Tag: Madhyom

Madhyom

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে টেনে-হিঁচড়ে সাংবাদিককে গ্রেফতার করল পুলিশ, প্রতিবাদে সরব মিঠুন-শুভেন্দু

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিতে টেনে-হিঁচড়ে সাংবাদিককে গ্রেফতার করল পুলিশ, প্রতিবাদে সরব মিঠুন-শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। ক্ষোভে ফুঁসছেন এলাকার মানুষ। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছেন মহিলারা। রাষ্ট্রপতি শাসনের আর্জি জানিয়েছেন এলাকার মহিলারা। এই আবহের মধ্যে এবার সন্দেশখালি থেকে বৈদ্যুতিন মাধ্যমের এক সাংবাদিককে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। যা নিয়ে নিন্দার ঝড় উঠেছে সব মহলে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali) কাণ্ড নিয়ে রাজ্য জুড়ে চর্চা চলছে। আর সন্দেশখালির মানুষের ওপর শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারের খবর রাজ্য তথা দেশবাসীর কাছে তুলে ধরতে অন্যান্য দিনের মতোই সোমবার বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের সাংবাদিকরা সেখানে ছিলেন। আর সোমবার বিশেষ করে জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা সন্দেশখালি গিয়েছিলেন। ফলে, এক ঝাঁক সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধিরা সন্দেশখালিতে উপস্থিত হয়ে ঘটনাস্থলের পরিস্থিতি তুলে ধরছিলেন। বিকেল ৫ টা নাগাদ আচমকাই রিপাবলিক বাংলার সাংবাদিক সন্তু পানকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বিনা নথিতে গ্রেফতারের বিরোধিতা করলে তাঁকে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়। টোটোয় করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। মঙ্গলবার তোলা হবে আদালতে। পুলিশ সূত্রে খবর, এলাকার এক মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে ওই সাংবাদিককে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    গ্রেফতারি নিয়ে পুলিশ কী সাফাই দিলেন?

    বসিরহাটের এসপি হোসেন মেহেদি রহমান বলেন, এলাকার এক মহিলার বাড়িতে ক্যামেরা নিয়ে ঢুকেছিলেন সন্তু পান ও তাঁর চিত্রগ্রাহক। সেই সময় মহিলার পোশাক ঠিক মতো ছিল না। ফলে তিনি অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। পুলিশের দাবি, ওই মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতেই সাংবাদিককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

    প্রতিবাদে সরব মিঠুন-শুভেন্দু

    সাংবাদিকের গ্রেফতারির বিরোধিতায় সুর চড়িয়েছে সব মহল। রাষ্ট্রপতি শাসন জারির প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী। সন্তু পানের পাশে দাঁড়াতে নিজের এক্স হ্যান্ডেলের প্রোফাইল ছবি ২৪ ঘণ্টার জন্য কালো করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    প্রেস ক্লাবও এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছে

    কলকাতা প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে এই ঘটনার নিন্দা জানানো হয়েছে। প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, বৈদ্যুতিন মাধ্যমের সাংবাদিক সন্তু পানের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট কোনও অভিযোগ থাকে তা তদন্ত সাপেক্ষ। কিন্তু, কর্তব্যরত অবস্থায় সাংবাদিকের গ্রেফতারের প্রতিবাদ জানাচ্ছে প্রেস ক্লাব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: হাইকোর্ট থেকে অনুমতি নিয়েই আজ সন্দেশখালিতে শুভেন্দু

    Sandeshkhali: হাইকোর্ট থেকে অনুমতি নিয়েই আজ সন্দেশখালিতে শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের থেকে অনুমতি নিয়ে আজ, মঙ্গলবার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যাচ্ছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর সঙ্গে যাচ্ছেন বিজেপির পাঁচ বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ, বিশাল লামা, অগ্নিমিত্রা পাল, সুমিতা সিনহা রায় ও তাপসী মণ্ডল। সন্দেশখালিতে এতদিন যে ১৪৪ ধারা জারি ছিল, সোমবারই তাতে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। ফলে এখন সন্দেশখালি যেতে আর কোনও বাধা থাকার কথা নয় বিরোধীদের।

