Tag: Madhyom

Madhyom

  • Shoaib-Sania Relation: ফের বিয়ে করলেন শোয়েব! ধর্মীয় আইন মেনেই বিচ্ছেদ জানালেন সানিয়ার বাবা

    Shoaib-Sania Relation: ফের বিয়ে করলেন শোয়েব! ধর্মীয় আইন মেনেই বিচ্ছেদ জানালেন সানিয়ার বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচ্ছেদ হয়ে গেল শোয়েব-সানিয়ার (Shoaib-Sania Relation)। আবার বিয়ে করলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। সমাজমাধ্যমে পোস্ট করে নিজেই জানালেন বিয়ের কথা। পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদকে বিয়ে করেছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন শোয়েব।

    শোয়েব-সানিয়া সম্পর্ক

    ২০১০ সালের ১২ এপ্রিল এক হয়েছিল চার হাত। সমাজমাধ্যমে মাঝেমধ্যেই ভেসে উঠত সানিয়া-শোয়েবের ছবি। তাঁদের একটি ছেলে রয়েছে। গত বছর থেকেই সানিয়া এবং শোয়েবের সম্পর্কে চিড় ধরার ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। সানিয়ার বাড়িতে ইফতার পার্টিতে ছিলেন না শোয়েব। বহুদিন ধরেই জল্পনা চলছিল যে সানিয়া মির্জা এবং শোয়েব মালিকের মধ্যে কিছু ঠিক নেই। তাঁদের মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে। শোনা যাচ্ছিল বিচ্ছেদের গুঞ্জন। অবশেষে সেই গুঞ্জনে সিলমোহর পড়ল। শনিবার সকালে শোয়েব তাঁর বিয়ের ছবি পোস্ট করেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানেই দেখা যায় তিনি পাক অভিনেত্রী সানা জাভেদের সঙ্গে বিয়ে করেছেন। দুজনের পরনেই বিয়ের পোশাক। শোয়েবের পরনে সাদা শেরওয়ানি, ওড়না। অন্যদিকে সানা জাভেদের পরনে আইভরি রঙের লেহেঙ্গা, জড়োয়া গয়না। 

    ধর্মীয় আইন মেনে বিচ্ছেদ

    এদিন, সানিয়ার বাবা ইমরান মির্জা জানিয়েছেন, ধর্মীয় আইন মেনেই সানিয়া বিচ্ছেদ দিয়েছেন শোয়েবকে। একটি ওয়েবসাইটে ইমরান জানিয়েছেন, ‘খুলা’ নিয়মের মাধ্যমে সানিয়া এবং শোয়েবের ডিভোর্স হয়েছে। শরিয়ত আইন অনুযায়ী, ‘খুলা’ হল মহিলাদের একটি অধিকার যার মাধ্যমে তাঁরা একপাক্ষিক ভাবে স্বামীকে বিচ্ছেদ দিতে পারেন। সেই আইনের মাধ্যমেই সানিয়া শোয়েবকে বিচ্ছেদ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। সানিয়া এখন ব্যস্ত অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ধারাভাষ্য দিতে। সমাজমাধ্যম থেকে শোয়েবের সঙ্গে নিজের  সব ছবিও সরিয়ে দিয়েছেন সানিয়া। একটিমাত্রই ছবি রয়েছে। সেখানে সানিয়া এবং শোয়েবের সঙ্গে তাঁদের ছেলে ইজহান রয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    উল্লেখ্য, বুধবার সানিয়ার একটি পোস্টে বিচ্ছেদের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। ভারতের টেনিস সাম্রাজ্ঞী যে পোস্ট করেছিলেন তার অর্থ, ‘‘বিয়ে কঠিন। বিচ্ছেদও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। স্থূলতা ভাল নয়। ফিট থাকাও কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। ঋণের মধ্যে থাকা কঠিন। অর্থনৈতিক শৃঙ্খলা বজায় রাখা কঠিন। নিজের কঠিনটা বেছে নিন। যোগাযোগ রাখা কঠিন। যোগাযোগ না রাখাও কঠিন। নিজের কঠিনটাকে বেছে নিন। জীবন কখনও সহজ নয়। এটা সব সময় কঠিন। কিন্তু আপনি আপনার কঠিনটা বেছে নিতে পারেন। বেছে নিন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • National Flag: সামনে প্রজাতন্ত্র দিবস, সামলে রাখুন জাতীয় পতাকা, ফ্ল্যাগ কোড জারি কেন্দ্রের 

