশ্বাস্যভাবে কাজ করছে।”

    ‘ভারতের অগ্রগতি চোখ ধাঁধানো’

    মার্কিন কংগ্রেসের আর এক সদস্য ইন্দো-মার্কিন শ্রী থানেদারও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “মোদির নেতৃত্বেই ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার দশম স্থান থেকে চলে এসেছে পঞ্চম স্থানে।” মিচিগান থেকে জয়ী হয়ে মার্কিন কংগ্রেসের সদস্য হয়েছেন থানেদার। তিনি বলেন, “গত দশ বছরে (এই দশ বছরই কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি) ভারতের অগ্রগতি চোখ ধাঁধানো। আমি যখন ভাবি মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন, তখন ভারত বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের তালিকার দশ নম্বরে ছিল। এখন চলে এসেছে পাঁচে। অচিরেই দেশটি চলে আসবে ওই তালিকার তিন নম্বরে। তাই ভারত যে বিস্ময়করভাবে উন্নতি করছে, সে ব্যাপারে কোনও সন্দেহই নেই।”

    আরও পড়ুুন: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই

    থানেদার বলেন, “ভারত প্রযুক্তিকে আলিঙ্গন করেছে। অর্থনীতির ক্ষেত্রে, ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রে ডিজিটাইজেশন দেখছি। প্রযুক্তির এই প্রয়োগ শহর ছাড়িয়ে প্রত্যন্ত গ্রামেও পৌঁছে গিয়েছে।” তিনি বলেন, “ভারতে একটা বিপ্লব চলছে (PM Narendra Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • IPL 2024: বৃহস্পতিবারই শহরে আসছেন নাইটরা, শুক্রবার থেকে ইডেনে অনুশীলন কেকেআর-এর

    IPL 2024: বৃহস্পতিবারই শহরে আসছেন নাইটরা, শুক্রবার থেকে ইডেনে অনুশীলন কেকেআর-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র ১০ দিন বাকি। শুরু হতে ক্রিকেট ও বিনোদনের ককটেল আইপিএল (IPL 2024)। বৃহস্পতিবার, অর্থাৎ ১৪ মার্চই শহরে চলে আসছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের (KKR) ক্রিকেটারেরা। সব ঠিক থাকলে ১৫ মার্চ থেকে ইডেনে তাদের অনুশীলন শুরু হয়ে যাবে।

    কারা কারা আসছেন

    শ্রেয়স আইয়ার ছাড়া বাকি সব স্বদেশি ক্রিকেটার বৃহস্পতিবার শহরে চলে আসবেন বলে কেকেআর সূত্রে জানানো হয়েছে। শ্রেয়স মুম্বইয়ে রঞ্জি ফাইনাল খেলছেন। সেটি শেষ হলেই কলকাতায় এসে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন। কেকেআরের অনেক বিদেশি ক্রিকেটারেরাই বিদেশের বিভিন্ন লিগে খেলেন। কেউ কেউ এখন খেলছেন পাকিস্তান সুপার লিগে। আবার কেউ ব্যস্ত রয়েছেন দেশের হয়ে। সেই সব দায়িত্ব মিটিয়ে তার পরে যোগ দেবেন শিবিরে। তাই তাঁরা কে কবে আসবেন তা জানায়নি কেকেআর কর্তৃপক্ষ।

    ট্রফির আশা

    ২ বারের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন কলকাতা নাইট রাইডার্স (কেকেআর)৷ কিন্তু নাইট ফ্যানদের হৃদয় বহু বছর ধরে খেতাবের অপেক্ষায় থেকে থেকে ক্লান্ত৷ এবার গৌতম গম্ভীর দলের দায়িত্ব নিয়েছেন। দুবারের চ্যাম্পিয়ন ক্যাপ্টেনকে ফিরে পেয়ে ফের একবার  ট্রফি জয়ের স্বপ্ন দেখছে নাইটরা৷ স্টার্ককে প্রচুর টাকায় কেনার স্ট্র্যাটেজি থেকেই বোঝা গিয়েছিল যে এবার কেকেআর সব মাঠেই আগ্রাসী খেলা খেলবে৷

