Tag: Madhyom

Madhyom

  • Hemant Soren: হেমন্তের দিল্লির বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত গাড়ির মালিক কংগ্রেস সাংসদ, দাবি ইডির

    Hemant Soren: হেমন্তের দিল্লির বাড়ি থেকে বাজেয়াপ্ত গাড়ির মালিক কংগ্রেস সাংসদ, দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি জালিয়াতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের দিল্লির বাসভবন থেকে বাজেয়াপ্ত  দামি গাড়িটি আসলে কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ শাহুর। ইডি সূত্রে এমনই দাবি করা হয়েছে। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, গত বছর রাজ্যসভার কংগ্রেস সাংসদ ধীরজের বাড়ি থেকে বিপুল নগদ উদ্ধার করা হয়েছিল। ধীরজকে ওই গাড়ি প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে ইডি।

    গাড়ি আসলে কার

    ঘটনাচক্রে ধীরজ শাহুর বাড়ি, অফিস-সহ একাধিক জায়গা থেকে মাস দুয়েক আগেই সাড়ে তিনশো কোটি টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। ডিসেম্বরে তাঁর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বিপুল অর্থ উদ্ধার করেছিল ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট। যদিও তিনি দাবি করেছিলেন, ওই বিপুল অর্থের সঙ্গে কোনও যোগ নেই কংগ্রেসের। সমগ্র টাকা উদ্ধারে ১০ দিন সময় লেগেছিল। ইডি সূত্রের দাবি, গাড়িটি কংগ্রেস সাংসদ শাহুর নামে নথিভুক্ত। কিন্তু হেমন্তের দিল্লির বাসভবনে সেই গাড়ি ছিল কেন, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। সেজন্যই জেরা করা হতে পারে ধীরজকে।

    আরও পড়ুন: ‘ভোটের গিমিক, দিশাহীন’! রাজ্য বাজেট নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    বাজেয়াপ্ত গাড়ির বঙ্গ যোগ

    জমি জালিয়াতি মামলায় গত ৩১ জানুয়ারি ইডির হাতে গ্রেফতার হন হেমন্ত। ৬০০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে। নিজের রক্ষাকবচের জন্য সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থও হয়েছিলেন হেমন্ত। কিন্তু শীর্ষ আদালতে গিয়েও বিশেষ সুবিধা করতে পারেননি ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।তাঁর দিল্লির বাসভবন থেকে বাজেয়াপ্ত গাড়ির সঙ্গে বঙ্গ যোগও রয়েছে। ইডি সূত্রের খবর, ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে যে গাড়ি রয়েছে, তার রেজিস্ট্রেশন করিয়েছিল কলকাতার এক ব্যবসায়ী যোগেশ আগরওয়াল। রিয়েল এস্টেট এবং মোটর প্রশিক্ষণ স্কুলের ব্যবসা রয়েছে যোগেশের। ফলে, মোটর ট্রেনিং স্কুলের আড়ালে দুর্নীতির চক্র রয়েছে বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের সন্দেহ এবং সেটা কী ধরনের দুর্নীতি, ইডি তা খতিয়ে দেখতে চাইছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • State Budget 2024: ‘ভোটের গিমিক, দিশাহীন’! রাজ্য বাজেট নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    State Budget 2024: ‘ভোটের গিমিক, দিশাহীন’! রাজ্য বাজেট নিয়ে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দিশা দেখাতে পারেনি রাজ্য বাজেট। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় রাজ্য বাজেট (West Bengal Budget 2024) পেশ করেন অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya)। তা শেষ হতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই বাজেটকে ভোটের গিমক, বলে দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তখন তাঁর পাশে ছিলেন অর্থনীতিবিদ তথা বিজেপি বিধায়ক অশোক লাহিড়ি। 

    বাজেটে রাজ্যের অগ্রগতির দিশা নেই

    শুভেন্দু বলেন, ‘‘এই বাজেট ভোটের প্রচার ছাড়া আর কিছু নয়। এতে বেকারদের কর্মসংস্থান, বিভিন্ন শূন্যপদে নিয়োগ, শিল্প বাণিজ্যের পরিবেশ নিয়ে রাজ্যের অগ্রগতির কোনও দিশা নেই।’’ তাঁর মতে, ‘‘রাজ্য সরকার বাজেটের মাধ্যমে কিছু কিছু জায়গায় অর্থ বিলিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। তাতে আমাদের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু অসমে মহিলারা আড়াই হাজার টাকা করে পান। মধ্যপ্রদেশেও অনেক বেশি টাকা মহিলাদের দেওয়া হয়। এখানে মহিলাদের ৫০০ টাকা বাড়িয়ে ১০০০ করা হচ্ছে মাত্র।’’ উল্লেখ্য, বাজেটে রাজ্য সরকারের ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’ প্রকল্পের বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাসে ৫০০ টাকার পরিবর্তে ১০০০ টাকা করে পাবেন মহিলারা। সেই ঘোষণাকেই কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু। ‘লক্ষ্মীর ভান্ডার’-এ তফসিলি জাতি উপজাতির মহিলাদের ১০০০ টাকা করে দেওয়া হত। বাজেটে তাঁদের ১২০০ টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। শুভেন্দু বলেন, ‘‘এটা ওঁদের অপমান। সাধারণ ক্যাটাগরির মহিলাদের তুলনায় ওঁদের দ্বিগুণ টাকা পাওয়ার কথা। ২০০ টাকা বাড়িয়ে ওঁদের অপমান করা হয়েছে।’’

