Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    Sukhwinder Singh Sukhu: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফার জল্পনা ওড়ালেন সুখবিন্দর, কী বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে বিপদ আঁচ করে মঙ্গলবার রাতেই পদত্যাগ করেছিলেন কংগ্রেস মন্ত্রিসভার সদস্য বিক্রমাদিত্য সিংহ। বুধবার সকালে রটে যায় পদত্যাগ করেছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখু। (Sukhwinder Singh Sukhu)।  তার পরেই তোলপাড় হয় রাজনৈতিক মহলে। সুখবিন্দর কার কাছে পদত্যাগপত্র পাঠালেন, কখনই বা পাঠালেন, তা জানা যায়নি। সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজবের জেরে যখন সরগরম হিমাচলের রাজনীতি, তখন মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং বলেন, “পদত্যাগ করিনি। হাল ছাড়ব না। আমি যোদ্ধা। আমার সম্পূর্ণ মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়া পর্যন্ত পদেই থাকব।”   

    হার কংগ্রেস প্রার্থীর 

    হিমাচল প্রদেশ বিজেপির হাতছাড়া হয় বছর দেড়েক আগে, বিধানসভা নির্বাচনে। ৬৮টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল ৪০টিতে। তাদের সঙ্গে ছিল তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনও। বিজেপির বিধায়ক ছিলেন ২৫জন। এ রাজ্যে রাজ্যসভার একটি মাত্র আসন। কংগ্রেসের প্রার্থী হন আইনজীবী নেতা তথা রাজ্যসভার প্রাক্তন সাংসদ অভিষেক মনু সিংভি। সংখ্যাতত্ত্বের হিসেবে এই আসনে জেতার কথা ছিল কংগ্রেস প্রার্থীরই। সিংভির প্রতিপক্ষ ছিলেন (Sukhwinder Singh Sukhu) বিজেপির হর্ষ মহাজন। তিনি জিতবেন, এমন আসা অনেকেই করেননি। যদিও ক্রসভোটিংয়ের জেরে হইহই করে জিতে যান হর্ষ। এর পরেই প্রমাদ গোণে কংগ্রেস। খেলা যে ঘুরতে চলেছে তা আঁচ করে ফেলেন কংগ্রেসের থিঙ্কট্যাঙ্করা।

    পদত্যাগ মন্ত্রীর

    পরিস্থিতি আরও ঘোরলো হয় যখন মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন মন্ত্রী বিক্রমাদিত্য সিংহ। বিক্রমাদিত্যের আরও একটি পরিচয় হল তিনি হিমাচলের প্রদেশ কংগ্রেস সভানেত্রী তথা লোকসভার সাংসদ প্রতিভা সিংহের ছেলে। দলে বিধায়কদের সঠিক মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন বিক্রমাদিত্য। হিমাচলের রাজনীতির আকাশে যখন অশনি সঙ্কেত, ঠিক তখনই রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেন পদ্ম নেতারা। তাঁরা আস্থাভোটের দাবি জানান। গুজব ছড়ায়, মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়েছেন সুখবিন্দর। যদি তিনি বলেন, “আমায় কেউ পদত্যাগ করতে বলেননি। আমিও পদত্যাগ করিনি। আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেব। আমরা জিতবও। হিমাচলের মানুষ জিতবেন।”

    আরও পড়ুুন: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    সুখবিন্দরের বিরুদ্ধে ইদানিং যাঁরা সমালোচনায় মুখর হয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে ছিলেন ধর্মশালার বিধায়ক সুধীর শর্মা, সুজনপুরের বিধায়ক রাজেন্দ্র রানা। জানা গিয়েছে, এঁরা ছাড়াও ক্রসভোটিং করেছেন কংগ্রেস বিধায়ক ইন্দ্রদত্ত লখনপাল, দেবেন্দ্রকুমার ভুট্টো, রবি ঠাকুর এবং চৈতন্য শর্মা। বিজেপি প্রার্থী হর্ষকে ভোট দিয়েছেন নির্দল তিন বিধায়কও।

    হিমাচলে সরকার বাঁচাতে মরিয়া কংগ্রেস হাইকমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী বদল করে হলেও গদি ধরে রাখতে চাইছেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির শীর্ষ নেতৃত্ব। এহেন আবহে সুখবিন্দরের পদত্যাগের গুজব ছড়ায়। কংগ্রেসের একটি সূত্রের খবর, মুকেশ অগ্নিহোত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী পদে বসিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে পারে কংগ্রেস। তবে কংগ্রেস ও নির্দলের ‘বিদ্রোহী’ বিধায়করা তাতে রাজি হবেন কিনা, তা বলবে সময়। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Himachal Pradesh: আস্থা ভোটের দাবি বিজেপির, হিমাচলে পদত্যাগ করলেন কংগ্রেসের মন্ত্রী

