Tag: Madhyom

Madhyom

  • PM Modi: “তৃতীয় দফায় আরও বড় সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি সরকার”, বললেন মোদি

    PM Modi: “তৃতীয় দফায় আরও বড় সিদ্ধান্ত নেবে বিজেপি সরকার”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “তৃতীয় দফায় আরও বড়সড় সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার।” বৃহস্পতিবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে কেন্দ্রে যে ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি, সে ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, আগামী ২০-৩০ দিনের মধ্যে কী কী কাজ করা হবে, সে ব্যাপারে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা হবে।

    রোডম্যাপ

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তৃতীয় টার্মে আরও বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। দারিদ্র দূর করতে এবং ভারতের বিকাশের গতি আনতে নয়া প্রকল্পে গত দেড় বছর ধরে আমি কাজ করে চলেছি।” তিনি বলেন, “আমি একটা সম্পূর্ণ রোডম্যাপ তৈরি করছি, কোন অঞ্চলে কী কাজ করা হবে, তা নিয়ে। এজন্য আমি ১৫ লাখেরও বেশি মানুষের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছি। আমি এ ব্যাপারে এখনও কোনও প্রেস বিবৃতি জারি করিনি। এই প্রথম আমি এ ব্যাপারে কথা বলছি। কাজ চলছে। আগামী ২০ থেকে ৩০ দিনের মধ্যেই রোডম্যাপ চূড়ান্ত হয়ে যাবে। নয়া ভারত সুপার স্পিডে কাজ করবে। এটা মোদির গ্যারেন্টি।”

    উন্নত দেশে পরিণত হবে ভারত

    তিনি (PM Modi) জানান, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত ৩০ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি উন্নত দেশে পরিণত হবে। এজন্য সরকার একটা ভিশন ডকুমেন্ট তৈরি করছে। গত দশ বছরে মোদি সরকার যেসব কাজ করেছে, অনেক ক্ষেত্রে গত ৭০ বছরেও তা হয়নি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০১৪ সালের আগে সাত দশক ধরে প্রায় ২০ হাজার কিলোমিটার রেল লাইনে বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছিল। গত ১০ বছরে সরকার ৪০ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি রেল লাইনে বৈদ্যুতিকরণ করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘রাম ও রামায়ণ থেকে আলাদা দেশ কল্পনা করা অসম্ভব’’, সংসদে বললেন অমিত শাহ

    দারিদ্র সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যেসব কারখানা ওয়াইন ও চিজ নিয়ে থাকত যেসব কারখানাগুলি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দেশে কীভাবে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমানো যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে তাঁর সরকার।” তিনি বলেন, “আমি দারিদ্র থেকে উঠে এসেছি। প্রধানমন্ত্রী হয়েছি। তাই কীভাবে দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করতে হয়, আমি তা জানি। গত দশ বছরে ২৫ কোটি মানুষকে দারিদ্র থেকে তুলে এনেছি।” প্রধানমন্ত্রী জানান, মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে। সুযোগ ও আয় উভয়ই বাড়ছে। দারিদ্রের হার কমছে (PM Modi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ram Mandir: ‘‘রাম ও রামায়ণ থেকে আলাদা দেশ কল্পনা করা অসম্ভব’’, সংসদে বললেন অমিত শাহ

    Ram Mandir: ‘‘রাম ও রামায়ণ থেকে আলাদা দেশ কল্পনা করা অসম্ভব’’, সংসদে বললেন অমিত শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার সংসদের বাজেট অধিবেশনের শেষ দিনে রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে ধন্যবাদ প্রস্তাব আনল মোদি সরকার। এই প্রস্তাবের জন্য চার ঘণ্টা সময় বরাদ্দ করা হয়েছে। রাম মন্দিরের নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হবে। রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) ভারতের প্রাচীন ও মহান সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে এই বর্ণনা করা হবে এই প্রস্তাবে। এক এক করে বিজেপি সাংসদরা নিজেদের বক্তব্য পেশ করছেন প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত। বিকাল পাঁচটায় ধন্যবাদ প্রস্তাবে দুই কক্ষে ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। জানা গিয়েছে এই ধন্যবাদ প্রস্তাবে থিম রাখা হয়েছে ‘এক ভারত শ্রেষ্ঠ ভারত’ বিজেপি সাংসদ সত্যপাল সিং লোকসভায় এই প্রস্তাব আনেন। ইতিমধ্যে এই প্রস্তাবের ওপর বক্তব্য রেখেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রাম মন্দিরের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    হাজার বছরের ইতিহাসে লেখা থাকবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনের দিনটি 