    National Flag: সামনে প্রজাতন্ত্র দিবস, সামলে রাখুন জাতীয় পতাকা, ফ্ল্যাগ কোড জারি কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পতাকা দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। সেটা যে মাধ্যমেই প্রকাশিত হোক, তার কোনও অবমাননা দেশকে অমর্যাদা করার সামিল। কিন্তু দেশের বহু নাগরিকের কাছেই সঠিক তথ্য থাকে না যে কোনও নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানের পর প্রদর্শিত জাতীয় পতাকা (National Flag), বিশেষত সেই জাতীয় পতাকা যদি কাগজ দিয়ে তৈরি হয়, তা কীভাবে সংরক্ষণ করতে হয়। তাই ২৬ জানুয়ারি, প্রজাতন্ত্র দিবসের (Republic Day) আগে জনগণের উদ্দেশে একটি নির্দেশিকা জারি করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক।

    জাতীয় পতাকা নিয়ে সচেতনতা প্রচার

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে রাজ্য় ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চগুলির জন্য ‘ফ্ল্যাগ কোড’ (National Flag) জারি হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে নয়া নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্র দিবসে (Republic Day) জাতীয়, সাংস্কৃতিক, খেলার বিভিন্ন ইভেন্টে কেউ যাতে কাগজের তৈরি পতাকাগুলি যত্রতত্র ফেলে না দেয় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে সরকারকে। জাতীয় পতাকাকে কী ভাবে সম্মানের সঙ্গে রাখতে হবে, তার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে মন্ত্রকের তরফে। নির্দেশ বলা হয়েছে, ইভেন্ট মেটার পর জাতীয় পতাকাকে যাতে সম্মানের সঙ্গে সরিয়ে ফেলা হয় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়াও জনগণের মধ্যে এনিয়ে সচেতনতার প্রচার চালাতে হবে। প্রয়োজনে বৈদ্যুতিন ও মুদ্রণ মাধ্যমেও এনিয়ে জনগণকে সচেতন করতে হবে।

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    জাতীয় পতাকা নিয়ে নয়া নির্দেশিকা

    এই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ভারতের জাতীয় পতাকা (National Flag) দেশের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। এই কারণেই তা মর্যাদাপূর্ণ। জাতীয় পতাকার প্রতি মানুষের ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও আনুগত্য প্রশ্নাতীত। কিন্তু একই সঙ্গে সচেতনতার অভাবে জাতীয় পতাকার যথাযোগ্য ব্যবহার বিধি সম্পর্কে অনেকেই অবহিত নন। এই কারণে ‘জাতীয় মর্যাদার অবমাননা প্রতিরোধ আইন’ (The Prevention of Insults to National Honour Act. 1971) এবং জাতীয় পতাকা ব্যবহার বিধি ২০০২ জানা দরকার। এই ব্যবহারবিধির একটি ধারায় বলা হয়েছে, কাগজের তৈরি জাতীয় পতাকা, যা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়, সেগুলিকে অনুষ্ঠান শেষে যেখানে সেখানে, পথে-ঘাটে ফেলে দেওয়া যাবে না।

    জাতীয় পতাকা রাখার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। সেগুলি হল- জাতীয় পতাকা রাখতে হয় অনুভূমিক ভাবে। পতাকার গেরুয়া ও সবুজ রং ভাঁজ করতে হবে সাদা অংশের নীচে। সাদা অংশকে এমনভাবে ভাঁজ করতে হয় যাতে কেবলমাত্র পতাকা অশোকচক্র দেখা যায়। তারপর দুই তালুর উপর পতাকা ধরতে হয়, যাতে উপরের দিকে অশোকচক্র। সব সময় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্থানে পতাকা রাখতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘গতবার ওঁর ১২ আসন নিয়েছি, এবার আরও ১২টা গেলে…’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘গতবার ওঁর ১২ আসন নিয়েছি, এবার আরও ১২টা গেলে…’’, মমতাকে কটাক্ষ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কড়া নাড়ছে লোকসভা ভোট। দিল্লিতে কংগ্রেস-তৃণমূল-সিপিএমের সখ্যতা সামনে এলেও, এরাজ্যে একলা চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তৃণমূল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যে মুর্শিদাবাদে দলীয় বৈঠকও করেছেন। দুর্নীতি ইস্যুতে কোণঠাসা তৃণমূলের লোকসভা নির্বাচনে ভালোই ভরাডুবি হতে পারে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। গত ২০১৯ সালের নির্বাচনে নিজেদের জেতা ১২টি আসন খোয়াতে হয়েছিল ঘাষফুল শিবিরকে। যা  নিয়ে শনিবার কটাক্ষ করলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মেদিনীপুরের সাংসদের দাবি, ২০১৯ সালেও একই দাবি করেছিলেন মমতা। এবারও আসন খুইয়ে ধাক্কা খেয়ে চুপ করে যেতে হবে বলে দাবি তাঁর।

    কী বললেন দিলীপ ঘোষ?

