Tag: Madhyom

Madhyom

  • Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    Lok Sabha Elections 2024: মার্চের ৪ তারিখে রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ, বাজবে ভোটের ঘণ্টা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচন উপলক্ষে (Lok Sabha Elections 2024) মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। এই বেঞ্চ যে আসবে, সে খবর প্রকাশিত হয়েছিল মাধ্যমে। তবে ঠিক কবে ওই বেঞ্চের সদস্যরা বাংলায় পা রাখবেন, তা জানা গিয়েছিল না। সূত্রের খবর, মার্চের ৪ তারিখেই রাজ্যে আসছেন তাঁরা। পরবর্তী দু’দিন রাজ্যে নির্বাচন-প্রস্তুতি খতিয়ে দেখবেন ওই বেঞ্চের সদস্যরা। 

    ফুল বেঞ্চের কর্মসূচি

    সূত্রের খবর, ৪ মার্চ, সন্ধ্য়ায় কলকাতায় পৌঁছবে ফুল বেঞ্চ। ৫ মার্চ সকাল সাড়ে ন’টায় হবে সর্বদলীয় বৈঠক। এই বৈঠকে যোগ দেবেন রাজীব কুমার ও অন্য আধিকারিকরা। এই বৈঠকে থাকবেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব সহ কমিশনের অন্য সদস্যরাও। এর পর সাড়ে এগারোটা নাগাদ (Lok Sabha Elections 2024) জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশনের ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। এর পর, দুপুর থেকে শুরু হবে ইলেকশন অফিসার, এসপি, সিপি, ডিভিশনাল কমিশনার এবং আইজিদের সঙ্গে বৈঠক। 

    পরের দিন, অর্থাৎ ৬ তারিখ সিইও, সকাল ৯টায় পুলিশের নোডাল অফিসারদের সঙ্গে বৈঠকে বসার কথা তাঁদের। এর পর বেলা ১১টা থেকে এনফোর্সমেন্ট এজেন্সিগুলোর সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক চলবে কমিশনের ফুল বেঞ্চের। দুপুর ২টো থেকে মুখ্যসচিব এবং ডিজির সঙ্গে বৈঠকে বসবেন তাঁরা। এর পর বিকেলে সাংবাদিক বৈঠক সেরে সন্ধ্যার বিমানে দিল্লি রওনা দেবেন ফুল বেঞ্চের সদস্যরা। জানা গিয়েছে, মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহেই নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করতে পারে কমিশন। 

    বাংলার দায়িত্বে বিশেষ আধিকারিক!

    নির্বাচনে ব্যাপক হিংসার ঘটনা ঘটে বাংলায়। ভোটারদের হুমকি দেওয়া, মারধর, ভোট লুটপাট হয় বলেও অভিযোগ বিরোধীদের। এমতাবস্থায় আসন্ন নির্বাচনে বাংলার দিকে নির্বাচন কমিশন বিশেষ নজর দিচ্ছে বলে অসমর্থিত একটি সূত্রের খবর। বাংলার দায়িত্বে থাকছেন বিশেষ নির্বাচনী আধিকারিক। দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডেপুটি ইলেকশন কমিশনার নীতেশ কুমার ব্যাসকে। নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ (Lok Sabha Elections 2024) এ রাজ্যে আসার আগে তিনি আসতে পারেন বাংলা সফরে। জেলাশাসক ও অতিরিক্ত জেলাশাসকদের সঙ্গে বৈঠকে বসতেও পারেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: আরাবুলকে গ্রেফতারের পরই উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, লাঠিচার্জ

    দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তাই ইতিমধ্যেই মাঠে নেমে পড়েছে বিজেপি। বিরোধী ইন্ডি জোট শিবিরের ছবিটা খানিকটা হতোদ্যম সৈনিকের মতো, ছন্নছাড়া। এহেন আবহে গতবারের চেয়েও এবার আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রে ফিরতে চাইছে বিজেপি। তাদের স্লোগানও হল, ‘আব কী বার, চারশো পার’। বিজেপিকে কীভাবে বিরোধীরা মাত দেয়, এখন তা-ই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

      

  • ISIS Terrorist: কেরলের আইসিস জঙ্গি আবু বকরকে ১০ বছরের জেলের সাজা দিল বিশেষ আদালত

