Tag: Madhyom

Madhyom

  • Jammu & Kashmir: প্রজাতন্ত্র দিবসে ডাল লেকের ‘শিকারা’গুলি সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে

    Jammu & Kashmir: প্রজাতন্ত্র দিবসে ডাল লেকের ‘শিকারা’গুলি সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় বদলে গিয়েছে জম্মু-কাশ্মীর (Jammu & Kashmir)। তারই প্রতিফলন দেখা গেল প্রজাতন্ত্র দিবসে। ডাল লেকের ১২০টি শিকারা (ডাল লেকের নৌকো বিশেষ) সেজে উঠল তেরঙ্গার সাজে। অভিনব ভাবে শ্রীনগর জেলার প্রশাসন এভাবেই উদযাপন করল ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস। প্রতিটি শিকারাই সাজানো ছিল গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ রঙের তেরঙ্গায়, মাঝখানে ছিল অশোক চক্র। ইতিমধ্যে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপনের এই ভিডিও সামনে এসেছে। ড্রোনের মাধ্যমে তোলা এই ভিডিও প্রকাশ করেছে শ্রীনগরের জেলা প্রশাসন। প্রসঙ্গত, শিকারা ডাল লেকের পরিবহণের কাজে লাগানো হয় এবং ডাল লেকে পর্যটকদের ভ্রমণেও কাজে লাগে।

    বলিদান স্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানান লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা 

    প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনই জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu & Kashmir) লেফটেন্যান্ট গভর্নর মনোজ সিনহা জম্মুতে ‘বলিদান স্তম্ভ’-এ দেশের রক্ষায় শহিদ হওয়া জওয়ানদের উদ্দেশে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। জম্মু-কাশ্মীরে টাইগার ডিভিশনে মনোজ সিনহাকে গার্ড অফ অনারও দেওয়া হয়। জম্মু-কাশ্মীরে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন নিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে মনোজ সিনহা লেখেন, ‘‘দেশ চিরকাল মনে রাখবে সাহসী জওয়ানদের। যাঁদের আত্মত্যাগে রক্ষা পেয়েছে দেশের সার্বভৌমত্ব।’’

    ২০০৯ সালেই গড়ে ওঠে বলিদান স্তম্ভ

    স্বাধীনতার পরবর্তীকালে দেশের অখন্ডতা রক্ষায় যে সমস্ত সেনা জওয়ান আত্ম বলিদান দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি সম্মান জানাতেই বলিদান স্তম্ভ গড়ে তোলা হয়েছে। বলিদান স্তম্ভ হল দেশের মধ্যে সবথেকে উচ্চ স্মৃতিসৌধ। যেটি উচ্চতায় ৬০ মিটার। ২০০৯ সালে বলিদান স্তম্ভ তৈরি করা হয়। খরচ হয় ১২ কোটি টাকা। ২১ একর জায়গা জুড়ে অবস্থান করছে এই স্তম্ভ। বলিদান স্তম্ভতে (Jammu & Kashmir) রয়েছে ৫২টি স্মৃতি স্তম্ভ। যেখানে ৭,৫১২ জন দেশের বীর জওয়ানের নাম রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ৯ জন পরম বীর চক্রপ্রাপ্ত এবং ২৭ জন অশোক চক্র প্রাপ্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Triple Talaq: আদালতে স্ত্রীদের উদ্দেশে ‘তালাক-তালাক-তালাক’! ২ যুবকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের

    Triple Talaq: আদালতে স্ত্রীদের উদ্দেশে ‘তালাক-তালাক-তালাক’! ২ যুবকের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনবার “তালাক” (Triple Talaq) শব্দ উচ্চারণের মধ্য দিয়ে স্ত্রীকে সঙ্গে সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ দেওয়ার প্রথায় দাঁড়ি টানতে তিন তালাক বিল এনেছে কেন্দ্র। কিন্তু তবু সমাজে বারবার ফিরে আসে এই প্রথা। খোরপোশ সংক্রান্ত দুটি মামলা চলছিল দিল্লির (Delhi) একটি আদালতে। কিন্তু শুনানি শেষে দিল্লির ওই আদালতের সামনেই ‘তালাক-তালাক-তালাক’ বলে স্ত্রী-দের উদ্দেশে চিৎকার করলেন দুই স্বামী। এমনই অভিযোগে তাঁদের বিরুদ্ধে দুটি পৃথক এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ। 