    আইপিএল ২০২৪-এ কেকেআর দল বেশ শক্তিশালী। ওপেনার স্লটে পাওয়া যাচ্ছে ভেঙ্কটেশ আইয়ার, ফিলিপ সল্ট, রহমানুল্লাহ গুরবাজকে৷  শ্রেয়স আইয়ার, নীতীশ রানা, রিঙ্কু সিং, আন্দ্রে রাসেল- কাগজে কলমে, আইপিএল ২০২৪ এ কেকেআর-এর মিডল-অর্ডার শক্তিশালী। বোলারদের মধ্যে চেতন সাকারিয়া, বরুণ চক্রবর্তী, হর্ষিত রাণা, সুয়শ শর্মা তো রয়েছেন। সবার উপরে রয়েছেন বিশ্বজয়ী অস্ট্রেলিয়ার তারকা পেসার মিচেল স্টার্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই 

    Lok Sabha Election 2024: মমতার পরিবারে ‘বিদ্রোহ’! ‘‘নির্দল হয়ে লড়ব’’, টিকিট না পেয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রীর ভাই 

    মাধ্য়ম নিউজ ডেস্ক: টিকিট না পেয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কার্যত বিদ্রোহ ঘোষণা করলেন তাঁরই ছোট ভাই স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ওরফে বাবুন। হুঁশিয়ারি দিলেন, নির্দল প্রার্থী হয়ে হাওড়াতে দাঁড়াবেন। আগেই মুখ্যমন্ত্রীর ভাই অভিযোগ করেছিলেন, বারবার তাঁকে টিকিটের (Lok Sabha Election 2024) বিষয়ে আশ্বাস দেওয়া হলেও দল তাঁকে গুরুত্ব দেয়নি। বাবুনের মতে, ‘‘দিদির যাঁরা বেশি কান ভাঙায় তাঁদের মধ্যে অনেকেই টিকিট পেয়েছেন।’’ বাবুনের গলায় ক্ষোভ শোনা গিয়েছে হাওড়ার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও। বিজেপির নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন বাবুন। এই মুহূর্তে তিনি দিল্লিতে রয়েছেন তাঁর দাদার অসুস্থতার কারণে। তবে তাঁর এও দাবি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকাকালীন তিনি দলবদল করবেন না।

    বিস্ফোরক বাবুন

    বুধবার এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘‘আমি হাওড়া থেকে নির্দল হয়ে দাঁড়াতে চাইছি। তাও আমি দিদির সঙ্গে আলোচনা করব। দিদি যা বলবেন আমি অক্ষরে-অক্ষরে পালন করব।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘প্রথম দিন থেকে যারা দলের পাশে ছিল, তাঁদের ভাল জায়গা দিলে আমি আরও খুশি হতাম। হাওড়ায় অনেক লোক ছিল, অরূপ রায়, কল্যাণ ঘোষ, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, রানা চট্টোপাধ্যায়, রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, গৌতম চৌধুরীর মতো ভাল প্রার্থী ছিল। তাঁদের মধ্যে কাউকে বেছে নেওয়া যেত (Lok Sabha Election 2024)। আপত্তি থাকত না আমার। কারণ ওঁরা রাজনৈতিক লোকজন।’’

    ২০২২ সালেই হাওড়ার ভোটার হন বাবুন

    বাবুনের অভিযোগ, প্রসূনের (Lok Sabha Election 2024) সঙ্গে হাওড়ার সাধারণ মানুষের কোনও যোগাযোগই নেই। সাধারণ মানুষ থেকে মন্ত্রী– সকলেই নাকি ফোন করে প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন বলে দাবি মুখ্যমন্ত্রীর ভাইয়ের। স্বপন বলেন, ‘‘২০১৯ সাল থেকে চেয়েছিলাম উনি যেন হাওড়ায় প্রার্থী না হন। অন্য যে কেউ হতে পারেন। ওখানে তো অনেক ভালো ভালো মানুষ রয়েছেন। জনসংযোগ বিহীন সাংসদ না হওয়াই পার্টির পক্ষে ভালো। আমরা তৃণমূল কংগ্রেস দলটা করি তো তাই বুঝি।’’ বাবুনের দাবি, বারবার এ নিয়ে দলকেও আপত্তির কথা জানিয়েছিলেন, কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। 

    আগামী দিনে হাওড়ায় নির্দল প্রার্থী হয়ে দলের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য তিনি প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন বাবুন। উল্লেখ্য, ২০২২ সালেই কালীঘাট ছেড়ে হাওড়ার শিবপুরের ভোটার তালিকায় নাম তোলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে চান? কী কী লাগবে জেনে নিন