    Himachal Pradesh: আস্থা ভোটের দাবি বিজেপির, হিমাচলে পদত্যাগ করলেন কংগ্রেসের মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিমাচল প্রদেশে (Himachal Pradesh) টলমল কংগ্রেস সরকার। এ রাজ্যের একটি মাত্র রাজ্যসভা আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। তার পরেই পদ্মশিবির দেখা করেছে রাজ্যপাল শিবপ্রতাপ শুক্লর সঙ্গে। দাবি জানিয়েছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখার বিরুদ্ধে আস্থাভোটের। এদিকে, রাজ্যসভায় বিজেপি প্রার্থী জয়ী হতেই মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিলেন কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংহ।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    এদিন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে হিমাচল প্রদেশের বিরোধী দলনেতা জয়রাম ঠাকুর বলেন, “জয়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ থাকা সত্ত্বেও আমাদের প্রার্থী হর্ষ মহাজন রাজ্যসভা নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। নীতিগতভাবে কংগ্রেসের এই রাজ্যে আর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই।” প্রসঙ্গত, মঙ্গলবারই বিজেপি (Himachal Pradesh) দাবি করেছিল সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার।

    জয়ী বিজেপি প্রার্থী

    মঙ্গলবার রাজ্যসভা নির্বাচনে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন। তিনি পরাস্ত করেছেন কংগ্রেসের আইনজীবী নেতা  তথা প্রাক্তন রাজ্যসভা সাংসদ অভিষেক মনু সিংভিকে। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভার আসন সংখ্যা ৬৮। দু পক্ষই ৩৪টি করে ভোট পাওয়ায় লটারির মাধ্যমে নির্ধারিত হয় জয়-পরাজয়। হিমাচল প্রদেশ বিধানসভায় কংগ্রেসের দখলে রয়েছে ৪০টি আসন। তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থনও রয়েছে কংগ্রেসের সঙ্গে। তবে রাজ্যসভার নির্বাচনে ক্রসভোটিং হয়। কংগ্রেসের ছ জন সহ অন্তত নজন বিধায়কের ক্রসভোটিংয়ের জেরে জয় অনায়াস হয় বিজেপি প্রার্থীর। কারণ এ রাজ্যে বিজেপির বিধায়ক রয়েছেন মাত্র ২৫ জন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    বিজেপির বিরুদ্ধে ঘোড়া কেনাবেচার অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস। মুখ্যমন্ত্রী (Himachal Pradesh) সুখবিন্দর বলেন, “আমাদের পাঁচ-ছ জন বিধায়ককে অপহরণ করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী সিআরপিএফ এবং বিজেপি শাসিত হরিয়ানার পুলিশ।”

    এদিকে, এদিন মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দিয়ে বিক্রমাদিত্য বলেন, “মন্ত্রিত্ব আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল হিমাচলের মানুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক।” তিনি বলেন, “সরকার বিধায়কদের উপেক্ষা করেই কাজ করছে। তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে (Himachal Pradesh)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    Cancer Research: ১০০ টাকায় ক্যান্সারের ওষুধ! গবেষণায় নয়া দিশা দেখাল মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্যান্সার আক্রান্তদের (Cancer Research) নতুন দিশা দেখাচ্ছে ভারতের টাটা ইন্সটিটিউট। ১০ বছর ধরে গবেষণার পর ওষুধ আবিষ্কার করেছেন ভারতীয় চিকিৎসকেরা। মুম্বইয়ের টাটা মেমোরিয়াল সেন্টারের তরফে জানানো হয়েছে, দ্বিতীয় বার ক্যান্সারের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে একটি ওষুধ আবিষ্কার করেছে তারা। রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপির মতো চিকিৎসার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও ৫০ শতাংশ কমিয়ে দেবে ওই ওষুধ। 

    কীভাবে কাজ করবে নয়া ওষুধ

    টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের সিনিয়র ক্যান্সার (Cancer Research) সার্জন রাজেন্দ্র বড়ভে সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে জানান, “গবেষণার জন্য ইঁদুরের মধ্যে মানুষের ক্যান্সার কোষ ঢোকানো হয়েছিল। এই কোষ তাদের মধ্যে একটি টিউমার তৈরি করে। তখন ইঁদুরগুলিকে রেডিয়েশন থেরাপি, কেমোথেরাপি ও অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসা করা হয়। দেখা গিয়েছে, এই ক্যান্সার কোষগুলি মারা গেলে সেগুলি ক্রোমাটিন নামক ক্ষুদ্র কণায় টুকরো হয়। এই কণাগুলি রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্য অংশে যেতে পারে এবং সুস্থ কোষকে ক্যান্সারে পরিণত করতে পারে। এই ভাবে দ্বিতীয় বার ক্যান্সার হওয়ার পথ কী ভাবে রোখা যায়, তার সমাধান খুঁজতে শুরু করেন চিকিৎসকেরা। তাঁরা ইঁদুরকে রেসভিরাট্রল এবং কপার-সহ প্রো-অক্সিডেন্ট ট্যাবলেট দেন। দেখা যায়, এই ট্যাবলেট ক্রোমাটিন কণাকে ধ্বংস করতে সক্ষম হচ্ছে।” 