    ISIS Terrorist: কেরলের আইসিস জঙ্গি আবু বকরকে ১০ বছরের জেলের সাজা দিল বিশেষ আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইসিস জঙ্গি (ISIS Terrorist) রিয়াস আবু বকরকে ১০ বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা করল এনআইএ-র বিশেষ আদালত। শুক্রবার এই সাজা ঘোষণা হয়। এর পাশাপাশি ওই জঙ্গিকে ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। ভারতের দক্ষিণী রাজ্য কেরলে বিগত কয়েক বছর ধরেই বেড়ে চলেছে জঙ্গি কার্যকলাপ। 

    আরও পড়ুন: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    কোন কোন ধারায় অভিযুক্ত করা হল?

    এনআইএ-র বিশেষ আদালতের বিচারক মিনি এস দাস ওই জঙ্গিকে বেআইনি কার্যকলাপ এবং ইউএপিএ-র ৩৮ এবং ৩৯ নম্বর ধারায় দোষী সাব্যস্ত করেন। বেআইনি কার্যকলাপের ৩৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী সন্ত্রাসবাদী সংগঠনের (ISIS Terrorist) সদস্য হওয়ার অপরাধ। অন্যদিকে ইউএপিএ আইনের ৩৯ নম্বর ধারায় সন্ত্রাসবাদী সংগঠনকে সমর্থন করার অপরাধের ব্যাখা রয়েছে। এর পাশাপাশি আবু বকরকে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১২০(বি) ধারাতেও অভিযুক্ত করা হয়েছে। ১২০(বি) হল সংগঠিত ষড়যন্ত্রের অপরাধ।

    আইসিসের রিক্রুট সেলে কাজ করত রিয়াস

    জানা গিয়েছে, আইসিস জঙ্গি সংগঠনের (ISIS Terrorist) রিক্রুট সেল এর কাজ করত রিয়াস আবু বকর। কেরলের যুবকদের আইসিস জঙ্গি সংগঠনের সদস্য বানানোর দায়িত্ব ছিল তারই ওপরে। এর পাশাপাশি কেরলের বাইরে বিস্ফোরক পাচার করারও অভিযোগ ছিল তার বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, তার বিরুদ্ধে ইউএপিএ এবং বেআইনি কার্যকলাপের ধারা দুটি মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে এবং সংগঠিত ষড়যন্ত্রের অপরাধে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। প্রসঙ্গত, আবু বকর বর্তমানে জেলেই রয়েছে। পাঁচ বছর আগেই সে গ্রেফতার হয়। আদালতের কাছে এদিন এনআইএ আর্জি জানায় যে অপরাধীকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হোক। কারণ তার অপরাধ সমাজের বিরুদ্ধে। সমাজকে ধ্বংস করার প্রয়াস চালিয়েছিল সে। তবে, আদালত রিয়াসকে ১০ বছরের কারাবাসের সাজা দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: চিন-প্রেমই হল কাল! মলদ্বীপে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট, বলছে আইএমএফ

    Maldives: চিন-প্রেমই হল কাল! মলদ্বীপে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট, বলছে আইএমএফ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন-প্রেমই কাল হতে পারে দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপের (Maldives)। অবশ্য আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার একথা বলেনি। তবে তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছে, চরম আর্থিক সঙ্কটের মুখোমুখি হতে পারে মলদ্বীপ। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছিল আর এক দ্বীপরাষ্ট্র শ্রীলঙ্কা। এই একই কারণে পথে বসেছিল ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানও।

    দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট!

    আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, মুইজ্জু সরকারের অতিরিক্ত চিনা প্রেমই কারণ হতে পারে সে দেশের দুর্দশার। আইএমএফ (IMF) জানিয়ে দিয়েছে, যেভাবে মলদ্বীপ সরকার বিদেশ থেকে ঋণের বোঝা নিজেদের ঘাড়ে চাপাচ্ছে, তাতে দেশটিতে দেখা দিতে পারে ঋণ সঙ্কট। গত নভেম্বর মাসে ভারতপন্থী মহম্মদ সোলিকে সরিয়ে মলদ্বীপের (Maldives) প্রেসিডেন্ট হন চিনপন্থী নেতা মহম্মদ মুইজ্জু। তার পরেই ভারত নয়, মুইজ্জুর চিন-প্রীতি বেআব্রু হয়ে পড়ে।

    মুইজ্জুর চিন-প্রেম

    ক্ষমতায় আশার পর প্রথা মেনে মলদ্বীপের রাষ্ট্রপ্রধানরা প্রথমে যান পরম মিত্র দেশ ভারত দর্শনে। পরে অন্য কোনও দেশে। দীর্ঘ দিনের সেই প্রথা ভেঙে ক্ষমতায় এসেই মুইজ্জু চলে যান চিন সফরে। সম্প্রতি মুইজ্জু সরকারের তিনি মন্ত্রী ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন। দ্বীপরাষ্ট্র প্রধানের সরকারের এহেন দুই আচরণে যারপরনাই ক্ষুব্ধ ভারত। ফলশ্রুতি হিসেবে, পরম মিত্র ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে দাঁড়িয়েছে তলানিতে।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    মুইজ্জু সরকার গঠনের পর (Maldives) উন্নয়নের স্বার্থে মলদ্বীপকে অর্থ সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল চিনের জিনপিং সরকার। জানা গিয়েছে, চিনের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ ঋণ বাবদ নিয়েছে মুইজ্জু সরকার। চিন থেকে মুইজ্জু সরকার কত অর্থ নিয়েছে, তা জানায়নি আইএমএফ। তবে বিদেশি ঋণ নিয়ে মলদ্বীপ সরকারের যে জরুরি নীতি সমন্বয়ের প্রয়োজন রয়েছে, তা জানিয়ে দিয়েছে আইএমএফ। আইএমফের তরফে জানানো হয়েছে, উল্লেখযোগ্য নীতিগত পরিবর্তন ছাড়াই মলদ্বীপের সামগ্রিক রাজস্বে ঘাটতি এবং ঋণ বৃদ্ধির অনুমান করা হচ্ছে।

    মলদ্বীপ বিদেশি ও সামগ্রিক ঋণ সঙ্কটের ঝুঁকির মুখে রয়েছে বলেও জানিয়ে দিয়েছে আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডার। দ্বীপরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রককে উদ্ধৃত করে বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছে, ২০২১ সালের হিসেবে চিনের কাছ থেকে ঋণ বাবদ মলদ্বীপের নেওয়া ৩০০ কোটি ডলারের ৪২ শতাংশ মেটানো বাকি ছিল। এমতাবস্থায় ফের আশঙ্কার কথা শোনা গেল আইএমএফের মুখে (Maldives)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    Lok Sabha Elections 2024: ‘কেন্দ্রে ফের বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার’, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ই ফের আসছে কেন্দ্রের ক্ষমতায়। ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এর আগে দেশ-বিদেশের একাধিক সংস্থার সমীক্ষাতেও জানা গিয়েছিল, তৃতীয়বারের জন্য কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। কেন্দ্রে তৃতীয়বার বিজেপির ক্ষমতায় ফেরাটা যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা, তা বিভিন্ন সময় বলেওছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। তাঁর সেই দাবিতেই এবার শিলমোহর দিল ‘মুড অফ দ্য নেশন’ও।

    আরও বেশি আসন

    গত দু’বারের চেয়েও এবার (Lok Sabha Elections 2024) আরও বেশি সংখ্যক আসন নিয়ে কেন্দ্রের কুর্সিতে ফিরতে চাইছেন নরেন্দ্র মোদি। মাস দুয়েক আগে দিল্লিতে দলের সদর দফতরে গিয়ে সে ইচ্ছে প্রকাশও করেছিলেন তিনি। তার পরেই প্রচারের সুর বেঁধে নেয় পদ্মশিবির। জন্ম হয় নয়া স্লোগানের – ‘আব কি বার, চারশো পার’। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, ৪০০ না হলেও, কিছু আসন কম পেয়ে ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকার।

