Tag: Madhyom

Madhyom

  • Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাজিত ৪০৪ রান! ভারতীয় ক্রিকেটে ইতিহাস তৈরি করলেন কর্নাটকের ব্যাটার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi)। কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে নজির গড়লেন প্রখর। অনূর্ধ্ব ১৯ এই টুর্নামেন্টে তাক লাগানো ব্যাটিং করলেন তিনি। যুবরাজ সিংয়ের ২৪ বছর পুরনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর।

    প্রখর-তেজ

    কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি মুম্বই ও কর্নাটক। বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে কোনও টিমকে শক্তিশালী দুর্বল বলা যায় না। এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে  ফিল্ডিং নেয় কর্নাটক। ব্যাট করে মুম্বই। হার্দিক রাজের ৪ উইকেট, রাহুল দ্রাবিড়-পুত্র সমিতের ২ উইকেট। মুম্বইয়ের ইনিংস শেষ হয় ৩৮০ রানে। ফাইনালে এত বড় রান সামনে থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিপক্ষ টিম আত্মবিশ্বাস হারায়। যদিও কর্নাটকের ক্ষেত্রে হল উল্টো। ওপেনার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi) শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন। ম্যাচ অমীমাংসিত থাকলেও প্রথম ইনিংস লিডে কোচবিহার ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল কর্নাটক।

    ভাঙল যুবির রেকর্ড

    ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মহেন্দ্র সিং ধোনির বিহারের বিরুদ্ধে জামশেদপুরের ম্যাচে ৩৫৮ রান করেছিলেন যুবরাজ। এদিন সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর (Prakhar Chaturvedi)। তিনি অপরাজিত ৪০৪ করেছেন ৬৩৮ বলে। ইনিংসে ৪৬টি চার এবং ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে হোক বা টেস্ট। সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড কিংবদন্তি ব্রায়ান চার্লস লারার দখলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা সেন্ট জনসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৪০০ রান করেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে লারা ১৯৯৪ সালে ডারহ্যামের বিপক্ষে অপরাজিত ৫০১ রান করেছিলেন তা-ও রেকর্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকের মামলা প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়!

    Justice Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকের মামলা প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মামলাটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বৃহত্তর স্বার্থ। তাই মামলাটির শুনানি করা উচিত জনস্বার্থ মামলা হিসেবে। সেই কারণে প্রাথমিকের একটি মামলা ছেড়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। পাঠিয়ে দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কাছে।

    মামলার কারণ

    প্রাথমিকের এই মামলাটি করেছিলেন জনৈক বিদেশ গাজি। তাঁর বক্তব্য, পঞ্চম শ্রেণিকে পুরোপুরি অন্তর্ভুক্ত করা হোক প্রাথমিকে। বিদেশের আইনজীবী ওমর ফারুক গাজি জানান, এনসিটিইর ২০০৯ সালের নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটিই পরীক্ষা হবে। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য হবে অন্য একটি পরীক্ষা। সব রাজ্যে এই স্ট্রাকচার অনুসরণ করা হলেও, এ রাজ্যের অনেক স্কুলেই পঞ্চম শ্রেণি জুড়ে রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকের সঙ্গেই (Justice Abhijit Gangopadhyay)।

    ‘জনস্বার্থ মামলা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত’

    সরকার যদি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত একটিই টেট নেয়, তাহলে পঞ্চম শ্রেণিকে কেন প্রাথমিকের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে না। এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, এই মামলায় রাজ্য সরকারের নীতি জড়িয়ে রয়েছে। তাই একে জনস্বার্থ মামলা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। সেই কারণেই মামলাটি প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য উপযুক্ত। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি মামলার শুনানি চলছে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত একটি মামলায় তিনি অবৈধভাবে নিযুক্ত হওয়া শিক্ষকদের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। সুপ্রিম কোর্ট আবার মামলাটি হাইকোর্টে ফেরত পাঠিয়ে জানিয়ে দেয়, বিশেষ বেঞ্চ গড়ে করতে হবে শুনানি।