    আদালতের নির্দেশকে মান্যতা

    বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে সন্দেশখালির নির্দিষ্ট কয়েকটি জায়গায় যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সোমবার, আদালত জানায়, শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করবে রাজ্য পুলিশ। প্রয়োজনে অতিরিক্ত বাহিনী ব্যবহার করা যেতে পারে। আদালতের এই নির্দেশের পর মঙ্গলবারই সন্দেশখালি যাচ্ছেন শুভেন্দু। এদিন আদালতের নির্দেশ প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “আমি মাহামান্য কলকাতা হাইকোর্ট এবং বিচারপতি মহোদয়ের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই যে তিনি আমাকে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। আমি চেষ্টা করব সন্দেশখালির গ্রাম পঞ্চায়েতে আমার চিহ্নিত করে দেওয়া ছয়, সাত, আটটি মৌজা বা পাড়াতে মানুষজনের সঙ্গে দেখা করতে।’’

    আরও পড়ুন: সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের পাশে রাজ্যপাল, রাজভবনে খোলা হল ‘পিস হোম’

    সন্দেশখালিতে শুভেন্দু 

    এর আগে দু’বার সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন শুভেন্দু। দু’বারই বাধার মুখে পড়তে হয়। একবার বাসন্তী এক্সপ্রেসওয়েতে পুলিশি বাধার মুখে পড়তে হয় শুভেন্দুকে। আরেকবার সন্দেশখালির রামপুরে বাধা দেওয়া হয় তাঁকে। এরপরই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন তিনি। উভয়পক্ষের সওয়াল জবাব শেষে সোমবারই তাঁর সন্দেশখালি সফরের অনুমোদন মেলে। সন্দেশখালির যে ১৫টি জায়গায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিল, সেখানেও আদালতের অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ কার্যকর হবে। ফলে শুভেন্দু বা বিজেপি বিধায়কদের সেই জায়গায় যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। শুভেন্দুর সঙ্গে রয়েছেন তিন মহিলা বিজেপি বিধায়ক। সন্দেশখালিতে যেহেতু মহিলাদের উপর অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছে, সেখানে মহিলা বিধায়করা নির্দেযাতিতাদের সঙ্গে কথা বলবেন।

    সাংবাদিক নিগ্রহের প্রতিবাদ

    সন্দেশখালিতে সর্বভারতীয় এক সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধি সন্তু পানকে গ্রেফতারের ঘটনায় গর্জে উঠলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। রাতেই নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি সরিয়ে সেখানে কালো করে দেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Rajbhawan: সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের পাশে রাজ্যপাল, রাজভবনে খোলা হল ‘পিস হোম’

    Rajbhawan: সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের পাশে রাজ্যপাল, রাজভবনে খোলা হল ‘পিস হোম’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) সন্ত্রাসের শিকার মানুষের জন্য রাজভবনে (Rajbhawan) খোলা হয়েছে ‘পিস হোম’। সন্দেশখালিকাণ্ডে নির্যাতিতাদের জন্য বেনজির পদক্ষেপ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Anand Bose)। শুধু অভিযোগ শুনতে নয়, একেবারে নির্যাতিতাদের থাকার জন্যই রাজভবনের ঘরের দরজা খুলে দিলেন তিনি। রাজভবনের ৩টি ঘরকে পিস হোমের রূপ দেওয়া হয়েছে। 