    কত টাকায় মিলবে ওষুধ

    ক্যান্সার (Cancer Research) নাম শুনলে সকলেরই হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যায়। অভাবের সংসারে অনেকে চিকিৎসার করানোর কথা ভাবতেই পারেন না। গবেষক বড়ভে জানান, ক্যান্সার চিকিৎসার খরচ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে কোটি টাকাও ছাড়িয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই নতুন ট্যাবলেটটি সর্বত্র ১০০ টাকায় পাওয়া যাবে। এই ওষুধ কাজ করবে ফুসফুস, পাকস্থলী ও মুখের ক্যান্সারেও। আপাতত এফএসএসআই (Food Safety and Standards Authority of India)-র অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এই ওষুধ। অনুমোদন পেলে চলতি বছরের জুন-জুলাই মাস থেকেই সেটি ব্যবহার করা সম্ভব হবে। আধুনিক চিকিৎসায় ক্যান্সার নিরাময় সম্ভব হলেও জটিলতা বাড়ায় ‘সাইড এফেক্ট’। সুস্থ হওয়ার পরও কঠিন হয়ে ওঠে বেঁচে থাকাটাই। মারণ ব্যাধিকে জব্দ করতে নিরন্তর গবেষণা চলছে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। এবার ক্যান্সার নিয়ে গবেষণায় নতুন আলো দেখাল মুম্বইয়ের টাটা ক্যান্সার ইনস্টিটিউট।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: নেই রাহুল, ফিরছেন বুমরা! ধর্মশালা টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজনকে

    India vs England: নেই রাহুল, ফিরছেন বুমরা! ধর্মশালা টেস্টে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজনকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭ মার্চ থেকে ধর্মশালায় শুরু হবে ভারত ও ইংল্যান্ডের (India vs England) পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের শেষ ম্যাচ। এই টেস্টেও ইনিশ্চিত লোকেশ রাহুল। দলে ফিরতে পারেন তারকা পেসার যশপ্রীত বুমরা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পাঁচ মাসের টেস্ট সিরিজ ইতিমধ্যেই নিজেদের পকেটে তুলে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। রাঁচিতে চতুর্থ টেস্ট তারা জিতে নিয়েছে ৫ উইকেটে। এই জয়ের সঙ্গে এই মুহূর্তে সিরিজের ফলাফল দাঁড়িয়েছে ৩-১। ফলে অতিরিক্ত ক্রিকেটের ক্লান্তি কাটাতে এই ম্যাচে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারকে।

    ফিট নন রাহুল

    টিম ইন্ডিয়ার তারকা খেলোয়াড় কেএল রাহুলকে (KL Rahul) ধর্মশালা টেস্টে (India vs England) খেলানো কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে। রাহুল এই মুহূর্তে পুরোপুরি ফিট নন। চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছেন তিনি। ডান কোয়াড্রিসেপসে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন রাহুল। বিসিসিআই সূত্রে খবর, এখনও কিছুটা অস্বস্তি রয়েছে রাহুলের। লন্ডনের একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিচ্ছেন তিনি। 

    ফিরছেন বুমরা

    সিরিজের প্রথম তিন টেস্টে খেলেছিলেন যশপ্রীত বুমরা। বল হাতে ইংরেজ শিবিরের ত্রাস হয়ে উঠেছিলেন তিনি। তাঁকে খেলতে গিয়ে বারবার সমস্যায় পড়েছেন ইংরেজ ব্যাটাররা (India vs England)। ৩ টেস্টে ১৭ উইকেট তাঁর ঝুলিতে। রাঁচিতে চতুর্থ টেস্টে তাঁকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। টানা ক্রিকেট খেলার ক্লান্তি থেকে রক্ষা করতে যশপ্রীত বুমরাকে (Jasprit Bumrah) সপ্তাহ খানেকের ছুটি দিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। তবে ধর্মশালায় সিরিজের শেষ টেস্টে ফিরতে চলেছেন বুম বুম বুমরা। যদিও ধর্মশালা টেস্টেও কয়েকজনকে বিশ্রাম দেওয়ার কথা ভাবছে টিম ম্যানেজমেন্ট ও নির্বাচকেরা। তবে কাদের বিশ্রাম দেওয়া হবে, তা এখনও ঠিক হয়নি।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক টি-২০ ক্রিকেটে ৩৩ বলে সেঞ্চুরি! জানেন দ্রুততম ১০০ করলেন কে?