    আরও পড়ুন: মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিলেই তীব্র প্রতিবাদ, রাজ্য বাজেটের আগে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    বাজেটে উপেক্ষিত সব স্তরের মানুষ

    বিরোধী দলনেতার দাবি, ‘‘এই বাজেটে সরকারের আয়ের উৎসের নির্দিষ্টভাবে কোনও উল্লেখ নেই। এই বাজেটে দার্জিলিংয়ের পাহাড়, জঙ্গলমহল, সুন্দরবন, কৃষক উপেক্ষিত। আমরা আশা করেছিলাম রাজ্য সরকারের কৃষক বন্ধু প্রকল্পে ৫ হাজারের বদলে ১০ হাজার টাকা করবেন। আমরা আশা করেছিলাম উত্তরপ্রদেশের মতো পিএম কিষাণ সম্মান নিধি আরও ছ হাজার রাজ্য দিয়ে ১২ হাজার করবে রাজ্য। তাই কৃষকদের জন্য এই সরকার এই বাজেটে কিছু রাখেনি। শেষে ডিএ নামক বস্তুটিকে রেখে আবার রাজনীতি করার চেষ্টা হয়েছে। এই বাজেটে ৪ শতাংশ ডিএ দেওয়ার পরেও কেন্দ্রের সঙ্গে রাজ্যের কর্মচারীদের ডিএ-র ফারাক ৪০ শতাংশ। তাছাড়া ডিএ পাওয়া যাবে মে মাস থেকে। মানে ভোট গণনার পর। বাজেটে ৫ লক্ষ চাকরির কথা ঘোষণা করা হলেও কবে কোন দফতরে কত নিয়োগ হবে তার কোনও উল্লেখ নেই। ’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পরের দুই টেস্টেও নেই কোহলি! ফিরতে পারেন রাহুল ও জাদেজা

    India vs England: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে পরের দুই টেস্টেও নেই কোহলি! ফিরতে পারেন রাহুল ও জাদেজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তৃতীয় টেস্টেও টিমে থাকছেন না বিরাট কোহলি। রাজকোট তো বটেই রাঁচিতেও হয়তো ফিরবেন না কিং কোহলি। সিরিজের শেষ ম্যাচে  ধর্মশালায় পঞ্চম টেস্টের জন্য ফিরতে পারেন বিরাট। তবে কোহলি না ফিরলেও দলের সঙ্গে যোগ দিতে পারেন লোকেশ রাহুল ও রবীন্দ্র  জাদেজা। ভাইজ্যাগ টেস্টে মহম্মদ সিরাজকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল। তবে রাজকোট টেস্টে তাঁর ফিরে আসা কার্যত নিশ্চিত। বিসিসিআই সূত্রে খবর, নির্বাচকেরা শেষ তিন টেস্টের জন্য ভারতীয় দল সম্ভবত এই সপ্তাহেই বাছাই করবেন।

    অনিশ্চিত কোহলি

    ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ শুরুর তিন দিন আগে, বিসিসিআই ঘোষণা করেছিল যে, কোহলি ‘ব্যক্তিগত কারণে’ প্রথম দু’টি টেস্ট থেকে নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন।  দ্বিতীয়বার বাবা হতে চলেছেন বিরাট। যে কারণে জাতীয় টিম থেকে ছুটি নিয়েছেন, এমনই শোনা যাচ্ছে। তৃতীয় টেস্টে তাঁর ফেরার কথা ছিল। কিন্তু জানা গিয়েছে, আরও দুই টেস্টে সম্ভবত কোহলিকে পাওয়া যাবে না। ভারতের সিনিয়র তারকা ব্যাটসম্যান রাজকোট এবং রাঁচিতে অনুষ্ঠিত যথাক্রমে তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্ট মিস করতে পারেন। ৬ মার্চ ধর্মশালায় শেষ টেস্টে দলে ফিরতে পারেন কোহলি। তাই আপাতত তাঁকে বাইরে রেখেই রাজকোটে সিরিজ ২-১ করার পরিকল্পনা শুরু করেছেন অধিনায়ক রোহিত। হায়দ্রাবাদ টেস্ট হারের পর ভারতীয় টিমকে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল। রোহিত শর্মার ক্যাপ্টেন্সি নিয়েও উঠে গিয়েছিল প্রশ্ন। সে সব মিটিয়ে বিশাখাপত্তনমে ভারত দুরন্ত প্রত্যাবর্তন করেছে। সিরিজ ১-১ করেছে রোহিত ব্রিগেড। খুশি অধিনায়ক রোহিত শর্মা। এখন সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার চিন্তা তাঁর মাথায়।