    লোকসভায় রাম মন্দির (Ram Mandir) নিয়ে আলোচনা চলাকালীন এদিনই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অমিত শাহ সুপ্রিম কোর্টের রায়কে ভারতের ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতিফলন বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘‘২২ শে জানুয়ারি দিনটি আগামী হাজার হাজার বছর পর ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে। কারণ এই দিনেই সমস্ত রাম ভক্তদের আশা ও আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে।’’ অমিত শাহ এদিনের ভাষণে আরও বলেন, ‘‘রাম জন্মভূমির ইতিহাস অনেক দীর্ঘ। ১৫২৮ সাল থেকে এই যুদ্ধ চলছে। প্রায় ৫০০ বছর পর আইনি লড়াই শেষ হয়েছে। আমি স্মরণ করতে চাই সমস্ত যোদ্ধাদের যারা রাম মন্দির আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এই স্বপ্ন মোদিজির আমলেই পূরণ হওয়ার কথা ছিল। রাম মন্দির নির্মাণকে ধর্মের সঙ্গে যুক্ত করা উচিত নয়’। তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘রাম ও রামায়ণ ছাড়া দেশ কল্পনা করা যায় না। দেশের সংবিধানের থেকে শুরু করে মহাত্মা গান্ধীর আদর্শ ভারতের স্বপ্ন পর্যন্ত রামের নামেই গড়ে উঠেছে।’’

    ৩৩০ বছর পরে আইনি লড়াই শেষ হয়েছে

    অমিত শাহ এদিন আরও বলেন, ‘‘ভারতীয় সংস্কৃতি এবং রামায়ণকে কখনও আলাদাভাবে দেখা হয়নি। রামায়ণ অনেক ভাষা, সংস্কৃতি এবং ধর্মে উল্লেখ আছে। রাম ও রামায়ণ থেকে আলাদা দেশ কল্পনা করা অসম্ভব। ১৫২৮ সাল থেকে এই যুদ্ধ চলছে। কয়েক দশক ধরে লড়াই চলে আসছে । ১৮৫৮ সাল থেকে আইনি লড়াই চলছিল। ৩৩০ বছর পর, আইনি লড়াই আজ শেষ হয়েছে এবং রামলালা (Ram Mandir) তাঁর গর্ভগৃহের ভিতরে বসে আছেন। বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদি যা বলেন তাই বাস্তবে করে দেখান।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: “লোকসভা নির্বাচনের আগেই কার্যকর হবে সিএএ”, বললেন শাহ

    Amit Shah: “লোকসভা নির্বাচনের আগেই কার্যকর হবে সিএএ”, বললেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “লোকসভা নির্বাচনের আগেই দেশজুড়ে কার্যকর হবে সিএএ আইন। খুব শীঘ্রই এ নিয়ে নোটিফিকেশন জারি করা হবে।” এক সংবাদ মাধ্যমের গ্লোবাল সামিট অনুষ্ঠানে একথা জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)। ২০১৯ সালের শেষের দিকে সংসদে পাশ হয়েছিল নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন। তার পর কেটে গিয়েছে চার বছর। এখনও লাগু হয়নি ওই আইন।

    সিএএ জারির আশ্বাস

    এ সংক্রান্ত বিলটি আইনে পরিণত হাওয়ার পর অশান্তি শুরু হয় দেশজুড়ে। বাংলায় প্রতিবাদ আন্দোলনে নামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস। গত বছরের শেষের দিকে সিএএ জারি হবে বলে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গ্লোবাল বিজনেস সামিট অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে শাহ (Amit Shah) বলেন, “লোকসভা নির্বাচনের আগেই দেশে সিএএ নোটিফিকেশন অফিসিয়ালি জারি করা হবে। এ নিয়ে কারও কোনও বিভ্রান্তি থাকা উচিত নয়। আমি স্পষ্ট করে জানাতে চাই, এই আইন কারও নাগরিকত্ব ছিনিয়ে নেবে না।” কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “সিএএ এই দেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন। এ নিয়ে কারও মনে কোনও বিভ্রান্তি থাকা উচিত নয়। সিএএ লাগু করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কংগ্রেস সরকারই। দেশভাগের সময় যখন লাখ লাখ উদ্বাস্তু এ দেশে এসে উঠেছিলেন, তাঁদের দেশের নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এই কংগ্রেসই। এখন তারা নিজেদের প্রতিশ্রুতি ভুলে নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরোধিতা করছে।” প্রসঙ্গত, এর আগেও বিভিন্ন সময় শাহ সাফ জানিয়েছিলেন, দেশে সিএএ কার্যকর করা হবেই। পৃথিবীর কোনও শক্তি তাকে ঠেকাতে পারবে না।

