Tag: Madhyom

Madhyom

  • TET 2022: ভুল ছিল ২০২২ সালের টেটের প্রশ্নেও, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ৫০০ পরীক্ষার্থী

    TET 2022: ভুল ছিল ২০২২ সালের টেটের প্রশ্নেও, কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ ৫০০ পরীক্ষার্থী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একটি, দুটি নয়, ২০২২ সালের টেটে ভুল রয়েছে ১৫টি প্রশ্নে। মঙ্গলবার এই মর্মে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলেন মৌসোনা মিত্র-সহ ৫০০ টেট পরীক্ষার্থী (TET 2022)। তাঁদের দাবি, টেটের ১৫টি প্রশ্ন নিয়ে বিভ্রান্তি রয়েছে। এর পরেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বক্তব্য জানতে চান কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা।

    কী বলল আদালত? (TET 2022)

    তাঁর মন্তব্য, প্রশ্ন ভুল নিয়ে স্থায়ী কোনও সমাধান বের করতে হবে পর্ষদকে। তারা কী পদক্ষেপ করবে, আদালতকে তা জানাতে হবে পরবর্তী শুনানির দিন। তা না হলে নীতি নির্ধারণ করবে আদালতই। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ২০ মার্চ। আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘প্রশ্ন ভুল হলে কোন ক্ষেত্রে কাদের নম্বর দেওয়া হবে, কাদের দেওয়া হবে না, তা নিয়ে নীতি নির্ধারণ করতে হবে পর্ষদকে। পর্ষদ তা (TET 2022) না পারলে নীতি নির্ধারণ করবে আদালতই।’

    অতীতেও টেটে ভুল প্রশ্ন

    এই প্রথম নয়, ২০১৪ সালের টেটেও প্রশ্ন ভুল ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। ওই মামলায় সব পরীক্ষার্থীকে ৬ নম্বর করে দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। মুখ পোড়ে সেখানেও। সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন পরীক্ষার্থীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন আইনজীবী বিক্রম বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, ২০১৪, ২০১৭ সালের টেটের প্রশ্নে ভুল ছিল। প্রশ্নে ভুল রয়েছে ২০২২ সালের টেটেও।

    আরও পড়ুুন: ‘ভুল বোঝানো হচ্ছে”, সিএএ নিয়ে মুসলিমদের পাশে থাকার বার্তা দিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের টেটে সাতটি প্রশ্নে ভুল ছিল বলে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয় ২০২৩ সালে। সেবার আবেদন করেছিলেন শুক্লা ভট্টাচার্য সহ কয়েকজন টেট পরীক্ষার্থী। ওই একই অভিযোগে মঙ্গলবার ফের দায়ের হল মামলা। 

    শিক্ষক মহলের আশঙ্কা, পর্ষদ যদি সাতটি প্রশ্নে ভুল থাকার বিষয়টি আদালতে স্বীকার করে নেয়, তবে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় জটিলতা আরও বাড়বে। কারণ, যেসব পরীক্ষার্থী ওই প্রশ্নগুলির উত্তর দিয়েছিলেন, তাঁদের পুরো নম্বর দিতে হবে। সেক্ষেত্রে দীর্ঘায়িত হবে টেট পরীক্ষার্থীর তালিকা। তালিকায় অদল-বদলও ঘটাতে হবে। তখন আর শেষ থাকবে না বিড়ম্বনার (TET 2022)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ব্যাখ্যা চাইতে পারে না, দাবি লোকসভার সচিবালয়ের

    Mahua Moitra: মহুয়া মৈত্রর মামলায় সুপ্রিম কোর্ট ব্যাখ্যা চাইতে পারে না, দাবি লোকসভার সচিবালয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অপরাধে তৃণমূল নেত্রী মহুয়া মৈত্রের (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ করা নিয়ে মামলা চলছে শীর্ষ আদালতে। এ প্রসঙ্গে লোকসভার সচিবালয়কে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানাতে বলেছিল সুপ্রিম কোর্ট। এরপরই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়ে দেওয়া হয় যে এই বিষয়টি নিয়ে আদালত কোনও ব্যাখ্যা চাইতে পারে না। কারণ ১২২ নম্বর ধারা অনুসারে সংবিধান নির্দিষ্টভাবে দেখিয়ে দিয়েছে যে সংসদ তাদের অভ্যন্তরীন কাজকর্মে নিজেরাই সিদ্ধান্ত নেবে। সেখানে আদালতের কোনও হস্তক্ষেপ চলবে না।