    CAA: ভারতীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে চান? কী কী লাগবে জেনে নিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-সন্ধ্যায় লাগু হয়েছে সিএএ (CAA)। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক চালু করে দিল এ সংক্রান্ত ওয়েব পোর্টাল। যাঁরা ভারতীয় নাগরিকত্ব পেতে অনলাইনের দ্বারস্থ হবেন, তাঁদের জন্যই এই ব্যবস্থা। মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদের জন্য ‘সিএএ-২০১৯’ নামে একটি মোবাইল অ্যাপও কেন্দ্র চালু করবে বলে খবর।

    সিএএ (CAA)

    ২০১৯ সালে সংসদে পাশ হয় সিএএ বিল। পরে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন মেলায় বিলটি পরিণত হয় আইনে। তবে বিরোধীদের অপপ্রচারের জেরে সিএএর বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হয় বলে অভিযোগ। প্রায় সাড়ে চার বছর পরে সোমবার দেশজুড়ে লাগু হয় সিএএ আইন। এই আইন বলে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে নিপীড়িত যেসব শরণার্থী (হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান) এদেশে এসেছেন, তাঁদের নাগরিকত্ব (CAA) দেওয়া হবে। এই আইন তাঁদের সাংস্কৃতিক, লিঙ্গুইস্টিক এবং সোশ্যাল আইডেন্টিটি রক্ষা করবে। এটা তাঁদের অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, মুক্তভাবে চলাচল করা এবং সম্পত্তি কেনার অধিকারও দেবে।

    কী কী নথি প্রয়োজন (CAA)

    প্রথমেই নথি পেশ করতে হবে যা প্রমাণ করবে যে আবেদনকারী বাংলাদেশ, আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ভুক্ত

    • বাংলাদেশ বা আফগানিস্তান কিংবা পাকিস্তান সরকারের দেওয়া পাসপোর্ট।
    • ভারতের ফরেনার্স রিজিয়নাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার কিংবা ফরেনার্স রেজিস্ট্রেশন অফিসারের দেওয়া রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট বা রেসিডেন্সিয়াল পারমিট।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তান সরকারের দেওয়া জন্মের শংসাপত্র।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের কোনও স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের দেওয়া শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সরকার বা এই তিন দেশের কোনও সরকারি সংস্থার ইস্যু করা যে কোনও ধরনের পরিচয়পত্রের নথি।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের সরকারি কোনও সংস্থার দেওয়া যে কোনও লাইসেন্স কিংবা সার্টিফিকেট।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের  জমি কিংবা ভাড়ায় থাকলে তার রেকর্ড।
    • আফগানিস্তান, বাংলাদেশ বা পাকিস্তান সরকারের দেওয়া কোনও নথি যা প্রমাণ করে যে আবেদনকারীর বাবা-মা বা পিতামহ কিংবা প্রপিতামহ এই তিন দেশের কোনও একটির নাগরিক ছিলেন।
    • বাংলাদেশ বা আফগানিস্তান কিংবা পাকিস্তানের সরকারি কর্তৃপক্ষ কিংবা সংস্থার দেওয়া কোনও নথি যা প্রমাণ করবে যে আবেদনকারী এই তিন দেশের কোনও একটি থেকে এসেছেন।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটে বাংলায় একক বৃহত্তম দল হবে বিজেপি, ভবিষ্যদ্বাণী পিকে-র

    এ ছাড়াও আরও কিছু তথ্য লাগবে, যা প্রমাণ করবে আবেদনকারী ভারতে এসেছেন ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের আগে (CAA)। এগুলি হল—