    আরও পড়ুুন: “দীর্ঘদিন চাকরি করলেই অবৈধ নিয়োগ বৈধ হয় না”, বলল হাইকোর্ট

    সেই মতো বিশেষ বেঞ্চ গড়ে চলছে শুনানি। তবে এদিন যে মামলাটি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় পাঠিয়ে দিলেন প্রধান বিচারপতির কাছে, তার গায়ে কেলেঙ্কারির গন্ধ পর্যন্ত নেই। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতে, মামলাটির সঙ্গে জনস্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে। তাই মামলাটির শুনানি হওয়া উচিত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে (Justice Abhijit Gangopadhyay)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ডালিম, তপনের পর এবার নেতাই গণহত্যায় জামিন পেলেন সিপিএমের রথীন

    Calcutta High Court: ডালিম, তপনের পর এবার নেতাই গণহত্যায় জামিন পেলেন সিপিএমের রথীন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছর জামিন পেয়েছিলেন নেতাই গণহত্যা মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত ডালিম পাণ্ডে ও তপন দে। সোমবার ওই মামলায় জামিন পেলেন সিপিএম নেতা রথীন দণ্ডপাট। প্রায় দশ বছর পর জামিন পেলেন তিনি। রথীনের জামিন মঞ্জুর করেছে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ও বিচারপতি পার্থসারথি সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।

    সিবিআইয়ের অপদার্থতা!

    রথীনের জামিনের পর সিবিআইয়ের দিকে আঙুল তোলেন আইনজীবী সঞ্জয় বর্ধন। তিনি বলেন, “আজ নেতাইয়ের বাসিন্দারা সিবিআইয়ের কাছে প্রশ্ন করছেন। তাঁরা রাজনৈতিক মামলায় এত সক্রিয়। অথচ নেতাইয়ের নয় শহিদের পরিবার কেন এখনও বিচার পাচ্ছে না? সিবিআইয়ের অপদার্থতার জন্য আজও নেতাই মামলার বিচার প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে। শহিদ পরিবার বিচার পাচ্ছে না।”

    নেতাইকাণ্ডের নেপথ্যে

    ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি লালগড়ের নেতাই গ্রামে (Calcutta High Court) দুষ্কৃতীদের ছোড়া গুলিতে মৃত্যু হয় ন’জন গ্রামবাসীর। গুলির ঘায়ে জখম হন ২৮ জন। অভিযোগ, স্থানীয় সিপিএম নেতা রথীনের বাড়ি থেকে গুলি চালিয়েছিল সিপিএম আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। রথীনের বাড়িতে সিপিএমের সশস্ত্র বাহিনীর শিবির ছিল। স্থানীয়দের তারা নানাভাবে কাজে লাগাচ্ছিল। শিবিরের নানা কাজে সাহায্যের জন্য ডেকে পাঠানো হত বাড়ির মহিলাদের। এসব নিয়েই ক্ষোভ বাড়ছিল স্থানীয়দের মধ্যে। জানুয়ারির সাত তারিখে প্রতিবাদ আন্দোলনে শামিল হন স্থানীয়রা। তার পরেই রথীনের বাড়ি থেকে গুলি চালানো হয় বলে অভিযোগ।

    আরও পড়ুুন: “চুরির সাত কাহন কাব্য লেখা উচিত”, তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    ঘটনার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। পরে ২০১৩ সালে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে হাত বদল হয় তদন্তের রশি। তদন্ত শুরু করে সিবিআই। গ্রেফতার হন সিপিএমের তৎকালীন বিনপুর জোনাল সম্পাদক অনুজ পাণ্ডে-সহ ২০ জন সিপিএম নেতা-কর্মী। নেতাই গণহত্যা মামলায় বছরখানেক আগে জামিন পান ফুল্লরা মণ্ডল। গত ফেব্রুয়ারিতে জামিনে মুক্ত হন ডালিম এবং তপন। এদিন পেলেন (Calcutta High Court) রথীন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment Case: “দীর্ঘদিন চাকরি করলেই অবৈধ নিয়োগ বৈধ হয় না”, বলল হাইকোর্ট

    SSC Recruitment Case: “দীর্ঘদিন চাকরি করলেই অবৈধ নিয়োগ বৈধ হয় না”, বলল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দীর্ঘদিন চাকরি করলেই অবৈধভাবে হওয়া নিয়োগ বৈধ হয়ে যায় না।” সোমবার এসএসসি নিয়োগ মামলায় (SSC Recruitment Case) এমনই মন্তব্য করল কলকাতা হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ। বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ শব্বর রশিদির বেঞ্চে শুনানি হয় মামলাটির। তখনই বিচারপতি বলেন, “কে, কতদিন কাজ করেছেন, সেটা বড় বিষয় নয়, মূল বিচার্য হচ্ছে, নিয়োগ বৈধ কি না!”

    সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    নিয়োগ মামলায় অবৈধ সব নিয়োগ বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত সব মামলার শুনানি কলকাতা হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চে ছ’ মাসের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত। সেই বেঞ্চেই এদিন হয়েছে শুনানি। কর্মরত কয়েকজন শিক্ষকের আবেদন, দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা স্কুলে চাকরি করছেন সুপার নিউম্যারিক পদ তৈরি করে চাকরিতে বহাল রাখা হোক তাঁদের। কারণ তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছেন।

    কী বলল হাইকোর্ট?

    এই প্রসঙ্গেই বিশেষ বেঞ্চ (SSC Recruitment Case) বলে, মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পরেও চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়া হবে, তাতে অসুবিধা নেই। কিন্তু আদালত পদক্ষেপ করলে সেটা আদালতের এক্তিয়ার বহির্ভূত বিষয়। বিচারপতি জানান, নিয়োগের বৈধতার ওপরই নির্ভর করবে চাকরির ভবিষ্যৎ। যে নিয়োগ অবৈধভাবে হয়েছে, তা শুধু দীর্ঘদিন চাকরি করা হয়েছে এই যুক্তিতে বৈধ হয়ে যাবে না। এই মামলায় নতুন করে মেধাতালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। এতে আপত্তি জানিয়েছিলেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ।

    আরও পড়ুুন: শতাব্দীর সাংসদ তহবিলের ইডি, সিবিআই তদন্তের দাবি জানালেন জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়

    এ প্রসঙ্গে বিচারপতি বলেন, “যখনই কেউ কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নেন, তখনই তিনি জানেন যে মেধাতালিকা প্রকাশিত হবে।” আদালতের প্রশ্ন, মেধাতালিকা বা প্যানেল প্রকাশিত হবে কীভাবে কারও সম্মানহানি হতে পারে? বিচারপতি বলেন, “এসএসসির উচিত ছিল আগেই ভুলগুলি স্বীকার করা। যাঁরা বেআইনিভাবে নিয়োগ হয়েছেন তাঁদের শনাক্ত করা প্রয়োজন ছিল (SSC Recruitment Case)। অন্যায়ভাবে যাঁরা সুযোগ পেয়েছেন, তাঁদের চাকরি বাতিল হওয়া উচিত।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

      

  • Mohun Bagan: শহরে এলেন কোচ হাবাস, সুপার কাপের শেষ চারে যেতে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে 

    Mohun Bagan: শহরে এলেন কোচ হাবাস, সুপার কাপের শেষ চারে যেতে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় ম্যাচের তিনদিন আগে কলকাতা এসে গেলেন মোহনবাগান (Mohun Bagan) কোচ আন্তনিও লোপেজ হাবাস (Antonio Lopez Habas)। মঙ্গলবার দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তিনি। কলিঙ্গ সুপার কাপের ডার্বি শুক্রবার। তার আগে টিমের সঙ্গে হাবাসের যোগ দেওয়া নিশ্চিত ভাবেই মনোবল বাড়াবে সবুজ-মেরুন শিবিরের। সুপার কাপের (Super Cup) সেমিফাইনালে পৌঁছতে হলে ডার্বি জিততেই হবে মোহনবাগানকে। অন্যদিকে  ডার্বি ড্র হলেই শেষ চারে চলে যাবে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। 

    ডার্বিতে সুবিধা জনক জায়গায় ইস্টবেঙ্গল

    সুপার কাপে এখনও পর্যন্ত মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল  দু’দলই নিজেদের দু’টি ম্যাচ জিতেছে। ফলে দু’দলেরই পয়েন্ট ৬। এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার ডার্বিতে মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গলের মধ্যে যে দল জিতবে তারা যাবে সুপার কাপের সেমিফাইনালে। সহজ হিসাব। কিন্তু ম্যাচ ড্র হলে সেমিফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল। সুপার কাপের নিয়ম অনুযায়ী, গ্রুপের দু’দলের পয়েন্ট সমান থাকলে দেখা হয় গোলপার্থক্য। দু’দলেরই গোলপার্থক্য সমান (২)। অর্থাৎ, ডার্বি ড্র হলে গোলপার্থক্য একই থাকবে। তখন দেখা হবে কোন দল বেশি গোল করেছে। আর সেখানেই এগিয়ে লাল-হলুদ। গ্রুপের দুই ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল গোল করেছে ৫টি। গোল খেয়েছে ৩টি। ফলে গোলপার্থক্য ২। অন্য দিকে মোহনবাগান গোল করেছে ৪টি। খেয়েছে ২টি। ফলে তাদেরও গোলপার্থক্য ২। যদি ডার্বি ড্র হয় তা হলে বেশি গোল করার নিরিখে মোহনবাগানকে টপকে সুপার কাপের সেমিফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল। 