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষা

    ‘মুড অফ দ্য নেশনে’র সমীক্ষায় প্রকাশ, যদি এখনই লোকসভা নির্বাচন হয়, তবে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ পেতে পারে ৩৩৫টি আসন। যদিও সরকার গড়তে প্রয়োজন ২৭২টি আসন। জানা গিয়েছে, দেশের সব লোকসভা কেন্দ্রের ৩৫ হাজার ৮০১ জন ভোটারের ওপর সমীক্ষাটি করা হয়েছিল। তাতেই জানা গিয়েছে এনডিএর জয়জয়কারের খবর।

    উল্টো দিকের ছবিটা বড় করুণ। বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। সেই জোটের কোন্দলের জেরে প্রায়ই খবরের শিরোনামে চলে আসে ইন্ডি। সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, এই ইন্ডি জোট সব মিলিয়ে ১৬৬টি আসন। প্রত্যাশিতভাবেই বিজেপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানাতে গেলে যে শক্তির প্রয়োজন, সেই শক্তি থাকবে না বিরোধী শিবিরের। লোকসভার ৫৪৩টি আসনের মধ্যে বিজেপি একাই পেতে পারে ৩০৪টি আসন।

    আরও পড়ুুন: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত ৪, আহত ২৫০, জারি কারফিউ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৩০৩টি কেন্দ্রের রাশ। পদ্ম শিবিরের জয়রথের চাকা যখন গড়গড়িয়ে চলবে, তখন কংগ্রেস হাঁটবে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। অন্তত সমীক্ষার ফলের ইঙ্গিত তেমনই। জানা গিয়েছে, এবার কংগ্রেস পেতে পারে ৭১টি আসন, গতবারের চেয়ে ১৯টি আসন বেশি। সমীক্ষা থেকে জানা গিয়েছে, রাম মন্দির নির্মাণ, ভূস্বর্গ থেকে ৩৭০ ধারা লোপ এবং দেশজুড়ে উন্নয়নের জোয়ার, সব মিলিয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নরেন্দ্র মোদির ওপরই ভরসা রাখছেন দেশের সিংহভাগ মানুষ (Lok Sabha Elections 2024)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttarakhand: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত ৪, আহত ২৫০, জারি কারফিউ

    Uttarakhand: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্ত উত্তরাখণ্ড, মৃত ৪, আহত ২৫০, জারি কারফিউ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবৈধ মাদ্রাসা ভাঙাকে কেন্দ্র করে অশান্তি দেবভূমিতে। উত্তরাখণ্ডের (Uttarakhand) হলদওয়ানিতে গোষ্ঠী সংঘর্ষে মৃত্যু হয়েছে চারজনের এবং আহত হয়েছেন ২৫০ জনেরও বেশি। যার মধ্যে ১০০-র বেশি পুলিশকর্মীই রয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি। মুখ্যসচিব, রাজ্যের শীর্ষ পুলিশ আধিকারিকরা, গোয়েন্দা বিভাগের কর্তারা এই বৈঠকে যোগ দেন।

    বৃহস্পতিবার দুপুরের ঘটনা

    বৃহস্পতিবার, হাইকোর্টের নির্দেশে দুপুর নাগাদ হলদওয়ানি পৌরসভার আধিকারিকরা বনভুলাপুরা থানার কাছে অবৈধভাবে (Uttarakhand) নির্মিত একটি মাদ্রাসাকে ভাঙতে যায়, তখন থেকেই অশান্তির সূত্রপাত হয়। এই সময়ে স্থানীয় লোকজন পুলিশ অফিসারদের দিকে পাথর ছুড়তে শুরু করে। এমনকী, পুলিশকে লক্ষ্য করে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলিও চালানো হয় বলে অভিযোগ। ওই গোটা এলাকাটা মুসলিম অধ্যুষিত ছিল। এর ফলে অসংখ্য পুলিশ কর্মী আহত হন। ঘটনায় পুলিশের বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগ করা হয়।

