Tag: Madhyom

Madhyom

  • Ram Setu: মোদি সরকারের পরিকল্পনা, ভারত থেকে শ্রীলঙ্কা পর্যন্ত নির্মাণ হবে ২৩ কিমি লম্বা ‘রাম সেতু’

    Ram Setu: মোদি সরকারের পরিকল্পনা, ভারত থেকে শ্রীলঙ্কা পর্যন্ত নির্মাণ হবে ২৩ কিমি লম্বা ‘রাম সেতু’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে ২৩ কিলোমিটার সেতু নির্মাণের (Ram Setu) কাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, বর্তমানে এই ব্রিজের নির্মাণের পরিকল্পনা চলছে এবং সেটি তামিলনাড়ুর ধনুশকোডি থেকে শ্রীলঙ্কার তালাইমান্নার পর্যন্ত নির্মিত হবে। হঠাৎ এই রকম সেতু নির্মাণের কারণ কী? মনে করা হচ্ছে, পৌরাণিক মতে, এটাই ছিল রাম সেতু (Ram Setu)। এই দুই স্থানের মধ্যে সেতু নির্মাণ করে রামচন্দ্র বানর সেনা নিয়ে লঙ্কা অভিযানে যান। এই নতুন রাম সেতু ২৩ কিলোমিটার লম্বা হতে চলেছে।

    যাতায়াতের খরচ ৫০ শতাংশ কমবে 

    এই সেতুর মাধ্যমে ভারত এবং শ্রীলঙ্কাকে রেল এবং সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে যুক্ত করা যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। দুই দেশের মধ্যে এখন যোগাযোগ ব্যবস্থা বলতে বিমান ও জলপথেই যোগাযোগ রয়েছে। এই সেতু নির্মাণ হলে যাতায়াতের খরচ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, কংগ্রেস জমানায় সেতুসমুদ্রম প্রকল্পের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। এই সেতু নির্মাণ হলে পৌরাণিক রাম সেতু (Ram Setu) ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বলে ২০০৭ সালেই আদালতের দ্বারস্থ হয় বিজেপি। সেই সেতুসমুদ্রমের কাজ অব্শ্য শুরু করতে পারেনি কংগ্রেস সরকার। সেতুসমুদ্রম প্রকল্প অবশ্য জলপথেই যোগাযোগের জন্য গড়ে তোলার কথা ছিল। তারপর মোদি জমানায় দুই দেশের মূল ভূখণ্ডকে জোড়ার জন্য সেতু তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হল।

    প্রকল্পের খরচ হবে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা 

    মনে করা হচ্ছে শ্রীলঙ্কার মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই উন্নত হবে এই প্রকল্পের মাধ্যমে। প্রজেক্টটি তৈরি করবে ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি অফ ইন্ডিয়া। ছয় মাস আগেই এ বিষয়ে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। ৪০ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পে রয়েছে রেল লাইন এবং সড়ক ব্যবস্থাও, একথা জানা গিয়েছে সূত্র মারফত। প্রসঙ্গত, রাম মন্দির (Ram Setu) উদ্বোধনের আগে ধনুশকোডিতে সফর করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেদিন প্রধানমন্ত্রী ধনুশকোডির ওই স্থানে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদনও করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Under 19 World Cup: ৮১ রানে শেষ নিউজিল্যান্ড! অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে বড় জয় ভারতের

    Under 19 World Cup: ৮১ রানে শেষ নিউজিল্যান্ড! অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে বড় জয় ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনূর্ধ্ব ১৯ (Under 19 World Cup) বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে ভারত উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ডকে। ২১৪ রানে ম্যাচ জিতল ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দল। ম্যাচে ব্যাটে বলে দাপট দেখাল গতবারের চ্যাম্পিয়নরা। বাইশ গজে ভারতের ছোটদের এই সাফল্যকে কুর্নিশ জানিয়েছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। 

