Tag: Madhyom

Madhyom

  • Weather Update: নামল পারদ! কাঁপুনি ধরানো উইকএন্ড, ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা

    Weather Update: নামল পারদ! কাঁপুনি ধরানো উইকএন্ড, ফের নিম্নচাপের আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রজাতন্ত্র দিবসে রোদ ঝলমলে পরিবেশ। সকালের দিকে কুয়াশার দাপট থাকলেও বেলা বাড়তেই আকাশে শীতের সোনালি রোদের দেখা মিলেছে। সঙ্গে নেমেছে পারদ। শুক্র-শনি-রবি লম্বা ছুটি জমে যেতে পারে উত্তুরে হাওয়ার দাপটে, পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। এরপর রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। আগামী সোম ও মঙ্গলবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় বৃষ্টি হতে পারে।

    শহরে শীতের দাপট

    শুক্রবারের পারদ স্বাভাবিকের চেয়ে নীচে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, শুক্রবার কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের চেয়ে এক ডিগ্রি কম। বৃহস্পতিবারের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ওই দিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রাও ছিল বেশ কম। সারা দিনে ২২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে ওঠেনি পারদ। যা স্বাভাবিকের চেয়ে চার ডিগ্রি কম। শুক্রবার শহরের তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। বেশ কিছু জেলায় কোল্ড ডে পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের নিচেই থাকবে।‌ 

    আরও পড়ুন: ইউপিআই কী? ‘চায়ে পে চর্চা’য় মাক্রঁকে বোঝালেন মোদি

    বৃষ্টির সম্ভাবনা

    আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মঙ্গলবার থেকে ফের হাওয়া বদল ঘটতে পারে। জানুয়ারি মাসের শেষ দিন এবং ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথম দিন দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। বঙ্গোপসাগরে আবারও উচ্চচাপ বলয় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। তার প্রভাবে জলীয় বাতাস ঢুকবে। দক্ষিণবঙ্গের উপকূল ও উপকূল সংলগ্ন জেলাগুলিতে হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা রয়েছে। অন্যদিকে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় দার্জিলিংয়ের উঁচু পার্বত্য এলাকায় হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। হালকা বৃষ্টি হবে দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের পার্বত্য এলাকায়। উত্তরবঙ্গের বাকি জেলায় সকালের দিকে কুয়াশার সম্ভাবনা। মালদা ও দিনাজপুরে দিকে কোল্ড ডে পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। উত্তরবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই কুয়াশার দাপট থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jagadish Shettar: কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার

    Jagadish Shettar: কংগ্রেস ছেড়ে গেরুয়া শিবিরে কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কংগ্রেস ছেড়ে ফের নিজের পুরনো শিবির বিজেপিতে ফিরলেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জগদীশ শেট্টার (Jagadish Shettar)। বৃহস্পতিবার বেঙ্গালুরুতে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পার উপস্থিতিতে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। প্রসঙ্গত, লিঙ্গায়েত জনগোষ্ঠীর এই প্রভাবশালী নেতা জগদীশ শেট্টার।

    কী বললেন লিঙ্গায়েত নেতা? 

    কন্নড় রাজনীতিতে ফের গেরুয়া শিবিরে ফিরে জগদীশ শেট্টার (Jagadish Shettar) বলেন, ‘‘আমি আবার নরেন্দ্র মোদিজির নেতৃত্বে কাজ করার জন্য উন্মুখ। উনি জাতির জন্য অনেক কিছু করছেন। তাই বিজেপিতে ফিরে এলাম।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘অতীতে দল আমাকে অনেক দায়িত্ব দিয়েছে। কিছু সমস্যার কারণে আমি কংগ্রেস পার্টিতে গিয়েছিলাম। গত ৮-৯ মাসে বিজেপিতে অনেক আলোচনা হয়েছে। কর্নাটকের বিজেপি নেতা-কর্মীরা আমাকে বিজেপিতে ফিরে আসতে বলেছিলেন। ইয়েদুরাপ্পাজি এবং বিজয়েন্দ্রজিও চেয়েছিলেন আমি বিজেপিতে ফিরে আসি। নরেন্দ্র মোদিজিকে ফের প্রধানমন্ত্রী হতে হবে, এই বিশ্বাস নিয়েই ফের বিজেপিতে যোগ দিচ্ছি।’’