    লোকসভার সচিবালয়ের যুক্তি

    ঘুষ নিয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করার অভিযোগে লোকসভা থেকে মহুয়ার (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। লোকসভার এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কৃষ্ণনগরের বরখাস্ত তৃণমূল সাংসদ। বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ এই মামলা শুনছিলেন। আগামী ৬ মে ফের এই মামলার দিন পড়েছে। তার আগেই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে চিঠিতে লেখা হয়েছে,‘‘ভারতীয় সংবিধানে আইনসভা এবং বিচারবিভাগের ক্ষমতা এবং এক্তিয়ারের সুস্পষ্ট বিভাজন রয়েছে। তাই সংসদের কার্যপদ্ধতি (এবং সিদ্ধান্ত) সংক্রান্ত পদ্ধতির কোনও অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করতে পারে না শীর্ষ আদালত। হাউস (এ ক্ষেত্রে লোকসভা) নিজেই এর বৈধতার একমাত্র বিচারক।’’

    আরও পড়ুন: ‘অস্বস্তিকর প্রশ্ন করলেই এসএসসি চুপ থাকে’, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের কটাক্ষ

    মহুয়ার ধাক্কা

    একের পর এক ক্ষেত্রে ধাক্কা খাচ্ছেন মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। সম্প্রতি দিল্লি হাইকোর্টেও ধাক্কা খেয়েছিলেন মহুয়া। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে এবং আইনজীবী জয় দেহাদ্রাই যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ‘ভুয়ো ও মানহানিকর’ বিষয়বস্তু পোস্ট বা প্রচার না করেন সেটা থেকে বিরত রাখতে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র আবেদন করেছিলেন। দিল্লি হাইকোর্টে এই আবেদন করা হয়েছিল। তবে সেই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Modi in Pokhran: “ত্রিশক্তির এই মহড়া ঘোষণা করছে নয়া ভারতের উত্থান”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    Modi in Pokhran: “ত্রিশক্তির এই মহড়া ঘোষণা করছে নয়া ভারতের উত্থান”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সৈন্যদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Modi in Pokhran)। মঙ্গলবার রাজস্থানের পোখরানে ভারতীয় সেনার (Indian Army) ভূয়সী প্রশংসা করলেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “আজ যে দৃশ্য আমরা প্রত্যক্ষ করলাম, ত্রিশক্তি বাহিনীর যে সাহসের সাক্ষী আমরা হলাম, তা অনন্য সাধারণ। আকাশে ভারতীয় সেনার গর্জন, স্থলভাগে ভরতীয় সেনার দুঃসাহস এবং সেনার বিজয়োল্লাস যে দিকে দিকে ধ্বনিত হচ্ছে, তা সগর্বে ঘোষণা করে নয়া ভারতের উত্থান।”

    আত্মনির্ভর ভারতের জয়গান

    এদিন পোখরানে ত্রিশক্তির অনুশীলন (Exercise Bharat Shakti) প্রত্যক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী। পরে বলেন, “আজ পোখরান আরও একবার সাক্ষী রইল আত্মনির্ভর ভারত, আত্মবিশ্বাসী ভারত এবং আত্মগর্বিত ভারতের।” সোমবারই অগ্নি-৫ ক্ষেপণাস্ত্রের সফল উৎক্ষেপণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী (Modi in Pokhran) তাকে ‘প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর ভারতের দিকে তাৎপর্যপূর্ণ পদক্ষেপ’ বলে আখ্যায়িত করেছিলেন। অতীতে যে এই পোখরানেই ভারত পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করেছিল, তাও মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “পোখরান ভারতের আত্মনির্ভরতা, বিশ্বাস এবং আত্মগৌরবের সাক্ষী হয়ে রইল।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী (Modi in Pokhran)?

    প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর আত্মনির্ভর ভারতের ধারণাকে মাথায় রেখেই হয়েছে এদিনের সেনা মহড়া (Exercise Bharat Shakti)। প্রদর্শিত হয়েছে ভারতের তৈরি বিশেষ যুদ্ধ সরঞ্জাম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল অনিল চৌহান। এদিনের মহড়ায় তেজস যুদ্ধবিমান, এএলএইচ মার্ক-৪, টি-৯০ ভীষ্ম ট্যাঙ্ক, কে-৯, আর্টিলারি গান, ইউএভি (ড্রোন), পিনাকা মাল্টি ব্যারেল রকেট লঞ্চার, শর্ট রেঞ্জ মিসাইল অংশগ্রহণ করেছিল। অবশ্য এই প্রথম নয়, ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতীয় বায়ুসেনার মহড়ায়ও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “উন্নত ভারতের স্বপ্নপূরণ লুকিয়ে রয়েছে আত্মনির্ভর ভারতের মধ্যেই। উন্নয়ন পেতে গেলে আমাদের অবশ্যই অন্যের ওপর নির্ভরতা কমাতে হবে। তাই ভোজ্য তেল থেকে কাটিং এজ এয়ারক্র্যাফ্ট পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রেই আত্মনির্ভরতায় জোর দিচ্ছে ভারত।” প্রধানমন্ত্রী (Modi in Pokhran) বলেন, “এই যে ভারত শক্তির সেলিব্রেশন হচ্ছে, এটা কেবল রাজস্থান নয়, সাহসের এই গাথা পৌঁছে যাবে তামাম বিশ্বে।”