    তিন তালাক স্ত্রীদের

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তিন তালাক (Triple Talaq) এখন শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তিন তালাক বিল পাশ করাতে সফল হয়েছে নরেন্দ্র মোদি সরকার (Modi Govt)। স্ত্রীকে তিন তালাক দিলে তিন বছর পর্যন্ত কারাবাস হতে পারে মুসলিম পুরুষদের। এবার আদালতের বাইরে তিন বার তালাক উচ্চারণ করে নিষিদ্ধ কাজ করেছেন দুই যুবক বলে অভিযোগ। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। প্রথম যে এফআইআর দায়ের হয়েছে, সেখানে অভিযোগ করেছেন এক মহিলা। তিনি রসায়নশাস্ত্রে পিএইচডি করেছেন। স্বামীর সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় বিচ্ছেদের মামলা চলছে তাঁর। এখন খোরপোশ সংক্রান্ত শুনানি চলছে। সেই মামলার শুনানি শেষে আদালত চত্বরে স্বামী তাঁকে তিন তালাক দেন বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুন: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    শাস্তিযোগ্য অপরাধ

    দ্বিতীয় অভিযোগটি এক ২৪ বছরের যুবতীর। তিনি পুলিশকে জানিয়েছেন ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে তাঁর বিয়ে হয় মুম্বইয়ে। কিন্তু স্বামী এবং শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাঁর উপর অত্যাচার করতেন। তাই কিছু দিন পর দিল্লিতে তাঁর বাপের বাড়ি ফিরে আসতে বাধ্য হন। পরে আদালতে (Delhi Court) তিনি খোরপোশের দাবিতে মামলা করেন। পুলিশকে ওই মহিলা জানান, আদালতে শুনানির জন্য তখন পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তিনি কোর্ট রুমে যাচ্ছিলেন, সেই সময় ‘তালাক-তালাক-তালাক’ (Triple Talaq) বলে চিৎকার করেন তাঁর স্বামী। ২০১৪-য় ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিন তালাক প্রথার অবসান চেয়ে সরব হয়েছিল মোদি সরকার। ২০১৭-য় তাৎক্ষণিক তিন তালাক প্রথাকে অসাংবিধানিক তকমা দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টও। তার পরেই তিন তালাককে ফৌজদারি অপরাধের তকমা দিয়ে তিন বছরের জেলের নিদান দিয়েও বিল আনে সরকার। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    Ram Temple: ভিড়ের নিরিখে ভ্যাটিকান সিটি এবং মক্কাকেও ছাপিয়ে যাবে অযোধ্যা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Temple) ঘিরে পর্যটকের আনোগোনা বাড়ছে উত্তরপ্রদেশে। এমনিতেই ফি-বছর বহু পর্যটনপ্রেমী আসেন যোগী রাজ্যে। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়েছে রাম মন্দিরের। প্রাণপ্রতিষ্ঠা হয়েছে বালক রামের বিগ্রহের। তাই অযোধ্যায় নিত্যদিন বাড়ছে পর্যটকের ভিড়।

    বাড়তি আয় ৪ লাখ কোটি টাকা

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জেরে চলতি বছর ৪ লাখ কোটি টাকা বাড়তি আয় হতে পারে বিজেপি শাসিত যোগী রাজ্যের। স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি রিপোর্টের উল্লেখ করে উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের দফতর জানিয়েছে, আগামী অর্থবর্ষে রাজ্য সরকার ২৫ হাজার কোটি টাকা আয় করবে রাজস্ব বাবদ। মুখ্যমন্ত্রীর দফতরের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অযোধ্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ (রাজস্ব বাড়ার) হয়ে দাঁড়াবে। দেশ তো বটেই, বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও পর্যটক এবং ভক্তরা এ রাজ্যে আসবেন। এটা (এসবিআইয়ের রিপোর্ট) জানাচ্ছে, চলতি বছর উত্তরপ্রদেশ বাড়তি আয় করবে ৪ লাখ কোটি টাকা।

    কী বলছে জেফেরিজ?