    প্রতিদিনের মতো শনিবারও সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বের হন দিলীপ বাবু (Dilip Ghosh)। সেখানেই সংবাদমাধ্যম ঘিরে ধরে তাঁকে। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে মমতা ৪২টির মধ্যে ৪২ আসনের লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া নিয়ে প্রতিক্রিয়া চাইলে বলেন, ‘‘২০১৯ সালেও একই কথা বলেছিলেন উনি। কিন্তু ওঁর থেকে ১২টি আসন নিয়ে নিয়েছিলাম আমরা। আরও ১২টি আসন গেলে, ধাক্কা খেয়ে চুপ করে যাবেন উনি। আর দিল্লির কথা বলবেন না। দলকে বাঁচিয়ে রাখুন। নেতাদের বাঁচান। যেভাবে উইকেট পড়ছে, ইডি-সিবিআই যেভাবে সক্রিয় হয়ে উঠেছে, ভোটের আগে নেতা থাকবে তো? মানুষ চাইছেন, বাংলা থেকে এঁরা সাফ হোন।’’ কংগ্রেস-তৃণমূলের দিল্লিতে দোস্তি আর রাজ্যে কুস্তি প্রসঙ্গে দিলীপবাবুর (Dilip Ghosh) সাফ বক্তব্য, ‘‘আগামী নির্বাচনে বিজেপি জিততে চলেছে। কে দু’নম্বরে আসবে, সেই নিয়ে লড়াই চলছে। এতে বিজেপি-র কিছু যায় আসে না। আমাদের দালাল ধরার প্রয়োজন নেই।’’

    প্রসঙ্গ রাম মন্দির

    রাম মন্দিরে ইতিমধ্যে ১০১ কেজি সুন্দরবনের মধু পাঠিয়েছেন দিলীপ। উদ্বোধনের দিন অযোধ্যায় দলে দলে ভক্তদের যেতে নিষেধ করেছে কেন্দ্র। এনিয়ে দিলীপবাবুর (Dilip Ghosh) বক্তব্য, ‘‘কোটি কোটি মানুষ ২২ জানুয়ারি অযোধ্যা যেতে আগ্রহী। কিন্তু অযোধ্যা ছোট্ট একটি শহর। এত মানুষের জন্য ব্যবস্থাপনা অসম্ভব। বরং দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ২২ জানুয়ারির পর সব রাজ্যকে আলাদা আলাদা সময় দেওয়া হয়েছে।’’ জানা গিয়েছে, ভক্তদের অযোধ্যা নিয়ে যেতে হাওড়া থেকে প্রথম আস্থা স্পেশাল ছুটবে ২৯ জানুয়ারি। এরকম পাঁচটি স্পেশাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ট্রেনের টিকিটের দাম ১৬০০ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, ২২ তারিখ ছুটি দিল রিলায়েন্সও

    Ram Temple: অযোধ্যায় রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা, ২২ তারিখ ছুটি দিল রিলায়েন্সও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Temple)। এদিনই গর্ভগৃহে প্রতিষ্ঠিত হবেন রামলালা। প্রাণ প্রতিষ্ঠার এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হবে গোটা দেশে। সেজন্য অর্ধদিবস ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের। এবার মন্দির উদ্বোধনের দিন ছুটি ঘোষণা করল মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ। রিলায়েন্সের সমস্ত বিভাগের কর্মীরাই এদিন ছুটি পাবেন। তাঁরা যাতে মন্দির উদ্বোধনের অনুষ্ঠান চাক্ষুষ করতে পারেন, তাই এই ছুটি।

    ছুটি ঘোষণা কোন কোন রাজ্যে?

    রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবে আচার্য লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিতের নেতৃত্বাধীন পুরোহিতের একটি দল। প্রাণ প্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি দেখার জন্য ছুটি ঘোষণা করেছে বেশ কয়েকটি রাজ্য। এদিন উত্তরপ্রদেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। মদের দোকান খোলায় জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। মন্দির (Ram Temple) উদ্বোধনের দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে মধ্যপ্রদেশের স্কুলেও। রাজ্যে ঘোষণা করা হয়েছে ড্রাই ডে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে গোয়ার সমস্ত সরকারি স্কুল ও প্রতিষ্ঠানে। ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে ছত্তিশগড়েও। ছুটি দেওয়া হয়েছে হরিয়ানায়ও। নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে মদ বিক্রির ওপর। মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে বন্ধ থাকছে মহারাষ্ট্রের স্কুল-সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। তবে পশ্চিমবঙ্গে ওই দিন স্কুল-কলেজ-অফিস-কাছারি খোলা থাকবে আর পাঁচটা কাজের দিনের মতোই।

    প্রস্তুতি-পর্ব দেখতে গেলেন যোগী    

    এদিকে, মন্দির উদ্বোধনের প্রস্তুতি-পর্ব চলছে জোরকদমে। মন্দিরে দেব বিগ্রহের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মূল অনুষ্ঠানটি হবে ২২ জানুয়ারি, সোমবার। ইতিমধ্যেই সারা হয়েছে প্রস্তুতি। শুক্রবার প্রস্তুতি-পর্ব খতিয়ে দেখতে অযোধ্যায় গিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। তিনি জানান, মহতি অনুষ্ঠানের সব কিছুই চলছে মসৃণ গতিতে।

    মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে অযোধ্যায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের সাত হাজার মানুষকে। এঁদের মধ্যে ভিভিআইপি রয়েছেন তিন হাজার। তাঁদের থাকার জন্য বুক করা হয়েছে হোটেল। ব্যবস্থা করা হয়েছে গাড়ি পার্কিংয়ের। ঢেলে সাজানো হয়েছে অযোধ্যা রেলস্টেশন। তৈরি করা হয়েছে বিমানবন্দরও। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অভ্যাগতদের দেওয়া হবে রাম (Ram Temple) জন্মভূমির মাটি। প্রসাদের পাশাপাশি দেওয়া হবে রাম মন্দিরের রেপ্লিকা।

    আরও পড়ুুন: “মুখ্যমন্ত্রীজি, এমনটা হয়েই থাকে”, সিদ্দারামাইয়াকে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Japan Moon Mission: ভারতের পর চাঁদের মাটিতে পা রাখাল জাপান, তবে সফল হল কি?

    Japan Moon Mission: ভারতের পর চাঁদের মাটিতে পা রাখাল জাপান, তবে সফল হল কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতের পর চাঁদের মাটিতে সাফল্য পেল আরও এক দেশ। বিশ্বের পঞ্চম দেশ হিসাবে চাঁদের মাটিতে পা রাখল এবার জাপান (Japan Moon Mission)। গত ২৩ অগাস্ট ভারতের ইসরো চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল ভাবে অবতরণ করেছিল। চন্দ্রযান অবতরণের পর বিক্রমের ভিতর থেকে রোভার প্রজ্ঞান বেরিয়ে এসেছিল। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে এই প্রথম ভারতের সফল অভিযান হয়েছিল। এবার সেই অভিযানের পর সাফল্য পেল জাপান। আগে চাঁদের মাটিতে প্রথম পা রেখেছে অ্যামেরিকা, তারপরে দ্বিতীয় সোভিয়েত ইউনিয়ান, তৃতীয় চিন এবং চতুর্থ স্থানে ভারত।

    চাঁদে পৌঁছাল জাপানের মুন স্নাইপার(Japan Moon Mission)

    জানা গিয়েছে, জাপানের সময় অনুযায়ী রাত ১২ টা বেজে ২০ মিনিটে চাঁদের মাটিতে অবতরণ করেছে জাপানের মুন স্নাইপার (Japan Moon Sniper)। তবে জাপানের এই অভিযানের সাফল্য নিয়ে দেখা দিয়েছে প্রশ্নচিহ্ন। কারণ, ল্যান্ডারের সফট ল্যান্ডিং হয়েছে কিনা এই নিয়ে সংশয় রয়েছে। ল্যান্ডারের অবস্থা ঠিক কেমন রয়েছে সেই বিষয়ে এখনও ঠিক করে স্পষ্ট ভাবে জানা যাচ্ছে না। এখন ল্যান্ডারের সম্পর্কে পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।

    উপর্যুপরি, ল্যান্ডারের সোলার প্যানেল ঠিকমতো কাজ করছে না। এই কথা স্বীকার করেছে জাপান মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। জানা গিয়েছে অবতরণে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে জাপান মহাকাশ স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন (স্লিম)-এ সৌরশক্তি পৌঁছাচ্ছেনা। চাঁদের মাটিতে কাজ করতে গেলে সূর্যের আলো বা সৌরশক্তি একান্ত দরকার। এই ল্যান্ডারের সৌরশক্তি ব্যবহারের যন্ত্রে এক প্রকার ত্রুটি দেখা গিয়েছে। এই যন্ত্র ঠিক না হলে জাপানের চন্দ্র অভিযান প্রক্রিয়াটি পুরো ব্যর্থ হয়ে যেতে পারে। ফলত, জাপানের উদ্দেশ্য আদৌ সফল হবে কি না তা নিয়েও সংশয় তৈরি হয়েছে। 

    কী জানিয়েছে মহাকাশ সংস্থা?