    আরও পড়ুুন: হরিয়ানার নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাইনি, ভোটের আগেই বিরোধীদের মাত দিল পদ্ম

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • Haryana CM: হরিয়ানার নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাইনি, ভোটের আগেই বিরোধীদের মাত দিল পদ্ম

    Haryana CM: হরিয়ানার নয়া মুখ্যমন্ত্রী সাইনি, ভোটের আগেই বিরোধীদের মাত দিল পদ্ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হরিয়ানার নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Haryana CM) হলেন বিজেপির নায়েব সিং সাইনি। মঙ্গলবারই মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিয়েছেন তিনি। এদিনই সকালে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন বিজেপি নেতা মনোহর লাল খট্টর। লোকসভা নির্বাচনে প্রার্থী করা হতে পারে তাঁকে। সেই কারণেই মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দেন খট্টর। তার পরেই বিজেপির হরিয়ানার সভাপতি সাইনিকেই বসানো হয় খট্টরের চেয়ারে।

    বিরোধীদের মাত বিজেপির (Haryana CM)

    সাইনি ওবিসি সম্প্রদায়ের। হরিয়ানায় এই সম্প্রদায়ের মানুষের সংখ্যা খুব কম নয়। রাজ্যের মোট জনসংখ্যার প্রায় আট শতাংশ মানুষ সাইনি সম্প্রদায়ের। কুরুক্ষেত্র, আম্বালা, যমুনানগর, রেওয়ারি এবং হিসারের মতো জেলায় সাইনি সম্প্রদায়ের বহু মানুষের বাস। রাজনৈতিক মহলের মতে, দলের অনুগত সৈনিক সাইনিকে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে বসিয়ে রাজ্যের বিরোধীদের কার্যত ছত্রখান করে দিলেন বিজেপি নেতৃত্ব।

    সাইনির উত্তরণ

    সাইনি কুরুক্ষেত্রের সাংসদ। গত বছর বিজেপির হরিয়ানা রাজ্য সভাপতি হয়েছিলেন তিনি। ১৯৭০ সালে জন্ম সাইনির। মুজফফরপুরের বিআর আম্বেদকর বিহার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন। ২০১০ সালে মেরঠের চৌধুরী চরণ সিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করেন এলএলবি। ১৯৯৬ সাল থেকেই বিজেপির হরিয়ানা ইউনিটের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন তিনি। সংগঠন বিস্তারে নিবেদিত প্রাণ। ২০১৬ সালে মনোহরলাল খট্টর মন্ত্রিসভার সদস্য হয়েছিলেন সাইনি। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কুরুক্ষেত্র কেন্দ্রে কংগ্রেসের নির্মল সিংকে ৩.৮৩ লক্ষ ভোটে পরাস্ত করেন সাইনি।

    ২০০২ সালে বিজেপি সাইনিকে আম্বালায় দলের যুব শাখার (Haryana CM) জেলা সাধারণ সম্পাদক পদে বসায়। ২০০৫ সালে আম্বালা যুব মোর্চার জেলা সভাপতি হন তিনি। হরিয়ানার বিজেপির কিষান মোর্চার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও সামলেছেন সাইনি। ২০১২ সালে আম্বালা জেলা সভাপতি পদে বসানো হয় তাঁকে। ২০১০ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নারায়ণগড় কেন্দ্রে পদ্ম প্রতীকে দাঁড়িয়ে হেরে যান তিনি। ২০১৪ সালে ওই আসনেই বিপুল ভোট জয়ী হন বিজেপির এই নেতা। এদিন চণ্ডীগড়ে রাজভবনে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নেন সাইনি। তার আগে পা ছুঁয়ে প্রণাম করেন খট্টরকে। প্রসঙ্গত, হরিয়ানায় লোকসভার আসন রয়েছে ১০টি। সবকটিতেই একলা চলো নীতি নিয়েছেন বিজেপির ভোট ম্যানেজাররা (Haryana CM)। 

    আরও পড়ুুন: “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের”, বললেন জামাত প্রেসিডেন্ট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • IPL 2024: নাইটদের অনুশীলনে মহানুভব রিঙ্কু! কেকেআর-এ ফিল সল্ট, জানেন কেন সরলেন জেসন রয়?