    মানুষের মধ্যে আস্থা ফেরানোই লক্ষ্য

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) মহিলাদের ওপর গণধর্ষণ-সহ নির্যাতনের গুরুতর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ তোলার সঙ্গে সঙ্গেই নিজেদের নিরাপত্তা নিয়েও বারবার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সেখানকার মহিলারা। পুলিশে অনাস্থা প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিও জানিয়েছেন তাঁরা। এরপরই পদক্ষেপ করেন রাজ্যপাল বোস। রাজ্যপাল জানিয়েছেন, সন্দেশখালির কোনও বাসিন্দা বাড়িতে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগলে রাজভবনের (Rajbhawan) পিস হোমে থাকতে পারেন। প্রধানত রাজ ভবনের নিরাপত্তারক্ষীদের আবাসন হিসাবে ব্যবহার করা হয় যে ঘরগুলি, সেখানেই তিনটি ঘরকে পিস হোম বানানো হয়েছে। সেখানেই সন্দেশখালির বিপন্ন বাসিন্দাদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাজ্যপাল বলেন, “আমি কোনও রাজনৈতিক লোক নই। রাজনৈতিক মন্তব্য করা আমার কাজ নয়। আমার কাজ সংবিধানের শাসন প্রতিষ্ঠা করা। স্বাভাবিক অবস্থা ফেরানো ও মানুষের মধ্যে আস্থা ফেরানো। আমি সেই কাজ করছি। আমি চাই সন্দেশখালিতে দ্রুত স্বাভাবিক অবস্থা ফিরুক।”

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    সন্দেশখালিতে মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন

    গত সপ্তাহেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) গিয়ে  মহিলাদের পাশে থাকার বার্তা দেন সিভি আনন্দ বোস। সোমবার সন্দেশখালিতে নির্যাতিতাদের সঙ্গে কথা বলেন জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মা। সন্দেশখালি থানায় নির্যাতিতাদের নিয়ে গিয়ে অভিযোগ দায়ের করান তিনি। থানায় মোট ১৮টি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর সেখান থেকে যান রাজভবনে। সন্দেশখালির সামগ্রিক পরিস্থিতি দেখা রাষ্ট্রপতি শাসনের সওয়াল করেন তিনি। রেখা শর্মা বলেন, “এখানে ভীষণ খারাপ অবস্থা। এখানে এত খারাপ অবস্থা মহিলারা আমাকে ছাড়তে চাইছেন না। রাষ্ট্রপতি শাসন ছাড়া এখানে আর কিছু হতে পারে না বলেই আমার মনে হয়। আমি জানি না শাসন কোথায়, প্রশাসন কোথায়, মুখ্য়মন্ত্রী কোথায়। আমার মনে হয় ওঁর ইস্তফা দেওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    Tata Group: টাটা গোষ্ঠীর মূলধন পাকিস্তানের মোট অর্থনীতির চেয়েও বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) মোট মূলধন ভারতের পড়শি দেশ পাকিস্তানের অর্থনীতির চেয়েও বেশি। ইকনমিক টাইমসের রিপোর্টেই জানা গিয়েছে এই তথ্য। এই গোষ্ঠীর মূলধন ৩৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ৩০.৩ লক্ষ কোটি টাকার সমান। এদিকে, পাকিস্তানের জিডিপির পরিমাণ প্রায় ৩৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। অঙ্কের হিসেবে ২৮.২ লাখ কোটি টাকার সমান। আর ভারতের জিপিডির পরিমাণ ৩.৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা পাকিস্তানের তুলনায় ১১ গুণ বেশি। বর্তমানে বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে ভারত। প্রথম চারে রয়েছে যথাক্রমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জার্মানি ও জাপান।

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    একা টিসিএস-ই পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক!

    টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিস। সংক্ষেপে, টিসিএস (TCS)।  টিসিএস টাটা গ্রুপেরই (Tata Group)। এটা যে কেবল ভারতের বৃহত্তম আইটি কোম্পানি তাই নয়, এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানিও। এর আগে রয়েছে কেবল রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। ইকনমিক টাইমসের ওই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, কেবল টিসিএসের মূলধনই প্রায় ১৫ লাখ কোটি টাকা। মার্কিন ডলারের নিরিখে দাঁড়ায় ১৭০ বিলিয়ন। এই পরিমাণটি হল পাকিস্তানের অর্থনীতির অর্ধেক। এমনিতেই পাকিস্তানের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হতে বসেছে দেশটি।

    টাটা গোষ্ঠীর একাধিক ব্যবসা

    টাটা গোষ্ঠীর (Tata Group) অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে। এর মধ্যে যেমন আইটি সার্ভিস রয়েছে, তেমনি রয়েছে স্টিল উৎপাদন, হসপিটালিটি, কেমিক্যালস এবং ফাস্ট মুভিং কনজিউমার গুডস (এফএমসিজি)। ওই রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর সব চেয়ে বেশি লভ্যাংশ আসে টাটা মোটরস এবং ট্রেন্ট থেকে। টাইটান, টিসিএস এবং টাটা পাওয়ারের থেকেও বেশি গ্রোথ টাটা মোটরস ও ট্রেন্টের।