    মুশির-ম্যাজিক

    ভারতীয় দলে সুযোগ পেয়েছেন দাদা সরফরাজ খান। ভাই মুশির (Musheer Khan) অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ (Under 19 World Cup) মাতাচ্ছেন। এদিন টসে জিতে ভারতকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। কিউয়িদের বিরুদ্ধে ১২৬ বলে ১৩১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেন তিনি। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে দ্বিতীয় শতরান করলেন মুশির।  ছুঁয়ে ফেললেন শিখর ধাওয়ানকে। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারতীয়দের মধ্যে একাধিক শতরান করার রেকর্ড এত দিন ছিল শুধু ধাওয়ানের। সেই তালিকায় এ বার যোগ হল মুশিরের নাম। আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে এর আগে শতরান করেছিলেন মুশির। এ বারের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বেশি রান মুশিরই করেছেন। সেই সংখ্যা আরও বাড়বে। এদিন মুশিরকে সঙ্গত দেন ওপেনার আদর্শ সিং। তিনি ৫২ রান করেন। ৫০ ওভারে ভারত করে ৮ উইকেটে ২৯৫ রান।

    রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই উইকেট হারাতে থাকে নিউজিল্যান্ড। কেউই সেভাবে রান পাননি। কিউয়ি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান করেন অস্কার জ্যাকসন (১৯)। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে সাওমি পাণ্ডে ১৯ রানের বিনিময়ে চারটি উইকেট নেন। কিউয়িরা শেষ হয়ে যায় মাত্র ৮১ রানে। ম্যাচের সেরা হন মুশির। এদিন সুপার সিক্সের অন্য ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে ৩ উইকেটে হারিয়ে দেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ উইকেটে জয় পায় পাকিস্তান। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Budget 2024: ষষ্ঠতম বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কোথায় শুনবেন তাঁর ভাষণ

    Budget 2024: ষষ্ঠতম বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, কোথায় শুনবেন তাঁর ভাষণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ জানুয়ারি, বুধবার শুরু হচ্ছে বাজেট অধিবেশন। চলবে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Budget 2024) পেশ হবে। লোকসভা নির্বাচন থাকায় পূর্ণাঙ্গ বাজেট নয়, পেশ হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। নির্বাচনের পর নয়া সরকার গঠিত হলে পেশ হবে পূর্ণাঙ্গ বাজেট।

    বাজেট অধিবেশন

    বুধবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর ভাষণ দিয়ে শুরু হবে অধিবেশন। পরের দিন বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এটি তাঁর ষষ্ঠতম বাজেট। অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সচরাচর বড় কোনও ঘোষণা করে না কোনও সরকারই। তবে আয়করে ছাড়ের কথা ঘোষণা হতে পারে। তাই বাজেট বক্তৃতায় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী কী বলেন, সেদিকেই তাকিয়ে তামাম ভারত। বৃহস্পতিবার লোকসভায় বাজেট (Budget 2024) পেশ করবেন নির্মলা। তাঁর বক্তৃতা শুরু হবে বেলা ১১টায়।

    কোথায় দেখবেন?

    সম্প্রচারিত হবে সংসদ টিভি এবং দূরদর্শন নিউজে। অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেল এবং ওয়েবসাইটে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতা শেয়ার করবে পিআইবি। এনডিটিভি এবং এর সমস্ত নেটওয়ার্ক চ্যানেলেও সম্প্রচারিত হবে নির্মলার বাজেট ভাষণ। এনডিটিভির অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলেও সম্প্রচারিত হবে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর ভাষণ। বাজেট বক্তৃতা শেষে কেন্দ্রীয় বাজেটের সব নথি মিলবে অফিসিয়াল ওয়েবসইট এবং মোবাইল অ্যাপে। অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহারকারীরা গুগল প্লে থেকে অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারবেন। যাঁরা আইওএস ব্যবহার করেন, তাঁরা এটি দেখতে পাবেন অ্যাপ স্টোরে।