    • ভারতে আসার ভিসা এবং ইমিগ্রেশন স্ট্যাম্পের কপি।
    • রেজিস্ট্রশন সার্টিফিকেট বা রেসিডেন্সিয়াল পারমিট যেটা ইস্যু করেছেন ভারতের ফরেনার্স রিজিয়নাল রেজিস্ট্রেশন অফিসার কিংবা ফরেনার্স রেজিস্ট্রেশন অফিসার।
    • জনগণনার সময় ভারতে যে স্লিপ দেওয়া হয়েছিল।
    • সরকারের ইস্যু করা কোনও লাইসেন্স বা সার্টিফিকেট বা পারমিট (ড্রাইভিং লাইসেন্স, আধার কার্ড ইত্যাদি)।
    • আবেদনকারীর ভারতীয় রেশন কার্ড।
    • অফিসিয়াল স্ট্যাম্প-সহ কোনও চিঠি যা ভারত সরকার কিংবা আদালত আবেদনকারীকে দিয়েছে।
    • আবেদনকারীর ভারতে জন্মের শংসাপত্র।
    • ভারতে আবেদনকারীর নামে থাকা জমি বা ভাড়ায় থাকলে তার রেকর্ড।
    • তারিখ-সহ প্যানকার্ড ইস্যুর নথি।
    • অন্য কোনও নথি, যা কেন্দ্রীয় সরকার কিংবা রাজ্য সরকারের দেওয়া।
    • কেন্দ্রীয় সরকার বা রাজ্য সরকার বা ব্যাঙ্ক কিংবা অন্য কোনও পাবলিক অথরিটির দেওয়া নথি।
    • গ্রাম কিংবা শহরের কোনও নির্বাচিত সদস্য বা রেভিনিউ অফিসারের দেওয়া সার্টিফিকেট।
    • আবেদনকারীর নামে ব্যাঙ্ক কিংবা পোস্ট অফিসের রেকর্ড এবং অ্যাকাউন্টের ডিটেইলস।
    • আবেদনকারীর নামে ভারতে থাকা কোনও ইন্স্যুরেন্স পলিসির নথি।
    • আবেদনকারীর নামে বিদ্যুৎ সংযোগের কাগজ কিংবা বিদ্যুতের বিল।
    • আবেদনকারীর কোর্ট কিংবা ট্রাইব্যুনাল রেকর্ডের নথি।
    • আবেদনকারী চাকরি করলে তার নথি বা প্রভিডেন্ট ফান্ড বা জেনারেল প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পেনশনের কাগজ।
    • স্টেট ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশনের নথি।
    • আবেদনকারীর ভারতীয় কোনও স্কুল পরিত্যাগের নথি।
    • ভারতের কোনও স্কুল বা কলেজ বা বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকারি কোনও প্রতিষ্ঠানের সার্টিফিকেট।
    • আবেদনকারীর মিউনিসিপ্যালিটি ট্রেড লাইসেন্স।
    • বিয়ের শংসাপত্র।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Lok Sabha Election 2024: আসন্ন ভোটে বাংলায় আসন সংখ্যায় বৃহত্তম দল হবে বিজেপি, ভবিষ্যদ্বাণী পিকে-র

    Lok Sabha Election 2024: আসন্ন ভোটে বাংলায় আসন সংখ্যায় বৃহত্তম দল হবে বিজেপি, ভবিষ্যদ্বাণী পিকে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একদা ভোট রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোর পশ্চিমবঙ্গ বিজেপিকে নিয়ে করলেন বড় ভবিষ্যদ্বাণী। ‘পিকে’ (এই নামেই বেশি পরিচিত) জানিয়েছেন, আগামী লোকসভা নির্বাচনে (Lok Sabha Election 2024) পশ্চিমবঙ্গে অভূতপূর্ব সাফল্য পেতে চলেছে বিজেপি। বাংলায় একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে বিজেপি উঠে আসবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গে লোকসভা ভোটের পরে তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে চরম হতাশা দেখা দেবে বলেও মত প্রশান্ত কিশোরের। তাঁর আরও বক্তব্য, তৃণমূলের জন্য কঠিন দিন আসছে। এই ধরনের বিবৃতি দেওয়ার জন্য পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কর্মীরা যে তাঁকে বিজেপির এজেন্ট বলে তোপ দাগবেন সে কথাও বলতে ভোলেননি, একদা তৃণমূলের এই ‘স্ট্র্যাটেজি মেকার’।

    ‘‘বঙ্গে বিজেপির চমৎকার সাফল্য দেখতে তৈরি থাকুন’’

    হায়দরাবাদে ‘দ্য নিউ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’-এর একটি অনুষ্ঠানে সাক্ষাৎকার দেন প্রশান্ত কিশোর। এবং সেখানে তিনি বলেন, ‘‘আমি অনুমান করছি যে বিজেপি সমস্ত দিক থেকে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের থেকে খুব ভালো ফল করবে। আগামী লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) বাংলা থেকে বিজেপির চমৎকার সাফল্য দেখতে সবাই তৈরি থাকুন। আমার মনে হয় যে আগামী লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি সবথেকে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে উঠে আসবে। এই কথা বলার কারণে অনেকে আমাকে বিজেপির এজেন্ট বলবে। কিন্তু যদি আমি এই আসল সত্য না বলি তাহলে এটা ভুল হবে। কারণ আমি একজন পেশাদার। নিজের পেশার ক্ষেত্রে আমি সৎ।’’