    স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত টাটা গ্রুপের (Tata Group) ২৫টি কোম্পানির মধ্যে একমাত্র টাটা কেমিক্যালসের শেয়ার নিম্নমুখী। গত এক বছরে এই কোম্পানি ডাউন হয়েছে ৫ শতাংশ। রিপোর্ট থেকে এও জানা গিয়েছে, টাটা গোষ্ঠীর কিছু কোম্পানি যেমন টাটা সন্স, টাটা ক্যাপিট্যাল, টাটা প্লে, টাটা অ্যাডভান্সড সিস্টেমস এবং এয়ারলাইন্স ব্যবসা সমৃদ্ধ হতে পারে অচিরেই। যার পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ১৬০ থেকে ১৭০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED: মমতার জেলা সফরের পরদিনই অনুব্রতর পার্টি অফিসে হানা দিল ইডি

    ED: মমতার জেলা সফরের পরদিনই অনুব্রতর পার্টি অফিসে হানা দিল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলায় বীরভূমের “বেতাজ বাদশা” অনুব্রত মণ্ডল এখন জেলে রয়েছেন। সোমবার বিকেলে তাঁর খাসতালুক বোলপুরের নিচুপট্টি এলাকায় ইডি (ED) আধিকারিকরা হানা দেন। অনুব্রত মণ্ডল যে দলীয় কার্যালয়ে বসতেন, সেখানে হানা দিয়েছেন ইডি আধিকারিকেরা। রবিবার বীরভূমের সিউড়ি থেকে অনুব্রতের গ্রেফতারি নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। মুখ্যমন্ত্রীর সফরের পরদিনই কেষ্ট গড়ে হানা দিল ইডি। যা নিয়ে জেলাজুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    তৃণমূল কার্যালয়ের আগে ভূমি দফতরে ইডি (ED)

    তৃণমূল কার্যালয়ে যাওয়ার তার আগে ইডির (ED) তিন আধিকারিক বোলপুর মহকুমা ভূমি সংস্কার দফতরে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা বিএলআরও-র সঙ্গে কথা বলেন। একটি সূত্রে খবর, অফিসে বসে কেষ্ট মণ্ডলের তৃণমূল কার্যালয় যে জমির উপর তৈরি তার কাগজপত্র দেখেন। আশপাশের জায়গার হিসাব নেন। কার্যালয়ের আশপাশের দোকানগুলি সম্পর্কেও খোঁজখবর নেন তাঁরা। বস্তুত, অনুব্রত গরুপাচার মামলায় গ্রেফতারের আগে তাঁর বাড়ির কাছে ঝাঁ চকচকে দলীয় কার্যালয় তৈরিতে খরচ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল বিজেপি। যা নিয়ে জেলা জুড়ে চর্চা হয়েছিল। পাশাপাশি প্রতি বছর ওই কার্যালয়ে জাঁকজমকভাবে কালী পুজো করতেন কেষ্ট। ওই কার্যালয়ে কালীপুজোর সময় মূর্তিতে যে সোনার গয়না পরানো হয়, সে নিয়েও চর্চা ছিল জেলা জুড়ে। এত গয়নার টাকার উৎস নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এদিন ইডি আধিকারিকরা সেই কার্যালয়ে হানা দিতেই নতুন করে ফের চর্চা শুরু হয়েছে।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এদিন বিকেলে তৃণমূল কার্যালয়ের সামনে ইডির (ED) একটি গাড়ি এসে দাঁড়ায়। আধিকারিকেরা গাড়ি থেকে নেমেই কার্যালয়ের মাপজোক শুরু করে দেন। ওই কার্যালয়ের বিল্ডিংয়ে বেশ কয়েকটি দোকান রয়েছে। আশপাশের দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। স্থানীয় সূত্রে খবর, তৃণমূল কার্যালয় যে বিল্ডিংয়ে সেখানে দোকান ভাড়া নেওয়ার সময় কার সঙ্গে তাঁরা কথা বলেছিলেন, কে ভাড়া দিয়েছিলেন এবং ভাড়ার টাকা কাকে দিতে হয়, সব বিষয় নিয়ে ইডি আধিকারিকরা কথা বলেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumder: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর, কী বললেন সাংসদ?