    কী বললেন সরকারি কর্তা 

    নাম প্রকাশ করা হবে না এই শর্তে এক পদস্থ সরকারি আধিকারিক জানিয়েছিলেন, সিএএ-র অধীনে নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য অনলাইনেই আবেদন জানানো যেতে পারে। এজন্য অনলাইন পোর্টালও তৈরি হয়েছে। পুরো প্রক্রিয়াটা অনলাইনেই করা হবে। সেখানে আবেদনকারীদের কেবল জানাতে হবে যে, কোন সালে বিনা নথিতে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন তাঁরা। তাঁদের কাছ থেকে এ সংক্রান্ত কোনও নথি চাওয়া হবে না। এ নিয়ে পদক্ষেপও করছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিতে শান্তি না ফিরলে ১৪৪ ধারা ভাঙার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত, কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছিল, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর ধর্মীয় কারণে পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আফগানিস্তান থেকে ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত হিন্দু, শিখ, জৈন, পার্সি এবং খ্রিস্টান শরণার্থীদের জন্যই এই সিএএ (Amit Shah)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Sheikh Shahjahan: শাহজাহানকে ফের তলব ইডির, হাজিরা এড়ালে বাজেয়াপ্ত হতে পারে বিপুল সম্পত্তি

    Sheikh Shahjahan: শাহজাহানকে ফের তলব ইডির, হাজিরা এড়ালে বাজেয়াপ্ত হতে পারে বিপুল সম্পত্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা ৩৫ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান (Sheikh Shahjahan)। রেশন দুর্নীতি মামলায় তাঁকে জানুয়ারির শেষের দিকে দ্বিতীয়বারের জন্য তলব করে ইডি। সেবারও হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। এমতাবস্থায় সন্দেশখালি যখন অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠেছে  এবং শাহজাহান ও তাঁর দুই শাগরেদের গ্রেফতারির দাবিতে পথে নেমেছেন হাজার হাজার মানুষ। এমন সময়ে শুক্রবার ফের একবার হাজিরার জন্য নোটিশ পাঠানো হয়েছে শাহাজাহান শেখকে (Sheikh Shahjahan)। ই-মেল মারফত এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে ইডির তরফে। এবং আগামী সপ্তাহে তাঁকে সল্টলেকের ইডি দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত দু’বার হাজিরা এড়িয়ে শেখ শাহজাহান তাঁর আইনজীবী মারফত ইডি দফতরে চিঠি জমা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু সেই চিঠি জমা নেয়নি ইডি। আরও জানা গিয়েছে, আগামী সপ্তাহে শাহজাহান হাজিরা এড়ালে তৃণমূল নেতা এবং তাঁর ঘনিষ্ঠদের সমস্ত সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার রাস্তায় হাঁটতে পারেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    শাহজাহানের বাড়িতে উদ্ধার বেশ কিছু নথি

    প্রসঙ্গত, এর আগে ২৪ জানুয়ারি ফের সন্দেশখালিতে অভিযান চালায় ইডি। সেই সময়ই শাহজাহানের বাড়িতে বেশকিছু নথি বাজেয়াপ্ত করেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা। জানা গিয়েছে, এই সমস্ত নথি এবং নানা তথ্য থেকে শাহজাহানের বিপুল সম্পত্তির হদিশ পেয়েছেন ইডির আধিকারিকরা। শাহজাহানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টগুলিতে বড় অঙ্কের অর্থ যেমন জমা পড়েছে, তেমন বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেনও হয়েছে বলে দেখা যাচ্ছে। আপাতত ইডির গোয়েন্দারা তদন্ত করে দেখছেন যে ওই বিপুল টাকা ঠিক কোথায় সরানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, শাহজাহানের (Sheikh Shahjahan) বিপুল সাম্রাজ্যের মধ্যে রয়েছে অনেকগুলি মাছের ভেড়ি এবং বিপুল বেনামী জমি। শাহজাহান নিজের নামে একটা গোটা বাজারই তৈরি করেছেন। সেই প্রকল্পের প্ল্যান সংক্রান্ত নথিপত্র হাতে এসেছে ইডির। রয়েছে ১৯টি রেজিস্ট্রিহীন জমির দলিলও। এই সমস্ত বিপুল সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হলে শাহজাহান বেশ বেকায়দায় পড়বে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    শনিবারও নতুন করে বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে

    অন্যদিকে, শনিবারও নতুন করে সন্দেশখালিতে বিক্ষোভ দেখায় গ্রামের মহিলারা। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ যে সন্দেশখালির সিতুলিয়া গ্রামে ভুজঙ্গ দাসের বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে পুলিশ এবং তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা একজোট হয়ে হামলা চালায়। ভুজঙ্গ দাসের বৃদ্ধা মা’কে মারধর করে বাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। তারই প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করে সিতুলিয়া গ্রামের মহিলারা। শনিবার সকালেই বিজেপির একটি প্রতিনিধিদল সন্দেশখালিতে ঢুকতে যায়। সন্দেশখালি বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেত্রী অর্চনা মজুমদার ছিলেন সামনে। সেই দলকে আটকে দেয় পুলিশ। এরপরই সামনে আসে বিজেপির বিধায়ক দলের রাজভবন অভিযান। সেখানে ১৪৪ ধারার নোটিফিকেশন পোড়াতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
  • Sandeshkhali Violence: সন্দেশখালিতে শান্তি না ফিরলে ১৪৪ ধারা ভাঙার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Sandeshkhali Violence: সন্দেশখালিতে শান্তি না ফিরলে ১৪৪ ধারা ভাঙার হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়িতে ইডি হানা দেওয়ার পর থেকেই বেপাত্তা সন্দেশখালির তৃণমূল নেতা শাহজাহান। তাঁর দুই শাগরেদ উত্তম সর্দার এবং শিবু হাজরাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে গোটা সন্দেশখালি (Sandeshkhali Violence)। তৃণমূলের ২ নেতার বাগানবাড়ি থেকে পোল্ট্রি ফার্ম সবই জ্বলেছে ক্ষোভের আগুনে। গোটা এলাকা পুলিশে ছয়লাপ। জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। অবস্থা এতটাই খারাপ যে সন্দেশখালিতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ইন্টারনেট পরিষেবাও। এই ইস্যুকে সামনে রেখে আন্দোলনে নেমেছে গেরুয়া শিবির। শনিবার সকালে বিজেপি প্রতিনিধিদলকে সন্দেশখালিতে ঢুকতে বাধা দেয় প্রশাসন। দুপুরেই বিজেপি বিধায়কদের দল সোজা রাজভবন চলে যান। তাঁদের সঙ্গে ছিল পোস্টার যাতে লেখা, ‘পাশে আছে সন্দেশখালি’, ‘সঙ্গে আছি সন্দেশখালি’। সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Violence) শান্তি ফেরাতে ২৪ ঘণ্টা সময়সীমা বেঁধে দেন শুভেন্দু। তাঁর দাবি, কালকের মধ্যে  শান্তি না ফিরলে সোমবার ১৪৪ ধারা ভাঙব।

    কী বললেন শুভেন্দু? 

    বিরোধী দলনেতার নেতৃত্বে এই মিছিলে দাবি জানানো হয় এবার হস্তক্ষেপ করতে হবে রাজ্যপালকেই। শাসকদলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “জনগণের (Sandeshkhali Violence) মানবাধিকারকে, জনগণের রোষকে কোনওভাবেই পদদলিত করতে বিজেপি দেবে না। আমাদের মহিলা মোর্চা, যুব মোর্চা পথে নামতে চলেছে। ভারতীয় জনতা পার্টির বিধায়করা সোমবার বিধানসভায় জড়ো হয়ে ১৪৪ ভাঙার জন্য সন্দেশখালি যাব।” রাজভবনকে সময়সীমা (Sandeshkhali Violence) বেঁধেও দেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, “আমরা রাজ্যপালকে ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়ে গেলাম। কালকের মধ্যে যদি শান্তি ফিরিয়ে না আনা হয় তাহলে সোমবার ১৪৪ ভাঙব। কত ক্ষমতা আছে আমাদের গ্রেফতার করুন। কত ক্ষমতা আছে আমরা দেখতে চাই।”

    শনিবারও নতুন করে বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে

    শনিবারও নতুন করে সন্দেশখালিতে বিক্ষোভ দেখায় গ্রামের মহিলারা। বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ যে সন্দেশখালির সিতুলিয়া গ্রামে ভুজঙ্গ দাসের বাড়িতে গতকাল গভীর রাতে পুলিশ এবং তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা (Sandeshkhali Violence) একজোট হয়ে হামলা চালায়। ভুজঙ্গ দাসের বৃদ্ধা মা’কে মারধর করে বাড়ি ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। তারই প্রতিবাদে বিক্ষোভ শুরু করে সিতুলিয়া গ্রামের মহিলারা। শনিবার সকালেই বিজেপির একটি প্রতিনিধিদল সন্দেশখালিতে ঢুকতে যায়। সন্দেশখালি বিজেপির দায়িত্বপ্রাপ্ত নেত্রী অর্চনা মজুমদার ছিলেন সামনে। সেই দলকে আটকে দেয় পুলিশ। এরপরই সামনে আসে বিজেপির বিধায়ক দলের রাজভবন অভিযান। সেখানে ১৪৪ ধারার নোটিফিকেশন পোড়াতে থাকেন বিজেপি বিধায়করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Election: পাক নির্বাচনে সর্বাধিক আসন নির্দলদের! সরকার গড়তে হাত মেলালেন শরিফ-ভুট্টো

    Pakistan Election: পাক নির্বাচনে সর্বাধিক আসন নির্দলদের! সরকার গড়তে হাত মেলালেন শরিফ-ভুট্টো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের চলছে ভোট গণনা (Pakistan Election)। ফলাফল এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হয়নি। এরই মধ্যে নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লিগ এবং বিলাবল ভুট্টোর পাকিস্তান পিপলস পার্টি হাত মেলানোর কথা ঘোষণা করল। শুক্রবার রাতেই বিলাবলের বাবা আসিফ আলি জারদারি এবং নওয়াজ শরিফ দুজনে বৈঠকে বসেছিলেন। শনিবার দুপুরেই দু’দল ভোট পরবর্তী জোটের আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে।

    কোন দল কত আসন পেল?