    ছুটিতে ভারতীয় দল

    মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি রাঁচি থেকে ভারতীয় ক্রিকেটারেরা যে যাঁর বাড়িতে ফিরে গিয়েছেন। লম্বা সিরিজের মাঝে ক্রিকেটারদের দিন দুয়েকের ছুটি দেওয়া হয়েছে। যাতে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে প্রত্যেকে তরতাজা হয়ে মাঠে নামতে পারেন। ভারতীয় শিবির সূত্রে খবর, ২ মার্চ ফের সমস্ত ক্রিকেটারদের চণ্ডীগড়ে পৌঁছতে বলা হয়েছে। সেখান থেকেই ৩ মার্চ ধর্মশালায় উড়ে যাবে ভারতীয় (India vs England) দল। একই বিমানে ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারোও ধর্মশালায় পৌঁছবেন। সেই কারণে চার্টার্ড বিমানের বন্দোবস্ত করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ২ মার্চ চণ্ডীগড়ে পৌঁছে যাওয়ার কথা বুমরারও। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: এক মাসেই রাম মন্দিরের দানবাক্সে  জমা পড়েছে ১০ কেজি সোনা, ২৫ কেজি রুপো

    Ram Mandir: এক মাসেই রাম মন্দিরের দানবাক্সে জমা পড়েছে ১০ কেজি সোনা, ২৫ কেজি রুপো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় ৫০০ বছরের এক ঐতিহাসিক আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে অযোধ্যায় নির্মিত হয়েছে রাম মন্দির (Ram Mandir)। গত ২২ জানুয়ারি মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রভু বালক রামের  প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছে। উপস্থিত ছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তার পর কেটে গিয়েছে একটা মাস। দেশের নানা প্রান্ত থেকে লক্ষ লক্ষ রামভক্ত বালক রামকে দর্শন করতে মন্দিরে যাচ্ছেন। পুণ্যার্থীদের ভিড়ে উপচে পড়েছে মন্দির চত্বর। আগত ভক্তরা মন্দিরে রামলালার শ্রীচরণে দান করছেন প্রচুর উপহার। মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর এক মাসের মধ্যেই এখনও পর্যন্ত মোট ১০ কেজি সোনা এবং ২৫ কেজি রুপো দানবাক্সে জমা পড়েছে। এই বিপুল পরিমাণ টাকা হাতে গুণে শেষ করা যাচ্ছে না তাই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার শরণাপন্ন হয়েছে মন্দির ট্রাস্ট।

    কী জানিয়েছে ট্রাস্ট

    মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রকাশ গুপ্তা বলেছেন, “মন্দির (Ram Mandir) চত্বরে চারটি স্বয়ংক্রিয় টাকা গোনার যন্ত্র বাসিয়েছে এসবিআই। ১০ কেজি সোনা ও ২৫ কেজি রুপোর অলঙ্কার, চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ দান হিসাবে পাওয়া গিয়েছে। ট্রাস্টের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে অনলাইনে টাকা পাঠিয়েছেন অনেক ভক্ত। সবটা এখনও গোনা হয়নি। ভক্তদের ভক্তির কথা বিবেচনা করে, মন্দিরে সোনা-রুপোর তৈরি এই জিনিসগুলি গ্রহণ করা হয়েছে এবং ব্যাঙ্কে জমা করা হয়েছে। পরবর্তীকালে, এগুলি বিক্রি করে নগদে পরিণত করা হবে। এসবিআই এবং ট্রাস্টের মধ্যে একটি মউ স্বাক্ষরিত হয়েছে।”

    ৬২ লাখ দর্শনার্থী মন্দির দর্শন করেছে

    জানা গিয়েছে, রামমন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের পর থেকেই মন্দিরে বিরাট ভিড় উপচে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত প্রায় ৬২ লক্ষ মানুষ বালক রামকে দর্শন করেছেন। আগত দর্শনার্থীরা মন্দিরের জন্য মুক্ত হস্তে দান করছেন। ইতিমধ্যে কোটি কোটি টাকা দনাবাক্সে জমা পড়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে প্রচুর সোনা এবং রুপো। মন্দিরে মোট ছয়টি দানপাত্র রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে চারটি আরও দানপাত্র। এখনও পর্যন্ত মোট জমা পড়েছে ৫০ কোটি টাকা। প্রত্যেক দিন গড়ে দেড় কোটি টাকা জমা পড়ছে। এরমধ্যে রয়েছে নগদ এবং চেক। প্রতিদিন ব্যাঙ্কের দশজন এবং মন্দিরের চার জন কর্মী টাকা পয়সা গোনার কাজ করছেন।