    অযোধ্যার ওপর সমীক্ষা চালিয়েছিল ফরেন স্টক মার্কেট রিসার্চ ফার্ম জেফরিজ। তাদের দাবি, ভক্তের (Ram Temple) ভিড়ের নিরিখে অযোধ্যা ছাপিয়ে যাবে ভ্যাটিকান সিটি (খ্রিস্টানদের পোপ এখানে বাস করেন। তাই পবিত্র।) এবং মক্কাকে (ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অতি পবিত্র স্থান)। এই রিপোর্ট থেকেই জানা গিয়েছে, আশা করা যাচ্ছে, অযোধ্যায় বছরে প্রায় ৫ কোটি পুণ্যার্থী আসবেন। এটি যে কেবল উত্তরপ্রদেশের একটি পর্যটন কেন্দ্র নয়, গোটা দেশেরও, তাও জানানো হয়েছে ওই রিপোর্টে। সরযূ নদীর তীরের এই মন্দির শহর ক্রমেই গুরুত্ব পাচ্ছে পর্যটনপ্রেমীদের কাছে।

    আরও পড়ুুন: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    নব প্রতিষ্ঠিত এই রাম মন্দিরে আসতে দর্শনার্থীরা যাতে কোনও রকম সমস্যার সম্মুখীন না হন, সেজন্য তৈরি করা হয়েছে আস্ত একটি বিমানবন্দর। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা ধাম রেল স্টেশনকেও। বন্দোবস্ত করা হয়েছে অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধার। বাড়ানো হয়েছে সড়ক সংযোগ। প্রচুর হোটেলও গড়ে উঠেছে।

    অন্য একটি সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, অযোধ্যায় বালক রামকে দর্শন করতে প্রতিদিন আসবেন প্রায় এক লাখ পুণ্যার্থী। অন্ধ্রপ্রদেশের বালাজি মন্দির দর্শনে প্রতি বছর আসেন ২.৫ কোটি ভক্ত। এ বাবদ রাজ্যের রোজগার হয় ১২০০ কোটি টাকা। বৈষ্ণোদেবী মন্দির দর্শনে ফি বছর যান ৮০ লাখ মানুষ। রাজ্যের আয় হয় ৫০০ কোটি টাকা। তাজমহল দর্শনে আসেন ৭০ লাখ পর্যটক। সরকারের আয় হয় ১০০ কোটি টাকা। আগরা দুর্গ দেখতে আসেন ৩০ লাখ মানুষ। রাজ কোষাগারে জমা পড়ে ২৭.৫ কোটি টাকা (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Modi: ভারতকে প্রজাতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা, বিশ্ব নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    PM Modi: ভারতকে প্রজাতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা, বিশ্ব নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই ছিল দেশের ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবস। ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা জানান অনেক রাষ্ট্রনেতাই। শুভেচ্ছা জানানোর জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্র নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রসঙ্গত, প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি বিশ্ব নেতাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করও।

    আরও পড়ুন: প্রাণী কল্যাণে বিশেষ অবদান, মাহুত বন্ধু অসমের পার্বতীকে পদ্ম সম্মান

    নেপালের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান নরেন্দ্র মোদি

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলের মাধ্যমে ধন্যবাদ জানিয়েছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহলকে। ভারত এবং নেপালের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হবে বলেও মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী।

    ধন্যবাদ মরিশাসের প্রধানমন্ত্রীকে

    মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী কুমার যুগনাথ ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানান। তাঁকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। প্রধানমন্ত্রী নিজের এক্স হ্যান্ডেলের মাধ্যমে জানান, ভারত ও মরিশাসের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আগামীদিনে আরও উন্নত হবে।

    ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁকে ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    চলতি বছরে প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির ছিলেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) সঙ্গে একটি ছবি ও সেলফিও শেয়ার করেন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে। সেটিকে রিট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। ফরাসি ভাষায় ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লেখেন, ‘‘প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আপনার উপস্থিতির ফলে ভারত-ফ্রান্স সম্পর্ক আরও উচ্চতায় পৌঁছবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রজাতন্ত্র দিবসে অযোধ্যায় পা পড়ল ৩ লাখ ২৫ হাজার ভক্তের