    পারিবারিকভাবে শেট্টাররা জনসঙ্ঘের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন

    প্রসঙ্গত, গত বছরই এপ্রিলে কর্নাটকে বিধানসভা ভোট অনুষ্ঠিত হয়। সেসময়ই বিজেপি ছেড়ে কংগ্রেসে গিয়েছিলেন শেট্টার। হুবলি-ধারওয়াড় কেন্দ্রের ছ’বারের বিধায়ক ছিলেন তিনি। কিন্তু ২০২৩ সালের ভোটে টিকিট না পেয়ে সেসময় বিজেপি ছাড়েন তিনি। কংগ্রেসের কাছে টিকিট পেলেও গেরুয়া শিবিরের কাছে পরাস্ত হন জগদীশ (Jagadish Shettar)। জল্পনা রটে, কংগ্রেস তাঁকে বিধান পরিষদ থেকে জিতিয়ে আনবে এবং মন্ত্রী করবে। কিন্তু তা হয়নি।

    আবার এও শোনা গিয়েছিল, লোকসভা ভোটে হুবলি থেকে নির্বাচিত ক্যাবিনেট মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশির বিরুদ্ধে প্রার্থী করা হতে পারে শেট্টারকে। কিন্তু এসব জল্পনার মাঝেই কংগ্রেস ছাড়লেন তিনি। পারিবারিকভাবে শেট্টাররা প্রথম থেকেই জনসঙ্ঘের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। শেট্টারের কাকা সদাশিব ১৯৬৭ সালের হুবলি কেন্দ্র থেকে জনসঙ্ঘের প্রার্থী হিসাবে জিতেছিলেন। তাঁর বাবা এসএস শেট্টারও ছিলেন হুবলি শহরের মেয়র। দক্ষিণ ভারতের প্রথম জনসঙ্ঘের নেতা হিসাবে মেয়র হয়েছিলেন তিনি। শেট্টারের বিজেপিতে ফেরা নিয়ে বৃহস্পতিবার ইয়েদুরাপ্পা বলেন, ‘‘লোকসভা ভোটের আগে শেট্টার যোগ দেওয়ায় আমাদের শক্তিবৃদ্ধি হল।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Supreme Court: প্রাথমিক নিয়োগের কোনও মামলা হবে না হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: প্রাথমিক নিয়োগের কোনও মামলা হবে না হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে, নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মামলা (Primary Recruitment Scam) নিয়ে বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court)। এক নির্দেশিকার মাধ্যমে শীর্ষ আদালত বৃহস্পতিবার জানিয়ে দিল, ২০১৪ সালের প্রাথমিকের টেট এবং ২০১৬ ও ২০২০ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া সংক্রান্ত মামলার শুনানি আর করতে পারবে না কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। আগামী মার্চ মাসে শীর্ষ আদালতে এই মামলার পরবর্তী শুনানি। ততদিন সুপ্রিম কোর্টের এই রায় বহাল থাকবে। যার অর্থ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বা বিচারপতি অমৃতা সিংহের বেঞ্চে এই সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে না।

    ঠিক কী অভিযোগ নিয়ে মামলা?

    ২০১৬ এবং ২০২০ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ (Primary Recruitment Scam) নিয়ে বড় অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠেছিল। সেই সময় বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে একাধিকবার এই মামলার শুনানি হয়। প্রাথমিকে নিয়োগ সংক্রান্ত প্যানেল প্রকাশ করতে বলেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টর সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ এর আগে জানিয়েছিল, আপাতত নামের তালিকা প্রকাশ করতে হবে না, কিন্তু মামলার শুনানি হবে সিঙ্গল বেঞ্চেই। 

    সুপ্রিম কোর্টি কী আর্জি করা হয়েছিল?