    ফিরছেন সিরাজ, জাদেজা, রাহুল

    চোটের কারমে দ্বিতীয় টেস্ট মিস করেছিলেন রবীন্দ্র জাদেজা এবং কেএল রাহুল। কেএল রাহুল, যিনি কোয়াড স্ট্রেনের জন্য ছিটকে গিয়েছিলেন। এবং জাদেজা প্রথম টেস্টের সময় হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পেয়েছিলেন। তিনি এখন বেঙ্গালুরুর এনসিএ-তে পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। এনসিএ-র ফিজিয়োর কাছ থেকে চূড়ান্ত রিপোর্টের জন্য এখনও অপেক্ষা করা হচ্ছে। তবে রাহুল এবং জাদেজা-দুই খেলোয়াড়ের দৃষ্টিভঙ্গি ইতিবাচক। তৃতীয় টেস্টের আগে আরও এক সপ্তাহ বাকি। জাদেজা তৃতীয় টেস্টে ফিরতে না পারলেও, রাহুলের প্রত্যাবর্তনের আশা প্রবল। ফিরছেন মহম্মদ সিরাজও। সিরাজের প্রত্যাবর্তন বোলিং লাইন-আপের শক্তি বাড়াবে।

  • PM Modi: কংগ্রেসের কৃষ্ণপত্রকে ‘কালো টিকা’র সঙ্গে তুলনা প্রধানমন্ত্রীর, কেন জানেন?

    PM Modi: কংগ্রেসের কৃষ্ণপত্রকে ‘কালো টিকা’র সঙ্গে তুলনা প্রধানমন্ত্রীর, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের (PM Modi) আনা শ্বেতপত্রের পাল্টা কৃষ্ণপত্র প্রকাশ করেছে কংগ্রেস। মল্লিকার্জুন খাড়্গেদের সেই কৃষ্ণপত্রকে ‘কালো টিকা’র সঙ্গে তুলনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের দেশে কোনও পরিবারে কোনও শিশুর যাতে নজর না লাগে তার জন্য কালো টিকা পরিয়ে দেওয়া হয়। গত ১০ বছরে সমৃদ্ধির নতুন নতুন শিখর ছুঁয়েছে দেশ। এমন এক বিশুদ্ধ বাতাবরণ তৈরি হয়েছে, তাতে যাতে নজর না লেগে যায়, তার জন্য কালো টিকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর তার জন্য সম্মাননীয় খড়্গেজিকে অসংখ্য ধন্যবাদ।” প্রসঙ্গত, ইউপিএ জমানায় অসংখ্য দুর্নীতি সামনে আসে। দেশজুড়ে পথে নামেন সমাজ কর্মীরাও। সেই সমস্ত আর্থিক কেলেঙ্কারিগুলিকে নিয়েই মোদি সরকার প্রকাশ করতে চলেছে শ্বেতপত্র।

    কংগ্রেসকে কটাক্ষ

    বৃহস্পতিবার বিদায়ী সাংসদদের কাজ সহ অন্যান্য বিষয়ে রাজ্যসভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর ভাষণে উঠে আসে বিজেপি সরকারের নেতৃত্বে গত ১০ বছরে দেশ যে উন্নতি ও  সমৃদ্ধির কথাও। এই সময়ই কংগ্রেসের কৃষ্ণপত্র প্রকাশ নিয়ে বলতে শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। এনিয়ে কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি বলেন, “এই প্রচেষ্টা অত্যন্ত ভাল। দেশের প্রগতিতে যাতে নজর না লাগে, তার জন্য এই ‘কালো টিকা’ অত্যন্ত জরুরি ছিল। যখন ভালো কিছু হয়, তখন কালো টিকা নজর থেকে বাঁচায়। এই ব্যবস্থাকেও স্বাগত জানাচ্ছি।” ৯ ফেব্রুয়ারি চলতি অধিবেশনের সমাপ্তি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু মঙ্গলবার সংসদ বিষয়ক মন্ত্রক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মোদি সরকারের (PM Modi) দ্বিতীয় মেয়াদের শেষ অধিবেশনের সমাপ্তি হবে ১০ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ শনিবার।