    Sukanta Majumder: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ সুকান্তর, কী বললেন সাংসদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumder)। সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে পুলিশের বিরুদ্ধে কার্যত তোপ দাগেন বালুরঘাটের সাংসদ।

    সুকান্তর অভিযোগ

    তিনি বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আমি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পেলেও, টাকিতে অচেতন হয়ে পড়ার পর সুরক্ষা ছাড়াই নিজেদের গাড়িতে করে বসিরহাট নিয়ে গিয়েছিল রাজ্য পুলিশ। এতে আমার সুরক্ষার সঙ্গে আপোস করা হয়েছে।” তিনি বলেন, “কে ধাক্কা দিয়েছে সেটা বড় কথা নয়। যতক্ষণ রাজনৈতিক সংঘাত চলছিল, তার জন্য আমি পুলিশকে দায়ী করছি না। সুকান্ত মজুমদারের ওপর লাঠিচার্জ করুন, পা ভাঙুন, কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু আমি অসুস্থ হওয়ার পর পুলিশ কী করেছে? প্রথমত, আমার গাড়িতে আমাকে হাসপাতালে যেতে দেয়নি। আমার গাড়ি আটকে দেওয়া হয়েছে। দম থাকলে পুলিশ বলুক, আমি মিথ্যে কথা বলছি। আমার গাড়িতে পুলিশ উঠে যেতে পারত। বা আমার গাড়িকে সামনে পিছনে পুলিশ দিয়ে ঘিরে দিতে পারত। যাতে আমি অচৈতন্য অবস্থায় অন্য কোথাও চলে না যাই।”

    ‘জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পাই’

    রাজ্যের পাঁচ প্রশাসনিক কর্তার বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর কারণ ব্যাখ্যা করে সুকান্ত (Sukanta Majumder) বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে আমি জেড ক্যাটেগরির সুরক্ষা পাই। নিশ্চয়ই কোনও কারণ রয়েছে। গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে নিশ্চয়ই। সরকার তো আর খেলা করার জন্য দেয়নি। আমাকে পুলিশের গাড়িতে করে নিয়ে যাওয়া হয় দু জন কেন্দ্রীয় নিরাপত্তারক্ষীকে সঙ্গে নিয়ে। তাদের কাছে ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। আমার আপ্তসহায়ককে গাড়িতে উঠতে দেওয়া হয়নি। আমার নিরাপত্তারক্ষীরা বাংলা জানেন না। আমার স্বাস্থ্যের ব্যাপারে তাঁদের বোঝাবে কে?”

    আরও পড়ুুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    সুকান্ত বলেন, “কপিল সিব্বল আজ আদালতে সওয়াল করে সাময়িক স্থগিতাদেশ এনেছেন। এরপর আমাদের উকিলরা আমাদের বক্তব্য বলবেন। চোখে চোখ রেখে প্রশ্ন করবেন। কপিল সিব্বল না কি বলেছেন আমি ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেছি। মিথ্যে কথা বলেছেন।” তিনি (Sukanta Majumder) বলেন, “টাকিতে কোথাও ১৪৪ ধারা ছিল না।”

    প্রসঙ্গত, সন্দেশখালিতে যাওয়ার পথে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালির নির্যাতিতার নাম কেন প্রকাশ্যে? জাতীয় মহিলা কমিশনকে চিঠি সুকান্তর

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালির নির্যাতিতার নাম কেন প্রকাশ্যে? জাতীয় মহিলা কমিশনকে চিঠি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ্যে এনেছে পুলিশ, এই অভিযোগে জাতীয় মহিলা কমিশনকে চিঠি পাঠালেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। জাতীয় মহিলা কমিশনকে দেওয়া চিঠিতে সুকান্ত মজুমদার উল্লেখ করেছেন, রাজ্য পুলিশ সুপ্রিম কোর্টের আদেশ অমান্য করে সন্দেশখালির নির্যাতিতার পরিচয় গোপন না-রেখে প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছেন। এ বিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের ডিজি রাজীব কুমারের গ্রেফতারের দাবিও জানিয়েছেন সুকান্ত।