    এরই পরিপ্রেক্ষিতে আবেদনকারীরা সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) আর্জি জানান, যাতে কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল জাজ বেঞ্চে যেন ওই মামলার শুনানি না হয়। সুপ্রিম কোর্টে এক মামলাকারী এই দুই বিচারপতিকে মামলা থেকে সরানোর আবেদন জানান। তাঁদের অভিযোগ ছিল, হাইকোর্টের মামলার উপরে রাজ্যের ৫৮ হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকার ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। তাঁর বক্তব্য, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় (Primary Recruitment Scam) বিভিন্ন রকম রায় দিচ্ছেন তাঁরা (দুই বিচারপতি)। তাই মামলা ডিভিশন বেঞ্চে সরানো হোক। 

    এদিন সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) এ বিষয়ে চাকরি না-পাওয়া পরীক্ষার্থীদের বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিশ জারি করেছে। মার্চ মাসে ফের শুনানি হবে। ততদিন একক বিচারপতির বেঞ্চে কোনও শুনানি হবে না। প্যানেলের নাম-ধাম প্রকাশের উপরেও স্থগিতাদেশ থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    Republic Day: দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর, ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলীও দিলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশজুড়ে উদযাপিত হচ্ছে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবস (Republic Day)। দিল্লির রাস্তায় শক্তি প্রদর্শন করবে সেনাবাহিনী । আকাশে চক্কর কাটবে যুদ্ধবিমান। এবারের কুচকাওয়াজে প্রধান অতিথি হিসেবে হাজির থাকবেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রঁ। ইতিমধ্যে কর্তব্যপথে হাজির হয়েছেন প্রধানমন্ত্র নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু। সকালেই নিজের এক্স হ্যান্ডেলে দেশবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। দিল্লির কর্তব্যপথে রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁকেও স্বাগত জানান নরেন্দ্র মোদি।

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা

    সকালেই দেশবাসীকে ৭৫তম সাধারণতন্ত্র দিবসে শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “সকল দেশবাসীকে সাধারণতন্ত্র দিবসের (Republic Day) শুভেচ্ছা, জয় হিন্দ।” প্রসঙ্গত গতকালই জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন রাষ্ট্রপতি। ভারতকে গণতন্ত্রের জননী বলে নিজের ভাষণে উল্লেখ করেন রাষ্ট্রপতি।

    ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলী প্রধানমন্ত্রীর

    প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আসার পরেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ন্যাশনাল ওয়ার মেমোরিয়ালে পুষ্পাঞ্জলি দেন। তাঁকে স্বাগত জানান প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। 

    আরও পড়ুন: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান?

    প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছবি পোস্ট মাক্রঁর

    ভারতবাসীকে প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) শুভেচ্ছা জানালেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ। এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি তিনি। গতকালই জয়পুরে এসে পৌঁছেছেন মাক্রঁ। এ দিন সকালে তিনি এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লেখেন, আমার প্রিয় বন্ধু নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের সকল নাগরিককে প্রজাতন্ত্র দিবসের শুভেচ্ছা জানাই। এখানে আসতে পেরে অত্যন্ত খুশি ও গর্বিত আমি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: শিক্ষা সংক্রান্ত সব মামলা সরল বিচারপতি সৌমেন সেনের বেঞ্চ থেকে, কী কারণ?

    Calcutta High Court: শিক্ষা সংক্রান্ত সব মামলা সরল বিচারপতি সৌমেন সেনের বেঞ্চ থেকে, কী কারণ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেডিকেলে ভর্তি দুর্নীতি (Medical College Admission Scam) সহ যাবতীয় শিক্ষা দুর্নীতি মামলা সরানো হল বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ থেকে। এখন থেকে নতুন বেঞ্চে এই মামলাগুলি শোনা হবে। বিজ্ঞপ্তি জারি করে এমনটাই জানানো হয়েছে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) তরফে।