    আরও পড়ুন: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    মোহন-শিবিরে যোগ দিচ্ছেন হাবাস

    কার্যত কোচ ছাড়াই সবুজ-মেরুন সুপার কাপের প্রথম দুটো ম্যাচ খেলেছে। সহকারী কোচ ক্লিফোর্ড মিরান্ডা টিম সামলেছেন। প্রথম ম্যাচে শ্রীনিদি ডেকানকে ২-১ হারিয়েছিল টিম। পরের ম্যাচে হায়দরাবাদ এফসিকে একই স্কোরলাইনে হারিয়েছে। পর পর দুটো ম্যাচ জেতায় মনোবল তুঙ্গে টিমের। হাবাস যোগ দিলে ডার্বির ছকও সাজিয়ে নিতে পারবেন। সুপার কাপের এই গ্রুপ নিশ্চিত ভাবে কঠিন। গ্রুপ থেকে একটিই টিম যাবে সেমিফাইনালে। মোহনবাগানের কাছে ডার্বি যে কারণে খুব গুরুত্বপূর্ণ।  কলকাতার দুই বড় টিমের পয়েন্ট সমান। এমনকি গোল পার্থক্য দুই টিমের সমান। কিন্তু গোল করার নিরিখে এগিয়ে লাল-হলুদ। তাই কিছুটা হলেও ডার্বিতে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sachin Tendulkar: ‘সাবধান! এটা ফেক, এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করুন’, কেন বললেন সচিন?

    Sachin Tendulkar: ‘সাবধান! এটা ফেক, এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করুন’, কেন বললেন সচিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিপফেকের জালে ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকর। সম্প্রতি, তাঁর একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল গতিতে ছড়িয়ে পড়েছে।  এই ভিডিয়োতে সচিন তেন্ডুলকরকে একটি অ্যাপের বিজ্ঞাপন করতে দেখা যাচ্ছে। মাস্টার ব্লাস্টার এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেছেন। নিজের অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে সেই ভিডিওটি শেয়ার করার সময়, সচিন জানিয়েছিলেন যে ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওটি জাল!

    ভুয়ো ভিডিও

    ভারতের কিংবদন্তি ব্যাটসম্যান সচিন তেন্ডুলকরের নামে একটি ভিডিয়ো বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ ভাইরাল হচ্ছে। ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে সচিন যেন একটি অ্যাপের বিজ্ঞাপন করছেন, এবং তিনি একটি ভিডিয়ো বার্তায় বলছেন, ‘এই অ্যাপটি আমার মেয়ে ব্যবহার করে এবং তাঁর মতো অনেকেই বর্তমানে এটি ব্যবহার করছে। এটি থেকে অর্থ উপার্জন করা খুব সহজ। আমি চাইব সকলেই যেন এই অ্যাপটি ব্যবহার করেন।’ ভিডিয়োটিতে গেমিং অ্যাপের বিজ্ঞাপন করতে দেখা যায় সচিনকে। ভারতীয় ক্রিকেটের আইকনকে এই ধরনের বিজ্ঞাপনের প্রচারে শুনে অনেকেই অবাক হয়েছিলেন। সচিনের কণ্ঠের ডাবিং করে এআই-এর সাহায্যে এই ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।