    আরও পড়ুুন: সিল খোলা হোক জ্ঞানবাপীর ওজুখানার, উঠল এএসআই সমীক্ষার দাবিও

    চাকরিজীবীদের পাশাপাশি আসন্ন অন্তর্বর্তীকালীন বাজেটে সুখবর পেতে পারেন কৃষকরা। দ্বিগুণ করা হতে পারে পিএম কিষান সম্মান নিধি প্রকল্পে কেন্দ্রীয় অর্থ সাহায্য। মহিলাদের নিয়ে একাধিক বড় ঘোষণাও করা হতে পারে আসন্ন ভোট অন অ্যাকাউন্টে। কমানো হতে পারে পেট্রোল-ডিজেলের দাম।

    ইতিমধ্যেই কনফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার ইন্ডাস্ট্রিজ নিয়োগের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ, পেট্রোলিয়াম, বিদ্যুৎ ও আবাসন খাতকে জিএসটির পরিকাঠামোর অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব সহ বেশ কয়েকটি বিষয় সুপারিশ করেছে। ক্যাপেক্স ২০ শতাংশ বাড়িয়ে ১২ লক্ষ কোটি টাকা করার পাশাপাশি একটি পূর্ণাঙ্গ মিনিস্ট্রি অফ ইনভেস্টমেন্ট তৈরি করার বিষয়েও সুপারিশ করা হয়েছে (Budget 2024)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: সুরের মূর্চ্ছনা! মিশরীয় কন্যার দেশাত্মবোধক গানের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    PM Modi: সুরের মূর্চ্ছনা! মিশরীয় কন্যার দেশাত্মবোধক গানের প্রশংসা প্রধানমন্ত্রী মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশরের ভারতীয় দূতাবাসে পালিত হয়েছে ভারতের ৭৫ তম সাধারণতন্ত্র দিবস (Republic day)। সেই অনুষ্ঠানে দেশাত্মবোধক গান গেয়ে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন এক মিশরীয় কন্যা (Egypt girl)। যা মন ছুঁয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও। সোশ্যাল মিডিয়ায় ওই মিশরীয় কন্যার গানের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন মোদি। শেয়ার করেছেন ভিডিও। বিশ্বের নানা প্রান্তে পালিত হয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবস। সারা বিশ্বে প্রবাসী ভারতীয়রা প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন করেছেন। শুক্রবার বিভিন্ন দেশে ভারতীয় দূতাবাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। ভারতের রাষ্ট্রদূতেরা অমৃতকালের মধ্যে দিয়ে ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে একটি উন্নত দেশ হিসাবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

    দেশাত্মবোধের ছোঁয়া

    গত ২৬ জানুয়ারি মিশরে ভারতীয় দূতাবাস, ইন্ডিয়া হাউসে সাড়ম্বরে পালিত হয় ৭৫ তম সাধারণতন্ত্র দিবস। ইন্ডিয়া হাউসে ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ভারতীয় দূতাবাসের আধিকারিক থেকে ও মিশরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। সেই অনুষ্ঠানেই দেশাত্মবোধক গান গেয়েছেন মিশরীয় কন্যা কারিম্যান। একেবারে ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় পোশাক ও গয়নায় সেজে দেশাত্মবোধক ‘দেশ রঙ্গিলা’ গানটি গেয়েছেন তিনি। ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবসে ভারতীয় পোশাকে ও অলঙ্কারে সজ্জিত হয়ে, একেবারে ভারতীয় শৈলিতে কারিম্যানের এই গান উভয় দেশেরই প্রতিনিধির প্রশংসা কুড়িয়েছে।

    মুগ্ধ মোদি

    মিশরে ভারতীয় দূতাবাসের তরফে কারিম্যানের সেই গানের ভিডিয়ো অফিসিয়াল এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ারও করা হয়। মুহূর্তেই ওই  ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়।  নজর এড়ায়নি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে ওই ভিডিও শেয়ার করে মোদি লেখেন, ‘“মিশর থেকে কারিম্যানের উপস্থাপনা মেলোডিয়াস! তাঁর এই প্রয়াসের জন্য আমি তাঁকে অভিনন্দন জানাচ্ছি এবং খুব ভাল ভবিষ্যতের জন্য তাঁকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jammu and Kashmir: কাটল খরা, তুষারের চাদরে ঢাকল কাশ্মীর, বন্ধ যান চলাচল