    এলাকায় চলছে কারফিউ, বন্ধ থাকবে স্কুল

    একটি ট্রান্সফর্মারে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, যার ফলে আশেপাশের  বিদ্যুৎপরিষেবা বন্ধ হয়ে যায়। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে সেখানে কারফিউ জারি করা হয়েছে এবং কেবলমাত্র জরুরী চিকিৎসার ক্ষেত্রেই মানুষজনকে বাইরে বেরনোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বাকি সরকারি নির্দেশ মতো, এলাকাবাসীকে বাড়িতেই থাকতে বলা হয়েছে। দেখামাত্র গুলি করার (Uttarakhand) নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নৈনিতালের জেলাশাসক ইতিমধ্যে জানিয়েছেন যে, গোটা ঘটনার ভিডিও রেকর্ডিং রয়েছে তাঁদের কাছে। দোষীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি জানিয়েছেন যে শুক্রবারে হলদওয়ানির সমস্ত স্কুল বন্ধ থাকবে।

    আরও পড়ুন: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: মহিলা সংশোধনাগারের মধ্যেই অন্তঃসত্ত্বা হচ্ছেন বন্দিরা! কীভাবে? প্রশ্ন হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: মহিলা সংশোধনাগারের মধ্যেই অন্তঃসত্ত্বা হচ্ছেন বন্দিরা! কীভাবে? প্রশ্ন হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের জেলগুলির অবস্থা ভয়ঙ্কর। বাংলার বিভিন্ন জেলে মহিলা কয়েদিরা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ছেন। রাজ্যের বিভিন্ন জেলে মহিলা বন্দিদের সঙ্গে বর্তমানে ১৯৬ জন নাবালকও আছে। এটা কীভাবে সম্ভব? বিচার চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করল আদালত বান্ধব। পাশাপাশি, সংশোধনাগারে পুরুষদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার আর্জিও জানানো হয়েছে।

    আদালতে আর্জি

    বৃহস্পতিবার হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন আদালত বান্ধব তাপস ভঞ্জ। তিনি জানান,  সম্প্রতি আলিপুর মহিলা জেল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে দেখেন, মহিলা কয়েদিদের মধ্যে এক জন অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন। তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিচারপতি শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি ভট্টাচার্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তাপস। রাজ্যের সংশোধনাগারের মহিলা সেলগুলিতে পুরুষদের প্রবেশ বন্ধ করার আর্জি জানান তিনি। এই প্রেক্ষিতে তাঁর অভিযোগ শোনার পরে প্রধান বিচারপতির বক্তব্য — খুব সিরিয়াস বিষয়। আগামী সোমবার মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে বিচারপতি জয়মাল্য বাগচির ডিভিশন বেঞ্চে।

    আরও পড়ুন: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    আদালত বান্ধব কী

    রাজ্যের বিভিন্ন জেলের কয়েদিদের সুযোগসুবিধার কথা মাথায় রেখে আদালত বান্ধব নিয়োগ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সংশোধনাগারের মধ্যে কয়েদিরা ঠিক করে খাবার বা চিকিৎসা পাচ্ছেন কি না, তা দেখার দায়িত্ব আদালত বান্ধবের। পাশাপাশি, কয়েদিদের জীবনযাপনে কোনও অব্যবস্থা রয়েছে কি না, তা-ও খতিয়ে দেখার দায়িত্ব তাঁকে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন জেল ঘুরে ১৯৬ জন নাবালককে মায়েদের সঙ্গে সেলেই থাকতে দেখেছেন তাপস। তাঁর অভিযোগ, জেলে মহিলাদের অবস্থা দুর্বিষহ। যদিও এ নিয়ে কোনও মহিলার কোনও অভিযোগ তাঁর কাছে পৌঁছেছে কি না, সেটা স্পষ্ট করেননি তিনি। সুপ্রিম কোর্টের একটি মামলার প্রেক্ষিতে তাপসকে আদালত-বান্ধব নিযুক্ত করে কলকাতা হাইকোর্ট। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ফের নামল পারদ, শীতের আমেজ কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে

    Weather Update: ফের নামল পারদ, শীতের আমেজ কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শীতের হাওয়ায় লাগল নাচন। শুক্রবারের ভোরের হিমেল হাওয়াই জানান দিয়ে দিল, শীত এখনও আছে। মাঘের ভোরে তাই আবার কেঁপে উঠলেন বাংলার মানুষ। বাংলা জুড়েই তাপমাত্রার পারদ অনেকটা কমেছে বলে আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর। একধাক্কায় ২ থেকে ৫ ডিগ্রি কমে গিয়েছে তাপমাত্রা। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা  ১৫.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি নীচে। শনিবার পর্যন্ত তাপমাত্রা নিম্নমুখী হবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে ১০ ডিগ্রির কাছাকাছি তাপমাত্রা নেমে যেতে পারে।

    শীতের শেষ স্পেল!