    যদিও, জাপানের মহাকাশ সংস্থা জানিয়েছে, সৌরশক্তির অভাবে যদি ল্যান্ডার চাঁদের (Japan Moon Mission) মাটিতে ঘুরে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ নাও করতে পারে তাহলেও এই অভিযানকে সফল বলে ধরা হবে। তাঁদের দাবি এর কারণ হল, চাঁদের মাটিতে সফল ভাবে মহাকাশযান অবতরণ করেছে। চাঁদের মাটিতে নামার পর যন্ত্র বিকল হলেও পরবর্তী কাজে বাধা এসেছে মাত্র। কিন্তু চন্দ্রযানের সঠিক ভাবে অবতরণ সফল। তাই বিশ্বের পঞ্চম দেশ হিসাবে জাপান চাঁদের মাটিকে ছুঁতে পেরেছে। তবে কেন সৌরশক্তির অভাবে যন্ত্র বিকল হয়েছে সেই বিষয়ে পরীক্ষা চলছে। এখন কেবলমাত্র ব্যাটারির শক্তিতেই চলছে। মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হবে সেই শক্তি। তাই স্বল্প সময়ের মধ্যে চাঁদের মাটির ছবি তুলে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “মুখ্যমন্ত্রীজি, এমনটা হয়েই থাকে”, সিদ্দারামাইয়াকে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    PM Modi: “মুখ্যমন্ত্রীজি, এমনটা হয়েই থাকে”, সিদ্দারামাইয়াকে কেন বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বেঙ্গালুরু এমন একটি শহর, যা উদ্ভাবন সম্পৃক্ত আকাঙ্খার সঙ্গে যুক্ত।” শুক্রবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন বোয়িংয়ের নয়া ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। বেঙ্গালুরুতে তৈরি হয়েছে মার্কিন বিমান প্রস্তুতকারক সংস্থা বোয়িংয়ের নয়া গ্লোবাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও প্রযুক্তি কেন্দ্র।

    মার্কিন বিনিয়োগ

    ৪৩ একর জমিতে ১৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত অত্যাধুনিক এই বোয়িং ইন্ডিয়া ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সেন্টারটি আমেরিকার বাইরে মার্কিন অ্যাভিয়েশন জায়ান্টের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ। প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “নয়া এই কেন্দ্রটি গ্লোবাল অ্যাভিয়েশন সেক্টরকে নয়া শক্তি জোগাবে। এই বোয়িং ক্যাম্পাস মেক ইন ইন্ডিয়া, মেক ফর দ্য ওয়ার্ল্ডের ধারণাকে বাস্তবায়িত করবে।”

    মোদি, মোদি

    ভারতের অর্থনীতি যে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়িয়ে রয়েছে এবং ভারত যে অচিরেই বিশ্ব অর্থনীতির তালিকায় তৃতীয় স্থান দখল করবে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, “ভারতে একটি শক্তিশালী সরকার রয়েছে।” এই সময় জনতা ‘মোদি, মোদি’ ধ্বনিতে মুখরিত করেন সভাস্থল। জনতা থামতে কটাক্ষের সুরে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়ার উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীজি এমনটা হয়েই থাকে।” দৃশ্যতই তখন অপ্রস্তুতে পড়ে যান মঞ্চে উপস্থিত কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী।

    এদিন বোয়িং সুকন্যা কর্মসূচিরও উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হল, দেশের ক্রমবর্ধমান অ্যাভিয়েশন সেক্টরে ভারতজুড়ে আরও বেশি করে মহিলাদের প্রবেশে সহায়তা করা। এই কর্মসূচিতে দেশের মহিলারা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও গণিতের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে। বিমানে চাকরির প্রশিক্ষণের সুযোগও মিলবে এই কর্মসূচিতে। বিমানচালক হওয়ার প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন যেসব মহিলা, তাঁদের বৃত্তিও দেওয়া হবে এই কর্মসূচির আওতায় (PM Modi)।