    Jammu and Kashmir: কাটল খরা, তুষারের চাদরে ঢাকল কাশ্মীর, বন্ধ যান চলাচল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ খরা কাটিয়ে তুষারপাত ভূস্বর্গে (Jammu and Kashmir)। বরফের চাদরে ঢাকল উত্তর-কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ এলাকা। রাস্তা ঢেকে গিয়েছে মোটা পুরু বরফের চাদরে। বন্ধ হয়ে গিয়েছে যান চলাচল। যেসব রাস্তায় কোনওক্রমে চলছে যানবাহন, সেখানেও গাড়ির গথ এতই শ্লথ যে, যানজট হচ্ছে যত্রতত্র।

    কাশ্মীরে তুষারপাত

    শুক্রবার থেকে তুষারপাত শুরু হয়েছে কাশ্মীরে। গুর্জ এলাকায় ঘরবাড়ি-গাছপালার রং হয়েছে সাদা। গুর্জের পাশাপাশি প্রবল তুষারপাত হয়েছে তুলাইল ও দাওয়ার এলাকায়। চলতি শীতে কাশ্মীরে এটাই প্রথম তুষারপাত। তুষারপাত দেখতে কাশ্মীরে গিয়ে হতাশ হয়েছেন পর্যটকরা। কাশ্মীরে তুষারপাত হচ্ছে না, খবর ছড়িয়ে পড়তেই বহু পর্যটক কাশ্মীর না গিয়ে বেড়াতে চলে যান অন্যত্র। প্রত্যাশিতভাবেই মার খেয়েছে ভূস্বর্গের পর্যটন শিল্প। পর্যটনের ভরা মরশুমেই পর্যটকের আকাল দেখা দেওয়ায় হা-হুতাশ করতে দেখা যায় উপত্যকার পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত মানুষদের।

    ভারী তুষারপাত হতে পারে কাশ্মীরে

    শুক্রবার কাটল (Jammu and Kashmir) সেই খরা। উত্তর কাশ্মীর প্রশাসনের পক্ষে থেকে জানোনো হয়েছে, তুষারপাতের পরিমাণ খুব বেশি নয়। তবে তুষারপাত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। বরফ জমে যাওয়ায় বিপজ্জনক হয়ে পড়েছে গুর্জ রোডের প্রায় ৮৫ কিলোমিটার এলাকা। বরফ সরিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে ইতিমধ্যেই পথে নেমে পড়েছেন প্রশাসনিক কর্তারা। কয়েকদিনের মধ্যেই ভারী তুষারপাত হতে পারে বলে খবর। হাওয়া অফিস জানিয়েছে, গুলমার্গে চার ইঞ্চি উঁচু বরফ জমে রয়েছে। উপত্যকার যেসব শহরে তুষারপাত হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে পহেলগাঁও, সোনমার্গ, মাচ্ছিল এবং সোপিয়ানও।

    আরও পড়ুুন: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    কাশ্মীরে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়ে ৪০ দিন। এই সময়টাকে চিল্লাই কালান বলে। মূলত এই সময়টাই প্রবল তুষারপাত ও বৃষ্টিপাত হয় কাশ্মীরে। এ বছর এই সময়ের সিংহভাগ সময়টাই হা-তুষার দশা ছিল কাশ্মীরে। শেষতক তুষারপাত হওয়ায় পর্যটকদের পাশাপাশি খুশি কাশ্মীরের বাসিন্দারাও। কাশ্মীরে তুষারপাত না হওয়ায় দিন কয়েক আগেই কাশ্মীরের আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর মুখতার আহমেদ বলেছিলেন, “শীতের এই সময়টায় বৃষ্টি হয় কাশ্মীরে। তার পরেই তাপমাত্রা নামতে থাকে হিমাঙ্কের নীচে। শুরু হয় চিল্লাই কালান। তুষারপাত দেখতে পর্যটকরা ভূস্বর্গে ভিড় করেন এই (Jammu and Kashmir) সময়টায়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Divyansh Singh Panwar: অলিম্পিক্সের আগে ইতিহাস, চিনের রেকর্ড ভেঙে শ্যুটিংয়ে সোনা ভারতের দিব্যাংশের