    তৃণমূল কংগ্রেসের জন্য কঠিন সময়

    প্রশান্ত কিশোর এরপরে আরও বলেন, ‘‘আমি কোনও বিশেষ রাজনৈতিক দলের মুখপাত্র নই যে আমাকে পার্টি যেটা বলে দেয় সেটা বলতে হয়। কিন্তু এটা তথ্য আছে আমার কাছে। আমি দেখতে পাচ্ছি যে বিজেপি অনেক বড় কামব্যাক করতে চলেছে বাংলায়। তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের জন্য অত্যন্ত নিরাশাজনক খবর হবে সেটা। আমি তৃণমূল কংগ্রেসের জন্য কঠিন সময় (Lok Sabha Election 2024) দেখতে পাচ্ছি।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 4: ‘ওয়ান মিশন টু রকেট’! একযাত্রায় দু’দফায় উৎক্ষেপণ, চন্দ্রযান ৪ নিয়ে কী জানাল ইসরো?

    Chandrayaan 4: ‘ওয়ান মিশন টু রকেট’! একযাত্রায় দু’দফায় উৎক্ষেপণ, চন্দ্রযান ৪ নিয়ে কী জানাল ইসরো?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাঁদের মাটি ছুঁয়ে ইতিহাস রচনা করেছে ভারত। ফের চন্দ্রাভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো। চন্দ্রযান ৩-এর সাফল্যের পর বেশ কয়েক মাস কেটে গিয়েছে, এখন ‘চন্দ্রযান ৪’ (Chandrayaan 4) অভিযান নিয়ে জোর প্রস্তুতি চলছে। তবে চতুর্থ চন্দ্রযান অভিযান আগের সব অভিযানের থেকে একেবারে আলাদা হতে চলেছে, বলে দাবি করল ইসরো। কারণ চাঁদের মাটি ছোঁয়া এবং সেখান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ফিরে আসার জন্য পৃথক ভাবে দু’দফায় মহাকাশযান উৎক্ষেপণ করা হবে। 

    ‘চন্দ্রযান ৪অভিযানের লক্ষ্য

    চাঁদের বুক থেকে চাঁদের মাটি এবং পাথর পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে চলেছে ইসরো। এর আগে একমাত্র, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং চিন চাঁদ থেকে চাঁদের মাটি ও পাথরের নমুনা নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসতে সফল হয়েছে। ন্যাশনাল স্পেস সায়েন্স সিম্পোসিয়ামে ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, এই অভিযানের একমাত্র লক্ষ্য, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষার জন্য চাঁদের মাটি-পাথর সংগ্রহ করে পৃথিবীতে নিয়ে আসা। চন্দ্রযান ৪ (Chandrayaan 4) অভিযান হওয়ার কথা ২০২৮ সালে। এই অভিযান সফল হলে ভারতের মহাকাশ গবেষণায় নতুন দিক খুলে যাবে।

    চন্দ্রযান ৪ জটিল অভিযান

    এবার আর একটা রকেট নয়, পর্যায়ক্রমে দুই ধাপে দুই রকেটে চেপে চাঁদের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেবে চন্দ্রযান-৪ (Chandrayaan 4)। চন্দ্রযান ৪-এর পেলোডগুলি দুই ধাপে পাঠানো হবে চাঁদে। দুই ধাপে সেই পেলোডগুলি বয়ে নিয়ে যাবে দুই রকেট। ইসরো প্রধান জানিয়েছেন, এই প্রথমবার ইসরো একটি মিশনের জন্য দু’বার রকেট উৎক্ষেপণ করবে। চাঁদের পাথর ও মাটি (রেগোলিথ) নিয়ে ফিরবে পৃথিবীর বুকে চন্দ্রযান ৪। এলভিএম-৩ (সাবেক জিএসএলভি) এবং পিএসএলভি রকেট দু’টি চন্দ্র মিশনের পেলোডগুলি বহন করবে। আলাদা আলাদা দিনে উৎক্ষেপণ করা হবে রকেটগুলি। আগের তুলনায় অনেক জটিল প্রক্রিয়া বলেই দু’-দফায় উৎক্ষেপণের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। সবচেয়ে ভারী যে উৎক্ষেপণযান, এলভিএম-৩ ব্যবহার করে প্রথমে তিনটি উপাদান একত্রে রওনা দেবে, যেগুলি হল, প্রপালসন মডিউল, ডিসেন্ডার মডিউল এবং অ্যাসেন্ডার মডিউল। এই উৎক্ষেপণ চন্দ্রযান ৩ অভিযানের মতোই হবে। এর পর, পিএসএলভি উৎক্ষেপণযানে চাপিয়ে মহাকাশে পাঠানো হবে ট্রান্সফার মডিউল এবং রি-এন্ট্রি মডিউল। তবে কোনটির উৎক্ষেপণ আগে এবং কোনটির পরে, তা এখনও জানা যায়নি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    কীভাবে কাজ করবে মডিউলগুলি