    পূর্বসূরিকে স্মরণ মোদির

    এদিন রাজ্যসভায় কংগ্রেসকে তুলোধনা করলেও, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে প্রশংসায় ভরিয়ে দেন মোদি। যা দেখে চমকে যান বিরোধীরা। মোদির মতে, দীর্ঘ সময় ধরে যেভাবে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেশ পরিচালনা করেছেন, তা সকলের কাছে দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। মোদি উল্লেখ করেন দিল্লি পরিষেবা বিল নিয়ে রাজ্যসভায় ভোটাভুটির প্রসঙ্গ। প্রধানমন্ত্রীর মতে, বিল নিয়ে ভোটাভুটিতে সরকার পক্ষের জয় নিশ্চিত ছিল। তা সত্ত্বেও হুইলচেয়ারে করে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজ্যসভায় এসেছিলেন ভোট দেওয়ার জন্য। মোদির মতে, সাংসদ হিসাবে তাঁর এই কর্তব্যপরায়ণতা একটি উদাহরণ হয়ে থাকবে। যা, অন্য সাংসদদের কাছে অনুপ্রেরণা যোগাবে। সংসদে দাঁড়িয়ে পূর্বসূরির দীর্ঘায়ু কামনা করেন তিনি। 

    রাজ্যসভার বিদায়ী সাংসদদের সংবর্ধনা

    জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান জগদীপ ধনখড়ের দিল্লির বাসভবনে সংবর্ধনা জানানো হবে রাজ্যসভার বিদায়ী সাংসদদের। বিদায়ী সাংসদদের সংবর্ধনা দেওয়ার আগে অবশ্য তার আগে রাষ্ট্রপতি তাঁদের একসঙ্গে একটি ছবি তোলার কথা। এর পরে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় চেয়ারম্যানের বাসভবনে অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিদায়ী সাংসদেরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Repo Rate Unchanged: মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিয়ে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    Repo Rate Unchanged: মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিয়ে রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঋণের চাপ থেকে মধ্যবিত্তকে স্বস্তি দিতে রেপো রেট (Repo Rate Unchanged) বাড়ানোর পথে হাঁটল না রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। আগের মতো রেপো রেট ৬.৫০ শতাংশই থাকছে। এই নিয়ে টানা ৬ বার রেপো রেট অপরিবর্তিত রাখল দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। 

    কী বললেন শক্তিকান্ত দাস?

    গত ৬ তারিখ থেকে শুরু হয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্কের আর্থিক নীতি নির্ধারণ কমিটির (এমপিসি) বৈঠক (RBI Monetary Policy)। এই দ্বিমাসিক বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক রেপো রেট নিয়ে নিয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেদিকে নজর ছিল সকলের। তিনদিনের বৈঠক শেষে বৃহস্পতিবার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। তিনি বলেন, ‘‘এবারের বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে এবং কমিটি রেপো রেট (Repo Rate Unchanged) ৬.৫০ শতাংশে স্থির রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ছয় সদস্যের মধ্যে পাঁচজন এর পক্ষে রায় দিয়েছেন।’’ একইভাবে, স্ট্যান্ডিং ডিপোজিট ফেসিলিটি ও মার্জিনাল স্ট্যান্ডিং ফেসিলিটির হারও যথাক্রমে ৬.২৫ ও ৬.৭৫ শতাংশে অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। 

    শীর্ষ ব্যাঙ্কের ঘোষণায় স্বস্তিতে মধ্যবিত্ত

    রেপো রেট (অর্থাৎ, যে সুদের হারে বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিকে স্বল্প মেয়াদে ঋণ দেয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক) অপরিবর্তিত (Repo Rate Unchanged) থাকার ফলে, গৃহ ঋণ থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত ঋণ, গাড়ির ঋণ ও শিক্ষা ঋণে সুদের হার একই থাকবে। তা বাড়বে না। রেপো রেট বৃদ্ধি পেলে, মধ্যবিত্তদের সমস্যা বাড়ত। কারণ, বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলিও ঋণের ক্ষেত্রে সুদের হারও বাড়িয়ে দিত। কিন্তু, রেপো রেট স্থির থাকায়, আশা করা যাচ্ছে যে, ব্যাঙ্কগুলি সুদের হার বৃদ্ধি করবে না। 

    মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে প্রচেষ্টা অব্যাহত

    রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মতে, রেপো রেট স্থির (Repo Rate Unchanged) থাকলে, মুদ্রাস্ফীতির মোকাবিলা করা সহজ হবে। যে কারণে, গত ৬ বার রেপো রেট এক রাখার ফলে, দেশের খুচরো মুদ্রাস্ফীতিতে আংশিক লাগাম পরানো গিয়েছে। শক্তিকান্ত দাস বলেন, ‘‘বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিশ্লেষণ করে মিশ্র সংকেত পাওয়া যাচ্ছে। মূদ্রাস্ফীতিও কিছুটা কমবে বলে মনে হচ্ছে (RBI Monetary Policy)। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’’ এরসঙ্গেই তাঁর দাবি, জিডিপি বৃদ্ধির সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা আগে ৬.৫ শতাংশ রাখা হলেও তা বাড়িয়ে ৭ শতাংশ করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • MGNREGA Scam: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, ইডির তলব সরকারি আমলা থেকে নির্মাণ সহায়ক কর্মীদের

    MGNREGA Scam: ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, ইডির তলব সরকারি আমলা থেকে নির্মাণ সহায়ক কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ১০০ দিনের কাজের (MGNREGA Scam) প্রকল্পের দুর্নীতির তদন্তে ঝোড়ো ব্যাটিং চালাচ্ছে ইডি। চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবারই একসঙ্গে ছ’টি জায়গায় তল্লাশি চালান ইডি আধিকারিকরা। ১০০ দিনের কাজের দুর্নীতির তদন্ত ইতিমধ্যেই ডাব্লুবিসিএস অফিসার সহ ডেপুটি কালেক্টর এবং কয়েকজন নির্মাণ সহায়কের কর্মীর বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন তদন্তকারীরা।

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, এবার ওই সমস্ত ব্যক্তিদের তলব করা হয়েছে সিজিও কমপ্লেক্সে। জানা গিয়েছে, এটাই শেষ নয়। আগামী দিনে আরও একাধিক সরকারি কর্মচারী, অফিসারকে তলব করা হবে। বেশ কয়েকজন আধিকারিকের বিরুদ্ধে মিলেছে তথ্য। তাঁদেরকে পর পর তলব করা হবে। প্রসঙ্গত, এই প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ (MGNREGA Scam) অনেক দিন আগে থেকেই তুলেছিল বিরোধীরা। এই নিয়ে একাধিকবার সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও। বেলডাঙায় দু’টি, ধনিয়াখালিতে ১টি, এছাড়া অন্যান্য ২টি জায়গায় এই নিয়ে  থানায় মামলাও দায়ের হয়।

    কবে কাকে তলব করা হল?

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি ডেপুটি কালেক্টর সঞ্চয়ন পানকে তলব করা হয়েছে সিজিও-তে। ওই একই দিনে হাজিরা দিতে ডাকা হয়েছে নির্মাণ সহায়ক কর্মী সন্দীপ সাধুখাঁ-কে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি তলব করা হয়েছে ডাব্লুবিসিএস অফিসার শুভ্রাংশু মণ্ডলকে। জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কের নথি পত্র সমেত হাজিরা দিতে বলা হয়েছে তাঁদের (MGNREGA Scam)।

    ভুয়ো জব কার্ড বানিয়ে চলত দুর্নীতি

    গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় সরকারের এই প্রকল্পে ভুয়ো জব কার্ড বানিয়ে দুর্নীতি চলেছে বছরের পর বছর। জানা গিয়েছে, ১০০ দিনের কাজ করেননি, এমন অনেক প্রাপকের নামে ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট (MGNREGA Scam) তৈরি করে কেন্দ্রীয় সরকারি প্রকল্পের টাকা সরানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত অনুমান ১.৭৯ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে এই প্রকল্পে। প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহেই চুঁচুড়া, ঝাড়গ্রাম, বহরমপুর এবং কলকাতার সল্টলেকেও তল্লাশি চালিয়েছেন ইডি আধিকারিকরা। সকালেই চলে ঝাড়গ্রামের ডব্লুবিসিএস অফিসার শুভ্রাংশু মণ্ডলের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান। সল্টলেক সেক্টর-ওয়ানের ইবি ব্লকে অবস্থিত ডেপুটি কালেক্টর সঞ্চয়ন পানের বাড়িতেও চলে তল্লাশি। চন্দননগরে হরিদ্রাডাঙা এলাকায় সন্দীপ সাধুখাঁর বাড়িতেও পৌঁছে যান গোয়েন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: ‘‘‘আর কোথাও যাব না’’, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বললেন নীতীশ