    Ram Mandir: প্রজাতন্ত্র দিবসে অযোধ্যায় পা পড়ল ৩ লাখ ২৫ হাজার ভক্তের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের পরে অযোধ্যায় ভক্তদের ভিড় উপচে পড়ছে। তথ্য বলছে, গতকালই অর্থাৎ প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন ৩ লাখ ২৫ হাজার ভক্তের পা পড়েছিল পবিত্র অযোধ্যা ধামে। বালক রামের মূর্তি দর্শনে ইতিমধ্যে সময়সীমা বাড়িয়েছে রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। যার ফলে বিপুল সংখ্যক ভক্তের রাম মন্দির দর্শন করতে কোনওরকম অসুবিধা হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। প্রসঙ্গত, মন্দির প্রাঙ্গণ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে এগিয়ে এসেছেন স্বয়ংসেবকরাও। আরএসএস নেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে ইতিমধ্যে তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের সঙ্গে একটি বৈঠকও করেছেন এব্যাপারে।

    ২৬ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের স্বরাষ্ট্র সচিব হাজির ছিলেন অযোধ্যায়

    যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশ মতো, ২৬ জানুয়ারিও উত্তরপ্রদেশের স্বরাষ্ট্র সচিব সঞ্জয় প্রসাদ, আইনশৃঙ্খলার ডিজি প্রশান্ত কুমার অযোধ্যা পৌঁছে যান এবং সমস্ত ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। দিনভর ভক্তদের ভিড় সামলে দুই শীর্ষ প্রশাসনিক আধিকর্তা লখনউতে ফেরেন সন্ধ্যাবেলায় এবং দিনের শেষে রিপোর্ট দেন মুখ্যমন্ত্রীকে। এই দুই শীর্ষ প্রশাসনিক আমলার সঙ্গে অযোধ্যা ধামে (Ram Mandir) সর্বক্ষণই ছিলেন পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল, ডিভিশনাল কমিশনার ও জেলার পুলিশ সুপার।

    ভোরের মঙ্গল-আরতি ও রাতে শয়ন-আরতির সময়

    ২৬ জানুয়ারি সকাল নাগাদ মন্দির (Ram Mandir) প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখে অযোধ্যার স্থানীয় প্রশাসনও। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের মুখপাত্র শরদ শর্মা জানিয়েছেন, মঙ্গল আরতির জন্য বালক রামের গর্ভগৃহের দরজা খোলা হয় ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ। এরপরে শ্রীঙ্গার আরতির জন্য পরবর্তীকালে দরজা খোলা হয় সকাল সাড়ে ছটা নাগাদ। ভক্তদের দর্শন শুরু হয় সকাল সাতটা থেকে। দুপুর ১২টা নাগাদ ভোগ আরতি হয় এবং সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার সময় সন্ধ্যা আরতি হয়। পরবর্তীকালে রাত্রিতে আবার নটার সময় ভোগ আরতি হয়। রাত্রি দশটা নাগাদ শয়ন আরতি হয়। সকালের মঙ্গল আরতির সময় অবশ্য ভক্তদের জন্য মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indi Alliance: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    Indi Alliance: ‘ইন্ডি’ জোটে লেগেছে ঠোকাঠুকি! রাহুলকে বহরমপুর স্টেডিয়াম দিল না মমতার প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ইন্ডি’ জোট (Indi Alliance) একেবারে ঘেঁটে ঘ। বাংলায় কংগ্রেসের সঙ্গে তৃণমূলের জোট হবে কি না, তা নিয়ে জটিলতা অব্যাহত। বুধবার তৃণমূল নেত্রী মমতা জানিয়ে দেন, আগামী লোকসভা ভোটে বাংলায় তৃণমূল একাই লড়াই করবে। রাহুল গান্ধী না জানিয়ে বাংলায় আসায় উষ্মা প্রকাশ করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর জেরেই  কয়েকদিন আগে কোচবিহারে রাহুল গান্ধীর মঞ্চ খুলে দেয় মমতার পুলিশ। এমনকী শিলিগুড়িতে রাহুল গান্ধীর সভার অনুমতি পাওয়া নিয়ে জলঘোলা হয়েছে। এ বার অধীরের লোকসভা কেন্দ্রেই রাহুলের সভায় বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Indi Alliance)

    ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রা নিয়ে আবার ২৮ জানুয়ারি বাংলায় আসবেন রাহুল। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বহরমপুরে থাকার কথা তাঁর। রাহুল-সহ কংগ্রেস নেতৃত্বের রাত্রিবাসের জন্য বহরমপুর স্টেডিয়াম চাওয়া হয়েছিল। সেই অনুমতি প্রশাসন বাতিল করে দিয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ৩১ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়েরও প্রশাসনিক সভা রয়েছে বহরমপুর স্টেডিয়ামে। রাজ্য সরকারের সভা পূর্ব নির্ধারিত। মুর্শিদাবাদের জেলাশাসক তাদের জানিয়ে দিয়েছে বহরমপুর স্টেডিয়াম দেওয়া যাবে না। বিকল্প হিসাবে নিকটবর্তী এফইউসি মাঠ দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে প্রশাসন। কিন্তু, কংগ্রেসের দাবি, ওই মাঠে রাহুল এবং তাঁর গোটা টিমের রাত্রিবাসের জন্য পর্যাপ্ত জায়গাই নেই। স্বাভাবিকভাবে বার বার রাহুলের সভা বা কংগ্রেস কর্মীরা মমতার প্রশাসন, পুলিশের বাধার মুখে পড়ায় ইন্ডি জোটের (Indi Alliance) ভবিষ্যৎ নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি কী বললেন?

    প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা বহরমপুরের সাংসদ অধীর চৌধুরী বলেন, আমরা বহুদিন আগে স্টেডিয়াম চেয়ে প্রশাসনের কাছে আবেদন করেছিলাম। এতদিন কিছু বলেনি। কিন্তু, আমাদের কর্মসূচির দুদিন আগে অনুমতি বাতিল করার ঘটনা রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র।

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূলের জেলা নেতা অপূর্ব সরকার বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচি পূর্ব নির্ধারিত। আর এটা তৃণমূল বাধা দিয়েছে এমন নয়। প্রশাসন মনে করেছে বলেই অনুমতি দেয়নি। আর অন্য কে কোথায় সভা করবে, সেটা তাঁদের দলীয় ব্যাপার। তৃণমূলের রাজ্য নেতৃত্বের পক্ষ থেকে জোট (Indi Alliance) ভেস্তে দেওয়ার জন্য অধীর চৌধুরীকে দায়ী করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nitish Kumar: রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই বিহারে বদলি করা হল ৪৭৮ জন আমলাকে

    Nitish Kumar: রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই বিহারে বদলি করা হল ৪৭৮ জন আমলাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টালমাটাল বিহারের (Nitish Kumar) রাজনৈতিক পরিস্থিতি। এমতাবস্থায় ৪৭৮ জন আমলাকে বদলি করলেন মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার। এঁদের মধ্যে সার্কেল অফিসার এবং রাজস্ব দফতরের পদস্থ কর্মীরাও রয়েছেন। ট্রান্সফারের এই কাজটি করেছে রাজস্ব ও ভূমি রাজস্ব দফতর। সূত্রের খবর, বদলির কাজটি হয়েছিল গত জুন মাসে।

    নীতীশ ফিরছেন এনডিএ শিবিরে!

    যদিও নানা সমস্যায় এতদিন কার্যকর হয়নি সেই নির্দেশ। ঘটনার পরেই জল্পনা ছড়ায় ‘মহাগটবন্ধন’ সরকারের মুখ্যমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিতে পারেন নীতীশ। হাত মেলাতে পারেন বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ-র সঙ্গে। বছর দেড়েক আগে এই জোট ছেড়েই নীতীশ ভিড়েছিলেন মহাগটবন্ধনে। দোরগোড়ায় লোকসভা নির্বাচন। তার আগে ফের একবার নীতীশ হাত ধরতে পারেন বিজেপি নেতৃ্ত্বাধীন জোটের। শুক্রবারই ২২ জন আইএএস, ৭৯ আইপিএস এবং বিহার অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভের ৪৫ জন আধিকারিককে বদলি করেছিল রাজ্য সরকার (Nitish Kumar)। পাঁচ জেলাশাসককেও বদলি করা হয়েছিল। তার পর শনিবার বদলি করা হল ৪৭৮ জনকে।