    নজিরবিহীন সংঘাতের সাক্ষী হাইকোর্ট

    বৃহস্পতিবার দিনভর নজিরবিহীন সংঘাতের সাক্ষী থাকল হাইকোর্ট। মেডিকেল কলেজে ভর্তি প্রসঙ্গে অনিয়মের মামলা নিয়ে বুধবার থেকেই হাইকোর্টের (Calcutta High Court) একক বেঞ্চ আর ডিভিশন বেঞ্চের টানাপোড়েন চলছিলই। যা চরম পর্যায়ে পৌঁছে যায় বৃহস্পতিবার। এদিন ডিভিশন বেঞ্চের বিচারপতি সৌমেন সেনের বিরুদ্ধে এজলাসে বসেই বিস্ফোরক অভিযোগ আনেন সিঙ্গল বেঞ্চের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এমনকী, কেন বিচারপতি সৌমেন সেনের ইম্পিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু হবে না, সেই নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। সেই মন্তব্যের কয়েক ঘণ্টা পরেই রাতে বিচারপতি সৌমেন সেনের বেঞ্চ থেকে সরে গেল শিক্ষা সংক্রান্ত সমস্ত মামলা। বৃহস্পতিবার রাতে একটি নির্দেশিকা জারি করে জানাল, আগামী সোমবার থেকে শিক্ষা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে অন্য ডিভিশন বেঞ্চে। নির্দেশিকায় জানানো হয়, বিচারপতি সেনের বেঞ্চে থাকা শিক্ষা সংক্রান্ত আপিল মামলা বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর ডিভিশন বেঞ্চ শুনবে। আগামী শুক্রবার থেকে রস্টার পরিবর্তনের নির্দেশ কার্যকর হবে।

    আরও পড়ুন: মেডিকেলে ভর্তি দুর্নীতির তদন্ত করবে সিবিআই, জানালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    ঘটনার সূত্রপাত ঠিক কী?

    ঘটনার সূত্রপাত বুধবার। মূল বিতর্ক ছিল মেডিকেলে ভর্তি সংক্রান্ত একটি মামলাকে (Medical College Admission Scam) কেন্দ্র করে। অভিযোগ ছিল, ভুয়ো জাতিগত শংসাপত্র দেখিয়ে কেউ কেউ মেডিকেলে ভর্তি হয়েছেন। এই অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ (Calcutta High Court)। কিন্তু বিচারপতির এই নির্দেশে এক ঘণ্টার মধ্যেই এ বিষয়ে বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাজ্য। তখন ডিভিশন বেঞ্চ ওই নির্দেশে মৌখিক স্থগিতাদেশ দেয়। বুধবার বিকেলে এর পর আবার মামলাটি ওঠে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চে। সিবিআই এবং মামলাকারী তাঁকে মৌখিক স্থগিতাদেশের কথা জানায়। কিন্তু বিচারপতি পাল্টা জানান, স্থগিতাদেশের লিখিত প্রমাণপত্র না পেলে তিনি তা মানতে পারবেন না। এর পরেই সিবিআইকে তদন্তে এগোনোর নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সেই সঙ্গে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে এই মামলায় এফআইআরও দায়ের করতে বলেন। 

    নির্দেশনামায় তীব্র অসন্তোষ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    বৃহস্পতিবার তা অন্য পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এদিন সকালে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে সিবিআইয়ের দায়ের করা এফআইআরও খারিজ করে দেয় বিচারপতি সেন এবং বিচারপতি উদয়কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ (Calcutta High Court)। এর পরই এজলাসে বসেই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় মামলা সংক্রান্ত তাঁর নির্দেশনামায় বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। অভিযোগ করেন, বিচারপতি সেন ‘রাজনৈতিক স্বার্থ জড়িত থাকা’ ব্যক্তির মতো আচরণ করছেন। প্রশ্ন তোলেন, “কেন বিচারপতি সেনের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্টের প্রক্রিয়া শুরু করা হবে না?’’ এমনকী, নিজের নির্দেশনামায় এই কথা লেখেনও বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi-Macron: ইউপিআই কী? ‘চায়ে পে চর্চা’য় মাক্রঁকে বোঝালেন মোদি

    Modi-Macron: ইউপিআই কী? ‘চায়ে পে চর্চা’য় মাক্রঁকে বোঝালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট বন্ধু ইম্যানুয়েল মাক্রঁকে ইউনিফায়েড পেমেন্ট ইন্টারফেস (UPI) সিস্টেম সম্পর্কে বোঝালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৃহস্পতিবার সন্ধেয় জয়পুরে হাওয়া মহলের কাছে একটি চায়ের দোকানে বসে ম্যাক্রঁকে এই পদ্ধতি বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করেন মোদি।