    পাকিস্তানে (Pakistan Election) মোট আসন রয়েছে ৩৩৬টি কিন্তু তার মধ্যে ৭০টি আসন ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত। ওই আসনগুলির ফলাফল সরকার গঠনে কোনও ভূমিকা নেয় না। তাই ভোট হওয়ার কথা ২৬৬ আসনে। একজন প্রার্থীর মৃত্যু হওয়াতে ভোট গণনা চলছে ২৬৫ আসনে। সেই অনুপাতে জাদু সংখ্যা হল ১৩৩। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত জানা গিয়েছে,পাকিস্তানের মুসলিম লিগ ৭১ আসনে জিতেছে। অন্যদিকে পাকিস্তান পিপলস পার্টি ৫৩টি আসনে জিতেছে। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দলকে চলতি বছরে নির্বাচনের প্রতীকে লড়তে দেয়নি নির্বাচন কমিশন। ৯১টি আসনের জয়ী হয়েছে জেলবন্দি প্রাক্তন পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ সমর্থিত নির্দল প্রার্থীরা। অন্যান্যরা ৩৫টি আসনে জয়ী হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    শুভেচ্ছা জানাল পাক সেনা

    পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনের (Pakistan Election) ফলাফল প্রায় সামনে চলে এসেছে। এরকম অবস্থায় সে দেশের সেনা প্রধান জেনারেল মুনির পাকিস্তানের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের বিবৃতিতে তিনি বলেন যে পাকিস্তানকে কট্টরপন্থা এবং বিশৃঙ্খলা রাজনীতি থেকে সরে আসতে হবে। পাকিস্তানের রাজনীতিতে সে দেশের সেনাবাহিনীর ভূমিকা সবাই জানে। বলা হয় যে গত বছর ইমরান খানের জয়ে সেদেশের সেনাবাহিনীর হাত ছিল। পরে সে দেশে গোয়েন্দা দফতরের প্রধান পদে নিয়োগের জন্য সেনাবাহিনীর সঙ্গে মতবিরোধ সামনে আসে ইমরান খানের। তারপরই নাকি পদ খোয়াতে হয় ইমরানকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ‘‘রাতে বাড়িতে ঢুকছে পুলিশ, মেয়েদের গায়ে হাত তুলছে’’, বিস্ফোরক বিজেপি নেত্রী

    BJP: ‘‘রাতে বাড়িতে ঢুকছে পুলিশ, মেয়েদের গায়ে হাত তুলছে’’, বিস্ফোরক বিজেপি নেত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি ছিল সন্দেশখালিতে। পরে, পুলিশের পক্ষ থেকে জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। রাতে এলাকায় পুলিশ অত্যাচার করে বলে অভিযোগ। শনিবার বিজেপি-র প্রতিনিধি দল সন্দেশখালি যায়। প্রতিনিধি দলে রাজ্য বিজেপি (BJP) সদস্য কৃষ্ণেন্দু মুখোপাধ্যায়, মহিলা নেত্রী অর্চনা মজুমদার সহ বসিরহাট বিজেপি সংগঠনিক জেলা বিজেপির নেতৃত্বরা ছিলেন। ধামাখালি থেকে কিছুটা দূরে রামপুর নস্কর পাড়া এলাকায় আটকে দেওয়া হয় বিজেপি নেতা কর্মীদের। দুপক্ষের মধ্যে বচসা হয়।

    পুলিশের বিরুদ্ধে কী বললেন বিজেপি নেত্রী? (BJP)