    কাকে কোথায় বদলি 

    জানা গিয়েছে, পাটনার জেলাশাসক চন্দ্রশেখর সিংকে স্পেশাল সেক্রেটারি করে নিয়ে আসা হয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ে। তিনি ২০১০ ব্যাচের আইএএস অফিসার। কিছুদিন আগে স্টেট এডুকেশন দফতরের সঙ্গে বিবাদের জেরে খবরের শিরোনামে এসেছিলেন তিনি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছে ২০১১ ব্যাচের আইএএস অফিসার কপিল অশোককে। তিনি কারা দফতরের আইজি। ২০১৩ ব্যাচের আইএএস অফিসার নওল কিশোর চৌধুরী। তিনি গোপালগঞ্জের জেলাশাসক। তাঁকে ভাগলপুর জেলার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আবার ভাগলপুরের জেলাশাসক সুব্রত কুমার সেনকে দেওয়া হয়েছে মুজফফরপুরের দায়িত্ব। তিনি ২০১৩ ব্যাচের আইএএস।

    আরও পড়ুুন: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’ তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    এনডিএ শিবির ছেড়ে আসা নীতীশের দল বদলের ‘অভ্যাস’ বহু পুরানো। ২০১৫ সালে আরজেডির সঙ্গে জোট গড়ে সরকার গঠন করেছিলেন নীতীশ। পরে হাত ধরেন বিজেপির। সেবার এভাবেই তিনি বাঁচিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সি। ২০২০ সালে মুখ্যমন্ত্রী পদে থেকে গিয়েছিলেন বিজেপিকে আঁকড়ে ধরে। পরে ফের শত্রুতা ভুলে হাত ধরেন লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডির। আবারও ভিড়েন বিজেপি শিবিরে। বছর দেড়েক আগে বিজেপির পাট চুকিয়ে মহাগটবন্ধনের মুখ্যমন্ত্রী হন নীতীশ। এবার লোকসভা নির্বাচনের আগে ফের তিনি (Nitish Kumar) ঝুঁকছেন বিজেপির দিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Emanuel Macron: অলিম্পিকে ভারতের প্রস্তাবকে সমর্থন করবে ফ্রান্স, আশ্বাস মাক্রঁর

    Emanuel Macron: অলিম্পিকে ভারতের প্রস্তাবকে সমর্থন করবে ফ্রান্স, আশ্বাস মাক্রঁর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধুত্বের অঙ্গীকার। অলিম্পিকে ভারতের যেকোনও প্রস্তাবকে সমর্থন করবে ফ্রান্স, বললেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ (Emanuel Macron)। প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই আশ্বাস দিলেন তিনি। শুক্রবার রাতে, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর আয়োজিত নৈশভোজের আসরে যোগ দিয়ে ম্যাক্রঁ জানান, ভারতের সঙ্গে সব ক্ষেত্রে বন্ধুত্বের সম্পর্ক বজায় রাখতে চায় ফ্রান্স। বাদ নেই ক্রীড়াক্ষেত্রও। খেলার দুনিয়ায় ভারতের সঙ্গে শক্তিশালী সহযোগিতা গড়ে তোলার জন্য উন্মুখ হয়ে রয়েছে ফ্রান্স।

    কী বললেন মাক্রঁ

    ফ্রান্স ২০২৪ সালের অলিম্পিকের (Olympics in India) আয়োজক। ক্রীড়া বিশ্বের সবচেয় বড় আসর এই বছর  ২৬ জুলাই থেকে শুরু হয়ে চলবে ১১ অগাস্ট পর্যন্ত। অলিম্পিক শেষ হওয়ার পরপরই, প্যারিসে ২৮ অগাস্ট থেকে 8 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্যারালিম্পিকের আসর বসবে। গত ১৯ জানুয়ারি খেলো ইন্ডিয়া গেমসের উদ্বোধন করার সময়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন যে কেন্দ্র সরকার ২০৩৬ সালের অলিম্পিক গেমসের আয়োজন করতে ইচ্ছুক। সেই প্রসঙ্গ ধরেই মাক্রঁ বলেন, “আমরা ভারতের সঙ্গে খেলাধুলায় একটি শক্তিশালী সহযোগিতা গড়ে তুলতে পেরে আনন্দিত হব। আমরা অবশ্যই ভবিষ্যতে ভারতে অলিম্পিক গেমস আয়োজনের বিষয়কে সমর্থন করব।”