    আগের চন্দ্র মিশনগুলিতে ২-৩টি পেলোড থাকলেও চন্দ্রযান ৪-এ (Chandrayaan-4) থাকবে পাঁচটি পেলোড। পেলোডগুলি হল প্রপালশন মডিউল, যা চন্দ্রযান ৪-কে পথ দেখিয়ে চাঁদের কক্ষপথে নিয়ে যাবে। ডিসেন্ডার মডিউল, চাঁদে অবতরণ করবে এই পেলোডটি। এর কাজ চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডারকে নামানো। অ্যাসেন্ডার মডিউল, চাঁদ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে ট্রান্সফার মডিউলে ফিরে আসতে সাহায্য করবে। ট্রান্সফার মডিউল এক কক্ষপথ থেকে অন্য কক্ষপথে যাবে এই অংশ। সব শেষে রি-এন্ট্রি মডিউল, এই অংশ চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে ফিরে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    Amit Shah: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস”, তোপ শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএ নিয়ে মিথ্যে কথা রটাচ্ছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার হায়দরাবাদের জনসভায় এমনই অভিযোগ করলের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সেনাপতি অমিত শাহ (Amit Shah)। এদিন ‘বিজয় সঙ্কল্প সম্মেলনে’ যোগ দিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই সিএএ (CAA) নিয়ে বিরোধীদের নিশানা করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    ‘স্বপ্ন পূরণের সরকার’

    বিরোধীদের অপপ্রচারের জবাব দিতেও দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন মোদির সেনাপতি। ভিড়ে ঠাসা জনসভায় শাহ বলেন, “কংগ্রেস, মাজিস এবং বিআরএস সিএএ-র (CAA) বিরোধিতা করেছিল। সেই বাধা উপেক্ষা করেই মোদি সরকার প্রতিবেশী তিন দেশ থেকে আসা হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল। স্বদেশে নিপীড়িত ওই শরণার্থীরা যে মর্যাদাপূর্ণ জীবন যাপনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, তাঁদের সে স্বপ্ন পূরণ করছে এই সরকার।”

    ‘সব প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছে বিজেপি’

    ‘উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির ইস্তেহারে যে সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি ছিল, এদিন তাও মনে করিয়ে দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, “বিজেপির ইস্তাহারে সিএএ-র উল্লেখ দেখে অনেকেই সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন। তবে মোদিজি তাঁর ১০ বছরের রাজত্বে সমস্ত দেয় প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছেন। আমরা অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, তিন তালাক বন্ধের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম, সংসদে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণের প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলাম। প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সিএএ-রও। এসবই আমরা পূরণ করেছি। তা সত্ত্বেও ভোট ব্যাঙ্কের স্বার্থে কংগ্রেস আমাদের বিরোধিতা করে চলেছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    সংখ্যালঘুদের শাহি-বার্তা

    শাহ বলেন, “গতকালই (সোমবার) আমরা সিএএ-র (CAA) প্রতিশ্রুতি পূরণ করেছি। যাঁরা ধর্মীয় নির্যাতনের কারণে পড়শি তিন দেশ থেকে এ দেশে শরণার্থী হিসেবে এসেছেন, এই আইন বলে তাঁরা এবার ভারতীয় নাগরিকত্ব পাবেন। অথচ তারা (কংগ্রেস-সহ বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দল) মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছে। আমি এ দেশের সংখ্যালঘুদের বলতে চাই, সিএএ (CAA) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না। বরং নাগরিকত্ব দেবে।”