    কী বললেন সচিন

    ক্ষুব্ধ মাস্টার ব্লাস্টার নিজে সোশ্যাল সাইটে এই অ্যাপের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘এই ভিডিয়োটি ভুয়ো এবং আপনাকে প্রতারিত করার জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। প্রযুক্তির এই ধরনের অপব্যবহার সম্পূর্ণ ভুল। এই ধরনের যে কোনও ভিডিয়ো বা অ্যাপ বা বিজ্ঞাপনের বিষয়ে অবিলম্বে রিপোর্ট করার জন্য আপনাদের সকলকে অনুরোধ করছি।’ তিনি যোগ করে আরও লিখেছেন, ‘সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিকেও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং তাদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। ভুল তথ্য ও সংবাদ রোধ করতে এবং ডিপফেকের অপব্যবহার বন্ধ করতে তাদের ভূমিকা এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য”, বললেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমার সরকারের ১০টা বছরই উৎসর্গীকৃত দরিদ্রদের জন্য।” সোমবার কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন তিনি প্রধানমন্ত্রী জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযানে প্রথম দফায় ৫৪০ কোটি টাকা অনুমোদন দেন। এই রুরাল হাউসিং স্কিমে উপকৃত হবেন এক লাখ মানুষ। উপভোক্তারা এই প্রকল্পের মাধ্যমে পাবেন বাড়ি, রান্নার গ্যাসের সংযোগ, বিদ্যুৎ এবং নলবাহিত পানীয় জল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের সরকারের লক্ষ্যই হল, দেশের কেউ যেন জনকল্যাণমূলক এই প্রকল্প থেকে বঞ্চিত না হন।”

    কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পৌঁছানো প্রয়োজন সব চেয়ে পিছিয়ে পড়া উপজাতি ভাই ও বোনেদের কাছে। পিএম জনমন মহা অভিযানের এটাই লক্ষ্য। সরকার প্রতিনিয়ত চেষ্টা করছে প্রতিটি প্রকল্পের সুবিধা যেন তাদের কাছে পৌঁছায়। এখন সব চেয়ে পিছিয়ে পড়া ভাই ও বোনেরা আর সরকারি কোনও প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হবেন না।”

    কী জানাল মহারাষ্ট্রের কিশোরী?

    এদিন ভার্চুয়াল এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) কথা বলেন মহারাষ্ট্রের নবম শ্রেণির এক ছাত্রীর সঙ্গে। প্রধানমন্ত্রী জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযান প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছে তার পরিবার। প্রধানমন্ত্রী তাকে জিজ্ঞাসা করেন স্কুলে সে কী কী সুবিধা পায়। কুমারী ভারতী নারায়ণ নামের ওই ছাত্রী জানায়, খেলাধুলোর জন্য তাদের স্কুলে মাঠ রয়েছে, থাকার জন্য হস্টেল রয়েছে। সুস্থাস্থ্যের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবারও পরিবেশন করা হয়।

    আরও পড়ুুন: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    প্রধানমন্ত্রীর এই প্রকল্পের সুবিধা পেয়েছেন ছত্তিশগড়ের যশপুরের একজনও। তাঁর পরিবারের সদস্য সংখ্যা পাঁচ। প্রধানমন্ত্রীকে তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় তিনি পাকা বাড়ি পেয়েছেন। পেয়েছেন বিদ্যুৎ, ট্যাপের জল এবং গ্যাস সংযোগ। ১৫ নভেম্বর লঞ্চ হয়েছিল প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) জনজাতি আদিবাসী ন্যায় মহা অভিযান। বাজেট ছিল প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। দিনটি ছিল জনজাতীয় গৌরব দিবস। এই প্রকল্পে উপভোক্তারা বাড়ি, স্বচ্ছ পানীয় জল, শৌচাগার, বিদ্যুৎ, রাস্তার সুযোগ পান। জীবনযাত্রার ন্যূনতম সুযোগ-সুবিধাও মেলে এই প্রকল্পে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sandeshkhali Incident: হাইকোর্টের দ্বারস্থ সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের শাহজাহান

    Sandeshkhali Incident: হাইকোর্টের দ্বারস্থ সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের শাহজাহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের (Sandeshkhali Incident) পর উধাও হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সোমবার, পৌষ সংক্রান্তির দিন ‘উদয়’ হলেন তিনি। তিনি তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা। নিজে প্রকাশ্যে না এলেও, আইনজীবী মারফৎ জানান, সন্দেশখালি মামলায় যুক্ত হতে চান তিনি। কারণ, তিনি চান এই ঘটনায় তাঁর বক্তব্যও শোনা হোক।