    Nitish Kumar: ‘‘‘আর কোথাও যাব না’’, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে বললেন নীতীশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনের আগে এনডিএ শিবিরে ভিড়েছেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার (Nitish Kumar)। বিহারে ফের তৈরি হয়েছে বিজেপি জোটের সরকার। পুরনো ঘরে প্রত্য়াবর্তন করতেই শপথের দিনে তাঁকে (নীতীশ কুমার) অভিনন্দন জানিয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    এবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দিল্লিতে সাক্ষাৎ করলেন নীতীশ। বুধবারই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী। সাক্ষাতের পর নীতীশ সংবাদমাধ্যমকে জানান, আর কখনও এনডিএ ছাড়বেন না। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন জেডিইউ প্রধান। সেখানেই নীতীশ জানান, ১৯৯৫ সাল থেকেই বিজেপির সঙ্গে জোটে ছিল তাঁর দল। ২০১৩ সালের পর দু’বার বিচ্ছেদ হলেও, তিনি আর কখনও এনডিএ ছেড়ে যাবেন না। তিনি বলেন, ‘‘১৯৯৫ সাল থেকে এনডিএ জোটের সঙ্গে আমার সম্পর্ক। এর আগে আমি দু’বার জোট ছেড়েছি ঠিকই, কিন্তু এ বার আমি চিরকালের জন্য এনডিএ-তে যোগ দিলাম। আর আমি কোথাও যাব না।’’ নীতীশ জানান, বিহারের সরকার ও রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে নানা আলোচনা হয়েছে। বুধবার নীতীশের আগে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বিজেপির দুই উপ মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরি ও বিজয় সিনহা।

    ইন্ডি জোটের কাণ্ডারী ছিলেন নীতীশ

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে বিরোধীদের ঐক্যবদ্ধ করার কাজ প্রথম শুরু করেন নীতীশ কুমারই (Nitish Kumar)। কলকাতাতে তেজস্বী যাদবকে সঙ্গে করে এনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নবান্নে বৈঠকও করেন নীতীশ। এরপর পাটনাতে তাঁরই তাঁরই উদ্যোগে প্রথম বৈঠক হয় জোটের। কিন্তু ক্রমশ দূরত্ব ও মতবিরোধ বেড়েই চলছিল আরজেজির সঙ্গে। গত মাসেই বিহারের সরকারে ফের পালাবদল হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সাক্ষাতের পর তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গেও দেখা করেন।

    ১২ ফেব্রুয়ারি আস্থা ভোট বিহারে

    প্রসঙ্গত, আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি বিহারের বিধানসভায় আস্থাভোট রয়েছে। বিজেপির সমর্থনে বিধানসভায় নীতীশের জেতা কেবল সময়ের অপেক্ষা। বিজেপির সমর্থনে নতুন সরকার গঠন করার পর নীতীশ কুমারের (Nitish Kumar) সঙ্গে ৮ জন মন্ত্রী শপথ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে বিজেপির দুই ডেপুটি মুখ্যমন্ত্রীও ছিল। বাকি মন্ত্রী পরিষদ গঠন এখনও বাকি। মনে করা হচ্ছে খুব শীঘ্রই নতুন মন্ত্রীরা শপথ নেবেন। প্রসঙ্গত, গত ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ জোটের শরিক বিজেপি ও জেডি(ইউ) ১৭টি করে আসনে লড়েছিলেন। লোক জনশক্তি দল ৬টি আসনে লড়েছিল। মিলেছিল অভুতপূর্ব সাফল্য। ৪০ আসনের মধ্যে ৩৯ আসন জিতেছিল বিজেপি জোট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: এনডিএ-তে যোগ দিচ্ছে টিডিপি! বৈঠকে শাহ-নায়ডু, দক্ষিণে জমি শক্ত বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: এনডিএ-তে যোগ দিচ্ছে টিডিপি! বৈঠকে শাহ-নায়ডু, দক্ষিণে জমি শক্ত বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের (Lok Sabha Election 2024) আগে দক্ষিণে জমি শক্ত করল বিজেপি। বুধবার মধ্যরাতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকেরে পর তেলেগু দেশম পার্টির প্রধান তথা অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু জানিয়ে দেন এনডিএ-তে যোগ দিচ্ছে টিডিপি। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে টিডিপি এনডিএ-র সঙ্গে জোট বেঁধেই লড়াই করবে তা এক প্রকার নিশ্চিত। 

    টিডিপি-এনডিএ যোগ

    প্রায় ছ’বছর পরে অন্ধ্রপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নায়ডুর দল তেলুগু দেশম পার্টি (টিডিপি) আবার বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-তে ফিরতে চলেছে। টিডিপি সূত্রে খবর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে জোটের প্রতিটি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। আগামী এপ্রিল-মে মাসে লোকসভা ভোটের সঙ্গেই অন্ধ্রে বিধানসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা। সেখানে ক্ষমতাসীন ওয়াইএসআর কংগ্রেসকে হারানোর উদ্দেশে বিজেপি, টিডিপি ছাড়াও তেলুগু অভিনেতা-রাজনীতিক পবন কল্যাণের দল জনসেনা পার্টি এনডিএ-তে শামিল হতে পারে বলে খবর। বিজেপি সূত্রে খবর, তারা প্রতিটি রাজ্যে দলের প্রসার করতে চায়। জোটের শর্ত সঠিক হলে এবং পর্যাপ্ত প্রতিনিধিত্ব পেলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব এব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবেন। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপির সঙ্গে জোটে ছিলেন চন্দ্রবাবু। কিন্তু অন্ধ্রের বিশেষ মর্যাদার দাবিতে ২০১৮ সালে এনডিএ ছাড়ে টিডিপি। ফের ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগে পুরনো জোটে ফিরল টিডিপি।  