    আরও পড়ুুন: “পরেশ অধিকারী ও তাঁর কন্যাকে জেলের ভিতরে দেখতে চাই”, তোপ শুভেন্দুর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India Vs Bangladesh: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আজ ভারতের প্রথম ম্যাচ, বিপক্ষ বাংলাদেশ

    India Vs Bangladesh: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে আজ ভারতের প্রথম ম্যাচ, বিপক্ষ বাংলাদেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে পুরুষদের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টের ইতিহাসে সবচেয়ে সফল দল ভারত। আজ, শনিবার দক্ষিণ আফ্রিকার মাঙ্গুয়াং ওভালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ভারত। উদয় সাহারনের নেতৃত্বে একটি নতুন ভারতীয় দল তাদের শিরোপা ধরে রাখার লড়াইয়ে নামছে।

    সবচেয়ে সফল দল ভারত

    ২০০২ সালে মহম্মদ কাইফের নেতৃত্বে প্রথম ট্রফি জেতার পরে, ভারতীয় দল যথাক্রমে ২০০৮, ২০১২, ২০১৮ এবং ২০২২ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জেতে। ২০২২ সালে, যশ ধুলের নেতৃত্বাধীন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল ওয়েস্ট ইন্ডিজে ইংল্যান্ডকে চার উইকেটে হারিয়ে বয়েজ ইন ব্লুর পঞ্চম শিরোপা জেতে। উদয় সাহারান সেই টুর্নামেন্টে রিজার্ভ খেলোয়াড় ছিলেন তবে দুই বছর পরে, ১৯ বছর বয়সী দলে ফিরে আসেন, এবার অধিনায়ক হিসাবে। 

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    কোন গ্রুপে ভারত

    ২০২৪ সালের অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের আসরটি মূলত শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল তবে পরে আইসিসি পরে সেটি দক্ষিণ আফ্রিকায় স্থানান্তরিত হয়। টুর্নামেন্টে মোট ১৬টি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। গ্রুপ এ-তে ভারতের সঙ্গে রয়েছে বাংলাদেশ, আয়ারল্যান্ড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই ইভেন্টে চারটি গ্রুপ রয়েছে। প্রতিটি গ্রুপে চারটি করে দল রয়েছে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ তিনটি দল সুপার সিক্সে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে। সুপার সিক্স রাউন্ড আবার ২টি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। সুপার সিক্স পর্বের দু’টি গ্রুপ থেকে ২টি করে দল সেমিফাইনালে উঠবে। ৬ এবং ৮ ফেব্রুয়ারি সেমিফাইনাল ম্যাচ দু’টি খেলা হবে। এবং ১১ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে ফাইনাল খেলা হবে।

    কখন, কোথায় দেখবেন ম্যাচ

    অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ভারত বনাম বাংলাদেশ ম্যাচটি শুরু হবে ভারতীয় সময় দুপুর দেড়টায়। টস হবে দুপুর ১টায়। ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে ব্লুমফন্টেইনের মানগাং ওভালে। ভারত বনাম বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে স্টার স্পোর্টস। ম্যাচের লাইভ স্ট্রিমিং ডিজনি+হটস্টারে বিনামূল্যে দেখতে পাওয়া যাবে।

    ভারত: আরশিন কুলকার্নি, আদর্শ সিং, রুদ্র ময়ূর প্যাটেল, শচীন ধাস, প্রিয়াংশু মোলিয়া, মুশীর খান, উদয় সাহারন (অধিনায়ক) আরাভেলি অবনীশ রাও, সৌমি কুমার পান্ডে, মুরুগান অভিষেক, ইনেশ মহাজন, ধনুশ গৌড়া, আরাধ্যা শুক্লা, রাজ লিম্বানি এবং নমন তিওয়ারি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal Weather: ফের জাঁকিয়ে শীত! পারদ পতনের আশঙ্কা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Bengal Weather: ফের জাঁকিয়ে শীত! পারদ পতনের আশঙ্কা, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘ-বৃষ্টির শেষে আবার পারদপতন রাজ্যে। রাতের তাপমাত্রা কমল বেশ কয়েক ডিগ্রি। শুক্রবার সকালে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার তা কমে হয়েছে ১৪.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দক্ষিণবঙ্গের কোনও জেলাতেই শনিবার বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত আর খুব বেশি পারদ উত্থান পতনের ইঙ্গিত নেই। ২৪ জানুয়ারির পর আরও সামান্য পারদ পতন হতে পারে। উত্তরবঙ্গে অবশ্য আংশিক মেঘলা আকাশের সঙ্গে থাকবে ঘনকুয়াশার দাপট।