    ইউপিআই ব্যাখ্যা

    ভারতের ডিজিটালি লেনদেনের অন্যতম মাধ্যম হল এই ইউপিআই সিস্টেম। মোবাইল থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে সরাসরি মেটানো যায় টাকা। বৃহস্পতিবার রাতে প্রধানমন্ত্রীকেও দেখা গেল সেভাবেই চা দোকানের বিল মেটাতে। ইতিমধ্যে সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল হয়েছে ৪৬ সেকেন্ডের একটি ভিডিও। তাতে দেখা যাচ্ছে মোদি কীভাবে চা-এর দোকানের টাকা মেটালেন তা গুরুত্ব সহকারে দেখলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁও। সাধারণতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসাবেই দু-দিনের সফরে ভারতে এসেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইম্যানুয়েল মাক্রঁ। 

    ভাইরাল ভিডিও

    ভাইরাল ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে, রাস্তার উপর একটি চায়ের দোকানে বসে ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলাপচারিতা করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁদের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন রাজস্থানি পোশাক পরিহিত ওই চায়ের দোকানি। তিনি তাঁর দোকানের ও স্থানীয় খাবারের কথা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের কাছে তুলে ধরছেন। প্রধানমন্ত্রীও সেখানকার চা ও খাবারের মানের প্রশংসা করছেন। তারপর নিজের মোবাইল ফোন থেকে ইউপিআই মাধ্যমে চায়ের বিল মিটিয়ে পদ্ধতিটি ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টকে বোঝান প্রধানমন্ত্রী। রাজস্থানের অম্বর ফোর্ট, সৌরমন্দির পরিদর্শনের পর বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে জয়পুরে রোড শোও করেন মাক্রঁ। এদিন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের হাতে রাম মন্দিরের একটি রেপ্লিকা তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Parbati Barua: প্রাণী কল্যাণে বিশেষ অবদান, মাহুত বন্ধু অসমের পার্বতীকে পদ্ম সম্মান

    Parbati Barua: প্রাণী কল্যাণে বিশেষ অবদান, মাহুত বন্ধু অসমের পার্বতীকে পদ্ম সম্মান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ও মোর মাহুত বন্ধুরে… ছোট্টবেলা থেকে হাতিদের বন্ধু হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন তিনি। হাতিরাও শোনে তাঁর কথা। গত প্রায় পাঁচ দশক নিজের সুখ দুঃখ সবটা হাতিদের সঙ্গেই ভাগ করে নিয়েছেন আসামের গৌরীপুরের কন্যা পার্বতী বড়ুয়া। দেশের প্রথম মহিলা মাহুত হিসাবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। এবার পদ্মশ্রী পাচ্ছেন পার্বতী। 

    বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে পুরোধা পার্বতী

    ওয়াইল্ড লাইফ ফোরাম তাঁকে কুইন অফ এলিফ্যান্ট বলেই চেনে। জন্মেছিলেন ১৯৫৩ সালে। শুনতে আশ্চর্য মনে হলেও ১মাস ১৭ দিন বয়স থেকে হাতির সঙ্গে সাক্ষাৎ পার্বতীর। বাবা প্রকৃতীশ বড়ুয়াও ছিলেন হস্তিবিশারদ। আর মেয়ে পার্বতী দেশের প্রথম মহিলা মাহুত হিসাবে পরিচিত। ফাঁদ পেতে হাতি ধরার ক্ষেত্রে তাঁর জুড়ি মেলা ভার। ছোটবেলা থেকেই মেয়ে দেখত বাবার সারা দিন কাটে জীবজন্তুদের সঙ্গে। গদাধর নদীর ধারে বিরাট বাড়িতে থাকতেন প্রকৃতীশ বড়ুয়া তথা লালজী। সেই বাবার মেয়ে পার্বতী ছোটবেলা থেকেই খেলনা নয় খেলেছেন জীবজন্তুদের সঙ্গে। বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে সারা দেশে বার বার ডাক পড়েছে তাঁর। বন্যপ্রাণ সংরক্ষণে একেবারে সামনের সারিতে অসমের বাসিন্দা ৬৭ বছর বয়সি পার্বতী। প্রাণী কল্যাণে তাঁর বিশেষ অবদান রয়েছে।