    ইডির অভিযোগ

    প্রসঙ্গত, তৃণমূলের এই নেতার বিরুদ্ধেই সন্দেশখালিতে গ্রামবাসীদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগ এনেছিল ইডি। শাহজাহানের আইনজীবী জানান (Sandeshkhali Incident), মামলায় যুক্ত হতে চাইলে ওকালতনামা জমা দেওয়া হোক। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত বলেন, “ঠিক আছে। রাজ্যকে এই মামলার কেস ডায়েরি নিয়ে আসতে হবে।” এই মামলার পরবর্তী শুনানি মঙ্গলবার। রেশন বিলিকাণ্ডে গ্রেফতার (Sandeshkhali Incident) হন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনার নেতা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। এই ঘটনায় নাম জড়ায় জ্যোতিপ্রিয় ঘনিষ্ঠ শাহজাহানের।

    ইডির ওপর হামলা

    ৫ জানুয়ারি সরবেরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়িতে হানা দেন ইডির আধিকারিকরা। সেখানে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকেও দরজা খোলেনি শাহজাহানের বাড়ির। যদিও শাহজাহানের মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশনে দেখা যায় শাহজাহান রয়েছেন বাড়ির ভেতরেই। ইডির আধিকারিকরা দরজা ভাঙার চেষ্টা করেন। এই সময় স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা ইডির আধিকারিকদের ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখায়। ছুড়তে থাকে ইট-পাটকেল। ইটের ঘায়ে জখম হন ইডির দুই আধিকারিক। তাঁদের সঙ্গে থাকা সিআরপিএফের দুই জওয়ানও জখম হন। সন্দেশখালির ঘটনায় কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে ইডি।

    আরও পড়ুুন: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    পুলিশকে ভর্ৎসনা আদালতের

    সন্দেশখালিকাণ্ডে অভিযুক্ত হাজার তিনেক মানুষ। এই ঘটনায় মাত্র চারজন গ্রেফতার কেন, পুলিশকে ভর্ৎসনা করে আদালত। গোটা ঘটনার (Sandeshkhali Incident) তদন্তভার সিবিআইকে দেওয়ার আবেদনও জানিয়েছে ইডি। কেস ডায়েরি না নিয়ে আসায় বিচারপতি বলেন, “পুলিশ এতদিন ধরে কী করছে, সেটা কেস ডায়েরি দেখেই বোঝা সম্ভব।” মঙ্গলবার কেস ডায়েরি আনতে হবে পুলিশকে। বিচারপতি পুলিশের কাছে জানতে চান, ঘটনার পরে কি পুলিশ শাহজাহানের বাড়িতে ঢুকেছিল? আদালত এজিকে বলেন, “সৎভাবে বিচার করার ইচ্ছে থাকলে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করুন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে জমি কিনলেন অমিতাভ বচ্চন

    Ram Mandir: অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে জমি কিনলেন অমিতাভ বচ্চন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে অযোধ্যায় সাড়ে ১৪ কোটি টাকা ব্যয় করে জমি কিনলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন। প্রসঙ্গত, রামলালার (Ram Mandir) মূর্তিতে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হতে চলেছে আগামী ২২ জানুয়ারি। তারপরেই সারা পৃথিবীর হিন্দুদের কাছে অযোধ্যা একটি বড় তীর্থক্ষেত্র হবে বলে আশাবাদী স্থানীয় প্রশাসন। এখন থেকেই অনুমান করা হচ্ছে, প্রতিদিন গড়ে তিন লাখ ভক্তের পা পড়তে চলেছে অযোধ্যায়। রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) ঘিরে বদলে যেতে শুরু করেছে অযোধ্যার অর্থনৈতিক মানচিত্রও। আদতে উত্তরপ্রদেশেরই বাসিন্দা হলেন অমিতাভ বচ্চন। এখানকার প্রয়াগরাজে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। অযোধ্যা থেকে ৪ ঘণ্টা দূরে অবস্থিত হল প্রয়াগরাজ। অমিতাভ বচ্চনের কেনা জায়গা থেকে রাম মন্দিরের দূরত্ব ১০ মিনিট, মহর্ষি বাল্মিকী বিমানবন্দরের দূরত্ব ২০ মিনিট এবং সরযূ নদীও ২ মিনিট দূরে অবস্থিত।

    কোন সংস্থার কাছ থেকে জমি কিনলেন বিগ বি? 