    আরও পড়ুন: মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিলেই তীব্র প্রতিবাদ, রাজ্য বাজেটের আগে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    দক্ষিণে বিশেষ নজর

    লোকসভা ভোটে (Lok Sabha Election 2024) লক্ষ্য ‘মিশন ৪০০’। তাই দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলিতে বিশেষ নজর দিচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহেরা। বুধবার দুই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, রাজীব চন্দ্রশেখর এবং এল মুরুগানের উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দিলেন এডিএমকে ১৫ জন প্রাক্তন বিধায়ক। সেই সঙ্গে প্রয়াত জয়ললিতার দলের এক প্রাক্তন সাংসদও পদ্ম-শিবিরে শামিল হয়েছেন। বিজেপিতে যোগদানকারী নেতাদের মধ্যে রয়েছেন, কে ভেদিভেল, এমভি রত্নম, আর চিন্নাস্বামী এবং পিএস কান্দস্বামীর মতো দ্রাবিড় রাজনীতির পরিচিত মুখেরা। সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন এবারের লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ চারশোর বেশি আসন পাবে, তার মধ্যে বিজেপি পাবে ৩৭০-এর বেশি আসন। এই আসন সংখ্যায় পৌঁছতে গেলে দক্ষিণের রাজ্যগুলিতে বিজেপিকে বেশি আসন পেতেই হবে। যদিও আসন বেশি পাওয়া প্রসঙ্গে নিশ্চিত পদ্ম শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • State Budget 2024: মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিলেই তীব্র প্রতিবাদ, রাজ্য বাজেটের আগে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    State Budget 2024: মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিলেই তীব্র প্রতিবাদ, রাজ্য বাজেটের আগে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য বাজেট যদি জনমুখী না হয়, তাহলে বিজেপি বিধায়করা অধিবেশন কক্ষেই প্রতিবাদ জানাবেন। রাজ্য বাজেট পেশের আগেই এক প্রকার হুঁশিয়ারি দিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার বেলা তিনটেয় বিধানসভায় রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য রাজ্য বাজেট (State Budget 2024) পেশ করতে চলেছেন। 

    ভাল বাজেটের প্রত্যাশা

    শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, ‘‘আমরা ভালো বাজেট (State Budget 2024) আশা করব। আশা করব যেন কেন্দ্রীয় হারে ডিএ ঘোষণা করা হবে। আশা করব আশা কর্মী থেকে অস্থায়ী কর্মী, সিভিক ভলান্টিয়ার থেকে ভিলেজ পুলিশ, সরকারি পরিবহণ ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত কর্মী-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষদের সম কাজে সম বেতনের মাধ্যমে সকলের জন্য আর্থিক সুরক্ষা ঘোষণা করা হবে। লক্ষ্মীর ভান্ডারের টাকা ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ২০০০ টাকা করা হবে।’’ রাজ্য বাজেটে প্রত্যাশা প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু এও বলেন, ‘‘আমরা আশা করব অন্যান্য রাজ্যের মত পশ্চিমবঙ্গেও রান্নার গ্যাস সাড়ে চারশো টাকায় পাব। পেট্রোল ডিজেল রান্নার গ্যাসের যে কর রাজ্য সরকার নিচ্ছে সেটা নেবে না। তাহলে স্বাভাবিক ভাবেই পেট্রোপণ্যের দাম কমে যাবে। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে অর্থমন্ত্রী সমস্ত শূন্য পদ পূরণের ঘোষণা করবেন। আমরা এও আশা করব ওড়িশা, বিহারের মতো সমস্ত পার্ট টাইম শিক্ষক অধ্যাপক থেকে অন্যান্য শিক্ষা কর্মীদের স্থায়ীকরণের ঘোষণা করা হবে এই রাজ্য বাজেটে। উত্তর প্রদেশের মত যারা পেনশন পান তাদেরও স্পেশ্যাল ইনসেনটিভ ঘোষণা করা হবে। জমিনীতি বদল করে শিল্প ও  বাণিজ্যমুখী বাজেট হবে। সিঙ্গুরের জমিতে টাটা গোষ্ঠীকে ফিরিয়ে আনার রোড ম্যাপ চূড়ান্ত হবে।’’

    আরও পড়ুন: দেশে প্রথম! উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় পাশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, কী রয়েছে তাতে?

    মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিলে বিরোধিতা

    সাধারণত রাজ্যপালের ভাষণ দিয়ে বাজেট (State Budget 2024) অধিবেশন শুরু হয়। কিন্তু, এবার রাজ্যপালের ভাষণ দিয়ে বাজেট অধিবেশন শুরু হয়নি। এই বিষয়টিকে ‘অষ্টম আশ্চর্য’ বলে কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন সাধারণ মানুষের জন্য যদি বাজেট পেশ না হয়, যদি ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী, কেন্দ্রীয় সরকার, ভারতীয় জনতা পার্টি, তাঁদের সম্পর্কে অসংসদীয় কথা, রাজনৈতিক আক্রমণ এবং মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেওয়ার চেষ্টা করা হয়, তাহলে সোচ্চার প্রতিবাদ জানাবে বিজেপি। উচ্চ কণ্ঠে বিরোধিতা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: দেশে প্রথম! উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় পাশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, কী রয়েছে তাতে?

    Uniform Civil Code: দেশে প্রথম! উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় পাশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, কী রয়েছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশকে নয়া দিশা দেখাতে চলেছে দেবভূমি। বুধবার উত্তরাখণ্ডের বিধানসভায় (Uttarakhand) পাশ হয়ে গেল অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)। উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় চার দিনের বিশেষ অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। গত ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সেই অধিবেশন শুরু হয়েছিল। বুধবার ছিল তার শেষ দিন। এদিনই উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সরকার এই বিল পাশ করে। এবার রাজ্যপালের কাছে বিলটি অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। রাজ্যপাল এই বিলে সাক্ষর করলেই আইনে পরিণত হবে এই বিল। 

    সমানাধিকারের আইন

    উত্তরাখণ্ডে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পাশ হওয়ার পরই একাধিক রাজ্য, বিশেষ করে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলি অভিন্ন দেওয়ানি বিধি পাশ করার আগ্রহ দেখিয়েছে। আগামী অধিবেশনেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনতে পারে রাজস্থান সরকারও। এই বিল পাশের পর উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেন, ‘‘এই আইন সমানাধিকারের কথা বলে। এটি কারও বিরুদ্ধে নয়। এই আইন মহিলাদের জন্য, যাঁরা সমাজে পদে পদে সমস্যার সম্মুখীন হন। এটি তাঁদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দেবে।’’ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ধামি বলেন, “এই বিল কারোর বিরুদ্ধে নয়, বরং সকলের মঙ্গলের জন্যই আনা হয়েছে। বিশেষ করে মহিলারা এতে উপকৃত হবেন। বিবাহ, বিচ্ছেদ, সম্পত্তির উত্তরাধিকারের মতো বিষয়ে সকলকে সমান অধিকার দেওয়া হবে। বিশেষ করে মহিলারা যে বঞ্চনার শিকার হতেন, তা এই আইন কার্যকর হলে দূর হবে।”

    আরও পড়ুন: মায়ানমার নিয়ে যৌথ পদক্ষেপের ঘোষণা, বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক ডোভালের

    কী আছে এই আইনে

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধিতে সব ধর্মের মানুষের জন্য বিয়ে, বিবাহবিচ্ছেদ, জমি-সম্পত্তি এবং উত্তরাধিকার সংক্রান্ত এক এবং অভিন্ন আইন প্রচলনের কথা বলা হয়েছে। সূত্রের খবর, সুপারিশের খসড়ায় ধর্ম নির্বিশেষে পুরুষদের বহুবিবাহ বন্ধ এবং একত্রবাস নথিভুক্ত করার আইনের কথা বলা হয়েছে। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি অনুযায়ী, যদি কোনও যুগল ‘একত্রবাস’ বা ‘লিভ-ইন’ করতে চান, তবে অবশ্যই পুলিশ বা জেলা আধিকারিকদের অনুমতি নিতে হবে। আর যদি তাঁদের বয়স ২১ বছরের নীচে হয়, তবে বাবা-মায়ের সম্মতির প্রয়োজন। ধর্ম নির্বিশেষে মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ১৮ এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে ২১ বছর করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ‘রেজিস্ট্রি বিবাহ’ বাধ্যতামূলকের কথা বলা হয়েছে এই বিধিতে। উত্তরাখণ্ডে যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি আনা হয়েছে, তাতে নিষিদ্ধ করা হয়েছে বহুবিবাহ। বহুগামিতাও নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। একই পরিবারের মধ্যে বিয়ে নিষিদ্ধ হয়েছে। এছাড়া সম্পত্তিতে পুত্র ও কন্যা সন্তানের সমান অধিকার, বৈধ ও অবৈধ সন্তানের সমান অধিকারের কথাও বলা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share