    পদ্ম-প্রাপকদের তালিকায় আর কারা

    শুক্রবার, প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বৃহস্পতিবার রাতে এবছরের পদ্ম পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করল কেন্দ্র। এবারে বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখা ৩৪ জন ব্যক্তিত্বকে পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত করা হবে। যার মধ্যে বাংলার ৪ জন, দেশের প্রথম মহিলা মাহুত পার্বতী বড়ুয়া-সহ জাগেশ্বর যাদব, চার্মি মুর্মু, সোমান্না, সর্বেশ্বর, সাংথামের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। প্রসঙ্গত, দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান ভারতরত্ন-এর পর অন্যতম সম্মান হল পদ্ম পুরস্কার। এই পুরস্কার তিনটি বিভাগে দেওয়া হয়- পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ এবং পদ্মশ্রী। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gyanvapi Report: জ্ঞানবাপীর স্থানে আগে বড় হিন্দু মন্দির ছিল, দাবি প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের

    Gyanvapi Report: জ্ঞানবাপীর স্থানে আগে বড় হিন্দু মন্দির ছিল, দাবি প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাণসীতে জ্ঞানবাপী মসজিদের জায়গায় আগে একটি হিন্দু মন্দির ছিল৷ ভারতীয় প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগের (এএসআই) রিপোর্টে (Gyanvapi Report) নাকি মন্দিরের অস্তিত্বের কথা বলা হয়েছে। মামলায় হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন সাংবাদিক সম্মেলন করে বৃহস্পতিবার এএসআই-এর জারি করা রিপোর্টটি প্রকাশ্যে আনেন ৷ তিনি বলেন, ‘‘এএসআই-এর রিপোর্ট বলছে, মসজিদ তৈরির সময় কিছু বদল আনা হয়েছিল কাঠামোয়। সামান্য বদল এনে একই পিলার ও প্লাস্টার ব্যবহার করা হয়েছে। নতুন কাঠামো তৈরি করতে হিন্দু মন্দিরের পিলারের চরিত্রে সামান্য বদল আনা হয়েছিল।’’

    ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে, যা হিন্দু মন্দিরের গায়ে লেখা থাকতো

    মসজিদের গায়ে ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে, প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের গায়ে এগুলি লেখা থাকতো বলে জানা গিয়েছে। এনিয়ে হিন্দু পক্ষের আইনজীবী আরও বলছেন, ‘‘এএসআই রিপোর্ট (Gyanvapi Report) বলছে, বর্তমান ও প্রাচীন কাঠামোয় বেশ কয়েকটি লিপি নজরে এসেছে। সাম্প্রতিক সমীক্ষা চালানোর সময় এ রকম ৩৪টি লিপির হদিশ মিলেছে। প্রাচীন হিন্দু মন্দিরের গায়ে সেই সব লিপি খোদাই করা হয়েছিল। পরে সেই সব পাথর নতুন কাঠামো তৈরিতে কাজে লাগানো হয়। সেই সব লিপিতে জনার্দন, রুদ্র এবং উমেশ্বর এই দেবতার নাম পাওয়া গিয়েছে।’’

    ডিসেম্বর মাসেই আদালতে  জমা পড়ে রিপোর্ট

    প্রসঙ্গত, গত ১৮ ডিসেম্বর বারাণসী জেলা আদালতে মুখবন্ধ খামে বারাণসীর জ্ঞানবাপী মসজিদে সমীক্ষার রিপোর্ট পেশ করেছিল এএসআই। তার পরেই হিন্দুত্ববাদী পক্ষের তরফে সেই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আনার জন্য আদালতে আবেদন জানানো হয়েছিল। সেই মামলায় (Gyanvapi Report) আদালত নির্দেশ দেয়, জ্ঞানবাপী মসজিদের ‘বৈজ্ঞানিক সমীক্ষা’র রিপোর্ট হিন্দু এবং মুসলিম পক্ষকে দেওয়া হবে। এর পরেই সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ্যে এনে এই দাবি করলেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী।

     

    আরও পড়ুন: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Padma Awardees: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান? 