    প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাত প্রেসিডেন্ট মৌলানা শাহাবউদ্দিন রাজভি বরেলভি বলেছিলেন, “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের।” তিনিও বলেছিলেন, “ভারতের কোনও মুসলমানের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না এই আইন। মুসলমানদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির বীজ বপন করেছেন কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi News: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    PM Modi News: ‘‘এটা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে’’, গুজরাটে মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘এটা আপনারা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে।’’ আমেদাবাদে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা করে এমনই তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi News)। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, ‘‘বিগত ১০ বছরে মোদি সরকার একাধিক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৩৭০ ধারা সরানো, দেশকে অর্থনীতিতে পঞ্চম স্থানে নিয়ে যাওয়া, রাম মন্দির নির্মাণ সমেত সর্বশেষ সংযোজন সিএএ লাগু করা। এর বাইরেও তাঁর অনেক কিছু করা বাকি আছে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, সেটাই মঙ্গলবার গুজরাটে বোঝাতে চাইলেন তিনি।’’

    ‘‘আমাদের কাছে উন্নয়ন মানে দেশ গঠন’’

    গুজরাটে ১ লাখ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণার মধ্যে ছিল রেলওয়ে, পেট্রোকেমিক্যাল সংক্রান্ত নানা প্রজেক্ট। এদিনই নরেন্দ্র মোদি দশটি আরও বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করেন। তিনি জানান, দেশে বন্দে ভারতের সংখ্যা বর্তমানে ১০০-তে পৌঁছে গেল। প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘আমাদের কাছে উন্নয়ন বলতে আবার একবার সরকার গঠন নয়, আমাদের কাছে উন্নয়ন মানে দেশগঠন।’’ এদিন প্রধানমন্ত্রীকে (PM Modi News) বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী পাঁচ বছরে যুবকরা দেখবে, ভারতীয় রেলের কীভাবে পরিবর্তন হচ্ছে। যেটা তাঁরা কল্পনাও করতে পারবেন না। যুবকরা সিদ্ধান্ত নেবেন, কেমন ধরনের দেশ তাঁরা চান। এটা আপনারা ট্রেলার দেখছেন, আমাকে আরও অনেক দূর যেতে হবে।’’ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের ঘোষণার মধ্যে ছিল ২০ হাজার কোটি টাকার ‘পেট্রোন্যাট এলএনজি’র উদ্বোধনও। এদিন প্রধানমন্ত্রীকে আরও বলতে শোনা যায়, ‘‘এই প্রকল্পগুলি ভারতের যুবসমাজের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎকেই গ্যারান্টি দিচ্ছে। স্বাধীনতার পর থেকে প্রত্যেকটি সরকারই তাদের রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধিকে প্রাধান্য দিত এবং এর প্রভাব পড়তো ভারতের রেলের উপরে।’’

    মারুতি-সুজুকি গাড়ি কারখানার ভিতর পর্যন্ত রেল লাইন

    গুজরাটের হনসলপুরের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেল প্রকল্পেরও এদিন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi News)। ওই প্রকল্পে মারুতি-সুজুকি গাড়ি কারখানার ভিতর পর্যন্ত রেল লাইন নির্মাণ করা হবে। মূল রেললাইন থেকে আলাদা হয়ে এই লাইন চলে যাবে। সেই লাইন দিয়ে কেবলমাত্র সংস্থার গাড়ি মালগাড়িতে তোলার কাজই হবে। আবার গাড়ি তোলা হয়ে গেলে, ওই লাইন দিয়ে গিয়ে মূল লাইনে যুক্ত হয়ে মালগাড়ি বিভিন্ন দিকে বেরিয়ে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যাবে। দেশের প্রথম কোনও গাড়ি কারখানায় এমন ডেডিকেটেড ‘ইন প্ল্যান্ট রেলওয়ে সাইডিং’ প্রকল্প হল। রাস্তা দিয়ে ট্রাকে চাপিয়ে গাড়ি পাঠানোর ফলে যে জ্বালানি লাগত, তা প্রয়োজন হবে না। এরফলে কার্বন নিঃসরণ কমবে। পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা পাবে। সড়কে যানজট কমবে। মোট ৯৭৬ কোটি টাকার এই রেল প্রকল্পের মধ্যে মারুতি-সুজুকি বিনিয়োগ করছে ৩৫৯ কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: দোলের আগেই বাড়ছে গরম, বুধ থেকে শনি দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: দোলের আগেই বাড়ছে গরম, বুধ থেকে শনি দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোলের আগেই পারদ চড়ছে শহরে। প্রতিদিনই বাড়ছে তাপমাত্রা (Weather Update)। বুধবার সকাল থেকে আকাশ মূলত পরিষ্কার রয়েছে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে তিন ডিগ্রি বেশি। বুধবার কলকাতার (Kolkata Temperature) সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস, চলতি সপ্তাহের মধ্যে তাপমাত্রা এক লাফে বৃদ্ধি পেতে পারে দুই থেকে তিন ডিগ্রি।