    বৃন্দাবন-পুরী-তিরুপতি-কামাখ্যার তুলনায় অনেক ভিড়

    রাম মন্দির তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ জানিয়েছে, দেশের আর কোনও মন্দিরে এক মাসে এত বিপুল সংখ্যায় ভক্ত সমাগম হয়নি। রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে দেশের সকল মানুষের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা শুরু হয়েছে। মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ভক্তদের অবিরাম প্রবাহ চলছে। বারাণসী, মথুরা, বৃন্দাবন, পুরী, তিরুপতি, কামাখ্যার তুলনায় অযোধ্যার ভিড় অনেক বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। আবার মন্দিরের পুরোহিত জানিয়েছেন, মন্দির ভোর ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দর্শনের বন্দোবস্ত করা হয়েছে। মাঝে দুপুর ১২টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত বিশ্রামের জন্য বন্ধ রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাম জন্মভূমি দর্শনের জন্য আস্থা ট্রেন চালানো হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    Sandeshkhali Incident: ‘‘মণিপুর নিয়ে শুধু কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’’, কলকাতায় এসে প্রশ্ন অর্থমন্ত্রী নির্মলার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (SandeshKhali Incident) ইডির উপরে হামলার ৫৪ দিন অতিক্রান্ত। তবুও অধরা মূল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহান। সেখানকার মহিলারা নির্যাতনের শিকার। বিরোধীদের সেখানে কথা বলতে দেওয়া হয় না। সর্বত্র আতঙ্কের পরিবেশ। এবার রাজ্যে এসে সন্দেশখালির ঘটনা নিয়ে সুর চড়ালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। তিনি বলেন, ‘বলা হচ্ছে ৭ দিনে গ্রেফতার হবে শেখ শাহজাহান। তা হলে শেখ শাহজাহান কোথায়, সবাই জানে?’ লোকসভা ভোটের কয়েক মাস আগে মহানগরে দাঁড়িয়ে নির্মলা বলেন, ‘পঞ্চায়েত ভোটে এত মৃত্যু হয়েছে। তার জবাব না দিয়ে শুধুই অন্যদের আক্রমণ। মণিপুর নিয়ে এত কথা, সন্দেশখালিতে কী হচ্ছে?’

    কী বললেন নির্মলা

    জাতীয় গ্রন্থাগারের ভাষা ভবনে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নির্মলা (Nirmala Sitharaman) দাবি করেন, “ইন্ডিয়া জাস্টিস রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যের পুলিশি ব্যবস্থা এবং আইন-শৃঙ্খলার তালিকায় পশ্চিমবঙ্গ প্রায় নীচের দিকে।” তিনি বলেন, ‘‘গত জানুয়ারিতে শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে কী ভাবে ইডি আধিকারিকরা উন্মত্ত জনতার দ্বারা আক্রান্ত হন। গুরুতর জখম হন। তার পরেও পুলিশ রাজনৈতিক প্রভুদের নির্দেশ মতো কাজ করে।’’ শাহজাহানের গ্রেফতার না হওয়া নিয়েও এ দিন সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন নির্মলা। তাঁর কথায়, ‘‘সন্দেশখালির ঘটনায় মূল অভিযুক্ত এখনও গ্রেফতার হয়নি। প্রশাসনের ঔদ্ধত্য দেখে অবাক হতে হয়!” তাঁর অভিযোগ, “সন্দেশখালিতে ১৪৪ ধারা জারি করে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। অথচ মন্ত্রীরা যাচ্ছেন। পুলিশের আচরণ তৃণমূলের গুন্ডাদের মতো।”

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’! স্থানীয় অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরতের মন্তব্যে বিতর্কের ঝড়

    মণিপুর প্রসঙ্গ

    রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে তুলোধনা করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।  মণিপুর নিয়ে তৃণমূলের ভূমিকা মনে করিয়ে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বক্তব্য, “সন্দেশখালির (SandeshKhali Incident) কথা বলতে গিয়ে আমার গা-হাত-পা কেঁপে ওঠে। আইন শৃঙ্খলার কেমন ছবি এটি? সংসদে মণিপুর নিয়ে কত প্রশ্ন! কেন গেলেন না কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী? তিনি তো সেখানে গিয়েছেন। শিবিরে থেকেছেন। যাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার, নিয়েছেন।” কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি চলতি মাসের মাঝামাঝিই সন্দেশখালির অত্যাচার নিয়ে সরব হয়েছিলেন। কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক বলেছিলেন,”শুধু জমি নয়, সন্দেশখালির মহিলাদের সম্মান লুঠ করেছে তৃণমূল।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SandeshKhali Incident: সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’! স্থানীয় অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরতের মন্তব্যে বিতর্কের ঝড়