    Padma Awardees: মিঠুন, উষা, রতন কাহার সমেত বাংলা থেকে কারা পাচ্ছেন পদ্ম সম্মান? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের চিরাচরিত পরম্পরা রয়েছে প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে পদ্ম সম্মান (Padma Awardees) ঘোষণার। চলতি বছরে ৭৫তম প্রজাতন্ত্র দিবসের আগেই ঘোষণা হল পদ্ম সম্মান প্রাপকদের তালিকা। পশ্চিমবঙ্গ থেকে পদ্মসম্মান কারা পাচ্ছেন?

    বাংলা থেকে পদ্মভূষণ প্রাপকদের তালিকা

    পদ্মভূষণ (Padma Awardees)  সম্মান পাচ্ছেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীরাজনীতিবিদ সত্যব্রত মুখোপাধ্যায় (মরণোত্তর)
    সংগীতশিল্পী ঊষা উত্থুপ।

    বাংলা থেকে পদ্মশ্রী প্রাপকদের তালিকা

    নেপাল সূত্রধর- পুরুলিয়ার খ্যাতনামা এই প্রয়াত শিল্পী পাঁচ দশক ধরে ছৌনাচের মুখোশ তৈরি করার ক্ষেত্রে তাঁর অবদান রেখেছেন। তাঁকে মরোনোত্তর পদ্মশ্রী (Padma Awardees)  সম্মান দেওয়া হচ্ছে।

    সনাতন রুদ্র পাল– প্রতিমা নির্মাণে প্রখ্যাত নাম সনাতন রুদ্র। তাঁর তৈরি দুর্গা প্রতিমা দেশ-বিদেশে খ্য়াতি অর্জন করেছে। তিনি চলতি বছরে পাচ্ছেন পদ্মশ্রী সম্মান।

    রতন কাহার-‘বড় লোকের বিটি লো’ গান একসময় উছতি বয়সের ছেলে-মেয়েদের মুখে মুখে ঘুরতো। গানের স্রস্টা সেই রতন কাহার এবারে পাচ্ছেন পদ্মশ্রী সম্মান। তাঁর কণ্ঠে মুগ্ধ অনেকেই।

    দুখু মাঝি – পুরুলিয়ার বাঘমুণ্ডি ব্লকের সিন্দরি গ্রামের আদিবাসী পরিবেশবিদ দুখু মাঝি জনমানসে ‘গাছদাদু’ নামেই বেশি পরিচিত। সাইকেলে চেপে নতুন-নতুন জায়গায় গিয়ে ন্যাড়া জমিতে প্রতিদিন গাছ বসান। সেভাবেই ৫,০০০-র বেশি গাছ বসিয়ে ফেলেছেন।

    এছাড়াও পদ্মশ্রীর (Padma Awardees)  তালিকা দেখে নিন একনজরে:-

    পার্বতী বড়ুয়া- ভারতের প্রথম মহিলা মাহুত

    চামি মুর্মু – প্রখ্যাত উপজাতীয় পরিবেশবিদ

    সাংথানকিমা – মিজোরামের সমাজকর্মী

    জগেশ্বর যাদব – আদিবাসী কল্যাণ কর্মী

    গুরবিন্দর সিং – সিরসার দিব্যাং সমাজকর্মী

    সত্যনারায়ণ বেলেরি – কাসারগোড়ের ধান চাষি

    কে চেল্লাম্মল – আন্দামানের জৈব চাষী

    হেমচাঁদ মাঞ্জি – নারায়ণপুরের মেডিসিন প্র্যাক্টিশনার

    ইয়ানুং জামোহ লেগো – অরুণাচল প্রদেশের ভেষজ ওষুধ বিশেষজ্ঞ

    সোমান্না – মাইসুর থেকে উপজাতীয় কল্যাণ কর্মী

    সর্বেশ্বর বসুমাতারী – চিরাং এর আদিবাসী কৃষক

    প্রেমা ধনরাজ – প্লাস্টিক সার্জন ও সমাজকর্মী

    উদয় বিশ্বনাথ দেশপান্ডে – আন্তর্জাতিক মল্লখাম্ব কোচ

    ইয়াজদি মানেকশা ইতালিয়া – মাইক্রোবায়োলজি সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞ।