    Divyansh Singh Panwar: অলিম্পিক্সের আগে ইতিহাস, চিনের রেকর্ড ভেঙে শ্যুটিংয়ে সোনা ভারতের দিব্যাংশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব শ্যুটিং প্রতিযোগিতায় ১০ মিটার এয়ার রাইফেল বিভাগে সোনা জিতলেন ভারতের দিব্যাংশ সিং পানওয়ার (Divyansh Singh Panwar)। পয়েন্টের নিরিখে বিশ্বরেকর্ড করেছেন দিব্যাংশ। এশিয়ান গেমসে সোনা জিতেছিলেন চিনের শেং লিহাও। ফাইনালে তাঁর পয়েন্ট ছিল ২৫৩.৩। সেই পয়েন্ট টপকে গিয়েছেন দিব্যাংশ। কাইরোতে হওয়া ফাইনালে ২৫৩.৭ পয়েন্ট স্কোর করেছেন তিনি।

    দুরন্ত দিব্যাংশ

     ২১ বছর বয়সী দিব্যাংশ (Divyansh Singh Panwar) পাঁচ বছর পর ব্যক্তিগত যোগ্যতায় সোনা জিতেছেন। এর আগে ২০১৯ ইভেন্টে সোনা জিতেছিলেন তিনি। দিব্যাংশ শুরু থেকেই দুর্দান্ত ফর্ম দেখিয়েছেন। বাছাই পর্বে ৬৩২.৪ স্কোর করে ফাইনালে শীর্ষে ওঠেন তিনি। ফাইনালে একবারও ১০ রানের কম স্কোর করেননি। চতুর্থ ও ষষ্ঠ টার্গেট নিখুঁত লক্ষ্য ১০.৯ হিট করেন। জয়ের পর দিব্যাংশ জানালেন, দীর্ঘদিন পর সোনা জিততে পেরে তিনি খুশি। বিশ্বকাপে এটি দিব্যাংশের পঞ্চম সোনা। এই বিশ্বকাপে ভারত দুটি সোনা এবং দুটি রৌপ্য নিয়ে পদক তালিকার শীর্ষে রয়েছে।

    প্যারিস অলিম্পিক্সই পাখির চোখ

    সোনা জিতে দিব্যাংশ (Divyansh Singh Panwar) বলেন, ‘‘ফাইনালে আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। নিজের টেকনিকের উপর ভরসা রেখেছি। অনেক দিন ধরে পরিশ্রম করছি। তার ফল পেলাম।’’জাতীয় ক্রমতালিকায় এখন চতুর্থ স্থানে রয়েছেন দিব্যাংশ। ক্রমতালিকায় থাকা প্রথম পাঁচ শুটার সুযোগ পাবেন প্যারিস অলিম্পিক্সের ট্রায়ালে। চলতি বছরের শেষে হবে সেই ট্রায়াল। আপাতত প্যারিস অলিম্পিক্সই পাখির চোখ দিব্যাংশের। তার জন্যই যোগ সাধনা থেকে শরীর চর্চা এবং অনুশীলনে জোর দিচ্ছেন রাজস্থানের তরুণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    Ram Mandir: “দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান”, বললেন ফতোয়া পাওয়া সেই ইমাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর অপরাধ মুসলমান হয়েও যোগ দিয়েছিলেন অযোধ্যায় রাম মন্দির (Ram Mandir) উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে। তাই ফতোয়া জারি করা হল অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান উমর আহমেদ ইলিয়াসির বিরুদ্ধে। ফতোয়ায় তাঁকে ‘কাফের’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ফতোয়া জারি করেছে মুফতি সাবির হুসেইনির নেতৃত্বাধীন মুফতি ক্লাসেস নামে একটি দল।