    জাতীয় মহিলা কমিশনকে চিঠি

    সন্দেশখালিতে এক নির্যাতিতার বয়ানের ভিত্তিতে পুলিশ শাহজাহান অনুগামী শিবু হাজরা ও উত্তম সর্দারের বিরুদ্ধে গণধর্ষণের মামলা যুক্ত করেছে। এ বিষয়ে রাজ্য পুলিশের ডিজি (DG) রাজীব কুমার জানিয়েছিলেন, ওই মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে গোপন জবানবন্দি দেন, তার ভিত্তিতেই ওই ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। তা নিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগ, পুলিশ নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ করেছে, যা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী বেআইনি। রাজ্য পুলিশের এই কাজের তীব্র নিন্দা করে সোমবার জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মাকে চিঠি দেন সুকান্ত। তাঁর দাবি, মহিলা কমিশন এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুক।

    আরও পড়ুন: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের

    রাজীব কুমারকে গ্রেফতারের দাবি 

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অভিযোগ করেছেন, শিবপ্রসাদ হাজরার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা এক মহিলার নাম প্রকাশ করেছে পুলিশ। শুধু তাই নয়, মহিলার একটি ভিডিও স্যোশাল মিডিয়ার আপলোড করা হয়েছে ৷ জবানবন্দি দেওয়ার জন্য ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে গিয়েছিল ওই নির্যাতিতা। তার আগে পুলিশ তার একটি ছোট্ট ভিডিও বানায়। গোপন জবানবন্দির জন্য পুলিশ তাকে নিয়ে গিয়েছে। এই কথা পুলিশ তাকে বলতে বাধ্য করেছে। শুধু তাই নয়, এরপর সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেছে। এই কাজ সম্পূর্ণ আইনবিরুদ্ধ। পুলিশ নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ করে গুরুতর অপরাধ করেছে। নির্যাতিতার পরিচয় প্রকাশ কখনও করা যায় না। কিন্তু সেই কাজ করেছে পুলিশ। এ প্রসঙ্গে সুকান্তর দাবি, পশ্চিমবঙ্গের ডিজি রাজীব কুমারকে গ্রেফতার করতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Issue: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের 

    Sandeshkhali Issue: ‘পাকিস্তানের মতো অবস্থা বাংলার মহিলাদের’, সন্দেশখালি নিয়ে মমতাকে আক্রমণ লকেটের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইরাক, ইরান, পাকিস্তানের সঙ্গে এবার সন্দেশখালির (Sandeshkhali Issue) তুলনা করলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। সোমবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে রাজ্য সরকারের তুলোধোনা করেন লকেট  (Locket Chatterjee)। বঙ্গ বিজেপির সাধারণ সম্পাদক লকেট চট্টোপাধ্যায়ের অভিযোগ সন্দেশখালিতে মহিলাদের উপর অত্যাচার চলছে এবং তা নিরসন না করে রাজ্যের মহিলা মুখ্যমন্ত্রী কুরুচিকর মন্তব্য করে চলেছেন। 

    সন্দেশখালির অবস্থা

    দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে লকেট চট্টোপাধ্যায় (Locket Chatterjee) বলেন, ‘আপনারা ভাবতেই পারবেন না এখন সন্দেশখালির অবস্থা কি! আমরা আইসিএস জঙ্গিগোষ্ঠীর কথা শুনেছি। আমরা ইরাক, ইরানের কথা শুনছি, আমরা পাকিস্তানের কথা শুনেছি। সেখানে কী ভাবে মহিলাদের উপর অত্যাচার করা হয়। আজ সেটাই পশ্চিমবঙ্গে হচ্ছে।’ তাঁর কথায়, ওই এলাকায় হিন্দু মহিলাদের বেছে বেছে তুলে নিয়ে গিয়ে অত্যাচার করা হয়েছে। তাঁরা সেই কারণে কাপড় দিয়ে মুখ ঢেকে তাঁদের অত্যাচারের কথা বলে যাচ্ছে। তাঁদের পরিচয় মানুষের সামনে আনতে পারছে না ভয়ের কারণে। এমনকি, পুলিশ ইচ্ছে করেই শেখ শাহজাহানকে খুঁজে বের করছে না বলে দাবি লকেটের। 