    IPL 2024: নাইটদের অনুশীলনে মহানুভব রিঙ্কু! কেকেআর-এ ফিল সল্ট, জানেন কেন সরলেন জেসন রয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি সপ্তাহের শেষ থেকেই ইডেনে বসবে নাইটদের অনুশীলন শিবির। তার আগে কেকেআর-এর (IPL 2024) অনুশীলন চলছে মুম্বইতে। সহকারী কোচ অভিষেক নয়ারের তত্ত্বাবধানে অনুশীলন চালাচ্ছেন রিঙ্কু সিংরা। ডিওয়াই পাতিল টি-২০ কাপের শেষে নাইটদের প্রাথমিক প্রস্তুতি শিবিরে যোগ দিয়েছেন নীতীশ রানা, বেঙ্কটেশ আইয়ার, বরুণ চক্রবর্তীরা। কেকেআর শিবির মাতিয়ে রেখেছেন টিম ইন্ডিয়ার নতুন সুপারস্টার রিঙ্কু সিং। তারই এক ভিডিও সম্প্রতি শেয়ার করেছে কেকেআর (Kolkata Knight Riders)। যা ইতিমধ্যেই ভাইরাল। 

    রিঙ্কুর ভাইরাল ভিডিও

    সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়াতেই কেকেআরের পোস্ট করা একটি ভিডিও মন ছুঁয়ে যায় ক্রিকেটপ্রেমীদের। ভিডিও-য় দেখা যায়, অনুশীলনের সময়ে রিঙ্কুর শটে কপালে হালকা চোট পান এক খুদে। রিঙ্কু নিজে যাঁর চোট পরীক্ষা করে দেখেন তাঁকে ডেকে নিয়ে যান। নাইট রাইডার্সের সহকারী কোচ নিজের টুপি পরিয়ে দেন সেই খুদে অনুরাগীকে, যাতে সই করে দেন রিঙ্কু (Rinku Singh) এবং ক্ষমাও চেয়ে নেন অজান্তেই আঘাত করে বসার জন্য। গত আইপিএল থেকেই রিঙ্কুর ক্রিকেট কেরিয়ারে সোনালি অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে। এখন ভারতের টি-টোয়েন্টি দলে নিয়মিত সদস্য তিনি।  ১৫টি ম্যাচে তাঁর রান ৩৫৬। গড় ৮৯.০০। ১৭৬.২৩ স্ট্রাইক রেট বজায় রেখে করেছেন ২টি হাফ সেঞ্চুরি। সর্বোচ্চ আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ৩৯ বলে অপরাজিত ৬৯ রান। এহেন রিঙ্কু এবার নাইটদের জার্সি গায়ে চাপিয়ে কেমন পারফরম্যান্স করেন সেটাই দেখার।

    কেন সরলেন জেসন রয়

    আইপিএল (IPL 2024) শুরু হওয়ার কয়েকদিন আগেই নিজেকে টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নিয়েছেন কেকেআর-এর (KKR) বিদেশি উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান জেসন রয়। গত বছর শাকিব আল হাসানের পরিবর্তে জেসন রয়কে দলে নিয়েছিল নাইটরা। ৮ ম্যাচে করেছিলেন ২৮৫ রান। এবার দল ছাড়ার কারণ জানালেন ব্রিটিশ তারকা। জেসন রয় জানিয়েছেন,”আইপিএল না খেলার সিদ্ধান্ত নেওয়াটা আমার জন্য খুব কঠিন ছিল। কিন্তু সেই জানুয়ারি থেকে আমি বিভিন্ন দেশে ঘুরছি। এক বারও বাড়ি যাইনি। পরিবারের সঙ্গে বহু দিন সময় কাটাইনি। আমি কেকেআরের পাশে আছি। সতীর্থদের জন্য গলা ফাটাবো। ওদের জন্য শুভেচ্ছা রইল।”

    আরও পড়ুন: এক রাতে তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রি! মেঘলা আকাশ, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    কেকেআর-এ সল্ট

    ইতিমধ্যেই জেসন রয়ের বদলে অপর ব্রিটিশ তারকা ফিল সল্টকে দলে নিয়েছে কেকেআর। ফিল সল্ট উইকেট কিপিংয়ের পাশাপাশি মারকাটারি ব্যাটিং করতে সিদ্ধহস্ত। ফলে কেকেআরের হাতে আরও একটি ওপেনারের অপশন বাড়ল। সল্টের দাম ছিল দেড় কোটি টাকা। আগ্রাসী ব্যাটার হিসাবে তিনি পরিচিত। দিল্লি ক্যাপিটালস তাঁকে ছেড়ে দেয়। নিলামেও অবিক্রিত ছিলেন সল্ট। গত ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে পর পর শতরান করেছিলেন টি-টোয়েন্টিতে। ৪৮ বলে শতরান করেছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডের হয় দ্রুততম শতরান ছিল সেটি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IAF Tejas Crash: জয়সলমেরের কাছে ভেঙে পড়ল তেজস প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান, সুরক্ষিত পাইলট