    বৃহস্পতিবারই গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে বেশ কিছুটা তাপমাত্রা কমে যায়। মাঝ মাঘেই যেমন গ্রীষ্মের অনুভূতি হচ্ছিল, তা থেকে মিলেছে সাময়িক স্বস্তি।  শীতপ্রেমীদের জন্য সুখবর, আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে,  আরও দুদিন তাপমাত্রা নামবে। সপ্তাহের শেষে জমিয়ে শীতের আমেজ বজায় থাকবে কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায়। আগামী দুদিন সকাল শুরু হবে হালকা কুয়াশা গায়ে মেখে। বেলা বাড়লে পরিষ্কার আকাশ দেখা যাবে। সোমবার থেকে ফের বাড়বে তাপমাত্রা। শীতের শেষ স্পেল চলবে সরস্বতী পুজো পর্যন্ত। তারপর থেকেই পারদ চড়বে। শীত বিদায় নেবে পাকাপাকি, পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের।

    আরও পড়ুন: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    বৃষ্টির পূর্বাভাস

    আগামী কয়েকদিন দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক। বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে, সরস্বতী পুজোর দিন বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে। ঘূর্ণাবর্তের জেরে বেশ কয়েকটি জেলায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। এরপর ঠান্ডা আর থাকবে না। আগামী সপ্তাহে বুধবার সরস্বতী পুজো। তার মধ্যেই আবহাওয়া বদলে যাবে কার্যত। রাত তো বটেই, দিনেও বেড়ে যাবে তাপমাত্রা। হাওয়া অফিস সূত্রের খবর, ভ্যালেন্টাইন’স ডে’তে বাড়তে পারে উষ্ণতা। সরস্বতী পুজোর দিন ২০ ডিগ্রিতে পৌঁছতে পারে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ফেব্রুয়ারিতেই রাজ্যে শাহ-নাড্ডার সফর! বেঁধে দেবেন লোকসভা ভোটের প্রচারের সুর

    Amit Shah: ফেব্রুয়ারিতেই রাজ্যে শাহ-নাড্ডার সফর! বেঁধে দেবেন লোকসভা ভোটের প্রচারের সুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৮ জানুয়ারি কলকাতায় পা রাখার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর। কিন্তু শেষমেশ সফর বাতিল হয়ে যায়। সূত্রের খবর, চলতি মাসেই ফের রাজ্যে আসছেন অমিত শাহ (Amit Shah) ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। লোকসভা ভোটের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতেই তাঁদের এই সফর, এমনটাই জানা গিয়েছে বিজেপি সূত্রে। তবে দিনক্ষণ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। গত নভেম্বরের ২৯ তারিখ কলকাতার ধর্মতলায় সভা করেছিলেন শাহ। এরপর ফের ডিসেম্বেরের ২৫ তারিখ রাজ্যে আসেন অমিত শাহ ও জেপি নাড্ডা। তারপর ফের বিজেপির দুই শীর্ষ নেতার পা পড়তে চলেছে ফেব্রুয়ারি মাসেই।

    বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি

    দিল্লিতে বিজেপির দুইদিনের রাষ্ট্রীয় অধিবেশন রয়েছে চলতি মাসেই। আগামী ১৭ ও ১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে বসবে বিজেপির রাষ্ট্রীয় অধিবেশন। সেখানে রাজ্য বিজেপির সব নেতা পদাধিকারী, সাংসদ, বিধায়ক এবং প্রাক্তনদেরও উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। তারপরেই এই সফর হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে রাজ্যে বর্তমানে বোর্ডের পরীক্ষা চলছে। সেক্ষেত্রে ইনডোর সভা হবে বলে জানা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষের সঙ্গে বৈঠকও করতে পারেন শাহ (Amit Shah)। হবে কর্মিসভাও। প্রসঙ্গত, রাজ্যের বোর্ডের পরীক্ষা শেষ হবে ২ এপ্রিল। তাই তারপরেই জনসভা বা প্রকাশ্যে মিটিং করা যাবে।