    লাগাতার হুমকি ফোন

    ইলয়াসির অভিযোগ, রবিবার থেকে তাঁর ওপর এই ফতোয়া জারি করা হয়েছে। রাম মন্দির উদ্বোধন অনু্ষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর থেকে লাগাতার হুমকি ফোনও তিনি পাচ্ছেন। দেওয়া হচ্ছে প্রাণনাশের হুমকি। বিষয়টি জানিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি লিখেছেন ইমাম। দিল্লির পুলিশ কমিশনারকে বিষয়টি জানানোর পাশাপাশি দায়ের করেছেন এফআইআরও। ইমাম বলেন, “যাঁরা (Ram Mandir) আমায় ভালোবাসেন, দেশকে ভালোবাসেন, তাঁরা অবশ্যই আমায় সমর্থন করবেন। আর যাঁরা রাম মন্দিরের ইভেন্টে অংশ নেওয়ার জন্য আমায় ঘৃণা করছেন, তাঁরা দয়া করে পাকিস্তানে চলে যান।”

    ‘মনুষ্যত্বই আমাদের এক করে’

    ইমাম বলেন, “রাম মন্দির ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়ার পর আমি দু’ দিন বিষয়টি নিয়ে ভাবনাচিন্তা করি। তারপর অযোধ্যা যাওয়ার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিই। এটা আমার জীবনের সব চেয়ে বড় সিদ্ধান্ত ছিল। দেশের সম্প্রীতি রক্ষার্থে আমি সেখানে গিয়েছিলাম। অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ইমাম হিসেবে আমাকে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। সেখানে উষ্ণ অভ্যর্থনায় স্বাগত জানানো হয় আমাকে। সেদিন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার পর আমার মনে হয়েছিল, দুটি ধর্মের বিশ্বাস আলাদা হতে পারে, কিন্তু মনুষ্যত্বই আমাদের এক করে।”

    আরও পড়ুুন: চিনপন্থী মুইজ্জুকে গদিচ্যুত করতে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু মলদ্বীপে!

    ইলিয়াসি বলেন, “আমায় এবং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আমি স্পষ্টভাবে বলতে চাই, ভারত ইসলামিক দেশ নয়। ফলে এই সব ফতোয়া এখানে চলবে না। আমি যে ভালোবাসা ও সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা দিচ্ছি, তা কারও পছন্দ না হলে সে পাকিস্তানে চলে যেতে পারে। আমি কোনও ভুল করিনি। প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য আমি ক্ষমা চাইব না। পদ থেকেও ইস্তফা দেব না।” প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয় রাম মন্দিরের। এদিনই প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয় বালক রামের মূর্তির। উৎসবে (Ram Mandir) উপস্থিত ছিলেন দেশ-বিদেশের বহু মানুষ। ছিলেন এই ইমামও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

      

  • East Bengal FC: বিশৃঙ্খলা ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে! উৎসব শেষ চার মিনিটেই, কুয়াদ্রাতের লক্ষ্য ডার্বি

    East Bengal FC: বিশৃঙ্খলা ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে! উৎসব শেষ চার মিনিটেই, কুয়াদ্রাতের লক্ষ্য ডার্বি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপেক্ষার অবসান। এক যুগ পর আবার ট্রফি নিয়ে শহরে ফিরল ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। সুপার কাপে টিমকে চ্যাম্পিয়ন করলেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। সোমবার বিকেলে লাল-হলুদ টিম কলকাতায় পা দিতেই শুরু হয়ে গেল মাত্রাছাড়া উৎসব। বিমানবন্দরের রঙ লাল-হলুদ। টিমকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোর জন্য় লাল-হলুদ আবির, স্মোকবম্ব,পতাকায় ছেয়ে দেওয়া হয় বিমানবন্দর। বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন সমর্থকরা। প্রায় হাজার দশেক সমর্থক ভিড় করেছিলেন বিমানবন্দরে। প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করতে হয় কুয়াদ্রাত, ক্লেটন, গিলদের। অবশেষে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও পুলিশি তৎপরতায় এক-একজনকে এসকর্ট করে বের করে নিয়ে আসা হয় বিমানবন্দর থেকে।