    আরও পড়ুন: ‘উপহার’ মাক্রঁর! ৩০ হাজার ভারতীয় পড়ুয়া পেতে চলেছেন ফ্রান্সে পড়ার সুযোগ

    প্রধানমন্ত্রী মোদির আশা

    ২০৩৬ সালের অলিম্পিক টুর্নামেন্টের আয়োজনের ব্যাপারে ভারত বিড করবে, বলে আগেই জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তিনি জানিয়েছিলেন এক্ষেত্রে একটাও সুযোগ হাতছাড়া করা হবে না। বিশ্বের সবথেকে বড় টুর্নামেন্টকে ভারতে নিয়ে আসার আপ্রাণ চেষ্টা করা হবে। ভারত অলিম্পিক টুর্নামেন্ট আয়োজনের ব্যাপারে যথেষ্ট উৎসাহী হয়ে রয়েছে। এটা ১৪০ কোটি দেশবাসীর শতাব্দীপ্রাচীন স্বপ্ন পূরণ করতে পারে। অলিম্পিক টুর্নামেন্ট ভারতে আয়োজন করা, সকলের কাছেই একটা স্বপ্ন। প্রধানমন্ত্রীর দাবি, কোনও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট আয়োজনের ব্যাপারে ভিত, রসদ এবং সংগঠনমূলক ক্ষমতা ভারতের রয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    Justice Abhijit Gangopadhyay: দুই বিচারপতির দ্বন্দ্ব, দু’তরফেরই বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত সুপ্রিম কোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের দুই বিচারপতির দ্বন্দ্বের অবসান ঘটাতে হস্তক্ষেপ করল সুপ্রিম কোর্ট। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay) ও বিচারপতি সৌমেন সেনের সংঘাতের শুনানিতে এ সংক্রান্ত সব বিচারপ্রক্রিয়া স্থগিত করে দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। স্থগিত করে দিয়েছে সিবিআই তদন্তও।

    পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ

    বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় ও বিচারপতি সেনের সংঘাতের অবসান ঘটাতে পাঁচ বিচারপতির বিশেষ বেঞ্চ গড়ে সুপ্রিম কোর্ট। বেঞ্চে রয়েছেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই, বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস। সেখানে আপাতত মেডিকেলে ভর্তি মামলায় হাইকোর্টের সব বিচারপ্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। সিঙ্গল এবং ডিভিশন বেঞ্চের কোনও নির্দেশ আপাতত কার্যকর হচ্ছে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে পাঁচ বিচারপতির বেঞ্চ। সোমবার ফের শুনানি হবে এই মামলার।

    সিবিআই তদন্ত স্থগিত

    এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় যে নির্দেশ দিয়েছিলেন, তাও স্থগিত থাকবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Gangopadhyay) সিঙ্গল বেঞ্চ এই মামলায় যে নির্দেশ দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন জানায় রাজ্য সরকার। সেই অনুমতিও দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্যের পাশাপাশি নোটিশ দেওয়া হয়েছে মামলাকারীকেও। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, মেডিক্যালে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তও আপাতত স্থগিত থাকছে।

    আরও পড়ুুন: খাদ্যমন্ত্রী থাকাকালীন নিজের দফতরের দুর্নীতির কথা ভালোভাবে জানতেন বালু, দাবি ইডির

    কেন্দ্রের তরফে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা। তিনি বলেন, “দুই বেঞ্চের কারও বিরোধিতা করা হচ্ছে না। তবে ডিভিশন বেঞ্চে যে আবেদন করা হয়েছে, সে বিষয়ে আমরা আমাদের বক্তব্য লিখিত আকারে জানাতে চাই।” কোনও নথি ছাড়াই কীভাবে ডিভিশন বেঞ্চ অর্ডার পাস করল, সে প্রশ্নও তোলেন কেন্দ্রের সলিসিটর জেনারেল।