    বিজেপির সাংগঠনিক ভাগ

    রাজ্যে লোকসভার আসন রয়েছে ৪২টি। ৪২টি আসনকে বিজেপি ভাগ করেছে ১১টি ক্লাস্টারে। ১০টি ক্লাস্টার চারটি করে লোকসভা আসন নিয়ে। আর একটিতে দু’টি আসন রয়েছে সেটি মুর্শিদাবাদ ও জঙ্গিপুর। গেরুয়া শিবিরের অন্দরের খবর, ১০টি ক্লাস্টারেই শাহ অথবা নাড্ডার কর্মসূচি থাকবে। ভোটপ্রচারে নামার আগে এগুলিতে রণনীতি তৈরি করবেন অমিত শাহরা (Amit Shah)। একারণে, কোথাও কর্মিসভা, কোথাও নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠক, কোথাও সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে বৈঠক হবে। শাহ-নাড্ডার এই সফর বিজেপি কর্মীদের বাড়তি অক্সিজেন জোগাবে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SAFF U19 Women’s Championship: বিতর্ক, বিবাদ, পাঁচ ঘণ্টার নাটকের শেষে সাফ-ফুটবলে যুগ্ম জয়ী ভারত ও বাংলাদেশ

    SAFF U19 Women’s Championship: বিতর্ক, বিবাদ, পাঁচ ঘণ্টার নাটকের শেষে সাফ-ফুটবলে যুগ্ম জয়ী ভারত ও বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯০ মিনিটের খেলা, বড়জোর ১২০ মিনিটের ম্যাচ। সেই খেলা গড়াল পাঁচ ঘণ্টায়। অনূর্ধ্ব-১৯ মহিলা সাফ কাপের ফাইনালে নানা বিতর্কের সাক্ষী থাকল ফুটবল বিশ্ব। এই প্রথম বার এমন একটা চূড়ান্ত নাটকীয় ও বিতর্কিত ফাইনাল দেখা গেল। যা নিয়ে দীর্ঘদিন চর্চা চলবে। আর সব চর্চার শেষে থাকবে যে এ বারের সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপে (SAFF U19 Women’s Championship) যুগ্ম জয়ী হয়েছে ভারত (India) ও বাংলাদেশ (Bangladesh)।

    ম্যাচে ভারতের দাপট

    গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের কাছে হেরেছিল ভারত। ফাইনালে তারা এগিয়ে যায়। মাত্র ৮ মিনিটে শিবানী দেবীর গোলে ভারত এগিয়ে যায়। এরপর নির্ধারিত সময়ে আর দুই দলের কোনও ফুটবলার গোল করতে পারেননি। ইনজুরি টাইমে গিয়ে বাংলাদেশের হয়ে সমতা ফেরান সাগরিকা। যে কারণে নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শেষ হয় ১-১ ড্রতে। এরপর ম্যাচ গড়ায় টাই-ব্রেকারে। এই অবধি সব ঠিকই ছিল। টাই-ব্রেকারে কোনও দলই পেনাল্টি নষ্ট করেনি। প্রত্যেকেই গোল করেন। দু’দলের সব ফুটবলারেরা শট মারার পরেও ম্যাচের মীমাংসা না হওয়ায় রেফারি টস করার সিদ্ধান্ত নেন। টস জেতেন ভারতের অধিনায়ক। স্বাভাবিকভাবেই এরপর উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠেন ভারতীয় ফুটবলাররা। 

    বাংলাদেশের বিরোধিতা

    বাংলাদেশের ফুটবলাররা টসের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন। ম্যাচ কমিশনারের কাছে অভিযোগও জানায় বাংলাদেশ শিবির। এরপর ম্যাচ কমিশনার টসের মাধ্যমে চ্যাম্পিয়ন বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেন। বলা হয় আবার সাডেন ডেথ হবে। পুরো পরিস্থিতি দেখে রীতিমতো বিরক্ত হয়ে মাঠ ছাড়েন ভারতীয় ফুটবলাররা। রেফারি জানিয়েছিলেন, আধ ঘণ্টার মধ্যে ভারত মাঠে না ফিরলে বাংলাদেশকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। কিন্তু এক ঘণ্টা হয়ে গেলেও ভারত মাঠে আসেনি। 