    IAF Tejas Crash: জয়সলমেরের কাছে ভেঙে পড়ল তেজস প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান, সুরক্ষিত পাইলট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশিক্ষণের সময় ভেঙে পড়ল ভারতীয় বায়ুসেনার দেশীয় তেজস যুদ্ধবিমান (IAF Tejas Crash)। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের জয়সলমেরের কাছে। সময় মতো বেরিয়ে আসায় সুরক্ষিত রয়েছেন এক পাইলট। তবে, সঠিক সময়ে প্যারাশুট না খোলার কারণে অপর পাইলটের চোট লেগেছে। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল, তা জানতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বায়ুসেনা। 

    ভেঙে পড়ল তেজস-এর (IAF Tejas Crash) প্রশিক্ষণ বিমান

    সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, মঙ্গলবার জয়সলমেরে প্রশিক্ষণ চলাকালীন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ভারতীয় বায়ুসেনার ‘লাইট কমব্যাট এয়ারক্রাফ্ট (এলসিএ)’ তেজস-এর ট্রেনার ভার্সান বা প্রশিক্ষণ বিমান (IAF Tejas Crash)। ওই বিমানে ছিলেন পাইলট ও সহকারী পাইলট। জওহর নগরের একটি পরিত্যক্ত এলাকায় যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়ে। স্থানীয় মেঘওয়াল হস্টেল ভবনের কাছে মিলেছে যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ (Tejas Aircraft)। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় কোনও হতাহতের খবর মেলেনি। ২ পাইলটই বেঁচে রয়েছেন। একজনের চোট-আঘাত লেগেছে বলে খবর। তবে, তিনি কতটা আহত, তা জানা যায়নি।

    কোর্ট অফ ইনকোয়ারি গঠন

    দুর্ঘটনার (IAF Tejas Crash) খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান বায়ুসেনার আধিকারিকরা। পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরাও দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন দমকল কর্মীরা। ভারতীয় বায়ুসেনা একটি বিবৃতিতে বলেছে, “বায়ুসেনার একটি তেজস বিমান (Tejas Aircraft) প্রশিক্ষণ চলাকালীন জয়সলমেরে দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয়। পাইলট নিরাপদে বের হয়ে যান। দুর্ঘটনার কারণ জানতে একটি কোর্ট অফ ইনকোয়ারি গঠন করা হয়েছে।”

    এই প্রথম দুর্ঘটনার কবলে তেজস (IAF Tejas Crash)

    এর আগে, মিগ সহ বিভিন্ন যুদ্ধবিমান ভেঙে পড়লেও কোনওদিন তেজসের ক্ষেত্রে সেই ঘটনা ঘটেনি। ২৩ বছরে এই প্রথম বার দুর্ঘটনার কবলে পড়ল তেজস। ভারতীয় বায়ুসেনায় দেশীয় তেজস যুদ্ধবিমানকে (Tejas Aircraft) আনুষ্ঠানিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ২০১৬ সালে। গত অক্টোবরে তেজসের মার্ক-১ ফাইটার জেটের (IAF Tejas Crash) দু’আসন বিশিষ্ট নয়া প্রশিক্ষণ সংস্করণটি আনুষ্ঠানিক ভাবে তুলে দেওয়া হয়েছিল বায়ুসেনার হাতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের”, বললেন জামাত প্রেসিডেন্ট

    CAA: “সিএএকে স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের”, বললেন জামাত প্রেসিডেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “সিএএকে (CAA) স্বাগত জানানো উচিত ভারতীয় মুসলমানদের।” নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন নিয়ে এই প্রতিক্রিয়াই দিলেন অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাত প্রেসিডেন্ট মৌলানা শাহাবউদ্দিন রাজভি বরেলভি।

    কী বলছেন জামাত প্রেসিডেন্ট (CAA)?