    কোথায় শেখ শাহজাহান

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali Issue) প্রসঙ্গ তুলে লকেটের (Locket Chatterjee) অভিযোগ, সেখানে শাসকের ছত্রছায়ায় শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। সংখ্যালঘু ভোটব্যাঙ্ক সুনিশ্চিত করতেই কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছেন না মহিলা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। লকেটের কটাক্ষ, ‘ওখানে দুই জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু, শেখ শাহজাহানকে কেন পুলিশ খুঁজে পাচ্ছে না? কারণ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আঁচলের তলায় লুকিয়ে রাখা হয়েছে তাঁকে। সামনেই লোকসভা নির্বাচন আছে? ওঁর তো ৩০ শতাংশ মহিলা ভোট দরকার। তাতে, হিন্দু মহিলাদের যা কিছু হয়ে যাক। তাঁদের তো ওঁরা পাঁচশো টাকা দিচ্ছে। ৫০০ টাকা দিয়ে হিন্দু মহিলাদের কিনে নেওয়া হচ্ছে।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • National Highway: চলতি অর্থবর্ষে প্রতিদিন ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে!

    National Highway: চলতি অর্থবর্ষে প্রতিদিন ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিদিন গড়ে ২৫ কিমি জাতীয় সড়ক (National Highway) তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে রোড ট্রান্সপোর্ট ও হাইওয়ে মন্ত্রক।  জানুয়ারি মাসের শেষ পর্যন্ত, চলতি অর্থবর্ষে ৭ হাজার ৬৫৮ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। আগের ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে  এই একই সময়ে তৈরি হয়েছিল ৬ হাজার ৮০৩ কিলোমিটার রাস্তা।

    বাড়ছে জাতীয় সড়ক নির্মাণের গতি

    গত বছরে প্রতিদিন গড়ে সড়ক নির্মাণ হত ২২.২৩ কিলোমিটার। সেটাই বাড়িয়ে লক্ষ্যমাত্রা করা হয়েছে ২৫ কিলোমিটার। ২০১৪-১৫ থেকে ২০২১-২২ অর্থবর্ষের মধ্যে জাতীয় সড়ক নির্মাণে গতি এসেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবর্ষে প্রতিদিন গড়ে রাস্তা নির্মাণ হত ১২ কিলোমিটার। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে সড়ক নির্মাণ বৃদ্ধি (National Highway) পেয়েছে ৩৬.৫ কিলোমিটার প্রতিদিন। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে প্রতিদিন রাস্তা হয়েছে গড়ে প্রায় ২৯ কিলোমিটার।

    ১৩ হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক

    এই অর্থবর্ষে সব মিলিয়ে ১৩ হাজার কিলোমিটার জাতীয় সড়ক নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে চায় মন্ত্রক। এই অর্থবর্ষ শেষ হবে ৩১ মার্চ। গত অর্থবর্ষে মন্ত্রক তৈরি করেছে ১০ হাজার ৩৩১ কিলোমিটার জাতীয় সড়ক। তার আগের অর্থবর্ষে জাতীয় সড়ক নির্মাণ হয়েছে ১০ হাজার ২৩৭ কিলোমিটার। ২০২০-২১ অর্থবর্ষে সড়ক হয়েছে ১৩ হাজার ৩২৭ কিলোমিটার। ২০২১-২২ অর্থবর্ষে সড়ক হয়েছে ১০ হাজার ৪৫৭ কিলোমিটার। আর ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে সড়ক নির্মাণ হয়েছে ১০ হাজার ৩৩১ কিলোমিটার।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন শুভেন্দু, সাফ জানাল হাইকোর্ট