    দক্ষিণবঙ্গে শীতের আমেজ

    আগামী কয়েক দিন রাজ্যের তাপমাত্রাতে খুব একটা হেরফের হবে না। আরও বেশ কয়েক দিন জমিয়ে শীত উপভোগ করতে পারবেন রাজ্যবাসী। ২৪ জানুয়ারির পর আরও সামান্য পারদ পতন হতে পারে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গে এখন মোটের উপর শুকনো আবহাওয়া থাকবে। হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকবে কলকাতা-সহ রাজ্যের বাকি জেলাতে। সকালে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়লে আংশিক মেঘলা আকাশের পূর্বাভাস। কুয়াশার সতর্কতা বীরভূম মুর্শিদাবাদ নদিয়া ও বর্ধমান সহ সংলগ্ন কিছু এলাকায়। বিকেলের পর আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।

    আরও পড়ুন: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    কুয়াশার সতর্কতা রয়েছে  উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলায়। মালদা উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে কুয়াশার দাপট সবথেকে বেশি। এছাড়াও দার্জিলিং জলপাইগুড়ি কোচবিহারেও কুয়াশার দাপট থাকবে। দার্জিলিং, কালিম্পং সহ উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই শীতল দিনের পরিস্থিতি। কোল্ড -ডে থাকবে রবিবার পর্যন্ত। দার্জিলিংয়ের উঁচু পার্বত্য এলাকায় তুষারপাতের সম্ভাবনা। দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। লেপ-কম্বলের তলায় সারা দিন কাটাচ্ছে ডুয়ার্স সংলগ্ন অঞ্চলগুলোও। দুপুর ১১টা বেজে গেলেও রোদের দেখা মিলছে না কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়িতে। এরই মধ্যে শীত উপভোগ করতে পাহাড়ে পর্যটকের ঢল নেমেছে। ডুয়ার্সে হাতি, গণ্ডার, হরিণ দেখার ভিড়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    Narendra Modi: ২০৩৬ অলিম্পিক্স আয়োজনে ত্রুটি রাখবে না ভারত! আশার কথা শোনালেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উন্নত ভারতের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে সরকার। শিল্প-বাণিজ্য, ক্রীড়া-বিনোদন সবক্ষেত্রেই জগৎ সভার শ্রষ্ঠ আসনই স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। এমনই এক স্বপ্ন পূরণের কথা জানালেন মোদি। খেলার দুনিয়ায় ভারতের টার্গেট ২০৩৬ অলিম্পিক্স, ঘোষণা করলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি। জানালেন, আগামী ২০৩৬ সালের অলিম্পিক গেমসের আয়োজক দেশ হওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করছে ভারত। 

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

    চেন্নাইয়ে খেলো ইন্ডিয়া ইউথ গেমসের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “আমরা কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছি, যাতে ২০২৯ সালের ইউথ অলিম্পিক্স এবং ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স আয়োজন করা যেতে পারে ভারতে। খেলা শুধু মাঠের মধ্যেই সীমিত নেই, এটা নিজেই একটা স্বতন্ত্র অর্থনীতি।” প্রধানমন্ত্রী মোদীর বক্তব্য, তিনি গ্যারান্টি দিয়েছেন ভারতকে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে পরিণত করার। আর সেক্ষেত্রে ‘ক্রীড়াক্ষেত্রের অর্থনীতির’ বৃদ্ধিও যে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, সে কথাও তুলে ধরেন মোদি। শুধু তাই নয়, গত এক দশকে খেলার দুনিয়া কীভাবে আমূল সংস্কার করা হয়েছে, সে কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। অতীতে যেভাবে বিভিন্ন খেলার নিয়ামক বোর্ডগুলিকে কেন্দ্র করে বিস্তর অভিযোগ উঠে আসত, সে সব দিন এখন অতীত। মোদির কথায়, ‘খেলার ভিতরের খেলা’ বন্ধ হয়েছে বিগত এক দশকে। উল্লেখ্য, বিগত কয়েক বছরে খেলার দুনিয়ায় আলাদা জায়গা বানিয়ে নিয়েছে ভারত। প্যারালিম্পিক্স থেকে শুরু করে এশিয়ান গেমস সর্বত্র ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা সাফল্য পেয়েছেন। 