    তিনি বলেন, “এটা অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল। এই আইন নিয়ে মুসলমানদের মনে অনেক বিভ্রান্তি রয়েছে। এর সঙ্গে মুসলমানদের কোনও সম্পর্ক নেই। পাকিস্তান, আফগানিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে আসা সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য আগে কোনও বিধান ছিল না। সেই কারণেই এই আইন তৈরি করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “আগে সিএএ-র (CAA) বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হয়েছে। তার কারণ মুসলমানদের ভুল বোঝানো হয়েছে। কিছু রাজনৈতিক দল এই বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।” তিনি বলেন, “দেশের প্রত্যেক মুসলমানের উচিত সিএএকে স্বাগত জানানো।”

    “এই আইন আগেই করা উচিত ছিল”

    শাহাবউদ্দিন বলেন, “ভারত সরকার সিএএ (CAA) আইন লাগু করেছে। আমি এই আইনকে স্বাগত জানাই। এটা আগেই করা উচিত ছিল। কিন্তু না হওয়ার চেয়ে দেরিতে হওয়া ভালো। এই আইনটি নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে অনেক ভুল বোঝাবুঝি রয়েছে।” অল ইন্ডিয়া মুসলিম জামাত প্রেসিডেন্ট বলেন, “ভারতের কোটি কোটি মুসলমানের ওপর এই আইনের কোনও প্রভাব পড়বে না। ভারতের কোনও মুসলমানের নাগরিকত্ব কেড়ে নেবে না এই আইন। মুসলমানদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝির বীজ বপন করেছেন কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।”

    আরও পড়ুুন: ঘর থেকে সরল মমতার ছবি, মজদুর ভবনে মোদি বন্দনায় অর্জুন

    “সিএএ (CAA) নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন”

    প্রসঙ্গত, ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও বলেছিলেন, “সিএএ লাগু হচ্ছে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য, কেড়ে নেওয়ার জন্য নয়।” তিনি এও বলেছিলেন, “আমাদের দেশের সংখ্যালঘুরা বিশেষত মুসলমান সম্প্রদায় প্ররোচিত হচ্ছেন। সিএএ (CAA) কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে পারে না। কারণ এই আইনে এমন কোনও ব্যবস্থাই নেই। সিএএ আইন তাঁদের জন্য, যাঁরা ধর্মীয় নিপীড়নের কারণে (হিন্দু-সহ ছটি সম্প্রদায়) বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন।”

    সোমবারই দেশজুড়ে লাগু হয়েছে সিএএ (CAA)। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় এসে সংসদে সিএএ বিল পাশ করে কেন্দ্র। পরে বিলটি পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের জন্য। পাশও হয়ে যায় বিলটি। কিন্তু দেশবাসীর একাংশকে ভুল বুঝিয়ে সিএএ-র বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আন্দোলন গড়ে তোলে বিজেপি বিরোধী কয়েকটি রাজনৈতিক দল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sheikh Shahjahan: মিলল না আগাম জামিন, শাহজাহানের আর্জি খারিজ করে দিল হাইকোর্ট

    Sheikh Shahjahan: মিলল না আগাম জামিন, শাহজাহানের আর্জি খারিজ করে দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও বিপাকে সন্দেশালিকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। মঙ্গলবার তাঁর আগাম জামিনের আর্জি খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। আর্থিক তছরুপের মামলায় ইডির হাত থেকে রেহাই পেতে হাইকোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেছিলেন শেখ শাহজাহান। কিন্তু এদিন বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, ইডির হেফাজতে অন্য এক অভিযুক্তের মারফত শাহজাহানের নাম উঠে এসেছে। বর্তমানে সেই ঘটনার তদন্ত চলছে। এই প্রেক্ষিতে আগাম জামিন দেওয়া সম্ভব নয়। 

    আদালতে সওয়াল-জবাব

    বর্তমানে সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। তাঁকে দফায় দফায় জেরা করে সন্দেশখালিতে হামলার দিনের ঘটনার বিভিন্ন তথ্য জানার চেষ্টা করছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এরই মাঝে ইডির হাত থেকে রেহাই পেতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা। উল্লেখ্য, এর আগে বসিরহাটের পিএমএলএ কোর্টে আগাম জামিনের আবেদন করেছিলেন তৃণমূল থেকে সাসপেন্ড হওয়া ওই নেতা। সেখানেও তাঁর আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এদিন শাহজাহানের আইনজীবী সব্যসাচী ব্যানার্জী বলেন, “শাজাহানের বিরুদ্ধ সরাসরি কোনো অভিযোগ নেই । তাঁকে ইডি অফিসারদের হামলায় মদত দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাই ইডি কিসের ভিত্তিতে তাঁকে হেফাজতে নেবে? এই বক্তব্যকে খারিজ করে ইডির আইনজীবী ধীরাজ ত্রিবেদী আদালতে জানান, রেশন দুর্নীতির অভিযোগে রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করা হয়। সেখান থেকে শাহজাহানের নাম উঠে আসে। ফৌজদারি অপরাধে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। অর্থ তছরুপ প্রতিরোধ আইন (পিএমএলএ)-এর মামলায় তাঁকে এখনও গ্রেফতার করেনি ইডি। 