    SandeshKhali Incident: সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’! স্থানীয় অভিনেত্রী-সাংসদ নুসরতের মন্তব্যে বিতর্কের ঝড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক মাস ধরে জ্বলছে সন্দেশখালি (SandeshKhali Incident)। শাসকদলের নেতাদের অত্যাচারে দীর্ঘদিন ধরে সেখানে আতঙ্কের পরিবেশ বিরাজ করছে। বাধ্য হয়ে দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া মানুষগুলো প্রতিবাদ করতে শুরু করেছে। সন্দেশখালি নিয়ে রাজ্য রাজনীতি উত্তাল। কলকাতা ছাড়িয়ে সন্দশখালির আঁচ পৌঁছেছে দিল্লিতেও। তবু এতদিন সন্দেশখালি নিয়ে এক কথায় নিশ্চুপ ছিলেন সেখানকার সাংসদ অভিনেত্রী নুসরত জাহান (Actress MP Nusrat Jahan)। অবশেষে তিনি মুখ খুললেন। কিন্তু কী বললেন তিনি! মঙ্গলবার সন্দেশখালি নিয়ে একটি সংবাদমাধ্যমকে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে নুসরতের মন্তব্য— সন্দেশখালিতে ‘১৭৪ ধারা’ জারি আছে!  ইতিমধ্যে নুসরতের ওই মন্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে গিয়েছে। তৈরি হয়েছে মিম!

    নুসরতের মন্তব্য

    বসিরহাটের সাংসদ নুসরতের (Actress MP Nusrat Jahan) সংসদ এলাকার মধ্যেই পড়ে সন্দেশখালি (SandeshKhali Incident)। ইতিমধ্য়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে কেন্দ্রের মহিলা ও শিশু সুরক্ষা কমিশন, এমনকী রাজ্যপালও ঘুরে গিয়েছেন। এলাকার সাংসদ হিসেবে নুসরত অবশ্য তপ্ত এলাকায় এখনও যাননি। কেন? মঙ্গলবার সাংসদের কাছে এই প্রশ্নটি করে একটি সংবাদমাধ্যম। সেই প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়েই নুসরত বলেন, “আমি বুঝতে পারছি না আমার এলাকায় না যাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তোলা হচ্ছে কেন। আমি সব সময় দলের নির্দেশ মেনে চলি। রাজ্য সরকার প্রতিদিন সাহায্য পাঠাচ্ছে সন্দেশখালির স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে। যা যা দরকার তাই করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি ফেরাতে রাজ্য সব ধরনের ব্যবস্থা নিচ্ছে। সেখানে ১৭৪ ধারা জারি আছে। আমি গেলে সঙ্গে আরও অনেকে যাবে, সেটা আইনশৃঙ্খলা বিরোধী হবে। তাই আমাদের সকলের উচিত প্রশাসনের উপর আস্থা রাখা। আমি এমন কিছু করব না যা আইন শৃঙ্খলার বিরোধী হয়। মনে রাখবেন আমরা আইন শৃঙ্খলার ওপরে নই।”

    বিতর্কের ঝড়

    নুসরতের এই মন্তব্য মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াই ভাইরাল হয়ে যায়। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে ঠাট্টা-তামাসা। নিজেদের এক্স হ্যান্ডলে শাসক দলের সাংসদের এই মন্তব্য পোস্ট করতে দেরি করেনি রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপিও। সাংসদ হয়েও রাজ্য রাজনীতি নিয়ে কেন এত উদাসীন নুসরত? প্রশ্ন আদতে সন্দেশখালিতে কী চলছে তা কি তিনি জানেন? নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নুসরতকে কটাক্ষ করে বিজেপি নেতা অনুপম হাজরা লেখেন, ‘‘এত পড়াশোনা করলাম, পিএইচডি করলাম, কিন্তু ‘১৭৪ ধারা’ টা আজও আমার কাছে অজানাই রয়ে গেল!’’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajya Sabha Election 2024: রোখা গেল না ক্রশ ভোটিং, হিমাচলে হার কংগ্রেস প্রার্থী সিংভির