    ক্রীড়াক্ষেত্রে রাজনীতি অতীত

    প্রধানমন্ত্রী মোদি এদিন বলেন, “গত দশ বছরে সরকার বিভিন্ন সংস্কার এনেছে এবং খেলোয়াড়রাও দুর্দান্ত পারফর্ম করেছেন, যার ফলে গোটা ক্রীড়াক্ষেত্রেই বদল এসেছে।” তাঁর মতে, ভারতে খেলোয়াড় বা প্রতিভার কোনওদিনই কোনও অভাব ছিল না। কিন্তু গত এক দশকে যেভাবে প্রতিটি পদক্ষেপে সরকার তাঁদের সাহায্য করেছে, তাতে তাঁরা নিজেদের মধ্যে একটা নতুন আত্মবিশ্বাস পেয়েছেন। এবার সরকার ২০৩০ সালের যুব অলিম্পিক্স (Youth Olympics) ও ২০৩৬ সালের অলিম্পিক্স (Olympics) ভারতে আয়োজনের চেষ্টা করছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Medical: মেডিক্যাল কলেজে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে সিলমোহর কমিটির, শাস্তির কোপে ২ পড়ুয়া?

    Kolkata Medical: মেডিক্যাল কলেজে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগে সিলমোহর কমিটির, শাস্তির কোপে ২ পড়ুয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরের অগাস্ট মাসে যাদবপুরে র‌্যাগিং-এর ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছিল রাজ্যজুড়ে। সেই রেশ এখনও কাটেনি। এরই মাঝে ফের ঘটল র‌্যাগিংয়ের ঘটনা। মেডিক্যাল কলেজ (Kolkata Medical College) হাসপাতালের তদন্ত কমিটির রিপোর্টে মান্যতা পেল র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ। প্রসঙ্গত, গত ১০ জানুয়ারি র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ আনেন দুই জুনিয়র পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত দুই চিকিৎসক পড়ুয়ার অ্যাকাডেমিক কার্যকলাপেও বিধিনিষেধ জারি করতে পারে কর্তৃপক্ষ। চিকিৎসকদের আচরণ যাতে পরিবর্তন করা যায়, তাই কাউন্সেলিংয়েরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, শুক্রবারই কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে অধ্যক্ষের কাছে তদন্ত কমিটির রিপোর্ট জমা পড়ে।

    কী বলছে কর্তৃপক্ষ?

    এ প্রসঙ্গে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের (Kolkata Medical College) এমএসভিপি অঞ্জন অধিকারী বলেন, “আজকে তদন্ত কমিটি সমস্ত স্বাক্ষ্য গ্রহণ করে, সব স্টেকহোল্ডারদের ডেকে একটা ডিসকাশন স্টেটাস রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে। যাঁরা অভিযোগ করেছে, তারাও আমাদের ছাত্র। আবার যারা অভিযুক্ত, তারাও ছাত্র। আমরা পরিষেবার ওপর বিশেষ নজর রাখি। যাতে মুখ্য় উদ্দেশ্য ব্যাহত না হয়। তবে এ বিষয়টিও দেখতে হবে, যাতে অ্যাকাডেমিক পরিবেশও বিঘ্নিত না হয়, সেটাও বিশেষ ভাবে দেখা হচ্ছে। একটা বিষয় পরিষ্কার, মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ কোনওভাবে এই ধরনের কোনও অন্যায়কে বরদাস্ত করবে না।” কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল বিশ্বাস সংবাদমাধ্যমকে বলেন, “আলোচনা চলছে। যে রিপোর্ট জমা পড়েছে, তাতে আমরা কিছু অস্বাভাবিক আচরণ তো দেখেছি। যে বিভিন্ন ধরনের রায় আমরা পেয়েছি, তার থেকে একটি সিদ্ধান্তে আসতে হবে।”

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল ওই ২ জুনিয়র পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনির?

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ১০ জানুয়ারি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষের (Kolkata Medical College) কাছে একটি লিখিত অভিযোগ জমা পড়ে। হাসপাতালের দুই জুনিয়র পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ট্রেনি ওই অভিযোগ করেন বলে জানা যায়। জানা গিয়েছে, দ্বিতীয় বর্ষের দুই চিকিৎসক পড়ুয়ার বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করা হয়। অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ, মানসিক নির্যাতন, এমনকী থুতু ছিটিয়ে দেওয়ার মতোও অভিযোগ ওঠে। পরে এই ঘটনা সোশ্য়াল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়। মেডিক্যাল কলেজের এহেন ঘটনা সমাজমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়তেই নড়েচড়ে বসে কলেজ কর্তৃপক্ষ। তদন্ত শুরু করে কমিটি। শুক্রবারই সেই অভিযোগে সিলমোহর দিল কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share