    লক্ষ্য ডার্বি

    সবেমাত্র সুপার কাপ জয় করেছে ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু, এখন দলের আত্মতুষ্টির কোনও জায়গাই নেই। কারণ সামনেই আবার ইন্ডিয়ান সুপার লিগের ডার্বি। জয়ের আনন্দেও ডার্বি ম্যাচের চিন্তা লাল-হলুদের কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাতের। তিনি বলেন, “মোহনবাগানের বিরুদ্ধে ম্যাচের জন্য আমাদের একেবারে প্রস্তুত থাকতে হবে। আমরা আপাতত খুব ভালো পারফরম্যান্স করছি। অনেকদিন পর আমরা আবার জিততে পেরেছি। তবে এরপর কলকাতায় ঘরের মাঠে মোহনবাগানের সামনে আমদের লড়াই যে কঠিন হবে, সেটা আমরা খুব ভালো করেই জানি। ডার্বি ম্যাচে জয়লাভ করা সত্যিই খুব কঠিন। তবে আমরা এই ম্য়াচটা জেতার আপ্রাণ চেষ্টা করব।”

    ক্লাব তাঁবুতে বিশৃঙ্খলা

    সোমবার সন্ধ্যায় ইস্টবেঙ্গল মাঠের উৎসব ক্ষণিকেই মিলিয়ে গেল। সমর্থকদের বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস আর ক্লাব কর্তৃপক্ষের পরিকল্পনার অভাবে দ্রুত উৎসব শেষ করতে বাধ্য হলেন ক্লাব কর্তারা। সোমবার সন্ধ্যা ৭টা ৫৭ মিনিটে ইস্টবেঙ্গল মাঠে পা রাখেন কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত। তার চার মিনিট আগে ইস্টবেঙ্গল কর্তা দেবব্রত সরকার (নিতু) সুপার কাপ ট্রফিটি নিয়ে গিয়ে রাখেন সাজানো চারটি টেবিলের মাঝখানে। কোচের পিছু পিছুই মাঠে ঢোকেন ক্লেটন সিলভা, সৌভিক চক্রবর্তী, সাউল ক্রেসপোরা। ব্যস! অমনি দেখা যায় র‌্যাম্পার্টের দিকের কর্নার ফ্ল্যাগের সামনে দিয়ে কিছু ইস্টেবঙ্গল সমর্থক মাঠে ঢুকছেন। কয়েক সেকেন্ডের ম‌ধ্যে তা যেন গ্যালারিতে সংক্রামিত হয়ে যায়। কেউ ফেন্সিং টপকান, তো কেউ উচ্ছ্বাসের ঠেলায় গ্রিলে লাগানো পলকা তালা ভেঙে দেন। বাঁধ ভেঙে যায়। কুয়াদ্রাতদের ঘিরে ফেলেন কয়েক হাজার ইস্টবেঙ্গল সমর্থক। কোনওরকমে কেক কেটে উৎসবে ইতি টানেন কর্তারা। তবে চার মিনিটের মধ্যে ইস্টবেঙ্গল টিম মাঠ থেকে তাঁবুতে চলে গেলেও আবেগের উদযাপন চলতেই থাকে। আতসবাজি, আবিরে দোল-দীপাবলী একাকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: চিনপন্থী মুইজ্জুকে গদিচ্যুত করতে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু মলদ্বীপে!