    Rajya Sabha Election 2024: রোখা গেল না ক্রশ ভোটিং, হিমাচলে হার কংগ্রেস প্রার্থী সিংভির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার হল রাজ্যসভার (Rajya Sabha Election 2024) ১৫টি আসনে নির্বাচন। ৫৬ জন প্রার্থীর মধ্যে ৪১জন জিতে গিয়েছিলেন আগেই। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন বিভিন্ন দলের ওই ৪১জন। বাকি আসনগুলিতে হয়েছে নির্বাচন। এই আসনগুলি উত্তরপ্রদেশ, কর্নাটক ও হিমাচল প্রদেশের।

    নজরে উত্তরপ্রদেশ

    জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশে রাজ্যসভার আসন খালি ছিল ১০টি। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজেপি জিতেছে সাতটিতে। তিনটিতে জয়ী হতে পারে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। কর্নাটকে রাজ্যসভার আসন রয়েছে চারটি। প্রার্থী পাঁচজন। এখানে কংগ্রেস জয়ী হয়েছে তিনটি আসনে। বিজেপি জিতেছে একটিতে। কংগ্রেসের তরফে জয়ী হয়েছেন অজয় মাকেন, জিসি চন্দ্রশেখর এবং সঈদ নাসির হুসেন। আর পদ্ম প্রতীকে জয়ী হয়েছেন নারায়ণসা কে ভাণ্ডেজ। মাকেনও জিতেছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। বিজেপি বিধায়ক এসটি সোমশেখর ভোট দিয়েছেন কংগ্রেস প্রার্থীকে। ভোট দানে বিরত ছিলেন শিবরাম হেব্বার।

    হিমাচলে দোদুল্যমান কংগ্রেস!

    হিমাচল প্রদেশে (Rajya Sabha Election 2024) ক্ষমতায় রয়েছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও এখানে মুখ থুবড়ে পড়েছেন কংগ্রেস প্রার্থী। বিজেপির চেয়ে তাদের বিধায়ক সংখ্যাও ঢের বেশি। তা সত্ত্বেও বিজেপি প্রার্থী হর্ষ মহাজন জয়ী হয়েছেন ক্রশ ভোটিংয়ের জেরে। এখানে হর্ষর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কংগ্রেসের অভিষেক মনু সিংভি। তাঁকে জেতাতে হুইপ জারি করেছিলেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। তার পরেও রোখা যায়নি ক্রশ ভোটিং। সিংভি বলেন, “গতকাল রাত থেকে পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করে। এটি খুবই দুঃখজনক ঘটনা।”

    আরও পড়ুুন: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    তবে হর্ষকে অভিনন্দন জানান সিংভি। তিনি বলেন, “হর্ষ মহাজনকে অভিনন্দন জানাই। উনি জয়ী হয়েছেন। আমি শুধু ওঁর দলকে একটি কথাই বলতে চাই, আয়নায় নিজেদের দেখুন। এক নৈশভোজেই মানুষ পাল্টে যায় ভাবলে তা মূর্খের দুনিয়ায় বাস করার সমতুল।” প্রসঙ্গত, ১৩টি জেলায় ৫০টি রাজ্যসভা আসনের সাংসদদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২ এপ্রিল। ওড়িশা ও রাজস্থানের ছয় রাজ্যসভার সাংসদ অবসর নেবেন ৩ এপ্রিল (Rajya Sabha Election 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    CAA: লোকসভা ভোটের আগেই লাগু সিএএ আইন! নোটিশ জারি কবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগেই যে সিএএ (CAA) চালু হবে, বিভিন্ন সময় তা দাবি করেছেন বিজেপি নেতারা। মঙ্গলবার জানা গেল, লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার আগেই লাগু হয়ে যেতে পারে সিএএ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রেই এ খবর মিলেছে। লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেলেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। জানা গিয়েছে, তার আগেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক জারি করতে পারে সিএএ নোটিফিকেশন।

    সিএএ

    সিএএ (CAA) আইনে পরিণত হয় ২০১৯ সালে। এতদিন তা লাগু হয়নি। তবে এবার লাগু হবে ওই আইন। এবং তা হবে লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার আগেই। নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে এক সরকারি আধিকারিক বলেন, “শীঘ্রই জারি হতে পারে সিএএ বিধিগুলি। আইনটি কার্যকরের পাশাপাশি যোগ্যদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেওয়ার কাজও শুরু করা হবে। লোকসভা নির্বাচনের আগেই তা চালু করতে চিন্তাভাবনা করছে সরকার।” তিনি বলেন, “সিএএ আইন প্রস্তুত। তৈরি অনলাইন পোর্টালও। পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।”

    কী বললেন শাহ?