    আরও পড়ুন: ‘অস্বস্তিকর প্রশ্ন করলেই এসএসসি চুপ থাকে’, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের কটাক্ষ

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    দুপক্ষের সওয়াল জবাবের পর শেখ শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয় হাইকোর্ট। ইডি জানায়, শাহজাহান প্রবল প্রভাবশালী। তাকে রক্ষা করতে উঠেপড়ে লেগেছিল রাজ্য সরকার। এমনকী আদালতের নির্দেশের পরেও তাকে গ্রেফতার করেনি রাজ্য পুলিশ। তাছাড়া তার বিরুদ্ধে আর্থিক তছরূপের গুরুতর অভিযোগ রয়েছে। যার জাল বাংলাদেশ পর্যন্ত ছড়িয়ে রয়েছে। তাকে আগাম জামিন মঞ্জুর করলে তদন্তে প্রভাব পড়বে। ইডির ওপর হামলার ঘটনায় ইতিমধ্যে সিবিআই হেফাজতে রয়েছে শেখ শাহজাহান। বৃহস্পতিবার ফের তাকে আদালতে পেশ করবেন তদন্তকারীরা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, সিবিআই হেফাজতের মেয়াদ ফুরোলেই শাহজাহানকে গ্রেফতার করতে পারে ইডি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • SSC: ‘অস্বস্তিকর প্রশ্ন করলেই এসএসসি চুপ থাকে’, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের কটাক্ষ 

    SSC: ‘অস্বস্তিকর প্রশ্ন করলেই এসএসসি চুপ থাকে’, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতের কটাক্ষ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি-নিয়োগ (SSC) দুর্নীতি মামলার শুনানি চলছে বিশেষ বেঞ্চে। হাইকোর্ট এই মামলার দ্রুত অগ্রগতি চায়। বারবার তদন্তের কাজ তাড়াতাড়ি করার কথাও বলেছে আদালত। এসএসসি কেন এখনও নিয়োগ-দুর্নীতি নিয়ে এতটা উদাসীন তা -ও জানতে চায় আদালত (Calcutta High Court)। এবার হাইকোর্টের কটাক্ষ, কোনও বিষয়ে প্রশ্ন করলেই চুপ থাকে কমিশন। যদিও এসএসসি-র তরফে বলা হয়, তারা সর্বদাই আদালতের নির্দেশ মতো কাজ করে।

    এসএসসি-র বক্তব্য

    সোমবার শুনানিপর্বে এসএসসি (SSC) জানায়, ‘সিবিআইয়ের হলফনামা থেকে আমরা ডেটা স্ক্যানটেক নামক সংস্থার কথা জানতে পেরেছি। তবে আমরা ওএমআর স্ক্যান করার বরাত নাইসা নামক সংস্থাকে দিয়েছিলাম। এটা হতে পারে যে নাইসার তরফে ডেটা স্ক্যানটেকের সাহায্য নেওয়া হয়েছিল। তারা আউটসোর্সিংয়ের কাজ করে থাকতে পারে। আমাদের সঙ্গে শুধুমাত্র নাইসার চুক্তি হয়েছিল।’ এরপরই আদালত এসএসসি-র কাছে জানতে চায়, এসএসসি-র কাছে এখনও ওএমআর আছে কি না। বিচারপতি দেবাংশু বসাক প্রশ্ন করে, ‘আপনাদের কাছে এখন আর ওএমআর নেই। সিবিআই আপনাদের যে নথি দিয়েছে তার ভিত্তিতে আপনারা পদক্ষেপ করেছেন। আপনারা কি সেই নথির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন?’জবাবে এসএসসি জানায়, ‘যেহেতু আমরা একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা থেকে এই নথি আদালতের মাধ্যমে পেয়েছি, তাই তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে আমাদের কোনও প্রশ্ন নেই। আদালত যদি কোনও নির্দেশ দেয়, আমরা সেই নির্দেশের পালন করব।’ 

    আরও পড়ুন: এক রাতে তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রি! মেঘলা আকাশ, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    ক্ষুব্ধ আদালত