    Maldives: চিনপন্থী মুইজ্জুকে গদিচ্যুত করতে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু মলদ্বীপে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই ঘোরালো হচ্ছে মলদ্বীপের (Maldives) রাজনৈতিক পরিস্থিতি। চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জুর বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছেন দ্বীপরাষ্ট্রের বিরোধীরা। মলদ্বীপের সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ মলদ্বীভিয়ান ডেমোক্রেটিক পার্টি। ইমপিচমেন্ট আনতে প্রয়োজনীয় স্বাক্ষর সংগ্রহ করছেন এই দলের নেতারা।

    মুইজ্জুর চিন-প্রেম

    মুইজ্জুর চিন-প্রেমকে ভালো চোখে দেখেননি সে দেশের বিরোধীরা। ভারতের বিরুদ্ধে যে অবস্থান নিয়েছে মুইজ্জু প্রশাসন, তাকেও বিষনজরে দেখছেন তাঁরা। এহেন আবহে চিনা চর জাহাজকে রাজধানী মালের বন্দরে স্বাগত জানানোয় মুইজ্জুর ওপর বেজায় চটেছেন বিরোধীরা। তার পরেই শুরু হয়েছে মুইজ্জুকে ইমপিচমেন্ট করার প্রক্রিয়া। গত নির্বাচনে মলদ্বীপের (Maldives) ক্ষমতায় আসে চিনপন্থী নেতা মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-মলদ্বীপের সম্পর্ক গিয়ে ঠেকেছে তলানিতে।

    মলদ্বীপের রাজনৈতিক হাওয়া

    মলদ্বীপের রাজনৈতিক মহলও ভাগ হয়ে গিয়েছে দু’ ভাগে। একদল মুইজ্জুপন্থী। আর অন্য দল ভারতপন্থী। মলদ্বীপের ভারতপন্থী নেতারা মুইজ্জু সরকারের চিন-প্রেমে যারপরনাই ক্ষুব্ধ। ‘পরম মিত্র’ দেশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের জন্য তাঁরা দুষছেন মুইজ্জু প্রশাসনকে। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। চাপে পড়ে তাঁদের সাসপেন্ড করা হলেও, উন্নতি ঘটেনি ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের। এহেন আবহে রবিবার দ্বীপরাষ্ট্রের (অ)সংসদীয়কাণ্ডের ছবি ভাইরাল। এদিন সংসদের ভেতরে সাংসদদের মধ্যেই চলল লাথি, ঘুষি, চড়-থাপ্পড়, চুল ধরে টানা, বাঁশি বাজিয়ে অধ্যক্ষের কণ্ঠ স্তব্ধ করে দেওয়া সবই। হাতাহাতির জেরে জখম হন বেশ কয়েকজন সাংসদ।

    আরও পড়ুুন: ক্ষমতায় ফিরছে এনডিএ, ভবিষ্যদ্বাণী প্রশান্ত কিশোরের

    রবিবারের এই ঘটনার পর মুইজ্জু সরকারকে হঠাতে কোমর বেঁধে নেমে পড়ছেন বিরোধীরা। চিন নয়, ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলার পক্ষপাতী মলদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ইব্রাহিম মহম্মদ সোলিহের দল এমডিপি। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন দ্বীপরাষ্ট্রের আরও কয়েকটি দল। তারা চাইছে, ফের চাঙা হোক ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ক।

    মলদ্বীপে শিক্ষা সহ নানা ক্ষেত্রে ভারতের অবদান প্রচুর। তাই সে দেশে ভারতপন্থী মানুষের অভাব নেই। গত বছরের শেষের দিকে মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পর ভারতকে দূরে ঠেলে চিনের সঙ্গে বন্ধুত্ব পাতাতে উদ্যোগী হন মুইজ্জু। নির্বাচিত হওয়ার পর মলদ্বীপের রাষ্ট্রপতিরা প্রথমে আসেন ভারত সফরে। দীর্ঘদিনের এই প্রথা ভেঙে মুইজ্জু গিয়েছিলেন চিনে। ভারতের বদলে চিনকে তিনি মিত্র দেশ বলে ঘোষণা করেন। তার পর থেকে দ্বীপরাষ্ট্রের জনমত ঘুরে গিয়েছিল মুইজ্জুর (Maldives) দিক থেকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share