    দিন কয়েক আগে সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, “সিএএ দেশের আইন। এ ব্যাপারে অবশ্যই নোটিশ জারি হবে। নোটিশ জারি হবে নির্বাচনের আগেই। এনিয়ে কোনও দোটানা থাকার কথাই নয়।”

    দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় এসে সংসদে সিএএ পাশ করিয়েছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার। পরে বিলটিতে রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করায় সেটি পরিণত হয় আইনে। এই আইন অনুযায়ী, বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের মতো মুসলমান ধর্মাবলম্বী দেশগুলি থেকে যদি ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে সে দেশের সংখ্যালঘুরা ভারতে আশ্রয় চান, তাহলে তা দেবে নয়াদিল্লি। উনিশে পাশ হলেও, এখনও কার্যকর হয়নি সিএএ। লোকসভা নির্বাচনের আগে সেই আইনই লাগু করতে নোটিফিকেশন করতে চলেছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুুন: “সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে হিমাচলের কংগ্রেস সরকার”, দাবি বিজেপির

    সিএএ (CAA) নিয়ে জলঘোলা হয়েছিল বিস্তর। সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়োতে তড়িঘড়ি আন্দোলনে নেমে পড়ে বিজেপি বিরোধী দলগুলি। বাংলায়ও ব্যাপক আন্দোলন হয়। সেসবে আমল না দিয়েই সিএএ আইন করে মোদি সরকার। যার সুফল কুড়োবেন ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশ থেকে ধর্মীয় উৎপীড়নের জেরে ভারতে চলে আসা শরণার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Locket Chatterjee: সন্দেশখালির আওয়াজ সুনামির মতো সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়বে, আরামবাগে লকেট

    Locket Chatterjee: সন্দেশখালির আওয়াজ সুনামির মতো সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়বে, আরামবাগে লকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালির আওয়াজ সুনামির মতো সারা বাংলা জুড়ে ছড়িয়ে পড়বে। বাংলায় যেখানে যেখানে ছোট ছোট সন্দেশখালি হয়ে আছে আগামীদিনে তা বেরিয়ে আসবে। ১লা মার্চ প্রধানমন্ত্রীর আরামবাগে জনসভার আগে মঙ্গলবার আরামবাগে দলীয় নেতৃত্বদের সঙ্গে বৈঠক করেন সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) । বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একথা বললেন হুগলির সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচনে হুগলি থেকেই তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে আরও একবার পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিলেন তিনি।  তিনি বলেন,  হুগলি থেকেই আমি দাঁড়াচ্ছি। হুগলি ছেড়ে কোথাও যাব না। হুগলি থেকে জিতেই আবার সংসদে যাব।

    সন্দেশখালিতে নিয়ে সরব বিজেপি সাংসদ (Locket Chatterjee)

    সন্দেশখালিতে ইডি-র ওপর হামলার পর থেকে শাহজাহান ফেরার। শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ থাকা মানুষ একে একে মুখ খুলছেন। জনরোষ আছড়ে পড়েছে সন্দেশখালি জুড়ে। পার্টি অফিসে ডেকে সুন্দরী মহিলাদের পর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে গর্জে উঠেছেন মহিলারা। সন্দেশখালির এই ঘটনা প্রসঙ্গে সাংসদ (Locket Chatterjee) বলেন, সন্দেশখালির  ঘটনা খুব দুঃখজনক।‌ সন্দেশখালিতে গণধর্ষণের মামলা রুজু করেছে পুলিশ। কয়েকজনকে গ্রেফতারও করেছে। সাধারণ মানুষের কাছে থেকে জোর করে জমি দখল করেছিল শাহজাহান বাহিনী। সেই জমি প্রশাসনের মাধ্যমে ফেরানো শুরু হয়েছে। এটা থেকে প্রমাণিত যে সন্দেশখালির ঘটনা সত্য। যা হয়েছে তা উস্কানি নয় এবং সত্য ঘটনাই  মহিলাদের মুখ থেকে শোনা যাচ্ছে।‌

    মুখ্যমন্ত্রী তোপ দাগলেন লকেট

    লকেট (Locket Chatterjee) বলেন, বিগত ১২বছর ধরে মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মহিলাদের সুরক্ষা দেওয়ার বদলে মহিলাদের অত্যাচারের দিকে ঠেলে দিয়েছে। রাজ্যে নারী নির্যাতনের ঘটনা বেড়েই চলেছে। এখান থেকে মহিলা পাচার পর্যন্ত হচ্ছে। খানাকুলে একজন মহিলাকে পুলিশ মেরেছে। এটা মেনে যাও সন্দেশখালির ঘটনার পর রাজ্যের মহিলা শক্তিকে এগিয়ে আসতে হবে। এই মহিলা শক্তিই পারবে রাজ্যের মহিলা মুখ্যমন্ত্রীকে চেয়ার থেকে নামিয়ে আনতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share