    শান্তিদেবী পাসওয়ান ও শিবন পাসওয়ান- গোন্ডা শিল্পের শিল্পী

    অশোক কুমার বিশ্বাস- তিকুলি শিল্পের জন্য তিনি খ্যাত

    বালাকৃষ্ণ বিতিল- ঘত ৬ দশক ধরে কথাকলির জন্য তিনি খ্যাত।

    গোপীনাথ সাঁই- কৃষ্ণলীলা পারফরম্যান্সের জন্য তিনি খ্যাতনামা।

    এছাড়াও পদ্মশ্রী পাচ্ছেন, স্মৃতিরেখা চাকমা, নারায়ণ ইপি, ওমপ্রকাশ শর্মা, বদ্রপান্না এম, ভগতপ্রধান, মচিহান সাসা, জর্ডন লেপচা, জানকীলাল, গাদ্দাম সামাইয়াহ, দাসারি কোন্দাপ্পা, বাবুরাম যাদবরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • U19 World Cup 2024: আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সহজ জয়, অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে ভারত

    U19 World Cup 2024: আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে সহজ জয়, অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পর পর দুই ম্যাচ জিতে ছোটদের বিশ্বকাপের সুপার সিক্সে পৌঁছে গেল ভারত। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮৪ রানে হারানোর পর দ্বিতীয় ম্যাচে আয়াল্যান্ডের বিরুদ্ধেও সহজ জয় তুলে নিল ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দল। গ্রুপের শেষ ম্যাচে আমেরিকার মুখোমুখি হবেন উদয়রা। তবে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সুপার সিক্সে জায়গা নিশ্চিত করে নিল গত বারের চ্যাম্পিয়ন ভারত।

    মুশির-ম্যাজিক

    বৃহস্পতিবার আয়ারল্যান্ডের অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে ২০১ রানে হারায় টিম ইন্ডিয়া। এ দিন প্রথমে ব্যাট করে উদয় সাহারানের দল করে ৭ উইকেটে ৩০১ রান। জবাবে আইরিশদের ইনিংস শেষ হয় মাত্র ১০০ রানে। এদিন ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলের হয়ে ব্যাট হাতে নজর কাড়েন মুশির খান। ১০৬ বলে ১১৮ রানের আগ্রাসী ইনিংস খেলেন মুশির। ৯টি চার এবং ৪টি ছক্কা দিয়ে নিজের ইনিংস সাজিয়েছেন মুম্বইয়ের তরুণ ক্রিকেটার। ভারতের হয়ে ভাল ব্যাট করেন অধিনায়ক উদয়ও। চার নম্বরে নেমে ৮৪ বলে ৭৫ রান করেন তিনি। তৃতীয় উইকেটের জুটিতে মুশির-উদয় তুললেন ১৫৬ রান। 

    দুরন্ত বোলিং

    ৩০১ রানের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত উইকেট হারায় আয়ারল্যান্ড। আইরিশ ইনিংসে ধস নামান ভারতীয় বোলারেরা। ৪৫ রানেই ৮ উইকেট হারায় তারা। তখনই ভারতের জয় কার্যত নিশ্চিত হয়ে যায়। ভারতের বোলিং আক্রমণের সামনে আয়ারল্যান্ডের কোনও ব্যাটারকেই স্বচ্ছন্দ দেখায়নি। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে নমন তিওয়ারি ৫৩ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন। ২১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন সৌমি পান্ডে। ১টি করে উইকেট পেয়েছেন ধনুশ গৌড়া, মুরুগন অভিষেক এবং উদয়। শেষ ম্যাচেও জয়ের ধারা ধরে রাখার বিষয়ে আশাবাদী ভারত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share