    পুলিশের বক্তব্য, ১৪৪ ধারা জারি থানার কারণে এলাকায় প্রবেশ করতে পারবেন না বিজেপি (BJP) কর্মীরা। অপরদিকে, বিজেপি নেতাদের দাবি, তাঁরা চারজন রয়েছেন। প্রয়োজনে পুলিশও তাঁদের সঙ্গে যেতে পারে। কোথাও আইন ভাঙা হবে না বলেও আশ্বাস দেন তাঁরা। বিজেপি নেত্রী অর্চনা মজুমদার বলেন, “পুলিশ শেখ শাহজাহানকে ধরতে পারছে না। অথচ যে দিন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এলেন, পুলিশ কেস দিয়ে দিল। আমরা নাকি পুলিশ পিটিয়েছি। আমরা শুধু কর্মীদের পাশে থাকতে চাইছি। আমরা বন্দুক-বোম নিয়ে আসিনি। মাত্র চারজন এসেছি। একাধিক বিজেপি কর্মীর বাড়ি ভাঙচুর হয়েছে। তিনজন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। গ্রামবাসীরা যাঁদের নামে অভিযোগ করল পুলিশ তাঁদের গ্রেফতার করছে না। উল্টে সাধারণ গ্রামবাসী সহ বিজেপি কর্মীদের ওপর রাতের অন্ধকারে পুলিশ অত্যাচার করছে। আমরা শুধু অত্যাচারিত কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছি। এখানে রাতে আমাদের কর্মীদের বাড়িতে পুলিশ ঢুকছে। মারধর করছে। মেয়েদের গায়ে হাত তুলছে। আমাদের কর্মীদের উপর কোনও ভাবেই অত্যাচার আর সহ্য করব না।”

    বিজেপি প্রতিনিধি দলকে বাধা নিয়ে উত্তেজনা

    শুক্রবার কার্যত অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল সন্দেশখালিতে। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারদের বিরুদ্ধে রাগে ফুঁসছেন সন্দেশখালির এক অংশের মানুষ। পাল্টা শিবু হাজরার দলকেও এলাকার দখল নিতে দেখা গিয়েছে। এহেন উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে জারি হয়েছে ১৪৪ ধারা। প্রচুর পুলিশ ফোর্স মোতায়েন রয়েছে সন্দেশখালিতে। এর মধ্যে এলাকায় প্রবেশে বাধা পেলেন বিজেপি-র (BJP) প্রতিনিধি দল। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা তৈরি হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mithun Chakraborty: শ্যুটিং চলাকালীনই স্ট্রোকে আক্রান্ত ‘বাঙালিবাবু’, আইসিইউতে ভর্তি মিঠুন

    Mithun Chakraborty: শ্যুটিং চলাকালীনই স্ট্রোকে আক্রান্ত ‘বাঙালিবাবু’, আইসিইউতে ভর্তি মিঠুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্যুটিং চলাকালীনই অসুস্থ হয়ে পড়লেন ‘বাঙালিবাবু’ মিঠুন চক্রবর্তী (Mithun Chakraborty)। শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ হঠাৎই বুকে ব্যথা অনুভব করেন অভিনেতা। সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। সেখানেই এমআরআই করানো হয়। তখনই জানা যায়, শ্যুটিং ফ্লোরে অ্যাকিউট স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শারীরিক অবস্থা অতি সঙ্কটজনক হওয়ায় আইসিইউতে ভর্তি করা হয়েছে ‘অন্যায় অবিচারে’র নায়ককে। বাইপাসের একটি হাসপাতালের ১২৮ নম্বর বেডে ভর্তি রয়েছেন তিনি। স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ সঞ্জয় ভৌমিকের তত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন বিজেপির তারকা নেতা বছর চুয়াত্তরের মিঠুন।

    ‘কাবুলিওয়ালা অসুস্থ’

    গত দুর্গাপুজোয় মুক্তি পেয়েছিল মিঠুনের ‘কাবুলিওয়ালা’। রবীন্দ্রনাথের কাহিনি অবলম্বনে তৈরি সেই ছবি ব্যাপক সমাদৃত হয়। তার পর ফের ছবি করতে এসেছিলেন কলকাতায়। অভিনেতা তথা তৃণমূল নেতা সোহম চক্রবর্তীর প্রযোজনায় ‘শাস্ত্রী’ ছবিতে অভিনয় করছেন তিনি। গত কয়েকদিন ধরে এই ছবিরই শ্যুটিং উপলক্ষে তিনি রয়েছেন কলকাতায়। এই ছবিতে তাঁর নায়িকা দেবশ্রী রায়। ছবির প্রধান আকর্ষণ মিঠুন-দেবশ্রী জুটি (Mithun Chakraborty)। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়, রজতাভ দত্ত, অনির্বাণ চক্রবর্তী, কৌশিক সেন, কাঞ্চন মল্লিক, সৌরসেনী মৈত্র এবং অম্বরীশ ভট্টাচার্যের মতো অভিনেতারাও রয়েছেন ছবিটিতে। ছবিতে অভিনয় করবেন সোহম স্বয়ংও।

    ছবির গল্প

    দেবারতি মুখোপাধ্যায়ের গল্প অবলম্বনে তৈরি এই ছবিতে জ্যোতিষচর্চা ও বিজ্ঞানের চিরন্তন দ্বন্দ্বকে তুলে ধরা হবে। এদিন অভিনয় চলাকালীন আচমকাই বুকে ব্যথা অনুভব করেন ‘কাবুলিওয়ালা’। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় বাইপাসের ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। গত বছরই মাকে হারিয়েছিলেন মিঠুন। দিন কয়েক আগে পদ্ম-পুরস্কার প্রাপকদের তালিকায় নাম উঠেছিল তাঁর। তার মধ্যেই ঘটে গেল বিপত্তি।