    বৃষ্টির পূর্বাভাস

    বঙ্গোপসাগরে একটি বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। তাই প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প দক্ষিণবঙ্গের (Weather Update) ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে। এর প্রভাবে বুধবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় কোথাও হালকা কোথাও আবার মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টি চলতে পারে শনিবার পর্যন্ত। যদিও, বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রা কমার কোনও সম্ভাবনা নেই বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বুধবার পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর এবং ঝাড়গ্রাম জেলার কয়েকটি এলাকায় হালকা বৃষ্টি হলেও দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। বৃহস্পতিবার দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। কলকাতার (Kolkata Temperature) পাশাপাশি হাওড়া, হুগলি, পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া এবং পূর্ব বর্ধমান জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। উত্তর ২৪ পরগনা, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুর এবং পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। শুক্রবার বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুরে। এর পাশাপাশি শনিবারও কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি বজ্রবিদ্যুত্‍-সহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে ফের পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের, জানেন কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ?

    রাজ্যে হাওয়া গরম

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) জানিয়েছে, বুধবার এবং বৃহস্পতিবার উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকতে চলেছে। আপাতত কোথাও বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গে আগামী দিন দুয়েকে তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়তে চলেছে। আগামী দু-তিন দিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে। তাপমাত্রার সঙ্গে সঙ্গে বাতাসে বাড়বে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ। বঙ্গোপসাগর থেকে আসা গরম, জলীয়বাষ্প ভরা পুবালি হাওয়ার সঙ্গে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার শীতল হাওয়ার সংস্পর্শে বজ্রগর্ভ মেঘ তৈরি হবে স্থানীয়ভাবে। অন্যান্য বছরের তুলনায় চলতি বছর অপেক্ষাকৃত গরম বেশি পড়তে পারে বলে মনে করছেন আবহবিদরা। হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এপ্রিল-মে মাসে ভ্যাপসা গরমে ভোগান্তি বাড়তে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ফের পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের, জানেন কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ?

    Jammu and Kashmir: জম্মু-কাশ্মীরে ফের পদক্ষেপ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের, জানেন কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু-কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) শান্তি ফেরাতে তৎপর কেন্দ্র। উপত্যকাকে বিচ্ছিন্নভাবে না রেখে মূল স্রোতে ফেরানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে মোদি সরকার। এর জন্যই লোকসভা ভোটের আগে জম্মু ও কাশ্মীরে নতুন করে ‘তৎপরতা’ শুরু করল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের (Amit Shah) মন্ত্রকের তরফে ‘বেআইনি কার্যকলাপে’ জড়়িত থাকার অভিযোগে জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্ট (Jammu Kashmir National Front) নামে একটি সংগঠনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

    কেন নিষিদ্ধ জেকেএনএফ

    নঈম আহমেদ খানের নেতৃত্বাধীন জেকেএনএফ-কে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে মঙ্গলবার জানানো হয়েছে, ভারত-বিরোধী জঙ্গি তৎপরতায় জড়িত থাকার কারণেই ওই সংগঠনের বিরুদ্ধে ‘বেআইনি কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইন’ (ইউএপিএ) অনুযায়ী এই পদক্ষেপ করা হয়েছে। উপত্যকায় (Jammu Kashmir) আপাতত, জম্মু কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রণ্ট (JKNF)-কে পাঁচ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, ওই সংগঠন বেআইনি কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। যা দেশের অখণ্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তার জন্য অনুকূল নয়। 

    এ প্রসঙ্গে এক্স হ্যান্ডেলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) জানান, ‘মোদি সরকার আজ জম্মু কাশ্মীর ন্যাশনাল ফ্রন্টকে (Jammu Kashmir National Front) বেআইনি সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই দল জম্মু ও কাশ্মীরকে ভারত থেকে আলাদা করতে বিচ্ছিন্নতাবাদী কার্যকলাপ চালাচ্ছে এবং সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে, জাতির সার্বভৌমত্ব, নিরাপত্তা এবং অখণ্ডতাকে চ্যালেঞ্জ করছে। আমরা ভারতের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং সন্ত্রাস বাহিনীকে নির্মূল করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share