    যুগ্ম-জয়ী

    প্রায় ৫ ঘণ্টার নাটক শেষে বাংলাদেশের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী নাজমুল হাসান, সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হকের উপস্থিতিতে ভারত এবং বাংলাদেশকে যুগ্মভাবে এই টুর্নামেন্টের জয়ী ঘোষণা করা হয়। ভারতের অধিনায়ক এবং সহ অধিনায়ক ছাড়া আর কেউ পুরস্কার গ্রহণ করতে আসেননি। পুরস্কার নিয়ে ছবি তুলেই তাঁরা মাঠ ছাড়েন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • White Paper On Economy: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    White Paper On Economy: কী ছিল, কী হল! গত ১০ বছরে মোদি সরকারের অর্থনীতির শ্বেতপত্রে বিধ্বস্ত কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউপিএ ও এনডিএ আমলে দেশের আর্থিক অবস্থার তুলমূল্য বিচার করা হল। বৃহস্পতিবার লোকসভায় ভারতীয় অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র  (White Paper  On Economy) প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। বাজপেয়ী সরকারের কাছ থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে একটি ‘সুস্থ অর্থনীতি’ পেয়েছিল কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ সরকার। কিন্তু, ১০ বছর আগে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট ভারতীয় অর্থনীতিকে শুধু খারাপ অবস্থায় নয়, ‘সঙ্কটাপন্ন’ অবস্থায় ছেড়ে গিয়েছিল, বলে দাবি করা হয়েছে শ্বেতপত্রে।

    কী আছে শ্বেতপত্রে

    ‘শ্বেতপত্র’ এক ধরনের তথ্য সম্বলিত রিপোর্ট। এতে কোনও বিষয় নিয়ে সরকারি নীতি, সরকারের কৃতিত্ব এবং বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হয়। কেন্দ্রের দাবি, ২০০৪ সালে যখন ইউপিএ সরকার ক্ষমতায় আসে তখন দেশের অর্থনীতির বৃদ্ধি ছিল ৮ শতাংশ। শিল্প ও পরিষেবা ক্ষেত্রে তা ছিল ৭ শতাংশ। কৃষিক্ষেত্রে তা ছিল ৯ শতাংশে। কিন্তু সেই পরিস্থিতির ফায়দা তুলতে ব্যর্থ কংগ্রেস। শ্বেতপত্রে দেখানো হয়েছে, ২০০৪ থেকে ২০১৪- এই এক দশকে গড় বার্ষিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ৮.২ শতাংশ। আর এই চড়া মুদ্রাস্ফীতি রুখতে ইউপিএ কোনও পদক্ষেপই করেনি বলে অভিযোগ। এরই পাশাপাশি শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, বৃহত্তর অর্থনৈতিক কল্যাণের জন্য বহু কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনডিএ সরকার। তৈরি করেছে শক্তিশালী পরিকাঠামো। 

    কী হয়েছে

    ভারতীয় অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করতে এবং অর্থনীতির মৌলিক বিষয়গুলিকে ‘সুস্থ’ করতে বহুমুখী চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল মোদি সরকার। সেই সময় বিশ্বের অন্যতম ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি ছিল ভারতের অর্থনীতি। পরের দশ বছরে, মোদি সরকার ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় সর্ববৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত করেছে। ইউপিএ আমলে ২জি কেলেঙ্কারি ছিল। এখন, ভারতের জনসংখ্যার অধিকাংশ সর্বনিম্ন মূল্যে ৪জি যোগাযোগের সুবিধা পান। ২০২৩-এ গোটা বিশ্বের মধ্যে সবথেকে দ্রুত ৫জি রোলআউট হয়েছে। সেই সময় কয়লা কেলেঙ্কারি ছিল। আজ প্রাকৃতিক সম্পদকে কাজে লাগাতে, স্বচ্ছ এবং উদ্দেশ্যমূলক নিলাম ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। সেই সময়, আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার সংকট ছিল। এখন, ভারতের ঘরে রেকর্ড পরিমাণ, ৬২০ বিলিয়নের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share