    আরও পড়ুুন: ‘রাতে বাড়িতে ঢুকছে পুলিশ, মেয়েদের গায়ে হাত তুলছে’, বিস্ফোরক বিজেপি নেত্রী

    লোকসভা নির্বাচনের আগে বিজেপি যে প্রচারকের তালিকা তৈরি করেছিল, তাতে নাম রয়েছে মিঠুনের। এক পদ্ম নেতা বলেন, “মিঠুনদার ফিটনেস অসাধারণ। বিধানসভা নির্বাচনে কার্যত দাপিয়ে বেড়িয়েছেন। লোকসভা নির্বাচনে তাঁর থাকা মানেই কলিজার জোর বাড়ানোর টনিক। রাজনীতিবিদ হিসেবে শুধু নয়, একজন ভক্ত হিসেবেও চাই তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এবং বাংলার মানুষকে সঠিক দিশা দেখান।” মিঠুনের আরোগ্য কামনা করেছেন বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্যও। তিনি বলেন, “তাঁর (মিঠুনের) দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। মিঠুনদার অসুস্থতা খুব সিরিয়াস নয়। সামান্য অসুস্থতা এসেছে। খুব শীঘ্রই নিজের ঘরে ফিরে আসবেন তিনি (Mithun Chakraborty)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: নেই কোহলি, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিন টেস্টে বাংলার আকাশ দীপ

    India vs England: নেই কোহলি, ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিন টেস্টে বাংলার আকাশ দীপ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টিম ইন্ডিয়ার টেস্ট স্কোয়াডে ঢুকে পড়লেন বাংলার আরও এক পেসার। তিনি আকাশ দীপ। তাঁর আগে এই স্কোয়াডে ঠাঁই হয়েছিল মুকেশ কুমারের। ইংল্যান্ড সিরিজের (India vs England) শেষ তিনটি টেস্টের স্কোয়াডে বাংলার পেসারের ঠাঁই হলেও, জায়গা হয়নি শ্রেয়স আইয়ারের। বাদ পড়েছেন আবেশ খানও। তাঁরই স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন আকাশ।

    আকাশ দীপ

    ভারতীয়-এ দলের হয়ে ইংল্যান্ড লায়ন্সের বিরুদ্ধে বেসরকারি টেস্ট সিরিজে দারুণ পারফর্ম করেন আকাশ। সেই কারণেই তাঁর কপালে শিকে ছিঁড়েছে বলে ধারণা ক্রীড়া মহলের একাংশের। এই সিরিজে থাকছেন না বিরাট কোহলি। ব্যক্তিগত (India vs England) কারণেই বাকি সিরিজ থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়েছেন তিনি। প্রসঙ্গত, প্রথম দুটি টেস্টের মতো ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজের শেষ তিনটি টেস্ট ম্যাচেও মাঠে নামছেন না কোহলি। দ্বিতীয় টেস্টের পরেই পিঠ ও কুঁচকির সমস্যার কথা শ্রেয়স জানিয়েছিলেন ম্যানেজমেন্টকে। তাই বাদ দেওয়া হয়েছে তাঁকেও।

    এক নজরে টিম ইন্ডিয়া 

    চোট পাওয়ায় দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন রবীন্দ্র জাদেজা ও লোকেশ রাহুল। তবে সিরিজের শেষ তিনটি স্কোয়াডে ঠাঁই হয়েছে তাঁদের। অবশ্য শর্তও দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, বিসিসিআইয়ের মেডিক্যাল টিম ফিট সার্টিফিকেট দিলে তবেই মাঠে নামতে পারবেন তাঁরা। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ তিনটি টেস্টের জন্য ঘোষিত দলে রয়েছেন রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জসপ্রীত বুমরা (সহ-অধিনায়ক), যশস্বী জসওয়াল, শুভমান গিল, লোকেশ রাহুল, রজত পাতিদার, সরফরাজ খান, ধ্রুব জুরেল, কেএস ভরত, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, ওয়াশিংটন সুন্দর, কুলদীপ যাদব, মহম্মদ সিরাজ, মুকেশ কুমার ও আকাশ দীপ।

    আরও পড়ুুন: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন, সমন্বয় বৈঠকে বসছে আরএসএস-বিজেপি