    এদিন শুনানিতে ক্ষুব্ধ হয়ে বিচারপতি বসাক বলেন, সবসময় আদালতের (Calcutta High Court) নির্দেশের কি প্রয়োজন? যদি কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করার থাকে, সেটা এসএসসি করতেই পারে। তাতে করে মামলার দ্রুত শুনানি হবে। এরপর বিচারপতি কটাক্ষ করে জানান, যখনই এসএসসিকে কোনও ‘অস্বস্তিকর’ প্রশ্ন করা হয়, তখনই তারা চুপ করে থাকে। আর অন্য কোনও অজুহাত দেয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: এনডিএ শিবিরে ফিরলেন চন্দ্রবাবু, বিজেপি-টিডিপি আসন রফা চূড়ান্ত

    Lok Sabha Election 2024: এনডিএ শিবিরে ফিরলেন চন্দ্রবাবু, বিজেপি-টিডিপি আসন রফা চূড়ান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মধ্যরাতের সেই বৈঠকেই মিলেছিল রফাসূত্র। তার পরেই ছ’বছর পর বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএতে ফিরলেন তেলুগু দেশম পার্টি নেতা চন্দ্রবাবু নাইডু। বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে (Lok Sabha Election 2024) ওই বৈঠকেই বিজেপির সঙ্গে আসন রফাও চূড়ান্ত করে ফেলেছিলেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। ৯ মার্চ চন্দ্রবাবু নাইডু এনডিএতে যোগ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    চূড়ান্ত আসন রফা (Lok Sabha Election 2024)

    গত কয়েকদিন ধরেই বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে টিডিপি সুপ্রিমোর যোগাযোগ বাড়ছিল। বিজেপি নেতা অলোকমানের সঙ্গে বেশ কয়েকবার বৈঠকও হয়েছে তাঁর। পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর সেনাপতি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন টিডিপি সুপ্রিমো। শেষমেশ সোমবার রাতে বিজেপি নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক হয় চন্দ্রবাবুর। সেখানেই চূড়ান্ত হয় আসন রফা।

    জোট জন সেনার সঙ্গেও

    দেশের উত্তরাংশে বিজেপির শক্তি চোখ ধাঁধানো হলেও, দক্ষিণাংশে বেশ দুর্বল। আঞ্চলিক দলগুলিরও রাজ্যের ক্ষমতায় ফিরতে প্রয়োজন বিজেপির মতো শক্তিশালী একটি রাজনৈতিক দলকে। এই অঙ্কেই বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএর সঙ্গে ফের গাঁটছড়া বাঁধলেন অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী চন্দ্রবাবু। দিন কয়েক আগেই অন্ধ্রের আঞ্চলিক দল জন সেনার সঙ্গে জোট বেঁধেছে টিডিপি। এবার টিডিপি ভিড়ল এনডিএ শিবিরে। সোমবার রাতে বিজেপির তরফে শেখাওয়াত, টিডিপির তরফে চন্দ্রবাবু এবং জন সেনা সুপ্রিমো পবন কল্যাণের দীর্ঘ বৈঠক হয়। তার পরেই তিন দল যৌথ বিবৃতি দিয়ে অন্ধ্রপ্রদেশে আসন রফার কথা জানান। অন্ধ্রপ্রদেশে লোকসভার আসন রয়েছে ২৫টি। এর মধ্যে ৬টিতে প্রার্থী দেবে বিজেপি। চন্দ্রবাবুর দল প্রার্থী দেবে ১৭টি আসন। বাকি দুটি আসনে প্রার্থী দেবে জন সেনা।

    আরও পড়ুুন: “সিএএ দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পক্ষে ভালো পদক্ষেপ”, বললেন রাজ্যপাল

    কোন দল কটি আসনে প্রার্থী দেবে তা ঠিক হলেও, কারা কোথায় প্রার্থী দেবে তা এখনও জানা যায়নি। বিজেপির একটি সূত্রের খবর, তিরুপতি, আরাকু, রাজামুন্ড্রি, আনাকাপল্লি এবং নরসাপূরমে প্রার্থী দেবে পদ্ম শিবির। সমঝোতা সূত্র অনুযায়ী, বিজেপির হাতে রয়েছে আরও একটি আসন। জন সেনা লড়বে কাঁকিনাড়া ও মাচিলিপত্তনমে। বাকি (Lok Sabha Elections 2024) আসনগুলিতে প্রার্থী দেবে চন্দ্রবাবুর দল।

    প্রসঙ্গত, ২০১৪-র লোকসভা নির্বাচনে এনডিএর সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করেছিল টিডিপি। অন্ধ্রপ্রদেশকে বিশেষ মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে ২০১৮ সালে জোট ছেড়ে বেরিয়ে যান চন্দ্রবাবু। উনিশের লোকসভা ও পরের বিধানসভা নির্বাচনে একাই লড়ে টিডিপি। গোহারা হেরে যায় চন্দ্রবাবুর দল (Lok Sabha Elections 2024)।

     

      দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share