    বর্তমান লোকসভা ভেঙে যাবে মে মাসে। তার সড়ক নির্মাণের গতি হতে পারে শ্লথ। নির্বাচন পর্বে কমে যেতে পারে সড়ক নির্মাণের গতি। লোকসভা নির্বাচনের কারণে আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হয়ে গেলে সাময়িক বন্ধ থাকবে সড়ক নির্মাণের কাজ। নির্বাচন পর্ব মিটে গেলে ফের শুরু হয়ে যাবে কাজ। কাজে আসবে গতিও (National Highway)।মাঝ-এপ্রিলে ঘোষণা হতে পারে লোকসভা নির্বাচন। তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার। সূত্রের খবর, নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বাধীন ওই সরকারও সড়ক নির্মাণে গতি আনতে বিশেষ সচেষ্ট হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: ‘‘টাকা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে, তৃণমূলকে সমর্থন করবেন তো’’! বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছেন নেত্রী

    Sandeshkhali: ‘‘টাকা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে, তৃণমূলকে সমর্থন করবেন তো’’! বাড়ি বাড়ি গিয়ে বলছেন নেত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে প্রশাসন, অন্যদিকে দল। ‘জোড়া অস্ত্রে’ সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ‘ক্ষত’ মেরামতিতে নেমেছে শাসকদল। গত কয়েক দিন ধরেই তৃণমূলের প্রতিনিধি দল বাড়ি বাড়ি ঘুরে সন্দেশখালির সাধারণ বাসিন্দাদের ক্ষোভ-অভিযোগের কথা শুনছিল। রবিবার থেকে সেখানে শিবিরও বসিয়েছে প্রশাসন। তৃণমূল টাকা পাইয়ে দিচ্ছে। সমর্থন করবেন তো? সন্দেশখালির বিভিন্ন এলাকা ঘুরে স্থানীয় বাসিন্দাদের নাকি এ কথাই বলা হচ্ছে, এমনই অভিযোগ উঠল শাসকদলের প্রতিনিধিদের বিরুদ্ধে। একটি ভিডিও প্রকাশ্যে আসায় বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। মাধ্যম ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি।

    ভিডিওতে কী দেখা যাচ্ছে? (Sandeshkhali)

    প্রকাশ্যে আসা ভিডিওতে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ  দীপিকা পোদ্দারকে দেখা যাচ্ছে। তিনি সন্দেশখালির এক মহিলার বাড়ি গিয়ে বলছেন, “আপনাকে তো টাকা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। আপনি তৃণমূলকে সমর্থন করবেন তো?” এমনিতেই সন্দেশখালিতে শাহজাহান শেখ, তাঁর শাগরেদ উত্তম সর্দার ও শিবপ্রসাদ হাজরা (শিবু)দের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের জমি হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল। তা নিয়ে চলতি মাসের শুরুতে উত্তপ্ত হয়েছিল সন্দেশখালি। তার পর থেকেই স্থানীয়দের ক্ষোভ প্রশমনে নেমেছে শাসকদল। উত্তম-শিবুরা যাঁদের জমির লিজ়ের টাকা দেননি বলে অভিযোগ, তাঁদের পাওনা টাকা মেটাতে শুরু করেছে তৃণমূল। তার জন্য বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন শাসকদলের প্রতিনিধিরা। অভিযোগ, তাঁরাই ভোটে সমর্থনের বিনিময়ে এইভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিচ্ছেন।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    গত দু’বছর ইজারার টাকা, ভেড়ির টাকা না দেওয়ার অভিযোগ আছে। যাঁদের টাকা ফেরত পাওয়ার কথা, তাঁদের টাকা ফেরত দেবে দল। সেই মতো স্থানীয়ভাবে একটি কমিটিও গঠন করেছিল তৃণমূল। দলীয় সূত্রে খবর, সেই দলে রয়েছেন সন্দেশখালি গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান গণেশ হালদার, পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য অষ্টমী সর্দার এবং তৃণমূলের এসসি-এসটি-ওবিসি সেলের নেতা মহেশ্বর সর্দার। সেই দলে দীপিকা কী করে এলেন, তা নিয়ে শাসকদলের অন্দরে ধন্দ তৈরি হয়েছে। ভিডিও প্রসঙ্গে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) দায়িত্বপ্রাপ্ত আর এক তৃণমূল নেতা বলেন, “ওই মহিলা সদস্যকে এ রকম কোনও দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share