    বাংলার ছেলে আকাশ সুযোগ পাওয়ায় খুশি বাংলার ক্রীড়াপ্রেমীরা। ৯টি লাল বলের ম্যাচে আকাশ নিয়েছেন ১০৩টি উইকেট। ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে উঠে আসা অন্যতম বড় নাম তিনি। আকাশ ভারতীয় দলের ভবিষ্যতের তারকা বলেও মনে করছেন সিংহভাগ ক্রীড়াপ্রেমী। এতদিন আবেশকে ব্যাকআপ পেসার হিসেবে রেখেছিলেন নির্বাচকরা। তাঁকে এবার ছেড়ে দিতে চান তাঁরা। তাঁর জায়গায় সুযোগ দেওয়া হয়েছে আকাশকে। জানা গিয়েছে, আকাশের পেস ও বল মুভ করতে পারার ক্ষমতার জন্য দলে নেওয়া হয়েছে তাঁকে (India vs England)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali: ‘‘হাত ধরে টানল আমার, ছুড়ে ফেলে দিল মেয়েকে’’, পুলিশের বিরুদ্ধে সরব নির্যাতিতা

    Sandeshkhali: ‘‘হাত ধরে টানল আমার, ছুড়ে ফেলে দিল মেয়েকে’’, পুলিশের বিরুদ্ধে সরব নির্যাতিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) লাগাম টানতে জারি করা হল ১৪৪ ধারা। শুক্রবার রাত থেকে ত্রিমোহিনী বাজার-সহ সন্দেশখালি থানা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করল পুলিশ। এমনিতেই জনতার প্রতিরোধে শেখ শাহজাহান বাহিনী কার্যত এলাকা ছাড়া। পুলিশ গ্রামে ঢুকে অত্যাচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ।

    বাচ্চা ছুঁড়ে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ! (Sandeshkhali)

    শুক্রবার রাতে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) থানার খুলনা পঞ্চায়েতের শিতলিয়া গ্ৰামে একাধিক ঘর ভাঙচুর করা হয় বলে অভিযোগ। এমনকী মহিলার শ্লীলতাহানি করা হয়। নির্যাতিতা এক মহিলা বলেন, মদ্যপ অবস্থায় পুলিশ এসে আমার স্বামীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এরপর বাড়ির জানলা ভেঙে  আমার হাত ধরে টানে। আমার হাতে পলা ভেঙে যায়। আমার মেয়েকে ছুড়ে ফেলে দেয়। বাড়ির দরজা- জানলা ভেঙে দেয়। পুলিশ বাড়িতে চড়াও হয়ে এসব করেছে। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, পুলিশ দলদাসে পরিণত হয়ে গিয়েছে। সমাজবিরোধীদের মতো করে পুলিশ গালিগালাজ করছে। বাড়ি ভাঙচুর করছে। এভাবে গ্রামে ঢুকে পুলিশি অত্যাচার মেনে নেওয়া যায় না। এলাকার মানুষ পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখান। এমনিতেই শাহজাহান বাহনীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। এবার ১৪৪ জারি জারি হওয়ার পর এবার পুলিশি অত্যাচার নিয়ে সরব হয়েছেন এলাকাবাসী।

    শুক্রবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল এলাকা

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার বেলার দিকে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) জেলিয়াখালিতে শাহজাহান বাহিনীর মাতব্বর এবং মূল অভিযুক্ত শিবু হাজরার পোল্ট্রি ফার্মে এদিন উত্তেজিত জনতা আগুন ধরিয়ে দেয়। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে অধিকাংশই মহিলা। হামলা চালানো হয় শিবু হাজরার পৈতৃক বাড়িতেও। সব মিলিয়ে ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সন্দেশখালি। এদিকে ওই খবর সংগ্রহে গেলে শিবু হাজরার দলের লোকজনের হাতে আক্রান্ত হন সংবাদ মাধ্যমের প্রতিনিধি। পোল্ট্রি ফার্মের আগুনের ছবি তুলতে বাধা দেওয়া হয় এবং ক্যামেরা ছিনিয়ে নিয়ে পুকুরের জলে ফেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। ৭ ফেব্রুয়ারি রাতের দিকে তৃণমূল নেতাদের পোলট্রি ফার্মে আগুন লাগানোর অভিযোগ ওঠে। তৃণমূল নেতা উত্তম সর্দার এবং শিবু হাজরার লোকজন নিজেদের পোল্ট্রি ফার্মে ভাঙচুর করে আগুন ধরিয়ে দেয়, এমনই অভিযোগ আন্দোলনকারীদের। আর এই হামলার দায় ঠেলে গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে। তারই প্রতিবাদে ৮ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন এলাকার মহিলারা। বৃহস্পতিবার লাঠি, বাঁশ হাতে সন্দেশখালি থানা ঘেরাও করার চেষ্টা করেন মহিলারা। পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। প্রতিবাদে রাস্তায় বসে পড়েন মহিলারা। পর পর দুদিন তৃণমূল বিরোধী যে ক্ষোভ মাথাচাড়া দিয়েছে তা এর আগে দেখেননি সন্দেশখালির মানুষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share