    অযোধ্যার (Ram Mandir) জমির দামও আকাশছোঁয়া হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যে। জানা গিয়েছে, অযোধ্যায় ১ হাজার ২৫০ বর্গফুটের জমির দাম ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ১,৫০০ বর্গফুটের জমির দাম ২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা এবং ১,৭৫০ বর্গফুটের জমির দাম আড়াই কোটি টাকা। এখানেই সাত তারা এনক্লেভ কিনেছেন বলিউডের বিগ বি। মুম্বইয়ের এক নির্মাতা সংস্থার কাছ থেকে তিনি এই জমি কিনেছেন বলে জানা গিয়েছে। ওই নির্মাতা সংস্থার নাম ‘দ্য হাউস অফ অভিনন্দন লোধা’।  এখানে মোট ৫১ একর জমির উপরে আবাসন তৈরি হবে। ২০২৮ সালের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হওয়ার কথা। অযোধ্যায় এই আবাসন নগরীর নাম হতে চলেছে ‘সরযূ’। সেখানকারই প্রথম নাগরিক হতে চলেছেন বলিউডের বিগ বি।

    কী বলছেন অমিতাভ বচ্চন?

     জানা গিয়েছে অমিতাভ বচ্চনের কেনা জমির আয়তন ১০ হাজার বর্গফুট। অযোধ্যায় রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের দিনই, এই প্রকল্পের উদ্বোধন হওয়ার কথা। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে অমিতাভ বচ্চন বলেছিলেন, “আমি অযোধ্যার সরযূতে নতুন যাত্রা শুরু করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। এই শহর আমার হৃদয়ে বিশেষ জায়গা করে রেখেছে। অযোধ্যা, যেখানে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা সহাবস্থান করে। বৈশ্বিক আধ্যাত্বিকতার কেন্দ্রে আমি বাড়ি বানাতে চলেছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে বিশ্ব। পরিবর্তন হচ্ছে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির। এহেন আবহে ক্রমেই কাছাকাছি এসেছে ভারত ও আমেরিকা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই সে সম্পর্ক হচ্ছে গাঢ়। ফলতে শুরু করেছে তার সুফলও। ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও মুকেশ অঘি জানান, দুই দেশের বাণিজ্যের (USA India Trade) পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬.৫৭ লক্ষ কোটি) ছাড়িয়েছে। ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেশ পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে যৌথ প্রচেষ্টা চালানোর ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।

    গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা

    মুকেশ বলেন, “ভারত-মার্কিন সম্পর্কের গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা। ব্যবসায়িক দিক থেকে বলা যায়, আমরা ইতিমধ্যেই ২০০ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছি।” তিনি বলেন, “আমরা দেখছি প্রচুর চেষ্টা চলছে ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেস পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতা ও কোলাবোরেশন আরও বাড়ছে বলেও দেখছি আমরা।” ইন্ডিয়া-ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড পলিসি ফোরাম সম্পর্কে বলতে গিয়ে অঘি জানান, চরিত্রগত ও আকারগত একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ইস্যুগুলি থেকে এখন সরে এসেছে দুই দেশ। অঘি জানান, বর্তমানে আলোচনার সময়ও ফোকাস করা হচ্ছে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে উন্নতি। সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলির টারিফ কমানোর চেষ্টাও চলছে। বিশেষ কয়েকটি বাণিজ্য-বিতর্ককে সরিয়ে রেখেই এসব আলোচনা হচ্ছে।

    কী বলছেন মুকেশ

    ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও বলেন, “ট্রেড পলিসি ফোরামের চরিত্র ও ধরন বদলে গিয়েছে। এটা এখন আর প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় নেই। দুই দেশের ডাব্লুটিওর ক্ষেত্রে আমাদের ছটি কেস রয়েছে (USA India Trade)। সেগুলি দূরও করা হয়েছে। আমেরিকার দিক থেকে রাজনৈতিক কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কারণ এটা এফটিএ করতে পারে না। তাই কীভাবে বাণিজ্য আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। দর কমিয়ে কীভাবে পরিমাণ বৃদ্ধি করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে সম্ভাবনাময় দিকগুলি নিয়েও।” এফটিএ প্রসঙ্গে অঘি বলেন, “বাইডেন প্রশাসন কোনও দেশের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি) করেনি। আমি জানি, ভারত এই ডায়রেক্টশনে দ্রুত ঘুরে যেতে পারে। কিন্তু আমেরিকার রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে দুই দেশের মধ্যে (USA India Trade) এই আলোচনা হচ্ছে না।”

    আরও পড়ুুন: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share