    প্রসঙ্গত, মেডিকেল কলেজে ভর্তি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ প্রথমে সেই নির্দেশের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়। পরে খারিজ করে দেয় সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআর। ডিভিশন বেঞ্চের এই নির্দেশের প্রক্রিয়াগত ত্রুটি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। তাঁর নির্দেশনামায় বিচারপতি সেন সম্পর্কে একাধিক অভিযোগ তোলেন। এই মামলায় তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে বলেন সিবিআইকে। দুই বিচারপতির এহেন বেনজির দ্বন্দ্বে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে পদক্ষেপ করে সুপ্রিম কোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আরও পারদ পতন কলকাতায়, মাস-শেষে কি ফের বৃষ্টি! কী বলছে পূর্বাভাস?

    Weather Update: আরও পারদ পতন কলকাতায়, মাস-শেষে কি ফের বৃষ্টি! কী বলছে পূর্বাভাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৌষের শেষ থেকেই কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে কলকাতা (Weather Update)। মাঘের মাঝামাঝিও শীতাতুর পরিবেশ শহরে। শীতের শেষ স্পেলটা ভালভাবে উপভোগ করল রাজ্যবাসী। চলতি সপ্তাহে শুক্র, শনি ও রবি ছুটির (Winter in Bengal) তিনদিন শীত বিলাসেই কাটলো কলকাতার। চিড়িয়াখান, ভিক্টোরিয়া, যাদুঘর কলকাতার সাবেক পর্যটন কেন্দ্রগুলির সঙ্গে ভিড় জমলো ইকো পার্ক, নিকো পার্ক, এয়্যারক্র্যাফ্ট মিউজিয়াম, সায়েন্স সিটি চত্বরে। জমজমাট কলকাতা বইমেলাও। ভিড় দেখা গেল ময়দান চত্বরেও।

    শীতের শহর

    হাড়কাঁপানো শীতের দেখা না মিললেও কনকনে উত্তুরে হাওয়ার কারণে কলকাতা-সহ (Weather Update) দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার তাপমাত্রা কমের দিকেই। হাওয়া অফিস (Winter in Bengal) জানিয়েছে, শুক্রবার এবং শনিবারের মধ্যে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় বিশেষ হেরফের নেই। শুক্রবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার তা সামান্য কমে হয়েছে ১৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী তিন দিনও তাপমাত্রায় বিশেষ বদল দেখা যাবে না। শনিবার সকালেও শহরের আকাশে কুয়াশার দাপট ছিল। বেলা বাড়তে রোদ ঝলমলে পরিবেশের সঙ্গে রয়েছে শীতল হাওয়া।

    আরও পড়ুন: কলকাতা হাইকোর্টে দুই বিচারপতির বেনজির সংঘাত, বিশেষ বেঞ্চ গঠন শীর্ষ আদালতের

    বৃষ্টির পূর্বাভাস

    নতুন মাসের প্রথম দিন থেকে বৃষ্টিতে ভিজতে পারে দক্ষিণবঙ্গে (Weather Update)। ফলে আবার চড়বে তাপমাত্রার পারদ। শনিবার এমনই পূর্বাভাস দিল হাওয়া অফিস। বুধবার অর্থাৎ ৩১ জানুয়ারি থেকে আবার মেঘ জমবে কলকাতা-সহ পুরো দক্ষিণবঙ্গের আকাশে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিন থেকে রাজ্যে বৃষ্টিপাত শুরু হতে পারে বলেও হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাবে তাপমাত্রা। বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশের ঘূর্ণাবর্ত ও বঙ্গোপসাগরে আবারও উচ্চচাপ বলয় তৈরি হবে। জলীয় বাতাস ঢুকে দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে।

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    দার্জিলিঙে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টি এবং তুষারপাত হলেও কালিম্পং-সহ উত্তরবঙ্গের বাকি জেলাগুলির এবং কালিম্পং এলাকায় পার্বত্য এলাকায় আবহাওয়া (Weather Update) শুষ্ক থাকবে। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলায় সকালের দিকে কুয়াশার সম্ভাবনা আছে। ঘন কুয়াশার সতর্কতা কিছু এলাকায় থাকবে। উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে সকালের দিকে কোল্ড-ডে পরিস্থিতির মতো আবহাওয়া তৈরি হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share